#আজকের গুরুত্বপূর্ণ খবর
Explore tagged Tumblr posts
mdjahangiralam946 · 1 year ago
Text
Tumblr media
Assalamualaikum. Do you like politics? Do you want to know anything about world politics? If you want to know updated news about world politics then you can watch my videos
. This video is currently available on youtube. –https://youtu.be/FOnbQAXEHIg
This video is currently available on Facebook. - https://fb.watch/moEZdjFxey/
My YouTube Link- https://www.youtube.com/channel/UCCoZdXa-oajWPCllQLulP0g
My facebook link- https://www.facebook.com/Newsbela23
0 notes
bdprimetv · 2 months ago
Video
আজকের সংবাদপত্রের শিরোনাম: ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ | নিউজপেপার হেডলাইনস | Newsp...
আজকের সংবাদপত্রের শিরোনাম: ০৪ নভেম্বর, ২০২৪ | নিউজপেপার হেডলাইনস
স্বাগতম! আজকের ভিডিওতে আমরা তুলে ধরবো আজ, ৪ নভেম্বর ২০২৪-এর বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক সংবাদপত্রের শিরোনামগুলো। প্রতিদিন ঘটে চলা গুরুত্বপূর্ণ সংবাদগুলো একসঙ্গে তুলে ধরার জন্য আমাদের এই বিশেষ ভিডিওটি, যা আপনার দিন শুরুর সঠিক তথ্য সরবরাহ করবে।
🔹 আজকের প্রধান শিরোনাম: জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক সংবাদে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো বিস্তারিত বিশ্লেষণসহ উপস্থাপন করা হবে।
🔹 অর্থনীতি এবং ব্যবসা: আজকের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, শেয়ারবাজারের অবস্থা এবং ব্যবসায়িক অগ্রগতির খবর নিয়ে বিশদ বিশ্লেষণ। বাংলাদেশ এবং বৈশ্বিক অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলোর ওপরে আলোচনার জন্য আমাদের সঙ্গে থাকুন।
🔹 খেলাধুলা: ফুটবল থেকে শুরু করে ক্রিকেট এবং আরও নানা খেলার দুনিয়ার আজকের সব খবর জানুন। বাংলাদেশ জাতীয় দলের আপডেট এবং সাম্প্রতিক খেলার পরিসংখ্যানসহ আরো অনেক কিছু।
🔹 বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি: প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের সব সাম্প্রতিক খবর, নতুন প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, গবেষণা এবং পৃথিবীর ভবিষ্যতের উন্নয়নের ��িক নিয়ে সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ।
🔹 বিনোদন: চলচিত্র, মিউজিক, এবং বিনোদনের সব খবর। আপনার প্রিয় তারকাদের নিয়ে নতুন আপডেট, আসন্ন চলচ্চিত্র এবং সিরিজ সম্পর্কে জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন।
এই ভিডিওর লক্ষ্য হলো একত্রে সব গুরুত্বপূর্ণ খবর পরিবেশন করা, যাতে আপনি কোনও সংবাদ মিস না করেন। প্রতিটি বিষয়ে আমাদের বিশদ উপস্থাপন আপনাকে বিষয়টি আরও ভালোভাবে বুঝতে সাহায্য করবে। তাই, ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখুন এবং আপনার মতামত আমাদের জানান।
ভিডিওটি যদি আপনার ভালো লাগে, তবে লাইক, শেয়ার এবং সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। আপনার প্রতিটি মতামতই আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
#আজকেরসংবাদ #নিউজআপডেট #বাংলাদেশ #আজকেরশিরোনাম #BangladeshNews #আজকেরখবর #HeadlinesToday #LatestNews
আজকের সংবাদ, আজকের খবর, বাংলাদেশ সংবাদ, আজকের সংবাদপত্র, সংবাদ শিরোনাম, ০৪ নভেম্বর ২০২৪, আজকের নিউজ, বাংলাদেশের খবর, সর্বশেষ সংবাদ, বাংলাদেশ আপডেট, আন্তর্জাতিক খবর, খেলাধুলার খবর, অর্থনীতি সংবাদ, নিউজ হেডলাইনস, বিনোদন��র খবর, ব্রেকিং নিউজ বাংলাদেশ, নিউজ আপডেট, আজকের টপ নিউজ
Bangladesh news, today news, headlines today, November 4 2024 news, daily news update, top headlines, Bangladesh update, international news, economy news, sports news, latest news, trending news, breaking news, news today, entertainment news, newspaper headlines, viral news
0 notes
sobchakri · 10 months ago
Text
দ্রুত চাকরি পাওয়ার উপায় ও চাকরির পড়াশোনা টিপস ২০২৪
Tumblr media
চাকরি বলতে কী বোঝায়?
চাকরি বলতে বোঝায় এমন একটি পেশাগত কাজ বা দায়িত্ব, যেখানে একজন ব্যক্তি নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা বা সময়ের জন্য নির্দিষ্ট দক্ষতা বা জ্ঞান ব্যবহার করে কাজ করে এবং বিনিময়ে আর্থিক প্রতিদান বা বেতন পায়। চাকরি ব্যক্তিকে আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য, পেশাগত অভিজ্ঞতা, এবং সামাজিক মর্যাদা প্রদান করে। এটি ব্যক্তির জীবনে নিরাপত্তা এবং স্থায়িত্বের অনুভূতি তৈরি করে এবং সমাজে একটি সুসংগঠিত ও কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
চাকরির ধরন বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন- সরকারি চাকরি, বেসরকারি চাকরি, ফ্রিল্যান্সিং, অংশকালীন চাকরি ইত্যাদি। প্রত্যেক ধরনের চাকরিতে কাজের পরিবেশ, দায়িত্ব, এবং প্রতিদানের মাত্রা ভিন্ন হতে পারে। একটি চাকরির মাধ্যমে ব্যক্তি তার দক্ষতা, জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতার বিকাশ ঘটাতে পারে, যা তাকে ভবিষ্যতে আরও ভালো কাজের সুযোগ ও পেশাগত উন্নতির পথ প্রশস্ত করে।
দ্রুত চাকরি পাওয়ার উপায়
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে চাকরি একটি অপরিহার্য অংশ যা আমাদের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য এবং সামাজিক মর্যাদা নিশ্চিত করে। তবে, আজকের প্রতিযোগিতামূলক বাজারে দ্রুত চাকরি পাওয়া একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই ব্লগে, আমরা কিছু কার্যকরী উপায় এবং চাকরির পড়াশোনা সম্পর্কিত টিপস আলোচনা করব, যা আপনাকে দ্রুত চাকরি পেতে সাহায্য করবে।
প্রস্তুতি ও গবেষণা:
আত্ম-মূল্যায়ন: নিজের দক্ষতা, আগ্রহ, এবং লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। এটি আপনাকে সঠিক খাতে চাকরি খুঁজতে সাহায্য করবে।
বাজার গবেষণা: চাহিদা সম্পন্ন দক্ষতা এবং চাকরির বাজার সম্পর্কে জানুন।
সঠিক দক্ষতা উন্নয়ন:
প্রযোজ্য দক্ষতা শিখুন: বর্তমান বাজারের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা উন্নত করুন।
অনলাইন কোর্স এবং সার্টিফিকেশন: প্রযোজ্য অনলাইন কোর্স ও সার্টিফিকেশন সম্পন্ন করুন।
প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং:
লিংকডইন এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্ম: প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলিতে সক্রিয় থাকুন।
ইন্ডাস্ট্রি ইভেন্টস এবং সেমিনার: ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কিত ইভেন্টস এবং সেমিনারে অংশ নিন।
চাকরির আবেদন:
কাস্টমাইজড রেজুমে ও কভার লেটার: প্রতিটি চাকরির আবেদনের জন্য রেজুমে এবং কভার লেটার কাস্টমাইজ করুন।
অনলাইন জব পোর্টাল এবং কোম্পানির ওয়েবসাইট: নিয়মিত জব পোর্টাল এবং কোম্পানির ওয়েবসাইট চেক করুন।
চাকরির পড়াশোনা টিপস দ্রুত চাকরি পাওয়ার উপায়
চাকরি পেতে বর্তমান চাকরির বাজার সম্পর্কে আপডেট রাখুনঃ-
বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ঐ ব্যক্তিই চাকরি পাচ্ছেন যে ব্যক্তি বর্তমান চাকরির বাজার সম্পর্কে সম্পূর্ণ আপডেট রাখছেন। আপনি যদি ভাল মানের একটা চাকরি পেতে চান তাহলে আপনাকে বর্তমান চাকরির বাজার সম্পর্কে আপডেট রাখতে হবে। আপনি যদি চাকরির বাজার সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান না রাখেন তাহলে অন্যদের থেকে আপনি একধাপ পিছিয়ে যাবেন। মূল কথা হল, চাকরির চাহিদা অনুসারে নি��েকে প্রস্তুত করে নিতে হবে। তাই সে অনুসারে নিজেকে সাজিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি প্রতিদিন সংবাদপত্র পড়া, টেলিভিশনের খবর শোনা, গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক স্থান দর্শন ও পরিদর্শন, ব্যবসা সংক্রান্ত বই পড়া, বিখ্যাত ব্যক্তিদের জীবনাবলী অধ্যয়ন ইত্যাদি সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখতে হবে। উপরিউক্�� বিষয় অনুসরণ করার পাশাপাশি ইন্টারনেট ব্যবহারের ব্যতিক্রম নেই। মনে রাখতে হবে যে, ইন্টারনেট হচ্ছে সব জ্ঞানের উৎস, অর্থাৎ এখানে এমন কোন বিষয় নেই যে আপনি পাবেন না। এজন্য উইকিপিডিয়া তে চোখ রাখতে হবে...সম্পন্ন পোস্ট পড়ুন
0 notes
24x7newsbengal · 1 year ago
Link
0 notes
Text
[ad_1] ভূমিকা: ক্যাসেল ক্যাসিনোর জাঁকজমক উন্মোচন স্বাগতম ক্যাসেল ক্যাসিনোএকটি সূক্ষ্ম জুয়া প্রতিষ্ঠান যেখানে মজা এবং উত্তেজনা বিরামহীনভাবে বিনোদনের সেরাদের সাথে জড়িত। এই অসাধারণ ক্যাসিনোটি একটি দুর্দান্ত দুর্গের দেয়ালের পিছনে পাওয়া যায় এবং অতিথিদের এমন একটি অভিজ্ঞতা প্রদান করে যা অন্য কোথাও মেলে না। এর আকর্ষণীয় ইতিহাস থেকে শুরু করে এর বিলাসবহুল সুযোগ-সুবিধা পর্যন্ত, এই নিবন্ধটি আপনাকে ক্যাসেল ক্যাসিনো ভ্রমণে নিয়ে যাবে, এমন একটি জায়গা যা প্রতিটি জুয়াড়ির তাদের জীবনে অন্তত একবার দেখা উচিত। এখানে জন্য ক্লিক করুন ক্যাসিনো খবর. ক্যাসেল ক্যাসিনোর অসাধারণ অতীত ক্যাশে ক্রিক ক্যাসিনো ক্যাসেল ক্যাসিনোর আকর্ষণীয় ইতিহাস বহু শতাব্দী ধরে বিস্তৃত। প্রাসাদটি মূলত মধ্যযুগীয় যুগে একটি দুর্গ হিসাবে নির্মিত হয়েছিল, কিন্তু ব্যাপক সংস্কারের পর, এটি এখন একটি শীর্ষস্থানীয় পর্যটন আকর্ষণ। ঐতিহাসিক বৈশিষ্ট্য এবং সমসাময়িক সুযোগ-সুবিধার সমন্বয়ে দুর্গটি একটি জা��ুকরী সেটিং অফার করে যা আজকের সমস্ত আরাম প্রদান করার সময় অতিথিদের সময়মতো ফিরিয়ে নিয়ে যায়। ক্যাসেল ক্যাসিনোতে রাজকীয় চিকিত্সা একটি পরিশীলিত এবং রোমাঞ্চকর পরিবেশ আপনার জন্য ক্যাসেল ক্যাসিনোর গেমিং হলগুলিতে অপেক্ষা করছে। ক্যাসিনো মেঝে স্ফটিক আলো এবং বিস্তৃত সজ্জা সঙ্গে চকচকে চকচকে. ক্যাসেল ক্যাসিনোতে, পাকা জুয়াড়ি এবং নবাগত উভয়ই খেলার জন্য একটি দুর্দান্ত পরিসরের গেম পাবেন, যার মধ্যে রয়েছে ব্ল্যাকজ্যাক, রুলেট, পোকার এবং স্লট মেশিনের আধিক্য। [embed]https://www.youtube.com/watch?v=h7EfgdPzDJw[/embed]ক্যাসেল ক্যাসিনোতে ভোগের কোন সীমা নেই। এই অবস্থানে দর্শনার্থীদের উপভোগের জন্য বিলাসবহুল পরিষেবা এবং সুবিধা উপলব্ধ। ক্যাসেল ক্যাসিনো তার অতিথিদের সর্বোচ্চ মানের স্বাচ্ছন্দ্য প্রদানের জন্য কোন খরচ ছাড়ে না, দুর্গের মাঠের সুস্পষ্ট দৃশ্য সহ প্রশস্ত কক্ষ থেকে শুরু করে স্পা সুবিধা যা বিশ্রামের আশ্রয়স্থল। বিলাসবহুল রন্ধনপ্রণালী এবং সুস্বাদু আচরণ ক্যাসেল ক্যাসিনো গুরমেট রন্ধনপ্রণালী অফার করতে গর্বিত যা এমনকি সবচেয়ে বিচক্ষণ অতিথিদেরও খুশি করবে। বিখ্যাত শেফরা দুর্গের রান্নাঘরের কর্মীদের তত্ত্বাবধান করেন, যারা ক্লাসিক এবং উদ্ভাবনী উভয় রেসিপি থেকে আকৃষ্ট মজাদার খাবার পরিবেশন করেন। ক্যাসলের ক্যাসিনোর মধ্যে বিস্তৃত রেস্তোরাঁগুলি একটি ব্যতিক্রমী খাবারের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে, আপনি একটি রসালো স্টেক, রসালো সামুদ্রিক খাবার বা সারা বিশ্ব থেকে বিদেশী খাবারের মেজাজে থাকুন না কেন। রাজকীয়ভাবে উপযুক্ত বিনোদন দুর্গ ক্যাসিনো এর উচ্চ-মানের গেমিং এবং প্লাশ সুবিধার পাশাপাশি, ক্যাসেল ক্যাসিনোতে বিভিন্ন ধরণের উত্তেজনাপূর্ণ বিনোদনের বিকল্পও রয়েছে। ক্যাসিনোর বিশাল থিয়েটারটি নিয়মিতভাবে বিশ্ব-বিখ্যাত শিল্পীদের দ্বারা দর্শনীয় লাইভ পারফরম্যান্সের পাশাপাশি আশ্চর্যজনক যাদু কাজ এবং আকর্ষণীয় নাট্য প্রযোজনার আয়োজন করে। ক্যাসলের ক্যাসিনোতে প্রতিটি শো যত্ন সহকারে তৈরি করা হয়েছে এর দর্শকদের বিমোহিত এবং বিস্মিত করার জন্য। সুবিধা - অসুবিধা পেশাদার কনস 1. ক্যাসিনো গেমের বিভিন্নতা: ক্যাসলের ক্যাসিনো বিভিন্ন ক্যাসিনো গেমের অফার করে, যার মধ্যে রয়েছে ব্ল্যাকজ্যাক, রুলেট, পোকার, স্লট এবং আরও অনেক কিছু। 1. আসক্তির সম্ভাবনা: যেকোনো ক্যাসিনোর মতো, ক্যাসেল ক্যাসিনো খেলোয়াড়দের জুয়া খেলার আসক্তির ঝুঁকি বহন করে। দায়িত্বের সাথে জুয়া খেলা গুরুত্বপূর্ণ। 2. বিলাসবহুল এবং আকর্ষণীয় পরিবেশ: ক্যাসিনো একটি পরিশীলিত এবং উচ্চতর পরিবেশ প্রদান করে, খেলোয়াড়দের জন্য একটি উপভোগ্য পরিবেশ তৈরি করে। 2. আ��্থিক ঝুঁকি: জুয়া সহজাতভাবে আর্থিক ঝুঁকির সাথে জড়িত, এবং খেলোয়াড়রা তাদের বাজির ব্যাপারে সতর্ক বা দায়ী না হলে আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। 3. পেশাদার এবং বন্ধুত্বপূর্ণ কর্মীরা: ক্যাসেল ক্যাসিনো তার সু-প্রশিক্ষিত এবং বিনয়ী কর্মীদের জন্য পরিচিত যারা চমৎকার গ্রাহক পরিষেবা প্রদান করে। 3. হাই-স্টেকের পরিবেশ: ক্যাসিনো উচ্চ রোলারগুলিকে আকর্ষণ করতে পারে, আরও তীব্র এবং প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করে, যা নৈমিত্তিক খেলোয়াড়দের জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে। 4. উত্তেজনাপূর্ণ প্রচার এবং বোনাস: ক্যাসিনো প্রায়ই লোভনীয় প্রচার এবং বোনাস অফার করে, যেমন ফ্রি স্পিন, ক্যাশব্যাক, বা লয়্যালটি পুরষ্কার, গেমিং অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করে৷ 4. সীমিত অ্যাক্সেসযোগ্যতা: ক্যাসেল ক্যাসিনো একটি নির্দিষ্ট এলাকায় অবস্থিত হতে পারে, এটি এমন ব্যক্তিদের জন্য কম অ্যাক্সেসযোগ্য করে যারা দূরে থাকেন বা সহজে ভ্রমণ করতে পারেন না। 5. লাইভ বিনোদন এবং ইভেন্ট: ক্যাসেল ক্যাসিনো প্রায়শই লাইভ বিনোদন শো এবং ইভেন্টগুলি হোস্ট করে, ক্যাসিনো অভিজ্ঞতায় অতিরিক্ত বিনোদন মান যোগ করে।
5. কোলাহল এবং জনসমাগম: ক্যাসিনোর প্রাণবন্ত পরিবেশ পিক আওয়ারে কোলাহলপূর্ণ এবং জনাকীর্ণ হয়ে উঠতে পারে, যা কিছু খেলোয়াড়দের জন্য আরও শান্ত পরিবেশের জন্য পছন্দনীয় নাও হতে পারে। 6. এক্সক্লুসিভ ভিআইপি প্রোগ্রাম: ক্যাসিনো উচ্চ-ব্যয়কারী গ্রাহকদের জন্য একটি ভিআইপি প্রোগ্রাম অফার করে, একচেটিয়া সুবিধা, ব্যক্তিগতকৃত পরিষেবা এবং বিশেষ সুবিধা প্রদান করে। 6. আবেগ ব্যয়ের সম্ভাব্যতা: ক্যাসিনো পরিবেশের উত্তেজনায়, কিছু খেলোয়াড় তাদের সামর্থ্যের বাইরে ব্যয় করতে প্রলুব্ধ হতে পারে, যার ফলে আর্থিক অসুবিধা হয়। 7. সুবিধাজনক সুযোগ-সুবিধা: ক্যাসেল ক্যাসিনোতে প্রায়ই সুবিধাজনক সুযোগ-সুবিধা থাকে যেমন বার, রেস্তোরাঁ এবং থাকার ব্যবস্থা, যা খেলোয়াড়দের একটি জায়গায় সম্পূর্ণ বিনোদনের অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে দেয়। 7. নিয়ন্ত্রক বিধিনিষেধ: অবস্থান এবং প্রবিধানের উপর নির্ভর করে, বাজির পরিমাণ বা অপারেটিং ঘন্টার উপর কিছু সীমাবদ্ধতা প্রযোজ্য হতে পারে, যা সামগ্রিক ক্যাসিনো অভিজ্ঞতাকে প্রভাবিত করে৷ 8. নিরাপদ এবং ন্যায্য গেমিং: ক্যাসেল ক্যাসিনো অত্যাধুনিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিযুক্ত করে এবং তাদের গেমগুলির জন্য প্রত্যয়িত র্যান্ডম নম্বর জেনারেটর ব্যবহার করে একটি নিরাপদ এবং ন্যায্য গেমিং পরিবেশ নিশ্চিত করে৷ 8. সামাজিক বিচ্ছিন্নতা: যদিও ক্যাসিনো একটি সামাজিক পরিবেশ হতে পারে, অত্যধিক জুয়া খেলা বন্ধু, পরিবার এবং অন্যান্য সামাজিক কার্যকলাপ থেকে বিচ্ছিন্ন হতে পারে। বাড়াবাড়ি এবং মজার শিখর উপসংহারে, ক্যাসেল ক্যাসিনো হল সেই স্ট্যান্ডার্ড যার দ্বারা অন্যান্য সমস্ত জুয়া প্রতিষ্ঠান পরিমাপ করা হয়। দর্শনার্থীরা রাজকীয় স্থাপনার ��তিহাসিক মুগ্ধতা এবং বিলাসবহুল সুযোগ-সুবিধা দেখে বিস্মিত হয়। আপনি একটি উত্তেজনাপূর্ণ জুয়া খেলার অ্যাডভেঞ্চার, চমৎকার খাবারের স্বাদ, বা মন্ত্রমুগ্ধ লাইভ বিনোদন খুঁজছেন না কেন, ক্যাসলের ক্যাসিনো বিলাসবহুলতার কোলে জীবনে একবারের অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য উপরে এবং তার বাইরে চলে যায়। আপনি যখন ক্যাসেলের ক্যাসিনোতে প্রবেশ করবেন, আপনি একজন রাজা বা রাণীর যোগ্য একটি জাদুকরী যাত্রা শুরু করবেন। অন্���ান্য গেমের জন্য, পড়ুন ক্যাসিনো ভবিষ্যদ্বাণী সফ্টওয়্যার. প্রশ্ন এবং উত্তর ক্যাসল ক্যাসিনোর একটি কঠোর 18-এবং-আপ বয়স নীতি রয়েছে। আপনার বয়স নিশ্চিত করতে, আমরা আপনাকে সঠিক শনাক্তকরণ উপস্থাপন করতে বলি। ক্যাসেল ক্যাসিনোতে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপার্টমেন্ট এবং রুম পাওয়া যায়, যার মধ্যে কিছু প্রকৃত দুর্গের শ্বাসরুদ্ধকর দৃশ্য দেখায়। আপনার পছন্দের হোটেলে থাকার জন্য প্রাপ্যতা নিশ্চিত করার জন্য আগে থেকে পরিকল্পনা প্রয়োজন। ক্যাসেল ক্যাসিনোর ড্রেস কোড হল "স্মার্ট ক্যাজুয়াল।" যদিও একটি টাই প্রয়োজন হয় না, দর্শকদের ইভেন্টের পরিশীলিত পরিবেশ রাখতে সাহায্য করার জন্য একটি পরতে বলা হয়। ক্যাসেল ক্যাসিনোতে মজা এবং গেমগুলি কখনই থামে না কারণ আমরা সপ্তাহের প্রতিটি দিন ননস্টপ খোলা থাকি। একেবারেই! ক্যাসেল ক্যাসিনোতে ইভেন্ট হলগুলি বিবাহ, ব্যবসায়িক ফাংশন এবং অন্যান্য বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করার জন্য যথেষ্ট নমনীয়। আরও বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের ইভেন্ট কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করুন। [ad_2] Source link
0 notes
networldbd · 3 years ago
Link
Net world bd. Bangla news today bangladesh news  today bangla  newspaper today International News Today world news today world news bangla Bangladesh ,Bangla news,bd news today,Bangladesh news today,latest bd news,latest bd news today,latest bd news video,latest bd news youtube,new bd news,new bd news today,today bangla news,today bd news,news,bd,bangla,ajker bangla news,bd news,আজকের খবর,live tv news bangla news today,latest bangla news,bangladesh news,current news,breaking news,bangla tv news,updated news,bangladesh tv news,tv live,news live,news,live,bangladesh,songbad,bd live tv,bvnews24,bd newspaper,bengali news,bangla news live,bangla news update,news today,bangla vision tv
2 notes · View notes
mdjahangiralam946 · 1 year ago
Text
Tumblr media
Assalamualaikum. Do you like politics? Do you want to know anything about world politics? If you want to know updated news about world politics then you can watch my videos
. This video is currently available on youtube. –https://youtu.be/dRVEZ17cZzo
This video is currently available on Facebook. -https://fb.watch/mm3_jGJsBE/
My YouTube Link-  https://www.youtube.com/channel/UCCoZdXa-oajWPCllQLulP0g
My facebook link- https://www.facebook.com/Newsbela23
1 note · View note
Text
[ad_1] ভূমিকা: ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন আপনি একটি আকর্ষণীয় চেহারা প্রবেশ করেছি ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন. সুযোগ এবং দক্ষতার গেমগুলি হাজার বছর ধরে মানুষকে মুগ্ধ করেছে। প্রাচীন সভ্যতা থেকে শুরু করে আজকের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম পর্যন্ত ক্যাসিনো গেম হাজার হাজার বছর ধরে মানুষকে বিনোদন দিয়ে আসছে। "ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন" এই পোস্টে, আমরা ক্যাসিনো গেমগুলির ইতিহাস এবং কীভাবে সেগুলি আজকের আধুনিক, উচ্চ-মানের বিনোদনে বিকশিত হয়েছে সে সম্পর্কে শিখতে আমরা একটি দুঃসাহসিক কাজ করব৷ ক্লিক করুন এবং এখানে আরো বিস্তারিত জন্য চেক করুন ক্যাসিনো খবর. ক্যাসিনো গেমগুলির বিবর্তন: প্রাচীন সভ্যতার দিকে ফিরে আসা ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন ক্যাসিনো গেমের বিবর্তনের একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে যা হাজার হাজার বছর প্রাচীন সংস্কৃতির সাথে সম্পর্কিত। প্রাচীন চীন এবং মিশর থেকে আসা প্রাচীনতম রেকর্ডগুলির সাথে জুয়াটি দীর্ঘকাল ধরে চলে আসছে। 2300 খ্রিস্টপূর্বাব্দের প্রথম দিকে, চীনারা টাইলস দিয়ে গেম খেলছিল, যখন 2000 খ্রিস্টপূর্বাব্দে, মিশরীয়রা বোর্ড গেম এবং ডাইস গেম উপভোগ করছিল। ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন: কার্ড গেম থেকে রুলেট পর্যন্ত ক্যাসিনো গেমের পরিশীলিততা এবং বৈচিত্র্য সমাজের বিকাশের প্রতিফলন করে। 14 শতকে ইউরোপ জুড়ে Baccarat এবং Poker-এর মতো জনপ্রিয় কার্ড গেমের উত্থান দেখা যায়। রুলেট, একটি নতুন ধরণের জুয়া খেলা, 17 শতকে ফ্রান্সে তৈরি হয়েছিল। ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন: স্লট মেশিনের উত্থান 19 শতকে ক্যাসিনোতে প্রথম যান্ত্রিক স্লট মেশিন চালু করা হয়েছিল এবং এর আগমন একটি গেমিং বিপ্লবের জন্ম দেয়। লিবার্টি বেল মেশিন, 1895 সালে জার্মান অভিবাসী চার্লস ফে দ্বারা উদ্ভাবিত, তিনটি রিল এবং একটি লিভার সহ একটি ক্লাসিক স্লট মেশিন। লিবার্টি বেল স্লট মেশিনের জনপ্রিয়তা একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। [embed]https://www.youtube.com/watch?v=t5hdox3pdtI[/embed] ক্যাসিনো গেমস গো ডিজিটাল: অনলাইন জুয়ার জন্ম 1990 এর দশকে ইন্টারনেটের আবির্ভাবের সাথে ক্যাসিনোগুলির একটি নতুন যুগের সূচনা হয়। অনলাইন জুয়া সাইটগুলির আবির্ভাব জুয়াড়িদের তাদের নিজস্ব বাড়ির সুবিধা থেকে খেলতে দেয়। 1994 সালে, প্রথম অনলাইন ক্যাসিনো খোলা হয়, যা ডিজিটাল গেমিংয়ের আধুনিক যুগের সূচনা করে। মোবাইল গেমিং: আপনার হাতের নাগালে ক্যাসিনো আরেকটি শিল্প যা স্মার্টফোন এবং মোবাইল প্রযুক্তির উত্থানের দ্বারা বিপ্লবী হয়েছিল তা হল জুয়া খেলা। মোবাইল গেমিং অ্যাপ্লিকেশানগুলি গেমাররা যেখানেই যায় তাদের সাথে তাদের গেমগুলি নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়ে সময় এবং স্থানের সীমাবদ্ধতাগুলি সরিয়ে দেয়৷ ক্যাসিনো গেমের অনুরাগীরা এখন ব্ল্যাকজ্যাকের একটি রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে পারে বা একটি স্লট মেশিনের রিল ঘোরাতে পারে যখন অফিসে যাতায়াতের সময় বা বাড়িতে বিশ্রাম নিতে পারে। ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন: ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এবং লাইভ ডিলার গেম ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন নতুন প্রযুক্তি চালু হওয়ার সাথে সাথে ক্যাসিনো গেমগুলির ল্যান্ডস্কেপ বিকশিত হচ্ছে। VR প্রযুক্তির আবির্ভাবের সাথে, জুয়াড়িরা এখন আরও উত্তেজনাপূর্ণ এবং প্রাণবন্ত জুয়া খেলার পরিবেশে অ্যাক্সেস পেয়েছে। ভার্চুয়াল রিয়েলিটি (ভি��র) হেডসেটগুলি ব্যবহারকারীদের সিমুলেটেড জগতে প্রবেশ করতে এবং অনলাইন ক্যাসিনোতে গেম এবং অন্যান্য ব্যবহারকারীদের সাথে অভিনব উপায়ে অংশগ্রহণ করতে দেয়। লাইভ ডিলার গেমগুলিও সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এই গেমগুলি লাইভ ভিডিও স্ট্রীমের মাধ্যমে খেলোয়াড়দের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করে এমন বাস্তব-জীবনের ডিলারগুলিকে বৈশিষ্ট্যযুক্ত করে অনলাইন এবং ল্যান্ড-ভিত্তিক ক্যাসিনোগুলির মধ্যে ব্যবধান পূরণ করে৷ এই উদ্ভাবনী বিন্যাসটি একটি প্রামাণিক এবং ইন্টারেক্টিভ জুয়া খেলার অভিজ্ঞতা প্রদান করে, যা একটি ঐতিহ্যবাহী ক্যাসিনোর পরিবেশের সাথে অনলাইন খেলার সুবিধার সমন্বয় করে। ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন: এআই এবং ব্লকচেইন ইন্টিগ্রেশন ক্যাসিনো গেমগুলির ভবিষ্যত আরও বেশি প্রতিশ্রুতি ধারণ করে বলে মনে হচ্ছে। এটি প্রত্যাশিত যে AI একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে, গেমিং বৈশিষ্ট্যগুলি উন্নত করবে, খেলোয়াড়দের অভিজ্ঞতা কাস্টমাইজ করবে এবং এমনকি অত্যাধুনিক AI-নিয়ন্ত্রিত AI শত্রুদের বিকাশ করবে। জুয়া শিল্পও ব্লকচেইন প্রযুক্তির প্রভাব অনুভব করছে। ব্লকচেইনের বিকেন্দ্রীকৃত প্রকৃতির সুবিধা গ্রহণ করে, অনলাইন ক্যাসিনোগুলি খেলোয়াড়দেরকে একটি নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য গেমিং পরিবেশ তৈরি করে যথাযথভাবে ন্যায্য গেম এবং স্বচ্ছ লেনদেন প্রদান করতে পারে। সুবিধা - অসুবিধা পেশাদার কনস বর্ধিত অ্যাক্সেসযোগ্যতা: অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলি জুয়া খেলাকে আরও বৃহত্তর দর্শকদের কাছে আরও অ্যাক্সেসযোগ্য করে তুলেছে, যা খেলোয়াড়দের তাদের ঘরে বসেই ক্যাসিনো গেমগুলি উপভোগ করতে দেয়৷
আসক্তিমূলক আচরণের জন্য সম্ভাব্য: অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলিতে সহজ অ্যাক্সেস দুর্বল ব্যক্তিদের জন্য আসক্তিমূলক আচরণ এবং জুয়া-সম্পর্কিত সমস্যার দিকে নিয়ে যেতে পারে। সুবিধাজনক এবং নমনীয়: প্লেয়াররা যেকোন সময় এবং যেকোন অবস্থান থেকে ক্যাসিনো গেমগুলি অ্যাক্সেস করতে পারে, যতক্ষণ না তাদের ইন্টারনেট সংযোগ থাকে, সুবিধা এবং নমনীয়তা প্রদান করে। সামাজিক মিথস্ক্রিয়ার অভাব: অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলি প্রচলিত ইট-এন্ড-মর্টার ক্যাসিনোগুলিতে উপস্থিত সামাজিক দিকটির অভাব রয়েছে, কারণ খেলোয়াড়রা অন্যান্য খেলোয়াড় বা ডিলারদের সাথে শারীরিকভাবে যোগাযোগ করতে পারে না। বিভিন্ন ধরণের গেমের বিকল্প: ক্যাসিনো গেমগুলির বিবর্তনের ফলে ঐতিহ্যবাহী ক্যাসিনো গেম, উদ্ভাবনী বৈচিত্র এবং থিমযুক্ত স্লট সহ গেমের বিকল্পগুলির একটি বিস্তৃত পরিসর এসেছে, যা একটি বৈচিত্র্যময় এবং আকর্ষক অভিজ্ঞতা প্রদান করে। প্রতারণামূলক কার্যকলাপের জন্য সম্ভাব্য: অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলি স্ক্যাম এবং প্রতারণামূলক কার্যকলাপের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে, খেলোয়াড়দের আর্থিক এবং ব্যক্তিগত তথ্যের জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। উন্নত গ্রাফিক্স এবং অডিও: প্রযুক্তির অগ্র���তি ক্যাসিনো গেমগুলিতে উন্নত গ্রাফিক্স এবং অডিও মানের জন্য অনুমতি দিয়েছে, আরও নিমগ্ন এবং বাস্তবসম্মত গেমিং অভিজ্ঞতা তৈরি করেছে। সামাজিক দায়বদ্ধতা হ্রাস: অনলাইন জুয়া খেলার স্বাচ্ছন্দ্য এবং পরিচয় গোপন রাখা দায়ী জুয়ার ব্যবস্থার মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে, যা জুয়া সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের সম্ভাব্য ক্ষতির দিকে পরিচালিত করে। বিশ্বব্যাপী নাগাল: অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলির একটি বিশ্বব্যাপী নাগাল রয়েছে, যা বিভিন্ন দেশের খেলোয়াড়দের জুয়া কার্যক্রমে জড়িত হতে এবং একে অপরের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে, সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং আন্তর্জাতিক গেমিং সম্প্রদায়ের প্রচার করতে দেয়। বর্ধিত আর্থিক ঝুঁকি: অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলি অর্থ জমা এবং বাজি রাখার সহজতার কারণে উচ্চতর আর্থিক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে, যা সম্ভাব্যভাবে দুর্বল ব্যক্তিদের আর্থিক ক্ষতির দিকে পরিচালিত করে। বোনাস এবং প্রচার: অনলাইন ক্যাসিনোগুলি প্রায়ই খেলোয়াড়দের আকৃষ্ট করতে এবং ধরে রাখতে বিভিন্ন বোনাস এবং প্রচার অফার করে, জুয়া উত্সাহীদের জন্য অতিরিক্ত মূল্য এবং প্রণোদনা প্রদান করে। নিয়ন্ত্রণের অভাব: অনলাইন ক্যাসিনো শিল্প নিয়ন্ত্রণের পরিপ্রেক্ষিতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে, সম্ভাব্য অনৈতিক অনুশীলন এবং অপর্যাপ্ত খেলোয়াড় সুরক্ষার দিকে পরিচালিত করে। গ্যামিফিকেশন উপাদান: কিছু অনলাইন ক্যাসিনো গেম গেমফিকেশন উপাদানগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে, যেমন অর্জন, লিডারবোর্ড এবং পুরষ্কার, সামগ্রিক গেমিং অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি করে এবং ব্যস্ততার একটি অতিরিক্ত স্তর যুক্ত করে। কম বয়সী জুয়া খেলার সম্ভাবনা: অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলি অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের কাছে অ্যাক্সেসযোগ্য হতে পারে, যা অপ্রাপ্তবয়স্ক জুয়া এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষতির ঝুঁকির দিকে পরিচালিত করে। ক্রমাগত উদ্ভাবন: ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন ক্রমাগত উৎসাহিত করে উদ্ভাবন, শিল্পকে সতেজ এবং উত্তেজনাপূর্ণ রাখতে ডেভেলপাররা ক্রমাগত নতুন বৈশিষ্ট্য, প্রযুক্তি এবং গেমপ্লে মেকানিক্স প্রবর্তন করে। বাস্তবতা থেকে বিক্ষিপ্ততা: অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলি বাস্তব জীবনের দায়িত্ব থেকে বিক্ষিপ্ত হতে পারে, সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ এবং বাধ্যবাধকতা অবহেলার দিকে পরিচালিত করে। উপসংহার: ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন দ্য ইভোলিউশন অফ ক্যাসিনো গেমের মাধ্যমে আমরা আমাদের ট্রিপ শেষ করার সময়, আমরা সাহায্য করতে পারি না কিন্তু তারা কতদূর এসেছে দেখে মুগ্ধ হতে পারি। ক্যাসিনো গেমগুলি খেলোয়াড়দের পরিবর্তনশীল রুচি এবং প্রযুক্তিগত ক্ষমতাকে প্রতিফলিত করার জন্য তার পুরানো শিকড় থেকে আজকের পরিশীলিত অনলাইন পরিবেশে বিবর্তিত হয়েছে। জুয়া খেলার ভবিষ্যত ব্লকচেইন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মতো উদ্ভাবন দ্বারা তৈরি করা হচ্ছে। আসুন আমরা "ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন", জুয়াড়ি হিসাবে, আমাদের জন্য অপেক্ষা করা রোমাঞ্চকর সুযোগগুলির জন্য অপেক্ষা করি এবং ক্যাসিনো গেমগুলি যে মজা এবং উত্তেজনা দেয় তা উপভোগ করি। অন্যান্য গেমের জন্য, পড়ুন ক্যাসিনো ভবিষ্যদ্বাণী সফ্টওয়্যার. FAQs ক্যাসিনো গেমের বিবর্তন চীন এবং মিশরের মতো প্রাচীন সভ্যতাগুলি সুযোগ এবং দক্ষতার খেলা খেলেছিল এবং এই অনুশীলনটি হাজার হাজার বছর আগে পাওয়া গেছে। তাদের গেমগুলির নিরাপত্তা এবং ন্যায্যতার গ্যারান্টি দিতে, বৈধ অনলাইন ক্যাসিনোগুলি প্রকৃতপক্ষে অত্যাধুনিক এনক্রিপশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। আপনি যদি নিরাপদে অনলাইনে জুয়া খেলতে চান, তাহলে আপনাকে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের দ্বারা অন��মোদিত সাইটগুলিতে লেগে থাকা উচিত। স্লট, ব্ল্যাকজ্যাক, পোকার এবং রুলেটের মতো গেমগুলি বিশ্বব্যাপী ক্যাসিনোগুলিতে বহুবর্ষজীবী প্রিয়।
অনলাইন ক্যাসিনো গেম খেলে প্রকৃত আর্থিক লাভ হতে পারে। মনে রাখবেন, যদিও, জুয়া খেলায় সাফল্য সুযোগ এবং কৌশলের সমন্বয়ের উপর নির্ভর করে। লাইভ ডিলার গেমগুলি স্ট্যান্ডার্ড অনলাইন ক্যাসিনো গেমগুলির থেকে আলাদা যে এতে প্রকৃত মানব ডিলাররা জড়িত যারা ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে রিয়েল টাইমে খেলোয়াড়দের সাথে যোগাযোগ করে। এটি একটি মানব স্পর্শ যোগ করে ক্যাসিনোটিকে আরও বাস্তবের মতো অনুভব করে। [ad_2] Source link
0 notes
kalernouka · 3 years ago
Text
যমালয়ে জীবন্ত মানুষ
যমালয়ে জীবন্ত মানুষ
যমালয়ে জীবন্ত মানুষ। গোটা বিশ্বই যেন এখন যমালয়। কেউ জানে না চলমান মৃত্যু মিছিলে পরবর্তী সওয়ারি কে হবেন। কারণ রোগটা ছোঁয়াচে। আর সেই করণেই আতঙ্কের। মানুষের পক্ষে মানুষের ছোঁয়া এড়িয়ে দিনযাপন দুরূহ। ফলে রোগের সংক্রমণ এত ব্যাপক। ফলে মানুষই মানুষের আতঙ্কের কারণ এখন। মানুষের মুখ যেন যমদূতের রূপ ধারণ করছে। সকলেই তাই সকলের থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে চাইছেন। এই দূরত্বই হয়তো প্রাণ বাঁচিয়ে দিতে পারে অনেকের। না, শুধু যে রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রের নির্বাচিত সরকার সামাজিক দূরত্ব রক্ষার উপর জোর দিচ্ছে বলেই আমরা গৃহবন্দী ঠিক তাও নয়। মনের গভীরে যে ভয় বাসা বেঁধেছে, সেই ভয়ও আমাদের অনেককে গৃহবন্দী করে ফেলেছে। সেটিই চিরন্তন মৃত্যুভয়। আমাদের প্রতিদিনের জীবনের যাবতীয় কোলাহলের নিচে যে ভয়টি চাপা পড়ে থাকে। আজ সেই ভয়ই ঘোমটার আড়াল সরিয়ে সরাসরি মুখোমুখি। আমরা যে যাই করি না কেন, সারাদিন এই ভয় আমাদের চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে ক্রমাগত। খবর দেখলেই চেখের সামনে করোনা আক্রান্তের আর করোনায় মৃতের পরিসংখ্যান। আমরাও হিসাব করে চলেছি মনে মনে। সেই পরিসংখ্যানের ভয়াল গ্রাসের থেকে আমরা কতটা নিরাপদে। আবার নিরাপদেও যে নেই, জানি সেকথাও। তবুও যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ। তাই নিরাপদে থাকার চেষ্টাই এই মুহূর্তে আমাদের কাছে প্রধানতম বিষয়। কিন্তু কিভাবে সম্ভব নিরাপদে থাকা? থাকলেও কতদিন সেটি নিরাপদ? ভয় কি শুধুই করোনা নিয়ে? নাকি অর্থনৈতিক বিপর্যয় জনিত জীবন জীবিকা ও জীবনধারণের সম্ভাবনা নিয়েও ভয়? একদিকে করোনা, অন্যদিকে খাদ্যসঙ্কটের আশু সম্ভাবনা। একদিক মহামারী অন্যদিকে দুর্ভিক্ষ্য। মৃত্যু যে কোনদিকে ওঁৎ পেতে বসে রয়েছে, সেটাই সবচেয়ে বড়ো চিন্তার বিষয়। আতঙ্কের বিষয়। এই আতঙ্কের ভিতরেই আজও ভোর হলো। পাখি ডাকল। সকালের রোদ হাতছানি দিল। না বেঁচে আছি। এই বেঁচে থাকাটা কতক্ষণের কেউই জানি না আমরা। কোনদিনই জানতাম না। কিন্তু সেই না জানার ভিতরেও একটা ধারণা থাকে, মৃত্যুর এখনো দেরি আছে। এখনও অনেক কাজ বাকি। সারতে হবে সেসব। কিন্তু আজকের ভোরে যারা জেগে উঠে দেখলাম বেঁচে আছি, তাদের কতজন নিশ্চিত এই বেঁচে থাকার সময়সীমায় অচিরেই দাঁড়ি পড়ে যাবে না? ফলে সকালের রোদের হাতছানির ভিতরেও মৃত্যুর কালো ছায়াপাত। যুদ্ধটা তাই শুধুই করোনার বিরুদ্ধে নয়। যুদ্ধটা আশু খাদ্যসংকটের সাথেও। যুদ্ধটা এই মৃত্যুভয়ের সাথেও। সেই যুদ্ধে কে থাকবে আর কে যাবে, প্রতিদিন সেই পরিসংখ্যানের পরিমার্জন চলছে বিশ্ব জুড়ে। শীতের পর্ণমোচী বৃক্ষের মতো ঝরে পড়ছে মানুষের জীবন। এক এক করে। মানুষের জীবন রাতারাতি এক একটি মৃতদেহের সংখ্যায় মৃত্যুর পরিসংখ্যান হয়ে যাচ্ছে। জীবন থেকে পরিসংখ্যান হয়ে ওঠার এই মিছিলে কে কবে পা মেলাতে বাধ্য হবো, জানি না আমরা কেউ। তবু আমাদের আশা অন্তহীন। সেই অন্তহীন আশা নিয়েই জানার চেষ্টা করে চলেছি এই রোগের মৃত্যুহার কেমন? বোঝার চেষ্টা করে চলেছি, সেই হারের পরিসংখ্যানের গুরুত্ব কতটা ভয়াবহ আর কতটা আশাপ্রদ। মৃত্যুকে ঠেকিয়ে রাখার অন্তহীন প্রয়াসের এও এক মানসিক প্রস্তুতি। সেই প্রস্তুতি আমাদের মজ্জাগত প্রকৃতি। জন্মের ক্ষণেই আমাদের আবির্ভাব ঘটে মৃত্যুর পরোয়ানা নিয়ে। সেই মৃত্যুর খাঁড়া মাথায় নিয়েই আমাদের প্রতিদিনের জীবন উদযাপন। প্রতিদিন মৃত্যুভয়কে ভুলে প্রায় তুড়ি মেড়ে উড়িয়ে দিয়ে আমাদের চলার চেষ্টা। করোনা সেই চেষ্টাকে সরাসরি চ্যালেন্জ করে চলেছে। ভয় আমাদের এই চ্যালেন্জকেই। বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে মানুষের প্রভুত উন্নতিও প্রকৃতির রোষের কাছে অসহায় বোধ করছে এইসময়। কে হারে কে যেতে। আপাতত পাওয়া পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, বিশ্বে করোনা আক্রান্তের মোট সংখ্যা ৪ লক্ষ ৭১ হাজার ৫৪৬ জন। যার ভিতর মারা গিয়েছেন ২১ হাজার ২৯৬ জন। আর সেরে উঠেছেন ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৬৯৪ জন। এবং যে ৩ লক্ষ ৩৫ হাজার ৭৬৬ জনের চিকিৎসা চলছে তার ভিতর মাত্র ৪% রুগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। অর্থাৎ চিকিৎসাধীন ৯৬% রুগীরই রোগমুক্তির আশা রয়েছে। বিস্তর পরিসংখ্যান ঘাঁটাঘাঁটি করে আমরা যখন এই একটি পরিসংখ্যানে এসে পৌঁছই তখন মনে হয় আশা আছে। আশা আছে। প্রকৃতির রোষ আর মানুষের বেঁচে থাকার অদম্য লড়াইয়ের ভিতর এখনো আশা আছে। আশা আছে মানুষের বিজয়ী হওয়ার। সেই আশার পরিসংখ্যান আমাদের মনের স্থিতি রক্ষায় বল জোগায়। আমাদের আরও দৃঢ়চেতা করে তোলে। অন্তত মরার আগে না মরার মনোভাবকে বাঁচিয়ে রাখার। সেখানেই মানুষের শক্তির ভরকেন্দ্র। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২৯শে জানুয়ারীর প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় করোনায় মৃত্যুর হার ২ শতাংশের কাছাকাছি। অর্থাৎ ৯৮ শতাংশ রুগীরই রোগমুক্তির সম্ভাবনা রয়েছে। এখানে এই পরিসংখ্যানের দিকে চোখ রাখলে আরও একটি বিষয় লক্ষণীয়। এই সময় পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত প্রথম সারির দেশগুলির প্রায় সবই প্রথম বিশ্বের উন্নত স্বাস্থ্য পরিসেবার পরিকাঠামোযুক্ত দেশ। এবং যেখানে সাধারণ মানুষের জনবস���ির ঘনত্বও খুব বেশি নয় একমাত্র চীন ছাড়া। ফলে একদিকে জন বসতির ঘনত্ব কম থাকা। অন্যদিকে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা পরিসেবার উন্নত আধুনিক পরিকাঠামো। এই দুইটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জরিত
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রদত্ত পরিসংখ্যানের পিছনে। তাই মাত্র ২ শতাংশ মৃত্যুহার জেনেও আমাদের মতো তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে নিশ্চিন্ত হয়ে বসে থাকার উপায় নাই। এই মারণ ব্যাধি তৃতীয় বিশ্বের ঘন জনবসতিপূর্ণ দেশগুলিতে চীন ইতালি স্পেনের মতো তীব্র ভাবে ছড়িয়ে পড়লে করোনায় মৃত্যুর হার অনেক বেশি হওয়ারই সমূহ সম্ভাবনা। আমাদের এই দেশগুলিতে অনুন্নত পরিকাঠামো, জনবসতির বিপুল ঘনত্ব, চিকিৎসকের অভাব, স্বাস্থ্যবিধি সম্বন্ধে জনসচেতনতার অভাব, ইত্যাদি বিষয়গুলির প্রেক্ষিত ভয় হওয়াই স্বাভাববিক। এবং সেক্ষেত্রে করোনা জনিত সার্বিক পরিসংখ্যানে বিস্তর ওলোট পালোট হয়ে যাওয়ারও সম্ভাবনা। তাই মৃত্যভয় আজ আমাদেরকে ঘিরে ধরেছে চারদিক দিয়েই। কখন কোথায় ওঁৎ পেতে বসে রয়েছে যমদূতের বাহিনী কেউ জানি না। শুধু জানি, আমাদের মতোন তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে যমদূত বাহিনীর জন্য প্রশস্ত রাজপথ আর পুস্পক রথের অভাব নাই। শুধু একবার যাত্রা শুরু করলেই হলো। আর ঠিক সেই আশঙ্কাতেই আজ আমরা গৃহবন্দী। মনে করছি এইটিই শেষ এবং একমাত্র পথ। আর তাই যত বেশি সংখ্যক দরজায় খিল আঁটা যায়, সেই লক্ষ্যেই আমরা দরজা বন্ধ করে মৃত্যুকে ঠেকিয়ে রাখার আপ্রাণ চেষ্টায়। কিন্তু দেশ জুড়ে সকলেই যখন এই একটি পথই বেছে নিতে বাধ্য হয়, তখন আরও একটি প্রশস্ততর হাইওয়ে খুলে যায় পিছন দিকে। যে হাইওয়ে দিয়ে ছুটে আসে খাদ্যসংকট। আর তার পিছু পিছু যমদূতের বিশাল বাহিনী। সামনের দরজায় খিল দিয়ে বসে থাকলে পিছনের দরজা যায় হাট করে খুলে। করোনা ঠেকাতে সক্ষম হলেও খাদ্যসংকট ঠেকানো দায়। কিন্তু এখানেই একটা মস্ত টুইস্ট রয়েছে। করোনারূপী যমদূত ধনী দরিদ্র কাউকে রেয়াৎ করে না। তার চাই শুধু লাশ। কিন্তু খাদ্যসংকটরূপী যমদূত ধনীদের বাড়িতে ঢুকতে পারে না। সেখানে থাকে কড়া পাহারা। সেই পাহারা এড়িয়ে যমদূত বাহিনীর সাধ্য নাই প্রবেশ করে। তাই দরিদ্র গৃহের হাট করে খোলা পিছনের দরজাতেই তখন তাদের যাবতীয় ভীড়। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলিতে তাই করোনার সাথে খাদ্যসংকট ফ্রী! এবং তখন মৃত্যমিছিল ধনী পাড়া এড়িয়ে দরিদ্রপল্লী উজার করতে করতে এগিয়ে চলতে থাকবে। পরিসংখ্যান রক্ষার ভার তখন আর পড়ে থাকবে না বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হাতে। অর্থাৎ তৃতীয় বিশ্বের নাগরিক হিসাবে আমাদের সামনে এবং পিছনে দুই দিকেই বিপদ। তাই মৃত্যুভয়ের বিকট হাঁ এখানে আরও বেশি ভয়াবহ। মৃত্যুভয়ের সেই করাল গ্রাস এড়িয়ে যারা রয়ে যাবে আগামী পৃথিবীতে তারা সত্যিই ভাগ্যবান না আরও বেশি হতভাগ্য, সেকথা বলতে পারবে একমাত্র আগামী ভবিষ্যতই। আপাতত একথা বলাই যায়, মানুষের এই বিশ্ব আর ঠিক মানুষের বসবাসের যোগ্য ��য়। তাই মৃত্যুর ঠিকানায় যাঁদের নিয়তি লেখা হয়ে যাচ্ছে এইসময়ে, তাঁরা হয়তো এক অর্থে ভাগ্যবানও বটে। এই অসুস্থ বিশ্ব থেকে মুক্তি পাওয়ার এই হয়তো এক মাহেন্দ্রক্ষণ। যমালয়ে জীবন্ত মানুষ হিসাবে বাস করার থেকে মৃত্যু কি বেশি কষ্টের? নাকি বেশি আতঙ্কের? ২৬শে মার্চ’ ২০২০ কপিরাইট শ্রীশুভ্র কর্তৃক সংরক্ষিত
0 notes
mdjahangiralam946 · 1 year ago
Text
Tumblr media
Assalamualaikum. Do you like politics? Do you want to know anything about world politics? If you want to know updated news about world politics then you can watch my videos
. This video is currently available on youtube. –https://youtu.be/5EohAwY43XM
This video is currently available on Facebook. - https://fb.watch/me4ZXQ7_th/
My YouTube Link-  https://www.youtube.com/channel/UCCoZdXa-oajWPCllQLulP0g
My facebook link- https://www.facebook.com/Newsbela23
1 note · View note
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/112273
খ্যাতিম্যান সাংবাদিক রাশীদ উন নবী বাবু আর নেই
.
দেশের খ্যাতিম্যান সাংবাদিক জাতীয় প্রেস ক্লাব ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সিনিয়র সদস্য রাশীদ উন নবী বাবু আর নেই। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আজ রাত ৮ টা ৩৫ মিনিটের সময় রাজধানীর পান্থপথের বিআরবি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
তাঁর মেয়ে অনন্যা পাঠক ডট নিউজকে তার বাবার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
সিনিয়র সাংবাদিক রাশীদ উন বাবু বাংলাদেশের একজন খ্যাতিমান সাংবাদিক। ।৪৫ বছরের সাংবাদিকতা জীবনে তিনি দৈনিক আমার দেশ, দৈনিক বাংলা, বাংলার বাণী, দেশ বাংলা, আজকের কাগজ, ইত্তেফাক, সমকাল, যুগান্তর, এনটিভি, চ্যানেল ওয়ান, ইনকিলাব ও সাপ্তাহিক পূর্নিমায় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন। তিনি দৈনিক সকালের খবরের সম্পাদক ছিলেন।
সর্বশেষ তিনি প্রকাশিতব্য দৈনিক আমার দিনে সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
0 notes
khutbahs · 5 years ago
Link
ইসলামের দৃষ্টিকোণ থেকে নারীকে উপস্থাপন করার প্রয়াসে এ লেখা।প্রশ্ন হলো, অধিকার আর মর্যাদা কি কাগজে কলমে আর শ্লোগানে সম্ভব? হৃদয় যদি মেনে না নেয়, তখন ছিড়ে যায় কাগজ, ভেঙে যায় কলম, থেমে যায় শ্লোগান। আমাদের সমাজের অবস্থা যখন এমন, তখন দেখি ইসলাম কি বলে? নারী ও পুরুষের যথাযথ অধিকার নিশ্চিত করেছে ইসলাম। আর এভাবে সামাজিক ভারসাম্য রক্ষা করেছে। জানমাল ও ইজ্জতের নিরাপত্তা এবং সর্বোচ্চ সম্মান ইসলামই নারীদেরকে প্রদান করেছে। মহান আল্লাহ নারী ও পুরুষের সমন্বয়ে মানবসমাজের পূর্ণতা দান করেছেন। মহান আল্লাহর বাণী, হে মানবগণ! তোমরা তোমাদের সেই রবকে ভয় করো, যিনি তোমাদেরকে একটি প্রাণ থেকে সৃষ্টি করে আবার তা থেকে অসংখ্য নারী ও পুরুষ করেছেন। (সূরা নিসা : ১)। সুতরাং নারীকে উপেক্ষা কর��� মানবতার জন্য যে কর্মসূচি তৈরি হবে তা হবে অসম্পূর্ণ। মহাগ্রন্থ আল কোরআনে ‘নিসা’ অর্থাৎ ‘মহিলা’ শব্দটি ৫৭ বার এবং ‘ইমরাআহ’ অর্থাৎ ‘নারী’ শব্দটি ২৬ বার উল্লেখ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনে ‘নিসা’ নামে নারীর অধিকার ও কর্তব্যসংক্রান্ত একটি স্বতন্ত্র বৃহৎ সূরাও রয়েছে। এতদ্ব্যতিত কোরআনের বিভিন্ন আয়াত ও হাদিসে নারীর অধিকার, নিরাপত্তা, মর্যাদা ও তাদের মূল্যায়ন সম্পর্কে সুস্পষ্ট বর্ণনা রয়েছে। ইসলাম নারীর ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করেছে। নারীর মর্যাদায় ইসলামের স্থায়ী নীতি : জাহেলী যুগে যেখানে কন্যাশিশু জন্মগ্রহণ করলে তাকে জীবন্ত কবর দিতো, নারীদের ভোগের সামগ্রী হিসেবে ব্যবহার করা হতো, দাসী হিসেবে হাট-বাজারে পশুর মতো বিক্রি করা হতো, কন্যাসন্তানের জন্মের সংবাদে পিতা মানহানিকর মনে করে বিমর্ষ হতো, সেখানে মহান আল্লাহ সূরা হুজরাতের ১৩ নং আয়াতে ঘোষণা করেন- হে মানবজাতি! আমি তোমাদেরকে এক পুরুষ ও এক নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করেছি, যাতে তোমরা পরস্পরে পরিচিত হও। নিশ্চয়ই আল্লাহর কাছে সে-ই সর্বাধিক সম্ভ্রান্ত, যে সর্বাধিক পরহেজগার। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবকিছুর খবর রাখেন।
নারীর শিক্ষালাভের অধিকার : নারীদের শিক্ষালাভের ব্যাপারে পবিত্র কোরআনে রয়েছে, ‘তোমরা তাদের (নারীদের) সঙ্গে উত্তম আচরণ করো ও উত্তম আচরণ করার শিক্ষা দাও।’ (সূরা-৪ নিসা, আয়াত: ১৯)। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যার রয়েছে কন্যাসন্তান, সে যদি তাকে (শিক্ষাসহ সব ক্ষেত্রে) অবজ্ঞা ও অবহেলা না করে এবং পুত্রসন্তানকে তার ওপর প্রাধান্য না দেয়; আল্লাহ তাআলা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।’ হাদিস শরিফে বলা হয়েছে, ‘ইলম শিক্ষা করা (জ্ঞানার্জন করা) প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর প্রতি ফরজ (কর্তব্য)।’ (উম্মুস সহিহাঈন-ইবনে মাজাহ শরিফ)। তাই হাদিস গ্রন্থসমূহের মধ্যে হযরত আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসের সংখ্যা ২ হাজার ২১০, যা সব সাহাবায়ে কিরামের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। মা হিসেবে নারীর সম্মান: মা হিসেবে ইসলাম নারীদের সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদা দিয়েছে । রাসুল (সা.) বলেন, ‘মায়ের পদতলে সন্তানের জান্নাত’। হযরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, একবার এক লোক মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দরবারে এসে জিজ্ঞেস করলেন, আমার সদ্ব্যবহার পাওয়ার বেশি অধিকারী কে? নবীজি (সা.) বললেন, ‘তোমার মা’। ওই লোক জিজ্ঞেস করলেন, তারপর কে? তিনি উত্তর দিলেন ‘তোমার মা’। ওই লোক আবারও ��িজ্ঞেস করলেন, তারপর কে? এবারও তিনি উত্তর দিলেন ‘তোমার মা’। (বুখারি)। কন্যা হিসেবে নারীর সম্মান: আল্লাহ তায়ালা বলেন, তাদের কাউকে যখন কন্যা সন্তানের ‘সুসংবাদ’ দেয়া হয়, তখন তার চেহারা মলিন হয়ে যায় এবং সে অসহনীয় মনস্তাপে ক্লিষ্ট হয়। সে এ সুসংবাদকে খারাপ মনে করে নিজ সম্প্রদায় থেকে লুকিয়ে বেড়ায় (এবং চিন্তা করে ) হীনতা স্বীকার করে তাকে নিজের কাছে রেখে দেবে, নাকি মাটিতে পুঁতে ফেলবে। কত নিকৃষ্ট ছিল তাদের সিদ্ধান্ত। (সূরা নাহল, আয়াত : ৫৮-৫৯)।
কন্যা সন্তানের জন্মকে বলা হচ্ছে ‘সুসংবাদ’। আধুনিক জাহেলী যুগে আজ কিন্তু নারীর জন্ম কখনো কখনো ‘সুসংবাদ’ নয়।তখন নারীকে পুঁতে ফেলা হতো জন্মের পর। আর এখন পুঁতে ফেলা হয় জন্মের আগেই (বিজ্ঞানের কল্যাণে যখন জানতে পারে আগত শিশু নারী)। অথচ ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে কন্যাশিশু বরকত ও কল্যাণের প্রতীক। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘মেয়েশিশু বরকত (প্রাচুর্য) ও কল্যাণের প্রতীক।’ হাদিসে আরও রয়েছে, ‘যার তিনটি, দুটি বা একটি কন্যাসন্তান থাকবে; আর সে ব্যক্তি যদি তার কন্যাসন্তানকে সুশিক্ষিত ও সুপাত্রস্থ করে, তার জান্নাত নিশ্চিত হয়ে যায়।’ বোন হিসেবে নারীর সম্মান : মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘কারও যদি কন্যাসন্তান ও পুত্রসন্তান থাকে আর তিনি যদি সন্তানদের জন্য কোনো কিছু নিয়ে আসেন, তবে প্রথমে তা মেয়ের হাতে দেবেন এবং মেয়ে বেছে নিয়ে তারপর তার ভাইকে দেবে।’ পবিত্র হাদিসে আছে, বোনকে সেবাযত্ন করলে আল্লাহ প্রাচুর্য দান করেন। স্ত্রী হিসেবে নারীর সম্মান: ইসলামের দৃষ্টিতে নারী-পুরুষ একে অন্যের পরিপূরক। এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনে রয়েছে, ‘তারা তোমাদের আবরণস্বরূপ আর তোমরা তাদের আবরণ।’ (সূরা-২ বাকারা, আয়াত: ১৮৭)। মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন, নারীদের তেমন ন্যায়সঙ্গত অধিকার আছে, যেমন আছে তাদের উপর পুরুষদের। (সূরা বাকারা : ২২৮)। স্ত্রীর গুরুত্ব সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেছেন, উত্তম স্ত্রী সৌভাগ্যের পরিচায়ক। (মুসলিম শরিফ)। তিনি আরও বলেন, তোমাদের মধ্যে সেই উত্তম, যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম (তিরমিজি)। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের সঙ্গে সদাচরণ করো।(সূরা-৪ নিসা, আয়াত: ১৯)। কোরআনে বলা হয়েছে, নারীদের ওপর যেমন অধিকার রয়েছে পুরুষের, তেমনি রয়েছে পুরুষের ওপর নারীর অধিকার (সূরা-২ বাকারা, আয়াত ২২৮)
নারীর প্রতি সম্মান পুরুষের ব্যক্তিত্বের প্রমাণ : রাসুল সা. এর একটি হাদিসে এসেছে, নারীকে সম্মান করার পরিমাপের ওপর ব্যক্তির সম্মান ও মর্যাদার বিষয়টি নির্ভর করে। তিনটি বিষয় নবী করিম (সা.)-এর জীবনে লক্ষণীয় ছিল- এক. নামাজের প্রতি অনুরাগ; দুই. ফুলের প্রতি ভালোবাসা; তিন. নারীর প্রতি সম্মান। (বুখারি ও মুসলিম)। নারী ও পুরুষের সহযোগী হিসেবে নারী : ইসলামে নারী ও পুরুষ মানুষ হিসেবেও সমান, মুসলমান হিসেবেও সমান। ইসলামী জ্ঞান অর্জন করা উভয়ের জন্য ফরয। উভয়ের জন্য হালাল-হারামের সীমানা নির্দিষ্ট রয়েছে। উভয়ের মতামত দেয়া ও সমালোচনার অধিকার ��মান। সম্পত্তির মালিকানার ক্ষেত্রে মহান আল্লাহ ঘোষণা করেন : তাদের পিতা-মাতা ও আত্মীয়-স্বজনদের রেখে যাওয়া ধন-সম্পদের পুরুষদের যেমন অংশ রয়েছে, (একইভাবে) নারীদের জন্যও (সে সম্পদে) অংশ রয়েছে । (সূরা আন-নিসা : ৭)। ঈমান ও আমল-ই নারী ও পুরুষের মর্যাদা নির্ণয়ের মাপকাঠি : মহান আল্লাহ বলেন, পুরুষ ও নারীর মধ্য থেকে যে-ই ভালো কাজ করলো, সে ঈমানদার হলে আমি তাকে একটি পবিত্র জীবনযাপন করার সুযোগ দিবো এবং তারা যে কাজ করছিল, আমি তাদেরকে তার উত্তম পারিশ্রমিক দান করবো। (সূরা আন-নহল : ৯৭)  
নারী তাঁর নারীত্বের মর্যাদা বজায় রেখেই সমাজের উন্নয়নে ভূমিকা রেখেছেন ও রাখছেন। নারী ছাড়া অন্য কেউই মাতৃত্বের সেবা ও সহধর্মিণীর গঠনমূলক সহযোগী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম নয়। মায়েদের ত্যাগ ও ভালোবাসা ছাড়া মানবীয় প্রতিভার বিকাশ ও সমাজের স্থায়িত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয়। মায়েরাই সমাজের প্রধান ভিত্তি তথা পরিবারের প্রশান্তির উৎস। নারী ও পুরুষের মৌলিক পার্থক্য: উভয়ের জন্মগত যোগ্যতা, ক্ষমতা, দৈহিক গঠন ও দায়িত্বের দ���ক দিয়ে কিছু মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। প্রথম পার্থক্য হলো, মানবজীবনের দুটি অংশ, ঘর ও বাহির। নারী ঘরে, পুরুষ বাইরে। গৃহবহির্ভূত যাবতীয় কষ্টকর ও গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক, রাষ্ট্রীয়, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক কাজ পুরুষের উপর অর্পিত। আর নারীর মৌলিক দায়িত্ব সন্তানের লালন-পালন ও ঘরোয়া পরিবেশকে সুসজ্জিত করা। সেইসাথে তার কোমল স্বভাবের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সহজ ও অপেক্ষাকৃত হালকা কাজও তারা করতে পারেন। কোনো কোনো অপরিহার্য সামাজিক প্রয়োজনে তারা ঘরের বাইরেও যেতে পারেন। যেমন: শিক্ষা, চিকিৎসা প্রভৃতি। দ্বিতীয় পার্থক্য হলো, যেহেতু জন্মগতভাবে নারী আকর্ষণীয় ও কোমল স্বভাবের সেহেতু নারী ও পুরুষের স্বতন্ত্র অবস্থান ও কর্মক্ষেত্র অত্যাবশ্যক। নারীকে শালীন পোশাক ও পর্দার বিধান মেনে চলার হুকুম দেয়া হয়েছে। এটি অলঙ্ঘনীয় বিধান। মহান আল্লাহ বলেন, হে নবী, আপনি মুমিন মহিলাদের জানিয়ে দিন যে, তারা যেন দৃষ্টিকে অবনত রাখে এবং লজ্জাস্থান-সমূহের হিফাজত করে এবং তারা যেন তাদের সৌন্দর্যকে প্রকাশ না করে। তবে যা এমনি বের হয়ে যায়, সেটা ভিন্ন কথা। অন্য আয়াতে বলা হয়েছে- ওহে নারী! তোমরা তোমাদের বাড়িতেই থাকবে, আর খবরদার! জাহেলী যুগের মেয়েদের মতো সৌন্দর্য প্রদর্শন করে বেড়াবে না।’ জাহেলী যুগ ও আধুনিক যুগে নারী ও ইসলাম
সেযুগে নারী ছিল অবহেলিত, নির্যাতিত, নারীর প্রতি পুরুষের হীন মানসিকতার কারণে। ইসলাম সে মানসিকতারই সংশোধন করেছে। নারী ছিল পুরুষের কাছে অন্যান্য ভোগ্য পণ্যের মত। ইসলাম নারীকে বানাল পুরুষের অর্ধাঙ্গিনী। যেখান��� নারী নিজেই ছিল পুরুষের সম্পদ, যা ভোগ দখল করা যেতো, ইসলাম নারীকে দিল সম্পদের অধিকার। কারো অধিকার নেই তার সম্পদে। কিন্তু তার আছে অধিকার পিতার সম্পদে, স্বামীর সম্পদে, সন্তানের সম্পদে। তার ভরণ পোষণের দায়িত্ব হয় পিতার, নয় স্বামীর, না হয় সন্তানের। কেউ নেই তো রাষ্ট্রের। নারী অভিভাবকহীন নয়; জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত। কিন্তু একজন পুরুষ এই অধিকার ভোগ করার অধিকার রাখে কেবল বালেগ হওয়া পর্যন্ত। পশ্চিমে অবশ্য নারীর বেলায়ও তাই। ফলে তাকে পড়তে হয় বিপদে। আর এটাই হয়তো ‘সমঅধিকার’ দাবিদারদের ইনসাফ(!) মত প্রকাশের কোনো স্বাধীনতা নারীর ছিল না। ইসলাম বলল, না; তার মতামত ছাড়া হবে না। স্বামী গ্রহণে নারীর মতই চূড়ান্ত। যদি সে ন্যায়ের উপর থাকে। জাহেলী যুগের নির্যাতিতা, অবহেলিতা নারী নবীর দরবারে এসে বলার অধিকার পেলো, হে আল্লাহর রাসূল! আমার স্বামী আমার প্রাপ্য হক দেয়নি। বলতে পারলো নিজের পছন্দ-অপছন্দের কথা; ‘না, অমুক আমার পছন্দ নয়।’ নারীর ভরণ পোষণে যেমন তার অভিভাবক দায়িত্বশীল, যেন ভরণ পোষণের পিছে ছুটতে গিয়ে সে ক্ষতির সম্মুখীন না হয় (যেমনটি ঘটে পশ্চিমা নারীর বেলায়, জীবিকা অর্জনে সবকিছু বিসর্জন দিতে হয়), তেমনি নারী যাতে বৈবাহিক জীবনেও ক্ষতির সম্মুখীন না হয়, এ ব্যাপারেও নারীর অভিভাবক দায়িত্বশীল। জীবনের কোনো ক্ষেত্রেই নারীকে নিরাপত্তাহীন ছেড়ে দেয়নি ইসলাম। দিয়েছে মত প্রকাশের অধিকার। অভিভাবক যদি তার প্রতি অবিচার করে, সে বলতে পারবে।
অধীনতা থেকে মুক্ত হয়ে নারীকে স্বাধীনতার দাওয়াত দেয়া হচ্ছে। কিন্তু এ স্বাধীনতা বা অধীনতামুক্ত হওয়ার অর্থ কী? পিতা ও স্বামীর অধীনতা থেকে মুক্ত হয়ে স্বার্থান্বেষী, কপট শত পুরুষের অধীন হওয়া। অধীনতামুক্ত বলে কোনো বিষয় নেই। (একমাত্র আল্লাহই অধীনতামুক্ত) নারীকে আহবান জানানো হচ্ছে স্বনির্ভর হতে, নিজের পায়ে দাঁড়াতে। কিন্তু পায়ের তলের ঐ মাটিই যদি নারীকে গ্রাস করতে উন্মুখ হয় তখন? ইসলাম দিলো নারীর নিরাপত্তা : নারীর প্রতি চোখ তুলে তাকানোও নিষেধ। পুরুষকে বলে দিল, হে পুরুষ! তোমার দৃষ্টি অবনত রাখ, আর লজ্জাস্থানের হেফাজত করো। আরো বললো, কোনো পুরুষ যেন কোনো বেগানা নারীর সাথে নির্জনে মিলিত না হয়। কারণ, তা নারীর বিপদের কারণ হতে পারে। নারীর প্রতি সকল প্রকারের অন্যায়কে ঘোষণা করলো মহাপাপ, কঠিন শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে। আজকের ‘পুরুষতান্ত্রিক’ সমাজ নারী মুক্তির মেকি শ্লোগান দিয়ে কী পেতে চায়? আর নারীকেই বা কী দিতে চায়? নইলে নারীকে কেন হতে হয়; নতুন মডেলের গাড়ির ‘মডেল’,পণ্যের এ্যাডে ‘নারীপণ্য’? অর্থের বিনিময়ে কেন কেনা যায় নারীর রূপ-যৌবনের ��িত্র? নারীকে রক্ষা না করে, কেন তাকে ধোকা দেয়া হয় এই বলে, ‘তুমি যৌনকর্মী (তুমি কর্ম করে খাচ্ছ)? নারী কেন আজ ওয়েটার? কেন সে রূপ-যৌবন নিলামকারী বিমানবালা, সেল্সম্যান? কেন ইডেন, জাহাঙ্গীরনগর ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন স্থানে নারী কেলেঙ্কারীর ঘটনাবলী নারীবাদী সংগঠনগুলোর আন্দোলনের বিষয় হয় না ? ওরা যদি নারীর মর্যাদা, অর্থনৈতিক নিরাপত্তাই চাইত, তাহলে নারীর মর্যাদা আর নিরাপত্তা রক্ষা হয়, এমন পথই বেছে নিতো, যেটা করেছে ইসলাম। ইসলাম কি নারীর অর্থনৈতিক নিরাপত্তাকে প্রতিষ্ঠিত করেনি? তাহলে দেন মোহর, মিরাস এবং মর্যাদা ও নিরাপত্তা ঠিক রেখে অর্থ উপার্জনের অধিকার কেন দিয়েছে? (তার উপর তো কারো ভরণ পোষণের দায়িত্ব নেই)। নারী শুধু ভাবে, নারীর জন্য এত শর্ত কেন ইসলামে? অথচ এসব তারই নিরাপত্তার জন্য, মর্যাদা রক্ষার জন্য। ইসলাম কি শিক্ষার অধিকার দেয়নি নারীকে? দিয়েছে। কিন্তু শিক্ষার নামে নিরাপত্তাহীন পরিবেশে ছেড়ে দেয়নি। তাই আজ ভাবতে হবে, কে নারীর প্রকৃত কল্যাণকামী? সব শ্লোগান যখন থেমে যায়, নারীর যখন চোখ খোলে (সবকিছু হারানোর পর) তখন সবকিছুর দায় ও বোঝা কাকে বহন করতে হয়? এমনকি পশ্চিমেও? আর আইন? সেও যেনো আজ অবলা হয়ে গেছে! যে পুরুষের কাছে নারীর কোনো মর্যাদা ছিল না, তার চরিত্রের ভালো মন্দের বিচারক বানানো হল নারীকে। ঘোষণা হল, তোমাদের মধ্যে সেই পুরুষ সবচেয়ে ভালো যে তার স্ত্রীর কাছে ভালো।
নারী নাম উচ্চারণ ছিল অপমানের, সেখানে আল কুরআনের সূরার নাম হল ‘নারী’ (সূরা নিসা) । যে ‘রব’ নারীকে অবহেলা আর জুলুমের আঁস্তাকুড় থেকে তুলে এনে এত অধিকার আর মর্যাদা দিলেন, তিনি কি তাঁর অকল্যাণ চান? নারীর কল্যাণ ও মুক্তি তাঁর নির্দেশনায় নাকি চতুর স্বার্থান্বেষী ভোগবাদীদের মেকি শ্লোগানে? ভেবে দেখবেন। সে যুগের কবিরা নারীর রূপ যৌবন, যৌবনের আবেদন নিয়ে আলোচনা করতেন কবিতায়। আর আজ তার রূপ-যৌবন ফেরি করা হয় টিভি পর্দায়। আর কত বলবো, ইতিহাসের পাতা ভারাক্রান্ত হয়ে আছে এ অন্যায় বিবরণে; গ্রীক সভ্যতায, রোম সভ্যতা, ভারতীয় সভ্যতা, চৈনিক সভ্যতা ও বিভিন্ন ধর্মে অমর্যাদা, অবহেলা আর জুলুমের যুপকাষ্ঠে বলি হয়েছিল যে নারী ও নারীত্ব, ইসলাম তাকে সেখান থেকে রক্ষা করে সমাসীন করেছে মর্যাদার সুউচ্চ শিখরে।
0 notes
mytista · 5 years ago
Quote
http://myoutubeword.blogspot.com/2020/02/18012020-news.html
0 notes
reportersb · 4 years ago
Video
youtube
ব্রেকিং বিমানের নতুন সিধান্ত সহ সৌদির আজকের ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ খবর
0 notes