#বাংলাদেশ ভারত ট্রেন
Explore tagged Tumblr posts
Link
বাংলাদেশ সীমান্তের ওপারে পেট্রাপোলে নতুন মে
0 notes
Text
কলকাতা থেকে বাংলাদেশ যাত্রা এবার মাত্র ১০ ঘন্টায়!
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’ ও ‘নেবারহুড ফার্স্ট পলিসি’র দিকে লক্ষ্য রেখে ভারতীয় রেলওয়ে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী অনেক নতুন রেলওয়ে লাইন প্রকল্প কার্যকর করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আগরতলা-আখাউরা আন্তর্জাতিক সংযোগী গুরুত্বপূর্ণ রেল লাইন প্রকল্প নির্মাণের কাজ দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। ত্রিপুরার পরিবহন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী জানিয়েছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসেই এই প্রকল্পের নির্মাণ সমাপ্ত হয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়ে যাবে।
সংযুক্ত থাকুন এবং এই মতামতের মতো অদ্বিতীয় কনটেন্ট অনুসরণ করে থাকুন! আমরা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউবে সক্রিয়, যেখানে আপনি সংগ্রহে পরিপূর্ণ এবং উৎসাহজনক পোস্ট পাবেন। আমাদের সম্প্রদায়ে যুক্ত হয়ে সংস্কৃতিক অন্বেষণ এবং শিল্প বিস্ময়ে একটি প্রয়াসে যান। আজই আমাদের সাথে যুক্ত হয়ে আমাদের জীবন্ত অনলাইন উপস্থিতির অংশ হোন!
Facebook : https://www.facebook.com/JiyoBangla/
Instagram : https://www.instagram.com/jiyobangla/?hl=en
YouTube : https://www.youtube.com/c/JiyoBangla
0 notes
Text
হকি দলের প্রস্তুতি নাকি বাস-ট্রেন ভ্রমণ?
জুনিয়র এশিয়া হকিতে অংশ নেওয়ার প্রস্তুতি হিসেবে কন্ডিশনিং ক্যাম্প করতে রাতে ভারত রওয়ানা হচ্ছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২১ দল। ২৩ মে থেকে ১ জুন ওমানের সালালায় অনুষ্ঠিত হবে অনূর্ধ্ব-২১ জুনিয়র হকি এশিয়া কাপ হকির নবম আসর। ১০ দলের এই টুর্নামেন্টে এবার ‘বি’ গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ। প্রতিপক্ষ দক্ষিণ কোরিয়া, ম��লয়েশিয়া, ওমান এবং উজবেকিস্তান। ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, জাপান, থাইল্যান্ড এবং চাইনিজ তাইপে। যুব…
View On WordPress
0 notes
Text
বাংলাদেশ হয়ে আগরতলা থেকে ট্রেন যাবে কলকাতায়
সত্যখবর ডেস্ক: ১৫ কিলোমিটার লম্বা রেললাইনের মাধ্যমে কমে যাবে ১১০০ কিলোমিটারের দূরত্ব। ৩৬ ঘণ্টার জায়গায় মাত্র ১০ ঘণ্টা লাগবে কলকাতা থেকে আগরতলা যেতে। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে চালু হতে যাচ্ছে আগরতলা-আখাউড়া রেল প্রকল্প। উত্তর-পূর্ব ভারতে এই প্রথম তৈরি হবে আন্তর্জাতিক কোনো রেলওয়ে স্টেশন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘এক ভারত নিউজ’-এর প্রতিবেদনে এই তথ্য জানা যায়। উত্তর-পূর্ব ভারতকে রেলওয়ে কানেক্টিভিটি দেয়ার জন্য…
View On WordPress
0 notes
Text
২৯ মে চলবে মৈত্রী ও বন্ধন ১ জুন মিতালী
নিউজনাউ ডেস্ক: করোনার কারণে বাংলাদেশ-ভারত যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে ২০২০ সালের ২৪ মার্চ থেকে। এ সময়ে দুদেশের মধ্যে সড়ক ও আকাশপথে যাত্রী ভ্রমণ থাকলেও রেলপথে ছিল না। এতে চরম বিপাকে পড়ে উভয় দেশের সাধারণ মানুষ, যাদের অধিকাংশই ট্রেনে ভ্রমণ করতেন। দীর্ঘ ২৬ মাস পর দুদেশের মধ্যে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলের নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। ২৯ মে ঢাকা-কলকাতা মৈত্রী, একইদিন খুলনা-কলকাতা বন্ধন এক্সপ্রেস ট্রেন…
View On WordPress
0 notes
Text
২ বছর পর ঢাকা থেকে ছাড়লো মৈত্রী এক্সপ্রেস
২ বছর পর ঢাকা থেকে ছাড়লো মৈত্রী এক্সপ্রেস
করোনা মহামারিতে দুই বছর বন্ধ থাকার পর ফের চালু হয়েছে মৈত্রী এক্সপ্রেস। ১৬৫ যাত্রী নিয়ে রবিবার (২৯ মে) ঢাকা থেকে কলকাতা গেল ট্রেনটি। যাত্রার শুরুতে ১৬৫ যাত্রীদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার। সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে ট্রেনটি যাত্রা শুরু করে। এর উদ্বোধন করেন রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদার। তিনি বলেন, ২০২০ সালের ১৫ মার্চ থেকে ভারতের সঙ্গে ট্রেন…
View On WordPress
0 notes
Text
ঢাকা থেকে দার্জিলিং : মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়া
ঢাকা থেকে দার্জিলিং : মিতালি এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচি ও ভাড়া
ভ্রমণ ডেস্ক : ঢাকা থেকে দার্জিলিং ভ্রমণ খরচ নিয়ে চিন্তিত? ঢাকা থেকে দার্জিলিং ভ্রমণ অল্প খরচে সেরে আসুন। খুব শিগগিরই ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট (বাংলাদেশ) – নিউ জলপাইগুড়ি (ভারত) এর মধ্যে আন্তঃদেশীয় যাত্রীবাহী ট্রেন মিতালী এক্সপ্রেস চালু হচ্ছে। আর এই ট্রেনে করেই আপনি ঢাকা থেকে সহজে ও স্বল্প খরচে দার্জিলিং ঘুরে আসতে পারেন। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী ২৬ মার্চ থেকে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘ ২৫ মাস পর যাত্রীবাহী…
View On WordPress
0 notes
Text
এখনো বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ ট্রেন চলাচল, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
এখনো বন্ধ ভারত-বাংলাদেশ ট্রেন চলাচল, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
সময় সংবাদ রিপোর্ট: করোনার ধকল কাটিয়ে সড়ক ও আকাশপথে ভারত-বাংলাদেশ যোগাযোগ শুরু হলেও দু’বছর ধরে বন্ধ রয়েছে রেল যোগাযোগ।এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন হাজার হাজার যাত্রী, দ্রুত দুই দেশের ট্রেন যোগাযোগ চালু করার দাবি তাদের। ট্রেন চালুর উদ্যোগ নিতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে জানিয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ে বলছে, ভারতের সাড়া মিললেই শুরু হবে ট্রেন যোগাযোগ।আগামী মাসের শুরুতে দুই দেশের মধ্যে ট্রেন চলাচল শুরুর প্রত্যাশার কথা…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/149264
নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের উর্ধ্বগতিতে দিশেহারা সাধারণ মানুষ
.
