#১৮০
Explore tagged Tumblr posts
Text
ষষ্ঠ শ্রেণি গণিত - Class 6 Math অনুশীলনী ২.২ সমাধান
Class 6 Math অনুশীলনী ২.২ সমাধান
শতকরা বের করার সহজ উপায়, শতকরা অংক Class 6, শতকরা বের করার সূত্র, শতকরা নির্ণয়ের সূত্র pdf, শতকরা বের করার নিয়ম, শতকরা অংক চাকরির জন্য pdf, ২০ টাকা ৮০ টাকার শতকরা কত? শতকরা শব্দের অর্থ কি? অনুপাত ও শতকরার সম্পর্ক প্রশ্ন ১। শতকরায় প্রকাশ কর: (ক) সমাধান : = = = ৭৫% (খ) সমাধান : = = = = % = % (গ) সমাধান : = = = ৮০% (ঘ) সমাধান : = = = ২২৪% (ঙ) ০.২৫ সমাধান : ০.২৫ = = 25% (চ) ০.৬৫ সমাধান : ০.৬৫ = = ৬5% (ছ) ২.৫০ সমাধান : ২.৫০ = = ২৫০% (জ) ৩ : ১০ সমাধান : ৩ : ১০ = = = = 30% (ঝ) ১২ : ২৫ সমাধান : ১২ : ২৫ = = = = ৪৮% প্রশ্ন ��। সামান্য ভগ্নাংশ ও দশমিক ভগ্নাংশে প্রকাশ কর : (ক) ৪৫% সমাধান : ৪৫% = = = ০.৪৫ ⸫ সামান্য ভগ্নাংশ ও দশমিক ভগ্নাংশ যথাক্রমে ও ০.৪৫ (খ) = % সমাধান : = % = % = % = = = ০.১২৫ ⸫ সামান্য ভগ্নাংশ ও দশমিক ভগ্নাংশ যথাক্রমে ও ০.১২৫ (গ) সমাধান : = = = ০.৩৭৫ সামান্য ভগ্নাংশ ও দশমিক ভগ্নাংশ যথাক্রমে ৩৮ ও ০.৩৭৫ (ঘ) সমাধান : = = = ০.১১২৫ Class 6 Math অনুশীলনী ২. ১সমাধান প্রশ্ন ৩। (ক) ১২৫ এর ৫% কত? সমাধান : ১২৫ এর ৫% = ১২৫ এর = = উত্তর : (খ) ২২৫ এর ৯% কত? সমাধান : ২২৫ এর ৯% = ২২৫ এর ৯ ১০০ = = উত্তর : (গ) ৬ কেজি চালের ৬% কত? সমাধান : ৬ কেজি চালের ৬% = ৬ কেজি চালের = ৬ কেজি চালের = ৬ × কেজি চাল = কেজি চাল উত্তর : কেজি চাল (ঘ) ২০০ সেন্টিমিটারের ৪০% কত? সমাধান : ২০০ সেন্টিমিটারের ৪০% = ২০০ সেন্টিমিটারের = ২০০ সেন্টিমিটারের = ২০০ × সেন্টিমিটার = ৮০ সেন্টিমিটার উত্তর : ৮০ সেন্টিমিটার প্রশ্ন ৪। (ক) ২০ টাকা ৮০ টাকার শতকরা কত? সমাধান : ২০ টাকা ৮০ টাকার অংশ এখন, = = = ২৫% উত্তর : ২৫% (খ) ৭৫ টাকা ১২০ টাকার শতকরা কত? সমাধান : ৭৫ টাকা ১২০ টাকার অংশ এখন, = × = % = % উত্তর : % প্রশ্ন ৫। একটি স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০০ জন। এর মধ্যে ছাত্রীর সংখ্যা ৪০% হলে, ঐ স্কুলের ছাত্রসংখ্যা নির্ণয় কর। সমাধান : শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫০০ জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ৪০% ⸫ ছাত্রীসংখ্যা = ৫০০ জন এর ৪০% = (৫০০ × ) জন = ২০০ জন ⸫ ছাত্রসংখ্যা (৫০০ - ২০০) জন = ৩০০ জন উত্তর : ছাত্রসংখ্যা ৩০০ জন। প্রশ্ন ৬। ডেভিড সাময়িক পরীক্ষায় ৯০০ নম্বরের মধ্যে ৬০০ নম্বর পেয়েছে। সে শতকরা কত নম্বর পেয়েছে? মোট নম্বর এবং প্রাপ্ত নম্বরের অনুপাত নির্ণয় কর। সমাধান : সাময়িক পরীক্ষায় মোট নম্বর ৯০০ ডেভিড পেয়েছে ৬০০ নম্বর ডেভিডের প্রাপ্ত নম্বর মোট নম্বরের অংশ এখন, = = × = % = % মোট নম্বর ও প্রাপ্ত নম্বরের অনুপাত = ৯০০ : ৬০০ = ৯ : ৬ = ৩ : ২ উত্তর : ডেভিড % নম্বর পেয়েছে এবং তার মোট নম্বর ও প্রাপ্ত নম্বরের অনুপাত ৩ : ২। প্রশ্ন ৭। মুসান্না বইয়ের দোকান থেকে একটি বাংলা রচনা বই ৮৪ টাকায় ক্রয় করল। কিন্তু বইটির কভারে মূল্য লেখা ছিল ১২০ টাকা। সে শতকরা কত টাকা কমিশন পেল? সমাধান : বইটির কভারে মূল্য ছিল ১২০ টাকা বই কিনল ৮৪ টাকা ∴ কমিশন পেল (১২০ - ৮৪) টাকা = ৩৬ টাকা ∴ তার কমিশন কভারে লিখিত মূল্যের অংশ এখন, = = = ৩০% উত্তর : মুসান্না শতকরা ৩০ টাকা কমিশন পেল। প্রশ্ন ৮। একজন চাকুরিজীবীর মাসিক আয় ১৫০০০ টাকা। তাঁর মাসিক ব্যয় ৯০০০ টাকা। তাঁর ব্যয়, আয়ের শতকরা কত? সমাধান : একজন চাকুরিজীবীর মাসিক আয় ১৫০০০ টাকা এবং মাসিক ব্যয় ৯০০০ টাকা। ∴ তাঁর ব্যয় আয়ের অংশ এখন, = = = ৬০% উত্তর : ব্যয়, আয়ের ৬০%। প্রশ্ন ৯। শোয়েবের স্কুলের মাসিক বেতন ২০০ টাকা। তার মা তাকে প্রতিদিনের টিফিন বাবদ ২০ টাকা দেন। তার প্রতিদিনের টিফিন বাবদ খরচ, মাসিক বেতনের শতকরা কত? সমাধান : শোয়েবের স্কুলের মাসিক বেতন ২০০ টাকা এবং প্রতিদিনের টিফিন বাবদ খরচ ২০ টাকা × টিফিন বাবদ খরচ মাসিক মূল বেতনের অংশ এখন, = = = ১০% উত্তর : প্রতিদিনের টিফিন বাবদ খরচ মাসিক বেতনের ১০%। প্রশ্ন ১০। একটি স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮০০ জন। বছরের শুরুতে ৫% শিক্ষার্থী নতুন ভর্তি করা হলে, বর্তমানে ঐ স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কত? সমাধান : শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮০০ জন নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি হলো = ৮০০ জন এর ৫% = ৮০০ জন এর = ৮০০ × জন = ৪০ জন ∴ বর্তমানে স্কুলের শিক্ষার্থীর সংখ্যা (৮০০ + ৪০) জন = ৮৪০ জন উত্তর : বর্তমানে ঐ স্কুলের শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৪০ জন। প্রশ্ন ১১। একটি শ্রেণিতে ২০০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫% অনুপস্থিত ছিল। কতজন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল? সমাধান : শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০০ জন এবং অনুপস্থিত ছিল ৫% ∴ ��নুপস্থিত শিক্ষার্থীর সংখ্যা = ২০০ জন এর ৫% = ২০০ জন এর = ২০০ × জন = ১০ জন ∴ শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল (২০০ - ১০) জন = ১৯০ জন উত্তর : ১৯০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিল । প্রশ্ন ১২। যাহেদ ১০% কমিশনে একটি বই ক্রয় করে দোকানীকে ১৮০ টাকা দিল, বইটির প্রকৃত মূল্য কত? সমাধান : ১০% কমিশনে বইটির প্রকৃত মূল্য ১০০ টাকা হলে ক্রয়মূল্য (১০০ - ১০) = ৯০ টাকা ∴ প্রকৃত মূল্য : ক্রয়মূল্য = ১০০ : ৯০ বা, = বা, প্রকৃত মূল্য = × ক্রয়মূল্য বা, প্রকৃত মূল্য = × ১৮০ = ২০০ টাকা। উত্তর : বইটির প্রকৃত মূল্য ২০০ টাকা। প্রশ্ন ১৩। কলার দাম % কমে যাওয়ায় ৪২০ টাকায় পূর্বাপেক্ষা ১০টি কলা বেশি পাওয়া যায়। (ক) একটি সংখ্যার % হলে, সংখ্যাটি নির্ণয় কর। (খ) প্রতি ডজন কলার বর্তমান দাম কত? (গ) প্রতি ডজন কলা কত দামে বিক্রয় করলে, % লাভ হতো? সমাধান : (ক) এখানে, % = % = দেওয়া আছে, সংখ্যাটির % = ১০ অর্থাৎ, সংখ্যাটির গুণ = ১০ নির্ণেয় সংখ্যা = ১০ ÷ % = ১০ × ৭ = ৭০ উত্তর : ৭০ (খ) দেওয়া আছে, কলার দাম % কমে যায়। অর্থাৎ, ১০০ টাকায় কমে টাকা বা টাকা ∴ ১ ” ” টাকা ∴ ৪২০ ” ” টাকা = ৬০ টাকা আমরা জানি, ১ ডজন = ১২টি ∴ কলার দাম ৬০ টাকা কমে যাওয়ায় ১০টি কলা বেশি পাওয়া যায়। সুতরাং, ১০টি কলার দাম ৬০ টাকা ∴ ১টি ” ” টাকা ∴ ১২টি ” ” টাকা = ৭২ টাকা ∴ ১ ডজন কলার বর্তমান মূল্য ৭২ টাকা। উত্তর : ৭২ টাকা। (গ) ‘খ’ হতে পাই, ১ ডজন কলার বর্তমান মূল্য ৭২ টাকা। এখন, ৭২ টাকার % = ৭২ টাকার % = ৭২ × টাকা = ২৪ টাকা ∴ ৩৩ ১৩ % লাভে বিক্রয়মূল্য = (৭২ + ২৪) টাকা = ৯৬ টাকা উত্তর : ৯৬ টাকা। Read the full article
#২০টাকা৮০টাকারশতকরাকত?শতকরাশব্দেরঅর্থকি?#6Classmathsolutionpdf#৬ষ্টশ্রেণিরগণিতসমাধান#chapter2.2solutionClass6Mathbook#Class6Math#Class6mathschapter2.2solution#অনুপাতওশতকরারসম্পর্ক#শতকরাঅংকClass6#শতকরাঅংকচাকরিরজন্যpdf#শতকরানির্ণয়েরসূত্রpdf#শতকরাবেরকরারনিয়ম#শতকরাবেরকরারসহজউপায়#শতকরাবেরকরারসূত্র#শতকরাসমাধান#ষষ্টশ্রেণিরগণিতসমাধান
0 notes
Text
ধেয়ে আসছে হারিকেন মিল্টন
channelionline.comএক দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের দিকে ধেয়ে আসছে শক্তিশালী হারিকেন ‘মিল্টন’। পাঁচ ক্যাটাগরির ওই হারিকেনের প্রভাবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন যুক্তরাষ্ট্রের আবহাওয়াবিদরা।
আজ (৮ অক্টোবর) মঙ্গলবার একটি প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, সময়ের সাথে সাথে মিল্টনের ��ক্তি বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে নিশ্চিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের আবহাওয়াবিদরা।বুধবার নাগাদ হারিকেন মিল্টন ফ্লোরিডা উপকূলে আঘাত হানতে পারে। সেসময় বাতাসের গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার। ফ্লোরিডায় এরইমধ্যে বিভিন্ন সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
কয়েকদিন আগে ফ্লোরিডায় আঘাতহানা হারিকেন হেলেন এর মাত্রা ছিলো চার।
1 note
·
View note
Text
পৃথিবীর মাঝখান দিয়ে গর্ত খুঁড়ে লাফ দিলে কী হতে পারে? — বাস্তবতা ও কল্পনা
মানুষের কল্পনাশক্তি অসীম, এবং এই অসীম কল্পনা থেকেই উঠে আসে ��মৎকার কিছু প্রশ্ন। তেমনই একটি প্রশ্ন হলো, “যদি পৃথিবীর মাঝখান দিয়ে একটি গর্ত খুঁড়ে সে��ানে কেউ লাফ দিত, তাহলে কী হতো?” এটি নিঃসন্দেহে একটি রোমাঞ্চকর কল্পনা, তবে এর পেছনে কিছু বিজ্ঞান ও পদার্থবিজ্ঞানের বাস্তব ধারণাও রয়েছে। যদিও বাস্তবে এটি করা সম্ভব নয়, এই প্রশ্নটি আমাদেরকে পৃথিবীর মধ্যাকর্ষণ এবং অভ্যন্তরীণ গঠন সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করে। এই প্রবন্ধে আমরা সেই কল্পনাটিকে বিজ্ঞানের আলোকে বিশ্লেষণ করব।
