#বকশ
Explore tagged Tumblr posts
bengali-e24bollywood · 2 years ago
Text
অনুপমা আসন্ন স্পয়লার: অনুপমা-অনুজ একপাশে বিকাশ করুন
অনুপমা আসন্ন স্পয়লার: অনুপমা-অনুজ একপাশে বিকাশ করুন
অনুপমা আসন্ন স্পয়লার: ‘অনুপমা’ হল ছোট ডিসপ্লের #1 উপস্থিত। রূপালী গাঙ্গুলী এবং গৌরব খান্না অভিনীত বর্তমানের টুইস্ট এবং টার্ন দর্শকদের আকৃষ্ট করে। অনুপমার গল্প ইদানীং শাহ পরিবার এবং অনুজের মধ্যে ঝগড়ার মধ্যে দিয়ে আবর্তিত হয়েছে। এখন অবধি আপনি দেখতে পাবেন যে কাব্য এবং কিঞ্জল সম্মিলিতভাবে বা এবং বনরাজের কাছে তাদের আসল চেহারা উপস্থাপন করেছেন। একই সময়ে, এই ঝগড়াটি আসন্ন পর্বের মধ্যে আরও বড় আকার…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
ebangladotnet · 8 months ago
Text
মুসলিম পরিবারে পুত্র সন্তান জন্মানোর পর অনেক পিতা মাতায় তার নাম “ব” বর্ণ দিয়ে রাখতে চান। ইসলাম ধর্মে ‘ব’ বর্ণ দিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর নাম রয়েছে। এই নামগুলো যেমন আকর্ষণীয় ঠিক তেমনি অর্থবহ। তাই আমাদের আজকের আর্টিকেল সাজানো হয়েছে ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম (B Diye Cheleder Islamic Name) এবং তার অর্থ নিয়ে। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক: ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ২০২৪ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক আধুনিক নাম ২০২৪উপসংহার এছাড়াও পড়ুন: ২০০+ ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম (B Diye Cheleder Islamic Name)নামের অর্থবক্করকুরআন তেলাওয়াতকারীবখতিয়ার আনিসবন্ধুবকরউট, প্রথম জন্মবখতিয়ার আবিদএবাদতকারীবখতিয়ার ফতেহবিজয়ীবকশগুরুর উপহার, ভাগ্যবখতিয়ার আবেদএবাদতকারীবখতিয়ার ফাতিনসুন্দরবকশুধন্যবখতিয়ার আমজাদসম্মানিতবখতিয়ার ফাহিমবুদ্ধিমানবকুরবজ্রধ্বনি, হর্নবখতিয়ার আমেরসম্মানিতবখতিয়ার মনসুরবিজয়ীবকেতপ্রেমিক, প্যারামোরবখতিয়ার আশহাববীরবখতিয়ার মাদীহমধর্মযোদ্ধাবখতভাগ্য, ভাগ্যবখতিয়ার আশিকপ্রেমিকবখতিয়ার মাশুকপ্রেমাস্পদবখত-রাওয়ানরানিং লাকবখতিয়ার আসলামনিরাপদবখতিয়ার মাহবুবপ্রিয়বখতরীইবনুল মুখতারবখতিয়ার আসেফযোগ্য ব্যক্তিবখতিয়ার মুইজসম্মানিতবখতাওয়ারযিনি সৌভাগ্য নিয়ে আসেনবখতিয়ার আহবাববন্ধুবখতিয়ার মুজিদআবিষ্কারকবখতিয়ারভাগ্যবান, ভাগ্যবানবখতিয়ার করিমদয়ালুবখতিয়ার মুস্তাফিজউপকৃতবখতিয়ার আকরামদানশীলবখতিয়ার খলিলবন্ধুবখতিয়ার পরিদঅনুপমবখতিয়ার আখতাববক্তাবখতিয়ার জলিলমহানবখতিয়ার নাফিসউত্তমবখতিয়ার আজিমশক্তিশালীবখতিয়ার জলী��মহানবখতিয়ার নাদিমসাথীবখতিয়ার আদিলন্যায়পরায়ণবখতিয়ারুদ্দিনদ্বীনবখতিয়ার মুহিবপ্রেমিকবখুরঘ্রাণ, সুগন্ধিবখশদাও, ক্ষমা করাবখতিয়ার রফিকবন্ধুবজলুর রহমানপরম করুণাময়ের উদারতাবখশীউপহার, বর্তমানবখতিয়ার হামিদবন্ধুবখাইতএকজন ভাগ্যবান মানুষবজলুর-রহমানপরম করুণাময়ের উদারতাবখতিয়ার হামিমবন্ধুবখিতভাগ্যবান, ভাগ্যবানবখতিয়ার হাসিনসুন্দর ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ২০২৪ ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ২০২৪ হলো: ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম (B Diye Cheleder Islamic Name)নামের অর্থবড়ায়েকধন্যবদরুদ-দুজাঅন্ধকারের পূর্ণ চাঁদবদিউল্লামবিশ্বে অনন্যবড়জসুদর্শন, সুদর্শনবদরুদ্দিনবিশ্বাসের চাঁদবদিনধর্মীয়, বিশ্বস্তবদদারুদ্দিনবিশ্বাসের পূর্ণিমাবদরুদ্দীনধর্মের পূর্ণচন্দ্রিমাবদিয়ালজামানসময়ের বিস্ময়বদরপূর্ণিমা, তাজাবদরুদ্দীন আহমদঅত্যন্ত স���শ্রীবদিরউজ্জ্বল, পূর্ণিমাবদর আল দীনবিশ্বাসের পূর্ণিমাবদরুদ্দুজাঅন্ধকারের পূর্ণ চাঁদবদীউজ্জামনযুগের মধ্যে দুস্প্রাপ্য বস্তুবদর উদ্দিনবিশ্বাসের পূর্ণিমাবদরেলামপৃথিবীর পূর্ণিমাবনসীলসাহসীবদর-আল-দীনবিশ্বাসের পূর্ণিমাবদিঅসাধারণ, বিস্ময়করবনিআনন্দদায়ক, কমনীয়বদর-আলদিনআল্লাহর নেতৃত্বেবদি আল জামানসময়ের বিস্ময়বনিকবানিজ্যকারী, বিক্রেতাবদর-ই-আলমপৃথিবীর পূর্ণিমাবদি-আল-জামানসময়ের বিস্ময়বরকতসৌভাগ্য, আশীর্বাদবদর-উদীনবিশ্বাসের পূর্ণিমাবদিউজসময়ের জিনিয়াসবরকতউল্লাহআল্লাহর রহমতবদরানসবচেয়ে সুন্দরবদিউজ-জামানসময়ের জিনিয়াসবরকতুল্লাহআল্লাহর কল্যাণবদরালদিনবিশ্বাসের পূর্ণিমাবদিউজ্জামানযুগের বিস্ময়বরার নাসিরন্যায়বান সাহায্যকারীবদরীপুরনোবদিউল আলমবিশ্বে অনন্যবরার মোহসেনন্যায়বান উপকারীবদরুপূর্ণিমায় জন্ম, পূর্ণিমাবদিউল-আলমবিশ্বে অনন্যবলিলআর্দ্রতাবরাহিমজনগণের পিতাবশিরউদ্দিনজ্ঞানীবশিরুনসুসংবাদ,বরিয়ালসফলবশিরযিনি সুসংবাদ দেনবশিরাতবিচক্ষণ, বুদ্ধিমত্তাবর্নাসান্ত্বনার পুত্র, তরুণবশীরযিনি সুসংবাদ বহন করেনবশীর আনজুমসুসংবাদ বহনকারী তারাবলবনযা পবিত্রবশীর আখতাবসুসংবাদ বহনকারী বক্তাবশীর আহবাবসুসংবাদ বহনকারী বন্ধুবলহারারাজার রাজাবশীর আশহাবসুসংবাদ বহনকারী বীর ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক আধুনিক নাম ২০২৪ ব দিয়ে আমরা ইতোমধ্যে অনেক নাম প্রকাশ করেছি। চলুন আরো কিছু ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ জেনে নেয়া যাক: এছাড়াও পড়ুন: ২০০+ দ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম অর্থসহ ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম (B Diye Cheleder Islamic Name)নামের অর্থবহুজসুদর্শন, সুখীবাকি বিল্লাহচিরস্থায়ী আল্লাহবশীর আহমদপ্রশংসিত সুসংবাদবহনকারীবহুরতীব্র গরমবাকিয়ানচিরস্থায়ী, চিরস্থায়ীবশীর মনসুরসুসংবাদ বহনকারী বিজয়ীবহেরাঅসাধারণবাকিরপ্রথম দিকে, সবচেয়ে বড়বশীর শাহরিয়ারসুসংবাদ বহনকারী রাজাবাইদআল্লাহর আরেক নাম, দূরেবাকিরিনযিনি প্রারম্ভিক এবং প্রস্তুতবশীর হাবিবসুসংবাদ বহনকারী প্রিয় বন্ধুবাইদারআলোকিত, মনোযোগীবাকীঅবশিষ্ট, দীর্ঘস্থায়ীবশীর হামিমসুসংবাদ বহনকারী বন্ধুবাইলুলসতেজতাবাকীয়াবাকিবশীরদ্দীনসুসংবাদবহন কারী ধর্মবাউনাকুলবাকুরশুর���, ভোরবসরাশুষ্ক ভূমিবাকরসকালবাকেরজ্ঞানের মানুষবসাহসৌন্দর্যবাকরাজকফিপটবাকোরউটবসিরাবুদ্ধিমান,
অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে সমৃদ্ধবাকরিযিনি তাড়াতাড়ি কাজ শুরু করেনবাক্কাহমক্কার পুরাতন নামবসুমসুখী, প্রফুল্লবাকরুননতুন, টাটকাবাক্তিয়ারভাগ্যবান, ভাগ্যবানবহজারসক্রিয়, উন্নতচরিত্রবাকাক্রেন, সারসবাখরামবিজয়ীবহিজচমত্কার, সুদর্শনবাকাইঅমরবাঘলষাঁড়বহিরুনবহির বহুবচন, উজ্জ্বল উপসংহার যে সব পিতা-মাতারা তাদের পুত্র সন্তানের জন্য ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম (B Diye Cheleder Islamic Name) জানতে চাচ্ছিলেন, আশা করি আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়েছে। আমাদের প্রদত্ত নামগুলো ভালো লাগলে একটি তালিকা তৈরি করে পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করুন। এবং আপনার ফুটফুটে পুত্র সন্তানের জন্য সুন্দর একটি নাম বাছাই করুন।
0 notes
thunderrabby-blog · 2 years ago
Text
সৃষ্টিশীলতা ও মননশীলতার বিকাশ ঘটবে ঢাকা লিট ফেস্টে
সৃষ্টিশীলতা ও মননশীলতার বিকাশ ঘটবে ঢাকা লিট ফেস্টে
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব ঢাকা লিট ফেস্ট আমাদের শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি অঙ্গনে দ্যুতি ছড়াবে। এটি দেশি-বিদেশি শিল্পী, সাহিত্যিক, চিন্তাবিদদের মিলনমেলা। এ সাহিত্য উৎসবে পারস্পরিক জ্ঞান, অভিজ্ঞতা ও মতামত বিনিময়ের মাধ্যমে সৃষ্টিশীলতা ও মননশীলতার বিকাশ ঘটবে… #সষটশলত #ও #মননশলতর #বকশ #ঘটব #ঢক #লট #ফসট
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
topnews24online · 3 years ago
Text
খোদা বকশ মৃধার ১২তম প্রয়াণ দিবস আজ
খোদা বকশ মৃধার ১২তম প্রয়াণ দিবস আজ
টপ নিউজ ডেস্কঃ ভরাট সেই কণ্ঠটি আজও আমাদের কানে ভাসে—‘ঢাকা স্টেডিয়াম থেকে বলছি , আমি, খোদা বকশ মৃধা।’ অসাধারণ কন্ঠ, পরিষ্কার শব্দচয়ন আর বিভিন্ন উপমায় ধারাভাষ্যকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। তিনি ছিলেন রেডিও ও টেলিভিশন ধারাভাষ্যের প্রবাদ পুরুষ। শেষবার ২০১০ সালে ঢাকার মিরপুরে ধারাভাষ্য দিয়ে ছিলেন, বাংলাদেশ বনাম ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের মধ্যকার টেস্ট ম্যাচে। এর কিছুদিন পরেই দীর্ঘ ৪০…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
gonopress-blog · 4 years ago
Text
নড়াইলে রাজা সীতারাম রায়ের বাড়ি
Tumblr media
সাজেদ রহমান, সিনিয়র সাংবাদিক।। গিয়েছিলাম গত বছরের ২ মার্চ-পুলিশ ইন্সপেক্টরের বাড়ি নড়াইলের লাহুড়িয়া। দুপুরে খাবারের পর বললাম, সীতারামের বাড়ি কত দুর-বললেন-নিকটে। তার গাড়ি নিয়ে গেলাম মহম্মদপুর। বলেছিলেন নিকটে, আসলে তা নয়, সেখান থেকে অনেক ‍দুরে। বহুদিনের ইচ্ছা ওখানে যাব। গেলাম, ইচ্ছা, আশা পুরন হলো। রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানী ছিল মাগুরার মহম্মদপুর। তার খ্যাতি ছিল অনেক। তবে ১৮৩৬ খ্রিষ্টাব্দের ভয়াবহ বর্ধমান জ্বর গোটা যশোর জেলাকে গ্রাস করে। সেই সময় থেকে মহম্মদপুরের খ্যাতি ম্লান হতে থাকে। সীতারাম নবাব সরকার থেকে জমিদারি লাভ করেছিলেন। অনেক পরে রাজা উপাধি পান। তিনি আশেপাশের কয়েকটি জমিদারির সম্পত্তি দখল করে নেন। তারপর নবাব সরকারের রাজস্ব বন্ধ করে দেন। তখন বাংলার নবাব মুর্শিদকুলি খান। তিনি সীতরামকে দমন করতে ফৌজদার আবু তোরাবকে পাঠান। কিন্তু যুদ্ধে আবু তোরাব পরাজিত এবং নিহত হন। তারপর সীতারামকে দমনে পাঠানো হয় বকশ আলী খাঁকে। এবার সীতারাম রায় পরাজিত ‍ও বন্দি হন। বন্দি অবস্থায় মারা যান ১৭১৪ খ্রিষ্টাব্দে। কেউ বলেন তার মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছিল, কেউ বলেন তিনি আত্নহত্যা করেছেন। এ সম্পর্কে সতীশচন্দ্র বলেন,সে সময় মহম্মদপুর ছিল দুর্ভেদ্য জঙ্গল। এই পথে একদিন ঘোড়ায় চড়ে যাওয়ার সময় সীতারাম রায়ের ঘোড়ার পর মাটিতে আটকে যায়। তখন মাটি খুড়ে দেখা যায় আটকে আছে মাটির নিচে চাপা পড়ে থাকা একটি মন্দিরের চক্রে। তখন মাটি খুঁড়ে সীতারাম একটি লক্ষ্নীনারায়ণ বিগ্রহ পান। ঘটনাটিকে সীতারাম শুভলক্ষণ বিবেচনা করে, এখানে প্রাসাদ ও দুর্গ নির্মাণ এবং রাজধানী স্থাপন করেন। স্থানটির নাম রাখেন মহম্মদপুর। দুর্গের অভ্যন্তরে ছিল রাজপ্রাসাদ, নহবত খানা, দশভুজা মন্দির, জোড়বাংলা মন্দির, শিবমন্দির, দোলমঞ্চ প্রভৃতি। পাশ্ববর্তী বেশ কয়েকটি Read the full article
0 notes
dailynobobarta · 4 years ago
Text
মুহম্মদ জাফর ইকবালের বিজ্ঞান কল্পকাহিনি "জলজ": রহস্যময় পাঁচ গল্পের পঞ্চ-স্বাদ
New Post has been published on https://is.gd/wv2veN
মুহম্মদ জাফর ইকবালের বিজ্ঞান কল্পকাহিনি "জলজ": রহস্যময় পাঁচ গল্পের পঞ্চ-স্বাদ
Tumblr media
সৌমেন দেবনাথ : মুহম্মদ জাফর ইকবাল (জন্ম: ২৩ ডিসেম্বর, ১৯৫২, সিলেট) হলেন একজন বাংলাদেশী কথাসাহিত্য ও বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক, কলাম লেখক, পদার্থবিদ, শিক্ষাবিদ ও আন্দোলনকর্মী। তাঁর লেখা কিছু উপন্যাস চলচ্চিত্রে রূপায়িত হয়েছে। তিনি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের একজন অধ্যাপক এবং ২০১৮ সালের জানুয়ারী পর্যন্ত একই বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ কৌশল বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন। দাম্পত্যসঙ্গী- ড. ইয়াসমীন হক, সন্তান- নাবিল ইকবাল (পুত্র), ইয়েশিম ইকবাল (কন্যা), আত্মীয়- হুমায়ূন আহমেদ (ভাই), আহসান হাবীব (ভাই)। তাঁর পিতা মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ফয়জুর রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। বাবা ফয়জুর রহমান আহমদের পুলিশের চাকরির সুবাদে তাঁর ছোটবেলা কেটেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়। মুহম্মদ জাফর ইকবালের নাম আগে ছিল বাবুল। পিতা লেখালেখির চর্চা করতেন এবং পরিবারের এই সাহিত্যমনস্ক পরিবেশে জাফর ইকবাল খুব অল্প বয়স থেকেই লিখতে শুরু করেন।
তিনি তাঁর প্রথম বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখেন সাত বছর বয়সে। ১৯৭১ সালের ৫ মে পাকিস্তানী আর্মি এক নদীর ধারে তাঁর পিতাকে গুলি করে হত্যা করে। বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া জাফর ইকবালকে পিতার কবর খুঁড়ে তাঁর মাকে স্বামীর মৃত্যুর ব্যাপারটি বিশ্বাস করাতে হয়েছিল। ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ তাঁর বড় ভাই এবং রম্য ম্যাগাজিন উন্মাদের সম্পাদক ও কার্টুনিস্ট, সাহিত্যিক আহসান হাবীব তাঁর ছোট ভাই। তাঁর বোন তিনজন- সুফিয়া হায়দার, মমতাজ শহীদ ও রুখসানা আহমেদ। কন্যা ইয়েশিম ইকবাল তাঁর কিশোর উপন্যাস 'আমার বন্ধু রাশেদ' ইংরেজিতে রূপান্তর করেছেন Rashed, my friend নামে। জাফর ইকবাল বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই লেখালেখি করেন। তাঁর প্রথম বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীমূলক গল্প 'কপোট্রনিক ভালোবাসা' সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পটি পড়ে একজন পাঠক দাবি করেন সেটি বিদেশি গল্প থেকে চুরি করা। এর উত্তর হিসেবে তিনি একই ধরনের বেশ কয়েকটি বিচিত্রার পরপর কয়েকটি সংখ্যায় লিখে পাঠান। তাঁর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে এই গল্পগুলো নিয়ে 'কপোট্রনিক সুখ-দুঃখ' নামে একটি বই প্রকাশিত হয়। এই বইটি পড়ে ��হীদ জননী জাহানারা ইমাম প্রশংসা করেন। আমেরিকাতে বসেই তিনি বেশ কয়েকটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী রচনা করেন। দেশে ফিরে এসেও তিনি নিয়মিত বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লিখে যাচ্ছেন, প্রতি বইমেলাতে তাঁর নতুন সায়েন্স ফিকশন বা বিজ্ঞান কল্পকাহিনী প্রকাশিত হয়। (তথ্য-উইকিপিডিয়া)
তাঁর রচিত বিজ্ঞান কল্পকাহিনি "জলজ" এ পাঁচটি গল্প রয়েছে। পাঁচটি গল্পের মূল কাহিনি তুলে ধরলাম।
ড. ট্রিপল-এ (পেজ ৭-৪৫)
কাহিনি সংক্ষেপ: আবিদ হাসান প্রজেক্ট ম্যানেজার একটি সফটওয়্যার কোম্পানীর। তাঁর স্ত্রী মুনিরা হাসান গৃহিণী। তাঁদের বারো বছরের মেয়ে নীলা কুকুর পুষবে বাহানা ধরে। বাবা মায়ের রাজি করায়। আবিদ মেয়েকে নিয়ে কাটাবন কুকুর কিনতে যান। কুকুর পছন্দ হয় না। জানতে পারেন টঙ্গীতে ভালো কুকুর পাওয়া যাবে। নীলাকে নিয়ে আবিদ টঙ্গীতে যান। কিন্তু প্রথমে দারোয়ান ঢুকতে দেয় না। 'পেট ওয়াল্ড' এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর ওয়াকি টকিতে দারোয়ানকে নির্দেশ দেন আবিদ ও তাঁর মেয়েকে প্রবেশের। রিসিপশনিস্ট জেরিন দুজনকে ডক্টর ট্রিপল-এ অর্থাৎ ডক্টর আসিফ আহমেদ আজহারের কাছে নিয়ে যান। ওয়েস্টার্ন ওয়ার্ল্ডে পোষা পশু-পাখির বিশাল মার্কেট তাই এক্সোপোর্টের জন্য আজহার এই 'পেট ওয়ার্ল্ড' খুলেছেন (আমেরিকার অর্থায়নে) সাড়ে তিন বিলিওন ডলার খরচ করে। জেনেটিং ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যবহার করে অসাধারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কুকুর তৈরি করা এই প্রজেক্টের মূল লক্ষ্য। এসবের উপর আজহার গবেষণা করেছেন, তাঁর গবেষণার বিষয় ছিলো, 'আইসোলেশান অফ জিন্স রেসপন্সিবল অফ ইনটেলিজেন্স ইন কেনাইন ফেমিলি'। অসাধারণ বুদ্ধিমান কুকুর তৈরি করায় তাঁর একটা পেটেন্ট আছে। নীলার কুকুর পোষার আবদার আজহার সাহেব পূরণ করেন একটি আইরিশ টেরিয়ার কুকুর দিয়ে, যার নাম দেয় নীলা 'টুইটি'। কিন্তু কুকুরটি নীলাকে দেয়া হয় বিনামূল্যে যার দাম সাড়ে সাত হাজার ডলার। বিনামূল্যে দেয়া হয় কারণ কুকুরটি পরীক্ষামূলক তৈরি করা হয়েছে, মানুষের সাথে কেমন আচরণ করে তা জানার নিমিত্তে। টুইটির অস্বাভাবিক বুদ্ধিতে আবিদ, মুনিরা ও নীলা বিস্ময় প্রকাশ করতে থাকে। একদিন আবিদ কুকুরটির মাথায় হাত দিয়ে দেখে কুকুরটির মাথায় অপারেশন রয়েছে। আবিদের সন্দেহ হয়। তিনি ইন্টারনেট ব্যবহার করে জানতে পারেন জেনেটিং ইঞ্জিনিয়ারিং-এ আজহার সাহেবের কোন পেটেন্ট নেই। তাঁর পেটেন্টের বিষয়, 'এক প্রজাতির প্রাণীর ভেতরে অন্য প্রজাতির প্রাণীর টিস্যু বসানো' এর উপর। আবিদ ধরে ফেলেন সাধারণ একটি কুকুরের মাথায় মানুষের মস্তিষ্ক লাগিয়ে দে��া হয়েছে। সামাজিক দায়িত্ব হিসেবে ডক্টর আজহার যে দাতব্য সেবা প্রতিষ্ঠানে প্রসূতি মায়েদের সেবা দিতো মূলত সেখান থেকে ভ্রূণ সংগ্রহ করে কুকুরের মস্তিষ্কে লাগানো হতো। আবিদ বিষয়টি সব জেনে গেছে বলে আজহার তাঁকে খুন করার জন্য স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রের দুজন খুনীকে পাঠান। পালায়ে বাঁচেন আবিদ। রমনা থানা অভিমুখে যাত্রা করলে এক মেক্সিকান সন্ত্রাস রিভলবার ঠেকিয়ে তাঁকে উঠিয়ে আনে। আজহার বন্দি আবিদকে মেরে অপচয় না করে তাঁর মস্তিষ্কটা কা��ে লাগাতে চান। বিশাল কুকুর 'গ্রেট ডেন' এর মস্তিষ্ক ট্রান্সপ্লান্ট করবেন আবিদের মস্তিষ্ক দিয়ে। আবিদ ভয় পেয়ে যান। সিরিঞ্জে ওষুধ টেনে আবিদকে অজ্ঞান করতে গেলে আবিদ রড দিয়ে আজহারকে আঘাত করে সেই সিরিঞ্জ আজহারকেই পুশ করে পালিয়ে চলে যান।
বছর দুয়েক পর সার্কাসের বিজ্ঞাপন দেখে আবিদ 'বুদ্ধিমান-কুকুরের কলা-কৌশল' শীর্ষক সার্কাস দেখতে যান। গ্রেট ডেন কুকুর খেলা দেখায়। কুকুরটি আবিদকে দেখেই ক্ষেপে যায়, আবিদও কুকুরটিকে ড. ট্রিপল-এ ডেকে রসিকতা করে।
দ্বিতীয় জীবন (পেজ ৪৬-৫৭)
কাহিনি সংক্ষেপ: ভাড়াটে খুনী মাজহার। দুই হাজার টাকার বিনিময়ে মানুষ খুন করে। কয়েসের বড় কোন অপরাধ নেই, তবুও তাকে কে বা কারা খুন করতে বলেছে সে জানে না। মাজহার তাকে কনুইয়ে নাইলনের দড়ি দিয়ে বেঁধে হত্যার জন্য নির্জন নদী পাড়ে নিয়ে যাচ্ছে। কয়েস বাঁচার আকুতি করে, স্ত্রী, দুই বছরের ছেলের কথা বলে, আল্লাহর কসম দিয়ে বাঁচতে চায়। নিষ্ঠুর মাজহার কয়েসের পিঠে লাথি মারে, হা হা করে হাসে। কয়েসকে মাজহার দুই হাজার টাকার বিনিময়ে কেনো মারবে, তাই সে পঞ্চাশ হাজার টাকা অফার করে, যেনো সে তাকে না মারে। মাজহার দায়িত্বশীল ব্যক্তি, পার্টির প্রতি অনুগত, বেঈমানি করবে না, তাই বড় লোভনীয় অফার পেয়েও তাকে বেঢপ টাইপের রিভলবার দিয়ে মেরে ফেলে।
কয়েস মারা যাওয়ার পর কয়েস জানতে পারে তাকে যে হত্যা করেছে সে আসলে মাজহার নয়, সে মাওলা বকশ। কিন্তু সে জানছে কি করে? কয়েস জানতে পারছে মাওলা বকশ ট্রিগার টেনে তাকে মেরেছে। অশরীরী আত্মারা এসে কয়েসের প্রশ্নের উত্তর দেয়, 'তুমি আমি বলে কিছু নেই, সবাই এক'। কিন্তু কয়েস কাউকে দেখতে পায় না। কয়েস দেখতে চাইলো, পুরো পৃথিবী তার সামনে স্পষ্ট হলো। পৃথিবী স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। কয়েস মাজহারকে দেখতে চাইলো, দেখতে পেলো মাথায় সে রিভলবার ধরে আছে। তাহলে কি আমি মরে গেছি? অশরীরী আত্মার উত্তর,'আসলে জন্ম-মৃত্যু বলেও কিছু নেই। এখানে সবাই মিলে একটি প্রাণ। একটি অস্তিত্ব। একটি প্রক্রিয়া'।
কয়েস মাজহারকে বুঝতে চায়। মাজহার হচ্ছে একটি ��োট পরীক্ষার নাম। ছোট কৃত্রিম পরীক্ষা। অপ্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া, মূল্যহীন প্রক্রিয়া। মাজহারকে বুঝতে যেয়ে কয়েস মাজহার হয়ে যায়। সে জুটমিলের মেকানিক। কম বয়েসী স্ত্রী আছে, বখে যাওয়া পুত্র আছে, তার শৈশবের দুঃসহ জীবন, অমানুষিক নির্যাতন, বেঁচে থাকার সংগ্রামের কথা আছে। কয়েস চেতনার অানাচে কানাচে ঘুরে বলে আমি মাজহারকে আর বুঝতে চাই না। কয়েস এবার নিজকে নিয়ে থাকতে চায়। অশরীরী আত্মার উত্তর, 'নিজ বলে কিছু নেই। তোমার মুক্তি হয়েছে। তুমি এখন সব। তুমি এখন আমার বিশাল অস্তিত্বের অংশ '। কয়েস এবার পিছনে ফিরে যেতে চান, যখন তাকে মাজহার হত্যা করে ঐ অংশটুকু দেখবে তাই। কয়েস সব দেখতে পায়। মাথায় তাক করে রিভলবার ধরে আছে মাজহার। কয়েস বলে, 'আপনার আসল নাম মাওলা বকশ'। মাজহার অাশ্চর্য হয়ে বলে, 'তুই কি করে আমার নাম জানিস?' কয়েস বলে, 'আমি জানি। আপনি আর আমি তো আসলে একই মানুষ'।
দ্বিতীয় জীবন গল্পে কয়েসের মৃত্যুর পূর্বে কিভাবে তাকে মারা হয় অর্থাৎ পার্থিব জীবনের চিত্র আছে। আর কয়েসের মৃত্যুর পর কয়েসের আত্মার জাগ্রত রূপ চিত্রিত যেখানে কতিপয় অশরীরী আত্মার সাথে তার কথা হয়। মৃত্যু আসলে তুচ্ছ, মহাঅস্তিত্বে মিশে যাওয়ার একটি অংশ।
সোলায়মান আহমেদ ও মহাজাগতিক প্রাণী (পেজ ৫৮-৬০)
কাহিনি সংক্ষেপ: দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতি সোলায়মান আহমেদ সংবাদ সম্মেলনে চল্লিশজন সাংবাদিককে ডেকে ব্রিফ করছিলেন যে, কোন এক মহাজাগতিক প্রাণী তাঁকে ধরে নিয়ে গিয়েছিলো। সাংবাদিকরা উৎসুকের সাথে সোলায়মান সাহেবের কথা শোনেন আর ছবি তুলতে থাকেন। কিভাবে ধরে নিয়ে গেলো, কোথায় ধরে নিয়ে গেলো, সেখান থেকে পৃথিবী দেখা যায় কিনা, মহাকাশযানের কোন ছবি, কোনো জিনিস, কোনো তথ্য আছে কিনা সাংবাদিকরা জানতে চান। সোলায়মান সাহেব কিছুই বলতে পারেন না, শুধু বলেন, 'আমার কাছে কোন তথ্য নেই, তবে আমার পকেটে যে নোটবই ছিলো সেই নোটবইয়ে আমার বলপয়েন্ট কলম দিয়ে আমি সেই মহাজাগতিক প্রাণীর একটা ছবি এঁকেছিলাম। ভরশূন্য অবস্থায় ভাসছিলাম বলে ছবিটা ভালো হয়নি। কিন্তু সেটা একমাত্র তথ্য'।
এক সাংবাদিকের ছেলে নাম সাগর, স্কুল আগে ছুটি হওয়ায় বাবার সাথে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকে। বাবাকে বাড়ি যেতে তাগাদা দেয়, কেননা সোলায়মান সাহেব গোল মারছেন। সাংবাদিকরা ছোট শিশু সাগরকে এবার প্রশ্ন করেন, কেনো তার মনে হলো সোলায়মান সাহেব মিথ্যা বলছেন? উত্তরে সাগর বললো, 'ভরশূন্য জায়গায় বলপয়েন্ট কলম দিয়ে লেখা যায় না। কালিটা নিচে চুইয়ে আসতে হয়-খাড়া দেয়ালেও লেখা যায় না-আসলে উল্টো করে ধরলেও লেখা যায় না-'
শিশুটির কথা শুনে বিশিষ্ট শিল্পপতি সোলায়মান আহমেদ ধরা খেয়ে যান এবং সাংবাদিকদের সামনে থেকে পালিয়ে যান। সাংবাদিকরা হাসাহাসি করতে থাকেন।
মহাজাগতিক কিউরেটর (পেজ ৬১-৬৫)
কাহিনি সংক্ষেপ : মহাজাগতিক কাউন্সিল দুটি প্রাণীকে কিউরেটরের দায়িত্ব দিয়ে গ্রহ নক্ষত্রে ভ্রমণ করে করে সবচেয়ে বুদ্ধিমান আর গুরুত্বপূর্ণ প্রাণীদের সংগ্রহ করতে বলা হয়। তাই প্রাণী দুটি সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ অর্থাৎ পৃথিবীতে আসে, এসে দ্বিধায় পড়ে বুদ্ধিমান প্রাণী না খুঁজতে পেরে। তারা প্রথমে ভাইরাস কিংবা ব্যাকটেরিয়া নিতে চায় কিন্তু তাদের গঠন সহজ আর তাদের মাঝে বৈচিত্র্য না থাকায় নিলো না। পরে হাতি বা নীল তিমি নিতে চায়, কিন্তু আকারে বড় এবং সংরক্ষণ করা কঠিন বলে নিলো না। এরপর সাপ নিতে চায় কিন্তু সরীসৃপ সাপ দেহের তাপ নিযন্ত্রণ করতে পারে না, ঠাণ্ডায় স্থবির হয়ে পড়ে, এবং প্রাণীজগতে পিছিয়ে পড়া প্রাণী বলে নিলো না। পরে পাখি নিতে চায়, কিন্তু পাখিদের বুদ্ধিমত্তার চিহ্ন নেই বলে নিলো না। এরপর স্তন্যপায়ী প্রাণী বাঘ নিতে চাইলো কিন্তু বাঘ একা থাকতে পছন্দ করে এবং তারা সামাজিক প্রাণী নয় বলে নিলো না। পরে কুকুর নিতে চাইলো, কুকুরকে মানুষ পোষ মানিয়েছে, তার স্বকীয়তা লোপ পেয়েছে বলে নিলো না।
পরে তৃণভোজী হরিণকে নিতে চাইলো,কিন্তু তৃণভোজী প্রাণী দীর্ঘক্ষণ লতাপাতা, ঘাস খায় বলে নিলো না। এরপর মানুষ নিতে চাইলো, মানুষ বুদ্ধিমান, শ্রমিক, সৈনিক, শহর-বন্দর, নগর, বিশাল বিশাল অট্টালিকা করছে, চাষাবাদ করছে, পশুপালন করছে, দলবদ্ধভাবে থাকে। কিন্তু তারা সভ্যতা ধ্বংস করছে, দূষিত করছে, তেজস্ক্রিয় পদার্থ ছড়াচ্ছে, ওজন স্তর শেষ করছে, বনভূমি কাটছে, নিউক্লিয়ার বোমা ফেলেছে, যুদ্ধ করছে, এরা বুদ্ধিমান প্রাণী নয়। তাই মানুষকেও নিলো না। পরে তারা একটি বুদ্ধিমান প্রাণী খুঁজে পেলো, যারা সামাজিক প্রাণী, দলবেঁধে থাকে, শ্রমিকও সৈনিকও, বংশ বিস্তার করে, বিশাল বাসস্থান তৈরি করে, সুশৃঙ্খলভাবে থাকে, বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়ে, আত্মদান করে, ঝগড়া বিবাদ করে না, সুবিবেচক, খাবার জমিয়ে রাখে দুর্দিনের জন্য, দিশেহারা হয় না, প্রকৃতির ক্ষতি করে না, পরিশ্রমী, নিজের শরীরের চেয়ে দশগুণ ওজনের জিনিস বহন করতে পারে। ডাইনোসরের যুগ থেকে বেঁচে আছে, পৃথিবী ধ্বংসের পরও বেঁচে থাকবে। দুজন মহাজাগতিক কিউরেটর সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ থেকে কয়েকটি পিঁপড়া তুলে গ্যালাক্সীর অন্য নক্ষত্রে রওনা দিলো।
জলজ (পেজ ৬৬-৯৪)
কাহিনি সংক্ষেপ: ক্রসিয়াস গ্রহপুঞ্জের বিজ্ঞান একাডেমি থেকে রোবট ক্রন, আধা জৈবিক আধা বায়োবট কীশ ও ক্রোমিয়াম ক্যাপসুলে মোড়া মানুষ য়ুলকে সাথে করে ক্রসিয়াস গ্রহপুঞ্জ থেকে সূর্য নামক সাদামাটা একটি নক্ষত্রের কক্ষপথে আটকে পড়া সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ পৃথিবীতে আসে গবেষণার জন্য। যে পৃথিবীতে য়ুলের পূর্বপুরুষের ���ন্ম হয়েছিলো  সেই পৃথিবীতে প্রাণের কোন চিহ্ন নেই, মানুষ অবিচকের মতো নিজেদের ধ্বংস করে ফেলেছে। পৃথিবীতে শুধু আছে কীছু কীটপতঙ্গ, অত্যন্ত ��িম্নশ্রেণির সরীসৃপ, শৈবাল ও ফার্ন জাতীয় কিছু উদ্ভিদ। শহরঘাটে ফাটল, দালান ধসে আছে, রাস্তাঘাটে ফাটল, ভয়ংকর মন খারাপ করা দৃশ্য। মহাকাশযানে ক্রন থেকে, কীশ ও য়ুলকে বিদায় দেয়, কীশ এবং য়ুল অান্তঃগ্রহ নভোযানে করে ভেসে ভূ-পৃষ্ঠে চলে আসে। কীশ একটি ক্রিস্টাল ডিস্ক খুঁজে পায়, যাতে পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাওয়ার আগে কি হয়েছিলো তার আভাস আছে। বাতাসে  বিষক্রিয়া, পারমাণবিক বিস্ফোরণ, বিষাক্ত গ্যাস থেকে বাঁচার জন্য মানুষ কি করেছিলো তা আছে। কীশ আরো বিস্তারিত জানার জন্য ধ্বংসস্তূপের মাঝে যায় আর য়ুল সমুদ্রপৃষ্ঠে থেকে গেলো, যোগাযোগ মডিউলে তাদের মধ্যে যোগাযোগ হবে। য়ুল একা একা হাটতে হাটতে পাথরে হেলান দিয়ে বসতে গেলে নুড়ি  পাথরে পা হড়কে পাথরের গা ঘেঁষে গভীর সমুদ্রে তলদেশে যেয়ে পড়ে। নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়ে য়ুল কীশকে ধন্যবাদ দেয়।
কিন্তু কীশ য়ুলকে সমুদ্র গভীর থেকে বাঁচায়নি। তবে কে বাঁচায়, য়ুলের শরীরে যোগাযোগ মডিউলে তা রেকর্ড হয়, নভোযানের যোগাযোগ কেন্দ্রে সুইচ স্পর্শ করতেই তা দৃশ্যত হয়। সমুদ্র তলে নিরাভরণ দেহে জলচর মানব মানবীর দেখা গেলো। তারমধ্যে তিনা নামের এক জলজ মানবী য়ুলের মুখে মুখে মুখ রেখে অক্সিজেন সরবরাহ করে য়ুলকে রক্ষা করে। সমুদ্র তলে প্রাণের স্পন্দন আছে এখনো, জিনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং করে সমুদ্রের পানি থেকে দূরীভূত অক্সিজেন নেয়ার ক্ষমতা অর্জন করে তারা সমুদ্র তলে বসত গড়েছে। পরবর্তীতে য়ুল তাপ নিরোধক পলিমার যোগে, পানির নিচে পরিষ্কার দেখার জন্য কন্ট্রাক্ট লেন্স নিয়ে, কোমরের ব্যাগে আলোর জন্যে ফ্লেয়ার নিয়ে, জলজ মানব মানবীদের সাথে কথা বলার জন্য অনুবাদক যন্ত্র নিয়ে, অক্সিজেন সিলিন্ডার আর বিপদ থেকে রক্ষার জন্য স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র নিয়ে সমুদ্র তলে যায়। জলজ মানব মানবীরা প্রথমে ভয় পেলেও পরে য়ুলের সাথে স্বাভাবিক হয়। জলজ মানবী তিনার জন্য য়ুলের অনুভূতি গাঢ় হয়, রক্তচাপ বাড়ে, হৃদস্পন্দন  বাড়ে।
ভাসমান যানে ফিরে এসে কীশকে সব বলে। পরে য়ুল আরো একবার সমুদ্রতলে যায় তিনার কাছ থেকে বিদায় নিতে কারণ ক্রসিয়াস গ্রহপুঞ্জে ফিরে যাওয়ার সময় হয়েছে। কিন্তু য়ুল আর ফিরে যাবে না, কীশকে আপ্রাণ বুঝিয়ে রাজী করায়। য়ুল যাতে এই পৃথিবীতে একা বেঁচে থাকতে পারে তার সব ব্যবস্থা করে কীশ। যেমন- ছোট দ্বীপ খোঁজে, সেখানে বাসস্থান তৈরি করে, জলজ মানব মানবীদের জিনেটিক নমুনা সংগ্রহ করে যাতে তাদের ফুসফুসের মতো য়ুলের ফুসফুসে পরিবর্তন করা যায়। ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস থেকে সাবধানে থাকতে বলে, চিকিৎসা ও নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে, স্বয়ংক্রিয় অস্ত্রের ব্যবহারে জলজ মানব মানবীরা তাকে অলৌকিক পুরুষ বা স্বর্গের দেবতা ভাবতে পারে তাও সতর্ক করে দেয়। আর পৃথিবীর জ্ঞান বিজ্ঞানের সব তথ্যের জন্য গ্যালাষ্টিক সাইক্লোপিডিয়া রেখে কীশ ক্রনকে নিয়ে নভোযানে করে ক্রসিয়াস গ্রহপুঞ্জে চলে যায়। পৃথিবীর সমুদ্র পৃষ্ঠে হাটতে থাকে য়ুল। সমুদ্রের বালুবেলায় তার পায়ের চিহ্ন ঢেউ এসে মুছে দিতে থাকে।
বই-জলজ
লেখক-মুহম্মদ জাফর ইকবাল
স্বত্ব-ড. ইয়াসমিন হক
প্রকাশনি-দিব্য প্রকাশ
প্রচ্ছদ-ধ্রুব এষ
প্রথম প্রকাশ-ফেব্রুয়ারি -২০০০
পাঠ -ষষ্ঠ মুদ্রণ, সেপ্টেম্বর -২০০২
পৃষ্ঠা-৯৪
মূল্য-৬৫ টাকা
ISBN-984 483 039 7
0 notes
litonmouri · 5 years ago
Photo
Tumblr media
http://bit.ly/30TdIJx শর হয় গল PriyoShop.com এর ঈদ ফসটভযল আপনর পছনদর অনলইন কনত ভজট করন http://bit.ly/2W0YqPi ফন অরডর করর জনয কল করন 09636-102030 (সকল ট থক সহর পরযনত) অথব কডসহ আপনর ঠকন ও ফন নমবর আমদর ইনবকস করন বকশ পমনট করলই পচছন ইনসটযনট % কযশবযক সউথইসট ই ব এল বরযক মউচয়ল টরষট লক বল এন আর ব ইউপ করড পমনট করলই পচছন % ডসকউনট
0 notes
bddorpon-24-com · 4 years ago
Text
ওসি প্রদীপ আসল ঘটনা গোপন করে পরামর্শ চেয়েছিলেন: আল্লাহ বকশ
ওসি প্রদীপ আসল ঘটনা গোপন করে পরামর্শ চেয়েছিলেন: আল্লাহ বকশ
মেজর (অব.) সিনহা হত্যাকাণ্ডের পর মামলা সাজাতে টেলিফোনে ওসি প্রদীপকে আইনি পরামর্শ দেয়া খুব খারাপ কাজ হয়েছে’— এমনটি মনে করছে সাবেক এসপি আল্লাহ বকশের পরিবার ও স্বজন। একই সঙ্গে নিজের কৃতকর্মের জন্য অনুতপ্ত হয়ে দুঃখও প্রকাশ করেছেন আল্লাহ বকশ।
মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার কল্যাণ সমিতি, চট্টগ্রাম শাখার প্যাডে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
প্রেস…
View On WordPress
0 notes
newsbee24 · 4 years ago
Text
ওসি প্রদীপকে মোবাইল ফোনে পরামর্শদাতা সেই সাবেক এসপির দুঃখ প্রকাশ
ওসি প্রদীপকে মোবাইল ফোনে পরামর্শদাতা সেই সাবেক এসপির দুঃখ প্রকাশ
অনলাইন রিপোর্ট: অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা সিনহা মো. রাশেদ হত্যাকাণ্ড থেকে রক্ষা পেতে বরখাস্ত ওসি প্রদীপকে মোবাইল ফোনে আইনি পরামর্শ দিয়ে ব্যাপক সমালোচিত সাবেক এসপি আল্লাহ বকশ নিজের কৃতকর্মের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
আজ মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) চট্টগ্রাম অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার কল্যাণ সমিতি চট্টগ্রাম শাখার প্যাডে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ দুঃখ প্রকাশ করেন। আল্লাহ বকশ বর্তমানে এই…
View On WordPress
0 notes
uzzalshaha · 5 years ago
Text
২৭ টাকায় দেখা যাবে পাকিস্তান-বাংলাদেশের টেস্ট!
ঘরের মাঠে বসে আন্তর্জাতিক ম্যাচ দেখার আগ্রহ পাকিস্তানি ক্রিকেটপ্রেমিদের আকাশচুম্বী। তাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে নামমাত্র মূল্যে টিকিট বিক্রি করছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। এ টেস্ট দেখতে হলে খুবই কম অর্থ খরচ করলেই চলবে দর্শকদের।
রাওয়ালপিন্ডি টেস্টের প্রতি দিনের টিকিটের মূল্য পাকিস্তানি মুদ্রায় ৫০ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ২৭ টাকা। এই মূল্যে কেনা যাবে মিরান বকশ,…
View On WordPress
0 notes
trendzon · 5 years ago
Link
ডজইন ও ডজইনর ফইল রভউ মষটর কলস টক পঠনর লষট ডট: -- কলস শর -- কলসর ফ টক (ফকসড) কলস ট - মসর ও বশ সময ধর চলব সরযস পরসন ছড এখন এলও ন বলদশ ব দশর বহরর য কন পরনত থক এই কলস করত পরবন সট সখয খব সমত তই সট পরণ হয গল করর রকযষট রখ হব ন. বকশ নমবর 01770985848 পরসনল. রকট নমবর 017709858481 পরসনল. রকট নমবর 017298302514 পরসনল. (কন দরকর হল ইনবকস ন কর 01770985848 এই নমবর কল দবন) বসতরত ফন কথ হব য ভব কলস করত পরবন উপর দওয বকশ ব রকট নমবর টক পঠনর পর আপন আপনর নমবর ট আমর ফসবক আইডত ইনবকস করবন তহল আপনক একট সকরট গরপ এড করব আর ক
0 notes
litonmouri · 5 years ago
Photo
Tumblr media
http://bit.ly/30TdIJx শর হয় গল PriyoShop.com এর ঈদ ফসটভযল আপনর পছনদর অনলইন কনত ভজট করন http://bit.ly/2W0YqPi ফন অরডর করর জনয কল করন 09636-102030 (সকল ট থক সহর পরযনত) অথব কডসহ আপনর ঠকন ও ফন নমবর আমদর ইনবকস করন বকশ পমনট করলই পচছন ইনসটযনট % কযশবযক সউথইসট ই ব এল বরযক মউচয়ল টরষট লক বল এন আর ব ইউপ করড পমনট করলই পচছন % ডসকউনট
0 notes
sylhetnews-blog · 7 years ago
Text
বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের জন্মদিন আজ
http://www.surmatimes.com/?p=71425 সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: সংগীত সাধক ও বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিমের জন্মদিন আজ। সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার ধলআশ্রম গ্রামে ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন বাংলা বাউল গানের এই জীবন্ত কিংবদন্তি। হাওর অঞ্চল বলে খ্যাত সুনামগঞ্জে কালনীর তীরে বেড়ে ওঠা এই বাউল সাধক আজীবন গানে গানে বলে গেছেন বাংলাদেশ, বাঙালি আর অসাম্প্রদায়িক সমাজ নির্মাণের কথা। ভাটি অঞ্চলের মানুষের জীবনের সুখ-দুঃখ, প্রেম-ভালোবাসার পাশাপাশি তার গান কথা বলেছে সকল অন্যায়, অবিচার, কুসংস্কার আর সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে। শাহ আবদুল করিমের গান ভাটি অঞ্চলে জনপ্রিয় হলেও দেশের শহরাঞ্চলের মানুষের কাছে জনপ্রিয়তা পায় মাত্র কয়েক বছর আগে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত প্রায় দেড় সহস্রাধিক গান লিখেছেন তিনি। দারিদ্র ও জীবন সংগ্রামের মাঝে বড় হওয়া বাউল শাহ আবদুল করিমের সংগীত সাধনার শুরু ছেলেবেলা থেকেই। বাউল সম্রাটকে গানের প্রেরণা দিয়েছেন তাঁর স্ত্রী আফতাবুন্নেসা। তিনি তাকে আদর করে ডাকতেন ‘সরলা’। পাশাপাশি তিনি তাঁর গানের অনুপ্রেরণা পেয়েছেন প্রখ্যাত বাউল সাধক ফকির লালন শাহ, পুঞ্জু শাহ এবং দুদ্দু শাহ এর দর্শন থেকেও। যদিও দরিদ্রতা তাঁকে বাধ্য করে কৃষিকাজে তাঁর শ্রম ব্যয় করতে, কিন্তু কোন কিছু তাঁকে গান সৃষ্টি করা থেকে বিরত রাখতে পারেনি। তিনি আধ্যাত্মিক ও বাউল গানের দীক্ষা লাভ করেন কামাল উদ্দিন, সাধক রশীদ উদ্দিন, শাহ ইব্রাহীম মাস্তান বকশ এর কাছ থেকে। শরীয়তী, মারফতি, নবুয়ত, বেলায়া সহ সব ধরণের বাউল গান এবং গানের অন্যান্য শাখার চর্চাও করেছেন তিনি। বাউল শাহ আবদুল করিমের লেখা গান নিয়ে এ পর্যন্ত ৬টি গানের বই প্রকাশিত হয়েছে। বইগুলো হলো- আফতাব সংগীত (১৯৪৮), গণসংগীত (১৯৫৭), কালনীর ঢেউ (১৯৮১), ধলমেলা (১৯৯০), ভাটির চিঠি (১৯৯৮), কালনীর কূলে (২০০১) ও শাহ আবদুল করিম রচনাসমগ্র (২০০৯)। এছাড়া বাংলা একাডেমির উদ্যোগে তাঁর ১০টি গান ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে। বাউল শাহ আবদুল করিম ২০০১ সালে একুশে পদক লাভ করেন। এছাড়া বিভিন্ন সময় পেয়েছেন লেবাক এ্যাওয়ার্ড (২০০৩), মেরিল-প্রথম আলো আজীবন সম্মাননা পুরস্কার (২০০৪), সিটিসেল-চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজীবন সম্মাননা (২০০৫), বাংলাদেশ জাতিসংঘ সমিতি সম্মাননা (২০০৬), খান বাহাদুর এহিয়া পদক (২০০৮), বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী সম্মাননা (২০০৮), হা��িল এ্যাওয়ার্ড (২০০৯), এনসিসি ব্যাংক এনএ সম্মাননা (২০০৯) ও কথা ��াহিত্যিক আবদুর রউফ চৌধুরী পদক (২০০০)। বাউল সাধক শাহ আবদুল করিম জীবনের একটি বড় অংশ লড়াই করেছেন দরিদ্রতার সাথে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সময় তাঁর সাহায্যার্থে এগিয়ে এলেও তা যথেষ্ট ছিল না। ২০০৬ সালে ‘সাউন্ড মেশিন’ নামের একটি অডিও প্রকাশনা সংস্থা তাঁর সম্মানে ‘জীবন্ত কিংবদন্তি বাউল শাহ আবদুল করিম’ নামে বিভিন্ন শিল্পীর গাওয়া তাঁর জনপ্রিয় ১২টি গানের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করে। এই অ্যালবামের বিক্রি থেকে পাওয়া অর্থ তাঁর বার্ধক্যজনিত রোগের চিকিৎসার জন্য তাঁর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। ২০০৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল ৭টা ৫৮ মিনিটে সিলেটের একটি ক্লিনিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মহান এই বাউল সম্রাট।
0 notes
amarnews · 4 years ago
Text
কুইজ খেলে বিকাশে ৫০০ টাকা জেতার সুযোগ
কুইজ খেলে বিকাশে ৫০০ টাকা জেতার সুযোগ
[ad_1]
কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বিকাশ গ্রাহকরা সহজ তিনটি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে পেতে পারেন ৫০০ টাকা পুরস্কার। ১৪ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিকাশের ওয়েবসাইটে এই কুইজে অংশ নিতে পারবেন গ্রাহকরা।
প্রতিদিন দৈবচয়ন পদ্ধতিতে তিনটি প্রশ্নের ভিত্তিতে দ্রুততম সময়ে সঠিক উত্তরদাতা ৫০০ জনকে বিজয়ী নির্বাচন করা হবে। অর্থাৎ, কুইজ চলাকালীন ১৭ দিনে মোট ৮,৫০০ জন বিজয়ী গ্রাহক পাবেন ৪২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।
কু…
View On WordPress
0 notes
yessportszone24news-blog · 8 years ago
Photo
Tumblr media
আপনিও হতে পারেন ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার। জেনে নিন বিস্তারিত…. চাইলে আপনিও মাইক্রোফোন হাতে ঝড় তুলতে পারেন,হতে পারেন একজন ক্রীড়া ধারাভাষ্যকার। আপনাকে সেই সুযোগ করে দিবে 'খোদা বক্স মৃধা ফাউন্ডেশন।আগামী ২৫,২৬,২৭ মে ২০১৭, সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী ঢাকার ড্যাফোডিল ইস্টারন্যাশনাল এ্কাডেমী, কনকর্ড রিজেন্সি টা্ওয়ার, চার তলা, ১৯/১, পান্থপথ, ঢাকা – ১২০৫ (স্কয়ার হাসপাতালের বিপরীতে) এ- খোদা বকশ মৃধা ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ক্রীড়া ধারাভাষ্য এবং উপস্থাপনা শীর্ষক একটি প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করা হয়েছে। বোতার/টিভির জনপ্রিয় ক্রীড়া ভাষ্যকার, আম্পায়ার/রেফারী/প্রাক্তন ক্রীড়াবিদ, ক্রীড়ালেখক, বিষয় বিশেষজ্ঞগণ এবং বিভিন্ন মিডিয়া ব্যাক্তিত্বগণ রিসোর্স পারসন হিসেবে ক্লাশ নিবেন। আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে নিবন্ধন চলছে। যোগ্যতা এইচ এস সি পাশ। রেজিষ্ট্রেশন ফি- ২৫০০/- আগ্রহী ছেলে/মেয়েরা নাম নিবন্ধনের জন্য নিচের মোবাইল নম্বরগুলোতে ২০ মে ২০১৭ এর মধ্যে যোগাযোগ করুন। কোর্স পরিচালকঃ মোঃ সামসুল ইসলাম – ০১৮৭৬ ৮৮৬৭৭৯। কোর্স সমন্বয়কঃ মোঃ পলাশ খাঁন – ০১৮১৯ ৮১৯৮১৭। সহকারি কোর্স সমন্বয়কঃ মোঃ জামিলুর রহমান – ০১৭১৪ ২৫৭০৭০।
0 notes