#অন্ধকার আদালত
Explore tagged Tumblr posts
Text
সাংবাদিক থেকে বদতমীজি এবং সন্ত্রাসের ক্ষেত্রে সালমান খানকে মুক্তি, আদালতে পেশ হতে হতে মিলি ছাড়
সাংবাদিক থেকে বদতমীজি এবং সন্ত্রাসের ক্ষেত্রে সালমান খানকে মুক্তি, আদালতে পেশ হতে হতে মিলি ছাড়
পত্রকার থেকে কথিতমিজি এবং সন্ত্রাসের ক্ষেত্রে বলিউড একটর সালমান খানকে আজ মুক্তি পাওয়া যায়। সালমান খানকে আদালতে হাজির হতে ছাড় পাওয়া যায়। মামলায় লোক শুনাই 9 মে হবে। সালমান খান 22 মার্চ को अंधेरी न्यायालय ने फैसला सुनाया, बाद में उन्हें आज पेश होना था। সেপ্টেম্বর বছর 2019 কা হ্যা যখন সাইকেল চালাতে সময় সাংবাদিক থেকে পরিবর্তন হয়েছে। এই মধ্যে সালমান খানের ক্ষেত্রে খারিজ করার জন্য बॉम्बे हाई…
View On WordPress
0 notes
Text
হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ - হ্যালোইন ডে কি - হ্যালোইন ও ইসলাম।
আপনি কি জানেন হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ? আপনি কি জানতে চান হ্যালোইন ডে কি এবং হ্যালোইন সম্পর্কে ইসলাম কী বলেছে? হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ হ্যালোইন ডে কি এবং হ্যালোইন ও ইসলাম সম্পর্কে আজকে আলোচনা করবো।
পোষ্ট সূচিপত্র
১/হ্যালোইন কি বা হ্যালোইন কেনো পালিত হয় | What is Halloween - Why Celebrate Halloween
২/হ্যালোইন ডে কি - হ্যালোইন ডে এর ইতিহাস | What is Halloween Day - History Of Halloween Day
৩/হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ | Halloween 2022 Date
৪/হ্যালোইন ও ইসলাম | Halloween and Islam
হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ জানতে আজকের পুরো পোষ্ট টি পড়ুন। আজকের এই পোষ্ট আপনারা পুরোটা পড়লে জানতে পারবেন হ্যালোইন ও ইসলাম সম্পর্কে এবং হ্যালোইন ডে কি এবং হ্যালোইন ডে এর ইতিহাস সম্পর্কে সম্পুর্ন ধারনা দেয়ার চেষ্টা করবো। এই পোষ্ট পড়লে আপনি হ্যালোইন ডে কি ও হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ হবে এবং হ্যালোইন ও ইসলাম এর পার্থক্য জানতে পারবেন। এবং হ্যালোইন (Halloween) কোন ধর্মের মানুষ পালন করে কি উপলক্ষে তা জানতে এই পোষ্ট টি পড়ুন।
হ্যালোইন কি বা হ্যালোইন কেনো পালিত হয় | What is Halloween - Why Celebrate Halloween
হ্যালোইন কি বা হ্যালোইন কেনো পালিত (What is Halloween - Why Celebrate Halloween) হয় এই কথাটির উত্তর জানতে হলে আমাদের যেতে হবে আজ থেকে প্রায় দুই হাজার বছর আগে। প্রায় দুই হাজার বছর পূর্বে বর্তমান ইংল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড এবং উত্তর ফ্রান্��ে বসবাস ছিলো কেল্টিক নামের এক জাতির। তারা প্রতি বছরের নভেম্বর মাসের প্রথম দিনটি নববর্ষ বা ‘সাহ-উইন’ উৎসব পালন করতো (যেটি বর্তমানে হ্যালোইন বা Halloween নামে পরিচিত)। গ্রীষ্ম কালের শেষের দিকে ও অন্ধকার বা শীত কালের শুরু বলে মনে করতো কেল্টিক জাতিগোষ্ঠীর মানুষেরা। কেল্টিক জাতি গোষ্ঠীর মানুষদের ধারণা ছিলো অক্টোবরের শেষ দিনের রাত বছরের সবচেয়ে খারাপ রাত।
তারা বিশ্বাস করতো যে, এই রাতে সব অতৃপ্ত আত্মা ও প্রেতাত্মারা মানুষের ক্ষতি করতে পারে। আর সেজ��্য এই কেল্টিক জাতির নর-নারী সহ সবাই এই রাতে বিভিন্ন ধরনের ভূতের মাস্ক ও কাপড় পরতো।
তারা সারা রাত নির্ঘুম কাটাতো এবং আগুন জ্বালিয়ে মাস্ক পরে গোল হয়ে একসাথে আগুনের চারিদিকে ঘুরতেন ও মন্ত্র পাঠ করতেন। আর সময়ের ব্যাবধানে কেল্টিক জাতির ‘সাহ-উইন’ উৎসব বর্তমানে ‘হ্যালোইন’ (Halloween) উৎসব হিসেবে পালন করা হয়। বর্তমানে হ্যালোইন (Halloween) এর রাতে ভূতের মাস্ক ও কাপড় পড়ার পাশাপাশি বাড়িঘর অফিস আদালত সবকিছু সাজায় মিস্টি কুমড়ার খোলসের ভেতরে মোমবাতি জ্বালিয়ে। তারা হ্যালোইন (Halloween) এর রাতে মদ্যপান ও গানবাজনা করে রাত অতিবাহিত করে। আসা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন হ্যালোইন কি এবং হ্যালোইন কেনো পালিত হয় ( What is Halloween - Why celebrate Halloween)।
হ্যালোইন ডে কি - হ্যালোইন ডে এর ইতিহাস | What is Halloween Day - History Of Halloween Day
ইতিমধ্যে আপনারা জেনেছেন, হ্যালোইন ডে (Halloween Day) এর ইতিহাস প্রায় দুই হাজার বছরের। অনেকেই মনে করেন, হ্যালোইন ডে (Halloween Day) হয়তো ভূতের মতো মাক্স ও কাপড় পরে সাজতেই পালন করা হয়। কিন্তু জেনে রাখুন এই ধারনা একেবারেই ভুল যারা মারা গেছে সেই মৃত আত্মাদের স্মরণে পালন করা হয় এই হ্যালোইন ডে (Halloween Day)। হ্যালোইন ডে (Halloween Day) এর ইতিহাস আপনি যদি জানেন তাহলে চমকে উঠবেন! আর হ্যালোইন ডে (Halloween Day) এর ইতিহাস চমকে উঠার মতোই।
হ্যালোইন (Halloween) এই শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে মোটামুটি ১৭৪৫ সালের দিকে। খ্রিষ্ট্রীয় সম্প্রদায় এই হ্যালোইন ডে (Halloween Day) উৎপত্তি করে। হ্যালোইন ডে (Halloween Day) বা ‘হ্যালোউইন’ শব্দটি এসেছে স্কটিশ ভাষার শব্দ ‘অল হ্যালোজ’ ইভ শব্দ হতে। এই হ্যালোউইন বা হ্যালোইন (Halloween) শব্দের অর্থ ‘শোধিত সন্ধ্যা বা পবিত্র সন্ধ্যা’।
বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তন হয়ে ‘হ্যালোজ’ ইভ’ শব্দটি এক সময় ‘হ্যালোইন’ (Halloween) নামে রূপান্তরিত হয়ে যায় তবে এটি বলা যায়না কবে থেকে হ্যালোজ' ইভ শব্দটি হ্যালোইন (Halloween) নাম করা হয়। হ্যালোইন ডে (Halloween) উৎসবের মূল ধারনা হলো, ‘হাস্যরস ও উপহাসের মাধ্যমে মৃত্যুর ক্ষমতার বা মৃত ব্যাক্তিদের প্রেতাত্মা ও অতৃপ্ত আত্মাদের ক্ষমতার মুখমুখি হওয়া।
আশা করি হ্যালোইন ডে কি এবং হ্যালোইন ডে এর ইতিহাস (What is Halloween and History of Halloween day) সম্পর্কে ভালোভাবে ধারনা দিতে পেরেছি।
হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ | Halloween 2022 Date
হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ পালন হবে এবং কোন মাসে এটা কি আপনি জানেন? জানলে অবশ্যই আমাদের পোষ্টে খুঁজতেন না। হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ এই প্রশ্নের উত্তর হলো হ্যালোইন ২০২২ এর ৩১ অক্টোবর পালন করা হবে। বিশ্বের প্রায় সব দেশে হ্যালোইন ডে ( Halloween Day) পালন করা হয় ৩১ অক্টোবরে। তবে পশ্চিমা বিশ্ব খুবই জাকজমক ভাবে হ্যালোইন ডে ( Halloween Day) পালন করা হয়।
হ্যালোইন ও ইসলাম | Halloween and Islam
আপনি কী জানেন হ্যালোইন ও ইসলাম এর সম্পর্ক কী? ( What the relation of Halloween and Islam) হ্যালোইন ও ইসলাম এর কী কোনো সম্পর্ক রয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তর হলো হ্যালোইন ও ইসলাম এর মাঝে কোনো সম্পর্ক নেই। উল্টা হ্যালোইন ইসলামে নিষিদ্ধ কারন মহান আল্লাহ তা'আলা তার সাথে কারো শরীক করাকে পছন্দ করেন না। তাই হ্যালোইন ও ইসলাম একসাথে করার কোনো যুক্তি নেই। হ্যালোইন ডে (Halloween Day) পালন করে খ্রিষ্টান ধর্মের মানুষ যেমনটা হ্যালোইন ২০২২ এর ৩১ অক্টোবর মানে আর কিছুদিন পরে হবে কিন্ত ইসলাম এইগুলা করতে কখনো উৎসাহ দেইনা কারন পবিত্র আল-কোরআনে মহান আল্লাহ্ বলেছেন তোমাদের ধর্ম তোমাদের, তাদের ধর্ম তাদের।
এর মাধ্যমে অন্য কোনো ধর্মের অনুষ্ঠান পালন করা মানে আল্লাহর আদেশকে অবজ্ঞা করা সামান্য হ্যালোইন ডে (Halloween Day) পালন করতে গিয়ে অবশ্যই আপনি আল্লাহর আদেশ অবগ্যা করতে চাইবেন না। এছাড়াও হ্যালোইন ডে এর মতো নোংরামিতে ভরা অনুষ্ঠানের অনুমতি ইসলাম কখনো দেইনা। আর হ্যালোইন ডে তে যা কিছু করা হয় তা শিরক করার মতো তাই হ্যালোইন ও ইসলাম (Halloween and Islam)-এর মাঝে কোনো সম্পর্ক নেই।
আশা করি আপনাদের কারো মনে এই প্রশ্নটা আর আসবেনা হ্যালোইন ২০২২ কতো তারিখ - হ্যালোইন ডে - হ্যালোইন ও ইসলাম সব কিছু নিয়ে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করেছি।
অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন কেমন হয়েছে।
আরো পড়ুন:
সেরা ইসলামিক পিকচার গুলি
#halloween#bangla golpo#bangla stories#bangla news#house of the dragon#বাংলা খবর#বাংলাদেশ#বাঙালি#lord of the rings#my chemical romance#stranger things
0 notes
Photo
'আওয়ামী' শব্দের অর্থ বিকৃতি তরুনের দশ বছরের কারাদন্ড!! আওয়ামী লীগের ‘আওয়ামী’ শব্দের অর্থ বিকৃত করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন রাজশাহীর একটি আদালত। এক আওয়ামী লীগ নেতার করা তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার এই মামলার রায়ে একই সঙ্গে ওই যুবককে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান গতকাল সোমবার এ রায় ঘোষণা করেছেন। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ২০১৭ সালের ২৭ মে আবদুল মুকিত তাঁর ফেসবুক আইডিতে আওয়ামী লীগকে ব্যঙ্গ করে বাবা ও ছেলের কথোপকথনের ঢঙে একটি কৌতুক পোস্ট করেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, আওয়ামী শব্দটি আইয়াম শব্দ থেকে এসেছে। যার অর্থ অন্ধকার, কুসংস্কার আর লীগ অর্থ দল। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ মানে অন্ধকারের দল। সেখানে ইসলাম ও আওয়ামী শব্দটি নিয়ে সাংঘর্ষিক অবস্থানে এনে উসকানি দেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়। এই মামলার রায়ের পর্যবেক্ষণে একটি জায়গায় বিচারক বলেছেন, কৌতুকের নামে যে পোস্ট করা হয়েছে, সেই পোস্টের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার করা হয়েছে। ঘৃণার বিষবাষ্প ছড়ানো হয়েছে, ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টে উসকানি দেওয়া হয়েছে। পোস্টে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের নাম নেওয়া পাপ, এটা গজবের নাম। ইসলামের নামে গল্প ফেঁদে পোস্টদাতা ঘৃণার বিষবাষ্প ছড়িয়েছেন। তারপর বলছেন, আওয়ামী শব্দটি এসেছে আইয়াম শব্দ থেকে। যার অর্থ বলা হয়েছে অন্ধকার, কুসংস্কার। বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ মানে অন্ধকারের দল। কিন্তু তথ্যমতে, উর্দু আওয়াম শব্দ থেকে আওয়ামী লীগ শব্দটি এসেছে। আর উর্দু আওয়াম শব্দের অর্থ জনতা। পোস্টদাতা এখানে মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়েছেন। যে দেশে ফাঁসির আসামির প্রতিও ক্ষমা প্রদর্শন ডাল-ভাত সেদেশে একটা দলের নামের অর্থ ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য দশ বছরের কারাদণ্ড এবং ��শ লক্ষ টাকা জরিমানা দেশের আদালতের আইনের মাধ্যমে শাসন নয় জনগণকে শোষণ করারই নামান্তর। বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন, জনগণের উপর কঠোর নজরদারি চালানো একটি রাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার বাক স্বাধীনতা ও বিচার বিভাগ সম্পর্কিত একটা লেখায় পড়েছিলাম সে দেশের নেতা কিম জং উন বা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বললে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে কাটাতে হয়। আমরাও বোধ হয় এ ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার পথেই হাঁটছি! মহান আল্লাহ্ আমাদের সকলের সহায় হউন। লিখেছেনঃ প্রিয় N. Afrose Rosy আপু। https://www.instagram.com/p/CZMPNq-PVtq/?utm_medium=tumblr
0 notes
Text
রাজ যাদের মডেল সাপ্লাই দিতেন তাদের তথ্য পেয়েছি: ডিসি হারুন
রাজ যাদের মডেল সাপ্লাই দিতেন তাদের তথ্য পেয়েছি: ডিসি হারুন
অনলাইন ডেস্ক : মাদকদ্রব্য ও বিকৃত যৌনাচার এবং পর্নোগ্রাফির সরঞ্জামসহ রাজধানীর বনানীর বাসা থেকে গ্রেফতার চলচ্চিত্র প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ চার দিনের রিমান্ডে দিয়েছেন আদালত।তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। জিজ্ঞাসাবাদে রাজের কাছ থেকে বেশকিছু ব্যাপক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। রাজ অন্ধকার পথে কিছু তথাকথিত মডেলদের নিয়ে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন মানুষকে মনোরঞ্জন…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/137301
চলচ্চিত্রের আড়ালে খারাপ ব্যবসা করতেন পরীমনি: ডিসি হারুন
.
বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্যসহ রাজধানীর বনানীর বাসা থেকে গ্রেফতার ঢাকাই সিনেমার আলোচিত ও রহস্যময়ী নায়িকা পরীমনি চার দিনের রিমান্ডে রয়েছেন। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ডিএমপির গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।
জিজ্ঞাসাবাদে পরীমনির কাছ থেকে বেশকিছু ব্যাপক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। পরীমনি চলচ্চিত্রের আড়ালে খারাপ ব্যবসা করতেন এবং এই ব্যবসাগুলোতে কারা তাকে পেট্রোনাইজ করেছেন, তাদের কথাও তিনি জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন বলে শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে ডিএমপির ডিবি কার্যালয়ের সামনে ডিবির যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশিদ সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
এ ছাড়া গ্রেফতার অপর আসামি চলচ্চিত্র প্রযোজক নজরুল ইসলাম রাজ অন্ধকার পথে কিছু তথাকথিত মডেলদের নিয়ে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন মানুষকে মনোরঞ্জন করাতেন বলেও জানান যুগ্ম কমিশনার হারুন।
পরীমনির বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগের তদন্ত করা হচ্ছে- এমন প্রশ্নের উত্তরে হারুন বলেন, পরীমনি একজন চিত্রনায়িকা। তিনি এর আড়ালে যে খারাপ ব্যবসাগুলো করতেন এবং এই ব্যবসাগুলোতে কারা তাকে পেট্রোনাইজ করেছেন, এ কথাগুলো তিনিও স্বীকার করেছেন। আমরাও নজরদারি করছি। জিমিকেও হয়তো আমরা শিগগিরই গ্রেফতার করব।
প্রসঙ্গত, বুধবার রাতে র্যাব অভিযান শেষে পরীমনিকে আটক করে। আটকের পর তাকে র্যাব সদরদপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। রাতভর সেখানেই রেখে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় পরীমনিকে। বুধবার মধ্যরাত পর্যন্ত জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আবারও তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে বুধবার বিকাল ৪টার দিকে পরীমনির বাসায় অভিযানে যায় র্যাব-১ এর সদস্যরা। এ সময় তাৎক্ষণিক ফেসবুক লাইভে এসে পরীমনি বিষয়টি সবাইকে জানান। তিনি বলেন, অজ্ঞাত বিভিন্ন পোশাকের কয়েকজন ব্যক্তি বাসার বাইরে থেকে কলিং বেল দিয়ে দরজা খুলতে বলছে। আমি ভয় পাচ্ছি।
তিনি থানা-পুলিশ, ডিবির কর্মকর্তা ও তার পরিচিতদের কাছে ফোন করে তাকে বাঁচানোর আহ্বান জানান। বাইরে থেকে বারবার র্যাব তাদের পরিচয় দিলেও ভেতর থেকে দরজা খুলছিলেন না তিনি। পরে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের বাসার বারান্দা দিয়ে দেখে বিকাল ৪টা ৩৫ মিনিটে ভেতর থেকে দরজা খুলে দেওয়া হয়। এরপর র্যাব সদস্যরা ভেতরে ঢোকেন ও তল্লাশি শুরু করেন। পরে রাত ৮টার দিকে নতুন মাদক এলএসডি, আইস ও বিদেশি মদসহ পরীমনিকে আটক করে র্যাব সদরদপ্তরে নেওয়া হয়।
পরদিন বৃহস্পতিবার বিকালে বনানী থানায় পরীমনিকে হস্তান্তর করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করে র্যাব।পরে রাত ৮টা ২৫ মিনিটে তাকে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মামুনুর রশীদের আদালতে নেওয়া হয়। বনানী থানার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দায়ের করা মামলায় পরীমনিকে সাত দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ সোহেল রানা।এর বিরোধিতা করেন নিলাঞ্জনা রেফাত সুরভীসহ কয়েকজন আইনজীবী। আদালত তা নাকচ করে দেন। পরে পরীমনির চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
0 notes
Photo
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজি’উন! বিদায়_নিলেন_আফিয়া_সিদ্দিকা! হাজার স্যালুট জানাই বোন তোমারে। এই_সেই_আফিয়া_সিদ্দিকা যিনি ছিলেন নিউরো সাইন্টিস্ট, যিনি ছিলেন একজন পি.এইচ.ডি. হোল্ডার এবং যিনি ছিলেন একজন কোরআনের হাফেজা, যার বুকে ধারণ করেছিলেন পবিত্র কোরআনের ত্রিশটি পারা। এই_আফিয়া_সিদ্দিকাই কিডন্যাপ হয়েছিলেন ২০০৩ সালে যার স্থায়িত্ব ছিল ২০০৮ সাল পর্যন্ত। পরবর্তীতে নিয়ে যাওয়া হয় আমেরিকান টর্চার সেলে এবং সেখানে তার উপড় চলে পাশবিক নির্যাতন, মানসিক নির্যাতন। . কোরআন শরীফের পাতা ছিড়ে মেঝেতে বিছিয়ে রেখে তাঁকে উলঙ্গ করে বলা হত যাও কোরআনের উপর দিয়ে গিয়ে কাপড় নিয়ে আসো। . ঐ নরপশুরা তাঁকে বিভিন্নভাবে নির্যাতন চালাতে শুরু করে, খেলায় মেতে ওঠে ঐ হায়েনার দলেরা। পালাক্রমে গনধর্ষনের স্বীকার হন এই কোরআনের হাফেজা!! . নিউরো সাইন্টিস্ট ড:আফিয়া সিদ্দিকা। আমেরিকান আদালত তাকে ৮৬ বছরের সাজা ঘোষণা করে এক আমেরিকান সেনা হত্যা চেস্টার অপরাধে। . আদালতে বিচারক কিছু বলার আছে কিনা জানতে চাইলে ড:আফিয়া সিদ্দিকা বলেন, "আপনি তাদের ক্ষমতা দিয়েছেন আমাকে রেপ করার, উলঙ্গ করে সার্চ করার, আপনার কাছে কিছুই বলার নেই আমার"। . আমি আমার আল্লাহর কাছে গিয়েই যা বলার বলব। আমি তো সেদিনই মরে গেছি যেদিন আমাকে প্রথম ধর্ষন করা হয়েছিল। আমাকে ছেড়ে দিন, আমাকে আমার দেশে যেতে দিন।" . ড:আফিয়া_সিদ্দিকার মূল অপরাধ ছিল তিনি একজন কোরআনের হাফেজা ছিলেন। এত উচ্চশিক্ষিত হয়েও কেন তিনি কোরআনের দিকে ঝুঁকে ছিলেন, কেন তিনি তাঁর বক্তব্যে কোরআনের রেফারেন্স টানতেন..? . কেন তিনি দ্বীনের পথে সামিল হওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়েছিলেন..? এক বছর নয় দুই বছর নয়, নয় নয়টি বছর তাকে একটানা ধর্ষন করা হয়েছিল ঐ অন্ধকার কারাগারে আটকে রেখে। শুধু ধর্ষন নয় এর পাশাপাশি মরণ ব্যাধি ক্যান্সারের বীজও তার শরীরে পুঁতে দিয়েছিল নরপশুরা। . . অবশেষে বিদায় নিলেন একজন হাফেজা বিশ্বের একমাত্র নিউরো সাইন্টিস্ট ড: আফিয়া সিদ্দিকা।ধিক্কার জানাই বিশ্ব মানবতা,, . হে আল্লাহ তুমি তোমার পবিত্র কোরআনের বাণী ধারনকৃত ড: আফিয়া সিদ্দিকাকে জান্নাতের সুউচ্চ মাকাম দান করো, আমীন। https://www.instagram.com/p/CEPTkUjpMUz/?igshid=apj0e7ghywh7
0 notes
Photo
তোমরা অত্যাচার করতে করতেই ক্লান্ত হয়ে যাবে,আর আমরা অত্যাচারিত হয়ে হয়েও ক্লান্ত হবো না, ইনশাআল্লাহ ।*****************************************************************আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী হাফিজাহুল্লাহ একটি নাম, একটি প্রতিষ্ঠান, একটি আন্দোলন, একজন প্রেরনা, একটি ইতিহাস । আল্লামা সাঈদী একটি ব্রান্ড । শুধুমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার কুরআনের বানী মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেবার অপরাধে আজ ১০টি বছর জেলখানার অন্ধকার ছোট্ট কুঠরীতে বন্ধী । ২০১০ সালের ২৯ জুন আসর নামাজের পর আমাদের বাসায় শত শত পুলিশ এসে তাকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় মিন্টু রোডের ডিবি অফিসে । ৫০ বছরের অধিক কালের ধর্ম প্রচারককে "ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাতের" মতো হাস্যকর এবং মিথ্যা ও সাজানো মামলায় গ্রেফতার করে, ৩০ জুন ঢাকা মহানগর আদালতে হাজির করে একে একে আরো ১৩টি মামলা দিয়ে টানা ৩৯ দিনের রিমান্ডে নেয়া হয় । সেই থেকে আজবধি বিনা অপরাধে- বিনা দোষে ১০টি বছর কেটে গেলো কারাগারে । যেহেতু জতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন কাজেই জেলকোড অনুযায়ী তিনি ডিভিশন পাওয়ার অধিকার রাখেন কিন্তু তাকে সেই সুবিধা দেয়া হয়নি । কোন অভিযোগ করেননি বরং দেশের সকল আইন মেনে চলেছেন ।আল্লামা সাঈদী লাখো কোটি জনতার চোখের মনি, বিশ্ব নন্দিত মুফাসসীরে কুরআন, পবিত্র কুরআনের পাখি/স্পিকার/ভাস্যকর । রাম-বাম-নাস্তিকেরা তার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে মানবতা বিরোধী অপরাধের মামলা দেয় যেই মামলায় তাকে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী, খুনি চোর, ডাকাত, লুটেরা ধর্ষক বানানোর জন্য মিথ্যা মামলা সাজানো ও সেফহোমের নামে প্রশিক্ষন দিয়ে সাক্ষির ব্যবস্থা করে আপ্রান চেস্টা করা হয় কিন্তু বিচারপতির স্কাইপ কেলংকারী ও আদালত প্রাঙ্গণ থেকে আমাদের পক্ষের সাক্ষি অপহরন করে ঐ বিচার ব্যাবস্থার প্রতি জনগনের আস্থা এবং বিশ্বাস হারিয়েছিলো ফলে ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারী আল্লামা সাঈদীর বিরুদ্ধে দেয়া ফাসির রায়ের প্রতিবাদে সারাদেশে ৭০জন শিশু, নারী পুরুষ পুলিশের গুলিতে রাজপথে অকাতরে জীবন দান করে । রায় কার্যকর নয় শুধুমাত্র রায়ের প্রতিবাদে সারাদেশে উত্তাল ছিলো পরবর্তী তিন দিনে আরো ১৭৯ জন (মোট ২৪৯জন) রাজপথে জীবন দান এবং অসংখ্য মানুষ মামলা হামলা নির্যাতনের স্বিকার হয়ে পজ্ঞ���ত্ব বরন করেন । জীবন ও রক্তদান করা ঐ সমস্ত কুরআন প্রেমিক ভাই বোনদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ভালোবাসা এবং কৃতজ্ঞতা জানাই । আল্লামা সাঈদী বিশ্বের অগণন মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন, রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব, বিজ্ঞ পার্লামেন্টেরিয়ান । ১০ বছরের কারা জীবনে তিনি হারিয়েছেন তার মমতাময়ী মা । যে মাকে তিনি নিজের জীবনের চেয়ে বেশী ভালোবাসতেন । আমার পরম শ্রদ্ধেয় দাদীও তাকে অত্যান্ত স্নেহ করতেন । কতোটা ভালোবাসতেন ? ইন্তেকালের আগমুহূর্ত পর্যন্ত দাদীকে দেখেছি আব্বার ব্যবহৃত একটা পাঞ্জাবী মাথার কাছে নিয়ে ঘুমুতেন । বুকের কাছে নিয়ে বিড়বিড় করে কথা বলতেন, সব সময় অযু অবস্থায় থাকতেন আর আব্বার জন্য খুব দোয়া করতেন । ২০১১ সালের ২৭ অক্টোবরের মাগরিবের নামাজের পর সুরা ইয়াসীন শুনতে শুনতে তিনি ইন্তেকাল করেন انا لله وانا اليه راجعون২০১২ সালের ১৩ জুন বুধবার প্রতিদিনের মতো "তথাকথিত" মানবতা বিরোধী ট্রাইব্যুনাল চলছে । আপনাদের প্রিয় মুফাসসীর আল্লামা সাঈদীর কলিজার টুকরা বড় ছেলে, সদা হাস্যুজ্জল, অমায়িক ব্যবহারে আপনাদের প্রিয়মুখ, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন মুফাসসীরে কুরাআন মাওলানা রাফীক বিন সাঈদী আদালত প্রাজ্ঞনে হৃদযন্ত্র ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেন কিন্তু জালিমেরা সেদিন কোর্ট চলমান রেখেছিলো । আমরা হাসপাতালে ছুটাছুটি করছি ওদিকে আদালতে সাক্ষি চলছে । ফাসি দেয়ার জন্য তাদের কতো তাড়া , হাতে সময় নেই ! বড় ছেলের মৃত্যুতে ১৪ জুন ৬ ঘন্টার প্যারলে আব্বাকে মুক্তি দেয়া হয় কিন্তু মাওলানা রাফীক বিন সাঈদীর বিধবা স্ত্রী এবং তার এতীম সন্তানদের সাথে দেখা সাক্ষাত কথা বলার সুযোগ সেদিন আব্বাকে দেয়া হয়নি । চোখের পানি চোখেই শুকিয়ে গেছে । বুকের ভিতর হাহাকার নিয়ে আব্বা জেলখানায় ফিরে গেছেন এবং সেখানে তার বুকে খুব ব্যাথা উঠে ফলে ইব্রাহীম কার্ডিয়াকে নেয়া হয় । হাসপাতালে ভরতী করলে টেস্টে জানা যায় তার হার্টে তিনটা বল্ক পরে মিরপুর হার্ট ফাঊন্ডেশনে রিং বসানো হয় । মীম হুমায়ুন কবীর সাঈদী আমার শ্রদ্ধেয় ছোট চাচা । আল্লামা সাঈদীর ছোট ভাই । আব্বা তাকে খুব স্নেহ করতেন, তার কোন আবদার ফেলতেন না । শহীদ বাগেই থাকতেন । শহীদবাগ জামে মসজিদে আমরা একসাথে এতেকাফ করতাম । ২০১৮ সালে রমযানে আমি কাতার সফরে ছিলাম । রমজানের শেষ দিকে জানলাম কাক্কু অসুস্থ । ঈদের পরের দিন সকালে এয়ারপোর্টে নেমে সরাসরি বারডে�� হাসপাতালে গেলাম, অনেকটা সুস্থ শুনলাম । বাসায় ফিরে সন্ধ্যায় আবার গেলাম, সুস্থই দেখলাম , আহা ! ১৮ জুন ২০১৮ ফজরের আগমুহূর্তে দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে না ফেরার দেশে পাড়ি জমালেন انا لله وانا اليه راجعون সবাইকেই যেতে হবে ।আমি আপনি কেউ থাকবো না । তবে যে চীরতরে চলে যায় তার পরিবারকে সমবেদনা জানানোর হাজার বছরের সামাজিকতা আমাদের দেশে প্রচলিত আছে । দেশের আইনে কোন বাধা নেই কিন্তু পরিবারকে সান্তনা দেয়া দুরের কথা সেদিন আব্বাকে জানাযার নামাজে পর্যন্ত আসতে দেয়া হয়নি । জুলুম নির্যাতন এখানেই শেষ নয় । পেশায় আমি একজন ব্যবসায়ী । ১৯৯৮ সাল থেকে ব্যবসা করি কিন্তু ২০১১ সালে আমার হজ্জ -উমরা লাইসেন্স এবং ১২ সাল থেকে ট্রাভেল এজেন্সী লাইসেন্সটি নবায়ন করা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে । সেই থেকে বেকার বাসায় বসে আছি । ভুল বললাম । বাসায় আর থাকতে পারি কোথায় সরকারের নানান বাহিনী আমাদের খোজ খবর রাখেন । প্রথম প্রথম খুব ভয় পেতাম । একদিন সকালে সেই ভয়কে জয় করলাম ।খুব মনে আছে । ১১ ফেব্রুয়ারী ২০১৩ উত্তরায় সকাল ১০টায় বিএনপি মহা সচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম সাহেবের সাথে দেখা করে ফেরার পথে ডিবি পুলিশ কোন কারন ছাড়া আমাকে গ্রেফতার করে । আমাকে গ্রেফতার করে শান্তি তাদের পূর্ণ মেলেনি, আমার সাথী সঙ্গী ৩জন সাথে ড্রাইভার এমনকি বোবা যন্ত্র আমার গাড়ীটাকেও গ্রেফতার করে । সময়ের ব্যবধানে জামিন পাই এবং ২০১৩ সালে ১৮ মে আবার গ্রেফতার করে ।মামলা হামলা এখানেই শেষ নয় । ২০১৯ সালে জানুয়ারী মাসে আমার স্নেহের ছো্ট ভাই "জিয়ানগর" বর্তমান ইন্দুরকানি উপজেলার চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদীকে মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায় । মামলা হামলা জুলুম নির্যাতনের শেষ নাই তবে আমরা নিরাশ কিংবা হতাশ নই । আজ প্রায় চার মাস করোনায় লকডাউনের কারনে আব্বার সাথে দেখা নাই, সাক্ষাত নাই, কথা নাই তবুও সেজদাবনত চিত্তে জানাই আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালার অশেষ দয়ায় আব্বা সহ আমরা ভালোই আছি, সুস্থ আছি الحمد لله. আমার হৃদয়ে সঞ্চিত সবটুকুন ভালবাসা যাঁর পবিত্র দু'পায়ে নিবেদিত তিনি আমার পরম শ্রদ্ধেয় পিতা আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী হাফিজাহুল্লাহ । তাঁর জন্য বিশেষ কোন দিনে নয়, আমি প্রত্যেকটি দিনই তাঁকে ভালবাসি । প্রত্যেকটি দিনই তাঁকে স্মরন করি আর প্রত্যেকটি দিনই তাঁর জন্য দোয়া করি । আর দোয়া তো মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআন মজীদে শিখিয়ে দিয়েছেন । সুরা বনী ইসরাইলের ২৪নং আয়াতে. رَّبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَ��نِي صَغِيرًا- হে আমার রব, আমার পিতা-মাতা উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তাঁরা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন ।আরো দোয়াকরি -যারা জুলুম -নির্যাতন -মামলা -জেল -দুর্ব্যবহার করেছেন করোনার মতো মহামারিতে আল্লাহ তাদেরকে শিক্ষা দিন, হেদায়েত দিন, সুপথে ফিরিয়ে আনুন, সুস্থ রাখুন আর যারা বিপদে আপদে এই দুর্দিনে সাহায্য- সহযোগিতা করেছেন মনে শক্তি জুগিয়েছেন তাদের ঋণ কোনদিন শোধ করার উপায় নাই তবে মহাশক্তিধর আল্লাহ তাদেরকে উত্তম পুরষ্কার প্রতিদান দিন । পরিশেষে বলতে চাই- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আপনার জন্যও হৃদয় উজাড় করে দোয়া করতে ইচ্ছা হয় কিন্তু আমি একজন সাধারন মানুষ, পিতা জেলে- মন কাদে, হৃদয় হাহাকার করে । আপনার দরদী মনে এতোটুকুন কি মায়া হয় না যে, ৮৩ বছরের বয়োবৃদ্ধ আলেমেদ্বীন, কুরআনের খাদেম, আপনারই সংসদের একসময়ের সঙ্গী, করোনার এই মহামারীতে ছোট্ট একটি ঘরে একা একা থাকেন ! আপনার কি এতোটুকু চিন্তা হয় না যে, ৪৩ বছরের ডায়াবেটিক্স রুগী -যার বুকে ৫টা রিং বসানো, যে কিনা একা একা হাটতে পারেন না, দাড়িয়ে নামাজ পড়তে পারেন না তিনি কেন করোনার মতো ভয়ংকর মহামারীতে বন্ধী থাকবেন ?! ১০ বছর তো হয়ে গেলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী- আল্লাহ রওয়াস্তে আল্লামা সাঈদীকে মুক্তি দিন ।
0 notes
Text
অর্থপাচার মামলায় এনামুল-রূপণসহ রিমান্ডে তিনজন
New Post has been published on https://is.gd/XVsCoS
অর্থপাচার মামলায় এনামুল-রূপণসহ রিমান্ডে তিনজন
অর্থপাচার আইনে দায়ের করা মামলায় ক্যাসিনোকাণ্ডের হোতা দুই ভাই গেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক এনু ও সাধারণ সম্পাদক রূপন ভূঁইয়াকে ৪ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের সহযোগী মোস্তফাকে পাঠানো হয়েছে ৩ দিনের রিমান্ডে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালত এ আদেশ দেন। এর আগে মানিলন্ডারিংয়ের পৃথক দুই মামলায় ১০ দিন করে রিমান্ড চেয়েছিল পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে এনামুল হক এনু ও তার ভাই রূপনকে গ্রেফতার করে সিআইডি। ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের শেয়ার হোল্ডার এনু ছিলেন গেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি। আর তার ভাই রূপন ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। ক্যাসিনোকাণ্ডে অভিযানের পর পরই তাদের গেন্ডারিয়ার বাসায় অভিযান পরিচালনা করে র্যাব। তবে তারা আগে থেকেই টের পেয়ে পালিয়ে যায়। ওই সময় তাদের বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় গেন্ডারিয়া, সূত্রাপুর ও ওয়ারী থানায় সাতটি মামলা হয়। এনু-রূপনের দুই সহযোগী হারুন অর রশিদ ও আবুল কালাম গা ঢাকা দেন। মানিলন্ডারিং আইনের চারটি মামলার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। সিআইডি কর্মকর্তারা বলছেন, ক্যাসিনোর অন্ধকার জগৎ তাদের কাছে ধরা দেয় অনেকটা আলাদিনের চেরাগ হয়ে। পুরান ঢাকার কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংকের শাখায় এনু ও রূপনের নামে একের পর এক হিসাব খোলা হয়। সবচেয়ে বেশি হিসাব খোলা হয় ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক ও স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকে। দুই যুবলীগ নেতার দৃশ্যমান কোনো আয়ের উৎস নেই। তবুও পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এনু-রূপনের ১৯টি বাড়ি ও একাধিক প্লট রয়েছে। এদিকে এনামুল হক এনু ও রূপনকে সিআইডি গ্রেফতার করার পরই অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় গ্রেফতার দেখানোর (শ্যোন এ্যারেস্ট) আবেদন করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আগামী ১৯ জানুয়ারি আসামিদের উপস্থিতিতে গ্রেফতারের বিষয়ে শুনানির তারিখ ধার্য করেন আদালত। এনামুল হক এনু ও রূপন ভূঁইয়ার ৩৫ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের খোঁজ পাওয়ার পর গত ২৩ অক্টোবর পৃথক দুই মামলা দায়ের করে দুদক। এনামুল হক এনুর বিরুদ্ধে ২১ কোটি ৮৯ লাখ ৪৩ হাজার টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী। অন্যদিকে অসৎ উদ্দেশ্যে অবৈধ পন্থায় নামে-বেনামে ১৪ কোটি ১২ লাখ ৯৫ হাজার ৮৮২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রূপন ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে দুদকের অপর সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী মামলা করেন।
0 notes
Text
মির্জার পুজো কাটবে জেলে
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/mirza-would-stay-in-jail-during-puja/
মির্জার পুজো কাটবে জেলে
বিশেষ প্রতিনিধি: এবছর পুজোটা প্রেসিডেন্সি জেলেই চোর ডাকাতদের সঙ্গেই কাটবে আইপিএস অফিসার এস এম মির্জার। এই প্রথম এ রাজ্যের এক এত বড় প্রভাবশালী অফিসারকে জেল খাটতে হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে সিবিআই লাখ লাখ টাকা ঘুষের অভিযোগ এনেছে। নারদা ঘুষ মামলার দায়ে এই অফিসারকে তারা গ্রেপ্তার করেছে। আজ নগর দায়রা আদালত তাঁকে ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত জেলে থাকার নির্দেশ দেবার পরে পুলিশ মহলে থরহরিকম্প ভাব দেখা দিয়েছে। কারণ এই কেসের পাশাপাশি সারদা ও রোজভ্যালি মামলা সিবিআই তদন্ত করছে। এইসব কেসেই বেশ কিছু রাজনৈতিক রাঘব বোয়ালের সঙ্গে অনেক বড় বড় পুলিশ কর্তার নামে অভিযোগ আছে। প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার তো সারদা মামলায় ফেঁসে বেপাত্তা। তাঁর খোঁজে সিবিআই হন্যে হয়ে ঘুরছে। রাজনৈতিক নেতাদেরও জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। এদের ভেতরে বিজেপির সর্ব ভারতীয় নেতা মুকুল রায়ও আছেন। মির্জাকে নিয়ে কালই মুকুল রায়ের ফ্ল্যাটে সিবিআই ঘুষের টাকা দেওয়ার ঘটনার পুনর্নির্মাণ করেছেন। মির্জার কথায়, ওই ফ্ল্যাট্যেই টাকা লেনদেন হয়েছিল।মুকুল রায় বলেছেন, তিনি টাকা নিয়েছেন প্রমাণিত হলে যে কোনও শাস্তি মেনে নেবেন। তাঁর বিরুদ্ধে মির্জা মিথ্যা বলেছেন মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে। মির্জা প্রেসিডেন্সি জেলের বাসিন্দা হলেন আজ থেকে। সাধারণ কয়েদিদের সঙ্গে। জেলের ছোট্ট সেলে নানারকম আসামিদের সঙ্গেই তাঁর দিন কাটবে। জেলের খাবার আর পাঁচটা কয়েদির মতো খেতে হবে। খাটিয়ায় কম্বল পেতে ঘুমাতে হবে। এ সি ছাড়া যাঁর চলে না, সেই মানুষটিকে থাকতে হবে পাখা ছাড়াই। টিম টিমে আলো, কমন বাথরুম, মোবাইল বা ফোন থাকবে না। যদি না জেল কর্তৃপক্ষ বিশেষ নির্দেশে বিশেষ ব্যবস্থা করেন। আইপিএস অফিসার হিসেবে অনেক আলো, গাড়ি, স্যালুট তিনি উপভোগ করেছেন। কিন্তু এই কারাগারের অন্ধকার, নিঃসঙ্গ, শাস্তির জীবন তাঁর অজানা। পুলিশের কর্তা হিসেবে কত লোককে তিনি লকআপে, জেলের ঘানি টানিয়েছেন। আজ সেই জেলের কয়েদি হিসেবে তাঁ���ে হয়ত সে মানুষদের সঙ্গে হাতে হবে। তাঁর এবং একমাত্র পরিচয় কয়েদি নম্বর…। ভাগ্যের পরিহাস? না কৃতকর্মের ফল? সময় হয়ত একদিন উত্তর দেবে।
0 notes
Video
youtube
আজ ২৩ শে জুলাই। দিনের শীর্ষ খবর এক ঝলকে | এক ঝলক News বাংলা
চাঁদের মাটি ছুঁতে চন্দ্রযানের, সফল উৎক্ষেপণ ইসরোর। অবশেষে স্বস্তি। এবং গত সাতদিনের যাবতীয় বাধা এবং উৎকণ্ঠার মুহূর্ত পেরিয়ে এক ঐতিহাসিক মাহেন্দ্রক্ষণে ভারত। চাঁদের অন্ধকার অংশের উদ্দেশে রওনা দিল চন্দ্রযান-২। সব কিছু ঠিক থাকলে ৭ সেপ্টেম্বর এই চন্দ্রযান-২ চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করে তার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি চাঁদের মাটিতে নামাবে।
হাতে জাতীয় পতাকা, মুখে জাতীয়তাবাদী গান। ‘বাহুবলী’কে উৎসাহ দিত এমনি দৃশ্যে ধরা পড়লো চন্দ্রজান ২ উৎক্ষেপণ ঘিরে।
পঞ্চায়েতের ১৪টি পদেই ভাতা বাড়ালেন মুখ্যমন্ত্রী। বিধায়ক-মন্ত্রীদের মতো ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের ১৪টি পদেই সাম্মানিক ��াতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নি��েন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার নবান্নে দলের জেলা পরিষদ সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে ওই ভাতা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
২১শে বিধানসভা নির্বাচনের পর তৃনমূল কংগ্রেস দলটা থাকবে না,মুকুল।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে দিল্লিতে রওনা দিলেন দাড়িভিটে নিহত ছাত্রের পরিবার।
রাজ্যে কি কোন সভ্য সরকার আছে সোমেন মিত্রের প্রশ্ন !
বিয়ে ভাঙল মালয়েশিয়ার রাজার। অবশেষে সিংহাসন ছেড়ে দেওয়া মালয়েশিয়ার রাজা পঞ্চম সুলতান মহম্মদের সঙ্গে রুশ সুন্দরী রিহানা ওকসানা ভোয়েভোদিনার বিয়ে ভেঙে গিয়েছে। রিহানার আপত্তিকর এক ভিডিও ফাঁস হওয়ার পরই সুলতান মহম্মদের সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়েছে বলে কিছু সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে।
২৬ ও ৩১ জুলাই নামছে মোহন বাগান, ইস্ট বেঙ্গল। ২৬ জুলাই শুরু হচ্ছে কলকাতা ফুটবল লিগের প্রিমিয়ার ডিভিশন এ’র খেলা। আপাতত ২৬ জুলাই থেকে ১৪ আগস্ট পর্যন্ত প্রথম দফার সূচি প্রকাশিত হয়েছে। ২৬ জুলাই গতবারের চ্যাম্পিয়ন মোহন বাগান প্রথম মাঠে নামছে। নিজেদের মাঠে শিলটনদের প্রতিপক্ষ গতবারের রানার্স পিয়ারলেস।
ছয় মাসের জেল কোয়েনার। চেক বাউন্স করেছে আর এতেই অভিনেত্রী কোয়েনা মিত্রকে ছয় মাসের জেলের নির্দেশ দিল মেট্রোপলিটন কোর্ট। খবর অনুযায়ী, এক লক্ষ ৬৪ হাজার টাকার সুদ সহ অভিনেত্রীকে চার লক্ষ ৬৪ হাজার টাকা দিতে বলেছিল আদালত।
0 notes
Photo
মৌসুমী ভোট প্রার্থীদের কেন রাউজানের মানুষ ভোট দেবে? প্রদীপ শীল, রাউজান : গত রোববার রাউজান নির্বাচনী আসনে মহাজোট প্রার্থী এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী পৌর এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগকালে কয়েকটি পথসভায় বক্তব্য রাখেতে গিয়ে স্থানীয়দের কাছে প্রশ্ন রেখে বলেছেন অতীতে যারা রাউজানের মানুষ ভোট নিয়ে সংসদে গিয়েছিলেন, ভোট নিয়ে যাওয়ার পর পাঁচ বছরের মধ্যে তাদের এলাকায় দেখা যেতো কিনা? সাধারণ মানুষের সাথে তাদের কোনো যোগাযোগ ছিল কিনা? তারা রাউজানের মাটি ও মানুষের জন্য দৃষ্টান্ত রাখার মত কোনো কাজ করেছে কিনা? যদি এসব প্রশ্নের উত্তর না হয় তাহলে মৌসুমী ভোট প্রার্থীদের কেন রাউজানের মানুষ ভোট দেবে। নৌকার প্রার্থী ফজলে করিম এদিন পৌরসভার ওয়ার্ড চারটি ওয়ার্ড গণসংযোগ করেন এবং ছয়টি পথ সভায় বক্তব্য রাখেন। ছিটিয়াপাড়া, আদালত ভবন, হাজিপাড়া, আইলীখীল, ওহেদেরখীল ও চৌধুরী মার্কেট এলাকার পথ সভায় তিনি তার বক্তব্যে আরো বলেন রাউজানে গত ১০ বছরে ২০ হাজার কোটি টাকার কাজ হয়েছে। এত টাকার কাজ করা সম্ভব হয়েছেন শেখ হাসিনা সরকারের ধারাবাহিকতার কারণে। এই সরকারকে আবার ক্ষমতায় রাখা হলে সারা বাংলাদেশ থেকে সত্যিকারের সোনা বাংলা রূপ দেখা যাবে। তথাক��িত ঐক্য ফ্রন্ট ক্ষমতায় এলে এদেশ আবার অন্ধকার জগতে ফিরে যাবে। রাউজান আবারো কিলিং জোন হিসাবে পরিচিত হবে। তিনি ৩০ ডিসেম্বর ভোর সকালে কেন্দ্রে গিয়ে নৌকা প্রতিকে ভোট দেয়ার আহ্বান জানান। গলসংযোগ কালে তার সাথে ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম এহছানুল হায়দর চৌধুরী বাবুল, উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কামাল উদ্দিন আহম্মদ, সহসভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম, যুগ্ন সম্পাদক বশির উদ্দিন খান,পৌর প্যানেল মেয়র-২ জমির উদ্দিন পারভেজ, জেলা মহিলা লীগের সভানেত্রী দিলুয়ারা ইউসুফ, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফৌজিয়া খানম মিনা, আওয়ামীলীগ নেতা জানে আলম জামান, সাইফুল ইসলাম ইসলাম চৌধুরী রানা, শাহাজান ইকবাল, নজুরুল ইসলাম চৌধুরী, নুরুল ইসলাম শাহাজান, জসিম উদ্দিন, তসলিম উদ্দিন, নায়েম উদ্দিন চৌধুরী, আবুল মনসুর, মুসলিম উদ্দিন, এসএম শহিদুল্লাহ রনি, পৌর কাউন্সিলর সমীর দাশ গুপ্ত, পৌর কাউন্সিলর আজাদ হোসেন, মহিলা কাউন্সিলর জান্নাতুল ফেরদৌস ডলি, আজিজুল হক কোম্পানী, আবদুল লতিফ, মনতাজুল হক শরীফ, ওসমান গণি রানা, যুবলীগ নেতা ইকবাল হোসেন, আহসান হাবিব চৌধুরী, তপন দে, হাসান মোহাম্মদ রাসেল, অশোক পালিত, জাবেদ রহিম, আরিফুল হক চৌধুরী, মঈনুদ্দিন মোস্তফা, মঈনুদ্দিন চৌধুরী হিমেল, আবু ছালেক, সাইফুল জামান শিখর, দিপলু দে দিপু, অনুপ চক্রবর্তী, মোহাম্মদ আসিফ, আবদুল আওয়াল সুজন প্রমূখ।
0 notes
Photo
'আওয়ামী' শব্দের অর্থ বিকৃতি তরুনের দশ বছরের কারাদন্ড!! আওয়ামী লীগের ‘আওয়ামী’ শব্দের অর্থ বিকৃত করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার অভিযোগে এক তরুণকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন রাজশাহীর একটি আদালত। এক আওয়ামী লীগ নেতার করা তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার এই মামলার রায়ে একই সঙ্গে ওই যুবককে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। রাজশাহী সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জিয়াউর রহমান গতকাল সোমবার এ রায় ঘোষণা করেছেন। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ২০১৭ সালের ২৭ মে আবদুল মুকিত তাঁর ফেসবুক আইডিতে আওয়ামী লীগকে ব্যঙ্গ করে বাবা ও ছেলের কথোপকথনের ঢঙে একটি কৌতুক পোস্ট করেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, আওয়ামী শব্দটি আইয়াম শব্দ থেকে এসেছে। যার অর্থ অন্ধকার, কুসংস্কার আর লীগ অর্থ দল। অর্থাৎ আওয়ামী লীগ মানে অন্ধকারের দল। সেখানে ইসলাম ও আওয়ামী শব্দটি নিয়ে সাংঘর্ষিক অবস্থানে এনে উসকানি দেওয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করা হয়। এই মামলার রায়ের পর্যবেক্ষণে একটি জায়গায় বিচারক বলেছেন, কৌতুকের নামে যে পোস্ট করা হয়েছে, সেই পোস্টের মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে মিথ্যাচার করা হয়েছে। ঘৃণার বিষবাষ্প ছড়ানো হয়েছে, ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টে উসকানি দেওয়া হয়েছে। পোস্টে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের নাম নেওয়া পাপ, এটা গজবের নাম। ইসলামের নামে গল্প ফেঁদে পোস্টদাতা ঘৃণার বিষবাষ্প ছড়িয়েছেন। তারপর বলছেন, আওয়ামী শব্দটি এসেছে আইয়াম শব্দ থেকে। যার অর্থ বলা হয়েছে অন্ধকার, কুসংস্কার। বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ মানে অন্ধকারের দল। কিন্তু তথ্যমতে, উর্দু আওয়াম শব্দ থেকে আওয়ামী লীগ শব্দটি এসেছে। আর উর্দু আওয়াম শব্দের অর্থ জনতা। পোস্টদাতা এখানে মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়েছেন। যে দেশে ফাঁসির আসামির প্রতিও ক্ষমা প্রদর্শন ডাল-ভাত সেদেশে একটা দলের নামের অর্থ ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করার জন্য দশ বছরের কারাদণ্ড এবং দশ লক্ষ টাকা জরিমানা দেশের আদালতের আইনের মাধ্যমে শাসন নয় জনগণকে শোষণ করারই নামান্তর। বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন, জনগণের উপর কঠোর নজরদারি চালানো একটি রাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার বাক স্বাধীনতা ও বিচার বিভাগ সম্পর্কিত একটা লেখায় পড়েছিলাম সে দেশের নেতা কিম জং উন বা রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কিছু বললে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে কাটাতে হয়। আমরাও বোধ হয় এ ক্ষেত্রে উত্তর কোরিয়ার পথেই হাঁটছ���! মহান আল্লাহ্ আমাদের সকলের সহায় হউন। লিখেছেনঃ প্রিয় N. Afrose Rosy আপু। https://www.instagram.com/p/CZMO9KnvI4P/?utm_medium=tumblr
0 notes
Photo
ছাত্রের সঙ্গে মিলনে ধরা পড়লো শিক্ষিকা আয়োজনের কোনও খামতি ছিল না। নিজের ফ্ল্যাটের বসার ঘরে মোমবাতি জ্বেলে ছাত্রের জন্য অপেক্ষা করছিলেন শিক্ষিকা। আধো অন্ধকার পরিবেশে ছাত্রের সঙ্গে উদ্দাম যৌনতায় মেতে উঠতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সেই সাধ অপূর্ণ রয়ে গেল। পুলিশের হাতে ধরা পড়ে গেলেন মার্কিন মুলুকের এক শিক্ষিকা। পুলিশের দাবি, জেরায় নিজের কুকীর্তির কথা স্বীকার করেছেন বাইশ বছরের যুবতী হুটার ডে। তাঁর বিরুদ্ধে ধর্ষণ, নাবালকের সঙ্গে যৌনতা-সহ একাধিক অভিযোগে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। দিন কয়েক আগে কলম্বিয়ায় পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে কিশোর পড়ুয়াদের সঙ্গে চল্লিশ বছরের শিক্ষিকার যৌন সম্পর্ক স্থাপন কথার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছিল। ইয়োকাস্তা এম নামে ওই শিক্ষিকাকে ৪০ বছরের কারাদণ্ডের সাজা দিয়েছে আদালত। আর এবার মার্কিন মুলুকে তেমনই এক শিক্ষিকা সন্ধান মিলল। পুলিশ জানিয়েছে, ওকলাহোমার একটি স্কুলে পড়ান অভিযুক্ত শিক্ষিকা হুটার ডে। দিন কয়েক আগে ওই স্কুলের এক পড়ুয়ার মোবাইলে নগ্ন ছবি ও ম্যাসেজ দেখতে পান অভিভাবকরা। এরপরই গোটা বিষ���ে পুলিশকে জানান তিনি। মোবাইলটি খতিয়ে দেখার পর তদন্তকারীরা নিশ্চিত হন, অভিযুক্ত শিক্ষিকার সঙ্গে ওই পড়ুয়া নিয়মিত দেখা করে এবং তাঁদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্কও আছে। এরপরই অভিযুক্ত শিক্ষিকা হুটান ডে-র ফ্ল্যাটে হানা দিয়ে, তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। স্থানীয় এক পুলিশ আদিকারিক জানিয়েছে, পুলিশ যখন ওই শিক্ষিকার ফ্ল্যাটে যায়, তখন বসার ঘরে আলো নিভিয়ে মোমবাতি জ্বেলে ছাত্রের অপেক্ষায় বসেছিলেন তিনি। অভিযুক্ত শিক্ষিকার বিরুদ্ধে ধর্ষণ, নাবালকের সঙ্গে যৌনতা-সহ একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ। এদিকে স্কুল কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, ওই পড়ুয়ার অভিভাবকরা আগেই গোটা বিষয়টি তাদের জানিয়েছিলেন। অভিভাবকদের আশঙ্কা ছিল, অভিযুক্ত শিক্ষিকা হুটার ডে যখন ওই পড়ুয়াকে রসায়ন পড়াতেন, তখন থেকে তাদের মধ্যে এই শারীরিক সম্পর্ক তৈরি হয়। বস্তুত, ওই শিক্ষিকা ইতিমধ্যেই তাঁদের সন্তানের সঙ্গে শারীরিকভাবে মিলিত হয়েছেন বলেও দাবি করেছেন অভিভাবকরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
0 notes
Text
যৌন হয়রানির দায়ে চিকিৎসকের ১৭৫ বছরের কারাদণ্ড
যৌন হয়রানির দায়ে যুক্তরাষ্ট্রের অলিম্পিক দলের সাবেক চিকিৎসক ল্যারি নাসেরকে ১৭৫ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সাত দিনের শুনানি শেষে ২৪ জানুয়ারি বুধবার তার বিরুদ্ধে এ রায় ঘোষণা করেন দেশটির একটি আদালত। ল্যারি নাসেরের যৌন সন্ত্রাসের শিকার প্রায় ১৬০ জন জবানবন্দি দেওয়ার পর এ রায় ঘোষণা করেন বিচারক। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ল্যারি নাসেরের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীদের মধ্যে স্বর্ণজয়ী গ্যাবি ডগলাসসহ একাধিক মার্কিন অলিম্পিয়ান রয়েছেন। তারা এই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে চিকিৎসার নামে যৌন হয়রানির অভিযোগ করেন। ৫৪ বছরের ল্যারি নাসেরকে যৌন নির্যাতনের ১০টি মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। নিজের কৃত অপকর্মের জন্য আদালতে ক্ষমা চান মিশিগান স্টেট ইউনিভার্সিটির এই চিকিৎসক। তবে বিচারক রোজম্যারি আকিলিনা তার এ আবেদন প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি বলেন, ল্যারি নাসের যা করেছেন তা একটি ভয়াবহ অপরাধ। এজন্য ‘জীবনের বাকি দিনগুলোতে অন্ধকার কারাগারই’ হবে তার ঠিকানা। কারণ যে অপরাধ সংঘটিত হয়েছে তাতে কারাগারের বাইরে থাকার কোনও অধিকার তার নেই। এর আগে শিশু পর্নোগ্রাফি রাখার জন্য তাকে ৬০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বুধবারের রায়ে বিচারক রোজম্যারি আকিলিনা বলেন, তুমি এখনও তোমার কৃতকর্মের প্রাপ্য শাস্তি পাওনি। আমার কুকুরগুলোকে তোমার পেছনে লেলিয়ে দেবো না। আমি শুধু তোমার মৃত্যু পরোয়ানায় স্বাক্ষর করেছি। বিচারক বলেন, ভুক্তভোগীদের ব্যথা ও মানসিক যন্ত্রণা প্রকাশের ভাষা তার জানা নেই। তবে তিনি তাদের যন্ত্রণা অনুভব করেন। সাত দিনের শুনানি চলাকালে আদালতে জবানবন্দি দেওয়া নারীদের যৌন সন্ত্রাসের শিকারে পরিণত হওয়ার বর্ণনা ছিল একই রকমের। চিকিৎসার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের জিমন্যাস্টিকস টিমের নারীদের ডেকে নিতেন দণ্ডপ্রাপ্ত এই চিকিৎসক। কিন্তু ব্যথা লাঘবের বদলে তিনি তাদের সরলতার সুযোগ নিতেন। ভিকটিমদের মধ্যে কম বয়সী নারীও ছিলেন। ফলে শিকারে পরিণত হওয়ার কয়েক বছর পর্যন্ত তারা বিষয়টি অনুধাবন করতে পারেননি। Read the full article
0 notes
Text
কনডেম সেল থেকে নয় ফাঁসি থেকে মুক্তি মিলেছে
কনডেম সেল থেকে নয় ফাঁসি থেকে মুক্তি মিলেছে
একটি হত্যার জেরে আরেকটি হত্যা মামলায় ১৩ বছর আগে মৃত্যুদণ্ডের সাজা পেয়েছিলেন নিম্ন আদালত থেকে। হাইকোর্টে আপিল করলে সাজা কমে হয় ১০ বছরের কারাদণ্ড। আবার আপিল হয় সুপ্রিম কোর্টে, সে আপিলের নিষ্পত্তিও হয়েছে বছরখানেক আগে। মামলার বাদীপক্ষ জানালেন সাজা কমে যাবজ্জীবন হয়েছে। কিন্তু রায়ের কপি ��া আসায় মৃত্যুদণ্ডের আসামি হিসেবে ১৩ বছর আগে সেই যে অন্ধকার কনডেম সেলে জায়গা হয়েছিল। সেখান থেকে আর আলোর মুখ দেখেননি…
View On WordPress
0 notes