নুর মোহাম্মদ রানা
মানুষের মেীলিক অধিকার গুলোর মধ্য অন্ন বস্ত্র,বাসস্হান ,শিক্ষা, চিকিৎসা এগুলো অন্যতম।বেঁচে থাকতে গেলে এই অপরিহার্য বিষয় গুলোকে পাশ কাটিয়ে যাওয়া কখনো সম্ভব নয়।আর বেঁচে থাকা ও জীবনযাত্রার সাথে দ্রব্যমূল্যের সম্পর্ক অতি নিবিড় ও বাস্তব। একটি পরিবার ও একটি সমাজ কিভাবে তাদের দৈনন্দিন জীবন চালাবে তা নির্ভর করে তাদের আয়, চাহিদা ও দ্রব্যমূল্যের ওপর। পণ্যের মূল্য যখন সহনীয় ও সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে তখন তাদের জীবন কাটে স্বস্তিতে। অন্য দিকে পণ্যের মূল্য যখন মানুষের আর্থিক সঙ্গতির সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে যায় তখন তাদের জীবনে নেমে আসে হতাশা ও অশান্তি।অস্বীকার করার জো নাই বর্তমান সময়ে দেশে সাধারণ মানুষই সবচেয়ে বেশি বিপদে আছেন। লজ্জায় তারা না পারছেন কাউকে বলতে, না পারছেন হাত পাততে। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে জীবন ধারনের অনুষঙ্গ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ।
শুধু নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য মূল্য নয়, সর্বস্তরে যেমন : বাস, ট্রেন, বিমান ও লঞ্চ ভা��া, রিকশা ভাড়া, গ্যাস, বিদ্যুৎ পানিসহ সব পরিষেবার দামও কয়েক গুণ বেড়েছে। যা ভোক্তাদের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে। এই পরিস্থিতিতে দ্রব্যমূল্যের বাড়তি চাপ ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।তাইতো মানুষের বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।ঘটনা এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, যেন দেখার কেউ নাই। বাংলাদেশের বাজার ব্যবস্থাপনা মোটেই সংগঠিত নয়। করোনার নিদারুণ কষাঘাতে সাগরের ঢেউয়ের মতো ক্ষুধার জ্বালা আছড়ে পড়ছে। করোনার প্রভাবে কাজের ক্ষেত্র সীমিত হওয়ায় আয়ের পরিমাণ কমে গেছে, অনেকে কর্মহীন। এ অবস্থায় নিয়ন্ত্রণহীন মাত্রাতিরিক্ত পণ্যমূল্য মানুষকে দারুণভাবে হতাশ করেছে।
নিম্নবিত্ত-মধ্যবিত্তের কাছে এখন বাজারে যাওয়া মানেই আ��ঙ্ক আর অস্থিরতা। দরিদ্র ও কর্মহীন হয়ে পড়া মানুষের জন্য এমনিতে ত্রাণ কার্যক্রমের দরকার এর মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি চরম অমানবিক ও ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন। কালোবাজারী, মুনাফাখোর, মজুতদার প্রভৃতির কারণে খাদ্যদ্রব্য, চাল, ডাল, তেল, লবণ, মরিচ, চিনি, দুধ থেকে শুরু করে নিত্যপ্রয়োজনীয় ও অপরিহার্য দ্রব্যগুলোর মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে প্রতিদিন এবং ক্রমে এসব পণ্য সংগ্রহ কঠিনতর হচ্ছে দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত মানুষের জন্য। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজারের এ দুর্বিসহ অবস্থা দু’একদিনে সৃষ্টি হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে অযৌক্তিকভাবে দাম বাড়ানোর যে সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে তা থেকে দেশের সব পর্যায়ের ভোক্তা-ক্রেতা শ্রেণির যেন পরিত্রাণ নেই। আয়ের তুলনায় দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন উলস্নম্ফন ঘটায় মধ্য ও নিম্নআয়ের মানুষ সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে।কেননা নিত্যপণ্যের মূল্য হরদম বেড়েই চলেছে।
অস্বীকার করার উপায় নেই, আমাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হয়েছে। বেতন বৃদ্ধি পেয়েছে, মজুরি বৃদ্ধি পেয়েছে।ফলে আয়ও বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। তবে এখানে উল্লেখ না করলেই নয়, সম্প্রতি ২০০০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে অতি দারিদ্র্যের হার সবচেয়ে বেশি কমেছে এমন ১৫টি দেশের যে তালিকা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক, সে তালিকায় বাংলাদেশের নাম নেই। তালিকায় দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ভারত ও পাকিস্তানের নাম থাকলেও বাংলাদেশের নাম নেই। ওই ১৫টি দেশে যে গতিতে দারিদ্র্য কমেছে, বাংলাদেশে কমেছে এর চেয়ে কম গতিতে।এর কারণ হিসেবে বলা যায়, দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি। নিম্নআয়ের মানুষ যা আয় করছে, তার পুরোটাই জীবনধারণের জন্য ন্যূনতম খাদ্যদ্রব্য ক্রয় করতেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা ইত্যাদির জন্য ব্যয় করার মতো অর্থ তাদের হাতে থাকছে না।দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সব থেকে বেশি কষ্টকর পরিস্থিতিতে পড়েছেন নিম্নবিত্ত, অবসরপ্রাপ্ত সৎ সরকারি কর্মচারী, প্রবীণ জনগোষ্ঠী ও নিম্নআয়ের মানুষ। সবচেয়ে বেশি কষ্টকর পরিস্থিতিতে রয়েছেন অধিকাংশ প্রবীণ। তারা না ঘরের মরা, না ঘাটের মরা।
কেননা প্রবীণ বয়সে খাদ্যদ্রব্যের চেয়েও বেশি জরুরি ওষুধপত্র ও চিকিৎসাসেবা। আমার বাস্তব অভিজ্ঞতায় দেখছি, প্রবীণ বয়সে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও সুস্থ থাকার জন্য মাসে ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা খরচ করতে হয়।কিন্তু আর্থিক যোগানের সীমাবদ্ধতা থাকায় জীবন দিন দিন দূর্বিষহ হচ্ছে।ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মতে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ��ক মাসে প্রায় ১৯.৬৪% বেড়ে গেছে। এক মাসের ভেতর দ্রব্যমূল্য এতটা বাড়তে আগে কখনও দেখা যায়নি!সরকারের সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুসারে, গত এক মাসের ব্যবধানে বিভিন্ন পণ্যের দাম প্রায় ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর মধ্যে আটা সাদা (খোলা) ১.৪৯ শতাংশ, সয়াবিন তেল (খোলা) ৩.৭৭ শতাংশ, পাম অয়েল (খোলা) .৭৯ শতাংশ, পাম অয়েল (সুপার) .৩৮ শতাংশ, পেঁয়াজ (দেশি) ১১.৫৪ শতাংশ, পেঁয়াজ (আমদানি) ১৩.৬৪ শতাংশ, রসুন (আমদানি) ৮.৭০ শতাংশ, আদা (আমদানি) ৪.৩৫ শতাংশ, লবঙ্গ ২.২৭ শতাংশ, মুরগি (ব্রয়লার) ১.৪৯ শতাংশ, চিনি .৬৩ শতাংশ।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের এক প্রতিবেদন অনুসারে, গত এক বছরের ব্যবধানে নিত্যপ্রয়োজনীয় কোনো পণ্যের দাম কমেনি; বরং পণ্যভেদে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত দাম বেড়েছে। এর মধ্যে চাল মোটা কেজিতে বেড়েছে ৭.৫৬ শতাংশ, সয়াবিন তেল লিটারে ৩৮ শতাংশ, পাম অয়েল খোলা লিটারে ৭০.৩৮ শতাংশ, পাম অয়েল সুপার লিটারে ৬১ শতাংশ, চিনি কেজিতে ২৬ শতাংশ, আমদানি করা পেঁয়াজ কেজিতে ৩০ শতাংশ ও আমদানি করা রসুন কেজিতে বেড়েছে ৬৪ শতাংশ পর্যন্ত।