Tumgik
#ফটল
few-favorite-things · 4 years
Text
জল বিদ্যুতের দাবিতে মেটিয়াব্রুজে তুলকালাম, স্থানীয়দের বিক্ষোভে মাথা ফাটল বিধায়কের | Agitation in Metiabruj in amphan hit Kolkata TMC MLA injured
জল বিদ্যুতের দাবিতে মেটিয়াব্রুজে তুলকালাম, স্থানীয়দের বিক্ষোভে মাথা ফাটল বিধায়কের | Agitation in Metiabruj in amphan hit Kolkata TMC MLA injured
Tumblr media
রণক্ষেত্র মেটিয়াব্রুজ
আম্ফান কেটে গিয়েছে এক সপ্তাহ হতে চলল এখনও জল নামেনি মেটিয়াব্রুজের রাজাবাগান,বদরতলা, মোল্লাপাড়া সহ একাধিক এবাকায়। সূর্য ডুবলেই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে এলাকায়। সাপখোপ পোকামাকড়ের মধ্যেই শিশুদের নিয়ে বাস করতে হচ্ছে তাঁদের। তারমধ্যেই ইদ কাটিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু ৬ দিন পরেও যখন হাল ফেরেনি তখন ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে রাস্তায় নামেন এলাকার বাসিন্দারা। পুলিস এলে ইট ছোড়া হয়…
View On WordPress
0 notes
amarnews · 4 years
Text
সরকারের সফলতার দুর্গে ফাটল ধরানোর অপচেষ্টা করছে মতলবি মহল: কাদের
সরকারের সফলতার দুর্গে ফাটল ধরানোর অপচেষ্টা করছে মতলবি মহল: কাদের
[ad_1] ঢাকা, ০২ আগস্ট – আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুর্যোগ মোকাবিলায় যখন সরকার সফলতা দেখাচ্ছে তখন একটি মতলবি মহল এই সফলতার দুর্গে ফাটল ধরানোর অপচেষ্টা করছে।
রোববার সকালে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে কৃষক লীগের রক্তদান কর্মসূচি অনুষ্ঠানে সংসদ ভবনের তার সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও…
View On WordPress
0 notes
neon-mine · 3 years
Text
করপাত্রীজি মহারাজঃ
০৪.০৫.১৯২৭, স্থান - লাহোর, পশ্চিম পাঞ্জাব| এক শিখ মহিলার শ্লীল��াহানির প্রচেষ্টা আকার নিলো হিন্দু-মুসলমান দাঙ্গার| দাঙ্গার তীব্রতা এতটাই ছিলো যে পুলিশ ৭ই মে নাগাদ বর্মাবৃত স্বয়ংক্রীয় অস্ত্রসজ্জিত গাড়ি রাস্তায় নামিয়েও হিন্দু ও শিখদের ক্ষোভ প্রশমিত করতে হিমশিম খেলো| জায়গায় জায়গায় route march আয়োজিত হলো, তাতেও প্রশাসনের ভ্রুকুঞ্চন থামলো না|
এবার নতুন নির্দেশ দেওয়া হলো - নিজের অনুগামীদের নিয়ে হিন্দুস্বার্থে আন্দোলনরত এক তরুণ দশনামী দন্ডি সাধুকে গ্রেপ্তার করতে হবে, তার নাম হরিহরানন্দ সরস্বতী|
অবশ্য এই নামে তাকে খুব বেশী লোক চেনেনা, সে কর(হাতে) পাত্রে ভিক্ষা গ্রহন করে ক্ষুন্নিবৃত্তি করে, লোকে বলে করপাত্রীজি মহারাজ|
এই ঘটনার প্রেক্ষাপট বুঝতে গেলে আমাদের ভারতের খিলাফত আন্দোলনের দিকে তাকাতে হবে| প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স সহ মিত্রশক্তির বিরুদ্ধে ছিলো জার্মানি, অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরি, তুর্কি প্রভৃতি দেশগুলির প্রবল সামরিক শক্তি; তৎকালীন ইউরোপে জার্মানির সমরাঙ্গনে অপরাজেয় হিসেবে খ্যাতি ছিলো| তুর্কির সুলতান দ্বিতীয় আব্দুল হামিদকে মুসলিম বিশ্বে Caliphএর মর্যাদা দেওয়া হতো, তখন সৌদি আরব সহ বেশীরভাগ আরব দেশগুলিই তুর্কির উপনিবেশ ছিলো| মক্কা-মদিনার সর্বোচ্চ রক্ষাকর্তার খেতাবও ছিলো Caliphএর(যারা যারা বলে শুধু হিন্দুরাই গুচ্ছের খেতাব রাখতো, অন্যদের এসবের বালাই নেই তাদের এইজন্যই মঙ্গলগ্রহের জীব মনে হয়), ভারতের মুসলমানদের Caliphএর শাসনাধীন তুর্কির প্রতি ইংরেজ সরকারের যুদ্ধঘোষণার ফলে পুনরায় সেই ১৮৫৭র মোগলবিতাড়নের স্মৃতি চাগিয়ে ওঠে, এতদিন ইংরেজ যে স্থিতাবস্থা টিকিয়ে রেখেছিলো তাতে ফটল ধরে যখন ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের প্রতিনিধিস্বরুপ একটি খিলাফতপন্থী দল তুর্কি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সেখানকার রাজতন্ত্রবিরোধী নব্য নেতা মুস্তাফা কামাল 'আতাতুর্ক'কে একটি আবেদনপত্র জমা দেবে Caliphএর অপসারণের বিরুদ্ধে, সেসবে অবশ্য আতাতুর্ক তিলমাত্রও সাড়া দেননি| যদিও এর সূচনা তার অনেক আগেই হয়েছিলো যখন সুলতান দ্বিতীয় আব্দুল হামিদ নিজের প্রতিনিধিস্বরুপ জামালুদ্দিন আফগানীকে ভারতের সুন্নি আমির-ওমরাহদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পাঠায়|
যাইহোক, ১৯২১সাল নাগাদ এই প্রবল খিলাফতের
আবেগের চোটে কেরালায় এর আন্দোলনের আসল মুখটি ফুটে ওঠে, এমনিতে গোড়া থেকেই খিলাফতের সমর্থনকারী কংগ্রেস নেতারা বলে আসছিলেন খিলাফতের দাবী ভারতের মুসলমানদের ন্যায্য দাবী, তাদের ধর্মীয় প্রধানকে ক্ষমতাচ্যুত ও অপমানিত করাটা অনুচিত; এবং তাঁরা নি:শর্তে খিলাফতের দাবীর সমর্থন করলে এটাকে কেন্দ্র করে ইংরেজের বিরুদ্ধে হিন্দু-মুসলমানের ঐক্যসাধন হবে| কিন্তু একশো বছর পরও আজও যে সামান্য প্রশ্নগুলো অতি স্বাভাবিক ভাবে উঠে আসে তা হলো :
• একটি সুদূর বিদেশী রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানদের আন্দোলন করার স্পৃহা জাগতো কিন্তু নিজের দেশে ইংরেজদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে কেউ এগিয়ে আসতো না কেন?
• আগ বাড়িয়ে খিলাফতে সমর্থন যুগিয়ে যে ঐক্যসাধন করতে হয় তার স্থায়িত্ত্ব কতটুকু?
অবশ্য এর আংশিক উত্তর সেই বছর আগস্টেই খানিক মিললো, আলি মুসলিয়ার নামক এক জেহাদী মাপিল্লা কৃষক তিতুমীরের মতো 'ইংরেজের শাসনের বিরুদ্ধে জেহাদ' অর্থাৎ নির্বিচারে হিন্দুনিধন শুরু করে| শুরু হয়ে গেলো ইতিহাসে কুখ্যাত মাপিল্লা বিদ্রোহ| কংগ্রেসের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট শংকরণ নায়ারের কথায় নির্বিচারে খুন আর ধর্ষণ ছিলো মাপিল্লাদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য, এক একজন হিন্দুকে মাটিতে ফেলে গলায় ধারালো অস্ত্র ধরা হতো সে ইসলাম কবুল করবে কিনা জিজ্ঞেস করে, উত্তর না হলে শানিত অস্ত্র আর তোলা হতোনা, আড়াই প্যাঁচে সেখানেই খেল খতম করে দেওয়া হতো| একটি নদীতে পড়ে ছিলো এক হতভাগ্য হিন্দু ধর্ষিতার মৃতদেহ - পেট মাঝামাঝি ফেড়ে দেওয়ার জন্য গর্ভাশয় থেকে ঝুলছিলো মৃত শিশুটি|
শেষমেষ ইংরেজ সরকার বিপুল সামরিক বাহিনী ও বর্মাবৃত গাড়ি পাঠিয়ে মাপিল্লা বিদ্রোহ কড়া হাতে দমন করে|
কিন্তু এতেই সব দাঙ্গা থেমে যায়নি| নিরন্তর একের পর এক জায়গায় ইংরেজের বিরুদ্ধে ব্যার্থতার জ্বালা মেটানোর খাঁড়া নেমে আসতে থাকে হিন্দুদের ওপর, বাংলায় জায়গায় জায়গায় দাঙ্গা চলতে থাকে ১৯২২এর মার্চ পর্যন্ত| এপ্রিল ১৯২৪ থেকে মার্চ ১৯২৫ অবধি লক্ষ্ণৌ, মোরাদাবাদ, ভাগলপুর সহ উত্তর ও পূর্ব ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে| ১৯২৫ এর এপ্রিল থেকে কলকাতা সহ বাংলার নানা অঞ্চলে|
এরপরের দফার ঘটনা শুরু হয় মে ���৯২৭এ, নাগপুরে কংগ্রেসের সভায় মুহাম্মদ আলি ও শৌকত আলি নামে দুই খিলাফতপন্থী নেতা তাদের ধর্মগ্রন্থ থেকে কাফিরের বিরুদ্ধে লাগামহীন জেহাদ শুরু করার ডাক দেয়, কংগ্রেসের হিন্দু নেতারা তা নিয়ে মহাত্মা গান্ধীর কাছে প্রশ্ন তুললে সে মুচকি হেসে বলে এক্ষেত্রে কাফির বলতে ইংরেজদের বুঝে নিতে হবে|
এর আঁচ সরাসরি গিয়ে পড়ে লাহোরে, সেখানে হিন্দু ও শিখদের বিরুদ্ধে খুচরো জেহাদ চলতে থাকে, সেটিই চরম আকার ধারণ করে ৪ মে, ১৯২৭ - এক শিখ মহিলাকে প্রকাশ্য স্থানে শ্লীলতাহানি করা হয়, শুরু হয় ১৯২৭এর লাহোর দাঙ্গা|
এরকমই এক গ্রীষ্মের সকালে লাহোরে হিন্দু মহাসভার নেতৃত্ত্বের উপস্থিতিতে জনতার উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখছিলেন এক নবীন, তেজস্বী সাধু, তাঁর তীক্ষ্ণাগ্র নাক ও চাপ দাড়ি মুখাবয়বটির সঙ্গে ভারতের কালাতীত চিরন্তন ধর্মের মনুষ্যমূর্তির পূর্ণতা স্মরণ করায়| গৈরিক বস্ত্রটি মাথা অবধি টানা, গলায় সভাস্থলে উপস্থিত হওয়ার সময় অর্পিত মালাটি রয়েছে| হাতের দন্ডটি কন্ঠসংলগ্ন|
তিনি হিন্দুদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছিলেন গান্ধীজির অবিমৃষকারীতার ফল, নাগপুরে বসে গান্ধিজী আলি ভাইদের জেহাদের ডাককে লঘু করে না দেখতেন, যদি সাম্প্রদায়িক ঐক্য ফলাতে গিয়ে বিদেশী রাষ্ট্রকে কেন্দ্র করে আন্দোলনের মুখে হিন্দুদের ঠেলে দিয়ে আখেরে খিলাফতপন্থীদের ঘৃণা ব্যাতীত আর কিছুই হিন্দুরা লাভ করেনি - সে কথা তিনি স্পষ্ট স্মরণ করিয়ে দেন| ধীরে ধীরে হিন্দুদের মধ্যে অহেতুক আক্রোশের বলি হওয়ার দরুন ক্ষোভ ফুটে উঠতে থাকে|
হঠাৎ সভা থামিয়ে পুলিশ আসে, সাধুকে গ্রেপ্তার করে| তখন ইংরেজ পরিচালিত প্রশাসনের কাছে মাথাব্যাথা হয়ে দাঁড়িয়েছে : বলির ছাগস্বরুপ হিন্দুরা ব্যাঘ্রবিক্রমশালী হয়ে উঠলে তাদের বিপদ| এই সাধুকে পাওয়া মাত্রই হিন্দুদের মধ্যে নতুন আশার সঞ্চার হয়েছে, অতয়েব, গ্রেপ্তার এবং সোজা লাহোর জেলে স্থানান্তর|
১০ আক্টোবর ১৯৪৬, কলকাতায় সুরাবর্দী সহ মুসলিম লীগের নেতারা আলাদা পাকিস্তানের দাবীতে সব জায়গায় দাঙ্গা করার সরাসরি নির্দেশ দিচ্ছে| নোয়াখালীর রামগঞ্জ, বেগমগঞ্জ, রায়পুর, লক্ষ্মীপুর প্রভৃতি জায়গায় হিন্দুদের গণহত্যা, হিন্দু মেয়েদের গণধর্ষণ চলতে লাগলো, ৩০,০০০ হিন্দুকে জোরপূর্বক কলমা পড়িয়ে, গোমাংস খেতে বাধ্য করে ধর্মান্তরিত করলো মুসলিম লীগ ও রাজাকাররা| শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এই ঘটনাকে সামান্য দাঙ্গা নয়, সংঠিত অপরাধ বলে এর ভয়াবহ তথ্য তুলে ধরলেন|
হিন্দুরা বিভিন্ন উদ্বাস্তু শিবিরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ভীত-সন্ত্রস্ত-উদ্বিগ্ন-বিহ্বল অবস্থায় রয়েছে, তাদের মধ্যে নতুন প্রাণ সঞ্চার করতে এগিয়ে এলেন সেই সাধু, তারুণ্য পেরিয়ে পরিণত বয়সের ছাপ পড়েছে, কিন্তু সেই গুরুগম্ভীর ভাবসমন্বিত মেঘমন্দ্র কন্ঠে ফুটে উঠলো চিরন্তন শাশ্বতের প্রজ্ঞা, তিনি ধর্মচ্যুত, গৃহহীন হিন্দুকে উদ্বুদ্ধ করলেন সংগঠিত হতে, ঘুরে দাঁড়াতে, নিজেকে হীন, পতিত ভেবে স্বধর্ম থেকে সরে না যেতে| মনুস্মৃতির নিপুন ব্যাখ্যায় তিনি বোঝালেন যে স্বেচ্ছায় স্বধর্ম ত্যাগ করে অভক্ষ্য ভক্ষণ করেনি সে আদপেই ধর্মচ্যুত হয়নি, বিপদগ্রস্ত হওয়া কোনো পাপ নয়|
সাধুর কথায় কাজ হলো, হিন্দুর হেঁট হয়ে যাওয়া মাথা আবার মেরুদন্ডের ওপর সোজা হলো, তার মধ্যে থেকে ধর্মচ্যুত, ধর্ষিত, লাঞ্ছিত হওয়ার গ্লানী দূর হতে লাগলো| আর এই দেখে গান্ধিজী নড়েচড়ে বসলেন, তিনি বেশ কিছুদিন ধরেই পূর্ববঙ্গে ওৎ পেতে ছিলেন| হিন্দুরা পাছে অত্যাচারের বদলা নিতে উঠেপড়ে লাগে তাই তিনি শুরু করলেন আমরণ অনশন, গান্ধি জানতো সে একটা লাগসই দেখানেপনা শুরু করলে অন্তত আর কারো না হোক হিন্দুর দৃষ্টি আকর্ষণ সে কিছুমাত্রায় অবশ্যই করবে, আর তা ছাড়া সম্পূর্ন প্রাতিষ্ঠানিক সমর্থন তো সে পেয়েই আছে, অতয়েব সে যা করবে ওপরওয়ালারাও তাতেই তাল মেলাবে| স্বাবলম্বী, আত্মপ্রত্যয়ী হিন্দু গান্ধীর পছন্দ নয়, মারমুখী হিন্দু তো দূরস্থান| অতয়েব আবার সেই পুরোনো ছক : এই সাধুকে ভাগাও, আমার দিকে নজর ঘোরাও|
শেষমেষ গান্ধীর নাটক প্রচুর খেয়ে স্বল্প, দুর্গন্ধহীন বাতকর্মের মতোই ফলদায়ী ছিলো সেটা সবাই জানে, তার আমরণ অনশনে সাধারণ হিন্দুর বেঘোরে মরণ ছাড়া আর কিছুই হয়নি, দেশভাগও আঁটকায়নি| Documented History এমনই জিনিস তাতে জোচ্চুরি করার সুযোগ প্রায় নেই বললেই চলে, গোলটা বাধে তার interpretation করতে গিয়ে|
সেদিনের সেই সাধু পরবর্তিকালের রাজনীতিতেও উজ্জ্বল স্থানাধিকার করে ছিলেন, আর সনাতন ধর্মের সাম্রাজ্যে তিনি আধুনিককালের অন্যতম জ্যোতিষ্ক, যাঁরা তন্ত্রের শ্রীবিদ্যার পরম্পরার সঙ্গে তিলমাত্রও সম্পর্ক রাখেন তাঁরা এঁর লেখাপত্র ছাড়া চলার সাহসই করেননা| একাধিকবার শংকরাচার্য্য হওয়ার ডাক পেয়েও তিনি প্রাণাধিক প্রীয় কাশী ছেড়ে যাওয়ার প্রস্তাব হেলায় প্রত্যাখ্যান করেন, রামরাজ্য পরিষদ গঠন করেন এবং স্বাধীনতা পরবর্তি ভারতে বহু উল্লেখযোগ্য হিন্দুত্ত্ববাদী গণ-আন্দোলনের নেতৃত্ত্ব দেন, তিনি শ্রীমৎ দন্ডিস্বামী হরিহরানন্দ সরস্বতী, কাশীর অলিগলিতে আজও তিনি অবিস্মরনীয় করপাত্রীজি মহারাজ (১৯০৫ - ১৯৮০)
বিঃ দ্রঃ বেঙ্গল হিন্দু ফ্রন্ট (Bengal Hindu Front) থেকে সংগৃহিত।
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
জল বিদ্যুতের দাবিতে মেটিয়াব্রুজে তুলকালাম, স্থানীয়দের বিক্ষোভে মাথা ফাটল বিধায়কের | Agitation in Metiabruj in amphan hit Kolkata TMC MLA injured
জল বিদ্যুতের দাবিতে মেটিয়াব্রুজে তুলকালাম, স্থানীয়দের বিক্ষোভে মাথা ফাটল বিধায়কের | Agitation in Metiabruj in amphan hit Kolkata TMC MLA injured
Tumblr media
রণক্ষেত্র মেটিয়াব্রুজ
আম্ফান কেটে গিয়েছে এক সপ্তাহ হতে চলল এখনও জল নামেনি মেটিয়াব্রুজের রাজাবাগান,বদরতলা, মোল্লাপাড়া সহ একাধিক এবাকায়। সূর্য ডুবলেই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে এলাকায়। সাপখোপ পোকামাকড়ের মধ্যেই শিশুদের নিয়ে বাস করতে হচ্ছে তাঁদের। তারমধ্যেই ইদ কাটিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু ৬ দিন পরেও যখন হাল ফেরেনি তখন ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে রাস্তায় নামেন এলাকার বাসিন্দারা। পুলিস এলে ইট ছোড়া হয়…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Photo
Tumblr media
24pargana news News : সুন্দরবনের বহু নদীবাঁধে ফাটল, সরানো হল ৬০ হাজার বাসিন্দাকে – cyclone amphan: at least 60,000 people evacuated from sundarban area of west bengal হাইলাইটস দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার কুলতলি, বাসন্তি , গোসাবা ব্লকের বিভিন্ন স্থানে নদী বাঁধে ফাটল দেখা দিয়েছে।
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
লকডাউনে বোমের আওয়াজ ! বাঘাশোলের জঙ্গলে ফাটলো একের পর এক বোম | bomb blast in baghashol keshpur pb | Southbengal
লকডাউনে বোমের আওয়াজ ! বাঘাশোলের জঙ্গলে ফাটলো একের পর এক বোম | bomb blast in baghashol keshpur pb | Southbengal
Tumblr media
জঙ্গলমহল এলাকায় যে ধরণের বোম দীর্ঘদিন ধরেই ব্যবহার করে অপরাধীরা।
#কেশপুর: কেশপুর এলাকা থেকে বিভিন্ন সময়ে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর তাজা কৌটা বোমা। উদ্ধার হওয়া সেইসব কৌটো বোমাগুলিই আজ বাঘাশোলের জঙ্গলে ফাটিয়ে নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে।  বম্ব স্কোয়াড ও কেশপুর থানার পুলিশ টিম আজ দুপুর নাগাদ চড়কা গ্রাম লাগোয়া বাঘাশোলের জঙ্গলে বোমগুলি ফাটিয়ে নষ্ট করে। অত্যন্ত…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
business news News : স্থানীয় যুবকদের বেধড়ক মারে মাথা ফাটল পরিযায়ী শ্রমিকদের - migrant workers beheaded local youths
business news News : স্থানীয় যুবকদের বেধড়ক মারে মাথা ফাটল পরিযায়ী শ্রমিকদের – migrant workers beheaded local youths
স্থানীয় যুবকদের বেধড়ক মারে
মাথা ফাটল পরিযায়ী শ্রমিকদের
টিনা- দুর্গাপুরে আশঙ্কাজনক দুই
Bএই সময়, দুর্গাপুরB: ভিন রাজ্য থেকে আসা পরিযায়ী শ্রমিকরা রোজগারের জন্য ব্যবসার কথা ভেবেছিলেন। দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালের সামনে ফাঁকা জায়গা দেখেও রেখেছিলেন। রবিবার সেই এলাকা পরিষ্কার করতে গেলে স্থানীয়দের রোষের মুখে পড়েন ওই শ্রমিকরা। বাঁশ-ইট দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয় তাঁদের। থান ইট ছুড়ে মাথা ফাটিয়ে দেওয়া…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
জল বিদ্যুতের দাবিতে মেটিয়াব্রুজে তুলকালাম, স্থানীয়দের বিক্ষোভে মাথা ফাটল বিধায়কের | Agitation in Metiabruj in amphan hit Kolkata TMC MLA injured
জল বিদ্যুতের দাবিতে মেটিয়াব্রুজে তুলকালাম, স্থানীয়দের বিক্ষোভে মাথা ফাটল বিধায়কের | Agitation in Metiabruj in amphan hit Kolkata TMC MLA injured
রণক্ষেত্র মেটিয়াব্রুজ
আম্ফান কেটে গিয়েছে এক সপ্তাহ হতে চলল এখনও জল নামেনি মেটিয়াব্রুজের রাজাবাগান,বদরতলা, মোল্লাপাড়া সহ একাধিক এবাকায়। সূর্য ডুবলেই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে এলাকায়। সাপখোপ পোকামাকড়ের মধ্যেই শিশুদের নিয়ে বাস করতে হচ্ছে তাঁদের। তারমধ্যেই ইদ কাটিয়েছেন তাঁরা। কিন্তু ৬ দিন পরেও যখন হাল ফেরেনি তখন ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে রাস্তায় নামেন এলাকার বাসিন্দারা। পুলিস এলে ইট ছোড়া হয়…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
আসছে আরও বড় বিপর্যয়, ভারত মহাসাগরের বিশাল টেকটোনিক প্লেটে ফাটল! ভয়াবহ ভূমিকম্পের আশঙ্কা
আসছে আরও বড় বিপর্যয়, ভারত মহাসাগরের বিশাল টেকটোনিক প্লেটে ফাটল! ভয়াবহ ভূমিকম্পের আশঙ্কা
আসছে আরও বড় বিপর্যয়, ভারত মহাসাগরের বিশাল টেকটোনিক প্লেটে ফাটল! ভয়াবহ ভূমিকম্পের আশঙ্কা
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
amphan: বিদ্যুত্‍‌ না-আসায় চাকদহে বিক্ষোভ, মাথা ফাটলো সাংবাদিকের - agitation at chakdaha as there is no electricity after amphan, jounalist attacked to cover incident
amphan: বিদ্যুত্‍‌ না-আসায় চাকদহে বিক্ষোভ, মাথা ফাটলো সাংবাদিকের – agitation at chakdaha as there is no electricity after amphan, jounalist attacked to cover incident
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: উম্পুনের ধ্বংসলীলার পর এখনও বিদ্যুত্‍‌ না-আসায় বিক্ষোভের আগুনে জ্বলে উঠল চাকদহ। বিদ্যুতের অফিসের সামনে চলল বিক্ষোভ। খবর করতে গিয়ে মাথা ফাটল এক সাংবাদিকের।
ঘূর্ণিঝড় উম্পুনের তাণ্ডবের পর থেকে এখনও পর্যন্ত বিদ্যুত্‍ নেই। রাজ্যের বিভিন্ন অংশে ধীরে ধীরে বিদ্যুত্‍‌ ফিরে এলেও এখনও আসেনি চাকদ‌হতে। তার জেরেই রবিবার ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয় মানুষ। জাহাজ বাড়ি মোড়ের কাছে বিদ্যুতের…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 4 years
Text
five hundred grams fish for needy people : 'রবি ঠাকুরের জন্মদিনে ওঁরা একটু মাছ খাক!' অনুষ্ঠানের টাকায় গরিবের মুখে ফুটল হাসি - from expenditure of rabindra jayanti, ornasination gave five hundred grams fish for needy people
five hundred grams fish for needy people : ‘রবি ঠাকুরের জন্মদিনে ওঁরা একটু মাছ খাক!’ অনুষ্ঠানের টাকায় গরিবের মুখে ফুটল হাসি – from expenditure of rabindra jayanti, ornasination gave five hundred grams fish for needy people
এই সময় ডিজিটাল ডেস্ক: করোনায় ঘরবন্দি মানুষ। এরই মাঝে বাঙালির প্রাণের রবীন্দ্রনাথের জন্মদিন। কিন্তু এবার আর পাড়ার-পাড়ার রবীন্দ্র জয়ন্তীর অনুষ্ঠান নেই। ভাইরাসের জন্যে যুদ্ধে ঘরেই থাকতে হচ্ছে রবীন্দ্র অনুরাগীদের। আর এই পরিস্থিতিতে গরিব-দুঃস্থের মুখে যদি একটু ভালো কিছু তুলে দেওয়া যায়, তাহলে মন্দ কী?
সেই ভাবনা থেকে রবীন্দ্রনাথ জাতীয় যুব কেন্দ্রের সদস্যরা গরিব-দুঃস্থ মানুষদের হাতে চাল, ডাল, তেল,…
View On WordPress
0 notes