#বামফ্রন্ট
Explore tagged Tumblr posts
Text
সমবায় সমিতির নির্বাচন এবং লাল ঝড়, গাইঘাটায় ধরাশায়ী TMC।
সমবায় সমিতির নির্বাচন আর আবারও লাল ঝড়। রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। উত্তর ২৪ পরগণার গাইঘাটা সমবায় সমিতির নির্বাচনে ভূমিধস, জিতেছে সিপিএম। তারা সেখানে ৪০টি আসন পেয়েছে। ফলে বাম নেতাকর্মীদের এবং সমর্থকদের মধ্যে আনন্দের হাওয়া বইছে। সামনে ২০২৪ লোকসভা নির্বাচন। এই জয় সিপিএমের কর্মী সমর্থকদের অনেক শক্তিশালী করেছে। বাম নেতৃত্ব বিশ্বাস করে যে এই জয় লোকসভা নির্বাচনের আগে সিপিএম ক্যাডার সমর্থকদের…
View On WordPress
#bangla news#bengali news#bengali news portal#Cooperative election#CPM#Left Front#ssc scam#swastika bangla#swastikl bangla news#tmc#তৃণমূল কংগ্রেস#বামফ্রন্ট#বাংলা খবর#বাংলা নিউজ#বাংলা নিউজ আজকের#বাংলা নিউজ লাইভ#সমবায় সমিতির নির্বাচন#সিপিএম#স্বস্তিক বাংলা#স্বস্তিক বাংলা নিউস
0 notes
Link
0 notes
Text
লাইনচ্যুত সিপিআইএম
পশ্চিমবঙ্গে সিপিআইএম আর আন্দোলনে নেই। কথাটি যাঁর তিনি যে সে ব্যক্তি নন। সর্বভারতীয় কৃষক আন্দোলনের অন্যতম নেতা এবং সিপিআইএম পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য হান্নান মোল্লা। নিজের এই বক্তব্যের প্রেক্ষিতে তিনি এও জানিয়েছেন, আন্দোলনে না থাকলে মানুষের আস্থা অর্জন করা যায় না। প্রসঙ্গত সেই সাথেই তিনি সর্বভারতীয় কৃষক আন্দোলনের দৃষ্টান্ত দিয়ে আন্দোলনে থাকা না থাকার গুরুত্ব বোঝানোর চেষ্টাও করেন। রাজ্যে…
View On WordPress
0 notes
Text
এবার খোলাখুলি ওসামা বিন লাদেনকে সমর্থন করলেন বামপন্থী নেতা কানাইয়া কুমার।
এবার খোলাখুলি ওসামা বিন লাদেনকে সমর্থন করলেন বামপন্থী নেতা কানাইয়া কুমার।
আমেরিকার উপর 9/11 যে হামলা হয়েছিল তাতে প্রায় ৩ হাজারের থেকে বেশি মানুষের প্রান গিয়েছিল। এই ঘটনায় ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারকে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। পুরো বিশ্ব জানে যে ওই আক্রমণ ওসামা বিন লাদেন করিয়েছিল। এই আক্রমণের পেছনে ইসলামিক আতঙ্কি সগঠনের হাত ছিল। এমনকি ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন এই হামলার দায় স্বীকার করেছিল। কিন্তু বামপন্থী নেতা কানাইয়া কুমার 9/11 হামলার জন্য ওসামা বিন লাদেনকে ক্লিন চিট দিয়েছে এবং এই…
View On WordPress
0 notes
Video
youtube
আজ ৭ই সেপ্টেম্বর, দিনের গুরুত্বপূর্ণ খবর এক ঝলকে | এক ঝলক News বাংলা
ল্যান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি উৎকণ্ঠায় গোটা দেশ প্রায় ১৩০ কোটি দেশবাসীর স্বপ্ন কার্যত ভাঙার মুখে। চাঁদের একেবারে কাছে গিয়ে ইসরোর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল বিক্রমের। এদিন ফাইন ব্রেকিং পর্ব শুরু হতেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। পরে ইসরো প্রধান কে সিভান জানান, চন্দ্রপৃষ্টের ২.১ কিমি আগে থেকে চন্দ্রযান-২ এর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এদিন পূর্ব পরিকল্পনা মতো রাত ১:৩৮ মিনিটে অবতরণ প্রক্রিয়া শুরু করে বিক্রম।
