#৮১
Explore tagged Tumblr posts
bd442 · 5 days ago
Text
অভিনেতা প্রবীর মিত্র আর নেই
খ্যাতিমান অভিনেতা প্রবীর মিত্র মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ রোববার রাত ১০টার পর রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়েছে। অভিনেতার ছোট ছেলে সিফাত ইসলাম প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। ৮১ বছর বয়সী প্রবীর মিত্র বেশ কিছু শারীরিক জটিলতা নিয়ে ১৩ দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শরীরে অক্সিজেন–স্বল্পতাসহ নানা অসুস্থতায় গত ২২ ডিসেম্বর তাঁকে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
adarshanari · 14 days ago
Text
যাদু-টোনা ও তাবিজ নষ্ট করবেন যেভাবে
যাদু-টোনা ও তাবিজ নষ্ট করবেন যেভাবে
যাদু-টোনা ও তাবিজ নষ্ট করবেন যেভাবে সন্দেহজনক কিছু বা কোন তাবিজ যদি পাওয়া যায় তাহলে সেটা নষ্ট করার জন্য একটি পাত্রে পানি নিন। তারপর সেই পানিতে সিহরের আয়াত পড়ে ফুঁ দিন (অর্থাৎ সুরা আ’রাফ ১১৭-১২২, ইউনুস ৮১-৮২, সুরা ত্বহা ৬৯নং আয়াত), এরপর সূরা ফালাক্ব ৩বার, সূরা নাস ৩বার পড়ে ফুঁ দিন। সুরা আরাফের আয়াতগুলো— وَأَوْحَيْنَا إِلَىٰ مُوسَىٰ أَنْ أَلْقِ عَصَاكَ ۖ فَإِذَا هِيَ تَلْقَفُ مَا يَأْفِكُونَ ﴿١١٧﴾…
0 notes
banglavisiononline · 15 days ago
Link
যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস এক প্রেস
0 notes
nomanul-ahasan · 23 days ago
Text
Tumblr media
❀๑▬▬▬๑ ﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
وَالَّذِىۡ يُمِيۡتُنِىۡ ثُمَّ يُحۡيِيۡنِۙ‏
তিনি আমাকে মৃত্যু দান করবেন এবং পুনর্বার আমাকে জীবন দান করবেন।
(সূরা আশ শুআরাঃ ৮১)
#surahAsSuara81
#QuranMajeed
#DailyQuran
#Quran26ঃ81
#Quran
#MdNomanulAhasan
#NuhadNurNuammir
#MihadNurMuammar
https://www.facebook.com/share/p/1EFwULxqdk/
0 notes
basicpart · 29 days ago
Text
বৃষ্টি বন্ধ, খেলা আবার শুরু
ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস ৪৯ রানে থাকা অবস্থায় বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হয়ে গিয়েছিলো। তবে, খুব বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হলো না। ২৪ মিনিট খেলা বন্ধ থাকার পর অবশেষে আবার খেলা শুরু হয়েছে। ৭.৪ ওভারে খেলা বন্ধ করা হয়, এরপর থেকে আবার খেলা শুরু হয়। এ রিপোর্ট লেখার সময় ওয়েস্ট ইন্ডিজের রান ১৩ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ৮১। ২২ রানে কিসি কার্টি এবং ২৯ রানে ব্যাট করছেন শেরফানে রাদারফোর্ড। ৩২১ রান করার পর জয়ের আশা করতেই…
0 notes
speedywonderlandtrash · 1 month ago
Text
Class 7 math statistics creative question || ৭ম শ্রেণি গণিত পরিসংখ্যান সৃজনশীল প্রশ্ন
Tumblr media
Class 7 math statistics creative question
১। ঢাকা শহরের এপ্রিল মাসের ৩০ দিনের তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াস) নিচে দেওয়া হলো : ২০, ২২, ৩০, ২৫, ২৮, ৩০, ৩৫, ৪০, ২৫, ২৮, ৪০, ৪৪, ৪৩, ৪০, ৩৫, ৪০, ৩৫, ২৭, ৩৫, ৩৫, ৩১, ৩২, ৪০, ৩৭, ৩৪, ৪২, ৪৩, ৪০, ৪২, ৪৪।        ক.      পরিসংখ্যানের উপাত্ত কাকে বলে এবং কত প্রকার কী কী?         ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তগুলোর বিন্যস্ত কর এবং পরিসর নির্ণয় কর।   ৪ গ.      উপাত্তগুলোর গণসংখ্যার সারণি গঠন কর। ৪ ২। ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ওজনের গণসংখ্যা সারণি নিচে দেওয়া হলো- শ্রেণিব্যাপ্তি ৪০-৪৫ ৪৫-৫০ ৫০-৫৫ ৫৫-৬০ ৬০-৬৫ গণসংখ্যা ৮ ১৫ ২৫ ১০ ২   ক.      উপরিউক্ত সারণির মোট গণসংখ্যা কত?    ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তের আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      আয়তলেখ থেকে প্রচুরক নির্ণয় কর।         ৪ ৩। তোমাদের বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ৩০ জন শিক্ষার্থীর গণিতে প্রাপ্ত নম্বরগুলো হলো- ৮০, ৬০, ৬৫, ৭৫, ৮৫, ৯৫, ৯০, ৭০, ১০০, ৮৫, ৭৫, ৬০, ৫৫, ৯৫, ৯০, ৬৫, ৫৫, ৯৮, ৮৭, ৯৬, ৯৯, ৬৮, ৭৯, ৮২, ৭৬, ৯০, ১০০, ৮৪, ৭২, ৯২ ক.      পরিসংখ্যানের উপাত্ত বলতে কী বুঝ?        ২ খ.      উদ্দীপকের নম্বরগুলোকে মানের ঊর্ধ্বক্রমে সাজাও।        ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪ ৭ম শ্রেণি গণিত এমসিকিউ ৪। সপ্তম শ্রেণির ৩০ শিক্ষার্থীর গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ : ৪৫, ৪২, ৬০, ৬১, ৫৮, ৫৩, ৪৮, ৫২, ৫১, ৪৯, ৭৩, ৫২, ৫৭, ৭১, ৬৪, ৪৯, ৫৬, ৪৮, ৬৭, ৬৩, ৭০, ৫৯, ৫৪, ৪৬, ৪৩, ৫৬, ৫৯, ৪৩, ৬৮, ৫২।      ক.      উপাত্তগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজাও।    ২ খ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ৫ ধরে শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।   ৪ গ.      প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি কর।       ৪ প্রশ্ন-৫  সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ৩৫ জন শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষায় গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরগুলো নিম্নরূপ : ৮০, ৬০, ৬৫, ৭৫, ৮০, ৬০, ৬০, ৯০, ৯৫, ৭০, ১০০, ৯৫, ৮৫, ৬০, ৮৫, ৮৫, ৯০, ৯৮, ৮৫, ৫৫, ৫০, ৯৫, ৯০, ৯০, ৯৮, ৬৫, ৭০, ৭০, ৭৫, ৮৫, ৯৫, ৭৫, ৬৫, ৭৫, ৬৫। ক.      উপাত্তগুলোর পরিসর নির্ণয় কর।    ২ খ.      নম্বরগুলো মানের ঊর্ধ্বক্রমে সাজাও।        ৪ গ.      প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।         ৪ প্রশ্ন-৬।  কোনো শহরের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াসে) নিচে দেওয়া হলো। ২০, ১৮, ১৪, ২১, ১১, ১৪, ১২, ১০, ১৫, ১৮, ১২, ১৪, ১৬, ১৫, ১২, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ৯, ১১, ১০, ১৪, ১২, ১৮, ২০, ২২, ১৪, ২৫, ২০, ১০।         
Tumblr media
        ক.      উপাত্ত বলতে কী বোঝায়?   ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তকে মানের ক্রমানুসারে সাজিয়ে বিন্যস্ত উপাত্তে পরিণত কর।        ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ৫ নিয়ে প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।   ৪ শ্রেণি ২০-৩০ ৩০-৪০ ৪০-৫০ ৫০-৬০ ৬০-৭০ ৭০-৮০ গণসংখ্যা ৭ ১৮ ২৬ ৩০ ২২ ৮  প্রশ্ন-৭ ।  সারণিটি লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:  ক.     উপরিউক্ত সারণিতে মোট গণসংখ্যা কত? ২ খ.      উপরিউক্ত সারণি অনুযায়ী আয়তলেখ অঙ্কন কর। ৪ গ.      ‘খ’ নং প্রাপ্ত আয়তলেখ হতে প্রচুরক নির্ণয় কর।  ৪ প্রশ্ন-৮ । নিম্নে ৩০ জন শিক্ষার্থীর উচ্চতা (সে.মি.) দেওয়া হলো। ১৪৫, ১৬০, ১৫০, ১৫৫, ১৪৮, ১৫২, ১৬০, ১৬৫, ১৭০, ১৬০, ১৭৫, ১৬৫, ১৮০, ১৭৫, ১৬০, ১৬৫, ১৪৫, ১৫৫, ১৭৫, ১৭০, ১৬৫, ১৭৫, ১৪৫, ১৭০, ১৬৫, ১৬০, ১৮০, ১৭০, ১৬৫, ১৫০। ক.      উপাত্তগুলো ক্রমানুসারে বিন্যস্ত কর।         ২ খ.      উচ্চতার আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      প্রচুরক নির্ণয় কর।     ৪           উত্তর : গ. ১৬৫ গণিত বিষয়ে আরো জানার জন্য ভিজিট করুন প্রশ্ন-৯ । সারণিটি লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : শ্রেণি   ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ১২ ১৫ ২৫ ৩২ ২৫ ১০ ক.      উপরিউক্ত সারণিতে মোট গণসংখ্যা কতটি?         ২ খ.      উপরিউক্ত সারণি অনুযায়ী আয়তলেখ অঙ্কন কর। ৪ গ.      খ নং প্রাপ্ত আয়তলেখ হতে প্রচুরক নির্ণয় কর।     ৪           উত্তর : ক. ১১০; গ. ৫৪ প্রশ্ন-১০- মিরপুর সরকারি বালক বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় ৩০ জন ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ ১৩০, ১৩৮, ১২৬, ১৪৫, ১৪১, ১০০, ১৫০, ১৩২, ১২৫, ১১৩, ১৩৪, ১৪৮, ১০৭, ৯৮, ১১৯, ৯১, ১৪২, ১৪০, ১৩০, ১৩৩, ১৪৪, ৯৫, ১৩২, ১৪৭, ১০৯, ১২৩, ১১৭, ১০২, ১০৩, ১৪৩। ক.      নম্বরসমূহকে ঊর্ধ্ব ক্রমানুসারে সাজাও।      ২ খ.      উপাত্ত থেকে পরিসর ও শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।     ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪           উত্তর : খ. ৬০, ৬টি প্রশ্ন-১১।  ঢাকা শহরের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের তাপমাত্রা নিম্নে দেওয়া হলো : ১৪, ২০, ১৮, ২১, ১১, ১৪, ১২, ১০, ১৫, ১৮, ১২, ১৪, ১৬, ১৫, ১২, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ৯, ১১, ১০, ১৪, ১২, ১৮, ২০, ২২, ১৪, ২৫, ২০, ১০। ক.      উপরিউক্ত উপাত্তসমূহ কোন ধরনের উপাত্ত তা শনাক্ত করে তার সংজ্ঞা দাও।  ২ খ.      ৫-শ্রেণি ব্যবধানে শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।    ৪ গ.      উক্ত শ্রেণি ব্যবধানে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪           উত্তর : খ. ৪ প্রশ্ন-১২। শ্রেণি ব্যাপ্তি ১১-২০ ২১-৩০ ৩১-৪০ ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ১০ ২০ ৩৫ ২০ ১৫ ১০ ৮ ৫ ৩ ক.      গণসংখ্যা সারণি বলতে কী বুঝ?      ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তের আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      আয়তলেখ থেকে প্রচুরক নির্ণয় কর।         ৪           উত্তর : গ. ৩৫। Read the full article
0 notes
dailycomillanews · 2 months ago
Text
কুমিল্লা থেকে ২৪ সৈনিকের দেহাবশেষ ফিরিয়ে নিচ্ছে জাপান
৮১ বছর পর কুমিল্লার ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি থেকে ২৪ জন সৈনিকের দেহাবশেষ জাপানে নেওয়া হবে। জাপান থেকে ৭ সদস্যের একটি ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ দল দেহাবশেষ উত্তোলনের কাজ শুরু করেছেন। সমাধিতে মাথার খুলি, শরীরের বিভিন্ন অংশের হাড় পাওয়া যাচ্ছে। সূত্র জানায়, কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাসড়কের পশ্চিম পাশে কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকায় অবস্থিত ময়নামতি ওয়ার সিমেট্রি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নিহত বিশ্বের ১৩টি দেশের ৭৩৭ জন…
0 notes
quransunnahdawah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল ��রার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। ��ে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি ব��� গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
ilyforallahswt · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূ��নাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
myreligionislam · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় ���য়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
allahisourrabb · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
banglavisiononline · 2 months ago
Link
বেশ কিছুদিন ধরেই ভুগছিলেন নানা রোগে। হাসপা
0 notes
mylordisallah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাব���, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
basicpart · 29 days ago
Text
অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর আস্থা কমেছে ৮ শতাংশ মানুষের
অন্তর্বর্তী সরকার যে কাজ করছে, তাতে কেমন প্রচেষ্টা দেখতে পাচ্ছেন? ১০০ নম্বরের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে কত দেবেন- এমন প্রশ্নে ৪০ শতাংশ মানুষ সরকারকে ৮১ থেকে ১০০ নম্বর দিয়েছেন। ৬১ থেকে ৮০ নম্বর দিয়েছেন ২১ শতাংশ, ৪১ থেকে ৬০ নম্বর দিয়েছেন ১৯ শতাংশ। আর ২১ থেকে ৪০ নম্বর দিয়েছেন ৭ শতাংশ মানুষ। সরকারকে শূন্য থেকে ২০ নম্বর দিয়েছেন ১৩ শতাংশ মানুষ। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর করা…
0 notes
business24bdinfo · 6 months ago
Text
ভরি ১ লাখ ২০ হাজার ৮১ টাকা, সোনার দামে রেকর্ড
দেশের বাজারে সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে। সব থেকে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম ১ হাজার ১৯০ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার ৮১ টাকা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের বাজারে ইতিহাসের সর্বোচ্চ দামে উঠেছে সোনা। স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে। সোমবার (১৫ জুলাই ২০২৪) থেকে নতুন দাম কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছে…
0 notes