#valobasar golpo
Explore tagged Tumblr posts
banglalovestory · 6 months ago
Text
সেরা ভালোবাসার গল্প: চন্দনী ও অরিজিৎ | Valobasar Golpo
সেরা ভালোবাসার গল্প ( Valobasar Golpo ) গল্পের প্রধান চরিত্রে – চন্দনী ও অরিজিৎ গল্পের বিষয় – ভালোবাসার অধিকার। রোম্যান্টিক প্রেমের গল্প পড়তে আমরা সবাই ভালোবাসি। এই পোস্টে একটি অসাধারণ ভালোবাসার গল্প আপনাদের সামনে তুলে ধরছি। আশাকরি গল্পটি ভালো লাগবে আরও এই ধরনের গল্প পড়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট সাবস্ক্রাইব করতে পারেন। সেরা ভালোবাসার গল্প জানোই তো সেদিন কী কাণ্ড। একেবারে তলিয়ে গিয়েছিলেম আর-কি,…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sopnilchirkut · 6 years ago
Link
তুমি কি জানো, সূর্য কেন অস্ত যায়?
1 note · View note
kalankini-radha-blog · 5 years ago
Video
না বলা অনুভূতি | Na bola anuvuti | Bangla love story || Bangla prem valobasar golpo
আজকের গল্প "না বলা অনুভূতি" | এই গল্পটাতে colleger #premer_golpo কেমন হয় তা দেখানো হয়েছে | *****
ধন্যবাদ গল্পটি শোনার জন্য এবং লাইক কমেন্ট সাবস্ক্রাইব করে আমাদের পাশে থাকার জন্য*****
হ্যালো, বন্ধুরা আপনারা যদি #Bangal_Romantic_Golpo, #Bangal_Emotional_Golpo, এবং #Bangal_premer_Golpo, #Bangla_Valobasar_golpo বিভিন্ন ধরণের #Educational_golpo, আবৃতি(#bangla_poetry) শুনতে ভালোবাসো, তাহলে আমাদের চ্যানেল টি "কলঙ্কিনী রাধা" সাবস্ক্রাইব করুন | বেল চিহ্ন তে ক্লিক করুন সকলের থেকে প্রথমে গল্প এবং আবৃতি গুলো শোনার জন্য | | গল্প গুলো ভালোলাগলে লাইক করো, শেয়ার করো যাতে সবাই সুন্দর গল্প গুলো উপভোগ করতে পারে | কমেন্ট এর মাধ্যমে জানিও তোমরা কি ধরণের গল্প শুনতে চাও র গল্প গুলো তোমাদের কেমন লাগছে | আমরা চেষ্টা করব আরো সুন্দর সুন্দর গল্প তোমাদের উপহার দেওয়ার জন্য***
Hello, friends if you #love to hear #romantic_love_story, #emotional_love_story and different types of #educational_stories, Then subscribe to our channel "#Kalankini_Radha" Click on the bell sign to hear #stories and stories from everyone first. || Like, share stories, so that everyone can enjoy beautiful stories Through the comments, know what kind of stories you want to hear || We will try to give you more #beautiful stories. ||******
*****# Thanks For Watching This #Beautiful_Love_Story #****
1 note · View note
touchofmelodybd · 3 years ago
Link
এই পেজটি সারা বিশ্বের সমস্ত সঙ্গীতজ্ঞদের জন্য উত্সর্গীকৃত।সঙ্গীত হল একমাত্র জিনিস যার কোন সীমানা নেই...সঙ্গীত সম্পর্কে যাই হোক না কেন, আপনি এটি পোস্ট করতে পারেন. আপনি সঙ্গীত সম্পর্কে আপনার অনুভূতি শেয়ার করতে পারেন..এই গ্রুপটি শুরু করার মূল কারণ হল বিশ্বের সমগ্র সঙ্গীত শিল্পকে সমর্থন এবং প্রচার করা।আসুন একসাথে এবং সঙ্গীত সমর্থন করি(সকল ধরণের সঙ্গীতকে ভালবাসুন এবং সম্মান করুন)https://www.facebook.com/SureraChowyaMedia/posts/119073430795070
0 notes
banglalovestory · 5 years ago
Text
Bangla Love Story Ek Ratri By Rabindranath Tagore
Tumblr media
আজকের গল্প: এক রাত্রি সুরবালার সঙ্গে একত্রে পাঠশালায় গিয়েছি , এবং বউ বউ খেলিয়াছি। তাহাদের বাড়িতে গেলে সুরবালার মা আমাকে বড়ো যত্ন করিতেন এবং আমাদের দুইজনকে একত্র করিয়া আপনা আপনি বলাবলি করিতেন, "আহা, দুটিতে বেশ মানায়। ছোট ছিলাম, কিন্তু  কথাটার অর্থ একরকম বুঝিতে পারিতাম। সুরবালার প্রতি যে সর্বসাধারণের অপেক্ষা আমার কিছু বিশেষ দাবি ছিল, সে ধারণা আমার মনে বদ্ধমূল হইয়া গিয়েছিল। সেই অধিকারমদে মত্ত হইয়া তাহার প্রতি যে  আমি শাসন এবং উপদ্রব না করিতাম তাহা নহে। সেও সহিংসুভাবে আমার সকলরকম ফরমায়েশ খাটিত এবং শাস্তি বহন করিত। পাড়ায় তাহার রূপের প্রশংসা ছিল, কিন্তু বর্বর বালকের চক্ষে সে সৌন্দর্যের কোনো গৌরব ছিলনা, আমি কেবল জানিতাম, সুরবলা আমারি প্রভুত্ব স্বীকার করিবার জন্য পিতৃগৃহে জন্মগ্রহণ করিয়াছে, এইজন্য সে আমার বিশেষরূপ অবহেলার পাত্র।আমার পিতা চৌধুরী জমিদারের নায়েব ছিলেন। তাহার ইচ্ছা ছিল, আমার হাতটা পাকিলেই আমাকে জমিদারি- সেরেস্তার কাজ শিখাইয়া একটা কোথাও গোমস্তগিরিতে প্রবৃত্ত করাইয়া দিবেন। কিন্তু, আমি মনে মনে তাহাতে নারাজ ছিলাম। আমাদের পাড়ার নিলরতন যেমন কলিকাতায় পালাইয়া লেখাপড়া শিখিয়া কালেক্টর সাহেবের নাজির হইয়াছে, আমারও জিবনের লক্ষ সেইরূপ অত্যুচচ ছিল- কালেক্টারের নাজির না হইতে পারি তো জজ আদালতের হেডক্লার্ক হইব, ইহা আমি মনে মনে নিশ্চয় স্থির করিয়া রাখিয়াছিলাম।সর্বদাই দেখিতাম, আমার বাপ উক্ত আদালতজিবিদিগকে অত্যন্ত সন্মান করিতেন- না না উপলক্ষে মাছটা-তরকারীটা টাকাটা-সীকেটা লইয়া যে তাহাদের পূজার্চনা করিতে হইতো তাহাও শিশুকাল হইতে আমার জানা ছিল, এই জন্য আদালতের ছোট কর্মচারী এমনকি পেয়াদাগুলাকে পর্যন্ত হৃদয়ের মধ্যে খুব একটা সম্ভ্রমের আসন দিয়াছিলাম। ইহারা আমাদের Bangladesh এর পূজ্য দেবতা, তেত্রিশ কোটির ছোট ছোট নতুন সংস্করণ। বৈষয়িক সিদ্ধিলাভ সম্বন্ধে স্বয়ং সিদ্ধিদাতা গণেশ অপেক্ষা ইহাদের প্রতি লোকের আন্তরিক নির্ভর ঢের বেশি, সুতরাং পূর্বে গণেশের যাহা-কিছু পাওনা ছিল আজকাল ইহারাই তাহা সমস্ত পাইয়া থাকেন।আমিও নিলরতনের দৃষ্টান্তে উৎসাহিত হইয়া একসময় বিশেষ সুবিধাযোগে কলিকাতায় পালাইয়া গেলাম। প্রথমে গ্রামের একটি আলাপি লোকের বাসায় ছিলাম, তাহার পরে বাপের কাছ হইতেও কিছু কিছু অধ্যয়নের সাহায্য পাইতে লাগিলাম। লেখাপড়া যথানিয়মে চলিতে লাগিল।
গল্পের বাকি অংশ পড়ার জন্য নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন 👉 http://bit.ly/2IV02pD
1 note · View note
kalankini-radha-blog · 5 years ago
Video
অসহায় প্রেমিকার গল্প | Asohai Premikar Golpo | Romantic & Sad Bangla Love Story | Kalankini Radha
আজকের এই গল্পটা তে দেখানো হয়েছে কিভাবে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে, আর্থিক সংকটের জন্য ভুল রাস্তাতে চলে আসে | তারপর একটি ছেলে তার লাইফ এই আসে এবং তার লাইফ তা চেঞ্জ করে দেয়, সে আবার সাধারণ লাইফ ফিরে পাই
আশা করি গল্পটা সবার ভালো লাগবে ।
আরো সুন্দর সুন্দর গল্প সোনার জন্য গল্পটি লাইক করো কমেন্টস করে জানাও আর সাবস্ক্রাইব করে আমাদের সদস্য হইয়াজান |
আপনি এই গল্প গুলো আপনার প্রিয়জনের সাথে শেয়ার করতে পারেন |
"কলঙ্কিনী রাধা" ইউটিউব চ্যানেলে আমরা সমস্ত ধরণের বাংলা লাভ স্টোরি, বাংলা প্রেমের গল্প, বাংলা ভালোবাসার গল্প, দুখঃজনক ভালোবাসার গল্প, শিক্ষামূলক গল্প, কবিতা আপলোড করে থাকি
"কলঙ্কিনী রাধা" ইউটিউব চ্যানেল এর পক্ষ থেকে সবাইকে অসংখ্য অসংখ্য ধনবাদ আমাদের গল্প গুলি শুনে লাইক কমেন্টস শেয়ার এন্ড সাবস্ক্রাইব করার জন্য
Hello friends our today's story "Helpless Lover"
Today's story shows how the daughter of a middle class family goes astray due to financial crisis. Then a boy comes to his life and changes his life, he gets back to normal life again
I hope everyone will like the story.
To hear more beautiful stories, like the story, comment and subscribe to become our member.
You can share these stories with the person you love.
Kalankini Radha YouTube Channel We upload all kinds of Bengali love storys, Bengali premer golpo, Bengali valobasar golpo, sad love stories, educational stories, poetry.
Many Many thanks from "Kalankini Radha" YouTube Channel for listening to our stories, Like Comments, Share and Subscribe.
0 notes
porompath · 4 years ago
Link
story in english, story in hindi, story example, story for kids, story tamil, story saver, golpo, mojar golpo, premer golpo, valobasar golpo, ভালোবাসার গল্প, জীবনের গল্প, যাদু গল্প, বাংলা গল্প, কষ্টের গল্প, প্রেমের গল্প, একটি ভাল মা গল্প, রোমান্টিক গল্প, জীবন গল্প,ভালবাসার গল্প, রোমান্টিক প্রেমের গল্প, রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প, কষ্টের সেরা গল্প, ভালোবাসার সেরা গল্প, মুভির গল্প, একটি বাচ্চা মেয়ের গল্প, জাতকের গল্প, সিনেমার গল্প, ঠাকুরমা গল্প, না রহস্য গল্প, অসমাপ্ত গল্প, দুষ্টু মিষ্টি ভালোবাসার গল্প, একটি ভাল মা গল্প 2, জীবনের সেরা গল্প, সিনেমার গল্প মুভি, বাংলা জীবনের গল্প, love story funny video জীবনের সেরা গল্প, সিনেমার গল্প বাংলায়, নতুন ভালোবাসার গল্প
0 notes
banglaboipdf · 4 years ago
Text
Bhutera Bhayankar by Gouri Dey - Bengali pdf
Bhutera Bhayankar by Gouri Dey – Bengali pdf
Bhutera Bhayankar by Gouri Dey – Bengali pdf
Tumblr media
The book contents are fourteen horrible ghost stories for children. All these vuter golpo are written by Gouri Dey. These are-
Valobasar Tan Vuture Cassate Ke Dake Jombi Rater Andhakare 25 Bachhar Pore Sei Chair Matir Niche Bhuru Doll Shesh Bichar Rakto Chosha Refrigerator Boigachher Dale Chakrir Bigyapan
Collect the book pdf or Read online Book name- Bhute…
View On WordPress
0 notes
sopnilchirkut · 6 years ago
Link
বাংলা sad love story, valobasar golpo পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো একতরফা ভালোবাসা । আর তারচেয়ে বড় কষ্ট হল, আপনি তাকে ভালবাসতেন সে জানত কিন্তু এখনও ভালবাসেন সে কথা সে জানে নাহ । valobashar kotha & valobashar golpo আপনার ভালোবাসাটা যদি সেই মানুষটা কে বুঝাতে না পারেন সারা জীবন একটা চাপা  কষ্ট আপনাকে ডোমরে-মুচরে খাবে!  বাংলা sad love story
0 notes
banglalovestory · 5 years ago
Text
Bangla Love Story - Trina Love Palash
Tumblr media
Bangla Love Story A True Love Story Between Trina And Palash.
তৃণা আজকাল সবসময় মনে করে যে ওর জীবনটা একদম নষ্ট আর সেই দায় টা সে চাপিয়ে দেয় পলাশের ওপর। পলাশকে ও মনে করে একটা দুষ্ট গ্র��, ওর জীবনের শনি । আর বাকি দায় সে চাপায় নিজের বাবা মায়ের ওপর । কেন ওনারা এতো তড়িঘড়ি পলাশের মতো একটা আনইম্প্রেসিভ লোকের সঙ্গে যে বিয়ে টা দিলো, সেটা ও কিছুতেই হজম করতে পারে না । অথচ তৃণা নিজের দোষ গুলো কোনদিন খোঁজার চেষ্টা করে না । তৃণার বাবা মা দুজনেই অধ্যাপক । ওনাদের সব আশা ভরসা ছিলো ওই একটিমাত্র সন্তান তৃণার ওপর । কিন্তু মেয়ে যে এইভাবে একটু একটু করে চোখের সামনে উচ্ছন্নে চলে যাবে এটা ওঁরা ভাবতেও পারেন নি । নামী কনভেন্ট স্কুলে তৃণা পড়তো । তখন থেকেই ও খুব অহংকারী আর উন্নাসিক হয়ে উঠেছিলো । স্কুলের আরও কয়েকটা ধনী উৎশৃঙ্খল মেয়ের সঙ্গে ওর বন্ধুত্ব ছিলো । স্কুলের টিচাররাও ওদের অপছন্দ করতেন । প্রায়ই কমপ্লেন আসতো মেয়ের নামে । তৃণার মা রুমা দেবী আর বাবা সমীর বাবু এই ব্যাপারে খুবই চিন্তিত ছিলেন । অনেক বুঝিয়েছেন মেয়েকে , ভালবেসে, এমনকি বকে ধমকে কিন্তু তৃণা কোন কথাই কানে তুলতো না । পোশাক আসাকও বড় অভব্য, উদ্ধত পড়তো, মায়ের শাসনকেও পাত্তাই দিতো না।
স্কুল ছেড়ে কলেজে গিয়ে ঔদ্ধত্য আরও বেড়ে গেলো । প্রায়ই রাত করে বাড়ি ফিরতে লাগলো । কলেজে সায়ন নামের একটা ছেলের সাথে ওর খুব ঘনিষ্ঠতা হলো । সায়ন ছিলো একটি উশৃঙ্খল, বেপরোয়া ছেলে, ভীষণ ভাবে নেশায় আসক্ত । কিন্তু ওর ছিলো আকর্ষণীয় চেহারা যা দেখে কলেজের মেয়েরা সহজেই ওর প্রতি আকৃষ্ট হতো । তৃণাও হয়েছিলো । একদিন তৃণার বাড়ি ফিরতে অনেক রাত হচ্ছিলো । রুমা দেবী খুব চিন্তিত ভাবে বারান্দায় মেয়ের ফেরার অপেক্ষা করছিলেন। রাত বারোটা নাগাদ বাড়ীর সামনে একটা বাইক এসে থামলো । রুমাদেবী দেখলেন তৃণা বাইক থেকে নেমে ছেলেটাকে গলা জড়িয়ে একটা চুমু খেয়ে গেটের দিকে এগিয়ে এলো, কিন্তু অদ্ভুত এলোমেলো পায়ে, যেন পায়ের ওপর ভারসাম্য রাখতে পারছে না । উনি ভাবলেন তৃণার কি শরীর খারাপ হয়েছে ? তাড়াতাড়ি দরজাটা খুললেন । তৃণা টাল সামলাতে পারলো না। হুমড়ি খেয়ে পড়ে যাচ্ছিলো, রুমাদেবী ধরে ফেললেন মেয়েকে আর ঠিক তখুনি মদের গন্ধ টা পেলেন । ওনার পায়ের তলা থেকে যেন মাটি সরে গেলো ভাবলেন এই অপ্রকৃতিস্থ অবস্থার মেয়েকে এখন কিছু বলেও লাভ নেই । আর এতো রাত্রে প্রেসারের রুগী সমীর বাবুকেও ঘুম থেকে না ডাকাই উচিত, ঘুমের ওষুধ খেয়ে ওনাকে ঘুমোতে হয় । ওনাকে যা বলার সকালে বলবেন এটাই ঠিক করলেন মনে মনে । কোনরকমে মেয়েকে ধরে ধরে ওর বেড রুমে পৌঁছে দিয়ে এলেন ।
সে রাত্রে রুমা দেবী জেগে কাটালেন, ঘুম এলো না দুশ্চিন্তায়। পরের দিন সকালে স্বামীকে বললেন "শোন আমি অনেক ভেবে দেখলাম, তৃণার বিয়ে দিতে হবে, ও শোধরাবার মেয়ে নয় । কবে আরও কি বিপদ ডেকে আনবে ঠিক নেই । তার থেকে ভালো কোন পাত্র দেখে বিয়ে দিয়ে দাও । " তারপর গতকাল রাত্রের সব ঘটনা বললেন । সমীরবাবু খুবই শান্ত স্বভাবের মানুষ । তিনি এসব ব্যপার নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে চাইলেন না । শুধু রুমা দেবীর সঙ্গে একমত হলেন । তারপর এদিক ওদিক পাত্রের জন্য খোঁজখবর নেওয়া শুরু করলেন। হঠাত একদিন সমীরবাবুর সঙ্গে ওনার পুরনো একজন ছাত্র পলাশের দেখা হলো । খুব মেধাবী ছাত্র ছিলো পলাশ একদম সাদামাটা চেহারা, খুব ভালো চাকরি করে কিন্তু একটুও অহংকার নেই । সমীর বাবুকে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে পলাশ জিগগেস করলো "কেমন আছেন স্যার ?" সমীর বাবু জিগগেস করলেন "কোথায় থাকো তুমি ? তোমার বাবা মা কেমন আছেন ?" পলাশ বললো সে এখন দিল্লী তে একটা মাল্টি ন্যাশানাল কম্পানি তে উঁচু পদে আছে । ওর বাবা মারা গেছেন । মা হুগলীতে দেশের বাড়িতেই বেশিরভাগ সময় থাকেন, মাঝে মাঝে দিল্লি তে ছেলের কাছে গিয়ে থাকেন । এখন ও মায়ের কাছে এসেছে, কিছুদিন থাকবে । কথায় কথায় সমীর বাবু জানতে পারলেন যে পলাশ এখনো বিয়ে করেনি । উনি পলাশের ফোন নম্বর টা লিখে নিলেন । বাড়ি ফিরে রুমা দেবীকে পলাশের কথা জানালেন ।উনিও খুব আগ্রহ দেখালেন । পরের দিনই সমীর বাবু পলাশ কে ফোন করে ওর মা সুজাতা দেবীর সঙ্গে কথা বলতে চাইলেন এবং উনি সোজাসুজি তৃণার সঙ্গে পলাশের বিয়ের প্রস্তাব টা দিলেন । এমনিতেই সুজাতা দেবী ছেলেরই মতো ভীষণ সাদাসিধে মানুষ, তার ওপর যখন জানলেন সমীর বাবু পলাশের অধ্যাপক ছিলেন, উনি খুব খুশি মনে তক্ষুনি রাজী হয়ে গেলেন । খুব শিগগিরই বিয়ের দিন স্থির হযে গেলো । তৃণা জানতে পেরে খুব রাগারাগি করলো কিন্তু রুমা দেবী কঠিন স্বরে বললেন , " এটাই আমাদের ফাইনাল ডিসিশন... মেনে নিতে হলে নাও, নইলে দরজা খোলা আছে ,তুমি যেতে পারো । আমরাও ভুলে যাবো যে আমাদের কোন মেয়ে আছে ।" মায়ের এরকম ঠান্ডা, কঠিন গলার স্বর শুনে তৃণা একটু থমকে গেলো । তবুও ওর মনে আশা ছিলো, সায়ন নিশ্চই ওকে সাহায্য করবে । সেদিন কলেজে গিয়ে সায়নকে যখন সব বললো সে বললো " আরে তুই এতো ভাবছিস কেন ? আপাতত বিয়ে টা তো করে নে , তারপর আমি তো আছিই । কয়েকটা দিন ওই বোকা লোকটাকে একটু সহ্য করে নে সুইট হার্ট । ততোদিনে আমি একটা চাকরির ব্যবস্থা করে ফেলি । তারপর আবার তুই আর আমি আগের মতো । এভরিথিং উইল বি সেট্লড ডাউন... তবতক এই নাটক টা চালিয়ে যা ডার্লিং !" তৃণাও এই নাটক করতে রাজী হয়ে গেলো । বিয়েটা ও চুপচাপ করে ফেললো এবং বিয়ের রাতেই ও পলাশকে বলে দিয়েছে " শুনুন এই বিয়ে টা আমি বাবা মায়ের চাপে করেছি. আপনাকে আমার একটুও পছন্দ নয় । তাই যেচে কোনদিন আমায় ভালবাসা দেখাতে আসবেন না বলে দিলাম ।" কথাটা শুনে পলাশের মুখটা একটু অন্ধকার হযে গেছিলো, তারপর ম্লান হেসে বলেছিলো " চিন্তা কোর না, আমি কোনদিনই তোমার ওপর কোন জোর খাটাবো না ।" তারপর থেকে পলাশ প্রয়োজন ছাড়া ওর সঙ্গে কোন কথা বলে নি।
রিসেপশনের পরের দিনই সকালের ফ্লাইটে ওরা দিল্লী চলে গেলো । ওখানে আঠেরো তলার ওপরের সুন্দর ঝকঝকে ফ্ল্যাটটা দেখে তৃণার বেশ পছন্দই হলো । পলাশ বললো " আমি বেশীরভাগ সময়েই ব্যস্ত থাকি তাই বাড়ির গাড়ি টা তুমি যখন ইচ্ছে সেটা ইউস করতে পারো , শুধু ড্রাইভারকে খবর দিয়ে দিয়ো। আমি অফিসের গাড়িতেই যাতায়াত করি। আর কাজের লোক, রান্নার লোক সবই আছে , তোমার ইচ্ছে মতো রান্না করিয়ে নিয়ো ।" তৃণা হাঁপ ছেড়ে বাঁচলো, ভাবলো যাক বাবা আমার স্বাধীনতা বজায় রইলো ।পলাশ অফিসে চলে যাবার পরে ও সায়ানকে ফোন করলো । সায়ন ফোন ধরে বললো " কি রে তৃণা , কেমন আছিস ? সব ঠিক আছে তো ?" তৃণা বললো " হ্যাঁ, এভরিথিং ইজ ফাইন । কিন্তু সায়ন তুই যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব আমাকে তোর কাছে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা কর ।" সায়ন বললো "কুল বেবী ! জাস্ট কয়েকটা দিন অপেক্ষা করা সব ঠিক করে দেবো আমি, ডোন্ট ওরি ।" এইভাবে ওদের মেসেজের আদান প্রদান আর ফোনে কথা হতো । ওদিকে দিল্লিতে তৃণার স্কুলের বন্ধু শালিনী থাকে, ওর সঙ্গে তৃণা প্রায়ই সিনেমা, শপিং, কফি শপে আড্ডা এসব নিয়ে বেশ ফূর্তিতে দিন কাটাতে লাগলো।
মাসখানেক পরে পলাশ বললো "কয়েকদিনের জন্য দেশের বাড়ি যেতে হবে । বিয়েটা কলকাতায় হয়েছিলো, তাই দেশের বাড়িতে আত্মীয় স্বজনরা আসতে পারে নি । সেইজন্য মা ওখানে কটা দিনের জন্য আমাদের যেতে বলেছেন । তুমি জিনিস গুছিয়ে নিয়ো ।" তৃণা ওদের দেশের বাড়ি যাবার কথা শুনে মনে মনে খুবই বিরক্ত হলো কিন্তু এই নিয়ে কোন কথা বাড়ালো না । সেদিন ও সায়নকে ফোন করে ওর কলকাতায় যাবার কথা জানালো আর বললো ওইসময় ও সায়নের সঙ্গে দেখা করতে চায় । কিন্তু সায়ন বললো যে ও আজকাল ইন্টারভিউ নিয়ে ব্যস্ত থাকে তাই হয়তো সময় করে উঠতে পারবে না , তবে চেষ্টা করবে । " এটা শুনে তৃণার একটু মুড অফ হয়ে গেলো ঠিকই তবে মনে মনে ভাবলো সায়ন তো ওর জন্যই চাকরির চেষ্টা করছে । ও যতো তাড়াতাড়ি ��াকরি পাবে তৃণাও ততো তাড়াতাড়ি ওর কাছে চলে যেতে পারবে । এটা ভেবে ওর মনটা একটূ ভালো হলো । নির্দিষ্ট দিনে ওরা দেশের বাড়ি পৌঁছল । পলাশের মা ওকে বরণ করলো, আশে পাশের আত্মীয়রা, পাড়া প্রতিবেশীরা সব বৌ দেখতে এলো নানা উপহার নিয়ে । তৃণা মনে মনে বিরক্ত হলেও প্রকাশ করলো না । সবাই চলে যাওয়ার পরে তৃণা সায়নকে মেসেজ করলো, কিন্তু কোন রিপ্লাই এলোনা । অথচ ও অনলাইন আছে । তৃণা ভাবলো হয়ত পরে উত্তর দেবে । এদিকে ওর খুব মাথায় যন্ত্রণা হচ্ছে, কেমন একটা জ্বর জ্বর ভাব, খুব ক্লান্ত লাগছে । তৃণা ভাবলো একটূ রেস্ট নেবে । ও কখন ঘুমিয়ে পড়েছে জানে না । হঠাত্ ঘুম ভেঙ্গে দেখলো রাত হয়ে গেছে, হয়তো কেউ ওকে ডেকে ফিরে গেছে কিন্তু সত্যিই ওর জ্বর এসেছে ।ও কোনরকমে টেবিল থেকে জলের বোতল টা নিয়ে , ব্যাগ থেকে একটা জ্বরের ওষুধ খেয়ে শুয়ে পড়লো আবার । ঘুমানোর আগে এক ঝলক ফোন এর ইনবক্স টা দেখলো , না কোন রিপ্লাই নেইlতারপর তৃণা কপালে একটূ মাথা ধরার মলম লাগিয়ে শুয়ে পড়লো । তারপর ওর আর হুঁশ ছিলো না।
মাঝ রাত্রে মনে হলো কেউ ওর কপালে জল পটি দিচ্ছে কিন্তু চোখ খুলে তাকানোর ক্ষমতা ওর ছিলো না । সকালে আলো ফোটার পর ওর হুঁশ ফিরে এলো । ও চোখ খুলে তাকিয়ে দেখলো পলাশ পাশেই চেয়ারে বসে ঘুমিয়ে পড়েছে । পাশেই টেবিলে জলের বাটি আর ওর কপালে লাগানোর জল পটি রাখা আছে । ও বুঝলো কাল সারারাত পলাশ জেগে জেগে ওর সেবা করেছে । তৃণা অবাক হয়ে ভাবলো, ওকে তো বিয়ের দিন থেকেই অনেক দূরে সরিয়ে দিয়েছিলো । তবে কেন ও তৃণার শুশ্রূষা করলো ? হঠাত্ ওর মনে পড়লো সায়নের কথা । ও মোবাইলটা দেখলো , না এখনো কোন রিপ্লাই নেই । হঠাত্ একটা পোস্ট চোখে পড়তেই ও চমকে উঠলো । সায়ন একটা ছবি পোস্ট করেছে ওদেরই এক বান্ধবী রিয়ার সঙ্গে খুব ঘনিষ্ট একটা ছবি আর ক্যাপশান এ লিখেছে " আমার ভাবী জীবনসঙ্গিনীর সঙ্গে কিছুক্ষন ।" মোবাইল টা তৃণার হাত থেকে বিছানায় পড়ে গেলো। ওর চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে গেলো চোখের জলে । ঠিক এই সময় পলাশের ঘুম ভেঙ্গে গেলো । ও তৃণাকে জিগগেস করলো "কি হয়েছে তৃণা ? কোন কষ্ট হচ্ছে৷ ? মাথায় কি খুব যন্ত্রণা হচ্ছে৷? দাঁড়াও আমি তোমায় ওষুধ টা আগে দিই ।" পলাশ চেয়ার ছেড়ে উঠতেই তৃণা ওর হাতটা ধরে ফেললো, বললো " আমায় ছেড়ে যেও না প্লিজ ।" পলাশ খুব অবাক হয়ে গেলো, বললো " না না আমি কোথাও যাচ্ছি না। শুধু তোমার জন্য ওষুধ আর জলের বোতল টা আনতে যাচ্ছি । এই বলে তৃণার কপালে হাত ছোঁয়াল জ্বর দেখতে আর তখনই তৃণা ওকে জড়িয়ে ধরলো । পলাশের বুকে মাথা রেখে বিড়বিড় করে বলতে লাগলো " আমি তোমার মনে কত কষ্ট দিয়েছি । তুমি কি পারবে আমায় ক্ষমা করে আর কোনদিন ভালবাসতে ? " পলাশ ওর মাথায় হাত বুলিয়ে বললো " ধুর বোকা মেয়ে , বিয়ের মন্ত্র যখন পড়েছিলাম তখন থেকেই তুমি আমার হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছো । আর তুমি তো আমার অর্ধাঙ্গিনী, শরীরের অদ্ধেকটা বাদ দিয়ে কি কেউ বাঁচতে পারে ? আমৃত্যু তোমাকেই ভালবাসবো আ�� তোমার সাথেই বাঁচবো । ছেড়ে যাওয়ার কথা আর কখনো বলবে না । আমি তোমারই আছি আর তোমারই থাকবো চিরদিন ।" তৃণার দুচোখ থেকে তখন অনুতাপের অশ্রু ঝরে পড়ছে কিনতু ঠোঁটে পরম শান্তির মৃদু হাসি । পলাশের দু বাহুর আশ্রয়ে নিজেকে সঁপে দিলো তৃণা পরম আস্থায়।
(সমাপ্ত)
1 note · View note
joy18059123 · 6 years ago
Link
0 notes
kalankini-radha-blog · 5 years ago
Video
ভালোবাসার অবহেলা | Valobasar obohela | Duet Premer golpo Kahini Bangla 2...
0 notes
porompath · 4 years ago
Link
bangla golpo, jadur golpo, bhuter golpo, golpo, rupkothar golpo, golpo in bangla, dynee bangla golpo, golpo jadur, golpo fm, bengali golpo, jadu golpo, jadur bangla cartoon golpo, jiboner golpo, rupkothar golpo bengali, bengali rupkothar golpo, new bangla golpo, mojar golpo, new bangla golpo, valobasar golpo, sasuri bouma golpo, sa rupkothar golpo, bangla rupkothar golpo, hello 8920 jiboner golpo, jibon golpo, sotto golpo, nagin golpo, bhoot golpo, chotto golpo, bagh er golpo, comedy golpo, cinemar golpo, hindu ma golpo, জীবনের গল্প, ভালোবাসার গল্প, বাংলা গল্প, যাদু গল্প, জীবন গল্প, মুভির গল্প, গল্প, গল্প গানে ঈদ, সিনেমার গল্প, ভালবাসার গল্প, রোমান্টিক গল্প, পশু গল্প, সিনেমার গল্প মুভি, সিনেমার গল্প বাংলায়, কষ্টের গল্প, রোমান্টিক ভালবাসার গল্প, রোমান্টিক ভালোবাসার গল্প, রূপকথার গল্প, ঠাকুরমা গল্প, প্রেমের গল্প, শয়নকাল গল্প, শিশুদের গল্প, রুপকথার গল্প, গল্প কার্টুন, একটি ভাল মা গল্প, কষ্টের সেরা গল্প, একটি কষ্টের গল্প, জীবনের সেরা গল্প, রবি ঠাকুরের গল্প, বাংলা জীবনের গল্প, ভালোবাসার সেরা গল্প, প্রেমের গল্প কষ্টের, প্রেমের গল্প কাহিনী
0 notes
ajker-fact · 3 years ago
Link
একটি ভালোবাসার গল্প । valobasar golpo তানিয়া এবং সৌরভকে নিয়ে একটি কাল্পনিক ভালোবাসার গল্প একটু রোমান্টিক একটু কষ্টের।
0 notes
banglalovestory · 5 years ago
Link
Tumblr media
মানুষ মানুষের জন্য, পাখি আকাশের জন্য, সবুজ প্রকৃতির জন্য, পাহাড় ঝর্ণার জন্য, ভালোবাসা সবার জন্য, আর তুমি শুধু আমার জন্য !!!
তোমার জন্য রইলো আমার স্বপ্নে ভেজা ঘুম, একলা থাকা শান্ত দুপুর রাত্রি নিঝুম, তোমার জন্য রইলো আমার দুষ্ট চোখের ভাষা , মনের মাঝে লুকিয়ে রাখা অনেক ভালোবাসা,
যত ভালোবাসা পেয়েছি তোমার কাছ থেকে, দুষ্ট এই মন চায় আরো বেশি পেতে, কি জানি তোমার মধ্যে কি আছে , এই মন চায় তোমাকে আরো বেশি কাছে পেতে.
0 notes