#রাজ্য থেকে সরকার
Explore tagged Tumblr posts
dasmoyna · 7 months ago
Text
কবে থেকে পড়ছে গরমের ছুটি
বেশ কিছুদিন আগে থেকেই গরমের ছুটির ঘোষণা করেছিল রাজ্য সরকার এবং বর্তমানে আবহাওয়ার পরিস্থিতি একদমই ভালোনয় সকালে তাপপ্রবাহ প্রচুর দিনের পর দিন ভ্যাপসা গরমের স্বীকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ এইরকম পরিস্থিতি দেখে রাজ্য সরকার ঠিক করেছেন আরো কিছুদিন আগে থেকে ছুটির দেওয়ার চিন্তা ভাবনা করেছে Summer Vacation 2024 সম্পর্কে ক্লিক করে জেনেনিন I
Tumblr media
0 notes
24x7newsbengal · 8 months ago
Link
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
আবগারি শুল্ক বৃদ্ধির কারণে কর্ণাটকে মদ বিক্রি কমেছে।
Liquor sale slumps in Karnataka due to excise duty hike
সম্পাদক, বাংলা খবর: 2023 সালের এপ্রিলে রাজ্য সরকার মদের উপর আবগারি শুল্ক বাড়��নোর পর থেকে কর্ণাটকে মদের বিক্রয় 20% কমেছে। শুল্ক বৃদ্ধি মদকে আরও ব্যয়বহুল করে তুলেছে এবং এর ফলে চাহিদা কমেছে। ভারতীয় তৈরি মদের (আইএমএল) উপর আবগারি শুল্ক 20% বৃদ্ধি করা হয়েছে, এবং বিদেশী মদের উপর শুল্ক 30% বৃদ্ধি করা হয়েছে। এর ফলে কর্ণাটকে মদের দাম 30% পর্যন্ত বেড়েছে। মদ বিক্রিতে মন্দা রাজ্য সরকারের কোষাগারে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
sarkariyojanainfo · 1 year ago
Text
Nabanna Scholarship 2023: Empowering West Bengal Students
Tumblr media
Nabanna Scholarship অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া 2023
Nabanna Scholarship 2023 নবান্ন স্কলারশিপ স্কিম হল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মাধ্যমিক (শ্রেণি 10) পরীক্ষা বা উচ্চ মাধ্যমিক (ক্লাস 12) পরীক্ষা বা যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা (ইউজি/পিজি) পাস করা প্রার্থীদের জন্য একটি প্রস্তুত। যে সকল প্রার্থীরা পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করেন এবং সমস্ত যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করেন তারা এই পুরস্কারের জন্য আবেদন করতে পারেন। নবান্ন পুরস্কারের মূল উদ্দেশ্য হল মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলের অধীনে প্রতি বছর পশ্চিমবঙ্গের মেধাবী প্রার্থীদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া।
Tumblr media
Nabanna Scholarship 2023 হল একটি বার্ষিক আন্তর্জাতিক স্কলারশিপ প্রতিযোগিতা যা বিশ্বের যে কোন স্থানের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। বৃত্তিটি একটি নেতৃস্থানীয় বিশ্ব পরিবেশ প্রযুক্তি সংস্থা নবান্ন দ্বারা স্পনসর করা হয়। প্রতিযোগিতাটি শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত যারা একটি স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে পড়ছেন এবং যারা টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কিত একটি ক্ষেত্র অধ্যয়ন করছেন। আবেদন প্রক্রিয়া সহজ এবং সম্পূর্ণ হতে মাত্র কয়েক মিনিট সময় নেয়। আপনার যা দরকার তা হল আপনার একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট এবং আপনি কেন নবান্ন স্কলারশিপের প্রাপ্য তার একটি ছোট প্রবন্ধ।
Nabanna Scholarship (নবান্ন বৃত্তি) 2023
Nabanna Scholarship 2023 হল একটি বার্ষিক বৃত্তি যার লক্ষ্য হল প্রকৌশলী, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণকারী প্রতিশ্রুতিশীল শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। বৃত্তিটি সারা বিশ্বের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত, এবং যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তার মধ্যে রয়েছে চমৎকার একাডেমিক পারফরম্যান্স এবং এই ক্ষেত্রগুলিতে ক্যারিয়ার গড়ার জন্য শক্তিশালী প্রেরণার সংমিশ্রণ। https://www.youtube.com/watch?v=nj2wwZBAj4g&pp=ygUYTmFiYW5uYSBTY2hvbGFyc2hpcCAyMDIz রাজ্যের অভাবী প্রার্থীদের মধ্যে শিক্ষার সুযোগ দেওয়ার জন্য, পশ্চিমবঙ্গ সরকার নবান্ন বৃত্তি নামে পরিচিত একটি নতুন প্রকল্প ঘোষণা করেছে। এই প্রকল্পের অধীনে, UG এবং PG অধ্যয়নে উচ্চশিক্ষা নিতে চান এমন প্রার্থীদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। আজ এই পৃষ্ঠায় আমরা আপনার সাথে নবান্ন পুরস্কার 2023 সম্পর্কিত সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমন উদ্দেশ্য, যোগ্যতার মানদণ্ড, গুরুত্বপূর্ণ নথি এবং বৃত্তি শেয়ার ���রব। এছাড়াও, আমরা আপনার সাথে অ্যাওয়ার্ড স্কিমের অধীনে আবেদন করার জন্য ধাপে ধাপে আবেদনের সমস্ত পদ্ধতি শেয়ার করব।
নবান্ন বৃত্তির(Nabanna Scholarship) বিস্তারিত
প্রকল্পের নাম:নবান্ন বৃত্তি(Nabanna Scholarship)চালু করেছে:পশ্চিমবঙ্গ সরকারসুবিধাভোগী: পশ্চিমবঙ্গের ছাত্র ছাত্রীউদ্দেশ্য: উচ্চ শিক্ষার প্রচারসুবিধা: শিক্ষার্থীরা তাদের পড়াশোনায় লক্ষ্য অর্জন করতে সক্ষম হবেবৃত্তির পরিমাণ: প্রতি বছর ১০,০০০ টাকাক্যাটাগরি: স্কলারশিপঅফিসিয়াল ওয়েবসাইট: www.wbcmo.gov.in
নবান্ন সিএম স্কলারশিপের জন্য যোগ্যতা
- প্রার্থীদের অবশ্যই ভারতীয় হতে হবে। - প্রার্থীদের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে - প্রার্থীদের অবশ্যই রাজ্যের যে কোনও প্রতিষ্ঠানে রাজ্য বোর্ড / মাধ্যমিক / উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা পরিষদ বা পশ্চিমবঙ্গের কোনও ��াজ্য সাহায্যপ্রাপ্�� বিশ্ববিদ্যালয় বা ইঞ্জিনিয়ারিং, নার্সিং, ফার্মেসি, মেডিকেলের মতো যে কোনও পেশাদার কোর্সে পাশ করার পরে অধ্যয়নরত থাকতে হবে। - যিনি মাধ্যমিক পরীক্ষায় 50% এবং তার বেশি কিন্তু 60% এর কম নম্বর পেয়েছেন বা 50% এবং তার উপরে কিন্তু H.S-এ মোট 60% এর কম পরীক্ষা বা 50% এবং তার বেশি কিন্তু স্নাতক 53% এর কম নম্বর - প্রার্থীরা, যারা গত বছরে একই কোর্স বা অধ্যয়নের পর্যায়ে অন্য কোনো সরকারি (কেন্দ্রীয়/রাজ্য) বৃত্তি বা উপবৃত্তি পান না। - যার বার্ষিক পারিবারিক আয় রুপির বেশি নয়। 1,20,000/-
নবান্ন সিএম স্কলারশিপের জন্য প্রয়োজন নথি
- বিগত আগের পরীক্ষাগুলোর মার্কশিট পাস করেছে। - বর্তমান রঙিন পাসপোর্ট ছবি - একটি সরকার ইস্যু করা আইডি প্রুফ (আধার কার্ড/ভোটার আইডেন্টিটি কার্ড/ড্রাইভিং লাইসেন্স/প্যান কার্ড) - মার্ক শীট এবং নির্বাচন কমিটির বরাদ্দ পত্রের অনুলিপি (শুধুমাত্র WBJEE/JEE বা সমমানের পরীক্ষার জন্য) - চলতি বছরের ভর্তির প্রমাণ বা টিউশন/ভর্তি ফি প্রদানের ফটোকপি। (ফির রসিদ/ভর্তি পত্র/প্রতিষ্ঠানের পরিচয়পত্র/বোনাফাইড সার্টিফিকেট) - আয়ের শংসাপত্র: বন্ধনীর মধ্যে উল্লিখিত যে কোনও একটি থেকে মাসিক পারিবারিক আয়ের শংসাপত্রের অনুলিপি - (ডিএম/ এসডিও/ বিডিও/ জয়েন্ট বিডিও/ পৌরসভা / কর্পোরেশনের ডেপুটি কমিশনারের ক্ষেত্রে নির্বাহী কর্মকর্তা)। - এমপি/এমএলএ শংসাপত্র: প্রার্থীদের মাসিক পারিবারিক আয় উল্লেখ করে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এমপি/বিধায়কের কাছ থেকে সুপারিশের অনুলিপি। - ব্যাঙ্ক পাসবুক: ব্যাঙ্ক পাস বুকের ফটোকপি সহ স্ব-ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের বিবরণ (IFSC কোড, শাখা কোড, শাখার নাম, অ্যাকাউন্ট নম্বর, ব্যাঙ্কের নাম)। - স্ব-ঘোষণা: প্রার্থীদের স্ব-ঘোষণা তার/তার স্বাক্ষরের অধীনে অধ্যয়নের বর্তমান কোর্সের বছর/সেমিস্টার উল্লেখ করে এবং যেকোন বৃত্তি/সহায়তা/সহায়তার প্রাপ্তি উল্লেখ করে, বর্তমান প্রতিষ্ঠানের প্রধান দ্বারা যথাযথভাবে সীলমোহর সহ পাল্টা স্বাক্ষর। - যোগাযোগের তথ্য ইমেল আইডি এবং সেলফ মোবাইল নম্বর। কোর্স অনুযায়ী নবান্ন স্কলারশিপের পরিমাণ 2023 কোর্স/বিভাগমার্কস প্রয়োজন (%)বৃত্তির পরিমাণ স্কুলের ছাত্র ছাত্রী 2021-22 | মাধ্যমিক পরীক্ষা পাস 50-60%Rs 10000কলেজের ছাত্র ছাত্রী 2021-22 | এইচ.এস. পরীক্ষা পাস 50-60%Rs 10000সাধারণ ইউজি কোর্স BA, BSc, BCARs 10000পেশাদার ইউজি কোর্সের জন্য Engineering, Pharmacy, MedicalRs 12000বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী 2021-22 | স্নাতক পাস 50-53%Rs 10000
Nabanna Scholarship 2023 অনলাইনে কীভাবে ��বেদন করবেন?
সমস্ত আগ্রহী প্রার্থী যারা এই পুরস্কারের অধীনে সুবিধা পেতে চান তাদের নীচে দেওয়া পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে - প্রথমে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যান wbcmo.gov.in - আপনার সামনে হোম পেজ খুলবে - হোমপেজে, নবান্ন অ্যাওয়ার্ড অ্যাপ্লিকেশন ফর্মের বিকল্পে টিপুন - রেজিস্ট্রেশন ফর্ম আপনার স্ক্রিনে খুলবে। - আপনাকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করতে হবে - এটির একটি প্রিন্টআউট বহন করুন - ফর্মে জিজ্ঞাসা করা সমস্ত তথ্য লিখুন - তথ্য প্রবেশ করার পরে আপনার সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি সংযুক্ত করুন - তারপরে সাধারণ পোস্ট/ড্রপবক্স নবান্ন, 14 তলা, 325 শরৎ চ্যাটার্জি রোড, শিবপুর, হাওড়া-711102-এর মাধ্যমে নীচে উল্লিখিত ঠিকানায় আবেদনপত্র পাঠান Write in bengali
গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক Nabanna Scholarship 2023
ক্রমিক সংখ্যাবিষয়পিডিএফ লিঙ্ক1নবান্ন বৃত্তি পিডিএফ ফর্মClick Here2এমএলএ ঘোষণাপত্রClick Here3স্ব-ঘোষণা ফর্মClick Here4আবেদনের অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তিClick Here
প্রশ্নাবলী
Nabanna Scholarship 2023 কি?নবান্ন স্কলারশিপ 2023 হল পশ্চিমবঙ্গ সরকার উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের সমর্থন করার জন্য একটি আর্থিক সহায়তা কর্মসূচি চালু করেছে।কে নবান্ন বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারেন?পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী শিক্ষার্থীরা যারা তাদের ক্লাস 10, ক্লাস 12, বা যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা (UG/PG) পাস করেছে তারা আবেদন করার যোগ্য।বৃত্তির পরিমাণ কত?নবান্ন স্কলারশিপ অফার করে Rs. স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর অধ্যয়নরত নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের প্রতি বছর 10,000।কিভাবে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হয়?শিক্ষার্থীরা নবান্ন বৃত্তি 2023 এর জন্য আবেদন করতে পারে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করে এবং প্রয়োজনীয় নথিপত্র সহ জমা দিয়ে।নবান্ন বৃত্তির উদ্দেশ্য কী?নবান্ন বৃত্তির মূল লক্ষ্য হল উচ্চ শিক্ষার প্রচার করা এবং পশ্চিমবঙ্গের মেধাবী শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা। Read the full article
0 notes
banglavisiononline · 2 years ago
Link
‘কেরাল স্টোরি’ নিয়ে ব্যাপক কথা উঠেছে সোস্যাল মিডিয়ায়। বামপন্থী এবং কমিউনিস্টরা ব
0 notes
neon-mine · 2 years ago
Text
২০১৪-র দিল্লির ভুল কি এবার পশ্চিমবঙ্গেও ?
সাড়ম্বরে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করে আসলেও এই অবশিষ্ট ভারতের শাসনক্ষমতা সুদীর্ঘকাল বিগত দুইটি ঔপনিবেশিক শক্তিরই (আরব ও ইউরোপীয়) নিয়ন্ত্রণে ছিল। মুক্তির প্রয়াস হয় বাজপেয়ীজির নেতৃত্বে ১৯৯৮ থেকে ২০০৪ পর্যন্ত। তারপরে দশ বছরের অন্ধকার কাটিয়ে সেই প্রয়াস অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছায় ২০১৪তে শ্রী নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীজির হাত ধরে। আঞ্চলিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন দলকে আশ্রয় করে থাকলেও সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে ভারতবিরোধী শক্তিগুলির আশ্রয় ছিল অ্যান্তোনিয়া মাইনোর কংগ্রেস দল। উত্তরাধিকারী হিসাবে তার পুত্রটি নিতান্ত অপোগণ্ড প্রমাণিত হওয়ায় এই অপশক্তি বিকল্প আশ্রয় খুঁজছিল। ২০১৪তে কেন্দ্রে সদ্য ক্ষমতাসীন এনডিএ সরকারের এক ভুল পদক্ষেপে সেই সুযোগ তারা পেয়েও যায়। সেই ভুল থেকেই আজ ভারতের সামনে সবচেয়ে বড় বিপদ হয়ে উঠে এসেছে অরবিন্দ কেজরিওয়াল ও তার আম আদমি পার্টি। প্রথমবার দিল্লিতে সরকার গড়ার ৪৯ দিনের মধ্যেই লেজেগোবরে হয়ে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন কেজরিওয়াল। সাংবিধানিক সঙ্কট কাটাতে অতঃপর দিল্লি বিধানসভার নির্বাচন করানোটাই ছিল সঙ্গত পন্থা। কিন্তু কূট রাজনীতিতে দক্ষ কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন তৎকালীন কংগ্রেস সকার তা করেনি। কারণ সেই পরিস্থিতিতে নির্বাচন হলে বিজেপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় জয়লাভ করত। ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনের আবহে দিল্লিতেও প্রবল ঝড় ছিল বিজেপির পক্ষে। মোদীজির নেতৃত্বে কেন্দ্রে এনডিএ সরকার গঠনের পর প্রথমেই উচিৎ ছিল সেই অনুকুল পরিস্থিতিতে দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন সেরে ফেলা। কিন্তু তা না করে তছনছ হয়ে যাওয়া বিরোধীদের ঘর গুছিয়ে নিতে দীর্ঘ অবকাশ দেওয়ার মাশুল এখন সমগ্র জাতিকেই দিতে হচ্ছে। রাজনৈতিক দলের নেতারা এক দিনের একটা বৈঠকেই বোঝাপড়া করে নিতে পারেন। কিন্তু শেষ প্রান্ত পর্যন্ত সেই বোঝাপড়ার বার্তা পাঠিয়ে এক দলের ভোট অন্য দলে স্থানান্তর করতে যথেষ্ট ফিল্ডওয়ার্ক করতে হয় যা সময় সাপেক্ষ। কেন্দ্রীয় সরকার তথা বিজেপি সেই সময়টা তাদের দিয়েছিল যাতে দিল্লিতে কংগ্রেস দলটা আম আদমি পার্টিতে স্থানান্তরিত অর্থাৎ ��াত ঝাড়ুতে বিবর্তিত হতে পারে। এর ফলে দিল্লিতে ও পাঞ্জাবে যে নৈরাজ্য আমরা দেখেছি ভবিষ্যতে তা হয়তো আরও অনেক দেখতে হবে।
পশ্চিমবঙ্গেও সেই ভুল হচ্ছে বলে এই অধম কলমচি শঙ্কিত। কোন বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি না থাকায় পশ্চিমবঙ্গে সুদীর্ঘ কাল বাম অপশাসন চলছিল। কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন কংগ্রেস দলের সাথে বামেদের গোপন বোঝাপড়ার ফলেই পশ্চিমবঙ্গে বামেদের বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি দানা বাঁধতে পারেনি। বাম অপশাসন থেকে যারা মুক্তি চাইছিলেন তারা ভোট দিত কংগ্রেসকে যে কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আবার চাইত না বামেদের সরাতে। সম্ভবত এর পেছনে রুশ-চৈনিক রসায়ন ছিল। এর ফলে পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের মধ্যে একটা বিভাজন সৃষ্টি হয়। যদিও স্পষ্ট কোন দিশা না থাকায় সেই বিভাজন থেকেও কোন বিকল্প উঠে আসেনি। ইতিমধ্যে সর্বভারতীয় স্তরে কংগ্রেসের বিকল্প হিসাবে উত্থান ঘটে ভারতীয় জনতা পার্টির। পশ্চিমবঙ্গের জনমানসও এতে প্রভাবিত হয়। কিন্তু সংগঠন ও নেতৃত্বের অভাবে তা প্রস্ফুটিত হতে পারেনি। এই পরিস্থিতিতে ১৯৯৮এ লোকসভা নির্বাচনের মুখে বিভাজিত কংগ্রেস থেকে সদ্য বেরিয়ে আসা মমতা ব্যানার্জীর নেতৃত্বে গঠিত তৃণমূল কংগ্রেসের সাথে জোট বেঁধে নির্বাচনে লড়ে বিজেপি। মমতা ব্যানার্জী দীর্ঘ দিনের রাজনীতিক ও রাজ্যে বাম বিরোধী আন্দোলনের প্রধান মুখ হিসাবে পরিচিত। স্বাভাবিক ভাবেই রাজ্যস্তরে এই জোটে বিজেপি অনেক ছোট শরিক হিসাবে থাকে। এর ফলে রাজ্যে বিজেপি’র স্বাভাবিক রাজনৈতিক জমি অপহরণ করার সুযোগ পেয়ে যান মমতা ব্যানার্জী। ১৯৯৮এর সেই নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি লোকসভা আসনের মধ্যে ৪১টিতে সমঝোতা হয়েছিল। একটি আসন মেদিনীপুরে সমঝোতা হয়নি। বামেরা আসনটি জিতে নিলেও দ্বিতীয় স্থানে ছিল বিজেপি। সুতরাং একথা নিঃসংশয়ে বলা যায় যে সেদিন বিজেপি ঐ জোট না করলে রাজ্যে বাম বিরোধী প্রধান শক্তি হিসাবে উঠে আসত বিজেপিই। প্রয়াত তপন সিকদার ছিলেন সেই সময় বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তিনি বারে বারে এই জোট নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করছিলেন। আমরা যারা বাম বিষবাষ্প থেকে মুক্তি চাইছিলাম, তখন তাঁকে গালি দিতাম। কিন্তু আজ বুঝতে পারি তিনি কতটা সঠিক ছিলেন। মানুষের ব্যক্তিগত রাজনৈতিক বিচার তথা রাষ্ট্র ও সমাজ চিন্তা যাই থাক না কেন পরিবর্তনকামী মানুষ বিকল্পের জন্য মেরুকরণের পথই বেছে নেবে। সাধারণ বিচারে মনঃপূত দল বা প্রার্থীর পরিবর্তে সম্ভাব্য মুখ্য প্রতিদ্বন্দ্বীকেই সে ভোট দেবে। এভাবেই পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির স্বাভাবিক রাজনৈতিক জমি মমতা ব্যানার্জীর দখলে চলে যায়। পোড় খাওয়া রাজনীতিক মমতা ব্যানার্জী কিন্তু বিষয়টাকে বেশ ভালভাবেই বোঝেন। “সিপিএমকে বাঁচিয়ে রাখ, নইলে সব বিজেপিতে চলে যাবে” কথাটা সেজন্যই বলতে হয়। নবান্নে ‘ফিস ফ্রাই’ বৈঠকে বলতে হয়, “আপনা��ের সক্রিয়তা বাড়ান, বন্ধ অফিসগু��ো খুলুন প্রয়োজনে আমি সাহায্য করব”।
