#মার্কিন প্রতিষ্ঠান
Explore tagged Tumblr posts
Text
রিসেট বাটন’ নিয়ে বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিলো প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ‘রিসেট বাটন’ নিয়ে এক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চলছে তুমুল আলোচনা। অবশেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ নিয়ে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয় থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহম্মদ ইউনূস রিসেট বাটন চাপার কথা বলেছিলেন, কলুষিত রাজনীতি থেকে নতুন যাত্রা বোঝাতে। যে দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতি বাংলাদেশের প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছে, অর্থনীতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে, মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছে, কোটি কোটি নাগরিকের নাগরিক অধিকার কেড়ে নিয়েছে। বাংলাদেশের গর্বিত ইতিহাসকে মুছে ফেলার অর্থে এ দুটি শব্দ ব্যবহার করেননি তিনি।
আপনি যখন রিসেট বাটন চাপবেন তখন আপনার সফটওয়্যারটি পুনরায় সচল হবে। এটি হার্ডওয়্যার পরিবর্তন করে না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশের হার্ডওয়্যার। সেটা পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। কিছু মানুষ ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া ড. ইউনূসের সাক্ষাৎকারের ভুল ব্যাখ্যা করছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নিতে গত ৮ আগস্ট ঢাকায় আসার পর অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, জুলাই-আগস্টের ছাত্র-নেতৃত্বাধীন গণঅভ্যুত্থান ছিল আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা। প্রথম স্বাধীনতা ১৯৭১ সালে দেশের গৌরবময় স্বাধীনতা যুদ্ধ।
অধ্যাপক ইউনূস মিডল টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটির সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার পরপরই তিনি বাংলাদেশ নাগরিক কমিটি গঠন করেন এবং মার্কিন সরকারকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতে রাজি করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রব্যাপী প্রচারণা চালান। তিনি বাংলাদেশে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যা সম্পর্কে বিশ্বকে অবহিত করার জন্য বাংলাদেশ নিউজলেটার প্রকাশ করেন।
আরটিভি/এফএ
1 note
·
View note
Link
স্থলভাগের পর এবার সমুদ্রে গ্যাস অনুসন্ধানে বিনিয়োগ
0 notes
Text
'মানবতার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ': বিদ্রোহী বিজ্ঞানীদের দোষী সাব্যস্ত করা বিচারক জলবায়ু সংকট স্বীকার করেছেন
বৈজ্ঞানিক বিদ্রোহের সদস্যরা বহুজাতিক বিনিয়োগ কোম্পানি ব্ল্যাকরক, গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বিএমডব্লিউ এবং জার্মান সরকারের বিরুদ্ধে তিনদিনের বিক্ষোভে অংশ নেয়। বিজ্ঞাপন অহিংস বিক্ষোভের পর গত অক্টোবরে জার্মানিতে বিজ্ঞানী বিদ্রোহের চার কর্মীকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। গতকাল, মিউনিখ আঞ্চলিক আদালতের একজন বিচারক স্পেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইতালি থেকে আসা কর্মীদের অপরাধমূলক ক্ষতি এবং অনুপ্রবেশের…
View On WordPress
0 notes
Text
তিন দেশে বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমা এমআর-৯
কথাসাহিত্যিক কাজী আনোয়ার হোসেনের জনপ্রিয় স্পাই থ্রিলার সিরিজ ‘মাসুদ রানা’। বইয়ের পাতা থেকে এবার মাসুদ রানা আসছেন রুপালি পর্দায়। এরই মধ্যে সিরিজের ‘ধ্বংস পাহাড়’ উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি হয়েছে ‘এমআর-৯ : ডু অর ডাই’। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত হলিউড পরিচালক আসিফ আকবর পরিচালিত ছবিটির মুক্তির তারিখ ঘোষণা করল প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়া। মার্কিন সংবাদপত্র ‘ডেডলাইন ডটকম’ এ প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো…
View On WordPress
0 notes
Text
টয়োটা বিশ্বের বৃহত্তম গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান
বিশ্বের সবচেয়ে বড় গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান
টয়োটা বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে বড় গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। এর প্রাতিষ্ঠানিক নাম "টয়োটা মোটর কর্পোরেশন" (Toyota Motor Corporation)। এটি জাপানের একটি বৃহত্তম গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান, যা বিশ্বব্যাপী মোটরকার নির্মাণ ও বিক্রয়ের জন্য বিখ্যাত। এই প্রতিষ্ঠান বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, উন্নত উদ্ভাবন এবং পরিবেশবান্ধব গাড়ি প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিশ্বে অগ্রনী ভূমিকা পালন করছে।
টয়োটা কোম্পানির ইতিহাস : টয়োটা কোম্পানির আদি পুরুষ "সাকিচি তয়োদা" নাম থেকে কোম্পানির নামকরণ করা হয়। পরবর্তীতে ১৯৫৯ সালে নাম পরিবর্তন করে "টয়োটা সিটি" রাখা হয়। প্রথমদিকে এই কোম্পানি তাঁত ব্যবসায় জড়িত ছিল। ১৯৩৫ সালে সাকিচি তয়োদার ছেলে কিচিরি টয়োডা সর্বপ্রথম এ-ওয়ান মডেলের গাড়ি ইঞ্জিন তৈরি করতে সক্ষম হয়। ১৯৫৮ সালে প্রথম কোম্পানি তাদের গাড়ি বিদেশে বাজারজাত শুরু করে। পৃথিবীর প্রায় ৩২ ভাগ গাড়ি তাদের দখলে। টয়োটা মোটর কর্পোরেশন একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি। এটি প্রতিষ্ঠা হয ১৯৩৭ সালে। এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন "গুনতেশি টয়োডা"। এর মূল কারখানা জাপানের "আইচিগো" শহরে অবস্থিত। Toyota মূলত গাড়ি উৎপাদন করে থাকে। এছাড়াও যাতায়াত ব্যবস্থাপনা সংস্থা (Toyota Transportation System) এবং ইঞ্জিনিয়ারিং সেবা (Toyota Engineering Services) সহ পরিবেশবান্ধব ও উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন বিভিন্ন সেবা প্রদান করে। টয়োটা কোম্পানির আনুষ্ঠানি�� যাত্রা শুরু ১৯৩৭ সালের ২৮ শে আগষ্ট। Toyota কোম্পানীর জাপানে রয়েছে ১২টি কারখানা ও ১১টি সাবসিডিয়ারি অ্যাফিলিয়েট কারখানা। এছাড়াও বর্তমানে পৃথিবীর ২৬টি দেশে ৫৯টি কারখানা আছে। টয়োটা প্রতি বছরে গড়ে ৫৫ লাখ গাড়ি তৈরি করে। প্রতি ৬ সেকেন্ডে ১ টি গাড়ি তৈরি হয়। টয়োটা মোটর কর্পোরেশনের বিভিন্ন গাড়ির ব্র্যান্ড রয়েছে। যেমন- টয়োটা, লেক্সাস, ডায়হাতসু, হিনো, এবং রাসুপটিন। এটি বিশ্বে সবচেয়ে বড় গাড়ি উৎপাদনকারী হিসাবে পরিচিত এবং প্রায় পৃথিবীর ১৭০ দেশে তাদের গাড়ি বাজারজাত করে থাকে। টয়োটা শিডিয়ান প্রোজেক্ট (Toyota SAI) এবং হাইব্রিড সিস্টেম (Hybrid System)-এর মাধ্যমে পরিবেশবান্ধব উপকরণ ব্যবহারিক পণ্য তৈরি করে থাকে। এছাড়াও, এটি সামরিক সামঞ্জস্য সম্পর্কিত প্রকল্পের অংশীদার এবং পরিবেশের উন্নয়নে সংযোগ রাখতেও প্রয়োজনীয় কাজ করে। টয়োটার অংশীদারত্ব প্রতিষ্ঠানসমূহ : সুবারু কর্পোরেশন : ২০% মালিকানা মাজদা : ৫.১% মালিকানা সুজুকি : ৪.৯% মালিকানা ইসুজু : ৪.৬% মালিকানা ইয়ামাহা : ৩.৮% মালিকানা প্যানাসনিক : ২.৮% মালিকানা টয়োটা কিলোস্কার মোটর : ৮৯% মালিকানা বার্ষিক আয় : টয়োটা মোটর কর্পোরেশনের বার্ষিক আয় এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের অতিমাত্রা অতিক্রান্ত করে। এটি ২০২১-২২ ইং সালে সারা বিশ্বে আয়ের দিক থেকে প্রথম স্থানে ছিল। ২০২১-২২ সালের আর্থিক বছরে, টয়োটা মোটর কর্পোরেশনের আয় ছিল ২,৩৫,৩৮৪ মিলিয়ন ইউএস ডলার। কর্মী সংখ্যা : টয়োটা মোটর কর্পোরেশনের বিশ্বব্যাপী বিপুল সংখ্যক কর্মী আছে। যার সংখ্যা প্রায় ৩,৪৬,৫০০ জন (তিন লক্ষ ছেচল্লিশ হাজার পাঁচশত) জন। টয়োটা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সফল গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের রোল মডেল। এর গাড়ির মডেল, বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য এবং উন্নত প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত। এটি খুবই লাক্সারিয়াস ও সহজভাবে উপভোগ করা যায়। টয়োটা গাড়ি সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাদের গাড়ির বাজারজাত করে থাকে। টয়োটা গাড়ির বৈশিষ্ট্য : ১. উন্নত সুরক্ষা ব্যবস্থা : এর গাড়িগুলি উচ্চ স্ট্যান্ডার্ডে সুরক্ষিত এবং নিরাপদ। সেফটি ফিচার যেমন- এয়ারব্যাগ, এন্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম, স্টেবিলিটি কন্ট্রোল, ক্র্যাশ টেস্টিং এবং অন্যান্য সুরক্ষা উপকরণের সমন্বয়ে গাড়িগুলোকে সুরক্ষিত করে রাখে। ২. ইকোনমিক্যাল : টয়োটা গাড়িগুলোতে ইকোনমিক্যাল ডেসাইন দেওয়া হয়ে থাকে। এগুলি উচ্চ মাইলেজ পারফরম্যান্স এবং উচ্চ ইউনিট সংযোগিত ইউনিটের মাধ্যমে পরিচালিত হয়, যা উইডার ফ্রিংডম দিয়ে সহজেই ওয়ার্ক করে। ৩. ভর��াম্য রক্ষা : এই গাড়িগুলো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে যথেষ্ট গতি ও ভরসাম্যপূর্ণ হয়ে থাকে। সঠিক ইঞ্জিনিয়ারিং ও উন্নত নির্মাণ পদ্ধতির ফলে, টয়োটা গাড়িগুলো স্থিতিশীলতা ও পারস্পরিক সমন্বয়ে প্রদান করে গাড়ির উচ্চমান নিশ্চিত করে। ৪. কালার (রং) : এই গাড়িগুলি বিভিন্ন রংয়ের হয় থাকে। যা গ্রাহকদের পছন্দ অনুযায়ী ক্রয় করতে আগ্রহ বাড়ায়। রংয়ের বৈচিত্র্য ও নান্দনিক ডিজাইন গাড়ির মডেলগুলোকে আকর্ষণীয় করে তুলে। ৫. সুবিধাজনক ফিচার : টয়োটা গাড়িগুলোতে রয়েছে সুবিধাজনক ফিচার। যেমন- ব্যাক ক্যামেরা, হ্যান্ডসফ্রি পোয়ার্ড লিফ্টগেট, মাল্টিমিডিয়া ইউনিট, স্মার্ট কী-লেস এন্ট্রি, উচ্চমানেন অটোমেটিক ট্রান্সমিশন, পার্কিং সেন্সর ইত্যাদি। যা গাড়িগুলোকে অন্য যেকোনো গাড়ির চেয়ে উন্নত মান নিশ্চিত করে। উল্লেখিত বৈশিষ্ট্যগুলি Toyota গাড়িগুলিকে বিশ্বের সেরা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত এবং পছন্দসই করে তুলে ধরে। বিস্তারিত বৈশিষ্ট্য জানতে টয়োটা মোটর কর্পোরেশনের ওয়েবসাইট (global.toyota) এই গাড়ির বিভিন্ন মডেলের বিশদ বিবরণ দেখে নিতে পারেন। টয়োটা কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ও কোম্পানি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন নিচের ওয়েবসাইটগুলো থেকে - toyota.global - www.tayota.com - Toyota Wikipedia - Toyota Bharat সর্বশেষ, Toyota Motor Corporation সারা বিশ্বে সুন্দর, উন্নত এবং উন্নত প্রযুক্তি সহজলভ্য গাড়ি উৎপাদনের মাধ্যমে গ্রাহকদের কম মূল্যে সর্বোচ্চ মানের গাড়ি প্রদান করতে অবদান রাখে। টয়োটা মোটর কর্পোরেশনের উদ্দেশ্য হল- মানুষের জীবনযাপনের জন্য সুবিধাজনক এবং সুরক্ষিত গাড়ি উপভোগ করতে পারা। লেখক : একেএম শরিফুল ইসলাম Read the full article
0 notes
Link
বাংলাদেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় যেসব ব্যক্তি, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদ
0 notes
Text
বিশ্বের প্রযুক্তিক্ষেত্রে নতুন বিপ্লব ChatGPT
সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই আজকাল চোখে পড়ছে ‘AI’। পেইন্টিং থেকে শুরু করে কনটেন্ট সব দিকেই তার বিস্তার। ‘AI’ মানে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, বাংলা করলে হয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। প্রযুক্তির দুনিয়ায় দ্রুত গতিতে জায়গা করে নিয়েছে যাবতীয় আলোচনায়। তার মধ্যেই সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হয়ে উঠেছে মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাচালিত(এআই) চ্যাটবট—চ্যাটজিপিটি। ২০২২-এর নভেম্বরে চালু হয় চ্যাটজিপিটি। জনপ্রিয় হয়ে ওঠে ঝড়ের গতিতে। আপনি যা জানতে চাইবেন সব পাবেন। এ যেন এ�� আশ্চর্য দুনিয়া। অনেকে বলতেই পারেন- সে তো যে কোন সার্চ ইঞ্জিনই জানার খোঁজে উত্তরের খনি। তাহলে চ্যাটজিপিটি আলাদা কেন?
যখন সার্চ ইঞ্জিনে টাইপ করে কোনও কিছু খোঁজা হয় তখন উত্তর হিসেবে মূল টেক্সটের সঙ্গে আসে সম্ভাব্য সমস্ত লিঙ্ক। চ্যাটজিপিটি’তে কিন্তু তেমনটা হয় না। এখানে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে প্রশ্নের যে উত্তর আসে, অনেক স্পষ্ট এবং সম্ভাব্য সমস্ত তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ।
সংযুক্ত থাকুন এবং এই মতামতের মতো অদ্বিতীয় কনটেন্ট অনুসরণ করে থাকুন! আমরা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউবে সক্রিয়, যেখানে আপনি সংগ্রহে পরিপূর্ণ এবং উৎসাহজনক পোস্ট পাবেন। আমাদের সম্প্রদায়ে যুক্ত হয়ে সংস্কৃতিক অন্বেষণ এবং শিল্প বিস্ময়ে একটি প্রয়াসে যান। আজই আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে আমাদের জীবন্ত অনলাইন উপস্থিতির অংশ হোন!
Facebook : https://www.facebook.com/JiyoBangla/
Instagram : https://www.instagram.com/jiyobangla/?hl=en
YouTube : https://www.youtube.com/c/JiyoBangla
0 notes
Text
পাচারের অর্থ রেমিটেন্স হয়ে ফিরছে কি না, প্রশ্ন সিপিডির
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে হঠাৎ করে রেমিটেন্স আসা বেড়ে যাওয়া নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। বিষয়টিকে ‘অস্বাভাবিক’ বলে ব্যাখ্যা করে পাচারের অর্থ রেমিটেন্স হয়ে দেশে ফিরছে কি না, এ প্রশ্ন তুলেছে সংস্থাটি। শনিবার (২৭ মে) ধানমন্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে ‘স্টট অফ দ্য বাংলাদেশ ইকনোমি’ শীর্ষক সভায় রেমিটেন্স প্রবাহের চিত্র তুলে ধরে সংস্থার নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা…
View On WordPress
0 notes
Photo
এক বছরে দেড় লাখ কর্মী ছাঁটাই প্রযুক্তি খাতে: গত বছর টুইটারের মালিকানার নিয়ন্ত্রণ নিয়েই প্রতিষ্ঠানটির বিপুলসংখ্যক কর্মী ছাঁটাই করেন ইলন মাস্ক। তিনি মূলত নিজের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় এই ছাঁটাই করেন। এরপরের কাহিনি ভিন্ন। টুইটারের পর একে একে মাইক্রোসফট, গুগল, ফেসবুকের মালিকানা প্রতিষ্ঠান মেটাও ব্যাপকহারে কর্মী ছাঁটাই শুরু করে। গত বুধবার কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় করোনাকালে অত্যন্ত জনপ্রিয়তা পাওয়া অনলাইনে বৈঠক করার জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম জুম। এই তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন ডিজনি। সাত হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ডিজনির প্রধান নির্বাহী বব আইগার। চলতি বছরের শুরু থেকে যেন বিশ্বের প্রযুক্তি খাতে ছাঁটাইয়ের মচ্ছব শুরু হয়েছে। জানুয়ারি মাসের ভারতীয় গণমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, জানুয়ারিতে গড়ে প্রতিদিন তিন হাজার কর্মী ছাঁটাই হয়েছে প্রযুক্তি খাতে। বৈশ্বিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালে সব মিলিয়ে প্রযুক্তি খাতের কোম্পানিগুলো থেকে প্রায় দেড় লাখ কর্মী ছাঁটাই করা হয়। মাইক্রোসফট থেকে শুরু করে গুগল—এমন কোনো কোম্পানি বাদ নেই, যারা এ ছাঁটাই করেনি। ছাঁটাইয়ের কারণ হিসেবে প্রযুক্তি খাত বিশ্লেষকেরা দুটি কারণ চিহ্নিত করেছেন। প্রথমত, করোনা মহামারিতে লকডাউনের সময় বাড়তি চাহিদা মেটাতে বিপুল কর্মী নিয়োগ দেওয়া, যাঁদের এখন আর প্রয়োজন হচ্ছে না। দ্বিতীয়ত, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ। শুধু প্রযুক্তি কোম্পানি নয়, যুক্তরাষ্ট্রের বেসরকারি খাতের বড় ব্যাংকগুলোও কর্মীদের দরজা দেখিয়ে দিচ্ছে। ওয়েলস ফারগো বন্ধকি ঋণ বিভাগের কয়েক শ কর্মী ছাঁটাই করেছে বলে জানা গেছে। নভেম্বর মাসে বার্কলে প্রায় ২০০ কর্মী ছাঁটাই করেছিল। ওয়াল স্ট্রিটের মহিরুহ হিসেবে পরিচিত গোল্ডম্যান স্যাকস ও সিটি গ্রুপও কর্মী ছাঁটাই করেছে। কর্মীর আধিক্য ও মহামারির প্রভাব: মহামারির সময় বিশ্বের বিপুলসংখ্যক মানুষ ঘরে থেকে কাজ করেছেন। ফলে প্রযুক্তির চাহিদা হঠাৎ করে বহুগুণ বেড়ে যায় তখন। অতিরিক্ত চাহিদা মেটাতে ২০২০ সালের জুন থেকে ২০২২ সালের জুনের মধ্যে বিপুল কর্মী নিয়োগ দিয়েছে বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। তখন তাদের মুনাফাও হয়েছে বিপুল। কিন্তু এখন চাহিদা কমে যাওয়ায় কর্মীদের বিদায় করা হচ্ছে। ঋণমান নির্ণয়কারী যুক্তরাষ্ট্রভিক্তিক সংস্থা ফিচ রেটিংসের মার্কিন আঞ্চলিক অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ওলু সিনোলা সম্প্রতি ডয়চে ভেলেকে বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মসংস্থানের হার মহামারির আগের সময়ের তুলনায় এখনো ৮ শতাংশ বেশি। #technology #job #career #business #work https://www.instagram.com/p/ColvCPFh5KM/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
Text
ইলেক্ট্রিক গাড়ি তৈরি করবে বাইডু
ইলেক্ট্রিক গাড়ি তৈরি করবে বাইডু
চীনা সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট বাইডু গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গিলির সঙ্গে ইলেক্ট্রনিক গাড়ি নির্মাণ ইউনিট তৈরি করেছে। সোমবার সার্চ ইঞ্জিন বাইডু এ তথ্য জানায়। বাইডু কোম্পানির পক্ষ থেকে বলা হয়, নতুন এই ইউনিট স্বাধীনভাবে গাড়ি তৈরির কাজ করবে। শুক্রবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসির খবরে এর সংশ্লিষ্ট নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তির মন্তব্য প্রকাশ পায়। বেইজিংয়ে অবস্থিত বাইডুর হেডকোয়ার্টার থেকে সেই ব্যক্তি…
View On WordPress
1 note
·
View note
Text
ব্যর্থতা থেকে ঘুরে দাঁড়ানো কিছু সফল মানুষের গল্প
আমরা সবাই জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে সফলতার পেছনে ছুটে চলেছি। নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে, সমাজে মাথা উঁচু করে বাঁচতে মানুষ হিসেবে আমাদের চেষ্টার কোন অন্ত নেই।
স্কুল, কলেজ, কোচিং, সংস্থা, অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ যেক��নো কর্মক্ষেত্রে মানুষ একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করে চলেছে। তবে মজার ব্যাপার হলো সাফল্য পাওয়ার জন্য আমরা আমাদের প্রচেষ্টার তুলনায় প্রায়শই বেশি কিছু আশা করি এবং খুব দ্রুত সাফল্যের শিখরে পৌঁছাতে চাই।
মানুষের এই সাফল্য ক্ষুধা তাকে সভ্যতা বিকাশে সহায়তা করেছে সে বিষয়ে সন্দেহ নেই। তবে প্রতিটি ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য প্রয়োজন কঠোর পরিশ্রম, ধৈর্য এবং অধ্যবসায়। জীবনে সফলতার পাশাপাশি ব্যর্থতাও আসতে পারে, সেক্ষেত্রে দমে গেলে হবে না। বরং নতুন উদ্যমে আবারো সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে, কারণ ব্যর্থতাই সফলতার চাবিকাঠি। আসুন পৃথিবী জুড়ে বিখ্যাত ১০ ব্যক্তির জীবনের এমন কিছু গল্প জেনে নিই, যা আমাদের সফলতার পথে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।
স্টিভ জবস
বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘অ্যাপল’ প্রতিষ্ঠার জন্য স্টিভ জবস আইকনিক ফিগার হিসাবে খ্যাত। বর্তমানে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি সম্পদ ও ৪ হাজারের বেশি কর্মচারী থাকলেও মাত্র দুজন মিলে একটি ভাঙ্গা গ্যারেজ থেকে প্রতিষ্ঠানটির শুরু করেছিলেন। স্টিভ জবস তার ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন এই প্রতিষ্ঠানটি থেকে, ছিলেন দুই প্রতিষ্ঠাতার একজন। অবাক করা বিষয় হলো জবসকে বরখাস্ত করা হয়েছিল অ্যাপল থেকে।
তবে স্টিভ জবস থেমে থাকেননি, এবার তিনি প্রতিষ্ঠা করলেন নতুন কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ‘নেক্সট’। অন্যদিকে বাজার হারাতে শুরু করেছিল অ্যাপল। ফলে বাধ্য হয়েই স্টিভ জবসকে আবারো ফিরিয়ে নিয়ে যায় প্রতিষ্ঠানটি। সেই সাথে কিনে নেয় জবসের ‘নেক্সট’ কোম্পানিটি। এবার স্টিভ জবস ফিরলেন সিইও হয়ে।
বিল গেটস
প্রথম জীবনে মারাত্মক ব্যর্থতার মুখোমুখি হলেও, ব্যর্থতাকে পাশ কাটিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক হয়েছেন বিল গেটস। মাইক্রোসফটের মতো এমন একটি বৃহত্তম প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস হার্ভাডের একজন ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থী। তার প্রতিষ্ঠিত প্রথম প্রতিষ্ঠান ‘ট্র্যাফ-ও-ডেটা’ ব্যবসায়িক সফলতার মুখ দেখতে পারেনি। এটি তার জীবনের সব থেকে বড় ব্যর্থতা। প্রতিষ্ঠানটিতে বিল গেটসের বিনিয়োগকৃত সম্পূর্ণ পুঁজি নষ্ট হয়ে যায় এবং দুর্ভাগ্যক্রমে তিনি তার উচ্চ শিক্ষাও শেষ করতে পারেননি।
তবে, এত বড় ব্যর্থতার পরেও থমকে যাননি বিল গেটস। কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ও সফটওয়্যারের প্রতি তীব্র ভালবাসা এবং আবেগ তাকে ‘মাইক্রোসফট’ নামের বিশাল সফটওয়্যার সংস্থা প্রতিষ্ঠার পথে পরিচালিত করেছিল।
অ্যালবার্ট আইনস্টাইন
তার বিখ্যাত উদ্ভাবন এবং বিজ্ঞানের প্রতি অবদানের কারণে অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বিশ্বজুড়ে প্রায় সবার পরিচিত এক প্রখ্যাত বিজ্ঞানী এবং অসাধারণ প্রতিভা সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব। তার একটি বিখ্যাত উক্তি হচ্ছে- ‘সাফল্য ব্যর্থতারই একটি অগ্রগতি এবং যে কখনোই ব্যর্থ হয়নি সে সত্যিকার অর্থেই সফল ব্যক্তি হতে পারে না।’
শৈশবকালে তিনি লাগাতার ব্যর্থতায় ভোগেন। নয় বছর বয়স পর্যন্ত তিনি সাবলীল ভাবে অনর্গল কথা বলতে পারতেন না। এমনকি স্কুল থেকেও তাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। জুরিখ পলিটেকনিক স্কুলে তার ভর্তি নেয়া হয়নি। কিন্তু তিনি নিজেকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মহাসাগরের এক খ্যাতিমান রত্ন হিসাবে প্রমাণ করছিলেন এবং শেষ অবধি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরষ্কার অর্জন করেছিলেন।
আব্রাহাম লিংকন
এই মহান ব্যক্তিত্ব আমেরিকার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তার গেটিসবার্গ এড্রেসের জন্য বিখ্যাত। গণতন্ত্রের পথিকৃৎ হিসেবে বিশ্বজুড়ে তার নাম পরিচিতি। কিন্তু তিনিও বছরের পর বছর ধরে নিয়মিত প্রবল ব্যর্থতার মুখোমুখি হয়েছিলেন। ১৮৩১ সালে লিংকন তার ব্যবসায় ব্যর্থ হয়েছিলেন এবং পরে ১৮৩৬ সালে তিনি বড় ধরনে নার্ভাস ব্রেকডাউনের সম্মুখীন হন।
বছরের পর বছর ধরে ধারাবাহিক প্রচেষ্টার পরেও তিনি ১৮৫৬ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পরাজয় লাভ করেন। তবে লিংকনের জীবন থেমে থাকেনি, ধারাবাহিক প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে ১৮৬১ সালে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ষোড়শ রাষ্ট্রপতি হিসাবে নির্বাচিত হন।
জে.কে.রোলিং
সবচেয়ে বেশি বিক্রিত বই ‘হ্যারি পটার’ এর লেখক হিসাবে বিখ্যাত জে.কে.রোলিং। তিনি হার্ভার্ডের এক বক্তৃতা অনুষ্ঠানে তার ব্যর্থতা সম্পর্কে সরাসরি কথা বলেছিলেন। বৈবাহিক জীবনে ব্যর্থ হয়ে একাকী জীবনযাপন করছিলেন, তখন তার কোনো চাকরীও ছিল না। জীবনসঙ্গীহীন অবস্থা এবং বেকারত্বের মতো কঠিন পরিস্থিতি তাকে গতিশীল লেখক হিসাবে নতুন জীবন শুরু করতে বাধ্য করেছিল।
তার লেখা ‘হ্যারি পটার’ বইটি অনেকেই ছাপাতে রাজি হয়নি। মেনুস্ক্রিপ্ট ফটোকপি করার মতো টাকাও তখন তার কাছে ছিল না। তাই বারবার সেটি তাকে টাইপ করতে হতো। তবে তার উদ্যম ও অধ্যবসায়ের জোরে আজকে তিনি বিশ্বের অন্যতম আলোচিত একজন লেখক।
মাইকেল জর্ডান
ক্রীড়া বিশ্বের ইতিহাসের অন্যতম নামী একজন বাস্কেটবল খেলোয়াড় মাইকেল জর্ডান। শৈশবে প্রথমদিকে তার উচ্চতা কম থাকার কারণে প্রায়শই তাকে দল বাছাই প্রক্রিয়ায় বাদ দিয়ে দেয়া হতো।
বড় হওয়ার পরে তিনি বাস্কেটবল খেলোয়াড় হিসেবে খেলতে শুরু করেন। তবে প্রথমদিকে তিনি নয় হাজারেরও বেশি শটে ব্যর্থ হন এবং তিন শতাধিক গেম হেরে যান।
এর ফলে তিনি প্রচুর হতাশ হয়েছিলেন। তবে তার নিষ্ঠা ও অধ্যবসায় এবং ধারাবাহিকতা তাকে সাফল্যের দিকে এগিয়ে নেয়।
ওয়াল্ট ডিজনি
ওয়াল্ট ডিজনির নাম শোনেননি বর্তমান প্রজন্মে এমন লোক খুব কম আছেন। তিনি একজন বিখ্যাত কার্টুনিস্ট। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক প্রভৃতি বিখ্যাত কার্টুন চরিত্রের স্রষ্টা হিসেবে পরিচিত।
এমনকি তিনিও তার জীবনে বেশ কয়েকবার ব্যর্থ হন। তিনি সশস্ত্র বাহিনীতে যোগদানের প্রচেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছিলেন। এটি তাকে স্কুল থেকে সরে যেতে এবং তার পড়াশোনা ছেড়ে দিতে বাধ্য করে।
তার উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত ‘লাফ-ও-গ্রাম স্টুডিওস’ সম্পূর্ণ দেউলিয়া হয়ে যায়। এরপর তিনি মিসৌরি নিউজপেপার নামে একটি সংবাদপত্র সংস্থায় যোগদান করেন।
তবে প্রত্যাশা অনুযায়ী সৃজনশীল না হওয়ার কারণে সেখান থেকেও তাকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
ভিনসেন্ট ভ্যান গগ
এই বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব বিশ্বের ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ চিত্রশিল্পী এবং শিল্পী হিসেবে পরিচিত। তিনি তরুণ চিত্রশিল্পীদের আইকন।
ক্রমাগত ব্যর্থতা, মানসিক অসুস্থতা ও সম্পর্কের ব্যর্থতার ফলে তিনি মাত্র ৩৭ বছর বয়সে আত্মহত্যা করেন। সমগ্র জীবনে এই প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব মাত্র একটি ��েইন্টিং বিক্রি করেছিলেন, যা তাকে চারুকলা ও চিত্র জগতে আলোচিত ব্যক্তিত্বে পরিণত করে এবং তার অবস্থান ধরে রেখেছে।
স্টিফেন কিং
বিশ্বজুড়ে সর্বাধিক খ্যাতিমান লেখক হিসাবে বিখ্যাত মি. স্টিফেন কিং। তিনিও তার জীবনে বেশ কয়েকবার দুর্ভাগ্য এবং ব্যর্থতার মুখোমুখি হয়েছিলেন।
তিনি শৈশবে মাদক-অ্যালকোহল আর দারিদ্রের অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে গিয়েছিলেন। তবে তিনি সেই ব্যর্থতার জীবন থেকে উঠে আসতে পেরেছেন।
তিনি তার ‘শখ’ লেখালেখির প্রতি মনোনিবেশ করেন এবং একে নিজের পেশায় পরিণত করতে সক্ষম হন। তিনি নতুন কপিরাইটিং পদ্ধতির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি নতুন লিখন শৈলীর বিকাশ করেছেন।
স্টিভেন স্পিলবার্গ
স্টিভেন স্পিলবার্গ তার চলচ্চিত্রের জন্য বিখ্যাত, চলচ্চিত্র নির্মাণের ক্ষেত্রে তার অবদান অনস্বীকার্য। চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে তিনি অসংখ্য রেকর্ডের অধিকারী এবং অনেকগুলো জাতীয়-আন্তর্জাতিক পুরষ্কার অর্জন করেছেন।
এই মহান চলচ্চিত্র নির্মাতাও তার জীবনে বেশ কয়েবার ব্যর্থতার শিকার হয়েছেন। পরীক্ষায় ভাল গ্রেড পেতে সক্ষম না হওয়ার ফলে তাকে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ��িনবার বরখাস্ত করা হয়েছিল।
তার আবেগ এবং উৎসর্গের ফলস্বরূপ তিনি সফলতার চূড়ায় আরোহণ করেছেন। তিনি সর্বমোট ৫১টি দুর্দান্ত চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন এবং তিনটি অস্কার পুরষ্কার জিতেছেন।
সুতরাং ব্যর্থতা আমাদের জীবনেরই একটি অংশ তা মেনে নিতে হবে এবং সাময়িক ব্যর্থতাকে পাশ কাটিয়ে সফলতার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। সফলতা কঠোর পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ের ফসল। কোন ব্যর্থতা এই পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না।
1 note
·
View note
Link
মিয়ানমারের ওপর নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। যে
0 notes
Text
অনুমোদন নিয়েই রোগী সেজে দেশ ছেড়েছেন সিকদারের দুই ছেলে
অনুমোদন নিয়েই রোগী সেজে দেশ ছেড়েছেন সিকদারের দুই ছেলে
এক্সিম ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি, সিকদার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার ও তাঁর ভাই দিপু হক সিকদার রোগী সেজে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা ছেড়ে গেছেন।
নিজেদের মালিকানাধীন আরঅ্যান্ডআর এভিয়েশনের একটি উড়োজাহাজকে ‘রোগীবাহী’ হিসেবে দেখিয়ে ২৫ মে দুপুরে তাঁরা ব্যাংককের উদ্দেশে দেশ ছাড়েন। সরকারের সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের অনুমোদন নিয়েই দেশ ছেড়েছেন হত্যাচেষ্টা…
View On WordPress
0 notes
Text
এশিয়ার প্রথম ‘হিট অফিসার’ বাংলাদেশি বুশরা
বাংলাদেশে নিয়োগ করা হয়েছে ‘চিফ হিট অফিসার’। এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বুশরা আফরিনকে। এই ঘোষণার পর থেকেই আলোচনায় এসেছেন এই তরুণী। তাঁর সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ নেট দুনিয়া। এশিয়ার প্রথম ‘চিফ হিট অফিসার কে এই বুশরা এমন প্রশ্ন ঘুুরপাক খাচ্ছে নেট পাড়ায়। জানা যায়, বুশরা আফরিন কানাডা থেকে পড়াশোনা করেছেন। তাঁকে এই পদে নিযুক্ত করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। আন্তর্জাতিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান…
View On WordPress
0 notes
Text
ইউরোপে ৯৭ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে অ্যামাজন
ইউরোপে ৯৭ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে অ্যামাজন
সম্প্রতি ইউরোপে পণ্য সরবরাহ ক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে অ্যামাজন। মার্কিন রিটেইল জায়ান্ট তার বহরে আরো কয়েক হাজার বিদ্যুচ্চালিত ভ্যান, দূরপাল্লার ট্রাক ও কার্গো বাইক যুক্ত করবে। এ লক্ষ্যে সংস্থাটি অঞ্চলটিতে ১০০ কোটি ইউরো বা ৯৭ কোটি ২০ লাখ ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। খ���র এপি। সিয়াটলভিত্তিক অনলাইন খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ওয়েবসাইটে দেয়া একটি ঘোষণায় জানিয়েছে, এ বিনিয়োগের ফলে ২০২৫ সালের মধ্যে…
View On WordPress
0 notes
Text
সরকারিভাবে ক্রোয়েশিয়া যাওয়ার সুযোগ, বেতন ৭০০ ডলার
সরকারিভাবে ক্রোয়েশিয়া যাওয়ার সুযোগ, বেতন ৭০০ ডলার
বাংলাদেশ ওভারসিজ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড সার্ভিসেস লিমিটেডের (বোয়েসেল) মাধ্যমে সরকারিভাবে বাংলাদেশ থেকে পুরুষ কর্মী নেবে ক্রোয়েশিয়া। ইতিমধ্যে অনলাইনে আবেদন শুরু হয়েছে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা ১৩ অক্টোবর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। মেশনারি কার্পেন্টার পদে ১০ জন বাংলাদেশি কর্��ী নেবে দেশটি। মাসে বেতন ৭০০ মার্কিন ডলার (প্রায় ৭২ হাজার ৯১৭ টাকা)। বেতনের বাইরে থাকা ও খাওয়ার খরচও দেবে নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান। এ…
View On WordPress
0 notes