#বিশ্বের ধনী দেশ
Explore tagged Tumblr posts
rohoshyogolpo2 · 14 days ago
Video
youtube
মুসলিম বিশ্বের ধনী দেশ ব্রুনাইয়ের সুলতান হাজী হাসানাল বলকিয়াহ বিলাসী জ...
0 notes
quransunnahdawah · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইসলাম কি?
ইসলাম (আরবি: ۘالِإسْلَام, আল-ইসলামএকটি একেশ্বরবাদী এবং ইব্রাহিমীয় ধর্মবিশ্বাস যার মূল শিক্ষা হলো এক আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই ।আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। এবং মুহাম্মাদ (ﷺ) হলেন আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ নবী ও রাসূল।
ইসলাম হলো একটি সহজ-সরল, সর্বজনীন, বিশ্বজনীন ও চিরন্তন পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম হচ্ছে শান্তি ও মুক্তির ধর্ম। ইহলৌকিক শান্তি ও পারলৌকিক মুক্তি অর্জনের মহান লক্ষ্যে সব প্রকার ভ্রান্ত মতবাদ চিরতরে পরিহার করে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করা।
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
ইসলামী ধর্মগ্রন্থানুযায়ী, এটি আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম সর্বজনীন ধর্ম। ইসলাম শুধুমাত্র মক্কা-মদিনা বা আরব দেশ ও জাতির জন্য নয় বরং ইসলাম বিশ্বের সকল বর্ণ, গোত্র, জাতি এবং ধনী-গরিব,সকল মানুষের জন্যই প্রেরিত ও একমাত্র মনোনীত ধর্ম।
সর্বজনীন জীবন বিধান ইসলাম
Universal Way Of Life Is Islam
পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকেই মানবজাতি এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার চরম প্রয়োজন অনুভব করে, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য অর্জন করা যায়। বিশ্ব মানবের এ সম্মিলিত প্রয়োজন মেটানোর মহান লক্ষ্যেই আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে শরিয়তসহ নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সেই শরিয়ত বা আনীত দীনকে ধর্ম বলা হয়। পৃথিবীতে ধর্ম ছাড়া কেউ নেই। মানুষ মাত্রই কোনো না কোনো ধর্মের অনুসারী।
পূর্ববর্তী নবী-রাসুলগণ যে দীন নিয়ে এসেছেন, তার সব ক'টিতেই যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সর্বোত্তম পন্থা বর্ণিত ছিল, ঠিক তেমনি ছিল ঐশী বিধান মতে পার্থিব জীবনে নিরাপদে বসবাসের যাবতীয় মূলনীতি। নবী-রাসুলদের এ পবিত্র আগমনী ধারার পূর্ণতা দানকারী, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি এসে দীনকে আবার নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছেন। বিশ্ববাস��কে পুনরায় দীনের পথে ডেকেছেন, ইসলামের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছেন,সবাইকে মিথ্যা ছেড়ে সত্যের পথে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর আনীত দীন হচ্ছে একটি নিখুঁত ও পূর্ণাঙ্গ দীন। তিনি এসে একদিকে যেমন পার্থিব জীবনব্যবস্থাকে সংশোধনের ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন, অপর দিকে পারকালীন জীবনে অফুরন্ত সুখ-শান্তি লাভের মূলনীতিগুলোও বর্ণনা দিয়েছেন বিশদভাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,'তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।' (সুরা বাকারা,আয়াত :২০৮)
আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। মানুষের ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির ফায়সালা ইসলামেই নিহিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।’ (সুরা আল ইমরান, আয়াত :১৯)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'যে ব্যক্তিই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দীন অবলম্বন করবে, তা থেকে সে দীন কখনও কবুল করা হবে না এবং আখিরাতে সে হবে মহা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা আলে ইমরান,আয়াত:৮৫)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং দীন হিসেবে (চির দিনের জন্য) ইসলামকে মনোনীত করলাম।' (সুতরাং এর বিধানাবলী পরিপূর্ণভাবে পালন করো)। (সুরা মায়েদা আয়াত : ৩)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা দিয়েছেন, ইসলাম পূর্ণাঙ্গ হওয়ার ব্যাপারে। এই পূর্ণতা লাভের অর্থ এই নয় যে, পূর্ববর্তী নবীদের দীন অপূর্ণ ছিল। 'বাহরে-মুহীত' গ্রন্থে 'কাফফাল মরওয়াযী'এর উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রত্যেক নবী ও রাসুলের দীনই তাঁদের জামানায় পূর্ণাঙ্গ ও পূর্ণ ছিল। যুগ ও জাতি হিসেবে প্রত্যেক ধর্মই ছিল পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু তা সামগ্রিক ছিল না। ইসলামী শরিয়ত এর ব্যতিক্রম। যা পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কোনো বিশেষ যুগ, বিশেষ ভূখণ্ড অথবা বিশেষ জাতির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। বরং কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক যুগ, ভূখণ্ড ও জাতির জন্য একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ দীন।
ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। কোনো বিষয়ের ঘাটতি বা কমতি নেই এখানে। যা মানুষকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবন পরিচালনার বিধান সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে। ইসলাম এমনই এক জীবন বিধান, যা পরিপূর্ণ, যুক্তিসংগত ও বাস্তব অগ্নিপরীক্ষায় বারবার পরীক্ষিত ও সফল উত্তীর্ণ জীবন বিধান। মানব জীবনের এমন কোনো দিক বা ক্ষেত্র নেই, যা ইসলামের আওতাধীন নয়। পবিত্র কোরআন��ল কারিমে ইসলাম মানুষের জীবনের সেই পরিপূর্ণতার কথা বারবার ঘোষণা করেছে।
বর্তমান সময়ে দেখা যায়,আমরা ইসলামকে সঠিকভাবে বোঝার চেষ্টা করি না। ইসলামকে নিতান্তই ব্যক্তিগত বিষয় মনে করি। আবার কেউ কেউ ব্যক্তি জীবনে ইসলামকে মানতে রাজি হলেও সমাজ ও জাতীয় জীবনে ইসলামের বিধানের প্রতিফলন ও বাস্তবায়ন দেখতে নারাজ। আমরা ইসলামের কিছু অংশে বিশ্বাস করি এবং মেনে নিই আর কিছু অংশে অবিশ্বাস করি এবং জীবনে বাস্তবায়ন করতে চাই না। প্রকৃতার্থে ইসলাম এমন মন চাই জীবন ব্যবস্থা নয়।
প্রশ্ন হয়,‘আল্লাহর কাছে এমন ইসলাম কী গ্রহণযোগ্য ? আল্লাহ তায়ালার কাছে এ রকম খণ্ডিত ইসলাম কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামের কিছু বিধান খুব মন দিয়ে মেনে নেব আর কিছু অংশ ছেড়ে দেব। এ ধরনের ইসলাম পালন কোনোমতেই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যদি কারও থেকে ইসলামের কোনো বিষয়ে আপত্তি কিংবা তা মেনে নিতে অস্বীকৃতিপূর্ণ কোনো আচরণ প্রকাশ পায়,তখন সে ব্যক্তির ইমানদার হওয়ার ব্যাপারেই প্রশ্ন আসে। সুতরাং সাবধান! বর্তমান সময়ে আধুনিকতার নামে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী হয়ে কোনো মুসলমানের সেক্যুলারিজম তথা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস স্থাপনের কোনো সুযোগ নেই। মনে রাখতে হবে কোনো মুসলমানের জন্য আল্লাহর বিধানের বাইরে অন্য কিছুতে আত্মসমর্পণ করতে পারে না।
সুতরাং শরিয়তে ইসলামির নির্দেশ মতে জীবন গঠন করা মুসলিম উম্মাহর জন্য একান্ত আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়��ছে, ‘রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা গ্রহণ করো আর যে কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো।’ (সুরা হাশর,আয়াত: ৭)
তাই ইসলামের একান্ত দাবি হলো, মানুষের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইসলামের অনুশীলন করে জীবন পরিচালনা করা। কেননা ইসলামের বাইরে কোনো কাজই আল্লাহ তায়ালার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই মুসলিম উম্মাহকে জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে এবং পরিপূর্ণরূপে আমল করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা ইসলাম বহির্ভূত সকল কাজ পরিহার করার তাওফিক দান করুন, আমিন!
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং ��ৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম হলে হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদি, খ্রিষ্টান ধর্ম কি 
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম 
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম 
youtube
ইসলাম ও গণতন্ত্রঃ দুটি আলাদা জীবনব্যবস্থা 
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইসলাম কি?
ইসলাম (আরবি: ۘالِإسْلَام, আল-ইসলামএকটি একেশ্বরবাদী এবং ইব্রাহিমীয় ধর্মবিশ্বাস যার মূল শিক্ষা হলো এক আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই ।আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। এবং মুহাম্মাদ (ﷺ) হলেন আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ নবী ও রাসূল।
ইসলাম হলো একটি সহজ-সরল, সর্বজনীন, বিশ্বজনীন ও চিরন্তন পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম হচ্ছে শান্তি ও মুক্তির ধর্ম। ইহলৌকিক শান্তি ও পারলৌকিক মুক্তি অর্জনের মহান লক্ষ্যে সব প্রকার ভ্রান্ত মতবাদ চিরতরে পরিহার করে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করা।
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
ইসলামী ধর্মগ্রন্থানুযায়ী, এটি আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম সর্বজনীন ধর্ম। ইসলাম শুধুমাত্র মক্কা-মদিনা বা আরব দেশ ও জাতির জন্য নয় বরং ইসলাম বিশ্বের সকল বর্ণ, গোত্র, জাতি এবং ধনী-গরিব,সকল মানুষের জন্যই প্রেরিত ও একমাত্র মনোনীত ধর্ম।
সর্বজনীন জীবন বিধান ইসলাম
Universal Way Of Life Is Islam
পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকেই মানবজাতি এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার চরম প্রয়োজন অনুভব করে, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য অর্জন করা যায়। বিশ্ব মানবের এ সম্মিলিত প্রয়োজন মেটানোর মহান লক্ষ্যেই আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে শরিয়তসহ নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সেই শরিয়ত বা আনীত দীনকে ধর্ম বলা হয়। পৃথিবীতে ধর্ম ছাড়া কেউ নেই। মানুষ মাত্রই কোনো না কোনো ধর্মের অনুসারী।
পূর্ববর্তী নবী-রাসুলগণ যে দীন নিয়ে এসেছেন, তার সব ক'টিতেই যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সর্বোত্তম পন্থা বর্ণিত ছিল, ঠিক তেমনি ছিল ঐশী বিধান মতে পার্থিব জীবনে নিরাপদে বসবাসের যাবতীয় মূলনীতি। নবী-রাসুলদের এ পবিত্র আগমনী ধারার পূর্ণতা দানকারী, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি এসে দীনকে আবার নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছেন। বিশ্ববাসীকে পুনরায় দীনের পথে ডেকেছেন, ইসলামের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছেন,সবাইকে মিথ্যা ছেড়ে সত্যের পথে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর আনীত দীন হচ্ছে একটি নিখুঁত ও পূর্ণাঙ্গ দীন। তিনি এসে একদিকে যেমন পার্থিব জীবনব্যবস্থাকে সংশোধনের ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন, অপর দিকে পারকালীন জীবনে অফুরন্ত সুখ-শান্তি লাভের মূলনীতিগুলোও বর্ণনা দিয়েছেন বিশদভাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,'তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।' (সুরা বাকারা,আয়াত :২০৮)
আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। মানুষের ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির ফায়সালা ইসলামেই নিহিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।’ (সুরা আল ইমরান, আয়াত :১৯)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'যে ব্যক্তিই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দীন অবলম্বন করবে, তা থেকে সে দীন কখনও কবুল করা হবে না এবং আখিরাতে সে হবে মহা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা আলে ইমরান,আয়াত:৮৫)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং দীন হিসেবে (চির দিনের জন্য) ইসলামকে মনোনীত করলাম।' (সুতরাং এর বিধানাবলী পরিপূর্ণভাবে পালন করো)। (সুরা মায়েদা আয়াত : ৩)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা দিয়েছেন, ইসলাম পূর্ণাঙ্গ হওয়ার ব্যাপারে। এই পূর্ণতা লাভের অর্থ এই নয় যে, পূর্ববর্তী নবীদের দীন অপূর্ণ ছিল। 'বাহরে-মুহীত' গ্রন্থে 'কাফফাল মরওয়াযী'এর উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রত্যেক নবী ও রাসুলের দীনই তাঁদের জামানায় পূর্ণাঙ্গ ও পূর্ণ ছিল। যুগ ও জাতি হিসেবে প্রত্যেক ধর্মই ছিল পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু তা সামগ্রিক ছিল না। ইসলামী শরিয়ত এর ব্যতিক্রম। যা পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কোনো বিশেষ যুগ, বিশেষ ভূখণ্ড অথবা বিশেষ জাতির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। বরং কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক যুগ, ভূখণ্ড ও জাতির জন্য একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ দীন।
ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। কোনো বিষয়ের ঘাটতি বা কমতি নেই এখানে। যা মানুষকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবন পরিচালনার বিধান সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে। ইসলাম এমনই এক জীবন বিধান, যা পরিপূর্ণ, যুক্তিসংগত ও বাস্তব অগ্নিপরীক্ষায় বারবার পরীক্ষিত ও সফল উত্তীর্ণ জীবন বিধান। মানব জীবনের এমন কোনো দিক বা ক্ষেত্র নেই, যা ইসলামের আওতাধীন নয়। পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইসলাম মানুষের জীবনের সেই পরিপূর্ণতার কথা বারবার ঘোষণা করেছে।
বর্তমান সময়ে দেখা যায়,আমরা ইসলামকে সঠিকভাবে বোঝার চেষ্টা করি না। ইসলামকে নিতান্তই ব্যক্তিগত বিষয় মনে করি। আবার কেউ কেউ ব্যক্তি জীবনে ইসলামকে মানতে রাজি হলেও সমাজ ও জাতীয় জীবনে ইসলামের বিধানের প্রতিফলন ও বাস্তবায়ন দেখতে নারাজ। আমরা ইসলামের কিছু অংশে বিশ্বাস করি এবং মেনে নিই আর কিছু অংশে অবিশ্বাস করি এবং জীবনে বাস্তবায়ন করতে চাই না। প্রকৃতার্থে ইসলাম এমন মন চাই জীবন ব্যবস্থা নয়।
প্রশ্ন হয়,‘আল্লাহর কাছে এমন ইসলাম কী গ্রহণযোগ্য ? আল্লাহ তায়ালার কাছে এ রকম খণ্ডিত ইসলাম কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামের কিছু বিধান খুব মন দিয়ে মেনে নেব আর কিছু অংশ ছেড়ে দেব। এ ধরনের ইসলাম পালন কোনোমতেই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যদি কারও থেকে ইসলামের কোনো বিষয়ে আপত্তি কিংবা তা মেনে নিতে অস্বীকৃতিপূর্ণ কোনো আচরণ প্রকাশ পায়,তখন সে ব্যক্তির ইমানদার হওয়ার ব্যাপারেই প্রশ্ন আসে। সুতরাং সাবধান! বর্তমান সময়ে আধুনিকতার নামে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী হয়ে কোনো মুসলমানের সেক্যুলারিজম তথা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস স্থাপনের কোনো সুযোগ নেই। মনে রাখতে হবে কোনো মুসলমানের জন্য আল্লাহর বিধানের বাইরে অন্য কিছুতে আত্মসমর্পণ করতে পারে না।
সুতরাং শরিয়তে ইসলামির নির্দেশ মতে জীবন গঠন করা মুসলিম উম্মাহর জন্য একান্ত আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা গ্রহণ করো আর যে কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো।’ (সুরা হাশর,আয়াত: ৭)
তাই ইসলামের একান্ত দাবি হলো, মানুষের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইসলামের অনুশীলন করে জীবন পরিচালনা করা। কেননা ইসলামের বাইরে কোনো কাজই আল্লাহ তায়ালার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই মুসলিম উম্মাহকে জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে এবং পরিপূর্ণরূপে আমল করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা ইসলাম বহির্ভূত সকল কাজ পরিহার করার তাওফিক দান করুন, আমিন!
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম হলে হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদি, খ্রিষ্টান ধর্ম কি 
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম 
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম 
youtube
ইসলাম ও গণতন্ত্রঃ দুটি আলাদা জীবনব্যবস্থা 
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
0 notes
ilyforallahswt · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইসলাম কি?
ইসলাম (আরবি: ۘالِإسْلَام, আল-ইসলামএকটি একেশ্বরবাদী এবং ইব্রাহিমীয় ধর্মবিশ্বাস যার মূল শিক্ষা হলো এক আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই ।আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। এবং মুহাম্মাদ (ﷺ) হলেন আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ নবী ও রাসূল।
ইসলাম হলো একটি সহজ-সরল, সর্বজনীন, বিশ্বজনীন ও চিরন্তন পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম হচ্ছে শান্তি ও মুক্তির ধর্ম। ইহলৌকিক শান্তি ও পারলৌকিক মুক্তি অর্জনের মহান লক্ষ্যে সব প্রকার ভ্রান্ত মতবাদ চিরতরে পরিহার করে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করা।
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
ইসলামী ধর্মগ্রন্থানুযায়ী, এটি আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম সর্বজনীন ধর্ম। ইসলাম শুধুমাত্র মক্কা-মদিনা বা আরব দেশ ও জাতির জন্য নয় বরং ইসলাম বিশ্বের সকল বর্ণ, গোত্র, জাতি এবং ধনী-গরিব,সকল মানুষের জন্যই প্রেরিত ও একমাত্র মনোনীত ধর্ম।
সর্বজনীন জীবন বিধান ইসলাম
Universal Way Of Life Is Islam
পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকেই মানবজাতি এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার চরম প্রয়োজন অনুভব করে, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য অর্জন করা যায়। বিশ্ব মানবের এ সম্মিলিত প্রয়োজন মেটানোর মহান লক্ষ্যেই আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে শরিয়তসহ নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সেই শরিয়ত বা আনীত দীনকে ধর্ম বলা হয়। পৃথিবীতে ধর্ম ছাড়া কেউ নেই। মানুষ মাত্রই কোনো না কোনো ধর্মের অনুসারী।
পূর্ববর্তী নবী-রাসুলগণ যে দীন নিয়ে এসেছেন, তার সব ক'টিতেই যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সর্বোত্তম পন্থা বর্ণিত ছিল, ঠিক তেমনি ছিল ঐশী বিধান মতে পার্থিব জীবনে নিরাপদে বসবাসের যাবতীয় মূলনীতি। নবী-রাসুলদের এ পবিত্র আগমনী ধারার পূর্ণতা দানকারী, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি এসে দীনকে আবার নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছেন। বিশ্ববাসীকে পুনরায় দীনের পথে ডেকেছেন, ইসলামের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছেন,সবাইকে মিথ্যা ছেড়ে সত্যের পথে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর আনীত দীন হচ্ছে একটি নিখুঁত ও পূর্ণাঙ্গ দীন। তিনি এসে একদিকে যেমন পার্থিব জীবনব্যবস্থাকে সংশোধনের ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন, অপর দিকে পারকালীন জীবনে অফুরন্ত সুখ-শান্তি লাভের মূলনীতিগুলোও বর্ণনা দিয়েছেন বিশদভাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,'তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।' (সুরা বাকারা,আয়াত :২০৮)
আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। মানুষের ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির ফায়সালা ইসলামেই নিহিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।’ (সুরা আল ইমরান, আয়াত :১৯)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'যে ব্যক্তিই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দীন অবলম্বন করবে, তা থেকে সে দীন কখনও কবুল করা হবে না এবং আখিরাতে সে হবে মহা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা আলে ইমরান,আয়াত:৮৫)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং দীন হিসেবে (চির দিনের জন্য) ইসলামকে মনোনীত করলাম।' (সুতরাং এর বিধানাবলী পরিপূর্ণভাবে পালন করো)। (সুরা মায়েদা আয়াত : ৩)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা দিয়েছেন, ইসলাম পূর্ণাঙ্গ হওয়ার ব্যাপারে। এই পূর্ণতা লাভের অর্থ এই নয় যে, পূর্ববর্তী নবীদের দীন অপূর্ণ ছিল। 'বাহরে-মুহীত' গ্রন্থে 'কাফফাল মরওয়াযী'এর উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রত্যেক নবী ও রাসুলের দীনই তাঁদের জামানায় পূর্ণাঙ্গ ও পূর্ণ ছিল। যুগ ও জাতি হিসেবে প্রত্যেক ধর্মই ছিল পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু তা সামগ্রিক ছিল না। ইসলামী শরিয়ত এর ব্যতিক্রম। যা পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কোনো বিশেষ যুগ, বিশেষ ভূখণ্ড অথবা বিশেষ জাতির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। বরং কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক যুগ, ভূখণ্ড ও জাতির জন্য একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ দীন।
ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। কোনো বিষয়ের ঘাটতি বা কমতি নেই এখানে। যা মানুষকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবন পরিচালনার বিধান সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে। ইসলাম এমনই এক জীবন বিধান, যা পরিপূর্ণ, যুক্তিসংগত ও বাস্তব অগ্নিপরীক্ষায় বারবার পরীক্ষিত ও সফল উত্তীর্ণ জীবন বিধান। মানব জীবনের এমন কোনো দিক বা ক্ষেত্র নেই, যা ইসলামের আওতাধীন নয়। পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইসলাম মানুষের ���ীবনের সেই পরিপূর্ণতার কথা বারবার ঘোষণা করেছে।
বর্তমান সময়ে দেখা যায়,আমরা ইসলামকে সঠিকভাবে বোঝার চেষ্টা করি না। ইসলামকে নিতান্তই ব্যক্তিগত বিষয় মনে করি। আবার কেউ কেউ ব্যক্তি জীবনে ইসলামকে মানতে রাজি হলেও সমাজ ও জাতীয় জীবনে ইসলামের বিধানের প্রতিফলন ও বাস্তবায়ন দেখতে নারাজ। আমরা ইসলামের কিছু অংশে বিশ্বাস করি এবং মেনে নিই আর কিছু অংশে অবিশ্বাস করি এবং জীবনে বাস্তবায়ন করতে চাই না। প্রকৃতার্থে ইসলাম এমন মন চাই জীবন ব্যবস্থা নয়।
প্রশ্ন হয়,‘আল্লাহর কাছে এমন ইসলাম কী গ্রহণযোগ্য ? আল্লাহ তায়ালার কাছে এ রকম খণ্ডিত ইসলাম কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামের কিছু বিধান খুব মন দিয়ে মেনে নেব আর কিছু অংশ ছেড়ে দেব। এ ধরনের ইসলাম পালন কোনোমতেই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যদি কারও থেকে ইসলামের কোনো বিষয়ে আপত্তি কিংবা তা মেনে নিতে অস্বীকৃতিপূর্ণ কোনো আচরণ প্রকাশ পায়,তখন সে ব্যক্তির ইমানদার হওয়ার ব্যাপারেই প্রশ্ন আসে। সুতরাং সাবধান! বর্তমান সময়ে আধুনিকতার নামে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী হয়ে কোনো মুসলমানের সেক্যুলারিজম তথা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস স্থাপনের কোনো সুযোগ নেই। মনে রাখতে হবে কোনো মুসলমানের জন্য আল্লাহর বিধানের বাইরে অন্য কিছুতে আত্মসমর্পণ করতে পারে না।
সুতরাং শরিয়তে ইসলামির নির্দেশ মতে জীবন গঠন করা মুসলিম উম্মাহর জন্য একান্ত আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা গ্রহণ করো আর যে কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো।’ (সুরা হাশর,আয়াত: ৭)
তাই ইসলামের একান্ত দাবি হলো, মানুষের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইসলামের অনুশীলন করে জীবন পরিচালনা করা। কেননা ইসলামের বাইরে কোনো কাজই আল্লাহ তায়ালার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই মুসলিম উম্মাহকে জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে এবং পরিপূর্ণরূপে আমল করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা ইসলাম বহির্ভূত সকল কাজ পরিহার করার তাওফিক দান করুন, আমিন!
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম হলে হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদি, খ্রিষ্টান ধর্ম কি 
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম 
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম 
youtube
ইসলাম ও গণতন্ত্রঃ দুটি আলাদা জীবনব্যবস্থা 
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
0 notes
myreligionislam · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইসলাম কি?
ইসলাম (আরবি: ۘالِإسْلَام, আল-ইসলামএকটি একেশ্বরবাদী এবং ইব্রাহিমীয় ধর্মবিশ্বাস যার মূল শিক্ষা হলো এক আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই ।আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। এবং মুহাম্মাদ (ﷺ) হলেন আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ নবী ও রাসূল।
ইসলাম হলো একটি সহজ-সরল, সর্বজনীন, বিশ্বজনীন ও চিরন্তন পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম হচ্ছে শান্তি ও মুক্তির ধর্ম। ইহলৌকিক শান্তি ও পারলৌকিক মুক্তি অর্জনের মহান লক্ষ্যে সব প্রকার ভ্রান্ত মতবাদ চিরতরে পরিহার করে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করা।
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
ইসলামী ধর্মগ্রন্থানুযায়ী, এটি আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম সর্বজনীন ধর্ম। ইসলাম শুধুমাত্র মক্কা-মদিনা বা আরব দেশ ও জাতির জন্য নয় বরং ইসলাম বিশ্বের সকল বর্ণ, গোত্র, জাতি এবং ধনী-গরিব,সকল মানুষের জন্যই প্রেরিত ও একমাত্র মনোনীত ধর্ম।
সর্বজনীন জীবন বিধান ইসলাম
Universal Way Of Life Is Islam
পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকেই মানবজাতি এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার চরম প্রয়োজন অনুভব করে, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য অর্জন করা যায়। বিশ্ব মানবের এ সম্মিলিত প্রয়োজন মেটানোর মহান লক্ষ্যেই আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে শরিয়তসহ নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সেই শরিয়ত বা আনীত দীনকে ধর্ম বলা হয়। পৃথিবীতে ধর্ম ছাড়া কেউ নেই। মানুষ মাত্রই কোনো না কোনো ধর্মের অনুসারী।
পূর্ববর্তী নবী-রাসুলগণ যে দীন নিয়ে এসেছেন, তার সব ক'টিতেই যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সর্বোত্তম পন্থা বর্ণিত ছিল, ঠিক তেমনি ছিল ঐশী বিধান মতে পার্থিব জীবনে নিরাপদে বসবাসের যাবতীয় মূলনীতি। নবী-রাসুলদের এ পবিত্র আগমনী ধারার পূর্ণতা দানকারী, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি এসে দীনকে আবার নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছেন। বিশ্ববাসীকে পুনরায় দীনের পথে ডেকেছেন, ইসলামের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছেন,সবাইকে মিথ্যা ছেড়ে সত্যের পথে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর আনীত দীন হচ্ছে একটি নিখুঁত ও পূর্ণাঙ্গ দীন। তিনি এসে একদিকে যেমন পার্থিব জীবনব্যবস্থাকে সংশোধনের ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন, অপর দিকে পারকালীন জীবনে অফুরন্ত সুখ-শান্তি লাভের মূলনীতিগুলোও বর্ণনা দিয়েছেন বিশদভাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,'তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।' (সুরা বাকারা,আয়াত :২০৮)
আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। মানুষের ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির ফায়সালা ইসলামেই নিহিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।’ (সুরা আল ইমরান, আয়াত :১৯)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'যে ব্যক্তিই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দীন অবলম্বন করবে, তা থেকে সে দীন কখনও কবুল করা হবে না এবং আখিরাতে সে হবে মহা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা আলে ইমরান,আয়াত:৮৫)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং দীন হিসেবে (চির দিনের জন্য) ইসলামকে মনোনীত করলাম।' (সুতরাং এর বিধানাবলী পরিপূর্ণভাবে পালন করো)। (সুরা মায়েদা আয়াত : ৩)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা দিয়েছেন, ইসলাম পূর্ণাঙ্গ হওয়ার ব্যাপারে। এই পূর্ণতা লাভের অর্থ এই নয় যে, পূর্ববর্তী নবীদের দীন অপূর্ণ ছিল। 'বাহরে-মুহীত' গ্রন্থে 'কাফফাল মরওয়াযী'এর উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রত্যেক নবী ও রাসুলের দীনই তাঁদের জামানায় পূর্ণাঙ্গ ও পূর্ণ ছিল। যুগ ও জাতি হিসেবে প্রত্যেক ধর্মই ছিল পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু তা সামগ্রিক ছিল না। ইসলামী শরিয়ত এর ব্যতিক্রম। যা পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কোনো বিশেষ যুগ, বিশেষ ভূখণ্ড অথবা বিশেষ জাতির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। বরং কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক যুগ, ভূখণ্ড ও জাতির জন্য একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ দীন।
ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। কোনো বিষয়ের ঘাটতি বা কমতি নেই এখানে। যা মানুষকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবন পরিচালনার বিধান সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে। ইসলাম এমনই এক জীবন বিধান, যা পরিপূর্ণ, যুক্তিসংগত ও বাস্তব অগ্নিপরীক্ষায় বারবার পরীক্ষিত ও সফল উত্তীর্ণ জীবন বিধান। মানব জীবনের এমন কোনো দিক বা ক্ষেত্র নেই, যা ইসলামের আওতাধীন নয়। পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইসলাম মানুষের জীবনের সেই পরিপূর্ণতার কথা বারবার ঘোষণা করেছে।
বর্তমান সময়ে দেখা যায়,আমরা ইসলামকে সঠিকভাবে বোঝার চেষ্টা করি না। ইসলামকে নিতান্তই ব্যক্তিগত বিষয় মনে করি। আবার কেউ কেউ ব্যক্তি জীবনে ইসলামকে মানতে রাজি হলেও সমাজ ও জাতীয় জীবনে ইসলামের বিধানের প্রতিফলন ও বাস্তবায়ন দেখতে নারাজ। আমরা ইসলামের কিছু অংশে বিশ্বাস করি এবং মেনে নিই আর কিছু অংশে অবিশ্বাস করি এবং জীবনে বাস্তবায়ন করতে চাই না। প্রকৃতার্থে ইসলাম এমন মন চাই জীবন ব্যবস্থা নয়।
প্রশ্ন হয়,‘আল্লাহর কাছে এমন ইসলাম কী গ্রহণযোগ্য ? আল্লাহ তায়ালার কাছে এ রকম খণ্ডিত ইসলাম কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামের কিছু বিধান খুব মন দিয়ে মেনে নেব আর কিছু অংশ ছেড়ে দেব। এ ধরনের ইসলাম পালন কোনোমতেই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যদি কারও থেকে ইসলামের কোনো বিষয়ে আপত্তি কিংবা তা মেনে নিতে অস্বীকৃতিপূর্ণ কোনো আচরণ প্রকাশ পায়,তখন সে ব্যক্তির ইমানদার হওয়ার ব্যাপারেই প্রশ্ন আসে। সুতরাং সাবধান! বর্তমান সময়ে আধুনিকতার নামে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী হয়ে কোনো মুসলমানের সেক্যুলারিজম তথা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস স্থাপনের কোনো সুযোগ নেই। মনে রাখতে হবে কোনো মুসলমানের জন্য আল্লাহর বিধানের বাইরে অন্য কিছুতে আত্মসমর্পণ করতে পারে না।
সুতরাং শরিয়তে ইসলামির নির্দেশ মতে জীবন গঠন করা মুসলিম উম্মাহর জন্য একান্ত আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা গ্রহণ করো আর যে কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো।’ (সুরা হাশর,আয়াত: ৭)
তাই ইসলামের একান্ত দাবি হলো, মানুষের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইসলামের অনুশীলন করে জীবন পরিচালনা করা। কেননা ইসলামের বাইরে কোনো কাজই আল্লাহ তায়ালার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই মুসলিম উম্মাহকে জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে এবং পরিপূর্ণরূপে আমল করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা ইসলাম বহির্ভূত সকল কাজ পরিহার করার তাওফিক দান করুন, আমিন!
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম হলে হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদি, খ্রিষ্টান ধর্ম কি 
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম 
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম 
youtube
ইসলাম ও গণতন্ত্রঃ দুটি আলাদা জীবনব্যবস্থা 
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
0 notes
allahisourrabb · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইসলাম কি?
ইসলাম (আরবি: ۘالِإسْلَام, আল-ইসলামএকটি একেশ্বরবাদী এবং ইব্রাহিমীয় ধর্মবিশ্বাস যার মূল শিক্ষা হলো এক আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই ।আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। এবং মুহাম্মাদ (ﷺ) হলেন আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ নবী ও রাসূল।
ইসলাম হলো একটি সহজ-সরল, সর্বজনীন, বিশ্বজনীন ও চিরন্তন পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম হচ্ছে শান্তি ও মুক্তির ধর্ম। ইহলৌকিক শান্তি ও পারলৌকিক মুক্তি অর্জনের মহান লক্ষ্যে সব প্রকার ভ্রান্ত মতবাদ চিরতরে পরিহার করে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করা।
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
ইসলামী ধর্মগ্রন্থানুযায়ী, এটি আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম সর্বজনীন ধর্ম। ইসলাম শুধুমাত্র মক্কা-মদিনা বা আরব দেশ ও জাতির জন্য নয় বরং ইসলাম বিশ্বের সকল বর্ণ, গোত্র, জাতি এবং ধনী-গরিব,সকল মানুষের জন্যই প্রেরিত ও একমাত্র মনোনীত ধর্ম।
সর্বজনীন জীবন বিধান ইসলাম
Universal Way Of Life Is Islam
পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকেই মানবজাতি এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার চরম প্রয়োজন অনুভব করে, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য অর্জন করা যায়। বিশ্ব মানবের এ সম্মিলিত প্রয়োজন মেটানোর মহান লক্ষ্যেই আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে শরিয়তসহ নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সেই শরিয়ত বা আনীত দীনকে ধর্ম বলা হয়। পৃথিবীতে ধর্ম ছাড়া কেউ নেই। মানুষ মাত্রই কোনো না কোনো ধর্মের অনুসারী।
পূর্ববর্তী নবী-রাসুলগণ যে দীন নিয়ে এসেছেন, তার সব ক'টিতেই যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সর্বোত্তম পন্থা বর্ণিত ছিল, ঠিক তেমনি ছিল ঐশী বিধান মতে পার্থিব জীবনে নিরাপদে বসবাসের যাবতীয় মূলনীতি। নবী-রাসুলদের এ পবিত্র আগমনী ধারার পূর্ণতা দানকারী, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি এসে দীনকে আবার নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছেন। বিশ্ববাসীকে পুনরায় দীনের পথে ডেকেছেন, ইসলামের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছেন,সবাইকে মিথ্যা ছেড়ে সত্যের পথে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর আনীত দীন হচ্ছে একটি নিখুঁত ও পূর্ণাঙ্গ দীন। তিনি এসে একদিকে যেমন পার্থিব জীবনব্যবস্থাকে সংশোধনের ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন, অপর দিকে পারকালীন জীবনে অফুরন্ত সুখ-শান্তি লাভের মূলনীতিগুলোও বর্ণনা দিয়েছেন বিশদভাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,'তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।' (সুরা বাকারা,আয়াত :২০৮)
আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। মানুষের ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির ফায়সালা ইসলামেই নিহিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।’ (সুরা আল ইমরান, আয়াত :১৯)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'যে ব্যক্তিই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দীন অবলম্বন করবে, তা থেকে সে দীন কখনও কবুল করা হবে না এবং আখিরাতে সে হবে মহা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা আলে ইমরান,আয়াত:৮৫)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং দীন হিসেবে (চির দিনের জন্য) ইসলামকে মনোনীত করলাম।' (সুতরাং এর বিধানাবলী পরিপূর্ণভাবে পালন করো)। (সুরা মায়েদা আয়াত : ৩)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা দিয়েছেন, ইসলাম পূর্ণাঙ্গ হওয়ার ব্যাপারে। এই পূর্ণতা লাভের অর্থ এই নয় যে, পূর্ববর্তী নবীদের দীন অপূর্ণ ছিল। 'বাহরে-মুহীত' গ্রন্থে 'কাফফাল মরওয়াযী'এর উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রত্যেক নবী ও রাসুলের দীনই তাঁদের জামানায় পূর্ণাঙ্গ ও পূর্ণ ছিল। যুগ ও জাতি হিসেবে প্রত্যেক ধর্মই ছিল পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু তা সামগ্রিক ছিল না। ইসলামী শরিয়ত এর ব্যতিক্রম। যা পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কোনো বিশেষ যুগ, বিশেষ ভূখণ্ড অথবা বিশেষ জাতির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। বরং কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক যুগ, ভূখণ্ড ও জাতির জন্য একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ দীন।
ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। কোনো বিষয়ের ঘাটতি বা কমতি নেই এখানে। যা মানুষকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবন পরিচালনার বিধান সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে। ইসলাম এমনই এক জীবন বিধান, যা পরিপূর্ণ, যুক্তিসংগত ও বাস্তব অগ্নিপরীক্ষায় বারবার পরীক্ষিত ও সফল উত্তীর্ণ জীবন বিধান। মানব জীবনের এমন কোনো দিক বা ক্ষেত্র নেই, যা ইসলামের আওতাধীন নয়। পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইসলাম মানুষের জীবনের সেই পরিপূর্ণতার কথা বারবার ঘোষণা করেছে।
বর্তমান সময়ে দেখা যায়,আমরা ইসলামকে সঠিকভাবে বোঝার চেষ্টা করি না। ইসলামকে নিতান্তই ব্যক্তিগত বিষয় মনে করি। আবার কেউ কেউ ব্যক্তি জীবনে ইসলামকে মানতে রাজি হলেও সমাজ ও জাতীয় জীবনে ইসলামের বিধানের প্রতিফলন ও বাস্তবায়ন দেখতে নারাজ। আমরা ইসলামের কিছু অংশে বিশ্বাস করি এবং মেনে নিই আর কিছু অংশে অবিশ্বাস করি এবং জীবনে বাস্তবায়ন করতে চাই না। প্রকৃতার্থে ইসলাম এমন মন চাই জীবন ব্যবস্থা নয়।
প্রশ্ন হয়,‘আল্লাহর কাছে এমন ইসলাম কী গ্রহণযোগ্য ? আল্লাহ তায়ালার কাছে এ রকম খণ্ডিত ইসলাম কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামের কিছু বিধান খুব মন দিয়ে মেনে নেব আর কিছু অংশ ছেড়ে দেব। এ ধরনের ইসলাম পালন কোনোমতেই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যদি কারও থেকে ইসলামের কোনো বিষয়ে আপত্তি কিংবা তা মেনে নিতে অস্বীকৃতিপূর্ণ কোনো আচরণ প্রকাশ পায়,তখন সে ব্যক্তির ইমানদার হওয়ার ব্যাপারেই প্রশ্ন আসে। সুতরাং সাবধান! বর্তমান সময়ে আধুনিকতার নামে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী হয়ে কোনো মুসলমানের সেক্যুলারিজম তথা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস স্থাপনের কোনো সুযোগ নেই। মনে রাখতে হবে কোনো মুসলমানের জন্য আল্লাহর বিধানের বাইরে অন্য কিছুতে আত্মসমর্পণ করতে পারে না।
সুতরাং শরিয়তে ইসলামির নির্দেশ মতে জীবন গঠন করা মুসলিম উম্মাহর জন্য একান্ত আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা গ্রহণ করো আর যে কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো।’ (সুরা হাশর,আয়াত: ৭)
তাই ইসলামের একান্ত দাবি হলো, মানুষের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইসলামের অনুশীলন করে জীবন পরিচালনা করা। কেননা ইসলামের বাইরে কোনো কাজই আল্লাহ তায়ালার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই মুসলিম উম্মাহকে জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে এবং পরিপূর্ণরূপে আমল করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা ইসলাম বহির্ভূত সকল কাজ পরিহার করার তাওফিক দান করুন, আমিন!
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম হলে হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদি, খ্রিষ্টান ধর্ম কি 
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম 
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম 
youtube
ইসলাম ও গণতন্ত্রঃ দুটি আলাদা জীবনব্যবস্থা 
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
0 notes
mylordisallah · 1 month ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ইসলাম কি?
ইসলাম (আরবি: ۘالِإسْلَام, আল-ইসলামএকটি একেশ্বরবাদী এবং ইব্রাহিমীয় ধর্মবিশ্বাস যার মূল শিক্ষা হলো এক আল্লাহ ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই ।আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয় একমাত্র উপাস্য। এবং মুহাম্মাদ (ﷺ) হলেন আল্লাহর প্রেরিত সর্বশেষ নবী ও রাসূল।
ইসলাম হলো একটি সহজ-সরল, সর্বজনীন, বিশ্বজনীন ও চিরন্তন পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা। ইসলাম হচ্ছে শান্তি ও মুক্তির ধর্ম। ইহলৌকিক শান্তি ও পারলৌকিক মুক্তি অর্জনের মহান লক্ষ্যে সব প্রকার ভ্রান্ত মতবাদ চিরতরে পরিহার করে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করা।
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
ইসলামী ধর্মগ্রন্থানুযায়ী, এটি আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম সর্বজনীন ধর্ম। ইসলাম শুধুমাত্র মক্কা-মদিনা বা আরব দেশ ও জাতির জন্য নয় বরং ইসলাম বিশ্বের সকল বর্ণ, গোত্র, জাতি এবং ধনী-গরিব,সকল মানুষের জন্যই প্রেরিত ও একমাত্র মনোনীত ধর্ম।
সর্বজনীন জীবন বিধান ইসলাম
Universal Way Of Life Is Islam
পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকেই মানবজাতি এমন একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থার চরম প্রয়োজন অনুভব করে, যার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য অর্জন করা যায়। বিশ্ব মানবের এ সম্মিলিত প্রয়োজন মেটানোর মহান লক্ষ্যেই আল্লাহ তায়ালা যুগে যুগে শরিয়তসহ নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন। সেই শরিয়ত বা আনীত দীনকে ধর্ম বলা হয়। পৃথিবীতে ধর্ম ছাড়া কেউ নেই। মানুষ মাত্রই কোনো না কোনো ধর্মের অনুসারী।
পূর্ববর্তী নবী-রাসুলগণ যে দীন নিয়ে এসেছেন, তার সব ক'টিতেই যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের সর্বোত্তম পন্থা বর্ণিত ছিল, ঠিক তেমনি ছিল ঐশী বিধান মতে পার্থিব জীবনে নিরাপদে বসবাসের যাবতীয় মূলনীতি। নবী-রাসুলদের এ পবিত্র আগমনী ধারার পূর্ণতা দানকারী, আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তিনি এসে দীনকে আবার নতুন করে ঢেলে সাজিয়েছেন। বিশ্ববাসীকে পুনরায় দীনের পথে ডেকেছেন, ইসলামের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছেন,সবাইকে মিথ্যা ছেড়ে সত্যের পথে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর আনীত দীন হচ্ছে একটি নিখুঁত ও পূর্ণাঙ্গ দীন। তিনি এসে একদিকে যেমন পার্থিব জীবনব্যবস্থাকে সংশোধনের ঐতিহাসিক ঘোষণা দিয়েছেন, অপর দিকে পারকালীন জীবনে অফুরন্ত সুখ-শান্তি লাভের মূলনীতিগুলোও বর্ণনা দিয়েছেন বিশদভাবে। আল্লাহ তায়ালা বলেন,'তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে ���্রবেশ করো এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করো না। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।' (সুরা বাকারা,আয়াত :২০৮)
আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ধর্ম ইসলাম। মানুষের ইহকালীন শান্তি ও পরকালীন মুক্তির ফায়সালা ইসলামেই নিহিত। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর কাছে একমাত্র মনোনীত ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।’ (সুরা আল ইমরান, আয়াত :১৯)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'যে ব্যক্তিই ইসলাম ছাড়া অন্য কোনো দীন অবলম্বন করবে, তা থেকে সে দীন কখনও কবুল করা হবে না এবং আখিরাতে সে হবে মহা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত।’ (সুরা আলে ইমরান,আয়াত:৮৫)
অন্যত্র আরও ইরশাদ হয়েছে, 'আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম, তোমাদের ওপর আমার নিয়ামত পরিপূর্ণ করলাম এবং দীন হিসেবে (চির দিনের জন্য) ইসলামকে মনোনীত করলাম।' (সুতরাং এর বিধানাবলী পরিপূর্ণভাবে পালন করো)। (সুরা মায়েদা আয়াত : ৩)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা দিয়েছেন, ইসলাম পূর্ণাঙ্গ হওয়ার ব্যাপারে। এই পূর্ণতা লাভের অর্থ এই নয় যে, পূর্ববর্তী নবীদের দীন অপূর্ণ ছিল। 'বাহরে-মুহীত' গ্রন্থে 'কাফফাল মরওয়াযী'এর উদ্ধৃতি দিয়ে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রত্যেক নবী ও রাসুলের দীনই তাঁদের জামানায় পূর্ণাঙ্গ ও পূর্ণ ছিল। যুগ ও জাতি হিসেবে প্রত্যেক ধর্মই ছিল পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু তা সামগ্রিক ছিল না। ইসলামী শরিয়ত এর ব্যতিক্রম। যা পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ। কোনো বিশেষ যুগ, বিশেষ ভূখণ্ড অথবা বিশেষ জাতির সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। বরং কিয়ামত পর্যন্ত প্রত্যেক যুগ, ভূখণ্ড ও জাতির জন্য একমাত্র পূর্ণাঙ্গ ও স্বয়ংসম্পূর্ণ দীন।
ইসলাম পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা। কোনো বিষয়ের ঘাটতি বা কমতি নেই এখানে। যা মানুষকে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবন পরিচালনার বিধান সুস্পষ্টভাবে বর্ণনা করে। ইসলাম এমনই এক জীবন বিধান, যা পরিপূর্ণ, যুক্তিসংগত ও বাস্তব অগ্নিপরীক্ষায় বারবার পরীক্ষিত ও সফল উত্তীর্ণ জীবন বিধান। মানব জীবনের এমন কোনো দিক বা ক্ষেত্র নেই, যা ইসলামের আওতাধীন নয়। পবিত্র কোরআনুল কারিমে ইসলাম মানুষের জীবনের সেই পরিপূর্ণতার কথা বারবার ঘোষণা করেছে।
বর্তমান সময়ে দেখা যায়,আমরা ইসলামকে সঠিকভাবে বোঝার চেষ্টা করি না। ইসলামকে নিতান্তই ব্যক্তিগত বিষয় মনে করি। আবার কেউ কেউ ব্যক্তি জীবনে ইসলামকে মানতে রাজি হলেও সমাজ ও জাতীয় জীবনে ইসলামের বিধানের প্রতিফলন ও বাস্তবায়ন দেখতে নারাজ। আমরা ইসলামের কিছু অংশে বিশ্বাস করি এবং মেনে নিই আর কিছু অংশে অবিশ্বাস করি এবং জীবনে বাস্তবায়ন করতে চাই না। প্রকৃতার্থে ইসলাম এমন মন চাই জীবন ব্যবস্থা নয়।
প্রশ্ন হয়,‘আল্লাহর কাছে এমন ইসলাম কী গ্রহণযোগ্য ? আল্লাহ তায়ালার কাছে এ রকম খণ্ডিত ইসলাম কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। ইসলামের কিছু বিধান খুব মন দিয়ে মেনে নেব আর কিছু অংশ ছেড়ে দেব। এ ধরনের ইসলাম পালন কোনোমতেই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। বরং যদি কারও থেকে ইসলামের কোনো বিষয়ে আপত্তি কিংবা তা মেনে নিতে অস্বীকৃতিপূর্ণ কোনো আচরণ প্রকাশ পায়,তখন সে ব্যক্তির ইমানদার হওয়ার ব্যাপারেই প্রশ্ন আসে। সুতরাং সাবধান! বর্তমান সময়ে আধুনিকতার নামে ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী হয়ে কোনো মুসলমানের সেক্যুলারিজম তথা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাস স্থাপনের কোনো সুযোগ নেই। মনে রাখতে হবে কোনো মুসলমানের জন্য আল্লাহর বিধানের বাইরে অন্য কিছুতে আত্মসমর্পণ করতে পারে না।
সুতরাং শরিয়তে ইসলামির নির্দেশ মতে জীবন গঠন করা মুসলিম উম্মাহর জন্য একান্ত আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তোমাদের জন্য যা নিয়ে এসেছেন তা গ্রহণ করো আর যে কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন তা থেকে বিরত থাকো।’ (সুরা হাশর,আয়াত: ৭)
তাই ইসলামের একান্ত দাবি হলো, মানুষের ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ইসলামের অনুশীলন করে জীবন পরিচালনা করা। কেননা ইসলামের বাইরে কোনো কাজই আল্লাহ তায়ালার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই মুসলিম উম্মাহকে জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ইসলামকেই গ্রহণ করতে হবে এবং পরিপূর্ণরূপে আমল করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা ইসলাম বহির্ভূত সকল কাজ পরিহার করার তাওফিক দান করুন, আমিন!
ইসলাম একমাত্র পথ
ইসলামঃ একমাত্র ও পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা।
ইব্রাহীম (আলাইহিস সালাম)একাই একটি উম্মাহ! আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন: নিশ্চয়ই তিনি একাই একটি জাতি ছিলেন! ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ আদম, নূহ, আলে ইবরাহীম ও আলে ইমরানকে বিশ্ববাসীর উপরে নির্বাচিত করেছেন’ (আলে ইমরান ৩/৩৩)। তুমি কি ওকে দেখনি, যে ইব্রাহীমের সাথে তার রাব্ব সম্পর্কে তর্ক করেছিল, যেখানে কিনা আল্লাহ তাকে রাজত্ব দিয়েছিলেন? যখন ইব্রাহিম বলল, “আমার রাব্ব হচ্ছেন তিনি, যিনি জীবন দেন, এবং মৃত্যু দেন।” ..বাক্বারাহ…ইসলাম হচ্ছে "আল্লাহ প্রদত্ব জীবন-বিধান(আল-কুরআনের বিধি-নিষেধ সমুহ) রাসুর (সাঃ) এর পন্থায় সমাজে প্রতিষ্ঠিত করে আল্লাহর সন্তোশ অর্জনের মাধ্যমে দুনিয়া ও আখেরাতে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা"।
ইসলামী অনুশাষনই প্রকৃত শান্তির পথ। যে ব্যক্তি ইসলাম অনুসরণ করে সে মুসলমান। মুসলমান হচ্ছে আল্লাহর কাছে আত্মসমর্পনকারী। আর ইসলাম হচেছ নিজের ইচ্ছাকে আল্লাহর কাছে সমর্পনের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা। একমাত্র ইসলামের অনুসরণই প্রকৃত কল্যাণ দিতে পারে। প্রত্যেক শান্তিকামী মানুষের উচিৎ আল কোরআন এবং রাসুল (সাঃ) এর সহীহ হাদিস নিজে অনুসরণের মাধ্যমে শান্তি অর্জন করা এবং রাষ্ট্র তথা সমাজে এই শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
ইসলামই একমাত্র সত্য ধর্ম হলে হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদি, খ্রিষ্টান ধর্ম কি 
youtube
আল্লাহ এক, ইসলাম একমাত্র সত্য ধর্ম 
youtube
ইব্রাহীম একাই একটি উম্মাহ! আলাইহিস সালাম 
youtube
ইসলাম ও গণতন্ত্রঃ দুটি আলাদা জীবনব্যবস্থা 
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
সর্বজনীন জীবনব্যবস্থা ইসলাম
0 notes
dasmoyna · 8 months ago
Text
কিভাবে কাটলো আম্বানির ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান ?
ভারতবর্��ের সবথেকে জনপ্রিয় ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম হোলেন মুকেশ আম্বানি I গত পয়লা মার্চ থেকে তেসরা মার্চ অবধি তিনদিন গুজরাটের জামনগরে ধুমধাম করে পালন করা হয়েছিল আম্বানি পুত্র Ananta Radhika Pre Wedding এবং আম্বানির ছেলের বিয়েতে মা���্কজুকারবাগ সহ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন আরো অনেকে তিনদিনের বিবাহ অনুষ্ঠানে ছিল হাজার এর ও বেশি পদ I
Tumblr media
ছেলের বিয়ের খবর নেটদুনিয়াতে পৌঁছাতেই ভাইরাল হয়ে যায় বলে খবর সূত্রে জানা যায় শুভেচ্ছা বার্তায় তাক লাগিয়ে দে দেশ বিদেশের এর মানুষ গোটা বিশ্বের কাছে নজর কেড়ে নিয়েছে এই অনুষ্ঠান এই বিষয়ে আরো জানতে ক্লিক করুন I
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও দরিদ্র দেশ।
The World's Richest and Poorest Countries
সম্পাদক,বাংলাখবরঃ বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ও দরিদ্র দেশ। বিশ্ব একটি অত্যন্ত অসম স্থান। কিছু দেশ খুব ধনী, আবার কিছু দেশ খুব দরিদ্র। ধনী দেশগুলির মাথাপিছু জিডিপি বেশি, যার অর্থ তাদের নাগরিকদের গড় আয় বেশি। দরিদ্রতম দেশগুলির মাথাপিছু জিডিপি কম, যার অর্থ তাদের নাগরিকদের গড় আয় কম। 2023 সালে, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশ হল লুক্সেমবার্গ। লুক্সেমবুর্গের মাথাপিছু জিডিপি 135,700 ডলার। বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
alibaba1xk · 2 years ago
Text
দেশ পরিচিতি: ব্রাজিল
দক্ষিণ আমেরিকার সবচেয়ে প্রভাবশালী, ক্রমশ উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি এবং বিশ্বের একটি বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশ ব্রাজিল। গত কয়েক বছরে লাখো মানুষকে দারিদ্র থেকে তুলে আনতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছে। যদিও ধনী ও দরিদ্রদের মধ্যে ব্যবধান এখনও অনেক বেশি। আমাজন বনে বনাঞ্চল হ্রাস নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উদ্বেগ রয়েছে। এই বনের বেশিরভাগ অংশ ব্রাজিলে অবস্থিত। কারণ পৃথিবীর ফুসফুস খ্যাত আমাজন বিশ্বের জলবায়ু…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ultimatebangla · 2 years ago
Video
youtube
In this video about, ✅ কৃত্রিম বৃষ্টিপাত কিভাবে তৈরী করা হয়? Cloud Seeding || Artificial Rain | False Cloud 👍LIKE, 💬COMMENT, ♻SHARE, 🙏SUPPORT & SUBSCRIBE!!! #কৃত্রিমবৃষ্টি #ArtificialRain #rain ✅ Subscribe and hit the bell to see new videos : https://www.youtube.com/@ultimatebangla ►পৃথিবীর লুকানো মহাদেশ জিল্যান্ডিয়া : https://www.youtube.com/watch?v=gSe840xhK2w&t=1s ►বিশ্বের বৃহত্তম সাহারা মরুভূমি : https://www.youtube.com/watch?v=JkWLUx_fcVE&t=302s ►বিশ্বের ১০টি দ্রুততম বুলেট ট্রেন: https://www.youtube.com/watch?v=pdNrBo6Gaac ►পৃথিবীর শীর্ষ ১০ লাক্সারিয়াস এয়ারলাইন্স: https://www.youtube.com/watch?v=7eGKY23VM9o&t=1s ►বিশ্বের শীর্ষ ১০ টি বৃহত্তম দ্বীপ : https://www.youtube.com/watch?v=7YSeNEXnrdE&t=85s ►দুনিয়ার ছোট দশটি দ্বীপ রাষ্ট্র : https://www.youtube.com/watch?v=8Cl9OQhGeBM&t=49s ►সোয়াচ_অব_নো_গ্রাউন্ড : https://www.youtube.com/watch?v=8RF74-dWzTk&t=41s ►পৃথিবীর সেরা ১০টি স্পেস এজেন্সি: https://www.youtube.com/watch?v=OEj42s8qkYQ&t=1s ►রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের ৬ মাস : https://www.youtube.com/watch?v=DsLDQQIZJN0&t=4s ►বিশ্বের শীর্ষ ১০টি ��নী শহর : https://www.youtube.com/watch?v=hG7bpPYGIIM ►ট্রান্স সাইবেরিয়ান রেলওয়ের অবাক করা সত্য: https://www.youtube.com/watch?v=z7ROhGBoE0g ►ভয়াল সুন্দর আমাজন জঙ্গল : https://www.youtube.com/watch?v=Y1psBv8TS50&t=103s ►বর্ষাকালে বাংলাদেশ | বর্ষাকালের প্রাকৃতিক দৃশ্য : https://www.youtube.com/watch?v=OaJ3Opfx_zg&t=66s ►সবচেয়ে ধনী ৭ টি মুসলিম দেশ : https://www.youtube.com/watch?v=n-YWBh0-8ok&t=41s ►বিশ্বের বৃহত্তম ১০টি বাঁধ : https://www.youtube.com/watch?v=2hYdSpFtX7w&t=47s ►বিশ্বের শক্তিশালী ১০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি : https://www.youtube.com/watch?v=LeXb8vwbjXo&t=125s ================================== 🌎 Our Site ► https://ift.tt/BlwmZ5z 🌎 Our facebookpage ► https://ift.tt/sXzTGCt ================================== Join Us With ●Facebook ► https://ift.tt/sXzTGCt ●instagram ► https://ift.tt/VnH3sTt ●tumblr ► https://ift.tt/JaeXzHE ================================== 👉 About This Video ► artificial rain making,Jamuna TV,artificial rain clouds,artificial rain machine,how artificial rain is made,Trendz Now,artificial rain india,artificial rain silver iodide,False Cloud,Artificial Rain,,cloud seeding 👉 Related Keyword ► কৃত্রিম বৃষ্টি,কৃত্রিম বৃষ্টি কিভাবে তৈরী করা হয়,কৃত্রিম বৃষ্টিপাত,কৃত্রিম বৃষ্টি চীন,দুবাই কৃত্রিম বৃষ্টি,খামারে কৃত্রিম বৃষ্টি,দুবাইয়ে কৃত্রিম বৃষ্টি,কৃত্রিম বৃষ্টি কি সম্ভব,কৃত্রিম বৃষ্টি সৌদি আরব,কৃত্রিম বৃষ্টি কিভাবে হয়,কীভাবে তৈরি করা হয় কৃত্রিম বৃষ্টি,কৃত্রিম মেঘ,কৃত্রিম বৃষ্টি নামানো হচ্ছে আরব আমিরাতে,চীন কীভাবে তৈরী করল কৃত্রিম বৃষ্টি,দুবাই কিভাবে কৃত্রিম বৃষ্টি নামায়,কি কেন কিভাবে,কৃত্রিম বৃষ্টিপাত,চীনের কৃত্রিম বৃষ্টিপাত,বৃষ্টিপাত,কৃত্রিম বৃষ্টি,বৃষ্টি কিভাবে হয়,চীনের কৃত্রিম বৃষ্টি 🔴 Note: This Video only for educational Purpose. ============== Disclaimer ==================== Licensed under Creative Commons: By Attribution 3.0 License. Disclaimer- Some contents are used for educational purpose under fair use. Copyright Disclaimer under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. ================== NOTE ======================== Some of the pictures or video clips used in this video, do NOT represent the actual event, time, or place; It is used only to perfect the scene or to create harmony with the Orginal Content . { Footage Collect From Premium Sites } If you have any copyright problem please contact us. Email- [email protected] 👉 Related Hashtag : #UltimateBangla #আলটিমেটবাংলা #আল্টিমেটবাংলা 🔴 Stay Tuned By S U B S C R I B E Our Channel And Be Kept Up-To-Date With Related News And Updates ✅ by Ultimate Bangla
0 notes
yessoad · 3 years ago
Text
In short our country
দক্ষিণ এশিয়ার একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। ভূ-রাজনৈতিক ভাবে বাংলাদেশের পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরে পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয়, পূর্ব সীমান্তে আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম, দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে মায়ানমারের চিন ও রাখাইন রাজ্য এবং দক্ষিণ উপকূলের দিকে বঙ্গোপসাগর অবস্থিত।ভৌগোলিকভাবে পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপের সিংহভাগ অঞ্চল জুড়ে বাংলাদেশ ভূখণ্ড অবস্থিত। নদীমাতৃক বাংলাদেশ ভূখণ্ডের উপর দিয়ে বয়ে গেছে ৫৭টি আন্তর্জাতিক নদী। বাংলাদেশের উত্তর-পূর্বে ও দক্ষিণ-পূর্বে টারশিয়ারি যুগের পাহাড় ছেয়ে আছে। বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন ও দীর্ঘতম প্রাকৃতিক সৈকত কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশে অবস্থিত।
দক্ষিণ এশিয়ার প্রাচীন ও ধ্রুপদী যুগে বাংলাদেশ অঞ্চলটিতে বঙ্গ, ��ুণ্ড্র, গৌড়, গঙ্গাঋদ্ধি, সমতট ও হরিকেল নামক জনপদ গড়ে উঠেছিল। মৌর্য যুগে মৌর্য সাম্রাজ্যের একটি প্রদেশ ছিল অঞ্চলটি। জনপদগুলো নৌ-শক্তি ও সামুদ্রিক বাণিজ্যের ���ন্য বিখ্যাত ছিল। মধ্য প্রাচ্য, রোমান সাম্রাজ্যে মসলিন ও সিল্ক রপ্তানি করতো জনপদগুলো। প্রথম সহস্রাব্দিতে বাংলাদেশ অঞ্চলকে কেন্দ্র করে পাল সাম্রাজ্য, চন্দ্র রাজবংশ, সেন রাজবংশ গড়ে উঠেছিল। বখতিয়ার খলজীর গৌড় জয়ের পরে ও দিল্লি সালতানাত আমলে এ অঞ্চলে ইসলাম ছড়িয়ে পরে। ইউরোপীয়রা শাহী বাংলাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী বাণিজ্য দেশ হিসেবে গণ্য করতো।
মুঘল আমলে বিশ্বের মোট উৎপাদনের (জিডিপির) ১২ শতাংশ উৎপন্ন হতো সুবাহ বাংলায়, যা সে সময় সমগ্র পশ্চিম ইউরোপের জিডিপির চেয়ে বেশি ছিল।১৭৬৫ থেকে ১৯৪৭ পর্যন্ত বাংলাদেশ ভূখণ্ডটি প্রেসিডেন্সি বাংলার অংশ ছিল। ১৯৪৭-এর ভারত ভাগের পর বাংলাদেশ অঞ্চল পূর্ব বাংলা (১৯৪৭–১৯৫৬; পূর্ব পাকিস্তান, ১৯৫৬–১৯৭১) নামে নবগঠিত পাকিস্তান অধিরাজ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৪৭ থেকে ১৯৫৬ পর্যন্ত বাংলা ভাষা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ হলে পশ্চিম পাকিস্তানের বিবিধ রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক শোষণ, বৈষম্য ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে ভারতের সহায়তায় গণতান্ত্রিক ও সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে পূর্ব পাকিস্তান বাংলাদেশ নামক স্বাধীন ও সার্বভৌম জাতিরাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দারিদ্র্যপীড়িত বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় ঘটেছে দুর্ভিক্ষ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ; এছাড়াও প্রলম্বিত রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও পুনঃপৌনিক সামরিক অভ্যুত্থান এদেশের সামগ্রিক রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বারংবার ব্যাহত করেছে। নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে সংসদীয় শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে যার ধারাবাহিকতা আজ অবধি বিদ্যমান। সকল প্রতিকূলতা সত্ত্বেও গত দুই দশকে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রগতি ও সমৃদ্ধি সারা বিশ্বে স্বীকৃতি লাভ করেছে।
এত কিছুর পরও বাংলাদেশের সৌন্দর্য কোন কমতি নেই। আমাদের আছে গুরে বেরানোর মত অনেক জায়গা যেমন    
ঢাকা , সোনারগাঁ জাতীয়,  স্মৃতিসৌধ, আহসান মঞ্জি,  ললালবাগ কেল্লা, জাতীয় সংসদ ভবন, জাতীয় চিড়িয়াখানা, জাতীয় বোটানিক্যা�� গার্ডেন, চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন দ্বীপ, নিঝুম দ্বীপ, কুমিল্লা, রাঙামাটি, সিলেট, রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট, জাফলং, শ্রীমঙ্গল ,সুনামগঞ্জ, বগুড়া, উত্তরবঙ্গম, হাস্থানগড়, পাহাড়পুর, পুঠিয়াশত, গাম্বুজ মসজিদ, বরিশাল, কুয়াকাটা, বান্দরবান, সাজেক ভ্যালি .
https://job4bangla.blogspot.com/2021/09/our%20country.html
2 notes · View notes
journalsmonitor · 2 years ago
Text
বিশ্বের সেরা দশ ধনী দেশ
বিশ্বের সেরা দশ ধনী দেশ
বিভিন্ন দেশের ‘আন্তর্জাতিক ডলার’বিবেচনায় ��িয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দশ দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে আমেরিকার নিউ ইয়র্ক থেকে প্রকাশিত মাসিক ম্যাগাজিন ‘গ্লোবাল ফাইন্যান্স। ম্যাগাজিনটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবি- আইএমএফ এর তথ্য ব্যবহার করেছে। তালিকার দশম অবস্থানে রয়েছে ইউরোপের দেশ ডেনমার্ক। দেশটির মাথাপিছু আয় ৫৮ হাজার ৯৩২ ডলার। এটি বিশ্বের সুখী দেশের মধ্যে একটি। উচ্চশিক্ষা, কাজের সুযোগ বেশি থাকায় অনেক…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
rohoshyogolpo · 2 years ago
Video
youtube
মুসলিম বিশ্বের ধনী দেশ ব্রুনাইয়ের সুলতানের বিলাসী জীবন | চুল কাটতে খরচ ...
0 notes
smartupworld · 2 years ago
Text
বিশ্বকাপ উত্তেজনাপূর্ণ, লোভনীয় এবং মারাত্মক
বিশ্বকাপ উত্তেজনাপূর্ণ, লোভনীয় এবং মারাত্মক
ফিফা বিশ্বকাপ, প্রতি চার বছরে একবার সবচেয়ে বেশি দেখা এবং খেলাধুলার সবচেয়ে লাভজনক ইভেন্ট, এখন তিন মাসেরও কম বাকি। কাতার, এই বছরের আয়োজক, মাথাপিছু বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশ। কিন্তু এটি আছে এবং আছে না একটি কেস. 12 বছর আগে এই টুর্নামেন্টটি কাতারকে পুরস্কৃত করার পর থেকে লক্ষ লক্ষ অভিবাসী শ্রমিকরা এই ইভেন্টের জন্য নতুন নির্মাণে আনুমানিক $220 বিলিয়ন নির্মাণ করেছে, যার মধ্যে আটটি স্টেডিয়াম রয়েছে এবং…
View On WordPress
0 notes
ppmjahangirsarker · 2 years ago
Text
সভ্যতার শুরু থেকেই অবস্থানগত তারতম্যের কারণে একই সমাজের একই ধর্মাবলম্বী মানুষের মধ্যেও বিভিন্ন রকমের শ্রেণীবিভাজন প্রকট হয়ে আছে। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেই বৈষম্য দূরীকরণের লক্ষ্যে সকল ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের সর্বাধুনিক ধর্মচারে একজন সুশিক্ষিত প্রকৃত জ্ঞানী সাধক মানুষকে ঈমাম মেনে তাঁর নেতৃত্বে সামাজিক অবস্থান, মর্যাদা, শ্রেণি-পেশা নির্বিশেষে একসাথে এক কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ আদায়ের নির্দেশনা দিয়ে গেছেন। আদর্শগতভাবে মানবতা ও ভ্রাতৃত্ববোধের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন হিসেবে এই ধর্মানুশাসন ইসলামকে আরও মহিমান্বিত করেছে। একটি শক্তিশালী সমাজতন্ত্রের অন্যতম প্রধান আদর্শিক স্থানটি তিনি নিজের অসীম দূরদৃষ্টি দিয়ে এমন নিখুঁতভাবে প্রতিষ্ঠা করে দিয়েছিলেন যে,পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের যেকোন সমাজবদ্ধ ধর্ম গোষ্ঠীর মানুষই এর দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে। শান্তি ও মানবতা প্রচারের শ্রেষ্ঠতম উদাহরণ হিসেবে এই অমর নির্দেশনা যে কোন ধর্মের প্রায় প্রতিটি ধর্মক্ষেত্রে আক্ষরিকভাবেই পালন করা হয় আজও। পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রতিটি মানুষই সমান। ধর্মের এই চিরন্তন বাণীটির সার্থক চর্চা প্রতিফলিত হয় এই একটিমাত্র নির্দেশের মধ্যে।
ঐতিহাসিকভাবেই অলি-আউলিয়া, আউল-বাউল, সুফি-সাধকের দেশ আমাদের বাংলাদেশ। বিচিত্র ভৌগোলিক সুবিধা সম্বলিত সকল রকমের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের রুপলীলা নিয়ে নদীমাতৃক ব-দ্বীপের মানচিত্র শোভিত বাংলাদেশ। বসবাস উপযোগীতায় এমন একটি ঋতু বৈচিত্রের দেশ,যার রয়েছে নানা বৈশি��্ট্যের বাহারি চরিত্র। প্রকৃতি ও মাটি গুণের সমন্বিত এমন একটি চারণভূমি,যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ এসে একই সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পাশাপাশি বসবাস করতে শুরু করেছে। ধর্ম-বর্ণ-জাতি গোত্র সকল কিছুকেই দারুণভাবে অভিযোজিত করেছে এদেশের হাজার বছর ধরে গড়ে ওঠা লোকজ সংস্কৃতি।
এমনি সুন্দরে বসবাস করতে বাংলার চিরায়ত লোকজ সংস্কৃতির গভীর অনুধ্যানে বঙ্গবন্ধুর আধ্যাত্ম আলোয় উদ্ভাসিত হয় চেতনাত্তোম মানসপট।যেখানে ধনী-গরীব, উন্নত-অনুন্নত, জাত-পাত, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে এক কাতারে নিয়ে সমমর্যাদা ও সমঅধিকারের ভিত্তিতে জাতিরাষ্ট্র গঠন ভাবনায় রাজনৈতিক দর্শনে বঙ্গবন্ধু অসাম্প্রদায়িকতা কে সর্বোত্তম বিকল্প হিসেবে গ্রহণ করেন যার মাধ্যমে সুক্ষ্নবিচারে ধর্মনিরপেক্ষতা আদর্শটিও বহুগুণে মহিমান্বিত হয়েছে। মানবোত্তম এ দর্শনে উদ্বুদ্ধ করে মানুষের ভালোবাসা,আস্থা ও বিশ্বাস কে সমুন্নত করে, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে চরম অসম্ভবকে সম্ভবে পরিণত করে সূর্যালোকের মত দিবা সত্যের 'বাংলাদেশ' উপহার দিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু ।
অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া - facebook.com/jahangirsarkerbd instagram.com/ppm_jahangirsarker pinterest.com/ppm_jahangirsarker linkedin.com/in/jahangir-sarker-b61a84210/ jahangirsarker.com
Tumblr media
0 notes