জনগণ আশা করছেন- তাদের এরূপ অবস্থার উন্নতি হবে, দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসের মূল্য কমবে। কিন্তু তাদের সে স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাচ্ছে। বাজারের ওপর সরকার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে কি ব্যর্থ হচ্ছে- বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এমন প্রশ্ন দাঁড়ায়। অসাধু ব্যবসায়ীরা যাতে বাজারে যাচ্ছেতাই কান্ডকীর্তি চালাতে না পারে, এ জন্য টিসিবিকে শক্তিশালী করার তাগিদ ইতোমধ্যে বহুবার নানা মহল থেকে এসেছে। কিন্তু এ ব্যাপারে আশানুরূপ উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
যারা দৈত্যের মতো জনগণের ওপর চেপে বসে আছে, তাদের কর্মকাণ্ড রোধ করতে হবে সবার আগে।পণ্যমূল্য বৃদ্ধির এই চাপ থেকে জনগনকে রেহাই দিতে হলে
পণ্যমূল্য যাতে ভোক্তাদের সাধ্যের মধ্যে থাকে তার জন্য সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা এখনই নিতে হবে। মনিটরিং বাড়াতে হবে। পণ্য যেন ভোক্তাসাধারণের কাছে সহজলভ্য হয়, সে ব্যবস্থা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। এজন্য সরকারকে সতর্কভাবে গোটা পরিস্থিতি মনিটরিং করতে হবে এবং দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে হবে। মুলত বাজার মনিটরিং টিম থেকে দাম নিয়ন্ত্রণের সরকারি বিভিন্ন সংস্থা থাকলেও মাঠের বাস্তবতা ভিন্ন। খেয়াল রাখতে হবে, ব্যবসায়ী যেন সিন্ডিকেট করতে না পারে। সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তাদের অবশ্যই মাঠ পর্যায়ে যেতে হবে। আরও কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। যেমন বাজারে সব পণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিতের পাশাপাশি কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে অধিক মূল্যে পণ্য ��িক্রেতা এবং নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনাসহ নিত্যপণ্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।স্বাধীন দেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের বল্গাছাড়া অবস্থা দরিদ্র ব্যক্তিদের পক্ষে বজ্রাঘাততুল্য।
বিভিন্ন শ্রেণির ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি করছেন। সরকারকে কঠোর হাতে অতিলোভী অসাধু এসব ব্যবসায়ীকে দমন করতে হবে। বিক্রেতারা যাতে ইচ্ছামতো দ্রব্যমূল্য বাড়াতে না পারে সে জন্য সরকার এরই মধ্যে দোকানে পণ্যের নির্ধারিত মূল্য তালিকা প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছে। বিষয়টি মনিটরিং করার জন্য ‘টিসিবিকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অসাধু ব্যবসায়ীদের শাস্তির ব্যবস্থা করেছে সরকার। সরকারি ও বেসরকারিভাবে এ ব্যাপারে আরো শক্তিশালী ভূমিকা পালন করলে পণ্যমূল্য স্থিতিশীল থাকবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। শুধু সরকার নয় সাধারণ মানুষকেও দ্রব্যমূল্য সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি রোধের জন্য সামাজিকভাবে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। অসৎ ও মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে। এভাবে সরকার, জনগণ ও ব্যবসায়ী সমাজের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পণ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এবং বর্তমানে ক্ষুধা ও দরিদ্রমুক্ত বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর অক্লান্ত পরিশ্রম ও প্রচেষ্টা করে যাচ্ছেন তা সফল ও সার্থক হবে।
লেখক : কলামিষ্ট, প্রাবন্ধিক ও সংগঠক
0 notes
Text
ভারতের হলদিবাড়ির সঙ্গে দীর্ঘ ৫৫ বছর পর রেল যোগাযোগ শুরু
ভারতের হলদিবাড়ির সঙ্গে দীর্ঘ ৫৫ বছর পর রেল যোগাযোগ শুরু
অনলাইন রিপোর্ট:দীর্ঘ ৫৫ বছর পর চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথে পুনরায় পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল শুরু করেছে। রোববার (১ আগস্ট) ভারতীয় রেলওয়ে উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের ডামডিম স্টেশন থেকে পাথর বোঝাই প্রথম মালবাহী ট্রেন বাংলাদেশে এসেছে। ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। এক বিজ্ঞপ্তিতে হাইকমিশন জানায়, ভারত ও বাংলাদেশ দুই প্রধানমন্ত্রী উভয় দেশের মধ্যে ১৯৬৫ সাল পূর্ববর্তী সমস্ত রেল সংযোগ পুনরায়…
View On WordPress
0 notes
Text
বেনাপোল সীমান্তের অংশে রেলের সংস্কার কার্যক্রম চলছে
বেনাপোল সীমান্তের অংশে রেলের সংস্কার কার্যক্রম চলছে
বেনাপোল প্রতিনিধিঃ ১৯৬৫ সালে ভারত বাংলাদেশ এর কোলকাতা- খুলনা রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর পরিত্যাক্ত অবস্থায় ছিল এই রেল পথটি। এরপর বেনাপোল বাসির আন্দোলন সংগ্রামের পর ১৯৯৯ সালের শেষের দিকে পুনরায় রেল পথটি চালু হলেও সংস্কার হয়নি। প্রথম দিকে যশোর খুলনা বেনাপোল আভ্যান্তরিন রুটে চলাচল করে ট্রেন। বর্তমানে এই সড়কটি দিয়ে ভারত থেকে খুলনা ও ঢাকা এবং আমদানি বানিজ্য পণ্য ব��ন করে আনে ট্রেনে। তবে রেল পথটি…
View On WordPress
0 notes
Text
আকাশপথে নতুন রুটের প্রস্তাব নেপালের
আকাশপথে নতুন রুটের প্রস্তাব নেপালের
রেল ও নৌপথে নতুন সম্ভাবনাসম্প্রতি ভারতের সঙ্গে রোহানপুর-সিংহাবাদ রেলসংযোগ চালুর ফলে নেপালের সঙ্গে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। কারণ, ওই রেললাইন দিয়ে বাংলাদেশ থেকে ভারত হয়ে নেপালের বিরাটনগর সরাসরি পৌঁছানো যাবে। সম্প্রতি বাংলাদেশ থেকে যে ইউরিয়া সার কিনেছে, তার একটি অংশ ওই রেললাইন দিয়ে নিয়ে যেতে চায় নেপাল। সোমবার দুই দেশের মধ্যে ওই রুটে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের বিষয়ে একটি সমঝোতা…
View On WordPress
0 notes
Text
চালু হতে যাচ্ছে ঢাকা-শিলিগুড়ি যাত্রাবাহী ট্রেন
চালু হতে যাচ্ছে ঢাকা-শিলিগুড়ি যাত্রাবাহী ট্রেন
কলকাতার পর এবার চালু হতে যাচ্ছে ঢাকা-শিলিগুড়ি যাত্রাবাহী ট্রেন চলাচল। ভারত বলছে, আগামী ২৬ মার্চ চালু হবে এই নতুন ট্রেন। ‘মৈত্রী’ ও ‘বন্ধন’ এর পর ভারতের সাথে তৃতীয় ট্রেন হবে এটি। শিগগিরই এর নামকরণ ও টিকিটের দাম ঠিক করা হবে। বুধবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) নিউ জলপাইগুড়িতে এক বৈঠকে বাংলাদেশ, কাঠিহার ও শিয়ালদহের ডিআরএম’রা মিলিত হন। জানান, ১০ টি বগি নিয়ে সপ্তাহে সোম ও বৃহস্পতিবার ৯ ঘন্টার নন স্টপ সফর করবে এ…
View On WordPress
0 notes
Text
জুন থেকেই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ট্রেন
জুন থেকেই চালু হচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ট্রেন
নিউজনাউ ডেস্ক: করোনা মহামারির কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়া ঢাকা-কলকাতার মধ্যে চলাচলকারী তিনটি যাত্রীবাহী ট্রেন ১ জুন থেকে আবার শুরু হচ্ছে। সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, ভারতের কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বাংলাদেশ সফর করার পর আগামী মাসে তিনটি যাত্রীবাহী ট্রেন চালু হবে। ট্রেন তিনটির মধ্যে মৈত্রী এক্সপ্রেস ঢাকা-কলকাতার মধ্যে চলাচল করে। বন্ধন চলে খুলনা-কলকাতা পথে। আর…
View On WordPress
0 notes
Text
মৈত্রী-বন্ধন এক্সপ্রেস ২৯ মে, মিতালি এক্সপ্রেস চলবে ১ জুন থেকে
মৈত্রী-বন্ধন এক্সপ্রেস ২৯ মে, মিতালি এক্সপ্রেস চলবে ১ জুন থেকে
মহামারি করোনার কারণে প্রায় দুই বছর বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে বন্ধ ছিল যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল। এবার ফের ট্রেন চলাচল শুরু হচ্ছে। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ঢাকায় অবস্থিত ভারতীয় দূতাবাস। এতে বলা হয়, ঢাকা-কলকাতার মধ্যে ‘মৈত্রী এক্সপ্রেস’ এবং কলকাতা-খুলনার মধ্যে ‘বন্ধন এক্সপ্রেস’ ২৯ মে থেকে পুনরায় চালু হচ্ছে। এর মধ্যে মৈত্রী এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে যাত্রা শুরু করবে। আর কলকাতা থেকে যাত্রা শুরু করবে…
View On WordPress
0 notes
Text
শিগগিরই বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে ভারতীয় ভিসা
New Post has been published on https://is.gd/UIdP8U
শিগগিরই বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে ভারতীয় ভিসা
শিগগ���রই বাংলাদেশিদের জন্য ভারতের ভিসা চালু হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন ভারতের বিদায়ী হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাস। বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি বলেন, বর্তমানে বাই এয়ারে খুব ইর্মাজেন্সি মেডিকেল ভিসা, বিজনেস ভিসা দেয়া হচ্ছে। চেষ্টা করছি যেনো এটা যত তাড়াতাড়ি নরমাল হয়। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ভারতের বিদায়ী হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাস। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ভারতের বিদায়ী হাইকমিশনার রীভা গাঙ্গুলি দাস বৈঠক প্রসঙ্গে রীভা গাঙ্গুলী দাস বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমরা খুব ক্লোজলি কাজ করে থাকি। ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক আছে। অনেক কাজ হয়েছে। করোনার মধ্যেও আমরা একসঙ্গে কাজ করেছি। এটা ভালো সম্পর্কে কারণেই সম্ভব হয়েছে, এখানে ট্রেড ট্রেন চলছে। সাপ্লাই চেইন ঠিক আছে এবং অনেক বেশি সুচারু হয়েছে। এরইমধ্যে অনেকগুলো চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া একসঙ্গে অনেকগুলো প্রজেক্টের কাজও শেষ করেছি। তিনি আরো বলেন, আমাদের ট্রেড বাড়বে। এটাতে বাংলাদেশেরও লাভ হবে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এরইমধ্যে বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে জাহাজ চলাচলের স্ট্যান্ডার্ড অপারেটর প্রসিডিউর (এসওপি) স্বাক্ষরের আলোকে ট্রায়াল হয়ে গেছে। এখন কাজ হচ্ছে- বাকিগুলো এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। সেটাও সহজভাবে হয়ে যাবে।
0 notes