#জম্মু ও কাশ্মীর বন্ধ
Explore tagged Tumblr posts
Link
0 notes
Text
বৃষ্টির কারণে ভূমিধসের কারণে বন্ধ জম্মু ও কাশ্মীর জাতীয় সড়ক
বৃষ্টির কারণে ভূমিধসের কারণে বন্ধ জম্মু ও কাশ্মীর জাতীয় সড়ক
মহাসড়কটি কাশ্মীর উপত্যকার লাইফলাইন এবং কাশ্মীরকে দেশের বাকি অংশের সাথে সংযোগকারী প্রধান সড়ক সংযোগ। . Source by [author_name]
View On WordPress
#k&k ভূমিধস#কাশ্মীর জাতীয় সড়ক#কাশ্মীর ভূমিধস#কাশ্মীরে ভূমিধস#কাশ্মীরের খবর#জম্মু ও কাশ্মীর বন্ধ#বন্ধ জম্মু ও কাশ্মীর জাতীয় সড়ক
0 notes
Text
লে লাদাখ ট্রিপ প্রথম পর্ব
প্রথম পর্ব:
খুব বেশী দিন আগের কথা নয় মাত্র দু বছর আগে আমরা মানে আমি ,আমার স্বামী অনিন্দ্য, আমাদের ছেলে রিভু আর আমার ৭৮ বছর বয়স ই শশুর মশাই আমাদের স্বপ্নের ট্রিপ করেছিলাম লে লাদাখ ট্রিপ।অনেক দিনের চিন্তা ভাবনা ,অনেক ভয় ভীতি নিয়েই ২৫শে জুন সকালের ফ্লাইটে দিল্লী আর দিল্লী থেকে দুপুর ১২ টার ফ্লাইটে ২.৩০ নাগাদ শ্রীনগর এয়ারপোর্টে এসে নেমেছিলাম।শ্রীনগর এয়ারপোর্টের চারিদিকে বন্দুকহাতে আর্মি দেখে মনে মনে বেশ ভয় পেয়ে ছিলাম।কিন্তু এয়ারপোর্টের বাইরে এসে প্রকৃতির অপরূপ রূপ দেখে সব ভয় পালিয়ে গেলো।ডাল লেকের কাছেই একটা হোটেল আগে থেকেই বুক করা ছিল। তাই বাইরে এসেই একটা গাড়ি নিয়ে হোটেলের দিকে রওনা দিয়েছিলাম।হোটেল এর কাছাকাছি পৌঁছে দুর থেকে ডাল লেক দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে গিয়েছিলাম । এই অল্প পথে
শ্রীনগর এর সৌন্দর্য্য দেখে আমি অভিভূত কিন্তু তখন ও বুঝি নি সৌন্দর্য্য এর আকর লুকিয়ে আছে কাশ্মীর এর কোনে কোনে।সেদিন শুধু ডাল লেকের পাশে বসেই কাটিয়ে দিয়েছিলাম। পরবর্তী চারদিনের সাইট সীনের জন্য একটা গাড়ি বুক করতে শ্রীনগর এ জম্মু কাশ্মীর টুরিস্ট অফিসে গিয়েছিলাম।জম্মু কাশ্মীর টুরিস্ট অফিস টি যে কোনো বড় হোটেলের থেকে কম কিছু নয়।অপূর্ব কাঠের কারুকার্য ময় বিশাল বড় অফ��স। টুরিস্ট অফিসের বাইরে বন্দুক ধারী আর্মি।গাড়ির ব্যাপার টা ঠিক করে বাইরে এসে পায়ে পায়ে আর্মি এর কাছে গেলাম কথা বলতে।গিয়ে বুজলাম উনি বাঙালি। বললেন দুদিন পরেই অমরনাথ যাত্রা শুরু হবে তাই এত সিকিউরিটি।ভয় পাবার মত কিছু নয়।সংবাদ মাধ্যম যা বলে ততটা খারাপ অবস্থা নয়,সঙ্গে সব সময় আইডি কার্ড থাকলে কোনো ��্রবলেম হবে না।পরের দিন সকালে বেরোলাম পেহেলগাও এর দিকে।কি সুন্দর পেহেলগাও।সঙ্গে কলকল রবে বয়ে চলা উচ্ছল লিডার নদী।সেদিন চন্দনবারিতে অমরনাথ যাত্রী ছাড়া অন্য টুরিস্ট দের শেষ যেতে দিয়েছিল কারণ ২৭ শে জুন থেকে অমরনাথ যাত্রা শুরু হয়েছিল। অমরনাথ না যেতে পারলেও অমরনাথ যাত্রার ব্যাবস্থা দেখে এসেছিলাম। আরু ভিলেজে এর অপরূপ সৌন্দর্য্য সঙ্গে আপেলের মত লাল গাল ছোটো ছোটো কাশ্মীরের মেয়ে গুলো কোনো দিন ভুলতে পারব না। বেতাব ভ্যালি র সবুজ মনোময় রূপ আর পাশে উচ্ছল লিডার দেখে আমরা সত্যিই অবাক হযেছিলাম। গুল মার্গ, সোন মার্গ,শ্রীনগর বিভিন্ন মোগল গার্ডেন যেমন শালিমার বাগ,চশমিশাহি,ডাল লেক,মানস বল,উরাল লেক সৌন্দর্য্যে একে অপরকে টেক্কা দেবে।
ডাল লেকেযে শিকারা করে ঘুরতে বেড়িয়ে লেকের মার্কেটে কেনাকাটা শুরু করলাম সেদিন হঠাৎ প্রবল ঝড় বৃষ্টি শুরু হলো। দোকানের সবাই যতক্ষণ না ঝড় বৃষ্টি থামলো কিছুতেই আমাদের বের হতে দেয়নি।ওদের চিন্তিত মুখ দেখে মনে হয় ছিল আপন জনের মধ্যেই আছি।সে দিন কোনো কারণে প্রকৃতি রুষ্ট ছিল তাই অনেক রাতে বৃষ্টি থামলে ঝড় থামেনি।তাই শেষ পর্যন্ত দোকানের এক কর্মচারী যে শিকাড়া চালাতে ওস্তাদ সে নিজে শিকাড়া চালিয়ে হোটেলের সামনের রাস্তাই তুলে দিয়ে গিয়েছিল।এমন মানবিক ব্যাবহার কি কোনো দিন ভোলা যায়।৫দিন পর আমাদের যাত্রা শুরু হয় লে এর দিকে। শ্রীনগর থেকেই একটা গাড়ি নিয়ে ছিলাম লে যাবার জন্য। সকালে বেড়িয়ে বিকালের দিকে কার্গিল পৌঁছে ছিলাম।সেদিন রাত্রি যাপন কার্গিল এ। কার্গিলের ওয়ার museum দেখে চোখ জলে ভিজে গিয়েছিলো।কত মায়ের কোল খালি করা সন্তানদের স্মৃতি তে তৈরি এই ওয়ার museum। শ্রীনগর থেকে কার্গিল এর রাস্তার সৌন্দর্য্য লিখে বর্ণনা করা অসম্ভব।চোখ জুড়ানো সবুজ সঙ্গে সিন্ধু নদী আর নাম না জানা বরফাচ্ছাদিত পর্বত।একদিকে পর্বত মাথা উচু করে দাঁড়িয়ে আছে আর একদিকে খাদ দিয়ে প্রবাহমান সিন্ধু নদী মাঝখান দিয়ে চকচকে কালো পিচের রাস্তা।পাহাড়ি রাস্তা এত ভালো খুব কম দেখা যায়।
কার্গিল থেকে পরের দিন সকালে যাত্রা শুরু লে এর দিকে।কার্গিল ছাড়তে ই প্রকৃতি গেলো পুরো পাল্টে।কোথাও সবুজের লেশ মাত্র নেই ,শুধু রুক্ষ পর্বত।কিন্তু রুক্ষ পর্বত গুলো কে যেনো তুলি দিয়ে রং ছড়িয়ে দিয়েছে।এক একটা পর্বত এর গায়ে বাতাস নানা রকম আলপনা এঁকে দিয়েছে।সত্যি বলতে কি এই সৌন্দর্য্য লিখে বর্ণনা করা যায় না,চোখে দেখে মনের ক্যানভাস এ ভরে রাখতে হয়।লে এর দিকে যেতে যেতে পথে দেখে ছিলাম লামারুরু বৌদ্ধ গুম ফা। লামারুরু খুব ��্রাচীন গুমফা।যেকোনো বৌদ্ধ গুমফা য় গেলো আমার কেনো জানি না শ্রদ্ধা আর ভয় দুটোই একসঙ্গে মনে জাগে।এই ক্ষেত্রে ও তাই হলো।বৌদ্ধ গুমফা গুলোর পরিবেশ কেমন যেনো গা ছমছমে ব্যাপার থাকে।পথে আর দেখেছিলাম পাথর সাহেব গুরুদুয়ার।পুরো গুরু দুয়ারাটাই আর্মি এর লোকজন পরিচালনা করে।এখানে প্রতিদিন কত লোকজন যে খায় তার হিসাব নেই।আর্মি এর লোকেরা বিশ্বাস করেন পাথর সাহিব শত্রুর হাত থেকে ওনাদের রক্ষা করেন।এখানে গরম চা বিস্কুট আর হালুয়া খেয়ে পথ যাত্রার ক্লান্তি দুর হয়।বিকালের দিকে আমরা আমাদের গন্তব্য লে তে এসে পৌঁছেছিলাম। পথে ম্যাগনেটিক হিল দেখেছিলাম।
এখানে গাড়ি স্টার্ট বন্ধ করে রাখলেও ম্যাগনেট গাড়িকে টেনে নিয়ে যায়, তাই গাড়ি এমনি চলতে থাকে। জীবনে অনেক কিছু কেনো ঘটে তার উত্তর পায়া যায় না কিন্তু যে অভিজ্ঞতা হয় তা সারা জীবনের সঞ্চয়।শ্রীনগর থেকে লে এর রাস্তায় এত বৈচিত্র্য,এত সৌন্দর্য্য যে লম্বা পাহাড়ী রাস্তার ক্লান্তি অনুভব করি নি। বয়স্ক শ্বশুড় শারিরীক কষ্ট ভুলে গিয়েছিল প্রকৃতির সৌন্দর্য্য দেখে।প্রথম দর্শনে যে কোনো বড় শহরের সঙ্গে লে শহরের খুব একটা পার্থক্য দেখি নি।দু দিন এর দীর্ঘ পথ যাত্রার ধকল লে তে আমাদের গন্তব্যে এসে যেন মনে পড়ে গেলো আমরা ক্লান্ত।লে তে আমাদের ট্রিপ টা ছিল ইউথ হোস্টেল অ্যাসোসিয়েশন ওফ ইন্ডিয়ার সঙ্গে।লে এর ইউথ হোস্টেল এর থাকার ব্যাবস্থা বেশ ভালো।কম খরচে লে ভ্রমণ করতে চাইলে এদের সঙ্গে যাওয়া খুব ভালো। সেদিন রুম পাবার পর ফ্রেস হলে আমাদের টিফিন আর গরম চা খাবার পর একটু আশপাশে হাঁটাহাঁটি করেছিলাম নিজেদের বেশি উচ্চতর আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে।সন্ধ্যে বেলায় আমাদের একটা আলাপ পরিচয় এর জন্য এক সঙ্গে ইউথ হোস্টেলের লনে জড়ো হয়েছিলাম।পরের দিন থেকে আমাদের লে ট্রিপ শুরু তাই প্রোগাম টা জানা আর নিজেদের মধ্যে পরিচিত হওয়া দরকার ছিল।আমরা চারজন ছাড়া গুজরাট থেকে ৪ টে কাপল, মুথুরা থেকে ১টা কাপল আর তাদের মা, মহারাষ্ট্র থেকে ১টা কাপল এবং একা একটি মহিলা,পুনে থেকে মা ছেলে। মোট ২০ জনের টিম ,মিনি ইন্ডিয়া।সব থেকে বয়স্ক আমার শ্বশুড় আর সব থেকে ছোট আমার ছেলে। নাচ গান করে সবাই খুব হইচই করে ডিনার খাবার পর ৯টার মধ্যে শুয়ে পড়তে হলো।কারণ পরের দিন থেকেই লে এবং তার চারপাশে দর্শণীয় স্থান দেখা শুরু হবে।
2 notes
·
View notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/91569
হঠাৎ গ্রেনেড বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল কাশ্মীর, চলছে চিরুণী অভিযান
.
কঠোর নিরাপত���তা ব্যবস্থার মধ্যেই কাশ্মীরে গ্রেনেড বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। শনি��ার শ্রীনগরে অজ্ঞাত ব্যক্��িদের চালানো গ্রেনেড হামলায় অন্তত সাত জন আহত হয়েছেন। এরমধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, শ্রীনগরের লাল চক থেকে কয়েকশ মিটার দূরে হরি সিং হাই স্ট্রিট মার্কেটে ওই হামলা হয়। বাজারের দোকানপাট বন্ধ থাকলেও কয়েকজন বিক্রেতা সেখানে কয়েকটি অস্থায়ী দোকান বসিয়ে প্রয়োজনীয় নানা সামগ্রী বিক্রি করছিলেন। এরমধ্যেই আকস্মিক গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পরপরই কাশ্মীর জোন পুলিশ টুইট করে জানায় যে ওই অঞ্চলটি ঘিরে ফেলা হয়েছে এবং সন্ত্রাসবাদীদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। উপত্যকার বিভিন্ন জায়গায় জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ এবং সিআরপিএফ চিরুণী অভিযান চালাচ্ছে।
গত ৫ আগস্ট জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিলের পর থেকেই থমথমে অবস্থা গোটা উপত্যকার। জম্মু-কাশ্মীরকে একরকম অবরুদ্ধ অবস্থায় রেখেছে মোদি সরকার। তবে দুই মাসেরও বেশি সময় পর পরিস্থিতি আয়ত্ত্বে এসেছে মনে করে শনিবার সরকার ঘোষণা করে যে আগামী সোমবার থেকে জম্মু ও কাশ্মীরে পোস্টপেইড মোবাইল সংযোগগুলো ফের চালু করা হবে।
জম্মু-কাশ্মীরের অবরুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যেই গত ৫ অক্টোবরও দক্ষিণ কাশ্মীরের অনন্তনাগে গ্রেনেড হামলা হয়েছিল। জেলা কালেক্টরের কার্যালয়ের বাইরে হওয়া ওই হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন আহত হন।
0 notes
Photo
শান্তিতে থাকতে বিশ্বভারতী ছেড়ে যেতে নারাজ কাশ্মীর থেকে আসা পড়ুয়া 08/09/2019 BanglaXP Web Desk কাশ্মীর, বিশ্বভারতী, ৩৭০ ধারা অমরনাথ দত্ত : সোমবার ৫ ই আগস্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ রাজ্যসভায় ৩৭০ ধারা সংরক্ষণ সংশোধনী বিল পেশ করে জম্মু কাশ্মীর থেকে বাতিল করেন স্বাধীনতার পর থেকে লাগু থাকা সেই বিতর্কিত ধারাকে। ৩৭০ ধারা বাতিল হওয়ার পর থেকে দেশজুড়ে আনন্দ উচ্ছ্বাসের সাথে সাথে রয়েছে চাপানউতোরও। কাশ্মীর থেকে ইতিমধ্যেই অজস্র বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতাদের সরিয়ে আনা হয়েছে যোগীর রাজ্যে। গৃহবন্দী থেকে আটক প্রাক্তন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও বেশ কয়েকজন রাজনৈতিক নেতা নেত্রী। কোন রকম অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে জম্মু-কাশ্মীরে বন্ধ রাখা হয়েছে ইন্টারনেট এবং অন্যান্য যোগাযোগের মাধ্যম। আর সেই কাশ্মীর থেকে বিশ্বভারতীতে পড়তে আসা এক পড়ুয়ার মুখ থেকে শোনা গেল বীরভূমের বিশ্বভারতীর শান্তির কথা। বিশ্বভারতীর কলা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ওই ছাত্র মহঃ সৈয়দ টেলি জম্মু কাশ্মীরের কুড়ি বছরের পরিস্থিতির কথা মনে করে জানায়, এই পরিস্থিতিতে সে শান্তিনিকেতন ছেড়ে যেতে চায় না। তার মুখে ফুটে উঠে শান্তিনিকেতনের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তির বাতাবরণ। তার বক্তব্য, “বিশ্বভারতীর মতো শান্তি প্রিয় জায়গা বিশ্বে আর কোথাও মেলা ভার। এখানে রয়েছে পারিবারিক সম্পর্ক, বিশ্বভারতীর কেউ কোন দিন বুঝতে দেয় না যে আমি কাশ্মীর থেকে এসেছি। সকলে আমার জন্য সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়।” তবে তারপরও তার মধ্যে রয়ে গেছে আক্ষেপ, একটা আশঙ্কা, এই মুহূর্তে জম্মু-কাশ্মীরে ইন্টারনেট এবং অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ থাকায় পরিবারের সদস্যদের সাথে যোগাযোগ করতে না পারায়। আর সেজন্য তার সরকারের কাছে দাবি, গণতান্ত্রিক দেশে সকলের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হোক। প্রসঙ্গত, কেন্দ্র সরকার জম্মু-কাশ্মীরে লাগু থাকা ৩৭০ ধারাকে বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীরকে দুটি আলাদা আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল হিসাবে ঘোষণা করে, একটি জম্মু-কাশ্মীর এবং অন্যটি লাদাখ। https://banglaxp.com/a-student-of-visva-bharati-says-dont-want-to-back-kashmir/ #santiniketandiaries #santiniketan_shoutout #bangla #kalabhavana #sangitbhavana #Kashmirbengalrelations #santiniketan #banglanews #bengalinews #article370 #article35A #blackdaykashmir5aug2019 #westbengal #westbengaldiaries #scorpiopisces #google2019 #instaedits #instaposts😍 #news desk #kashmirtensions (at Visva-Bharati, Santiniketan. West Bengal.) https://www.instagram.com/p/B1If_Dzl6ss/?igshid=7ingq8higurk
#santiniketandiaries#santiniketan_shoutout#bangla#kalabhavana#sangitbhavana#kashmirbengalrelations#santiniketan#banglanews#bengalinews#article370#article35a#blackdaykashmir5aug2019#westbengal#westbengaldiaries#scorpiopisces#google2019#instaedits#instaposts😍#news#kashmirtensions
0 notes
Photo
কাশ্মীর ইস্যু: এবার বন্ধ দিল্লি-লাহোর বাস পরিষেবা
জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল ও রাজ্যটিকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করার পরেই অবনতি ঘটে পাক-ভারত সম্পর্কের। সীমান্ত পারাপারকারী দুটি ট্রেন পরিষেবা বন্ধের পর এবার দিল্লি-লাহোর বাস পরিষেবা ‘দোস্তি’ও বন্ধ করার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে ইসলামাবাদ।
বিস্তারিত
0 notes
Text
গুলমার্গে করোনা বিস্ফোরণ, স্কি রিসোর্টে একসঙ্গে ৭০টি মামলা
গুলমার্গে করোনা বিস্ফোরণ, স্কি রিসোর্টে একসঙ্গে ৭০টি মামলা
গুলমার্গে করোনা বিস্ফোরণ: ওমিক্রন হুমকির মধ্যে, সরকারি ক্রীড়া বিভাগের একটি বড় ত্রুটি গুলমার্গের স্কি রিসর্টে বেশ কিছু স্কাইয়ার, বেশিরভাগ স্থানীয় স্কুলের ছাত্রদের জীবনকে ঝুঁকিতে ফেলেছে। জম্মু ও কাশ্মীর যুব পরিষেবা এবং ক্রীড়া বিভাগ আয়োজিত স্কিইং ক্যাম্পে 70 জনেরও বেশি অংশগ্রহণকারীর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
View On WordPress
0 notes
Text
চীনা সেনাদের দখলে ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা
New Post has been published on https://is.gd/2ynslK
চীনা সেনাদের দখলে ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা
উত্তেজনার মধ্যে লাদাখে আবারও ভারতীয় ভূখণ্ড দখলে নিয়েছে চীনা সেনারা। ভারতীয় সেনাবাহিনীর সূত্রের বরাত দিয়ে দেশটির সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার পত্রিকা শনিবার (২৭ জুন) এ খবর দিয়েছে। খবরে বলা হয়েছে, চীনা সেনারা পয়েন্ট ১৪-সহ গোটা এলাকায় অবস্থান নিয়েছে। ফলে ভারতীয় সেনারা পেট্রোলিং পয়েন্ট ১০, ১১, ১১-এ, ১২ এবং ১৩-এ পৌঁছতে পারছে না। এই পেট্রোলিং পয়েন্ট (পিপি)-১৪ এলাকায় গত ১৫ জুন সংঘর্ষ হয়েছিল। এখন সেখানে যেতেই পারছে না ভারতীয় সেনারা। আনন্দবাজার পত্রিকা বলছে, সংঘর্ষের পর ফের ভারতের এলাকা দখল করে বসে পড়েছে চীনা সেনারা। তবে দখলকৃত এলাকায় কোনো স্থাপনা নির্মাণ করেনি বলে খবরে উল্লেখ করে বলা হয়েছে, এই মুহূর্তে সেখানে বিস্তীর্ণ এলাকা দখল করে ফলেছে চীনারা। যার মধ্যে পড়েছে বটল-নেক পয়েন্ট বা ওয়াই জংশন পেট্রোলিং পয়েন্ট, ভারতের মধ্যে হলেও যা বর্��মানে চীনের দখলে। এর ফলে কয়েকশো বর্গ কিলোমিটার এলাকায় নজরদারি বন্ধ রাখতে হয়েছে ভারতকে। এ দিকে দু’দিনের সফর শেষে দিল্লি ফিরে শনিবার ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের কাছে সীমান্ত পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করেন সেনাপ্রধান এম এম নরবণে। এর পরে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের কথা রাজনাথের। এদিকে সংঘাত ও সীমান্তে চরম উত্তেজনার মধ্যে আকসাই চীন দখলমুক্ত করতে প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারতীয় সেনাবাহিনী। ১৯৬২ সালে যুদ্ধের পর প্রায় ৩৮ হাজার বর্গকিলোমিটার অংশ জুড়ে বিস্তৃত এই অঞ্চলটি দখল করে নেয় চীন। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় চীনের সেনা সমারোহ বাড়ার সঙ্গে ভারতও সমরসজ্জা শুরু করে দিয়েছে। সেনাবাহিনীর তিনটি ডিভিশনকে মোতায়েন করে শক্তি বাড়িয়েছে তারা। সবচেয়ে শক্তিশালী টি-৯০ ভীষ্ম ট্যাংকও ক'দিন হলো নিয়ে আসা হয়েছে সেখানে। ১৯৬২-র সংঘর্ষের সময় লাদাখ সীমান্তে ভারতের একটি মাত্র ব্রিগেড সেখানে ছিল। দুই হাজার জওয়ান ছিল ওই ব্রিগেডে। বর্তমানে লাদাখের সুরক্ষায় তিনটি বিভাগের ৪৫ হাজার ভারতীয় সেনা মোতায়েন রয়েছে। পার্বত্য অঞ্চলের অনুপাত হলো ১:১২। অর্থাৎ ভারতীয় সেনাবাহিনীর ৪৫ হাজার সৈন্যের মুখোমুখি হতে চীনের পাঁচ লাখ সৈন্যের শক্তি প্রয়োজন। ২০১৯ সালে লাদাখকে জম্মু-কাশ্মীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে, পৃথক কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মর্যাদা দেয় ভারতের কেন্দ্র সরকার। নয়াদিল্লির এই পদক্ষেপে তীব্র আপত্তি তুলেছিল বেইজিং। কারণ, তিব্বত থেকে জিনজিয়াং প্রদেশে যাওয়ার মসৃণ পথ আকসাই। যদি, এই রুটটি কোনোভাবে অবরুদ্ধ করা হয়, তবে চীনকে কারাকোরাম হয়ে বিকল্প পথে পৌঁছাতে হবে। আকসাই চীন নিয়ে ভারত ও চীনের বিরোধ বহুদিনের। এটি জম্মু-কাশ্মীর রাজ্যের লাদাখের অংশ ছিল। কিন্তু চীনের দাবি, আকসাই চীন তাদের জিংজিয়াং প্রদেশের অংশ। বিরোধ সেখানেই। আকসাই চীনের আয়তন ৩৭,২৪৪ কিলোমিটার। ভারতের অনেকগুলো রাজ্য এই অঞ্চলটির থেকে ছোট। এলাকাটি গোয়ার চেয়ে ১০ গুণ বড়। সিকিমের চেয়ে পাঁচ গুণ বড়। আবার মণিপুরের ��য়তনের তুলনায় প্রায় দেড় গুণ বড়। শুধু তা-ই নয়। বিশ্বের কয়েকটি দেশও আকসাই চীনের আয়তনের তুলনায় ছোট। তাইওয়ান, বেলজিয়ামের থেকে এর আয়তন বেশি। বৃহস্পতিবার (২৫ জুন) আকসাই চীনের দাবি তোলেন লাদাখের বিজেপি সাংসদ জামিয়াং সেরিং নামগিয়াল। এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, 'এটি একটি ভারতীয় অঞ্চল এবং এখন চীনা দখল থেকে এই জায়গা ফিরিয়ে আনার সময় এসেছে।' এর আগে গালওয়ান উপত্যকায় চীন সেনার অনুপ্রবেশের বিষয় সম্পূর্ণ অস্বীকার করেছিলেন বিজেপি সাংসদ। রাহুল গান্ধীর প্রশ্নের উত্তরে তিনি সাফ জানিয়েছিলেন, ১৯৬২ সালে কংগ্রেস ক্ষমতায় থাকার সময় চীন লাদাখে ঢুকে পড়েছিল। তারপর কংগ্রেস ও ইউপিএ সরকারের আমলে বারবারই তারা ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে পড়েছে।
0 notes
Text
জম্মু-কাশ্মীরে পঞ্চায়েতের শূন্য আসনে ভোট ৫ মার্চ
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/panchayat-poll-in-jammu-kashmir/
জম্মু-কাশ্মীরে পঞ্চায়েতের শূন্য আসনে ভোট ৫ মার্চ
বিশেষ সংবাদদাতা : জম্মু-কাশ্মীরের পঞ্চায়েতের শূন্য আসনে ভোটগ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আগামী ৫ মার্চ ভোটগ্রহণ শুরু হবে। মোট ৮ দফায় ভোট নেওয়া হবে। গত বছর ৫ অগাস্ট সংবিধানের ৩৭০ ধারা রদ করে জম্মু-কাশ্মীরকে ভেঙে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ঘোষণা করা হয়। তারপর এই প্রথম ভোটের পথে যাবে এই অঞ্চল। রাজ্যের নির্বাচন আধিকারিক শৈলেন্দ্র কুমার জানান, ব্যালট পেপারে ভোট নেওয়া হবে। জম্মু-কাশ্মীর থেকে লাদাখ বিচ্ছিন্ন করে কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল করা হয়েছে। তবে কেন্দ্র এই দুই অঞ্চলকে দিল্লি রাজ্যের মতো গড়ে তুলতে চায়। পৃথক বিধানসভ থাকবে। নির্বাচন হবে। পুলিশি নিয়ন্ত্রণ থাকবে দিল্লির হাতে। জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পর কাশ্মীর উপত্যকায় জঙ্গি হামলা ও অশান্তি রুখতে কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে রাখা হয়েছে। ইন্টারনেট সার্ভিস বন্ধ। রাজনৈতিক নেতাদের গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। এখন লেঃ গভর্নর জিসি মুর্মু কেন্দ্রের সঙ্গে তাল রেখে কাজ করছেন। লাদাখের যাবতীয় কাজ কেন্দ্র সরাসরি দেখছে।
0 notes
Video
youtube
জম্মু-কাশ্মীরে আংশিকভাবে চালু ফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা | এক ঝলক News বাংলা
জম্মু-কাশ্মীরে আংশিকভাবে চালু ফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা। পাঁচদিন কার্যত স্তব্ধ থাকার পর অবশেষে সামান্য হলেও জম্মু-কাশ্মীরের পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ার ইঙ্গিত মিলল। শুক্রবারের জুম্মা নামাজের জন্য এদিন সাময়িক কার্ফু শিথিল করা হয়েছে। আংশিকভাবে চালু করা হয়েছে ফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা। তার ফলে বহির্বিশ্বের সঙ্গে ফের যোগাযোগ করতে পারছে কাশ্মীরবাসী। অন্যদিকে, শ্রীনগরের জামা মসজিদ বন্ধ থাকলেও শহরের অন্য ছোট ছোট মসজিদে নামাজ পড়ায় কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে খবর, এদিন কার্ফু শিথিল করে জল মেপে নেওয়া হচ্ছে। কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি তৈরি না হ��ে আগামীদিনে আরও শিথিল হবে কার্ফু। এদিকে সোমবার ইদ উপলক্ষেও কার্ফু শিথিল করা হবে বলে নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে খবর। জম্মু-কাশ্মীর পুলিসের ডিজি দিলবাগ সিং জানিয়েছেন, বাসিন্দারা নিজের এলাকায় নামাজ পড়ুন। এলাকা ছেড়ে অন্য এলাকায় ঘোরাফেরা করতে নিষেধ করেছেন তিনি।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/88330
কাশ্মীরিদের ধরতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভারতীয় সেনার মৃত্যু
.
ভারত অধিকৃত কাশ্মীরে সার্চ অপারেশনের সময় ��ানিতে ডুবে এক ভারতীয় সেনার মৃত্যু হয়েছে। কাশ্মীরের একটি পাহাড়ি এলাকায় অভিযানের সময় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
কাশ্মীরি মিডিয়াগুলোর বরাতে ইন্ডিয়া টুডে ও এক্সপ্রেস ট্রিবিউন উর্দূর খবরে বলা হয়, ভারতীয় বাহিনী গান্দারবাল জেলার সব রাস্তা বন্ধ করে ঘরে ঘরে তল্লাশি চালাচ্ছিল। এ সময় বিভিন্ন বাড়িঘরের আসবাবপত্র বাইরে ছুঁড়ে ফেলে তারা।
তল্লাশি চলাকালে আসলাম খান নামে ওই সেনা পা পিছলে টিলার উপর থেকে নদীতে পড়ে যান। এসময় নদীর স্রোতে ভেসে গেলে উদ্ধারকারী দল কয়েক কিলোমিটার দূর থেকে তাকে উদ্ধার করে।
আহত অবস্থায় ওই সেনা অফিসারকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
গত ৫ আগস্ট কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন বাতিলের পর থেকে একমাসেরও বেশি সময়ধরে উপত্যকাটিতে কারফিউ চলছে। কারফিউ চলাকালীন বিভিন্ন জেলায় স্বাধীনতাকামীদের দমাতে গ্রেফতার অভিযান চালাচ্ছে ভারতীয় বাহিনী।
ভারত সরকার আটককৃতদের সংখ্যা নির্দিষ্ট করে না বললেও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বিগত একমাসে জম্মু-কাশ্মীরে গ্রেফতারকৃতদের সংখ্যা ৫ হাজারের বেশি ছাড়িয়ে গেছে।
ওআইসিসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার পর্যবেক্ষণ মতে, নরেন্দ্র মোদির হিন্দুত্ববাদী বিজেপির সরকারের নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীর অঞ্চলটি এ মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কারাগারে পরিণত হয়েছে।
0 notes
Text
জম্মু-কাশ্মীরে আজ থেকে খুলছে সমস্ত সরকারি অফিস-আদালত ও স্কুল-কলেজ
জম্মু-কাশ্মীরে আজ থেকে খুলছে সমস্ত সরকারি অফিস-আদালত ও স্কুল-কলেজ
কাশ্মীরে আজ থেকে খুলছে সমস্ত সরকারি অফিস-আদালত ও স্কুল-কলেজ। তবে ছন্দে কি ফিরবে ভূস্বর্গ। সোমবার ৩৭০ ও ৩৫ এ ধারা রদের পর থেকে ভূস্বর্গে অশান্তি চলছে। বন্ধ ছিল স্কুল, কলেজ সহ সমস্ত সরকারি অফিস-আদালত। এমনকি স্যোশাল মিডিয়া, টিভি ও ইন্টারনেটও কার্যত স্তব্ধ ছিল। জারি হয়েছিল ১৪৪ ধারা। তবে বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট সমস্ত কাজ চালু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসনের তরফ থেকে ।
আজ, ৯ অগাস্ট থেকে…
View On WordPress
0 notes
Text
কাশ্মীরে ৪ স্বাধীনতাকামী তরুণকে গুলি করে হত্যা করেছে ভারতীয় বাহিনী
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরে ভারতীয় বাহিনীর গুলিতে ৪ কাশ্মীরি তরুণ নিহত হয়েছে।রোববার দক্ষিণ কাশ্মীরের সোপিয়ান এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে জিয়ো নিউজ।
কাশ্মীরি গণমাধ্যম জানিয়েছে,রোববার সোপিয়ানের পানজির এলাকায় স্বাধীনতাকামীদের টার্গেট করে বিশেষ অভিযান চালায় ভারতীয় বাহিনী। এসময় তারা ৪ তরুনকে গুলি করে হত্যা করে।
৪ তরুণ নিহতের ঘটনায় সোপিয়ান জেলায় ব্যাপক ক্ষোভ বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সোপিয়ানে ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে দিয়েছে ভারত।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম জানিয়েছে,ভারতীয় সেনাবাহিনীর রাষ্ট্রীয় রাইফেলস, আধাসামরিক বাহিনী সিআরপিএফ ও পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করে।
গোলাগুলির স্থান থেকে প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারের দাবি করেছে ভারতীয় বাহিনী। গত সপ্তাহে পুলওয়ামার আরিহলে ভারতীয় জওয়ানদের গাড়িতে বিস্ফোরণের পর থেকেই উত্তপ্ত রয়েছে দক্ষিণ কাশ্মীর ।
এস-৪০০ নিয়ে ভারতকে সতর্কতা আমেরিকাররাশিয়ার তৈরি আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ কেনা বাতিল না করলে ভারতকে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়তে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। ‘জি-২০’ জোটের দেশগুলির শীর্ষ সম্মেলনের মাঝে এ হুঁশিয়ারি দেন মাইক পম্পেও।সসম্প্রতি এ খবর জানিয়েছে জি নিউজ।
এর আগে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের সহকারী সেক্রেটারি অ্যালিস ওয়েলস বলেছেন,প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে ভারতে সহযোগিতা করতে রাজি আমেরিকা।তবে দিল্লি যদি রাশিয়ার কাছ থেকে এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থা কেনার সিদ্ধান্ত থেকে পিছু না হঠে,সে ক্ষেত্রে আমেরিকাও অন্য ভাবে ভাবতে বাধ্য হবে।
এদিকে আমেরিকার ওপর প্রতিশোধ নিতে দেশটির ২৮টি পণ্যের ওপর শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে ভারত।এর আগে ভারতের অগ্রাধিকার মূলক বাজার সুবিধা বা জিএসপি বাতিল করে আমেরিকা।পাশাপাশি ইস্পাত এবং অ্যালুমিনিয়ামের ওপর ওয়াশিংটন উচ্চ শুল্করোপ করে।রোববার এ খবর জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।
তবে ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আমেরিকার ওপর প্রতিশোধ নিতে নয় বরং তারা জনস্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।এর আগে যে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল, সেখানে ২৯টি পণ্যের নাম থাকলেও একটি বাদ দেয়া হয়েছে।
দুই দেশের মধ্যে প্রতিবছর প্রায় ১৪২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের বাণিজ্য হয়ে থাকে। এর মধ্যে ৫.৬ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ভারতীয় পণ্য আমেরিকা থেকে জিএসপি সুবিধা পেয়ে আসছিল, যা সম্প্রতি তুলে নেয়া হয়।
শুধু তাই নয় রাশিয়ার কাছ থেকে এস-৪০০- কেনাকে ‘গেমচেঞ্জার’ আখ্যা দিয়েছিলেন ভারতের বিমান বাহিনীর প্রধান বি এস ধানোয়া।
তিনি বলেছিলেন, এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধ ব্যবস্থা হামলাকারী যুদ্ধবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র বা ড্রোন চিহ্নিত করে তাকে পাল্টাটা ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে গুঁড়িয়ে দিতে সক্ষম। এর পাল্লা ৪০০ কিলোমিটার।যার অর্থ হলো, পাকিস্তানের প্রায় সবকটি বিমান বাহিনী ঘাঁটি, চীনের বেশ কয়েকটি বিমান বাহিনী ঘাঁটি ভারতের নাগালের মধ্যে চলে আসবে।সূত্র : জিন নিউজ
কেন এস-৪০০ এতো গুরুত্বপূর্ণ:রাশিয়ার তৈরি এস-৪০০তে সর্বাধুনিক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম স্থাপন করা রয়েছে, যা ইতিপূর্বে পশ্চিমা বিশ্ব কোনো দেশকে দিতে পারেনি।
এস-৪০০’র রাডার, সেন্সর এবং মিসাইল একটি বিরাট এরিয়ায় প্রভাব বিস্তার করতে পারে। এর রাডারে ক্ষমতা প্রায় ৬০০ কিলোমিটার আর মিসাইলের ক্ষমতা ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত। এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থায় একত্রে একাধিক লক্ষ্যে নজর রাখতে পারে। এছাড়া এটি এক মিনিটের মধ্যেই স্থান পরিবর্তন করতে পারে।
এটা এমনি একটি সিস্টেম যা একের মধ্যে সব রয়েছে। এটি একত্রে দূরবর্তী, মধ্যবর্তী বা নিকটবর্তী লক্ষ্য নির্ধারণ করতে পারে। এটি নির্ভর করে এর ব্যবহারের ওপর।
এস-৪০০ যে কোনো দেশের জন্য উপযোগী। এই সিস্টেমটি স্থানান্তর বা চলাচলের জন্য যেমন কোনো জটিলতা নেই
via Blogger http://bit.ly/2N6tePD
0 notes
Text
জেকেতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমন করা হবে, এই তদন্ত সংস্থা অনুমোদন পেয়েছে
জেকেতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড দমন করা হবে, এই তদন্ত সংস্থা অনুমোদন পেয়েছে
রাষ্ট্রীয় তদন্তকারী সংস্থা: জম্মু ও কাশ্মীরে সন্ত্রাসী সংক্রান্ত ঘটনার তদন্ত আরও ত্বরান্বিত করার জন্য, রাজ্য তদন্তকারী সংস্থা গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত এমন সময়ে এসেছে যখন সন্ত্রাসীরা উপত্যকায় সংখ্যালঘু এবং অভিবাসীদের লক্ষ্য করছে। বন্ধ হবে সন্ত্রাসী কর���মকাণ্ড
View On WordPress
#sia#আইএস#উভয় J&K#কাশ্মীর#জম্মু#জম্মু ও কাশ্মীর#জম্মু ও কাশ্মীরে এস.আই.এ#রাষ্ট্রীয় তদন্ত সংস্থা#রাষ্ট্রীয় তদন্তকারী সংস্থা#সন্ত্রাসী#সন্ত্রাসীদের
0 notes
Text
কেউ অধিকার কাড়বে না, অসমিয়াদের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/pm-assures-assamese-people-about-cab/
কেউ অধিকার কাড়বে না, অসমিয়াদের আশ্বাস প্রধানমন্ত্রীর
বিশেষ সংবাদদাতা : সংসদে নাগরিকত্ব সংশোধনী বিল (সিএবি) পাশের প্রতিবাদে অসম ও ত্রিপুরার অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী ও কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার সকালে এক বার্তায় অসমিয়াদের আশ্বস্ত করে নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, কেউ অসমের মানু��ের অধিকার কেড়ে নেবে না। সংবিধানের ৬ নম্বর ধারা অনুযায়ী তাঁদের রাজনৈতিক, ভাষা, সংস্কৃতি ও জমির ওপর অধিকার সুরক্ষিত রাখতে তিনি ও কেন্দ্রীয় সরকার কৃতসংকল্প। গতকাল গভীর রাতে রাজ্যসভায় ‘ক্যাব’ পাশ হয় পক্ষে ১২৫ ও বিপক্ষে ৯৯ ভোটে। এই বিল নিয়ে আশঙ্কায় অসম ও ত্রিপুরা অশান্ত হয়ে ওঠে। ত্রিপুরায় সেনা নামাতে হয়। অসমে বিক্ষোভ সামাল দিতে সেনা প্রস্তুত রেখে কার্ফু জারি করা হয়েছে। ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করা হয়েছে আজ বিকাল ৫টা পর্যন্ত। এই অবস্থায় মোদি টুইট করে বলেন, অসমের ভাই ও বোনেদের তিনি জানাতে চান যে অযথা চিন্তার কোনও কারণ নেই। তাঁদের অধিকার কেউ হরণ করে নেবে না। অসমিয়াদের পরিচিতি, সুন্দর সংস্কৃতি উত্তরোত্তর সমৃদ্ধ হবে। অসম ও ত্রিপুরায় বিজেপি সরকার কায়েম রয়েছে। সংসদের লোকসভায় ক্যাব পাশের পর মঙ্গলবার থেকে গুয়াহাটি অশান্ত হয়ে ওঠে গণবিক্ষোভে। জম্মু-কাশ্মীর থেকে আধা সেনা আনা হয়। অসম ব্যাটালিয়নকে প্রস্তুত রাখা হয়। ইন্টারনেট ও মোবাইল নেটওয়ার্ক সাময়িক ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়। ১০টি জেলায়। সরকার আগে থেকে সতর্ক থাকলেও মনে করছে, ক্যাব নিয়ে মিথ্যাপ্রচার করার ফলে এই অশান্তি দেখা দেয়। অসমিয়া ও ত্রিপুরার উপজাতিদের আশঙ্কা ক্যাবের জেরে বাংলাদেশ থেকে অগণিত হিন্দু এসে তাঁদের অস্তিত্ব বিপন্ন করে তুলবে। কেন্দ্র আগেই জানিয়েছে, পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে নির্যাতিত হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন, খ্রিস্টান ও পার্সিরা এদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। ২০১৪ এর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত যাঁরা এসেছেন তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে এই বিলের মাধ্যমে। বিলটি পাশ করাতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ স্পষ্ট বলেছেন মুসলিম শরণার্থীরা ভারতে এসে নাগরিকত্ব চাইলে সেটা কি দেওয়া সম্ভব? এ ভাবে চলতে পারে না। কংগ্রেস ও তৃণমূল সহ বিরোধী পক্ষের কয়কটি দলের মতে, সংবিধান নির্দিষ্ট নিরপেক্ষতা লঙ্ঘন করে আগ্রাসী হিন্দুত্ব নীতি নিয়েছে সরকার। কিন্তু এই ইস্যুতে বিরোধী পক্ষেই মতভেদ রয়েছে। কেউ সমর্থন দিয়েছে কেউ করেছে বিরোধিতা। এমনকী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্যাব ও এনঅারসি বিরোধিতা করাকে চ্যালেঞ্জ করে অমিত শাহ ঘোষণা করেছেন পশ্চিমবঙ্গেও বলবৎ করবেন এই বিধি। বিল পাশ হওয়ার পর রাষ্ট্রপতির সই হলেই আইনে পরিণত হবে ক্যাব।
0 notes
Photo
জম্মু-কাশ্মীরের সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি, নিহত ৭ ভারতনিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের সীমান্তে রাতভর ভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয়পক্ষে সাতজন নিহত হয়েছেন। ভারত জানিয়েছে, পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে ভারতের আধা সামরিক বাহিনী বিএসএফের সদস্য সীতারাম উপাধ্যায় ও এক দম্পতি নিহত হয়েছেন। অন্যদিকে পাকিস্তান জানিয়েছে, ভারতের সেনাদের গুলিতে চার বেসামরিক পাকিস্তানি নিহত হয়েছেন। জানা গেছে, ��ৃহস্পতিবার রাতে জম্মুর আরএসপুরা সেক্টরে প্রথমে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।পরে তা বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। বিএসএফ কর্মকর্তারা দাবি করেন, বৃহস্পতিবার রাতে পাকিস্তান স্নাইপার দিয়ে গুলি করে বিএসএফ সদস্য সীতারাম উপাধ্যায়কে হত্যা করলে সীমান্তের বিভিন্ন পোস্টে গোলাগুলির বিনিময় শুরু হয়। এতে ভারতের অভ্যন্তরে এক দম্পতি নিহত এবং অন্তত সাতজন আহত হন। এদিকে পাকিস্তান সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে অভিযোগ করেছে, শুক্রবার সকালে ভারতীয় বাহিনী ২০০৩ সালের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে কাশ্মীর সীমান্তে বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করলে চারজন নিহত হন। কাশ্মীর সীমান্তসংলগ্ন শিয়ালকোটে চালানো এ হামলায় ভারতীয় বাহিনীর গুলিতে তিন শিশুসহ আরও ১০ জন আহত হয়েছেন বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। জানা গেছে, গোলাগুলির ঘটনায় সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোর বাসিন্দাদের বাড়ির বাইরে বের হতে নিষেধ করেছে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া সীমান্ত থেকে তিন কিলোমিটারের মধ্যে সব স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বুধবার রাতেও জম্মু-কাশ্মীরের সাম্বা জেলায় সংঘর্ষে জড়ায় ভারত-পাকিস্তান। এতে এক বিএসএফ সদস্য নিহত হন।
0 notes