#লন্ডন চিকিৎসা
Explore tagged Tumblr posts
Text
#খালেদা জিয়া#বিএনপি#বাংলাদেশ রাজনীতি#তারেক রহমান#লন্ডন চিকিৎসা#নির্বাচন ২০২৫#অন্তর্বর্তী সরকার#কাতার আমির#লিভার ট্রান্সপ্লান্ট
0 notes
Link
লন্ডন ক্লিনিকে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/138708
বিশিষ্ট নিউরোসার্জন অধ্যাপক ডাঃ এল এ কাদেরী আর নেই
.
আর্ন্তজাতিক খ্যাতিসম্পন্ন নিউরোসার্জন ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের নিউরোসার্জারী বিভাগের প্রাক্তন অধ্যাপক ডা. এল. এ. কাদেরী ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্না লিল্লা��ি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আজ রবিবার (২৯ আগষ্ট) সকাল ১১টায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিলো ৮১ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন।
তিনি চট্টগ্রামের হাটহাজারী পৌর এলাকার ফটিকা কড়িয়ার দিঘীর পাড় আব্দুল লতিফ উকিল বাড়ির মরহুম আব্দুল লতিফ উকিলের পুত্র ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সাবেক নির্বাহি সদস্য সাপ্তাহিক ইজতিহাদ পত্রিকার সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক মঈনুদ্দিন কাদেরী শওকতের বড় ভাই।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী সুরাইয়া কাদেরী, পুত্র ইঞ্জিনিয়ার রিয়াদ কাদেরী, ছোট দুই ভাই সাংবাদিক-মুক্তিযোদ্ধা মইনুদ্দীন কাদেরী শওকত ও আবুল মোহসেনাত কাদেরী (সেখু) সহ দেশ-বিদেশে অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন, গুণগ্রাহী এবং শুভাকাঙ্ক্ষী রেখে গেছেন।
রবিবার আজ বাদ আছর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ মাঠে তাঁর প্রথম জানাজা এবং বাদ এশা নগরীর দেওয়ান বাজার ফকির মোহাম্মদ জামে মসজিদ দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে এছাড়া আগামীকাল সোমবার সকাল ১১ টায় নগরীর জামিয়াতুল ফালাহ জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে তৃত��য় জানাজা এবং বাদ আছর হাটহাজারীর ফটিকাবাদ সরকারি রহমানিয়া (প্রাঃ) বিদ্যালয় মাঠে চতুর্থ জানাজা শেষে পারিবারিক কবরাস্থানে তাঁকে দাফন করা হবে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
কর্মজীবনে অসংখ্য সফলতার স্বাক্ষর রেখেছেন তিনি। অধ্যাপক ডাঃ এল.এ. কাদেরী বিভিন্ন সময়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ প্রাক্তন ছাত্র সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন (বি এম এ) চট্টগ্রাম শাখার দু’বার নির্বাচিত সভাপতি, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ শিক্ষক সমিতির সভাপতি, বাংলাদেশ সোসাইটি অব সার্জনস্ এর সভাপতি, বাংলাদেশ সোসাইটি অব নিউরোসার্জন’ এর কেন্দ্রীয় সভাপতি, বহুবার চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি, সিনিয়র ডক্টরস ক্লাব সভাপতি ও চট্টগ্রাম শিশু হাসপাতালের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন। বি এম এ সভাপতি থাকাকালীণ সময়ে ৯০ সালে তিনি পেশাজীবী জনতার নেতা হিসেবে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে বলিষ্ঠ ও সাহসী ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে তিনি ইউএসটিসি’র প্রো-ভাইস চ্যান্সেলরের দায়িত্ব পালন করেন। International Biographical Centre তাকে ২০০১ সালে আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্বে সম্মানিত করেন এবং ঐ বছরই Dictionary of International Biography তে বিশ্বের খ্যাতনামা ব্যক্তিদের সাথে তাঁর জীবনি প্রকাশিত হয়।
অধ্যাপক ডাঃ এল.এ. কাদেরী বিগত শতাব্দীর মাঝ ভাগের আগে ১৯৪১ সালের ১লা অক্টোবর চট্টগ্রাম মহানগরীর ৩৪৫, দেওয়ানবাজার নবাব সিরাজদৌল্লা রোডস্থ পৈত্রিক বাড়ীতে জন্ম গ্রহণ করেন। চট্টগ্রাম শহরেই তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয়। ১৯৫৭ সালে ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের অধীনে কৃতিত্বের সাথে ম্যাট্রিকুলেশন, ১৯৫৯ সালে কৃতিত্বের সাথে আই এস সি পাশ করার পর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে এম বি বি এস এ ভর্তি হন। ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিত এম বি বি এস ফাইনাল পরীক্ষায় সারাদেশের মধ্যে স্বর্ণপদকসহ প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। এরপর ১৯৬৫ সালের ১লা জানুয়ারী থেকে ১৯৬৮ সালের ২৯শে এপ্রিল পর্যন্ত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হাউস সার্জন, সিনিয়র হাউস সার্জন ও ইমারজেন্সী মেডিকেল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৬৮ সালে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উচ্চতর শিক্ষার জন্য ডাঃ এল.এ. কাদেরী বিলাত যান। সেখানে তিনি ১৯৬৮ সালে Diploma in Venereolog, ১৯৭১ সালে Neurosurgery তে সারা পৃথিবীর ছাত্রদের মধ্যে কৃতিত্বের সাথে পাস করেন এবং ১৯৭৭ সালে Microsurgery উপর ডিগ্রী নেন। ডাঃ এল.এ. কাদেরীর পিতা মরহুম আবদুল লতিফ উকিল ছিলেন বৃট্রিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলনে স্বাধীণতা সংগ্রামী।চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির প্রথম মুসলিম সভাপতি, নিখিল ভারত মুসলিম লীগ, চট্টগ্রাম শাখার প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক।১৯৭৮ সালে অধ্যাপক ডাঃ এল.এ. কাদেরী তৎকালীন বাংলাদেশ সরকারের লিখিত অনুরোধে স্বদেশে ফিরে আসেন। সে সময়ের স্বাস্থ্যমন্ত্রী, পরবর্তীতে দেশের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডাঃ বদরুজদোজা চৌধুরী ঢাকার নিউরোসার্জারী বিভাগে যোগ দিতে বললে ডাঃ এল.এ. কাদেরী স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নিউরোসার্জারী বিভাগ খোলার সুযোগ দিতে অনুরোধ জানান। স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই অনুরোধ রক্ষা করেন। সেই সময়েই চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে নিউরোসার্জারী বিভাগ খোলা হয়। অধ্যাপক কাদেরী শুরু থেকে অবসর গ্রহণের আগ পর্যন্ত এই বিভাগের প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালে লন্ডনে থাকা অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বলিষ্ট ভূমিকা রাখেন। লন্ডন প্রবাসী বাংলাদেশের চিকিৎসকদের নিয়ে ‘‘বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশন” নামে সংগঠন করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বিশ্ব জনমত গড়ে তুলতে সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
0 notes
Photo
এই লেখার সাথে আমি একমতঃ জয়া আহসানের জার্মান শেফার্ড বিলাসিতা আর রাস্তার নেড়ি কুকুরের যন্ত্রণা এক বিষয় না। চার চাকার গাড়িতে বিদেশি কুকুরে বিনোদন হয়, কিন্তু রাত- বিরাতে বেওয়ারিশ কুকুরের আক্রমণ নিয়ে কর্মজীবী মানুষেরা আতঙ্কিত থাকেন । দয়া করে, ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলে দেখুন। তাদের যন্ত্রণাটাও একটু বুঝেন। এক বছরে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল থেকে ৭৫ হাজার মানুষ কুকুরের কামড়ের চিকিৎসা নিয়েছেন। অনেকে জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। কুকুরের প্রতি এত প্রেম থাকলে রাস্তা থেকে দশটি নেড়ি কুকুর নিয়ে লালন-পালন করে দেখান। আপনাদের যত মানবিকতা, প্রেম উতলিয়ে উঠে কুকুরের জন্য। কিন্তু ঢাকা শহরে কয়েক লক্ষ বেওয়ারিশ মানুষই রয়েছে। তাদের জন্য আপনাদের প্রেম জাগে না, মমত্ববোধ জাগে না। কুকুর নিধনের পক্ষে না, অপসারণ চেয়েছি, স্থানান্তর চেয়েছি। লন্ডন, সিডনি, হংকং, নিউইয়র্ক এর গল্প শোনাবেন, স্বল্পবসনা হয়ে ঘন্টায় ঘন্টায় যেসব শহর থেকে ছবি আপলোড করেন। কোন শহরে দেখেছেন? র���স্তার মোড়ে মোড়ে বেওয়ারিশ কুকুরের সয়লাব!! বেওয়ারিশ কুকুরে প্রেম যদি এতই থাকে, তবে কুকুরপ্রেমী ভাই-বোনদের বলব আপনারা বিদেশি কুকুর বাদ দিন, বাসায় নেড়ি কুকুর নিয়ে লালন পালন করুন। ঢাকার রাস্তায় আর এমনিতেই কুকুর থাকবে না। আপনাদের কুকুর প্রেমও অমর হয়ে থাকল। - সংগৃহীত https://www.instagram.com/p/CFUOKKuBSA5/?igshid=1duhk7arhupg3
0 notes
Photo
ফের ২৫ সেপ্টেম্বর জেলে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া! গর্জন ডেস্কঃ দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দুটি মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে থাকা খালেদা জিয়াকে ২৫ মাসের মাথায় গত ২৫ মার্চ শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেয় সরকার। করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে মানবিক দিক বিবেচনায় ছয় মাসের জন্য সাজা স্থগিত করে এ মুক্তি দেয়া হয়। তিনি বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন এবং বিদেশ যেতে পারবেন না, এমন শর্তে সাজা স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। শর্তসাপেক্ষে মুক্তির পর সেদিন গুলশানের ভাড়া বাসা ‘ফিরোজা’য় ওঠেন খালেদা জিয়া। এখন সেখানেই আছেন তিনি। আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর মুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তাই এখন সবার মনে প্রশ্ন জাগছে আবারও কি জেলে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, নাকি সরকার তার মুক্তির মেয়াদ বাড়াবে। তার কোনো সদুত্তর জানা না গেলেও একটি আশার সংবাদ জানা গেছে, সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে খালেদার পরিবারের সদস্যরা তার মুক্তির মেয়াদকাল বাড়াতে লিখিত আবেদন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। সেসময় সরকারপ্রধানের হাতে এ চিঠি পৌঁছে দেয়া হবে। একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র এ খবর জানালেও দায়িত্বশীল কেউ বিষয়টি নিয়ে সরাসরি মুখ খুলছেন না। বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তার আগেই মেয়াদ বাড়াতে আবেদন করবে খালেদার পরিবার। সেজন্য অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ খালেদা জিয়ার চার আইনজীবী তার পরিবারের সঙ্গে সমন্বয় করে মুক্তির মেয়াদকাল বাড়ানোর আবেদনের একটি খসড়া প্রস্তুত করেছেন। সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এ আবেদন পৌঁছে দেয়া হবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে। একটি দায়িত্বশীল সূত্রের দাবি, মুক্তির মেয়াদকাল বাড়ানোই শুধু নয়, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে খালেদার পরিবারের সদস্যরা তাকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেয়ার জন্যও আবেদন করবেন। এসময় খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে একটি চিঠিও দেয়া হবে। নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো বলছে, মুক্তি দেয়ার পর অসুস্থতা বিবেচনায় খালেদা জিয়াকে বিদেশ যেতে দিতেও সরকারের হাইকমান্ডের মনোভাব ইতিবাচক দেখা যাচ্ছে। খালেদা জিয়ার পরিবারও নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে সরকারের ক্ষমতাশালী উচ্চপর্যায়ে, যারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে খালেদার পরিবারের যোগাযোগের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে কৌশলগত কারণে কোনো পক্ষই বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে রাজি নয়। দায়িত্বশীল একটি সূত্রের তথ্য, যে মাধ্যমে খালেদা মুক্তি পেয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নিতে সরকারের সেই মাধ্যমের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে পরিবার। এরই মধ্যে এক��ার বৈঠকও হয়েছে দুপক্ষের। সেখান থেকে সবুজ সংকেত পেয়েই খালেদার পরিবার করোনার অজুহাতে দেশের কোনো হাসপাতালে তার চিকিৎসা করাননি।সূত্রে জানা গেছে, সরাসরি রাজনীতি থেকে অবসরের কথা না বললেও খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যেতে সরকারের পক্ষ থেকে দুটি শর্তের কথা জানানো হয়েছে। প্রথমত লন্ডনে গিয়েও চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া প্রকাশ্যে চলাফেরা করতে পারবেন না। গুলশানের বাসায় যেভাবে বাস করছেন, লন্ডনেও ঠিক তেমনি থাকবেন। দ্বিতীয়ত বিদেশিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ থেকে বিরত থাকবেন। লন্ডনে থাকাবস্থায় থাকতে হবে রাজনৈতিক বক্তব্য-বিবৃতি দেয়া ও সভা-সমাবেশে যোগদান থেকেও। পাশাপাশি নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎও করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে খালেদার পরিবার শর্ত মেনেই তাকে বিদেশ নিয়ে চিকিৎসা দিতে রাজি থাকলেও বিএনপি প্রধান শর্ত ছাড়াই লন্ডন যেতে চান। যদিও তার এ অবস্থানের বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর জন্য কবে নাগাদ আবেদন করা হবে জানতে চাইলে এ বিষয়ে তার আইনজীবী ও বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন জানান, এটা সরকারের ব্যাপার। আইন মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ব্যাপারটি ডিল করবে। অন্যদিকে আমরা আইনজীবীরা নই, পরিবারের সদস্যর�� ব্যাপারটি দেখছেন। তবে শিগগির খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আবেদন করা হবে বলে জানান তিনি। খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার জন্য আবেদন করা হবে কি-না জানতে চাইলে মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, তার চিকিৎসা বাংলাদেশে হচ্ছে। হাঁটু অপারেশন হয়েছে, সেটার জন্য বিদেশ যেতে হতে পারে। খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে কোনো চিঠি দেয়া হচ্ছে কি-না, এ ব্যাপারে কিছু জানেন না বলেও দাবি করেন বিএনপির এ যুগ্ম-মহাসচিব। খালেদা জিয়ার বোন সেলিমা ইসলাম বলেন, মুক্তির পর তিনি এখন পর্যন্ত কোনো শর্ত ভঙ্গ করেননি। তাই এ ব্যাপারে সরকার কঠোর হবে না বলে আমরা মনে করি। তার বিদেশে চিকিৎসা প্রয়োজন। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার এখনো তেমন উন্নতি হয়নি। চলাফেরাও করতে পারছেন না। মুক্তির মেয়াদ বাড়াতে আবেদন তো করতেই হবে। তবে কখন করব সে ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দীর্ঘদিন ধরেই খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার কথা বলে আসছেন। গত ১ আগস্ট ঈদুল আজহার দিন তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, বিদেশে না যাওয়ার জন্য খালেদা জিয়াকে শর্ত দেয়া হয়েছে। কিন্তু তার বিদেশে চিকিৎসাই এখন বেশি প্রয়োজন। খালেদা জিয়া বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ পাবেন, সেই সুযোগের অপেক্ষায় আছি আমরা।
0 notes
Photo
প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দেবেন খালেদা জিয়া! প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে চিঠি লিখবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে খালেদার পরিবারের সদস্যরা তার মুক্তির মেয়াদকাল বাড়াতে লিখিত আবেদন নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন। সেসময় সরকারপ্রধানের হাতে এ চিঠি পৌঁছে দেয়া হবে। একাধিক নির্ভরযোগ্য সূত্র এ খবর জানালেও দায়িত্বশীল কেউ বিষয়টি নিয়ে সরাসরি মুখ খুলছেন না। বিএনপি চেয়ারপারসনের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। তার আগেই মেয়াদ বাড়াতে আবেদন করবে খালেদার পরিবার। সেজন্য অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ খালেদা জিয়ার চার আইনজীবী তার পরিবারের সঙ্গে সমন্বয় করে মুক্তির মেয়াদকাল বাড়ানোর আবেদনের একটি খসড়া প্রস্তুত করেছেন। সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এ আবেদন পৌঁছে দেয়া হবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে। একটি দায়িত্বশীল সূত্রের দাবি, মুক্তির মেয়াদকাল বাড়ানোই শুধু নয়, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে খালেদার পরিবারের সদস্যরা তাকে বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ দেয়ার জন্যও আবেদন করবেন। এসময় খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে একটি চিঠিও দেয়া হবে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দুটি মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে থাকা খালেদা জিয়াকে ২৫ মাসের মাথায় গত ২৫ মার্চ শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেয় সরকার। করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে মানবিক দিক বিবেচনায় ছয় মাসের জন্য সাজা স্থগিত করে এ মুক্তি দেয়া হয়। তিনি বাসায় থেকে চিকিৎসা নেবেন এবং বিদেশ যেতে পারবেন না, এমন শর্তে সাজা স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। শর্তসাপেক্ষে মুক্তির পর সেদিন গুলশানের ভাড়া বাসা ‘ফিরোজা’য় ওঠেন খালেদা জিয়া। এখন সেখানেই আছেন তিনি। নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো বলছে, মুক্তি দেয়ার পর অসুস্থতা বিবেচনায় খালেদা জিয়াকে বিদেশ যেতে দিতেও সরকারের হাইকমান্ডের মনোভাব ইতিবাচক দেখা যাচ্ছে। খালেদা জিয়ার পরিবারও নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে সরকারের ক্ষমতাশালী উচ্চপর্যায়ে, যারা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে খালেদার পরিবারের যোগাযোগের মধ্যস্থতাকারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তবে কৌশলগত কারণে কোনো পক্ষই বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে রাজি নয়। দায়িত্বশীল একটি সূত্রের তথ্য, যে মাধ্যমে খালেদা মুক্তি পেয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দেশের বাইরে নিতে সরকারের সেই মাধ্যমের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে পরিবার। এরই মধ্যে একবার বৈঠকও হয়েছে দুপক্ষের। সেখান থেকে সবুজ সংকেত পেয়েই খালেদার পরিবার করোনার অজুহাতে দেশের কোনো হাসপাতালে তার চিকিৎসা করাননি। সূত্রে জানা গেছে, সরাসরি রাজনীতি থেকে অবসরের কথা না বললেও খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যেতে সরকারের পক্ষ থেকে দুটি শর্তের কথা জানানো হয়েছে। প্রথমত লন্ডনে গিয়েও চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া প্রকাশ্যে চলাফেরা করতে পারবেন না। গুলশানের বাসায় যেভাবে বাস করছেন, লন্ডনেও ঠিক তেমনি থাকবেন। দ্বিতীয়ত বিদেশিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ থেকে বিরত থাকবেন। লন্ডনে থাকাবস্থায় থাকতে হবে রাজনৈতিক বক্তব্য-বিবৃতি দেয়া ও সভা-সমাবেশে যোগদান থেকেও। পাশাপাশি নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎও করতে পারবেন না। এক্ষেত্রে খালেদার পরিবার শর্ত মেনেই তাকে বিদেশ নিয়ে চিকিৎসা দিতে রাজি থাকলেও বিএনপি প্রধান শর্ত ছাড়াই লন্ডন যেতে চান। যদিও তার এ অবস্থানের বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর জন্য কবে নাগাদ আবেদন করা হবে জানতে চাইলে এ বিষয়ে তার আইনজীবী ও বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন জাগো নিউজকে বলেন, এটা সরকারের ব্যাপার। আইন মন্ত্রণালয় এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ব্যাপারটি ডিল করবে। অন্যদিকে আমরা আইনজীবীরা নই, পরিবারের সদস্যরা ব্যাপারটি দেখছেন। তবে শিগগির খালেদা জিয়ার পরিবারের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আবেদন করা হবে বলে জানান তিনি। খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার জন্য আবেদন করা হবে কি-না জানতে চাইলে মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, তার চিকিৎসা বাংলাদেশে হচ্ছে। হাঁটু অপারেশন হয়েছে, সেটার জন্য বিদেশ যেতে হতে পারে। খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে কোনো চিঠি দেয়া হচ্ছে কি-না, এ ব্যাপারে কিছু জানেন না বলেও দাবি করেন বিএনপির এ যুগ্ম-মহাসচিব। খালেদা জিয়ার বোন সেলিমা ইসলাম বলেন, মুক্তির পর তিনি এখন পর্যন্ত কোনো শর্ত ভঙ্গ করেননি। তাই এ ব্যাপারে সরকার কঠোর হবে না বলে আমরা মনে করি। তার বিদেশে চিকিৎসা প্রয়োজন। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার এখনো তেমন উন্নতি হয়নি। চলাফেরাও করতে পারছেন না। মুক্তির মেয়াদ বাড়াতে আবেদন তো করতেই হবে। তবে কখন করব সে ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দীর্ঘদিন ধরেই খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার কথা বলে আসছেন। গত ১ আগস্ট ঈদুল আজহার দিন তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, বিদেশে না যাওয়ার জন্য খালেদা জিয়াকে শর্ত দেয়া হয়েছে। কিন্তু তার বিদেশে চিকিৎসাই এখন বেশি প্রয়োজন। খালেদা জিয়া বিদেশে চিকিৎসার সুযোগ পাবেন, সেই সুযোগের অপেক্ষায় আছি আমরা।
0 notes
Text
মানবপাচারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সরকার : প্রধানমন্ত্রী
New Post has been published on https://is.gd/jVUy0f
মানবপাচারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সরকার : প্রধানমন্ত্রী
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, 'বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার মানবপাচারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে। ইতোমধ্যে মানবপাচারের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির মুখোমুখি করা হয়েছে। অন্যদেরও চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।' আজ বুধবার (৮ জুলাই) জাতীয় সংসদে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে এসংক্রান্ত প্রশ্নটি উত্থাপন করেন বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ। এর আগে সাত দিন বিরতির পর সকাল ১১টায় সংসদের মুলতবি বৈঠক শুরু হয়। সরকারদলীয় সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ-এর প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে বিভিন্ন দেশে কর্মহীন হয়ে পড়া বাংলাদেশি কর্মীরা যাতে করোনা পরবর্তী সময়ে পুনরায় কাজে নিয়োগ পেতে পারে, সেজন্য বিদেশের বাংলাদেশ দূতাবাসের মাধ্যমে কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রাখা হয়েছে। এই অন্তর্বর্তী সময়ে বিদেশের বাংলাদেশ মিশনের শ্রমকল্যাণ শাখার মাধ্যমে আমরা দুস্থ ও কর্মহীন হয়ে পড়া প্রবাসী কর্মীদের মাঝে প্রায় ১১ কোটি টাকার ওষুধ, ত্রাণ ও জরুরি সামগ্রী বিতরণ করেছি। এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার কারণে চাকরিচ্যুত হয়ে কিংবা অন্য কোনো কারণে বিদেশফেরত কর্মীদের সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের জন্য আমরা ইতোমধ্যেই প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের অনুকূলে ৫০০ কোটি টাকার বরাদ্দ অনুমোদন করেছি। এছাড়া, করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে বিদেশ প্রত্যাগত কর্মীদের এবং প্রবাসে করোনায় মৃত কর্মীর পরিবারের উপযুক্ত সদস্যকে প্রবাসীকল্যাণ ব্যাংকের মাধ্যমে স্বল্প সুদে ও সহজ শর্তে বিনিয়োগ ঋণ প্রদানের জন্য আমরা ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ড থেকে ২০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছি। এ সংক্রান্ত নীতিমালা ইতোমধ্যে প্রণয়ন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডের বিদ্যমান নীতিমালা অনুযায়ী ��ুধুমাত্র বৈধ ও নিবন্ধিত অভিবাসী মৃত কর্মীর পরিবারকে ওয়েজ আর্নার্স কল্যাণ বোর্ডে এর তহবিল থেকে ক্ষতিপূরণ বাবদ তিন লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়। করোনা মহামারি পরিস্থিতি বিবেচনায় বর্তমানে করোনাভাইরাসে মৃত্যুবরণক��রী নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত নির্বিশেষে সকল প্রবাসী কর্মীর পরিবারকে পুনর্বাসনের জন্য আমরা তিন লাখ টাকা প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ থেকে প্রবাসী শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনার জন্য কূটনৈতিক চাপ অব্যাহত রয়েছে। তবে এ চাপ প্রশমিত করার জন্য আমাদের সরকার বিভিন্নমুখী কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। শেখ হাসিনা বলেন, চলাচলের অনুমতির বিষয়ে বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং কুটনৈতিক তৎপরতার অংশ হিসেবে আমি কতিপয় রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকার প্রধানের নিকট এ বিষয়ে চিঠি দিয়েছি। এছাড়া, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসীকল্যাণ ও এয়ারলাইন্সের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সীমিত পরিসরে ঢাকা-কুয়ালালামপুর রুটে বিমান চলছে। ১০ বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় যৌথভাবে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে এ বিষয়ে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করছে। আমাদের সরকারের গৃহীত খাদ্য ও চিকিৎসা কূটনীতির আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে চিকিৎসা সরঞ্জামাদি এবং ওষুধ পাঠানো হয়েছে। করোনাকালে দেশে আসা শ্রমিকদের প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের প্রতিবেশী অন্যান্য দেশে যেখানে প্রায় লক্ষাধিক প্রবাসী শ্রমিক ফিরে এসেছেন, সেখানে আমাদের দেশে এখন পর্যন্ত মাত্র ২২ হাজার প্রবাসী শ্রমিক দেশে ফিরে এসেছেন। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের গৃহীত সময়োচিত কূটনৈতিক উদ্যোগের ফলে ফিরে আসা প্রবাসীর সংখ্যা এখনও কম রয়েছে। আমাদের সরকার ফিরে আসা প্রবাসী কর্মীদের টেকসই পুনর্বাসনের লক্ষ্যে সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ এবং প্রবাসীদের যথাযথ সহায়তা প্রদানের জন্য একটি ডাটাবেজ নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা পুনরায় বিদেশে যেতে সক্ষম তাদের জন্য উন্নত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়নের কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রবাসীদের বিদেশে চাকরি ধরে রাখা, নতুন নতুন প্রফেশনে যোগদান, কৃষিক্ষেত্রে নিয়োগ এবং এন্টারপ্রেইনার হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। সংসদ নেতা বলেন, বাংলাদেশি নাগরিকদের বিদেশে গমনাগমনের সুবিধার্থে আমরা ইতোমধ্যে কাতার এয়ারওয়েজ, টার্কিশ এয়ারলাইন্স, এয়ার অ্যারাবিয়া এবং এমিরেটসকে বাংলাদেশে নিয়মিত বিমান চলাচলের অনুমতি প্রদান করেছি। তাছাড়া বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঢাকা-লন্ডন রুটে বিমান চালু করা হয়েছে। মালয়েশিয়ান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কাজ করছে। সংসদ নেতা আরো বলেন, করোনা চলাকালে পাসপোর্ট অধিদপ্তরে প্রাপ্ত ২ লাখ ১৫ হাজার আবেদনের অধিকাংশ পাসপোর্ট মুদ্রণ করে আমরা বিদেশের বিভিন্ন মিশনে পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। এছাড়া পাসপোর্ট না থাকার কারণে বাংলাদেশের কোনো নাগরিক যাতে হয়রানির শিকার না হন সেজন্য যেসব পাসপোর্ট মুদ্রণের অপেক্ষায় রয়েছে তা দ্রুত মুদ্রণ করে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে বিতরণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
0 notes
Text
Novel Coronavirus May Have Spread In Wuhan In August, Suggests Harvard Research
Novel Coronavirus May Have Spread In Wuhan In August, Suggests Harvard Research
চিনের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র হুয়া চুনইং অবশ্য এই গবেষণার দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন। তাঁর দাবি, এই গবেষণা থেকে কিছুই প্রমাণ হয় না। হাসপাতালগুলিতে গাড়ির সংখ্যা বেড়ে যাওয়া মানেই সেখানে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসা চলছিল, এ কথা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না।
By : ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ | 09 Jun 2020 07:26 PM (IST)
লন্ডন: চিন অস্বীকার করলেও, গত বছরের অগাস্ট থেকেই…
View On WordPress
#august#coronavirus#Cough#COVID-19#Diarrhoea#Harvard#Harvard Medical School#research#SARS-CoV-2 pandemic#spread#Suggests#Wuhan
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/131775
খালেদা জিয়ার বিদেশযাত্রা: আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত পাঠানো হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে
.
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিদেশ যাওয়ার আবেদনের বিষয়ে মতামত দিয়েছেন আইন মন্ত্রণালয়। এরপরই আজ রোববার (৯ মে) সকালে মতামতের কপি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পৌঁছেছে বলে একটি বিশ্বস্ত সূত্র গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছে।
এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছে খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা যাত্রা। তবে আইন মন্ত্রণালয় বেগম জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে কী মতামত দিয়েছেন, তা এখনো জানা যায়নি।
বুধবার (০৬ মে) রাত ৮টায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে বিদেশে চিকিৎসা করতে যাওয়ার আবেদনটি করেন বেগম জিয়ার ভাই শামীম ইস্কানদার। এরপর আবেদনটির আইনি দিক পর্যালোচনার জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এর তিন দিন পর রোববার (৯ মে) মতামত দিল আইন মন্ত্রণালয়। তবে, এখনো সরকারের গ্রিন সিগন্যাল মেলেনি।
এদিকে, এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বেগম জিয়ার শারিরীক অবস্থা একটু ভালো বলে শনিবার জানিয়েছিলেন তার চিকিৎসকরা। তৃতীয় দফা টেস্টে তার করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসে। করোনা আক্রান্ত ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে ��২ দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।
এর আগে, সরকারের অনুমতি পেলে চিকিৎসার জন্য কোথায় যাবেন বা কীভাবে যাবেন সে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এ বি এম আব্দুস সাত্তার।
শনিবার (৮ মে) গণশাধ্যমকে তিনি বলেন, আমরা সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় আছি। খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নেওয়ার সব প্রস্তুতিও সম্পন্ন করা আছে। সরকারের অনুমতি পেলে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে তিনি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স নাকি চার্টার্ড ফ্লাইটে বিদেশ যাবেন।
এ বি এম আব্দুস সাত্তার আরও বলেন, চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে কোথায় নেওয়া হবে সে লক্ষ্য এখনও নির্ধারণ করা হয়নি। তবে আপাতত তাকে লন্ডন নিতে চান তার পরিবার।
বিএনপিও তাকিয়ে সরকারের দিকে। আবেদনে লন্ডনে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি উল্লেখ না করলেও সে দেশকেই অগ্রাধিকার দিচ্ছে তার পরিবার। এ ছাড়া সিঙ্গাপুর হয়ে সৌদি আরব যাওয়ার কথাও শোনা যাচ্ছে। দেশগুলোর দূতাবাস, হাইকমিশনের সঙ্গেও যোগাযোগ করছেন তারা। খালেদা জিয়ার নবায়নকৃত পাসপোর্ট ও সরকারের অনুমোদন পেলেই এ বিষয়ে আরও তৎপর হবে বিএনপি।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ‘সময়ক্ষেপণ করে তার জীবনের ঝুঁকি না বাড়িয়ে বিদেশে যেতে দেয়া উচিত এবং এখানে আইনগত কোনো বাধা নেই।’
0 notes
Photo
স্মৃতি কথা কয় ************** মাটি ও মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে কেটে গেছে জীবনের উজ্জ্বলতম দিনগুলো। দু'দণ্ড ফুরসত ��েলেনি বঙ্গবন্ধুর। শাসকগোষ্ঠীর জেল-জুলুম-হুলিয়ায় ঘরে থাকা হয়নি নিশ্চিন্তে। পরিবারের ওম গায়ে জড়িয়ে আয়েশি সময় কাটাতে পারেননি বঙ্গবন্ধু দু'দণ্ড। ফুরসত পানি তিনি স্বাধীন বাংলাদেশেও। রোগ-শোক পাত্তা না দিয়ে নিরন্তর ছুটে চলেছেন সোনার বাংলা গড়ার সংগ্রামে। কিন্তু শরীর বেঁকে বসে। হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। দীর্ঘদিনের অনিয়ম-অত্যাচার স্থায়ী প্রভাব ফেলেছে শরীরে। তার ওপর বাড়ছে বয়স। প্রয়োজন হয়ে পড়ে উন্নত চিকিৎসা ও বিশ্রাম। চিকিৎসার জন্য লন্ডন সফরে বঙ্গবন্ধুর পাশে আজীবনের সাথি ফজিলাতুন নেছা মুজিব ................................................................................................... আলোকচিত্র: বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ঢাকা মহানগর উত্তর-এর প্রকাশিতব্য গ্রন্থ ‘শ্রদ্ধা ও ভালবাসায় স্মরণীয় : বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব’ থেকে #chandpur #sheikhhasina PrimeMinister of #bangladesh #sajeebwazed #bangladeshawamileague #bangla #satkhira #bangladeshi #sheikhmujiburrahman #dhakauniversity #votefornouka #dinajpur #bangladeshchatraleague #narayangonj #gopalgonj generalelection2018 #sonarbangla #joybangla #nouka #rongpur #chittagong #dhaka #dhakagraam #rajshahi #comilla #barisal #khulna #mymensingh #bogra #gazipur #sylhet # https://www.instagram.com/p/BsgADv1BM0m/?utm_source=ig_tumblr_share&igshid=ohmcc0nmnqg0
#chandpur#sheikhhasina#bangladesh#sajeebwazed#bangladeshawamileague#bangla#satkhira#bangladeshi#sheikhmujiburrahman#dhakauniversity#votefornouka#dinajpur#bangladeshchatraleague#narayangonj#gopalgonj#sonarbangla#joybangla#nouka#rongpur#chittagong#dhaka#dhakagraam#rajshahi#comilla#barisal#khulna#mymensingh#bogra#gazipur#sylhet
0 notes
Text
২৫ তারিখ লন্ডন যাবেন তামিম -Deshebideshe
২৫ তারিখ লন্ডন যাবেন তামিম -Deshebideshe
[ad_1]
ঢাকা, ২২ জুলাই- গত কিছুদিন ধরেই পুরোপুরি সুস্থ নন, পেটের পীড়ায় ভুগছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাঝেমধ্যেই পেটে তীব্র ব্যথা অনুভব করছেন। যা তাকে দিচ্ছে অস্বস্তিকর সময়।
করোনার মধ্যে দেশের বাইরে গিয়ে চিকিৎসা করানোয় আছে ঝক্কি। তাই প্রথমে দেশেই বিশেষজ্ঞদের শরণাপন্ন হওয়া। কিন্তু কেউই সেভাবে রোগ নির্ণয় করতে না পারায় বাধ্য হয়েই বিদেশে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত তামিম ইকবালের।
View On WordPress
0 notes
Text
২৫ তারিখ লন্ডন যাবেন তামিম
২৫ তারিখ লন্ডন যাবেন তামিম
[ad_1] ঢাকা, ২২ জুলাই- গত কিছুদিন ধরেই পুরোপুরি সুস্থ নন, পেটের পীড়ায় ভুগছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল, মাঝেমধ্যেই পেটে তীব্র ব্যথা অনুভব করছেন। যা তাকে দিচ্ছে অস্বস্তিকর সময়।
করোনার মধ্যে দেশের বাইরে গিয়ে চিকিৎসা করানোয় আছে ঝক্কি। তাই প্রথমে দেশেই বিশেষজ্ঞদের শরণাপন্ন হওয়া। কিন্তু কেউই সেভাবে রোগ নির্ণয় করতে না পারায় বাধ্য হয়েই বিদেশে চিকিৎসা করানোর সিদ্ধান্ত তামিম ইকবালের।
প…
View On WordPress
0 notes
Photo
২৫ জুলাই চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাচ্ছেন তামিম দৈনিক চারঘাট ডেস্ক: বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল চিকিৎসার জন্য ২৫ জুলাই লন্ডন যাবেন। বেশ কিছুদিন ধরেই পেটে ব্যথার সমস্যা অনুভব করছেন তামিম। তাই তিনি উন্নত চিকিৎসা নিতে লন্ডন যাচ্ছেন। সংবাদ মাধ্যমকে তামিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, চিকিৎসার জন্য তিনি ২৫ জুলাই লন্ডন যাবেন। মঙ্গলবার লন্ডনের একজনের চিকিৎসকের সঙ্গে ভিডিও কলে নিজের সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনাও করেন তামিম। এরপরই এই সিদ্ধান্ত নেন। বেশ কিছু দিন ধরে পেটে ব্যথার সমস্যায় ভুগছিলেন তামিম। এজন্য ঢাকায় বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়েছেন। প্যাথলজিক্যাল টেস্ট, সিটি স্ক্যানও করিয়েছেন তিনি। কিন্তু এতে ব্যথার কারণ জানা যায়নি। তিন দিন আগে সংবাদ মাধ্যমকে তামিম নিজের সমস্যা নিয়ে বলেছিলেন, ‘গত এক মাসে তিনবার এমন ব্যথা হয়েছে। এমন ব্যথা যে সোজা হয়ে দাঁড়াতে পারি না। বসলে কিংবা শুয়ে থাকলেও ব্যথা। ডাক্তার হাসপাতালে ভর্তি হতে বলেছিলেন। কিন্তু করোনার কারণে সেটি পারছি না। আরো কিছু পরীক্ষা করাতে চান এন্ডোসকপি, কোলনস্কোপি। এগুলো আবার হাসপাতালে গিয়ে করাতে হবে।’ জানা যায়, লন্ডনের এই যাত্রায় পরিবারকে সঙ্গে নিচ্ছেন না তামিম। সেখানে করোনাভাইরাস মহামারির কারণে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইন শেষে তার চিকিৎসা শুরু হবে।
0 notes
Text
করোনায় ফেনী জেলা আ. লীগ সভাপতির মৃত্যু
New Post has been published on https://is.gd/ZdmsLy
করোনায় ফেনী জেলা আ. লীগ সভাপতির মৃত্যু
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ফেনী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট আকরামুজ্জামান (৭৫) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রবিবার ভোরে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। গত ১৫ জুন থেকে জ্বর-কাশিসহ অসুস্থতা বোধ করলে বাসায় চিকিৎসা নেন তিনি। পরবর্তীতে ১৯ জুন শুক্রবার শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে সন্ধ্যায় সিএমএইচ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তিনি আইসিইউতে ছিলেন। এর আগে করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষায় নেগেটিভ এলেও সেখানে তার করোনা পজিটিভ আসে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে ও এক মেয়ে রেখে গেছেন। আক্রামুজ্জামানের ভাতিজা সাংবাদিক আসাদুজ্জামান দারা বলেন, গত দুইদিন তার শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেলে সিএমএইচে তাকে ভেন্টিলেটর সাপোর্ট দেয়া হয়। পরে রবিবার ভোরে তার মৃত্যু হয়। তার এক ছেলে শরিফ সোমবার লন্ডন থেকে দেশে ফেরার কথা রয়েছে। তিনি ফিরলে জানাজা-দাফন হবে বলে জানান তিনি। অ্যাডভোকেট আক্রামুজ্জামান ফেনী ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি ও ফেনী জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতিসহ শিক্ষা-সামাজিক-সংস্কৃতিসহ অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন।
0 notes
Text
কলকাতায় বিলেত ফেরত আরও যুবকের দেহে করোনা
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/1-more-affected-with-corona-in-kolkata/
কলকাতায় বিলেত ফেরত আরও যুবকের দেহে করোনা
বিশেষষ সংবাদদাতা : কলকাতায় আরও একজন যুবকের শরীরে কোভিড ১৯ ভাইরাস মিলেছে। তাঁকে বেলেঘাটার অাইডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ২৯ বছরের এই যুবক গত ১৩ মার্চ দুই বন্ধুর সঙ্গে লন্ডন থেকে একই উড়ানে ফেরেন। বিমানবন্দরে পরীক্ষায় কোনও ভাইরাস ধরা পড়েনি। তাঁকে সাবধান থাকতে রলে বাড়ি যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়। তাঁর সঙ্গে আসা একজন বন্ধু পঞ্জাবের ও অন্যজন ছত্তিসগড়ের। ওই দুই বন্ধুও কোভিড ১৯ আক্রান্ত হয়েছেন জেনে যুবক নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে বেলেঘাটা অাইডিতে ��েখাতে গিয়ে পজিটিভ বলে ধরা পড়ে। তাঁকে কর্তৃপক্ষ ভর্তি করেন। বালিগঞ্জ এলাকায় তাঁর বাড়ির লোকেদের গৃহ কোয়রেন্টাইনে রাখা হয়েছে। গত ১৭ মার্চ লন্ডন থেকে আসা রাজ্যের এক আমলার ১৮ বছরের তরুণ কলকাতায় আসে লন্ডন থেকে। তাঁর পরিচিত এক বান্ধবীর কোভিড আক্রান্ত শোনার পরও মেলামেশা করেছে। তাঁর শরীরে ভাইরাস পাওয়ার পর তাঁকে বেলেঘাটা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দুই যুবকের চিকিৎসা চলছে।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/131016
ঢামেক ডাক্তারদের করোনাকালীন নাচের ভিডিও ভাইরাল
.
মহামারি করোনাভাইরাসের তাণ্ডবে গোটা বিশ্ব বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে এই সংক্রমণটি। মহামারির এই সময় হাসপাতালে আসা রোগী ও চিকিৎসকদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে এবং তাদের মানষিক মনোবল চাঙ্গা রাখার জন্য হাসপাতালে নাচলেন চিকিৎসকরা।
এক বছরেরও বেশি সময় ধরে সম্মুখ সারির যোদ্ধা চিকিৎসকরা দিন রাত সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। করোনা বেড়ে যাওয়ায় এই কষ্ট তাদের বেড়েই সে নাচের ভিডিও ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
সোমবার (২৬ এপ্রিল) ডা. শাশ্বত চন্দন-এর ফেসবুক থেকে পোস্ট করা হয় ভিডিওটি। চিকিৎসকদের নাচের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে প্রশংসা করতে থাকেন মানুষজন।
এছাড়াও ইতিবাচকভাবে মন্তব্য করার পাশাপাশি অনেকে শেয়ারও করছেন।
ভিডিও’র নাচে পারফরম্যান্স করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডা. কৃপা বিশ্বাস, ডা. শাশ্বত চন্দন, ও ডা. আনিকা হোসেন খান। তারা লন্ডন প্রবাসী গায়ক মুজা’র ‘নয়া দামান’ গানটির সঙ্গে নাচেন তারা।
ডা. শাশ্বত চন্দন তার ফেসবুকে এ ভিডিও পোস্ট করে ক্যাপশনে লিখেন – ‘কোভিড-১৯ রোগীদের যারা চিকিৎসা করছেন, তাদের অনুপ্রেরণার জন্য সার্জনদের নাচ।
ভিডিওতে দেখা যায়- হাসপাতালের ড্রেস পরে ‘নয়া দামান’ গানের সঙ্গে নাচছেন এক চিকিৎসক। এরপর আরও দুজন চিকিৎসক এসে তার সঙ্গে যুক্ত হন।
‘নয়া দামান’ গানটির রচয়িতা হাছন রাজা। অনেকে গানটি কণ্ঠে তুলেছেন। তবে কিছুদিন আগে এই গানে কণ্ঠ দেন তসিবা ও মুজা। এ জুটির গাওয়া গানের সঙ্গে পারফর্ম করলেন ডা. শাশ্বত চন্দন, ডা. কৃপা বিশ্বাস, ডা. আনিকা হোসাইন খান।
0 notes