#১৪১০
Explore tagged Tumblr posts
alibaba1xk · 2 years ago
Text
সিঙ্গাপুরে করোনা ঝড়, আক্রান্ত অন্তত ৪৫০০ বাঙালি
#সিঙ্গাপুর: এই মুহূর্তে সিঙ্গাপুরে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১০১৪১। গত তিন দিন প্রতি ২৪ ঘণ্টাতেই আক্রান্ত হয়েছেন কমপক্ষে ১ হাজার জন। সিঙ্গাপুর স্বাস্থ্যমন্ত্র্ণালয় সূত্রে খবর, এই আক্রান্তদের মধ্যে রয়েছেন অন্তত ৪,৫০০ বাংলাভাষী মানুষ। এরা সকলেই বাংলাদেশের নাগরিক। তথ্য বলছে, সি্ঙ্গাপুরে করোনা আক্রান্তদের মধ্যে স্থানীয় মানুষের অনুপাত কম। গত ২০ এপ্রিল ১৪১০ জন বিদেশির শরীরে করোনা পাওয়া যায়। ২১ এপ্রিল…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 5 years ago
Text
লকডাউনে টাকা ! বাড়িতেই খেলুন US Mega Millions লটারি, জ্যাকপট প্রাইজ ১৪১০ কোটি| Someone from India Can Win a ₹1410 Crores US Powerball Jackpot Prize this weekend | Technology
লকডাউনে টাকা ! বাড়িতেই খেলুন US Mega Millions লটারি, জ্যাকপট প্রাইজ ১৪১০ কোটি| Someone from India Can Win a ₹1410 Crores US Powerball Jackpot Prize this weekend | Technology
Tumblr media
বাড়িতে বসে অনলাইনেই খেলতে পারেন
পকেটভর্তি টাকার বান্ডিল…আহা! এমন দৃশ্য কে না ভালবাসে! সেই স্বপ্নে পাড়ি দিয়ে অনেকেই নিয়মিত কাটেন লটারির টিকিট! যদি ভাগ্যলক্ষী সদয় হন আর কী! কিন্তু এখন তো লকডাউন, বাইরে বেরনো বন্ধ! কাজেই লটারির টিকিট কিনবেন কী করে? কী করেই খেলবেন বা লটারি ? চিন্তা শিকেয়…
View On WordPress
0 notes
chandrakantasinha · 3 years ago
Text
ফেবুবাণী-:-৩(১৪১০)
💐💐💐🎂💐💐💐
গীতাতে সংশয় যার,
নষ্ট যে ইহকাল!
গীতাবাক‍্যই মহাসত্য,
তথৈব পরকাল!!
💐💐💐💐🎂💐💐💐💐
0 notes
farukhasansblog · 3 years ago
Text
এ পর্যন্ত পাওয়া চট্টগ্রামের নামের লিখিত রুপ-
এ পর্যন্ত পাওয়া চট্টগ্রামের নামের লিখিত রুপ-
চট্টগ্রাম: ঐতিহাসিক ডক্টর আব্দুল করিম বলেন, ঊনবিংশ শতকে চার্টিগ্রাম নাম চট্টগ্রাম রুপ প্রাপ্ত হয়। কিংবদন্তী বা বিশেষণমূলক নাম বাদ দিলে চট্টগ্রামের নামের লিখিত রুপ এ পর্যন্ত যা পাওয়া গেছে তা কালানুক্রমিকভাবে নিম্নরুপ: ১৩৪৬ খ্রীস্টাব্দ              ইবনে বতুতা                      সুদকাওয়ান। ১৩৯৭ খ্রীস্টাব্দ             মুজফফর শামস বলকীর চিঠি                           চাটগাও  ১৪১০…
View On WordPress
0 notes
janomot · 4 years ago
Text
ভয়ংকর দুর্ভিক্ষের কবলে পড়বে বিশ্ব, মৃত্যু হবে ৩ কোটি মানুষের!
ভয়ঙ্কর দুর্ভিক্ষ আসছে পৃথিবীতে। চরম খাদ্য সংকট দেখা দেবে বিশ্বে। ক্ষুধায় মরবে কোটি মানুষ। মারাত্মক বিপর্যয়ের মুখে গোটা মানবজাতি। করোনা মহামারীর শুরু থেকেই বারবার এই হুশিয়ারিই দিয়ে আসছিল জাতিসংঘ। এবার আরও স্পষ্ট করে সতর্ক করল পুরো মানবসমাজকে।
শুক্রবার জতিসংঘের খাদ্য অধিদফতর ডব্লিউএফও’ র প্রধানের আবগঘন বক্তব্যে সেই আহবানই জানান।
সংস্থাটির আশঙ্কা, অবিলম্বে সাহায্যের হাত না-বাড়ালে অন্তত ৩ কোটি মানুষের মৃত্যু হবে স্রেফ না খেতে পেয়ে। বিশেষ করে আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যে প্রকট আকার ধারন করবে এ দুর্ভিক্ষ। এ��ফপি।
ভয়ানক এ পরিস্থিতি মোকাবেলায় এখন থেকেই বিশ্বের বড় বড় ধনকুবেরদের কাছে হাত পাতছে জাতিসংঘ।
‘ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম’ (ডব্লিউএফও)-র পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, বিশ্বের ২৭ কোটি মানুষ খাদ্য সঙ্কটের মুখে পড়তে চলছেন। এভাবে চললে এই বছরের শেষেই ১৩ কোটি ৮০ লক্ষ মানুষ খাদ্যাভাবের কবলে পড়বেন। এই পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের খাদ্য বিভাগের প্রধান ডেভিড বিসলি আজ ধনকুবেরদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘দু’বেলা দু’মুঠো খাবারের অভাবে মৃত্যুমুখে দাঁড়িয়ে থাকা ওই ৩ কোটি মানুষকে বাঁচাতে বছরে অন্তত ৪৯০ কোটি ডলার সাহায্য প্রয়োজন।’
জাতিসংঘের খাদ্য বিভাগের প্রধান আরও জানান, বিশ্বে অন্তত দু’হাজার বিলিওনিয়র (অন্তত একশো কোটি ডলারের মালিক) রয়েছেন। তাঁদের মোট ধনসম্পদ, বার্ষিক আয় যোগ করলে ৮ লক্ষ কোটি ডলারেরও বেশি।
বিসলি আরও বলেন, ‘এই মহামারী পরিস্থিতিতেও অনেকে কোটি কোটি ডলার কামিয়েছেন। কেউ বিপুল অর্থ উপার্জন করতেই পারেন। তাতে আমার কিছু বলার নেই। কিন্তু মানব সভ্যতা এক ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে। এমন পরিস্থিতি আমরা অনেকেই জীবদ্দশায় দেখিনি।’
ডব্লিউএফপির প্রধানের দাবি খুব ভুল নয়। গত জুন মাসে ‘ইন্সটিটিউট ফর পলিসি স্টাডিজ়’-এর রিপোর্টে লেখা হয়েছে, মহামারী পরিস্থিতি শুরু হওয়ার পরে মার্কিন কোটিপতিদের মোট ধনসম্পদ অন্তত ১৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে (৫০ হাজার কোটি ডলার)।
আমাজ়ন-মালিক জেফ বেজোসের কথাই ধরা যাক। রিপোর্ট বলছে, ১৮ মার্চ আমেরিকায় লকডাউন শুরু হওয়ার ১১ সপ্তাহের মধ্যে বেজোসের ৩৬২০ কোটি ডলার ধনসম্পদ বৃদ্ধি পায়। ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গেরও সম্পত্তি বেড়েছে ৩০১০ কোটি ডলার। টেসলার সিইও এলন মাস্কের ১৪১০ কোটি ডলারের সম্পদ-বৃদ্ধি হয়েছে।
বিসলি বলেন, ‘যাঁদের কাছে অগাধ আছে, এটাই সময়, তাঁদের এগিয়ে আসার। এই মুহূর্তে আপনাদের প্রয়োজন। সঠিক কাজ করে দেখানোর এটাই সময়।’
ডব্লিউএফপির প্রতিবেদন বলাছে, কঙ্গোতে ক্ষুধার সঙ্গে যুদ্ধ করছে প্রায় দেড় কোটি মানুষ। নাইজেরিয়ায় ৪০-৬০ লাখ মানুষ খাদ্য অনিশ্চয়তায়। ইয়েমেনে ৩০ লাখ মানুষ এখনও অনাহারে। আরও ২০ লাখ মানুষ একবেলা খাবার গ্রহনের সামর্থ্যও হারিয়ে ফেলবে শিগগিরিই।
Tumblr media
0 notes
dailynobobarta · 5 years ago
Text
জুমার দিন ও জুমার নামাজের গুরুত্ব!
New Post has been published on https://is.gd/dEZUky
জুমার দিন ও জুমার নামাজের গুরুত্ব!
Tumblr media
হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী:সপ্তাহের সেরা দিন শুক্রবার তথা জুমার দিন। এটি পৃথিবীর অন্যতম তাৎপর্যবহ দিবস। জুমা নামে পবিত্র কোরআনে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল হয়েছে।মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন, ‘অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান কর ও আল্লাহকে অধিকরূপে স্মরণ কর; যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সূরা: জুমুআ, আয়াত : ১০)। জুমার নামাজ বা ‘শুক্রবারের নামাজ’ ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নামাজ। جُمُعَة (জুমু’আহ) শব্দটি আরবি। এর অর্থ একত্রিত হওয়া, সম্মিলিত হওয়া, কাতারবদ্ধ হওয়া। যেহেতু, সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিন শুক্রবারে প্রাপ্তবয়স্ক মুমিন-মুসলমান একটি নির্দিষ্ট সময়ে একই স্থানে একত্রিত হয়ে জামাতের সঙ্গে সে দিনের যোহরের নামাজের পরিবর্তে এই নামাজ ফরজরূপে আদায় করে, সে জন্য এই নামাজকে ‘জুমার নামাজ’বলা হয়। আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যার ওপর সূর্য উদিত হয়েছে তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। এই দিনে আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে, এই দিনে তাকে জান্নাতে স্থান দেয়া হয়েছে এবং এই দিনেই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম : ১৪১০)। জুমা দিনের গুরুত্ব: জুমার দিনের গুরুত্ব অনেক বে��ি। আল্লাহ তায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন এই দিনে। এই দিনেই হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়। জুমার নামাজ ফরজ হয় প্রথম হিজরিতে। রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজরতকালে কুবাতে অবস্থান শেষে শুক্রবার দিনে মদিনা পৌঁছেন এবং বনি সালেম গোত্রের উপত্যকায় পৌঁছে জোহরের ওয়াক্ত হলে সেখানেই তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। এটাই ইতিহাসের প্রথম জুমার নামাজ। জুমার দিনের ফজিলত: আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত এক হাদিসে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ফরজ গোসলের মত গোসল করে প্রথম দিকে মসজিদে হাজির হয়, সে যেন একটি উট কোরবানি করল, দ্বিতীয় সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে সে যেন একটি গরু কোরবানি করল, তৃতীয় সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করল সে যেন একটি ছাগল কোরবানি করল। অতঃপর চতুর্থ সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে গেল সে যেন একটি মুরগি কোরবানি করল। আর পঞ্চম সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করল সে যেন একটি ডিম কোরবানি করল। অতঃপর ইমাম যখন বেরিয়ে এসে মিম্বরে বসে গেলেন খুৎবার জন্য, তখন ফেরেশতারা লেখা বন্ধ করে খুৎবা শুনতে বসে যায়।’ (বুখারি: ৮৮১, ইফা ৮৩৭, আধুনিক ৮৩০)। দশ দিনের গুনাহ মাফ হয়: জুমার দিনের আদব যারা রক্ষা করে তাদের দশ দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ভালভাবে পবিত্র হলো অতঃপর মসজিদে এলো, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শুনতে চুপচাপ বসে রইল, তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী এ সাত দিনের সঙ্গে আরো তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। পক্ষান্তরে খুতবার সময় যে ব্যক্তি পাথর, নুড়িকণা বা অন্য কিছু নাড়াচাড়া করল সে যেন অনর্থক কাজ করল।’ (মুসলিম: ৮৫৭)। জুমার আদব রক্ষাকারীর দশ দিনের গুনাহ মুছে যায়: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার সালাতে তিন ধরনের লোক হাজির হয়। (ক) এক ধরনের লোক আছে যারা মসজিদে প্রবেশের পর তামাশা করে, তারা বিনিময়ে তামাশা ছাড়া কিছুই পাবে না। (খ) দ্বিতীয় আরেক ধরনের লোক আছে যারা জুমা’য় হাজির হয় সেখানে দোয়া মুনাজাত করে, ফলে আল্লাহ যাকে চান তাকে কিছু দেন আর যাকে ইচ্ছা দেন না। (গ) তৃতীয় প্রকার লোক হলো যারা জুমা’য় হাজির হয়, চুপচাপ থাকে, মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনে, কারো ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনে আগায় না, কাউকে কষ্ট দেয় না, তার দুই জুমা’র মধ্যবর্তী ৭ দিনসহ আরো তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ খাতা আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেন।’ (আবু দাউদ: ১১১৩)। প্রতি পদক্ষেপে এক বছরের নফল রোজা ও এক বছরের সারারাত তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব অর্জিত হয়: যে ব্যক্তি আদব রক্ষা করে জুমার সালা�� আদায় করে তার প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে তার জন্য পুরো এক বছরের রোজা পালন এবং রাত জেগে তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব লিখা হয়। আউস বিন আউস আস সাকাফী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন যে ব্যক্তি গোসল করায় (অর্থাৎ স���বাস করে, ফলে স্ত্রী ফরজ গোসল করে এবং) নিজেও ফরজ গোসল করে, পূর্বাহ্ণে মসজিদে আগমন করে এবং নিজেও প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে যায় (অর্থাৎ কোনো কিছুতে আরোহণ করে নয়), ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কোনো কিছু নিয়ে খেল তামাশা করে না; সে ব্যক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব।’ (মুসনাদে আহমাদঃ ৬৯৫৪, ১৬২১৮)। দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা: জুমার সালাত আদায়কারীদের জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহের কাফফারা স্বরূপ। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘পাঁচ বেলা সালাত আদায়, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজানের মধ্যবর্তী সময়ে হয়ে যাওয়া সব (সগিরা) গুনাহের কাফফারা স্বরূপ, এই শর্তে যে, বান্দা কবিরা গুনাহ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখবে।’ (মুসলিম; ২৩৩)। জুমার দিনে দোয়া কবুল: জুমার ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো, এই দিনে এমন একটা সময় আছে, যখন মুমিন বান্দা কোনো দোয়া করলে মহান আল্লাহ তার দোয়া কবুল করেন। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনে একটা এমন সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে, অবশ্যই আল্লাহ তাঁকে তা দান করবেন। (সহিহ মুসলিম : ৮৫২, মুসনাদে আহমাদ : ৭১৫১, আস্-সুনানুল কুবরা : ১০২৩৪)। হজরত আনাস (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনের কাঙ্ক্ষিত সময়টা হলো আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত। (মুসনাদে ইবনে আবি শাইবা : ৫৪৬০ , তিরমিজি : ৪৮৯)। জুমার দিনে হাদিসে বর্ণিত গুরুত্বপূর্ণ আমল: গোসল করা। ফজরের ফরজ নামাজে সূরা সাজদা ও সূরা দাহর/ইনসান তেলাওয়াত করা। উত্তম পোশাক পরিধান করা। সুগন্ধি ব্যবহার করা। আগেভাগে মসজিদে যাওয়া। সূরা কাহফ তেলাওয়াত করা। মসজিদে গিয়ে কমপক্ষে দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করা। ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসা। মনযোগ দিয়ে খুৎবা শোনা। খুৎবা চলাকালে কোনো কথা না বলা। দুই খুৎবার মাঝের সময়ে বেশি বেশি দোয়া করা। অন্য সময়ে দোয়া করা। কারণ এদিন দোয়া কবুল হয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) এর ওপর সারাদিন যথাসম্ভব বেশি দরূদ পাঠ করা। জুমার নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা আবশ্যিক এবং তা একাকী আদায় করার নিয়ম নেই। কোরআনে জুমার নামাজের সময় হলে কাজ বন্ধ করে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার প্রতি তাগিদ দেয়া হয়েছে। তবে কোনো ব্যক্তি যদি কারণবশত (যেমন খুব অসুস্থ ব্যক্তি) জুমা আদায় করতে না পারে তবে তার ক্ষেত্রে যুহরের নামাজ আদায় করা নিয়ম। তাছাড়া কিছু ক্ষেত্রে সুস্থ ব্যক্তির ওপর, যেমন মুসাফির অবস্থায় জুমার আবশ্যকতা থাকে না এবং সেক্ষেত্রে যুহরের নামাজ আদায় করলে তা গ্রহণীয় হয়। তবে মুসাফির চাইলে জুমা আদায় করতে পারে। খুতবা: জুমার দুই রাকাত ফরজ নামাজ ও ইমামের খুতবাকে জোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে। জুমার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষ��় হলো খুতবা। এতে ইমাম সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও কোরআন-হাদিসের আলোকে দিকনির্দেশনা দেন। যে ইমাম খুতবা দেন তাকে বলা হয় খতিব। এসময় দুইটি খুতবা দেয়া হয়। দুই খুতবার মাঝখানে অল্প কিছু সময়ের বিরতি নেয়া হয়। মসজিদের প্রতিদিনের ইমাম খুতবা দিতে পারেন বা জুমার দিন বিশেষ কেউ খুতবা দিতে পারেন। খুতবা সাধারণত আরবি ভাষায় দেয়া হয়। তবে কিছু স্থানে স্থানীয় ভাষায় খুতবা দেয়ার প্রথা দেখা যায়। আর শুক্রবারের দিন যোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে। যা আমাদের জন্য আল্লাহ এক অন্যতম রহমত। কোরআন-হাদিসে এ ব্যাপারে প্রমাণ পাওয়া যায়। তাই আমাদের মুসলমান হিসাবে জুমার নামাজ পড়া জরুরি। যারা জুমার নামাজ হতে বিমুখ থেকে অন্য কাজ-কর্মে নিজেকে ব্যস্ত রাখে। আল্লাহ তায়ালা তার দিক থেকে বিমুখ থাকেন। জুমার নামাজ না পড়লে যে শাস্তি: রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুমা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তায়ালা ওই ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিযী,আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)। অপর এক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুমার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তায়ালা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতঃপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)। হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পর পর তিনটি জুমা পরিত্যাগ করবে, সে ইসলামকে পেছনের দিকে নিক্ষেপ করল। (মুসলিম)। তবে আবার রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, চার শ্রেণির লোক ব্যতীত জুমার নামাজ ত্যাগ করা কবিরা গোনাহ। চার শ্রেণির লোক হলো- ক্রীতদাস, স্ত্রীলোক, অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক, মুসাফির ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তি। (আবু দাউদ)। মহান আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে নিয়মিত জুমার নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন আল্লাহুম্মা আমিন ছুম্মা আমিন।
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/106769
করোনা আক্রমন এবং শুচিবাই
.
শাম্মী তুলতুল
আমার মা ছোটবেলা থেকেই সব সময় আমাদের হাত পা ধোয়ার জন্য খুব বিরক্ত করতেন।বাহির থেকে কেউ আসলে সোজা ওয়াশরুমে গিয়ে বার বার হাত পা মুখ ধুয়ে তারপর স্বাভাবিক কাজ করার তাগিদ দিতেন।কিন্তু এতে আমরা খুবই বিরক্ত হতাম।উনি নিজের সহ যার যার থালা বাসন,গ্লাস আলাদা করে রাখতেন ।বার বার মুখে নাকে অযথা হাত দিতেও বারণ করতেন।
যখন কোথাও বেড়াতে যেতাম কেউ পাশ দিয়ে হাঁচি-কাশি দিলে তিনি আমাদের তাদের থেকে দূরে সরে যেতে বলতেন এবং যিনি হাঁচি কাশি দিচ্ছেন তাকেও মুখে হাত বা রুমাল দিতে বলতেন।তখন আমরা লজ্জা পেতাম অপর জন কি মনে করেন তাই ভেবে। মাকে যখন বলতাম তুমি আমাদের সাথে এমন কর আবার বাহিরের লোকদের কেউ জ্ঞান দাও কেন?
মা তখন হেসে বলতেন দেখ আমি একেতো ডাক্তারের মেয়ে আবার আমার মা (আমারনানী)খুব পরিস্কার।তাই এসব আমরা সব ভাই- বোন ছোটবেলা থেকেই মেনে আসছি। আমার বাবাই আমাদের শিখিয়েছেন কেউ হাঁচি -কাশি দিলে দূরত্ব বজায় রাখতে। অন্যকেও সাবধান করতে বলতেন।আর মনে রাখবি পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ। কুরান-হাদিসেও উল্লেখ আছে।এটা লজ্জার বিষয় না।
আমার নানা একজন ডাক্তার আর নানি অতিরিক্ত পরিস্কার হওয়ার কারণে নানার পরিবারে সবাইকে দেখতাম কম বেশি পানির সাথে সখ্যতা বেশি ছিল।অনেকে একে শুচিবাই বলতো। কিন্তু শুচিবাই একটি আলাদা বিষয় কিঞ্ছিত এই রোগের সাথে যদিও কিছুটা মিলে যায়।
