#স্বাস্থ্যকথা
Explore tagged Tumblr posts
Text
আকন্দ গাছের গুণাগুণ বা উপকারিতা
আকন্দ গাছের গুণাগুণ বা উপকারিতা
আমাদের দেশের একটি পরিচিত গাছ হচ্ছে আকন্দ। এটি একটি মাঝারি ধরণের ঝোপ জাতীয় উদ্ভিদ। ৮ থেকে ৭ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। গাছের ছাল ধুসর বর্ণের এবং কান্ড শক্ত ও কঁচি ডাল লোমযুক্ত। আকন্দ গাছের পাতা ৪ থেকে ৮ ইঞ্চি লম্বা উপরিভাগ মসৃণ ও নীচের দিক তুলারমত। গাছের পাতা, শাখা ভাঙলে দুধের মত সাদা আঠা বের হয়। সাদা বা বেগুনি বর্ণের ফুল হয়। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আকন্দ জন্মে। ক্ষুদ্র বৃন্ত এবং বৃন্তদেশ…
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Text
দেহের প্রয়োজনে প্রোটিন। - চটপট - এসো নিজে করি
দেহের প্রয়োজনে প্রোটিন।
প্রোটিন সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি? শরীরের যত্নে প্রোটিনের গুরুত্বের কথা সবারই জানা উচিত কারন প্রোটিন ছাড়া আমাদের দেহ বলতে গেলে অচল। তাই আমাদের প্রোটিন কি এবং কোন কোন খাবারে প্রোটিন পাওয়া যায় এবং আমাদের দেহের জন্য প্রোটিনের গুরুত্ব কত খানি এ সব ই আমাদের জানা উচিত। তাহলে চলুন আজকে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গুলো সম্পর্কে ধারনা নেয়া যাক এবং শরীরের প্রয়োজনে প্রোটিন কিভাবে কাজ করে থাকে। প্রোটিন কি? মাছ, মাংস, দুুুধ, ডিম, ঘন ডাল—এইসব ছাড়া আমাদের
আরও পড়ুন
0 notes
Text
গবেষণা: যে ৬ টি খাবার লিভারের সুস্থতায় বেশ কার্যকরী
স্বাস্থ্যবাণী যকৃত বা লিভার বা প্রচলিত বাংলায় ‘কলিজা’ হচ্ছে আমাদের শরীরের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। সুস্থ থাকতে চাইলে, শরীরের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের মতো এর যত্নও সমানভাবে নিতে হবে। শরীর থেকে ক্ষতিকর বর্জ্য দূর করে শরীরকে সুস্থ রাখার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ এটি। তাই আমাদের লিভার বা কলিজাকে সুস্থ রাখা জরুরি। স্বাস্থ্যকর ও সুষম খাবার খেলে কলিজা ভালো থাকে। অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে তা লিভারের ওপর চাপ তৈরি করে। শরীর থেকে বিষাক্ত ও ক্ষতিকর চর্বি ঠিকমতো প্রক্রিয়াজাত হয় না। কিছু খাবার আছে, যা কলিজা থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। শেষের দিকে বোনাস হিসাবে থাকছে যকৃতের সাথে স্মৃতিশক্তি হ্রাসের সংযোগ নিয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন! যে ৬ টি খাবার ��া খেলে কলিজা থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর হয় না!
১. আঙুর : ছোট এ ��সালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন—যা স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য দরকারি। সুস্বাদু এ ফলের আছে নানা খাদ্য ও ভেষজ গুণ।আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। প্রতিদিন এক গ্লাস করে আঙুরের জুস খেতে পারেন। এতে প্রচুর ভিটামিন সি ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আছে, যা লিভার থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করবে। ২. বিট : বাজারে এখন দেদার বিক্রি হচ্ছে বিট৷ শুধু রূপে যেমন অনন্য, গুণেও তেমনি৷ বিট সম্পর্কে জানতে চাইলে খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক আলেয়া মাওলা বললেন, ‘এই সবজিটি দিনকে দিন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে৷ খেতে যেমন স্বাদের, পুষ্টিগুণেও ভরপুর৷ বিটে প্রচুর ফ্ল্যাভোনয়েডস ও বিটা-ক্যারোটিন নামের উপাদান আছে বলে তা কলিজার জন্য ভালো। কলিজা সুস্থ রাখতে এ খাবারটি আপনার খাদ্য তালিকায় নিয়মিত রাখতে পারেন। ৩. পালং : আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাক-সব্জি থাকা এক কথায় বাঞ্ছনীয়। কারণ এটি ছাড়া সুষম খাবারের শর্তই পূরণ হয়না। আমাদের সবারই উচিত প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শাক সবজি রাখা। সবুজ পাতাযুক্ত শাকসবজি বিশেষ করে পালংশাক ও লেটুসপাতা কলিজা ভালো রাখতে দারুণ উপকারী। এতে থাকা ক্লোরোফিল রক্ত থেকে প্রাকৃতিক উপায়ে বিষ দূর করে। ৪. অ্যাভোকাডো : এটি একটি উচ্চ ফ্যাট এবং প্রচুর ভিটামিনসমৃদ্ধ ফল। এই গাছ আমেরিকা ও মেক্সিকোতে বেশি জন্মায়। প্রায় ১০ হাজার বছর আগে মেক্সিকোতে এই ফলের উদ্ভাবন হয়। এই ফল পারসে আমেরিকা হিসেবেও পরিচিত। এর মধ্যে রয়েছে নানা ঔষধি গুণ। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন, খনিজ পদার্থ, ভিটামিন এ, সি, ই ও কে। আছে প্রচুর পটাশিয়াম। এতে আছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ভালো কোলেস্টেরল, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর কোলেস্টেরল কমায়। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে। অর্থাৎ শরীর থেকে দূষিত পদার্থ বের করতে সহায়তা করে। ৫. আখরোট : আখরোটকে উচ্চমাত্রার ক্যালোরি ও চর্বি সমৃদ্ধ বলে মনে করা হয় এবং তাই একে এড়িয়ে যান অনেকেই। যদিও আখরোট প্রচুর পুষ্টি সমৃদ্ধ এবং বিপাক থেকে শুরু করে হৃদস্বাস্থ্যের জন্য ও উপকারী। আখরোটে বিদ্যমান অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। উচ্চ মাত্রায় ওমেগা-৩ ফ্যাট থাকার কারণে আখরোট দেহের উপকারী কোলেস্টেরল বাড়ায় এবং অপকারী কোলেস্টেরল কমিয়ে ফে��ে। যকৃতের পরিষ্কারের প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে আখরোট। ৬. গাজর : গাজরে আছে গ্লুটাথায়ন নামের উপাদান যা যকৃৎকে সুস্থ রাখে। গ্লুটাথায়ন প্রোটিন যকৃৎ থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করতে পারে। এতে ফ্লাভোনয়েডস ও বিটা-ক্যারোটিনও আছে। গাজরের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যেমন লাইকোপিন ও ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট নানা ধরনের ক্যানসারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। বিটা ক্যারোটিন চোখের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক। শীতের সময় অন্যান্য সবজির সঙ্গে গাজর পাওয়া যায় প্রচুর। গাজরের পুষ্টিমান ও উপকার পুরোপুরি পেতে কাঁচা বা আধা সেদ্ধ অবস্থায় খান। নতুন এক গবেষণা বলছে, আপনার যকৃতই আপনার মস্তিষ্কের ক্ষতির কারণ হতে পারে। যাদের পেটে চর্বির পরিমাণ বেশি তাদের স্মৃতিশক্তি হ্রাস ও মস্তিষ্কের অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় তিন গুন বেশি। ধারণা করা হচ্ছে, আমাদের যকৃত ও মস্তিষ্কের স্মৃতিকেন্দ্র হিপোক্যাম্পাস উভয়েই PPARalpha. নামে একটি প্রোটিন ব্যবহার করে। যকৃত পেটের জমে যাওয়া চর্বিকে দূর করতে এই প্রোটিনের সাহায্য নেয়, আর মস্তিষ্ক স্মৃতিকে সংরক্ষণ করতে এই প্রোটিন ব্যবহার করে। যাদের পেটে অনেক বেশি চর্বি জমে, তাদের ক্ষেত্রে যকৃতকে এই চর্বিগুলো দূর করতে অনেক বেশি পরিমাণে কর্মক্ষম থাকতে হয়। আর এজন্য দেখা যায় PPARalpha.র প্রায় সবটাই যকৃত ব্যবহার করে ফেলে। যকৃত তার নিজের জন্য নির্ধারিত PPARalpha.ব্যবহার করে শেষ করে ফেললে দেহের অন্যান্য অংশের জন্য প্রয়োজনীয় PPARalpha.প্রোটিন ব্যবহার করতে শুরু করে। বিশেষ করে মস্তিষ্কের জন্য নির্ধারিত PPARalpha। ফলে মস্তিষ্কের হিপোক্যাম্পাস অংশটি এর জন্য প্রয়োজনীয় PPARalpha প্রোটিন থেকে বঞ্চিত হয়। যেটি থেকে তৈরি হয় স্মৃতিশক্তিহ্রাস ও কোন কিছুর শেখার ক্ষমতা কমে যাবার মতো সমস্যাগুলো। গবেষণাটি পরিচালনা করেন শিকাগোর Rush University Medical Center-এর গবেষক��া আর গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয় Cell Reports জার্নালে।
via Blogger http://bit.ly/2I8bjDL
0 notes
Photo
Baranagar Darpan বরাহনগর দর্পণ শারদীয়া সংখ্যা **************** এক অন্য আঙ্গিকে পুজো সংখ্যা । দ্বিশতবর্ষে ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর, অক্ষয় কুমার দত্ত, শতবর্ষের আলোকে পন্ডিত রবিশঙ্কর,হেমন্ত মুখোপাধ্যায়,যূথিকা রায়,মোহিনী চৌধুরী, চিন্ময় লাহিড়ী, ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় ।১২৫ বছরে স্বা��ী প্রণবানন্দ ।বিশিষ্ট ব্যক্তি স্মরণে।উপন্যাস ,প্রবন্ধ, ছোট গল্প, কবিতা, রম্য রচনা, রহস্য গল্প,সাক্ষাৎকার,স্বাস্থ্যকথা, সংস্কৃতি, ফ্যাশন, রান্না বান্না,খেলা, ভ্রমণ, আইন আদালত সমৃদ্ধ "বরাহনগর দর্পণ" শারদীয় ১৪২৭ *২০২০
0 notes
Text
ক্ষুধা বাড়াবে না যে ৭ টি খাবার
স্বাস্থ্যকথা: ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাচ্ছেন, কিন্তু একেবারেই পারছেন না? তাহলে জেনে রাখুন আপনার খাদ্যাভ্যাসের কারণেই এমনটি হচ্ছে।
আপনি যদি না খেয়ে থাকেন তাহলেও কিন্তু আপনি ওজন কমিয়ে ��িয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন না। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চাইলে খেতে হবে বুঝে শুনে।
এমন খাবার খেতে হবে যা আপনার দেহের জন্য ভালো এবং যা অনেকটা সময় ধরে আপনার ক্ষুধার উদ্রেক করবে না।
এতে করে আপনি স্বভাবতই আজেবাজে খাবার কম খাবেন।…
View On WordPress
0 notes
Text
অস্বাভাবিক গর্ভধারণের কারণ ও চিকিৎসা
অস্বাভাবিক গর্ভধারণের কারণ ও চিকিৎসা
টিবিটি স্বাস্থ্যকথা: এক্টোপিক প্রেগন্যান্সি বা অস্বাভাবিক গর্ভধারণ বলতে কী বুঝি? এট�� সম্পর্কে অনেেকের ধারণা নেই। বা কেনো এমন হয়, এটা হলে কি করতে হবে। তা অনেকেই জানেন না। এ ধরণের গর্ভধারণে বাচ্চা জরায়ুতে না এসে পার্শ্ববর্তী টিউবে আসে। সঙ্গে টিউব স্ফিত হতে পারে না। ফলে অবধারিতভাবে ফেটে যায়। সঙ্গে সঙ্গে অপারেশন করে বন্ধ করতে না পারলে রোগী মারা যায়।
কেনো এমন হয়?
– পিআইডি মানে জরায়ু, টিউবের ইনফেকশন –…
View On WordPress
0 notes
Text
মধু-লেবু পানি পানের উপকারিতা
মধু-লেবু পানি পানের উপকারিতা
স্বাস্থ্যকথা ডেস্ক:
এমন একটি পানীয় যা আমরা খুব সহজেই ��ৈরি করে নিতে পারি এবং এর রয়েছে অনেকগুলো উপকারিতা সেটি হলো মধু ও লেবু পানির মিশ্রণ।
লেবু পানির সাথে মধু মিশিয়ে পান করার কথা হয়তো অনেকেই শুনে থাকবেন। এটাও হয়তো অনেকে জানেন যে, এর পুষ্টিগুণ অনেক। নিয়মিত মধু-লেবু পানি পান করলে কমে আসতে পারে আমাদের নানা ধরনের শারীরিক অসুস্থতা।
তাহলে, দেখতেই পারছেন নিয়মিত মধু-লেবু পানি পান করলে কী কী উপকারিতা…
View On WordPress
0 notes
Link
0 notes
Text
দেহের প্রয়োজনে প্রোটিন। - চটপট - এসো নিজে করি
দেহের প্রয়োজনে প্রোটিন।
প্রোটিন সম্পর্কে আমরা কতটুকু জানি? শরীরের যত্নে প্রোটিনের গুরুত্বের কথা সবারই জানা উচিত কারন প্রোটিন ছাড়া আমাদের দেহ বলতে গেলে অচল। তাই আমাদের প্রোটিন কি এবং কোন কোন খাবারে প্রোটিন পাওয়া যায় এবং আমাদের দেহের জন্য প্রোটিনের গুরুত্ব কত খানি এ সব ই আমাদের জানা উচিত। তাহলে চলুন আজকে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গুলো সম্পর্কে ধারনা নেয়া যাক এবং শরীরের প্রয়োজনে প্রোটিন কিভাবে কাজ করে থাকে। প্রোটিন কি? মাছ, মাংস, দুুুধ, ডিম, ঘন ডাল—এইসব ছাড়া আমাদের
আরও পড়ুন
0 notes
Text
আম কেনার আগে সাবধান ! বিষ কিনে খাবেন না: বিস্তারিত পড়ুন
কলমবাণী স্বাস্থ্য ডেস্ক: পাকা আমের মধুর রসে মন হারাতে চায় সবার। আবার স্বাদের ভুবনে ভিন্নতাও খোঁজে। এদিকে রসে ভরপুর আমের পুষ্টিগুণ শরীরকে রাখে নানা রোগব্যধি থেকে মুক্ত। অথচ সেই আমই আপনার জন্য হতে পারে প্রাণহানির কারণ। বাজারে টসটসে যেসব আম পাওয়া যায় তার প্রায় সবই কার্বাইড নামক বিষ প্রয়োগ করে পাকানো হয়। ক্যালসিয়াম কার্বাইড প্রধানত আর্সেনিক ও ফসফরাসের যৌগ উপাদান। এ দুটি উপাদান মানুষের শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।ক্যালসিয়াম কার্বাইড দিয়ে অনিয়মতান্ত্রিক উপায়ে পাকানো ফল খেলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। কার্বাইড থেকে উৎপন্ন অ্যাসিটিলিন গ্যাস দেহের স্নায়ুতন্ত্রের ওপর মারাত্মক বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি দেহে অক্সিজেনের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। রোগের প্রাথমিক অবস্থায় বমি হওয়া, চুলকানি, ডায়রিয়া, পেটের পীড়া, বুক জ্বালাপোড়া, ঘন ঘন তৃষ্ণা পাওয়া এবং কথা বলতে অসুবিধা হয়। দীর্ঘদিন এ উপাদান দিয়ে পাকানো ফল খেলে হাত-পা অবশ হয়ে যেতে পারে, গলব্লাডারে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে এবং রক্তচাপ কমে যেতে পারে।চলছে আমের মৌসুম, সময়টা কী আম না খেয়েই পার হবে? মোটেও না। চলুন জেনে নিই কার্বাইডমুক্ত আম পাওয়ার উপায়। ঘরোয়া পদ্ধতিতে আম পাকবে সহজে।প্রথমে কাঁচা আমগুলোকে বাছাই করে নিতে হবে। এবার একটি কাগজের ব্যাগে ভরে নিন। আমগুলো খবরের কাগজ দিয়েও মুড়ে নিতে পারেন। দশটি আমের জন্য ব্যাগের ভেতর একটি আপেল অথবা একটি কলা বা একটি টমেটো রেখে দিন। কাগজের ব্যাগের মুখটি ভালোকরে বেঁধে দিতে হবে। আপেল থেকে নির্গত ইথিলিন গ্যাস আম গুলোকে দ্রুত পাকাতে সাহায্য করবে। আম ভর্তি ব্যাগটি রান্না ঘরে বা গরম কোনো স্থানে রেখে দিতে পারেন। ১ থেকে ২ দিনের মধ্যেই ব্যাগ থেকে পাকা আমের মিষ্টি ঘ্রাণ বের হতে থাকবে। এবার পেয়ে যান মধুর রসে ভরা নিরাপদ আম। via Blogger http://bit.ly/2VWvjSk
0 notes
Link
এই গরম আর রোদে ঘাম হওয়ারই কথা। ঘাম-গ্রন্থিগুলো আসলে খুব গরমে ঘামের পরিমাণ বাড়িয়ে দিয়ে শরীরকে শীতল করে। শরীরের তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে এটি একটি কার্যকর প্রক্রিয়া। কিন্তু কেউ কেউ খুব বেশি ঘামেন। কোনো শারীরিক সমস্যার কারণে অস্বাভাবিক বেশি ঘাম হতে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে বিষয়টিকে হাইপার হাইড্রোসিস বলে। —কেউ কেউ অন্যদের তুলনায় একটু বেশিই ঘামেন। অল্প গরমেই একেবারে অস্থির হয়ে নেয়ে ওঠেন। প্রতি ১০০ জনে তিনজন মানুষের এ সমস্যা হয়ে থাকে। বিশেষ করে, হাত-পা বা বগল প্রভৃতি জায়গায় ঘাম বেশি হয়। সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ নেই, তাই এর নাম ইডিওপ্যাথিক হাইপার হাইড্রোসিস। অতিরিক্ত গরম, আবেগ, উত্তেজনা এবং গরম মসলাদার খাবার তাঁদের ঘাম বাড়িয়ে দেয়। আবার মেরুদণ্ডের কোনো রোগ বা আঘাতে কোনো একটা স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হলে এক হাত বা এক পা অথবা শরীরের বিশেষ কোনো দিক বা অংশ বেশি ঘামতে পারে। —হাত-পা নয়, এমনিতেই সারা শরীর বেশি ঘামে—এমনটা হতে পারে কোনো অসুখ-বিসুখেও। যেমন: থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যায় বা নারীদের মেনোপজের পর হরমোনের তারতম্যের কারণে। লসিকা গ্রন্থির ক্যানসার বা কিছু ওষুধের প্রভাবেও এটা হতে পারে। অতি উদ্বেগজনিত মানসিক সমস্যা আছে যাঁদের, তাঁরাও এতে ভোগেন। —খাওয়ার পরে বা খেতে বসলে ঘেমে যা�� অনেকে। এমনটা হয় ডায়াবেটিসজনিত স্নায়ুরোগে। ফেসিয়াল নার্ভে সমস্যা হলেও এ সমস্যা দেখা দেয়। এমনিতে জ্বর, আকস্মিক শারীরিক পরিশ্রম, গরম ও আর্দ্র আবহাওয়ায় বেশি ঘাম হওয়া স্বাভাবিক। এতে ঘাবড়ানোর কিছু নেই। বরং অতিরিক্ত ঘাম এড়ানোর জন্য এই সময়ে ঠান্ডা ও প্রচুর পানিযুক্ত খাবার, ফলমূল ও সবজি খান। বেশি ঝাল-মসলাদার ও চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। রোদ ও গরম থেকে বাঁচতে পাতলা সুতি হালকা রঙের জামা-কাপড় পরুন, ছাতা বা হ্যাট ব্যবহার করুন। পা ঘামলে জুতো না পরে এ সময় খোলা স্যান্ডেল পরুন, মোজা এড়িয়ে চলুন। ঘামের দুর্গন্ধ এড়াতে অ্যান্টিপারস্পিরেন্ট ব্যবহার করতে পারেন। এগুলো নিঃসরণ কমায়, কিন্তু ডিওডোরেন্ট কেবল ঘামের গন্ধ আড়াল করে। খুব বেশি যাঁরা ঘামেন, তাঁরা অ্যালুমিনিয়াম ক্লোরাইডযুক্ত অ্যান্টিপারস্পিরেন্ট ব্যবহার করতে পারেন। তবে এগুলো বেশি ব্যবহার করলে অ্যালার্জি হতে পারে। সূত্রঃ প্রথম আলো search tags: বেশী ঘাম হলে কি করবো, beshi gham hole ki korbi, otirikto gham hole ki korbo, gham beshi hole ki korbo, shorir beshi ghamay keno, prochur gham hoy, otirikto gham dur korar upay
0 notes
Text
স্লিম ফিগার অর্জনের সহজ কৌশল
স্লিম ফিগার অর্জনের সহজ কৌশল http://wp.me/s1J9oV-slim
বর্তমান সময়ে জিরো ফিগার কথাটার সাথে আমরা সুপরিচিত। হলিউড কিংবা বলিউডের নায়িকা এবং মডেলরা এই কাংখিত লক্ষ্যে পৌছানোর জন্য কত কসরতই না করছেন। অনেকে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিয়ে রীতিমতো মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়ছেন এমন খবরও অহরহই শোনা যায়। (more…)
পোস্ট দেখুন
0 notes
Text
ডায়াবেটিস কমাতে পেঁয়াজ
স্বাস্থ্যকথা ডেস্ক: ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় মেটফরমিন নামে ওষুধ তৈরি হয়েছে অনেক আগেই। এবার ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের জন্য আরেকটি সুখবর দিচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
মেটফরমিনের সঙ্গে পেঁয়াজের নির্যাস ব্যবহার করলে রক্তে শর্করা এবং কোলেস্টেরলের মাত্রাও কমবে বলে এক গবেষণায় দেখা গেছে।
নাইজেরীয় বিজ্ঞানীরা পেঁয়াজের কার্যকারিতা ইঁদুরের ওপর পরীক্ষাও করেছেন।
গবেষক দলের প্রধান নাইজেরিয়ার আব্রাকার ডেল্টা স্টেট…
View On WordPress
0 notes