#SurahAlBaqarah
Explore tagged Tumblr posts
soltlane1 · 2 months ago
Text
Surah Al-Baqarah
Surah Al-Baqarah In The Name of Allah, the Most Gracious, the Most Merciful Alif-Lam-Mim. [These letters are one of the miracles of the Quran and none but Allah (Alone) knows their meanings]. (Quran Surah Al-Baqarah 2:1) This is the Book (the Quran), whereof there is no doubt, a guidance to those who are Al-Muttaqun [the pious and righteous persons who fear Allah much (abstain from all kinds…
0 notes
quransunnahdawah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Ayatul Kursi || The Throne Verse – Surah Al-Baqarah 2:255
Ayatul Kursi (آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ) also known as The Throne verse is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran Surah Al Baqarah 2:255 and is one of the most popular and widely read verse among Muslims all over the world because of its magnificence, its virtues as well as its benefits which we will describe further with the reference of Hadith of our Prophet (pbuh). 
Who is Allah?
 “Allah” is the Arabic word for “God”. Muslims worship one God. The God of Noah, Abraham, Moses, David and Jesus - peace be upon them all.
What is the meaning of Ayatul Kursi?
The Throne Verse (Arabic: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, Ayat Al-Kursi) is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran, Al-Baqara (Q2:255). The verse speaks about how nothing and nobody is regarded to be comparable to God.
আল্লাহ কে?
"আল্লাহ" আরবি শব্দ "ঈশ্বর"। মুসলমানরা এক আল্লাহর ইবাদত করে। নূহ, ইব্রাহিম, মূসা, দাউদ এবং যীশুর ঈশ্বর - তাদের সকলের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
আয়াতুল কুরসীর অর্থ কি?
সিংহাসনের আয়াত (আরবি: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, আয়াত আল-কুরসি) হল আল-বাকারা (Q2:255) কুরআনের 2য় অধ্যায়ের 255তম আয়াত। শ্লোকটি বলে যে কীভাবে কিছুই এবং কাউকেই ঈশ্বরের সাথে তুলনীয় বলে গণ্য করা হয় না।
AYATUL KURSI BY ABDULLAH AWAD AL JUHANI Surah: Al (Baqarah, Ayah: 255)
youtube
Ayatul Kursi Full - Beautiful Recitation
youtube
সুরা বাকারার ২৫৫ নম্বর আয়াত আয়াতুল কুরসি নামে পরিচিত। এটি কোরআন শরিফের প্রসিদ্ধ আয়াত। পুরো আয়াতে আল্লাহর একত্ববা��, মর্যাদা ও গুণের ��র্ণনা থাকার কারণে আল্লাহ তাআলা এ আয়াতের মধ্যে অনেক ফজিলত রেখেছেন। এটি পাঠ করলে অসংখ্য পুণ্য লাভ হয়।হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়েন, তঁার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছু বাধা হবে না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) রাসুলুল্লাহকে (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্��� কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসুল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসি।
আয়াতুল কুরসি পড়ার অনেক উপকার
আবু হুরায়রা (রা.)-র বরাতে এ হাদিসের বর্ণনা আছে।
তিনি বলেছেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে রমজানের জাকাত–ফিতরা দেখাশোনা করার দায়িত্ব দেন। মূলত আমি পাহারা দিচ্ছিলাম। এ সময় একজন এসে খাদ্যদ্রব্য চুরি করতে লাগল। আমি তাকে পাকড়াও করে বললাম, ‘তোমাকে অবশ্যই রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
সে বলল, ‘আমি একজন সত্যিকারের অভাবী। পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আমার ওপর। আমার দারুণ অভাব।’ কাজেই আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
 সকালে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে হাজির হয়েছি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘হে আবু হুরায়রা, গত রাতে কেমন আচরণ করেছ?’
 আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে তার অভাব ও (অসহায়) পরিবার-সন্তানের অভিযোগ জানাল। এ কারণে তার প্রতি দয়া হওয়ায় আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কথা শুনে নিশ্চিত হলাম যে সে আবার আসবে। কাজেই আমি তার প্রতীক্ষায় থাকলাম। সে এসে আবারও খাদ্যবস্তু নিতে লাগল। আমি তাকে বললাম, ‘অবশ্যই তোমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
 সে বলল, ‘আমি অভাবী, পরিবারের দায়িত্ব আমার ওপর। (আমাকে ছেড়ে দাও,) আমি আর আসব না।’ তাতে আমার মনে দয়া হলো। আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে উঠে যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম, তখন তিনি আমাকে বললেন, ‘আবু হুরায়রা, গত রাতে তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
 আমি বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! সে তার অভাব ও অসহায় সন্তান-পরিবারের অভিযোগ জানাল। তাই আমার মায়া লাগলে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
তিনি বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
তৃতীয়বার তার প্রতীক্ষায় রইলাম। সে আবারও খাদ্যদ্রব্য নিতে লাগল। আমি তাকে ধরে বললাম, ‘এবার তোমাকে নবী (সা.)–এর কাছে হাজির করবই। এটা তিনবারের মধ্যে শেষবার। ফিরে আসব না, এ কথা বলে তুমি আবার ফিরে এসেছ।’
 সে বলল, ‘তুমি আমাকে ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দে��, যার কারণে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন।’
 আমি বললাম, ‘সেগুলো কী?’
 সে বলল, ‘যখন তুমি (ঘুমানোর জন্য) বিছানায় যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমাবে। তাহলে তোমার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত হবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসতে পারবে না।’
তখন আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে বলেছে, আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার ফলে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন। এ কারণে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
 তিনি বললেন, ‘শব্দগুলো কী?’
 আমি বললাম, ‘সে আমাকে বলল, যখন তুমি বিছানায় শুতে যাবে, তখন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আয়াতুল কুরসি পড়বে। সে আরও বলল, এর ফলে আল্লাহর পক্ষ থেকে সব সময় তোমার জন্য একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসবে না।’
 এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘শোনো, সে নিজে ভীষণ মিথ্যাবাদী, তবে তোমাকে সত্য কথা বলেছে। হে আবু হুরায়রা, তুমি কি জানো, তিন রাত ধরে তুমি কার সঙ্গে কথা বলছিলে?’
আমি বললাম, ‘না তো।’
তিনি বললেন, ‘সে ছিল শয়তান।’
বুখারি, হাদিস: ২,৩১১
 
আত্মা প্রশান্তকারী কণ্ঠে আয়াতুল কুরসি
youtube
আল্লাহ কে?
Who is Allah?
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Ayatul Kursi || The Throne Verse – Surah Al-Baqarah 2:255
Ayatul Kursi (آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ) also known as The Throne verse is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran Surah Al Baqarah 2:255 and is one of the most popular and widely read verse among Muslims all over the world because of its magnificence, its virtues as well as its benefits which we will describe further with the reference of Hadith of our Prophet (pbuh). 
Who is Allah?
 “Allah” is the Arabic word for “God”. Muslims worship one God. The God of Noah, Abraham, Moses, David and Jesus - peace be upon them all.
What is the meaning of Ayatul Kursi?
The Throne Verse (Arabic: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, Ayat Al-Kursi) is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran, Al-Baqara (Q2:255). The verse speaks about how nothing and nobody is regarded to be comparable to God.
আল্লাহ কে?
"আল্লাহ" আরবি শব্দ "ঈশ্বর"। মুসলমানরা এক আল্লাহর ইবাদত করে। নূহ, ইব্রাহিম, মূসা, দাউদ এবং যীশুর ঈশ্বর - তাদের সকলের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
আয়াতুল কুরসীর অর্থ কি?
সিংহাসনের আয়াত (আরবি: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, আয়াত আল-কুরসি) হল আল-বাকারা (Q2:255) কুরআনের 2য় অধ্যায়ের 255তম আয়াত। শ্লোকটি বলে যে কীভাবে কিছুই এবং কাউকেই ঈশ্বরের সাথে তুলনীয় বলে গণ্য করা হয় না।
AYATUL KURSI BY ABDULLAH AWAD AL JUHANI Surah: Al (Baqarah, Ayah: 255)
youtube
Ayatul Kursi Full - Beautiful Recitation
youtube
সুরা বাকারার ২৫৫ নম্বর আয়াত আয়াতুল কুরসি নামে পরিচিত। এটি কোরআন শরিফের প্রসিদ্ধ আয়াত। পুরো আয়াতে আল্লাহর একত্ববাদ, মর্যাদা ও গুণের বর্ণনা থাকার কারণে আল্লাহ তাআলা এ আয়াতের মধ্যে অনেক ফজিলত রেখেছেন। এটি পাঠ করলে অসংখ্য পুণ্য লাভ হয়।হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়েন, তঁার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছু বাধা হবে না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) রাসুলুল্লাহকে (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসুল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসি।
আয়াতুল কুরসি পড়ার অনেক উপকার
আবু হুরায়রা (রা.)-র বরাতে এ হাদিসের বর্ণনা আছে।
তিনি বলেছেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে রমজানের জাকাত–ফিতরা দেখাশোনা করার দায়িত্ব দেন। মূলত আমি পাহারা দিচ্ছিলাম। এ সময় একজন এসে খাদ্যদ্রব্য চুরি করতে লাগল। আমি তাকে পাকড়াও করে বললাম, ‘তোমাকে অবশ্যই রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
সে বলল, ‘আমি একজন সত্যিকারের অভাবী। পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আমার ওপর। আমার দারুণ অভাব।’ কাজেই আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
 সকালে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে হাজির হয়েছি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘হে আবু হুরায়রা, গত রাতে কেমন আচরণ করেছ?’
 আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে তার অভাব ও (অসহায়) পরিবার-সন্তানের অভিযোগ জানাল। এ কারণে তার প্রতি দয়া হওয়ায় আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কথা শুনে নিশ্চিত হলাম যে সে আবার আসবে। কাজেই আমি তার প্রতীক্ষায় থাকলাম। সে এসে আবারও খাদ্যবস্তু নিতে লাগল। আমি তাকে বললাম, ‘অবশ্যই তোমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
 সে বলল, ‘আমি অভাবী, পরিবারের দায়িত্ব আমার ওপর। (আমাকে ছেড়ে দাও,) আমি আর আসব না।’ তাতে আমার মনে দয়া হলো। আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে উঠে যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম, তখন তিনি আমাকে বললেন, ‘আবু হুরায়রা, গত রাতে তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
 আমি বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! সে তার অভাব ও অসহায় সন্তান-পরিবারের অভিযোগ জানাল। তাই আমার মায়া লাগলে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
তিনি বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
তৃতীয়বার তার প্রতীক্ষায় রইলাম। সে আবারও খাদ্যদ্রব্য নিতে লাগল। আমি তাকে ধরে বললাম, ‘এবার তোমাকে নবী (সা.)–এর কাছে হাজির করবই। এটা তিনবারের মধ্যে শেষবার। ফিরে আসব না, এ কথা বলে তুমি আবার ফিরে এসেছ।’
 সে বলল, ‘তুমি আমাকে ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার কারণে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন।’
 আমি বললাম, ‘সেগুলো কী?’
 সে বলল, ‘যখন তুমি (ঘুমানোর জন্য) বিছানায় যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমাবে। তাহলে তোমার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত হবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসতে পারবে না।’
তখন আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে বলেছে, আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার ফলে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন। এ কারণে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
 তিনি বললেন, ‘শব্দগুলো কী?’
 আমি বললাম, ‘সে আমাকে বলল, যখন তুমি বিছানায় শুতে যাবে, তখন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আয়াতুল কুরসি পড়বে। সে আরও বলল, এর ফলে আল্লাহর পক্ষ থেকে সব সময় তোমার জন্য একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসবে না।’
 এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘শোনো, সে নিজে ভীষণ মিথ্যাবাদী, তবে তোমাকে সত্য কথা বলেছে। হে আবু হুরায়রা, তুমি কি জানো, তিন রাত ধরে তুমি কার সঙ্গে কথা বলছিলে?’
আমি বললাম, ‘না তো।’
তিনি বললেন, ‘সে ছিল শয়তান।’
বুখারি, হাদিস: ২,৩১১
 
আত্মা প্রশান্তকারী কণ্ঠে আয়াতুল কুরসি
youtube
আল্লাহ কে?
Who is Allah?
0 notes
ilyforallahswt · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Ayatul Kursi || The Throne Verse – Surah Al-Baqarah 2:255
Ayatul Kursi (آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ) also known as The Throne verse is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran Surah Al Baqarah 2:255 and is one of the most popular and widely read verse among Muslims all over the world because of its magnificence, its virtues as well as its benefits which we will describe further with the reference of Hadith of our Prophet (pbuh). 
Who is Allah?
 “Allah” is the Arabic word for “God”. Muslims worship one God. The God of Noah, Abraham, Moses, David and Jesus - peace be upon them all.
What is the meaning of Ayatul Kursi?
The Throne Verse (Arabic: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, Ayat Al-Kursi) is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran, Al-Baqara (Q2:255). The verse speaks about how nothing and nobody is regarded to be comparable to God.
আল্লাহ কে?
"আল্লাহ" আরবি শব্দ "ঈশ্বর"। মুসলমানরা এক আল্লাহর ইবাদত করে। নূহ, ইব্রাহিম, মূসা, দাউদ এবং যীশুর ঈশ্বর - তাদের সকলের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
আয়াতুল কুরসীর অর্থ কি?
সিংহাসনের আয়াত (আরবি: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, আয়াত আল-কুরসি) হল আল-বাকারা (Q2:255) কুরআনের 2য় অধ্যায়ের 255তম আয়াত। শ্লোকটি বলে যে কীভাবে কিছুই এবং কাউকেই ঈশ্বরের সাথে তুলনীয় বলে গণ্য করা হয় না।
AYATUL KURSI BY ABDULLAH AWAD AL JUHANI Surah: Al (Baqarah, Ayah: 255)
youtube
Ayatul Kursi Full - Beautiful Recitation
youtube
সুরা বাকারার ২৫৫ নম্বর আয়াত আয়াতুল কুরসি নামে পরিচিত। এটি কোরআন শরিফের প্রসিদ্ধ আয়াত। পুরো আয়াতে আল্লাহর একত্ববাদ, মর্যাদা ও গুণের বর্ণনা থাকার কারণে আল্লাহ তাআলা এ আয়াতের মধ্যে অনেক ফজিলত রেখেছেন। এটি পাঠ করলে অসংখ্য পুণ্য লাভ হয়।হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়েন, তঁার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছু বাধা হবে না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) রাসুলুল্লাহকে (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসুল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসি।
আয়াতুল কুরসি পড়ার অনেক উপকার
আবু হুরায়রা (রা.)-র বরাতে এ হাদিসের বর্ণনা আছে।
তিনি বলেছেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে রমজানের জাকাত–ফিতরা দেখাশোনা করার দায়িত্ব দেন। মূলত আমি পাহারা দিচ্ছিলাম। এ সময় একজন এসে খাদ্যদ্রব্য চুরি করতে লাগল। আমি তাকে পাকড়াও করে বললাম, ‘তোমাকে অবশ্যই রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
সে বলল, ‘আমি একজন সত্যিকারের অভাবী। পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আমার ওপর। আমার দারুণ অভাব।�� কাজেই আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
 সকালে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে হাজির হয়েছি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘হে আবু হুরায়রা, গত রাতে কেমন আচরণ করেছ?’
 আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে তার অভাব ও (অসহায়) পরিবার-সন্তানের অভিযোগ জানাল। এ কারণে তার প্রতি দয়া হওয়ায় আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কথা শুনে নিশ্চিত হলাম যে সে আবার আসবে। কাজেই আমি তার প্রতীক্ষায় থাকলাম। সে এসে আবারও খাদ্যবস্তু নিতে লাগল। আমি তাকে বললাম, ‘অবশ্যই তোমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
 সে বলল, ‘আমি অভাবী, পরিবারের দায়িত্ব আমার ওপর। (আমাকে ছেড়ে দাও,) আমি আর আসব না।’ তাতে আমার মনে দয়া হলো। আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে উঠে যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম, তখন তিনি আমাকে বললেন, ‘আবু হুরায়রা, গত রাতে তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
 আমি বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! সে তার অভাব ও অসহায় সন্তান-পরিবারের অভিযোগ জানাল। তাই আমার মায়া লাগলে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
তিনি বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
তৃতীয়বার তার প্রতীক্ষায় রইলাম। সে আবারও খাদ্যদ্রব্য নিতে লাগল। আমি তাকে ধরে বললাম, ‘এবার তোমাকে নবী (সা.)–এর কাছে হাজির করবই। এটা তিনবারের মধ্যে শেষবার। ফিরে আসব না, এ কথা বলে তুমি আবার ফিরে এসেছ।’
 সে বলল, ‘তুমি আমাকে ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার কারণে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন।’
 আমি বললাম, ‘সেগুলো কী?’
 সে বলল, ‘যখন তুমি (ঘুমানোর জন্য) বিছানায় যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমাবে। তাহলে তোমার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত হবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসতে পারবে না।’
তখন আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে বলেছে, আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার ফলে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন। এ কারণে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
 তিনি বললেন, ‘শব্দগুলো কী?’
 আমি বললাম, ‘সে আমাকে বলল, যখন তুমি বিছানায় শুতে যাবে, তখন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আয়াতুল কুরসি পড়বে। সে আরও বলল, এর ফলে আল্লাহর পক্ষ থেকে সব সময় তোমার জন্য একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসবে না।’
 এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘শোনো, সে নিজে ভীষণ মিথ্যাবাদী, তবে তোমাকে সত্য কথা বলেছে। হে আবু হুরায়রা, তুমি কি জানো, তিন রাত ধরে তুমি কার সঙ্গে কথা বলছিলে?’
আমি বললাম, ‘না তো।’
তিনি বললেন, ‘সে ছিল শয়তান।’
বুখারি, হাদিস: ২,৩১১
 
আত্মা প্রশান্তকারী কণ্ঠে আয়াতুল কুরসি
youtube
আল্লাহ কে?
Who is Allah?
0 notes
myreligionislam · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Ayatul Kursi || The Throne Verse – Surah Al-Baqarah 2:255
Ayatul Kursi (آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ) also known as The Throne verse is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran Surah Al Baqarah 2:255 and is one of the most popular and widely read verse among Muslims all over the world because of its magnificence, its virtues as well as its benefits which we will describe further with the reference of Hadith of our Prophet (pbuh). 
Who is Allah?
 “Allah” is the Arabic word for “God”. Muslims worship one God. The God of Noah, Abraham, Moses, David and Jesus - peace be upon them all.
What is the meaning of Ayatul Kursi?
The Throne Verse (Arabic: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, Ayat Al-Kursi) is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran, Al-Baqara (Q2:255). The verse speaks about how nothing and nobody is regarded to be comparable to God.
আল্লাহ কে?
"আল্লাহ" আরবি শব্দ "ঈশ্বর"। মুসলমানরা এক আল্লাহর ইবাদত করে। নূহ, ইব্রাহিম, মূসা, দাউদ এবং যীশুর ঈশ্বর - তাদের সকলের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
আয়াতুল কুরসীর অর্থ কি?
সিংহাসনের আয়াত (আরবি: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, আয়াত আল-কুরসি) হল আল-বাকারা (Q2:255) কুরআনের 2য় অধ্যায়ের 255তম আয়াত। শ্লোকটি বলে যে কীভাবে কিছুই এবং কাউকেই ঈশ্বরের সাথে তুলনীয় বলে গণ্য করা হয় না।
AYATUL KURSI BY ABDULLAH AWAD AL JUHANI Surah: Al (Baqarah, Ayah: 255)
youtube
Ayatul Kursi Full - Beautiful Recitation
youtube
সুরা বাকারার ২৫৫ নম্বর আয়াত আয়াতুল কুরসি নামে পরিচিত। এটি কোরআন শরিফের প্রসিদ্ধ আয়াত। পুরো আয়াতে আল্লাহর একত্ববাদ, মর্যাদা ও গুণের বর্ণনা থাকার কারণে আল্লাহ তাআলা এ আয়াতের মধ্যে অনেক ফজিলত রেখেছেন। এটি পাঠ করলে অসংখ্য পুণ্য লাভ হয়।হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়েন, তঁার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছু বাধা হবে না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) রাসুলুল্লাহকে (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসুল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসি।
আয়াতুল কুরসি পড়ার অনেক উপকার
আবু হুরায়রা (রা.)-র বরাতে এ হাদিসের বর্ণনা আছে।
তিনি বলেছেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে রমজানের জাকাত–ফিতরা দেখাশোনা করার দায়িত্ব দেন। মূলত আমি পাহারা দিচ্ছিলাম। এ সময় একজন এসে খাদ্যদ্রব্য চুরি করতে লাগল। আমি তাকে পাকড়াও করে বললাম, ‘তোমাকে অবশ্যই রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
সে বলল, ‘আমি একজন সত্যিকারের অভাবী। পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আমার ওপর। আমার দারুণ অভাব।’ কাজেই আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
 সকালে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে হাজির হয়েছি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘হে আবু হুরায়রা, গত রাতে কেমন আচরণ করেছ?’
 আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে তার অভাব ও (অসহায়) পরিবার-সন্তানের অভিযোগ জানাল। এ কারণে তার প্রতি দয়া হওয়ায় আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কথা শুনে নিশ্চিত হলাম যে সে আবার আসবে। কাজেই আমি তার প্রতীক্ষায় থাকলাম। সে এসে আবারও খাদ্যবস্তু নিতে লাগল। আমি তাকে বললাম, ‘অবশ্যই তোমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
 সে বলল, ‘আমি অভাবী, পরিবারের দায়িত্ব আমার ওপর। (আমাকে ছেড়ে দাও,) আমি আর আসব না।’ তাতে আমার মনে দয়া হলো। আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে উঠে যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম, তখন তিনি আমাকে বললেন, ‘আবু হুরায়রা, গত রাতে তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
 আমি বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! সে তার অভাব ও অসহায় সন্তান-পরিবারের অভিযোগ জানাল। তাই আমার মায়া লাগলে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
তিনি বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
তৃতীয়বার তার প্রতীক্ষায় রইলাম। সে আবারও খাদ্যদ্রব্য নিতে লাগল। আমি তাকে ধরে বললাম, ‘এবার তোমাকে নবী (সা.)–এর কাছে হাজির করবই। এটা তিনবারের মধ্যে শেষবার। ফিরে আসব না, এ কথা বলে তুমি আবার ফিরে এসেছ।’
 সে বলল, ‘তুমি আমাকে ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার কারণে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন।’
 আমি বললাম, ‘সেগুলো কী?’
 সে বলল, ‘যখন তুমি (ঘুমানোর জন্য) বিছানায় যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমাবে। তাহলে তোমার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত হবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসতে পারবে না।’
তখন আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে বলেছে, আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার ফলে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন। এ কারণে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
 তিনি বললেন, ‘শব্দগুলো কী?’
 আমি বললাম, ‘সে আমাকে বলল, যখন তুমি বিছানায় শুতে যাবে, তখন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আয়াতুল কুরসি পড়বে। সে আরও বলল, এর ফলে আল্লাহর পক্ষ থেকে সব সময় তোমার জন্য একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসবে না।’
 এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘শোনো, সে নিজে ভীষণ মিথ্যাবাদী, তবে তোমাকে সত্য কথা বলেছে। হে আবু হুরায়রা, তুমি কি জানো, তিন রাত ধরে তুমি কার সঙ্গে কথা বলছিলে?’
আমি বললাম, ‘না তো।’
তিনি বললেন, ‘সে ছিল শয়তান।’
বুখারি, হাদিস: ২,৩১১
 
আত্মা প্রশান্তকারী কণ্ঠে আয়াতুল কুরসি
youtube
আল্লাহ কে?
Who is Allah?
1 note · View note
allahisourrabb · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Ayatul Kursi || The Throne Verse – Surah Al-Baqarah 2:255
Ayatul Kursi (آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ) also known as The Throne verse is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran Surah Al Baqarah 2:255 and is one of the most popular and widely read verse among Muslims all over the world because of its magnificence, its virtues as well as its benefits which we will describe further with the reference of Hadith of our Prophet (pbuh). 
Who is Allah?
Who is Allah?
“Allah” is the Arabic word for “God”. Muslims worship one God. The God of Noah, Abraham, Moses, David and Jesus - peace be upon them all.
What is the meaning of Ayatul Kursi?
The Throne Verse (Arabic: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, Ayat Al-Kursi) is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran, Al-Baqara (Q2:255). The verse speaks about how nothing and nobody is regarded to be comparable to God.
আল্লাহ কে?
আল্লাহ কে?
"আল্লাহ" আরবি শব্দ "ঈশ্বর"। মুসলমানরা এক আল্লাহর ইবাদত করে। নূহ, ইব্রাহিম, মূসা, দাউদ এবং যীশুর ঈশ্বর - তাদের সকলের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
আয়াতুল কুরসীর অর্থ কি?
সিংহাসনের আয়াত (আরবি: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, আয়াত আল-কুরসি) হল আল-বাকারা (Q2:255) কুরআনের 2য় অধ্যায়ের 255তম আয়াত। শ্লোকটি বলে যে কীভাবে কিছুই এবং কাউকেই ঈশ্বরের সাথে তুলনীয় বলে গণ্য করা হয় না।
AYATUL KURSI BY ABDULLAH AWAD AL JUHANI Surah: Al (Baqarah, Ayah: 255)
youtube
Ayatul Kursi Full - Beautiful Recitation
youtube
সুরা বাকারার ২৫৫ নম্বর আয়াত আয়াতুল কুরসি নামে পরিচিত। এটি কোরআন শরিফের প্রসিদ্ধ আয়াত। পুরো আয়াতে আল্লাহর একত্ববাদ, মর্যাদা ও গুণের বর্ণনা থাকার কারণে আল্লাহ তাআলা এ আয়াতের মধ্যে অনেক ফজিলত রেখেছেন। এটি পাঠ করলে অসংখ্য পুণ্য লাভ হয়।হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়েন, তঁার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছু বাধা হবে না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) রাসুলুল্লাহকে (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসুল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসি।
আয়াতুল কুরসি পড়ার অনেক উপকার
আবু হুরায়রা (রা.)-র বরাতে এ হাদিসের বর্ণনা আছে।
তিনি বলেছেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে রমজানের জাকাত–ফিতরা দেখাশোনা করার দায়িত্ব দেন। মূলত আমি পাহারা দিচ্ছিলাম। এ সময় একজন এসে খাদ্যদ্রব্য চুরি করতে লাগল। আমি তাকে পাকড়াও করে বললাম, ‘তোমাকে অবশ্যই রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
সে বলল, ‘আমি একজন সত্যিকারের অভাবী। পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আমার ওপর। আমার দারুণ অভাব।’ কাজেই আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
 সকালে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে হাজির হয়েছি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘হে আবু হুরায়রা, গত রাতে কেমন আচরণ করেছ?’
 আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে তার অভাব ও (অসহায়) পরিবার-সন্তানের অভিযোগ জানাল। এ কারণে তার প্রতি দয়া হওয়ায় আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কথা শুনে নিশ্চিত হলাম যে সে আবার আসবে। কাজেই আমি তার প্রতীক্ষায় থাকলাম। সে এসে আবারও খাদ্যবস্তু নিতে লাগল। আমি তাকে বললাম, ‘অবশ্যই তোমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
 সে বলল, ‘আমি অভাবী, পরিবারের দায়িত্ব আমার ওপর। (আমাকে ছেড়ে দাও,) আমি আর আসব না।’ তাতে আমার মনে দয়া হলো। আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে উঠে যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম, তখন তিনি আমাকে বললেন, ‘আবু হুরায়রা, গত রাতে তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
 আমি বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! সে তার অভাব ও অসহায় সন্তান-পরিবারের অভিযোগ জানাল। তাই আমার মায়া লাগলে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
তিনি বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
তৃতীয়বার তার প্রতীক্ষায় রইলাম। সে আবারও খাদ্যদ্রব্য নিতে লাগল। আমি তাকে ধরে বললাম, ‘এবার তোমাকে নবী (সা.)–এর কাছে হাজির করবই। এটা তিনবারের মধ্যে শেষবার। ফিরে আসব না, এ কথা বলে তুমি আবার ফিরে এসেছ।’
 সে বলল, ‘তুমি আমাকে ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার কারণে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন।’
 আমি বললাম, ‘সেগুলো কী?’
 সে বলল, ‘যখন তুমি (ঘুমানোর জন্য) বিছানায় যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমাবে। তাহলে তোমার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত হবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসতে পারবে না।’
তখন আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে বলেছে, আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার ফলে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন। এ কারণে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
 তিনি বললেন, ‘শব্দগুলো কী?’
 আমি বললাম, ‘সে আমাকে বলল, যখন তুমি বিছানায় শুতে যাবে, তখন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আয়াতুল কুরসি পড়বে। সে আরও বলল, এর ফলে আল্লাহর পক্ষ থেকে সব সময় তোমার জন্য একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসবে না।’
 এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘শোনো, সে নিজে ভীষণ মিথ্যাবাদী, তবে তোমাকে সত্য কথা বলেছে। হে আবু হুরায়রা, তুমি কি জানো, তিন রাত ধরে তুমি কার সঙ্গে কথা বলছিলে?’
আমি বললাম, ‘না তো।’
তিনি বললেন, ‘সে ছিল শয়তান।’
বুখারি, হাদিস: ২,৩১১
 
আত্মা প্রশান্তকারী কণ্ঠে আয়াতুল কুরসি
youtube
আল্লাহ কে?
0 notes
mylordisallah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Ayatul Kursi || The Throne Verse – Surah Al-Baqarah 2:255
Ayatul Kursi (آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ) also known as The Throne verse is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran Surah Al Baqarah 2:255 and is one of the most popular and widely read verse among Muslims all over the world because of its magnificence, its virtues as well as its benefits which we will describe further with the reference of Hadith of our Prophet (pbuh). 
Who is Allah?
“Allah” is the Arabic word for “God”. Muslims worship one God. The God of Noah, Abraham, Moses, David and Jesus - peace be upon them all.
What is the meaning of Ayatul Kursi?
The Throne Verse (Arabic: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, Ayat Al-Kursi) is the 255th verse of the 2nd chapter of the Quran, Al-Baqara (Q2:255). The verse speaks about how nothing and nobody is regarded to be comparable to God.
আল্লাহ কে?
আল্লাহ কে?
"আল্লাহ" আরবি শব্দ "ঈশ্বর"। মুসলমানরা এক আল্লাহর ইবাদত করে। নূহ, ইব্রাহিম, মূসা, দাউদ এবং যীশুর ঈশ্বর - তাদের সকলের উপর শান্তি বর্ষিত হোক।
আয়াতুল কুরসীর অর্থ কি?
সিংহাসনের আয়াত (আরবি: آيَةُ ٱلْكُرْسِيِّ, আয়াত আল-কুরসি) হল আল-বাকারা (Q2:255) কুরআনের 2য় অধ্যায়ের 255তম আয়াত। শ্লোকটি বলে যে কীভাবে কিছুই এবং কাউকেই ঈশ্বরের সাথে তুলনীয় বলে গণ্য করা হয় না।
AYATUL KURSI BY ABDULLAH AWAD AL JUHANI Surah: Al (Baqarah, Ayah: 255)
youtube
Ayatul Kursi Full - Beautiful Recitation
youtube
সুরা বাকারার ২৫৫ নম্বর আয়াত আয়াতুল কুরসি নামে পরিচিত। এটি কোরআন শরিফের প্রসিদ্ধ আয়াত। পুরো আয়াতে আল্লাহর একত্ববাদ, মর্যাদা ও গুণের বর্ণনা থাকার কারণে আল্লাহ তাআলা এ আয়াতের মধ্যে অনেক ফজিলত রেখেছেন। এটি পাঠ করলে অসংখ্য পুণ্য লাভ হয়।হজরত আবু উমামা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: যে ব্যক্তি প্রতি ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল কুরসি পড়েন, তঁার জান্নাতে প্রবেশ করতে মৃত্যু ছাড়া কোনো কিছু বাধা হবে না। আবু জর জুনদুব ইবনে জানাদাহ (রা.) রাসুলুল্লাহকে (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা.)! আপনার প্রতি সবচেয়ে মর্যাদাসম্পন্ন কোন আয়াতটি নাজিল হয়েছে? রাসুল (সা.) বলেছিলেন, আয়াতুল কুরসি।
আয়াতুল কুরসি পড়ার অনেক উপকার
আবু হুরায়রা (রা.)-র বরাতে এ হাদিসের বর্ণনা আছে।
তিনি বলেছেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) আমাকে রমজানের জাকাত–ফিতরা দেখাশোনা করার দায়িত্ব দেন। মূলত আমি পাহারা দিচ্ছিলাম। এ সময় একজন এসে খাদ্যদ্রব্য চুরি করতে লাগল। আমি তাকে পাকড়াও করে বললাম, ‘তোমাকে অবশ্যই রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
সে বলল, ‘আমি একজন সত্যিকারের অভাবী। পরিবারের ভরণপোষণের দায়িত্ব আমার ওপর। আমার দারুণ অভাব।’ কাজেই আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
 সকালে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে হাজির হয়েছি। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘হে আবু হুরায়রা, গত রাতে কেমন আচরণ করেছ?’
 আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে তার অভাব ও (অসহায়) পরিবার-সন্তানের অভিযোগ জানাল। এ কারণে তার প্রতি দয়া হওয়ায় আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কথা শুনে নিশ্চিত হলাম যে সে আবার আসবে। কাজেই আমি তার প্রতীক্ষায় থাকলাম। সে এসে আবারও খাদ্যবস্তু নিতে লাগল। আমি তাকে বললাম, ‘অবশ্যই তোমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে নিয়ে যাব।’
 সে বলল, ‘আমি অভাবী, পরিবারের দায়িত্ব আমার ওপর। (আমাকে ছেড়ে দাও,) আমি আর আসব না।’ তাতে আমার মনে দয়া হলো। আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে উঠে যখন রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম, তখন তিনি আমাকে বললেন, ‘আবু হুরায়রা, গত রাতে তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
 আমি বললাম, ‘ইয়া রাসুলুল্লাহ! সে তার অভাব ও অসহায় সন্তান-পরিবারের অভিযোগ জানাল। তাই আমার মায়া লাগলে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
তিনি বললেন, ‘সতর্ক থেকো। সে আবার আসবে।’
তৃতীয়বার তার প্রতীক্ষায় রইলাম। সে আবারও খাদ্যদ্রব্য নিতে লাগল। আমি তাকে ধরে বললাম, ‘এবার তোমাকে নবী (সা.)–এর কাছে হাজির করবই। এটা তিনবারের মধ্যে শেষবার। ফিরে আসব না, এ কথা বলে তুমি আবার ফিরে এসেছ।’
 সে বলল, ‘তুমি আমাকে ছেড়ে দাও। আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার কারণে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন।’
 আমি বললাম, ‘সেগুলো কী?’
 সে বলল, ‘যখন তুমি (ঘুমানোর জন্য) বিছানায় যাবে, তখন আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমাবে। তাহলে তোমার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে একজন রক্ষক নিযুক্ত হবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসতে পারবে না।’
তখন আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।
সকালে আবার রাসুলুল্লাহ (সা.)–এর কাছে গেলাম। তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘তোমার বন্দী কেমন আচরণ করেছে?’
আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে বলেছে, আমি তোমাকে এমন কিছু শব্দ শিখিয়ে দেব, যার ফলে আল্লাহ তোমার কল্যাণ করবেন। এ কারণে আমি তাকে ছেড়ে দিলাম।’
 তিনি বললেন, ‘শব্দগুলো কী?’
 আমি বললাম, ‘সে আমাকে বলল, যখন তুমি বিছানায় শুতে যাবে, তখন শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আয়াতুল কুরসি পড়বে। সে আরও বলল, এর ফলে আল্লাহর পক্ষ থেকে সব সময় তোমার জন্য একজন রক্ষক নিযুক্ত থাকবে। সকাল পর্যন্ত তোমার কাছে শয়তান আসবে না।’
 এ কথা শুনে রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, ‘শোনো, সে নিজে ভীষণ মিথ্যাবাদী, তবে তোমাকে সত্য কথা বলেছে। হে আবু হুরায়রা, তুমি কি জানো, তিন রাত ধরে তুমি কার সঙ্গে কথা বলছিলে?’
আমি বললাম, ‘না তো।’
তিনি বললেন, ‘সে ছিল শয়তান।’
বুখারি, হাদিস: ২,৩১১
 
আত্মা প্রশান্তকারী কণ্ঠে আয়াতুল কুরসি
youtube
আল্লাহ কে?
0 notes
tomsflavorfusion · 2 years ago
Video
youtube
Surah Al Baqarah Quick And Beautiful Recitation
0 notes
hindi-islam · 1 year ago
Video
youtube
Al-Baqarah (Surah 2: 130-141) | Quran Beautiful Recitation with Hindi Tr...
0 notes
aaanas10 · 3 years ago
Text
When I need it the most You show me:
(١٨٦) وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ ۖ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ ۖ فَلْيَسْتَجِيبُوا لِي وَلْيُؤْمِنُوا بِي لَعَلَّهُمْ يَرْشُدُونَ
And when My servants ask you concerning Me, then verily I am near, I answer the prayer of the supplicant when he calls on Me, so they should answer My call and believe in Me, so that they may walk in the right way.
Surah Al-Baqarah The Cow | 2:186
Allahu Akbar ya Rab, please never leave me alone for a moment
2 notes · View notes
tahminamili · 2 years ago
Photo
Tumblr media
Dua for the world and after life! #quran #quranverses #quranquotes #surahalbaqarah #islam #muslim #allah #prophetmuhammadﷺ #duaoftheday (at Chittagong) https://www.instagram.com/p/CfNGIX3hOR7/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
khutbahs · 3 years ago
Photo
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
সূরা বাকারা: শয়তান এবং সমস্ত অনিষ্ট থেকে রক্ষা করে। #SuratulBaqarah #Amanarrasoolu #Virtuesofthelasttwoverses #SurahBaqarah #Quran2 #SurahAlBaqarah #Quran2:last2Ayahs #Bukhari5010 # #Ayah285-286 #Quran #AlBaqarah #Surah2Quran #সুরাবাকারা। পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা। এ সুরার শেষ দুটি আয়াতের রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও তাৎপর্য। নিয়মিত এ অংশের আমল বান্দাকে নানা বিপদাপদ থেকে রক্ষা করবে। জান্নাতের পথও সুগম করবে। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল (সা.), কোরআনের কোন সুরা সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, সুরা এখলাস। এরপর আবার বললেন, কোরআনের কোন আয়াতটি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, আয়াতুল কুরসি। এরপর আবার বলেন, হে আল্লাহর নবী, আপনি কোন আয়াতকে পছন্দ করেন, যা দ্বারা আপনার ও আপনার উম্মত লাভবান হবে। নবীজি (সা.) বললেন, সুরা বা��ারার ২৮৫-২৮৬ নম্বর শেষ দুটি আয়াত। আবু মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত রাতে পাঠ করবে, তার জন্য এ দুটি আয়াত যথেষ্ট হবে; অর্থাৎ সারারাত সে জিন ও মানুষের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে এবং প্রতিটি অপ্রিয় বিষয় থেকে তাকে হেফাজত করা হবে। সহীহ বুখারি ও সহীহ মুসলিম। জুবাইর ইবনু নুফাইর (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সুরা আল-বাকারাকে আল্লাহ তাআলা এমন দুটি আয়াত দ্বারা শেষ করেছেন, যা আমাকে আল্লাহর আরশের নিচের ভান্ডার থেকে দান করা হয়েছে। তাই তোমরা এ আয়াতগুলো শিখবে। তোমাদের স্ত্রীদেরও শেখাবে। কারণ এ আয়াতগুলো হচ্ছে রহমত, (আল্লাহর) নৈকট্য লাভের উপায় ও (দীন দুনিয়ার সকল) কল্যাণলাভের দোয়া।’ [মিশকাতুল মাসাবিহ: ২১৭৩] বদরি সাহাবি আবু মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সুরা বাকারার শেষে এমন দুটি আয়াত রয়েছে, যে ব্যক্তি রাতের বেলা আয়াত দুটি তিলাওয়াত করবে, তার জন্য এ আয়াত দুটোই যথেষ্ট। অর্থাৎ রাতে কোরআন মজিদ তিলাওয়াত করার যে হক রয়েছে, কমপক্ষে সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত তিলাওয়াত করলে তার জন্য তা যথেষ্ট।’ [সহিহ্ বুখারি: ৪০০৮]
https://www.youtube.com/watch?v=8EpKOyhRKyQ
https://www.youtube.com/watch?v=It8A8IccNzw
https://www.youtube.com/watch?v=QCSvaSVBdS0
https://www.youtube.com/watch?v=_xri-Y0yqIo
https://www.youtube.com/watch?v=Wfc8ZT2lSAI&t=3s
https://www.youtube.com/watch?v=C_3a5lFAYfU
https://www.youtube.com/watch?v=iSzM8vwhM4Q
0 notes
quranschool22 · 3 years ago
Video
youtube
Surah Al Baqarah ayat no 8 complete translation and tafseer in urdu/hind...
0 notes
Photo
Tumblr media
Benefits of Surah Al-Baqarah: Surah Al-Baqarah has immense significance in the Quran. No doubt, all the surahs are a great blessing from Allah (SWT) but the benefits of Surah Al-Baqarah are more important than others
0 notes
nadsy222 · 3 years ago
Video
#surahalbaqarah #surahbaqarah #muslims #ukmuslims #ummah #protection #jinn #magic https://www.instagram.com/p/CQoUQeTD5is/?utm_medium=tumblr
0 notes
tomsflavorfusion · 4 months ago
Video
youtube
Surah Al Baqarah Verse 155 157 #surahalbaqarah #quranrecitation #islam ...
0 notes