১৯৪৭এর ১৪ই আগস্ট পর্যন্ত কংগ্রেস ছিল মূষলমানদের জান-ই-দুষমন। পরদিন ১৫ই আগস্ট তারা সব কংগ্রেসি হয়ে গেল। ভোটে জিততে এরাই ছিল কংগ্রেসের সবচেয়ে ভরসার জায়গা। সর্বপ্রকার প্রচেষ্টা সত্ত্বেও সাতচল্লিশে তারা সমগ্র বাঙলা প্রদেশ ভারত থেকে ছিনিয়ে নিতে পারেনি। তবে ‘পোকায় কাটা’ অংশ তথা পশ্চিমবঙ্গকে হাসিল করতে তারা নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে গেছে এবং সেই লক্ষ্যেই ক্ষমতাসীন দলকে ব্যবহার করেছে। ১৯৭৭এ বামেরা ক্ষমতায় এলে মালদা ও মুর্শিদাবাদ বাদে পশ্চিমবঙ্গের সর্বত্র তারা তাদের সমর্থন বামফ্রন্টের প্রতি সরিয়ে নেয়। সাতটি টার্ম ক্ষমতায় থাকলেও বামেদের প্রতি জনসমর্থন প্রথম দুই টার্মের বেশি ছিল না। শেষ পাঁচটি টার্ম তারা ক্ষমতা দখল করে ছিল একেবারে গায়ের জোরেই। বামেদের চেয়ে আরও বেশি সুবিধা ও ক্ষমতা দেওয়ার বোঝাপড়ায় মূষলমানরা তাদের সমর্থন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতি স্থানান্তরিত করে। সেই থেকেই এই দলটি মূষলমানদের প্রতি ঝুঁকে পড়ে। হিন্দুরা ক্রমাগত আক্রান্ত হতে থাকে; খর্ব হয় তাদের অধিকার ও নিরাপত্তা। তৃণমূল কংগ্রেস একটি ব্যক্তিগত মালিকানাধীন সম্পত্তিতে পরিণত হয়। ব্যাপক সন্ত্রাস লুণ্ঠন ও দুর্নীতির মাধ্যমে ক্ষমতায় টিকে থাকা ও মালিকের পরিবারের শ্রী বৃদ্ধির বিনিময়ে ‘পোকায় কাটা’ অংশ হস্তান্তরিত করার কাজ চলে। দুর্নীতিতে আকণ্ঠ নিমজ্জিত হওয়ার পর ন্যায়ালয়ের হস্তক্ষেপে তদন্ত শুরু হয় এবং ক্রমাগত ক্লেদ বেরিয়ে আসতে থাকে। বাম বিষবাষ্প থেকে মুক্তি পেতে যারা তৃণমূলকে সমর্থন করেছিল তারা আর তৃণমূলকে সমর্থন করছে না। বিকল্প রাজনৈতিক শক্তি হিসাবে তাই উত্থান হয়েছে বিজেপির। তৃণমূলের পিঠে চড়ে যারা ‘পোকায় কাটা’ অংশ হাসিল করতে চেয়েছে, লক্ষ্যের নিকটবর্তী হয়ে তারা এখন নিজস্ব বাহন নিতে চাইছে। সেই লক্ষ্যেই তথাকথিত সেকুলার ফ্রন্টের অবতারণা। তিনটে টার্ম অনেক দীর্ঘ সময়; তৃণমূলের মালকিন যা করার তা ইতিমধ্যেই করে নিয়েছেন। তবে লোভ আর আকাঙ্খাকে নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পেরে দেবগৌড়ার মতো ভাগ্যে শিকে ছিঁড়বার খোয়াব দেখলেও সময় যে তার ফুরিয়ে এসেছে সেটা তিনি বিলক্ষণ বোঝেন। তাই তিনটে টার্ম লুণ্ঠন আর ক্ষমতা ভোগের সুযোগ দেওয়ার কৃতজ্ঞতা স্বরূপ ক্ষমতার ব্যাটনটা এবার ববি-সিদ্দিকুল্লা-আব্বাসদের হাতে তুলে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ভাঙ্গরের আরাবুলকে দিয়ে ফুরফুরায় সুড়সুড়ি দেওয়ার নাটক সেই প্রস্তুতিরই অঙ্গ। এই ক্রান্তিকালে বিজেপি যাতে কোন সুযোগ না নিতে পারে তাই বাম কংগ্রেসাদি খিলা��তের সমস্ত খিদমৎগারদের পুনরুজ্জীবন ও একত্রীকরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অকারণে ও অযৌক্তিকভাবে কৌস্তভ বাগচীকে গ্রেফতার করে তাকে প্রচারের আলোয় নিয়ে আসা হয়েছে। যে বজ্রশৃঙ্খলে বিজেপির প্রতিবাদ আন্দোলন বা রাজনৈতিক কর্মসূচি এবং প্রতারিত চাকরি প্রার্থীদের ধর্না আন্দোলনকে দমন করা হয়েছে তার কিছুই দেখা যায়নি বামেদের বিধানসভা অভিযানে। খানিকটা লুকোচুরির নাটকের পর কার্যত পুলিসের সহযোগিতাতেই তারা পৌঁছে যায় বিধানসভা চত্বরের গেট পর্যন্ত। এ রাজ্যে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাওয়া দলগুলিকে পরিকল্পিতভাবে মিডিয়া কভারেজ দিয়ে প্রাসঙ্গিক করে তোলার চেষ্টা চলছে।
এ সব বোঝা গেলেও বোঝা যায় না পশ্চিমবঙ্গ পরিস্থিতিতে বিজেপির অবস্থান ও কার্যপ্রণালী। জনগণ চাইলেও বিজেপির নেতারাই সম্ভবত চাইছে না যে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি এগোক। ২০১৯-এর নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিজেপির ১৮ আসন লাভের পিছনে মমতা ব্যানার্জি ছাড়া আর কোনো রাজনৈতিক নেতার কিছুমাত্র অবদান নাই। তাঁর ক্রমাগত হিন্দুবিদ্বেষ ও ভারত বিরোধী আচরণ পশ্চিমবঙ্গের ভারতপ্রেমীদের বিকল্পের সন্ধানে বাধ্য করেছে। আর এর পরই মনে হয় বিজেপির নেতারা ভীত হয়ে পড়েছে, পাছে মানুষ গোটা রাজ্যের দায়ভারই তাঁদের কাঁধে চাপিয়ে দেয়। তাই ক্রমাগত অসংলগ্ন ও আবোল-তাবোল বিবৃতি দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে মুকুল কৈলাশেরা রাজ্য বিজেপিকে যে তৃণমূলের কাছে বিক্রি করে দিচ্ছে সে বার্তায় কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব কর্ণপাত করেনি। রাজ্যে বিক্ষোভ এড়াতে তৃণমূলের পাঠানো ট্রয়ের ঘোড়াগুলিকে দলে নিতে চার্টার্ড প্লেন-এ দিল্লিতে উড়িয়ে নিয়ে গিয়েছে। সাধারণ মানুষ তো দূর, দলের উদ্দেশ্য ও পরিকল্পনা অধস্তন কর্মকর্তারা জানতে বা বুঝতে পারছে না। সাধারণ মানুষ বা কর্মী সমর্থকদের অসুবিধা, আর্তনাদ বা আশা-আকাঙ্খার কথা তারা শুনতেই চাইছে না বা শুনলেও গ্রাহ্য করছে না। নেতৃত্বের জন্য নিম্ন মেধা ও অযোগ্যদের চয়ন করা হচ্ছে এবং তাদের রাজনৈতিক প্রশিক্ষণ এমনকি সামান্য ইতিহাসের পাঠটুকুও দেওয়া হচ্ছে না। মেধাবী ও নিষ্ঠাবানদের অবহেলা ও অপাংতেয় করে রাখা হচ্ছে। রাজ্যে সীমাহীন দুরাচার অবাধে চলেছে। প্রতিকার তো দূরস্থান, কেন্দ্রে কোথাও সে সব শংসিত কোথাও বা পুরস্কৃত হয়েছে। সেই সব শংসা ও পুরস্কারকে সামনে রেখে সাধারণ মানুষের প্রতিবাদ ও আর্তনাদকে নস্যাৎ করে দেওয়া হচ্ছে। উৎপীড়িত মানুষদের নিরাপত্তা দেওয়া তো দূরের কথা, তাদের মনোবল যোগাতে একটা বাক্যও ব্যয় হয়নি। অথচ ��ই মানুষগুলোই অনেক আশা ভরসায় বিজেপিকে ১৮টি লোকসভা আসন দিয়েছিল। কিছু ফিসফাস শোনা যাচ্ছে, এই সব উৎপীড়নের ফলে নাকি সংখ্যাগরিষ্ঠ ৭০% হিন্দু সচেতন আর ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে এবং এতেই একদিন ‘কেল্লা ফতে’ হবে। সাধারণ মানুষের হৃদস্পন্দন বোঝার চেষ্টা না করে কেবল ঠাণ্ডা ঘরে বসে ৭০-৩০ এর এই কল্পনার হিসাব কোনোদিনই মিলবে না। তারা খোঁজই রাখে না জনবিন্যাসের বাস্তব পরিস্থিতি; কিভাবে কত দ্রুতগতিতে তা বদলে যাচ্ছে প্রতিকূলতার দিকে। অন্য কোন বিকল্প না থাকায় হিন্দুরা বাধ্য হয়েই বিজেপিকে ভোট দেবে এই হিসাবও মিলবে না। লাগামছাড়া সন্ত্রাসে ঘরছাড়া, রাজ্যছাড়া অনেকেই। যারা ভিটেমাটিতে রয়েছে বা অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে ঘরে ফিরেছে, তারা আজ তৃণমূষলের হাতে পণবন্দী। তাদের অবস্থা মধ্যযুগে তরবারির মুখে ধর্মান্তরিতদের মতোই। আশা-ভরসার জায়গা না পেয়ে অনেকেই গুটিয়ে গেছে। সন্ত্রাসের কারণে অনেকেই ভোটকেন্দ্রে যেতে পারবে না। এর পড়ে রয়েছে বুথ দখল ও গণনার কারচুপি। অনেকের মনেই সন্দেহ দেখা দিয়েছে যে মমতা ব্যানার্জীর সাথে বিজেপি নেতৃত্বের কোনো গোপন সমঝোতা হয়েছে কিনা। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে যা করেছে তারপর বিজেপি নেতৃত্ব কথায় বা কাজে এমন কিছু করেনি যাতে এটাকে বামেদের প্রোপ্যাগান্ডা বলে উড়িয়ে দেওয়া যায়। প্রকাশ্যে হিন্দুদের আক্রমণ করতে মূষলমানদের উস্কানি দেওয়ার জন্য মমতা ব্যানার্জী বা ত্বহা সিদ্দিকির বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। এর পরেও যদি দুর্নীতি ইস্যুতে এই সরকারের পতন ঘটে, বিজেপি ক্ষমতায় আসবে সে সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। তৃণমূল এখন তৃণমূষলে পরিণত হয়েছে। সরকার পড়ে গেলে তা বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ জোটে বিলীন হয়ে যাবে; যেমনটা হয়েছে দিল্লিতে। পোকায় কাটা অংশ হাসিল করতে খিলাফতিদের অযাচিত ভাবেই প্রচুর সময় ও সুযোগ দেওয়া হয়েছে যা তারা সম্পূর্ণ কাজে লাগিয়েছে।
অনেকে যুক্তি দেখাচ্ছেন, চট করে কিছু করতে গেলে হিতে বিপরীত হতে পারে। তাই ধৈর্য ধরতে হবে। অকাট্য ও মোক্ষম যুক্তি ! সৌভাগ্যক্রমে আমাদের ধৈর্যশক্তিও সীমাহীন। একে একে আমাদের স্বজন, সম্ভ্রম, সম্পদ সবকিছু হারালেও আমরা ধৈর্য হারাইনি। বাকি রইল শবযাত্রা। বিভিন্ন সময়ে এমন বিজ্ঞাপন দেখেছি যে কেউ না থাকলে পবিত্র বান্দারাই নাকি অন্তিম সংস্কারের কাজটি করে দেন। তাই আর কোন দুর্ভাবনাই নাই।
ছবি ফেসবুক থেকে সংগৃহীত।
0 notes
newsforjob · 2 years ago
Text
ঘড়ি, অলঙ্কার পরে পরীক্ষাকেন্দ্রে নয়; একগুচ্ছ নিয়ম যা না মানলে বাতিল পরীক্ষা
ঘড়ি, অলঙ্কার পরে পরীক্ষাকেন্দ্রে নয়; একগুচ্ছ নিয়ম যা না মানলে বাতিল পরীক্ষা
বহু বাধা বিঘ্ন পেরিয়ে অবশেষে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার(West Bengal State Government) টেট পরীক্ষার আয়োজন করেছে।  প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার জন্য যোগ্যতা নির্ণায়ক পরীক্ষা TET(WBBPE TET-2022) অর্থাৎ Teacher’s Eligibility Test পরীক্ষা হবে আগামী ১১ই ডিসেম্বর, ২০২২ – রবিবার। পরীক্ষা পরিচালনা করবে পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর���ষদ। আগামী রবিবার, ১১ ডিসেম্বর,  দুপুর ১২টা থেকে ২:৩০ পর্যন্ত চলবে পরীক্ষা। …
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
gnebangla · 2 years ago
Text
মাধ্যমিক পাশে ভারতীয় নৌবাহিনীতে চাকরির সুযোগ, বেতন ৩০ হাজার
মাধ্যমিক পাশে ভারতীয় নৌবাহিনীতে চাকরির সুযোগ, বেতন ৩০ হাজার
ভারতীয় নৌবাহিনীতে সেলার (ম্যাট্রিক রিক্রুটমেন্ট) পদে ১০০ জন লোক নেওয়া হচ্ছে । শিক্ষাগত যোগ্যতা- ভারত / রাজ্য সরকার কর্তৃক স্বীকৃত স্কুল / বোর্ড থেকে মাধ্যমিক পাশ অবিবাহিত ছেলেরা আবেদনের যোগ্য। শূন্যপদ- ১০০ টি। বয়স- জন্ম তারিখ হতে হবে ০১.০৫.২০০২ থেকে ৩০.১০.২০০৫ তারিখের মধ্যে। মূল বেতন- ১ম বছর ৩০,০০০ টাকা, ২য় বছর ৩৩,০০০ টাকা, ৩য় বছর ৩৬,৫০০ টাকা ও ৪র্থ বছর ৪০,০০০ টাকা প্রতিমাসে । প্রার্থী বাছাই-…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
wing-news · 3 years ago
Text
Omicron: Omicron এর ক্রমবর্ধমান হুমকির মধ্যে, কেন্দ্র রাজ্যগুলিকে একটি চিঠি লিখে সতর্ক করেছে
Omicron: Omicron এর ক্রমবর্ধমান হুমকির মধ্যে, কেন্দ্র রাজ্যগুলিকে একটি চিঠি লিখে সতর্ক করেছে
ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট: দেশে ওমিক্রনের ক্রমবর্ধমান হুমকি এবং বেঙ্গালুরুতে দুটি নতুন রোগী পাওয়া যাওয়ার পরে, কেন্দ্রীয় সরকার আবারও রাজ্যগুলিকে সতর্ক করেছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ শুক্রবার রাজ্যগুলির মুখ্য সচিবদের একটি চিঠি লিখেছেন, তাদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। এর সাথে, আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীদের জন্য দেওয়া নির্দেশিকা অনুসরণ করতে এবং আরও কঠোরভাবে পরীক্ষা করার জন্য বলা হয়েছে।
View On WordPress
0 notes
easyvisaprocess · 3 years ago
Photo
Tumblr media
ভারত সরকার ২০২১ সালের ১৫ অক্টোবর থেকে বিদেশীদের পর্যটন ভিসা প্রদান শুরু করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (এমএইচএ) মতে, এটি বিদেশী পর্যটকদের জন্য প্রযোজ্য যারা চার্টার ফ্লাইটের মাধ্যমে ভারতে ভ্রমণ করছেন। এটাও বলা হয়েছে যে অন্যরা যারা নিয়মিত ফ্লাইটের মাধ্যমে আসছেন তাদের 15 নভেম্বর থেকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে।অভ্যন্তরীণ ভ্রমণ সমস্ত COVID -সম্পর্কিত প্রোটোকলের জায়গায় শুরু হবে। সময়ে সময়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারি করা এই প্রটোকলগুলি অবশ্যই সমস্ত বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশি তাদের দেশে নিয়ে যাওয়া বাহক এবং ল্যান্ডিং স্টেশনে সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের অনুসরণ করতে হবে।প্রতিবেদন অনুসারে, রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিত্বের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল এবং পর্যটন শিল্পের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডাররা কেন্দ্রীয় সরকারকে বিদেশ ভ্রমণের জন্য ভিসা দেওয়া শুরু করার অনুরোধ করেছিলেন। ভারত শেষ পর্যন্ত গত বছরের মার্চ থেকে চালু হওয়া অভ্যন্তরীণ ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞাগুলি সহজ করার জন্য একটি পদক্ষেপ নিয়েছে।বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন:  ০১৭৭৮-২০৪৮৮২  অথবা আমাদের অফিস ভিজিট করুন।
https://www.facebook.com/easyvisaprocessbd
1 note · View note
dasmoyna · 8 months ago
Text
রাজ্য এবার গরমের ছুটি
বিগত বছর গুলোর মতো এ বছরেও স্কুলে গরমের ছুটি ঘোষণা করেছে রাজ্য সরকার কিন্তু এইবার গরমের প্রভাবটা মার্চ মাস থেকেই অনেক বেড়ে গিয়েছে বর্তমানে আবহাওয়ার পরিস্থিতি ঠিক থাকলেও অস্বাভাবিক ভ্যাপসা গরমের স্বীকার হচ্ছেন রাজ্যবাসী এবং দিনের পর দিন রৌদ্রের তাপ বেড়েই চলেছে এই রকম পরিস্থিতিতে স্কুল এ আসাটা ছোট ছোট পড়ুয়াদের জন্য বিপদ এনে দিতে পারে তাই তাদের স্ব্যাস্থ সচেতনতার জন্য এই বিজ্ঞপি প্ৰকাশ করেছে সরকার জেনেনিন ক্লিক করে কবে থেকে পড়েছে West Bengal Summer Vacation
Tumblr media
0 notes
24x7newsbengal · 8 months ago
Link
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলেও বাংলা পড়াতেই হবে, মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত, মোদীর পথেই মমতা!
এবার থেকে আর স্কুলে শুধু ইংরাজি নয়, স্কুলে পড়াতে হবে বাংলাও। বেসরকারি স্কুলেও বাংলার পড়াতেই হবে। অর্থাৎ আমার সন্তানের বাংলাটা ঠিক আসে না। এটা বলার দিন শেষ। ��বার সমস্ত স্কুলে বাংলা পড়ানো আবশ্যিক করছে সরকার। রাজ্য মন্ত্রিসভা বৈঠকে এনিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারপরই রাজ্যের শিক্ষানীতির অনুমোদন হয়েছে। সেই শিক্ষানীতিতেই স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, বাংলা ও ইংরেজি দুটি ভাষাই পড়াতে হবে রাজ্যের স্কুলগুলিতে।…
View On WordPress
0 notes
visaprocessingpoint · 3 years ago
Photo
Tumblr media
visaprocessingpoint ভারত সরকার ২০২১ সালের ১৫ অক্টোবর থেকে বিদেশীদের পর্যটন ভিসা প্রদান শুরু করার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের (এমএইচএ) মতে, এটি বিদেশী পর্যটকদের জন্য প্রযোজ্য যারা চার্টার ফ্লাইটের মাধ্যমে ভারতে ভ্রমণ করছেন। এটাও বলা হয়েছে যে অন্যরা যারা নিয়মিত ফ্লাইটের মাধ্যমে আসছেন তাদের 15 নভেম্বর থেকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে। অভ্যন্তরীণ ভ্রমণ সমস্ত COVID -সম্পর্কিত প্রোটোকলের জায়গায় শুরু হবে। সময়ে সময়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারি করা এই প্রটোকলগুলি অবশ্যই সমস্ত বিদেশী পর্যটকদের পাশাপাশি তাদের দেশে নিয়ে যাওয়া বাহক এবং ল্যান্ডিং স্টেশনে সমস্ত স্টেকহোল্ডারদের অনুসরণ করতে হবে। প্রতিবেদন অনুসারে, রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিত্বের পরে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল এবং পর্যটন শিল্পের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডাররা কেন্দ্রীয় সরকারকে বিদেশ ভ্রমণের জন্য ভিসা দেওয়া শুরু করার অনুরোধ করেছিলেন। ভারত শেষ পর্যন্ত গত বছরের মার্চ থেকে চালু হওয়া অভ্যন্তরীণ ভ্রমণের উপর নিষেধাজ্ঞাগুলি সহজ করার জন্য একটি পদক্ষেপ নিয়েছে। বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন: ০১৯৩১-৮৫০৮৩৬ অথবা আমাদের অফিস ভিজিট করুন। https://www.facebook.com/visaprocessingpoint/  
1 note · View note
sobdosoinik · 2 years ago
Text
সিঙ্গুর সিনড্রম
সিঙ্গুর সিনড্রম
সিঙ্গুরে টাটাদের কারখানা হলে সিঙ্গুরবাসীর ভাগ্য বদলিয়ে যাবে। এমটাই সিঙ্গুর আন্দোলনের সময় তৎকালীন সরকার ও শাসকদলের পক্ষ থেকে মানুষকে বোঝানো হতো। এবং পরিবর্তনের পরবর্তী দশ বছরে সদ্য নির্বাচিত রাজ্য বিধানসভায় প্রবেশের অধিকার হারানোর পরেও অধিকাংশ বামফ্রন্ট সমর্থকদের আজও বলতে শোনা যায়, সিঙ্গুরে টাটাদের কারখানা হলে সিঙ্গুরবাসীর ভাগ্য বদলিয়ে যেত। সম্প্রতি জানা যাচ্ছে, সিঙ্গুর আন্দোলনের অন্যতম…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
omarkhattabsblog · 2 years ago
Photo
Tumblr media
আসামের মাদ্রাসাগুলোতে নজরদারি বৃদ্ধি; শিক্ষকদের বিবরণ জমা দেওয়ার নির্দেশ হিন্দুত্ববাদী ভারতের আসাম সরকার রাজ্যের সমস্ত মাদ্রাসাগুলোকে ১ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের দ্বারা নিযুক্ত শিক্ষকদের সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করার নির্দেশ দিয়েছে। কথিত ’সন্ত্রাসী’ যোগসূত্রের অভিযোগে কয়েকজন শিক্ষককে গ্রেফতার করার পর মাদ্রাসাগুলোতে নজরদারি বাড়িয়েছে হিন্দুত্ববাদী সরকার। গত ৯ নভেম্বর পুলিশ মহাপরিচালক (ডিজিপি) ভাস্করজ্যোতি মহন্তের উপস্থিতিতে এক বৈঠকে এ সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়। একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছে, মাদ্রাসাগুলিকে মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ তুলে মাদ্রাসাগুলোতে নজরদারি বাড়ানোর একটি কৌশল হিসেবে এই পদক্ষেপ নিয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী প্রশাসন। একই অভিযোগে আসামের হিন্দুত্ববাদী রাজ্য প্রশাসন তিনটি মাদ্রাসা ভেঙে দিয়েছে। এছাড়াও এ ধরনের আরেকটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে উগ্র হিন্দুরা। উল্লেখ্য, ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ করার জন্য, এই সন্ত্রাসবাদের গুজব ছড়িয়ে গত ছয় মাসে কয়েকটি মাদ্রাসা থেকে শিক্ষক সহ ৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন। গত ২১ সেপ্টেম্বর হিন্দুত্ববাদী শিক্ষামন্ত্রী রণোজ পেগু জানিয়েছিল, পর্যায়ক্রমে সকল বেসরকারি মাদ্রাসাগুলোকে নিয়ন্ত্রণ ও পর্যবেক্ষণের জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছে প্রশাসন। তারই ধারাবাহিকতায় সকল মাদ্রাসা শিক্ষককে নজরদারিতে আনার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী প্রশাসন। কোন ধরনের তদন্ত ও প্রমাণ ছাড়াই মাদ্রাসাগুলো উগ্রবাদের সাথে জড়িত বলে গুজব ছড়াচ্ছে উগ্র হিন্দুত্ববাদী প্রশাসন। মূলত এ সমস্ত অভিযোগ তুলে তারা মুসলিমদেরকে কোণঠাসা করতে চাইছে। তারা জানে যে, মুসলিমদের দ্বীনি প্রতিরক্ষার প্রধান দুর্গ হচ্ছে মসজিদ ও মাদ্রাসা। তাই এই দুর্গগুলো ধ্বংস ও আলেমদের গ্রেফতার করতে উঠেপরে লেগেছে উগ্রবাদী হিন্দুরা। তথ্যসূত্রঃ ১। Madrasas in Assam asked to submit details of teachers (Muslim Mirror) – https://tinyurl.com/5n7wbv55 ২। Assam government demolishes third Madrasa in a month – https://tinyurl.com/2j6mpe9p ৩। VIDEO LINK – https://tinyurl.com/msnn6yrn ৪। YT link – https://tinyurl.com/4mkha2eh ৫। Bulldozer demolishes madrassa in Assam, govt says owner a “terror accused” – https://tinyurl.com/2p8nf9hd https://www.instagram.com/p/ClG0W_ayMif/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes