#ভোগাতে
Explore tagged Tumblr posts
banglavisiononline · 10 months ago
Link
মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে গত বছরের ডিসেম্বরে যুক্ত
0 notes
narir-anggina23 · 1 year ago
Text
শীতের শুরুতেই : সর্দি-কাশি, জ্বর
***********************************************************************
শীতের শুরুতে তাপমাত্রা কমে আসার সাথে সাথে ধুলাবালির উপদ্রব প্রচন্ড পরিমাণে বেড়ে যায়। এজন্য সৃষ্টি হয় স্বাস্থ্যগত কিছু সমস্যা। আর এজন্যেই বেশিরভাগ মানুষের সর্দি-কাশি জ্বর এ ধরনের কমন উপসর্গগুলো দেখা যায়। চিকিৎসকদের কাছে এটি একটি কমন কোল্ড নামে পরিচিত। তবে এর থেকে পরিত্রাণের জন্য এই শীতে কিছু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করলে, আপনার জীবন সহজ হয়ে যেতে পারে। আজকে এই বিষয়ের উপর আপনাদের কাছে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ত���লে ধরছি।
আঙ্গিনায় দাঁড়িয়ে মোরা, পৃথিবীর দ্বার খোলো এই স্লোগানকে সামনে রেখে নারীদের নিয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য পেতে আমাদের পেজটিকে লাইক করে রাখুন এবং লাইক ও কমেন্টসের মাধ্যমে আপনাদের মূল্যবান মতামত জানান। তাহলে চলুন শুরু করি।
শীতের শুরু হতে না হতেই সর্দি-কাশি ,জ্বর যেন সবারই কমন ব্যাপার। এমন কোন পরিবার খুজে পাওয়া যাবে না যে, শীতের শুরুতে সর্দি-কাশি, জ্বর এই ধরনের স্বাস্থ্যগত সমস্যায় না পরে। বিশেষ করে রাতের বেলা নাক বন্ধ থাকা, আর সকাল হলেই নাক থেকে পানি পড়া এটা কমন ব্যাপার হয়ে যায়। সাথে মাথা ব্যথা ও জ্বর এ ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। অনেকের আবার গলা শুকিয়ে গিয়ে শুষ্ক কাশি দেখা দেয়। ফলে কথা বলতেও অনেক সময় অসুবিধা হয়। এ ধরনের কাশি পুরোটা শীত জুড়েই থেকে যায়। অনেক সময় শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। এ রোগটি মূলত ভাইরাস জনিত রোগ। চিকিৎসকদের মতে এ ধরনের ভাইরাস, সর্দি-জ্বরে ভোগাতে পারে দীর্ঘদিন।
অনেকের মতে এটি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে ভুক্তভোগীরাই জানেন, সমস্যাটি তাদের জন্য কতটুকু পীড়াদায়োক। তবে সতর্কতা অবলম্বন করলে এই শীতের সময়টি আপনি ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবেন।
সাধারণত ঠান্ডা লাগা বা সর্দিজ্বরের বেশ কিছু সাধারণ উপসর্গ থাকে যেগুলো শিশু ও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে একই রকম হয়ে থাকে। যেমন নাক বন্ধ হওয়া, সর্দি থাকা, গলা ব্যাথা, মাথা ব্যাথা, মাংসপেশীতে ব্যাথা, কাশ, হাঁচি, জ্বর, কানে ও মুখে চাপ অনুভব করা, স্বাদ ও ঘ্রাণের অনুভূতি কমে আসা।
মূলত এই রোগ গুলো ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলেও অনেক সময় এ ভাইরাস আক্রান্ত দেহের মধ্যে, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণও দেখা যায়। বিশেষ করে নাকের সর্দি যদি খুব ঘনো হয় বা কাশির সঙ্গে হলুদাভ কফ আসতে থাকে, তা ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণকেই নির্দেশ করে। এ রোগে আক্রান্ত হলে বিশ্রাম, প্রচুর পানীয় ও ফলের রস গ্রহণ করতে হবে। খুব বেশি জ্বর, গলাবেথা, কাশি থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
শীতের বাতাসে প্রচুর ধুলাবালি ও পরাগরেণু ছড়িয়ে থাকে। চিকিৎসকদের মতে, এই কারণে অ্যালার্জি দেখা দেয়। অ্যালার্জির দরুণ যে কাশি হয় তা শীত শেষ হওয়ার পরে চলে যেতে পারে। গুরুতরো বা একাধিক অ্যালার্জির ক্ষেত্রে চোখ চুলকায়। সর্দি কম, কাশি বেশি হয়। চিকিৎসকদের পরামর্শ মতে, অ্যালার্জি হলে কী থেকে হচ্ছে তা খুঁজে বের করতে হবে। তারপর ব্যবস্থা নিতে হবে ভালভাবে। অ্যালার্জি হোক বা ঠান্ডা লাগা, উপসর্গে মিল থাকলেও, চিকিৎসার ধরন কিন্তু আলাদা। তাই ডাক্তার না দেখিয়ে ওষুধ খেতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা।
