#অটিস্টিক স্কুল
Explore tagged Tumblr posts
dmharunkhan · 6 years ago
Video
অটিজম বা প্রতিবন্ধী কি? অটিস্টিক শিশুর চিকিৎসা | Autism Symptoms and Tre...
1 note · View note
natunsylhet24 · 3 years ago
Text
সিলেটে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় নির্মিত হচ্ছে 'অটিস্টিক মডেল স্কুল'
সিলেটে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় নির্মিত হচ্ছে ‘অটিস্টিক মডেল স্কুল’
২০১৩ সাল থেকে সিলেটে অটিস্টিকদের (বিশেষ শিশু) জন্য কুমারপাড়া এলাকায় একটি বিদ্যালয় পরিচালিত হয়ে এলেও বিশেষ শিশুদের জন্য যথোপযুক্ত সুযোগ সুবিধা না থাকায় একটি অটিস্টিক আদর্শ বিদ্যালয়ের দাবি ছিল সংশ্লিষ্টদের। এবার এ দাবির ভিত্তিতে সিলেটেই নির্মিত হচ্ছে দেশের প্রথম অটিস্টিক (বিশেষ শিশু) মডেল স্কুল। প্রায় দেড় কোটি টাকা বাজেটে এ স্কুলটি তৈরির জন্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে আব্দুল মোমেনের বিশেষ পত্রের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
banglarchokhbdnews · 3 years ago
Text
দেওয়ানগঞ্জে স্পেশাল অলিম্পিক বাংলাদেশ স্পোর্টস কোম্পিটিশন
দেওয়ানগঞ্জে স্পেশাল অলিম্পিক বাংলাদেশ স্পোর্টস কোম্পিটিশন
ওসমান হারুনী : স্পেশাল অলিম্পিক বাংলাদেশ জামালপুর সাব চেপ্টার এর ব্যবস্থাপনায় দেওয়ানগঞ্জ বিশেষ শিক্ষা বিদ্যালয় ও বোয়ালমারী এফ.এইচ.খান বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়ের আয়োজনে ইয়োং অ্যাথলেট ডেমোনস্ট্রেশন ইভেন্ট এন্ড ট্রানজিশনাল স্পোর্টস কোম্পিটিশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে রবিবার দেওয়ানগঞ্জ গামারিয়া স্কুল মাঠ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dainikcharghat · 4 years ago
Text
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে বুদ্ধি-প্রতিবন্ধী স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
জয়পুরহাটের পাঁচবিবিতে বুদ্ধি-প্রতিবন্ধী স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধিঃ জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার বাগজানা বুদ্ধি-প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয়ের ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। শুক্রবার সকালে (১৯ ফেব্রুয়ারি) এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়। ধর্ষিতার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বাগজানা ইউনিয়নের সীমান্তঘেঁষা রামভদ্রপুর গ্রামের আবু জোবায়ের হোসেনের প্রতিবন্ধি কন্যা (১৪) কে ধর্ষণ করা হয়েছে। শুক্রবার সকালে আবু জোবায়ের হোসেন এর প্রতিবন্ধী কন্যা তার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/94570
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ। মানবজাতির শিরোমণি মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিন। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের ১২ রবিউল আউয়াল ইসলামের শেষ নবী (সা.) আরবের মরু প্রান্তরে মা আমিনার কোল আলো করে জন্মগ্রহণ করেন। ৬৩২ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে মাত্র ৬৩ বছর বয়সে তিনি ইন্তেকাল করেন। দিনটিকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী বা সিরাতুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করেন সারা বিশ্বের মুসলমানরা।
একটা সময় পুরো আরবজাহান ঘোর অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল। মানুষ হয়ে পড়েছিল বেদীন। তারা আল্লাহকে ভুলে গিয়ে নানা অপকর্মে লিপ্ত হয়ে পড়ে। সর্বত্র দেখা দিয়েছিল অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলা। মারামারি আর হানাহানিতে লিপ্ত ছিল মানুষ। মূর্তি পূজা করত। এ যুগকে বলা হয় ‘আইয়ামে জাহেলিয়াত’। এ থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে, তাদের আলোর পথ দেখাতে মহান আল্লাহতায়ালা হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এ ধরাধামে পাঠান।
মহানবী অতি অল্প বয়সেই আল্লাহর প্রেমে অনুরক্ত হয়ে পড়েন। প্রায়ই তিনি হেরা পর্বতের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকতেন। পঁচিশ বছর বয়সে মহানবী (সা.) বিবি খাদিজার (রা.) সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ৪০ বছর বয়সে তিনি নবুয়ত লাভ করে আল্লাহতায়ালার নৈকট্য লাভ করেন। পবিত্র কোরআন শরিফে বর্ণিত আছে- ‘মহানবীকে সৃষ্টি না করলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পৃথিবী সৃষ্টি করতেন না।’ এ কারণে এবং তৎকালীন আরবজাহানের বাস্তবতায় এ দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক বেশি।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিন��� বাণী দিয়েছেন। এছাড়াও বাণী দিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ ও বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
দিনটি উপলক্ষে সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও সশস্ত্র বাহিনীর সব স্থাপনায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে। জাতীয় পতাকা ও ‘কালিমা তায়্যিবা’ অঙ্কিত ব্যানার ঢাকা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক দ্বীপ ও লাইট পোস্টে টাঙানো হবে। রাতে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোয় আলোকসজ্জা করা হবে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা) আজ জাতীয় দৈনিকে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে। দেশের সব বিভাগ, জেলা, উপজেলা, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ও বেসরকারি সংস্থাগুলোয় আলোচনা সভা ও মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার দিবসটির গুরুত্ব তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করছে। দেশের সব হাসপাতাল, কারাগার, সরকারি শিশু সদন, বৃদ্ধনিবাস ও মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে আজ উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে। বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস ও মিশনগুলোয় যথাযথভাবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালন করা হবে। দিনটি উদযাপনে বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনও নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
কর্মসূচি : ইফার উদ্যোগে শনিবার শুরু হয়েছে ১৫ দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা। এদিন বাদ মাগরিব বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পূর্ব সাহানে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ধর্ম সচিব মো. আনিছুর রহমান সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইফার বোর্ড অব গভর্নরসের গভর্নর সিরাজ উদ্দীন আহমেদ ও আল্লামা খন্দকার গোলাম মাওলা নকশেবন্দী। সভাপতিত্ব করেন গভর্নর মিছবাহুর রহমান চৌধুরী। ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন এই স্থানে বাদ মাগরিব থেকে ওয়াজ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ চত্বরে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মাসব্যাপী ইসলামী বইমেলা চলবে। ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত মসজিদের উত্তর সাহানে ইসলামী ক্যালিগ্রাফি, মহানবী (সা.)-এর জীবনীভিত্তিক পোস্টার ও গ্রন্থ প্রদর্শনী হবে। প্রতিদিন দুপুর দেড়টা থেকে রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত প্রদর্শনী দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকবে। মসজিদের পূর্ব সাহানে ১৬ ও ১৭ নভেম্বর বাদ মাগরিব হামদ-না’ত ও কিরাত মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। ২০ নভেম্বর বাদ আসর স্বরচিত কবিতা পাঠের মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
আজ থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত মহানবী (সা.)-এর জীবন ও কর্মের ওপর সেমিনার ��নুষ্ঠিত হবে। ইফার বায়তুল মোকাররম মিলনায়তনে বাদ আসর অনুষ্ঠেয় ওই সেমিনার রেকর্ড করে বাংলাদেশ বেতার ‘ক’ কেন্দ্র থেকে প্রতিদিন রাত ১০টা ১৫ মিনিটে প্রচার করা হবে। স্কুল, কলেজ, আলিয়া ও কওমি মাদ্রাসা, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-ছাত্রী এবং অটিস্টিক ও বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের নিয়ে ২৩ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
‘পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) স্মরণিকা’ প্রকাশ করেছে ইফা। ইফার জেলা, বিভাগীয় ও ইসলামিক মিশন কেন্দ্র, ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমি ও উপজেলা/জোন মডেল রিসোর্স সেন্টারে র‌্যালি, সবীনা খতম, ওয়াজ ও মিলাদ মাহফিল, মহানবী (সা.)-এর জীবনীর ওপর সেমিনার/আলোচনা সভা এবং স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে।
0 notes
newsroom-bd-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
