#আপন
Explore tagged Tumblr posts
projapotimusic · 8 days ago
Text
youtube
0 notes
sadipsiddiqueriad · 14 days ago
Text
0 notes
tawhidislamictv · 3 months ago
Video
youtube
কেউ কারো আপন নয় ওয়াজটি শুনে লক্ষ মানুষ কেঁদেছে নারী বক্তা সকিনা বেগম m...
0 notes
topbrandsuk · 1 year ago
Text
youtube
@BinodonMou
funny #binodon #entertainmet #viral
"আমি আপনাদের সাথে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার নতুন ইউটিউব চ্যানেলে, এখানে আমি শিখছি, ভাগ করছি এবং সৃষ্টি করছি। আসুন একসাথে একটি সাহায্যকর এবং সৃজনশীল সম্প্রদায তৈরি করা যাক!" "I welcome you to my new YouTube channel, where I learn, share and create. Let's build a supportive and creative community together!" বাংলা নতুন গান,২০২৪ এর সর্ম্পূন নতুন গান, নতুন গান,আমি তোমার প্রেমে পাগল হয়া ছারলাম লাম আমার বাড়ী ঘর,আমি আগে নালিশ করে রাখি আবার যেনো তোমার দেখা পাই,নতুন বিচ্ছেদ যতো দুষি তোমার লাগিয়া প্রানও বন্ধুরে,যতই দেখি তোমায় আমার প্রানের স্বাধ মিটেনা,তোমার সনে প্রম করিয়া আমার পরান ভরে না,আমি আপন ভাইবা সব দিছি তোমারে,আমি যাহা বুঝিনা গো আমারে বুঝাইয়া দিবায়নি তোমার গান গাইতে দিবায়নি, 2024 এর নতুন বন্দনা welcome to my channel,jennifer lopez | welcome to my youtube channel!,welcome to our youtube channel,welcome,youtube channel trailer,welcome to my youtube,welcome to my channel! | doctor mike,youtube channel,welcome to my town,youtube,elvis welcome to my world,welcome to my world elvis,how to make a youtube channel trailer,elvis presley welcome to my world,welcome to my world elvis presley,welcome to my town song,welcome to my living room
0 notes
onenews24bd · 1 year ago
Text
নওগাঁয় আপন মেয়েকে ধর্ষণ মামলায় পিতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড 
আপন মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে পিতার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। বৃহস্পত��বার সকাল ১১ টায় নওগাঁর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর  বিচারক বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ মোঃ মেহেদী  হাসান তালুকদার  এই রায় প্রদান করেন। প্রদত্ত রায়ে উক্ত আসামীর ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড  প্রদান করা হয়েছে।  জরিমানার অর্থ ধর্ষণের শিকার মেয়েকে প্রদানের নির্দেশ দিয়েছে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
projapotistudiohd · 1 year ago
Video
youtube
লালন আসা মনে অনেক কষ্ট নিয়া গান গাইলেন | তুমি আপন হইয়া কেন করো পরের মত ...
0 notes
saiful958 · 2 years ago
Video
মাগো আল্লাহ তোমায় দিল আমাকে | mago allah romai dilo amake | islami jibon...
1 note · View note
chyaptagolap · 1 year ago
Text
তোমায় চিনি ব'লে আমি করেছি গরব
লোকের মাঝে;
মোর আঁকা পটে দেখেছে তোমায় অনেক অনেক সাজে।
"কে গো সে" - শুধায় তব পরিচয়,
"কে গো সে।" তখন কী কই, নাহি আসে বাণী, আমি শুধু বলি, "কী জানি! কী জানি।" তুমু শুনে হাস, তারা দুষে মোর
কী দোষে।
তোমার অনেক কাহিনী গাহিয়াছি আমি অনেক গানে |
গোপন বারতা লুকায়ে রাখিতে পারি নি আপন প্রাণে।
"যা গাহিছ তার অর্থ রয়েছে কিছ কি?"
তখন কী কই, নাহি আসে বাণী, আমি শুধু বলি,
"অর্থ কী জানি!"