youtube
পৃথিবীর ভেতর দিয়ে গর্ত খোঁড়া: বাস্তবতা বনাম কল্পনা
পৃথিবীর ভেতর দিয়ে গর্ত খুঁড়লে এবং সেই গর্তে লাফ দিলে আপনি পৃথিবীর কেন্দ্রে পৌঁছাবেন এবং সেখান থেকে অপর প্রান্তে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হবে। এই কল্পনা নিছক মজার হলেও, বাস্তবে এটি করা সম্ভব নয়। কারণ পৃথিবীর কেন্দ্রে যেতে হলে অনেক বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হবে। ১৯৭০ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর গর্ত খোঁড়ার চেষ্টা করেছিল, যার নাম কোলা সুপারডিপ বোরহোল। এই গর্তের গভীরতা ছিল মাত্র ১২.২ কিলোমিটার, যা পৃথিবীর ভূত্বকের এক-তৃতীয়াংশেরও কম। কিন্তু তাদের খনন কাজ বন্ধ করতে হয়েছিল প্রচণ্ড তাপমাত্রার কারণে।
মধ্যাকর্ষণ ��ক্তি এবং গতির সমীকরণ
গর্তের প্রাথমিক অংশে লাফ দিলে, আপনি পৃথিবীর কেন্দ্রীয় মধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে ক��রমশ দ্রুতগতিতে নিচের দিকে যেতে থাকবেন। যখন আপনি মাধ্যাকর্ষণের প্রভাবের কারণে পৃথিবীর কেন্দ্রীয় অংশে পৌঁছাবেন, তখন আপনার গতি সর্বোচ্চ হবে। সুতরাং, আপনার মনে হতে পারে আপনি দ্রুত অপর প্রান্তে পৌঁছাতে সক্ষম হবেন। কিন্তু মজার বিষয় হলো, যখন আপনি পৃথিবীর কেন্দ্রে পৌঁছাবেন, তখন মাধ্যাকর্ষণ শক্তি আপনাকে চারদিক থেকে সমানভাবে টানতে থাকবে, ফলে আপনি কেন্দ্রে একধরনের ভারহীন অবস্থায় চলে যাবেন।
২১ মিনিটের কল্পনার যাত্রা
পৃথিবীর কেন্দ্রে পৌঁছানোর পর আপনার গতি শূন্যের কাছাকাছি চলে আসবে। কিন্তু, পৃথিবীর কেন্দ্রে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সমান টান থাকায়, আপনি আবারও গতিতে ভূপৃষ্ঠের দিকে ফিরে যেতে থাকবেন। এইভাবে আপনি পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে দোল খেতে থাকবেন, ঠিক যেনো একটি পেন্ডুলামের মতো। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেন যে, এই পুরো যাত্রাটি প্রায় ৪২ মিনিট সময় নেবে, যেহেতু একবার যাওয়া এবং ফেরত আসার মোট সময় লাগে ২১ মিনিট।
পৃথিবীর কেন্দ্রের বিপদজনক তাপমাত্রা
পৃথিবীর গভীরে গর্ত খোঁড়ার এই কল্পনা সত্যি হলে, আপনার সবচেয়ে বড় বাধা হবে প্রচণ্ড তাপমাত্রা। কোলা সুপারডিপ বোরহোল প্রকল্পের সময়, প্রকৌশলীরা যখন ১২ কিলোমিটার গভীরে পৌঁছান, তখন তাপমাত্রা ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে গিয়েছিল। এটি এতটাই বিপজ্জনক যে, ড্রিলের মাথা গলে যেতে শুরু করেছিল। এই প্রকল্পটি ভূ-তাত্ত্বিক গবেষণার জন্য একটি মাইলফলক হলেও, এর মাধ্যমে বোঝা গেছে যে, বর্তমান প্রযুক্তি দিয়ে পৃথিবীর গভীর গঠন খনন করা খুবই কঠিন।
পৃথিবীর গঠন এবং পদার্থবিজ্ঞান
পৃথিবীর অভ্যন্তর নিয়ে এই ধরনের কল্পনা আমাদের পদার্থবিজ্ঞান ও মাধ্যাকর্ষণ সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করতে সাহায্য করে। যেমন, আমরা জানি যে পৃথিবীর কেন্দ্র ক্রমান্বয়ে কঠিন এবং গলিত পদার্থের মিশ্রণ। পৃথিবীর কেন্দ্রের আশেপাশে গলিত লোহা এবং নিকেলের স্তর আছে, যা একটি গর্ত খোঁড়ার ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে। এছাড়া, পৃথিবীর আবহাওয়াগত এবং ভৌগোলিক গঠন পৃথিবীর গভীরে খননকাজকে প্রায় অসম্ভব করে তোলে।
ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা
যদিও পৃথিবীর মাঝখান দিয়ে গর্ত খোঁড়ার ধারণা আজ শুধুই কল্পনা, তবুও এটি আমাদের প্রযুক্তি এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণার উন্নয়নের নতুন চ্যালেঞ্জ প্রদান করে। ভবিষ্যতে, যদি আমরা আরও উন্নত ড্রিলিং প্রযুক্তি এবং বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি আবিষ্কার করতে পারি, তাহলে হয়তো একদিন পৃথিবীর গভীরের অনেক রহস্য উন্মোচন করা সম্ভব হবে। এছাড়া, এই ধরনের কল্পনা আমাদের মধ্যাকর্ষণ, পদার্থের গঠন, এবং মহাকাশ অনুসন্ধানের ক্ষেত্রেও নতুন চিন্তার সুযোগ করে দেয়।
উপসংহার
পৃথিবীর ��ধ্য দিয়ে গর্ত খুঁড়ে অপর প্রান্তে যাওয়ার ধারণাটি শুধুই কল্পনা হলেও, এটি আমাদের বিজ্ঞান এবং প্রকৃতির শক্তিগুলো সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করে। যদিও বাস্তবে এটি করা সম্ভব নয়, তবুও এই ধারণা আমাদেরকে পৃথিবীর গভীরের অজানা রহস্যগুলো নিয়ে আরও ভাবার এবং ভবিষ্যতের বৈজ্ঞানিক উন্নয়নের দিকে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ করে দেয়।
আপনি যদি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী বা ভূতাত্ত্বিক গবেষণার ভক্ত হন, তাহলে এই ধরনের কল্পনা এক অসীম প্রেরণার উৎস হতে পারে। মাধ্যাকর্ষণ, পদার্থবিজ্ঞান, এবং পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ গঠন নিয়ে চিন্তা করতে এই প্রশ্ন আপনাকে আরও গভীরে ভাবতে উদ্বুদ্ধ করবে।
আরও দেখুনঃ রোবট কেনো নর্মাল টেস্ট পাস করতে পারে না? Why Can’t Robots Pass The Test?
0 notes
Video
youtube
New Honda Hornet 2.0 Now in BD |সেরা ১৮০ সিসি বাইক | Bike Lovers
0 notes
Text
আসমাউল হুসনা - আল্লাহর সুন্দরতম নামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
আসমাউল হুসনা বলতে কি বুঝায়?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহর সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আ��মাউল হুসনা
আল আসমাউল হুসনা এটি একটি আরবী শব্দ। হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম এবং আসমা শব্দের অর্থ হলো নামসমূহ। অতএব আল আসমাউল হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম নামসমূহ। ইসলামী পরিভাষায় আল্লাহর নিরানব্বইটি গুণবাচক নাম রয়েছে এগুলিকে একত্রে বলা হয় আল আসমাউল হুসনা।
আসমাউন অর্থ কি?
'আসমা' হলো 'ইসম' এর বহুচন; ইসম অর্থ নাম, আসমা অর্থ হলো নামগুলো। আল হুসনা অর্থ সুন্দরতম। অতএব আসমাউল হুসনা অর্থ হলো 'আল্লাহ তায়ালার সুন্দরতম নামগুলো'।
আসমাউল হুসনা কয়টি ও কি কি?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহ পাকের সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়। যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থকারী জান্নাতে যাবে
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণ��-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী) ১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী) ২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ) ৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা) ৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী) ৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী) ৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী) ৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী) ৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী), ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্ব��ৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী) ৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
আল্লাহ তাআলা তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
https://www.youtube.com/watch?v=NgY5_mcXw_E
আল্লাহ’র ৯৯ নামের আমল কিভাবে করবো নামের
youtube
আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করলে জান্নাত, আল্লাহর একেক নামের একেক ফজিলত এই কথা কি সত্য??
youtube
youtube
:https://www.youtube.com/watch?v=Jpqr3dIWogE
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
The deeds and virtues of Allah's Attributed Name
আসমাউল হুসনা
#allahswt#allah'snature#99namesofallah#আসমাউল হুসনা#আল্লাহরসুন্দরতমনামসমূহ#আল্লাহর৯৯ নাম#আসমাউলহুসনা#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawheed#tawhid
0 notes
Text
আসমাউল হুসনা - আল্লাহর সুন্দরতম নামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
আসমাউল হুসনা বলতে কি বুঝায়?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহর সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আসমাউল হুসনা
আল আসমাউল হুসনা এটি একটি আরবী শব্দ। হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম এবং আসমা শব্দের অর্থ হলো নামসমূহ। অতএব আল আসমাউল হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম নামসমূহ। ইসলামী পরিভাষায় আল্লাহর নিরানব্বইটি গুণবাচক নাম রয়েছে এগুলিকে একত্রে বলা হয় আল আসমাউল হুসনা।
আসমাউন অর্থ কি?
'আসমা' হলো 'ইসম' এর বহুচন; ইসম অর্থ নাম, আসমা অর্থ হলো নামগুলো। আল হুসনা অর্থ সুন্দরতম। অতএব আসমাউল হুসনা অর্থ হলো 'আল্লাহ তায়ালার সুন্দরতম নামগুলো'।
আসমাউল হুসনা কয়টি ও কি কি?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহ পাকের সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়। যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থকারী জান্নাতে যাবে
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী) ১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী) ২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ) ৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা) ৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী) ৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী) ৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী) ৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী) ৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী), ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী) ৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
আল্লাহ তাআলা তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
https://www.youtube.com/watch?v=NgY5_mcXw_E
আল্লাহ’র ৯৯ নামের আমল কিভাবে করবো নামের
youtube
আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করলে জান্নাত, আল্লাহর একেক নামের একেক ফজিলত এই কথা কি সত্য??
youtube
youtube
:https://www.youtube.com/watch?v=Jpqr3dIWogE
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
The deeds and virtues of Allah's Attributed Name
আসমাউল হুসনা
#allahswt#allah'snature#asmawassifat#আসমাউল হুসনা#আল্লাহরসুন্দরতমনামসমূহ#আল্লাহর৯৯ নাম#আসমাউলহুসনা#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawheed#tawhid
0 notes
Text
আসমাউল হুসনা - আল্লাহর সুন্দরতম নামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
আসমাউল হুসনা বলতে কি বুঝায়?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহর সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আসমাউল হুসনা
আল আসমাউল হুসনা এটি একটি আরবী শব্দ। হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম এবং আসমা শব্দের অর্থ হলো নামসমূহ। অতএব আল আসমাউল হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম নামসমূহ। ইসলামী পরিভাষায় আল্লাহর নিরানব্বইটি গুণবাচক নাম রয়েছে এগুলিকে একত্রে বলা হয় আল আসমাউল হুসনা।
আসমাউন অর্থ কি?
'আসমা' হলো 'ইসম' এর বহুচন; ইসম অর্থ নাম, আসমা অর্থ হলো নামগুলো। আল হুসনা অর্থ সুন্দরতম। অতএব আসমাউল হুসনা অর্থ হলো 'আল্লাহ তায়ালার সুন্দরতম নামগুলো'।
আসমাউল হুসনা কয়টি ও কি কি?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহ পাকের সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়। যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থকারী জান্নাতে যাবে
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী) ১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী) ২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ) ৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা) ৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী) ৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী) ৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী) ৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী) ৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী), ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ��্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী) ৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
আল্লাহ তাআলা তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
https://www.youtube.com/watch?v=NgY5_mcXw_E
আল্লাহ’র ৯৯ নামের আমল কিভাবে করবো নামের
youtube
আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করলে জান্নাত, আল্লাহর একেক নামের একেক ফজিলত এই কথা কি সত্য??
youtube
youtube
:https://www.youtube.com/watch?v=Jpqr3dIWogE
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
The deeds and virtues of Allah's Attributed Name
আসমাউল হুসনা
#allah'snature#আসমাউল হুসনা#আল্লাহরসুন্দরতমনামসমূহ#আল্লাহর৯৯ নাম#আসমাউলহুসনা#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawheed#youtube#tawhid#Youtube
0 notes
Text
আসমাউল হুসনা - আল্লাহর সুন্দরতম নামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
আসমাউল হুসনা বলতে কি বুঝায়?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহর সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আসমাউল হুসনা
আল আসমাউল হুসনা এটি একটি আরবী শব্দ। হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম এবং আসমা শব্দের অর্থ হলো নামসমূহ। অতএব আল আসমাউল হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম নামসমূহ। ইসলামী পরিভাষায় আল্লাহর নিরানব্বইটি গুণবাচক নাম রয়েছে এগুলিকে একত্রে বলা হয় আল আসমাউল হুসনা।
আসমাউন অর্থ কি?
'আসমা' হলো 'ইসম' এর বহুচন; ইসম অর্থ নাম, আসমা অর্থ হলো নামগুলো। আল হুসনা অর্থ সুন্দরতম। অতএব আসমাউল হুসনা অর্থ হলো 'আল্লাহ তায়ালার সুন্দরতম নামগুলো'।
আসমাউল হুসনা কয়টি ও কি কি?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহ পাকের সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়। যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থকারী জান্নাতে যাবে
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী) ১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী) ২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ) ৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা) ৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী) ৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী) ৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী) ৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী) ৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী), ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী) ৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
আল্লাহ তাআলা তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
https://www.youtube.com/watch?v=NgY5_mcXw_E
আল্লাহ’র ৯৯ নামের আমল কিভাবে করবো নামের
youtube
আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করলে জান্নাত, আল্লাহর একেক নামের একেক ফজিলত এই কথা কি সত্য??
youtube
youtube
:https://www.youtube.com/watch?v=Jpqr3dIWogE
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
The deeds and virtues of Allah's Attributed Name
আসমাউল হুসনা
#allah#tawhid#allah'snature#allahswt#asmawassifat#allah'snames#আসমাউল হুসনা#আল্লাহরসুন্দরতমনামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম#আসমাউলহুসনা#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH
0 notes
Text
আসমাউল হুসনা - আল্লাহর সুন্দরতম নামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
আসমাউল হুসনা বলতে কি বুঝায়?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহর সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আসমাউল হুসনা
আল আসমাউল হুসনা এটি একটি আরবী ���ব্দ। হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম এবং আসমা শব্দের অর্থ হলো নামসমূহ। অতএব আল আসমাউল হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম নামসমূহ। ইসলামী পরিভাষায় আল্লাহর নিরানব্বইটি গুণবাচক নাম রয়েছে এগুলিকে একত্রে বলা হয় আল আসমাউল হুসনা।
আসমাউন অর্থ কি?
'আসমা' হলো 'ইসম' এর বহুচন; ইসম অর্থ নাম, আসমা অর্থ হলো নামগুলো। আল হুসনা অর্থ সুন্দরতম। অতএব আসমাউল হুসনা অর্থ হলো 'আল্লাহ তায়ালার সুন্দরতম নামগুলো'।
আসমাউল হুসনা কয়টি ও কি কি?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহ পাকের সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়। যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থকারী জান্নাতে যাবে
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী) ১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী) ২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ) ৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা) ৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী) ৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আল-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী) ৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী) ৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী) ৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী), ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী) ৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
আল্লাহ তাআলা তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
https://www.youtube.com/watch?v=NgY5_mcXw_E
আল্লাহ’র ৯৯ নামের আমল কিভাবে করবো নামের
youtube
আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করলে জান্নাত, আল্লাহর একেক নামের একেক ফজিলত এই কথা কি সত্য??
youtube
youtube
:https://www.youtube.com/watch?v=Jpqr3dIWogE
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
The deeds and virtues of Allah's Attributed Name
আসমাউল হুসনা
#allah'snature#tawheed#asmawassifat#আসমাউল হুসনা#আল্লাহরসুন্দরতমনামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম#আসমাউলহুসনা#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#tawhid#youtube#Youtube
0 notes
Text
আসমাউল হুসনা - আল্লাহর সুন্দরতম নামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
আসমাউল হুসনা বলতে কি বুঝায়?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহর সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আসমাউল হুসনা
আল আসমাউল হুসনা এটি একটি আরবী শব্দ। হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম এবং আসমা শব্দের অর্থ হলো নামসমূহ। অতএব আল আসমাউল হুসনা শব্দের অর্থ হলো সুন্দরতম নামসমূহ। ইসলামী পরিভাষায় আল্লাহর নিরানব্বইটি গুণবাচক নাম রয়েছে এগুলিকে একত্রে বলা হয় আল আসমাউল হুসনা।
আসমাউন অর্থ কি?
'আসমা' হলো 'ইসম' এর বহুচন; ইসম অর্থ নাম, আসমা অর্থ হলো নামগুলো। আল হুসনা অর্থ সুন্দরতম। অতএব আসমাউল হুসনা অর্থ হলো 'আল্লাহ তায়ালার সুন্দরতম নামগুলো'।
আসমাউল হুসনা কয়টি ও কি কি?
আসমাউল হুসনা, শব্দ দুইটি আরবি শব্দ। আসমা শব্দের অর্থ হলো "নামসমূহ" আর হুসনা শব্দের অর্থ হলো "সুন্দরতম"। অর্থাৎ, আসমাউল হুসনা অর্থ হলো "সুন্দরতম নামসমূহ" বা উত্তম নামসমূহ। মহান আল্লাহ পাকের সুন্দর এবং উত্তম ৯৯ টি নাম রয়েছে, এগুলো একত্রে আস০মাউল হুসনা বলা হয়।
আল্লাহ তাআলা গোটা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা ও পালনকর্তা। মহান সে আল্লাহর তার মহিমা, শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রভৃতির পরিচায়ক কিছু সুন্দর নাম রয়েছে। এগুলোকে সিফাতি বা গুণবাচক নাম বলা হয়। যেগুলোকে বলা হয়- আল আসমাউল হুসনা বা সুন্দর নামসমূহ। প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিফাত ও নাম অগণিত।
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর গুণবাচক নামপ্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনুল কারিমে বলা হয়েছে, ‘আর আল্লাহর জন্য রয়েছে সুন্দর সুন্দর নাম। অতএব তোমরা তাকে সেই সব নামেই ডাকো।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ১৮০)
আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থকারী জান্নাতে যাবে
আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো অতিশয় মোবারক ও পবিত্র। মহান আল্লাহর পরিচয় সঠিকভাবে জ্ঞাত হয়ে ঈমানকে পূর্ণাঙ্গ করার জন্য আসমাউল হুসনা সম্পর্কে জানা আবশ্যক। এ ছাড়া আল্লাহ তাআলার এসব নামের জিকিরের প্রচুর ফজিলতের কথা বিভিন্ন হাদিসে বর্ণিত হয়েছে। বলা হয়েছে যে এসব নাম মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে।
আবু হুরায়রাহ (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলার নিরানব্বই— এক কম একশটি নাম রয়েছে। যে ব্যক্তি এ নামগুলো মুখস্থ করবে, সে জান্নাতে যাবে। অপর বর্ণনায় আছে, তিনি বিজোড়, (তাই) বিজোড়কে ভালবাসেন। (বুখারি, হাদিস : ২৭৩৬, ৭৩৯২; মুসলিম, হাদিস : ২৬৭৭; তিরমিজি, হাদিস : ৩৫০৬; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ৩৮৬০)
আল্লাহর ৯৯ নাম বাংলা অর্থসহ
যে ব্যক্তি সেগুলো সংরক্ষণ (মুখস্থ) করবে সে জান্নাতে যাবে। তিনিই আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ১. ইলাহ বা উপাস্য নাই, তিনি ২. আর-রাহমানু (পরম দয়ালু), তিনি ৩. আর-রাহিমু (সীমাহীন করুণাময়), ৪. আল-মালিকু (সত্ত্বাধিকারী), ৫. আল-কুদ্দুসু (মহাপবিত্র), ৬. আস-সালামু (শান্তিদাতা), ৭. আল-মুমিনু (নিরাপত্তাদাতা), ৮. আল-মুহাইমিনু (রক্ষণা-বেক্ষণকারী), ৯. আল-আজিজু (মহাপরাক্রমশালী), ১০. আল-জাব্বারু (মহাপ্রতাপশালী) ১১. আল-মুতাকাব্বিরু (মহাগৌরবের অধিকারী)। ১২. আল-খালিকু (সৃষ্টিকর্তা), ১৩. আল-কারিমু (উদ্ভাবনকারী), ১৪. আল-মুসাব্বিরু (আকৃতিদানকারী), ১৫. আল-গাফফারু (অসীম ক্ষমাশীল), ১৬. আল-কাহ্হারু (মহাপরাক্রমশালী), ১৭. আল-ওয়াহ্হাবু (মহান দাতা), ১৮. আর-রাজ্জাকু (রিজিকদাতা), ১৯. আল-ফাত্তাহু (মহা বিজয়দানকারী), ২০. আল-আলিমু (মহাজ্ঞানী) ২১. আল-ক্বাবিদু (হরণকারী), ২২. আল-বাসিতু (সম্প্রসারণকারী)। ২৩. আল-খাফিদু (অবনতকারী), ২৪. আর-রাফিয়ু (উন্নতকারী), ২৫. আল-মুয়িজু (মার্যাদাদানকারী), ২৬. আল-মুজিল্লু (অপমানকারী), ২৭. আস-সামিয়্যু (সর্বশ্রোতা), ২৮. আল-বাসিরু (সর্বদ্রষ্টা) ২৯. আল-হাসিবু (মহাবিচারক), ৩০. আল-আদিলু (ন্যায়পরায়ণ) ৩১. আল-লাতিফু (সুক্ষ্মদর্শী), ৩২. আল-খাবিরু (মহা সংবাদ রক্ষক), ৩৩. আল-হালিমু (মহা সহিঞ্চু), ৩৪. আল-আজিমু (মহান), ৩৫. আল-গাফুরু (ক্ষমাশীল), ৩৬. আশ-শাকুরু (গুণগ্রাহী), ৩৭. আল-আলিয়্যু (মহাউন্নত), ৩৮. আল-কাবিরু (সর্বাপেক্ষা বড়), ৩৯. আল-হাফিজু (মহারক্ষক), ৪০. আল-মুকিতু (মহান শক্তিদাতা) ৪১. আল-হাসিবু (হিসাব গ্রহণকারী), ৪২. আল-জালিলু (মহা মহিমাময়), ৪৩. আল-কারিমু (মহা অনুগ্রহশীল), ৪৪. আর-রাকিবু (মহাপর্যবেক্ষণকারী), ৪৫. আল-মুজিবু (মহান কবুলকারী), ৪৬. আল-ওয়াসিয়ু (মহাবিস্তারকারী), ৪৭. আল-হাকিমু (মহাপ্রজ্ঞাময়), ৪৮. আল-ওয়াদুদু (প্রেমময় বন্ধু), ৪৯. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৫০. আল-বায়িসু (পুনরুত্থানকারী) ৫১. আশ-শাহিদু (সর্বদর্শী), ৫২. আল-হাক্কু (মহাসত্য), ৫৩. আল-ওয়াকিলু (মহান দায়িত্বশীল), ৫৪. আল-ক্বাজিয়্যু (মহাশক্তি ধর), ৫৫. আল-মাতিনু (চূড়ান্ত সুরক্ষিত ক্ষমতার অধিকারী), ৫৬. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অভিভাবক), ৫৭. আল-হামিদু (মহাপ্রশংসিত)। ৫৮. আল-মুহসিয়্যু (পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব গ্রহণকারী), ৫৯. আল-মুবদিয়ু (সূচনাকারী), ৬০. আ��-মুঈদু (পুন:সৃষ্টি কারী) ৬১. আল-হাইয়্যু (চিরঞ্জীব), ৬২. আল-কাইয়ূমু (চিরস্থায়ী), ৬৩. আল-মুহইয়্যু (জীবনদানকারী), ৬৪. আল-মুমিতু (মৃত্যুদানকারী), ৬৫. আল-ওয়াজিদু (ইচ্ছাপূরণকারী), ৬৬. আল-মাজিদু (মহাগৌরবান্বিত), ৬৭. আল-ওয়াহিদু (একক সত্ত্বা), ৬৮. আস-সামাদু (অমুখাপেক্ষী), ৬৯. আল-ক্বাদিরু (সর্বশক্তিমান), ৭০. আল-মুক্তাদিরু (মহান কুদরতের অধিকারী) ৭১. আল-মুকাদ্দিমু (অগ্রসরকারী), ৭২. আল-মুয়াখখিরু (বিলম্বকারী), ৭৩. আল-আউয়ালু (অনাদি), ৭৪. আল-আখিরু (অনন্ত), ৭৫. আজ-জাহিরু (প্রকাশ্য), ৭৬. আল-বাতিনু (লুক্কায়িত)। ৭৭. আল-ওয়ালিয়্যু (মহান অধিপতি), ৭৮. আল-মুতাআলিয়ু (চিরউন্নত), ৭৯. আল-বার্রু (কল্যাণদাতা), ৮০. আত-তাউওয়াবু (মহান তওবা কবুলকারী) ৮১. আল-মুন্তাকিমু (প্রতিশোধ গ্রহণকারী), ৮২. আল-আফুউ (ক্ষমাকারী), ৮৩. আর-রাউফু (অতিশয় দয়ালু), ৮৪. মালিকুল মুলকি (সর্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী), ৮৫. জুল-জালালি ওয়াল ইকরামি (গৌরব ও মহত্ত্বের অধিকারী), ৮৬. আল-মুকসিতু (ন্যায়পরায়ণ), ৮৭. আল-জামিয়ু (একত্রকারী), ৮৮. আল-গানিয়্যু (ঐশ্বর্যের অধিকারী)। ৮৯. আল-মুগনিয়ু (ঐশ্বর্যদানকারী), ৯০. আল-মানিয়ু (প্রতিরোধকারী) ৯১. আদ-দারু (অনিষ্টকারী), ৯২. আন-নাফিয়ু (উপকারকারী), ৯৩. আন-নূরু (জ্যোতি), ৯৪. আল-হাদিয়ু (পথ প্রদর্শনকারী), ৯৫. আল-বাদিয়ু (সূচনাকারী), ৯৬. আল-বাকিয়ু (চিরবিরাজমান), ৯৭. আল-ওয়ারিসু (স্বত্বাধিকারী), ৯৮. আর-রাশিদু (সৎপথে পরিচালনাকারী), ৯৯. আস-সাবূরু (মহাধৈর্যশীল)।
পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আল্লাহর সুন্দরতম ও অর্থবোধক এসব নাম নিয়ে দোয়া করার ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। মানুষ প্রতিনিয়ত নানা রকম কষ্ট-ক্লেশ, পেরেশানি, দুশ্চিন্তা ও জটিল বিষয়ের সম্মুখীন হয়ে পড়ে। তখন সে আশ্রয় নেবে আল্লাহর রহমতের ছায়ায়, সে ছায়া পড়ে আছে আল্লাহর নানা সিফাতি বা গুণবাচক নামের তাৎপর্যের মধ্যে।
সতর্কতা : আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো আরবি। আর আরবি শব্দের উচ্চারণ বাংলায় বিশুদ্ধভাবে সম্ভব নয়। অতি সতর্কতার জন্য পাঠকের কাছে অনুরোধ, কোনো বিজ্ঞ আলেমের কাছ থেকে আসমাউল হুসনার বিশুদ্ধ উচ্চারণ শিখে নেবেন। এটিই আল্লাহর ৯৯ নাম মুখস্থ করার সহজ উপায়।
আল্লাহ তাআলা তাওফিক দান করুন। আমিন।
youtube
https://www.youtube.com/watch?v=vHUhs-pIqeg
https://www.youtube.com/watch?v=NgY5_mcXw_E
আল্লাহ’র ৯৯ নামের আমল কিভাবে করবো নামের
youtube
আল্লাহর ৯৯ টি নাম মুখস্ত করলে জান্নাত, আল্লাহর একেক নামের একেক ফজিলত এই কথা কি সত্য??
youtube
youtube
:https://www.youtube.com/watch?v=Jpqr3dIWogE
youtube
আল্লাহর গুণবাচক নামের আমল ও ফজিলত
The deeds and virtues of Allah's Attributed Name
আসমাউল হুসনা
#allahswt#আসমাউল হুসনা#আল্লাহরসুন্দরতমনামসমূহ আল্লাহর৯৯ নাম#আসমাউলহুসনা#ALLAH#ALLAHSWT#ALLAHMeanings#WhoisAllah#Asmawassifat#Asmaalhusna#99NamesofAllah#Rabbil'Alamin#Allah'sNature#Allah'sNames#Allah'sAttrributes#Allah'sQualities#Allah'sDefinition#TrueGod#TrueDeity#TrueLord#GOD#DEITY#CREATOR#RABB#ILAH#Youtube
0 notes
Text
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত - Class six math অনুশীলনী ২.৩ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও সমাধান
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত - Class six math অনুশীলনী ২.৩ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও সমাধান
৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত অনুশীলনী ২.৩,Class six math অনুশীলনী ২.৩,৬ষ্ঠ শ্রেণি গণিত বহুনির্বাচনী প্রশ্ন,Class six math mcq solutions,৬ষ্ঠ শ্রেণির গণিত সমাধান ২.৩ ১. এক কিলোগ্রাম চালের দাম ৮.৫০ টাকা হলে এক কুইন্টাল চালের দাম কত? √ (ক) ৮৫০ টাকা (খ) ৮৫ টাকা (গ) ১২২৫ টাকা (ঘ) ৬৭৫ টাকা ২. ৬টি চেয়ারের দাম ১২০০ টাকা হলে ৫টি চেয়ারের দাম কত? (ক) ২০০০ টাকা (খ) ২০০ টাকা √ (গ) ১০০০ টাকা (ঘ) ৮০০ টাকা ৩. ফলের দোকান থেকে ১৮০টি ফজলি আম কিনে আনা হলো। দুইদিন পর ৯টি আম পচে গেল। শতকরা কতটি আম ভালো আছে? (ক) ৮৫টি √ (খ) ৯৫টি (গ) ৯০টি (ঘ) ৭৫টি ৪. ১২ : ২৫ কে শতকরায় প্রকাশ করলে নিচের কোনটি পাওয়া যাবে? √ (ক) ৪৮% (খ) ৪০% (গ) ৪৫% (ঘ) ৩৮% ৫. ১ হালি ডিমের দাম ১৮ টাকা হলে ৪৫ টাকায় কয়টি ডিম পাওয়া যাবে? (ক) ৫টি (খ) ৮টি √ (গ) ১০টি (ঘ) ১২টি ৬. ৮ কেজি চালের দাম ১৬৮ টাকা হলে, ৫ কেজি চালের দাম কত? (ক) ১৫০ টাকা (খ) ১২৫ টাকা (গ) ১১০ টাকা √ (ঘ) ১০৫ টাকা ৭. ১ ডজন কলার দাম ৪২ টাকা হলে ২৮ টাকায় কয়টি কলা পাওয়া যাবে? (ক) ১২টি (খ) ১০টি √ (গ) ৮টি (ঘ) ৬টি ৮. ২৫ জন ছাত্রের ১৫ দিনের খাদ্য আছে। ১০ জন অন্যত্র চলে গেলে ঐ খাদ্যে বাকী ছাত্রের কত দিন চলবে? (ক) ১০ দিন (খ) ১৫ দিন √ (গ) ২৫ দিন (ঘ) ৩০ দিন ৯. ১২ কেজি গমের দাম ১৩২ টাকা হলে ৭০ কেজি গমের দাম কত টাকা? (ক) ৫৭০ (খ) ৬০৫ √ (গ) ৭৭০ (ঘ) ৮৫০ ১০. ৯ জন লোক একটি কাজ ৫ দিনে করে, ৫ জন লোক ঐ কাজটি কয় দিন করবে? (ক) ৫ (খ) ৭ √ (গ) ৯ (ঘ) ১৪ ১১. ১ ডজন ডিমের দাম ৫৪ টাকা হলে, ৪৫ টাকায় কয়টি ডিম পাওয়া যাবে? (ক) ৫ (খ) ৮ √ (গ) ১০ (ঘ) ১১ ১২. ৬৩ জন লোক একটি কাজ ১৮ দিনে করতে পারে। ৪২ জন লোক ঐ কাজ কত দিনে করতে পারবে? (ক) ১৮ √ (খ) ২৭ (গ) ৩০ (ঘ) ৬৩ ১৩. ৫ টি বলপেনের দাম ৫০ টাকা, ১টি বলপেনের দাম কত? (ক) ৬ টাকা √ (খ) ১০ টাকা (গ) ১৪ টাকা (ঘ) ১৫ টাকা ব্যাখ্যা : ৫ টি বলপেনের দাম ৫০ টাকা ⸫ ১টি ” ” ” টাকা বা ১০ টাকা। ১৪. দিনের সংখ্যা কমলে শ্রমিকের সংখ্যা কী হবে? (ক) কমবে √ (খ) বাড়বে (গ) সমান থাকবে (ঘ) দ্বিগুণ হবে ১৫. শ্রমিকের সংখ্যা বাড়লে দিনের সংখ্যা কী হবে? √ (ক) কমবে (খ) বাড়বে (গ) দ্বিগুণ হবে (ঘ) সমান থাকবে ১৬. ২ জন লোক একটি কাজ ১০ দিনে শেষ করতে পারে। ১ জন লোকে ঐ কাজ কত দিনে শেষ করতে পারে? (ক) ১৮ দিন √ (খ) ২০ দিন (গ) ২৪ দিন (ঘ) ৩০ দিন ১৭. একটি পুকুর খনন করতে ২০ জন শ্রমিকের ৩০ দিন লাগে। ১ জন শ্রমিকের কত দিন লাগবে? (ক) ৫০০ দিন (খ) ৫২৫ দিন √ (গ) ৬০০ দিন (ঘ) ৬২০ দিন ব্যাখ্যা : ২০ জন শ্রমিক খনন করে ৩০ দিনে ⸫ ১ ” ” ” ” ” দিনে = ৬০০ দিনে। ১৮. ১০ জন লোক একটি কাজ ৫ দিনে করে, ৫ জন লোক ঐ কাজটি কয় দিনে করবে? (ক) ৬ (খ) ৭ √ (গ) ১০ (ঘ) ১৪
ব্যাখ্যা : ১০ জন লোক কাজটি করে ৫ দিনে ⸫ ১ ” ” ” ৫ × ১০ ” ⸫ ৫ ” ” ” " = ১০ দিনে। ১৯. ৯ জন শ্রমিক একটি কাজ ১৮ দিনে করতে পারে। ২৭ জন শ্রমিক কাজটি কত দিনে করতে পারবে? (ক) ৩ (খ) ৪ (গ) ৫ √ (ঘ) ৬ ব্যাখ্যা : ৯ জন শ্রমিক কাজটি করে ১৮ দিনে ⸫ ১ ” ” ” ৯ × ১৮ ” ⸫ ২৭ ” ” ” = ৬ দিনে। ২০. রিফাত প্রতি ৬ ঘণ্টায় ৫৪ কি.মি. পথ অতিক্রম করতে পারে। ৪৫ কি.মি. পথ অতিক্রম করতে তার কত ঘণ্টা লাগবে? (ক) ৪ ঘণ্টা √ (খ) ৫ ঘণ্টা (গ) ৭ ঘণ্টা (ঘ) ৬ ঘণ্টা ২১. ১৬ জন লোক একটি কাজ ৬ দিনে সম্পন্ন করে। কাজটি ৪ দিনে সম্পন্ন করতে কতজন লাগবে? (ক) ২০ জন (খ) ২৮ জন √ (গ) ২৪ জন (ঘ) ৩২ জন ব্যাখ্যা : ৬ দিনে কাজটি শেষ করে ১৬ জনে ⸫ ১ দিনে ” ” ” ৬ × ১৬ জনে ⸫ ৪ দিনে ” ” ” জন = ২৪ জনে। ২২. ২০ জন শ্রমিক একটি পুকুর ১৫ দিনে খনন করতে পারে। কতজন শ্রমিক ২০ দিনে পুকুরটি খনন করতে পারবে? (ক) ১০ জন √ (খ) ১৫ জন (গ) ২০ জন (ঘ) ২৫ জন ব্যাখ্যা : ১৫ দিনে খনন করে ২০ জন লোকে ⸫ ১ ” ” ” ২০ × ১৫ ” ⸫ ২০ দিনে খনন করে বা, ১৫ জন লোকে। ২৩. ঐকিক নিয়মে - (i) লোকসংখ্যা বাড়লে কাজ সমাপ্ত করতে সময় কম লাগে (ii) লোকসংখ্যা কমলে কাজ সমাপ্ত করতে সময় কম লাগে (iii) দিনের সংখ্যা কমলে শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ে নিচের কোনটি সঠিক? (সহজ) (ক) (i) ও (ii) √ (খ) (i) ও (iii) (গ) (ii) ও (iii) (ঘ) (i), (ii) ও (iii) ২৪. (i) ১টি ডিমের মূল্য ৮ টাকা হলে ৬টি ডিমের মূল্য ৪৬ টাকা (ii) ১টি পেয়ারার মূল্য ৫ টাকা হলে ৮টি পেয়ারার মূল্য ৪০ টাকা (iii) ১২টি বলপেনের মূল্য ৭২ টাকা হলে ১টি বলপেনের মূল্য ৬ টাকা নিচের কোনটি সঠিক? (মধ্যম) (ক) (i) ও (ii) (খ) (i) ও (iii) √ (গ) (ii) ও (iii) (ঘ) (i), (ii) ও (iii) অভিন্ন তথ্যভিত্তিক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর নিচের তথ্যের আলোকে ২৫ - ২৭ নং প্রশ্নের উত্তর দাও: কোনো ছাত্রাবাসে ৫০০ জন ছাত্রের ৫০ দিনের খাবার আছে। ১০ দিন পর ঐ ছাত্রাবাসে আরও ৩০০ জন ছাত্র আসল ২৫. ঐ খাদ্য ১ জনের কত দিন চলবে? (ক) ২০০০০ দিন √ (খ) ২৫০০০ দিন (গ) ২৬০০০ দিন (ঘ) ৩০০০০ দিন ২৬. ১০ দিন পর কত দিনের খাদ্য অবশিষ্ট থাকবে? (ক) ১০ দিন (খ) ৩০ দিন √ (গ) ৪০ দিন (ঘ) ৫০ দিন ২৭. ১০ দিন পর ঐ ছাত্রাবাসের মোট ছাত্র সংখ্যা কত হবে? √ (ক) ৮০০ জন (খ) ৫০০ জন (গ) ৩০০ জন (ঘ) ২০০ জন নিচের তথ্যের আলোকে ২৮ ও ২৯ নং প্রশ্নের উত্তর দাও: একটি পুকুর খনন করতে ২২০ জন লোকের ২১ দিন লাগে। পুকুর খননের জন্য ৪২০ জন লোক নিয়োগ করা হলো। ২৮. ঐ পুকুর খনন করতে ১ জন লোকের কত দিন লাগবে? (ক) ৪৩২০ দিন (খ) ৪৪৩০ দিন √ (গ) ৪৬২০ দিন (ঘ) ৪৮২০ দিন ২৯. ৪২০ জন লোক ঐ পুকুরটি কত দিনে খনন করতে পারবে? (ক) ১০ দিন √ (খ) ১১ দিন (গ) ১২ দিন (ঘ) ১৩ দিন নিচের তথ্যের আলোকে ৩০ ��� ৩১ নং প্রশ্নের উত্তর দাও: কোনো একটি কাজ ‘ক’ ১২ দিনে ও ‘খ’ ২০ দিনে করতে পারে। ৩০. ‘ক’ ১ দিনে সম্পন্ন করে কাজটির কত অংশ? (মধ্যম) ক. √খ. গ. ঘ. ৩১. ‘খ’ ১ দিনে সম্পন্ন করে কাজটির কত অংশ? (মধ্যম) √ক. খ. গ. ঘ. ৩২. ৫টি পেন্সিলের দাম ২০ টাকা হলে, ৬ টি পেন্সিলের দাম কত টাকা হবে? (ক) ২১ টাকা √(খ) ২৪ টাকা (গ) ২৬ টাকা (ঘ) ২৮ টাকা ৩৩. ৫ টি বইয়ের দাম ৫০৫ টাকা হলে, ১ টি বইয়ের দাম কত? √ (ক) ১০১ টাকা (খ) ১১০ টাকা (গ) ১১২ টাকা (ঘ) ১১৫ টাকা ৩৪. ১টি স্কুল ড্রেসের মূল্য ৫৫০ টাকা হলে, ১৬ টি স্কুল ড্রেসের মূল্য কত? (ক) ৭৮০০ টাকা √(খ) ৮৮০০ টাকা (গ) ৯৮০০ টাকা (ঘ) ১০৮০০ টাকা ৩৫. বাবুল ১ টি শার্ট ১৮০ টাকা দিয়ে কিনল। এরূপ ৩ টি শার্টের মূল্য কত হবে? (ক) ৪৪০ টাকা (খ) ৪৫০ টাকা (গ) ৫০০ টাকা √ (ঘ) ৫৪০ টাকা ৩৬. ৩ টি বিছানার চাদরের মূল্য ১০৫০ টাকা হলে, একটি বিছানার চাদরের মূল্য কত? (ক) ২৫০ টাকা (খ) ৩০৫ টাকা (গ) ৩৪৫ টাকা √ (ঘ) ৩৫০ টাকা ৩৭. ৫ জন শ্রমিক একটি জমির ফসল ২ দিনে কাটে। ১ দিনে ঐ জমির ফসল কাটতে হলে, মোট কতজন শ্রমিক লাগবে? (ক) ৮ জন √ (খ) ১০ জন (গ) ১২ জন (ঘ) ১৪ জন ৩৮. ১২ কেজি চাল ২৪০ টাকায় পাওয়া যায়। ৮০ টাকায় কত কেজি চাল পাওয়া যাবে? (ক) ২ কেজি (খ) ৩ কেজি √ (গ) ৪ কেজি (ঘ) ৫ কেজি ৩৯. ১৫ কেজি চাল ২২৫ টাকায় পাওয়া গেলে ৩৩০ টাকায় কত কেজি চাল পাওয়া যাবে? (ক) ১৫ কেজি (খ) ১৮ কেজি (গ) ২০ কেজি √ (ঘ) ২২ কেজি ৪০. ১৫ টি কলার দাম ৬০ টাকা হলে, ১৭ টি কলার দাম কত? (ক) ৬২ টাকা (খ) ৬৫ টাকা √ (গ) ৬৮ টাকা (ঘ) ৭০ টাকা ৪১. ১টি শার্টের মূল্য ২২০ টাকা হলে, ১১০০ টাকায় কয়টি শার্ট পাওয়া যাবে? (ক) ৪ টি √ (খ) ৫ টি (গ) ৬ টি (ঘ) ৭ টি ৪২. ১টি ব্যাগের মূল্য ২৫৫ টাকা হলে, ৩৮২৫ টাকায় কয়টি ব্যাগ পাওয়া যাবে? (ক) ১৩ টি (খ) ১৪ টি √ (গ) ১৫ টি (ঘ) ১৬ টি ৪৩. ১০০ টাকায় ভ্যাট ১৬ টাকা হলে, ৫৫৫০ টাকায় কত ভ্যাট দিতে হবে? (ক) ৭৭৮ টাকা (খ) ৮৭৮ টাকা √ (গ) ৮৮৮ টাকা (ঘ) ৮৯৮ টাকা ৪৪. ৩৬ টি ব্যাগের দাম ১৮০০ টাকা হলে, ৫০০ টাকায় ঐরূপ কয়টি ব্যাগ পাওয়া যাবে? √ (ক) ১০ (খ) ১২ (গ) ১৫ (ঘ) ১৮ ৪৫. একজন শ্রমিক সপ্তাহে ৪২৩.৫০ টাকা আয় করেন। তার ১৭ দিনের আয় কত? (ক) ১০০৮ টাকা √ (খ) ১০২৮.৫ টাকা (গ) ১০২৮.৫০ টাকা (ঘ) ১০৩০.০০ টাকা ৪৬. ৫ টি চেয়ারের দাম ১৫৭৫ টাকা হলে, ৬৩০ টাকায় কয়টি চেয়ার পাওয়া যাবে? (ক) ১ টি √ (খ) ২ টি (গ) ৩ টি (ঘ) ৪ টি ৪৭. একজন শ্রমিকের এক মাসের বেতন ২৭৯০ টাকা হলে, ঐ শ্রমিকের ৫ দিনের বেতন কত হবে? (ক) ৩৬৫ টাকা √ (খ) ৪৬৫ টাকা (গ) ৫৬৫ টাকা (ঘ) ৬৬৫ টাকা ৪৮. নিচের তথ্যগুলো লক্ষ কর: (i) একটি জিনিসের দাম, ওজন, পরিমাণ ইত্যাদি বের করে নির্দিষ্ট সংখ্যক এ জাতীয় জিনিসের দাম, ওজন, পরিমাণ ইত্যাদি নির্ণয় করার নিয়মকে ঐকিক নিয়ম বলে (ii) ১ টি কলমের দাম ৮ টাকা হলে, ৫ টি কলমের দাম ৪৫ টাকা (iii) ২০ টি খাতার মূল্য ১২০ টাকা হলে, ১ টি খাতার মূল্য ৬ টাকা উপরের তথ্যের ভিত্তিতে নিচের কোনটি সঠিক? (ক) i √ (খ) i ও iii (গ) ii ও iii (ঘ) i, ii ও iii ৪৯. নিচের তথ্যগুলো লক্ষ কর: (i) ঐকিক নিয়মে সমাধানের জন্য বাক্যটিকে এমনভাবে সাজাতে হবে যাতে তাদের মধ্যে যে জিনিসটি চাওয়া হয়েছে তা ডানদিকে থাকে (ii) ১ কেজি চালের দাম ২০ টাকা হলে, ৫ কেজি চালের দাম ১০০ টাকা (iii) ৫ কেজি গমের মূল্য ৮৫ টাকা হলে, ১ কেজি গমের মূল্য ১৫ টাকা উপরের তথ্যের ভিত্তিতে নিচের কোনটি সঠিক? (ক) i (খ) iii √ (গ) i ও ii (ঘ) i, ii ও iii ৫০. নিচের তথ্যগুলো লক্ষ কর: (i) ৫ টি মোবাইলের মূল্য ২৫০০০ টাকা হলে, একটি মোবাইলের মূল্য ৫০০০ টাকা (ii) ৫ জন শ্রমিক একটি কাজ ২ দিনে করতে পারলে, ১০ জন শ্রমিক ঐ কাজটি ৩ দিনে করতে পারবে (iii) ১ টি বাইসাইকেলের মূল্য ২২০০ টাকা হলে, ৪৪০০ টাকায় ২ টি বাইসাইকেল পাওয়া যাবে উপরের তথ্যের ভিত্তিতে নিচের কোনটি সঠিক? (ক) i ও ii √ (খ) i ও iii (গ) ii ও iii (ঘ) i, ii ও iii ৫১. নিচের তথ্যগুলো লক্ষ কর: (i) ৫টি বলপেনের মূল্য ২৫ টাকা হলে, ৫০ টাকায় ৮ টি বলপেন পাওয়া যাবে (ii) ১০ টি সুইয়ের দাম ৫০ টাকা হলে, একটি সুইয়ের দাম ৫ টাকা (iii) ১০ কেজি গমের দাম ১৩০ টাকা হলে, ১২০ কেজি গমের দাম ১৫৬০ টাকা উপরের তথ্যের ভিত্তিতে নিচের কোনটি সঠিক? (ক) i (খ) i ও ii (গ) i ও iii √ (ঘ) ii ও iii নিচের তথ্যের ভিত্তিতে ৫২ ও ৫৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও : একজন কৃষক তাঁর ৭০ একর জমি থেকে ৩১ কুইন্টাল ধান পেয়ে থাকেন। ৫২। প্রতি কুইন্টাল ধানের দাম ৮০০ টাকা হলে উক্ত কৃষক কত টাকার ধান পাবেন? (ক) ২৪০০০ টাকা (খ) ২২২০০ টাকা √(গ) ২৪৮০০ টাকা (ঘ) ২২৬০০ টাকা ৫৩। ঐ কৃষক ১১২ একর জমি থেকে কত কুইন্টাল ধান পাবেন? (ক) ৪৮ (খ) (গ) ৩৫ (ঘ) ৫০ নিচের তথ্যগুলো লক্ষ কর এবং ৫৪ ও ৫৫ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও একটি পুকুর খনন করতে ২২০ জন লোকের ২১ দিন লাগে। পুকুর খননের জন্য ৪২০ জন লোক নিয়োগ করা হলো। ৫৪। ঐ পুকুরটি খনন করতে ১ জন লোকের কত দিন লাগবে? (ক) ৪৩২০ দিন (খ) ৪৪৩০ দিন √ (গ) ৪৬২০ দিন (ঘ) ৪৮২০ দিন ৫৫। ৪২০ জন লোক ঐ পুকুরটি কত দিনে খনন করতে পারবে? (ক) ১০ দিন √ (খ) ১১ দিন (গ) ১২ দিন (ঘ) ১৩ দিন ৫৬। ৫ টি কলমের দাম ১৫ টাকা হলে, ১ টি কলমের দাম কত? (ক) ২ টাকা √(খ) ৩ টাকা (গ) ৪ টাকা (ঘ) ৫ টাকা ৫৭. এক কিলোগ্রাম চালের দাম ৮.৫০ টাকা হলে এক কুইন্টাল চালের দাম কত? √(ক) ৮৫০ টাকা (খ) ৮৫ টাকা (গ) ১২২৫ টাকা (ঘ) ৬৭৫ টাকা ৫৮. ৬টি চেয়ারের দাম ১২০০ টাকা হলে ৫টি চেয়ারের দাম কত? (ক) ২০০০ টাকা (খ) ২০০ টাকা √(গ) ১০০০ টাকা (ঘ) ৮০০ টাকা ৫৯. ১ ডজন কলার দাম ৪২ টাকা হলে ২৮ টাকায় কয়টি কলা পাওয়া যাবে? (ক) ১২টি (খ) ১০টি √ (গ) ৮টি (ঘ) ৬টি ৬০. দিনের সংখ্যা কমলে শ্রমিকের সংখ্যা ��ী হবে? (ক) কমবে √(খ) বাড়বে (গ) সমান থাকবে (ঘ) দ্বিগুণ হবে ৬১. ১০ জন লোক একটি কাজ ৫ দিনে করে, ৫ জন লোক ঐ কাজটি কয় দিনে করবে? (ক) ৬ দিন (খ) ৭ দিন √ (গ) ১০ দিন (ঘ) ১৪ দিন বহুপদী সমাপ্তিসূচক বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর ৬২. ঐকিক নিয়মে- (i) লোকসংখ্যা বাড়লে কাজ সমাপ্ত করতে সময় কম লাগে (ii) লোকসংখ্যা কমলে কাজ সমাপ্ত করতে সময় কম লাগে (iii) দিনের সংখ্যা কমলে শ্রমিকের সংখ্যা বাড়ে নিচের কোনটি সঠিক? (সহজ) (ক) (i) ও (ii) √ (খ) (i) ও (iii) (গ) (ii) ও (iii) (ঘ) (i), (ii) ও (iii) ৬৩. (i) ১টি ডিমের মূল্য ৮ টাকা হলে ৬টি ডিমের মূল্য ৪৬ টাকা (ii) ১টি পেয়ারার মূল্য ৫ টাকা হলে ৮টি পেয়ারার মূল্য ৪০ টাকা (iii) ১২টি বলপেনের মূল্য ৭২ টাকা হলে ১টি বলপেনের মূল্য ৬ টাকা নিচের কোনটি সঠিক? (মধ্যম) (ক) (i) ও (ii) (খ) (i) ও (iii) √ (গ) (ii) ও (iii) (ঘ) (i), (ii) ও (iii) ১. ১৫% হার সুদে ২ বছরে ২০০০ টাকার উপর কত সুদ হবে? (ক) ৬০০ টাকা (খ) ৫০০ টাকা (গ) ৪৫০ টাকা √ (ঘ) ৬৩০ টাকা ৬৪. ২৫ জন শ্রমিক ৮ দিনে একটি কাজ শেষ করে। যদি ১০ দিন সময় দেওয়া হয়, তবে কতজন শ্রমিক লাগবে? (ক) ২০ জন (খ) ১৫ জন √ (গ) ২০ জন (ঘ) ৩০ জন ৬৫. ৫% লাভে ৫০০০ টাকার একটি জিনিস বিক্রি করা হলে লাভ কত টাকা হবে? (ক) ২৫০ টাকা (খ) ২০০ টাকা √ (গ) ২৫০ টাকা (ঘ) ৩০০ টাকা ৬৬. ২০% ক্ষতিতে ৬০০০ টাকার একটি জিনিস বিক্রি করা হলে ক্ষতি কত টাকা হবে? (ক) ১২০০ টাকা √ (খ) ১২০০ টাকা (গ) ১০০০ টাকা (ঘ) ১৫০০ টাকা ৬৭. ৬০% লাভে ৮০০ টাকায় একটি জিনিস বিক্রি করা হলে ক্রয়মূল্য কত? (ক) ৫০০ টাকা (খ) ৪৫০ টাকা (গ) ৪০০ টাকা √ (ঘ) ৫০০ টাকা ৬৮. কোনো একটি কাজ 'ক' ১২ দিনে এবং 'খ' ১৫ দিনে শেষ করে। তারা একসাথে কাজ করলে কাজটি কত দিনে শেষ ��বে? (ক) ৫ দিন (খ) ৬ দিন √ (গ) ৬.৬৭ দিন (ঘ) ৮ দিন ৬৯. দুইটি সংখ্যার গ.সা.গু ৮ এবং ল.সা.গু ২৪ হলে, সংখ্যা দুটি কত? √ (ক) ৮ ও ২৪ (খ) ১২ ও ২৪ (গ) ৬ ও ২৪ (ঘ) ৮ ও ১২ ৭০. এক দাগের দৈর্ঘ্য ২০ মিটার হলে, তার আয়তন কত বর্গমিটার? (ক) ৪০০ বর্গমিটার (খ) ৪৫০ বর্গমিটার √ (গ) ৪০০ বর্গমিটার (ঘ) ৪৪০ বর্গমিটার ৭১. ১০০% এর ২৫% কত? (ক) ৭৫ (খ) ৫০ √ (গ) ২৫ (ঘ) ২০ ৭২. ১০০ টাকার ১০% ৫% এর ২০% এর মান কত? (ক) ১.০০ টাকা (খ) ০.৫০ টাকা √ (গ) ১.০০ টাকা (ঘ) ১.২৫ টাকা ৭৩. ৫ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৪ মিটার প্রস্থের একটি আয়তক্ষেত্রের পরিসীমা কত? (ক) ১৮ মিটার (খ) ২০ মিটার √ (গ) ১৮ মিটার (ঘ) ২২ মিটার ৭৪. কোনো একটি বস্তুর ওজন পৃথিবীতে ১০ কেজি হলে, চাঁদে ওজন কত হবে? (চাঁদে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি পৃথিবীর ১/৬) (ক) ১.৫ কেজি (খ) ২ কেজি √ (গ) ১.৬৭ কেজি (ঘ) ৩ কেজি ৭৫. এর মান কত? (ক) (গ) √ (ঘ) ৭৬. কোনো কাজ 'ক' ৪ দিনে এবং 'খ' ৬ দিনে শেষ করে। একত্রে কাজ করলে কত দিনে কাজটি শেষ হবে? (ক) ২ দিন (খ) ২.৫ দিন √ (গ) ২.৪ দিন (ঘ) ৩ দিন ৭৭. কোনো সংখ্যা ২ দ্বারা ভাগ করলে ভাগশেষ ১ হয়। সংখ্যাটি কত হতে পারে? (ক) ৪ (খ) ৮ √ (গ) ৯ (ঘ) ১২ ৭৮. ১০% সুদে ৩ বছরে ৫০০০ টাকার উপর কত সুদ হবে? (ক) ১৫০০ টাকা (খ) ১৬০০ টাকা √ (গ) ১৫০০ টাকা (ঘ) ১৮০০ টাকা ৭৯. কোনো সংখ্যার ৫০% এর ৫০% কত? (ক) ২৫% √ (খ) ২৫% (গ) ৭৫% (ঘ) ১০% ৮০. ৪টি কাঁচি ১২ টাকায় বিক্রি হলে, ৮টি কাঁচির দাম কত? (ক) ২৪ টাকা (খ) ২২ টাকা √ (গ) ২৪ টাকা (ঘ) ২৬ টাকা ৮১. ৬০ টাকায় ৫ কেজি আপেল পাওয়া গেলে, ১ কেজি আপেলের দাম কত? (ক) ১২ টাকা (খ) ১৩ টাকা √ (গ) ১২ টাকা (ঘ) ১৫ টাকা ৮২. কোনো কাজ ১৫ দিনে শেষ করতে ২০ জন শ্রমিক কাজ করছে। কাজটি ১০ দিনে শেষ করতে হলে কতজন শ্রমিক লাগবে? (ক) ২৫ জন (খ) ৩০ জন √ (গ) ৩০ জন (ঘ) ৩৫ জন ৮৩. ২৫ টাকায় ৫ টি পেন্সিল পাওয়া গেলে, ১ টি পেন্সিল কিনতে কত টাকা লাগবে? (ক) ৪ টাকা √ (খ) ৫ টাকা (গ) ৬ টাকা (ঘ) ৭ টাকা ৮৪. ৫ টি পেন্সিলের দাম ২০ টাকা হলে, ৬ টি পেন্সিলের দাম কত টাকা হবে? (ক) ২১ টাকা √ (খ) ২৪ টাকা (গ) ২৬ টাকা (ঘ) ২৮ টাকা ৮৫. ৫ টি বইয়ের দাম ৫০০ টাকা হলে, ১ টি বইয়ের দাম কত? √ (ক) ১০০ টাকা (খ) ১২০ টাকা (গ) ১১৫ টাকা (ঘ) ৯৫ টাকা ৮৬. ১টি ডিমের দাম ৮ টাকা হলে, ৬ টি ডিমের দাম কত? √ (ক) ৪৮ টাকা (খ) ৫০ টাকা (গ) ৪৬ টাকা (ঘ) ৫২ টাকা ৮৭. ১২ কেজি চালের দাম ২৪০ টাকা হলে, ১ কেজি চালের দাম কত? √ (ক) ২০ টাকা (খ) ২২ টাকা (গ) ২৫ টাকা (ঘ) ১৮ টাকা ৮৮. ৫ টি কলমের দাম ১৫ টাকা হলে, ১ টি কলমের দাম কত? (ক) ২ টাকা √ (খ) ৩ টাকা (গ) ৪ টাকা (ঘ) ৫ টাকা ৮৯. ১০ টি আপেলের দাম ৩০ টাকা হলে, ৫ টি আপেলের দাম কত? √ (ক) ১৫ টাকা (খ) ২০ টাকা (গ) ২৫ টাকা (ঘ) ৩০ টাকা ৯০. ৬টি কলার দাম ১২ টাকা হলে, ৩টি কলার দাম কত? (ক) ৫ টাকা √ (খ) ৬ টাকা (গ) ৭ টাকা (ঘ) ৮ টাকা ৯১. ১০ কেজি গমের দাম ২০০ টাকা হলে, ৫ কেজি গমের দাম কত? √ (ক) ১০০ টাকা (খ) ১৫০ টাকা (গ) ৯০ টাকা (ঘ) ৮০ টাকা ৯২. ১০টি ডিমের দাম ৫০ টাকা হলে, ৫টি ডিমের দাম কত? √ (ক) ২৫ টাকা (খ) ৩০ টাকা (গ) ৩৫ টাকা (ঘ) ৪০ টাকা ৯৩. ১৫টি আপেলের দাম ৪৫ টাকা হলে, ১টি আপেলের দাম কত? √ (ক) ৩ টাকা (খ ) ৪ টাকা (গ) ৫ টাকা (ঘ) ৬ টাকা ৯৪. ১০টি কলার দাম ২০ টাকা হলে, ১টি কলার দাম কত? (ক) ১ টাকা √ (খ) ২ টাকা (গ) ৩ টাকা (ঘ) ৪ টাকা ৯৫. ১৫ কেজি চালের দাম ৩০০ টাকা হলে, ৫ কেজি চালের দাম কত? √ (ক) ১০০ টাকা (খ) ১৫০ টাকা (গ) ২০০ টাকা (ঘ) ২৫০ টাকা ৯৬. ৬ টি বলপেনের দাম ৩০ টাকা হলে, ৩ টি বলপেনের দাম কত? (ক) ১০ টাকা √ (খ) ১৫ টাকা (গ) ২০ টাকা (ঘ) ২৫ টাকা ৯৭. ৮ কেজি চালের দাম ২৪০ টাকা হলে, ২ কেজি চালের দাম কত? √ (ক) ৬০ টাকা (খ) ৭০ টাকা (গ) ৮০ টাকা (ঘ) ৯০ টাকা ৯৮. ২০ জন লোক একটি কাজ ৫ দিনে করে। ১০ জন লোক ঐ কাজটি কত দিনে করবে? (ক) ৫ দিন √ (খ) ১০ দিন (গ) ১৫ দিন (ঘ) ২০ দিন ৯৯. ১টি বাইসাইকেলের দাম ২০০০ টাকা হলে, ৩টি বাইসাইকেলের দাম কত? √ (ক) ৬০০০ টাকা (খ) ৫০০০ টাকা (গ) ৭০০০ টাকা (ঘ) ৮০০০ টাকা ১০০. ৫ জন শ্রমিক একটি কাজ ৮ দিনে শেষ করে। ১০ জন শ্রমিক ঐ কাজটি কত দিনে শেষ করবে? √ (ক) ৪ দিন (খ) ৫ দিন (গ) ৬ দিন (ঘ) ৭ দিন ১০১. ২০ জন শ্রমিক একটি কাজ ১৫ দিনে শেষ করে। ১০ জন শ্রমিক ঐ কাজটি কত দিনে শেষ করবে? √ (ক) ৩০ দিন (খ) ২০ দিন (গ) ১০ দিন (ঘ) ৪০ দিন ১০২. ১২ টি কমলালেবুর দাম ৬০ টাকা হলে, ৬ টি কমলালেবুর দাম কত? √ (ক) ৩০ টাকা (খ) ২০ টাকা (গ) ৪০ টাকা (ঘ) ৫০ টাকা ১০৩. ৬ টি কলার দাম ৩০ টাকা হলে, ৩ টি কলার দাম কত? √ (ক) ১৫ টাকা (খ) ১০ টাকা (গ) ২০ টাকা (ঘ) ২৫ টাকা ১০৪. ১০ জন লোক একটি কাজ ৫ দিনে শেষ করে। ৫ জন লোক ঐ কাজটি কত দিনে শেষ করবে? √ (ক) ১০ দিন (খ) ৭ দিন (গ) ৫ দিন (ঘ) ১৫ দিন ১০৫. ৪ টি বলপেনের দাম ৮ টাকা হলে, ২ টি বলপেনের দাম কত? √ (ক) ৪ টাকা (খ) ৬ টাকা (গ) ৮ টাকা (ঘ) ১০ টাকা ১০৬. ১০ জন শ্রমিক একটি কাজ ৬ দিনে করে। ৫ জন শ্রমিক ঐ কাজটি কত দিনে করবে? √ (ক) ১২ দিন (খ) ১০ দিন (গ) ৮ দিন (ঘ) ১৪ দিন ১০৭. ৩টি কাগজের দাম ১৫ টাকা হলে, ১টি কাগজের দাম কত? √ (ক) ৫ টাকা (খ) ৬ টাকা (গ) ৭ টাকা (ঘ) ৮ টাকা ১০৮. ২৫ টাকায় ৫ টি পেন্সিল পাওয়া গেলে, ১ টি পেন্সিল কিনতে কত টাকা লাগবে? (ক) ৪ টাকা (খ) ৫ টাকা (গ) ৬ টাকা (ঘ) ৭ টাকা ১০৯. ১০ জন শ্রমিক একটি কাজ ১৫ দিনে শেষ করে। ৫ জন শ্রমিক ঐ কাজটি কত দিনে শেষ করবে? (ক) ২০ দিন (খ) ৩০ দিন √ (গ) ৪৫ দিন (ঘ) ১৫ দিন ১১০. ১ কেজি চালের দাম ৫০ টাকা হলে, ১০ কেজি চালের দাম কত? (ক) ৫০০ টাকা √ (খ) ৫০০ টাকা (গ) ৪৫০ টাকা (ঘ) ৬০০ টাকা অনুশীলনী ২.৩ সমাধান অনুশীলনী ২.৩ বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও সমাধান অনুশীলনী ২.৩ সৃজনশীল প্রশ্ন ও সমাধান ও প্রাকটিস শীট Read the full article
#৬ষ্ঠশ্রেণিগণিতঅনুশীলনী৪.১বহুনির্বাচনীপ্রশ্ন#৬ষ্ঠশ্রেণিগণিতবহুনির্বাচনীপ্রশ্নওসমাধান#৬ষ্ঠশ্রেণিরগণিতসমাধানঅনুশীলনী১.২#Classsixmathmcqsolutions#Classsixmathঅনুশীলনী২.৩
0 notes
Text
কাঁচামরিচের কেজি ৪০০ টাকা
রাজধানীতে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে কাঁচামরিচের দাম। বিভিন্ন বাজারে খুচরা পর্যায়ে কাঁচামরিচের কেজি ৪০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বৃষ্টির কারণে কাঁচামরিচের এমন দাম বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা এক পোয়া (২৫০ গ্রাম) কাঁচামরিচ বিক্রি করছেন ১০০-১১০ টাকা। আধা কেজি নিলে দাম রাখা হচ্ছে ১৮০ থেকে ২০০ টাকা এবং এক কেজি নিলে দাম রাখা হচ্ছে ৩৬০…
0 notes
Text
আপনার পাশে একজন সৈয়দ আশরাফ কই?
মাথার উপরে একজন জিল্লুর রহমান কই?
হাতটা আকড়ে ধরার জন্য একজন সাজেদা চৌধুরী কই? মানববর্ম তৈরি করার জন্য একজন হানিফ কই? সাহস, ধৈর্য আর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নিয়ে সংকট মোকাবিলা করার জন্য একেকজন রাজ্জাক, তোফায়েল, আমু, সুরঞ্জিত কই?
আপনার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পদ-পদবী যে কেজি দরে বেচা-বিক্রি হয় আপনি কি জানেন? মাঠে শিবির-ছাত্রদলের মতো প্রতিপক্ষ রেখে আপনার অঙ্গসংগঠন যে ধান কাটা, গাছ লাগানোর মতো ফুটেজসর্বস্ব রাজনীতিতে ঝুঁকে পড়েছে সে বিষয়টা কি ভাবেন? অনুপ্রবেশ হতে হতে যে ঠগ বাছতে গা উজাড় হওয়ার দশা সেই খোঁজ কি রাখেন? দলের জন্য জীবন বাজি রাখতে যেসকল নেতা-কর্মী প্রস্তুত তারা যে দলের সর্বস্তরে কোণঠাসা সেই খোঁজ কি রাখেন? নেতা-কর্মীরা দলের সাধারণ সম্পাদকের সাথে মন খুলে দুই মিনিট কথা বলতে পারে না, তিনি যে সবার প্রতি সবসময় ক্ষোভ-বিরক্তি প্রদর্শন করেন তা কি জানেন?
তেলবাজ সাংবাদিক, লেখক, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ, নায়ক-নায়িকা-এরা যে আপনার জন্য, দলের জন্য, সরকারের জন্য কতো ক্ষতিকর তা কি জানেন? এরা যে মুহূর্তের মধ্যে ১৮০° পাল্টি নেবে তা কি জানেন? আদর্শিক নেতাদের বাদ দিয়ে তারকাদের মনোনয়ন দেয়ার ফল যে দুঃসময়ে কতো ভয়ংকর তা কি জানেন?
আপনি একা সবকিছু দেখতে গিয়ে বাকি সবার গায়ে যে ১৫ বছরের তেল-চর্বি-কোলেস্টেরলের পাহাড় জমেছে তা কি জানেন? আপনার উপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়ে তারা যে মহাসুখে লুটপাটে ব্যস্ত সে কথা জানেন?
আপনি মূলতঃ একা, ভীষণ একা!একা আর কতো লড়বেন? শিক্ষা নিবেন নাকি সবকিছু আগের মতোই চলতে দিবেন?
লাগাম টানেন আপা, লাগাম টানেন।।
* কপি পোস্ট..............
0 notes
Video
youtube
সরলকোণ কাকে বলে? যে কোণের পরিমান ১৮০ ডিগ্রি তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ দুই সমকোণের সমান বা ১৮০ ডিগ্রী। দুটি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে।
0 notes
Video
youtube
সরলকোণ কাকে বলে? যে কোণের পরিমান ১৮০ ডিগ্রি তাকে সরলকোণ বলে। সরলকোণ দুই সমকোণের সমান বা ১৮০ ডিগ্রী। দুটি সরল রেখাপরস্পর সম্পর্ণ বিপরীত দিকে গমন করলে রেখাটির দু’পাশে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে সরলকোণ বলে।
0 notes
Text
❀๑▬▬▬๑﷽ ๑▬▬▬๑❀
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুনাময় ও দয়াময়।
قُلۡ مَاۤ اَسۡـَٔلُكُمۡ عَلَيۡهِ مِنۡ اَجۡرٍ اِلَّا مَنۡ شَآءَ اَنۡ يَّتَّخِذَ اِلٰى رَبِّهٖ سَبِيۡلاً
৫৭) এদের বলে দাও “এ কাজের জন্য আমি তোমাদের কাছ থেকে কোন প্রতিদান চাই না, যে চায় সে তার নিজের রবের পথ অবলম্বন করুক, এটিই আমার প্রতিদান।
(সূরা আল ফুরকানঃ ৫৭)
ব্যাখ্যাঃ
এটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুওয়াতের পক্ষে আর একটি প্রমাণ। অর্থাৎ নিজের এ কাজে আপনি পুরোপুরি নিস্বার্থ। কোন ব্যক্তি সততার সাথে এ দোষারোপ করতে পারেনা যে, নিজের কোন ব্যক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির উদ্দেশ্য আপনার সামনে রয়েছে তাই আপনি এ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যে আপনার ভালোই উন্নতি হচ্ছিল। এখন দারিদ্রও অর্থসংকটের সম্মুখীন হলেন। জাতির মধ্যে আপনাকে সম্মানের দৃষ্টিতে দেখা হতো। লোকেরা মাথায় করে রাখতো। এখন গালাগালি ও মার খাচ্ছেন বরং প্রাণ নাশের পর্যায়ে পৌঁছে গেছেন। নিজের পরিবার –পরিজন নিয়ে নিশ্চিন্তে সুখে জীবন যাপন করছিলেন। এখন এমন একটি কঠিন দ্বন্দ্ব-সংঘাতের মধ্যে পড়ে গেছেন যার ফলে এক মুহূর্তের জন্য নিঃশ্বাস ফেলতে পারছেন না। এর ওপর আরো সমস্যা হলো এমন বিষয় নিয়ে সামনে এসেছেন যারফলে সারা দেশের লোক শত্রুতে পরিণত হয়েছে। এমনকি নিজের জ্ঞাতি ভাইরা আপনাকে হত্যা করার জন্য পাগলপারা হয়ে উঠেছে। কে বলতে পারে, এটা একজন স্বার্থবাদী লোকের কাজ? স্বার্থবাদী লোক তোনিজের জাতি ও গোত্রপ্রীতির ঝান্ডা উঁচিয়ে নিজের যোগ্যতা ও যোগসাজশের মাধ্যমে নেতৃত্ব লাভ করার প্রচেষ্টা চালাতেন। তিনি কখনো এমন কোন বিষয় নিয়ে আবির্ভূত হতেন না যা কেবলমাত্র সমগ্র জাতীয় ও গোষ্ঠীগত স্বার্থপ্রীতির বিরুদ্ধে একটি চ্যালেঞ্জই নয় বরং আরবের মুশরিকদের মধ্যে তার গোত্রের সরদারী যে জিনিসের বদৌলতে প্রতিষ্ঠিত আছে তার শিকড়ও কেটে দেয়। এটি এমন একটি যুক্তি যা কুরআনে শুধুমাত্র নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামেরই নয় বরং সাধারণভাবে সকল নবীর সত্যতার প্রমাণ হিসেবে বারবার পেশ করা হয়েছে। বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন, আল আন’আম ৯০, ইউনুস ৭২, হুদ ২৯ ও ৫১, ইউসুফ ১০৪, আল ফুরকান ৫৭, আশ শু’আরা ১০৯, ১২৭, ১৪৫, ১৬৫ ও ১৮০, সাবা ৪৭, ইয়াসীন ২১, সাদ ৮৬, আশশূরা ২৩ ও আন-নাজম ৪০ আয়াত এবং এই সঙ্গে টী��াগুলোও দেখুন।
#SuraAlFurqan57 #QuranMajeed
#DailyQuran
#Quran25ঃ57
#Quran
0 notes