মুক্তাগাছায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ নকুল চন্দ্র দে পাপ্পু (ময়মনসিংহ প্রতিনিধি)।। মুক্তাগাছা স্বপ্নকুঁড়ি অটিস্টিক স্কুলের আয়োজনে তিন শতাধিক প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোর শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ উপকরণ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ সেপ্টেম্বর) সকালে স্বপ্নকুঁড়ি অটিস্টিক স্কুলের সভাপতি, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশীষ ঘোষ বাপ্পী এর সভাপতিত্বে ঈদ উপকরণ বিতরণ করা হয়। মুক্তাগাছা জমিদারবাড়ি রোডে অবস্থিত স্বপ্নকুঁড়ি অটিস্টিক স্কুলে ঈদ উপকরণ বিতরন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) দীপায়ন দাস শুভ, মুক্তাগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আখতার মোর্শেদ, শর্মিলা সাহা, ফয়সাল রাব্বী তানিম, প্রমুখ।
0 notes
rajshahitimes · 4 years ago
Text
রাণীশংকৈলে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে প্রতিবন্ধী স্কুলে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত
রাণীশংকৈলে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে প্রতিবন্ধী স্কুলে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালিত
মাহাবুব আলম ঠাকুরগাঁও রানীশংকৈল প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় (১৫ আগস্ট শনিবার ) সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী পালন ।  রাণীশংকৈল আলী আকবর মেমোরিয়াল অটিস্টিক ও প্রতিবন্ধী স্কুলে জাতীয় শোক দিবস ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৫ তম শাহাদৎ বার্ষিকী পালিত করা হয়েছে।
এ উপলক্ষে এদিন  সকালে স্কুল হলরুমে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রাকিব…
View On WordPress
0 notes
surmapost · 5 years ago
Text
আল মারজান বিজয় পাশা
জেলা সমাজকল্যাণ পরিষদ তহবিল হতে করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রামণ প্রতিরোধে সুনামগঞ্জ অটিস্টিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলের ২৮ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। রোববার সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক ও অত্র স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল আহাদ তাদের হাতে এ অনুদান তুল দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্কুল কমিটির সদস্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক( সার্বিক) মোহাম্মদ…
View On WordPress
0 notes
newsutsho · 5 years ago
Text
মহেশপুরে প্রতিবন্ধী স্কুল ও শ্রমীকদের মাঝে এম,পি চঞ্চলের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
মহেশপুরে প্রতিবন্ধী স্কুল ও শ্রমীকদের মাঝে এম,পি চঞ্চলের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
শামীম খানঃ
সারা বিশ্বে মহামারী ভাইরাস প্রতিরোধে নিজ উদ্যোগে একটি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় ও শ্রমীকদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতিরণ করেছেন ঝিনাইদহ-৩ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শফিকুল আজম খান চঞ্চল।
বুধবার (১৩ মে) সকালে মহেশপুরের নাটিমা ইউনয়নের বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন মেমোরিয়াল অটিস্টিক প্রতিবন্ধী  বিদ্যালয়ের ১৫০ জন ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে চাল,সেমাই-চিনিসহ খাদ্য সামগ্রী বিতিরণ করেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল…
View On WordPress
0 notes
mamunur93 · 6 years ago
Text
নড়াইলের প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানবিক দৃষ্টান্ত প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশে জন্য বিদ্যালয়
নড়াইলের প্রত্যন্ত অঞ্চলে মানবিক দৃষ্টান্ত প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশে জন্য বিদ্যালয়
নড়াইল জেলা প্রতিনিধি■ নড়াইলের বিছালী কালিনগর এলাকার প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোরদের জন্য ‘অটিস্টিক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুল’ গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
এ এলাকার প্রতিবন্ধী শিশু কিশোরদের মানসিক বিকাশে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের পরামর্শ ও সহায়তা নিয়ে গড়ে উঠেছে নড়াইলের ‘বিছালী-কালিনগর অটিস্টিক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়’।
কেউ কথা বলতে পারে না, কেউ বলে তোতলিয়ে, কেউবা হাঁটতে পারে না, আসে মা বাবার…