তারা হেসে যায়, তুমি হাস বসে মুচুকি।
Tumblr media Tumblr media
22 notes · View notes
eightmakesonebraincell · 10 months ago
Note
CAN I BE ONE OF YOUR ANONS!? PLS PLS PLS
breath if yes, recite the bible is Bengali if no
- (hopefully) Moon Anon
অধ্যায় 1
শুরুতে, ঈশ্বর আকাশ ও পৃথিবী সৃষ্টি করলেন| প্রথমে পৃথিবী সম্পূর্ণ শূন্য ছিল; পৃথিবীতে কিছুই ছিল না|
2 অন্ধকারে আবৃত ছিল জলরাশি আর ঈশ্বরের আত্মা সেই জলরাশির উপর দিয়ে ভেসে বেড়াচ্ছিল|
3 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আলো ফুটুক!” তখনই আলো ফুটতে শুরু করল|
4 আলো দেখে ঈশ্বর বুঝলেন, আলো ভাল| তখন ঈশ্বর অন্ধকার থেকে আলোকে পৃথক করলেন|
5 ঈশ্বর আলোর নাম দিলেন, “দিন” এবং অন্ধকারের নাম দিলেন “রাত্রি|”সন্ধ্যা হল এবং সেখানে সকাল হল| এই হল প্রথম দিন|
6 তারপর ঈশ্বর বললেন, “জলকে দুভাগ করবার জন্য আকাশমণ্ডলের ব্যবস্থা হোক|”
7 তাই ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের সৃষ্টি করে জলকে পৃথক করলেন| এক ভাগ জল আকাশমণ্ডলের উপরে আর অন্য ভাগ জল আকাশমণ্ডলের নীচে থাকল|
8 ঈশ্বর আকাশমণ্ডলের নাম দিলেন “আকাশ|” সন্ধ্যা হল আর তারপর সকাল হল| এটা হল দ্বিতীয় দিন|
9 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আকাশের নীচের জল এক জায়গায় জমা হোক যাতে শুকনো ডাঙা দেখা যায়|” এবং তা-ই হল|
10 ঈশ্বর শুকনো জমির নাম দিলেন, “পৃথিবী” এবং এক জায়গায় জমা জলের নাম দিলেন, “মহাসাগর|” ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
11 তখন ঈশ্বর বললেন, “পৃথিবীতে ঘাস হোক, শস্যদায়ী গাছ ও ফলের গাছপালা হোক| ফলের গাছগুলিতে ফল আর ফলের ভেতরে বীজ হোক| প্রত্যেক উদ্ভিদ আপন আপন জাতের বীজ সৃষ্টি করুক| এইসব গাছপালা পৃথিবীতে বেড়ে উঠুক|” আর তাই-ই হল|
12 পৃথিবীতে ঘাস আর শস্যদায়ী উদ্ভিদ উত্পন্ন হল| আবার ফলদাযী গাছপালাও হল, ফলের ভেতরে বীজ হল| প্রত্যেক উদ্ভিদ আপন আপন জাতের বীজ সৃষ্টি করল এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
13 সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল| এভাবে হল তৃতীয় দিন|
14 তারপর ঈশ্বর বললেন, “আকাশে আলো ফুটুক| এই আলো দিন থেকে রাত্রিকে পৃথক করবে| এই আলোগুলি বিশেষ সভাশুরু করার বিশেষ বিশেষ সংকেত হিসেবে ব্যবহৃত হবে| আর দিন ও বছর বোঝাবার জন্য এই আলোগুলি ব্যবহৃত হবে|
15 পৃথিবীতে আলো দেওয়ার জন্য এই আলোগুলি আকাশে থাকবে|” এবং তা-ই হল|
16 তখন ঈশ্বর দুটি মহাজ্যোতি বানালেন| ঈশ্বর বড়টি বানালেন দিনের বেলা রাজত্ব করার জন্য আর ছোটটি বানালেন রাত্রিবেলা রাজত্ব করার জন্য| ঈশ্বর তারকারাজিও সৃষ্টি করলেন|