শীতে ঠান্ডা, জ্বর, কাশি থেকে রক্ষা পেতে কিছু বিষয় মেন�� চলতে হবে। ঠান্ডা খাবার ও পানীয় পরিহার করতে হবে। এতে জ্বর ও কাশি হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যেতে পারে। এখন থেকেই কুসুম কুসুম গরম পানি পান করার অভ্যেস করে তুলুন। ধুলাবালু এড়িয়ে চলুন। তার জন্য বাইরে বের হলে সব সময় মাক্স পড়ে থাকতে পারেন। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। যাদের ধূমপানের অভ্যাস আছে তাদের এই সময়ে কাশি ও হাঁপানি রোগ দেখা দিতে পারে। প্রয়োজন মতো গরম কাপড় পড়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ । ঠান্ডা লাগলে, এ ব্যাপারে অলসতা করবেন না। হাতে-পায়ে মোজা, মাথায় টুপি ও গলায় মাফলার ব্যবহার করতে পারেন।
দুপুরের দিকে গোসল সেরে নেওয়ার চেষ্টা ��রবেন। ঠান্ডার সময়ে গোসল করবেন না। দ্রুত গোসল শেষ করার চেষ্টা করুন। ঘরের দরজা-জানালা সব সময় বন্ধ না রেখে মুক্ত ও নির্মল বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে সকাল থেকে বিকেলের আগ পর্যন্ত আলো বাতাস, রোদ প্রবেশ করার সুযোগ দিন।
বয়স্ক ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তিরা, শীতের শুরুতেই এলার্জি ও নিউমোনিয়ার টিকা নিয়ে নিতে পারেন। গরম পানি ও সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার চেষ্টা করবেন।
এছাড়া ঠান্ডা বা সর্দিজ্বর হলে ভিটামিন সি'র ভূমিকা অনেক আগে থেকেই প্রমাণিত। ঠান্ডা পরিবেশে বসবাসকারী মানুষ উচ্চমাত্রায় ভিটামিন সি গ্রহণ করে সর্দিজ্বর বা ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচতে পারেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। ঠান্ডায় আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে তোয়ালে বা গৃহস্থালীতে ব্যবহ্রত তৈজসপত্র শেয়ার করবেন না। সূর্যের আলো বা অন্য কোনো উৎসের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি গ্রহণও শরীরকে ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে।
তবে যাদের ঠান্ডা বা সর্দি কাশি ধরে গেছে তাদের কিভাবে দ্রুত উপশম লাভ করা সম্ভব সে সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। খুব সামান্য কারণেই ঠান্ডা বা সর্দিজ্বরে আক্রান্ত হতে পারে যে কেউ। সাধারণত কয়েকদিনের মধ্যেই মানুষের সর্দিজ্বর ভালও হয়ে যায়। তবে কয়েকটি উপায়ে স্বাভাবিকের চেয়ে দ্রুত সময়ে সর্দিজ্বর ভাল করা সম্ভব বলে বলছেন চিকিৎসকরা।
ঘুম মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কাজেই ঠান্ডা বা সর্দিজ্বরের সময় বিশ্রাম নিলে বা বেশি ঘুমালে দ্রুত আরোগ্য লাভ সম্ভব। সর্দিজ্বরের সময় উষ্ণ পরিবেশে থাকা বা উষ্ণ পোশাক পড়ে থাকলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। প্রচুর পরিমাণ পানি বা ফলের রস পানের মাধ্যমে পানিশূন্যতা রোধ করলে ঠান্ডা থেকে দ্রুত আরোগ্য লাভ করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই ঠান্ডা পানীয় নয়।
ঠান্ডার একটি সাধারণ উপসর্গ গলা ব্যাথা। লবণ পানি দিয়ে গড়গড়া করা অথবা লেবু ও মধু দিয়ে হালকা গরম পানীয় তৈরি করে পান করলে গলা ব্যথা দ্রুত উপশম হতে পারে।
