#তারাবীহ
Explore tagged Tumblr posts
Text
তারাবীহ ২০ রাকাত, ৩২ দলিল
বিশ রাকাত তারাবীহের ৩২ টি দলীল। তারাবীহ ২০ রাকাতের ৩২ দলিল 🌻আপনার একটি শেয়ারের মাধ্যমে অনেক সরলমনা মুসলমানের ভুল ভাঙতে পারে। 🌹 সাইয়্যিদিনা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তারাবীহ বিশ রাকাত পড়তেন (১) হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ রা. বলেন, خَرَجَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاتَ لَيْلَةٍ فِي رَمَضَانَ فَصَلَّى النَّاسُ أَرْبَعَةً وَعِشْرِيْنَ رَكْعَةً وَأَوْتَرَ…
View On WordPress
#ঈমান আকিদাহ#তারাবী#তারাবীহ#তারাবীহ নামাজ আছে তো?#তারাবীহ সালাতে দোয়া#তারাবীহ ২০ রাকাত#তারাবীহ ৮ রাকাত#৪ রাকাত পর পর দোয়া
0 notes
Video
youtube
তারাবীহ নামাজের নিয়ত ⁉ তারাবিহ সুন্নাত নাকি নফল | Ahmodullah | 23/03/2023
0 notes
Link
0 notes
Video
youtube
ঔষধ ৬
পূর্বের পরঃ(৬)#রোযা রেখে ব্যায়াম করার নিয়মঃ ইফতারের পর বা রাতে খাবারের পর ব্যায়াম করবেন বা হাঁটবেন- দিনে অন্য কোন সময়ে নয়। যারা #ওজন কমানোর জন্য বিশেষ ডায়েট করছেন তারা সঠিক নিয়ম মেনে নির্দেশ মত দিনে ব্যায়াম করতে পারবেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এবং বিশ রাকাত #তারাবীহ নামাজ পড়ে ব্যায়াম বা না হাঁটলেও চলবে। চলবে
0 notes
Text
১৪তম রোজার তারাবীহ - সুরা আম্বিয়ার ১নং আয়াত থেকে সুরা হজ্জ্বের ৭৮নং আয়াত পর্যন্ত থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
★ ১৪তম রোজার তারাবীহ ★
১৪তম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ১৭তম পারা তেলাওয়াত করা হবে। ১৭তম পারা (সুরা আম্বিয়ার ১নং আয়াত থেকে সুরা হজ্জ্বের ৭৮নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
•আকাশ ও পৃথিবী এবং যা এতদুভয়ের মধ্যে রয়েছে, তা আমি ক্রীড়াচ্ছলে সৃষ্টি করিনি। [ সুরা আম্বিয়া-১৬ ]
•তারা মাটি হইতে তৈরী যেসব দেবতা গ্রহণ করেছে, সেসব কি মৃতকে জীবিত করতে সক্ষম? [ সুরা আম্বিয়া-২১ ]
•আমি আপনার পূর্বে এমন কোন রাসূল প্রেরণ করেনি, তার প্রতি 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' এই ওহী ব্যতীত। সুতরাং তোমরা আমারই এবাদত কর। [ সুরা আম্বিয়া-২৫ ]
•কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে, আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী মিশে ছিল ওতপ্রোতভাবে; অত���পর আমি উভয়কে পৃথক করে দি��াম এবং প্রাণবান সবকিছু আমি পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। এরপরও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না? [ সুরা আম্বিয়া-৩০ ]
•(আল্লাহই) সৃষ্টি করেছেন রাত্রি ও দিন এবং সূর্য ও চন্দ্র। সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে। [ সুরা আম্বিয়া-৩৩ ]
•জীব মাত্রই মৃত্যুর স্বাদ আস্বাদন করবে। আমি তোমাদেরকে মন্দ ও ভাল দ্বারা পরীক্ষা করে থাকি এবং আমারই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে। [ সুরা আম্বিয়া-৩৫ ]
•তবে কি আমি ব্যতীত তাদের এমন দেব-দেবী আছে যারা তাদেরকে রক্ষা করবে? তারা তো নিজেদেরই সাহায্য করতে সক্ষম নয় এবং তারা আমার মোকাবেলায় সাহায্যকারীও পাবে না। [ সুরা আম্বিয়া-৪৩ ]
•আমি কেয়ামতের দিন ন্যায়বিচারের মানদন্ড স্থাপন করব। সুতরাং কারও প্রতি জুলুম হবে না। যদি কোন আমল সরিষার দানা পরিমাণও হয়, আমি তা উপস্থিত করব এবং হিসাব গ্রহণের জন্যে আমিই যথেষ্ট। [ সুরা আম্বিয়া-৪৭ ]
•তোমরা কি আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুর এবাদত কর, যা তোমাদের কোন উপকারও করতে পারে না এবং ক্ষতিও করতে পারে না ? [ সুরা আম্বিয়া-৬৬ ]
•অতঃপর যে কেহ মুমিন অবস্থায় সৎকর্ম সম্পাদন করে, তার প্রচেষ্টা অস্বীকৃত হবে না এবং আমি তা লিপিবদ্ধ করে রাখি। [ সুরা আম্বিয়া-৯৪ ]
•তোমরা এবং আল্লাহর পরিবর্তে তোমরা যাদের পুজা কর, সেগুলো দোযখের ইন্ধন। তোমরা সবাই তাতে প্রবেশ করবে। [ সুরা আম্বিয়া-৯৮ ]
•এই মূর্তিরা যদি উপাস্য হত, তবে জাহান্নামে প্রবেশ করত না। প্রত্যেকেই তাতে চিরস্থায়ী হয়ে পড়ে থাকবে। [ সুরা আম্বিয়া-৯৯ ]
•সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে নেব, যেমন গুটানো হয় লিখিত কাগজপত্র। যেভাবে আমি প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম, সেভাবে পুনরায় সৃষ্টি করব। প্রতিশ্রুতি পালন করা আমার কর্তব্য, আমি এটা পালন করবই। [ সুরা আম্বিয়া-১০৪ ]
•আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্যে রহমত স্বরূপই প্রেরণ করেছি। [ সুরা আম্বিয়া-১০৭ ]
•হে লোক সকল! তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর। নিশ্চয় কেয়ামতের প্রকম্পন একটি ভয়ংকর ব্যাপার। [ সুরা হাজ্জ্ব-১ ]
•যেদিন তোমরা তা প্রত্যক্ষ করবে, সেদিন প্রত্যেক স্তন্যধাত্রী তার দুধের শিশুকে বিস্মৃত হবে এবং প্রত্যেক গর্ভবতী তার গর্ভপাত করবে এবং মানুষকে তুমি দেখবে মাতাল সদৃশ; অথচ তারা নেশাগ্রস্থ নয়; বস্তুতঃ আল্লাহর আযাব কঠিন। [ সুরা হাজ্জ্ব-২ ]
•হে লোকসকল! যদি তোমরা পুনরুত্থানের ব্যাপারে সন্দিগ্ধ হও, তবে (ভেবে দেখ-) আমি তোমাদেরকে মৃত্তিকা থেকে সৃষ্টি করেছি। এরপর বীর্য থেকে, এরপর জমাট রক্ত থেকে, এরপর পূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট ও অ��ূর্ণাকৃতিবিশিষ্ট মাংসপিন্ড থেকে, তোমাদের কাছে ব্যক্ত করার জন্যে। আর আমি এক নির্দিষ্ট কালের জন্যে মাতৃগর্ভে যা ইচ্ছা রেখে দেই, এরপর আমি তোমাদেরকে শিশু অবস্থায় বের করি; তারপর যাতে তোমরা যৌবনে পদার্পণ কর। তোমাদের মধ্যে কেউ কেউ মৃত্যুমুখে পতিত হয় এবং তোমাদের মধ্যে কাউকে হীন��ম বয়স পর্যন্ত পৌছানো হয়, যাতে সে জানার পর জ্ঞাত বিষয় সম্পর্কে সজ্ঞান থাকে না। তুমি ভূমিকে পতিত দেখতে পাও, অতঃপর আমি যখন তাতে বৃষ্টি বর্ষণ করি, তখন তা সতেজ ও স্ফীত হয়ে যায় এবং সর্বপ্রকার সুদৃশ্য উদ্ভিদ উৎপন্ন করে। [ সুরা হাজ্জ্ব-৫ ]
•কেয়ামত অবশ্যম্ভাবী, এতে সন্দেহ নেই এবং এ কারণে যে, কবরে যারা আছে, আল্লাহ তাদেরকে পুনরুত্থিত করবেন। [ সুরা হাজ্জ্ব-৭ ]
•কতক মানুষ জ্ঞান; প্রমাণ ও উজ্জ্বল কিতাব ছাড়াই আল্লাহ সম্পর্কে বিতর্ক করে। [ সুরা হাজ্জ্ব-৮ ]
•মানুষের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিধা-দ্বন্দ্বে জড়িত হয়ে আল্লাহর এবাদত করে। যদি সে কল্যাণ প্রাপ্ত হয়, তবে এবাদতের উপর কায়েম থাকে; এবং যদি কোন পরীক্ষায় পড়ে, তবে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। সে ইহকালে ও পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত। এটাই প্রকাশ্য ক্ষতি [ সুরা হাজ্জ্ব-১১ ]
•সে আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুকে ডাকে, যে তার অপকার করতে পারে না এবং উপকারও করতে পারে না। এটাই চরম পথভ্রষ্টতা। [ সুরা হাজ্জ্ব-১২ ]
•যারা কুফরী করে, তাদের জন্যে আগুনের পোশাক তৈরী করা হয়েছে। তাদের মাথার উপর ফুটন্ত পানি ঢেলে দেয়া হবে। ফলে তাদের পেটে যা আছে, তা এবং চর্ম গলে বের হয়ে যাবে। তাদের জন্যে আছে লোহার হাতুড়ি।
তারা যখনই যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ হয়ে জাহান্নাম থেকে বের হতে চাইবে, তখনই তাদেরকে তাতে ফিরিয়ে দেয়া হবে। বলা হবেঃ দহন শাস্তি আস্বাদন কর। [ সুরা হাজ্জ্ব-১৯-২২ ]
•তোমরা মূর্তিদের অপবিত্রতা থেকে বেঁচে থাক এবং মিথ্যা কথন থেকে দূরে সরে থাক; [ সুরা হাজ্জ্ব-৩০ ]
•আল্লাহ নিশ্চয়ই তাদেরকে সাহায্য করবেন, যারা আল্লাহর সাহায্য করে। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশালী শক্তিধর। [ সুরা হাজ্জ্ব-৪০ ]
•আমি কত জনপদ ধ্বংস করেছি এমতাবস্থায় যে, তারা ছিল গোনাহগার। এই সব জনপদ এখন ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে এবং কত কূপ পরিত্যক্ত হয়েছে ও কত সুদৃঢ় প্রাসাদ ধ্বংস হয়েছে। [ সুরা হাজ্জ্ব-৪৫ ]
•যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে এবং সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্যে আছে পাপ মার্জনা এবং সম্মানজনক রুযী। [ সুরা হাজ্জ্ব-৫০ ]
•তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যাদের পূজা কর, তারা কখনও একটি মাছি সৃষ্টি করতে পারবে না, যদিও তারা সকলে একত্রিত হয়। আর মাছি যদি তাদের কাছ থেকে কোন কিছু ছিনিয়ে নেয়, তবে তারা তার কাছ থেকে তা উদ্ধার করতে পারবে না, প্রার্থনাকারী ও যার কাছে প্রার্থনা করা হয়, ��ভয়েই শক্তিহীন। [ সুরা হাজ্জ্ব-৭৩ ]
0 notes
Text
তারাবীহ নামাজ পড়ার আহ্বান সকল মসজিদে একই পদ্ধতিতে
তারাবীহ নামাজ পড়ার আহ্বান সকল মসজিদে একই পদ্ধতিতে
তারাবীহ নামাজ পড়ার আহ্বান সকল মসজিদে একই পদ্ধতিতে।পবিত্র রমজান মাসে খতম তারাবীহ পড়ার সময় সারাদেশের সকল মসজিদে একই পদ্ধতি অনুসরণ করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। বুধবার (৩০ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানানো হয়েছে। পবিত্র রমজান মাসে দেশের প্রায় সকল মসজিদে খতম তারাবীহ নামাজে পবিত্র কুরআনের নির্দিষ্ট পরিমাণ পারা তিলাওয়াত করার রেওয়াজ চালু আছে। তবে কোন কোন মসজিদে এর ভিন্নতা পরিলক্ষিত…
View On WordPress
0 notes
Text
🌹খলীফায়ে ছালিছ, খলীফাতুল মুসলিমীন, আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার সংক্ষিপ্ত (সাওয়ানেহ উমরী) বা পরিচিতি মুবারক-
আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম তিনি আখিরী রসূল, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের অন্তর্ভুক্ত এবং তিনি খলীফায়ে ছালিছ তথা পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার ৩য় খলীফা।
🌹মূল নাম মুবারক: হযরত উছমান আলাইহিস সালাম।
🌹সম্মানিত পিতা: আফ্ফান ইবনে আবূল আছ।
🌹সম্মানিত মাতা: আরওয়া বিনতে কুরাইয।
🌹সম্মানিত বংশ: সম্মানিত কুরাঈশ।
🌹বিলাদত শরীফ: আমুল ফীল হস্তী বাহিনী আগমনের বছরের ছয় বছর পর, পবিত্র ৩রা সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিশ শুহূরিল আ’যম শরীফ, ইয়াওমুল ইছানাইনিল ‘আযীম শরীফ।
🌹খিলাফত মুবারক: ২৪ হিজরী সনের পহেলা মুহররম শরীফ, ইয়াওমুল আরবিয়া সকালে তিনি সম্মানিত খিলাফত উনার দ্বায়িত্ব গ্রহণ করেন। কয়েকদিন কম প্রায় ১২ বছর তিনি এ দায়িত্ব মুবারক পালন করেন।
🌹সম্মানিত ইসলামী পতাকা প্রসারণ: আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার খিলাফতকালে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার নিশানা আরব সাগর পাড়ি দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত হয়। অপরদিকে আফ্রিকার শেষ সীমানা পর্যন্ত এবং ইউরোপের সাইপ্রাসেও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার আলো ছড়ায়। এছাড়া আমীরুল মু’মিনীন সাইয়্যিদুনা হযরত ফারূক্বে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার অসমাপ্ত অভিযানগুলো তিনি সম্পূর্ণ করেন। উনার মুবারক পৃষ্ঠপোষকতায় আমুরিয়া, আলজেরিয়া, মরক্কো, ফিবরাস, জুরজান, খোরাসান, হিরাত, কাবুল, সিজিস্তান, নিশাপুর, হিসনুর রুয়াত, ত্রিপলী (লিবিয়া) এবং অধিকাংশ আফ্রিকাসহ এশিয়ার অধিকাংশ অঞ্চল পবিত্র ইসলামী খিলাফত উনার অন্তর্ভুক্ত হয়। যুন নূরাইন লক্বব মুবারক: বিভিন্ন কারণে তিনি যুন নূরাইন তথা দুই নূরের অধিকারী। প্রথমত, তিনি নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দুইজন বানাত আলাইহিমাস সালাম উনাদেরকে পর্যায়ক্রমে গ্রহণ করেছেন। দ্বিতীয়ত, তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদের উভয়ই সংকলন করেছেন। তৃতীয়ত, কামালতে রিসালাত এবং কামালতে ��িলায়েত উভয়ই উনার মাঝে একত্রিত হয়েছে। চতুর্থত, তিনি দুইবার হিজরত মুবারক করেছেন।
🌹বিশেষ বিষয়: আমীরুল মু’মিনীন, সাইয়্যিদুনা হযরত যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম উনার কাছ থেকে মুহাদ্দিসগণ ১৪৬খানা পবিত্র হাদীছ শরীফ বর্ণনা করেছেন। তিনি জুমুয়ার ছানী আযানের প্রচলন করেন। ২৬ হিজরী সনে মসজিদে হারাম শরীফ উনার জন্য নতুন জায়গা ক্রয় করে উনার বিস্তৃতি ঘটান। এছাড়া উনার সময়ে মসজিদে নববী শরীফ উনার ব্যাপক সংস্কার করা হয়। তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনাকে রুকু হিসেবে বিন্যস্ত করেন। উনার মুবারক তত্ত্বাবধানেই খতমে তারাবীহ উনার প্রচলন ঘটে।
🌹বিছাল শরীফ (শাহাদাতী শান মুবারক): ৩৫ হিজরীর, ১৮ই যিলহজ্জ শরীফ, ইয়াওমুল জুমুয়াহ শরীফ, বেলা ১১টা বেজে ৫৯ মিনিট ১৫ সেকেন্ডে।
🌹পবিত্র শাহাদাতী শান মুবারক প্রকাশের সময় উনার বয়স মুবারক: ৮২ বৎসর।
🌹রওজা শরীফ: (জান্নাতুল বাক্বী উনার পূর্ব সীমানায় উঁচু স্থানে) মদিনা শরীফ।
0 notes
Photo
🟢🟩🟪🟫⬛⬜🟥🟧🟨🟦🔵 ৩০ টি সিয়াম||৩০ টি সেহরি|| ৩০ টি ইফতার|| ৩০ টি তাহাজ্জুদ||৩০ টি তারাবীহ||৩০ দিন কোরআন তেলওয়াত ||৩০ দিন তাসবিহ তাহলিল তাহমিদ তামজিদ|| ৩০ দি��� দরুদপাঠ|| ৩০ দিন তওবা ও ইস্তেগফার||৩০ দিন দোয়া|| হে আল্লাহ! সকল মুসলমানদের শিরক- বিদআতমুক্ত ও হারাম মুক্ত হয়ে সহি সুন্নাহ দৃঢ় ঈমাণে এই সকল আমল বিশুদ্ধভাবে পালন করার তৌফিক দান করো!আমিন।। https://www.instagram.com/p/Cb7GSGqBFPP/?utm_medium=tumblr
0 notes
Text
🟢🟩🟪🟫⬛⬜🟥🟧🟨🟦🔵
৩০ টি সিয়াম||৩০ টি সেহরি|| ৩০ টি ইফতার|| ৩০ টি তাহাজ্জুদ||৩০ টি তারাবীহ||৩০ দিন কোরআন তেলওয়াত ||৩০ দিন তাসবিহ তাহলিল তাহমিদ তামজিদ|| ৩০ দিন দরুদপাঠ|| ৩০ দিন তওবা ও ইস্তেগফার||৩০ দিন দোয়া||
হে আল্লাহ! সকল মুসলমানদের শিরক- বিদআতমুক্ত ও হারাম মুক্ত হয়ে সহি সুন্নাহ দৃঢ় ঈমাণে এই সকল আমল বিশুদ্ধভাবে পালন করার তৌফিক দান করো!আমিন।।
0 notes
Text
বই : ইসলাম প্রসঙ্গে পত্রবলী Letters on ISLAM
একটি ছোট কিন্তু গুরুত্বপুর্ন কিতাব। গ্রন্থকার মুহাম্মদ ফাজেল জামালী কর্তৃক কারারুদ্ধ থাকা অবস্থায় তাঁর পুত্রের নিকট লিখিত পত্রাবলি। যা ইংরেজিতে Letters On ISLAM নামে বাংলায় অনুবাদ করেন অধ্যাপিকা সালীমা সুলতানা এবং প্রকাশ হয় ইসলামি ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ থেকে। বর্তমান ফিতনার জামানায় অনেক উপকারী হিসেবে কাজে দিবে। অধ্যয়ন করলেই বুঝতে পারবেন। ডাউনলোড করতে বা অনলাইনে পড়তে ক্লিক করুন
View On WordPress
#আউলিয়া#আফজাল মানুষ#আবু বকর সিদ্দিক রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু#আরবী শিক্ষা#আসহাবে রাসূল#আহলে বাইত#আহলে হাদীস#ইমাম আবু হানীফা#ঈমান আকিদাহ#উপকার করে বলে বেড়ানো#ওলি#ওলী#ওহাবী#কবর উঁচু করণ#টাখনুর নিচে কাপড় পরিধান#তারাবীহ নামাজ আছে তো?#তারাবীহ ২০ রাকাত#দাড়ি রাখা কি জরুরি#দাড়ি রাখার বিধান#দুনিয়াদার আলেম#নজদী#নজদীয়াত ও ওয়াহাবী মতবাদঃ মুসলিম বিভেদ#নবীজীর শুভাগমন#নাভির নিচে হাত বাধা#নামাজ#নামাজে হাত বাধা#নূর নবীজি#পরিবার#পুরুষের দাড়ি#পোশাক পরিচ্ছদ
0 notes
Photo
বিবেক কে সুস্থ রাখুন: ★৩০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ক্রিকেট খেলতে পারি, কিন্তু এসি ছাড়া তারাবীহ নামাজ পড়তে পারি না! ★রেস্টুরেন্টে খেয়ে ওয়েটারকে ১০০ টাকা বকশিস দিতে পারি, কিন্তু রেস্টুরেন্টের সামনে রৌদ্রে দাড়িয়ে থাকা ভিক্ষুকটিকে ১০ টাকা দিতে পারি না! ★ বাড়ির দারোয়ান কে ৭ হাজার টাকা বেতন দিতে পারি, কিন্তু মসজিদের ইমাম সাহেবের ৩০০ টাকা বেতন দিতে পারিনা! ★ঈদের শপিং এ নিজের বাচ্চার জন্য ১০ হাজার টাকা বাজেট রাখতে পারি, কিন্তু বাড়িতে কাজের মেয়েটির জন্য ১ হাজার টাকা বাজেট রাখতে পারি না! ★শপিং মলে মানসম্মানের ভয়ে দরাদরি না করে ১ হাজার টাকার জিনিস দেড় হাজার টাকায় কিনতে পারি, কিন্তু তরকারি বাজারে ৩০ টাকার টমেটো ৩২ টাকা চাইলেই বিক্রেতাকে মেরে বসি! ★২০০ টাকার বাস ভাড়া ২০০০ টাকা দিয়ে কার নিয়ে যেতে পারি, কিন্তু রিক্সাওয়ালা ১০ টাকার ভাড়া ১৫ টাকা চাইলেই থাপ্পর দিতে দেরি করি না! ★শরীর পরিস্কার রাখার জন্য হাজার টাকার সাবান/ ফেইসওয়াস ব্যবহার করতে পারি, কিন্তু সম্পদ পরিস্কার/পবিত্র করার জন্য দরিদ্রকে যাকাত দিতে পারি না! কোথায় মানবতা, কোথায় মনুষত্ব?🤦 https://www.instagram.com/p/CTDfRjQhzd9/?utm_medium=tumblr
0 notes
Text
১৩তম রোজার তারাবীহ - সুরা কা’হফের ৭৫নং আয়াত থেকে সুরা ত্ব-হা এর ১৩৫নং আয়াত পর্যন্ত থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
১৩তম রোজার তারাবীহ নামাজে পবিত্র কোরআন থেকে ১৬তম পারা তেলাওয়াত করা হবে। ১৬তম পারা (সুরা কা’হফের ৭৫নং আয়াত থেকে সুরা ত্ব-হা এর ১৩৫নং আয়াত পর্যন্ত) থেকে সংক্ষেপে কিছু অংশ তুলে ধরা হলো:-
•বলুনঃ আমি কি তোমাদেরকে সেসব লোকের সংবাদ দেব, যারা কর্মের দিক দিয়ে খুবই ক্ষতিগ্রস্ত। [ সুরা কা’হফ-১০৩ ]
•তারাই সে লোক, যাদের পার্থিবজীবনে সব প্রচেষ্টা পন্ড হয়, অথচ তারা মনে করে যে, তারা সৎকর্ম করেছে। [ সুরা কা’হফ-১০৪ ]
•তারাই সে লোক, যারা তাদের পালনকর্তার নিদর্শনাবলী এবং তাঁর সাথে সাক্ষাতের বিষয় অস্বীকার করে। ফলে তাদের কর্ম নিষ্ফল হয়ে যায়। সুতরাং কেয়ামতের দিন তাদের জন্য কোন ওজনের ব্যবস্থা রাখবো না। [ সুরা কা’হফ-১০৫ ]
•জাহান্নাম-এটাই তাদের প্রতিফল; যেহেতু তারা কুফরী করেছে এবং আমার নিদর্শনাবলী ও রসূলগণকে বিদ্রূপের বিষয় রূপে গ্রহণ করেছে। [ সুরা কা’হফ-১০৬ ]
•যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের অভ্যর্থনার জন্যে আছে জান্নাতুল ফেরদাউস। [ সুরা কা’হফ-১০৭ ]
•সেখানে তারা চিরকাল থাকবে, সে��ান থেকে তারা স্থানান্তর ক��মনা করতে চাইবে না। [ সুরা কা’হফ-১০৮ ]
•বলুনঃ আমার পালনকর্তার কথা, লেখার জন্যে যদি সমুদ্রের পানি কালি হয়, তবে আমার পালনকর্তার কথা, শেষ হওয়ার আগেই সে সমুদ্র নিঃশেষিত হয়ে যাবে। সাহায্যার্থে অনুরূপ আরেকটি সমুদ্র এনে দিলেও। [ সুরা কা’হফ-১০৯ ]
•হে আমার পালনকর্তা! আপনাকে ডেকে তো আমি কখনও ব্যর্থ হইনি। [ সুরা মারঈয়াম-৪ ]
•আল্লাহ এমন নন যে, সন্তান গ্রহণ করবেন, তিনি পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা, তিনি যখন কোন কাজ করা সিদ্ধান্ত করেন, তখন একথাই বলেনঃ 'হও' এবং তা হয়ে যায়। [ সুরা মারঈয়াম-৩৫ ]
•তিনি (ইব্রাহীম) তার পিতাকে বললেনঃ হে আমার পিতা, যে শোনে না, দেখে না এবং তোমার কোন উপকারে আসে না, তার এবাদত কেন কর? [ সুরা মারঈয়াম-৪২ ]
•যারা তওবা করেছে, বিশ্বাস স্থাপন করেছে। সুতরাং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং তাদের উপর কোন জুলুম করা হবে না। [ সুরা মারঈয়াম-৬০ ]
•এটা স্থায়ী জান্নাত, যে অদৃশ্য বিষয়ের ওয়াদা দয়াময় আল্লাহ তাঁর বান্দাদেরকে দিয়েছেন। নিশ্চয়ই তাঁর ওয়াদা অবশ্যম্ভাবী। [ সুরা মারঈয়াম-৬১ ]
•এই সেই জান্নাত, যার অধিকারী করব আমার বান্দাদের মধ্যে পরহেযগারদেরকে। [ সুরা মারঈয়াম-৬৩ ]
•তাদের পূর্বে কত মানব গোষ্ঠীকে আমি বিনাশ করেছি, যারা তাদের চাইতে সম্পদে ও জাঁক-জমকে শ্রেষ্ঠ ছিল। [ সুরা মারঈয়াম-৭৪ ]
•সেদিন দয়াময়ের কাছে পরহেযগারদেরকে অতিথিরূপে সমবেত করা হবে [ সুরা মারঈয়াম-৮৫ ]
•এবং অপরাধীদেরকে পিপাসার্ত অবস্থায় জাহান্নামের দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাব। [ সুরা মারঈয়াম-৮৬ ]
•কেয়ামত অবশ্যই আসবে, আমি তা গোপন রাখতে চাই; যাতে প্রত্যেকেই তার কর্মানুযায়ী ফল লাভ করে। [ সুরা ত্ব-হা-১৫ ]
•এ মাটি থেকেই আমি তোমাদেরকে সৃজন করেছি, এতেই তোমাদেরকে ফিরিয়ে দিব এবং পুনরায় এ থেকেই আমি তোমাদেরকে উত্থিত করব। [ সুরা ত্ব-হা-৫৫ ]
•নিশ্চয়ই যে তার পালনকর্তার কাছে অপরাধী হিসাবে আসে, তার জন্য রয়েছে জাহান্নাম। সেখানে সে মরবে না এবং বাঁচবেও না। [ সুরা ত্ব-হা-৭৪ ]
•আর যারা উপস্থিত হবে মুমিন অবস্থায়, সৎকর্ম সম্পাদন করেছে, তাদের জন্যে রয়েছে সুউচ্চ মর্তবা। [ সুরা ত্ব-হা-৭৫ ]
•আর যে তওবা করে, ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে, অতঃপর সৎপথে অটল থাকে, আমি তার প্রতি অবশ্যই ক্ষমাশীল। [ সুরা ত্ব-হা-৮২ ]
•যেদিন সিঙ্গায় ফূৎকার দেয়া হবে, সেদিন আমি অপরাধীদেরকে সমবেত করব দৃষ্টিহীন অবস্থায়। [ সুরা ত্ব-হা-১০২ ]
•দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দেবেন এবং যার কথায় সন্তুষ্ট হবেন সে ছাড়া কারও সুপারিশ সেদিন কোন কাজে আসবে না। [ সুরা ত্ব-হা-১০৯ ]
•সেই চিরঞ্জীব চিরস্থায়ীর সামনে সব মুখমন্ডল অবনমিত হবে এবং সে ব্যর্থ হবে যে জুলুমের বোঝা বহন করবে। [ সুরা ত্ব-হা-১১১ ]
•যে ঈমানদার ��বস্থায় সৎকর্ম সম্পাদন করে, সে জুলুম ও ক্ষতির আশঙ্কা করবে না। [ সুরা ত্ব-হা-১১২ ]
•এবং যে আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে, তার জীবিকা সংকীর্ণ হবে এবং আমি তাকে কেয়ামতের দিন অন্ধ অবস্থায় উত্থিত করব। [ সুরা ত্ব-হা-১২৪ ]
•সে বলবেঃ হে আমার পালনকর্তা আমাকে কেন অন্ধ অবস্থায় উত্থিত করলেন? আমি তো চক্ষুমান ছিলাম। [ সুরা ত্ব-হা-১২৫ ]
•আল্লাহ বলবেনঃ এমনিভাবে তোমার কাছে আমার আয়াতসমূহ এসেছিল, অতঃপর তুমি সেগুলো ভুলে গিয়েছিলে। তেমনিভাবে আজ তুমিও বিস্মৃত হলে [ সুরা ত্ব-হা-১২৬ ]
•আপনি আপনার পরিবারের লোকদেরকে নামাযের আদেশ দিন এবং নিজেও এর ওপর অবিচল থাকুন। আমি আপনার কাছে কোন রিযিক চাই না। আমি আপনাকে রিযিক দেই এবং আল্লাহ ভীরুতার পরিণাম শুভ। [ সুরা ত্ব-হা-১৩২ ]
0 notes
Text
পবিত্র রমযানে মাসে' আলেম-ওলামাদের উপর জূলুম-নিপীড়ন বন্ধ করুন
পবিত্র রমযানে মাসে' আলেম-ওলামাদের উপর জূলুম-নিপীড়ন বন্ধ করুন-
পবিত্র রমযান মাসে আলেম-ওলামাদের উপর জুলূম- নির্যাতন বন্ধ করতে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছেন জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) এর কেন্দ্রীয় নেতা জনাব খোরশেদ আলম। রহমত, বরকত ও নাজাতের বার্তা নিয়ে আমাদের মাঝে হাজির মহাসম্মানিত মাহে রমজান। রমজান সিয়াম সাধনা করে মহান রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য হাসিল করা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অপরিহার্য। আর এই রোজার মাসে তারাবীহ নামাজ পড়ে বের হওয়ার পর মসজিদের…
View On WordPress
0 notes
Text
আগামী কাল থেকে পবিত্র মাহে রমজান শুরু হতে চলেছে
আগামী কাল থেকে পবিত্র মাহে রমজান শুরু হতে চলেছে
হাবিবুল্লাহ,সংগ্ৰামপুর, দঃ২৪পরগানা::আজ সমস্ত এলাকা থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় চাঁদ না দেখা গেলেও যেসব অঞ্চলে মেঘমুক্ত আকাশ আছে সেখানে চাঁদ দেখা গিয়েছে। সুতরাং আজ তারাবীহ সহ আগামী কাল থেকে সেহেরীসহ রমজান মাসের প্রথম রোজা সাঢ়ম্বে শুর�� হতে চলেছে। বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা রিয়াজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি চাঁদ দেখা নিয়ে প্রামাণ্য সংবাদ প্রেরণ করেন, সেই সঙ্গে জাতির জন্য এই রমজান…
View On WordPress
0 notes
Text
তারাবীহ সালাত ২০ রাকাত সুন্নাহ
“তারাবীহর নামাজ ২০ রাকা’আত সুন্নত” রমযান মাসে তারাবীহর নামায পড়া ইসলামী শরী‘আতে সুন্নাত। এতে যেমন কারো দ্বিমত নেই তদ্রুপ তারাবীহর নামায বিশ রাকআত হওয়ার ব্যাপারেও প্রায় সবাই একমত। রাসূলুলাহ (দ.) ও সাহাবায়ে কিরামের আমল এটাই প্রমাণ করে যে, তারাবীহর নামায বিশ রাক‘আত সুন্নাত। এ ব্যাপারে বর্ণিত হাদীসগুলো নিম্নে উলেখ করা হলোঃ عن السائب بن يزيد رضى الله عنه قال كنا نقوم من زمان عمر بن الخطاب بعشرين…
View On WordPress
0 notes
Photo
মাহে রামাদানে ২৪ ঘণ্টার রুটিন
১. সাহরী খেতে ভোর রাতে উঠা সুন্নাহ, অল্প হলেও খাওয়া অন্তত একটি খেজুর হলেও,২. সাহরী খাওয়ার অন্তত আধা ঘন্টা আগে উঠে হলেও ৩০ দিনই ২,২ রাকা'আত করে করে ধীরে স্থিরে তাহাজ্জুদ পড়া। বাসার সবাইকে উৎসাহিত করা।৩. আযান ও সাহরীর মাঝে ৫০ আয়াত তিলাওয়াত করা যায় এমন সময় আনুমানিক ১০ মিনিট হাতে রেখে সাহরী শেষ করে নির্জনে দোয়া করা।৪. আযানের পর ফজরের সুন্নাত পাঠ করে বিছানায় হালকা একটু শুয়ে না ঘুমিয়ে ফরজ নামায পড়া, সূর্যোদয় পর্যন্ত বসে সেখানেই সকাল সন্ধ্যার দোয়া গুলো পড়া৫. ফজরের সালাত পড়ে স্বস্থানে বসেই যিকির করে সূর্যোদয়ের পর সালাতুল এশরাক পড়া। ৬. ঘুমিয়ে উঠে কুরআনুল কারীম পাঠ করা। অর্থ বুঝে পাঠ করা। অন্তত এক পৃষ্ঠা হলেও তাফসীর পড়া।৭. ইসলামিক বই পড়া৮. যোহরের আগে সূর্য পশ্চিমে হেলে পড়ার আগে আগে ২ রাকায়াত নফল নামায পড়া।৯. সকল ফরজ নামাযের পর সুন্নাহ অনুযায়ী দোয়া যিকির গুলো পড়া১০. বাসা বাড়িতে মা বোন স্ত্রীদের কাজে হেল্প করা১১. সন্তানদের, পরিবার সদস্যদের নিয়ে হাদীস পাঠ করা, ইসলামিক কাহিনী বলা।১২. বিশ্রাম নিয়ে আসরের পর আসর থেকে মাগরীব পর্যন্ত সকাল সন্ধ্যার বই থেকে যিকির গুলো পাঠ করা। তাসবীহ পাঠ করা।১৩. ইফতারের সময় হওয়া মাত্রই ইফতার করে ফেলা। অস্বাস্থ্যকর,ভাজা পোড়া না খাওয়া। খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নাহ। ইফতারের পরের দোয়া পাঠ করা।১৪.মাগরিব থেকে এশা পর্যন্ত না শুয়ে ইবাদাত বন্দেগী,কোরআন তিলাওয়াত করে সময় পার করা।১৫. এশার সালাতের পর ধীরস্থির ভাবে তারাবীহ পড়া, পারলে রাতের খাওয়া এশার আগেই খেয়ে নেয়া১৬. এশার পরেই বাড়তি কথা বার্তা না বলে শুয়ে যাওয়া তবে স্বামী স্ত্রী পারষ্পরিক কথা বলা যায়।১৭. নিয়ম মেনে কোরআন তিলাওয়াত করা, প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ করে রামাদানে খতম দেয়া যায়।১৮. টিভি প্রোগ���রাম দেখে সময় নষ্ট না করা১৯. অনেক অনেক তাওবা ইসেতেগফার করা,গুনাহ ক্ষমা করিয়ে নেয়া।২০. মহিলা পুরুষেরা কাজের ফাঁকে যিকির,তাওবা করতে পারবেন। এতে অযুর প্রয়োজন পড়েনা।
https://www.youtube.com/watch?v=7MNsE_AlvtE
#Ramadan#Ramadan in Corona#মাহে রামাদান#routine in ramadan#ramadan routine#মাহে রামাদানে ২৪ ঘণ্টার রুটিন#রামাদানে ২৪ ঘণ্টার রুটিন#রামাদানে রুটিন#রামাদানে ২৪ ঘণ্টা#করোনায় রমজান#সিয়াম#ইফতার#তারাবিহ
0 notes