#৬৮
Explore tagged Tumblr posts
onnodristy · 7 days ago
Text
জার্মানিতে ক্রিসমাস মার্কেটে হামলা, সৌদি নাগরিক গ্রেপ্তার
জার্মানিতে ক্রিসমাসের মার্কেটে এক সৌদি নাগরিক গাড়ি উঠিয়ে দিলে দুইজন নিহত এবং আহত হয়েছে ৬৮ জন।  শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় জাক্সেন আনহাল্ট অঙ্গরাজ্যের মাগদেবুর্গের একটি ব্যস্ততম বাজারে এই হামলার ঘটনা ঘটে। এই সময় স্থানীয় লোকজন বড়দিনের জিনিস-পত্র কেনায় ব্যস্ত ছিল। পুলিশ ঘটনাস্থলের সামান্য দুরে গাড়ি থামিয়ে ওই সৌদি নাগরিককে আ��ক করে। জার্মানির মাগদেবুর্গ থেকে এএফপি এই খবর জানিয়েছে।…
0 notes
mobilemarrt · 12 days ago
Text
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক গ্রেপ্তার
অনুপ তালুকদার মধ্যনগর উপজেলা প্রতিনিধি   সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগরে সাবেক ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক গ্রেফতার।( ১৫ ডিসেম্বর) রবিবার সাড়ে চারটা দিকে মধ্যনগর থানার এসআই মোঃআসাদুল ইসলাম, এসআই বিকাশ সরকার, এএসআই মহিনুর,এএসআই আব্দুর রউফ সঙ্গী ফোর্স নিয়ে বিশেষ অভিযানে মাধ্যমে এফআইআর নং-৬, তারিখ- ২৭ নভেম্বর, ২০২৪; জি আর নং-৬৮, তারিখ- ২৭ নভেম্বর, ২০২৪; ধারা-15(3)/25D The Special Powers Act, 1974 এর…
0 notes
dailycomillanews · 25 days ago
Text
১২ বছর নিম্নমানের বই ছেপে ৩ হাজার কোটি টাকা লোপাট!
নিম্নমানের পাঠ্যবই ছাপিয়ে গত এক যুগে লুটপাট করা হয়েছে ৩ হাজার কোটি টাকা! এর মধ্যে শুধু ২০২৩ সালেই ২৬৯ কোটি ৬৮ লাখ ৯৪ হাজার ৬৪৯ টাকার অনিয়ম পেয়েছে বাংলাদেশ মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকের অধীন শিক্ষা অডিট অধিদপ্তর। বইয়ের মান ও আকার কমিয়ে এবং নিউজপ্রিন্টে ছাপিয়ে লোপাট করা হয় ২৪৫ কোটি টাকা, আর অযাচিত বিল, অতিরিক্ত সম্মানী, আয়কর কর্তন না করা, অগ্রিম সমন্বয় না করাসহ নানা কারণ দেখিয়ে আরও প্রায় ২৫ কোটি…
0 notes
nomanul-ahasan · 27 days ago
Text
Tumblr media
❀๑▬▬▬๑ ﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
وَاِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الۡعَزِيۡزُ الرَّحِيۡمُ
৬৮) আর প্রকৃতপক্ষে তোমার রব পরাক্রমশালীও আবার দয়াময়ও।
وَاتۡلُ عَلَيۡهِمۡ نَبَاَ اِبۡرٰهِيۡمَ
৬৯) আর তাদেরকে ইবরাহীমের কাহিনী শুনিয়ে দাও।
(সূরা আশ শুআরাঃ ৬৮-৬৯)
বাখ্যাঃ
এখানে হযরত ইব্রাহীমের পবি��্র জীবনের এক যুগের কাহিনী বর���ণনা করা হয়েছে যখন নবুওয়াত লাভ করার পর শিরক ও তাওহীদের বিষয় নিয়ে তাঁর নিজের পরিবার ও নিজের সম্প্রদায়ের সাথে সংঘাত শুরু হয়েছিল। সে যুগের ইতিহাসের বিভিন্ন ঘটনা কুরআন মজীদের নিম্নোক্ত সূরাগুলোতে বর্ণিত হয়েছেঃ সূরা আল বাকারাহ ৩৫ রুকু’, আল আন’আম ৯ রুকু’, মারয়াম ৩ রুকু’, আল আম্বিয়া ৫ রুকু’, আস্ সাফফাত ৩ রুকু’ এবং আল মুমতাহিনাহ ১ রুকু’।
হযরত ইব্রাহীমের জীবনের এ যুগের ইতিহাস কুরআন মজীদ বিশেষভাবে বারবার সামনে এনেছে। এর কারণ হচ্ছে, আরবের লোকেরা সাধারণভাবে এবং কুরাইশরা বিশেষভাবে নিজেদেরকে হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের অনুসারী মনে করতো। এজন্য কুরআন মজীদ বিভিন্ন জায়গায় তাদেরকে এ মর্মে সতর্ক করেছে যে, ইব্রাহীম আলাইহিস সালাম যে দ্বীন নিয়ে এসেছিলেন তা ছিল সেই একই নির্ভেজাল দ্বীন যা আরবীয় নবী মুহাম্মাদ ﷺ এনেছেন এবং যার সাথে তোমরা সংঘাতে লিপ্ত হয়েছো। তিনি মুশরিক ছিলেন না। বরং শিরকের বিরুদ্ধেই ছিল তাঁর সংগ্রাম এবং এ সংগ্রামের কারণে তাঁকে নিজের বাপ, পরিবার, জাতি ও দেশ সবকিছু ত্যাগ করে সিরিয়া, ফিলিস্তিন এবং হিজাযে প্রবাসীর জীবন যাপন করতে হয়েছিল। অনুরূপভাবে তিনি ইহুদী ও খ্রিস্টানও ছিলেন না। বরং ইহুদীবাদ ও খৃস্টবাদ তো তাঁর বহু শতাব্দী পরে জন্ম নিয়েছিল। এ ঐতিহাসিক যুক্তির কোন জবাব মুশরিক, ইহুদী ও খৃস্টান কারো কাছে ছিল না। কারণ মুশরিকরাও স্বীকার করতো, আরবের মূর্তি পূজার প্রচলন হয়েছিল হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের কয়েক শত বছর পরে। অন্যদিকে ইহুদীবাদ ও খৃস্টবাদের জন্মের বহু পূর্বে হযরত ইব্রাহীমের যুগ অতিবাহিত হয়ে গিয়েছিল, একথা ইহুদী ও খৃস্টানরা অস্বীকার করতো না। এর স্বতস্ফূর্ত ফল স্বরূপ বলা যায়, যেসব বিশেষ আকীদা বিশ্বাস ও কর্মকাণ্ডের ওপর তারা বিশ্বাস স্থাপন করে তা প্রথম থেকে প্রচলিত প্রাচীন দ্বীনের অংশ নয় এবং এসব মিশ্রণমুক্ত নির্ভেজাল আল্লাহর আনুগত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত দ্বীনই সঠিক দ্বীন। এরই ভিত্তিতে কুরআন বলছেঃ
