#পাইলস
Explore tagged Tumblr posts
healthtipsbanglaonline · 1 year ago
Text
youtube
👍 সিরিয়াল ও তথ্যের জন্য : 01325-881520 👍
পাইলসের হোমিও চিকিৎসা | পাইলস এর লক্ষণ | পাইলসের হোমিও ঔষধ | Piles Treatment | Piles Medicine
পাইলসের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা পাইলসের হোমিও চিকিৎসা পাইলসের হোমিওপ্যাথি ওষুধ পাইলসের হোমিওপ্যাথি ঔষধ পাইলসের হোমিও ঔষধ পাইলসের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পাইলসের হোমিওপ্যাথিক ঔষধ পাইলস এর হোমিও ঔষধের নাম পাইলস এর হোমিও ঔষধ এর নাম পাইলসের হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন পাইলস এর চিকিৎসা পাইলস এর লক্ষণ পাইলস এর ক্রিম পাইলস এর মলম পাইলস এর ছবি পাইলস এর ঔষধি গাছ পাইলস এর ট্যাবলেট পাইলস এর ট্যাবলেট এর নাম পাইলস কেন হ���় পাইলস এর ঔষধের নাম পাইলস এর চিকিৎসা মলম পাইলস এর চিকিৎসা খরচ পাইলস এর চিকিৎসা কোথায় ভালো হয় পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধের নাম
1 note · View note
healthplanbd · 6 months ago
Text
পাইলস বিশেষজ্ঞ ডাক্তার
ডা: ফারহান ইমতিয়াজ চৌধুরী এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)এফসিপিএস (সার্জারি)এফআইএজিইএস(ইন্ডিয়া)ল্যাপরোস্কোপিক, পাইলস, হার্ণিয়া ও স্তন ক্যান্সার সার্জনসহকারী অধ্যাপক (ক্যাজু সার্জারি)রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালল্যাপরোস্কোপিক সার্জারীতে উচ্চতর প্রশিক্ষন প্রাপ্ত (ইন্ডিয়া) সিরিয়ালের জন্য আমাদের কল করুন: 01317-823580
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
biborun · 6 months ago
Text
মলদ্বারে মাংস বৃদ্ধি হোমিও চিকিৎসা । পাইলসের কারণ ও লক্ষণ
মলদ্বারে মাংস বৃদ্ধি, যা পাইলস বা হেমোরয়েড নামে পরিচিত, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে উপশম করা সম্ভব। পাইলস হল মলদ্বারে এবং মলদ্বারের নীচে অবস্থিত প্রসারিত এবং স্ফীত ধমনী। মলত্যাগের সময় এই ধমনীতে চাপ পড়লে বা গর্ভাবস্থায় এই ধমনীতে চাপ বেড়ে গেলে পাইলস হতে পারে। হোমিওপ্যাথি প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে রোগীর সামগ্রিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা প্রদান করে।
তাই আপনাদের সুবিধার্থে আজকের আর্টিকেলে পাইলসের কারণ, পাইলসের লক্ষণ, মলদ্বারে মাংস বৃদ্ধি হোমিও চিকিৎসা এবং মলদ্বারে মাংস বৃদ্ধি হোমিও ঔষুধের ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করব। আশাকরি, আর্টিকেলটি মনোযোগ সহ পরলে উপকৃত হবেন। চলুন তাহলে শুরু করা যাক:
0 notes
aroggobarta-1 · 7 months ago
Text
পাইলস কী?আমাদের পায়ুর চারপাশে নরম স্পঞ্জের মতো টিস্যু থাকে যেগুলো কিছু রক্তনালীর মাধ্যমে রক্ত সরবরাহ পায়। এই স্পঞ্জি টিস্যু গুলোকে এনাল কুশন বলে। এই কুশনগুলো আমাদের পায়ু বন্ধ করতে সাহায্য করে। কিন্তু কিছু কিছু কারণে এগুলো ফুলে যায় এবং পাইলস তৈরী করে।পাইলস দেখতে ছোট গোলাকার ফোলার মতো। রোগীরা এই ফোলা অনুভব করতে পারে অথবা মনে হয় যেন পায়খানার রাস্তা থেকে কিছু ঝুলে আছে।
পাইলসের কারণ:
পায়ুপথের রক্তনালী ফুলে গেলে পাইলস হয়। পাইলসের কারণ হতে পারে:
১. কোষ্ঠকাঠিন্য:যারা দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠি নেব কেন তাদের পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগা রোগীরা যখন পায়খানায় যায় তখন পায়খানা করার জন্য অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করতে হয় যার কারণে পাইলস হয়।
২. দীর্ঘমেয়াদি ডায়রিয়া:যারা অনেক সময় ধরে বা দীর্ঘদিন ধরে ডায়রিয়া রোগে ভোগে তাদেরও ��াইলস সবার সম্ভাবনা থাকে। ঠিক যেমন কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের ক্ষেত্রে পায়খানায় গিয়ে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করতে হয়, একই কারণে ডায়রিয়া রোগীদেরও পাইলস হতে পারে।
৩. বৃদ্ধ বয়স:বয়স বাড়ার সাথে সাথে পাইলস সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। কারণ বয়স বাড়ার সাথে সাথে পায়ের পথের মাংসপেশি নরম বা দুর্বল হতে থাকে।
৪. দীর্ঘমেয়াদি কাশি:যাদের একটানা অনেক দিন ধরে কাশি আছে, তাদের ক্ষেত্রেও পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
৫. ভারী বস্তু উত্তোলন:ভারী বস্তু উত্তোলনের কাজের সাথে যারা জড়িত তাদের ক্ষেত্রেও পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
Anal Fissure: এনাল ফিসার কী।এনাল ফিসার থেকে মুক্তির উপায়
অণ্ডকোষে ব্যথার কারণ : Causes of Testicular Pain
1 note · View note
gyanbitan · 7 months ago
Text
আঁশযুক্ত খাবার কি কি?
আঁশযুক্ত খাবার কি কি এ সম্পর্ক�� অবগত হওয়া একজন স্��াস্থ্য সচেতন ব্যক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বেঁচে থাকার জন্য মানুষের বিভিন্ন ধরনের খাদ্যাভ্যাসের প্রয়োজন হয়। মানুষের জীবনে আঁশযুক্ত খাবারের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। আঁশযুক্ত খাবার ফল, সবজি ও শস্যের এমন অংশ যা আমাদের পাকস্থলী সহজে হজম করতে পারে না।  আঁশযুক্ত খাবার আমাদের শরীরের অতিরিক্ত ওজন, কোষ্ঠকাঠিন্য, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও পাইলস এর মতো…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
aroggobarta · 8 months ago
Text
পাইলস থেকে মুক্তি পান অপারেশন ছাড়া । পাইলসের ঘরোয়া চিকিৎসা
পাইলস হচ্ছে পায়ুপথের ভিতরে বা বাইরে ফুলে যাওয়া রক্তনালী যা থেকে রক্তপাত হয়। সাধারণত পায়ুপথের চারপাশে রক্তনালী থাকে ।কিন্তু তাতে কোনো সমস্যা হয় না। সমস্যা তখনই হয় যখন কোনো কারণে এগুলো ফুলে যায়। তখন এগুলো উপসর্গ তৈরী করে।ইংরেজিতে পাইলসকে হেমোরয়েড(Haemorrhoid) বলে।আজকের এই ব্লগে আমরা জানবো পাইলস কী?,পাইলসের কারণ,পাইলসের লক্ষণ,পাইলসের ব্যথা কমানোর উপায়, পাইলসের ঘরোয়া চিকিৎসা, পাইলস হলে কখন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে?,পাইলসের অপারেশন ইত্যাদি সম্পর্কে ।পাইলস থেকে মুক্তি পান অপারেশন ছাড়াইপাইলসের ছবিপাইলস কী?আমাদের পায়ুর চারপাশে নরম স্পঞ্জের মতো টিস্যু থাকে যেগুলো কিছু রক্তনালীর মাধ্যমে রক্ত সরবরাহ পায়। এই স্পঞ্জি টিস্যু গুলোকে এনাল কুশন বলে। এই কুশনগুলো আমাদের পায়ু বন্ধ করতে সাহায্য করে। কিন্তু কিছু কিছু কারণে এগুলো ফুলে যায় এবং পাইলস তৈরী করে।পাইলস দেখতে ছোট গোলাকার ফোলার মতো। রোগীরা এই ফোলা অনুভব করতে পারে অথবা মনে হয় যেন পায়খানার রাস্তা থেকে কিছু ঝুলে আছে।পাইলসের কারণ:পায়ুপথের রক্তনালী ফুলে গেলে পাইলস হয়। পাইলসের কারণ হতে পারে:১. কোষ্ঠকাঠিন্য:যারা দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠি নেব কেন তাদের পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগা রোগীরা যখন পায়খানায় যায় তখন পায়খানা করার জন্য অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করতে হয় যার কারণে পাইলস হয়। ২. দীর্ঘমেয়াদি ডায়রিয়া:যারা অনেক সময় ধরে বা দীর্ঘদিন ধরে ডায়রিয়া রোগে ভোগে তাদেরও পাইলস সবার সম্ভাবনা থাকে। ঠিক যেমন কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীদের ক্ষেত্রে পায়খানায় গিয়ে অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করতে হয়, একই কারণে ডায়রিয়া রোগীদেরও পাইলস হতে পারে।৩. বৃদ্ধ বয়স:বয়স বাড়ার সাথে সাথে পাইলস সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। কারণ বয়স বাড়ার সাথে সাথে পায়ের পথের মাংসপেশি নরম বা দুর্বল হতে থাকে।৪. দীর্ঘমেয়াদি কাশি:যাদের একটানা অনেক দিন ধরে কাশি আছে, তাদের ক্ষেত্রেও পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।৫. ভারী বস্তু উত্তোলন:ভারী বস্তু উত্তোলনের কাজের সাথে যারা জড়িত তাদের ক্ষেত্রেও পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।পাইলসের লক্ষণ:পাইলস সবার ক্ষেত্রে উপসর্গ বা লক্ষণ তৈরি করে না। পাইলসের লক্ষণ গুলোর মধ্যে রয়েছে:১. পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়াঃপাইলসের কারণে পায়খানার সাথে রক্ত যেতে পারে ।এই রক্তের রং উজ্জ্বল অর্থাৎ তাজা হবে সাধারণত পায়খানা করার পরে কমোড বা প্যানের সাথে তাজা রক্ত লেগে থাকতে দেখা যায়।কিন্তু যদি গাঢ় রঙের বা কালো আলকাতরার মত রক্ত দেখা যায় তবে সেটি কোনভাবেই পাইলসের কারণে নয়। এমনটি হলে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।২. পায়ুপথের আশেপাশে ফোলা বা পায়ুপথের মুখের অংশ বেরিয়ে আসা:পাইলস হলে সাধারণত পায়ুপথের এনাল কুশনগুলো বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে। কারো কারো ক্ষেত্রে এগুলো নিজে নিজে ভিতরে চলে যায় এবং কারো কারো ক্ষেত্রে আঙ্গুল দিয়ে এগুলো ভিতরে ঢুকানো যায়। কিন্তু কারো কারো ক্ষেত্রে পাইলস এতটাই গুরুতর হয় যে এগুলোকে আর ভিতরে প্রবেশ করানো সম্ভব হয় না।৩. পায়ুপথে ব্যথা হওয়া:পাইলস হলে সাধারণত তীব্র ব্যথা হয় না কিন্তু যদি পাইলসের ফোলাগুলো বাইরে বেরিয়ে আসে এবং ভিতরে প্রবেশ করানো সম্ভব না হয় তখন কিছু কিছু ক্ষেত্রে তীব্র ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে। এর��ম ক্ষেত্রে অতি দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত৪. মলত্যাগের পর অস্বস্তি:কারো কারো ক্ষেত্রে মলত্যাগের পর এমন মনে হতে পারে যেন পেট পরিষ্কার হয়নি।
Read more..
1 note · View note
homeopathy79 · 9 months ago
Text
পাইলস কি?
➤পাইলস কত প্রকার ও কি কি?
➤পাইলসের লক্ষণ কি কি?
➤কি কারনে পাইলস হয় ?
➤পাইলস হলে করনীয় কি?
➤ বিনা অপারেশনে কি ভাবে অর্শ বা পাইলস থেকে মুক্তি পাবেন ?
পায়ুপথের কোনো রোগ হলেই অধিকাংশ রুগিরা আমাদের কাছে এসে বলে ডাক্তার বাবু আমার পাইলস হয়েছে। কিন্তু পায়ুপথের রোগ মানেই পাইলস নয়। পায়ুপথে নানা রকম সমস্যা হতে পারে। অধিকাংশ রুগিরা এস��� সমস্যার কথা গোপন করে রাখেন এবং চিকিৎসা গ্রহণ করতে অনেক দেরি করে ফেলেন। আবার অনেকেই লজ্জা বা সংকোচের কারণে চিকিৎসকের কাছে যায় না । এতে আস্তে আস্তে রোগ আরও অনেক জটিল হয়ে পড়ে।
➤পাইলস কি ?
পাইলস বলতে আমরা বুঝি মলদ্বারে ফুলে ওঠা রক্তের শিরার একটি মাংসপিণ্ড। এ রূপ রক্তের শিরার মাংসপিণ্ড বা ‘কুশন’ সব মানুষেরই রয়েছে। কিন্তু পাইলস হলে রক্তের শিরা বা মাংসপিণ্ডে ভিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয় । মলদ্বারের বাইরে অথবা ভিতরে এ রোগ হয়ে থাকে। এ রোগ মহিলাদের চেয়ে পুরুষের কিছুটা বেশি হয়ে থাকে।
➤পাইলস কত প্রকার ও কি কি ?
পাইলস সাধারানত তিন ধরনের হয়ে থাকে-
১।অভ্যন্তরীণ পাইলস
২। বাহ্যিক পাইলস
৩। আবার কিছু কিছু রুগিদে��� অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক পাইলস এক সাথে হয়ে থাকে
অভ্যন্তরীণ পাইলস কি ?
এটা মলদ্বারের ভিতরে হয়ে থাকে। এই ধরনের পাইলসের প্রধান উপসর্গ হল মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত ও মলদ্বার বের হয়ে আসা। এবং মল ত্যাগের সমায় অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া করে । মলদ্বার দিয়ে রক্তপাত হয়। আবার কখন ও কখন ও রক্তপাত না ও হতে পারে । মলদ্বারে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে ।
বাহ্যিক পাইলস কি?
এটা মলদ্বারের মুখে ও বাইরে হয়ে থাকে । মলত্যাগের সমায় বেশি জোরে চাপ দিলে ব্যথা হতে পারে। এ পাইলস দেখতে অনেক টা আঙ্গুরের থোকার মত মনে হয়। মলদ্বারের চারপাশে চুলকায় । রক্তক্ষরণ হতে পারে আবার কখন ও কখন ও না ও হতে পারে ।
৩। যাদের অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক পাইলস একসাথে হয় তাদের তাদের লক্ষন কি?
অভ্যন্তরীণ এবং বাহ্যিক পাইলস এর উপসর্গ হল এ পাইলস মলদ্বারের ভিতরে ও হয়ে থাকে আবার মলদ্বারের বাহিরে ও হয়ে থাকে এ থরনের পাইলস কে ৪ টি ভাগে ভাগ করা যায় ।
* প্রথম পর্যায় (এ পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাহিরে বের হয়ে আসেনা এটা মলদ্বারের ভিতরেই থাকে )
* দ্বিতীয় পর্যায় (পায়খানার পর পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে এবং তারপর আপনা-আপনি আবার ভিতরে ঢুকে যায় )
* তৃতীয় পর্যায় (পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে এবং নিজের আঙ্গুল দিয়ে ভিতরে ঢুকিয়ে দিতে হয় )
* চতুর্থ পর্যায় (পাইলস ফুলে মলদ্বারের বাইরে বের হয়ে আসে কিন্তু তা আর আঙ্গুল দিয়ে ভিতরে ঢুকানো যায় না )
➤ পাইলসের লক্ষণ কি কি?
পাইলস হলে সাধারণত যে যে লক্ষণ দেখে বোঝা যায় তা হল
১। মলদ্বার দিয়ে রক্ত পড়ে যা পাইলসের একটি প্রধান লক্ষন বলা যেতে পারে।
২। মলত্যাগের সমায় মলদ্বার নিচের দিকে নেমে যেতে পারে
৩। মলদ্বারের চারপাশে প্রচুর চুলকানি হতে পারে
৪। মলদ্বার ফুলে যেতে পারে
৫। মলদ্বারে ব্যথা হতে পারে
৬। মলদ্বারে প্রচণ্ড জালা পোড়া হতে পারে ।
➤ কি কারনে পাইলস হয় ?
পাইলস হওয়ার পিছনে যেসব কারণ থাকে সে গুলো হল
১। দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যা থাকলে
২। কারোর পুরনো ডায়রিয়া থাকলে
৩ । মলত্যাগের জন্য দীর্ঘসময় টয়লেটে বসে থাকলে
৪। বসে বসে দীর্ঘ সমায় ধরে কোন কাজ করলে
৫। বংশগত কারনে বাবা, মা ,দাদা, দাদি, নানা, নানি কেহর পাইলস হলে থাকলে
৬।আঁশযুক্ত খাবার কম খেলে
��।কায়িক পরিশ্রম কম করলে বা অনিয়ন্ত্রিত ভাবে জীবনযাপন করলে
৮। মহিলাদের গর্ভকালীন সময়ে পাইলস হতে পারে
➤ পাইলস হলে করনীয় কি ?
১। আশসমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে । বেশি ফলমূল, শাকসবজি খেতে হবে।
২।পায়খানা যাতে নরম হয় এবংকোষ্ঠকাঠিন্য না হয় সে জন্য ইসুবগুলের ভুসি ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে সেবঙ্করতে পারেন
৩। প্রতিদিন ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করুন
৪।. মল ত্যাগের সমায় শ্বাস ধরে রাখবেন না।
৫।. দীর্ঘ সময় ধরে টয়লেটে বসে থাকা যাবে না ।
৬। প্রতিদিন ব্যায়াম করুন, এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে ।
৭। অতিরিক্ত গরুর মাংশ খাওয়া যাবে না । চর্বিযুক্ত ,মশলা যুক্ত খাবার, ফাস্টফুড ইত্যাদি পরিহার করতে হবে ।
৮ ) পায়ুপথ পরিষ্কার রাখতে হবে ।
৯) উষ্ণ গরম পানি দিয়ে দিনে কয়েকবার ভিজিয়ে নিতে পারেন ।
১০) পাইলস ফুলে গেলে সেখানে বরফ লাগাতে পারেন ।
১১।প্রতিদিন কমপক্ষে ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
➤ বিনা অপারেশনে কি ভাবে অর্শ বা পাইলস থেকে মুক্তি পাবেন
পাইলস হলে হোমিওপ্যাথি ঔসধ সেবন করলে খুব দ্রুত বিনা অপারেশনে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভাব। লক্ষন ভিক্তিক অনেক হোমিওপ্যাথি ঔসধ রয়েছে । তাই পাইলস হলে দেরি না করে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের নিকট থেকে পরামর্শ ও চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤আপনার এবং আপনাদের পরিবারের সুস্বাস্থ্য কামনা আমাদের লক্ষ্য
➤অনলাইনে বিশ্বের যে কোন দেশ থেকে ঘরে বসে অরজিনাল জার্মানির হোমিওপ্যাথি ঔষধের মাধ্যমে শিশু,নারী ও পুরুষের যাবতীয় রোগের প্রকৃত চিকিৎসা নিন।
➤আমাদের থেকে চিকিৎসা নিতে হলে প্রথমে আপনাকে অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে হবে।(শুধুমাত্র পূর্ব অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর–ভিক্তিতে রোগী দেখা হয়।)
➤অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে আপনাকে যা করতে হবে :
➤১ম ধাপ : অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে লিঙ্কটিতে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন https://user.besthomeodoctor.com
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে Homeo Health Care App লিঙ্ক টি ক্লিক করে https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctorঅ্যাপ টি গুগল প্লে স্টোর থেকে ইনস্টল করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤অথবা অনলাইনে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে ওয়েবসাইট লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন Website: https://besthomeodoctor.com এবং ওয়েবসাইটের Appointment বাটনে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
➤২য়ধাপ :Appointment/সাক্ষাৎকার বাটনে ক্লিক করে ফরমটি পুরন করে সাবমিট করুন।
➤৩য় ধাপ : যাদের চেম্বারে এসে চিকিৎসা নেওয়ার মতো পরিস্থিতি নেই তারা ঘরে বসে ভিডিও কলে চিকিৎসা নিতে চাইলে অ্যাপয়েন্টমেন্ট এর নির্ধারিত সমায় মোবাইলের ডাটা অন করে কাছে রাখুন । আর যারা চেম্বারে আসতে পারবেন তারা সরাসরি চেম্বারে এসে চিকিৎসা নিতে পারেন ।
➤ ৪র্থ ধাপ :চিকিৎসা নেওয়ার পর Prescription/চিকিৎসাপত্র বাটনে ক্লিক করলে প্রেসক্রিপশন পেয়ে যাবেন।
➤কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশের যে কোন প্রান্ত থেকে ঘরে বসে ঔষধ হাতে পেয়ে যাবেন ।
➤চেম্বারের ঠিকানাঃ
হোমিও হেলথ কেয়ার -১
বাসা নং-২৬, রোড নং-৩ ব্লক-সি, পল্লবী, মিরপুর-১২ ঢাকা ১২১৬ বাংলাদেশ।
➤পরামর্শ ও সেবা পেতে ফোন করুনঃমোবাইলঃ01714010479
ডাঃ মাহমুদুল হাসান
D.H.M.S-B.H.B (Dhaka)
Govt Reg No : 32673
➤©Email: [email protected]
➤ Google Map: https://maps.app.goo.gl/qBVbDN5GuGf3bwEn7
➤ Website: https://besthomeodoctor.com
➤ অ্যাপয়েন্টমেন্ট লিঙ্ক https://user.besthomeodoctor.com
➤ App : Homeo Health Care https://play.google.com/store/apps/details?id=com.developernerob.homeopathydoctor
➤FacebookPage: https://web.facebook.com/healthcarehomeohall
➤Youtube : https://www.youtube.com/channel/UC9XxQK20r7p12XbrnCy2YFA
➤Instagram: https://www.instagram.com/besthomeo
➤Linkedin: https://www.linkedin.com/in/dr-mahmudul-hasan-0a03212aa/
➤Twitter: https://twitter.com/MdDoctor91492
#piles #hemorrhoids #hemorroidstreatment #pilestreatmentathome #pilessymptoms #pilesprevention #pilessurgery #pilesdoctor #pileshospital #pilesmedicine #pilescream #pilesupchar #pilestreatmentinhomeopathy #pilestreatmentinayurveda #pilestreatmentinnaturopathy #pilestreatmentinhome #pilestreatmentinhospital
Tumblr media
1 note · View note
amadernikli · 1 year ago
Text
পাইলস সমস্যা সমাধানে ঘরোয়া ৫ উপায়
আমাদের নিকলী ডেস্ক ।। পাইলস বা অর্শরোগে অনেকেই যন্ত্রণা ভোগ করেন। এটি খুব পরিচিত একটি সমস্যা। সমীক্ষা বলছে, ৪৫-৬৫ বছর বয়সীদের মধ্যে এই রোগের প্রভাব সবচেয়ে বেশি। তবে কমবয়সীদের মধ্যেও এখন এই রোগ বাড়ছে। জীবনযাত্রায় অনিয়ম ও অপুষ্টিকর খাবার খাওয়া এই রোগের অন্যতম কারণ। কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস বা হজমের সমস্যার কারণে পাইলসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এছাড়া পরিবারে কারও এই সমস্যা থাকলে পরবর্তী সময়ে তা অন্যদেরও হতে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dgkhl · 2 years ago
Text
Tumblr media
যে সব চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেনঃ
★ এপেনডিক্স, হার্নিয়া, একশিরা,পিত্তথলি ও পাইলসের চিকিৎসা। ★ ল্যাপারোস্কোপির মাধ্যমে পেট না কেটে এপেনডিক্স, হার্নিয়া ও পিত্তথলির পাথর অপসারন। ★ অত্যাধুনিক পদ্ধতিতে পাইলস চিকিৎসা।। ★ ডায়াবেটিক জনিত পায়ের ঘা/ক্ষতের চিকিৎসা। ★ এছাড়া সকল ধরনের জেনারেল ও কলোরেক্টাল সার্জারী। রোগীদের সাথে হাসিমুখে বন্ধুত্বপুর্ন ব্যবহার ও কাউন্সিলিং করে চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা বুঝিয়ে দেন।
চেম্বারঃ ধানমন্ডি জেনারেল এন্ড কিডনী হাসপাতাল লিঃ ৩য় তলা, সিটি টাওয়ার, ৪৪/৭ পান্থপথ, ঢাকা-১২০৫। মোবাঃ ০১৮১৯১৪৮২০০, ০১৭৩২-৭২৯৩৯২
এ্যপয়েন্টমেন্ট নিতে কল করুন: 01732-729392
0 notes
drmajumder · 2 years ago
Text
খেজুর। চমৎকার উপকারি একটি ফল। দেশের বাজারে বছরভরই পাওয়া যায় এ ফল। অনেকেরই পছন্দের তালিকায় রয়েছে খেজুর। তবে খেজুর যারা পছন্দ করেন না তারা হয়ত জানেনই না যে এটি খেলে শারীরিকভাবে কী দারুণ উপকার মেলে।
খেজুরে রয়েছে এমিনো এসিড, প্রচুর শক্তি, শর্করা ভিটামিন ও মিনারেল। এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। যা ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ত্বকের দাগও দূর করে। চুলের বৃদ্ধি বাড়াতেও এটি কাজ করে। খেজুর শরীরের প্রয়োজনীয় গ্লুকোজের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।
খেজুরের গুণের কারণে পুষ্টিবিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ‘পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ডায়েট ফুড’। এবার খেজুরের যাবতীয় পুষ্টিগুণ জেনে নেওয়া যাক-
ইন্সট্যান্ট এনার্জি
বিজ্ঞানীরা খেজুরকে বলে থাকেন ইন্সট্যান্ট এনার্জির ভাণ্ডার। মানে নিমিষেই প্রাণশক্তি। ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ফুড সায়েন্সেস এন্ড নিউট্রিশনের এক রিপোর্টে বলা হয়, কেউ যদি দুর্বল বা ক্লান্ত বোধ করে, তাহলে কয়েকটা খেজুর খেয়ে নেওয়ার পর পরই সে চাঙ্গা এবং প্রাণশক্তি অনুভব করবে। খেজুরে থাকা গ্লুকোজ, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা এই ‘এনার্জি’র উৎস। তাই খাদ্যতালিকায় দুটো খেজুর রাখলে সারাদিন প্রাণবন্ত থাকা যাবে।
কোলেস্টেরল কমায় এবং ধমনীতে চর্বি জমতে দেয় না
মিষ্টি হলেও খেজুরে কোনো ফ্যাট নেই, নেই কোন কোলেস্টেরল। বরং খেজুরের ‘ক্যাটাচিনস’ নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং বাড়ায় ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ। তাছাড়া খেজুর ধমনীতে চর্বির স্তর জমতে দেয় না।
হৃদরোগ, ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিস
এই তিনটি রোগের বিরুদ্ধেই খেজুর লড়ে খুব সফলভাবে। খেজুরে আছে এন্টিঅক্সিডেন্ট ফ্ল্যাভোনয়েডস। মিশরের সুয়েজ ক্যানেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুরের ফ্ল্যাভোনয়েড উপাদানটি ক্যান্সার এবং ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে উপকারী। এছাড়া খেজুরে আছে আইসোফ্ল্যাভন ও ক্যারোটেনয়েডস নামে আরও দুটি উপাদান। গবেষণায় দেখা গেছে, এই উপাদান দুটি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়া খেজুরের ফেনোলিক এসিড নামক এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।
রক্তচাপ কমায়
আমরা যেসব খাবার খাই এর অনেকগুলোতেই থাকে উচ্চমাত্রার লবণ। আর উচ্চ রক্তচাপের বড় কারণ হলো এটি। কিন্তু খেজুরে কোনো সোডিয়াম (লবণ) নেই। বরং আছে বেশ ভালো মাত্রার পটাশিয়াম, যা সোডিয়াম কমাতে সাহায্য করে। এ কারণেই বলা হয়, খেজুর হচ্ছে প্রাকৃতিক প্রতিষেধক যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
হাড় মজবুত করে
খেজুরে আছে সেলেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার এবং ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি খনিজ উপকরণ। যা হাড়ের জন্যে উপকারি। ফলে অস্টিওপরেসিসসহ হাড়ের যে কোনো রোগ প্রতিরোধের জন্যে খেজুর খাওয়া যেতে পারে।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়
খেজুরে আছে প্রচুর ভিটামিন ‘এ’ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট ‘ক্যারোটানয়েডস’ যা দৃষ্টিশক্তির জন্য উপকারি। এমনকি বয়স হয়ে গেলে চোখের পেশীর সংকোচন-প্রসারণ ক্ষমতা কমে যাওয়া সংক্রান্ত সমস্যা খেজুর প্রতিরোধ করতে সক্ষম।
মস্তিষ্ককে উজ্জীবিত করে
অস্ট্রেলিয়ায় পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর স্মৃতিশক্তি এবং শেখার ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করেছে। খেজুরে থাকা নানা ধরনের এন্টিঅক্সিডেন্টই এ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া বয়স হয়ে গেলে ব্রেনের যে ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি দেখা দেয় তাও চমৎকারভাবে প্রতিরোধ করে খেজুর। কারণ কর্টিসল এবং অক্সিডেন্ট উপকরণের অভাবে ব্রেনের ক্ষয় হয়। কিন্তু এই উপকরণ দুটি খেজুরে রয়েছে ভরপুর।
পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য
সাধারণত খাদ্যে ফাইবার বা আঁশের অভাবে পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগগুলো হয়। খেজুরে যেহেতু প্রচুর আঁশ থাকে, তাই নিয়মিত খেজুর খেলে এ রোগগুলো আপনি সহজে প্রতিরোধ করতে পারবেন। ইউনিভার্সিটি অব রচেস্টার মেডিকেল সেন্টারের এক গবেষণায় দেখা গেছে, দিনে মাত্র ২০-৩৫ গ্রাম খেজুর খেলেই কোষ্ঠকাঠিন্যকে প্রতিরোধ করা যায়।
ওজন রাখে নিয়ন্ত্রণে
খেজুরে আছে ভিটামিন বি, ভিটামিন কে, রিবোফ্লোভিন, নিয়াসিন এবং আরও অনেক ধরনের পুষ্টি উপকরণ। এসবের মিলিত ফসল হলো মেটাবলিজম বাড়ানো। অর্থাৎ শরীরে যতটুকু ওজনের প্রয়োজন হয় তা ধরে রাখে খেজুর। তাছাড়া খেজুর এমন একটি খাবার যা অল্প খেলেই তৃপ্তি হয়, ফলে বেশি খাওয়ার চাহিদা থাকে না। ফলে শরীরে ওজন আর বাড়ে না।
ত্বক সুন্দর করে
নিয়মিত খেজুর খেলে আপনার ত্বক হবে সতেজ, পরিচ্ছন্ন এবং প্রাণবন্ত! খেজুরে আছে প্রচুর ভিটামিন, এন্টিঅক্সিডেন্ট। যেমন- ভিটামিন ‘সি’ ত্বকের নমনীয়তা বাড়ায়। ভিটামিন ‘ডি’ বাড়ায় কমনীয়তা। অধিকন্তু খেজুর দেহের মেলানিনের মাত্রা কমিয়ে বয়সের চিহ্নকে দূরীভূত করে।
চুল পড়া বন্ধ করে
খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন। যা রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ বাড়ায়। আর চুলসহ গোটা শরীরেই তা ভারসাম্যপূর্ণভাবে পৌঁছায়। ফলে চুল পড়া যেমন কমে, তেমনি নতুন চুল গজায়ও।
রক্তশূন্যতার সমস্যা
রক্তশূন্যতায় ভুগলে অবসাদ, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা- ইত্যাদি সমস্যাগুলো দেখা দেয়। রক্তশূন্যতার রোগীরা খেজুর খেতে পারেন নিশ্চিন্তে। কারণ খেজুরে আছে প্রচুর আয়রন। তাছাড়া খেজুর রক্ত পরিষ্কার�� করে।
প্রসবকালীন ��টিলতা কমায়
গর্ভবতী মায়েদের জন্যে দরকার বাড়তি ক্যালরি। আর খেজুরের চেয়ে উপকারি সমৃদ্ধ ক্যালরির উৎস খাবার কমই আছে। জর্ডানের একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রসবের চার সপ্তাহ আগ পর্যন্ত যে মায়েরা পর্যাপ্ত খেজুর খেয়েছেন, প্রসবকালীন জটিলতা তাদের কম হয়েছে। ��ন্তানসম্ভবা মায়েদের জরায়ুর পেশী মজবুত করেছে খেজুর, সে প্রমাণও পাওয়া গেছে এই গবেষণায়।
যৌ নক্ষমতা বৃদ্ধি
খেজুরে আছে এমন কিছু উপাদান যা পুরুষ এবং নারী- উভয়েরই যৌ নশক্তি বৃদ্ধি করে। এছাড়া সেক্স হরমোনও বৃদ্ধি করে খেজুর।
Tumblr media
0 notes
dmharunkhan · 5 years ago
Video
পাইলস এর হোমিও ঔষধ | piles homeopathy medicine | Aesculus Pentarkan Ptk 3
1 note · View note
kolikataherbal · 3 years ago
Link
Tumblr media
0 notes
healthplanbd · 6 months ago
Text
ব্রেস্ট টিউমার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী
ডা: ফারহান ইমতিয়াজ চৌধুরী এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)এফসিপিএস (সার্জারি)এফআইএজিইএস(ইন্ডিয়া)ল্যাপরোস্কোপিক, পাইলস, হার্ণিয়া ও স্তন ক্যান্সার সার্জনসহকারী অধ্যাপক (ক্যাজু সার্জারি)রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালল্যাপরোস্কোপিক সার্জারীতে উচ্চতর প্রশিক্ষন প্রাপ্ত (ইন্ডিয়া) সিরিয়ালের জন্য আমাদের কল করুন: 01317-823580
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
gyanbitan · 1 year ago
Text
পাইলস এর এলোপ্যাথিক ঔষধের নাম
পাইলস এর এলোপ্যাথিক ঔষধের নাম তারাই জানতে চায় যারা পাইলস রোগে ভুগছে। পাইলস রোগের সাথে তো আমরা কমবেশ সবাই পরিচিত। আমাদের অনেকের কাছেই পাইলস রোগ অর্শ রোগ নামে পরিচিত।  পাইলস রোগ সাধারণত মানব দেহের গোপন অংশ অর্থাৎ মলদ্বারে হয়। আর এ কারণে অনেকেই লজ্জা এবং সংকোচের কারণে এর চিকিৎসা নিতে চান না। তবে পাইলস রোগের সঠিক চিকিৎসা না নেওয়ার ফলে এটি বড় ধরনের আকার লাভ করতে পারে।  আমাদের দেশের অধিকাংশ…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
prothomlight · 4 years ago
Link
1 note · View note
amadernikli · 1 year ago
Text
পাইলস কী, কেন হয়, প্রতিকার বিস্তারিত জেনে নিন
আমাদের নিকলী ডেস্ক ।। পাইলস বা অর্শ রোগে ভুগছেন এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। বর্তমানে কম বয়সীদের মধ্যেও এ সমস্যা বাড়ছে। এর কারণ হলো অনিয়মিত জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস। চিকিৎসার ভাষায় একে হেমোরয়েড বলা হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পাইলস হলে মলদ্বারের চারপাশ ফুলে যায়। এটি এমন একটি রোগ যাতে মলদ্বারের ভেতরে ও বাইরের শিরাগুলো ফুলে যায়। আবার মলদ্বারের ভেতরে ও বাইরের অংশে কিছু মাংস জমা হয়। এসব…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes