#ভাগ্য
Explore tagged Tumblr posts
sadipsiddiqueriad · 2 months ago
Text
0 notes
quransunnahdawah · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
অবস্থার পরিবর্তনে নিজেদের উদ্যোগী হতে হবে
মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
 মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
[সুরা : রাদ, আয়াত : ১১
আগের আয়াতে বলা হয়েছিল, সৃষ্টিজগতের প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব কিছুই আল্লাহ জানেন। কোনো কিছুই তাঁর অজানা নয়। মানুষের একান্ত গোপনীয় কথাও আল্লাহর কাছে গোপন নয়। আলোচ্য আয়াতের মূলকথা হলো, মহান আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের জন্য ফেরেশতা নিয়োজিত করেছেন।
এই ফেরেশতারা মানুষকে নানা বিপদাপদ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করে। কিন্তু কোনো জাতি যখন আল্লাহর নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা ও তাঁর আনুগত্য ত্যাগ করে অন্যায় ও অবাধ্যতার পথ বেছে নেয় তখন আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতিরক্ষামূলক পাহারা উঠিয়ে নেন। এরপর মানবজাতির ওপর আজাব নেমে আসে। এই আজাব থেকে আত্মরক্ষার কোনো উপায় থাকে না।
এই আয়াত থেকে সাধারণ দৃষ্টিতে আরেকটি বিষয় বোঝা যায়, মানুষকে সুন্দর জীবন বিনির্মাণের সামর্থ্য দেওয়া হয়েছে। মানুষ তার ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সামর্থ্যবান। এটা প্রত্যাশা করা উচিত নয় যে মানুষের ভাগ্য গড়ে দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। মানুষ যদি তার ব্যক্তিগত বা সামাজিক জীবনে সফলতা আনতে চায়, তাহলে এ জন্য তাকেই উদ্যোগী হতে হবে।
পৃথিবীতে কোনো কিছুই স্থায়ী নয়। সব কিছুই পরিবর্তনশীল। বরং পরিবর্তনশীলতাই কেবল স্থায়ী।
পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা মানুষকে সব সময় তাড়িয়ে বেড়ায়। মানবজীবনে পরিবর্তনের লক্ষ্যে যুগে যুগে আবির্ভাব ঘটে মুজাদ্দিদ বা সংস্কারকের; যদিও যেকোনো অবস্থার রূপান্তরকেই পরিবর্তন বলে। কিন্তু যে পরিবর্তন কাম্য তা হলো, অভিশপ্ত জীবন থেকে সৌভাগ্যময় জীবনে, অসৎ জীবনযাপন থেকে সৎ জীবনে, গোমরাহির পথ থেকে হেদায়েতের পথে রূপান্তর ও পরিবর্তন।
পরিবর্তন খুব তাড়াতাড়ি সম্ভব। যে ব্যাপারটিতে দেরি হয় তা হলো, ��রিবর্তিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া। পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে যত দেরি হবে জীবনে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রেও তত দেরি হবে।
কিন্তু কথা হলো, এ পরিবর্তন কোত্থেকে শুরু হবে। মূলত পরিবর্তনটা শুরু করতে হবে নিজ থেকে, নিজের মন থেকে। বন্ধ ঘরে প্রবেশের জন্য প্রথমে যেমন ইচ্ছা থাকা বাঞ্ছনীয়, ঠিক তেমনি পরিবর্তনের লক্ষ্যে প্রথমে দৃঢ় সংকল্প থাকা অপরিহার্য।
এ ক্ষেত্রে ঐশী নিয়মের কথাও আলোচ্য আয়াতে ব্যক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো জাতি যতক্ষণ না নিজেরা নিজেদের উন্নতির জন্য সচেষ্ট হয় ততক্ষণ আল্লাহও তাদের উন্নতি নিশ্চিত করেন না। আবার এটাও বলা হয়েছে, যারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তনের জন্য সচেষ্ট হয় না তারা সমূহ বিপদে নিমজ্জিত হয় এবং আসমানি আজাব তাদের গ্রাস করে। যদি কোনো জাতি এমন পরিস্থিতিতে পতিত হয়, তাহলে কারো সাহায্যই তাদের কাজে আসে না।
নিজেদের প্রচেষ্টায় প্রতিটি জাতি ও রাষ্ট্রের উন্নতি সাধিত হয়। মানুষ যখন আল্লাহর ওপর নির্ভর করে নিজেদের ভাগ্য গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করে তখন মহান আল্লাহ তাদের উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করে দেন।
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
https://www.youtube.com/watch?v=yWjsxLlUgc4
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
https://www.youtube.com/watch?v=piVeqVxXrDs
 
https://www.youtube.com/shorts/X98NT_neKhU
https://www.youtube.com/watch?v=XVrJQobiFcw
https://www.youtube.com/watch?v=drQEwLPkRhE
 
