#৪২
Explore tagged Tumblr posts
Text
0 notes
Text
আসলে শেষে কী থেকে যায়?
অহমের কারনে শুরু হওয়া চাহিদা
নাকি প্রণয়ের আবেদনের ভাল গুড়ি সত্ত্বা?
গুড়ি বৃষ্টি নাকি বেলি ফুলের মালা?
রাজপথে রাজার আসনের কাছে যখন আবেদন,
স্বার্থপর সত্ত্বার তোমার কাছেও লুকিয়ে আবেদন।
তোমার সত্ত্বা তোমার অহম নয়,
না তো ছিল তোমার প্রেম।
আমাদের সত্ত্বা আমাদের ভুলগুলো নয়,
সেখানে তো তোমার-আমার আসন।
২৮ জুলাই, ২০২৪
বিকাল ৪:৪২
খুলনা
#poets on tumblr#dhaka#poetry#poems on tumblr#bangla kobita#stay hydrated#kobita#dhakadiaries#dhakagram#desiblr
2 notes
·
View notes
Text
Anti-Aging এবং শরীরকে Detox করতে নিয়মিত পান করুন মরিঙ্গা চা
মরিঙ্গা কি?
আপনি কী জানেন সজনে গাছের বৈজ্ঞানিক নাম মরিঙ্গা ওলেইফে, যা ৩০০ ধরনের রোগের সমাধানে একাই একশো? অসম্ভব ঔষধি গুণে ভরপুর থাকার কারণে মরিঙ্গাকে মিরাকেল ট্রি বলা হয়ে থাকে। পুষ্টি বিজ্ঞানীরা মরিঙ্গাকে পুষ্টির ডিনামাইট তথা ন্যাচারাল মাল্টি-ভিটামিন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এই গাছের পাতাকে বলা হয় ‘সুপার ফুড অব নি��ট্রিশন’। এটি প্রায় ৩০০ ধরণের রোগের ক্ষেত্রে কার্যকর।
মরিঙ্গা পাতার গুঁড়োর রয়েছে বিশেষ গুণাগুণ। জেনে অবাক হবেন যে, মরিঙ্গার পাতায় রয়েছে কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি এবং কলার থেকে ���৫ গুণ বেশি পটাসিয়াম রয়েছে, দুধের চেয়েও বেশি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম ও জিংক রয়েছে। এই মরিঙ্গা পাতাকে শাক হিসেবে খাওয়া হয়। এতে শরীরের শ্রমজনিত ক্লান্তি এবং শরীরের ব্যথা থাকলে তা সহজেই দূর হয়।
মরিঙ্গা (সজিনা) গাছ কি?
সজিনা একটি অতি পরিচিত দামি এবং সুস্বাদু সবজি। সজিনার ইংরেজি নাম Drumstick এবং বৈজ্ঞানিক নাম Moringa Oleifera উৎপত্তিস্থল পাক-ভারত উপমহাদেশ হলেও এ গাছ শীত প্রধান দেশ ব্যতীত সারা পৃথিবীতেই জন্মে।
বারোমাসি সজিনার জাত প্রায় সারা বছরই বার বার ফলন দেয়। গাছে সব সময় ফুল, কচি পড দেখা যায়। আমাদের দেশে ২-৩ প্রকার সজিনা পাওয়া যায়। বসতবাড়ির জন্য সজিনা একটি আদর্শ সবজি গাছ।
মরিঙ্গা গাছের বৈশিষ্ট্য
এটি মূলত দ্রুত বর্ধনশীল গাছ এশিয়ান, যদিও আমরা এটি ক্রান্তীয় অঞ্চলে জুড়ে পাই। ইতিহাস সহ এমন একটি গাছ যা এশিয়ান medicineষধে বহু শতাব্দী ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি নির্জন অঞ্চলগুলিকে পুনর্নির্মাণের জন্যও ব্যবহৃত হয়, পরিবেশের সাথে এর উচ্চ অভিযোজন এবং তার দ্রুত বৃদ্ধি দেওয়া
পাতাগুলি এবং বীজ উভয়ই উপকারী, এগুলি আমাদের দেহের উন্নতিতে ব্যবহার করা হয়, কারণ বীজগুলি প্রাকৃতিকভাবে জলকে শুদ্ধ করে যে সিনথেটিক পণ্য ব্যবহারের প্রয়োজন নেই যা আমরা বর্তমানে বাজারে পাই।
এর পাতা ছোট এবং গোলাকার হয়। তারা গঠিত হয় প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, বিটা ক্যারোটিন, পটাসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ইত্যাদি
মরিঙ্গা পাতার গুণাগুণ
বিজ্ঞানীরা মনে করেন সজিনার পাতা পুষ্টিগুণের আঁধার। নিরামিষভোগীরা সজিনার পাতা থেকে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হতে পারেন। পরিমাণের ভিত্তিতে তুলনা করলে একই ওজনের সজিনা পাতায় কমলা লেবুর ৭ গুণ ভিটামিন-সি, দুধের ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ, গাজরের ৪ গুণ ভিটামিন-এ, কলার ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
বিজ্ঞানীরা আরও বলেন, সজিনা পাতায় ৪২% আমিষ, ১২৫% ক্যালসিয়াম, ৬১% ম্যাগনোসিয়াম, ৪১% পটাশিয়াম, ৭১% লৌহ, ২৭২% ভিটামিন-এ এবং ২২% ভিটামিন-সি সহ দেহের আবশ্যকীয় বহু পুষ্টি উপাদান থাকে। এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।
দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সব��ুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।
সজনে-চায়ের উপকারিতাঃ
● সজনে পাতায় দুধের চেয়ে প্রায় চার গুণ বেশি ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। তাই এটি হাড় ও দাঁতের সুস্থতার জন্য উপকারী।
● প্রতি ১০০ গ্রাম সজনে পাতায় একটি কমলার চেয়ে প্রায় সাত গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে। তাই এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ইনফেকশন কমাতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল কার্যকারিতা থাকায় এটি লিভার ও কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
● এ পাতায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই সজনে-চা পান করা হলে তা রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।
● মানুষের শরীরে খাদ্যের মাধ্যমে যে অ্যামিনো অ্যাসিডগুলো সরবরাহ করতে হয়, তার প্রায় সব কটিই আছে সজনে পাতায়।
● সজনেপাতা অ্যান্টি–অক্সিডেন্টে ভরপুর। তাই এটি পুরুষের যৌনক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় প্রচুর ফাইবার থাকে এবং এতে ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড থাকে, যা স্বাভাবিকভাবে ওজন কমাতে ও শরীরে জমে থাকা চর্বি কমাতে সাহায্য করে। তাই ওজন কমানোর জন্য সজনে-চা খুব উপকারী ভূমিকা পালন করে।
● সজনে পাতায় আইসো থায়োসায়ানেট থাকে। ফলে নিয়মিত সজনে পাতা খাওয়া হলে তা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমায় এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সজনেপাতার চা বেশ উপকারী।
● গর্ভবতী ও প্রসূতিদের জন্য সজনেপাতা খুবই উপকারী। এটি গর্ভকালীন অসুস্থতা, যেমন মাথা ঘোরানো ,বমি বমি ভাব ,খাবারে অরুচি প্রভৃতি সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নিয়মিত সজনে–চা খাওয়া হলে তা মায়ের দুধ উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় বায়োটিন, ভিটামিন বি সিক্স, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন ই ও ভিটামিন এ থাকে, যা চুল পড়া বন্ধ করে। এ ছাড়া এটি চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলকে প্রাণবন্ত ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হতে সাহায্য করে।
● সজনে পাতায় ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ভিটামিন ই ইত্যাদি থাকে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ফলে হৃদ্রোগ, স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে। এ ছাড়া এতে ভিটামিন সি থাকে, যা নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদনে সাহায্য করে। এই নাইট্রিক অক্সাইড রক্তনালির কার্যক্ষমতা সঠিক রাখে। ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।
সজনে | সাজনা | সজিনা | মরিঙ্গা পাতার উপকারিতা, গুনাগুণ ও ব্যবহার বলে শেষ করা যাবেনা। উপরোক্ত আর্টিকেল এ সাজনা পাতার উপকারিতা, গুনাগুণ ও ব্যবহার বিশদ আলোচিত হলো। তাছাড়া সাজনা পাতার পাঊডার, গুড়া খাওয়ার নিয়ম, ত্বকে সাজনা পাতার ব্যবহার ও উপকারিতা, সাজনা পাতার চা ও এর উপকারিতা বর্ণনা করা হলো। স্থান কাল পাত্র ভেদে সামগ্রিক বিবেচনায় – সাজনা গাছের পাতা, ফুল, ফল, ছাল ইত্যাদির যথাযথ ও পরিমিত ব্যবহার মানুষের জীবনে বহুবিধ কল্যাণ বয়ে আনতে পারে।
#মরিঙ্গা_চা#Moringa_Tea#Anti_Aging#Detox#বুড়িয়ে_যাওয়া#মিরাকেল_ট্রি#রোগ_প্রতিরোধ_ক্ষমতা#সুপার_ফুড_অব_নিউট্রিশন#আকুপাংচার_চিকিৎসা#Best_Acupuncture_Hospital#Dhaka_Best_Hospital#Best_Hospital_in_Bangladesh#acupuncture#শশী হাসপাতাল বাংলাদেশ#শশী হাসপাতাল
5 notes
·
View notes
Text
তীব্র গরম ও সুস্থতা। (১)
বিগত কয়েক দিন ধরে আমাদের দেশে বেশির ভাগ এলাকায় মৃদু, মাঝারি থেকে প্রচন্ড তাপ প্রবাহ বিরাজ করছে। বর্তমানে সারা পৃথিবীতেই তাপমাত্রা ভয়ানক ভাবে বেড়ে চলছে। আমাদের আবহাওয়া অধিদপ্তরের মতে, এই তাপ দাহ আরও বেশ কিছু দিন চলবে। ইতি মধ্যে তাপ মাত্রা ৪৩ ডিগ্রি ছুঁয়েছে। আগামী দিন, না জানি কি হয়? বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই তাপ দাহ কমার কোন সম্ভাবনা নেই।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের তথ্য মতে, পরিবেশের ত��পমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির ওপরে উঠলে, আমাদের শরীর নিজেকে ঠাণ্ডা করার যে প্রক্রিয়া আছে, সেটি বন্ধ করে দেয়। যে কারণে ৩৫ ডিগ্রি এর বেশি তাপমাত্রা হলে তা যেকোন সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান লোকের জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। আর রোগীদের তো কথাই নেই।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, কোনো এলাকার তাপমাত্রা যখন ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তখন তাকে মাঝারি তাপ প্রবাহ ও তাপমাত্রা যখন ৩৬ থেকে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তখন সেটিকে মৃদু তাপ প্রবাহ বলা হয়। আর তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তারও অধিক থাকে তখন তাকে তীব্র তাপ প্রবাহ বলে।
তীব্র গরমের জন্য হিট ওয়েভ ( Heat wave) তৈরী হয়। আর এই হিট ওয়েভের কারণে আমাদের স্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়াসহ নানা ধরণের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ে।
ক্রমশ.......
2 notes
·
View notes
Link
গত অক্টোবর মাসে বাংলাদেশের রফতা
0 notes
Text
‘বোমা আরমান’ র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পের চাঞ্চল্যকর রাজ হত্যা মামলাসহ ৬টি মামলার অন্যতম প্রধান আসামি মো. আরমান ওরফে বোমা আরমানকে (৪২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) রাতে জেনেভা ক্যাম্প এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আজ (৮ নভেম্বর) র্যাব-২ এর সহকারী পুলিশ সুপার শিহাব করিম গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, গত ১ নভেম্বর জেনেভা ক্যাম্পে মাদক…
0 notes
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায়
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আ��মানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়।
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
#allahswt#whoisallah#99namesofallah#Knowing Allah#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায়
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়।
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
#Knowing Allah#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawheed#tawhid#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায়
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়।
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
#allah'snature#Knowing Allah#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawheed#tawhid#youtube#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায়
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়।
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
#allah#Knowing Allah#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawheed#tawhid#youtube#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায়
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়।
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
#allah#whoisallah#Knowing Allah#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawhid#tawheed#Youtube
0 notes
Text
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায়
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয��োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়।
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
#ALLAH #ALLAHSWT #ALLAHMeanings #WhoisAllah #Asmawassifat #Asmaalhusna #99NamesofAllah #Rabbil'Alamin #Allah'sNature #Allah'sNames #Allah'sAttrributes #Allah'sQualities #Allah'sDefinition #TrueGod #TrueDeity #TrueLord #GOD #DEITY #CREATOR #RABB #ILAH
#Knowing Allah#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawheed#tawhid#youtube#Youtube
0 notes
Text
❀๑▬▬▬๑ ﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
قَالَ نَعَمۡ وَاِنَّكُمۡ اِذًا لَّمِنَ الۡمُقَرَّبِيۡنَ
সে বললো, “হ্যাঁ,, আর তোমরা তো সে সময় নিকটবর্তীদের মধ্যে শামিল হয়ে যাবে।
(সূরা আশ শুআরাঃ ৪২)
ব্যাখ্যাঃ
আর এ ছিল সমকালীন বাদশাহর পক্ষ থেকে ধর্ম ও জাতির খিদমতগারদেরকে প্রদান করার মতো সবচেয়ে বড় ইনাম। অর্থাৎ কেবল টাকা পয়সাই পাওয়া যাবে না, দরবারে আসনও পাওয়া যাবে। এভাবে ফেরাউন ও তার যাদুকররা প্রথম পর্যায়েই নবী ও যাদুকরের বিরাট নৈতিক পার্থক্য সুস্পষ্ট করে দিয়েছে। একদিকে ছিল উন্নত মনোবল। বনী ইসরাঈলের মতো একটি নিগৃহীত জাতির এক ব্যক্তি দশ বছর যাবত নরহত্যার অভিযোগে আত্মগোপন করে থাকার পর ফেরাউনের দরবারে বুক টান করে এসে দাঁড়াচ্ছেন। নির্ভীক কণ্ঠে বলে যাচ্ছেন, আল্লাহ রব্বুল আলামীন আমাকে পাঠিয়েছেন, বনী ইসরাঈলকে আমার হাতে সোপর্দ করে দাও। ফেরাউনের সাথে মুখোমুখি বিতর্ক করতে তিনি সামান্যতম সংকোচ অনুভব করছেন না। তার হুমকি ধমকিকে তিলার্ধও গুরুত্ব দিচ্ছেন না। অন্যদিকে হীন মনোবলের প্রকাশ। বাপ-দাদার ধর্মকে রক্ষা করার দায়িত্ব পালনের উদ্দেশ্যে যাদুকরদেরকে ফেরাউনের দরবারেই ডেকে পাঠানো হচ্ছে। এরপরও হাত জোড় করে তারা বলছে, জনাব! কিছু ইনাম তো মিলবে? আর জবাবে অর্থ পুরস্কার ছাড়াও রাজ নৈকট্যও লাভ করা যাবে শুনে খুশীতে বাগেবাগ। নবী কোন্ প্রকৃতির মানুষ এবং তাঁর মোকাবিলায় যাদুকররা কেমন ধরনের লোক, এ দু’টি বিপরীত চরিত্র আপনা-আপনি একথা প্রকাশ করে দিচ্ছে। কোন ব্যক্তি নির্লজ্জতার সকল সীমালঙ্ঘন না করলে নবীকে যাদুকর বলার দুঃসাহস দেখাতে পারে না।
#surahAsSuara42
#QuranMajeed
#DailyQuran
#Quran26ঃ42
#Quran
#MdNomanulAhasan
#NuhadNurNuammir
#MihadNurMuammar
https://www.facebook.com/share/p/H5jdaLHB5bJtsKne/
0 notes
Link
ইসরাইলি বাহিনীর লাগাতার হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা
0 notes
Text
কবীর পরমেশ্বর জীর কলিযুগে প্রকট হওয়ার শাস্ত্রতে প্রমাণ। SA Visual Audio...
youtube
आदि शंकराचार्य ने अपनी पुस्तक मठाम्��ाय-महानुशासनम के श्लोक 42 में चारों वेदों के अतिरिक्त पाँचवें वेद "सूक्ष्मवेद" का जिक्र किया है।
क्या आप जानते हैं सूक्ष्मवेद के विषय में?
जानने के लिए Sant Rampal Ji Maharaj App से डाउनलोड करके पढ़िए पुस्तक "हिन्दू साहेबान नहीं समझे गीता, वेद, पुराण"।
আদি শঙ্করাচার্য তার গ্রন্থ মঠাম্নায়-মহানুশাসনম এর শ্লোক ৪২-এ চারটি বেদের অতিরিক্ত পঞ্চম বেদ "সুক্স্মবেদ" এর উল্লেখ করেছেন।
আপনি কি সুক্স্মবেদের বিষয়ে জানেন?
জানতে চাইলে Sant Rampal Ji Maharaj App থেকে ডাউনলোড করে পড়ুন গ্রন্থ "হিন্দু সাহেবান নেহি সমঝে গীতা, বেদ, পুরাণ"।
0 notes
Text
আল্লাহর পরিচয়
আল্লাহ তায়ালার পরিচয়
যে ব্যক্তি আল্লাহকে দেখতে চায়
youtube
youtube
আল্লাহ বলেন, সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তিনি জীবন ও মৃত্যুদাতা। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। তাঁর কোন শরীক নেই। তাঁর নিজস্ব আকার আছে। কিন্তু তা কারু সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সবকিছু শোনেন ও দেখেন (শূরা ৪২/১১)। তিনি নিরাকার বা শূন্যসত্তা নন। তাঁর সুন্দর সুন্দর নাম ও গুণাবলী রয়েছে। যা বান্দার নাম ও গুণাবলীর সাথে তুলনীয় নয়। তিনি সাত আসমানের উপরে আরশে সমুন্নীত। কিন্তু তাঁর জ্ঞান ও শক্তি সর্বত্র বিরাজিত। আসমান-যমীন ও এর মধ্যকার সবকিছু তিনি সৃষ্টি করেছেন এবং এগুলিকে মানুষের সেবায় নিয়োজিত করেছেন। ক্বিয়ামতের দিন মুমিন নর-নারী আল্লাহকে তাঁর স্বরূপে দেখবেন। আর সেটাই হবে তাদের জন্য সবচাইতে আনন্দঘন মুহূর্ত। আললাহ বলেন, ‘সেদিন অনেক চেহারা উজ্জ্বল হবে’। ‘তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে’ (ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)।
‘জান্নাতবাসীরা জান্নাতে প্রবেশের পর আল্লাহ তাদের জিজ্ঞেস করবেন, তোমরা কি অতিরিক্ত আরও কিছু চাও? তারা বলবে, আপনি কি আমাদের চেহারা উজ্জ্বল করেননি? আপনি কি আমাদের জান্নাতে প্রবেশ করাননি এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেননি? রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, অতঃপর আল্লাহ স্বীয় পর্দা উন্মোচন করবেন। তখন তাঁকে দেখার চাইতে প্রিয়তর কোন বস্ত্ত আর থাকবে না’। আর এটিই হ’ল ‘অতিরিক্ত’। অতঃপর তিনি পাঠ করলেন, যারা সৎকাজ করে, তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত ও আরও কিছু অতিরিক্ত অর্থাৎ আল্লাহর দর্শন লাভ’ (ইউনুস ১০/২৬)।
জাবের (রাঃ) বর্ণিত হাদীছে এসেছে, ‘আল্লাহ সেদিন উজ্জ্বল চেহারায় হাসতে হাসতে মুমিনদের সাক্ষাৎ দিবেন...(মুসলিম হা/১৯১)। আবু হুরায়রা ও আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে, লোকেরা বলল, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি আমাদের প্রতিপালককে ক্বিয়ামতের দিন দেখতে পাব? তিনি বললেন, মেঘমুক্ত আকাশে সূর্য বা পূর্ণিমার চাঁদ দেখতে কি তোমাদের কোন অসুবিধা হয়? তারা বলল, না। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তোমরা অনুরূপভাবেই তোমাদের প্রতিপালককে সেদিন দেখতে পাবে’।[2] জারীর বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ)-এর বর্ণনায় এসেছে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্ট দেখতে পাবে’। অন্য বর্ণনায় এসেছে, তিনি বলেন, আমরা একদিন পূর্ণিমার রাতে রাসূল (ছাঃ)-এর কাছে বসেছিলাম। তখন তিনি আমাদের বললেন, তোমরা সত্বর তোমাদের প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে দেখতে পাবে এই পূর্ণিমার চাঁদের মত’।বুখারী হা/৭৪৩৪; মুসলিম হা/৬৩৩; মিশকাত হা/৫৬৫৫।
আল্লাহ তায়ালার পরিচয় সম্পর্কে ১০ টি বাক্য
মহান আল্লাহ তাআলা এই মানুষ ও পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা।
আল্লাহ এক এবং অদ্বিতীয়।
সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, তাঁর কোন শরীক নেই।
মহান আল্লাহ তা’আলা অনন্য এবং অতুলনীয়। তার আল্লাহ নামটির মাঝেই সেটি প্রকাশ পায়।
তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক।
আসমানসমূহে যা রয়েছে ও যমীনে যা রয়েছে সবই তার।
তাকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না, নিদ্ৰাও নয়।
সমগ্র মানবজাতিকে মহান আল্লাহ তায়ালা অনেক বেশি ভালোবাসেন।
আল্লাহর দয়ালু দয়ালু এবং ক্ষমাশীল।
মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে আমরা পৃথিবীতে বেঁচে আছি।
Knowing Allah
#allahswt#whoisallah#allah'snature#Knowing Allah#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawheed#tawhid#youtube#Youtube
0 notes