#বিভিন্ন ঔষধি গাছের নাম ও ছবি
Explore tagged Tumblr posts
Link
শক্তি বাড়ানোর প্রবল মোহে কিছু লোকজন সালসা, টনিক নামের যেকোনো ধরনের উপকরণই নির্দ্বিধায় সেবন করেন। আর এ অবস্থার সুযোগ নেয় একশ্রেণির লেকচারবাজ ওষুধ বিক্রেতা। এসব ওষুধের তেমন কোনো কার্যকারিতা নেই। মজার ব্যাপার হলো, অনেকেই এসব ওষুধ খাওয়ার পর শক্তি বেড়েছে বলে অনুভব করেন। আসলে পুরো ব্যাপারটাই ভ্রান্ত ধারণা। পানিকা ফুল বলবর্ধক ও রোগ প্রতিরোধক। পানিকা ফুল সালফার যৌগ, রক্তের কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়। শরীরে ইনসুলিন ও হজমশক্তি বাড়াতেও সহায়তা করে এই পানিকা ফুল। তাই শরীরের শক্তি বাড়াতে - বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি সম্পূর্ণ দেখুন -
#শক্তি বর্ধক করার অন্যতম ভেষজ#পুরুষত্ব বৃদ্ধির উপায়#কাম শক্তি বৃদ্ধির ঔষধ#কাম শক্তি বৃদ্ধির উপায়#শক্তি বর্ধক ঔষধ কি খেলে হরমোন বৃদ্ধি পায়#রতি শক্তি বৃদ্ধির উপায়#কি খাবার খেলে শরীরে শক্তি হয়#কি খাবার খেলে হরমোন বাড়ে#গাছ গাছড়ার গুনাগুন#ঔষধি গাছ পরিচিতি#গাছের গুনাগুন#বিভিন্ন ঔষধি গাছের নাম ও ছবি#প্রতিদিনের স্বাস্থ্য টিপস#স্বাস্থ্য টিপস ২০১৯#ছেলেদের স্বাস্থ্য টিপস#বাংলা স্বাস্থ্য টিপস#স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস#bangla health tips 2019#bangla health tips#bangla health tips 4u#BD Canvas
0 notes
Text
পাহাড়ে আহারে, চিরসুখের দেশ ভুটান!
Alvina Tamjid
পৌরাণিক কাহিনীতে ভরা ভুটানের প্রাথমিক ইতিহাস।খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ এর পূর্বেও এর অস্তিত্ব ছিল। জনসংখ্যা অত্যান্ত কম। এর জনসংখ্যা মাত্র সাড়ে সাত লাখ। ভূখণ্ড ৩৮ হাজার ৩৬৪ বর্গ কিলোমিটার। প্রধান ভাষা জঙ্ঘা। রাষ্ট্রধর্ম বৌদ্ধ। এ ছাড়া হিন্দু ধর্মও রয়েছে। গড় আয়ু পুরুষের ৬৬ বছর এবং নারীর ৭০ বছর।
হিমালয়ের কোলে ছোট্ট দেশ ভুটান। ছবির পোস্টকার্ডের মতো ছিমছাম এই দেশে যাওয়ার উদ্দেশ্য শুধু মাত্র তার নৈসর্গিক দৃশ্য উপভোগ করা নয়। শুনেছিলাম যে, জিএনপি-তে (গ্রস ন্যাশনাল প্রডাক্ট) নয়, ভুটান মনে প্রাণে বিশ্বাস করে জিএনএইচ-এ (গ্রস ন্যাশনাল হ্যাপিনেস)। দেশের রাজা থেকে সাধারণ মানুষ, সকলের একটাই উদ্দেশ্য। তা হল আনন্দে থাকা, সুখে থাকা। এই ছোট্ট দেশটার কাছে মহাদেশগুলো হেরে গিয়েছে দূষণ নিয়ন্ত্রণ ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের দৌড়ে। ভুটানকে চির শান্তির দেশ ছাড়াও বজ্র ড্রাগনের দেশ বলে।
প্রজাপতির ডানা মেলার শব্দ শুনতে পাওয়া যায়, ফিনফিনে ডানা মেলার শব্দ! এতটাই নিঃশব্দতা বিরাজ করছে এই দেশটিতে। পুরো দেশটাই যেন পাহাড়ের কোল জুড়ে। নিথর পাহাড় জুড়ে যেন ঘন জঙ্গলের গভীর সন্মেলন। আর পাহাড়ের চুড়োয় বরফ যেন অন্যরকম একটা অনুভুতির সৃষ্টি করে। একটা শিরশিরে বাতাস ভেসে আসে হিমালয় থেকে। সেই বাতাসে নাম না জানা হরেক রকমের পাখির ডাক। কোথাও সরু পথের দুপাশে বুনো লতার ঠাসবুনন। দীঘল ঘাসের বনে রঙ্গিল কাপন তুলে উড়ে প্রজাপতির ঝাঁক । মনের মাঝে জলতরঙ্গের মত টুং টাং সুর ছড়িয়ে যায়। ভুটান যেখানে নীরবতার মাঝে মিশে যাওয়া যায়।
আমার মত পাহাড় প্রেমিকার জন্য ভালবাসার, প্রকৃতি রূপে ভরপুর, শান্তির দেশ ভুটান। প্রযুক্তি, নাইট লাইফ, শপিং, আকাশ ছোঁয়া বাড়ি ঘর বজ্র ড্রাগনের দেশ ভুটানে নেই। ভিসা বিহীন দেশ, তাই ঝামেলা কম। দারুণ সুন্দর পর্যটন অঞ্চল এবং মনোমুগ্ধকর সংস্কৃতিতে পূর্ণ দেশটিতে ১৯৭০-এর দশকে প্রথমবার বিদেশ পর্যটকদের প্রবেশে অনুমতি দেওয়া হয়।
ভুটানের একমাত্র এয়ারলাইন্স দ্রুক এয়ার তাতে চল্লিশ মিনিটের আকাশ ��্রমন, প্লেন ল্যান্ড করল পারো এয়ারপোর্টে। পাহাড়ঘেরা ছবির মত ��ঁকা পারো এয়ারপোর্টটে নেমেই মনে হল আমি সৃষ্টিকর্তার তুলিতে আঁকা চিত্রকর্মে এসেছি।
প্রাইভেট কার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল, নাম তার "উগেন", আমাদের ড্রাইভার ও গাইড। থিম্পু হয়ে তাবায় যাব। আমার যে পাহাড়ের একটি গ্রামে থাকবার বড্ড শখ। পথে যেতে যেতে চু নদীর কুল কুল শব্দ অভ্যর্থনা জানাল আমাদের।
ভুটান হরেক রকমের পাহাড়ে ঘেরা, কোনো পাহাড় গাঢ় সবুজ, তো কোনো পাহাড় চকলেট বাদামী আর এতই রুক্ষ যে দেখে মনে হবে এখনই পাথর ঝরে পরবে।
মেঘের ভেলায় ভেসে, মনমুগ্ধ পরিবেশ, উদার প্রকৃতির রূপ ও নদীর কুল কুল শব্দের রেশ কাটতে না কাটতেই চলে এলাম মেঘ পাহাড়ের গ্রাম তাবার ওয়াংচুক রিসোর্টে। মিস্টি হেসে তাজা আপেলের রস দিয়ে অভ্যর্থনা জানাল ভুটানি হোটেল বালিকা।
তাবায় আমাদের রুমটি ছিল বেশ ছিমছাম, বারান্দা হতে বসে নীল পাহাড়ের সাথে মেঘের লুকোচুরি দেখতে বেশ ভালো লাগছিলো।
ওয়াংচুক রিসোর্ট���র সবচেয়ে সুন্দর ছিল ওদের খাবার ঘরটি। পাহাড়ি বরফগলা নদীর তাজা মাছ, ভুটানিদের জাতীয় খাবার খেওয়াদাত্সি(আলু ও পনির) আর খাবার শেষে ভুটানি মাসালা চায়ের সাথে খাবার ঘরের জানালা দিয়ে
মেঘের রাজ্যে বার বার হারিয়ে গেছি। ছোট্ট গ্রাম তাবার ওয়াংচুক রিসোর্টি একদিনে ঘুরে দেখেও শেষ হয়না দেখা, সবুজ ওইলো গাছের মাঝে ও পাহাড়চূড়ায় অবস্থিত ওয়াংচুক রিসোর্ট। রিসোর্ট গুলোতে মাস্ক ডান্স সেও এক দেখবার বিষয়। ওয়াংচুকের মালিক একজন মহিলা, তার মিষ্টি ব্যবহার আর কমলা মন্দিরের সৌন্দর্য আজও টানে।
পাহাড়চূড়ায় ভূটানের রাজধানী থিম্পু, যা সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৮,৬৮৮ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। শহরটি হিমালয় পর্বতমালার একটি উঁচু উপত্যকায়।
উচুঁ উচুঁ পাহাড় ছাড়াও থিম্পুর দর্শনীয় জায়গাগুলো হল বুদ্ধ দর্দেনমা স্ট্যাচু, তাজ তাশি, ফোক হেরিটেজ মিউজিয়াম, কিংস মেমোরিয়াল চড়টেন, ক্লক টাওয়ার স্কয়ার, দি জং, ন্যাশনাল চিড়িয়াখানা, পার্লামেন্ট হাউস, রাজপ্রাসাদ, লোকাল মার্কেট, ন্যাশনাল স্কুল অব আর্টস, ন্যাশনাল লাইব্রেরী, বিবিএস টাওয়ার। ওদের পোস্টঅফিসে নিজ ছবি দিয়ে ডাকটিকেট বানানো যায়।
থিম্পু থেকে পুনাখা যেতে সময় লাগে আড়াই ঘণ্টা। যাওয়ার পথে দোচুলা পাস, পাইন বনের মধ্যে কুয়াশার লুকোচুরি খেলার ফাঁকে তুষারাবৃত হিমালয়ের দেখা পেলাম এই দোচুলা পাস এসে। এখানে আছে ১০৮টি চোর্তেন, একসঙ্গে যাদের বলে ড্রুক ওয়াংগিয়াল চোর্তেনস। আছে একটি বৌদ্ধমঠও। দোচুলার কাফেতে ধোঁয়া তোলা কফির স্বাদ আজ ও ভুলবার নয়।
সানগে ভিউ পয়েন্ট হতে থিম্পুর ভ্যালিগুলোর ঘরবাড়ি রূপকথার গল্প গুলোকে ও হার মানায়।
পুনাখা ভুটানের শীতকালীন রাজধানী। পাহাড়ের মাঝে মাঝে সোনালি ধানখেত। নীচ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে দু’টি নদী— পো চু এবং মো চু। এই দুই নদীর মাঝে পুনাখা জং (বৌদ্ধ সন্ন্যাসীদের গুম্ফা ও সরকারি দফতর)।
চাগাংখা লাখাং মন্সট্রি হল ১২ শ শতকে নির্মিত থিম্পুর সবচেয়ে প্রাচীন মন্সট্রি। নবজাতকের দীর্ঘায়ু কামনায় বাবা-মায়েরা আসেন এই মঠে। প্রেয়ার ওয়িইল গুলোর চারিদিকে ধর্মপ্রাণ মানুষের আনাগোনা। তাদের সাথে
প্রেয়ার ওয়িইল গুলো আমার ছেলেও ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখছিল।
সবশেষে বুদ্ধ পয়েন্ট। সন্ধে নামার মুখে তখন চারিদিক মুখরিত গংয়ের আওয়াজে।
বুদ্ধ দর্দেনমা স্ট্যাচু আমি একবার রাতের আঁধারে, আবার দ্বিতীয় বার দিনের আলোয় দেখেছি। মেঘের আড়াল থেকে উঁকি দিচ্ছিল আধভাঙা চাঁদ। পাহাড়ের গায়ে বাড়িগুলোর আলো যেন নক্ষত্র। পাহাড়ের মাথায় একা বসে! ধ্যানমগ্ন বুদ্ধ! পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ বুদ্ধমূর্তি। ব্রোঞ্জের তৈরি, উচ্চতা ১৬৯ ফুট। জায়গাটির নাম বুদ্ধ পয়েন্ট।
ন্যাশনাল পার্কটি হরেক রকম গাছপালা ও বন্য ফুল আর পাহাড়ি নদীর পাশে। এখানকার জং গুলো দর্শনার্থীদের জন্য পা৺চটার পর খোলে। ভুটানে সব জং গুলোতে প্রবেশ করতে মহিলা এবং পুরুষ সবাইকেই ফুল হাতা কাপড় পরতে হয়।
থিম্পুর দিজং এ ভুটানরাজার শখের হাজার রঙের গোলাপ দেখে আমি বাকরুদ্ধ হয়ে পরেছিলাম। এত গোলাপ যে আমি একসাথে জন্মেও দেখি নাই।
পাইন গাছ, ওইলো গাছের সারির মাঝে ভুটানের ন্যাশনাল চিড়িয়াখানা। চিড়িয়াখানায় তাকিন হল সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রানী, যা কিনা অর্ধেক ছাগল ও অর্ধেক গোরুর মতো দেখতে। টাকিন ভুটানের জাতীয় পশু। এখন অবশ্য অবলুপ্তির পথে।
ভুটানের রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে রাশি রাশি আপেলের বাগান, বরফগলা নদীর তীরে নুড়ী কুড়ানোর আনন্দ কোন দিন ভুলবার নয়।
পারো ভূটানের একটি শহর যা উপত্যকায় অবস্থিত। এটি একটি ঐতিহাসিক শহর যেখানে বিভিন্ন পবিত্র স্থান এবং ঐতিহাসিক স্থাপনা ছড়িয়ে আছে। পাহাড় ঘেরা পারোর বিমানবন্দর ভুটানের একমাত্র এয়ারপোর্ট— ‘দ্য মোস্ট ডিফিকাল্ট কমার্শিয়াল এয়ারপোর্ট অব দ্য ওয়র্ল্ড’। পারোর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে চোখ জুড়িয়ে যায়।
পারো মিউজ়িয়ম, জং, বৌদ্ধমঠ, রিনপুং জং, ন্যাশনাল মিউজিয়াম, ড্রুকগিয়াল জং, টাইগার নেস্ট ,কিচু মনাষ্ট্রি, পারো চু, বার্ডস আই ভিউ পয়েন্ট ইত্যাদি দেখার রয়েছে।
উত্তর পারো থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে প্রায় সাড়ে ১০ হাজার ফুট উপরে পাহাড়ের গায়ে তাকসাং বৌদ্ধমঠ, ১৬৯২ সালে তৈরি হয় এটি। লোককথা, বৌদ্ধগুরু পদ্মসম্ভব বাঘের পিঠে চড়ে তিব্বত থেকে সোজা উড়ে এসেছিলেন এখানে। যার জন্য এই মঠের আর এক নাম টাইগার মনেস্ট্রি।
তিব্বতের মতো ভুটানের মানুষ তান্ত্রিক বৌদ্ধধর্মের উপাসক। শুধু ধর্ম নয়, পোশাক, খাদ্য, সংস্কৃতি সবকিছু তে ভুটানে তিব্বতের ছোঁয়া স্পষ্ট। বাড়ি থেকে পোস্ট অফিস, পেট্রল পাম্প থেকে সুলভ শৌচালয় সবেরই নকশা এক রকম! অধিকাংশ হোটেল, রেস্তরাঁ, দোকান মহিলাকর্মী দ্বারা পরিচালিত। ভুটানিরা সদাহাস্যময়, বড় আলাপি। এখানে মেয়েরা যেমন সুন্দরী, তেমনই স্বাধীনচেতা। ছোট থেকে বৃদ্ধ সকলেই সব সময়ে পরেন জাতীয় পোশাক। ওদের মেয়েদের পোশাক কে বলে কিরা আর ছেলেদের পোশাককে বলে গো।
পারো থেকে চেলে লা (গিরিপথ) যাওয়ার পথের দু’ধারে রডোডেনড্রন ও নাম না জানা গাছের লাল, হলুদ, কমলা পাতার সৌন্দর্য মনে করিয়ে দেয় প্রকৃতিই সর্বশ্রেষ্ঠ শিল্পী। রাস্তার দুইপাশে ঘন পাইন গাছের সারি দেখে মনে হয় যেন রবিন হুডের বিখ্যাত শেরউড ফরেস্ট!
প্রায় ১৩ হাজার ফুট উপরে চেলে লা পাসে কনকনে ঠান্ডা বাতাসের জন্য এক মিনিটও দাঁড়ানো দায়। কিন্তু সাদা-নীল ধবধবে আকাশ, হাজার হাজার প্রেয়ার ফ্ল্যাগের মধ্য দিয়ে বরফে মোড়া হিমালয়ের রূপ দেখতে দেখতে কনকনে ঠান্ডা সহনীয় হয়ে পরেছিল। পুরো ভুটান সাজানো প্রেয়ার ফ্ল্যাগে।
আমার সৌভাগ্য ভুটানে আমি দুইবার গিয়েছিলাম।দ্বিতীয়বার ফুন্টসলিং শহরে ছিলাম তিন রাত। পুরো শহর টি এত সাজানো, ঠিক কবিতার মতো। ফুন্টসলিং ভুটান এর একটি সীমান্ত শহর।এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর।শহরটি সীমান্ত জেলাতে অবস্থিত। শহরটি ভুটানের শিল্প ও বাণিজ্য শহর হিসাবেও পরিচিত। শহরটি ভারত ও ভুটান সীমান্তে ভুটানে অবস্থিত। ফুন্টসলিংএর দর্শনীয় জায়গাগুলো হল
ভুটান গেট, আমিওচু Crocodile Breeding Centre,
পেলরী লাখাং, পেলরী পার্ক, কারবানডি মনেসট্রি,
তরসা নদী, ফুন্টসলিং ভিউ পয়েন্ট, ফুন্টসলিং মার্কেট, ফুন্টসলিং পার্ক। ফুন্টসলিং এর কিজম ক্যাফের মিন্ট চকলেট কফির স্বাদ লিখে বলে বুঝানো অসম্ভব।
পরিশেষে, আমার মনখারাপের ঔষধি,পাহাড়ের চড়াই উতরাই, বৌদ্ধমঠে রেখে নিজেকে পুনরাবার প্রকৃতির মাঝে ফিরে পেয়েছিলাম যেন আবার রোজকার জীবনে ফিরে যাওয়ার আগে।










0 notes