View On WordPress
0 notes
poriborton · 6 years ago
Link
via Poriborton RSS feed https://ift.tt/eA8V8J
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
“জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা শুরু বৃহস্পতিবার” ১ নভেম্বরে (বৃহস্পতিবার) থেকে সারাদেশে একযোগে শুরু হবে অষ্টম শ্রেণির ‘জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট’ (জেএসসি) ও ‘জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট’ (জেডিসি) পরীক্ষা। পরীক্ষা শুরুর প্রথমদিন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকাল সাড়ে ৯টায় মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে কেন্দ্র পরিদর্শনে যাবেন। বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অন্যদিকে, নকলমুক্ত পরীক্ষা অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে গত রোববার থেকে সারাদেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকেও বেশ কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। পরীক্ষা ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রেও নতুন কয়েকটি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে এবার। এবার জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় ২৬ লাখ ৭০ হাজার ৩৩৩ পরীক্ষার্থী অংশে নেবে। তার মধ্যে ১৪ লাখ ৪৬ হাজার ৬০১ ছাত্রী এবং ১২ লাখ ২৩ হাজার ৭৩২ ছাত্র। ছাত্রদের থেকে এবার ২ লাখ ২২ হাজার ৮৬৯ জন ছাত্রী বেশি। দেশের ২৯ হাজার ৬৭৭টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ১ থেকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত দুই হাজার ৯০৩টি কেন্দ্রে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় অংশ নেবে। আট বোর্ডের অধীনে এবার জেএসসিতে ২২ লাখ ৬৭ হাজার ৩৪৩ জন এবং মাদরাসা বোর্ডের অধীনে জেডিসিতে ৪ লাখ ২ হাজার ৯৯০ জন পরীক্ষা দেবে। গত বছর এই পরীক্ষায় ২৪ লাখ ��৮ হাজার ৮২০ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। এবার এই পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী বেড়েছে ২ লাখ ১ হাজার ৫১৩ জন। এবার জেএসসিতে ২ লাখ ৪৬ হাজার ৩৫৩ জন এবং জেডিসিতে ৩৪ হাজার ২৫১ জন অনিয়মিত পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় বসবে বলেও জানা গেছে। এক থেকে তিন বিষয়ে যারা অকৃতকার্য হয়েছিল তারাও এবার ওইসব বিষয়ে পরীক্ষা দেবে, এই সংখ্যা জেএসসিতে ২ লাখ ৩০ হাজার ৭৮৫ জন এবং জেডিসিতে ৩০ হাজার ৫৪৮ জন। বিদেশের নয়টি কেন্দ্রে এবার ৫৭৮ জন জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে। ১ নভেম্বর শুরু হয়ে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত জেএসসি পরীক্ষা আর জেডিসি পরীক্ষা চলবে ১ থেকে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত। জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় সব পরীক্ষার্থীকে নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষা কেন্দ্র প্রবেশ করতে হবে। এবারও বাংলা দ্বিতীয় পত্র, ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্র ছাড়া অন্য বিষয়ের পরীক্ষা সৃজনশীল প্রশ্নে হবে বলে জানা গেছে। পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে শিক্ষক, ছাত্র, কর্মচারীরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা এবারও অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পাবে। এছাড়া দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই তারা শ্রুতি লেখক সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষা দিতে পারবেন। এছাড়া অটিস্টিক, ডাউন সিনড্রোম এবং সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বৃদ্ধিসহ শিক্ষক, অভিভাবক বা সাহায্যকারীর বিশেষ সহায়তায় পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ দেয়া হবে বলেও জানা গেছে।
0 notes
banglarchokhbdnews · 3 years ago
Text
ইসলামপুরে প্রতিবন্ধী স্কুলের কার্যক্রম উদ্বোধন
ইসলামপুরে প্রতিবন্ধী স্কুলের কার্যক্রম উদ্বোধন
ইসলামপুর, জামালপুর প্রতিনিধি : জামালপুরের যমুনার দূর্গম চরে ৪র নং সাপধরী বুদ্ধি প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক বিদ্যালয় নামে প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য একটি প্রতিবন্ধী স্কুলের কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। রোববার দুপুরে প্রতিষ্ঠানটির কুদাল ধুয়া গ্রামে নিজস্ব জায়গায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করে স্কুলটির উদ্বোধন করেন ইসলামপুর সাপধরী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন বিএসসি। স্কুল পরিচালনা কমিটির সভাপতি…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ctgonlinetv-blog · 6 years ago
Photo
Tumblr media
জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা শুরু কাল জেএসপি পরীক্ষা দিচ্ছে শিক্ষার্থীরা (ফাইল ছবি)আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) সকাল ১০টায় জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষায় বসছে ২৬ লাখ ৭০ হাজার ৩৩৩ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ছাত্র ১২ লাখ ২৩ হাজার ৭৩২ এবং ছাত্রী ১৪ লাখ ৪৬ হাজার ৬০১ জন। অর্থাৎ এবার ছাত্রদের তুলনায় দুই লাখ ২২ হাজার ৮৬৯ জন বেশি ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে। মোট দুই হাজার ৯০৩টি কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৬৭৭টি প্রতিষ্ঠানে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে। বিদেশের ৯টি কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৫৭৮ জন শিক্ষার্থী। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ মতিঝিল সরকারি বালক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন পরীক্ষা শুরুর আধঘণ্টা আগে সকাল সাড়ে ৯টায়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এ বছর আট বোর্ডের অধীনে জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেবে ২২ লাখ ৬৭ হাজার ৩৪৩ জন এবং মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে জেডিসিতে অংশ নেবে চার লাখ দুই হাজার ৯৯০ জন। গত বছর এ পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ২৪ লাখ ৬৮ হাজার ৮২০ জন শিক্ষার্থী। এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে দুই লাখ এক হাজার ৫১৩ জন। জেএসসিতে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী অংশ নেবে দুই লাখ ৪৬ হাজার ৩৫৩ জন এবং জেডিসিতে অনিয়মিত পরীক্ষার্থী অংশ নেবে ৩৪ হাজার ২৫১ জন। এক থেকে তিন বিষয়ে যারা অকৃতকার্য হয়েছিল তারাও এবার সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পরীক্ষায় অংশ নেবে। এবারও সব পরীক্ষার্থীকে নির্ধারিত সময়ের ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। পরীক্ষা চলাকালে পরীক্ষাকেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে শিক্ষক, ছাত্র ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা আগের মতোই অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পাবে। ��ৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই তারা শ্রুতিলেখক সঙ্গে নিতে পারবে। এছাড়া অটিস্টিক, ডাউন সিনড্রোম এবং সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় পাবে। আর শিক্ষক, অভিভাবক বা সাহায্যকারীর বিশেষ সহায়তায় পরীক্ষা দেওয়া সুযোগ দেওয়া হবে।
0 notes
banglalifestyletips · 7 years ago
Video
youtube
অটিজম কি?
অটিজম একটি মানসিক বিকাশঘটিত সমস্যা যা স্নায়ু বা স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও পরিবর্ধন জনিত অস্বাভাবিকতার ফলে হয়। অটিজমে আক্রান্ত শিশুর স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে অসুবিধা হয়। অটিজমের কারণে কথাবার্তা, অঙ্গভঙ্গি ও আচরণ একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে আবদ্ধ থাকে আবার অনেকক্ষেত্রে শিশুর মানসিক ও ভাষার উপর দক্ষতা কম থাকে। সাধারনত ১৮ মাস থেকে ৩ বছর সময়ের মধ্যেই এই রোগের লক্ষণগুলো দেখা যায়।
অটিজমে আক্রান্ত একটি শিশুর কিছু আচরণগত সমস্যা লক্ষ্য করা যায়, যেমন- সে সামাজিকভাবে মেলামেশা করতে পারে না। শুধু কথা না বলা অটিজমের মধ্যে পড়ে না। তার সাথে তার অন্যান্য আচরণ, সামাজিকতা, অন্য একটি শিশুর সাথে অথবা বয়স্ক মানুষের সাথে মেশার বিষয়ে গণ্ডগোল থাকলে ধরে নিতে হবে শিশুটি অটিজমে আক্রান্ত হতে পারে।
অটিজমে আক্রান্ত শিশু কথা বলতেও পারে আবার একদম নাও বলতে পারে। ���বার কথা বললেও হয়তো ঠিকমতো গুছিয়ে বলতে পারে না। আবার একজন সুস্থ্য মানুষ যেভাবে কথা বলে সেভাবে নাও বলতে পারে। অর্থাৎ, সে হয়ত কথা বলতে পারে কিন্তু সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলতে পারে না। এক্ষেত্রেও শিশুটি অটিজমে আক্রান্ত হতে পারে।
অটিজম কেন হয়? অটিজমের নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই। পরিবেশগত ও বংশগত কারণেও এই রোগ হতে পারে। সাধারনত জটিলতা, লক্ষণ অথবা তীব্রতার উপর নির্ভর করে এর কারণগুলো বিভিন্ন হতে পারে। কি কি কারনে অটিজম হতে পারে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে সতর্ক হলে অটিজম প্রতিরোধ সম্ভব হতে পারে।
চিকিৎসকদের মতে, ভাইরাল ইনফেকশন, গর্ভকালীন জটিলতা এবং বায়ু দূষণকারী উপাদানসমূহ স্পেক্ট্রাম ডিজঅর্ডার হওয়ার ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন জীনের কারণে অটিজম স্পেক্ট্রাম ডিজঅর্ডার হতে পারে। আবার কোন কোন শিশুর ক্ষেত্রে জেনেটিক ডিজঅর্ডার যেমন- রেট সিন্ড্রোম বা ফ্র্যাজাইল এক্স সিন্ড্রোমের সাথে এই রোগটি হতে পারে। কিছু জীন মস্তিষ্কের কোষসমূহের পরিবহন ব্যবস্থায় বাধা প্রদান করে এবং রোগের তীব্রতা ব���দ্ধি করে। জেনেটিক বা জীনগত সমস্যা বংশগতও হতে পারে আবার নির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়াই এই রোগটি হতে পারে। ভ্যাকসিন বা প্রতিষেধকের সাথে অটিজমের কোনও সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
অটিজমের লক্ষন অটিজমের লক্ষণগুলো সঠিকভাবে জানার মাধ্যমে অটিজম বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত যে লক্ষনগুলো দেখতে পাওয়া যায় সেগুলো হলঃ
অটিস্টিক শিশুদের ঘুম সম্পর্কিত কিছু সমস্যা থাকে। ঘুম স্বাভাবিক না হওয়ার কারনে তাদের মনোযোগ ও কাজের সক্ষমতা কমে যায় এবং আচার আচরণে সেটা পরিস্কার বোঝা যায়। অনেক শিশুর সঠিক সময়ে কথা বলতে সমস্যা হয়। মুলত ১৮ মাস থেকে ২ বছর সময়ের মধ্যে এটা বোঝা যায়। অনেক অটিস্টিক শিশুর মাঝে অল্প মাত্রায় হলেও বুদ্ধি প্রতিবন্ধীতা লক্ষ্য করা যায়। অনেক শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি সঠিকভাবে হয় না। অটিজমে আক্রান্ত অনেক শিশু দেখা, শোনা, গন্ধ, স্বাদ অথবা স্পর্শের প্রতি অতি সংবেদনশীল অথবা প্রতিক্রিয়াহীন থাকতে পারে। সাধারণত অটিস্টিক শিশুদের প্রতি চারজনে একজনের খিঁচুনি সমস্যা হতে পারে। অটিজম থাকা শিশুদের মানসিক অস্থিরতার ঝুঁকি বেশী থাকে। এসকল শিশুর বিষন্নতা, উদ্বিগ্নতা ও মনোযোগে ঘাটতিসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। অটিস্টিক শিশুদের প্রায়ই হজমের অসুবিধা, পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের গ্যাস, বমি ইত্যাদি হতে পারে।
অটিজম এর চিকিৎসা কোনও শিশু অটিজমে আক্রান্ত মনে হলে অনতিবিলম্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় অটিজম নির্ণয় করতে পারলে এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহন করলে অটিজম এর ক্ষতিকারক প্রতিক্রিয়াগুলো অনেক সফলভাবে মোকাবেলা করা যায়। শিশুর কি ধরনের অস্বাভাবিকতা আছে সেটা সঠিকভাবে নির্ণয় করে, নির্দিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সমন্বয়ে চিকিৎসা করলে ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে।
এই ধরনের শিশুদের জন্য প্রচুর বিশেষায়িত স্কুল আছে, সেখানে তাদের বিশেষভাবে পাঠদান করা হয়। এ ধরনের স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে একজন অকুপেশনাল থেরাপিষ্টের পরামর্শ নিতে হবে। তিনি পরামর্শ দেবেন, কোন ধরনের স্কুল আপনার শিশুর জন্য উপযুক্ত হবে।
অনেক অটিস্টিক শিশুর কিছু মানসিক সমস্যা যেমন- অতিরিক্ত চঞ্চলতা, অতিরিক্ত ভিতি, ঘুমের সমস্যা, মনোযোগের সমস্যা ইত্যাদি থাকতে পারে। অনেক সময় এরকম ক্ষেত্রে, চিকিৎসক শিশুটিকে ঔষধ দিতে পারেন।
অটিজম প্রতিরোধে করণীয় কি? অটিজমের যেহেতু কোনও নিরাময় নেই, তাই সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেই এটি প্রতিরোধ করতে হবে। পরিবারে কারো অটিজম অথবা কোন মানসিক এবং আচরণগত সমস্যা থাকলে, পরবর্তী সন্তানের ক্ষেত্রে অটিজমের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে পরিকল্পিত গর্ভধারণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থায় অধিক দুশ্চিন্তা না কর��, পর্যাপ্ত ঘুম, শিশুর সাথে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপন ইত্যাদি ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। আরও কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যেমন-
বেশি বয়সে বাচ্চা না নেওয়া। বাচ্চা নেয়ার আগে মাকে রুবেলা ভেকসিন দিতে হবে। গর্ভাবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া যাবে না। মায়ের ধূমপান, মদ্যপানের মত কোন অভ্যাস থাকলে বাচ্চা নেয়ার আগে অবশ্যই তা ছেড়ে দিতে হবে। বাচ্চাকে অবশ্যই মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
0 notes
banglahealthbeautytips · 7 years ago
Video
youtube
অটিজম কি?
অটিজম একটি মানসিক বিকাশঘটিত সমস্যা যা স্নায়ু বা স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও পরিবর্ধন জনিত অস্বাভাবিকতার ফলে হয়। অটিজমে আক্রান্ত শিশুর স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠতে অসুবিধা হয়। অটিজমের কারণে কথাবার্তা, অঙ্গভঙ্গি ও আচরণ একটি নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে আবদ্ধ থাকে আবার অনেকক্ষেত্রে শিশুর মানসিক ও ভাষার উপর দক্ষতা কম থাকে। সাধারনত ১৮ মাস থেকে ৩ বছর সময়ের মধ্যেই এই রোগের লক্ষণগুলো দেখা যায়।
অটিজমে আক্রান্ত একটি শিশুর কিছু আচরণগত সমস্যা লক্ষ্য করা যায়, যেমন- সে সামাজিকভাবে মেলামেশা করতে পারে না। শুধু কথা না বলা অটিজমের মধ্যে পড়ে না। তার সাথে তার অন্যান্য আচরণ, সামাজিকতা, অন্য একটি শিশুর সাথে অথবা বয়স্ক মানুষের সাথে মেশার বিষয়ে গণ্ডগোল থাকলে ধরে নিতে হবে শিশুটি অটিজমে আক্রান্ত হতে পারে।
অটিজমে আক্রান্ত শিশু কথা বলতেও পারে আবার একদম নাও বলতে পারে। আবার কথা বললেও হয়তো ঠিকমতো গুছিয়ে বলতে পারে না। আবার একজন সুস্থ্য মানুষ যেভাবে কথা বলে সেভাবে নাও বলতে পারে। অর্থাৎ, সে হয়ত কথা বলতে পারে কিন্তু সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলতে পারে না। এক্ষেত্রেও শিশুটি অটিজমে আক্রান্ত হতে পারে।
অটিজম কেন হয়? অটিজমের নির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই। পরিবেশগত ও বংশগত কারণেও এই রোগ হতে পারে। সাধারনত জটিলতা, লক্ষণ অথবা তীব্রতার উপর নির্ভর করে এর কারণগুলো বিভিন্ন হতে পারে। কি কি কারনে অটিজম হতে পারে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে সতর্ক হলে অটিজম প্রতিরোধ সম্ভব হতে পারে।
চিকিৎসকদের মতে, ভাইরাল ইনফেকশন, গর্ভকালীন জটিলতা এবং বায়ু দূষণকারী উপাদানসমূহ স্পেক্ট্রাম ডিজঅর্ডার হওয়ার ক্ষেত্রে সক্রিয় ভূমিকা রাখে। বিভিন্ন জীনের কারণে অটিজম স্পেক্ট্রাম ডিজঅর্ডার হতে পারে। আবার কোন কোন শিশুর ক্ষেত্রে জেনেটিক ডিজঅর্ডার যেমন- রেট সিন্ড্রোম বা ফ্র্যাজাইল এক্স সিন্ড্রোমের সাথে এই রোগটি হতে পারে। কিছু জীন মস্তিষ্কের কোষসমূহের পরিবহন ব্যবস্থায় বাধা প্রদান করে এবং রোগের তীব্রতা বৃদ্ধি করে। জেনেটিক বা জীনগত সমস্যা বংশগতও হতে পারে আবার নির্দিষ্ট কোনো কারণ ছাড়াই এই রোগটি হতে পারে। ভ্যাকসিন বা প্রতিষেধকের সাথে অটিজমের কোনও সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
অটিজমের লক্ষন অটিজমের লক্ষণগুলো সঠিকভাবে জানার মাধ্যমে অটিজম বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে সাধারণত যে লক্ষনগুলো দেখতে পাওয়া যায় সেগুলো হলঃ
অটিস্টিক শিশুদের ঘুম সম্পর্কিত কিছু সমস্যা থাকে। ঘুম স্বাভাবিক না হওয়ার কারনে তাদের মনোযোগ ও কাজের সক্ষমতা কমে যায় এবং আচার আচরণে সেটা পরিস্কার বোঝা যায়। অনেক শিশুর সঠিক সময়ে কথা বলতে সমস্যা হয়। মুলত ১৮ মাস থেকে ২ বছর সময়ের মধ্যে এটা বোঝা যায়। অনেক অটিস্টিক শিশুর মাঝে অল্প মাত্রায় হলেও বুদ্ধি প্রতিবন্ধীতা লক্ষ্য করা যায়। অনেক শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি সঠিকভাবে হয় না। অটিজমে আক্রান্ত অনেক শিশু দেখা, শোনা, গন্ধ, স্বাদ অথবা স্পর্শের প্রতি অতি সংবেদনশীল অথবা প্রতিক্রিয়াহীন থাকতে পারে। সাধারণত অটিস্টিক শিশুদের প্রতি চারজনে একজনের খিঁচুনি সমস্যা হতে পারে। অটিজম থাকা শিশুদের মানসিক অস্থিরতার ঝুঁকি বেশী থাকে। এসকল শিশুর বিষন্নতা, উদ্বিগ্নতা ও মনোযোগে ঘাটতিসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। অটিস্টিক শিশুদের প্রায়ই হজমের অসুবিধা, পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটের গ্যাস, বমি ইত্যাদি হতে পারে।
অটিজম এর চিকিৎসা কোনও শিশু অটিজমে আক্রান্ত মনে হলে অনতিবিলম্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় অটিজম নির্ণয় করতে পারলে এবং উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহন করলে অটিজম এর ক্ষতিকারক প্রতিক্রিয়াগুলো অনেক সফলভাবে মোকাবেলা করা যায়। শিশুর কি ধরনের অস্বাভাবিকতা আছে সেটা সঠিকভাবে নির্ণয় করে, নির্দিষ্ট বিষয়ের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সমন্বয়ে চিকিৎসা করলে ভাল ফল পাওয়া যেতে পারে।
এই ধরনের শিশুদের জন্য প্রচুর বিশেষায়িত স্কুল আছে, সেখানে তাদের বিশেষভাবে পাঠদান করা হয়। এ ধরনের স্কুলে ভর্তির ক্ষেত্রে একজন অকুপেশনাল থেরাপিষ্টের পরামর্শ নিতে হবে। তিনি পরামর্শ দেবেন, কোন ধরনের স্কুল আপনার শিশুর জন্য উপযুক্ত হবে।
অনেক অটিস্টিক শিশুর কিছু মানসিক সমস্যা যেমন- অতিরিক্ত চঞ্চলতা, অতিরিক্ত ভিতি, ঘুমের সমস্যা, মনোযোগের সমস্যা ইত্যাদি থাকতে পারে। অনেক সময় এরকম ক্ষেত্রে, চিকিৎসক শিশুটিকে ঔষধ দিতে পারেন।
অটিজম প্রতিরোধে করণীয় কি? অটিজমের যেহেতু কোনও নিরাময় নেই, তাই সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমেই এটি প্রতিরোধ করতে হবে। পরিবারে কারো অটিজম অথবা কোন মানসিক এবং আচরণগত সমস্যা থাকলে, পরবর্তী সন্তানের ক্ষেত্রে অটিজমের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে পরিকল্পিত গর্ভধারণ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থায় অধিক দুশ্চিন্তা না করা, পর্যাপ্ত ঘুম, শিশুর সাথে নিবিড় সম্পর্ক স্থাপন ইত্যাদি ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। আরও কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। যেমন-
বেশি বয়সে বাচ্চা না নেওয়া। বাচ্চা নেয়ার আগে মাকে রুবেলা ভেকসিন দিতে হবে। গর্ভাবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া যাবে না। মায়ের ধূমপান, মদ্যপানের মত কোন অভ্যাস থাকলে বাচ্চা নেয়ার আগে অবশ্যই তা ছেড়ে দিতে হবে। বাচ্চাকে অবশ্যই মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে।
0 notes