#ফিস্টুলা রোগীর খাবার
Explore tagged Tumblr posts
healthtipsbanglaonline · 1 year ago
Text
youtube
ফিস্টুলার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা | ফিস্টুলা থেকে মুক্তির উপায় | Fistula Homeopathic Treatment
👍 সিরিয়াল ও তথ্যের জন্য : 01325-881520 👍
ফিস্টুলা কি ফিস্টুলা কি এবং কেন হয় ফিস্টুলা কি করলে ভালো হবে ফিস্টুলা কি কারনে হয় ফিস্টুলা কি ভালো হয় ফিস্টুলা কি কত প্রকার ফিস্টুলার চিকিৎসা ফিস্টুলা কি বাংলা ফিস্টুলা চিকিৎসা ফিস্টুলার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাফিস্টুলার চিকিৎসা ফিস্টুলার হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ফিস্টুলার হোমিও চিকিৎসা ফিস্টুলার আধুনিক চিকিৎসা ফিস্টুলার ঘরোয়া চিকিৎসা ফিস্টুলার হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা হোমিওপ্যাথিতে ফিস্টুলার চিকিৎসা ফিস্টুলার আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা অপারেশন ছাড়া ফিস্টুলার চিকিৎসা
1 note · View note
health24tv · 3 years ago
Video
ফিস্টুলা কি | ফিস্টুলা কেন হয় | হোমিওপ্যাথিতে ফিস্টুলা রোগের চিকিৎসা |  Fistula Treatment Medicine
1 note · View note
dmharunkhan · 6 years ago
Video
ফিস্টুলা কি? ফিস্টুলা রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার, ফিস্টুলা রোগীর খাবার ও চি...
1 note · View note
dailynobobarta · 5 years ago
Text
এনাল ফিসার নিরাময়ে হোমিওপ্যাথি
New Post has been published on https://is.gd/0ETBBK
এনাল ফিসার নিরাময়ে হোমিওপ্যাথি
ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসা��ন মাজেদ : পায়ুপথের সব রোগই সাধারণ মানুষ পাইলস মনে করে থাকেন। কিন্তু পাইলস ছাড়াও পায়ুপথে অনেক ধরনের রোগ হয়ে থাকে। যেগুলোর মধ্যে এনাল ফিসার একটি। এ রোগে মূলত পায়ুপথ ছিঁড়ে যায়,আজ এনাল ফিসার নিয়ে কলাম লিখেছেন, হোমিওগবেষক ডা.এম এ মাজেদ, তার কলামে লিখেন....আমাদের দেশে অসংখ্য মানুষ মলদ্বারের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় ভুগে থাকেন। মলদ্বারে ঘা অথবা ফেটে যাওয়া। এটি দুই ধরনের হয়। তীব্র (একিউট) ফিশার হলে রোগীর মলদ্বারে অসম্ভব ব্যথা হয়। দীর্ঘস্থায়ী (ক্রনিক) ফিশারে ব্যথার তারতম্য হয়। এটি যে কোনো বয়সে হতে পারে।যেমন-পাইলস, এনাল ফিশার, ফিস্টুলা ইত্যাদি। কিন্তু অনেকেই বিশেষ করে মহিলারা এই রোগগুলোকে গোপন স্থানের সমস্যা মনে করেন এবং মলদ্বারের রোগের জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার ব্যাপারে অনাগ্রহী থাকেন। ফলশ্রুতিতে অনেকেই গ্রামেগঞ্জে এমনকি শহরেও কবিরাজ কিংবা অনভিজ্ঞ লোক দ্বারা অপচিকিৎসার শিকার হচ্ছেন। মলদ্বারের বা পায়ুপথের রোগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় এনাল ফিশার যা আমাদের অনেকের কাছেই ‘গেজ’ রোগ নামে পরিচিত। এনাল ফিশার রোগে মলদ্বারের চামড়ার ফাটল বা চির হওয়া যা সাধারণত মল শক্ত হলে বা ঘন ঘন মলত্যাগের কারণে মলদ্বার ফেটে ঘা হয়ে থাকে। এ রোগ বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়স্ক যে কারও হতে পারে। তবে তরুণ/ মাঝবয়সীদের এ রোগ বেশি হয়ে থাকে। পুরুষ কিংবা নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই এ রোগ সমানভাবে হয়ে থাকে।মলদ্বারের ব্যথায় অনেকেই ভুগে থাকেন। ★ এনাল ফিসারের কারণ : এটি হওয়ার জন্য দায়ী সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা মলত্যাগের সময় কোত দেয়া। এ ছাড়া শক্ত মল বের হওয়ার সময় মলদ্বার ফেটে যায় বলে মনে করা হয়। যারা আঁশযুক্ত খাবার খান তাদের এ সমস্যাটি কম হয় বলে মনে করা হয়। আঁশযুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে শাকসবজি, কাঁচা ফলমূল, আলু, ছোলা, ইসবগুলের ভূসি ইত্যাদি। চা-কফি বা মদ খাওয়ার সঙ্গে এগুলোর কোনো সম্পর্ক নেই। ঘন ঘন মলত্যাগ বা ডায়রিয়া হলে ফিশার হওয়ার আশংকা বেড়ে যায়। বিজ্ঞানীরা মলদ্বারের ভেতরের চাপ মেপে দেখেছেন। ফিশারে চাপ তেমন একটা বাড়ে না যদিও আঙ্গুল দিয়ে পরীক্ষা করলে মলদ্বার অতিরিক্ত সংকুচিত বলে মনে হয়। ★এনাল ফিসারের উপসর্গ : মলদ্বারে ফিশারের প্রধান লক্ষণ ব্যথা ও রক্তক্ষরণ। এ ধরনের ব্যথা সাধারণত মলত্যাগের অব্যবহিত পরে হয় এবং কয়েক মিনিট থেকে বহু ঘণ্টা ধরে ব্যথা চলতে পারে। ‘প্রকটালজিয়া ফুগাক্স’ নামক এক ধরনের রোগেও মলদ্বারে ব্যথা হয়, কিন্তু সে ব্যথা মলত্যাগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকে না। রক্তজমাট বাধা পাইলসেও ব্যথা হয়, কিন্তু তখন রোগী মলদ্বারে চাকা আছে বলে অভিযোগ করে। এই রোগে রক্তক্ষরণের পরিমাণ সাধারণত কম। কারও কারও অতিরিক্ত রক্ত যেতে পারে। দীর্ঘস্থায়ী (ক্রনিক) এনাল ফিশারের রোগী একটু ভিন্ন ধরনের উপসর্গের কথা বলে। তারা কখনও কখনও তাদের মলদ্বারে অতিরিক্ত মাংসপিণ্ড, পুঁজ পড়া, চুলকানি অথবা এসব একত্রে হয়েছে বলে অভিযোগ করেন।এ ক্ষেত্রে রক্তক্ষরণ থাকতে পারে অথবা নাও থাকতে পারে। ব্যথা সাধারণত তীব্র হয় না অথবা অনেক সময় ব্যথা থাকেই না। ফিশারের রোগীরা অনেক সময় প্রস্রাবের সমস্যায় ভোগেন এবং মহিলারা কখনও কখনও শারীরিক মিলনে বেদনা অনুভব করেন; যদিও রোগীরা বুঝতে পারেন কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণেই এমন হয়েছে তবুও যখন ব্যথা শুরু হয় তখন রোগী ভয়ে টয়লেটে যেতে চান না এবং মলত্যাগের বেগ হলে তাতে ব্যথার ভয়ে সাড়া দিতে চান না। ★একিউট ফিসার : এ সময় মলদ্বার পরীক্ষা করলে দেখা যায় সেটা খুবই সঙ্কুচিত অবস্থায় আছে। তীব্র ব্যথার কারণে মলদ্বারের ভেতরের ঘা-টি দেখা দুঃসাধ্য। কোনো যন্ত্রও প্রবেশ করানো যায় না। অবশ্য সরু যন্ত্র দিয়ে পরীক্ষা করা যায়। ★ ক্রনিক ফিসার : এ ক্ষেত্রে একটি মাংসপিণ্ড বা ‘গেজ’ দেখা যায়। মলদ্বারের ভেতরেও একটি মাংসপিন্ড দেখা যেতে পারে যাকে অনেকে টিউমার বলে ভুল করে। এ ক্ষেত্রে পায়ুপথের ভেতর যন্ত্র দিয়ে পরীক্ষা করা উচিত যাতে টিউমার বা প্রদাহজনিত কারণ চিহ্নিত করা যায়। এ ফিসার সংক্রমিত হয়ে কখনও কখনও ফোঁড়া দেখা দিতে পারে এবং তা থেকে ফিস্টুলা (ভগন্দর) হয়ে পুঁজ পড়তে পারে। ★ এনাল ফিসারে সমস্যা হলে কি খাবেন * যারা আঁশযুক্ত খাবার খান তাদের এ রোগ কম হয়। আঁশযুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে শাক-সবজি, কাঁচা ফলমূল, আলুর ছোলা, ইসুপগুলের ভূষি ইত্যাদি। এতে থাকা আঁশ মলে পানি ধরে রেখে মলকে নরম করে। ফলে কোষ্টকাঠিন্য এর সম্ভাবনা থাকেনা। * ডাল জাতীয় খাবার খান। এক কাপ ডালে ১৫-১৬ গ্রাম আঁশ থাকে। দিনে অন্তত দুই কাপ ডাল খান। *খোসাহীন শস্যের চাইতে খোসা যুক্ত শস্য খান। সাদা চাল বা আটা এর বদলে লাল চাল বা আটা খান। খোসা, প্রচুর পরিমানে আশ ও ভিটামিন সরবরাহ করে। * নিয়মিত দই খান। এতে থাকা উপকারী ব্যক্টেরিয়া কোষ্টকাঠিন্য রোধে সহায়তা করে। * দিনে ৮-১০ গ্লাস পানি খান। ★ এনাল ফিসারের সমস্যা হলে কি খাবেন না : * পাস্তা, ক্র্যাকার, ভাত, বিস্কিট, রুটি ইত্যাদিতে আঁশ অনেক কম। ধরুন আপনি এক বেলার খাবারে নিয়মিত পাস্তা খান বা এক প্যাকেট বিস্কিট খান বা অল্প পরিমান সব্জী দিয়ে বা সব্জী ছাড়া প্রচুর পরিমাণে রুটি বা ভাত খান- এই ধরণের খাদ্যাভাসে অভ্যস্ত থাকলে কিন্তু আপনার শর���রে আঁশ গ্রহণ কম হচ্ছে। ফলে দেখা দিতে পারে কোষ্টকাঠিন্য। মোটকথা কোষ্টকাঠিন্য নিরোধে কার্বোহাইড্রেটের সঙ্গে আঁশ এর অনুপাত ঠিক থাকতে হবে। * ফ্যাটি ও উচ্চ সুগার যুক্ত খাবার নিয়মিত গ্রহণের অভ্যাস ও কোষ্টকাঠিন্য ঘটাতে পারে। যেমন, গরুর মাংস, চীজ, মাখন, ফ্রাইড খাবার, চকোলেট, আইস্ক্রীম, কোমল পানীয় ইত্যাদি। ★এলান ফিসার রোগীর ব্যায়াম : যাদের কোষ্টকাঠিন্য আছে তারা ব্যায়ামের মাধ্যমে কোষ্টকাঠিন্য কমাতে পারেন। ফলে পাইলস হওয়ার সম্ভাবনাও কমে। মাটিতে সোজা শুয়ে পরুন, পা মাটিতে মেশানো থাকবে, পায়েরপাতা ছাদমুখী থাকবে। এবার পেটের পেষী ভিতরে দিকে টেনে ধরে আস্তে আস্তে শ্বাস নিন ও ডান পা টা আস্তে আস্তে দূরে নিন। যতদূর পারেন করুন, এরপর শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে পা আগের জায়গায় আনুন। এরপর বাম পা ব্যবহার করে একি ব্যায়াম করুন। ★ মলদ্বার এর যত্ন : মলদ্বার ও প্বার্শবর্তী অঞ্চল যথাসম্ভব পরিষ্কার রাখুন। সুতী ও ঢিলেঢালা অন্তর্বাস পরিধান করুন। অন্তর্বাসের ভিতরে নরম কোন প্যাড ব্যবহার আপনাকে স্বস্তি দেবে। মাঝে মাঝেই সিজ বাথ নিন, এটির নিয়ম হচ্ছে আধ গামলা লবণ মিশ্রিত গরম পানিতে নিতম্ব ১০ মিনিট ডুবিয়ে রাখতে হবে। ★হোমিওসমাধান : রোগ নয় রোগীকে চিকিৎসা করা হয়, হোমিওপ্যাথিতে এলান ফিসারের জন্য ৫০ টির ও বেশী ব্যবহার হয়, এই জন্য চিকিৎসককে রোগীর বর্তমান কষ্ট, মানসিক, সার্ব দৈহিক ও চরিত্র গত লক্ষণাবলী মূল্যায়ন করে যে কোন একটি শক্তি কৃত ঔষধ পরিবর্তিত মাএায় ব্যবহার করতে হবে,উক্ত পদ্ধতিতে ঔষধ নির্বাচন যদি সঠিক হয়, তাহলে,এ্যালোপ্যাথির সকল সার্জিক্যাল রোগ, এনাল ফিসার সহ যে কোন জটিল রোগ স্বল্প সময়ে হোমিওপ্যাথিতে আল্লাহর রহমতে স্থায়ীভাবে সম্ভব।
0 notes