مَا كَانَ اِبْرَهِيْمِ يَهُوْدِيًّا وَّلاَ نَصْرَانِيَّا وِّلَكِنْ كَانَ حَنِيْفًا مُّسْلِمًا وَمَا كَانَ مِنَ المُشْرِكِيْنَ-اِنََّ اَوِّلَ النَّاسِ بِاِبْرأهِيْمَ لَلَّذِيْنَ اتَّبَعَوهُ وَهَذَا النَّبِىُّ وَالَّذِيْنَ اَمَنُوْا-
“ইব্রাহীম ইহুদীও ছিল না এবং খৃস্টানও ছিল না বরং সে একজন একনিষ্ট মুসলিম ছিল। আর সে মুশরিকও ছিল না। আসলে ইব্রাহীমের সাথে সম্পর্ক রাখার সবচেয়ে বেশী অধিকার তাদের, যারা তাঁর পদ্ধতি অনুসরণ করে এবং (এখন এ অধিকার) এ নবীর এবং এর সাথে যারা ঈমান এনেছে তাদের।” (আলে ইমরানঃ ৬৭-৬৮)
#surahAsSuara68to69
#QuranMajeed
#DailyQuran
#Quran26ঃ68to69
#Quran
#MdNomanulAhasan
#NuhadNurNuammir
#MihadNurMuammar
https://www.facebook.com/share/p/1Em6Xw2UNr/
0 notes
speedywonderlandtrash · 1 month ago
Text
Class 7 math statistics creative question || ৭ম শ্রেণি গণিত পরিসংখ্যান সৃজনশীল প্রশ্ন
Tumblr media
Class 7 math statistics creative question
১। ঢাকা শহরের এপ্রিল মাসের ৩০ দিনের তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াস) নিচে দেওয়া হলো : ২০, ২২, ৩০, ২৫, ২৮, ৩০, ৩৫, ৪০, ২৫, ২৮, ৪০, ৪৪, ৪৩, ৪০, ৩৫, ৪০, ৩৫, ২৭, ৩৫, ৩৫, ৩১, ৩২, ৪০, ৩��, ৩৪, ৪২, ৪৩, ৪০, ৪২, ৪৪।        ক.      পরিসংখ্যানের উপাত্ত কাকে বলে এবং কত প্রকার কী কী?         ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তগুলোর বিন্যস্ত কর এবং পরিসর নির্ণয় কর।   ৪ গ.      উপাত্তগুলোর গণসংখ্যার সারণি গঠন কর। ৪ ২। ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ওজনের গণসংখ্যা সারণি নিচে দেওয়া হলো- শ্রেণিব্যাপ্তি ৪০-৪৫ ৪৫-৫০ ৫০-৫৫ ৫৫-৬০ ৬০-৬৫ গণসংখ্যা ৮ ১৫ ২৫ ১০ ২   ক.      উপরিউক্ত সারণির মোট গণসংখ্যা কত?    ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তের আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      আয়তলেখ থেকে প্রচুরক নির্ণয় কর।         ৪ ৩। তোমাদের বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ৩০ জন শিক্ষার্থীর গণিতে প্রাপ্ত নম্বরগুলো হলো- ৮০, ৬০, ৬৫, ৭৫, ৮৫, ৯৫, ৯০, ৭০, ১০০, ৮৫, ৭৫, ৬০, ৫৫, ৯৫, ৯০, ৬৫, ৫৫, ৯৮, ৮৭, ৯৬, ৯৯, ৬৮, ৭৯, ৮২, ৭৬, ৯০, ১০০, ৮৪, ৭২, ৯২ ক.      পরিসংখ্যানের উপাত্ত বলতে কী বুঝ?        ২ খ.      উদ্দীপকের নম্বরগুলোকে মানের ঊর্ধ্বক্রমে সাজাও।        ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪ ৭ম শ্রেণি গণিত এমসিকিউ ৪। সপ্তম শ্রেণির ৩০ শিক্ষার্থীর গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ : ৪৫, ৪২, ৬০, ৬১, ৫৮, ৫৩, ৪৮, ৫২, ৫১, ৪৯, ৭৩, ৫২, ৫৭, ৭১, ৬৪, ৪৯, ৫৬, ৪৮, ৬৭, ৬৩, ৭০, ৫৯, ৫৪, ৪৬, ৪৩, ৫৬, ৫৯, ৪৩, ৬৮, ৫২।      ক.      উপাত্তগুলো মানের ক্রমানুসারে সাজাও।    ২ খ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ৫ ধরে শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।   ৪ গ.      প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা নিবেশন সারণি তৈরি কর।       ৪ প্রশ্ন-৫  সপ্তম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ৩৫ জন শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষায় গণিত বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরগুলো নিম্নরূপ : ৮০, ৬০, ৬৫, ৭৫, ৮০, ৬০, ৬০, ৯০, ৯৫, ৭০, ১০০, ৯৫, ৮৫, ৬০, ৮৫, ৮৫, ৯০, ৯৮, ৮৫, ৫৫, ৫০, ৯৫, ৯০, ৯০, ৯৮, ৬৫, ৭০, ৭০, ৭৫, ৮৫, ৯৫, ৭৫, ৬৫, ৭৫, ৬৫। ক.      উপাত্তগুলোর পরিসর নির্ণয় কর।    ২ খ.      নম্বরগুলো মানের ঊর্ধ্বক্রমে সাজাও।        ৪ গ.      প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।         ৪ প্রশ্ন-৬���  কোনো শহরের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের তাপমাত্রা (ডিগ্রি সেলসিয়াসে) নিচে দেওয়া হলো। ২০, ১৮, ১৪, ২১, ১১, ১৪, ১২, ১০, ১৫, ১৮, ১২, ১৪, ১৬, ১৫, ১২, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ৯, ১১, ১০, ১৪, ১২, ১৮, ২০, ২২, ১৪, ২৫, ২০, ১০।         
Tumblr media
        ক.      উপাত্ত বলতে কী বোঝায়?   ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তকে মানের ক্রমানুসারে সাজিয়ে বিন্যস্ত উপাত্তে পরিণত কর।        ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ৫ নিয়ে প্রদত্ত উপাত্তের গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।   ৪ শ্রেণি ২০-৩০ ৩০-৪০ ৪০-৫০ ৫০-৬০ ৬০-৭০ ৭০-৮০ গণসংখ্যা ৭ ১৮ ২৬ ৩০ ২২ ৮  প্রশ্ন-৭ ।  সারণিটি লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও:  ক.     উপরিউক্ত সারণিতে মোট গণসংখ্যা কত? ২ খ.      উপরিউক্ত সারণি অনুযায়ী আয়তলেখ অঙ্কন কর। ৪ গ.      ‘খ’ নং প্রাপ্ত আয়তলেখ হতে প্রচুরক নির্ণয় কর।  ৪ প্রশ্ন-৮ । নিম্নে ৩০ জন শিক্ষার্থীর উচ্চতা (সে.মি.) দেওয়া হলো। ১৪৫, ১৬০, ১৫০, ১৫৫, ১৪৮, ১৫২, ১৬০, ১৬৫, ১৭০, ১৬০, ১৭৫, ১৬৫, ১৮০, ১৭৫, ১৬০, ১৬৫, ১৪৫, ১৫৫, ১৭৫, ১৭০, ১৬৫, ১৭৫, ১৪৫, ১৭০, ১৬৫, ১৬০, ১৮০, ১৭০, ১৬৫, ১৫০। ক.      উপাত্তগুলো ক্রমানুসারে বিন্যস্ত কর।         ২ খ.      উচ্চতার আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      প্রচুরক নির্ণয় কর।     ৪           উত্তর : গ. ১৬৫ গণিত বিষয়ে আরো জানার জন্য ভিজিট করুন প্রশ্ন-৯ । সারণিটি লক্ষ কর ও নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও : শ্রেণি   ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ১২ ১৫ ২৫ ৩২ ২৫ ১০ ক.      উপরিউক্ত সারণিতে মোট গণসংখ্যা কতটি?         ২ খ.      উপরিউক্ত সারণি অনুযায়ী আয়তলেখ অঙ্কন কর। ৪ গ.      খ নং প্রাপ্ত আয়তলেখ হতে প্রচুরক নির্ণয় কর।     ৪           উত্তর : ক. ১১০; গ. ৫৪ প্রশ্ন-১০- মিরপুর সরকারি বালক বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় ৩০ জন ছাত্রের প্রাপ্ত নম্বর নিম্নরূপ ১৩০, ১৩৮, ১২৬, ১৪৫, ১৪১, ১০০, ১৫০, ১৩২, ১২৫, ১১৩, ১৩৪, ১৪৮, ১০৭, ৯৮, ১১৯, ৯১, ১৪২, ১৪০, ১৩০, ১৩৩, ১৪৪, ৯৫, ১৩২, ১৪৭, ১০৯, ১২৩, ১১৭, ১০২, ১০৩, ১৪৩। ক.      নম্বরসমূহকে ঊর্ধ্ব ক্রমানুসারে সাজাও।      ২ খ.      উপাত্ত থেকে পরিসর ও শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।     ৪ গ.      শ্রেণিব্যাপ্তি ১০ ধরে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪           উত্তর : খ. ৬০, ৬টি প্রশ্ন-১১।  ঢাকা শহরের জানুয়ারি মাসের ৩১ দিনের তাপমাত্রা নিম্নে দেওয়া হলো : ১৪, ২০, ১৮, ২১, ১১, ১৪, ১২, ১০, ১৫, ১৮, ১২, ১৪, ১৬, ১৫, ১২, ১৪, ১৮, ২০, ২২, ৯, ১১, ১০, ১৪, ১২, ১৮, ২০, ২২, ১৪, ২৫, ২০, ১০। ক.      উপরিউক্ত উপাত্তসমূহ কোন ধরনের উপাত্ত তা শনাক্ত করে তার সংজ্ঞা দাও।  ২ খ.      ৫-শ্রেণি ব্যবধানে শ্রেণিসংখ্যা নির্ণয় কর।    ৪ গ.      উক্ত শ্রেণি ব্যবধানে গণসংখ্যা সারণি তৈরি কর।    ৪           উত্তর : খ. ৪ প্রশ্ন-১২। শ্রেণি ব্যাপ্তি ১১-২০ ২১-৩০ ৩১-৪০ ৪১-৫০ ৫১-৬০ ৬১-৭০ ৭১-৮০ ৮১-৯০ ৯১-১০০ গণসংখ্যা ১০ ২০ ৩৫ ২০ ১৫ ১০ ৮ ৫ ৩ ক.      গণসংখ্যা সারণি বলতে কী বুঝ?      ২ খ.      প্রদত্ত উপাত্তের আয়তলেখ আঁক।  ৪ গ.      আয়তলেখ থেকে প্রচুরক নির্ণয় কর।         ৪           উত্তর : গ. ৩৫। Read the full article
0 notes
banglavisiononline · 2 months ago
Link
ওপেনার রহমানুল্লাহ গুরবাজের সেঞ্চুরিতে আফ
0 notes
quransunnahdawah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মা��িকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-��ার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর স���ন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
ilyforallahswt · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
myreligionislam · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ���ায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
allahisourrabb · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ���৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
mobilemarrt · 2 months ago
Text
মধ্যনগরে ইয়াবা সহ চার মাদক কারবারি আটক
অনুপ তালুকদার মধ্যনগর উপজেলা প্রতিনিধি :   সুনামগঞ্জের মধ্যানগর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে। (১)নভেম্বর রাত আটটার দিকে মধ্যনগর থানাধীন ২নং বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউপির অন্তর্গত বাট্টা গ্রামের দীনবন্ধু সরকারের বাড়ির উঠান হইতে ( ৪৫) পিছ ইয়াবা ও (১৪) পুরিয়া গাঁজা সহ আটক চারজন । মাদক ব্যবসায়ী হলেন নয়ন সরকার (২৪), পিতা-নারায়ন সরকার, সাং-বাসাউড়া, দীনবন্ধু সরকার (৬৮), পিতা-মৃত উপেন্দ্র সরকার, সাং-বাট্টা, কাজল…
0 notes
mylordisallah · 2 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
জান্নাত একটি আমলে
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী)
১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ���৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী)
২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ)
৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা)।
৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী)
৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী)
৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী)
৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী)
৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী),  ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী)
৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। তারপরও আমরা যতটা সম্ভব আসমাউল হুসনার উচ্চারণ সঠিকভাবে লেখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর গুণবাচক নামের ফজিলত
আল্লাহ তায়ালার গুণবাচক সিফাতি নামগুলোকে ‘আসমাউল হুসনা’ বলা হয়। আল্লাহ তায়ালার সুন্দর সুন্দর ৯৯টি গুণবাচক সিফাতি নাম রয়েছে। সিফাতি নামগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ-ভাবার্থ রয়েছে। আসমাউল হুসনার মাধ্যমে আল্লাহর গুণ ও বৈশিষ্ট্যের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। এসব সুন্দর সুন্দর গুণবাচক নাম ধরে তাঁকে ডাকার জন্য কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন। 
যেমন  ইয়া আল্লাহু, ইয়া রাহমানু, ইয়া রাহিমু, ইয়া গাফুরু, ইয়া আজিজু, ইয়া হাইয়ু, ইয়া রাজ্জাকু, ইয়া জাব্বারু। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে তোমরা সেসব সুন্দর নামেই তাঁকে ডাকো এবং সেসব লোকের কথা তোমরা ছেড়ে দাও যারা নামের বিকৃতি ঘটায়; যা কিছু তারা করে এসেছে, শিগগিরই তার যথাযথ ফল তারা পাবে’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)। আল্লাহ তাঁর বান্দার ডাকে বা স্মরণে সাড়া দিয়ে থাকেন। বান্দা আল্লাহকে ভুলে গেলেও আল্লাহ কখনো তাঁর বান্দাকে ভুলে যান না। যখন বান্দা সুন্দর সুন্দর সিফাতি নামগুলো নিয়ে আল্লাহকে স্মরণ করতে থাকে, তিনি তখন বান্দার আবেদন-নিবেদন ও ফরিয়াদগুলো কবুল করে নেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা যদি আমাকে ডাকো, তা হলে আমি তোমাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করব।’ (সুরা মুমিনুন, আয়াত : ৬০)
আদম (আ.)-কে সৃষ্টি করে আল্লাহ তায়ালা নিজেই তাঁর পবিত্র নামগুলো শিক্ষা দিয়েছিলেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ আদমকে সব জিনিসের নাম শিখিয়ে দিলেন, পরে তিনি সেগুলোর নাম ফেরেশতাদের কাছে পেশ করতে বললেন, তোমরা যদি সত্যবাদী হও তা হলে তোমরা আমাকে এ নামগুলো বলো তো? ফেরেশতারা বলল, আপনি পবিত্র, আমাদের তো কিছুই জানা নেই যা আপনি আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন, তা ব্যতীত, আপনিই একমাত্র জ্ঞানী, একমাত্র কুশলী। এবার আল্লাহ  আদমকে বললেন, তুমি তাদের কাছে সে নামগুলো বলে দাও? অতএব আদম (আল্লাহর নির্দেশে) তাদের সামনে সে নামগুলো সুন্দরভাবে বলে দিল।’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৩১-৩৩)
আল্লাহর পবিত্র নামগুলো স্মরণ করার সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তাঁর বান্দাকে স্মরণ করে থাকেন। কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতএব তোমরা আমাকেই স্মরণ করো, তবে আমিও তোমাদের স্মরণ করব’ (সুরা বাকারা, আয়াত : ৫১২)। 
কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তিনি আল্লাহ, তিনি সৃষ্টিকর্তা, তিনি সৃষ্টির উদ্ভাবক, তিনি সবকিছুর রূপকার, তাঁর জন্য নিবেদিত সব উত্তম নাম; আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সবকিছু তাঁরই পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে’ (সুরা হাশর, আয়াত : ২৪)। সুতরাং আল্লাহর স্মরণে বান্দার হৃদয়ে প্রশান্তি আসে। আল্লাহর 
স্মরণই হলো তাঁর নৈকট্য লাভের উপায়। আল্লাহর স্মরণই দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির একমাত্র উপায়। আল্লাহ সবাইকে আসমাউল হুসনার ওপর আমল করার তওফিক দান করুক।
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার ফজিলত
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্���া। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়।  যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহকে না দেখে চিনবেন কিভাবে│
youtube
youtube
youtube
youtube
আল্লাহকে জানার সহজ উপায়
youtube
জান্নাত একটি আমলে
Paradise In One Action
0 notes
valosangbad · 4 months ago
Link
0 notes
speedywonderlandtrash · 2 months ago
Text
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত - Class six math অনুশীলনী ১.৩ সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত - Class six math অনুশীলনী ১.৩ সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান
সৃজনশীল প্রশ্ন- ১   দুইটি সংখ্যার গ.সা.গু ১৫ এবং ল.সা.গু. ৪২০। একটি সংখ্যা ৬০।  ক.     ১২ ও ৩৫ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো লেখ।  ২ খ.     অন্য সংখ্যাটি কত? ৪ গ.     ‘খ’ হতে প্রাপ্ত সংখ্যাটির উৎপাদকগুলো কী কী তা নির্ণয় কর।     ৪   ক.     ১২ ও ৩৫ এর মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই, ২)১২   ২)৬   ৩ ৫)৩৫       ৭  ⸫ ১২ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো হলো ২, ২, ৩ ⸫ ৩৫ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো হলো ৫, ৭ খ.     আমরা জানি, সংখ্যাদ্বয়ের গুণফল = সংখ্যার ল.সা.গু. × গ.সা.গু.         ⸫ সংখ্যাদ্বয়ের গুণফল = ১৫ × ৪২০ = ৬৩��০         একটি সংখ্যা ৬০ হলে,         প্রশ্নমতে, অপর সংখ্যা = (৬৩০০ ÷ ৬০) = ১০৫         উত্তর : ১০৫ গ.     ‘খ’ হতে পাই, সংখ্যাটি ১০৫।         এখন, ১০৫ = ১ × ১০৫                             = ৩ × ৩৫                             = ৫ × ২১                             = ৭ × ১৫         ⸫ ১০৫ এর উৎপাদকগুলো হলো ১, ৩, ৫, ৭, ১৫, ২১, ৩৫ ও ১০৫। সৃজনশীল প্রশ্ন- ২ ল.সা.গু. ও গ.সা.গু.     দুইটি সংখ্যার গুণফল ৩২৫০ এবং গ. সা. গু. ১৩। ক.     প্রদত্ত গ. সা. গু. এর সংখ্যাটি মৌলিক না যৌগিক সংখ্যা?                             ২ খ.     সংখ্যা দুইটির ল. সা. গু. নির্ণয় কর।                                                                 ৪ গ.     একটি সংখ্যা গ. সা. গু. এর ৫ গুণ হলে অপর সংখ্যাটি নির্ণয় কর।              ৪   ক.     প্রদত্ত গ. সা. গু হচ্ছে ১৩ ১৩ এর গুণনীয়ক কেবল ১ ও ১৩ যেহেতু ১৩ এর ১ ও ১৩ ছাড়া অন্যকোনো গুণনীয়ক নেই, সেহেতু ১৩ মৌলিক সংখ্যা। খ.     আমরা জানি, দুইটি সংখ্যার গুণফল = সংখ্যা দুইটির গ.সা.গু. × সংখ্যা দুইটির ল.সা.গু.         বা, ৩২৫০ = ১৩ × সংখ্যা দুইটির ল.সা.গু.         বা, সংখ্যা দুইটির ল.সা.গু. = = ২৫০         উত্তর : সংখ্যা দুইটির ল.সা.গু. ২৫০ গ.     শর্তমতে, একটি সংখ্যা = ৫ × গ.সা.গু.                                                = ৫ × ১৩                                                = ৬৫         এখানে, দুইটি সংখ্যার গুণফল ৩২৫০         ⸫ অপর সংখ্যা = ৩২৫০ ÷ ৬৫ = ৫০         উত্তর : ৫০ সৃজনশীল প্রশ্ন- ৩  ৩৬৫ ও ৪৬৩ দুইটি সংখ্যা। ক.৩৬৫ এর গুণনীয়কগুলো লেখ।                                                            ২ খ. কোন বৃহত্তম সংখ্যা দ্বারা উল্লিখিত সংখ্যাদ্বয়কে ভাগ করলে ভাগশেষ যথাক্রমে ৫ ও ৭ থাকে?                                                                                               ৪ গ.     কোন বৃহত্তম সংখ্যা দ্বারা উল্লিখিত সংখ্যাদ্বয়কে ভাগ করলে প্রত্যেকবার ভাগশেষ ৩ থাকবে?                                                                                   ৪ ক.     ৩৬৫ কে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই, ৫)৩৬৫        ৭৩         ⸫ ৩৬৫ এর গুণনীয়কগুলো ১, ৫, ৭৩, ৩৬৫। খ.     যেহেতু বৃহত্তম সংখ্যা দ্বারা ৩৬৫ ও ৪৬৩ কে ভাগ করলে ভাগশেষ যথাক্রমে ৫ ও ৭ থাকে, কাজেই নির্ণেয় সংখ্যাটি হবে (৩৬৫ - ৫) বা ৩৬০ এবং (৪৬৩ - ৭) বা ৪৫৬ এর গ.সা.গু.।         এখন, ৩৬০) ৪৫৬ (১                               ৩৬০                                   ৯৬) ৩৬০ (৩                                            ২৮৮                                               ৭২) ৯৬ (১                                                       ৭২                                                        ২৪) ৭২ (৩                                                                 ৭২                                                                   ০         ⸫ ৩৬০ ও ৪৫৬ এর গ.সা.গু. ২৪         উত্তর : বৃহত্তম সংখ্যাটি ২৪। গ.     যেহেতু বৃহত্তম সংখ্যা দ্বারা ৩৬৫ ও ৪৬৩ কে ভাগ করলে প্রত্যেকবার ৩ ভাগশেষ থাকে। কাজেই নির্ণেয় সংখ্যাটি হবে (৩৬৫ - ৩) বা ৩৬২ ও (৪৬৩ - ৩) বা ৪৬০ এর গ.সা.গু.।         এখন, ৩৬২) ৪৬০ (১                                ৩৬২                                   ৯৮) ৩৬২ (৩                                            ২৯৪                                              ৬৮) ৯৮ (১                                                       ৬৮                                                        ৩০) ৬৮ (২                                                                 ৬০                                                                    ৮) ৩০ (৩                                                                          ২৪                                                                         ৬) ৮ (১                                                                               ৬                                                                                ২) ৬ (৩                                                                                      ৬                                                                                       ০         ⸫ ৩৬২ ও ৪৬০ এর গ.সা.গু. ২ কিন্তু, ২ দ্বারা কোনো সংখ্যাকে ভাগ করলে ভাগশেষ ৩ পাওয়া যাবে না।         উত্তর :  কোনো সংখ্যা পাওয়া যাবে না। সৃজনশীল প্রশ্ন- ৪ ল.সা.গু.  ১২, ১৬, ২০ ও ৩৫ দ্বারা পাঁচ অঙ্কের একটি ক্ষুদ্রতম সংখ্যা নিঃশেষে বিভাজ্য।          ক.     ৩ দ্বারা বিভাজ্যতার নিয়মটি লেখ।       ২ খ.     মৌলিক উৎপাদকের সাহায্যে সংখ্যাগুলোর ল.সা.গু. নির্ণয় কর।  ৪ গ.     ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি নির্ণয় কর।       ৪     দেওয়া আছে, চারটি সংখ্যা ১২, ১৬, ২০ এবং ৩৫। ক.     ৩ দ্বারা বিভাজ্যতার নিয়ম :         কোনো সংখ্যার অঙ্কগুলোর যোগফল ৩ দ্বারা বিভাজ্য হলে, ঐ সংখ্যাটি ৩ দ্বারা বিভাজ্য হবে। খ.     এখানে, ১২ এর মৌলিক গুণনীয়ক হলো ২, ২, ৩                 ১৬    ,,     ,,     ,,       ,, ২, ২, ২, ২,                 ২০    ,,     ,,     ,,       ,, ২, ২, ৫                 ৩৫    ,,     ,,     ,,       ,, ৫, ৭         ⸫ ১২, ১৬, ২০, ৩৫ এর ল.সা.গু. = ২ × ২ × ২ × ২ × ৩ × ৫ × ৭                                                   = ১৬৮০         উত্তর : সংখ্যাগুলোর ল.সা.গু. ১৬৮০। গ.     পাঁচ অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা = ১০০০০         ১৬৮০)১০০০০(৫                              ৮৪০০                              ১৬০০         সুতরাং, দেখা যাচ্ছে ১০০০০ সংখ্যাটি ১৬৮০ দ্বারা বিভাজ্য নয়। ১৬৮০ দ্বারা ১০০০০ কে ভাগ করলে ভাগশেষ ১৬০০ থাকে।         সুতরাং, ভাজ্য যদি (১৬৮০ - ১৬০০) = ৮০ বেশি হয় তবে সংখ্যাটি ১৬৮০ দ্বারা বিভাজ্য হবে।         ⸫ সংখ্যাটি = ১০০০০ + ৮০ = ১০০৮০।         উত্তর : ১০০৮০   সৃজনশীল প্রশ্ন- ৫ গ.সা.গু.     ১০০ ও ১৮৪ দুটি সংখ্যা।  ক.     সহমৌলিক সংখ্যা কাকে বলে?  ২ খ.     ১০০ ও ১৮৪ এর গ.সা.গু নির্ণয় কর।     ৪ গ.     সংখ্যাদ্বয়কে কোন সংখ্যা দ্বারা ভাগ করলে প্রত্যেকবার ৪ ভাগশেষ থাকবে?   ৪ ক.     সহমৌলিক সংখ্যা : দুই বা ততোধিক সংখ্যার সাধারণ গুণনীয়ক যদি ১ হয়, তবে সংখ্যাগুলোকে পরস্পর সহমৌলিক সংখ্যা বলে। খ.     ভাগ পদ্ধতিতে ১০০ ও ১৮৪ এর গ.সা.গু. নির্ণয় নিম্নরূপ : ১০০)১৮৪(১           ১০০         ৮৪)১০০(১                  ৮৪                ১৬)৮৪(৫                       ৮০                       ৪) ১৬ (৪                           ১৬                            ০             ⸫ ১০০ ও ১৮৪ এর গ.সা.গু. ৪।         উত্তর : ৪ গ.     নির্ণেয় সংখ্যাটি হবে (১০০ - ৪) = ৯৬ ও (১৮৪ - ৪) = ১৮০ এর গ. সা. গু. ভাগ পদ্ধতিতে ৯৬ ও ১৮০ এর গ.সা.গু. নির্ণয় করে পাই, ৯৬) ১৮০ (১                  ৯৬                  ৮৪) ৯৬ (১                          ৮৪                           ১২ ) ৮৪ (৭                                   ৮৪                                  ০              ⸫ ৯৬ ও ১৮৪ এর গ.সা.গু. ১২         উত্তর : বৃহত্তম সংখ্যাটি ১২। সৃজনশীল প্রশ্ন- ৬ গ.সা.গু.   তিনটি ড্রামে যথাক্রমে ২২৫ লিটার, ৩৭৫ লিটার ও ৫২৫ লিটার পানি আছে। ক. ৩৭৫ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো লেখ।    ২ খ. সর্বাধিক কত লিটার পানি ধরে এরূপ বালতি দিয়ে ড্রাম তিনটি পূর্ণ করা যায়? ৪ গ. কোন ড্রামে কত বালতি পানি ধরে তা নির্ণয় কর।  ৪   ক.     ৩৭৫ কে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই, ৩ )৩৭৫          ৫) ১২৫           ৫) ২৫                 ৫         ⸫ ৩৭৫ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ৩, ৫, ৫, ৫         উত্তর : ৩, ৫, ৫, ৫ খ.     ২২৫, ৩৭৫ ও ৫২৫ এর গ.সা.গু. যত, সর্বাধিক পানি ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন বালতিটি হবে তত লিটারের।         ২২৫) ৩৭৫ (১                 ২২৫                 ১৫০) ২২৫ (১                         ১৫০                         ৭৫) ১৫০ (২                               ১৫০                                 ০         আবার, ৭৫) ৫২৫(৭                         ৫২৫                         ০         ⸫ ২২৫, ৩৭৫ ও ৫২৫ এর গ.সা.গু. ৭৫         উত্তর : বালতির সর্বাধিক পানি ধারণ ক্ষমতা ৭৫ লিটার। গ.     ১ম ড্রামে পানি ধরে = ২২৫ ÷ ৭৫ বালতি                                   = ৩ বালতি         ২য় ড্রামে পানি ধরে = ৩৭৫ ÷ ৭৫ বালতি                                    = ৫ বালতি         এবং ৩য় ড্রামে পানি ধরে = ৫২৫ ÷ ৭৫ বালতি = ৭ বালতি         উত্তর : ১ম, ২য় ও ৩য় ড্রামে পানি ধরে যথাক্রমে ৩ বালতি, ৫ বালতি ও ৭ বালতি। সৃজনশীল প্রশ্ন- ৭ গ.সা.গু.   একটি লোহার পাত ও একটি তামার পাতের দৈর্ঘ্য যথাক্রমে ৬৭২ সে.মি. ও ৯৬০ সে.মি.। ক.     ৬৭২ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো লেখ। ২ খ.     পাত দুইটি থেকে কেটে নেওয়া একই মাপের সবচেয়ে বড় টুকরার দৈর্ঘ্য কত হবে?  ৪ গ.     প্রত্যেক পাতের টুকরার সংখ্যা নির্ণয় কর।      ৪   ক.     ৬৭২ কে মৌলিক উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই,              ২)৬৭২         ২) ৩৩৬         ২) ১৬৮         ২) ৮৪         ২) ৪২         ৩) ২১            ৭         ⸫ ৬৭২ এর মৌলিক গুণনীয়কগুলো ২, ২, ২, ২, ২, ৩, ৭। খ.     নির্ণেয় একই মাপের সবচেয়ে বড় টুকরার দৈর্ঘ্যরে সাংখ্যিক মান হবে ৬৭২ এবং ৯৬০ এর গ.সা.গু. এর সমান। ভাগপদ্ধতিতে ৬৭২ ও ৯৬০ এর গ.সা.গু. নির্ণয় করে পাই, ৬৭২)৯৬০(১        ৬৭২        ২৮৮) ৬৭২ ( ২                ৫৭৬                    ৯৬) ২৮৮ (৩                         ২৮৮                            ০              ⸫ গ. সা. গু = ৯৬         ⸫ একই মাপের সবচেয়ে বড় টুকরার দৈর্ঘ্য ৯৬ সে.মি.।         উত্তর : ৯৬ সে.মি. গ.     লোহার পাতের টুকরার সংখ্যা ৬৭২ ÷৯৬ = ৭         এবং তামার পাতের টুকরার সংখ্যা ৯৬০ ÷ ৯৬ = ১০         উত্তর : লোহার পাতের টুকরার সংখ্যা ৭         এবং তামার পাতের টুকরার সংখ্যা ১০। সৃজনশীল প্রশ্ন- ৮  গ.সা.গু.   বন্যা কবলিত একটি থানার ত্রাণ ভাণ্ডারে ১০৮০ শাড়ি, ১৬২০টি লুঙ্গি ২৭০০টি জামা মজুদ আছে। ১টি শাড়ির দাম ২৫০ টাকা, ১টি লুঙ্গির দাম ১৫০ টাকা এবং ১টি জামার দাম ২০০ টাকা। ক.     ১০৮০ এর গুণনীয়ক নির্ণয় কর।  ২ খ.     সবচেয়ে বেশি কয়টি পরিবারের মধ্যে ঐ জিনিসগুলো সমানভাবে ভাগ করে দেওয়া যাবে?        ৪ গ.     প্রত্যেক পরিবারে মোট কত টাকার জিনিস পাবে তা নির্ণয় কর।    ৪   ক.     ১০৮০ কে উৎপাদকে বিশ্লেষণ করে পাই, ২)১০৮০ ২)৫৪০       ২)২৭০       ৩)১৩৫       ৩)৪৫ ৩)১৫      ৫  ⸫ ১০৮০ এর গুণনীয়কগুলো হলো: ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৮, ৯, ১০, ১২, ১৫, ১৮, ২০, ২৪, ২৭, ৩০, ৩৬, ৪০, ৪৫, ৫২, ৬০, ৭২, ৯০, ১০৮, ১২০, ১৩৫, ১৮০, ২১৬, ২৭০, ৩৬০, ৫৪০ ও ১০৮০। খ.     ১০৮০, ১৬২০ ও ২৭০০ এর গ.সা.গু. যত, সবচেয়ে বেশি ততটি পরিবারের মধ্যে ঐ জিনিসগুলো সমানভাবে ভাগ করে দেওয়া যাবে।         ভাগ পদ্ধতিতে ১০৮০, ১৬২০ ও ২৭০০ এর গ.সা.গু. নির্ণয় করি, ১০৮০ ) ১৬২০ (১            ১০৮০                                           ৫৪০ ) ১০৮০ (২                      ১০৮০                         ০ আবার, ৫৪০ ) ২৭০০ (৫                     ২৭০০                      ০ ⸫ গ. সা. গু. = ৫৪০। ⸫ ৫৪০টি পরিবারের মাঝে জিনিসগুলো সমানভাবে ভাগ করে দেওয়া যাবে।         উত্তর : ৫৪০টি পরিবার। গ.     খ’ অংশ থেকে পাই ৫৪০টি পরিবারের মাঝে জিনিসগুলো সমানভাবে ভাগ করে দেওয়া যাবে।         এখন, প্রত্যেক পরিবার, শাড়ি পাবে = ১০৮০ ÷ ৫৪০ টি বা ২টি                 লুঙ্গি পাবে = ১৬২০ ÷ ৫৪০ টি বা ৩টি                 জামা পাবে = ২৭০০ ÷ ৫৪০ টি বা ৫টি         প্রত্যেক পরিবার যে জিনিস পাবে তার মোট মূল্য         = {(২ × ২৫০) + (৩ × ১৫০) + (২০০ × ৫)} টাকা         = (৫০০ + ৪৫০ + ১০০০) টাকা         = ১৯৫০ টাকা         উত্তর : ১৯৫০ টাকা।   অনুশীলনের জন্য সৃজনশীল প্রশ্নব্যাংক (উত্তরসংকেতসহ) সৃজনশীল প্রশ্ন- ৯ ল.সা.গু. ও গ.সা.গু.   ১৬, ২৪, ৩০, ৪০ ও ৪৮ কতগুলো সংখ্যা।  ক.     ২৪ এর গুণনীয়কগুলো লেখ।     ২ খ.     মৌলিক গুণনীয়কের সাহায্যে সংখ্যাগুলোর ল.সা.গু. নির্ণয় কর।   ৪ গ.     ইউক্লিডীয় প্রক্রিয়ায় সংখ্যাগুলোর ল.সা.গু. নির্ণয় কর। প্রাপ্ত ল.সা.গু. খ’ থেকে প্রাপ্ত ল.সা.গু. এর সমান কি?   ৪         উত্তর : ক. ২৪ এর গুণনীয়কগুলো হলো ১, ২, ৩, ৪, ৬, ৮, ২২, ২৪।; খ. ২৪০  সৃজনশীল প্রশ্ন- ১০  ১৬, ২৪, ৩০ ও ৩৬ চারটি সংখ্যা। ক.     পাঁচ অঙ্কের বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যা লেখ।   ২ খ.     ১৬, ২৪, ৩০, ৩৬ কে মৌলিক উৎপাদকের সাহায্যে ল. সা. গু. নির্ণয় কর।      ৪ গ.     পাঁচ অঙ্কের কোন বৃহত্তম সংখ্যাকে উল্লিখিত সংখ্যাগুলো দ্বারা  ভাগ করলে প্রত্যেকবার ভাগশেষ ১০ থাকে?       ৪         উত্তর : ক.  পাঁচ অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা ৯৯৯৯৯         পাঁচ অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ১০০০০; খ. ৭২০; গ. ৯৯৩৭০ সৃজনশীল প্রশ্ন- ১১  একটি সংখ্যা তালিকায় চার অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা এবং অন্যান্য সংখ্যা ১২, ১৫, ২০, ৩৫ আছে। ক.     চার অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি লেখ।      ২ খ.     তালিকার অন্যান্য সংখ্যাগুলোর ল.সা.গু. বের কর।   ৪ গ.     চার অঙ্কের কোন ক্ষুদ্রতম সংখ্যা তালিকার অন্যান্য সংখ্যাগুলো দিয়ে নিঃশেষে বিভাজ্য হবে? ৪         উত্তর : ক. চার অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ১০০০; খ. ৪২০;         গ. ১২৬০ সৃজনশীল প্রশ্ন- ১২  ২৫, ৫০, ৭৫ ও ১২৫ চারটি সংখ্যা। ক.     ছয় অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ও পাঁচ অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যার মধ্যে পার্থক্য কত?২ খ.     উৎপাদকের সাহায্যে উদ্দীপকে উল্লিখিত সংখ্যা চারটির ল. সা. গু. ও গ. সা. গু. নির্ণয় কর।        ৪ গ.     ছয় অঙ্কের কোন ক্ষুদ্রতম সংখ্যা উদ্দী���কে উল্লেখিত সংখ্যা চারটি দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য?        ৪         উত্তর : ক.  ১; খ. ৭৫০; গ. ১০০৫০০ সৃজনশীল প্রশ্ন- ১৩    ২০, ২৫, ৩০, ৩৬, ৪৮ পাঁচটি সংখ্যা। ক.     ৪৮ এর মৌলিক উৎপাদকগুলো বের কর।      ২ খ.     কোন ক্ষুদ্রতম সংখ্যাকে প্রদত্ত সংখ্যাগুলো দিয়ে ভাগ করলে যথাক্রমে ১৫, ২০, ২৫, ৩১ ও ৪৩ অবশিষ্ট থাকবে?    ৪ গ.     পাঁচ অংকের বৃহত্তম সংখ্যা নির্ণয় কর যাকে প্রদত্ত সংখ্যাগুলো দ্বারা ভাগ করলে প্রতিবার ১০ অবশিষ্ট থাকে।  ৪         উত্তর : ক. ৪৮ এর মৌলিক উৎপাদকগুলো হলো ২, ২, ২, ২, ৩; খ. ৩৫৯৫; গ. ৯৭২১০ সৃজনশীল প্রশ্ন- ১৪   ১৬, ২৪, ৩০ ও ৩৬ চারটি সংখ্যা। ক.     পাঁচ অঙ্কের বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যা লেখ।   ২ খ.     প্রদত্ত প্রথম ৩টি সংখ্যার ল. সা. গু মৌলিক উৎপাদকের সাহায্যে নির্ণয় কর।৪ গ.     পাঁচ অঙ্কের কোন বৃহত্তম সংখ্যাকে উল্লিখিত সংখ্যা দ্বারা ভাগ করলে প্রত্যেকবার ভাগশেষ ১০ থাকে?       ৪         উত্তর : ক.  পাঁচ অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা ৯৯৯৯৯         পাঁচ অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা ১০০০০; খ. ২৪০;   অনুশীলনী ১.৩ সমাধান দেখুন অনুশীলনী ১.৩ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও সমাধান দেখুন Read the full article
0 notes
banglavisiononline · 2 months ago
Link
চট্টগ্রামের সাগরিকায় প্রথম দিন ব্যাট হাতে দক্ষি
0 notes