দক্ষিণ শহরতলির ‘ত্রাস’ বাবুসোনাকে গুলি করে খুন, গ্রেপ্তার ৩ আবারও শহরে ‘গ্যাং ওয়ার’। আর তাতেই খুন হল দক্ষিণ শহরতলির অন্যতম ‘ত্রাস’ বিশ্বজিৎ সর্দার ওরফে বাবুসোনা। বোড়ালের কাছে মালিপাড়াতে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে তাকে গ��লি করে খুন করা হয়েছে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার ���
বউবাজারে ক্ষয়ক্ষতি বাড়ছে, দীর্ঘ হচ্ছে তালিকা বউবাজারের বিপর্যয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির তালিকা তৈরি শুরু করল প্রশাসন। শুক্রবার সকাল থেকেই পুরসভা এবং পুলিস যৌথভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের সমীক্ষা শুরু করে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই প্রায় ৭৫টি পরিবারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে এই সংখ্যা যে আরও বাড়বে, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই।
তিহারে প্রথম রাতে ভালো ঘুম হয়নি চিদম্বরমের, সোনিয়া কং নেতাদের পাঠালেও দেখা করতে দেওয়া হয়নি এদিন দুপুরে চিদম্বরমের মনোবল বজায় রাখতে কয়েকজন কংগ্রেস নেতাকে তিহারে পাঠিয়েছিলেন সোনিয়া গান্ধী। গিয়েছিলেন পি সি চাকো, মানিক ঠাকুর, অবিনাশ পাণ্ডে এবং মুকুল ওয়াসনিক। কিন্তু দেখা হয়নি। তিহার জেল কর্তৃপক্ষ তাঁদের জানিয়ে দিয়েছেন, সময়ে আসতে হবে। এভাবে দেখা হবে না।
শেষ নামখানা লোকালে অভিনেত্রীকে যৌন হেনস্তা, গ্রেপ্তার আরপিএফ কর্মী নামখানা থেকে শ্যুটিং সেরে শেষ ট্রেনে বাড়ি ফিরছিলেন এক মহিলা। রাতের ফাঁকা ট্রেনে তাঁকে মদ-সিগারেট খাওয়ানোর চেষ্টা করার পাশাপাশি যৌন হেনস্তার অভিযোগ উঠল যাত্রীদের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আরপিএফের এক জওয়ানের বিরুদ্ধে। কিন্তু সেই মহিলার উপস্থিত বুদ্ধিতে এবং তাঁর স্বামীর সক্রিয়তায় অভিযুক্ত জওয়ানকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয় সোনারপুর জিআরপি’র পুলিস।
জম্মু-কাশ্মীরে কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে দ্রুত সরকারি দপ্তরে শূন্যপদ পূরণ করতে উদ্যোগ শুরু কেন্দ্রের কর্মসংস্থানের অভাবেই জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ এবং বিচ্ছিন্নতাবাদের রমরমা বলে বহুদিন ধরে নানা মহলের অভিযোগ। রাজ্যের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহারের পরে এবার জম্মু ও কাশ্মীরে কর্মসংস্থান বাড়াতে উদ্যোগী হল কেন্দ্র।
অর্থনীতি নিয়ে কেন্দ্রবিরোধী আন্দোলনের ডাক মমতার এনআরসি বিরোধী প্রস্তাব পাশ বিধানসভায় বাংলায় জাতীয় নাগরিক পঞ্জি (এনআরসি) রুখতে একবিন্দুতে মিলে গেল রাজ্যের শাসক ও বিরোধী কংগ্রেস ও বামফ্রন্ট। অধিবেশনের বাইরে এই ঐক্য থাকবে কি না সংশয় রয়েছে, তবে বিধানসভার অন্দরে বিজেপি বিরোধিতায় একসুর শোনা গেল। শুক্রবার এনআরসির বিরোধিতা করে বিধানসভা অধিবেশনের শেষ দিনে আনা বেসরকারি প্রস্তাবের সমর্থনে একজোট হয় শাসক ও বিরোধী।
আমরা এখনও আশাবাদী, চন্দ্রযান-২ এর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর ট্যুইট প্রধান��ন্ত্রীর বিজ্ঞানীদের সঙ্গে আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপর ইসরোর দপ্তর থেকে বেরিয়ে ট্যুইট করেন তিনি। তাঁর ট্যুইট, ‘আমাদের বিজ্ঞানীদের নিয়ে দেশ গর্বিত। ওঁরা নিজেদের সেরাটা দিয়েছেন। এই সময় আমাদের সাহসিকতার পরিচয় দিতে হবে, আমরা তা দেবও। আমরা এখনও আশাবাদী’।
জঙ্গল সাফারিতে আলিয়া-রণবীর গত সোমবার মুকেশ আম্বানির মুম্বইয়ের বাড়ি অ্যান্টিলাতে গণেশ পুজো উপলক্ষে রণবীর কাপুর এবং আলিয়া ভাটকে দেখা গিয়েছিল। সনাতনী পোশাকে হাসিমুখে এই যুগলকে অসামান্য দেখাচ্ছিল। ঠিক তারপরেই সোশ্যাল মিডিয়া দেখে বোঝা যাচ্ছে, তাঁরা এখন জঙ্গল সাফারিতে মগ্ন।
1 note
·
View note
Text
সিঙ্গুর সিনড্রম
সিঙ্গুর সিনড্রম
সিঙ্গুরে টাটাদের কারখানা হলে সিঙ্গুরবাসীর ভাগ্য বদলিয়ে যাবে। এমটাই সিঙ্গুর আন্দোলনের সময় তৎকালীন সরকার ও শাসকদলের পক্ষ থেকে মানুষকে বোঝানো হতো। এবং পরিবর্তনের পরবর্তী দশ বছরে সদ্য নির্বাচিত রাজ্য বিধানসভায় প্রবেশের অধিকার হারানোর পরেও অধিকাংশ বামফ্রন্ট সমর্থকদের আজও বলতে শোনা যায়, সিঙ্গুরে টাটাদের কারখানা হলে সিঙ্গুরবাসীর ভাগ্য বদলিয়ে যেত। সম্প্রতি জানা যাচ্ছে, সিঙ্গুর আন্দোলনের অন্যতম…
View On WordPress
0 notes
Text
অঞ্জন চৌধুরীর সুপারহিট মুভি "শত্রু" মনে আছে তো? নিশিকান্ত সাহা (মনোজ মিত্র) তার পতিত জমিতে চাষ করার অধিকার দিয়েছিল গ্রামের গরীব চাষী পরাণ মন্ডলকে। পরাণ মন্ডল মাথার ঘাম পায়ে ফেলে খেটেখুটে সেই পতিত জমিতেই সোনা ফলায়। পরাণের ক্লান্তির ফসল - চারিদিকে ধান আর ধান। নিশিকান্তের নজর পড়ে সেই জমিতে। পরাণ মৌখিক চুক্তির ভিত্তিতে সেই ধান ফেরৎ দিতে অস্বীকার করলে নিশিকান্ত সেই ধান কব্জা করতে পরাণকে খুন করিয়ে দেয়। কি?? মুভির প্লট মনে পড়ছে তো? :)
অনেকটা ঠিক একইভাবে ওপার বাংলা থেকে মুসলমানদের তাড়া খেয়ে উদ্বাস্তু হয়ে পশ্চিমবঙ্গে আসা তথাকথিত "নিম্নবর্ণ" হিন্দুদের মরিচঝাঁপিতে থাকার অনুমতি দেয় জ্যোতি বসুর বামফ্রন্ট সরকার। উদ্বাস্তু হিন্দুরা ওপার বাংলায় সব হারিয়ে আসার পরে আবার একফালি জমি পেয়ে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখে, নিজেদের ঘাম-রক্ত দিয়ে সাজিয়ে তোলে পতিত মরিচঝাঁপিকে। হঠাৎই একদিন বাংলার জেনারেল ডায়ার জ্যোতি বসুর চোখ পড়ে মরিচঝাঁপিতে। ব্যাস আর যায় কোথায় !!
রাইটার্স থেকে অর্ডার আসে মরিচঝাঁপি খালি করার। কিন্তু ওই অসহায় মানুষগুলো আবার কোথায় যাবে, কি খাবে, কিভাবে বাঁচবে তার কোন উত্তর ওই ইভিকশন অর্ডারে লেখা ছিল না। এরপর অর্ডার অমান্য করায় শুরু হয় শাস্তির পর্ব। প্রথমে মরিচঝাঁপি ব্লকেড, মানে মরিচঝাঁপি থেকে কিছু বেরোবেও না, কিছু ঢুকবেও না। মরিচঝাঁপির পানীয় জলে বিষও মেশানো হয়। হাজার হাজার মানুষ অনাহার, ওষুধের অভাবে ও সর্বোপরি কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট বিষক্রিয়ায় মারা যান। সদ্যজাত শিশু থেকে বৃদ্ধ কেউই বাদ পড়েন নি সেই গণহত্যাযজ্ঞে। সেসব দিনে ফেসবুক, ট্যুইটার, হোয়াটসঅ্যাপ ছিল না। অল্প কিছু সারভাইভরদের মুখের কথায় যেটুকু ডকুমেন্টারী পাওয়া যায়, তা বামেরা ম্যানুফ্যাকচারড বলে উড়িয়ে দেয়। ইতিহাসের পরিহাসে কাশ্মীর ফাইলসের মত মরিচঝাঁপিও আজ বুর্জোয়া শ্রেণীশত্রুদের মনগড়া এক কল্পনামাত্র। 😞
0 notes
Link
0 notes
Text
প্রভু প্রজা সিনড্রোম
রাজনীতির ঝুলিতে প্রায় পাঁচ শতাংশ ভোট নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে বামফ্রন্ট তথা সিপিআইএম রাজ্য রাজনীতি��ে প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে বসেছে। সদ্য গঠিত বিধানসভায় প্রবাশাধিকারও হারিয়ে ফেলেছে। অনেকেই এই ঘটনায় উল্লসিত। নিশ্চিন্ত। যাক আপদ বিদায় হয়েছে। বিশেষত বিশ্বজুড়ে নিও লিবারেলিজম সমর্থকবৃন্দ। এবং জাত পাত ধর্ম সম্প্রদায়ের বিভাজনকামী শক্তি’র অক্ষ। এছাড়াও চৌঁত্রিশ বছরের শাসনে যারা…
View On WordPress
0 notes
Text
ত্রিপুরাতে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসে যোগদানের হিড়িক
মনোয়ার ইমাম, ভারত প্রতিনিধিঃ ভারতের পূর্বের রাজ্যে ত্রিপুরায় ভারতের জাতীয় কংগ্রেসে যোগদান করল কয়েক হাজার তৃনমূল ও বামফ্রন্ট এবং বিজেপি ও বিভিন্ন দল থেকে আগত নেতা ও কর্মীরা। তাদেরকে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসে যোগদান করান ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের ত্রিপুরা রাজ্যের সভাপতি শ্রী বীর জিৎ সিঙহা, ত্রিপুরা রাজ্যের বিধান সভার বিরোধী দলের নেতা ও ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা বিধায়ক শ্রী গোপাল চন্দ্র…
View On WordPress
0 notes
Text
বৃহত্তর বাম ঐক্য গড়তে যৌথ আন্দোলন, তবে ‘বামফ্রন্ট’ নামে ঘোর আপত্তি লিবারেশনের
বৃহত্তর বাম ঐক্য গড়তে যৌথ আন্দোলন, তবে ‘বামফ্রন্ট’ নামে ঘোর আপত্তি লিবারেশনের
রূপায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়: বাংলায় বিরোধী বাম ঐক্য হলেও তা ‘বামফ্রন্ট’ নামে চায় না সিপিআই (এমএল) লিবারেশন। মানুষে মানুষে বিভেদপন্থী রাজনীতির স্রষ্টা বিজেপিকে রুখতে মূল বিরোধী শক্তি হিসেবে যেমন বামেদের উঠে আসতে হবে তেমনই তৃণমূলের বিরুদ্ধেও আন্দোলন জারি রাখতে হবে বলেই বক্তব্য তাদের। [আরও পড়ুন: নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শিলিগুড়িতে উলটে গেল ডিম ভরতি লরি, কুড়োতে হুড়োহুড়ি স্থানীয়দের‘] সোমবার লিবারেশনের…
View On WordPress
0 notes
Text
বামফ্রন্ট বাংলার বীরভূমে সমাবেশ করেছে, বলেছে 'গণহত্যা' বন্ধ করার চেষ্টা প্রতিহত করা হবে
বামফ্রন্ট বাংলার বীরভূমে সমাবেশ করেছে, বলেছে ‘গণহত্যা’ বন্ধ করার চেষ্টা প্রতিহত করা হবে
বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বোস, যিনি সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম-এর সাথে মিছিলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, বলেছেন যে কোনও প্রচেষ্টাকে স্তব্ধ করার চেষ্টা করা হবে। "ভর হত্যা" প্রতিহত করা হবে। Source by [author_name]
View On WordPress
#TMC খবর#তৃণমূল নিয়ন্ত্রিত রামপুরহাট গ্রাম#বরশাল গ্রামের উপপ্রধান#বর্ষণ ভাদু শেখ#বারশাল গ্রাম পঞ্চায়েত#বারশাল গ্রাম পঞ্চায়েতের খবর#বাংলার বীরভূ রামপুরহাট গ্রাম#বেঙ্গল রামপুরহাট হিংসা#বেঙ্গল রামপুরহাটের খবর#ভাদু শেখ হত্যা#রামপুরহাট#রামপুরহাট গ্রামের টিএমসি#রামপুরহাট পঞ্চায়েত উপপ্রধান#রামপুরহাট বীরভূম#রামপুরহাটে গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান হত্যার প্রতিবাদ#রামপুরহাটের খবর
0 notes
Text
আগামী ২৮ এবং ২৯ মার্চ ভারত বন্ধ!
আগামী ২৮ এবং ২৯ মার্চ ভারত বন্ধ!
ডেস্ক রিপোর্ট : ভারত বনধ ডাকল বামেরা।আগামী ২৮ এবং ২৯ মার্চ সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে সর্বভারতীয় কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়ন ও ফেডারেশন সমূহ। শনিবার বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু একটি প্রেস বিবৃতির মাধ্যমে এই বনধের কথা ঘোষণা করেন। ‘জনগণকে বাঁচাও এবং জাতিকে বাঁচাও’ শীর্ষক কর্মসূচি নিয়ে ১২ দফা দাবিতে দু’দিন ব্যাপী সাধারণ ধর্মঘট ডাকা হয়েছে। বিমান বসু বলেন, মোদী সরকারেরজনবিরোধী, শ্রমিক বিরোধী এবং দেশ…
View On WordPress
0 notes
Text
শাহবাগ থেকে শুরু করে গত ছ বছরের রিসার্চে যা যা বুঝলাম, বামৈস্লামিক হতে গেলে কীভাবে নিজের প্রোফাইল সাজাতে হয়:
প্রোফাইল:
১. প্রোফাইল পিকচারে গোটা তিনেক ইস্যুতে আই ওয়ান্ট জাস্টিস, একটা নভেম্বর বিপ্লবের একশো বছরের ফ্রেম থাকতেই হবে। একটা কালো ডিপি, একটা ভোট ফর লেফট। লোকসভা বা ভোটের রেজাল্টের দিন অবধারিতভাবে নতুন অরাজনৈতিক ডিপি, তারিখ মিলিয়ে দেখবেন। চে গেভারা মাস্ট, মার্ক্সের ওই দাড়িওলা ছবিটারও বাজার ভাল। তবে স্তালিন বা মাও বিশেষ পাত্তা পান না, হয়তো ইনফোটেক জমানায় জেনোসাইডগুলোর খবর এখন ক্লাস সেভেনের বাচ্চারাও জানে, তাই।
২. কভারে মহারাষ্ট্রে দু কোটি মানুষের মিছিল, সাড়ে তিনকোটি লাল পতাকা, খুব জুম করা ফাটা পায়ের সর্বহারা ছবি যার ব্লার এফেক্ট দেখলেই বোঝা যায় দামী লেন্সে তোলা। বেদোলীনা হেমব্রম পিঁপড়ের চচ্চড়ি দিয়ে শালপাতায় খিচুড়ি খাচ্ছেন। এবং হুট করে গোটা তিন চার ছেলেমেয়ের গ্রুপছবি, সঙ্গে গণসংগীত বা সুমন। ট্যাগড লিস্ট দেখে চেক করলে দেখা যাবে, গ্রুপের অন্তত একজন বাকিদের কারো না কারো নামে কখনো না কখনো মিটু-র অভিযোগ এনেছে।
৩. ফ্রেণ্ডলিস্টের ম্যাট্রিক্সের ছখানার দুটোর পদবী আজাদ, একটার ভেমুলা, একটার পদবিহীন বা বহিরাগত। একজন অবশ্যই থাকবে ড্যানিয়েল অতনু শেখ বা ক্রিস্টোফার বদরুদ্দিন চ্যাটার্জি। একটি উটকো নামের ফেক: ভাসিলি জাইৎসেভ, হেলেন ডেমুথ, ধ্বজো সেন অথবা অচল আধুলি।
পোস্ট:
১. পুঁজিবাদী উন্নয়নের চাপে ঘরছাড়া অসহায় কৃষিজীবি, হাইটেনশন তারের প্রভাবে পাগল হয়ে যাচ্ছে মূলবাসী ছাগল। আদানিকে আমেরিকা থেকে সাম্রাজ্যবাদী ছাগল আমদানির সুযোগ করে দেবার জন্যেই এই চক্রান্ত? অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে আসুন অমুক দিন বেলা চারটেয় আমাদের কনভেনশনে। স্থান: আকাদেমির বাওবাবতলা, কলেজ স্কোয়ারের ঈশানকোণ, বাজেশিবপুর রূপচাঁদ পক্ষী লেন, এইটবি।
���. মানুষের সাথে লেফট ফ্রন্ট বা সিপিয়েম ডেইলির একের পর এক পোস্ট শেয়ার। পাঁচপোতা আরশোলা ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয় বাম প্রার্থীদের। তেলেনাপোতা জ্ঞানেন্দ্রনাথ মিত্র প্রাথমিক হাইস্কুলের কমিটি দখল করল বামফ্রন্ট। পশ্চিম লিথুয়ানিয়ায় দক্ষিণপন্থী শক্তিকে হারিয়ে বিপুল ভোটে জয় কমিউনিস্টদের। নিকারাগুয়ার পঞ্চায়েত ভোটে গণরায়ে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফিরে এল বামপন্থীরা, ইউরোপ জুড়ে লাল ঝড়। বিশিষ্ট জাপানি চিন্তাবিদ বিচিটাকে উঠেগেল বলেছেন, সমাজতন্ত্রই ভবিষ্যৎ। প্রতিটি পোস্টে ট্যাগ হরিপদ ভেমুলা, পদ্মলোচন আজাদ অ্যাণ্ড সিক্সটি নাইন আদার্স। গড় লাইক আট, কমেন্ট দুই।
৩. ফলিত জ্যোতিষ সেকশন। প্রতিটি ভোটের আগের দুমাস এবং ভোট চলাকালীন দেখা যায়।
ভোটের আগে: বিপুল ভোট নিয়ে ক্ষমতায় আসতে চলেছে বামফ্রন্ট। কমরেড তূর্যদন্ত মিশ্রের জনসভায় বেহালা চৌরাস্তায় পঞ্চাশ লক্ষ মানুষ। ব্রিগেড ভরিয়ে দিলেন এক কোটি বামপন্থী।
ভোট চলাকালীন: তৃতীয় দফার ভোটের শেষেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে গেছে বামফ্রন্ট, এরপর শুধু ব্যবধান বাড়ানোর পালা। বাকি সব কেন্দ্রে যদি হেরেও যাই, যবতক সূরয-চাঁদ রহেগা যাদপ্পুর জিতছিই।
ভোটের দিন: ১৩৫ নম্বর ওয়ার্ডে মানুষের তাড়া খেয়ে পালিয়ে গেল ফ্যাসিবাদী লুম্পেনরা। ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডে ব্যাট দিয়ে গ্রেনেড আটকালেন কমরেড হুঁকোমুখো। ৬৯ নম্বর ওয়ার্ডে পাঁচশো ভোটের লিড দিচ্ছি আমরা।
রেজাল্টের দিন: (বেলা বারোটা অব্দি) দশ কিলো লাল আবিরের অর্ডার চলে গেছে নুরুলদার দোকানে। খেলা ঘুরছে, দম রাখুন কমরেড।
(বেলা চারটে) শ্মশানের স্তব্ধতা।
রেজাল্টের পরদিন: (অভিমানী মোড) শুয়োরের বাচ্চা জনগণ, রইল তোদের নির্বাচন। মানুষ ভুল করেছে, এরা লুম্পেনদেরই ডিজার্ভ করে। এ দেশের আর কিছু হবে না। চলুন কমরেড, কিউবা চলে যাই।
৪. প্রিমিয়াম কনটেন্ট। ইসলামিক মৌলবাদীদের করা প্রতিটি অপরাধের সুললিত জাস্টিফিকেশন। সন্ত্রাসবাদী হামলা হয়েছে? আহা, কল অফ ডিউটি খেলে হিংস্র হয়ে গিয়েছিল। মুক্তচিন্তককে কুপিয়ে মেরেছে? মানুষের ভাবাবেগে আঘাত দিতে নেই। নিরস্ত্র জনতার উপর গাড়িবোমা হামলা? জানেন সত্তর বছর আগে ইথিওপিয়া আর আলজ��রিয়ায় কী হয়েছিল! রেপ করেছে? এ কী, রেপিস্টের ধর্ম কেন দেখছেন! রেললাইন উপড়ে ফেলেছে, ট্রেন জ্বালাচ্ছে, স্টেশন জ্বালাচ্ছে? বেশ করেছে, নিপীড়িত মানুষ কী সংসদীয় পথে প্রতিবাদ করবে নাকি? সব জ্বালিয়ে দিন ভাই। আমরা সাথে আছি। নারায়ে তকবির, ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
৫. প্রিমিয়াম কনটেন্ট। হিন্দুব্যাশিং। ওরা সবাই ব্রাহ্মণ্যবাদী মনুবাদী ধর্ষকামী। ধর্ষকের ধর্ম দেখছেন কেন বললেই ব্লক। সংখ্যাগুরুরা সব জায়গায় দাঙ্গা শুরু করে জানেন? নোয়াখালি-বরিশাল তুললে আনফ্রেণ্ড, অত আগের কথা কেন! ইতিহাসের কথা টেনে বিদ্বেষ বাড়াতে লজ্জা করে না? কালিয়াচক-ধূলাগড় তুললেও প্রথমে খিস্তি, প্রমাণ কই রে শুয়োরের বাচ্চা আইটিসেল? গার্ডিয়ান বা টাইমসের লিঙ্ক দেবার পরে আনফ্রেণ্ড বা ব্লক, কমেন্ট ডিলিট। অযোধ্যা আর গুজরাত লুপে আসে প্রতি বছর, তখন ওই ইতিহাসের কথা টেনে আনার প্রশ্ন তুললেও আনফ্রেণ্ড। মকবুল ফিদা হুসেনের উপর অসহিষ্ণু আক্রমণের কথা তুলে দেড়পাতার পোস্ট, কমেন্টে তসলিমার কথা তুললে ব্লক। সাধ্বী প্রজ্ঞার মত মানুষ কেন সংসদে যাবে তাই নিয়ে প্রতিবাদী পোস্ট, ইমরান-নুরুল-ইদ্রিশের কথা কখনোই আসে না কেন জিজ্ঞেস করলেই আনফ্রেণ্ড, কমেন্ট ডিলিট।
৬. বাম ন্যারেটিভে গলা না মেলানো সকলেই ইনিশিয়াল হুজুগ তোলার কাজ মিটে যাবার পরে শুয়োরের বাচ্চা। অভিজিৎ বিনায়ক কেন মোদীর সাথে দেখা করল? ধান্দাবাজ। রঘুরাম রাজন আইএমএফ-এ ছিল না? পুঁজিবাদের পুতুল। নন্দন নিলেকানি আধারের পুরো ব্যাপারটা ছক করেছিল? রাষ্ট্রের দালাল।
৭. পুরুষ হলে একটা সেক্সুয়াল হ্যারাসমেন্টের অভিযোগের সাফাই। খোঁয়াড়ে কীরকম কানেকশন আছে এবং অভিযোগের কীরকম তথ্যপ্রমাণ আছে তার উপর নির্ভর করে এই পোস্টের সুর চড়ায় বা খাদে থাকবে। তথ্যপ্রমাণ কম থাকলে: সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ, আন্দোলনের স্পিরিট ভাঙতে কুৎসা, আমি যে কোনো রকম তদন্তের সম্মুখীন হতে রাজি আছি (কমেন্টে: পাশে আছি ভাই, ও এরকম করতেই পারে না জানি)। তথ্যপ্রমাণ বেশি থাকলে: আমি পাপী, আমার পার্কিনসন আছে তাই হাত কেঁপে চড় মেরে দিয়েছিলাম, আমার মধ্যে পুরুষতান্ত্রিক প্রবণতা আছে, এগুলো কাটিয়ে উঠতে চাই, নিজেকে সংশোধন করতে চাই। খুব বেশি তথ্যপ্রমাণ থাকলে: ছমাসের জন্য প্রোফাইল বন্ধ।
৮. প্রতিটি ভারতীয় ধর্ম, উৎসব ও দেবদেবীকে নিয়ে খিল্লি। জাত��য়তাবাদী আইকনদের নিয়ে বাজারি। দুর্গা, কালী, সরস্বতী নিয়ে উসকানি দিয়ে সেক্সুয়াল আণ্ডারটোন সমেত খিস্তিখামারি দিয়ে পোস্ট। গণেশ, কৃষ্ণ বা রাম নিয়ে খিস্তি বা খিল্লি। রামকৃষ্ণ, বিবেকানন্দ নিয়ে পর্নোগ্রাফি লেখা। দুর্গাপুজো, কালীপুজো, সরস্বতীপুজো, হোলি, দোল, রামনবমী, গণেশ চতুর্থী প্রতিটি উৎসবে হিন���দু ফ্যাসিবাদ, মূলনিবাসীর প্রতি অত্যাচার, পুরুষতন্ত্র ইত্যাদি খুঁজে পাওয়া। আরব উৎসব নিয়ে টোটাল নীরবতা। আজকাল অবশ্য দিনকাল আগের মত ভালো নয় বলে এসব পোস্ট পাবলিকলি আর হয় না, নিজেদের ��োঁয়াড়ে চলে।
৯. মর্মস্পর্শী সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী লেখাপত্র। কীভাবে ট্রেনে সতেরোজন মাসকুলার চাড্ডির হাত থেকে এক অসহায় সংখ্যালঘুর প্রাণ বাঁচাতে রুখে দাঁড়ালেন রোগা বৃদ্ধ, কেমন করে ছোটবেলায় মেটিয়াবুরুজের ফজলুচাচা রোজ সকালে বিরিয়ানি দিয়ে যেত বাড়িতে আর রাতে জেলুসিল, সেসব প্রাণঢালা ভালোবাসার কথা। পূর্ববঙ্গকোটা এখানে ৮০%। রহিমচাচার ছেলে করিম লীগের লোকজন নিয়ে এসে দাদুকে কোপানোর সময় রহিমচাচা কীভাবে বাবা ও জেঠুকে বুকে আগলে গরুর গাড়িতে তুলে পেট্রাপোল বর্ডারে পৌঁছে দিলেন, দিদিমা আর বড়পিসিকে ভালোবেসে দেশের বাড়িতেই রেখে দিলেন তার চোখে জল আনা কাহিনী। শেষ লাইনে বাধ্যতামূলক: এর পরেও আমি কোনোদিন কাউকে ঘৃণা করতে শিখিনি। কমেন্টে বড়পিসি কেমন আছেন জিজ্ঞেস করা বা বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অথেন্টিক তথ্য দেওয়া খুব রিস্কি।
কমেন্ট: (এটাই সবথেকে বড় বিনোদন)
কমেন্টের কিছু স্পেশাল ভাষা আছে। কমেন্টদাতারা মোটামুটি দুই ভাগের: জারগনে যায় বিভাবরী (পালিশমারা) বাম এবং শালগ্রাম (জম্বি) বাম। পরের দল যেহেতু আগের দলের পোস্ট লাইক, কপিপেস্ট, শেয়ার, শেয়ারের শেয়ার, কপিপেস্টের শেয়ার ইত্যাদি করে, কাজেই একবার দেখে চট করে আলাদা করতে পারা মুশকিল। কিন্তু একটু কথা চালালেই বোঝা যায়। প্রতিটি কমেন্টের কিছু নির্দিষ্ট রিপ্লাই দিলেই নিশ্চিতভাবে আনফ্রেণ্ড বা ব্লক খাবেন।
১. কিছু পেটেন্ট শব্দ মুখস্ত করে ফেলা এবং প্রতি লাইনে সেগুলোর অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার। হিন্দু ফ্যাসিবাদ, বাকস্বাধীনতা, টোটালিটারিয়ান স্টেট, নট ইন মাই নেম, প্রিভিলেজড সিসহেট সাভার্না, হ্যাভ নটস, মার্ক্স, লেনিন, রোজা লু��্সেমবুর্গ, সংখ্যাগুরুর আগ্রাসন, নিপীড়িত সংখ্যালঘু, সাচার কমিটি, সাভারকর, গোমাতা, চাড্ডিচোদ। ট্রিগার পয়েন্ট: কমিকুত্তা, বামৈস্লামিক বা আরবচাটা লিবারবাল বলে পাল্টা খিস্তি।
২. ক হিন্দুধর্ম আসলে ভালো। হিন্দুত্ব খুব খারাপ একটা ব্যাপার। হিন্দুরা সেকুলার হয়, সবাইকে আপন করে নেয়। এই হিন্দুত্ববাদীরা হিন্দুদের সবথেকে বড় শত্রু। ট্রিগার পয়েন্ট: হিন্দু টেক্সট থেকে সরাসরি প্রশ্ন করা।
২.খ সমস্ত ধর্মই খারাপ। ধর্মের সমস্ত কিছু বাতিল করে আমাদের মানুষ হয়ে উঠতে হবে। টিকি তিলক তাগা তাবিজ সিঁদুর শাঁখা পলা ঘোমটা সব ছুঁড়ে ফেলার আহ্বান। মনুসংহিতা পোড়াবার দাবি করা। ট্রিগার পয়েন্ট: বোরখা হিজাব টুপি দাড়ির প্রসঙ্গ তোলা বা আশমানি কিতাব কবে পোড়ানো হবে জিজ্ঞেস করা।
২.গ মূলত বড় কোন ইসলামিক মৌলবাদী হামলার পরে পরে এসব বক্তব্য বেশি আসে। কোনো ধর্মই খারাপ নয়। সব ধর্মই মানুষের কথা বলে, মানুষকে ভালোবাসার কথা বলে। কিছু খারাপ লোক আমাদের ভুল বোঝাতে চায়। ট্রিগার পয়েন্ট: আয়াত বা হাদিস তুলে প্রশ্ন করা। আনফ্রেণ্ড না, সোজা ব্লক।
৩. অশিক্ষিত দাঙ্গাবাজ কোথাকার। আগে অমুক কলেজ বা তমুক য়ুনিভার্সিটিতে চান্স পেয়ে দেখা। আপনি কী মানুষ, এত ঘৃণা নিয়ে কী করে বাঁচেন? অমুক অমুক এবং তমুক হলে আমার লিস্ট থেকে বেরিয়ে যান। ট্রিগার পয়েন্ট: পাল্টা খিল্লি বা শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন।
৪. বড় রকম কোনো ফ্যাসাদে পড়লেই, এটা হোয়াটস্যাপ য়ুনিভার্সিটির ফেক নিউজ অথবা পেইড মিডিয়ার বানোয়াট গল্প, ডক্টরড তথ্য ইত্যাদি বলে কেটে পড়া। ট্রিগার পয়েন্ট: লাগে না। আগেই আনফ্রেণ্ড বা ব্লক হবে।
৫. কোথাও দাঙ্গাহাঙ্গামা হলেই জ্যোতিবাবু বা বুদ্ধবাবুর একটা ছবি। সাথে লেখা: মাথা ভেঙে দিন এবং/অথবা সরকার না চাইলে দাঙ্গা হয় না। ট্রিগার পয়েন্ট: দেগঙ্গা, পার্কসার্কাস বা ক্যানিংয়ের কথা জিজ্ঞেস করা।
৬. সমাজতন্ত্রই কেন একমাত্র ভবিষ্যৎ সেই মর্মে পোস্ট। আম্বানি কীভাবে আপনার বাগান থেকে গাঁদাফুল চুরি করে নিচ্ছে সে ব্যাপারে জ্ঞানদান। দারিদ্র্যের খতিয়ান। গত এক বছরে দেশের জিডিপি ৩৫% পড়ে গেছে, বিস্কুট কারখানায় ৪০ লক্ষ ছাঁটাই হয়েছে, মূল্যবৃদ্ধি ২৩০%, এমন নানারকম জটিল স্ট্যাট দিয়ে দাবি, আগামী এক বছর তিন মাসের মধ্যে ভারতীয় অর্থনীতি ধ্বসে পড়বে, কারো বাড়িতে হাঁড়ি চড়বে না, পোষা কুকুরের লোম পড়ে যাবে। এই টেমপ্লেটটিই মোটামুটি ১৯৯১ সাল থেকে চলছে। অর্থনৈতিক সঙ্কটের সম��ধান কী জিজ্ঞেস করলে উত্তর আসবে, বামেদের ভোট দিন। ট্রিগার পয়েন্ট: পাল্টা অর্থনৈতিক তথ্যপ্রমাণ দিয়ে কমেন্ট করা, বা প্রশ্ন করা বাম আমলেও এত দারিদ্র্য কমেনি কেন।
৭. এই হিংসা, এই অসহিষ্ণুতা, এই অনাচার, এই ফ্যাসিবাদ মর্মে বিভিন্ন কনটেম্পোরারি ঘটনার আধাসত্য, সিকিসত্য ও ডাহা মিথ্যা ছবি ও ভিডিও দিয়ে পোস্ট। যথা, জামিয়া মিলিয়ায় গুলিতে দশ হাজার ছাত্রছাত্রী নিহত, উলুবেড়িয়াতে রেললাইন আসলে সিআইএ উপড়েছে ইত্যাদি। ট্রিগার পয়েন্ট: লুপহোলগুলি নিয়ে প্রশ্ন করে নিউজ সোর্স জানতে চাইলেই ব্লকড।
আজকের জন্য এইটুকুই গবেষণা, বা খিল্লি (যেহেতু বাম মাত্রেই খিল্লি) রইল। পরে সময়সুযোগ করে আবার হবে।
কনক্লুশন: যাদের বাড়িতে তেলের কুয়ো আছে, তাদের পায়ের জুতোয় মধুও আছে। চাটতে ভালো লাগে।
***
পঞ্চানন নস্কর
0 notes
Link
0 notes