Tumgik
#মানহানি বিষয়
wing-news · 2 years
Text
মানহানি মামলায় আদালতে বলেছেন- “কংনা রনৌত মশহুর হস্তি হতে পারে, কিন্তু...''
মানহানি মামলায় আদালতে বলেছেন- “কংনা রনৌত মশহুর হস্তি হতে পারে, কিন্তু…”
মুম্বই: মুম্বইয়ের এক স্থানীয় আদালতে বলিউডের গান জাবেদ অখতর দ্বারা এক মানহানি অভিযোগে অনুগ্রহ করে কঙ্গনা রনৌতকে স্থায়ীভাবে ছাড় দেয় বলে তিনি একজন মশহুর হস্তান্তর করতে পারেন। যে, জিন পাসেগ্যাট কাজ করে, কিন্তু তারা এটা ভুলনা কি এক ক্ষেত্রে মনে হয়। কা হাওয়া দেয় দেয় সব স্থায়ী ছেড়ে দিয়েছিল। বিস্তারিত আদেশ গুরवार কে উপলভ্য। “নিয়ম ও শর্ত পালন করা হবে” আদালত আপনার আদেশে বলেছেন, ‘আরোপি এই…
View On WordPress
0 notes
badwipbartabd-blog · 7 years
Text
আমার দেয়া ছাগল মারাও যায় নি, মানহানি হয় নি- প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ
New Post has been published on https://badwipbarta.com/2017/08/02/%e0%a6%86%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a6%be-%e0%a6%9b%e0%a6%be%e0%a6%97%e0%a6%b2-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%93-%e0%a6%af%e0%a6%be%e0%a6%af/
আমার দেয়া ছাগল মারাও যায় নি, মানহানি হয় নি- প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ
বদ্বীপ বার্তা ডেস্ক: বাংলাদেশের খুলনা জেলার একজন প্রতিমন্ত্রীর বিতরণ করা ছাগল মারা যাবার খবর সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করায় ওই প্রতিমন্ত্রীর মানহানি হয়েছে – এমন এক মামলায় স্থানীয় একজন সাংবাদিককে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় দৈনিক প্রবাহ পত্রিকার সাংবাদিক আব্দুল লতিফ মোড়লের বিরুদ্ধে মামলাটি করেন স্থানীয় আরেক সাংবাদিক সুব্রত কুমার ফৌজদার।
তবে মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ এর পর বলেন, এ ঘটনায় তার মানহানি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না।
‘সেটা আমি মনে করি না। আমার কাজ ঠিক থাকলে এতে কিছু আসে যায় না।’
তিনি বলেন, তিনি যে ছাগল দিয়েছিলেন সেটা মারা যায় নি।
“আমি তো সবগুলি ছাগল দেই নাই। আমি যেটা দিয়েছি সেটা মারা যায় নাই । মারা গেছে অন্য একটা ছাগল।”
এরকম একটা মামলায় একজন সাংবাদিককে গ্রেফতার করাটা কতটুকু যৌক্তিক হয়েছে? এ প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী মি. চন্দ বলেন, “যৌক্তিকতা .. এ বিষয় সম্পর্কে আমার দৃষ্টিকোণ থেকে আমি বলেছি। যারা মামলা করেছে তারা তাদের দৃষ্টিকোণ থেকে করেছে – সেটা তো তাদের ব্যাপার। আমি তো কিছু বলতে পারবো না। “আইনি সুযোগ থাকলে এটা ‘মিট আপ’ করার ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে পারেন বলে তিনি আভাস দেন। ‘লিটিগেশন মিটে গেলেই সবচেয়ে ভালো’ -বলেন তিনি।
স্থানীয় দৈনিক প্রবাহ পত্রিকার সাংবাদিক আব্দুল লতিফ মোড়লকে গতকাল গভীর রাতে তাকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান মি. মোড়লের মেয়ে মেহনাজ রেজা মিম্মা।
তিনি টেলিফোনে বলেন, “রাত আড়াইটার দিকে আমার আব্বুকে বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশ ছিল, আমাদের ডুমুরিয়া থানার ওসি ছিল, আরও ২০/৩০ জনের মত মানুষ এসেছিল। দেয়াল টপকে তারা ঢোকে। তারা আমার রুমেও জোরে জোরে নক করে। আমি জানতে চাই ওনাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন। তখন আমাকে বাজে-ভাবে বলা হয় কোথায় নিয়ে যাচ্ছি সেটা আপনার মায়ের কাছ থেকে জেনে নিয়েন”।
তিনি আরও বলেন, “আমাদের প্রতিমন্ত্রী মৎস্য ও পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী ছাগল বিতরণ করেছেন সেই ছাগল ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মারা গেছে। সকালে ছাগল বিতরণ করছে, রাতেই মারা গেছে। আব্বু সেই খবরের লিংকটা শুধু শেয়ার করছে। এজন্য আমার বাবাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি শুধু এটুকুই জানি”।
0 notes
badwipbartabd-blog · 7 years
Text
আইনের খসড়ায় ৫৭ ধারার ইস্যুগুলো সংযুক্ত হওয়ায় সমালোচনা 
New Post has been published on https://badwipbarta.com/2017/07/14/%e0%a6%86%e0%a6%87%e0%a6%a8%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%96%e0%a6%b8%e0%a6%a1%e0%a6%bc%e0%a6%be%e0%a6%af%e0%a6%bc-%e0%a7%ab%e0%a7%ad-%e0%a6%a7%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%87%e0%a6%b8/
আইনের খসড়ায় ৫৭ ধারার ইস্যুগুলো সংযুক্ত হওয়ায় সমালোচনা 
বদ্বীপ বার্তা ডেস্ক:  আইনের খসড়ায় ৫৭ ধারার আদলে বিতর্কিত ইস্যুগুলো সংযুক্ত হওয়ায় নতুন করে এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারা বাতিলের পক্ষে শক্তিশালী জনমত গড়ে উঠলেও আলোচিত বিষয়গুলো নতুন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ১৯ ও ২০ ধারায় অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।
আইনের খসড়ায় ৫৭ ধারার আদলে বিতর্কিত ইস্যুগুলো সংযুক্ত হওয়ায় নতুন করে এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
ইন্টারনেটে ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে অপরাধের দমন, প্রতিরোধ ও বিচারের জন্য ২০০৬ সালের আইসিটি আইন ২০১৩ সালে সংশোধন করে ৫৭ ধারা যুক্ত করা হয়। আর সার্বিকভাবে ডিজিটাল অপরাধগুলোর প্রতিকার, প্রতিরোধ, দমন ও বিচারের জন্য সম্প্রতি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের কাজ চলছে।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের দ্বিতীয় খসড়ায় দেখা যাচ্ছে তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় আলোচিত ‘মানহানি’, ‘মিথ্যা-অশ্লীল’, ‘আইন শৃঙ্খলার অবনতি’ ও ‘ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত’ এই বিষয়গুলো আইনের ১৯ ও ২০ ধারায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
এছাড়া আইসিটি আইনের ৫৭ ধারায় যেখানে ‘নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হতে উদ্বুদ্ধ’ এবং ‘রাষ্ট্র ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন’ এই শব্দগুলি ছিল, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সেটি ‘মনকে বিকৃত ও দূষিত করা’ এবং ‘মর্যাদাহানি ও হেয় প্রতিপন্ন’- এভাবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
আর্টিকেল ১৯-এর বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়া পরিচালক তাহমিনা রহমান
বেসরকারি সংস্থা আর্টিকেল ১৯-এর বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়া পরিচালক তাহমিনা রহমান বলেন,
“৫৭ ধারার সমস্যা দুটি সমস্যা। প্রথমত সাবসট্যান্স নিয়ে (বিষয়বস্তু) এবং অপরেশনালি যা হচ্ছে সেটার সমস্যা। বিষয়বস্তুর দিক দিয়ে ৫৭ ধারায় যে আটটি গ্রাউন্ডের কথা বলা হয়েছে যে এসব বিষয়ে যদি কোনো বক্তব্য হয় তাহলে সেটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে দেখা হবে।”
”কিন্তু এই সিমিলার যেসব গ্রাউন্ডগুলি দেয়া হয়েছে সেগুলি আমাদের অন্যান্য আইনে এর থেকে বেশি প্রটেকশন (সুরক্ষা) দিয়ে আছে এবং বিশদভাবে ব্যাখ্যা করে দেয়া আছে। ৫৭ ধারায় যখন এসেছে তখন কিন্তু এগুলো সুস্পষ্ট করে সংজ্ঞায়ন হয়নি। আর অপারেশনালি আগের আইনে এসব অপরাধগুলি ননকগনিজেবল ছিল অর্থাৎ পুলিশের আমলে নেয়ার ক্ষমতা ছিলনা, কিন্তু ৫৭ ধারায় উল্লিখিত অপরাধ পুলিশ আমলে নিতে পারে,” বলছেন তাহমিনা রহমান।
খসড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ১৯ ও ২০ ধারা পর্যালোচনা করে তাহমিনা রহমান বলেন, “বাক স্বাধীনতা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি অধিকার । সেই অধিকারকে ক্রিমিনালাইজড(শাস্তিযোগ্য অপরাধ) করা উচিৎ নয়। কিন্তু ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের খসড়ায় দেখতে পাচ্ছি এখনো ৫৭ ধারার মতো ক্রিমিনালাইজড করা হচ্ছে। আবার ডেফিনেশনগুলো এখনো সুস্পষ্ট করে এখানে দেয়া হয়নি, আর পেনাল কোডে যেসব সুরক্ষা রয়েছে সেগুলো আমরা যে খসড়াগুলো দেখেছি সেখানে এখানো আসেনি।”
খসড়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ১৯ ও ২০ ধারার সংযুক্তি তৈরি করেছে নতুন বিতর্ক
তার মতে, “সমস্যাগুলো থেকেই যাচ্ছে। অবসিনিটি (অশ্লীল) বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করা এগুলো হলো কনসেপ্ট। এগুলোর ব্যাখ্যা ব্যক্তি বা অবস্থানভেদে ভিন্ন হতে পারে। আপনার কাছে যেটা অবসিনিটি মনে হতে পারে আমার কাছে সেটা অবসিনিটি নাও মনে হতে পারে।”
এ ব্যাপারে তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, তথ্য প্রযুক্তির সংশ্লিষ্ট অপরাধগুলো যেহেতু ঘটছে তাই আইনে থাকতে হবে।
“আমরা কি চাই রামুর মতো ঘটনা- নিরপরাধ নিরীহ মানুষজনের ওপরে ধর্মীয় সহিংসতা হোক? আমরা কি চাই নাসিরনগরের মতো সাম্প্রদায়িক ধর্মীয় উস্কানি দিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হোক? এরকম অনেক মিথ্যা, বানোয়াট সংবাদ, মানহানিকর তথ্য, ছবি অনেক প্রাণহানির কারণ পর্যন্ত হচ্ছে- ফেইসবুক থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়াতে।”
মি. পলক বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পাস হলে আইসিটি আইনের ৫৭ ধারা বিলোপ হবে- তবে ৫৭ ধারাটাকে গ্রহণযোগ্যভাবে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে সংযুক্ত করাই সরকারের লক্ষ্য।
তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক
“সাইবার জগতটাকে নিরাপদ রাখার জন্য আমার একদিকে যেরকম সকল অপরাধীকেও আইনের আওতায় আনতে চাই অপরদিকে নিরপরাধ কোনো ব্যক্তি যেন কোনোভাবে হয়রানির শিকার না হয় সেটাকে নিশ্চিত করার জন্যই সকল প্রচেষ্টা আমরা চালাচ্ছি।”
তবে বিদ্যমান আইনের ৫৭ ধারা অপব্যবহার হচ্ছে অভিযোগ করে এটি বাতিলে সোচ্চার সাংবাদিকরা।
সাংবাদিক নেতারা বলছেন, ৫৭ ধারার অপব্যবহারের সুযোগ নিয়ে এরকম মামলার কারণে সাংবাদিকদের মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়েছে।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা বলেন, তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় এ বছর জুলাই পর্যন্ত ৩৫টি মামলা হয়েছে। যার মধ্যে ২২টি মামলাই সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে।
তিনি বলেন, “এখন যে ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট সরকার করতে যাচ্ছে এর ১৯ ধারাও ৫৭ ধারার মতো একটি কালো ধারা। সাংবাদিকদের অধিকার হরণের জন্য বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ করার জন্য যে নামেই যে ধারা প্রবর্তন করা হোক সেটা আমাদের দৃষ্টিতে কালো আইন। আমরা এ কালো আইনের বিরোধী।”
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা
এদিকে তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় অপরাধে যে শাস্তি ছিল নতুন আইনের ১৯ ও ২০ ধারায় সেটি অনেকটা কমানো হয়েছে।
৫৭ ধারায় সাজা ছিল ৭-১৪ বছর ১৯ ধারায় সেটি ২ মাস থেকে দুই বছর ও ২০ ধারায় ১ থেকে ৭ বছর। জরিমানার ক্ষেত্রেও ৫৭ ধারায় সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা থেকে কমিয়ে ২ থেকে ৭ লক্ষ টাকা নির্ধারন করা হচ্ছে। আর ৫৭ ধারায় মামলা জামিন অযোগ্য থাকলেও ১৯ ও ২০ ধারায় মামলা জামিনযোগ্য করা হচ্ছে।
আইসিটি আইনের ৫৭ ধারার মতো নতুন ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের ১৯ ও ২০ ধারা নিয়ে উদ্বেগ প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী বলেছেন যাচাই বাছাই শেষে সবগুলি বিষয় সুস্পষ্ট করেই নতুন আইনটি পাশ হবে এবং তখন আর কারো কোনো সংশয় ও উদ্বেগ থাকবে না । বিবিসি
0 notes