ইনফ্লয়েঞ্জা ভাইরাসের লক্ষন এবং এলার্জি ও সর্দিজ্বরের উপসর্গ একই হওয়ায় এই দুই রোগের মধ্যে পার্থক্য করা অনেক সময় অসম্ভব হয়ে পড়ে�� তাই দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভুগলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ভিটামিন এ জাতীয় খাবার খেতে পারেন। মিষ্টি আলু, বিটের মূল, কয়েকটি বিশেষ ধরণের কুমড়ায় প্রচুর পরিমাণ বেটা-ক্যারোটিন থাকে যেটিকে আমাদের দেহ ভিটামিন এ তে রূপান্তরিত করে। ভিটামিন এ আমাদের নাক এবং ফুসফুসের মিউকোসাল লাইনিংকে শক্ত রাখে যা নাক ও ফুসফুসকে ইনফেকশনের হাত থেকে বাঁচায়। পাশাপাশি কমলা, তরমুজসহ লাল ফল একই ধরণের কাজ করে।
এছাড়া খাবারে যথেষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ ও রসুন থাকলেও ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। পেঁয়াজ ও রসুনে এক ধরণের তেল থাকে যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।
শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণে ঊনিশ তিরিশ এর দশোকে ভিটামিন সি ছিল সবচেয়ে প্রচলিত চিকিৎসা। এটি সত্তরের দশোকে এসে আরো বেশি জনপ্রিয় হয় যখন নোবেল বিজয়ী লিনাস পোলিং গবেষণা করে প্রমাণ করেন যে ভিটামিন সি ঠান্ডাজনিত রোগ উপশমে অনেক বেশি কার্যকর।
টানা সাতদিনের বেশি সর্দিজ্বর থাকলে বা টানা তিনদিনের বেশি সর্দির সাথে উচ্চমাত্রায় জ্বর থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।
শিশুদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শো নেয়ার ক্ষেত্রে সাতদিন অপেক্ষা না করা। শিশুদের তিনদিনের বেশি সর্দি থাকলেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
শীতে অসুস্থতা এড়াতে ভোরবেলা হাঁটতে বেরোবেন না। ভাসমান ধূলি কনা খুব ঠান্ডা পড়লে বেশি থাকে, সূর্য ওঠার পর তাপমাত্রা বাড়লে বেরোবেন। সান্ধ্যভ্রমণ এড়িয়ে চলুন।
লেখাটি ভালো লাগলে লাইক ও কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আঙ্গিনার সাথেই থাকুন।
Tumblr media
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
শরীরে পারে ভোগাতে, কার কেমন কাটবে রবিবার ? দেখে নিন আজকের রাশিফল
<p><strong>কলকাতা :</strong> কারও ভোগান্তির আশঙ্কা, কারও কাটবে ভাল দিন। জরুরি কাজে কারও ভেস্তে যাবে দিনের পরিকল্পনা তো কারও বন্ধু-পরিবারের সঙ্গে কাটবে ভাল দিন। কেমন যাবে আপনার দিন ? রবিবারের রাশিফল কেমন যাবে, জেনে নিন-&nbsp;</p> <p>মেষ রাশি – ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে চলুন। হাতে আসতে পারে অর্থ। পরিবার ও বন্ধুরা আপনার সান্নিধ্য ও সময়ের প্রত্যাশা করবেন। কারোর নেতিবাচক মানসিকতা প্রকাশে প্রভাবিত…
View On WordPress
0 notes
dainikcharghat · 4 years ago
Text
শিবগঞ্জে সীমানা জটিলতায় ৩ হাজার মানুষের ১৫ বছরের ভোগান্তি
শিবগঞ্জে সীমানা জটিলতায় ৩ হাজার মানুষের ১৫ বছরের ভোগান্তি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার দূলর্ভপুর ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের আটরশিয়া সীমানার ভেতরে প্রায় ১৫ বছর ধরে বসবাস করছে পাঁকা ইউনিয়নের প্রায় ৩ হাজার মানুষ। তাদের সঠিক ভোটাধিকার না থাকায় সম্প্রতি প্রধান নির্বাচন কমিশন এবং স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন ভূক্তভোগী এলাকাবাসী। অভিযোগে জানা গেছে- দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করলেও সীমানা…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
onenews24bd · 2 years ago
Text
পেটের চর্বি কমানোর ৬টি সহজ ও কার্যকরী উপায়
পেটের চর্বি কমানোর ৬টি সহজ ও কার্যকরী উপায়
পেটে চর্বি জমা বা ভুঁড়ি বাড়ার সমস্যা নিয়ে বিব্রত অনেকেই। পেটে বেশি চর্বি থাকলে কেবল খারাপই দেখায় না, মারাত্মক রোগের ঝুঁকিও বাড়ে। পেটের বাড়তি চর্বি হার্টের রোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও অন্যান্য জটিল সমস্যায় ভোগাতে পারে। অসংখ্য হরমোন পেটে চর্বি জমাতে ভূমিকা রাখে, কিন্তু ইনসুলিন হলো শরীরের প্রধান ফ্যাট স্টোরেজ হরমোন। পেটে চর্বি জমাতে না চাইলে ইনসুলিনের উৎপাদন কমাতে হবে। ইনসুলিন উৎপাদন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 3 years ago
Text
আরো ছয় মাস ভোগাতে পারে মহামারি
আরো ছয় মাস ভোগাতে পারে মহামারি
টপ নিউজ ডেস্কঃ : কভিড-১৯ সংক্রমণের রেশ কিছুটা নিম্নমুখী হলেও উচ্ছ্বসিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। এখন আরো বেশি সচেতন না হলে আগামী ছয় মাসের মধ্যে পরিস্থিতি আরো বিপজ্জনক হতে পারে বলে ��ানাচ্ছেন মার্কিন বিশেষজ্ঞ। যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ শতাংশেরও বেশি মানুষের টিকাদান সম্পন্ন হয়েছে। স্কুল-কলেজ, অফিস-আদালতও মোটামুটি খোলা। যথাযথ কভিডবিধি মেনে চললেও নিস্তার নেই এই কভিডগ্রাস থেকে। আপাতত সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে থাকলেও কয়েক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
poriborton · 6 years ago
Link
via Poriborton RSS feed https://ift.tt/eA8V8J
0 notes
eicrasoft · 6 years ago
Text
ঘরে বসেই নিরাময় করুন আপনার শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি
ঘরে বসেই নিরাময় করুন আপনার শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি
আজকে যে বিষয়টি নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করা হবে তা হল শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানি। এই হাঁপানি বা শ্বাসকষ্ট আমাদের পরিবারের অনেকেরই থাকতে পারে এবং আমাদের সমাজের অনেকেরই আছে। এই রোগটি আজকাল কমবেশি সকলকেই ভোগাতে থাকে। চলুন জানা যাক হাঁপানিটা কি, হাঁপানিটা এমন একটি রোগ যে রোগটি হলে আমাদের নিঃশ্বাসের কষ্ট হয়। এই রোগে রোগীর সর্দি থাকতে পারে, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কাশি থাকে রোগীর। কাশতে কাশতে রোগীর দম লেগে…
View On WordPress
0 notes
gnews71 · 6 years ago
Photo
Tumblr media
বিএনপিকে সিট ভাগাভাগি কতটা ভোগাতে পারে? নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত ঘোষণার পরদিন অর্থাৎ সোমবার থেকে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু করছে বিরোধী দল বিএনপি। তবে রোববারই বিএনপি নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে দিয়েছে, শরীকদের সাথে জোটবদ্ধ-ভাবেই তারা নির্বাচন করবে। কিন্তু আসন ভাগাভাগির সমীকরণ কি দাঁড়াতে পারে? কতটা কঠিন হতে পারে সেই ভাগযোগ? কতটা ছাড়া দিতে প্রস্তুত বিএনপি? জোটবদ্ধ নির্বাচনের অভিজ্ঞতা বাংলাদেশে নতুন কিছু নয়, কিন্তু এবার বিএনপিকে জটিলতর এক জোট-রাজনীতি সামাল দিতে হবে। কারণ, পুরনো ২০-দলীয় জোটের পাশাপাশি এখন তারা ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন আরেকটি ভিন্নধর্মী জোটের অংশ। বিএনপির নীতিনির্ধারকদের কয়েকজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিবিসি বাংলার কাদির কল্লোলকে বলেছেন, শরীক দলগুলোর সাথে প্রাথমিক কিছু আলোচনার ভিত্তিতে তাদের দল মনে করছে, শরীকদের ৫০ থেকে ৬০টি আসন দিতে হতে পারে। বিএনপির শীর্ষ একজন নেতা ইঙ্গিত দিয়েছেন, ড কামাল হোসেনের জোটের কাছ থেকে আসনের জন্য ততটা চাপ তাদের ওপর নেই। এমনকি ড কামাল হোসেন নিজেও নির্বাচন করতে ততটা আগ্রহী নন বলেই বিএনপির মনে হয়েছে। বিএনপির ঐ নেতা বলেন, বিএনপি চাইছে ড. কামাল হোসেনসহ ঐক্যফ্রন্টের কয়েকজন নেতাকে দলের নিরাপদ কয়েকটি আসনে প্রার্থী করে জিতিয়ে আনতে। জানা গেছে, ড হোসেনকে ফেনী বা দিনাজপুরে খালেদা জিয়ার একটি আসনে মনোনয়ন দেওয়ার প্রস্তাব করা হতে পারে। জাতীয় ঐক্যফন্টের কাছ থেকে আসনের প্রধান দাবিদার হতে পারে কাদের সিদ্দিকীর কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। তারা তিনটি আসনে চাইতে পারে বলে বিএনপি মনে করছে। এছাড়া, সাবেক আওয়াম লীগ নেতা সুলতান মনসুর সিলেটে তার এলাকায় একটি আসন চাইছেন। অন্যদিকে গণফোরামের মোস্তফা মহসীন মন্টু ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে মনোনয়ন চাইছেন। বিএনপির সূত্র বলছে, আসনটি বিএনপি নেতা আমানুল্লাহ আমানের হওয়ায় ��া নিয়ে কিছুটা জটিলতা বাঁধতে পারে। তবে বিএনপি সূত্রে বলছে, আসনের প্রধান দাবি আসবে ২০দলীয় জোটের শরীকদের কাছ থেকে, প্রধানত জামায়াতে ইসলামির কাছ থেকে। তবে নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় জামায়াতের প্রার্থীরা এবার তাদের দলের পরিচয়ে নির্বাচন করতে পারবেন না। বিএনপি নেতারা ইঙ্গিত দিয়েছেন, আসন ভাগাভাগি নিয়ে বড় কোনো সঙ্কটের আশঙ্কা তাদের নেই। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরাও মনে করছেন, আসন নিয়ে বড় কোনো জটিলতা এড়িয়ে চলতে চাইবে বিএনপি। সাংবাদিক এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ বিবিসিকে বলেন, বিএনপির সামগ্রিক মনোভাব এবার আপোষের। "তাদের প্রধান লক্ষ্য এই নির্বাচনের ভেতরে দিয়ে দলকে সংঘবদ্ধ করে পুরনো জায়গায় ফিরিয়ে নেওয়া, সুতরাং সর্বোচ্চ আপোষে তারা যাবে বলেই মনে হয়। কষ্ট হবে, সমস্যা দেখা দেবে, কিন্তু বিভেদ তৈরি হবে না।" রাষ্ট্রবিজ্ঞানী দিলারা চৌধুরীও মনে করেন, দরকষাকষি হবে, কিন্তু জটিলতা আয়ত্তের বাইরে যাবেনা। তিনি বলেন, বিএনপি নিশ্চিতভাবে জিতবে, এমন আসন শরীকরা দাবি করলে, জটিলতা তৈরি হতে পারে। "তবে বিএনপি এবার সবকিছুতেই আপোষ করছে, খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়ই তারা নির্বাচনে যাচ্ছে। অন্য কিছু নিয়ে জোটের ভাঙন তারা চাইবে না।" কী হবে জামায়াতের প্রার্থীদের ভোটের অঙ্কের বিবেচনায় বিএনপির প্রধান এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শরীক জামায়াতে ইসলামী। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না, কিন্তু জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হওয়ায় নূতন এক পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে। জানা গেছে, ভোটারদের ভেতর বিভ্রান্তি এড়াতে বিএনপি চাইছে তাদের শরীকরা সবাই ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করুক। তবে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থীদের ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করা নিয়ে বিএনপির নেতৃত্বের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। তাছাড়া, জামায়াত নেতাদের ধানের শীষ প্রতীক দিলে ড কামালের জোটের নেতাদের একই প্রতীক নিতে রাজী করানো অসম্ভব হয়ে পড়তে পারে। প্রতীকের এই বিষয়টি কীভাবে সুরাহা হবে, সেটা এখনও নিশ্চিত নয়।-সূত্র: বিবিসি
0 notes
topnews24online · 4 years ago
Text
বিদায়ের শেষ মুহূর্তেও বাইডেনকে ভোগাতে যেসব পদক্ষেপ নিলেন পম্পেও
বিদায়ের শেষ মুহূর্তেও বাইডেনকে ভোগাতে যেসব পদক্ষেপ নিলেন পম্পেও
টপ নিউজ ডেস্ক : আগামীকাল ২০ জানুয়ারি, শপথ নিচ্ছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এর মধ্য দিয়ে বিদায় হবে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের। নানা নাটকীয়তার পরও শেষ পর্যন্ত হোয়াইট হাউসে নিজেকে বহাল রাখতে পারছেন না ট্রাম্প। ক্ষমতা ছেড়ে চলে যেতেই হচ্ছে। তবে বিদায়ের আগেও ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ডানা ছাঁটতে তৎপর ডোনাল্ডের ট্রাম্পের অন্যতম সহযোগী মাইক পম্পেও। মুখ বুজে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
eyenewsbd · 6 years ago
Text
স্পেনের সঙ্গে ‘মিরাকল’ চাইছে রাশিয়া
স্পেনের সঙ্গে ‘মিরাকল’ চাইছে রাশিয়া
টুর্নামেন্ট শুরুর আগেও যদি দুই দল মুখোমুখি হতো, সেখানে স্পেনকে এগিয়ে রাখতে অনেকটা বড় ব্যবধানে। এই বি��্বকাপের আগে রাশিয়ার র‍্যাঙ্কিং ছিল দলগুলোর মধ্যে সবচেয়ে তলানিতে, তাদের সঙ্গে জিততে খুব একটা কষ্ট হওয়ারও কথা নয়। কিন্তু বিশ্বকাপে স্বাগতিকেরা প্রমাণ করেছে, র‍্যাঙ্কিং একটা সংখ্যা ছাড়া কিছু নয়। প্রথম দুই ম্যাচে যেমন খেলেছে, শেষ ম্যাচেও ওভাবে খেলতে পারলে স্পেনকে ভালোই ভোগাতে পারে রাশিয়া।
বরং স্পেনের…
View On WordPress
0 notes
khabarsamay · 7 years ago
Text
সাহায্যের আর্জি
শিলিগুড়ি, ১৭ জানুয়ারি‍: শিলিগুড়ির প্রাক্তণ কবাডি খেলোয়াড়  দেবীলাল সরেন‍ স্নায়ুরোগে আক্রান্ত। এক সময়ে কবাডি খেলায় রাজ্যে শিলিগুড়ির হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। জিতেছেন একাধিক পুরস্কার। কিন্তু এখন বয়স হয়েছে। আজ তার সংসার চলছে না । আর্থিক প্রতিবন্ধকতা এখন তার নিত্য সঙ্গী  l স্নায়ুরোগে ভোগাতে চোখে ঠিকমতো দেখতে পান না। গাড়ি, রিক্সা চালাতেন। কিন্তু তাও এখন আর পারেন না। শিলিগুড়ির হাকিমপাড়ায় বাড়ি তাঁর। বাড়িতে স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে। বাড়িতে রোজগারের কেউ নেইl অন্যদের  সাহায্য নিয়েই সংসার চালাতে হয়। দেবীলাল সরেন জানান, চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ৪০ হাজার টাকা। এত টাকা তাঁর কাছে নেই। টাকার জন্য অনেক জায়গায় ঘুরছি। যদি কেউ সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। কারোর সাহায্যে যদি সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন  তবে আগামীতে  করে  সংসারকে বাঁচাতে পারবেন l Read the full article
0 notes
bartaprobaho-blog · 7 years ago
Text
সেল্টা ভিগোর বিপক্ষে ৫-০ গোলে জিতেছে বার্সা
সেল্টা ভিগো ভোগাতে পারে। টানা দুই ম্যাচে বার্সেলোনা আর রিয়াল মাদ্রিদকে রুখে দেওয়ার প্রেরণা নিয়ে আবারও ন্যু ক্যাম্পে এসেছে বার্সারই সাবেক সহকারীর দলটি। ম্যাচটা বার্সেলোনার জন্য কঠিন পরীক্ষার হবে। পুরো মৌসুমে এখনো মূল প্রতিযোগিতায় একটি ম্যাচও না হারা বার্সার জন্য আজই কি সেই রাত? বার্সা ছিটকে পড়বে না তো কোপা দেল রের শেষ ষোলোতেই…।
ম্যাচ শুরুর আগে চলা এসব অনুসিদ্ধান্তকে বাতিল করে দিতে লিওনেল মেসি সময়…
View On WordPress
0 notes
banglalog · 7 years ago
Video
youtube
মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং দুশ্চিন্তা নিয়ন্ত্রণ ৯টি উপায়
➤ মানসিক চাপ কমানোর ৯টি উপায় ➤ দুশ্চিন্তা দূর করার ৯টি উপায় ➤ মানসিক চাপ থেকে মুক্তির ৯টি সহজ উপায় ➤ দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির সহজ উপায় ➤ মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে ৯টি সহজ উপায়
১. বাদাম একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত এক মুঠো করে বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করলে মস্তিষ্কের ভেতরে কর্টিজল নামক স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ কমতে শুরু করে। ফলে একদিকে যেমন উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তা কমে, তেমনি অন্যদিকে মনও চাঙ্গা হয়ে ওঠে। প্রসঙ্গত, বাদাম ছাড়াও মাছ, আখরোট এবং ফ্লেক্সসিডেও প্রচুর মাত্রায় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা কর্টিজল হরমোনের ক্ষরণ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২. মাছ-মাংস বিশেষজ্ঞদের মতে এমন ধরনের খাবার খেলে শরীরে লে-লাইসাইন নামে এক ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা নিউরোট্রান্সমিটারের ক্ষমতা বৃদ্ধির মধ্যে দিয়ে সার্বিকভাবে ব্রেন পাওয়া বাড়াতে সাহায্য করে। আর একবার ব্রেন পাওয়ার বেড়ে গেলে অ্যাংজাইটি কমতেও সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, মাছ এবং মাংস ছাড়াও বিনিসেও লে-লাইসাইনের সন্ধান পাওয়া যায়।
৩. রোদ গবেষণা বলছে শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে দুশ্চিন্তা কমে। তাই তো দেহে কোনওভাবেই যাতে এই ভিটামিনটির ঘাটতি দেখা না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, ভিটামিন ডি-এর সবথেকে ভাল উৎস হল সূর্যালোক। তাই সকাল বেলা, এই ধরুন ৭-৯ টার মধ্যে প্রতিদিন গায়ে রোদ লাগানোর চেষ্টা করবেন, এমনটা করলে দেখবেন চিন্তা আর মগজ ধোলাই করতে পারবে না।
৪. শরীরচার্চায় ঠিক ২১ মিনিট একাধিক কেস স্টাডি করে বিশেষজ্ঞরা জানতে পেরেছেন নিয়মিত মাত্র ২১ মিনিট শরীরচর্চা করলে এন্ডোরফিন নামক একটি হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যেতে শুরু করে। এই হরমোনটি মনকে চাঙ্গা করে তুলতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। তাই তো এন্ডোরফিনের ক্ষরণ যত বৃদ্ধি পায়, তত চিন্তা কমতে থাকে, বাড়তে থাকে আনন্দ।
৫. দু কাপের বেশি কফি নয় ভুলেও দিনে দু কাপের বেশি কফি খাবেন না যেন! আসলে শরীরে ক্যাফেইনের মাত্রা বাড়তে থাকলে এনার্জির ঘাটতি দূর হয় ঠিকই, কিন্তু সেই সঙ্গে অ্যাংজাইটি লেভেলও বাড়তে শুরু করে, যা শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয়। তাই এবার থেকে কফির মাত্রা কমিয়ে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করতে পারেন। এমনটা করলে শরীরের উপকার তো হবেই, সেই সঙ্গে অ্যাংজাইটি লেভেল বাড়ার আশঙ্কাও থাকবে না। ৬. ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এবং জিঙ্কের ঘাটতি যেন না হয় এই তিনটি উপাদান ব্রেন এবং শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই ভুলেও যেন এদের ঘাটতি না হয়, বিশেষত ভিটামিন বি ১২-এর। এক্ষেত্রে ডায়েটের দিকে নজর দিতে হবে। যে যে খাবারে এই উপাদানগুলি বেশ মাত্রায় রয়েছে, সেগুলি খেলেই দেখবেন আর কোনও চিন্তা থাকবে না। প্রসঙ্গত, ভিটামিন বি১২ প্রচুর মাত্রায় থাকে মাছ, মাংস, ডাল, ডায়াটারি প্রডাক্ট এবং ডিমে।
৭. জাম এই ফলটির শরীরে আছে অ্যান্থোসায়ানিন নামক বিশেষ এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে মানসিক চাপ কমতে সময় লাগে না। তাই তো এবার থেকে যখনই দেখবেন স্ট্রেস লেভেল হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে, তখনই এক মুঠো জাম খেয়ে নেবেন। দেখবেন নিমেষে মন চাঙ্গা হয়ে উঠবে।
৮. কাজু বাদাম একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে শরীরে জিঙ্কের মাত্রা কমতে থাকলে ডিপ্রেশন এবং অ্যাংজাইটি মাত্রা ছাড়ানোর আশঙ্কা থাকে। তাই কোনওভাবেই যাতে শরীরে এই দুই খনিজটির ঘাটতি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর কিভাবে খেয়াল রাখবেন এই বিষয়টির? খুব সহজ একটা পদ্ধতি আছে। প্রতিদিন এক মুঠো করে কাজু বাদাম খাওয়া ��ুরু করুন। দেখবেন স্ট্রেস কখনও আপনাকে ভোগাতে পারবে না। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে ��জুত থাকে প্রচুর মাত্রায় জিঙ্ক, যা মানসিক চাপের যম!
৯. রসুন এই প্রাকৃতিক উপাদানটির শরীরে মজুত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীর থেকে টক্সিক উপাদানদের বের করে দেওয়ার মধ্যে দিয়ে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমতে থাকলে স্ট্রেস লেভেলও ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। তাই তো রান্নায় রসুন ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিপটামি করবেন না যেন!
0 notes
poriborton · 6 years ago
Link
via Poriborton RSS feed https://ift.tt/eA8V8J
0 notes
banglalifestyletips · 7 years ago
Video
youtube
মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং দুশ্চিন্তা নিয়ন্ত্রণ ৯টি উপায়
➤ মানসিক চাপ কমানোর ৯টি উপায় ➤ দুশ্চিন্তা দূর করার ৯টি উপায় ➤ মানসিক চাপ থেকে মুক্তির ৯টি সহজ উপায় ➤ দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির সহজ উপায় ➤ মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে ৯টি সহজ উপায়
১. বাদাম একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত এক মুঠো করে বাদাম খাওয়ার অভ্যাস করলে মস্তিষ্কের ভেতরে কর্টিজল নামক স্ট্রেস হরমোনের ক্ষরণ কমতে শুরু করে। ফলে একদিকে যেমন উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তা কমে, তেমনি অন্যদিকে মনও চাঙ্গা হয়ে ওঠে। প্রসঙ্গত, বাদাম ছাড়াও মাছ, আখরোট এবং ফ্লেক্সসিডেও প্রচুর মাত্রায় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা কর্টিজল হরমোনের ক্ষরণ কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২. মাছ-মাংস বিশেষজ্ঞদের মতে এমন ধরনের খাবার খেলে শরীরে লে-লাইসাইন নামে এক ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিডের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা নিউরোট্রান্সমিটারের ক্ষমতা বৃদ্ধির মধ্যে দিয়ে সার্বিকভাবে ব্রেন পাওয়া বাড়াতে সাহায্য করে। আর একবার ব্রেন পাওয়ার বেড়ে গেলে অ্যাংজাইটি কমতেও সময় লাগে না। প্রসঙ্গত, মাছ এবং মাংস ছাড়াও বিনিসেও লে-লাইসাইনের সন্ধান পাওয়া যায়।
৩. রোদ গবেষণা বলছে শরীরে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা বৃদ্ধি পেলে দুশ্চিন্তা কমে। তাই তো দেহে কোনওভাবেই যাতে এই ভিটামিনটির ঘাটতি দেখা না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখা একান্ত প্রয়োজন। প্রসঙ্গত, ভিটামিন ডি-এর সবথেকে ভাল উৎস হল সূর্যালোক। তাই সকাল বেলা, এই ধরুন ৭-৯ টার মধ্যে প্রতিদিন গায়ে রোদ লাগানোর চেষ্টা করবেন, এমনটা করলে দেখবেন চিন্তা আর মগজ ধোলাই করতে পারবে না।
৪. শরীরচার্চায় ঠিক ২১ মিনিট একাধিক কেস স্টাডি করে বিশেষজ্ঞরা জানতে পেরেছেন নিয়মিত মাত্র ২১ মিনিট শরীরচর্চা করলে এন্ডোরফিন নামক একটি হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যেতে শুরু করে। এই হরমোনটি মনকে চাঙ্গা করে তুলতে বিশেষ ভূমিকা নেয়। তাই তো এন্ডোরফিনের ক্ষরণ যত বৃদ্ধি পায়, তত চিন্তা কমতে থাকে, বাড়তে থাকে আনন্দ।
৫. দু কাপের বেশি কফি নয় ভুলেও দিনে দু কাপের বেশি কফি খাবেন না যেন! আসলে শরীরে ক্যাফেইনের মাত্রা বাড়তে থাকলে এনার্জির ঘাটতি দূর হয় ঠিকই, কিন্তু সেই সঙ্গে অ্যাংজাইটি লেভেলও বাড়তে শুরু করে, যা শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয়। তাই এবার থেকে কফির মাত্রা কমিয়ে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করতে পারেন। এমনটা করলে শরীরের উপকার তো হবেই, সেই সঙ্গে অ্যাংজাইটি লেভেল বাড়ার আশঙ্কাও থাকবে না। ৬. ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এবং জিঙ্কের ঘাটতি যেন না হয় এই তিনটি উপাদান ব্রেন এবং শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়াতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই ভুলেও যেন এদের ঘাটতি না হয়, বিশেষত ভিটামিন বি ১২-এর। এক্ষেত্রে ডায়েটের দিকে নজর দিতে হবে। যে যে খাবারে এই উপাদানগুলি বেশ মাত্রায় রয়েছে, সেগুলি খেলেই দেখবেন আর কোনও চিন্তা থাকবে না। প্রসঙ্গত, ভিটামিন বি১২ প্রচুর মাত্রায় থাকে মাছ, মাংস, ডাল, ডায়াটারি প্রডাক্ট এবং ডিমে।
৭. জাম এই ফলটির শরীরে আছে অ্যান্থোসায়ানিন নামক বিশেষ এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে মানসিক চাপ কমতে সময় লাগে না। তাই তো এবার থেকে যখনই দে��বেন স্ট্রেস লেভেল হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে, তখনই এক মুঠো জাম খেয়ে নেবেন। দেখবেন নিমেষে মন চাঙ্গা হয়ে উঠবে।
৮. কাজু বাদাম একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে শরীরে জিঙ্কের মাত্রা কমতে থাকলে ডিপ্রেশন এবং অ্যাংজাইটি মাত্রা ছাড়ানোর আশঙ্কা থাকে। তাই কোনওভাবেই যাতে শরীরে এই দুই খনিজটির ঘাটতি না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আর কিভাবে খেয়াল রাখবেন এই বিষয়টির? খুব সহজ একটা পদ্ধতি আছে। প্রতিদিন এক মুঠো করে কাজু বাদাম খাওয়া শুরু করুন। দেখবেন স্ট্রেস কখনও আপনাকে ভোগাতে পারবে না। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে মজুত থাকে প্রচুর মাত্রায় জিঙ্ক, যা মানসিক চাপের যম!
৯. রসুন এই প্রাকৃতিক উপাদানটির শরীরে মজুত রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীর থেকে টক্সিক উপাদানদের বের করে দেওয়ার মধ্যে দিয়ে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। প্রসঙ্গত, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমতে থাকলে স্ট্রেস লেভেলও ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। তাই তো রান্নায় রসুন ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিপটামি করবেন না যেন!
0 notes