যেমনঃ- বার বার হাত ধোয়া, নিজের কাপড়- চোপড় নিজের ব্যাবহারের নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এক বারের জায়গায় তিনবার করে ধোয়া,ঘরের আসবাবপত্র বা রান্নাঘরের ব্যাবহারের জিনিসপত্র ফেলে দিয়ে নতুন করে কেনা।আবার কেউ গায়ে হাত দিলে সাথে সাথে গোসল করে ফেলা এটা ছিল শুচিবাই রোগের চরম মাত্রা।
কিন্তু আমার মায়ের পরিবারে ছিল পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার অনন্য উপাই।যা অনেকে না বুঝে শুচিবাই বলে আখ্যা দিতেন। এমন কি কেউ বেড়াতে এলে তাকেও আগে হাত মুখ ধোয়ার কথা বললেই রাগ করতেন আম্মার শ্বশুর বাড়ির লোকজন মানসিক সমস্যা আছে বলে টেঁস মারতেন।
আমার খালাও জীবিত অবস্থায় বাহির থেকে কেউ এলে একই কায়দায় হাত পা মুখ ধোয়াতেন।আমার নানীও ঠিক এমনি ছিলেন।কিন্তু আমরাও না বুঝে পাগলামী বলে তাঁদের গাল-মন্দ করতাম।কিন্তু এখন এই মহামারীর সময়ে এসে আমি অবাক না রীতিমত চমকে যাচ্ছি।এখন সারা বিশ্ব এক নিয়মে চলছে ।টিভি,পত্রিকা, সোশাল মিডিয়া একটি কথা করোনা যার শুধু বার বার হাত ধোয়া, সামাজি�� দূরত্ব বজায় রাখা, জিনিস পত্র আলাদা রাখা,যেখানে সেখানে হাঁচি- কাশি না দেওয়া ইত্যাদি।
যারা এই বার বার হাত ধোয়াকে শুচিবাই বলে ধিক্কার জানিয়েছেন তাহাদের প্রতি আমার এখন হাসি আর করুণা হয়।বার বার হাত ধোয়া যদি মানসিক সমস্যা হয় তাহলে বর্তমানে আমরা সকলেও মানসিক রোগী। আমরা এখন একটি অস্থায়ী অবাসযোগ্য পৃথিবীতে আছি । যেখানে পৃথিবীর অসুখ হয়েছে আর সেই অসুখ মানুষকে গ্রাস করছে। পুরো বিশ্বকে অচল করে ঘর বন্দি করার দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছে এই অতি ছোট্ট ভাইরাসটি। কতোই না আসহায় আমরা, এতো বড় আকৃতির হয়েও কোভিড-১৯ কে ভয় দেখাতে ব্যর্থ।
উৎপত্তি, বিস্তৃতি, কেমন, কোথায়? কম বেশি ইতোমধ্যে প্রায় সবার সবজান্তা। কিন্তু মিথ্যে প্রচারণার কমতি নেই।গুজবের কমতি নেই। চীন ২৫০০০ হাজার মানুষকে মেরে ফেলতে যাচ্ছে। যোগ ব্যায়াম করলে আপনি পরিত্রাণ পাবেন। লেবু দিয়ে গরম পানি খেলেই চলবে ইত্যাদি।
“করোনা ভাইরাস” এক বিশাল পরিবার। যা ফুস্ফুসে উপস্থিত প্রোটিনের উপর জমে ফুস্ফুসের কোষ ধ্বংস করে। উৎপত্তি চীনের উহান শহরে, সেই সুত্রে নামকরণ হয় “উহান ভাইরাস”। ২০১৯ আবিষ্কৃত হয়েছে বিধায় কোভিড এর পার্শে ১৯ যুক্ত হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা মতে পরীক্ষা (Test) ও চিকিৎসা (Treat) বর্তমানে একমাত্র পন্থা। যাচাই করে আপনাকে আলাদা (Quarantine) করতেই হবে। আর নিজেই বুঝে উদ্যোগটি নিলে প্রকৃত মানব হিসেবে, আপনি নিজের কাছেই স্বীকৃত। আপনি বাহ্যিকভাবে একদম সুস্থ, কোন উপসর্গ নেই কিন্তু আপনি যে বাহক নন এটি মোটেও নিশ্চিত নয়। শরীরে সংক্রমিক উপসর্গ দেখা না দিলেও আপনি ১-৩ জনের মাঝে ভাইরাস দিতে পারেন। দক্ষিণ কোরিয়ার রোগী-৩১ যিনি একাই প্রায় ২ হাজার জনকে সংক্রমিত করেছেন।
আগামী ২ সপ্তাহ পৃথিবীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে। বাড়িতে নিজেকে বন্দি করাটাই আবশ্যক। স্রষ্টা, জীবন, প্রকৃতি বাধ্য করছে আপনদের মাঝে বিরাজমান থাকার। রান্না করুন, সন্তানদের সময় দিন, বাড়ির সব কাজ নিজেই করুন দেখবেন বিরক্ত হবার অবকাশটুকুও পাবেন না।
এ ব্যাপারে বিশ্ব নবী মোহাম্মাদ (সাঃ) ১৪০০ বছর পূর্বেই জানিয়েছেন- “যখন তুমি কোনো ভূখণ্ডে প্লেগ ছড়িয়ে পড়ার খবর শুনতে পাও তখন সেখানে প্রবেশ কোরো না। পক্ষান্তরে প্লেগ যদি তোমার অবস্থানস্থল পর্যন্ত পৌঁছে যায় তাহলে ঐ জা���গা ত্যাগ কোরো না”। অর্থাৎ অংক একদম পরিস্কার। সঙ্গনিরোধ একান্ত জরুরি। অতি অল্প সীমায় সীমিত করতে পারলেই দুঃসময়টি কেটে যাবে।
প্রত্যেক মহামারীর ৪টি স্থর থাকে। ১- দেশের বাহির হতে আসা। ২- স্থানীয় সংক্রমণ। ৩- সম্প্রদায় সংক্রমণ। ৪- মহামারী। এই চতুর্থ পর্যায় অতিক্রম করে, নিয়ন্ত্রণ মন্ত্র খুব ভালভাবেই কাজে লাগাতে পেরেছে চীন।
আমাদের ছোট ছোট ভুলের জন্য একটা না কয়েকটা জীবন চলে যাবে,মনে করেন একটু বের হলেন এসে হাত ধুলেন না,কথা বলতে বলতে পাশে চলে গেলেন,থুথু হালকা করে কোথাও ফেললেন,দোকানে গেলেন টাকা নিলেন,বেশি হলে গুনে নিলেন,নাকে হাত দিয়ে ধুতে ভুলে গেলেন,বিকালে বাহির থেকে নাস্তা এনে খেলেন,একটু বাড়ির সামনে হেঁটে আসলেন হাতমুখ ধুলেন না একবার ভাবুন তো,কি ক্ষতি করছেন?
নিজের জন্য নয় নিজের পরিবারের জন্য হলেও ঘর বন্দি থাকুন,,সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন নিরাপদে থাকার, যেহেতু এখনো কোন প্রতিষেধক অবিস্কার হয়নি তাই দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে কিছু ভিটামিনযুক্ত উদ্ভিদ যোগ জরুরী।
ভিটামিন ‘সি’ সমৃদ্ধ খাবার সাইত্রাস জাতীয় ফল, লেবু, কমলা, কলা, আমলকী, টমেটো, রসুন, পেঁপে, ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদি। এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ বলয় তৈরি হবে। যা ভাইরাস প্রতিরোধে সক্ষম। আর মাছ, মাংস, ডিম, সবজি অবশ্যই ভালো করে সেদ্ধ করবেন যাতে উত্তাপে জীবাণু ধ্বংস হয়।
তাছাড়া আমাদের সৃষ্টিকর্তা ১৪১০ আগেই কিছু খাদ্য উপকরণ উল্লেখ করেই দিয়েছেন যেমন- কালি জিরা- মৃত্যু ব্যতিত সকল রোগের ঔষধ।
মধু- সকল রোগের নিরাময় রয়েছে। মাসে ৩ দিন চেটে চেটে মধু খেলে কোন বড় রোগ দেহে জায়গা গড়তে পারবে না। দুধ- সবচেয়ে উত্তম খাবার।
পানি- অপর নাম জীবন। প্রচুর পরিমাণে পান করুন এতে ভাইরাস গলায় আটকে থাকলে পানি পানের মাধ্যমে কোনভাবে পাকস্থলীতে পৌছোতে পারলেই হাইড্রোক্লোরিক(HCl) এস��ড ও অন্যান্য অম্ল দ্বারা ধ্বংস হয়ে যাবে।
তাই দুশ্চিন্তা একদমই না। এখন খুব দরকার বার বার বলছি আতঙ্কিত না হয়ে ঘরে থাকা, নিজে সচেতন থাকা,অন্যকে সচেতন করা, বাদ বাকিটা সৃষ্টিকর্তার ওপর।আমার পরিবারে পাঁচজন ডাক্তার রয়েছেন তাদেরও বার বার অন্যান্য ডাক্তারের মতো একই ভাষ্য সতর্ক হন, সচেতন থাকুন, খাদ্যাভ্যাস মেনে চলু।
আর হ্যাঁ অবশ্যই অবশ্যই যার যার ধর্ম অনুযায়ী দোয়া- প্রার্থনারও কোন বিকল্প নেই।ইনশাআল্লাহ্‌ পৃথিবীর অসুখ হুট করে সেরে যাবে।
“পাঠকের কলাম” বিভাগের সকল সংবাদ, চিত্র পাঠকের একান্ত নিজস্ব মতামত, এই বিভাগে প্রকাশিত সকল সংবাদ পাঠক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। তা্ই এ বিভাগে প্রকাশিত কোন সংবাদের জন্য পাঠক.নিউজ কর্তৃপক্ষ কোনো ভাবেই দায়ী নয়।
0 notes
khutbahs · 5 years ago
Link
মেয়ে হওয়ার জন্য বাবা নাকি মা দায়ী কুরআন বলে দিয়েছে ১৪১০ বছর আগে.
Quran & Modern Science
0 notes
bdtodays · 6 years ago
Text
New Post on BDTodays.com
“ঈদের আগে মে��না এবং গোমতী দ্বিতীয় সেতু উন্মুক্ত করে দেয়া হবে”
বুলবুল আহমেদ সোহেল, নারায়ণগঞ্জ: সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয়ের সচিব নজরুল ইসলাম বলেছেন, ঈদের আগে জনগণের যাতায়াতের সুবিধার জন্য ৯৩০ মিটার দীর্ঘ দ্বিতীয় মেঘনা সেতু এবং ১৪১০ মিটার দীর্ঘ গোমতী সেতু উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। তিনি জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সেতু দুইটির উদ্বোধন করবেন। তিনি মঙ্গলবার ...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.net/%e0%a6%88%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a7%87-%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%98%e0%a6%a8%e0%a6%be-%e0%a6%8f%e0%a6%ac%e0%a6%82-%e0%a6%97%e0%a7%8b%e0%a6%ae%e0%a6%a4%e0%a7%80-%e0%a6%a6/
0 notes
rehabhousingbd-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
প্রকল্পের নাম: এশিয়ান ম্যাগনোলিয়া ডেভেলপার : এশিয়ান টাউন ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড প্রকল্পের অবস্থান : মিরপুর ১ , ঢাকা এপার্টমেন্ট সাইজ : ১৪১০ বর্গ ফুট সুবিধা সমূহ : ৩ বেড রুম, ৩ বাথ রুম, ৩ বারান্দা, ডাইনিং, ড্রইং, কিচেন, কার পার্কিং, গ্যাস , পানি সহ সকল বিস্তারিত.. http://bit.ly/Asian-Magnolia (at Pridesys)
0 notes
khutbahs · 5 years ago
Link
জুমার নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত
সপ্তাহের সেরা দিন শুক্রবার তথা জুমার দিন। এটি পৃথিবীর অন্যতম তাৎপর্যবহ দিবস। জুমা নামে পবিত্র কোরআনে একটি স্বতন্ত্র সূরা নাজিল হয়েছে।
মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন, ‘অতঃপর নামাজ সমাপ্ত হলে তোমরা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড় এবং আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান কর ও আল্লাহকে অধিকরূপে স্মরণ কর; যাতে তোমরা সফলকাম হও।’ (সূরা: জুমুআ, আয়াত : ১০)।
জুমার নামাজ বা ‘শুক্রবারের নামাজ’ ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি নামাজ। جُمُعَة (জুমু’আহ) শব্দটি আরবি। এর অর্থ একত্রিত হওয়া, সম্মিলিত হওয়া, কাতারবদ্ধ হওয়া।
যেহেতু, সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিন শুক্রবারে প্রাপ্তবয়স্ক মুমিন-মুসলমান একটি নির্দিষ্ট সময়ে একই স্থানে একত্রিত হয়ে জামাতের সঙ্গে সে দিনের যোহরের নামাজের পরিবর্তে এই নামাজ ফরজরূপে আদায় করে, সে জন্য এই নামাজকে ‘জুমার নামাজ’বলা হয়।  
আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যার ওপর সূর্য উদিত হয়েছে তার মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ দিন হলো জুমার দিন। এই দিনে আদমকে সৃষ্টি করা হয়েছে, এই দিনে তাকে জান্নাতে স্থান দেয়া হয়েছে এবং এই দিনেই তাকে জান্নাত থেকে বের করে দেয়া হয়েছে।’ (সহিহ মুসলিম : ১৪১০)।
জুমা দিনের গুরুত্ব: জুমার দিনের গুরুত্ব অনেক বেশি। আল্লাহ তায়ালা জগৎ সৃষ্টির পূর্ণতা দান করেছিলেন এই দিনে। এই দিনেই হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়।
জুমার নামাজ ফরজ হয় প্রথম হিজরিতে। রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজরতকালে কুবাতে অবস্থান শেষে শুক্রবার দিনে মদিনা পৌঁছেন এবং বনি সালেম গোত্রের উপত্যকায় পৌঁছে জোহরের ওয়াক্ত হলে সেখানেই তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। এটাই ইতিহাসের প্রথম জুমার নামাজ।
জুমার দিনের ফজিলত: আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত এক হাদিসে রাসূল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জুমার দিন ফরজ গোসলের মত গোসল করে প্রথম দিকে মসজিদে হাজির হয়, সে যেন একটি উট কোরবানি করল, দ্বিতীয় সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করে সে যেন একটি গরু কোরবানি করল, তৃতীয় সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করল সে যেন একটি ছাগল কোরবানি করল। অতঃপর চতুর্থ সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে গেল সে যেন একটি মুরগি কোরবানি করল। আর পঞ্চম সময়ে যে ব্যক্তি মসজিদে প্রবেশ করল সে যেন একটি ডিম কোরবানি করল। অতঃপর ইমাম যখন বেরিয়ে এসে মিম্বরে বসে গেলেন খুৎবার জন্য, তখন ফেরেশতারা লেখা বন্ধ করে খুৎবা শুনতে বসে যায়।’ (বুখারি: ৮৮১, ইফা ৮৩৭, আধুনিক ৮৩০)।
দশ দিনের গুনাহ মাফ হয়: জুমার দিনের আদব যারা রক্ষা করে তাদের দশ দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি ভালভাবে পবিত্র হলো অতঃপর মসজিদে এলো, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শুনতে চুপচাপ বসে রইল, তার জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী এ সাত দিনের সঙ্গে আরো তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়। পক্ষান্তরে খুতবার সময় যে ব্যক্তি পাথর, নুড়িকণা বা অন্য কিছু নাড়াচাড়া করল সে যেন অনর্থক কাজ করল।’ (মুসলিম: ৮৫৭)।
জুমার আদব রক্ষাকারীর দশ দিনের গুনাহ মুছে যায়: রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার সালাতে তিন ধরনের লোক হাজির হয়। (ক) এক ধরনের লোক আছে যারা মসজিদে প্রবেশের পর তামাশা করে, তারা বিনিময়ে তামাশা ছাড়া কিছুই পাবে না। (খ) দ্বিতীয় আরেক ধরনের লোক আছে যারা জুমা’য় হাজির হয় সেখানে দোয়া মুনাজাত করে, ফলে আল্লাহ যাকে চান তাকে কিছু দেন আর যাকে ইচ্ছা দেন না। (গ) তৃতীয় প্রকার লোক হলো যারা জুমা’য় হাজির হয়, চুপচাপ থাকে, মনোযোগ দিয়ে খুতবা শোনে, কারো ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনে আগায় না, কাউকে কষ্ট দেয় না, তার দুই জুমা’র মধ্যবর্তী ৭ দিনসহ আরো তিনদিন যোগ করে মোট দশ দিনের গুনাহ খাতা আল্লাহ তায়ালা মাফ করে দেন।’ (আবু দাউদ: ১১১৩)।
প্রতি পদক্ষেপে এক বছরের নফল রোজা ও এক বছরের সারারাত তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব অর্জিত হয়: যে ব্যক্তি আদব রক্ষা করে জুমার সালাত আদায় করে তার প্রতিটি পদক্ষেপের বিনিময়ে তার জন্য পুরো এক বছরের রোজা পালন এবং রাত জেগে তাহাজ্জুদ পড়ার সওয়াব লিখা হয়।
আউস বিন আউস আস সাকাফী (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জুমার দিন যে ব্যক্তি গোসল করায় (অর্থাৎ সহবাস করে, ফলে স্ত্রী ফরজ গোসল করে এবং) নিজেও ফরজ গোসল করে, পূর্বাহ্ণে মসজিদে আগমন করে এবং নিজেও প্রথম ভাগে মসজিদে গমন করে, পায়ে হেঁটে মসজিদে যায় (অর্থাৎ কোনো কিছুতে আরোহণ করে নয়), ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসে, মনোযোগ দিয়ে খুৎবা শোনে, কোনো কিছু নিয়ে খেল তামাশা করে না; সে ব্যক্তির প্রতিটি পদক্ষেপের জন্য রয়েছে বছরব্যাপী রোজা পালন ও সারা বছর রাত জেগে ইবাদত করার সমতুল্য সওয়াব।’ (মুসনাদে আহমাদঃ ৬৯৫৪, ১৬২১৮)।
দুই জুমার মধ্যবর্তী সময়ের গুনাহের কাফফারা: জুমার সালাত আদায়কারীদের জন্য দুই জুমার মধ্যবর্তী গুনাহের কাফফারা স্বরূপ।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘পাঁচ বেলা সালাত আদায়, এক জুমা থেকে পরবর্তী জুমা, এক রমজান থেকে পরবর্তী রমজানের মধ্যবর্তী সময়ে হয়ে যাওয়া সব (সগিরা) গুনাহের কাফফারা স্ব���ূপ, এই শর্তে যে, বান্দা কবিরা গুনাহ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখবে।’ (মুসলিম; ২৩৩)।
জুমার দিনে দোয়া কবুল: জুমার ফজিলতের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিকটি হলো, এই দিনে এমন একটা সময় আছে, যখন মুমিন বান্দা কোনো দোয়া করলে মহান আল্লাহ তার দোয়া কবুল করেন।
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনে একটা এমন সময় আছে, যে সময়ে কোনো মুমিন বান্দা আল্লাহর কাছে ভালো কোনো কিছু প্রার্থনা করলে, অবশ্যই আল্লাহ তাঁকে তা দান করবেন। (সহিহ মুসলিম : ৮৫২, মুসনাদে আহমাদ : ৭১৫১, আস্-সুনানুল কুবরা : ১০২৩৪)।
আনাস (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমার দিনের কাঙ্ক্ষিত সময়টা হলো আসরের পর থেকে সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত। (মুসনাদে ইবনে আবি শাইবা : ৫৪৬০ , তিরমিজি : ৪৮৯)।
জুমার দিনে হাদিসে বর্ণিত গুরুত্বপূর্ণ আমল: গোসল করা। ফজরের ফরজ নামাজে সূরা সাজদা ও সূরা দাহর/ইনসান তেলাওয়াত করা। উত্তম পোশাক পরিধান করা। সুগন্ধি ব্যবহার করা। আগেভাগে মসজিদে যাওয়া। সূরা কাহফ তেলাওয়াত করা। মসজিদে গিয়ে কমপক্ষে দুই রাকাত সুন্নত নামাজ আদায় করা। ইমামের কাছাকাছি গিয়ে বসা। মনযোগ দিয়ে খুৎবা শোনা। খুৎবা চলাকালে কোনো কথা না বলা। দুই খুৎবার মাঝের সময়ে বেশি বেশি দোয়া করা। অন্য সময়ে দোয়া করা। কারণ এদিন দোয়া কবুল হয়। রাসূলুল্লাহ (সা.) এর ওপর সারাদিন যথাসম্ভব বেশি দরূদ পাঠ করা।
জুমার নামাজ জামাতের সঙ্গে আদায় করা আবশ্যিক এবং তা একাকী আদায় করার নিয়ম নেই। কোরআনে জুমার নামাজের সময় হলে কাজ বন্ধ করে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়ার প্রতি তাগিদ দেয়া হয়েছে। তবে কোনো ব্যক্তি যদি কারণবশত (যেমন খুব অসুস্থ ব্যক্তি) জুমা আদায় করতে না পারে তবে তার ক্ষেত্রে যুহরের নামাজ আদায় করা নিয়ম। তাছাড়া কিছু ক্ষেত্রে সুস্থ ব্যক্তির ওপর, যেমন মুসাফির অবস্থায় জুমার আবশ্যকতা থাকে না এবং সেক্ষেত্রে যুহরের নামাজ আদায় করলে তা গ্রহণীয় হয়। তবে মুসাফির চাইলে জুমা আদায় করতে পারে।
খুতবা: জুমার দুই রাকাত ফরজ নামাজ ও ইমামের খুতবাকে জোহরের চার রাকাত ফরজ নামাজের স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে।  
জুমার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো খুতবা। এতে ইমাম সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও কোরআন-হাদিসের আলোকে দিকনির্দেশনা দেন। যে ইমাম খুতবা দেন তাকে বলা হয় খতিব। এসময় দুইটি খুতবা দেয়া হয়। দুই খুতবার মাঝখানে অল্প কিছু সময়ের বিরতি নেয়া হয়। মসজিদের প্রতিদিনের ইমাম খুতবা দিতে পারেন বা জুমার দিন বিশেষ কেউ খুতবা দিতে পারেন। খুতবা সাধারণত আরবি ভাষায় দেয়া হয়। তবে কিছু স্থানে স্থানীয় ভাষায় খুতবা দেয়ার প্রথা দেখা যায়।
আর শুক্রবারের দিন যোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে। যা আমাদের জন্য আল্লাহ এক অন্যতম রহমত। কোরআন-হাদিসে এ ব্যাপারে প্রমাণ পাওয়া যায়। তাই আমাদের মুসলমান হিসাবে জুমার নামাজ পড়া জরুরি। যারা জুমার নামাজ হতে বিমুখ থেকে অন্য কাজ-কর্মে নিজেকে ব্যস্ত রাখে। আল্লাহ তায়ালা তার দিক থেকে বিমুখ থাকেন।
জুমার নামাজ না পড়লে যে শাস্তি: রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুমা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তায়ালা ওই ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিযী,আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)।
অপর এক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জুমা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুমার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তায়ালা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে। অতঃপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)।
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পর পর তিনটি জুমা পরিত্যাগ করবে, সে ইসলামকে পেছনের দিকে নিক্ষেপ করল। (মুসলিম)।
তবে আবার রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, চার শ্রেণির লোক ব্যতীত জুমার নামাজ ত্যাগ করা কবিরা গোনাহ। চার শ্রেণির লোক হলো- ক্রীতদাস, স্ত্রীলোক, অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক, মুসাফির ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তি। (আবু দাউদ)।
মহান আল্লাহ তায়ালা সবাইকে নিয়মিত জুমার নামাজ আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমীন।  
0 notes