#দুয়া
Explore tagged Tumblr posts
Text
গুরুত্বপূর্ণ হাদিস পর্ব ৮
যে ব্যক্তি ফজর ও আসরের নামায আদায় করবে সে জান্নাতে যাবে। (সহীহ বুখারীঃ ৫৪৬)
#বাংলাহাদিস #ইসলাম #হাদিস #ধর্ম #ইসলামিকশিক্ষা #কুরআনওহাদিস #ইসলামিকউপদেশ #ইসলামিকপোস্ট #দুয়া #তাফসির #ইসলামধর্ম #ইসলামিকজ্ঞান
#বাংলাহাদিস#ইসলাম#হাদিস#ধর্ম#ইসলামিকশিক্ষা#কুরআনওহাদিস#ইসলামিকউপদেশ#ইসলামিকপোস্ট#দুয়া#তাফসির#ইসলামধর্ম#ইসলামিকজ্ঞান
0 notes
Text
#“আসুন সিজদায়#নিকটবর্তী হোন আল্লাহর রহমতের পথে“সিজদা ইসলাম আল্লাহরনিকটবর্তীতা ইবাদত দুয়া আল্লাহরপথে
0 notes
Text
👨⚕💉💊🩺 ডাঃ বিকাশ দুয়া ইন্ডিয়া শিশুদের তাদের অবস্থা বুঝতে এবং মোকাবেলা করতে সহায়তা করে এবং রোগী ও তাদের পরিবারের জন্য ক্যান্সার সহায়তা গোষ্ঠীর সুবিধা দেয়, এমন একটি সম্প্রদায়কে লালন করে যেখানে ভাগ করা অভিজ্ঞতার ব্যক্তিরা মূল্যবান তথ্য সংযোগ করতে এবং শেয়ার করতে পারে। 👨⚕💉💊🩺
#“ড. বিকাশ দুয়া”#“ড. বিকাশ দুয়া ইন্ডিয়া”#“সেরা পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্ট ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লি”#“ড. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্ট ফোর্টিস দিল্লি”#“ডা. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক বেস্ট অনকোলজিস্ট দিল্লি”#“ডাঃ বিকাশ দুয়া ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লির সাথে যোগাযোগ করুন”#“ড. বিকাশ দুয়ার যোগাযোগ নম্বর”#“ড. বিকাশ দুয়ার ইমেল ঠিকানা”
1 note
·
View note
Video
youtube
কোন কাজ করলে ✅কোন দুয়া ও নামাজ কবুল হয় না ✅নারী বক্তা সাকিনা বেগম ✅moh...
#youtube#কোন কাজ করলে ✅কোন দুয়া ও নামাজ কবুল হয় না ✅নারী বক্তা সাকিনা বেগম ✅mohila waz ✅mohila der waz 2023
0 notes
Text
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত
হে আমাদের পালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
youtube
youtube
youtube
রসূল তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে তার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করেছেন এবং মুমিনগণও। তারা সকলেই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে, [বলেছে], "আমরা তাঁর রসূলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না।" এবং তারা বলে, "আমরা শুনলাম এবং মেনে চললাম। [আমরা] তোমার নিকট ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা, এবং তোমারই কাছে আমাদের [শেষ]গন্তব্য৷
সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত (২৮৫-২৮৬, আম��নার রাসূলু…থেকে শেষ পর্যন্ত) তেলাওয়াত করার অনেক উপকারের কথা সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। শেষ আয়াতে অত্যন্ত জরুরি কয়েকটি দুয়া রয়েছে। এসব দুয়া কবুল হওয়ার ওয়াদাও করা হয়েছে।
বিশ্ব নবী (সাঃ) একদিন বললেন, “এই মাত্র আকাশের একটি দরজা খোলা হয়েছে। এর আগে কখনও এ দরজাটি খোলা হয়নি, এ দরজা দিয়ে একজন ফেরেশতা অবতরণ করছেন। এর আগে তিনি কখনও পৃথিবীতে অবতরণ করেননি। এ ফেরেশতা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে সালাম করে বলেন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন আপাদমস্তক দুটি নূরের, যা আপনার আগে কোন নবীকে দেয়া হয়নি
১. ফাতেহাতুন কিতাব অর্থাৎ সুরা ফাতেহা এবং
২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত।
উভয় আয়াতে দোয়া আছে। আল্লাহর উসিলা করে,আপনি এসব দোয়ার যে অংশই পাঠ করবেন আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই রহমত দান করবেন, (অর্থাত কবুল করা হবে)।
সহীহ মুসলিম।
রাতের বেলা ঘুমানোর পূর্বে সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত তেলাওয়াত করলে তাহাজ্জুদ নামাযের সমান সওয়াব পাওয়ার আশা করা যেতে পারে।
রাসুলুলাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে।”
বুখারি ৫০১০, মুসলিম ৮০৭।
আবু মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত রাতে পাঠ করবে, তার জন্য এ দুটি আয়াত যথেষ্ট হবে; অর্থাৎ সারারাত সে জিন ও মানুষের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে এবং প্রতিটি অপ্রিয় বিষয় থেকে তাকে হেফাজত করা হবে।
সহীহ বুখারি ও সহীহ মুসলিম।
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা বাকারা। এ সুরার শেষ দুটি আয়াতের রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও তাৎপর্য। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল, কোরআনের কোন সুরা সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, সুরা ইখলাস। এরপর ব্যক্তিটি আবার প্রশ্ন করলেন, কোরআনের কোন আয়াতটি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, আয়াতুল কুরসি।
এরপর লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর নবী, আপনি কোন আয়াতটি পছন্দ করেন, যাতে আপনার উম্মত লাভবান হবে। নবীজি (সা.) বললেন, সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত।
কখন অবতীর্ণ হলো
সহিহ্ মুসলিম শরিফ এ দুটি আয়াতের ব্যাপারে বর্ণিত আছে যে, ‘এ দুটি আয়াত রাসুল (সা.)-কে মিরাজের রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঙ্গে আসমানে দান করা হয়েছে।’
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ��াসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আয়াত দুটো উচ্চারণ
আমানার রাসুলু বিমা উনঝিলা ইলাইহি মিররাব্বিহি ওয়াল মুমিনুন। কুল্লুন আমানা বিল্লাহি ওয়া মালা ইকাতিহি ওয়া কুতুবিহি ওয়া রুসুলিহি লা নুফাররিকু বাইনা আহাদিমমির রুসুলিহি। ওয়া কালু সামিনা ওয়া আতানা গুফরানাকা রাব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসির। লা ইউকাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উসআহা-লাহা মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা মাকতাসাবাত-রাব্বানা লা তুআখিজনা ইন-নাসিনা আও আখতানা-রাব্বানা ওয়া লা তাহমিল আলাইনা ইসরান কামা হামালতাহু আলাল্লাজিনা মিং ক্বাবলিনা- রাব্বানা ওয়া লা তুহাম্মিলনা মা লা তাকাতা লানা বিহি-ওয়াফু আন্না ওয়াগফিরলানা ওয়ারহামনা- আংতা মাওলানা ফাংসুরনা আলাল কাওমিল কাফিরিন।’ (সুরা বাকারা: আয়াত ২৮৫-২৮৬)
এ দুটি আয়াতের অর্থ হলো, ‘তার প্রতিপালকের কাছ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে রাসুল তার ওপর বিশ্বাস করে আর বিশ্বাসীরাও। তারা সকলেই বিশ্বাস করে আল্লাহয়, তাঁর ফেরেশতাগণে, তাঁর কিতাবগুলোয় ও তাঁর রাসুলদের ওপর (এবং তারা বলে,) আমরা তাঁর রাসুলদের মধ্যে কোনো পার্থক্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনি ও মানি। হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা তোমার নিকট ক্ষমা চাই, আর তোমার কাছেই আমরা ফিরে যাব।’ আল্লাহ্ কাউকেই তার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্বভার দেন না। ভালো ও মন্দ যে যা উপার্জন করবে তা তারই। (তোমরা প্রার্থনা করো,) হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুলে যাই বা ভুল করি তবে তুমি আমাদেরকে অপরাধী কোরো না। হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের পূর্ববর্তীদেরকে যে ভারী দায়িত্ব দিয়েছিলে আমাদের ওপর তেমন দায়িত্ব দিয়ো না। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি এমন ভার আমাদের ওপর দিয়ো না যা বইবার শক্তি আমাদের নেই। আর আমাদের পাপ মোচন করো, আর আমাদেরকে ক্ষমা করো, আর আমাদের ওপর দয়া করো, তুমি আমাদের অভিভাবক। অতএব অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে তুমি আমাদের জয়যুক্ত করো।’ (সূত্র: কোরানশরিফ: সরল বঙ্গানুবাদ, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, প্রথমা প্রকাশন, ২০২০)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আরও ফজিলত
সুরা বাকারার শেষ আয়াত দুটি নিয়ে হাদিসে আরও অনেক ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। এ দুটি আয়াতের ফজিলত প্রসঙ্গে নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাতে এ দুটি আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য এটাই যথেষ্ট।’
জুবাইর ইবনু নুফাইর (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সুরা আল-বাকারাকে আল্লাহ এমন দুটি আয়াত দিয়ে শেষ করেছেন, যা আমাকে আল্লাহর আরশের নি��ের ভান্ডার থেকে দান করা হয়েছে। তাই তোমরা এ আয়াতগুলো শিখবে, স্ত্রীদেরও শেখাবে। কারণ এ আয়াতগুলো হচ্ছে রহমত, (আল্লাহর) নৈকট্য লাভের উপায় ও (দীন দুনিয়ার সকল) কল্যাণ লাভের দোয়া।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ: ২১৭৩)
আবু মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলা আয়াত দুটি তিলাওয়াত করবে, তার জন্য এ আয়াত দুটোই যথেষ্ট। অর্থাৎ রাতে কোরআন মজিদ তিলাওয়াত করার যে হক রয়েছে, কমপক্ষে সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত তিলাওয়াত করলে তার জন্য তা যথেষ্ট।’ (বুখারি: ৪০০৮)
আলী (রা.) বলেছেন, ‘আমার মতে যার সামান্য বুদ্ধিজ্ঞান আছে, সে এ দুটি আয়াত পাঠ করা ছাড়া নিদ্রা যাবে না।’
এ আয়াত দুটো নিয়মিত পড়লে বিপদ-আপদ দূরে থাকে, জান্নাতের পথও সুগম হয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
হেআমাদেরপালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
0 notes
Text
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত
হে আমাদের পালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
youtube
youtube
youtube
রসূল তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে তার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করেছেন এবং মুমিনগণও। তারা সকলেই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে, [বলেছে], "আমরা তাঁর রসূলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না।" এবং তারা বলে, "আমরা শুনলাম এবং মেনে চললাম। [আমরা] তোমার নিকট ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা, এবং তোমারই কাছে আমাদের [শেষ]গন্তব্য৷
সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত (২৮৫-২৮৬, আমানার রাসূলু…থেকে শেষ পর্যন্ত) তেলাওয়াত করার অনেক উপকারের কথা সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। শেষ আয়াতে অত্যন্ত জরুরি কয়েকটি দুয়া রয়েছে। এসব দুয়া কবুল হওয়ার ওয়াদাও করা হয়েছে।
বিশ্ব নবী (সাঃ) একদিন বললেন, “এই মাত্র আকাশের একটি দরজা খোলা হয়েছে। এর আগে কখনও এ দরজাটি খোলা হয়নি, এ দরজা দিয়ে একজন ফেরেশতা অবতরণ করছেন। এর আগে তিনি কখনও পৃথিবীতে অবতরণ করেননি। এ ফেরেশতা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে সালাম করে বলেন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন আপাদমস্তক দুটি নূরের, যা আপনার আগে কোন নবীকে দেয়া হয়নি
১. ফাতেহাতুন কিতাব অর্থাৎ সুরা ফাতেহা এবং
২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত।
উভয় আয়াতে দোয়া আছে। আল্লাহর উসিলা করে,আপনি এসব দোয়ার যে অংশই পাঠ করবেন আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই রহমত দান করবেন, (অর্থাত কবুল করা হবে)।
সহীহ মুসলিম।
রাতের বেলা ঘুমানোর পূর্বে সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত তেলাওয়াত করলে তাহাজ্জুদ নামাযের সমান সওয়াব পাওয়ার আশা করা যেতে পারে।
রাসুলুলাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে।”
বুখারি ৫০১০, মুসলিম ৮০৭।
আবু মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত রাতে পাঠ করবে, তার জন্য এ দুটি আয়াত যথেষ্ট হবে; অর্থাৎ সারারাত সে জিন ও মানুষের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে এবং প্রতিটি অপ্রিয় বিষয় থেকে তাকে হেফাজত করা হবে।
সহীহ বুখারি ও সহীহ মুসলিম।
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা বাকারা। এ সুরার শেষ দুটি আয়াতের রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও তাৎপর্য। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল, কোরআনের কোন সুরা সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, সুরা ইখলাস। এরপর ব্যক্তিটি আবার প্রশ্ন করলেন, কোরআনের কোন আয়াতটি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, আয়াতুল কুরসি।
এরপর লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর নবী, আপনি কোন আয়াতটি পছন্দ করেন, যাতে আপনার উম্মত লাভবান হবে। নবীজি (সা.) বললেন, সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত।
কখন অবতীর্ণ হলো
সহিহ্ মুসলিম শরিফ এ দুটি আয়াতের ব্যাপারে বর্ণিত আছে যে, ‘এ দুটি আয়াত রাসুল (সা.)-কে মিরাজের রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঙ্গে আসমানে দান করা হয়েছে।’
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আয়াত দুটো উচ্চারণ
আমানার রাসুলু বিমা উনঝিলা ইলাইহি মিররাব্বিহি ওয়াল মুমিনুন। কুল্লুন আমানা বিল্লাহি ওয়া মালা ইকাতিহি ওয়া কুতুবিহি ওয়া রুসুলিহি লা নুফাররিকু বাইনা আহাদিমমির রুসুলিহি। ওয়া কালু সামিনা ওয়া আতানা গুফরানাকা রাব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসির। লা ইউকাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উসআহা-লাহা মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা মাকতাসাবাত-রাব্বানা লা তুআখিজনা ইন-নাসিনা আও আখতানা-রাব্বানা ওয়া লা তাহমিল আলাইনা ইসরান কামা হামালতাহু আলাল্লাজিনা মিং ক্বাবলিনা- রাব্বানা ওয়া লা তুহাম্মিলনা মা লা তাকাতা লানা বিহি-ওয়াফু আন্না ওয়াগফিরলানা ওয়ারহামনা- আংতা মাওলানা ফাংসুরনা আলাল কাওমিল কাফিরিন।’ (সুরা বাকারা: আয়াত ২৮৫-২৮৬)
এ দুটি আয়াতের অর্থ হলো, ‘তার প্রতিপালকের কাছ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে রাসুল তার ওপর বিশ্বাস করে আর বিশ্বাসীরাও। তারা সকলেই বিশ্বাস করে আল্লাহয়, তাঁর ফেরেশতাগণে, তাঁর কিতাবগুলোয় ও তাঁর রাসুলদের ওপর (এবং তারা বলে,) আমরা তাঁর রাসুলদের মধ্যে কোনো পার্থক্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনি ও মানি। হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা তোমার নিকট ক্ষমা চাই, আর তোমার কাছেই আমরা ফিরে যাব।’ আল্লাহ্ কাউকেই তার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্বভার দেন না। ভালো ও মন্দ যে যা উপার্জন করবে তা তারই। (তোমরা প্রার্থনা করো,) হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুলে যাই বা ভুল করি তবে তুমি আমাদেরকে অপরাধী কোরো না। হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের পূর্ববর্তীদেরকে যে ভারী দায়িত্ব দিয়েছিলে আমাদের ওপর তেমন দায়িত্ব দিয়ো না। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি এমন ভার আমাদের ওপর দিয়ো না যা বইবার শক্তি আমাদের নেই। আর আমাদের পাপ মোচন করো, আর আমাদেরকে ক্ষমা করো, আর আমাদের ওপর দয়া করো, তুমি আমাদের অভিভাবক। অতএব অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে তুমি আমাদের জয়যুক্ত করো।’ (সূত্র: কোরানশরিফ: সরল বঙ্গানুবাদ, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, প্রথমা প্রকাশন, ২০২০)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আরও ফজিলত
সুরা বাকারার শেষ আয়াত দুটি নিয়ে হাদিসে আরও অনেক ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। এ দুটি আয়াতের ফজিলত প্রসঙ্গে নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাতে এ দুটি আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য এটাই যথেষ্ট।’
জুবাইর ইবনু নুফা��র (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সুরা আল-বাকারাকে আল্লাহ এমন দুটি আয়াত দিয়ে শেষ করেছেন, যা আমাকে আল্লাহর আরশের নিচের ভান্ডার থেকে দান করা হয়েছে। তাই তোমরা এ আয়াতগুলো শিখবে, স্ত্রীদেরও শেখাবে। কারণ এ আয়াতগুলো হচ্ছে রহমত, (আল্লাহর) নৈকট্য লাভের উপায় ও (দীন দুনিয়ার সকল) কল্যাণ লাভের দোয়া।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ: ২১৭৩)
আবু মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলা আয়াত দুটি তিলাওয়াত করবে, তার জন্য এ আয়াত দুটোই যথেষ্ট। অর্থাৎ রাতে কোরআন মজিদ তিলাওয়াত করার যে হক রয়েছে, কমপক্ষে সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত তিলাওয়াত করলে তার জন্য তা যথেষ্ট।’ (বুখারি: ৪০০৮)
আলী (রা.) বলেছেন, ‘আমার মতে যার সামান্য বুদ্ধিজ্ঞান আছে, সে এ দুটি আয়াত পাঠ করা ছাড়া নিদ্রা যাবে না।’
এ আয়াত দুটো নিয়মিত পড়লে বিপদ-আপদ দূরে থাকে, জান্নাতের পথও সুগম হয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
হেআমাদেরপালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
0 notes
Text
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত
হে আমাদের পালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
youtube
youtube
youtube
রসূল তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে তার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে তাতে বিশ্বাস করেছেন এবং মুমিনগণও। তারা সকলেই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতাগণ, তাঁর কিতাবসমূহ এবং তাঁর রসূলগণের প্রতি ঈমান এনেছে, [বলেছে], "আমরা তাঁর রসূলগণের মধ্যে কোন পার্থক্য করি না।" এবং তারা বলে, "আমরা শুনলাম এবং মেনে চললাম। [আমরা] তোমার নিকট ক্ষমা চাই, হে আমাদের পালনকর্তা, এবং তোমারই কাছে আমাদের [শেষ]গন্তব্য৷
সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত (২৮৫-২৮৬, আমানার রাসূলু…থেকে শেষ পর্যন্ত) তেলাওয়াত করার অনেক উপকারের কথা সহীহ হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। শেষ আয়াতে অত্যন্ত জরুরি কয়েকটি দুয়া রয়েছে। এসব দুয়া কবুল হওয়ার ওয়াদাও করা হয়েছে।
বিশ্ব নবী (সাঃ) একদিন বললেন, “এই মাত্র আকাশের একটি দরজা খোলা হয়েছে। এর আগে কখনও এ দরজাটি খোলা হয়নি, এ দরজা দিয়ে একজন ফেরেশতা অবতরণ করছেন। এর আগে তিনি কখনও পৃথিবীতে অবতরণ করেননি। এ ফেরেশতা রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে সালাম করে বলেন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন আপাদমস্তক দুটি নূরের, যা আপনার আগে কোন নবীকে দেয়া হয়নি
১. ফাতেহাতুন কিতাব অর্থাৎ সুরা ফাতেহা এবং
২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত।
উভয় আয়াতে দোয়া আছে। আল্লাহর উসিলা করে,আপনি এসব দোয়ার যে অংশই পাঠ করবেন আল্লাহ আপনাকে অবশ্যই রহমত দান করবেন, (অর্থাত কবুল করা হবে)।
সহীহ মুসলিম।
রাতের বেলা ঘুমানোর পূর্বে সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত তেলাওয়াত করলে তাহাজ্জুদ নামাযের সমান সওয়াব পাওয়ার আশা করা যেতে পারে।
রাসুলুলাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি রাতের বেলা সুরা বাক্বারার শেষ দুই আয়াত পড়বে সেটা তার জন্য যথেষ্ঠ হবে।”
বুখারি ৫০১০, মুসলিম ৮০৭।
আবু মাসউদ (রাঃ) বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, “যে সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত রাতে পাঠ করবে, তার জন্য এ দুটি আয়াত যথেষ্ট হবে; অর্থাৎ সারারাত সে জিন ও মানুষের অনিষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে এবং প্রতিটি অপ্রিয় বিষয় থেকে তাকে হেফাজত করা হবে।
সহীহ বুখারি ও সহীহ মুসলিম।
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াতের ফজিলত
পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা বাকারা। এ সুরার শেষ দুটি আয়াতের রয়েছে বিশেষ ফজিলত ও তাৎপর্য। রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে এক ব্যক্তি জিজ্ঞেস করেছিলেন, হে আল্লাহর রাসুল, কোরআনের কোন সুরা সবচেয়ে বেশি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, সুরা ইখলাস। এরপর ব্যক্তিটি আবার প্রশ্ন করলেন, কোরআনের কোন আয়াতটি মর্যাদাবান? তিনি বললেন, আয়াতুল কুরসি।
এরপর লোকটি আবার জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর নবী, আপনি কোন আয়াতটি পছন্দ করেন, যাতে আপনার উম্মত লাভবান হবে। নবীজি (সা.) বললেন, সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত।
কখন অবতীর্ণ হলো
সহিহ্ মুসলিম শরিফ এ দুটি আয়াতের ব্যাপারে বর্ণিত আছে যে, ‘এ দুটি আয়াত রাসুল (সা.)-কে মিরাজের রাতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের সঙ্গে আসমানে দান করা হয়েছে।’
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আয়াত দুটো উচ্চারণ
আমানার রাসুলু বিমা উনঝিলা ইলাইহি মিররাব্বিহি ওয়াল মুমিনুন। কুল্লুন আমানা বিল্লাহি ওয়া মালা ইকাতিহি ওয়া কুতুবিহি ওয়া রুসুলিহি লা নুফাররিকু বাইনা আহাদিমমির রুসুলিহি। ওয়া কালু সামিনা ওয়া আতানা গুফরানাকা রাব্বানা ওয়া ইলাইকাল মাসির। লা ইউকাল্লিফুল্লাহু নাফসান ইল্লা উসআহা-লাহা মা কাসাবাত ওয়া আলাইহা মাকতাসাবাত-রাব্বানা লা তুআখিজনা ইন-নাসিনা আও আখতানা-রাব্বানা ওয়া লা তাহমিল আলাইনা ইসরান কামা হামালতাহু আলাল্লাজিনা মিং ক্বাবলিনা- রাব্বানা ওয়া লা তুহাম্মিলনা মা লা তাকাতা লানা বিহি-ওয়াফু আন্না ওয়াগফিরলানা ওয়ারহামনা- আংতা মাওলানা ফাংসুরনা আলাল কাওমিল কাফিরিন।’ (সুরা বাকারা: আয়াত ২৮৫-২৮৬)
এ দুটি আয়াতের অর্থ হলো, ‘তার প্রতিপালকের কাছ থেকে যা অবতীর্ণ হয়েছে রাসুল তার ওপর বিশ্বাস করে আর বিশ্বাসীরাও। তারা সকলেই বিশ্বাস করে আল্লাহয়, তাঁর ফেরেশতাগণে, তাঁর কিতাবগুলোয় ও তাঁর রাসুলদের ওপর (এবং তারা বলে,) আমরা তাঁর রাসুলদের মধ্যে কোনো পার্থক্য করি না। আর তারা বলে, আমরা শুনি ও মানি। হে আমাদের প্রতিপালক, আমরা তোমার ন��কট ক্ষমা চাই, আর তোমার কাছেই আমরা ফিরে যাব।’ আল্লাহ্ কাউকেই তার সাধ্যের অতিরিক্ত দায়িত্বভার দেন না। ভালো ও মন্দ যে যা উপার্জন করবে তা তারই। (তোমরা প্রার্থনা করো,) হে আমাদের প্রতিপালক! যদি আমরা ভুলে যাই বা ভুল করি তবে তুমি আমাদেরকে অপরাধী কোরো না। হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদের পূর্ববর্তীদেরকে যে ভারী দায়িত্ব দিয়েছিলে আমাদের ওপর তেমন দায়িত্ব দিয়ো না। হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি এমন ভার আমাদের ওপর দিয়ো না যা বইবার শক্তি আমাদের নেই। আর আমাদের পাপ মোচন করো, আর আমাদেরকে ক্ষমা করো, আর আমাদের ওপর দয়া করো, তুমি আমাদের অভিভাবক। অতএব অবিশ্বাসী সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে তুমি আমাদের জয়যুক্ত করো।’ (সূত্র: কোরানশরিফ: সরল বঙ্গানুবাদ, মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান, প্রথমা প্রকাশন, ২০২০)
আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যখন আমাকে সিদরাতুল মুনতাহায় নিয়ে যাওয়া হয়, তখন তিনটি জিনিস দান করা হয়: ১. পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, ২. সুরা বাকারার শেষ দুই আয়াত, ৩. উম্মতদের মধ্যে যারা শিরক করে না, তাদের কবিরা গুনাহ মাফ হওয়ার সুসংবাদ।’ (মুসলিম, তাফসিরে মাজহারি)
আরও ফজিলত
সুরা বাকারার শেষ আয়াত দুটি নিয়ে হাদিসে আরও অনেক ফজিলত বর্ণনা করা হয়েছে। এ দুটি আয়াতের ফজিলত প্রসঙ্গে নবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি রাতে এ দুটি আয়াত পাঠ করবে, তার জন্য এটাই যথেষ্ট।’
জুবাইর ইবনু নুফাইর (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘সুরা আল-বাকারাকে আল্লাহ এমন দুটি আয়াত দিয়ে শেষ করেছেন, যা আমাকে আল্লাহর আরশের নিচের ভান্ডার থেকে দান করা হয়েছে। তাই তোমরা এ আয়াতগুলো শিখবে, স্ত্রীদেরও শেখাবে। কারণ এ আয়াতগুলো হচ্ছে রহমত, (আল্লাহর) নৈকট্য লাভের উপায় ও (দীন দুনিয়ার সকল) কল্যাণ লাভের দোয়া।’ (মিশকাতুল মাসাবিহ: ২১৭৩)
আবু মাসউদ (রা.) বর্ণনা করেছেন যে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি রাতের বেলা আয়াত দুটি তিলাওয়াত করবে, তার জন্য এ আয়াত দুটোই যথেষ্ট। অর্থাৎ রাতে কোরআন মজিদ তিলাওয়াত করার যে হক রয়েছে, কমপক্ষে সুরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত তিলাওয়াত করলে তার জন্য তা যথেষ্ট।’ (বুখারি: ৪০০৮)
আলী (রা.) বলেছেন, ‘আমার মতে যার সামান্য বুদ্ধিজ্ঞান আছে, সে এ দুটি আয়াত পাঠ করা ছাড়া নিদ্রা যাবে না।’
এ আয়াত দুটো নিয়মিত পড়লে বিপদ-আপদ দূরে থাকে, জান্নাতের পথও সুগম হয়।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
হেআমাদেরপালনকর্তা!!আমরা আপনার ক্ষমা ও সাহায্য চাই।
0 notes
Text
গুরুত্বপূর্ণ হাদিস পর্ব ২
রাসূল (সাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তির মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটকুই যথেষ্ঠ যে, সে যা শোনে (যাচাই ব্যতীত) তাই বলে বেড়ায়। (সহীহ মুসলিম, মুকাদ্দামা, অনুচ্ছেদ ৩)
#বাংলাহাদিস #ইসলাম #হাদিস #ধর্ম #ইসলামিকশিক্ষা #কুরআনওহাদিস #ইসলামিকউপদেশ #ইসলামিকপোস্ট #দুয়া #তাফসির #ইসলামধর্ম #ইসলামিকজ্ঞান
0 notes
Text
ডক্টর বিকাশ দুয়ার দক্ষতা আবিষ্কার করুন: দিল্লিতে ফোর্টিস হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক অনকোলজি এক্সট্রাঅর্ডিনিয়ার
👨⚕💉💊🩺 ডাঃ বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজি বিশেষজ্ঞ ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লিও শিশু ক্যান্সার ��োগীদের দীর্ঘমেয়াদী ফলোআপের জন্য একটি ক্লিনিক চালায়, প্রতিটি কোণ থেকে ক্যান্সার আক্রমণ করে। রোগী ডাঃ বিকাশ দুয়ার অনকোলজিস্ট অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে পারেন কারণ তিনি একজন পেডিয়াট্রিক হেমাটো-অনকোলজিস্ট এবং তার প্রজন্মের অস্থি মজ্জা প্রতিস্থাপন বিশেষজ্ঞ। 👨⚕💉💊🩺
📌 আরও তথ্যের জন্য, আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন:-
✅যোগাযোগ করুন:- +91 9765025331 ✅ওয়েবসাইট:- www.indiacancersurgerysite.com ✅ইমেল আইডি:- [email protected]
#“ড. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজিস্ট ফোর্টিস হাসপাতাল”#“শিশু ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাঃ বিকাশ দুয়া”#“ডাঃ বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক হেমাটোলজিস্ট”#“ফর্টিস হাসপাতাল দিল্লির অনকোলজি ডাঃ বিকাশ দুয়া”#“পেডিয়াট্রিক অনকোলজি সার্জন ডাঃ বিকাশ দুয়া”#“ড. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস”#“ড. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস হাসপাতাল পেডিয়াট্রিক হেমাটোলজি”#“পেডিয়াট্রিক অনকোলজি ডাঃ বিকাশ দুয়া”#“ড. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস দিল্লি”#“ডা. বিকাশ দুয়া পেডিয়াট্রিক অনকোলজি বিশেষজ্ঞ ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লি”#“ডা. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লির শিশু ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ”#“ড. বিকাশ দুয়ার অনকোলজিস্ট অ্যাপয়েন্টমেন্ট”#“ডা. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস হাসপাতাল দিল্লি পেডিয়াট্রিক হেমাটোলজি-অনকোলজি”#“ডা. বিকাশ দুয়া ফোর্টিস দিল্লির জন্য যোগাযোগের বিবরণ”
1 note
·
View note
Text
আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম অর্থ
ফরজ নামাজে সালাম ফিরিয়ে রাসূল(সা:) অনেক দুয়া ও যিকির করেছেন। সংক্ষেপে গুরুত্বপূর্ন ও সহজ কিছু দেওয়া হলো যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন ও ফজিলতপূর্ন। নামাজের সালাম ফেরানো ওয়াজিব। মুক্তাদি ডানে বামে সালাম ফেরানোর পর অনেকগুলো জিকির ও দোয়া পড়া সুন্নত। আজকে এই পোস্টে আল্লাহুম্মা আনতাস সালাম ওয়া মিনকাস সালাম অর্থ এবং নামাজে সালাম ফেরানোর পরের জিকির ও দোয়া নিয়ে আলোচনা করব। হাদিসে বর্ণিত সুন্নত জিকির ও দোয়াগুলো তুলে ধরা হলো-
0 notes
Text
২০টি সুক্ষ্ম বিষয়ের কথা তুলে ধরলামঃ
১. সর্বদা আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করো ।
২. চেষ্টা করো সারা জীবনে কেউ যেন তোমার অভিযোগ অন্য কারো কাছে না করে । আল্লাহর কাছে কখনই না ।
৩. বংশীয় লোকদের সাথে কখনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করো না । ক্ষতি হলে মেনে নিও, তবে বিরোধিতা করো না । পরে ভালো ফল পাবে ।
৪. কোথাও এ কথা বলো না যে, আমি আলেম । আমার সাথে অনুগ্রহ করেন । এটি কখনই কাম্য নয় । চেষ্টা করো দ্বীনদারী হয়ে চলার ।
৫. সর্বোত্তম দস্তরখান হলো নিজ ঘরের দস্তরখান । যে রিজিক পাবে তাই রাজার হালে খাবে ।
৬. আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো থেকে আশা করো না ।
৭. প্রত্যেক আগামী দিনে পরিশ্রম বৃদ্ধি করো ।
৮. বিত্তশালী ও অহংকারী ব্যক্তি থেকে দূরে থাকাই শ্রেয় ।
৯. প্রতিদিন সকালে কিছু দান খয়রাত করো । আর সন্ধ্যায় এস্তেগফার পাঠ করার অভ্যাস করো ।
১০. নিজের কথার মাঝে মিষ্টতা তৈরি করো ।
১১. উচ্চস্বরে কথা বলো না । এমনকি ছোট বাচ্চাদের সাথেও নয় ।
১২. যে জায়গা থেকে তোমার রিজিকের ব্যবস্থা হচ্ছে সে জায়গাকে মনেপ্রাণে ভালোবাসো । যেমন সম্মান করবে তেমন রিজিক বৃদ্ধি পাবে ।
১৩. চেষ্টা করে সারা জীবনে সফল মানুষদের সাথে ওঠাবসা করবে । একদিন তুমিও তাঁদের অন্তর্ভুক্ত হবে ।
১৪. প্রত্যেক সেক্টরের যোগ্য ব্যক্তিদের সম্মান করো । তার সামনে আদবের সাথে আসা উচিত । হোক সে যে কোন ময়দানের ।
১৫. পিতা মাতা, শিক্ষক ও আত্মীয় স্বজনদের সাথে যেমন উত্তম আচরণ করবে তেমন রিজিক বৃদ্ধি পাবে ।
১৬. সব কাজে মধ্যমপন্��া গ্রহণ করো ।
১৭. জন সাধারণের সাথে সম্পর্ক রেখো । তাদের থেকে অনেক কিছু শেখা যায় ।
১৮. একজনের অভিযোগ অন্যের কাছে না করা । অভিযোগকারীকে আমাদের নবীকরিম ﷺ অপছন্দ করতেন ।
১৯. সব কথা ইতিবাচকভাবে উপস্থাপন করো । এর দ্বারা অনেক সমস্যার সমাধান হয় ।
২০. বড়দের বৈঠকে চুপ থেকো ।
সর্বশেষ এই দুয়া শিখে সর্বদা পাঠ করো । পেরেশান অবস্থায় অনেক উপকারে আসবে ।
رَبَّنَا آتِنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً وَهَيِّئْ لَنَا مِنْ أَمْرِنَا رَشَدًا
শামীম সাঈদী
0 notes
Video
youtube
কারবালার ঘটনা ৩
কারবালার নিকটবর্তী একটি গ্রাম ছিল, যার নাম ছিল আমরিয়া। ইয়াযীদ বাহিনী চলে যাওয়ার পর ঐ আমরিয়া গ্রামের অধিবাসীরা এসে শহীদদের দেহ মুবারকসমূহ দাফন করেছিল। মদীনা শরীফ থেকেও একটি দল হযরত জাবির বিন আব্দুল্লাহ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার নেতৃত্বে কারবালায় এসে পৌঁছেছিল। শহীদ পরিবারের কাফেলা যখন কারবালার প্রান্তরে পৌঁছল, সেই সময় মদীনা শরীফ থেকে আগত দল ও আমরিয়া গ্রামের অধিবাসীরাও উপস্থিত ছিল। তারা যখন এ মজলুম কাফেলাকে দেখলো তখন আর এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হল। ঘটনাক্রমে সেদিন ছিল ২০শে সফর অর্থাৎ শহীদদের ‘চেহলামের’ দিন। কাফেলার সবাই সেই রাত সেখানেই অতিবাহিত করেন। সারা রাত তাঁরা কুরআন শরীফ তিলাওয়াত করেন, দুয়া-দুরূদ শরীফ পাঠ করেন এবং খাবারের জন্য খিচুড়ী পাকান। আজকাল মুসলমান গণ যেরূপ কারো ইন্তিকালের পর ফাতিহা পাঠ বা ঈছালে ছওয়াব উপলক্ষে খিচুড়ী বা অন্য তাবারুকের ব্যবস্থা করে থাকেন। এটা মূলতঃ উনাদেরই স্মৃতিচারণ। #12shareef #saiyidul_aayaad_shareef #সাইয়্যিদুল_আইয়াদ_শরীফ
0 notes
Text
আশুরার দিন ধার করে হলেও পরিবারের জন্য ভালো খাওয়ার এর ব্যবস্থা করলেও একবছর কুদরতিভাবে স্বচ্ছলতা আল্লাহ পাক দিবেন!
ওয়াকেয়া: ১. আশূরা: এ প্রসঙ্গে কিতাবে একটি ওয়াকিয়া বর্ণিত রয়েছে, যখন কাজীদের (বিচারক) যুগ ছিল। এক ব্যক্তি ছিলেন গরিব ও আলিম। একবার অসুস্থতার কারণে গরিব আলিম ছাহিব তিনি তিনদিন যাবত কাজ করতে পারলেন না। চতুর্থ দিন ছিল পবিত্র আশূরা শরীফ। তিনি পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে উক্ত দিনে ভাল খাওয়ার ফযীলত সম্পর্কে জানতেন। যেমন, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে -
عَنْ حَضْرَتْ عَبْدِ اللهِ بْنِ مَسْعُوْدٍ رَضِىَ اللهُ تَعَلـٰى عَنْهُ اَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ وَسَّعَ عَلـٰى عِيَالِه فـِىْ النَّفَقَةِ يَوْمَ عَاشُوْرَاءِ وَسَّعَ اللهُ عَلَيْهِ سَائِرَ سَنَتِهٖ.
অর্থ : “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রদ্বিয়াল্লাহু তা’য়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, যে ব্যক্তি তার পরিবারবর্গকে পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে উক্ত দিন ভাল খাদ্য খাওয়াবে, মহান আল্লাহ পাক তিনি তাকে এক বছরের জন্য সচ্ছলতা দান করবেন।” (তবারানী শরীফ, মা-ছাবাতা বিসসুন্নাহ)
পবিত্র হাদীছ শরীফখানা গরিব আলিম ছাহিব তিনি কাজী ছাহিবের কাছে উল্লেখ করেন এবং নিজের অসুস্থতা ও পরিবারের অভুক্ত থাকার কথা উল্লেখ করে ১০ সের আটা, ১০ সের গোশ্ত ও ২ দিরহাম চাইলেন যে, ‘এই পরিমাণ খাদ্যদ্রব্য হাদিয়া অথবা কর্জ হিসেবে দিন।’ কাজী ছাহিব উনাকে যুহরের সময় আসতে বললো। যুহরের সময় কাজী ছাহিব বললো, আছরে আসতে। কিন্তু এরপরে আছরের সময় মাগরিব, মাগরিবের সময় ঈশা এবং ঈশার সময় সরাসরি না করে দিলো। তখন গরিব আলিম ছাহিব বললেন, হে কাজী ছাহিব! আপনি আমাকে দিতে পারবেন না, সেটা আগেই বলতে পারতেন, আমি অন্য কোথাও ব্যবস্থা করতাম। কিন্তু তা না করে আমাকে সারাদিন ঘুরিয়ে শেষ মুহূর্তে না করছেন? কাজী ছাহিব সেই গরিব আলিম ছাহিব উনার কথায় কর্তপাত না করে ঘরের দরজা বন্ধ করে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলো।
মনের দুঃখে আলিম ছাহিব তিনি তখন কাঁদতে কাঁদতে বাড়ির দিকে রওয়ানা হলেন। পথে ছিলো এক খৃস্টানের বাড়ি। একজন বয়স্ক ব্যক্তিকে কাঁদতে দেখে উক্ত খৃস্টান ব্যক্তি উনাকে কান্নার কারণ জিজ্ঞেস করলো। কিন্তু বিধর্মী হওয়ার কারণে খৃস্টানকে প্রথমে তিনি কিছু বলতে চাইলেন না। অতঃপর খৃস্টানের অধীর আগ্রহের কারণে তিনি পবিত্র আশূরা শরীফ উনার ফযীলত ও উনার বর্তমান দূরাবস্থার কথা ব্যক্ত করলেন। খৃস্টান ব্যক্তি তখন উৎসাহী হয়ে উনাকে পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে ১০ সের আটা, ১০ সের গোশত, ২ দিরহাম এবং অতিরিক্ত আরো ২০ দিরহাম দিল এবং বললো যে, আপনাকে আমি পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে প্রতিমাসে এ পরিমাণ হাদিয়া দিবো। ওই আলিম ছাহিব তিনি তখন তা নিয়ে বাড়িতে গেলেন এবং খাবার তৈরি করে ছেলে-মেয়েসহ আহার করলেন। অতঃপর দুয়া করলেন, “আয় মহান আল্লাহ পাক! যে ব্যক্তি আমাকে সন্তুষ্ট করলো, আমার ছেলে-মেয়ে��ের মুখে হাসি ফোটালো, মহান আল্লাহ পাক আপনি তার দিল খুশি করে দিন, তাকে সন্তুষ্ট করে দিন।”
ওই রাতে কাজী ছাহিব স্বপ্ন দেখলো। স্বপ্নে কাজী ছাহিবকে বলা হচ্ছে, হে কাজী ছাহিব! তুমি মাথা উত্তোলন করো। মাথা তুলে কাজী ছাহিব দেখতে পেলো যে, তার সামনে দুটি বেহেশতের বালাখানা। একটি স্বর্ণের আরেকটি রৌপ্যের। কাজী ছাহিব বললো, ‘আয় মহান আল্লাহ পাক! এটা কি?’ গায়িবী আওয়াজ হলো, ‘এ বালাখানা দুটি তোমার ছিলো। কিন্তু এখন আর তোমার নেই। কারণ তোমার কাছে যে গরিব আলিম ছাহিব তিনি পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে সাহায্যের জন্য এসেছিলেন উনাকে তুমি সাহায্য করোনি। এজন্য এ বালাখানা দুটি এখন ওমুক খৃস্টান লোকের হয়েছে।’ অতঃপর কাজী ছাহিবের ঘুম ভেঙে গেলো। ঘুম থেকে উঠে ওযূ করে নামায আদায় করে সেই খৃস্টানের বাড়িতে গেলো। খৃস্টান ব্যক্তি কাজী ছাহিবকে দেখে বিস্ময়াভূত হলো। কারণ কাজী ছাহিব খৃস্টানের পড়শি হওয়া সত্ত্বেও জন্মের পর থেকে এ পর্যন্ত কোনো সময় তার বাড়িতে আসতে দেখেনি।
অতঃপর খৃস্টান ব্যক্তি কাজী ছাহিবকে বললো, ‘আপনি এতো সকালে কি জন্য এলেন?’ কাজী ছাহিব বললো, ‘হে খৃস্টান ব্যক্তি! তুমি গত রাতে কি কোনো নেক কাজ করেছো?’ খৃস্টান ব্যক্তি বললো, আমার খেয়ালে আসে না যে, আমি কোনো উল্লেখযোগ্য নেক কাজ করেছি। তবে আপনি যদি জেনে থাকেন তাহলে আমাকে বলতে পারেন। তখন কাজী ছাহিব বললো, তুমি গত রাতে পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে এক গরিব আলিম ছাহিব উনাকে ১০ সের আটা, ১০ সের গোশত, ২ দিরহাম এবং তার সাথে আরো ২০ দিরহাম হাদিয়া করেছো এবং প্রতি মাসে উনাকে এ পরিমাণ হাদিয়া দেয়ার ওয়াদা করেছো। খৃস্টান ব্যক্তি তা স্বীকার করলো। কাজী ছাহিব বললো, তুমি তোমার এই নেক
কাজ এক লক্ষ দিরহামের বিনিময়ে আমার নিকট বিক্রি করে দাও এবং তুমি উনার সাথে প্রত্যেক মাসে যে ওয়াদা করেছো আমি উনাকে তা দিয়ে দিবো।’ খৃস্টান ব্যক্তি বললো, হে কাজী ছাহিব! আপনি কি জন্য এই সামান্য হাদিয়া করার বিনিময়ে আমাকে এক লক্ষ দিরহাম দিবেন সেটা স্পষ্ট করে বলুন? তখন কাজী ছাহিব তার স্বপ্নের কথা খুলে বললো যে, উক্ত গরিব আলিম ছাহিব তিনি পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে আমার কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন আমি উনাকে সাহায্য করিনি। যার কারণে রাতের বেলা আমাকে স্বর্ণ ও রৌপ্যের দ্বারা তৈরি বেহেশতের দুটি বালাখানা স্বপ্নে দেখিয়ে বলা হয়েছে, হে কাজী ছাহিব! ‘এ বালাখানা দুটি তোমার ছিলো। কিন্তু এখন আর তোমার নেই। কারণ তোমার কাছে যে গরিব আলিম ছাহিব পবিত্র আশূরা শরীফ উনার সম্মানার্থে সাহায্যের জন্য এসেছিলেন তাকে তুমি সাহায্য করোনি। এজন্য এ বালাখানা দুটি এখন ওমুক খৃস্টান লোকের হয়েছে।’ কাজী ছাহিব বললো, তুমি তো খৃস্টান। তুমি তো এই বালাখানা পাবে না। কারণ, দ্বীন ইসলাম উনার আগমনের পরে পূর্ববর্তী সমস্ত ধর্ম বাতিল হয়ে গেছে। কাজেই সেই ধর্মের উপর যারা থাকবে তারা জান্নাত লাভ করতে পারবে না। তখন খৃস্টান ব্যক্তি বললো, আমি যদি পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করি তাহলে কি এই বালাখানার মালিক হতে পারবো? তখন কাজী ছাহিব বললো, হ্যাঁ, তুমি যদি পবিত্র দ্বীন ইসলাম গ্রহণ করো তাহলে বালাখানা লাভ করতে পারবে। তখন খৃস্টান ব্যক্তি বললো, হে কাজী ছাহিব! আপনি সাক্ষী থাকুন-
اَشْهَدُ اَلَّا اِلٰهَ اِلَّا اللهُ وَاَشْهَدُ اَنَّ مُـحَمَّدًا رَّسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ
আমি এক্ষুণি কালিমা শরীফ পড়ে মুসলমান হয়ে গেলাম। সুবহানাল���লাহ! অর্থাৎ খৃস্টান ব্যক্তি পবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে সম্মান করার কারণে মহান আল্লাহ পাক তিনি উনাকে ঈমান দান করলেন এবং জাহান্নাম থেকে নাযাত দিয়ে জান্নাত দান করলেন। সুবহানাল্লাহ!
(তাযকিরাতুল আওলিয়া)
সুসংসংবাদ হচ্ছে এই আমলগুলো রাজারবাগ দরবার শরীফে আনুষ্ঠানিকভাবে করা হয়।তাই আপনিও নিয়ামত নিতে হাদিয়া করুন 01718740742 নগদ/বিকাশ পারসোনাাল
(#90DaysMahfil sm40.com 01718740742 nagad/bikas personal)
0 notes
Link
0 notes
Link
তিনটি গুন তিন মিনিটে জান্নাতে যেতে হলে...।সহজ আমল।।বালা মুসিবতের আমল।দুয়া।।
#তিনটি গুন তিন মিনিটে জান্নাতে যেতে হলে...।সহজ আমল।।বালা মুসিবতের আমল।দুয়া।।#Abdul Hi Muhammad Saifullah#আব্দুল হাই মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ#মাশাআল্লাহ আল্লাহু আকবার#মাশাআল্লাহ#আল্লাহু আকবার#Masa allah#Alhamdulillah#তিনটি গুন তিন মিনিটে জান্নাতে যেতে হলে#সহজ আমল#বালা মুসিবতের আমল।#দুয়া#Education#Creative Commons Attribution license (reuse allowed)
0 notes