#rhpositive
Explore tagged Tumblr posts
banglahealthsolution-blog · 5 years ago
Text
গর্ভাবস্থায় কখন চিকিৎসকেরপরামর্শ নেয়া উচিত ও কি কি জটিলতা দেখা দিতে পারে
গর্ভাবস্থায় কখন চিকিৎসকেরপরামর্শ নেয়া উচিত
গর্ভধারণ মানব ইতিহাসের একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। অনন্তকাল থেকে স্বামী-স্ত্রীর মিলনের ফলে শিশুর জন্ম হয়। সুতরাং এটা কোন অস্বাভাবিক ঘটনা বা ব্যাপার নয়। এমনকি এটা কোন প্রকার রােগও নয়। তাই এ অবস্থায় কোন ঔষধ খাওয়া কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ প্রয়ােজন। হয় না।
 pregnancy tips 
গ্রামাঞ্চলে আমরা দেখতে পাই অনেক গর্ভবতী মহিলা কোন ডাক্তারের কাছে না গিয়েও স্বাভাবিক ভাবে একটি শিশুর জন্ম দিয়ে থাকেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় যে, গর্ভাবস্থায় কখনাে কখনাে মারাত্মক জটিলতা দেখা দিতে পারে। এসময় যদি ঠিকমত চিকিৎসা না করানাে হয় তাহলে মা ও গর্ভস্থিত শিশু উভয়ের জীবনের আশংকা দেখা দিতে পারে।
একথা নির্মম হলেও সত্য যে আমাদের দেশে শিশু মৃত্যুর হার যেমন বেশী তেমনি গর্ভজনিত কারণে অনেক মহিলাও অকালে মৃত্যু বরণ করেণ। অথচ একটু সতর্ক হলে এবং সময় মতাে চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে এসব অনাকাংক্ষিত বা অনভিপ্রেত মৃত্যুর হাত থেকে মা ও শিশুকে বাঁচানাে যেতে পারে।
 গর্ভাবস্থায় কি কি জটিলতা দেখা দিতে পারেঃ
 বমি (Hyperemesis gravidarum);
অধিকাংশ মহিলাই গর্ভধারণের প্রথম দুই বা তিন মাস পর্যন্ত বমি করে থাকেন। প্রায়ই বমি বমি ভাব থাকে। এসময় খেতে ইচ্ছে হয় না, এমনকি খাবার দেখলেই বমির ভাব হয়। বিশেষ করে ঘুম থেকে উঠার পর সকালে এই বমির ভাবটা থাকে বেশী। এই জাতীয় বমি কঠিন কোন রােগ নয়।
এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ইহা আস্তে আস্তে ভাল হয়ে যায়। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে অধিক পরিমাণ বমি হয় এবং গর্ভবতী মহিলা অসুস্থ হয়ে পড়েন। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বমির চিকিৎসা এবং বমির কারণে শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়া পানি পূরণের জন্য চিকিৎসা করানাে দরকার। 
একলামসিয়া (Eclampsia):
গর্ভাবস্থায় এটা একটি অত্যন্ত মারাত্মক রােগ। কোন গর্ভবতী মহিলার যদি পায়ে পানি জমে বা ফুলে যায় কিংবা চোখে দেখতে অসু��িধা হয় এবং তার রক্তের চাপ স্বাভাবিকের চাইতে বেশী থাকে এবং মাথা ঘু��ে তবে বুঝতে হবে তার শরীরে একলামসিয়া রােগের প্রাথমিক লক্ষণ দেখা দিয়েছে।
এ সময় ঠিকমত চিকিৎসা করানাে গেলে একলামসিয়ার মত একটি মারাত্মক রােগ থেকে এবং তার ভয়াবহ পরিণতি থেকে রােগীকে রক্ষা করা যেতে পারে। এ রােগের প্রধান লক্ষণ, এ রােগে আক্রান্ত রােগীর দাঁত লেগে যায় এবং হাত পা খিচুনী দিতে থাকে। এ অবস্থায় উপনীত হলে রােগী ও গর্ভস্থিত শিশুর জীবন নাশের আশংকা দেখা দেয়। তখন একমাত্র হাসপাতালে ভর্তি করানাে ছাড়া কোন উপায় থাকেনা।
গ্রামাঞ্চলে এই রােগকে কুসংস্কার বশতঃ ভুত-পেতের আছর বা জ্বীনের আছর বলে কবিরাজ বা ওঝা দিয়ে ঝাড় ফুকের চিকিৎসা করানাে হয়। এতে রােগীর কোন উপকার হয়ইনা বরং একটি সম্ভাবনাময় মহিলার জীবন অকালেই ঝরে পড়ে। সুতরাং কোন মহিলার রক্ত চাপ বেড়ে গেলে কিংবা পায়ে পানি জমলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। অনেক সময় আবার এই রােগকে ধনুষ্টংকার রােগ বলেও ভুল করা হয়।
রক্ত শূন্যতা (Anaemia): | 
আমাদের দেশে অধিকাংশ মহিলাই, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে, নানা প্রকার অপুষ্টিজনিত রােগে ভােগেন। ভিটামিন ও প্রােটিনের অভাব ছাড়াও তারা রক্তশূন্যতায় ভােগেন। গর্ভাবস্থায় এই রক্তশূন্যতা আরাে বৃদ্ধি পায়। এবং এতে করে অনেক গর্ভবতী মহিলার চেহারা সাদা ফ্যাকাশে হয়ে যায়। শরীর অত্যন্ত দুর্বল হয়ে পড়ে এবং চলতে ফিরতে ভীষণ কষ্ট বােধ করেন।
এসবই রক্ত শূন্যতার কারণে হয়ে থাকে। অনেক সময় এই রক্ত শূণ্যতার কারণে শরীর ফুলে যায় এবং বুক ধড়ফড় (Palpitation) করে এবং এমতাবস্থায় সন্তান প্রসব করার সময় প্রসব যন্ত্রনার ধকল সহ্য করতে না পেরে মৃত্যুবরণও করতে পারেন। কাজেই গর্ভাবস্থায় রক্ত শূন্যতা দেখা দিলে প্রথমাবস্থা থেকেই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত। তাছাড়া মায়ের পুষ্টিহীনতা ও রক্ত শূন্যতার কারণে গর্ভস্থিত শিশুটিও অপুষ্টি নিয়ে ভূমিষ্ঠ হয়। তার ওজন হবে কম এবং রােগ প্রতিরােধ ক্ষমতা থাকবে।
অপ্রতুল। এজন্য জন্মের অল্প দিনের মধ্যেই শিশুটি নানা রকম জটিল রােগে আক্রান্ত হতে পারে। এমনকি এসব জটিল রােগের কারণে তার অকাল মৃত্যুও ঘটতে পারে।
শিশুর অস্বাভাবিক অবস্থানঃ
কোন কোন ক্ষেত্রে মাতৃগর্ভে শিশুর অবস্থান উল্টো বা বাকা থাকে। ভুমিষ্ঠ হবার সময় কখনাে বা মাথার পরিবর্তে মুখ বা হাত বেরিয়ে আসতে থাকে। এমতাবস্থায় শিশুর স্বাভাবিক ডেলিভারী সম্ভব হয় না। এবং এসব ক্ষেত্রে গ্রামাঞ্চলে কিংবা শহরের বাড়ীতে যদি দাদী-নানী বা দাইয়ের দ্বারা ডেলিভারীর চেষ্টা করা হয় তাহলে ডেলিভারির সময় শিশুর মৃত্যু ঘটতে পারে।
এইসব জটিলতার কারণে ভূমিষ্ঠ হবার সময় এগিয়ে আসলে অন্ততপক্ষে একবার হলেও গর্ভস্থিত শিশুর অবস্থান এবং মায়ের শারীরিক অবস্থা জানার জন্য একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত। কোন প্রকার জটিলতা থাকলে সেসব মহিলাকে হাসপাতালে ভর্তি করানাে উচিত। প্রয়ােজন বােধে অপারেশন করানাে উচিত।
গর্ভাবস্থায় অন্যান্য রােগঃ
স্বাভাবিক নিয়মেই যখন একজন মহিলা গর্ভবতী হন তখন তার শারীরিক ও মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার কথা। কিন্তু কখনাে কখনাে অজ্ঞতার কারণেই হােক বা সামাজিক কারণেই হােক একজন অসুস্থ মহিলাও গর্ভবতী হয়ে পড়েন।
বিশেষ করে তার যদি কোন সন্তান না থাকে তাহলে সন্তান লাভের আশায় অনেক সময় শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও তাকে গর্ভবতী হতে হয়। ঘটনা যাই হােক যদি একজন অসুস্থ মহিলা গর্ভবতী হন তখন তাকে প্রথম থেকেই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে এবং প্রসবের সময় সম্পূর্ণ ভাবে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকা উচিত।
বিশেষ করে আগে থেকেই মায়ের যদি হৃৎপিন্ডের কোন অসুখ থাকে, কিডনির কোন অসুখ থাকে, লিভারের কোন অসুখ থাকে, ডায়াবেটিস রােগ থাকে, সিফিলিস থাকে, বা ক্যান্সার জাতীয় কোন রােগ থাকে তাহলে সেসব মহিলার গর্ভধারণ করা উচিত নয়। এ ছাড়া মানসিক ভাবে অপ্রকিতস্থ কোন মহিলারও গর্ভধারণ করা উচিত নয়।
অনেক সময় মায়ের রক্তের গ্রুপ Rh-negative হলে এবং স্বামীর রক্তের গ্রুপ Rhpositive হলে নবজাতক শিশুর জন্মের পর পরই মারাত্মক জন্ডিস দেখা দিতে পারে। এসব ক্ষেত্রে শিশুকে হাসপাতালেই ভূমিষ্ঠ করানাে উচিত। এবং জন্মের পর শিশুকে প্রয়ােজনীয় সময় (ডাক্তারদের মত অনুযায়ী) হাসপাতালেই রাখা প্রয়ােজন। কারণ হঠাৎ করে শিশুর জন্ডিস বেড়ে যেতে পারে এবং এর জন্য চিকিৎসার প্রয়ােজন হতে পারে। |
জন্মের পর পরই অনেক শিশু ধনুষ্টংকার রােগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। আমাদের দেশে শিশু মৃত্যুর এটা একটি অন্যতম কারণ। কাঁচা নাড়ির ভিতর দিয়েই সাধারণতঃ ধনুষ্টংকারের জীবাণু প্রবেশ করে। এবং এজন্য অপরিষ্কার ও পুরনাে ব্লেড বা বাঁশের চোচা এবং ব্যবহৃত কাঁচি ইত্যাদির সাহায্যে নাড়ি কাটাই দায়ী। এই মারাত্মক রােগের হাত থেকে শিশুকে বাঁচাতে হলে গর্ভাবস্থায় মাকে দুটি টিটেনল ইনজেকশন নিতে হয়। গর্ভধারণের ৬-৯ মাসের মধ্যে এক মাস অন্তর এ ইনজেকশন নিতে হয়।
via Blogger https://ift.tt/31KZfQJ
0 notes
abundancechild · 10 years ago
Photo
Tumblr media
Fact: Diseases are #patented because they were created...patent offices have very strict rules about copyright infringement and ownership, and you have to be able to prove your specific claim to an invention before a patent can be given to you. Only a devil would patent a disease, so that people who can claim a cure will be jailed. You'll notice that they haven't barely cured anything in over 50 years, all they make is symptom related medicines. "Modern" science's greatest breakthrough is the vaccine. All vaccines are dormant versions of the actual virus. The virus you could say is put to sleep (or weakened) by using excipients (toxic ingredients) that are designed to keep the virus from replicating. Both the virus and the vaccine's excipients are not good for the body and can create adverse effects and lead to full blown diseases. In the case of the #Ebola virus...that has one of the highest death mortality rates of any known disease; that is not the kind of virus you wanna make weaker versions of, and then inject them into the bloodstream and take a chance that your immune system will find it and learn how to destroy it. Theory: These devilish pharmaceutical companies have a drug called Zmapp which is working on a lot of white patients so far, because the #zmapp drug was first tested and developed in Rhesus monkeys, and white people have the #RHpositive (rhesus) trait in their blood, and so this ebola cure is working well on them. But for everyone else who has an RH negative trait (and a lot of black people are RH negative because our evolution had nothing to do with the Rhesus monkey), this vaccine is being reserved for those bloodlines.  repost via @thewelldressedvegan #populationcontrol #fearofageneticblackplanet #veganmafia #blackeugenecist
2 notes · View notes