#প্রোপাগাণ্ডা
Explore tagged Tumblr posts
Text
দেশপ্রেমের গাইডলাইন
আমরা দেশের সচেতন নাগরিক। ওজনদার কলেজি ডিগ্রী’র বোঝা মাথায় নিয়ে। তাই আমরা মিডিয়া নিয়ন্ত্রীত চিন্তা চেতনায়, ভাবনা সিদ্ধান্তে অংশ নিতেই স্বচ্ছন্দ। মিডিয়া আমাদেরকে বলে দিচ্ছে কোন বিষয়টি এই মুহুর্তে দেশের প্রধান সমস্যা। আমরা সেই সমস্যার পিছনে ছুটতে শুরু করে দিচ্ছি সাথে সাথেই। ফলে ছুটতে ছুটতেই আমরা চিৎকার করে উঠছি, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে হিজাব পরে ক্লাস করা চলবে না। কারণ হিজাব ধর্মীয় পোশাক।…
View On WordPress
0 notes
Link
অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেছেন, দেশের অর্থনৈতিক
0 notes
Text
তোতাকাহিনী
তোতাকাহিনী
আমরা অনেকেই টিভি দেখে কাগজ পড়ে গ্লোবালাইজেশনের নামে জয়ধ্বনি দিয়ে থাকি। এই এক মন্ত্র জপে আমরা নিজেদেরকে আধুনিক বিশ্বের নাগরিক হিসেবে দেখতে চাই। আর এই বিষয়ে আমাদের হাতে তুরুপের তাস। ঔপনিবেশিক ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা। মিডিয়া প্রচারিত তত্ত্বে ইংরেজিই নাকি গ্লোবালাইজেশনের ভাষা। আর আমাদের ঘরে ঘরে ছেলেমেয়েরা সেই ভাষাতেই অধিকতর স্বচ্ছন্দ। আবার এই গ্লোবালাইজেশনকে আমরা প্রতিদিন ইনটারনেটে প্রত্যক্ষও…
View On WordPress
0 notes
Text
মিথ মিডিয়া মিডিয়াতন্ত্র
মিথ্যে প্রচারের থেকেই কি মিথের জন্ম হয়? না’কি মিথের জন্ম দেওয়ার জন্যেই মিথ্যের প্রচার শুরু হয়? মিথের জন্ম প্রক্রিয়া কতটা সমাজিক আর কতটা রাজনৈতিক? মানুষের ইতিহাস পর্যালোচনা করে এই প্রশ্নগুলির উত্তর কি আমরা খুঁজে দেখতে যাই? সম্ভবত নয়। আমাদের চারপাশে কিভাবে প্রতিনিয়ত ছোটবড়ো মিথের জন্ম প্রক্রিয়া চলতে থাকে, সেই বিষয়ে কতটুকু ওয়াকিবহাল থাকি আমরা? সম্ভবত কেন, নিশ্চয় ওয়াকিবহাল থাকি না। থাকি না…
View On WordPress
0 notes
Text
প্রোপাগাণ্ডা অশিক্ষিত মানুষের চাইতে শিক্ষিত মানুষের উপরে বেশি কাজ করে। এর এক কারণ হলো, শিক্ষিতরা তুলনামূলক বেশি পড়ে ফলে তারা বেশি প্রোপাগাণ্ডা খায়। আরেক কারণ, তাদের চাকরি থাকে ম্যানেজমেন্ট, মিডিয়া, একাডেমিয়া ইত্যাদিতে, যেখানে তারা প্রোপাগাণ্ডা সিস্টেমের দালাল হিসেবে কাজ করে।
(১৯৮৭) নো'ম চমস্কি। আমেরিকান সোশ্যাল ক্রিটিক।
0 notes
Text
একটা বিবাহ অনুষ্ঠানের ছবি ফেসবুকে ঘুরেফিরে বেড়াচ্ছে, বর্তমানে ভাইরাল হওয়া একটা ভাগ্যের ব্যাপার। কেউ কুকুরকে ভাইফোঁটা বা জামাইষষ্ঠী করিয়ে ভাইরাল হতে চায়, কেউবা পুরুষ থেকে নারী সেজে ভাইরাল হতে চায় আবার কেউবা বিয়েতে No NRC প্রচার করে,আবার কেউ এমনই ভাইরাল হয়ে যায় রানু মণ্ডল বা বাদাম বিক্রিতার মতো কেউ।
বস্তুত আমাদের সবারই একটা ইচ্ছা থাকে আমরা ব্যক্তিগতভাবে বিখ্যাত হই, তারজন্য নিজেদের সাধ্যের মধ্যে যা খুশি করা যেতেই পারে। কেউ রাক্ষস বিবাহ করতে পারে,কেউ পিশাচ বিবাহ করতে পারে তাতে অন্য ��ারুর কোনপ্রকার আপত্তি বা বিরক্তি থাকা উচিত নয়।
কিন্তু আমার আপত্তি আছে, বৈদিক বিবাহের নামে হিন্দু ফোবিক ���ালচারাল মার্ক্সিস্টরা যে নতুন ধাষ্টামো শুরু করেছে সেটা বৈদিকতো দূরে কথা হিন্দু আচার বিধির সঙ্গে কোনপ্রকার সম্পর্ক নেই, এদের একটাই উদ্দেশ্য প্রচলিত বাঙ্গালী হিন্দু সংস্কৃতিকে ভেঙে ফেলা আর এই কাজে তারা নারীবাদের ছদ্মবেশ ধরেছে যাতে আত্মবুদ্ধিহীন আঁতেল বাঙ্গালী সেন্টিমেন্টে একটা প্রথা ভাঙবার সুড়িসুড়ি দেওয়া যায়। আর কেউ যদি এই পদ্ধতির বিরোধ করে সঙ্গে সঙ্গে ভিক্টিমপ্লে করে বলা যেতে পারে,,, দেখুন আমরা রামমোহন,বিদ্যাসাগরের মতো প্রথা ভেঙে সমাজ সংস্করণ করতে চলেছি আর radical hindu ও ব্রাহ্মণ্যবাদীরা আমাদের বিরোধ করছে।
কিন্তু বিস্ময়কর বিষয় এটাই যে যারা মূলত এইসব বৈদিক বিবাহের নামে ধাষ্টামি চালাচ্ছে তারা মনে প্রাণে মূলত হিন্দু নয় বরং এরাই পর্যায়ক্রমে প্রচার করে যে আর্য একটি বিদেশি জাতি এবং আদিশূরের সময়ে এরা বঙ্গে এসেছে কিন্তু এরাই আবার পেট ও প্রোপাগাণ্ডা চালাতে বৈদিক কথাটি ব্যবহার করছে বিভিন্ন ঋষিকার উদাহরণ দিয়ে, এদের ব্যক্তিগত জীবনের ব্যাপারে খোঁজখবর নিন সব জলের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে।
এইবার বলি বঙ্গের বিবাহ পদ্ধতি মূলত বেদের বিভিন্ন গৃহ্যসূত্র সঙ্গে বাঙ্গালীর ব্যক্তিগত লৌকিক আচারকে মিলিয়ে মধ্যযুগীয় স্মৃতিকারদের দ্বারা সম্পাদিত। সুতরাং আপনি নিজেকে বাঙালি মনে করলে অবশ্যই এই রীতিনীতি মেনেই বিবাহ করুন আর যদি বৈদিক যাজ্ঞিক পদ্ধতিতে বিবাহ করতে চান সেক্ষেত্রে আর্য সমাজে চলে যান।বাকি আঁতলামি মারতে হিন্দু ফোবিক ছাগল দিয়ে লাঙ্গলচাষ অপাংক্তেয় শহুরে বামপন্থীরাই করুক।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/125913
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে বিএনপির বছরব্যাপী ব্যাপক কর্মসূচি
.
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী (৫০ বছর পূর্তি) উপলক্ষে বছরব্যাপী নানা কর্মসূচি পালন করবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
যথাযথ মর্যাদার সঙ্গে সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে দলটি। এর মাধ্যমে তারা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নানা অপবাদ মোকাবিলা এবং প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল হিসেবে তরুণ প্রজন্মের কাছে নতুন করে পরিচিত করানোর সুযোগ নিতে চায়। এ উপলক্ষে এরই মধ্যে বছরব্যাপী নানা কর্মসূচির খসড়া করেছে দলটির পক্ষ থেকে গঠিত সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন জাতীয় কমিটি।
আজ সোমবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে চট্টগ্রাম ক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন জাতীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগের আহবায়ক আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
আগামী মার্চ মাস থেকে শুরু হওয়া বছরব্যাপী এসব কর্মসূচি একমাস আগ থেকে কেন্দ্র থেকে ঘোষণা করা হবে বলে জানান তিনি। এক্ষেত্রে জিয়াউর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত চট্টগ্রামের কালুরঘাট এলাকাকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সভায় আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আওয়ামী লীগ ভুল তথ্য দিয়ে জনগণকে যেভাবে বিভ্রান্ত করা হয়েছে তা পর্যালোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। সত্যিটা উঠে আসা জরুরি। ইতিহাস কিভাবে তৈরি হবে সেটার সিদ্ধান্ত যখন রাজনীতিবিদরা নিতে থাকেন তখন তা আর ইতিহাস থাকে না, হয়ে যায় প্রোপাগাণ্ডা।
তিনি বলেন, বছরজুড়ে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে সত্যিকারের ইতিহাস কি হওয়া উচিত তা আলোচনা পর্যালোচনা করে তুলে ধরা হবে। পর্যায়ক্রমে প্রতিমাসের কর্মসূচি আগে থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে।
সূত্র মতে, দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উদ্যোগে দলের স্থায়ী কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চলতি মাসে স্থায়ী কমিটির সিনিয়র সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেনের নেতৃত্বে ১১৫ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়।
সারা বছরব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে রচনা ও চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, ডকুমেন্টারি, ভ্রাম্যমাণ প্রদর্শনী, চিত্রনাট্য ও পথনাটক প্রদর্শনীর মাধ্যমে জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়া সরকারের সফলতা, তাদের দর্শন এবং তারেক রহমানকে হাইলাইটস করা হবে। বিএনপি ঘোষিত ভিশন ২০৩০ কে হাইলাইটস করে উন্নতমানের সেমিনার, সি��্পোজিয়াম করা হবে।
আমীর খসরু মাহমুদ বলেন-বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী এমনভাবে উদযাপন করতে হবে, যাতে নতুন প্রজন্ম বুঝতে পারে যে, বিএনপিই প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল। এর মাধ্যমে জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার দর্শন আদর্শ তুলে ধরার বিরাট সুযোগ হবে। গত ১০ থেকে ১২ বছরে অনেক কিছুই আমরা করতে পারিনি। বিএনপি সবচেয়ে বড় গ্রহণযোগ্য একটি দল, সেটা প্রমাণিত করতে হবে এ কর্মসূচির মাধ্যমে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় তিনি বলেন-শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তার ঘোষণা দিয়ে তার স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু করেছিলেন। আজকে স্বাধীনতার ইতিহাস বিকৃত হচ্ছে। সেই বিকৃত ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের নতুন প্রজন্মকে জানাতে হবে।
মতবিনিময় সভায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শ্যামা ওবায়েদ, গোলাম আকবর খন্দকার, কেন্দ্রিয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, কেন্দ্রিয় বিএনপি নেতা ব্যারিষ্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ানসহ অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
0 notes
Link
0 notes
Text
সরকার কোনও অপরাধীর সঙ্গে আপস করতে রাজি না: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘খালেদা জিয়ার জামিনের জন্য আবেদনের রাজনৈতিক প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানো হচ্ছে। কোনও অপরাধীর সঙ্গে, কোনও সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির সঙ্গে এই সরকারের কোনও সমঝোতা হতে পারে না। তাহলে দেশের আইনের শাসন বিঘ্নিত হবে। আমরা কোনও অপরাধীর সঙ্গে আপস করতে রাজি না। অপরাধীকে সাজা ভোগ করতে হবে এবং সেটি আইনগত বিষয়। এ ব্যাপারে সরকার কোনও…
View On WordPress
0 notes
Photo
জাহান্নামের সহজ রাস্তা… আমরা অহরহ পত্র-পত্রিকায়, পথেঘাটে কিংবা যানবাহনে বিজ্ঞাপন দেখি, সহজ উপায়ে ইংরেজি শিক্ষা, সহজ উপায়ে ধনী হওয়াসহ নানাবিধ শর্টকাট পদ্ধতিতে সাফল্যের বাহারি নোট-নোটিশ। ওই শর্টকাট পথ ধরে কেউ কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছে কি-না তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তবে একটি বিষয় খুব সহজেই আপনাকে অন্যত্র পৌঁছে দেবে। কী সেই বিষয় ও কোন সে গন্তব্য! আমরা সবাই অহরহ সেই বিষয়টিতে লিপ্ত ও প্রতিনিয়ত ওই গন্তব্যের দিকে ধাবিত। মিথ্যা ও অসততা। সাধারণের বেলায় আমরা বলে থাকি, তিনি মিথ্যা কথা বলেছেন। আর অসাধারণদের বেলায় বলি, তিনি অসত্য বলেছেন কিংবা তার কথাটি সত্য নয়। কোনো অবাস্তব বিষয়কে বাস্তব করে বলা কিংবা ঘটেনি এমন বিষয়কে ঘটেছে বলে দাবি করার নাম মিথ্যা। যে নামেই এর প্রকাশভঙ্গি হোক, সবার গন্তব্য একই কেন্দ্রে নির্ধারিত। সহজ কথায়, জাহান্নামে যাওয়ার সবচেয়ে সহজ এবং শর্টকাট পথ ও পদ্ধতি হচ্ছে মিথ্যা বলা। এতো গেল পরকালের কথা। কিন্তু এ পার্থিব সংসারে! সামান্য মিথ্যা আপনার সব পরিচয়, অর্জন ও সাফল্য ধুলোয় মিশিয়ে দিতে যথেষ্ট। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব কিংবা আস্থার সম্পর্ক বিনষ্টে এর চেয়ে কার্যকরী উপাদান আর নেই। হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা কখনো মিথ্যা বলবে না। মিথ্যা পাপের দিকে নিয়ে যায়। আর পাপ মানুষকে জাহান্নামে পৌঁছে দেয়। কোনো বান্দা যখন সবসময় মিথ্যা বলে ও মিথ্যা নিয়েই ভাবে, তখন আল্লাহ পাকের কাছেও সে মিথ্যাবাদী হিসেবে পরিচিতি পেয়ে যায়। (বুখারি ও মুসলিম) পৃথিবীর কোনো ধর্ম কিংবা কোনো শাস্ত্র অথবা ��তবাদে মিথ্যা বলার বৈধতা নেই। মানুষে মানুষে বিশ্বাস ও আস্থার প্রথম ভিত্তি সত্য ও সততা। একটি মিথ্যা থেকে শুরু হতে পারে ব্যাপক দ্বন্দ্ব ও ধ্বংসের সূচনা। পৃথিবীর ইতিহাসে অজস্র হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসলীলার মূলে রয়েছে একটি মিথ্যা। সেই মিথ্যা থেকে ছড়ায় আরও অনেক মিথ্যার ডালপালা। এভাবেই সূচনা হয় ঝগড়া ও অবিশ্বাসের পথচলা। নগদ কোনো লাভ বা উপকার পেতে কিংবা কোনো ক্ষতির হাত থেকে বাঁচার জন্য মানুষ মিথ্যা বলে। সে ভাবে, এতেই তার নিরাপত্তা রয়েছে। নগদ লাভের মোহে কাঁধে তুলে নেয় সুদূরপ্রসারী ক্ষতির দুর্ভাবনা। অন্যের কাছে নিজের কথা আকর্ষণীয় ও বিশ্বাসযোগ্য করে তোলার জন্যও মানুষ মিথ্যা কথা বলে। ভাবে, এটুকু মিথ্যা না মেশালে কথার আকর্ষণটা থাকবে না। সাময়িক এ মোহ বক্তাকে নিয়ে যেতে পারে স্থায়ী ক্ষতির অতল গভীরে। এর বাইরেও মানুষ নানা কারণে মিথ্যা বলে। মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা ছড়ায় নিজের উদ্দেশ্য সাধনে। গোটা সমাজ তখন কলুষিত হয় মিথ্যার বিষবাষ্পে। সমাজের বিশুদ্ধতা ও মানুষ হিসেবে নিজেদের মর্যাদা ঠিক রাখার জন্যই ইসলাম সব ধরনের মিথ্যাকে হারাম ঘোষণা করেছে। আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে সুরা বনি ইসরাইলের ৩৬ নম্বর আয়াতে বলেন, যে বিষয়ে তোমার জানা নেই, তার অনুসরণ করো না। লোকদের হাসানোর জন্য মিথ্যা কৌতুক বলায় পারদর্শী লোকের অভাব নেই আমাদের সমাজে। এমন লোকদের প্রসঙ্গে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ওই লোক সত্যিই দুর্ভাগা, যে মানুষকে হাসানোর জন্য কথা বলে ও তাতে মিথ্যা মেশায়। সে বড়ই দুর্ভাগা, হতভাগা। (আহমদ, আবুদাউদ) নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, কোনো মুমিন কি কৃপণ হতে পারে? তিনি বলেছিলেন, হ্যা, হতে পারে। আরও জানতে চাওয়া হলো, মুমিন ব্যক্তি কি ভীরু হতে পারে? তিনি বললেন, হ্যা, হতে পারে। কিন্তু যখন আরজ করা হলো, মুমিন কি মিথ্যাবাদী হতে পারে? নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম সাফ জানিয়ে দিলেন, কারো হৃদয়ে ঈমান ও মিথ্যা একসঙ্গে থাকতে পারে না। অন্য এক হাদিসে তিনি মুনাফেকের যে তিনটি নিদর্শন বর্ণনা করেছেন, সেগুলোর প্রথমটি হলো, সে যখন কথা বলে তখনই মিথ্যা বলে। মিথ্যার ভয়াবহতা ও পরকালে এর পরিণতি অল্পকথায় বোঝানো সম্ভব নয়। স্বয়ং মিথ্যাবাদী যখন অন্যের কাছে মিথ্যা আশা করে না, তখন এর মন্দ দিকের সামান্য অংশ খুব সহজেই অনুমেয়। কাজেই, জীবনে চলার পথে যে কোনো প্রয়োজনে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া থেকে বিরত থাকা শুধু মুসলমান বলে নয়, মানুষ হিসেবে আমাদের প্রথম কর্তব্য। সত্যবাদী মানুষ সবার কাছে প্রিয়, এখানেই ��ার প্রথম সাফল্য। তবে প্রসঙ্গক্রমে জেনে রাখা প্রয়োজন, তিনটি ক্ষেত্রে মিথ্যার বৈধতা ইসলামে গ্রহণ করা হয়েছে। বিবদমান মানুষের মধ্যে মীমাংসা করে দেওয়ার জন্য, যুদ্ধক্ষেত্রে কৌশল হিসেবে ও স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করার জন্য। তবে এসবের বেলায়ও সবার আগে নিজের বিবেককে অন্তত জিজ্ঞেস করে নিন, সত্যিই কি উদ্দেশ্য ও ফলাফলের মাপকাঠিতে এ মিথ্যা প্রয়োজনীয়! আসুন, সাময়িক লাভ বা নিজের সামান্য নগদ ফায়দার জন্য মিথ্যার কলঙ্কে না গিয়ে সত্য ও সততার শুভ্রতায় নিজের ইহজগত ও পরকাল সাজিয়ে তুলি।
0 notes
Text
দিনে দুটি করে কলেজ প্রতিষ্ঠা?
দিনে দুটি করে কলেজ প্রতিষ্ঠা?
গত সাত বছরে ভারতে ফেক নিউজের কারবার এমন ভাবেই জমে উঠেছে যে ভারতীয় রাজনীতির ইতিহাসে এ এক সম্পূর্ণ নতুন অধ্যায়ের সূচনা বলা যেতে পারে। শাসকদল, সরকার এবং মেইনস্ট্রীম সংবাদমাধ্যম ফেক নিউজের এক ত্রিবেনী সঙ্গম। পারস্পরিক সহযোগিতায় এই ফেক নিউজের কারবারকে এমন এক উচ্চতায় উত্তীর্ণ করে ফেলেছে যে, সাধারণ জনতার পক্ষে আসল খবরের নাগাল পাওয়াই ক্রমশ দুঃসাধ্য হয়ে উঠেছে। এবং ফেক নিউজ পরিবেশনে চোরের মায়ের বড়ো…
View On WordPress
0 notes
Text
গভীর পরিকল্পনার লক্ষণ
গভীর পরিকল্পনার লক্ষণ
“কাজের কাজ না করে কৃতিত্ব নেওয়ার চেষ্টা কম বুদ্ধির লক্ষণ”। বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ অ্যাডাম স্মিথকে উদ্ধৃত করে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন মহাশয় ঠিক এই কথাই বলে গেলেন। রাষ্ট্রীয় সেবা দলের আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে। বোম্বেতে। ভরতবর্ষে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের মারাত্মক প্রভাবের বিষয়ে কথা বলতে গিয়েই তিনি এই কথা বলেন। উদ্দেশ্য পরিস্কার। রাষ্ট্র তথা সরকারের করোনা মোকাবিলায় ব্যর্থতার কারণেই তাঁর এই…
View On WordPress
0 notes
Text
ভয়
আপনি কি ভয় পেয়েছেন? হঠাৎ এমন প্রশ্ন কানে এলে ভয় লাগারই কথা। প্রাত্যহিক জীবনে বহু বিষয়েই বহু রকমের ভয় আমাদেরকে তাড়া করে বেড়ায়। কিন্তু আমরা সচেতন ভাবেই সেই সব নানাবিধ ভয় সামলাতে নানান রকমের উপায় অবলম্বন করি। তার ভিতরে অন্যতম, আমরা কেউই মুখে ভয় পাওয়ার বিষয়টা স্বীকার করি না। করতে চাই না। অন্তত আচমকা কেউ এমন প্রশ্ন করলে। কিন্তু মনের তলায়, রাতের ঘুমে ভয় আমাদের পিছু ছাড়ে না। পরীক্ষার আগে…
View On WordPress
0 notes
Text
মিয়ানমারকে স্পষ্ট জানিয়েছি রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
New Post has been published on https://badwipbarta.com/2017/09/21/%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%b8%e0%a7%8d%e0%a6%aa%e0%a6%b7%e0%a7%8d%e0%a6%9f-%e0%a6%9c%e0%a6%be%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a7%9f%e0%a7%87/
মিয়ানমারকে স্পষ্ট জানিয়েছি রোহিঙ্গাদের ফেরত নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
বদ্বীপবার্তা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেছেন, জনগণ যাতে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন সেই পরিবেশ নিশ্চিত করা হবে। জনগণ স্বাধীনভাবে ভোট দিবে এটা আমরা চাই। কারণ ভোটের অধিকার মৌলিক অধিকার। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাতে নিউইয়র্কের ম্যারিয়ট মারকুইস হোটেল বলরুমে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উদ্যোগে আয়োজিত এক গণসংবর্ধনায় তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী তার সম্মানে দেওয়া এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরো বলেন, নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নেতাকর্মীদের জনগণের আস্থা অর্জনে কাজ করতে হবে। তাদের সমস্যা জানতে হবে।
দলীয় নেতাকর্মীদের মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আমার এমপিদেরও বলেছি, আপনারা দেখেন, শেখেন। কীভাবে ভোটারের আস্থা-বিশ্বাস অর্জন করা যায়। ওই বড় বড় গাড়ি-বাড়ি হলেই ভোটাররা ভোট দেবে না। ভোটারের সমস্যা জানতে হবে। সেগুলোর সমাধান করতে হবে। তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাদেরকে আপনজন ভাবতে হবে। শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের মানুষ প্রয়োজনে এক বেলা খেয়েও নির্যাতনের মুখে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেবে। তবে এই শরণার্থীদের যে ফিরিয়ে নিতে হবে, সে কথা মিয়ানমারকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। মিয়ানমারকে আমরা বলেছি, আপনাদের নাগরিক, তাদেরকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তাদেরকে নিরাপদ রাখতে হবে। তাদের ওপর জুলুম অত্যাচার চলবে না। তিনি বলেন, ‘তাদের (মিয়ানমার) ওপর যেন চাপ সৃষ্টি হয়। তাদের নাগরিক তারা ফেরত নিয়ে যাবে। কফি আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে। সেটাই আমরা চাই।’ তিনি বলেন, রাখাইনের সহিংসতা বন্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ও ঐকমত্যে পৌঁছেছে। তবে ঐকমত্যের অভাবে বিশ্বে মুসলিমরা মার খাচ্ছে।
মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি মঙ্গলবার বলেছেন, নব্বইয়ের দশকে করা প্রত্যাবাসন চুক্তির আওতায় ‘যাচাইয়ের মাধ্যমে’ বাংলাদেশে থাকা শরণার্থীদের ফিরিয়ে নিতে তার দেশ প্রস্তুত। কিন্তু এই শরণার্থীদের ‘রোহিঙ্গা’ হিসেবে স্বীকার করে না নেওয়ায় এবং তাদের ওপর সেনাবাহিনীর নির্যাতনের বিষয়টি ভাষণে এড়িয়ে যাওয়ায় আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি সমালোচিত হচ্ছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, কোনো দেশে কোনো ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটুক, তা বাংলাদেশ চায় না। বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে প্রতিবেশী কোনো দেশে কাউকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চা��াতে দেওয়া হবে না- সরকার তা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে। রোহিঙ্গা বিষয়ে আন্তর্জাতিক জনমত গড়ে তোলার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আজকে জাতিসংঘে যাদের সঙ্গেই দেখা হচ্ছে, প্রত্যেকেই কিন্তু এ ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন। মঙ্গলবারই জাতিসংঘে ওআইসির এক বৈঠকে আমি প্রশ্ন রেখেছি, আজকে মুসলমানরা কেন রিফিউজি হয়ে ঘুরে বেড়ায়? আপনারা সকলে কেন এক হন না? কেন সকলে ঐক্যবদ্ধ হন না? শেখ হাসিনা তার বক্তব্যে দেশের বিভিন্ন খাতের অগ্রগতির কথা তুলে ধরেন।
প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রতি দেশের সাফল্যের কথা ব্যাপকহারে প্রচারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রতিটি সূচকে বাংলাদেশ আশাপ্রদ অবস্থান বজায় রেখেছে এবং দেশটি এখন বিশ্বে একটা মর্যাদার আসনে রয়েছে। এই বিষয়টি বিদেশে তুলে ধরা প্রয়োজন।’
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়সহ দলীয় নেতাকর্মী ও বিপুলসংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশীরা অংশ নেন। সজিব ওয়াজেদ জয় তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। খাদ্যের অভাব নেই, মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে, সবাই শান্তিতে আছেন। এখন আমাদের সমস্যা হচ্ছে রোহিঙ্গা সমস্যা।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মুসলিম দেশগুলোকে শেখ হাসিনার ৬ দফা প্রস্তাব
রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে মুসলিম দেশগুলোকে ৬ দফা প্রস্তাব দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭২তম অধিবেশনের ফাঁকে মঙ্গলবার জাতিসংঘ সদর দফতরে ওআইসি কন্ট্রাক্ট গ্রুপের বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের বাঙালি হিসেবে চিহ্নিত করার যে রাষ্ট্রীয় প্রোপাগান্ডা মিয়ানমার চালাচ্ছে তা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। মিয়ানমারে দুর্দশাগ্রস্ত সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলমানদের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ হতে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি)-র প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফোরামের যেকোনো উদ্যোগে যোগ দিতে বাংলাদেশ প্রস্তুত রয়েছে।
শেখ হাসিনার ছয় দফা প্রস্তাবগুলো হলো— রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সব ধরনের নিপীড়ন এ মুহূর্তে বন্ধ করতে হবে। নিরপরাধ বেসামরিক জনগোষ্ঠী, বিশেষ করে নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য মিয়ানমারের ভেতরে নিরাপদ এলাকা (সেইফ জোন) তৈরি করা যেতে পারে, যেখানে তাদের সুরক্ষা দেওয়া হবে। বলপ্রয়োগের ফলে বাস্তুচ্যুত সব রোহিঙ্গা যেন নিরাপদে এবং মর্যাদার সঙ্গে মিয়ানমারে তাদের বাড়িতে ফিরতে পারে, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে কফি আনান কমিশনের পূর্ণাঙ্গ সুপারিশ অবি��ম্বে নিঃশর্তভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। রোহিঙ্গাদের ‘বাঙালি’ হিসেবে চিহ্নিত করার যে রাষ্ট্রীয় প্রোপাগাণ্ডা মিয়ানমার চালাচ্ছে, তা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে না ফেরা পর্যন্ত তাদের জরুরি মানবিক সহায়তা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে হবে ভ্রাতৃপ্রতিম মুসলিম দেশগুলোকে। অন্যান্যের মধ্যে ওআইসি মহাসচিব ড. ইউসেফ আল ওথাইমেন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
এসডিজি অর্জনে নারীর ক্ষমতায়নে গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সবার জন্য টেকসই উন্নয়নের সফল বাস্তবায়নের জন্য নারীর ক্ষমতায়নে তাদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, প্রয়োজনীয় উপকরণ ও সমান সুযোগের ব্যবস্থা করতে হবে। জাতিসংঘ সদর দফতরে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতা সম্পর্কিত জাতিসংঘ মহাসচিবের উচ্চপর্যায়ের প্যানেলের গোলটেবিল বৈঠকে ��্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, পরিবর্তনের অতি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হচ্ছে নারী। এ জন্য সাসটেইন্যাবল ডেভলপমেন্ট গোলসের (এসডিজি) সফল বাস্তবায়নে নারীর ক্ষমতায়নের বিকল্প নেই। সব ক্ষেত্রে নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে বিশ্ব সবার জন্য টেকস��� উন্নয়ন অর্জনে কার্যকরভাবে সফল হতে পারে। তিনি নারীর ক্ষমতায়নের বিদ্যমান বাধা অতিক্রম করতে নারীদের বাড়তি কাজের স্বীকৃতি, তাদের জন্য আরো সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা এবং সামাজিক প্রতিবন্ধকতা নির্মূলের আহ্বান জানান।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কে জাতিসংঘের ৭২তম অধিবেশনে যোগদানকারী রাষ্ট্র প্রধানদের সম্মানে জেনারেল অ্যাসেম্বলী বিল্ডিং জাতিসংঘ মহাসচিব আয়োজিত আনুষ্ঠানিক মধ্যহ্নভোজে যোগ দেন।
0 notes
Text
মিডিয়া’র ঢপ
ডিয়ার মিথ্যাচার নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। তবে আজকে মিডিয়ার ঢপবাজির বিষয়ে একটি ঘটনা উল্লেখ করবো। একটা সময় ছিল। যখন টিভিতে কেবল কানেকশন নিলে সব কয়টি চ্যানেলের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ দিলেই সব কয়টি চ্যানেল দেখা যেত। তারপর ডিজিটালাইজেশনের যুগ শুরু হতেই মিডিয়া জুড়ে প্রচার শুরু হলো, যে চ্যানেল আপনি কোনদিন দেখেন না। সেই চ্যানেলের জন্যেও কেনই বা আপনি টাকা গুনবেন। তার থেকে যে যে চ্যানেল…
View On WordPress
0 notes
Text
জনপিণ্ড
জনপিণ্ড
আমরা কি সুস্থ? আমরা কি স্বাধীন চিন্তা করার মতো ক্ষমতা রাখি? নাকি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছায় স্বাধীনভাবে কোন বিষয়ে চিন্তা করার পরিশ্রমটুকু বিসর্জন দিয়েই বসে রয়েছি? মিডিয়া যখন যে বিষয়ে আমাদেরকে যেভাবে চিন্তা করতে বলবে। আমরা তখন সেই বিষয়ে সেইভাবেই সেই চিন্তাই করবো। এটাই তাহলে আমাদের পরিণতি! আমরা মিডিয়া দ্বারা নিয়ন্ত্রীত কলের পুতুল। মিডিয়া প্রচারিত বাণী মুখস্থ করে তোতাপাখির মতন সারাদিন সেই মুখস্থ…
View On WordPress
0 notes