 
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
 
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
অবস্থার পরিবর্তনে নিজেদের উদ্যোগী হতে হবে
মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
 মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
[সুরা : রাদ, আয়াত : ১১
আগের আয়াতে বলা হয়েছিল, সৃষ্টিজগতের প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব কিছুই আল্লাহ জানেন। কোনো কিছুই তাঁর অজানা নয়। মানুষের একান্ত গোপনীয় কথাও আল্লাহর কাছে গোপন নয়। আলোচ্য আয়াতের মূলকথা হলো, মহান আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের জন্য ফেরেশতা নিয়োজিত করেছেন।
এই ফেরেশতারা মানুষকে নানা বিপদাপদ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করে। কিন্তু কোনো জাতি যখন আল্লাহর নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা ও তাঁর আনুগত্য ত্যাগ করে অন্যায় ও অবাধ্যতার পথ বেছে নেয় তখন আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতিরক্ষামূলক পাহারা উঠিয়ে নেন। এরপর মানবজাতির ওপর আজাব নেমে আসে। এই আজাব থেকে আত্মরক্ষার কোনো উপায় থাকে না।
এই আয়াত থেকে সাধারণ দৃষ্টিতে আরেকটি বিষয় বোঝা যায়, মানুষকে সুন্দর জীবন বিনির্মাণের সামর্থ্য দেওয়া হয়েছে। মানুষ তার ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সামর্থ্যবান। এটা প্রত্যাশা করা উচিত নয় যে মানুষের ভাগ্য গড়ে দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। মানুষ যদি তার ব্যক্তিগত বা সামাজিক জীবনে সফলতা আনতে চায়, তাহলে এ জন্য তাকেই উদ্যোগী হতে হবে।
পৃথিবীতে কোনো কিছুই স্থায়ী নয়। সব কিছুই পরিবর্তনশীল। বরং পরিবর্তনশীলতাই কেবল স্থায়ী।
পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা মানুষকে সব সময় তাড়িয়ে বেড়ায়। মানবজীবনে পরিবর্তনের লক্ষ্যে যুগে যুগে আবির্ভাব ঘটে মুজাদ্দিদ বা সংস্কারকের; যদিও যেকোনো অবস্থার রূপান্তরকেই পরিবর্তন বলে। কিন্তু যে পরিবর্তন কাম্য তা হলো, অভিশপ্ত জীবন থেকে সৌভাগ্যময় জীবনে, অসৎ জীবনযাপন থেকে সৎ জীবনে, গোমরাহির পথ থেকে হেদায়েতের পথে রূপান্তর ও পরিবর্তন।
পরিবর্তন খুব তাড়াতাড়ি সম্ভব। যে ব্যাপারটিতে দেরি হয় তা হলো, পরিবর্তিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া। পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে যত দেরি হবে জীবনে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রেও তত দেরি হবে।
কিন্তু কথা হলো, এ পরিবর্তন কোত্থেকে শুরু হবে। মূলত পরিবর্তনটা শুরু করতে হবে নিজ থেকে, নিজের মন থেকে। বন্ধ ঘরে প্রবেশের জন্য প্রথমে যেমন ইচ্ছা থাকা বাঞ্ছনীয়, ঠিক তেমনি পরিবর্তনের লক্ষ্যে প্রথমে দৃঢ় সংকল্প থাকা অপরিহার্য।
এ ক্ষেত্রে ঐশী নিয়মের কথাও আলোচ্য আয়াতে ব্যক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো জাতি যতক্ষণ না নিজেরা নিজেদের উন্নতির জন্য সচেষ্ট হয় ততক্ষণ আল্লাহও তাদের উন্নতি নিশ্চিত করেন না। আবার এটাও বলা হয়েছে, যারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তনের জন্য সচেষ্ট হয় না তারা সমূহ বিপদে নিমজ্জিত হয় এবং আসমানি আজাব তাদের গ্রাস করে। যদি কোনো জাতি এমন পরিস্থিতিতে পতিত হয়, তাহলে কারো সাহায্যই তাদের কাজে আসে না।
নিজেদের প্রচেষ্টায় প্রতিটি জাতি ও রাষ্ট্রের উন্নতি সাধিত হয়। মানুষ যখন আল্লাহর ওপর নির্ভর করে নিজেদের ভাগ্য গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করে তখন মহান আল্লাহ তাদের উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করে দেন।
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
https://www.youtube.com/watch?v=yWjsxLlUgc4
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
https://www.youtube.com/watch?v=piVeqVxXrDs
 
https://www.youtube.com/shorts/X98NT_neKhU
https://www.youtube.com/watch?v=XVrJQobiFcw
https://www.youtube.com/watch?v=drQEwLPkRhE
 
 
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
 
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
0 notes
ilyforallahswt · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
অবস্থার পরিবর্তনে নিজেদের উদ্যোগী হতে হবে
মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
 মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
[সুরা : রাদ, আয়াত : ১১
আগের আয়াতে বলা হয়েছিল, সৃষ্টিজগতের প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব কিছুই আল্লাহ জানেন। কোনো কিছুই তাঁর অজানা নয়। মানুষের একান্ত গোপনীয় কথাও আল্লাহর কাছে গোপন নয়। আলোচ্য আয়াতের মূলকথা হলো, মহান আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের জন্য ফেরেশতা নিয়োজিত করেছেন।
এই ফেরেশতারা মানুষকে নানা বিপদাপদ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করে। কিন্তু কোনো জাতি যখন আল্লাহর নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা ও তাঁর আনুগত্য ত্যাগ করে অন্যায় ও অবাধ্যতার পথ বেছে নেয় তখন আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতিরক্ষামূলক পাহারা উঠিয়ে নেন। এরপর মানবজাতির ওপর আজাব নেমে আসে। এই আজাব থেকে আত্মরক্ষার কোনো উপায় থাকে না।
এই আয়াত থেকে সাধারণ দৃষ্টিতে আরেকটি বিষয় বোঝা যায়, মানুষকে সুন্দর জীবন বিনির্মাণের সামর্থ্য দেওয়া হয়েছে। মানুষ তার ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সামর্থ্যবান। এটা প্রত্যাশা করা উচিত নয় যে মানুষের ভাগ্য গড়ে দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। মানুষ যদি তার ব্যক্তিগত বা সামাজিক জীবনে সফলতা আনতে চায়, তাহলে এ জন্য তাকেই উদ্যোগী হতে হবে।
পৃথিবীতে কোনো কিছুই স্থায়ী নয়। সব কিছুই পরিবর্তনশীল। বরং পরিবর্তনশীলতাই কেবল স্থায়ী।
পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা মানুষকে সব সময় তাড়িয়ে বেড়ায়। মানবজীবনে পরিবর্তনের লক্ষ্যে যুগে যুগে আবির্ভাব ঘটে মুজাদ্দিদ বা সংস্কারকের; যদিও যেকোনো অবস্থার রূপান্তরকেই পরিবর্তন বলে। কিন্তু যে পরিবর্তন কাম্য তা হলো, অভিশপ্ত জীবন থেকে সৌভাগ্যময় জীবনে, অসৎ জীবনযাপন থেকে সৎ জীবনে, গোমরাহির পথ থেকে হেদায়েতের পথে রূপান্তর ও পরিবর্তন।
পরিবর্তন খুব তাড়াতাড়ি সম্ভব। যে ব্যাপারটিতে দেরি হয় তা হলো, পরিবর্তিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া। পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে যত দেরি হবে জীবনে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রেও তত দেরি হবে।
কিন্তু কথা হলো, এ পরিবর্তন কোত্থেকে শুরু হবে। মূলত পরিবর্তনটা শুরু করতে হবে নিজ থেকে, নিজের মন থেকে। বন্ধ ঘরে প্রবেশের জন্য প্রথমে যেমন ইচ্ছা থাকা বাঞ্ছনীয়, ঠিক তেমনি পরিবর্তনের লক্ষ্যে প্রথমে দৃঢ় সংকল্প থাকা অপরিহার্য।
এ ক্ষেত্রে ঐশী নিয়মের কথাও আলোচ্য আয়াতে ব্যক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো জাতি যতক্ষণ না নিজেরা নিজেদের উন্নতির জন্য সচেষ্ট হয় ততক্ষণ আল্লাহও তাদের উন্নতি নিশ্চিত করেন না। আবার এটাও বলা হয়েছে, যারা নিজে��ের অবস্থা পরিবর্তনের জন্য সচেষ্ট হয় না তারা সমূহ বিপদে নিমজ্জিত হয় এবং আসমানি আজাব তাদের গ্রাস করে। যদি কোনো জাতি এমন পরিস্থিতিতে পতিত হয়, তাহলে কারো সাহায্যই তাদের কাজে আসে না।
নিজেদের প্রচেষ্টায় প্রতিটি জাতি ও রাষ্ট্রের উন্নতি সাধিত হয়। মানুষ যখন আল্লাহর ওপর নির্ভর করে নিজেদের ভাগ্য গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করে তখন মহান আল্লাহ তাদের উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করে দেন।
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
https://www.youtube.com/watch?v=yWjsxLlUgc4
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
https://www.youtube.com/watch?v=piVeqVxXrDs
 
https://www.youtube.com/shorts/X98NT_neKhU
https://www.youtube.com/watch?v=XVrJQobiFcw
https://www.youtube.com/watch?v=drQEwLPkRhE
 
