#৪২
Explore tagged Tumblr posts
Text
0 notes
Text
আসলে শেষে কী থেকে যায়?
অহমের কারনে শুরু হওয়া চাহিদা
নাকি প্রণয়ের আবেদনের ভাল গুড়ি সত্ত্বা?
গুড়ি বৃষ্টি নাকি বেলি ফুলের মালা?
রাজপথে রাজার আসনের কাছে যখন আবেদন,
স্বার্থপর সত্ত্বার তোমার কাছেও লুকিয়ে আবেদন।
তোমার সত্ত্বা তোমার অহম নয়,
না তো ছিল তোমার প্রেম।
আমাদের সত্ত্বা আমাদের ভুলগুলো নয়,
সেখানে তো তোমার-আমার আসন।
২৮ জুলাই, ২০২৪
বিকাল ৪:৪২
খুলনা
#poets on tumblr#dhaka#poetry#poems on tumblr#bangla kobita#stay hydrated#kobita#dhakadiaries#dhakagram#desiblr
2 notes
·
View notes
Text
Anti-Aging এবং শরীরকে Detox করতে নিয়মিত পান করুন মরিঙ্গা চা
মরিঙ্গা কি?
আপনি কী জানেন সজনে গাছের বৈজ্ঞানিক নাম মরিঙ্গা ওলেইফে, যা ৩০০ ধরনের রোগের সমাধানে একাই একশো? অসম্ভব ঔষধি গুণে ভরপুর থাকার কারণে মরিঙ্গাকে মিরাকেল ট্রি বলা হয়ে থাকে। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা মরিঙ্গাকে পুষ্টির ডিনামাইট তথা ন্যাচারাল মাল্টি-ভিটামিন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এই গাছের পাতাকে বলা হয় ‘সুপার ফুড অব নিউট্রিশন’। এটি প্রায় ৩০০ ধরণের রোগের ক্ষেত্রে কার্যকর।
মরিঙ্গা পাতার গুঁড়োর রয়েছে বিশেষ গুণাগুণ। জেনে অবাক হবেন যে, মরিঙ্গার পাতায় রয়েছে কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি এবং কলার থেকে ১৫ গুণ বেশি পটাসিয়াম রয়েছে, দুধের চেয়েও বেশি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও জিংক রয়েছে। এই মরিঙ্গা পাতাকে শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এতে শরীরের শ্রমজনিত ক্লান্তি এবং ��রীরের ব্যথা থাকলে তা সহজেই দূর হয়।
মরিঙ্গা (সজিনা) গাছ কি?
সজিনা একটি অতি পরিচিত দামি এবং সুস্বাদু সবজি। সজিনার ইংরেজি নাম Drumstick এবং বৈজ্ঞানিক নাম Moringa Oleifera উৎপত্তিস্থল পাক-ভারত উপমহাদেশ হলেও এ গাছ শীত প্রধান দেশ ব্যতীত সারা পৃথিবীতেই জন্মে।
বারোমাসি সজিনার জাত প্রায় সারা বছরই বার বার ফলন দেয়। গাছে সব সময় ফুল, কচি পড দেখা যায়। আমাদের দেশে ২-৩ প্রকার সজিনা পাওয়া যায়। বসতবাড়ির জন্য সজিনা একটি আদর্শ সবজি গাছ।
মরিঙ্গা গাছের বৈশিষ্ট্য
এটি মূলত দ্রুত বর্ধনশীল গাছ এশিয়ান, যদিও আমরা এটি ক্রান্তীয় অঞ্চলে জুড়ে পাই। ইতিহাস সহ এমন একটি গাছ যা এশিয়ান medicineষধে বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি নির্জন অঞ্চলগুলিকে পুনর্নির্মাণের জন্যও ব্যবহৃত হয়, পরিবেশের সাথে এর উচ্চ অভিযোজন এবং তার দ্রুত বৃদ্ধি দেওয়া
পাতাগুলি এবং বীজ উভয়ই উপকারী, এগুলি আমাদের দেহের উন্নতিতে ব্যবহার করা হয়, কারণ বীজগুলি প্রাকৃতিকভাবে জলকে শুদ্ধ করে যে সিনথেটিক পণ্য ব্যবহারের প্রয়োজন নেই যা আমরা বর্তমানে বাজারে পাই।
এর পাতা ছোট এবং গোলাকার হয়। তারা গঠিত হয় প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, বিটা ক্যারোটিন, পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ইত্যাদি
মরিঙ্গা পাতার গুণাগুণ
বিজ্ঞানীরা মনে করেন সজিনার পাতা পুষ্টিগুণের আঁধার। নিরামিষভোগীরা সজিনার পাতা থেকে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হতে পারেন। পরিমাণের ভিত্তিতে তুলনা করলে একই ওজনের সজিনা পাতায় কমলা লেবুর ৭ গুণ ভিটামিন-সি, দুধের ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ, গাজরের ৪ গুণ ভিটামিন-এ, কলার ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
বিজ্ঞানীরা আরও বলেন, সজিনা পাতায় ৪২% আমিষ, ১২৫% ক্যালসিয়াম, ৬১% ম্যাগনোসিয়াম, ৪১% পটাশিয়াম, ৭১% লৌহ, ২৭২% ভিটামিন-এ এবং ২২% ভিটামিন-সি সহ দেহের আবশ্যকীয় বহু পুষ্টি উপাদান থাকে। এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।
দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সবটুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।
সজনে-চায়ের উপকারিতাঃ
● সজনে পাতায় দুধের চেয়ে প্রায় চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। তাই এটি হাড় ও দাঁতের সুস্থতার জন্য উপকারী।
● প্রতি ১০০ গ্রাম সজনে পাতায় একটি কমলার চেয়ে ���্রায় সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে। তাই এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ইনফেকশন কমাতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল কার্যকারিতা থাকায় এটি লিভার ও কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
● এ পাতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই সজনে-চা পান করা হলে তা রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।
● মানুষের শরীরে খাদ্যের মাধ্যমে যে অ্যামিনো অ্যাসিডগুলো সরবরাহ করতে হয়, তার প্রায় সব কটিই আছে সজনে পাতায়।
● সজনেপাতা অ্যান্টি–অক্সিডেন্টে ভরপুর। তাই এটি পুরুষের যৌনক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় প্রচুর ফাইবার থাকে এবং এতে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড থাকে, যা স্বাভাবিকভাবে ওজন কমাতে ও শরীরে জমে থাকা চর্বি কমাতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমানোর জন্য সজনে-চা খুব উপকারী ভূমিকা পালন করে।
● সজনে পাতায় আইসো থায়োসায়ানেট থাকে। ফলে নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়া হলে তা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সজনেপাতার চা বেশ উপকারী।
● গর্ভবতী ও প্রসূতিদের জন্য সজনেপাতা খুবই উপকারী। এটি গর্ভকালীন অসুস্থতা, যেমন মাথা ঘোরানো ,বমি বমি ভাব ,খাবারে অরুচি প্রভৃতি সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নিয়মিত সজনে–চা খাওয়া হলে তা মায়ের দুধ উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় বায়োটিন, ভিটামিন বি সিক্স, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও ভিটামিন এ থাকে, যা চুল পড়া বন্ধ করে। এ ছাড়া এটি চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলকে প্রাণবন্ত ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন ই ইত্যাদি থাকে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ফলে হৃদ্রোগ, স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে। এ ছাড়া এতে ভিটামিন সি থাকে, যা নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদনে সাহায্য করে। এই নাইট্রিক অক্সাইড রক্তনালির কার্যক্ষমতা সঠিক রাখে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।
সজনে | সাজনা | সজিনা | মরিঙ্গা পাতার উপকারিতা, গুনাগুণ ও ব্যবহার বলে শেষ করা যাবেনা। উপরোক্ত আর্টিকেল এ সাজনা পাতার উপকারিতা, গুনাগুণ ও ব্যবহার বিশদ আলোচিত হলো। তাছাড়া সাজনা পাতার পাঊডার, গুড়া খাওয়ার নিয়ম, ত্বকে সাজনা পাতার ব্যবহার ও উপকারিতা, সাজনা পাতার চা ও এর উপকারিতা বর্ণনা করা হলো। স্থান কাল পাত্র ভেদে সামগ্রিক বিবেচনায় – সাজনা গাছের পাতা, ফুল, ফল, ছাল ইত্যাদির যথাযথ ও পরিমিত ব্যবহার মানুষের জীবনে বহুবিধ কল্যাণ বয়ে আনতে পারে।
#মরিঙ্গা_চা#Moringa_Tea#Anti_Aging#Detox#বুড়িয়ে_যাওয়া#মিরাকেল_ট্রি#রোগ_প্রতিরোধ_ক্ষমতা#সুপার_ফুড_অব_নিউট্রিশন#আকুপাংচার_চিকিৎসা#Best_Acupuncture_Hospital#Dhaka_Best_Hospital#Best_Hospital_in_Bangladesh#acupuncture#শশী হাসপাতাল বাংলাদেশ#শশী হাসপাতাল
5 notes
·
View notes
Text
তীব্র গরম ও সুস্থতা। (১)
বিগত কয়েক দিন ধরে আমাদের দেশে বেশির ভাগ এলাকায় মৃদু, মাঝারি থেকে প্রচন্ড তাপ প্রবাহ বিরাজ করছে। বর্তমানে সারা পৃথিবীতেই তাপমাত্রা ভয়ানক ভাবে বেড়ে চলছে। আমাদের আবহাওয়া অধিদপ্তরের মতে, এই তাপ দাহ আরও বেশ কিছু দিন চলবে। ইতি মধ্যে তাপ মাত্রা ৪৩ ডিগ্রি ছুঁয়েছে। আগামী দিন, না জানি কি হয়? বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই তাপ দাহ কমার কোন সম্ভাবনা নেই।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের তথ্য মতে, পরিবেশের তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির ওপরে উঠলে, আমাদের শরীর নিজেকে ঠাণ্ডা করার যে প্রক্রিয়া আছে, সেটি বন্ধ করে দেয়। যে কারণে ৩৫ ডিগ্রি এর বেশি তাপমাত্রা হলে তা যেকোন সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান লোকের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। আর রোগীদের তো কথাই নেই।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, কোনো এলাকার তাপমাত্রা যখন ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তখন তাকে মাঝারি তাপ প্রবাহ ও তাপমাত্রা যখন ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তখন সেটিকে মৃদু তাপ প্রবাহ বলা হয়। আর তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তারও অধিক থাকে তখন তাকে তীব্র তাপ প্রবাহ বলে।
তীব্র গরমের জন্য হিট ওয়েভ ( Heat wave) তৈরী হয়। আর এই হিট ওয়েভের কারণে আমাদের স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়াসহ নানা ধরণের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ে।
ক্রমশ.......
2 notes
·
View notes
Text
आदि शंकराचार्य ने अपनी पुस्तक मठाम्नाय-महानुशासनम के श्लोक 42 में चारों वेदों के अतिरिक्त पाँचवें वेद "सूक्ष्मवेद" का जिक्र किया है।
क्या आप जानते हैं सूक्ष्मवेद के विषय में?
जानने के लिए Sant Rampal Ji Maharaj App से डाउनलोड करके पढ़िए पुस्तक "हिन्दू साहेबान नहीं समझे गीता, वेद, पुराण"।
আদি শঙ্করাচার্য তার গ্রন্থ মঠাম্নায়-মহানুশাসনম এর শ্লোক ৪২-এ চারটি বেদের অতিরিক্ত পঞ্চম বেদ "সুক্স্মবেদ" এর উল্লেখ করেছেন।
আপনি কি সুক্স্মবেদের বিষয়ে জানেন?
জানতে চাইলে Sant Rampal Ji Maharaj App থেকে ডাউনলোড করে পড়ুন গ্রন্থ "হিন্দু সাহেবান নেহি সমঝে গীতা, বেদ, পুরাণ"।
0 notes
Text
ফিতনার সময় দ্বীনের উপর অবিচল থাকার উপায়
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বীন (دين), একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ইসলাম ধর্মের সাথে অধিক ��ম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে |একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মুসলিমের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
দ্বিনের ওপর অটল ও অবিচল থাকা একজন মুমিনের আবশ্যকীয় বিষয়। দুনিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অবস্থার সম্মুখীন হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু শত বাধাবিপত্তির মধ্যেও নিজেকে দ্বিনের ওপর অবিচল রাখা কর্তব্য। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সুতরাং আপনি আহ্বান করুন এবং দৃঢ় থাকুন, যেভাবে আপনি আদিষ্ট হয়েছেন।
আর আপনি তাদের খেয়াল-খুশির অনুসরণ করবেন না।’ (সুরা : আশ শুরা, আয়াত : ৪২)
যারা দ্বিনের ওপর অবিচল থাকবে, তাদের ব্যাপারে আছে সুসংবাদ। আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন, ‘নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের রব আল্লাহ, তারপর অবিচল থাকে, তাদের কাছে নাজিল হয় ফেরেশতা (এ বলে) যে তোমরা ভীত হয়ো না, চিন্তিত হয়ো না এবং তোমাদের যে জান���নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তার জন্য আনন্দিত হও।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ৩০)
এক. আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা এবং তাঁর কাছে অধিক হারে দোয়া করা, যেন তিনি মৃত্যু পর্যন্ত দ্বিনের ওপর অবিচল রাখেন।
রাসুল (সা.) আমাদের দোয়া শিখিয়েছেন। কারণ মানুষের মন সর্বদা আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে থাকে। তিনি যেভাবে ইচ্ছা তা পরিবর্তন করেন। আনাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) এই দোয়া বেশি পাঠ করতেন, হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দ্বিনের ওপর প্রতিষ্ঠিত (দৃঢ়) রাখো। (তিরমিজি, হাদিস : ২১৪০)
দুই. অধিক হারে ক্ষমা প্রার্থনা করা। ইস্তিগফার পড়া। কারণ ক্ষমা প্রার্থনার কারণে তার জন্য দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নিজেদের পালনকর্তা সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করো। অন্তর তাঁরই প্রতি মনোনিবেশ করো। তাহলে তিনি তোমাদের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত উত্কৃষ্ট জীবনোপকরণ দান করবেন।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৩)
তিন. ইলমে নাফে তথা উপকারী ইলম অর্জনের চেষ্টা করা। কারণ উপকারী ইলম অর্জনকারীর জন্য তা আলো ও পথ প্রদর্শক। কোনো বান্দা ইলম ছাড়া সঠিক রাস্তায় চলতে পারবে না। ইলম তাকে সত্য-মিথ্যার পথ বলে দেবে। ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। রাসুল (সা.) আল্লাহর কাছে এই দোয়া করতেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) এই দোয়া করতেন, হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি অনুপকারী বিদ্যা থেকে; এমন অন্তর থেকে, যে অন্তর (আল্লাহকে) ভয় করে না এবং এমন থেকে, যা কবুল হয় না আর ওই প্রবৃত্তি থেকে, যা তৃপ্ত হয় না। তিনি বলেন, হে আল্লাহ! আমি এই চার বস্তু থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (নাসায়ি, হাদিস : ৫৪৭০)
চার. ভালো লোকদের সাহচর্য গ্রহণ করা। এই সাহচর্য আপনাকে ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। যদি ভালো লোকের সাহচর্য গ্রহণ করেন, তাহলে দ্বিনের ওপর অবিচল থাকা সহজ হবে। হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, মানুষ তার বন্ধুর ধ্যান-ধারণার অনুসারী হয়ে থাকে। সুতরাং তোমাদের সবার খেয়াল রাখা উচিত, সে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করছে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
পাঁচ. অশ্লীল গান-বাদ্য শোনা থেকে নিজেকে বিরত রাখা। এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। কারণ গান-বাদ্য মানুষের দিলকে নষ্ট করে দেয় আর তখন সে ভালো জিনিস বা ভালো পথে চলতে পারে না। যদি কারো মধ্যে এই মন্দ অভ্যাস থেকে থাকে, তাহলে এক সপ্তাহের জন্য পরীক্ষা করে দেখুন আপনার মধ্যে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ৬)
বেশির ভাগ সাহাবি, তাবেয়ি ও তফসিরবিদের মতে, ‘লাহওয়াল হাদিস’ মানে গান।
ছয়. নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করা। কারণ কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার অন্তরকে পরিশুদ্ধ করেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যার হৃদয়ে কোরআনের কিছুই নেই, সে বর্জিত ঘরের মতো। (তিরমিজি, হাদিস : ২৯১৩)
সাত. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ গুরুত্বসহ আদায় কর���। কারণ নামাজ মানুষকে সব অনিষ্টতা থেকে দূরে রাখে এবং দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামাজ কায়েম করুন। নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা করো।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৪৫)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বিনের ওপর অটল থাকার তাওফিক দান করুন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
The Method of Remaining Steadfast on the Religion
#দ্বিন#ইসলামইএকমাত্রসত্যধর্ম#TheStraightPath#Qur'an6:153#Allah'sChosen#ThePurposeOfReligion#ইসলাম#দ্বীন#ধর্ম#জীবনেরপথ#সরলপথ#কুরআন৬:১৫৩#ধর্মেরউদ্দেশ্য#TrueReligion#সত্যধর্ম#CompleteCodeOfLife#ChosenByAllah#Iman#Faith#Belief#IslamicBeliefs#ইসলামিকবিশ্বাস#Religion#Deen#Youtube
0 notes
Text
ফিতনার সময় দ্বীনের উপর অবিচল থাকার উপায়
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বীন (دين), একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ইসলাম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে |একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মুসলিমের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
দ্বিনের ওপর অটল ও অবিচল থাকা একজন মুমিনের আবশ্যকীয় বিষয়। দুনিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অবস্থার সম্মুখীন হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু শত বাধাবিপত্তির মধ্যেও নিজেকে দ্বিনের ওপর অবিচল রাখা কর্তব্য। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সুতরাং আপনি আহ্বান করুন এবং দৃঢ় থাকুন, যেভাবে আপনি আদিষ্ট হয়েছেন।
আর আপনি তাদের খেয়াল-খুশির অনুসরণ করবেন না।’ (সুরা : আশ শুরা, আয়াত : ৪২)
যারা দ্বিনের ওপর অবিচল থাকবে, তাদের ব্যাপারে আছে সুসংবাদ। আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন, ‘নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের রব আল্লাহ, তারপর অবিচল থাকে, তাদের কাছে নাজিল হয় ফেরেশতা (এ বলে) যে তোমরা ভীত হয়ো না, চিন্তিত হয়ো না এবং তোমাদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তার জন্য আনন্দিত হও।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ৩০)
এক. আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা এবং তাঁর কাছে অধিক হারে দোয়া করা, যেন তিনি মৃত্যু পর্যন্ত দ্বিনের ওপর অবিচল রাখেন।
রাসুল (সা.) আমাদের দোয়া শিখিয়েছেন। কারণ মানুষের মন সর্বদা আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে থাকে। তিনি যেভাবে ইচ্ছা তা পরিবর্তন করেন। আনাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) এই দোয়া বেশি পাঠ করতেন, হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দ্বিনের ওপর প্রতিষ্ঠিত (দৃঢ়) রাখো। (তিরমিজি, হাদিস : ২১৪০)
দুই. অধিক হারে ক্ষমা প্রার্থনা করা। ইস্তিগফার পড়া। কারণ ক্ষমা প্রার্থনার কারণে তার জন্য দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নিজেদের পালনকর্তা সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করো। অন্তর তাঁরই প্রতি মনোনিবেশ করো। তাহলে তিনি তোমাদের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত উত্কৃষ্ট জীবনোপকরণ দান করবেন।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৩)
তিন. ইলমে নাফে তথা উপকারী ইলম অর্জনের চেষ্টা করা। কারণ উপকারী ইলম অর্জনকারীর জন্য তা আলো ও পথ প্রদর্শক। কোনো বান্দা ইলম ছাড়া সঠিক রাস্তায় চলতে পারবে না। ইলম তাকে সত্য-মিথ্যার পথ বলে দেবে। ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। রাসুল (সা.) আল্লাহর কাছে এই দোয়া করতেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) এই দোয়া করতেন, হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি অনুপকারী বিদ্যা থেকে; এমন অন্তর থেকে, যে অন্তর (আল্লাহকে) ভয় করে না এবং এমন থেকে, যা কবুল হয় না আর ওই প্রবৃত্তি থেকে, যা তৃপ্ত হয় না। তিনি বলেন, হে আল্লাহ! আমি এই চার বস্তু থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (নাসায়ি, হাদিস : ৫৪৭০)
চার. ভালো লোকদের সাহচর্য গ্রহণ করা। এই সাহচর্য আপনাকে ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। যদি ভালো লোকের সাহচর্য গ্রহণ করেন, তাহলে দ্বিনের ওপর অবিচল থাকা সহজ হবে। হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, মানুষ তার বন্ধুর ধ্যান-ধারণার অনুসারী হয়ে থাকে। সুতরাং তোমাদের সবার খেয়াল রাখা উচিত, সে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করছে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
পাঁচ. অশ্লীল গান-বাদ্য শোনা থেকে নিজেকে বিরত রাখা। এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। কারণ গান-বাদ্য মানুষের দিলকে নষ্ট করে দেয় আর তখন সে ভালো জিনিস বা ভালো পথে চলতে পারে না। যদি কারো মধ্যে এই মন্দ অভ্যাস থেকে থাকে, তাহলে এক সপ্তাহের জন্য পরীক্ষা করে দেখুন আপনার মধ্যে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ৬)
বেশির ভাগ সাহাবি, তাবেয়ি ও তফসিরবিদের মতে, ‘লাহওয়াল হাদিস’ মানে গান।
ছয়. নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করা। কারণ কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার অন্তরকে পরিশুদ্ধ করেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যার হৃদয়ে কোরআনের কিছুই নেই, সে বর্জিত ঘরের মতো। (তিরমিজি, হাদিস : ২৯১৩)
সাত. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ গুরুত্বসহ আদায় করা। কারণ নামাজ মানুষকে সব অনিষ্টতা থেকে দূরে রাখে এবং দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামাজ কায়েম করুন। নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা করো।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৪৫)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বিনের ওপর অটল থাকার তাওফিক দান করুন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
The Method of Remaining Steadfast on the Religion
#দ্বিন#ইসলামইএকমাত্রসত্যধর্ম#TheStraightPath#Qur'an6:153#Allah'sChosen#ThePurposeOfReligion#ইসলাম#দ্বীন#ধর্ম#জীবনেরপথ#সরলপথ#কুরআন৬:১৫৩#ধর্মেরউদ্দেশ্য#TrueReligion#সত্যধর্ম#CompleteCodeOfLife#ChosenByAllah#Iman#Faith#Belief#IslamicBeliefs#ইসলামিকবিশ্বাস#Religion#Deen#Youtube
0 notes
Text
ফিতনার সময় দ্বীনের উপর অবিচল থাকার উপায়
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বীন (دين), একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ইসলাম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে |একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মুসলিমের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
দ্বিনের ওপর অটল ও অবিচল থাকা একজন মুমিনের আবশ্যকীয় বিষয়। দুনিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অবস্থার সম্মুখীন হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু শত বাধাবিপত্তির মধ্যেও নিজেকে দ্বিনের ওপর অবিচল রাখা কর্তব্য। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সুতরাং আপনি আহ্বান করুন এবং দৃঢ় থাকুন, যেভাবে আপনি আদিষ্ট হয়েছেন।
আর আপনি তাদের খেয়াল-খুশির অনুসরণ করবেন না।’ (সুরা : আশ শুরা, আয়াত : ৪২)
যারা দ্বিনের ওপর অবিচল থাকবে, তাদের ব্যাপারে আছে সুসংবাদ। আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন, ‘নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের রব আল্লাহ, তারপর অবিচল থাকে, তাদের কাছে নাজিল হয় ফেরেশতা (এ বলে) যে তোমরা ভীত হয়ো না, চিন্তিত হয়ো না এবং তোমাদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তার জন্য আনন্দিত হও।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ৩০)
এক. আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা এবং তাঁর কাছে অধিক হারে দোয়া করা, যেন তিনি মৃত্যু পর্যন্ত দ্বিনের ওপর অবিচল রাখেন।
রাসুল (সা.) আমাদের দোয়া শিখিয়েছেন। কারণ মানুষের মন সর্বদা আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে থাকে। তিনি যেভাবে ইচ্ছা তা পরিবর্তন করেন। আনাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) এই দোয়া বেশি পাঠ করতেন, হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দ্বিনের ওপর প্রতিষ্ঠিত (দৃঢ়) রাখো। (তিরমিজি, হাদিস : ২১৪০)
দুই. অধিক হারে ক্ষমা প্রার্থনা করা। ইস্তিগফার পড়া। কারণ ক্ষমা প্রার্থনার কারণে তার জন্য দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নিজেদের পালনকর্তা সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করো। অন্তর তাঁরই প্রতি মনোনিবেশ করো। তাহলে তিনি তোমাদের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত উত্কৃষ্ট জীবনোপকরণ দান করবেন।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৩)
তিন. ইলমে নাফে তথা উপকারী ইলম অর্জনের চেষ্টা করা। কারণ উপকারী ইলম অর্জনকারীর জন্য তা আলো ও পথ প্রদর্শক। কোনো বান্দা ইলম ছাড়া সঠিক রাস্তায় চলতে পারবে না। ইলম তাকে সত্য-মিথ্যার পথ বলে দেবে। ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। রাসুল (সা.) আল্লাহর কাছে এই দোয়া করতেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) এই দোয়া করতেন, হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি অনুপকারী বিদ্যা থেকে; এমন অন্তর থেকে, যে অন্তর (আল্লাহকে) ভয় করে না এবং এমন থেকে, যা কবুল হয় না আর ওই প্রবৃত্তি থেকে, যা তৃপ্ত হয় না। তিনি বলেন, হে আল্লাহ! আমি এই চার বস্তু থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (নাসায়ি, হাদিস : ৫৪৭০)
চার. ভালো লোকদের সাহচর্য গ্রহণ করা। এই সাহচর্য আপনাকে ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। যদি ভালো লোকের সাহচর্য গ্রহণ করেন, তাহলে দ্বিনের ওপর অবিচল থাকা সহজ হবে। হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, মানুষ তার বন্ধুর ধ্যান-ধারণার অনুসারী হয়ে থাকে। সুতরাং তোমাদের সবার খেয়াল রাখা উচিত, সে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করছে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
পাঁচ. অশ্লীল গান-বাদ্য শোনা থেকে নিজেকে বিরত রাখা। এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। কারণ গান-বাদ্য মানুষের দিলকে নষ্ট করে দেয় আর তখন সে ভালো জিনিস বা ভালো পথে চলতে পারে না। যদি কারো মধ্যে এই মন্দ অভ্যাস থেকে থাকে, তাহলে এক সপ্তাহের জন্য পরীক্ষা করে দেখুন আপনার মধ্যে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ৬)
বেশির ভাগ সাহাবি, তাবেয়ি ও তফসিরবিদের মতে, ‘লাহওয়াল হাদিস’ মানে গান।
ছয়. নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করা। কারণ কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার অন্তরকে পরিশুদ্ধ করেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যার হৃদয়ে কোরআনের কিছুই নেই, সে বর্জিত ঘরের মতো। (তিরমিজি, হাদিস : ২৯১৩)
সাত. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ গুরুত্বসহ আদায় করা। কারণ নামাজ মানুষকে সব অনিষ্টতা থেকে দূরে রাখে এবং দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামাজ কায়েম করুন। নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা করো।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৪৫)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বিনের ওপর অটল থাকার তাওফিক দান করুন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
The Method of Remaining Steadfast on the Religion
#দ্বিন#ইসলামইএকমাত্রসত্যধর্ম#TheStraightPath#Qur'an6:153#Allah'sChosen#ThePurposeOfReligion#ইসলাম#দ্বীন#ধর্ম#জীবনেরপথ#সরলপথ#কুরআন৬:১৫৩#ধর্মেরউদ্দেশ্য#TrueReligion#সত্যধর্ম#CompleteCodeOfLife#ChosenByAllah#Iman#Faith#Belief#IslamicBeliefs#ইসলামিকবিশ্বাস#Religion#Deen#Youtube
0 notes
Text
ফিতনার সময় দ্বীনের উপর অবিচল থাকার উপায়
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বীন (دين), একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ইসলাম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে |একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মুসলিমের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
দ্বিনের ওপর অটল ও অবিচল থাকা একজন মুমিনের আবশ্যকীয় বিষয়। দুনিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অবস্থার সম্মুখীন হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু শত বাধাবিপত্তির মধ্যেও নিজেকে দ্বিনের ওপর অবিচল রাখা কর্তব্য। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সুতরাং আপনি আহ্বান করুন এবং দৃঢ় থাকুন, যেভাবে আপনি আদিষ্ট হয়েছেন।
আর আপনি তাদের খেয়াল-খুশির অনুসরণ করবেন না।’ (সুরা : আশ শুরা, আয়াত : ৪২)
যারা দ্বিনের ওপর অবিচল থাকবে, তাদের ব্যাপারে আছে সুসংবাদ। আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন, ‘নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের রব আল্লাহ, তারপর অবিচল থাকে, তাদের কাছে নাজিল হয় ফেরেশতা (এ বলে) যে তোমরা ভীত হয়ো না, চিন্তিত হয়ো না এবং তোমাদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তার জন্য আনন্দিত হও।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ৩০)
এক. আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা এবং তাঁর কাছে অধিক হারে দোয়া করা, যেন তিনি মৃত্যু পর্যন্ত দ্বিনের ওপর অবিচল রাখেন।
রাসুল (সা.) আমাদের দোয়া শিখিয়েছেন। কারণ মানুষের মন সর্বদা আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে থাকে। তিনি যেভাবে ইচ্ছা তা পরিবর্তন করেন। আনাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) এই দোয়া বেশি পাঠ করতেন, হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দ্বিনের ওপর প্রতিষ্ঠিত (দৃঢ়) রাখো। (তিরমিজি, হাদিস : ২১৪০)
দুই. অধিক হারে ক্ষমা প্রার্থনা করা। ইস্তিগফার পড়া। কারণ ক্ষমা প্রার্থনার কারণে তার জন্য দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নিজেদের পালনকর্তা সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করো। অন্তর তাঁরই প্রতি মনোনিবেশ করো। তাহলে তিনি তোমাদের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত উত্কৃষ্ট জীবনোপকরণ দান করবেন।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৩)
তিন. ইলমে নাফে তথা উপকারী ইলম অর্জনের চেষ্টা করা। কারণ উপকারী ইলম অর্জনকারীর জন্য তা আলো ও পথ প্রদর্শক। কোনো বান্দা ইলম ছাড়া সঠিক রাস্তায় চলতে পারবে না। ইলম তাকে সত্য-মিথ্যার পথ বলে দেবে। ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। রাসুল (সা.) আল্লাহর কাছে এই দোয়া করতেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) এই দোয়া করতেন, হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি অনুপকারী বিদ্যা থেকে; এমন অন্তর থেকে, যে অন্তর (আল্লাহকে) ভয় করে না এবং এমন থেকে, যা কবুল হয় না আর ওই প্রবৃত্তি থেকে, যা তৃপ্ত হয় না। তিনি বলেন, হে আল্লাহ! আমি এই চার বস্তু থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (নাসায়ি, হাদিস : ৫৪৭০)
চার. ভালো লোকদের সাহচর্য গ্রহণ করা। এই সাহচর্য আপনাকে ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। যদি ভালো লোকের সাহচর্য গ্রহণ করেন, তাহলে দ্বিনের ওপর অবিচল থাকা সহজ হবে। হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, মানুষ তার বন্ধুর ধ্যান-ধারণার অনুসারী হয়ে থাকে। সুতরাং তোমাদের সবার খেয়াল রাখা উচিত, সে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করছে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
পাঁচ. অশ্লীল গান-বাদ্য শোনা থেকে নিজেকে বিরত রাখা। এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। কারণ গান-বাদ্য মানুষের দিলকে নষ্ট করে দেয় আর তখন সে ভালো জিনিস বা ভালো পথে চলতে পারে না। যদি কারো মধ্যে এই মন্দ অভ্যাস থেকে থাকে, তাহলে এক সপ্তাহের জন্য পরীক্ষা করে দেখুন আপনার মধ্যে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ৬)
বেশির ভাগ সাহাবি, তাবেয়ি ও তফসিরবিদের মতে, ‘লাহওয়াল হাদিস’ মানে গান।
ছয়. নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করা। কারণ কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার অন্তরকে পরিশুদ্ধ করেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যার হৃদয়ে কোরআনের কিছুই নেই, সে বর্জিত ঘরের মতো। (তিরমিজি, হাদিস : ২৯১৩)
সাত. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ গুরুত্বসহ আদায় করা। কারণ নামাজ মানুষকে সব অনিষ্টতা থেকে দূরে রাখে এবং দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামাজ কায়েম করুন। নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা করো।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৪৫)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বিনের ওপর অটল থাকার তাওফিক দান করুন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
The Method of Remaining Steadfast on the Religion
#দ্বিন#ইসলামইএকমাত্রসত্যধর্ম#TheStraightPath#Qur'an6:153#Allah'sChosen#ThePurposeOfReligion#ইসলাম#দ্বীন#ধর্ম#জীবনেরপথ#সরলপথ#কুরআন৬:১৫৩#ধর্মেরউদ্দেশ্য#TrueReligion#সত্যধর্ম#CompleteCodeOfLife#ChosenByAllah#Iman#Faith#Belief#IslamicBeliefs#ইসলামিকবিশ্বাস#Religion#Deen#Youtube
0 notes
Text
ফিতনার সময় দ্বীনের উপর অবিচল থাকার উপায়
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বীন (دين), একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ইসলাম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে |একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মুসলিমের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
দ্বিনের ওপর অটল ও অবিচল থাকা একজন মুমিনের আবশ্যকীয় বিষয়। দুনিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অবস্থার সম্মুখীন হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু শত বাধাবিপত্তির মধ্যেও নিজেকে দ্বিনের ওপর অবিচল রাখা কর্তব্য। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সুতরাং আপনি আহ্বান করুন এবং দৃঢ় থাকুন, যেভাবে আপনি আদিষ্ট হয়েছেন।
আর আপনি তাদের খেয়াল-খুশির অনুসরণ করবেন না।’ (সুরা : আশ শুরা, আয়াত : ৪২)
যারা দ্বিনের ওপর অবিচল থাকবে, তাদের ব্যাপারে আছে সুসংবাদ। আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন, ‘নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের রব আল্লাহ, তারপর অবিচল থাকে, তাদের কাছে নাজিল হয় ফেরেশতা (এ বলে) যে তোমরা ভীত হয়ো না, চিন্তিত হয়ো না এবং তোমাদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তার জন্য আনন্দিত হও।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ৩০)
এক. আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা এবং তাঁর কাছে অধিক হারে দোয়া করা, যেন তিনি মৃত্যু পর্যন্ত দ্বিনের ওপর অবিচল রাখেন।
রাসুল (সা.) আমাদের দোয়া শিখিয়েছেন। কারণ মানুষের মন সর্বদা আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে থাকে। তিনি যেভাবে ইচ্ছা তা পরিবর্তন করেন। আনাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) এই দোয়া বেশি পাঠ করতেন, হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দ্বিনের ওপর প্রতিষ্ঠিত (দৃঢ়) রাখো। (তিরমিজি, হাদিস : ২১৪০)
দুই. অধিক হারে ক্ষমা প্রার্থনা করা। ইস্তিগফার পড়া। কারণ ক্ষমা প্রার্থনার কারণে তার জন্য দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নিজেদের পালনকর্তা সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করো। অন্তর তাঁরই প্রতি মনোনিবেশ করো। তাহলে তিনি তোমাদের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত উত্কৃষ্ট জীবনোপকরণ দান করবেন।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৩)
তিন. ইলমে নাফে তথা উপকারী ইলম অর্জনের চেষ্টা করা। কারণ উপকারী ইলম অর্জনকারীর জন্য তা আলো ও পথ প্রদর্শক। কোনো বান্দা ইলম ছাড়া সঠিক রাস্তায় চলতে পারবে না। ইলম তাকে সত্য-মিথ্যার পথ বলে দেবে। ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। রাসুল (সা.) আল্লাহর কাছে এই দোয়া করতেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) এই দোয়া করতেন, হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি অনুপকারী বিদ্যা থেকে; এমন অন্তর থেকে, যে অন্তর (আল্লাহকে) ভয় করে না এবং এমন থেকে, যা কবুল হয় না আর ওই প্রবৃত্তি থেকে, যা তৃপ্ত হয় না। তিনি বলেন, হে আল্লাহ! আমি এই চার বস্তু থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (নাসায়ি, হাদিস : ৫৪৭০)
চার. ভালো লোকদের সাহচর্য গ্রহণ করা। এই সাহচর্য আপনাকে ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। যদি ভালো লোকের সাহচর্য গ্রহণ করেন, তাহলে দ্বিনের ওপর অবিচল থাকা সহজ হবে। হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, মানুষ তার বন্ধুর ধ্যান-ধারণার অনুসারী হয়ে থাকে। সুতরাং তোমাদের সবার খেয়াল রাখা উচিত, সে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করছে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
পাঁচ. অশ্লীল গান-বাদ্য শোনা থেকে নিজেকে বিরত রাখা। এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। কারণ গান-বাদ্য মানুষের দিলকে নষ্ট করে দেয় আর তখন সে ভালো জিনিস বা ভালো পথে চলতে পারে না। যদি কারো মধ্যে এই মন্দ অভ্যাস থেকে থাকে, তাহলে এক সপ্তাহের জন্য পরীক্ষা করে দেখুন আপনার মধ্যে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ৬)
বেশির ভাগ সাহাবি, তাবেয়ি ও তফসিরবিদের মতে, ‘লাহওয়াল হাদিস’ মানে গান।
ছয়. নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করা। কারণ কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার অন্তরকে পরিশুদ্ধ করেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যার হৃদয়ে কোরআনের কিছুই নেই, সে বর্জিত ঘরের মতো। (তিরমিজি, হাদিস : ২৯১৩)
সাত. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ গুরুত্বসহ আদায় করা। কারণ নামাজ মানুষকে সব অনিষ্টতা থেকে দূরে রাখে এবং দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামাজ কায়েম করুন। নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা করো।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৪৫)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বিনের ওপর অটল থাকার তাওফিক দান করুন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
The Method of Remaining Steadfast on the Religion
#দ্বিন#ইসলামইএকমাত্রসত্যধর্ম#TheStraightPath#Qur'an6:153#Allah'sChosen#ThePurposeOfReligion#ইসলাম#দ্বীন#ধর্ম#জীবনেরপথ#সরলপথ#কুরআন৬:১৫৩#ধর্মেরউদ্দেশ্য#TrueReligion#সত্যধর্ম#CompleteCodeOfLife#ChosenByAllah#Iman#Faith#Belief#IslamicBeliefs#ইসলামিকবিশ্বাস#Religion#Deen#Youtube
0 notes
Text
ফিতনার সময় দ্বীনের উপর অবিচল থাকার উপায়
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বীন (دين), একটি আরবি শব্দ, যা প্রধাণত ইসলাম ধর্মের সাথে অধিক সম্পৃক্ত, পাশাপাশি আরব খ্রিস্টানরাও তাদের উপাসনার ক্ষেত্রে এই শব্দটি ব্যবহার করে |একে প্রায়শই "ধর্ম" হিসেবে অনুবাদ করা হয়, কিন্তু ইসলামী প্রধান ধর্মগ্রন্থ কুরআনে শব্দটির দ্বারা একজন ন্যায়নিষ্ঠ মুসলিমের জন্য পালনীয় পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
দ্বিনের ওপর অটল ও অবিচল থাকা একজন মুমিনের আবশ্যকীয় বিষয়। দুনিয়ায় বিভিন্ন ধরনের অবস্থার সম্মুখীন হওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু শত বাধাবিপত্তির মধ্যেও নিজেকে দ্বিনের ওপর অবিচল রাখা কর্তব্য। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সুতরাং আপনি আহ্বান করুন এবং দৃঢ় থাকুন, যেভাবে আপনি আদিষ্ট হয়েছেন।
আর আপনি তাদের খেয়াল-খুশির অনুসরণ করবেন না।’ (সুরা : আশ শুরা, আয়াত : ৪২)
যারা দ্বিনের ওপর অবিচল থাকবে, তাদের ব্যাপারে আছে সুসংবাদ। আল্লাহ তাআলা অন্যত্র বলেন, ‘নিশ্চয় যারা বলে, আমাদের রব আল্লাহ, তারপর অবিচল থাকে, তাদের কাছে নাজিল হয় ফেরেশতা (এ বলে) যে তোমরা ভীত হয়ো না, চিন্তিত হয়ো না এবং তোমাদের যে জান্নাতের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল, তার জন্য আনন্দিত হও।’ (সুরা : ফুসসিলাত, আয়াত : ৩০)
এক. আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থনা করা এবং তাঁর কাছে অধিক হারে দোয়া করা, যেন তিনি মৃত্যু পর্যন্ত দ্বিনের ওপর অবিচল রাখেন।
রাসুল (সা.) আমাদের দোয়া শিখিয়েছেন। কারণ মানুষের মন সর্বদা আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে থাকে। তিনি যেভাবে ইচ্ছা তা পরিবর্তন করেন। আনাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) এই দোয়া বেশি পাঠ করতেন, হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আমার অন্তরকে তোমার দ্বিনের ওপর প্রতিষ্ঠিত (দৃঢ়) রাখো। (তিরমিজি, হাদিস : ২১৪০)
দুই. অধিক হারে ক্ষমা প্রার্থনা করা। ইস্তিগফার পড়া। কারণ ক্ষমা প্রার্থনার কারণে তার জন্য দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমরা নিজেদের পালনকর্তা সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করো। অন্তর তাঁরই প্রতি মনোনিবেশ করো। তাহলে তিনি তোমাদের নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত উত্কৃষ্ট জীবনোপকরণ দান করবেন।’ (সুরা : হুদ, আয়াত : ৩)
তিন. ইলমে নাফে তথা উপকারী ইলম অর্জনের চেষ্টা করা। কারণ উপকারী ইলম অর্জনকারীর জন্য তা আলো ও পথ প্রদর্শক। কোনো বান্দা ইলম ছাড়া সঠিক রাস্তায় চলতে পারবে না। ইলম তাকে সত্য-মিথ্যার পথ বলে দেবে। ভালো-মন্দের পথ দেখাবে। রাসুল (সা.) আল্লাহর কাছে এই দোয়া করতেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) এই দোয়া করতেন, হে আল্লাহ! আমি আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি অনুপকারী বিদ্যা থেকে; এমন অন্তর থেকে, যে অন্তর (আল্লাহকে) ভয় করে না এবং এমন থেকে, যা কবুল হয় না আর ওই প্রবৃত্তি থেকে, যা তৃপ্ত হয় না। তিনি বলেন, হে আল্লাহ! আমি এই চার বস্তু থেকে আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (নাসায়ি, হাদিস : ৫৪৭০)
চার. ভালো লোকদের সাহচর্য গ্রহণ করা। এই সাহচর্য আপনাকে ভালো-মন্দের ���থ দেখাবে। যদি ভালো লোকের সাহচর্য গ্রহণ করেন, তাহলে দ্বিনের ওপর অবিচল থাকা সহজ হবে। হাদিসে এসেছে, হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, মানুষ তার বন্ধুর ধ্যান-ধারণার অনুসারী হয়ে থাকে। সুতরাং তোমাদের সবার খেয়াল রাখা উচিত, সে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন করছে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
পাঁচ. অশ্লীল গান-বাদ্য শোনা থেকে নিজেকে বিরত রাখা। এটি একটি পরীক্ষিত পদ্ধতি। কারণ গান-বাদ্য মানুষের দিলকে নষ্ট করে দেয় আর তখন সে ভালো জিনিস বা ভালো পথে চলতে পারে না। যদি কারো মধ্যে এই মন্দ অভ্যাস থেকে থাকে, তাহলে এক সপ্তাহের জন্য পরীক্ষা করে দেখুন আপনার মধ্যে অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর মানুষের মধ্যে থেকে কেউ কেউ আল্লাহর পথ থেকে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য কিনে নেয়।’ (সুরা : লুকমান, আয়াত : ৬)
বেশির ভাগ সাহাবি, তাবেয়ি ও তফসিরবিদের মতে, ‘লাহওয়াল হাদিস’ মানে গান।
ছয়. নিয়মিত কোরআন তিলাওয়াত করা। কারণ কোরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা বান্দার অন্তরকে পরিশুদ্ধ করেন। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, যার হৃদয়ে কোরআনের কিছুই নেই, সে বর্জিত ঘরের মতো। (তিরমিজি, হাদিস : ২৯১৩)
সাত. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ গুরুত্বসহ আদায় করা। কারণ নামাজ মানুষকে সব অনিষ্টতা থেকে দূরে রাখে এবং দ্বিনের ওপর অটল থাকা সহজ হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামাজ কায়েম করুন। নিশ্চয়ই নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা করো।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৪৫)
আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে দ্বিনের ওপর অটল থাকার তাওফিক দান করুন।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
আমার দ্বীন ইসলাম
দ্বিনের ওপর অবিচল থাকার পদ্ধতি
The Method of Remaining Steadfast on the Religion
#দ্বিন#ইসলামইএকমাত্রসত্যধর্ম#TheStraightPath#Qur'an6:153#Allah'sChosen#ThePurposeOfReligion#ইসলাম#দ্বীন#ধর্ম#জীবনেরপথ#সরলপথ#কুরআন৬:১৫৩#ধর্মেরউদ্দেশ্য#TrueReligion#সত্যধর্ম#CompleteCodeOfLife#ChosenByAllah#Iman#Faith#Belief#IslamicBeliefs#ইসলামিকবিশ্বাস#Religion#Deen#Youtube
0 notes
Text
ইসকন ও চিন্ময় কৃষ্ণের অ্যাকাউন্টে ২৪০ কোটি টাকার সন্ধান
ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) ও চিন্ময় দাসের ২০৩টি ব্যাংক হিসাবে প্রায় ২৪০ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। এর মধ্যে ইসকনের নামে ২০২টি অ্যাকাউন্টে ২৩৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা জমা দেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে গত ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত উত্তোলন করা হয়েছে ২২৩ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। ব্যাংক হিসাবগুলোতে জমা রয়েছে ১২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।…
0 notes
Link
ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন)
0 notes
Text
✨ থ্রিডি প্রিন্টেড প্রিমিয়াম গাউন উইথ বেল্ট
🎨 ডিজাইন প্যাটার্ন: অরিজিনাল 3D ডিজিটাল প্রিন্ট ✂️ প্রোডাক্ট অবস্থা: সম্পূর্ণ সেলাই করা 🌈 রঙ ও ডিজাইন: ৯৫%+ মিল থাকবে 🌟 কোয়ালিটি: উচ্চমানের প্রিমিয়াম পণ্য
📏 মাপ:
লম্বা: ৫২
চওড়া: ১২০+/-
বডি সাইজ: ৩৬, ৩৮, ৪০, ৪২, ৪৪, ৪৬
✅ স্টাইলিশ ডিজাইন ✅ আরামদায়ক ফিট ✅ দারুণ ফ্যাশনেবল
📲 অর্ডার করতে WhatsApp করুন: 01743398470 ✨ নিজেকে দিন প্রিমিয়াম লুক!
4o
0 notes
Text
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে আবাসিক হোটেলের ম্যানেজার খুন
বগুড়ায় দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে একটি আবাসিক হোটেলের ম্যানেজার খুন হয়েছেন। নিহতের নাম বিপুল মিয়া (৪২)। তিনি বগুড়া শহরতলীর মাটিডালী এলাকার সানসাইন আবাসিক হোটেলের ম্যানেজার ছিলেন। মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বগুড়া শহরের ফুলবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক আলমাস আলী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে…
0 notes
Text
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত সংখ্যার গল্প || সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত সংখ্যার গল্প || সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
অংক : মানুষ হিসাব নিকাশ এবং গণনা কার্যের জন্য যেসব প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করে তাকে অংক বলে। অথবা, শূণ্য থেকে নয় পর্যন্ত প্রতীক সমূহকে অংক বলে। অথবা, সংখ্যা গঠনের জন্য যেসব প্রতীক ব্যবহার হয় তাদের অংক বলে। য়েমন: ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯ অংক দুই প্রকার: (ক) স্বার্থক অংক (খ) অভাবজ্ঞাপক অংক স্বার্থক অংক: ১ থেকে ৯ পর্যন্ত অংক সমূহকে স্বার্থক অংক বলে। অভাবজ্ঞাপক অংক : শূণ্যকে (০) অভাবজ্ঞাপক অংক বলে। সংখ্যাপাতন: কোন সংখ্যা অংক দ্বারা লেখাকে সংখ্যাপাতন বলে। দশগুণোত্তর রীতি: দশভিত্তিক বলে সংখ্যা প্রকাশের রীতিকে দশগুণোত্তর রীতি বলে। সংখ্যা: এক বা একাধিক অংক পাশাপাশি বসে সংখ্যা গঠন করে। স্বাভাবিক সংখ্যা : শুণ্য ব্যতীত বাকি ধনাত্মক অখন্ড সংখ্যা গুলো স্বাভাবিক সংখ্যা। স্থানীয়মান : সংখ্যায় ব্যবহৃত কোন অংক তার অবস্থানের জন্য যে মান প্রকাশ করে তাকে ঐ অংকের স্থানীয়মান বলে। স্বকীয়মান : সংখ্যায় ব্যবহৃত কোন অংক আলাদা আলাদাভাবে যে মান প্রকাশ করে তাকে ঐ অংকের স্বকীয়মান বলে।
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ১। (ক) মানুষ হিসাব নিকাশ এবং গণনা কার্যের জন্য যেসব প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করে তাকে ----------- বলে। (খ) কোন সভ্যতার মানুষেরা দড়ির গিট দিয়ে সংখ্যা প্রকাশ করতো? (গ) দ্বারা --------------- সংখ্যাটি প্রকাশ করে। (ঘ) দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে ------- টি প্রতীক রয়েছে যাদের বলা হয় ------------ । (ঙ) -------------------- চিত্রটি দ্বারা মায়ানরা ১ প্রকাশ করে। (চ) দশমিক পদ্ধতি বের করেছিলেন ------------------। ২। প্রাচীনকালে মানুষ গণনা ও হিসাব নিকাসের জন্য -------------- ব্যবহার করত। ৩। অঙ্ক কয় প্রকার? ৪। এক বা একাধিক অঙ্ক পাশাপাশি স্থাপনে যা গঠিত হয় তাকে কি বলে? ৫। কোন সংখ্যাকে যখন দুইটি অংক (১ ও ০) দ্বারা প্রকাশ করা হয় তাকে কি বলা হয়? ৬। কোন স্বার্থক অঙ্ক আলাদাভাবে লিখলে যে সব সংখ্যা প্রকাশ করে তাকে ঐ অঙ্কের কি বলে? ৭। সর্বাপেক্ষা বড় স্বার্থক অঙ্ক কোনটি? ৮। একক বৃহত্তম সংখ্যা কোনটি? ৯। শুণ্য (০) কি ধরনের অঙ্ক? ১০। পাঁচ অঙ্কের বৃহত্তম সখ্যার আগের সংখ্যা কত? ১১। ৪,২,৩,৭ অঙ্ক গুলো একবার ব্যবহার করে তিন হাজার থেকে বড় ক্ষুদ্রতম সংখ্যাটি কোনটি? ১২। একই সংখ্যা মাত্র একবার ব্যবহার করে ৮,০,৭,৩,৪, ৫ অঙ্কগুলো দ্বারা গঠিত ছয় অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা কোনটি? ১৩। একই অঙ্ক একবারের বেশি ব্যবহার না করে দুই অঙ্কের বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখার অন্তর কত? ১৪। একই অঙ্ক একবারের বেশি ব্যবহার না করে পাঁচ অঙ্কের বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখার যোগফল কত? ১৫। একই অঙ্ক মাত্র একবার ব্যবহার করে পাঁচ অঙ্কের বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখার অন্তর কত? ১৬। ৭,০,৫, অঙ্কগুলো ব্যবহার করে তিন অঙ্ক বিশিষ্ট কয়টি সংখ্যা গঠন করা যায়? ১৭। চার অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা থেকে তিন অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যা বিয়োগফল কত ? ১৮। ৪,৯,০ অঙ্কগুলো ব্যবহার করে দুই অঙ্ক বিশিষ্ট কয়টি সংখ্যা গঠন করা যায়? ১৯। ১,২,৩ অঙ্কগুলো ব্যবহার করে দুই অঙ্ক বিশিষ্ট কয়টি সংখ্যা গঠন করা যায়? ২০। তিনটি ক্রমিক জোড় সংখ্যার সমষ্টি ১৮। বড় ও ছোট সংখ্যাটি কত? ২১। তিনটি ক্রমিক জোড় সংখ্যার সমষ্টি ২৪। ছোট সংখ্যাটি কত? ২২। ছয় অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যার সাথে কত যোগ করলে যোগফল সাত অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যার সমান হবে? ২৩। ৫,০,৭ দ্বারা গঠিত বৃহত্তম সংখ্যার সাথে কত যোগ করলে যোগফল সাত অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যার সমান হবে? ২৪। তিন অঙ্ক বিশিষ্ট একটি সংখ্যার অঙ্কগুলো দ্বারা দুই অঙ্ক বিশিষ্ট কয়টি সংখ্যা লেখা যায়? ২৫। ৬৩৪ বিলিয়ন = কত কোটি? ২৬। ৫২৬৪ সংখ্যাটি ৫ ও ২ এর স্থানীয় মানের পার্থক্য কত? ২৭। দুই অঙ্ক বিশিষ্ট বৃহত্তম সংখ্যা দুই অঙ্ক বিশিষ্ট ক্ষুদ্রতম সংখ্যার কত গুণ? ২৮। পাটিগণিতে -------------- প্রতীক দ্বারা সব সংখ্যাই প্রকাশ করা যায়। ২৯। শুণ্য ব্যতীত বাকি ধনাত্মক অখন্ড সংখ্যা গুলো --------------- সংখ্যা। ৩০। (১-৯) এক থেকে নয় পর্যš Íঅংকগুলোকে ----------------- বলে। ৩১। অংক ও সংখ্যার মধ্যকার পার্থক্য কী ? ৩২। অংকপাতনে ---------প্রতীক ব্যবহার করা হয়। ৩৩। দশভিত্তিক বলে সংখ্যা প্রকাশের রীতিকে --বলে। ৩৪। কোন অংক এক এক স্থান করে বাম দিকে সরে গেলে তার মান উত্তোরোত্তর ------- করে বৃদ্ধি পায়। ৩৫। কোন অংক এক এক স্থান করে ডানদিকে সরে গেলে তার মান উত্তোরোত্তর ------- করে কমে যায়। ৩৬। কোন সংখ্যা অংক দ্বারা লেখাকে ------- বলে। ৩৭। কোন সংখ্যায় ব্যবহৃত অংক গুলোর মান তার ------------------ এর উপড় নির্ভর করে। ৩৮। সংখ্যায় ব্যবহৃত কোন অংক তার অবস্থানের জন্য যে সংখ্যা প্রকাশ করে তাকে ঐ অংকের -----মান বলে। ৩৯। আর্ন্তজাতিক সংখ্যা পঠন রীতিতে যে কোন সংখ্যার ডানদিক থেকে তিন অংক পরপর---------বসাতে হয়। ৪০। ১মিলিয়ন = -------------------- লক্ষ। ৪১। এক বাএকাধিক অংক পাশাপাশি বসে ------------------- গঠন করে। ৪২। অংক ------------------- প্রকার। ৪৩। দেশীয় সংখ্যা পঠনরীতিতে যে কোন সংখ্যার ডানদিক থেকে তিন অংক পরে ---------------- এবংএরপর দুই অংক পরপর ------বসাতে হয়। ৪৪। কোন অংকটিকে কোন সংখ্যার গুননীয়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়না? ৪৫। স্বার্থক ক্ষুদ্রতম অংক কোনটি? ৪৬। ১ কে ১০০০ বার ১ দিয়ে গুণ করলে গুণফল কত? ৪৭। দশ ভিত্তিক সংখ্যা প্রকাশের প্রণালি কে কী বলা হয়? ৪৮। একবার ব্যবহার করে ৪, ০, ৩, ৮, ৯, ৭, ৫ অঙ্কগুলো দ¦ারা গঠিত ৭ অঙ্কের বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যার পার্থক্য কত? ৪৯। শূন্য ‘০’ কে --------- অংক বলা হয়। ৫০। -------------- মিলিয়নে ১ বিলিয়ন। ৫১। সারাবিশ্বে মোট অংকের সংখ্যা ----------- ৫২। অঙ্ক কাকে বলে? ৫৩। সার্থক অংক --------------টি। ৫৪। ৬৭৮৯ সংখ্যাটিতে ৬ এর স্বকীয়মান ------ ৫৫। ১৩০০৪৫০৭৮ সংখ্যাটিতে সার্থক অংক ----টি ৫৬। ৫০০ কোটিতে -------------------- বিলিয়ন। ৫৭। ১ থেকে ১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যার গুণফল -----------------। ৫৮। স্বকীয় মান সর্বদা ----------- থাকে। ৫৯। ১৭০ লক্ষ = ---------- মিলিয়ন। ৬০। আন্তর্জাতিক গননা পদ্ধতিতে -------------- পর পর কমা বসাতে হয়। ৬১। ০.০৫ বিলিয়ন = কত কোটি? ৬২। আর্ন্তজাতিক গণনা পদ্ধতিতে হাজারের ঘরে সর্বোচ্চ কত অংক বিশিষ্ট সংখ্যা লেখা যায়? ৬৩। কোনো অঙ্ক একাধিক বার ব্যবহার না করে দুই অঙ্কের বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যার গুণফল কত? ৬৪। ৫২০৭৮সংখ্যাটিতে ২ এর স্থানীয়মান কত? ৬৫। ৫৭৩ সংখ্যাটি ৫ এর স্বকীয়মান কত? ৬৬। এক অঙ্ক একবারের বেশি ব্যবহার না করে ৫ অঙ্কের বৃহত্তম সংখ্যা কত? ৬৭। এক অঙ্ক এক বারের বেশি ব্যবহার না করে ৫ অঙ্কর বৃহত্তম সংখ্যার অংক গুলোর সমষ্টি কত? ৬৮। এক অঙ্ক একবারের বেশি ব্যবহার না করে সাত অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যার অঙ্কেগুলোর গুনফল কত? ৬৯। ৪২০৩ সংখ্যাটিতে ২ ও ০ এর স্থানীয় মানের পার্থক্য কত? ৭০। অংক পাতনের বেলায় যে কোন অবস্থানে ৯ এর --------- মান বৃহত্তম হবে। ৭১। কোন সংখ্যাকে শুণ্য দ্বারা গুণ করলে গুণফল কত হয়? ৭২। সর্বাপেক্ষা ছোট স্বার্থক অঙ্ক কোনটি? ৭৩। বড় থেকে ছোট ক্রমে অংকপাতন করলে ------------ পাওয়া যায়। ৭৪। ছোট থেকে বড় ক্রমে অংকপাতন করলে ------------ পাওয়া যায়। ৭৫। সার্থক অঙ্কের মধ্যে সর্বনি¤œ মান ----------------। ৭৬। অঙ্কের স্থান পরিবর্তনের ফলে ------------- মানের পরিবর্তন হয়। ৭৭। অঙ্কের স্থান পরিবর্তনের ফলে ------------- মান একই থাকে । ৭৮। এক অংক একবারের বেশি ব্যবহার না করে ৭ অঙ্কের ক্ষুদ্রতম সংখ্যার অংক গুলোর গুণফল কত? ৭৯। ২ কে ১ দ্বারা ১০০ বার গুণ করে গুণফল হতে ১ বিয়োগ করলে েিয়াগফল ---------------- । ৮০। কোনটি সহকারী অংক? ৮১। কমা ব্যবহার করার জন্য কমপক্ষে কত অংকের সংখ্যার প্রয়োজন? ৮২। ৪,০,৫,১,৩,৯,৮,৭,২ অংকগুলো একবার ব্যবহার করে সাত অংকের বৃহত্তম ও ক্ষুদ্রতম সংখ্যার পার্থক্য কত? ৮৩. একটি সংখ্যা ৩১ থেকে যত বেশি, ৫৫ থেকে ততো কম সংখ্যাটি কত? ৮৪. একটি সংখ্যা ৯৯৯ থেকে যত ছোট ৭৯৭ থেকে তত বড়। সংখ্যাটি কত? ৮৫. তিন অংক বিশিষ্ঠ একটি সংখ্যার সাথে ৪২৩ যোগ করলে ৮৪৬ হয়,বিয়োগ করলে কত হবে? ৮৬। কোন সংখ্যার অংক গুলোর যোগফল ৩ দ্বারা বিভাজ্য হলে, ঐ সংখ্যাটি ------- দ্বারা বিভাজ্য। ৮৭। কোন সংখ্যার অংক গুলোর যোগফল ৯ দ্বারা বিভাজ্য হলে, ঐ সংখ্যাটি -------------- দ্বারা বিভাজ্য। ৮৮। কোন সংখ্যার একক স্থানীয় ০ বা ৫ হলে , ঐ সংখ্যাটি -------------- দ্বারা বিভাজ্য। ৮৯। কোন সংখ্যার একক স্থানীয় ০ বা জোড় সংখ্যা হলে , ঐ সংখ্যাটি -------------- দ্বারা বিভাজ্য। ৯০। কোন সংখ্যার একক ও দশক স্থানীয় অংক দুইটি দ্বারা গঠিত সংখ্যা ৪ দ্বারা বিভাজ্য হলে, ঐ সংখ্যাটি ----- দ্বারা বিভাজ্য। ৯১। কোন সংখ্যার একক ও দশক উভয় স্থানের অংক ০ হলে, ঐ সংখ্যাটি -------------- দ্বারা বিভাজ্য। ৯২। ২৪৫৮ এর সাথে কমপক্ষে কত যোগ করলে যোগফল ৯ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হবে? ৯৩। ২৪৫৮ এর সাথে কমপক্ষে কত যোগ করলে যোগফল ৩ দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হবে? ৯৪। ২৪৫৮ এর সাথে কমপক্ষে কত যোগ করলে যোগফল একক বৃহত্তম সংখ্যা দ্বারা নিঃশেষে বিভাজ্য হবে? ৯৫। ১৭ এর গুনণীয়ক কতটি ও কেন? ৯৬। কোন সংখ্যা ৯ দ্বারা বিভাজ্য হলে সংখ্যাটি ---------- দ্বারাও বিভাজ্য। ৯৭। সংখ্যা রেখায় শুণ্য বিন্দুর ডানদিকে ----------------- সংখ্যার অবস্থান। ৯৮। সংখ্যা রেখায় শুণ্য বিন্দুর বামদিকে ----------------- সংখ্যার অবস্থান। ৯৯। সংখ্যা রেখায় শুণ্য বিন্দু হতে ডানদিকে গেলে সংখার মান ---------------- পায়। ১০০। সংখ্যা রেখায় শুণ্য বিন্দু হতে বামদিকে গেলে সংখার মান ---------------- পায়। ১০১। সংখ্যারেখায় শুণ্য এবং ১ এর মধ্যবর্তী দুরত্বকে ----------- বলে। ৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত অনুশীলনী ১.১ সমাধান Read the full article
#১মঅধ্যায়সংখ্যারগল্প#অংক#অভাবজ্ঞাপকঅংক#দশগুণোত্তররীতি||Thesystemofmultiplesoften#সংখ্যা#সংখ্যাপাতন#সংখ্যারগল্প#স্থানীয়মান#স্বকীয়মান#স্বাভাবিকসংখ্যা#স্বার্থকঅংক
0 notes