17 পৃথিবীকে আলো দেওয়ার জন্য ঈশ্বর এই আলোগুলিকে আকাশে স্থাপন করলেন|
18 দিন ও রাত্রিকে কর্তৃত্ত্ব দেবার জন্য ঈশ্বর এই আলোগুলিকে আকাশে সাজালেন| এই আলোগুলি আলো আর অন্ধকারকে পৃথক করে দিল এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটা ভাল হয়েছে|
19 সন্ধ্যা হল এবং সকাল হল| এভাবে চতুর্থ দিন হল|
20 তারপর ঈশ্বর বললেন, “বহু প্রকার জীবন্ত প্রাণীতে জল পূর্ণ হোক আর ��ৃথিবীর ওপরে আকাশে ওড়বার জন্য বহু পাখী হোক|”
21 সুতরাং ঈশ্বর বড় বড় জলজন্তু এবং জলে বিচরণ করবে এমন সমস্ত প্রাণী সৃষ্টি করলেন| অনেক প্রকার সামুদ্রিক জীব রয়েছে এবং সে সবই ঈশ্বরের সৃষ্টি| যত রকম পাখী আকাশে ওড়ে সেইসবও ঈশ্বর বানালেন| এবং ঈশ্বর দেখলেন ব্যবস্থাটি ভাল হয়েছে|
22 ঈশ্বর এই সমস্ত প্রাণীদের আশীর্বাদ করলেন| ঈশ্বর সামুদ্রিক প্রাণীদের সংখ্যাবৃদ্ধি করে সমুদ্র ভরিয়ে তুলতে বললেন| ঈশ্বর পৃথিবীতে পাখীদের সংখ্যাবৃদ্ধি করতে বললেন|
23 সন্ধ্যা হয়ে গেল এবং তারপর সকাল হল| এভাবে পঞ্চম দিন কেটে গেল|
24 তারপর ঈশ্বর বললেন, “নানারকম প্রাণী পৃথিবীতে উত্পন্ন হোক| নানারকম বড় আকারের জন্তু জানোয়ার আর বুকে হেঁটে চলার নানারকম ছোট প্রাণী হোক এবং প্রচুর সংখ্যায় তাদের সংখ্যাবৃদ্ধি হোক|” তখন য়েমন তিনি বললেন সব কিছু সম্পন্ন হল|
25 সুতরাং ঈশ্বর সব রকম জন্তু জানোয়ার তেমনভাবে তৈরী করলেন| বন্য জন্তু, পোষ্য জন্তু আর বুকে হাঁটার সবরকমের ছোট ছোট প্রাণী ঈশ্বর বানালেন এবং ঈশ্বর দেখলেন প্রতিটি জিনিসই বেশ ভালো হয়েছে|
26 তখন ঈশ্বর বললেন, “এখন এস, আমরা মানুষ সৃষ্টি করি| আমাদের আদলে আমরা মানুষ সৃষ্টি করব| মানুষ হবে ঠিক আমাদের মত| তারা সমুদ্রের সমস্ত মাছের ওপরে আর আকাশের সমস্ত পাখীর ওপরে কর্তৃত্ত্ব করবে| তারা পৃথিবীর সমস্ত বড় জানোয়ার আর বুকে হাঁটা সমস্ত ছোট প্রাণীর উপরে কর্তৃত্ত্ব করবে|”
27 তাই ঈশ্বর নিজের মতোই মানুষ সৃষ্টি করলেন| মানুষ হল তাঁর ছাঁচে গড়া জীব| ঈশ্বর তাদের পুরুষ ও স্ত্রীরূপে সৃষ্টি করলেন|
28 ঈশ্বর তাদের আশীর্বাদ করে বললেন, “তোমাদের বহু সন্তানসন্ততি হোক| মানুষে মানুষে পৃথিবী পরিপূর্ণ করো এবং তোমরা পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণের ভার নাও, সমুদ্রে মাছেদের এবং বাতাসে পাখিদের শাসন করো| মাটির ওপর যা কিছু নড়েচড়ে, যাবতীয় প্রাণীকে তোমরা শাসন করো|”
29 ঈশ্বর বললেন, “আমি তোমাদের শস্যদায়ী সমস্ত গাছ ও সমস্ত ফলদাযী গাছপালা দিচ্ছি| ঐসব গাছ বীজযুক্ত ফল উত্‌পাদন করে| এই সমস্ত শস্য ও ফল হবে তোমাদের খাদ্য|
30 এবং জানোয়ারদের সমস্ত সবুজ গাছপালা দিচ্ছি| তাদের খাদ্য হবে সবুজ গাছপালা| পৃথিবীর সমস্ত জন্তু জানোয়ার, আকাশের সমস্ত পাখি এবং মাটির উপরে বুকে হাঁটে য়েসব কীট সবাই ঐ খাদ্য খাবে|” এবং এই সব কিছুই সম্পন্ন হল|
31 ঈশ্বর যা কিছু সৃষ্টি করেছেন সেসব কিছু দেখলেন এবং ঈশ্বর দেখলেন সমস্ত সৃষ্টিই খুব ভাল হয়েছে| সন্ধ্যা হল, তারপর সকাল হল| এভাবে ষষ্ঠ দিন হল|
11 notes · View notes
myladytara · 1 year ago
Text
আমি আবার কবিতা লিখবো
— তারা (casper)
আমি আবার কবিতা লিখবো।
দু-পাঁচটা শব্দ জুড়ে, ছন্দে ছন্দে।
বৃষ্টিতে ভিজে, এক কাপ চা হাতে
আলতো করে চুল সরিয়ে ,ভিজে হাতে,
আবার কবিতা লিখবো।
তবে এবার পাশে তোমাকে রেখে নয়
মাথায় রেখে লিখবো।
প্রতিটা গল্প কাব্য জুড়ে যার নাম,
তাকে, পাশে নয় বোকা মাথায় রাখতে হয়।
তাই মাথায় রেখেই কবিতা লিখবো।
কাগজ ভিজে লিখাগুলো মুছে যাচ্ছে,
যাক! তবে কি আর মাথা থেকে মুছে না��ি?
ওই ভিজে পাতার ফাঁকে, লুকিয়ে রেখে কবিতা লিখবো।
তোমাকে পড়তে দিবো না।
কক্ষনো না।
আমি কবিতা লিখবো।
তোমার নামে।
বৃষ্টির গর্জনে, মাটির ভেজা গন্ধে
ছাদের কার্নিশের নিচে বসে লেখা শত কবিতা
সবই তো তোমার নামে।
আমি তাই তোমার নামে আমার আপন অক্ষরে সাজানো কবিতা লিখবো।
তোমার আর আমার শেষ কবিতা।
22 notes · View notes
kothabarta · 9 months ago
Text
চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির,
জ্ঞান যেথা মুক্ত, যেথা গৃহের প্রাচীর
আপন প্রাঙ্গণতলে দিবসশর্বরী
বসুধারে রাখে নাই খণ্ড ক্ষুদ্র করি,
যেথা বাক্য হৃদ���়ের উৎসমুখ হতে
উচ্ছ্বসিয়া উঠে, যেথা নির্বারিত স্রোতে
দেশে দেশে দিশে দিশে কর্মধারা ধায়
অজস্র সহস্রবিধ চরিতার্থতায়,
যেথা তুচ্ছ আচারের মরুবালুরাশি
বিচারের স্রোতঃপথ ফেলে নাই গ্রাসি,
পৌরুষেরে করে নি শতধা, নিত্য যেথা
তুমি সর্ব কর্ম চিন্তা আনন্দের নেতা,
নিজ হস্তে নির্দয় আঘাত করি, পিতঃ;
ভারতেরে সেই স্বর্গে করো জাগরিত৷
— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
Where the mind is without fear and the head is held high;
Where knowledge is free;
Where the world has not been broken up into fragments by narrow domestic walls;
Where words come out from the depth of truth;
Where tireless striving stretches its arms towards perfection;
Where the clear stream of reason has not lost its way into the dreary desert sand of dead habit;
Where the mind is led forward by thee into ever-widening thought and action—
Into that heaven of freedom, my Father, let my country awake.
— Rabindranath Tagore
10 notes · View notes
projapotimusic · 8 days ago
Video
youtube
অঞ্জনা সরকারের নতুন বিচ্ছেদ গান ২০২৫ ।। মনটা বড় অভাগা আপন ভেবে পাইল দাগ...
0 notes
sadipsiddiqueriad · 14 days ago
Text
0 notes
choppedphilosopherharmony · 11 months ago
Text
Tumblr media
এইসব বান্ধবহীন বাসন্তী বিকেলের একলা ফেরি ঘাটটি কে বড় আপন স্বজন বলে ভ্রম হয় । যেন কালের পায়ে পিষে যাওয়া মৃত কোন্ সাম্রাজ্যের হলদে রোদ্দুর ,ঘাটের বটগাছটির অযুত পাতার পিছনে আশ্রয় খুঁজে নিয়েছিল কোন প্রলয় মুহূর্তে । কারা যেন ভাঙা পাঁচিলের খাঁজে মোহর পেয়েছিলো কবে । বুড়োবটের ডালে লালসুতোয় বাঁধা কটি ঢিল , কে কবে বেঁধে রেখে গেছিল বড় সাধ করে ..গোধূলি বাতাসে দুলে দুলে ঝগড়া করে রোজ । সেই প্রাচীন পলাশপ্রান্তরের আলো ঘাটের ধূলার ভিড়ে মিশে যায় বয়স ভুলে , ফিসফিসিয়ে শোনায় সব্বোনেশে আখ্যান ....দূরে মেঘের দল ঘিরে ফেলে মরা সূর্যের গ্রাম । সমাধির উপর ফুটে থাকে সন্ধেবেলার ফুল। ফুল ঘেরা কবরের তলায় ঘুমনো লোকটি আমার কে যেন হত । ঘাটের লোকের কাছে কানাঘুষোয় শুনি ওপারের ফেরি আজ বন্ধ ..
সেই আলো আমার কানে সমানে ফিসফিসিয়ে যায় "কালবোশেখী , কালবোশেখী...
16 notes · View notes
anjumbai · 8 months ago
Text
অতঃপর কবি মঞ্চে উঠিলেন - মনোয়ারুল ইসলাম
Tumblr media
ক্লাসে একজন সহপাঠীকে অরওয়েলের এনিমাল ফার্ম বইটি ধার দেয়াই সে অনেক উৎসাহ নিয়ে আমাকে বইটি ধার দেয়। বন্ধু-বান্ধবের এম্নিতেই অভাব, তার উপর বই পড়ে এমন বন্ধু নেই বললেই চলে। তার দেয়া বইটি তাই আগে আগেই পড়লাম এবং সে আমাকে বলেছিল যে বইটি আমার ভালো লাগবে। মানুষের সাজেস্ট করা জিনিস পচাতে আমি ব্যস্ত নই, আর আসলেই বইটি আমার ভালো লেগেছে। জীবনে এর আগে কখনো আমি শখ করে থ্রিলার বই পড়ি নাই, তবে এই বইটি আমি অনেক আগ্রহের সাথে শেষ করতে পেরেছি।
বইটি মূলত কবিতা প্রেমিক এক খুনিকে নিয়ে, নাম কবির, যাকে দেখেই বুঝা যায় তার মাথা ঠিক নেই। সে মেয়েদের ধরে এনে তাদের মানসিক যন্ত্রণা দিয়ে শেষে তাদের হেক্সাব্লেড দিয়ে খুন করে। তবে তার মতে কবি একজন শিল্পী, আর আমাদের এই কবি তার খুনের সাথে শিল্প জুড়ে দিতে প্র��িটি দেহের সাথে চিরকুটে জীবনানন্দের কবিতা লিখে রাখে। সে না ধরা খেয়ে কীভাবে এত খুন করে, তার অনেক যৌক্তিক বিশ্লেষণ লেখক আমাদের প্রদান করেন। পিবিআই অফিসার, শাকিল, আসিফ রহমান, এবং বেশ কিছু অপ্রয়োজনীয় বলে মনে হলেও পরবর্তীতে চরিত্রগুলোর বিচক্ষন ব্যাবহার লেখকের এই জানরা নিয়ে ��ার পারদর্শিতা ফুটিয়ে তোলে।
লেখকের সবচেয়ে যে বিষয়টি আমার ভালো লাগে তা হলো তার কথোপকথন তুলে ধরার ভঙ্গি। চরিত্র ফুটে তোলাতে সংলাপের ভুমিকা অনেক, আর লেখকের সংলাপ রচনার ভাব আমার একান্ত আপন মনে হয়, কবিরের গুলো ছাড়া।
থ্রিলার এর প্রতি আমার তেমন আগ্রহ নেই। এই বই পড়েও আমার আগ্রহ একই রয়ে গেছে। তবে অন্তত এখন আমি বুঝি মানুষের থ্রিলার কেন এত মজা লাগে। আমি নিজেই ২৫০ পৃষ্ঠার এই বই মাত্র ৩ দিনে শেষ করতে পেরেছি। খুনিকে সামনে এভাবে তুলে ধরার সাথেও লেখক আমাদের আরেকটা খুনির রহস্য প্রদান করেন যা নিয়ে মাথা ঘাটিয়ে আমার বেশ ভালোই লেগেছে। শেষের ফয়সালা নিয়ে আমি সন্তুষ্ট, এবং নিজের ধারনার সাথে লেখকের উপসংহারের তুলনা করতে অনেক মজা লেগেছে। "এর পরে কী হবে?" প্রশ্ন করতে করতেই বইটা শেষ হয়ে যায়, এবং শেষমেষ কবি মঞ্চে উঠলেও আরেক কবির আবির্ভাব সম্পর্কে পাঠকদের টিযার দিয়ে যান লেখক।
বই নিয়ে বিতৃষ্ণা সৃষ্টি হলে অবশ্যই একটা থ্রিলার উঠিয়ে আনব। ইংরেজি থ্রিলার যেমন একঘেয়ে মনে হয় ( যত সিরিয়াল কিলার চিনি সবই বিদেশি ), বাংলায় যেন এই একই বিষয়ে একটি সুপ্ত সম্ভাবনা রয়েছে আমার কাছে। নিশ্চয়ই অনেক ভালো ভালো বাংলা থ্রিলার আমার জিবনেও পড়া হবে না, তবে সবকিছুর-ই একটা শুরু রয়েছে।
বইটা ধার পেয়েছি দেখে বেঁচে গিয়েছি। এর দাম ৫০০ টাকার মতো। আমি জানি বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না, তবে এটি কিনলে আমার নিজের দেউলিয়াত্ত ঠিকই ঘোষণা করা লাগত। ২৫০ পৃষ্ঠার জন্য আমি কখনোই এত সহজে ৫০০ টাকা ঢেলে দিতাম না। তবে বইটি পড়তে পেরে আমি খুশি। ধন্যবাদ, বন্ধু। যে আমার নামও হয়তো ঠিক মতো জানে না, তবে আমাকে এত দামী একটি বই ধার দিতে পারে, সে বন্ধু নয়তো কি?
৭/১০, আরো পড়তে ইচ্ছুক। অন্তত কিনে বাসায় রেখে দেই।
4 notes · View notes
urlocalbone · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
leaving Bangladesh in 2 days of time... মানুষের যন্ত্রণায় শরত কখনো দগ্ধ হয়নি সে জানেনা ঘোর অমানিশা কাকে বলে আপন মনে শুভ্র কাশফুল ফুটিয়ে যায় রৌদ্রতলে কিন্তু খেয়াল করে না কাশের পরাগের মত ভেসে ভেসে যাচ্ছে কত জীবনের খেয়ানৌকা! মৃন্ময়ী দুর্গাকে এর আগে কখনো মৃত মনে হয়নি কিন্তু এবার তো মা মাটির তৈরি একটা সুন্দর লাশ হাতের পুতুল খেলার পুতুল শারদ মেঘেরা বেহায়া ভীষণ-- তাও ছুটে ছুটে ধায়! শরত এক নিঠুর সুন্দর ঋতু চলে যাব বলে একটু কাঁদল না সে? ১২।০৯।২৪ ঢাকা
3 notes · View notes