 
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
 
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
0 notes
myreligionislam · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
অবস্থার পরিবর্তনে নিজেদের উদ্যোগী হতে হবে
মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
 মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
[সুরা : রাদ, আয়াত : ১১
আগের আয়াতে বলা হয়েছিল, সৃষ্টিজগতের প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব কিছুই আল্লাহ জানেন। কোনো কিছুই তাঁর অজানা নয়। মানুষের একান্ত গোপনীয় কথাও আল্লাহর কাছে গোপন নয়। আলোচ্য আয়াতের মূলকথা হলো, মহান আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের জন্য ফেরেশতা নিয়োজিত করেছেন।
এই ফেরেশতারা মানুষকে নানা বিপদাপদ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করে। কিন্তু কোনো জাতি যখন আল্লাহর নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা ও তাঁর আনুগত্য ত্যাগ করে অন্যায় ও অবাধ্যতার পথ বেছে নেয় তখন আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতিরক্ষামূলক পাহারা উঠিয়ে নেন। এরপর মানবজাতির ওপর আজাব নেমে আসে। এই আজাব থেকে আত্মরক্ষার কোনো উপায় থাকে না।
এই আয়াত থেকে সাধারণ দৃষ্টিতে আরেকটি বিষয় বোঝা যায়, মানুষকে সুন্দর জীবন বিনির্মাণের সামর্থ্য দেওয়া হয়েছে। মানুষ তার ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সামর্থ্যবান। এটা প্রত্যাশা করা উচিত নয় যে মানুষের ভাগ্য গড়ে দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। মানুষ যদি তার ব্যক্তিগত বা সামাজিক জীবনে সফলতা আনতে চায়, তাহলে এ জন্য তাকেই উদ্যোগী হতে হবে।
পৃথিবীতে কোনো কিছুই স্থায়ী নয়। সব কিছুই পরিবর্তনশীল। বরং পরিবর্তনশীলতাই কেবল স্থায়ী।
পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা মানুষকে সব সময় তাড়িয়ে বেড়ায়। মানবজীবনে পরিবর্তনের লক্ষ্যে যুগে যুগে আবির্ভাব ঘটে মুজাদ্দিদ বা সংস্কারকের; যদিও যেকোনো অবস্থার রূপান্তরকেই পরিবর্তন বলে। কিন্তু যে পরিবর্তন কাম্য তা হলো, অভিশপ্ত জীবন থেকে সৌভাগ্যময় জীবনে, অসৎ জীবনযাপন থেকে সৎ জীবনে, গোমরাহির পথ থেকে হেদায়েতের পথে রূপান্তর ও পরিবর্তন।
পরিবর্তন খুব তাড়াতাড়ি সম্ভব। যে ব্যাপারটিতে দেরি হয় তা হলো, পরিবর্তিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া। পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে যত দেরি হবে জীবনে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রেও তত দেরি হবে।
কিন্তু কথা হলো, এ পরিবর্তন কোত্থেকে শুরু হবে। মূলত পরিবর্তনটা শুরু করতে হবে নিজ থেকে, নিজের মন থেকে। বন্ধ ঘরে প্রবেশের জন্য প্রথমে যেমন ইচ্ছা থাকা বাঞ্ছনীয়, ঠিক তেমনি পরিবর্তনের লক্ষ্যে প্রথমে দৃঢ় সংকল্প থাকা অপরিহার্য।
এ ক্ষেত্রে ঐশী নিয়মের কথাও আলোচ্য আয়াতে ব্যক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো জাতি যতক্ষণ না নিজেরা নিজেদের উন্নতির জন্য সচেষ্ট হয় ততক্ষণ আল্লাহও তাদের উন্নতি নিশ্চিত করেন না। আবার এটাও বলা হয়েছে, যারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তনের জন্য সচেষ্ট হয় না তারা সমূহ বিপদে নিমজ্জিত হয় এবং আসমানি আজাব তাদের গ্রাস করে। যদি কোনো জাতি এমন পরিস্থিতিতে পতিত হয়, তাহলে কারো সাহায্যই তাদের কাজে আসে না।
নিজেদের প্রচেষ্টায় প্রতিটি জাতি ও রাষ্ট্রের উন্নতি সাধিত হয়। মানুষ যখন আল্লাহর ওপর নির্ভর করে নিজেদের ভাগ্য গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করে তখন মহান আল্লাহ তাদের উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করে দেন।
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
https://www.youtube.com/watch?v=yWjsxLlUgc4
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
https://www.youtube.com/watch?v=piVeqVxXrDs
 
https://www.youtube.com/shorts/X98NT_neKhU
https://www.youtube.com/watch?v=XVrJQobiFcw
https://www.youtube.com/watch?v=drQEwLPkRhE
 
 
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
 
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
0 notes
allahisourrabb · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
অবস্থার পরিবর্তনে নিজেদের উদ্যোগী হতে হবে
মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থ��� পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
 মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
[সুরা : রাদ, আয়াত : ১১
আগের আয়াতে বলা হয়েছিল, সৃষ্টিজগতের প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব কিছুই আল্লাহ জানেন। কোনো কিছুই তাঁর অজানা নয়। মানুষের একান্ত গোপনীয় কথাও আল্লাহর কাছে গোপন নয়। আলোচ্য আয়াতের মূলকথা হলো, মহান আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের জন্য ফেরেশতা নিয়োজিত করেছেন।
এই ফেরেশতারা মানুষকে নানা বিপদাপদ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করে। কিন্তু কোনো জাতি যখন আল্লাহর নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা ও তাঁর আনুগত্য ত্যাগ করে অন্যায় ও অবাধ্যতার পথ বেছে নেয় তখন আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতিরক্ষামূলক পাহারা উঠিয়ে নেন। এরপর মানবজাতির ওপর আজাব নেমে আসে। এই আজাব থেকে আত্মরক্ষার কোনো উপায় থাকে না।
এই আয়াত থেকে সাধারণ দৃষ্টিতে আরেকটি বিষয় বোঝা যায়, মানুষকে সুন্দর জীবন বিনির্মাণের সামর্থ্য দেওয়া হয়েছে। মানুষ তার ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সামর্থ্যবান। এটা প্রত্যাশা করা উচিত নয় যে মানুষের ভাগ্য গড়ে দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। মানুষ যদি তার ব্যক্তিগত বা সামাজিক জীবনে সফলতা আনতে চায়, তাহলে এ জন্য তাকেই উদ্যোগী হতে হবে।
পৃথিবীতে কোনো কিছুই স্থায়ী নয়। সব কিছুই পরিবর্তনশীল। বরং পরিবর্তনশীলতাই কেবল স্থায়ী।
পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা মানুষকে সব সময় তাড়িয়ে বেড়ায়। মানবজীবনে পরিবর্তনের লক্ষ্যে যুগে যুগে আবির্ভাব ঘটে মুজাদ্দিদ বা সংস্কারকের; যদিও যেকোনো অবস্থার রূপান্তরকেই পরিবর্তন বলে। কিন্তু যে পরিবর্তন কাম্য তা হলো, অভিশপ্ত জীবন থেকে সৌভাগ্যময় জীবনে, অসৎ জীবনযাপন থেকে সৎ জীবনে, গোমরাহির পথ থেকে হেদায়েতের পথে রূপান্তর ও পরিবর্তন।
পরিবর্তন খুব তাড়াতাড়ি সম্ভব। যে ব্যাপারটিতে দেরি হয় তা হলো, পরিবর্তিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া। পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে যত দেরি হবে জীবনে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রেও তত দেরি হবে।
কিন্তু কথা হলো, এ পরিবর্তন কোত্থেকে শুরু হবে। মূলত পরিবর্তনটা শুরু করতে হবে নিজ থেকে, নিজের মন থেকে। বন্ধ ঘরে প্রবেশের জন্য প্রথমে যেমন ইচ্ছা থাকা বাঞ্ছনীয়, ঠিক তেমনি পরিবর্তনের লক্ষ্যে প্রথমে দৃঢ় সংকল্প থাকা অপরিহার্য।
এ ক্ষেত্রে ঐশী নিয়মের কথাও আলোচ্য আয়াতে ব্যক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো জাতি যতক্ষণ না নিজেরা নিজেদের উন্নতির জন্য সচেষ্ট হয় ততক্ষণ আল্লাহও তাদের উন্নতি নিশ্চিত করেন না। আবার এটাও বলা হয়েছে, যারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তনের জন্য সচেষ্ট হয় না তারা সমূহ বিপদে নিমজ্জিত হয় এবং আসমানি আজাব তাদের গ্রাস করে। যদি কোনো জাতি এমন পরিস্থিতিতে পতিত হয়, তাহলে কারো সাহায্যই তাদের কাজে আসে না।
নিজেদের প্রচেষ্টায় প্রতিটি জাতি ও রাষ্ট্রের উন্নতি সাধিত হয়। মানুষ যখন আল্লাহর ওপর নির্ভর করে নিজেদের ভাগ্য গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করে তখন মহান আল্লাহ তাদের উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করে দেন।
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
https://www.youtube.com/watch?v=yWjsxLlUgc4
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
https://www.youtube.com/watch?v=piVeqVxXrDs
 
https://www.youtube.com/shorts/X98NT_neKhU
https://www.youtube.com/watch?v=XVrJQobiFcw
https://www.youtube.com/watch?v=drQEwLPkRhE
 
 
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
 
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
0 notes
mylordisallah · 5 months ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
অবস্থার পরিবর্তনে নিজেদের উদ্যোগী হতে হবে
মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
 মানুষের জন্য তার সম্মুখে ও পশ্চাতে একের পর এক প্রহরী থাকে, তারা আল্লাহর আদেশে তার রক্ষণাবেক্ষণ করে। আল্লাহ অবশ্যই কোনো জাতির অবস্থা পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজের অবস্থা নিজে পরিবর্তন করে। কোনো জাতি সম্পর্কে আল্লাহ যদি অশুভ কিছু ইচ্ছা করেন, তাহলে তা রদ হওয়ার নয়। তিনি ছাড়া তাদের কোনো অভিভাবক নেই।
[সুরা : রাদ, আয়াত : ১১
আগের আয়াতে বলা হয়েছিল, সৃষ্টিজগতের প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব কিছুই আল্লাহ জানেন। কোনো কিছুই তাঁর অজানা নয়। মানুষের একান্ত গোপনীয় কথাও আল্লাহর কাছে গোপন নয়। আলোচ্য আয়াতের মূলকথা হলো, মহান আল্লাহ প্রত্যেক মানুষের জন্য ফেরেশতা নিয়োজিত করেছেন।
এই ফেরেশতারা মানুষকে নানা বিপদাপদ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগের হাত থেকে রক্ষা করে। কিন্তু কোনো জাতি যখন আল্লাহর নিয়ামতের কৃতজ্ঞতা ও তাঁর আনুগত্য ত্যাগ করে অন্যায় ও অবাধ্যতার পথ বেছে নেয় তখন আল্লাহ তাআলা তাঁর প্রতিরক্ষামূলক পাহারা উঠিয়ে নেন। এরপর মানবজাতির ওপর আজাব নেমে আসে। এই আজাব থেকে আত্মরক্ষার কোনো উপায় থাকে না।
এই আয়াত থেকে সাধারণ দৃষ্টিতে আরেকটি বিষয় বোঝা যায়, মানুষকে সুন্দর জীবন বিনির্মাণের সামর্থ্য দেওয়া হয়েছে। মানুষ তার ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে সামর্থ্যবান। এটা প্রত্যাশা করা উচিত নয় যে মানুষের ভাগ্য গড়ে দেওয়ার জন্য মহান আল্লাহ ফেরেশতা নিয়োগ করবেন। মানুষ যদি তার ব্যক্তিগত বা সামাজিক জীবনে সফলতা আনতে চায়, তাহলে এ জন্য তাকেই উদ্যোগী হতে হবে।
পৃথিবীতে কোনো কিছুই স্থায়ী নয়। সব কিছুই পরিবর্তনশীল। বরং পরিবর্তনশীলতাই কেবল স্থায়ী।
পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা মানুষকে সব সময় তাড়িয়ে বেড়ায়। মানবজীবনে পরিবর্তনের লক্ষ্যে যুগে যুগে আবির্ভাব ঘটে মুজাদ্দিদ বা সংস্কারকের; যদিও যেকোনো অবস্থার রূপান্তরকেই পরিবর্তন বলে। কিন্তু যে পরিবর্তন কাম্য তা হলো, অভিশপ্ত জীবন থেকে সৌভাগ্যময় জীবনে, অসৎ জীবনযাপন থেকে সৎ জীবনে, গোমরাহির পথ থেকে হেদায়েতের পথে রূপান্তর ও পরিবর্তন।
পরিবর্তন খুব তাড়াতাড়ি সম্ভব। যে ব্যাপারটিতে দেরি হয় তা হলো, পরিবর্তিত হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া। পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে যত দেরি হবে জীবনে পরিবর্তন আনার ক্ষেত্রেও তত দেরি হবে।
কিন্তু কথা হলো, এ পরিবর্তন কোত্থেকে শুরু হবে। মূলত পরিবর্তনটা শুরু করতে হবে নিজ থেকে, নিজের মন থেকে। বন্ধ ঘরে প্রবেশের জন্য প্রথমে যেমন ইচ্ছা থাকা বাঞ্ছনীয়, ঠিক তেমনি পরিবর্তনের লক্ষ্যে প্রথমে দৃঢ় সংকল্প থাকা অপরিহার্য।
এ ক্ষেত্রে ঐশী নিয়মের কথাও আলোচ্য আয়াতে ব্যক্ত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, কোনো জাতি যতক্ষণ না নিজেরা নিজেদের উন্নতির জন্য সচেষ্ট হয় ততক্ষণ আল্লাহও তাদের উন্নতি নিশ্চিত করেন না। আবার এটাও বলা হয়েছে, যারা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তনের জন্য সচেষ্ট হয় না তারা সমূহ বিপদে নিমজ্জিত হয় এবং আসমানি আজাব তাদের গ্রাস করে। যদি কোনো জাতি এমন পরিস্থিতিতে পতিত হয়, তাহলে কারো সাহায্যই তাদের কাজে আসে না।
নিজেদের প্রচেষ্টায় প্রতিটি জাতি ও রাষ্ট্রের উন্নতি সাধিত হয়। মানুষ যখন আল্লাহর ওপর নির্ভর করে নিজেদের ভাগ্য গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করে তখন মহান আল্লাহ তাদের উন্নতি ও সমৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করে দেন।
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
https://www.youtube.com/watch?v=yWjsxLlUgc4
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
https://www.youtube.com/watch?v=piVeqVxXrDs
 
https://www.youtube.com/shorts/X98NT_neKhU
https://www.youtube.com/watch?v=XVrJQobiFcw
https://www.youtube.com/watch?v=drQEwLPkRhE
 
 
 
https://www.youtube.com/watch?v=OYktKicE93I
 
 
আল্লাহ কোন জাতির ভাগ্য ততক্ষণ পরিবর্তন করেন না,যতক্ষণ না তারা নিজেরা চেষ্টা করে
Allah does not change the fate of a nation until they themselves try
সূরা আর -রাদ , আয়াত ১১
Surah Ar-Rad, verse 11
0 notes
hjighiig · 9 months ago
Text
Tumblr media
i
1 note · View note
banglakhobor · 1 year ago
Text
বুধের রাশিতে সূর্যের প্রবেশ, ৩ রাশিতে প্রচুর শক্ত���, টাকা-সম্মান-বাড়ি-গাড়ি সবই
Sun Planet Transit In Kanya: সূর্য মান সম্মান, প্রতিষ্ঠা, পিতা, বস ও সরকারি চাকরির কারক বলেই মনে করা হয় ৷ এই কারণেই সূর্যদেবের রাশি পরিবর্তন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ Source link
View On WordPress
0 notes
muslimmember1 · 2 years ago
Video
youtube
প্রতিবছর যে ১ টি রাতে ভাগ্য নির্ধারন হয় ⁉ শায়খ আহমদুল্লাহ | Ahmodullah W...
0 notes
topnews24online · 2 years ago
Text
দুর্নীতি করে ভাগ্য বদলাতে আসিনি : প্রধানমন্ত্রী
টপ নিউজ ডেস্কঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা দুর্নীতি করে নিজের ভাগ্য বদলাতে আসিনি, এসেছি জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে। যখন কেউ মিথ্যা অপবাদ দেয়, আমি সেই অপবাদ নিতে রাজি না। আজ শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার তালিমপুর তেলিহাটি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আওয়ামী লীগের জনসভায় এসব কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের অভি��ান অব্যাহত থাক���ে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, মাদক, দুর্নীতিবাজদের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
realhumanbean · 7 months ago
Text
বৃষ্টি
জানি না কিভাবে এই শব্দটার সাথে একটা বিরক্তির অ��ুসর্গ জুড়ে গিয়েছিল। কিন্তু এখন যেহেতু তা আর নেই,বৃষ্টি আমার ভালোই লাগে। এমন অনেক কিছুই আছে যা শুধু বৃষ্টির সময়ই দেখা যায়। বারান্দায় দাঁড়ালে দেখা যায় কাপড় তোলার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা ছুটে এসেছেন। বেশিরভাগ এ যাওয়ার সময় দরজাটা বন্ধ করে রেখে যায়,আর বাকিরা আমার মতো বৃষ্টিতে ভেজার আশায় দাঁড়িয়ে থাকে। ভাগ্য ভালো থাকলে পিচ্চিদের এক হাত বাইরে দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যেতে পারে। ভাগ্য বেশি ভালো থাকলে তিনটা পিচ্চিকে লাইন ধরে বারান্দার গ্রিলে ঝুলে থাকতেও দেখা যেতে পারে।
বিআরটিসির দোতালায় থাকলে বৃষ্টিতে ভিজে আসা প্রেমিক প্রেমিকা দেখতে পাওয়া যায়। ছেলেটার পা খালি দেখে যখন ভাবতে শুরু করি, "ছেলেরাও খালি পায়ে বৃষ্টিতে হাঁটে?" তখনই মেয়েটা আসে নিজের জুতা হাতে নিয়ে এবং তার জুতা পায়ে।
বৃষ্টির সময় কলেজে থাকলে তো কথাই নাই। বৃষ্টিতে হলি ক্রস দেখার জন্য যেকোনো ঝড় পারি দিতে রাজি আমি। তিন তলার ব্রিজ এ দাঁড়ালে বুঝা যায় বৃষ্টির তেজ। ভেজা মাটির গন্ধ আর সাথে জারুল ফুলের গন্ধ মিশে কিযে সুন্দর লাগে। আর ক্লাসরুম থেকে বামে তাকালেই দেখা যায় সেই কদম ফুল গাছ।
কিন্তু বারান্দায় থাকি বা ক্লাসে থাকি বা বাসে থাকি , এক গুচ্ছ কদম হাতে তোমার সাথে ভিজতে চাওয়ার ইচ্ছা যেন বাড়তেই থাকে।
3 notes · View notes
mrsgiraffey · 2 years ago
Text
'জনক-জননী', 'মাতা-পিতা' কী সুন্দর শব্দ!
অথচ সেই সুন্দরের সৌন্দর্য অনুভব করবার ভাগ্য চিরন্তনের হয়নি।
যাদের হয় তারা কী ভাগ্যবান!
কিন্তু কতজনের হয়?
চিরন্তন জানে না কার হয়, কতজনের হয়, চিরন্তনের হয়নি সে ভাগ্য। চিরন্তনের প্রণামের ইচ্ছেটা ব্যর্থতার শূন্যতায় হারিয়ে যায়।
চিরন্তনের মাকে 'মা' বলে ভাবতে কষ্ট হয়।
– দর্শকের ভূমিকায়, আশাপূর্ণা দেবী।
3 notes · View notes
bastanimal · 2 years ago
Video
youtube
মজার লটারি গেইম | ভাগ্য ভাল যার মোবাইল তার🙂 #all_video #ek_jak_tarun ...
2 notes · View notes
mrmwithacupofcoffee · 2 years ago
Text
ভাগ্যচক্র
সাফা ও নিবা দুই বান্ধবী। ঘনিষ্ঠতার বর্ণনা করতে গেলে তাদের উপরে কোন সম্পর্ক পাওয়া যাবে না। ছোটবেলা থেকে একসাথে বড় দেখতেও দুজনের চেহারা একিরকম যেন জমজ দুই বোন। দুজনকে আলাদা করতে হিমশিম খেতে হয় অপরিচিত সকলেরই। দুজনে এখন বড় হয়েছে স্কুল ছেড়ে কলেজ লাইফে পা দিবে।
নিবার বাবার ট্রানস্ফার হচ্ছে তা নিয়ে কত ভাবনা! সাফাও  বাড়িতে জেদ ধরে বসে আছে সেও  ওই শহরে গিয়েই পড়বে। মেয়ের বাড়াবাড়ির ওপর শেষ পর্যন্ত বাবা-মার পেরে উঠতে পারল না। শেষ পর্যন্ত দুজনে একই শহরে পড়া শুরু করল। কলেজে উঠে সে কী সুখ চুল উড়িয়ে ঘুরে বেরানো, প্রেম প্রেম ভাব, দুষ্টমিতে সেরা পড়াশোনায় ফাঁকি।
"প্রেম" প্রেমে পড়েছে সাফা। এদিকে নিবা ও ক্রাশ খেয়ে বসে আছে।কেন যেন দুজনেই দুজনের থেকে ব্যাপারটা আড়াল করছে বলতে চেয়েও বলে উঠতে পারছেনা যেন নিজেদের কাছে লজ্জাই মাথা কাটা যাচ্ছে তাদের! এর আগে প্রিমে তো কেউ পরেনি, আর একজনকে ছেড়ে আরেকজন প্রেম করবে তাই বা নিজের চোখে কিভাবে ঠিক হয়। ইতস্ত বোধ এ দুজনেই ভুগছে দুজনের থেকে।
বৈশাখী মেলা লেগেছে। ঘুরতে বেরবে সাফা ও নিবা। দুজনে শাড়ী পড়ে প্রস্তুত। তবে এই প্র��মবার একসাথে না যাওয়া নিয়ে তাদের নানান বাহানা। কোন ভাবে দুজনে আলাদা ভাবেই বের হল। সাফা তার প্রেমিকের খোঁজে বের হয় আর নিবা তার ক্রাশকে পিছু করে বেড়ায়।
- কীরে সাফা কাকে খুঁজছিস তুই?! তুই না বললি তোর কি যেন কাজ আছে?!
- তুই ও  তো আমাকে বলেছিলি তোর কাজ আছে তুই কি করছিস এখানে।
পাশ থেকে এক জ্যোতিষী গুরু ভরা কন্ঠে বলে গেলেন, "ভাগ্যচক্র "  এ তো এক সুতোর ভাগ্যচক্র! প্রেমে পড়েছে দুজন সখী এক সখারি সনে!
ভাগ্য বাবু তোমার আমার রইবো একই ঘরে। 
সাফা ও নিবা দুজনেই জ্যোতিষীর কথা শুনে অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল, যে জ্যোতিষী আবার হঠাত করে এমন ভাগ্যচক্র নিয়ে বলে গেল কেন?!  যাই হোক কোনভাবে কি আমরা দুজনেই প্রেমে পড়েছি?!
- এই সাফা, কি বুঝলি?!
- আমি আর কি বুঝবো?! তুই কি বুঝলি?
- আমি কি বুঝলাম তাতো আমিও কনফিউজ। তাছাড়া এসব জতিসীর কথা!!
- তুই বল তুই আজকে আমার সাথে বের হোলি,না কেন?!
- আচ্ছা বলছি তবে তুইও সত্যি করে বলবে কিন্তু।
- আমি প্রেমে পড়েছি!
- আমি ক্রাশ খেয়েছি!
দুজনেই কথা বলতে না বলতেই একে অপরকে জড়িয়ে মেলা ভর্তি জায়গায় চিল্লিয়ে বলে উঠেছে প্রেমে পড়েছে আমার সখি প্রেমে পড়েছে!!
পরদিন কলেজে দুজনে দুজনের প্রেমিককে দেখার জন্য আকুল হয়ে রইল কে কার প্রেমে পড়লে আসলে। 
সকাল হতেই দুজনে রওনা হল কলেজের উদ্দেশ্যে। বৈশাখের আমেজে পরিবেশটা যেন ভালোবাসায় মাখো মাখো হয়ে আছে! এমন সময় কলেজের ফটকে দাঁড়িয়ে গেল সাফা ও নিবা দুজনেরই চোখ যেন একই দিকে একই বিন্দুতে আটকে গেছে।
- সাফা, ওই দেখ আমার ক্রাশ! তোর বান্ধবীর প্রেমে পড়েছে। সাফা, আই এ'ম ইন লাভ!
নিবা এসব বলতে বলতে সাফার হাত ধরে টানছে তবে সাফা কেন যেন স্তব্ধ হয়ে গেছে!
- এই সাফা দেখতে পাচ্ছিস না? একটা মানুষই তো আসতেছে এদিকে এখন তো কেউ নাই তাও কি দেখতে পাচ্ছিস না? কিছু বলছিস না কেন?!
সাফা ঘোর ভেঙে উঠে বলল,
- ওহ্ ভালই পছন্দ করেছিস। তা আমাকে একটু আগে বলবি না?! এই হ্যানসাম কে তোর আগে নাহয় আমি পটাতাম! 
- কেন তোর প্রেমিক কি কম হ্যান্ডসাম নাকি?!
- ওটার কথা ছাড় তো, তুই যে হ্যান্ডসামকে পাচ্ছিস এরপর আমার একটু ভালো খোঁজা লাগবে ওটার কথা বাদ দে।
- তুইও না জীবনে একটা প্রথম প্রেমে পড়লি তাও আবার আমার হ্যান্ডসাম কে দেখে সেটা বাতিল?! 
- ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
- মোনালিসা মি��ু।
2 notes · View notes
udraji · 3 days ago
Text
খাবার দাবারের ছবি ও জীবনের কিছু কথামালা (দুপুরের খাবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৪ইং)
খাবার দাবার পুরাই ভাগ্য, আপনি না খেতে চাইলেও আপনার কপালে থাকলে জুটে যাবেই! এই ধরুন আমি অনেক দিন ধরে খাসির গোশত কিনি না, কিন্তু কয়েকদিন ধরে খেতে মন চাইছিলো। দুপুরে খেতে বসে দেখলাম খাসির গোশত রান্না, রেজালা! আপা (প্রিয়তমা স্ত্রীর বড় বোন) দিয়েছেন বলে জেনেছি, এই হয় আর কি! খাবারের ভাগ্য ভাল রাখতে ��লে আপনাকে মুলত মানুষকে ভালবাসতে হবে, মানুষের সাথে সুসম্পর্ক রাখতে হবে। হা হা হা, চলুন আমাদের ২০ তারিখের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes