#৯৫
Explore tagged Tumblr posts
business24bdinfo · 27 days ago
Text
টানা চার মাস রেমিট্যান্স এলো ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি
চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছরের শুরু থেকে ধারাবাহিক বাড়ছে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স। সে ধারা অব্যাহত রয়েছে অর্থবছরের পঞ্চম মাস নভেম্বরেও। নভেম্বরের পুরো সময়ে এসেছে প্রায় ২২০ কোটি ডলার। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) যা প্রায় ২৬ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। রোববার (১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্য বলছে, নভেম্বর মাসে বিভিন্ন দেশ�� বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা পাঠিয়েছেন ২১৯ কোটি ৯৫…
0 notes
speedywonderlandtrash · 30 days ago
Text
Special model test for annual exam 2024 class 6 math
Tumblr media
Special model test for annual exam 2024 class 6 math
গণিত সময় : ৩ ঘণ্টা      ষষ্ঠ শ্রেণি     পূর্ণমান : ১০০ ক বিভাগ : নৈর্ব্যক্তিক (২৫ নম্বর) বহুনির্বাচনি প্রশ্ন : (সঠিক উত্তরটি খাতায় লিখ)        ১ × ১৫ = ১৫ ১.     কাজের পরিমাণ ঠিক থাকলে লোক সংখ্যা কমালে ঐ কাজ করতে সময়ের কী পরিবর্তন হবে? (ক) সময় বেশি লাগবে    (খ) সময় একই লাগবে           (গ) সময় কম লাগবে              (ঘ) সময় দ্বিগুণ লাগবে ২.     শিল্পি গণিতের একটি অধ্যায়ের ৫৬% অঙ্ক শেষ করল। সে ঐ অধ্যায়ের কত অংশ শেষ করল? (ক) ৫৬              (খ) ৬০                      (গ)       (ঘ)   ৩.     মিনার ভর ১৪ কেজি এবং মিঠুর ভর ৭ কেজি হলে তাদের ভরের অনুপাত কত? (ক) ২ : ১           (খ) ৭ : ২                    (গ) ৭ : ৩           (ঘ) ৭ : ৪ ৪.     মেট্রিক পদ্ধতি পরিমাপের বৈশিষ্ট্য হলো এটি -- (ক) দশগুণ (খ) দশ গুণোত্তর          (গ) একশ গুণোত্তর       (ঘ) একশ গুণ ৫.     মিটারের সংজ্ঞায় আলোর ১ সেকেন্ডের কত ভাগ সময়ের দৈর্ঘ্য নেওয়া হয়েছে? (ক) ২৯,৯২,৯৭,৪৮৫ ভাগ       (খ) ১০ ভাগ                (গ) ২৯,৯৭,৯২,৪৫৮ ভাগ        (ঘ) ১০০ ভাগ ৬.     কী ব্যবহার করে আমরা নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যার পরিবর্তে যেকোনো সংখ্যা বিবেচনা করতে পারি? (ক) অক্ষর প্রতীক  (খ) সংখ্যা প্রতীক          (গ) প্রক্রিয়া চিহ্ন            (ঘ) অঙ্ক ৭.     যেসব পদের বীজগণিতীয় উৎপাদক একই তাদের কী পদ বলে? (ক) সদৃশ    (খ) বিসদৃশ          (গ) অর্ধসদৃশ                (ঘ) কোনটিই নয় ৮.     সমীকরণের সমাধান প্রক্রিয়ায় কোনটির মান বের করা হয়? (ক) ধ্রুবকের                (খ) চলকের                 (গ) প্রতীকের               (ঘ) ক ও খ ৯.     নিচের কোনটি সরল সমীকরণ? (ক) x + y2 = 5 (খ) x2 + y = 5      (গ) x + y = 5                (ঘ) 2x2 + y = 6  model test for annual exam  ১০.   দুইটি পরস্পরচ্ছেদী সরলরেখা পরস্পর লম্ব হবে যদি তাদের অন্তর্গত কোণগুলো ---------------- হয়? (ক) সমকোণ       (খ) বিপ্রতীপ কোণ         (গ) সন্নিহিত কোণ         (ঘ) ৬০0 কোণ ১১.    ত্রিভুজের বাহুগুলোর সমষ্টিকে কী বলে? (ক) সমবিন্দু (খ) পরিকেন্দ্র               (গ) পরিসীমা        (ঘ) ত্রিভুজক্ষেত্র ১২.   কোনো চতুর্ভুজের বিপরীত বাহুগুলো সমান এবং কোণগুলো ৯০ হলে চতুর্ভুজটি নিচের কোনটি? (ক) সামান্তরিক             (খ) রম্বস                    (গ) বর্গ                       (ঘ) আয়ত ১৩.   ২১, ৩২, ৪৫, ৪৮, ৩৯ উপাত্তের ক্ষেত্রে --- i. গড় ৩৭                        ii. মধ্যক ৩৯               iii. প্রচুরক নেই         নিচের কোনটি সঠিক? (ক) i ও ii  (খ) i ও iii                  (গ) iiও iii          (ঘ) i, ii ও iii নিচের তথ্যের ভিত্তিতে ১৪ ও ১৫ নং প্রশ্নের উত্তর দাও : ১০ জন শিক্ষার্থীর গণিতে প্রাপ্ত নম্বর হলো : ৮৫, ৮০, ৯৫, ৯০, ৯৫, ৮৭, ৯৫, ৯০, ৯৫ ও ১০০। ১৪.    মধ্যক মান কোন দুইটি নম্বরের গাণিতিক গড়? (ক) ৮০, ৮৫                (খ) ৮৫, ৯০                (গ) ৯০, ৯৫        (ঘ) ৯৫, ১০০ ১৫.   মধ্যক কত? (ক) ৯০.৫           (খ) ৯২.৫                   (গ) ৯৫.৫                    (ঘ) ৯৭.৫ এককথায় উত্তর দাও :    ১ × ১০ = ১০ ১৬.   ১ জন লোক একটি কাজ ১০ দিনে করতে পারে এরূপ ১০ জন লোকের ঐ কাজ করতে কত সময় লাগবে? ১৭.    একটি লাঠির ১০ ভাগের ৬ ভাগে রং করা হলে তা ভগ্নাংশ আকারে কীভাবে প্রকাশ করতে পারি? ১৮.   যে আদর্শ পরিমাণের সাথে তুলনা করে কোনো কিছু পরিমাপ করা হয় তাকে কী বলে? ১৯.   গণিতের কোন শাখা সকল শাখার মধ্যে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে? ২০.   বীজগাণিতিক রাশির যে অংশ শুধু যোগের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে এদের প্রত্যেকটিকে কী বলে? ২১.   ওজন পরিমাপের জন্য কী ব্যবহার করা হয়? ২২.   যার দৈর্ঘ্য, প্রস্থ ও উচ্চতা নেই তাকে কী বলে? ২৩.   বড়ো বাক্স ছোটো বাক্সের ১৬ গুণ জায়গা থাকলে বড়ো বাক্সের আয়তন কত? ২৪.   কিছু রাশি একত্র করে তাদের সংখ্যা দ্বারা ভাগ করে কী পাওয়া যায়? ২৫.   চিত্রের মাধ্যমে তথ্যের প্রদর্শন যা সময়ের সাথে ক্রমাগত পরিবর্তন হয় তাকে কী বলে? খ বিভাগ : সংক্ষিপ্ত ও রচনামূলক (৭৫ নম্বর) ১।    নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :  ২ × ১৩ = ২৬ (ক)   ৮ কেজি চালের দাম ৩০৪ টাকা হলে, ৫ কেজি চালের দাম কত? (খ)   তমাল ১০ মিটার লম্বা একটি বাঁশের ৬ মিটার সবুজ রং করল। তমাল ঐ বাঁশের শতকরা কত মিটার সবুজ রং করল। (গ)   একটি গাছের মোট ৭৫টি ��েয়ারার মধ্যে ১৫টি পেয়ারা পাকা। কাঁচা ও পাকা পেয়ারার ��নুপাত কত? (ঘ) ৫ টাকা মুদ্রার পুরুত্ব ০.২ সেমি হলে ১৫টি মুদ্রার উচ্চতা কত মিমি? (ঙ)   সাবিহা মেলা থেকে ৫ গজ ফিতা কিনলো। সে কত ফুট ফিতা কিনলো? (চ)    রনির বয়স জনির বয়সের অর্ধেকের চেয়ে ৪ বছর বেশি। জনির বয়স ১২ বছর হলে দুই জনের বয়সের তুলনা করো। (ছ)   একটি আয়তাকার বোর্ডের দৈর্ঘ্য প্রস্থ অপেক্ষা ৬ মিটার বেশি। প্রস্থ ী মিটার হলে পরিসীমা কত? (জ)   3x - 1 = 29 সমীকরণের সমাধান কর। (ঝ) মনীষার মায়ের বর্তমান বয়স মনীষার বর্তমান বয়সের চারগুণ। ৭ বছর পর তাদের দুজনের বয়সের যোগফল ৪৯ বছর হবে। এক চলকবিশিষ্ট সরল সমীকরণের মাধ্যমে তাদের বর্তমান বয়স নির্ণয় করো। (ঞ) একটি আয়তাকার বাগানের ক্ষেত্রফল ১৪৪ বর্গমিটার এবং প্রস্থ ৯ মিটার। প্রতি মিটার ১৮ টাকা দরে বাগানের চারিদিকে বেড়া দিতে মোট কত টাকা খরচ হবে? (ট)    একটি বড়ো বাক্স পূর্ণ করতে ২৭ ঘন সে.মি. আয়তনবিশিষ্ট ১০টি ছোটো বাক্সের প্রয়োজন হলে বড়ো বাক্সটির আয়তন নির্ণয় করো। (ঠ)    একটি ক্রিকেট খেলার প্রথম ৬ ওভারে সংগৃহীত রানের তালিকা : ওভার ১ম ২য় ৩য় ৪র্থ ৫ম ৬ষ্ঠ রান ৪ ৭ ৮ ৫ ১০ ৮         প্রদত্ত উপাত্তের গড় রান নির্ণয় করো। (ড)   কোনো উপাত্তের সাংখ্যিক মান ২, ৩, ৬, ৭, ৮, ৮, ৯, ১১, ১২ হলে এর প্রচুরক নির্ণয় করো। রচনামূলক প্রশ্ন (দৃশ্যপটনির্ভর) : (১০টি থেকে ৭টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ৭)     ৭ × ৭ = ৪৯ ২।    একটি ভবন তৈরি করতে ৪৫০ জন শ্রমিকের ৩০ দিন সময় প্রয়োজন। (ক)   ২০ দিনে কাজটি সম্পন্ন করতে হলে কতজন অতিরিক্ত শ্রমিক লাগবে? ৩ (খ) শ্রমিকের সংখ্যা ১৫০ জন কমে গেলে ভবনটি তৈরি করতে অতিরিক্ত কত সময় লাগবে?        ৪ ৩।    একটি ভবন তৈরি করতে ৪৫০ জন শ্রমিকের ৩০ দিন সময় লাগে। (ক)   ২০ দিনে কাজটি সম্পন্ন করতে হলে কতজন অতিরিক্ত শ্রমিক লাগবে? ৩ (খ)   শ্রমিকের সংখ্যা ১৫০ জন কমে গেলে ভবনটি তৈরি করতে অতিরিক্ত কত সময় লাগবে?        ৪ ৪।    সিনথিয়াদের ৫ তলা বাড়ির প্রতিটি তলায় ১০টি করে সিঁড়ি রয়েছে। প্রতিটি সিঁড়ির উচ্চতা ১৫ সেন্টিমিটার। (ক)   বাড়িতে মোট কতটি সিঁড়ি রয়েছে?     ১ (খ)   ঐ বাড়ির মোট সিঁড়ির উচ্চতা কত সেন্টিমিটার?     ৩ (গ)   মোট সিঁড়ির উচ্চতাকে মিটারে প্রকাশ করো। ৩ ৫।    P = a + b, Q = a - b, R = a2 + ab + b2, S = a2 - ab + b2 চারটি বীজগাণিতীয় রাশি। (ক)   Q - P = কত?      ২ (খ)   P + Q + R + S = কত?    ২ (গ)   (P - Q) - (R - S) এর মান নির্ণয় কর।  ৩ ৬।             
Tumblr media
               (ক)   টেবিলের অর্ধ পরিসীমা কত?    ৩ (খ)   টেবিলটির ক্ষেত্রফল x এর মাধ্যমে বের করো। x এর মান ২ হলে ক্ষেত্রফল কত বর্গমিটার নির্ণয় করো। ৪ ৭।    x প্যাকেট বিস্কুট এবং এক বোতল পানীয়ের মূল্য একত্রে y টাকা। এক প্যাকেট বিস্কুটের মূল্য ২০ টাকা এবং এক বোতল পানীয়ের মূল্য ১৫ টাকা। (ক)   xএবং y এর সম্পর্ক সমীকরণের মাধ্যমে লেখো।    ১ (খ)   y এর মান নির্ণয় কর যখন x = 25.     ৩ (গ)   x এর মান নির্ণয় কর যখন y = 255.   ৩ ৮।    তাহিয়া দোকানে গিয়ে x টাকা মূল্যের 6 প্যাকেট বিস্কুট কিনে দোকানদারকে ১০০ টাকার একটি নোট দিলো। দোকানদার তাকে 40 টাকা ফেরত দেয়। (ক)   প্রদত্ত ঘটনাটিকে সমীকরণের মাধ্যমে প্রকাশ করো। ১ (খ)   তাহিয়ার কেনা প্রতিটি প্যাকেট বিস্কুটের মূল্য কত হতে পারে?   ৩ (গ)   প্রতি প্যাকেট বিস্কুটের মূল্য ৫টি চকলেটের মূল্যের সমান হলে, ১টি চকলেটের মূল্য কত? ৩ ৯।    একটি আয়তাকার শ্রেণিকক্ষের দৈর্ঘ্য ১২ মিটার এবং প্রস্থ ১১ মিটার। (ক)   শ্রেণিকক্ষের মেঝের ক্ষেত্রফল নির্ণয় করো।   ২ (খ) এমন আকারের বর্গাকার টাইলস নির্বাচন করো যা দিয়ে সহজে শ্রেণিকক্ষটি পূরণ করা যায়।        ২ (গ)   এবার কতগুলো টাইলস লাগবে তার একটি আনুমানিক হিসাব করো।    ৩ ১০। বাংলাদেশের ক্রিকেট টিমের কোনো এক খেলায় ওভার প্রতি রান নিচের সারণিতে দেওয়া হলো : ওভার ১ম ২য় ৩য় ৪র্থ ৫ম ৬ষ্ঠ ৭ম ৮ম ৯ম ১০ম রান ১০ ৮ ৫ ৭ ২ ৪ ৭ ১২ ৩ ৪  (ক)  ১০ ওভারে মোট রান সংখ্যা কত?     ১ (খ)   রানের উপাত্তগুলোর মধ্যক ও প্রচুরক নির্ণয় করো। ২ (গ)   প্রদত্ত তথ্যের আলোকে রেখাচিত্র অঙ্কন করো।      ৪ ১১। ৬ষ্ঠ শ্রেণির ২০ জন শিক্ষার্থীর গণিত বিষয়ের প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ :         ৭৫, ৬০, ৭১, ৬০, ৮০, ৭৮, ৯০, ৭৫, ৮০, ৯২, ৮০, ৯০, ৯৫, ৯০, ৮৫, ৯০, ৭৮, ৭৫, ৯০, ৮৫। (ক)   উপাত্তগুলোকে ঊর্ধ্বক্রম অনুসারে সাজাও।  ১ (খ)   প্রদত্ত উপাত্তের মধ্যক ও প্রচুরক নির্ণয় করো।       ৩ (গ)   প্রদত্ত উপাত্তের গড় নির্ণয় করো।       ৩   Read the full article
0 notes
bbnnewstime · 2 months ago
Text
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৯৫, লেবাননে ৪৫
0 notes
quransunnahdawah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১��. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্র��র্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
ilyforallahswt · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচ�� সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
myreligionislam · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
allahisourrabb · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
mylordisallah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
dinajpurnews · 2 months ago
Text
যে কারণে অভিবাসীর সংখ্যা কমাতে চায় কানাডা
যে কারণে অভিবাসীর সংখ্যা কমাতে চায় কানাডা
গত কয়েকবছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো উল্লেখযোগ্য হারে অভিবাসীর সংখ্যা কমানোর উদ্যোগ নিচ্ছে কানাডা৷ ক্ষমতাসীন সরকার টিকে থাকতে এই নীতি বদল করছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা৷ কানাডা ২০২৫ সালে তিন লাখ ৯৫ হাজার, ২০২৬ সালে তিন লাখ ৮০ হাজার এবং ২০২৭ সালে তিন লাখ ৬৫ হাজার নতুন স্থায়ী অভিবাসী নেবে বলে দেশটির সরকারি একটি সূত্র বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে৷ পাশাপাশি অস্থায়ী বাসিন্দার সংখ্যা ২০২৫ সালে ত্রিশ…
1 note · View note
bangladeshkhobor · 4 months ago
Text
বেআইনি সমাবেশ ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে আনসার সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা
বেআইনি সমাবেশ ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর পল্টন মডেল থানায় চার হাজার ১১৪ জন আনসার সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সোমবার পল্টন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়া বাদী হয়ে এ মামলা করেন।  মামলায় ১১৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়াও এ মামলায় ৯৫ জন আনসার সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদিকে, সচিবালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার ১০৯…
0 notes
speedywonderlandtrash · 1 month ago
Text
Class 7 math statistics creative question || ৭ম শ্রেণি গণিত পরিসংখ্যান সৃজনশীল প্রশ্ন
Tumblr media
Class 7 math statistics creative question
১। ঢাকা শহরের এপ্রিল মাসের ৩০ দিনের তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াস) নিচে দেওয়া হলো : ২০, ২২, ৩০, ২৫, ২৮, ৩০, ৩৫, ৪০, ২৫, ২৮, ৪০, ৪৪, ৪৩, ৪০, ৩৫, ৪০, ৩৫, ২৭, ৩৫, ৩৫, ৩১, ৩২, ৪০, ৩৭, ৩৪, ৪২, ৪৩, ৪০, ৪২, ৪৪।        ক.      পরিসংখ্যানের উপাত্ত কাকে বলে এবং কত প্রকার কী কী?         ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তগুলোর বিন্যস্ত কর এবং পরিসর নির্ণয় কর।   ৪ গ.      উপাত্তগুলোর গণসংখ্যার সারণি গঠন কর। ৪ ২। ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ওজনের গণসংখ্যা সারণি নিচে দেওয়া হলো- শ্রেণিব্যাপ্তি ৪০-৪৫ ৪৫-৫০ ৫০-৫৫ ৫৫-৬০ ৬০-৬৫ গণসংখ্যা ৮ ১৫ ২৫ ১০ ২   ক.      উপরিউক্ত সারণির মোট গণসংখ্যা কত?    ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তের আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      আয়তলেখ থেকে প্রচুরক নির্ণয় কর।         ৪ ৩। তোমাদের বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ৩০ জন শিক্ষার্থীর গণিতে প্রাপ্ত নম্বরগুলো হলো- ৮০, ৬০, ৬৫, ৭৫, ৮৫, ৯৫, ৯০, ৭০, ১০০, ৮৫, ৭৫, ৬০, ৫৫, ৯৫, ৯০, ৬৫, ৫৫, ৯৮, ৮৭, ৯৬, ৯৯, ৬৮, ৭৯, ৮২, ৭৬, ৯০, ১০০, ৮৪, ৭২, ৯২ ক.      পরিসংখ্যানের উপাত্ত বলতে কী বুঝ?        ২ খ.      উদ্দীপকের নম্বরগুলোকে মানের ঊর্ধ্বক্রমে সাজাও।        ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪ ৭ম শ্রেণি গণিত এমসিকিউ ৪। সপ্তম শ্রেণির ৩০ ��িক্ষার্থীর গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ : ৪৫, ৪২, ৬০, ৬১, ৫৮, ৫৩, ৪৮, ৫২, ৫১, ৪৯, ৭৩, ৫২, ৫৭, ৭১, ৬৪, ৪৯, ৫৬, ৪৮, ৬৭, ৬৩, ৭০, ৫৯, ৫৪, ৪৬, ৪৩, ৫৬, ৫৯, ৪৩, ৬৮, ৫২।      ক.      উপাত্তগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজাও।    ২ খ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ৫ ধরে শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।   ৪ গ.      প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি কর।       ৪ প্রশ্ন-৫  সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ৩৫ জন শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষায় গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরগুলো নিম্নরূপ : ৮০, ৬০, ৬৫, ৭৫, ৮০, ৬০, ৬০, ৯০, ৯৫, ৭০, ১০০, ৯৫, ৮৫, ৬০, ৮৫, ৮৫, ৯০, ৯৮, ৮৫, ৫৫, ৫০, ৯৫, ৯০, ৯০, ৯৮, ৬৫, ৭০, ৭০, ৭৫, ৮৫, ৯৫, ৭৫, ৬৫, ৭৫, ৬৫। ক.      উপাত্তগুলোর পরিসর নির্ণয় কর।    ২ খ.      নম্বরগুলো মানের ঊর্ধ্বক্রমে সাজাও।        ৪ গ.      প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।         ৪ প্রশ্ন-৬।  কোনো শহরের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াসে) নিচে দেওয়া হলো। ২০, ১৮, ১৪, ২১, ১১, ১৪, ১২, ১০, ১৫, ১৮, ১২, ১৪, ১৬, ১৫, ১২, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ৯, ১১, ১০, ১৪, ১২, ১৮, ২০, ২২, ১৪, ২৫, ২০, ১০।         
Tumblr media
        ক.      উপাত্ত বলতে কী বোঝায়?   ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তকে মানের ক্রমানুসারে সাজিয়ে বিন্যস্ত উপাত্তে পরিণত কর।        ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ৫ নিয়ে প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।   ৪ শ্রেণি ২০-৩০ ৩০-৪০ ৪০-৫০ ৫০-৬০ ৬০-৭০ ৭০-৮০ গণসংখ্যা ৭ ১৮ ২৬ ৩০ ২২ ৮  প্রশ্ন-৭ ।  সারণিটি লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:  ক.     উপরিউক্ত সারণিতে মোট গণসংখ্যা কত? ২ খ.      উপরিউক্ত সারণি অনুযায়ী আয়তলেখ অঙ্কন কর। ৪ গ.      ‘খ’ নং প্রাপ্ত আয়তলেখ হতে প্রচুরক নির্ণয় কর।  ৪ প্রশ্ন-৮ । নিম্নে ৩০ জন শিক্ষার্থীর উচ্চতা (সে.মি.) দেওয়া হলো। ১৪৫, ১৬০, ১৫০, ১৫৫, ১৪৮, ১৫২, ১৬০, ১৬৫, ১৭০, ১৬০, ১৭৫, ১৬৫, ১৮০, ১৭৫, ১৬০, ১৬৫, ১৪৫, ১৫৫, ১৭৫, ১৭০, ১৬৫, ১৭৫, ১৪৫, ১৭০, ১৬৫, ১৬০, ১৮০, ১৭০, ১৬৫, ১৫০। ক.      উপাত্তগুলো ক্রমানুসারে বিন্যস্ত কর।         ২ খ.      উচ্চতার আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      প্রচুরক নির্ণয় কর।     ৪           উত্তর : গ. ১৬৫ গণিত বিষয়ে আরো জানার জন্য ভিজিট করুন প্রশ্ন-৯ । সারণিটি লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : শ্রেণি   ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ১২ ১৫ ২৫ ৩২ ২৫ ১০ ক.      উপরিউক্ত সারণিতে মোট গণসংখ্যা কতটি?         ২ খ.      উপরিউক্ত সারণি অনুযায়ী আয়তলেখ অঙ্কন কর। ৪ গ.      খ নং প্রাপ্ত আয়তলেখ হতে প্রচুরক নির্ণয় কর।     ৪           উত্তর : ক. ১১০; গ. ৫৪ প্রশ্ন-১০- মিরপুর সরকারি বালক বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় ৩০ জন ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ ১৩০, ১৩৮, ১২৬, ১৪৫, ১৪১, ১০০, ১৫০, ১৩২, ১২৫, ১১৩, ১৩৪, ১৪৮, ১০৭, ৯৮, ১১৯, ৯১, ১৪২, ১৪০, ১৩০, ১৩৩, ১৪৪, ৯৫, ১৩২, ১৪৭, ১০৯, ১২৩, ১১৭, ১০২, ১০৩, ১৪৩। ক.      নম্বরসমূহকে ঊর্ধ্ব ক্রমানুসারে সাজাও।      ২ খ.      উপাত্ত থেকে পরিসর ও শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।     ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪           উত্তর : খ. ৬০, ৬টি প্রশ্ন-১১।  ঢাকা শহরের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের তাপমাত্রা নিম্নে দেওয়া হলো : ১৪, ২০, ১৮, ২১, ১১, ১৪, ১২, ১০, ১৫, ১৮, ১২, ১৪, ১৬, ১৫, ১২, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ৯, ১১, ১০, ১৪, ১২, ১৮, ২০, ২২, ১৪, ২৫, ২০, ১০। ক.      উপরিউক্ত উপাত্তসমূহ কোন ধরনের উপাত্ত তা শনাক্ত করে ত��র সংজ্ঞা দাও।  ২ খ.      ৫-শ্রেণি ব্যবধানে শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।    ৪ গ.      উক্ত শ্রেণি ব্যবধানে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪           উত্তর : খ. ৪ প্রশ্ন-১২। শ্রেণি ব্যাপ্তি ১১-২০ ২১-৩০ ৩১-৪০ ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ১০ ২০ ৩৫ ২০ ১৫ ১০ ৮ ৫ ৩ ক.      গণসংখ্যা সারণি বলতে কী বুঝ?      ২ খ.      ��্রদত্ত উপাত্তের আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      আয়তলেখ থেকে প্রচুরক নির্ণয় কর।         ৪           উত্তর : গ. ৩৫। Read the full article
0 notes
kalerkothon · 5 months ago
Text
গরমে শসাঃ স্বাস্থ্য রক্ষার প্রাকৃতিক উপায়
গ্রীষ্মকালে আমাদের শরীরকে সুস্থ ও সতেজ রাখতে শসার ভূমিকা অসামান্য । শসা একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিভিন্নভাবে সাহায্য করে। আসুন, আমরা শসার বিভিন্ন উপকারিতা ও এর ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানি ।
Tumblr media
শসার পুষ্টিগুণঃ
শসা একটি পুষ্টিকর সবজি যা প্রচুর পরিমাণে পানি এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে ভরপুর । শসাতে রয়েছেঃ
৯৫% পানি যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে ।
ভিটামিন কে, সি, এবং বি শসাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন আছে যা শরীরের বিভিন্ন কার্যকলাপে সহায়ক ।
মিনারেলস শসাতে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং সিলিকা আছে যা আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ।
শসার স্বাস্থ্য উপকারিতা
শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা
গ্রীষ্মকালে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি হারিয়ে যায় । শসা আমাদের শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়ক । এর উচ্চ পানি উপাদান শরীরের পানির অভাব পূরণ করে এবং তৃষ্ণা মেটায় ।
ত্বকের যত্ন
শসা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী । এতে থাকা ভিটামিন সি এবং সিলিকা ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে । শসার রস ত্বকের প্রদাহ কমাতে এবং ত্বককে মসৃণ করতে কার্যকর ।
ওজন নিয়ন্ত্রণ
শসা একটি লো- ক্যালোরি সবজি যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে । এতে ফাইবার রয়েছে যা দীর্ঘ সময় পেট ভরিয়ে রাখে এবং খাবারের প্রতি অতিরিক্ত আকর্ষণ কমায় ।
হজম শক্তি বৃদ্ধি
শসা হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে । এতে থাকা ফাইবার পাচনতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সহায়ক এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ।
ডিটক্সিফিকেশন
শসা শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সহায়ক । শসার উচ্চ পানি উপাদান কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে ।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
শসা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে । এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে ফ্রি র‍্যাডিকালের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়ক ।
বিস্তারিত পড়ুনঃ গরমে শসা - স্বাস্থ্য রক্ষার প্রাকৃতিক উপায়
0 notes
quransunnahdawah · 2 months ago
Text
আল্লাহর গুণবাচক নাম Attributes of Allah
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠি��ভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 months ago
Text
আল্লাহর গুণবাচক নাম Attributes of Allah
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
ilyforallahswt · 2 months ago
Text
আল্লাহর গুণবাচক নাম Attributes of Allah
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes