#পাঞ্জাব হিন্দি খবর
Explore tagged Tumblr posts
wing-news · 3 years ago
Text
ইন্দরবীর সিং নিজার প্রোটেম স্পিকার, হোলি কে পরে পঞ্জাবের মন্ত্রিও কি ঘোষণা
ইন্দরবীর সিং নিজার প্রোটেম স্পিকার, হোলি কে পরে পঞ্জাবের মন্ত্রিও কি ঘোষণা
পঞ্জাবের রাজ্যপাল বানোয়ারিলাল পুরোহিত নে আজ রাজভবনে ড. ইন্দ্রবীর সিং নিজ্জার পাঞ্জাবের জন্য প্রচারের জন্য প্রতিশ্রুতি দেয়। ইন্দ্রবীর সিং নিজ্জার পাঞ্জাবের অমৃতসর দক্ষিণ আসন থেকে নির্বাচন করতে পৌঁছাতে পারেন। রিপোর্টের আমীন পুরুষ নে পার্টী তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের জন্য। নিজার চিফ নিম্নসা দীওয়ানের বর্তমান সভাপতি এবং আমীর পার্টির নেতা। वहीं আপনি নেতা ভগন্ত মান নে বুधवार को पंजाब के मुख्यमंत्री के…
View On WordPress
0 notes
sentoornetwork · 5 years ago
Text
ধ্যানচাঁদের ভূমিকায় শাহরুখ, রণবীর নাকি বরুণ 
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/shahrukh-khan-to-play-the-role-of-dhyanchand-in-his-next-biopic-film/
ধ্যানচাঁদের ভূমিকায় শাহরুখ, রণবীর নাকি বরুণ 
নিজস্ব সংবাদদাতা: তেরো বছর আগে পরিচালক শিমিত আমিনের ‘চক দে! ইন্ডিয়া’ ছবিতে ভারতীয় হকি দলের কোচ কবীর খানের ভূমিকায় অভিনয় করে প্রশংসা পেয়েছিলেন শাহরুখ খান। বলিউড বাদশা খুশি হয়েছিলেন কবীর খানের চরিত্রে অভিনয় করে। শোনা যায়, শাহরুখ নাকি তাঁর ঘনিষ্ঠ মহলে ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন ভারতীয় হকির জাদুকর ধ্যানচাঁদ-এর ভূমিকায় অভিনয় করার।
হিন্দি ছবিতে বায়োপিকের একটা বাজার আছে। অনেকেই বায়োপিক বানাতে আগ্রহীও। বানাচ্ছেনও বেশ কয়েকজন পরিচালকও। খবরে প্রকাশ ‘উড়তা পাঞ্জাব’-এর পরিচালক অভিষেক চৌবে ঠিক করেছেন ধ্যানচাঁদকে নিয়ে বায়োপিক বানাবেন।
পরিচালক অভিষেক চৌবে ইতিমধ্যেই হোমওয়র্ক শুরু করেছেন। এরপর চিত্রনাট্য লেখা শুরু। ১৯২৮, ১৯৩২ এবং ১৯৩৬-এর অলিম্পিকে সোনাজয়ী ধ্যানচাঁদকে নিয়ে বায়োপিক বানানো কম কথা তা বুঝেছেন পরিচালক অভিষেক চৌবে। তাই তিনি খুব সিরিয়াস। ধ্যানচাঁদের ভূমিকায় কাকে নেবেন তা এখনও স্থির করেননি। তবে শাহরুখের ইচ্ছার কথা ভাবনায় আছে পরিচালকের। এছাড়াও অভিষেক চৌবের পছন্দের তালিকায় আছেন রণবীর কাপুর আর বরুণ ধাওয়ান। শোনা যাচ্ছে, এবছরের মাঝামাঝি শুরু হবে ছবির শুটিং।
আরও খবর পড়ুন: কোনও এক অজ্ঞাত কারণে অন্তরালে চলে গেলেন কেরিয়ারের শীর্ষে থাকা সুমন কল্যাণপুর
0 notes
wing-news · 3 years ago
Text
নবজোত সিদ্ধু হিরো থেমে ওরেঙ্গে, মুখ্যমন্ত্রী কে কে হবেন, ফেরত না পতা', বোলিং স্ত্রী নবজোত কৌর
নবজোত সিদ্ধু হিরো থেমে ওরেঙ্গে, মুখ্যমন্ত্রী কে কে হবেন, ফেরত না পতা’, বোলিং স্ত্রী নবজোত কৌর
View On WordPress
0 notes
sentoornetwork · 5 years ago
Text
করবা চৌথের কাহিনি
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/the-story-of-karba-chauth/
করবা চৌথের কাহিনি
সব্যসাচী সরকার বাংলা সিনেমায় বিশেষ দেখা না গেলেও হিন্দি ছবিতে বেশ ঘটা করেই করবা চৌথ নামের একটি ব্রত পালনের ঘটনা দেখানো হয়। প্রেমে, বিরহে, বিচ্ছেদে এমনকী প্রাক – বিবাহের দৃশ্যেও করবা চৌথের ব্রত পালন সুপার হিট। বাঙালিদের মধ্যে এই ব্রত পালনের বিশেষ প্রচলন না থাকলেও বিহার, রাজস্থান, গুজরাত, হরিয়ানা, পাঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড প্রভৃতি উত্তরের রাজ্যগুলিতে এই ব্রত ধুমধাম করে পালন করা হয়। কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্থী তিথিতে এই ব্রত পালন করা হয়। করবা বা মাটির পাত্র এবং চতুর্থীর দিন এই ব্রত পালন করা হয় বলে এই ব্রতকে করবা চৌথ বলা হয়। এই ব্রত পালন নিয়ে নানা গল্প আছে। প্রাচীনকালে করবা নামে এক পতিব্রতা রমণী ছিলেন। একবার স্বামীর সঙ্গে নদীতে স্নান করতে গেলে একটি কুমির তাঁর স্বামীকে আক্রমণ করলে সুতো দিয়ে সে কুমিরটিকে বেঁধে ফেলে এবং যমরাজকে অনুরোধ করেন যাতে কুমিরটিকে নরকে নিক্ষেপ করা হয়। যমরাজ প্রথমে অরাজি হলেও, পতিব্রতা নারীর অভিশাপের ভয়ে কুমিরটিকে বধ করেন এবং করবার স্বামীকে রক্ষা করেন। কার্তিক মাসের কৃষ্ণা চতুর্থীতে স্বামীর মঙ্গল কামনায় পালন করা এই ব্রত তাই করবা চৌথ নামে প্রচলিত। মহাভারতে উল্লেখ আছে যে, অর্��ুনকে যখন নীলগিরি পর্বতে যেতে হয়েছিল, তৃতীয় পাণ্ডবের অনুপস্থিতিতে বিপদে পড়ে গিয়েছিলেন অন্য পাণ্ডবেরা। এই সময় দ্রৌপদী কৃষ্ণের সাহায্য চাইলে তিনি তাঁকে করবা চৌথ ব্রত পালনের পরামর্শ দেন। কৃষ্ণের পরামর্শ অনুসারে দ্রৌপদী করবা চৌথ ব্রত পালন করে সকলকে বিপদ থেকে সকলকে উদ্ধার করেন। এই প্রসঙ্গে রানি বীরাবতির কাহিনিও বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য। সাত ভাইয়ের আদরের বোন বীরাবতী। স্বামীর মঙ্গল কামনায় করবা চৌথ ব্রতের উপবাস করে সে। কিন্তু সন্ধ্যা হয়ে গেলেও আকাশে চাঁদ না দেখা যাওয়ায় বীরাবতীর ভাইয়েরা ক্ষুধা – তৃষ্ণায় কাতর বোনের কষ্ট না দেখতে পেরে নিকটস্থ একটি গাছে একটি গোল আয়না ঝুলিয়ে দেয়। আয়নায় আলো ফেলে কৃত্রিম চাঁদ তৈরি করলে তাকেই আসল ভেবে বীরাবতী উপবাস ভঙ্গ করেন। তৎক্ষণাৎ বীরাবতীর স্বামী মারা যাওয়ার খবর আসে। ব্যথিত বীরাবতী সারা রাত ধরে যমরাজের কাছে প্রার্থনা করলে তিনি বীরাবতীকে সঠিক ভাবে করবা চৌথ পালনের নির্দেশ দেন। নিষ্ঠার সঙ্গে করবা চৌথ পালন করে বীরাবতী তাঁর মৃত স্বামীকে বাঁচিয়ে তোলেন। এমনকী সত্যবানকে ফিরে পেতে সাবিত্রীও করবা চৌথ পালন করেন। এই করবা চৌথ নিয়ে লোকগাথাও কম নয়। একদা উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে নদী নালা সব শুকিয়ে গিয়েছিল। যবের ফলন প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সেই সময় বাড়ি থেকে দূরে থাকা স্বামীদের মঙ্গল কামনায় মাটির পাত্রে যব রেখে গ্রামের মহিলারা উপবাস করে করবা চৌথের ব্রত পালন করে। বলা হয় সেই থেকে করবা চৌথ ব্রত পালন শুরু। যুদ্ধরত স্বামীদের বিপদমুক্তির কামনাতেও স্ত্রীরা করবা চৌথ পালন করতেন। সূর্যোদয় থেকে চন্দ্রোদয় পর্যন্ত করবা চৌথের উপবাস পালন করা হয়। বিবাহিত মহিলারা সাধারণত একত্রে নতুন শাড়ি, গয়না পরে উপবাসে থেকে, ধর্মকথা শুনে বা গান – বাজনা করে দিনটি অতিবাহিত করেন। সন্ধ্যায় আকাশে চাঁদ দেখা দিলে উপবাসী মহিলারা হরপার্বতী এবং কার্তিকগণপতির পূজা করে জালের পাত্রের মধ্যে দিয়ে চন্দ্র দর্শন করেন তারপর সেই জালের মধ্যে দিয়েই দেখেন স্বামীর মুখ। পতিদেবের হাতে জল খেয়েই ভাঙা হয় করবা চৌথের উপবাস।
0 notes