#চরম অপমান
Explore tagged Tumblr posts
mdrahmatalis-blog · 1 year ago
Text
জনাব-জবান
============
মোঃ রহমত আলী
============
কিছু কথায় মিলে সুখ শান্তি,
তো কিছু কথায় হয় দুঃখ প্রাপ্তি,
কিছু কথায় কষ্টের আঘাত,
তবু কিছু কথায় হিম্মতের আভাস,
কিছু কথায় হিংসার বাণী,
তাই কিছু কথায় থাকে অভিমান,
কিছু কথায় লাগে বড্ড অপমান,
তবুও কিছু কথায় অদ্ভুত সম্মান,
কিছু কথায় খুব স্বার্থের ঘ্রাণ,
তো কিছু কথায় কেউ নিঃস্বার্থবান,
কিছু কথা হয় দীর্ঘশ্বাসে,
তবুও কিছু কথা হয় মেনে-নিতে,
কিছু কথার প্রকাশ বারুদ মিশাল,
তাই তো কিছু কথায় সুমধুর-বাহার।
কিছু কথায় হয় তীর ছোঁড়া শিকার,
তবু কিছু কথায় যে সত্য স্বীকার,
কিছু কথায় ঘটে কে মিথ্যাবাদী প্রমাণ,
তো কিছু কথায় থাকেনা লাজ-মান,
কিছু কথায় জ্ঞানী ও হয় অজ্ঞান,
তবুও কিছু কথায় গোপন সুভাষ,
কিছু কথার ওজন থাকে বেসামাল,
তো কিছু কথায় প্রেমের সুর-নরম,
কিছু কথায় অধিকার অতি পরম-গরম,
তবু কিছু ভাষায় যে ভালোবাসা চরম,
এই তো কিছু কথার উদাহরণ বেশ সুন্দর,
কথায় বলে গুণী-জ্ঞানীদের কথা কম,
তাই নির্বোধের কথায় লজ্জা-শরম কম।
কিছু কথায় চোর সাধু সাজে,
তো কিছু কথায় সাধু সাজা-খাটে,
কিছু কথা দুখীর দুঃখ আরো বাড়ায়,
তাই কিছু কথায় সুখী নিদ হারায়,
কিছু কথার মায়ায় মন গলে যায়,
আবার কিছু কথায় প্রাণ জ্বলে হায়্ ,
কিছু কথায় জান চলে যায়,
তো কিছু কথায় হৃদয় ভেঙে যায়,
কিছু কথায় ঝঞ্ঝাট লেগে যায়,
আর কিছু কথায় বিবাদ মিটে যায়,
কিছু কথায় অন্তরে রক্তক্ষরণ,
তাই কিছু কথায় জীবন-মরণ,
কিছু কথা হয় মনে-মনে,
তো কিছু কথা হয় চোখে-চোখে,
কিছু কথায় বিশ্বাস বেড়ে যায়,
তো কিছু কথায় অবিশ্বাস জন্ম হয়।
কিছু কথার আমলে-হেকমত থাকে,
তেমন কিছু কথায় অনুনয়-বিনয় থাকে,
কিছু কথায় অযথা বিষাদ ছড়ায়,
আবার স্বল্প কিছু কথায় বিশদ বুঝায়,
কিছু কথায় হয় অসীম যন্ত্রণা,
যেমন কিছু কথায় থাকে গভীর সান্ত্বনা,
কিছু কথায় ভাষা যায় মুখের হারায়,
ঠিক তাই কিছু কথা চোখে জল ঝরায়,
কিছু কথায় হয় আবার সংসার সাজান��,
তবু কিছু কথায় শত্রু-মিত্র যায় চেনা,
কিছু কথায় ভুল বোঝাবুঝির অবসান,
সেই কিছু কথায় চিটারের হয় পরিচিতি ।
তাই কথার ভাষা বুঝে শব্দের বোধগম্য !!
১১.১০.২০২৩
Tumblr media
0 notes
dhaka18 · 4 years ago
Text
এবার প্রকাশ্যে মোদি ও ভারতীয় সেনাদের চরম অপমান করল চীন!
এবার প্রকাশ্যে মোদি ও ভারতীয় সেনাদের চরম অপমান করল চীন!
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:১৫ জুন পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় দুই দেশের বাহিনীর সংঘর্ষে এক কর্নেলসহ ২০ ভারতীয় সেনা সদস্য নিহত হন। তার পর থেকেই উত্তপ্ত লাদাখ পরিস্থিতি। প্রতিশোধ নিতে ভারত বিভিন্ন চাল দিলেও প্রথম থেকেই নিশ্চুপ ছিলো চীন। কিন্তু এবারে মোদির লাদাখ সফর নিয়ে সরব হলো চীন। শুধু তাই নয় প্রকাশ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং ভারতীয় সেনাদের চরম অপমানও করেছে চীন, প্রশ্ন তুলেছে তাদের…
View On WordPress
0 notes
3bossshakushapanvai · 3 years ago
Photo
Tumblr media
⚫⬛🟪🟫🟩🟦🟨🟧🟥⬜⚪ সময়ের ব্যবধানের শিক্ষা বড়ই নির্মম! কেউ যদি কখনো ঘনিষ্ঠ কারো উদারতার সুযোগে কারসাজি করে চক্রান্ত করে অপমান অপদস্ত করে কাউকে আঘাত করে এবং তাঁর অপূরণীয় ক্ষতি করে! তবে চক্রান্তকারীর সেই লোভের অর্জন হয় শুধু সীমাবদ্ধ সময়ের জন্য। সময়ের ব্যবধানে সেই চক্রান্তকারী পাল্টা নির্মমভাবে অপমানিত হয়ে চিরতরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় এবং চরম হতাশার একাকিত্বের জীবনে আঁটকে যায়, এটাই চিরন্তন ঐতিহাসিক সত্য। ~ সাকু স্বপন ~ https://www.instagram.com/p/CdkMFKhBg2_/?igshid=NGJjMDIxMWI=
0 notes
easeofdelight · 3 years ago
Text
Tumblr media
⚫⬛🟪🟫🟩🟦🟨🟧🟥⬜⚪
সময়ের ব্যবধানের শিক্ষা বড়ই নির্মম!
কেউ যদি কখনো ঘনিষ্ঠ কারো উদারতার সুযোগে কারসাজি করে চক্রান্ত করে অপমান অপদস্ত করে কাউকে আঘাত করে এবং তাঁর অপূরণীয় ক্ষতি করে! তবে চক্রান্তকারীর সেই লোভের অর্জন হয় শুধু সীমাবদ্ধ সময়ের জন্য। সময়ের ব্যবধানে সেই চক্রান্তকারী পাল্টা নির্মমভাবে অপমানিত হয়ে চিরতরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় এবং চরম হতাশার একাকিত্বের জীবনে আঁটকে যায়, এটাই চিরন্তন ঐতিহাসিক সত্য।
~ সাকু স্বপন ~
0 notes
boitoiityadi · 3 years ago
Text
Tumblr media
রশ্মি রকেট (U/A , ১৩+) রিলিজ: ১৫ অক্টোবর, ২০২১ জি ফাইভ ডিরেক্টর: আকর্ষ খুরানা অভিনয়ে: তাপসী পান্নু (রশ্মি), সুপ্রিয়া পাঠক (ভানুবেন), প্রিয়াংশু পৈন্যুলি (গগন), অভিষেক ব্যানার্জী (ঈশিত মেহতা), সুপ্রিয়া পিলগাওনকর (জজ সভিতা), বরুণ বাডোলা (দিলীপ চোপড়া) প্রমুখ জনরা: স্পোর্টস ড্রামা, দৈর্ঘ্য: ২ ঘণ্টা ৯ মি IMDb রেটিং: ৭.৭/১০
এটা কোনো বায়োপিক না হলেও এখানে মহিলা অ্যাথলিটদের সম্মুখীন হতে হওয়া "জেন্ডার টেস্��" নামক এক বাস্তব সমস্যার ওপর ফোকাস করা হয়েছে। প্রত্যেকের অভিনয়ই যথাযথ। আলাদা করে অবশ্যই বলতে হয় তাপসী, প্রিয়াংশু ও অভিষেক এর কথা। চরিত্রের সঙ্গে মানানসই ভাবে এঁরা যেভাবে নিজেদের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ, ফেসিয়াল এক্সপ্রেশন ও বাচন ভংগিতে পরিবর্তন এনেছেন তা প্রশংসাযোগ্য। গেম অ্যাসোসিয়েশন এর অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে রশ্মিকে জেন্ডার টেস্ট নামক বিভীষিকার সম্মুখীন হতে হয়। এর ফলস্বরূপ তার থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয় জাতীয়/আন্তর্জাতিক স্তরে দৌড়োনোর অধিকার। সঙ্গীদের প্ররোচনামূলক টিটকিরি, মিডিয়ার অমানবিক ব্যবহার ও চরম অপমান - এসবকিছু রশ্মিকে বিধ্বস্ত করে ফেলে। প্রথমে হার মেনে নিলেও অবশেষে রশ্মি তার মা ভানুবেন, হাজব্যান্ড গগন ও উকিল ঈশিত এর ভরসা ও চেষ্টায় জেন্ডার টেস্ট এর বিরুদ্ধে সকল মহিলা অ্যাথলিটদের হয়ে কেস ফাইল করে। গল্প যথেষ্ট গতিশীল। অযথা অপ্রয়োজনীয় দৃশ্যাবলীর ও নাচ - গানের সমাহারও ঘটানো হয়নি সিনেমায়। একমাত্র নাচ - গান কম্বো, "ঘনি কুল ছোরি" ও পরিস্থিতির সঙ্গে বেশ মানানসই ও রিফ্রেশিং। অবশেষে রশ্মির গল্প কি মোড় নেয়? রশ্মির পথে আর কি কি বাধা আসে, সেসব অতিক্রম করে রশ্মি কি কেস জিততে পারে? - এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে দেখতে হবে "রশ্মি রকেট"।
0 notes
sristybarta · 3 years ago
Text
শোয়েবকে অপমানের পর ক্ষতিপূরণও চাইছে টিভি চ্যানেল!
শোয়েবকে অপমানের পর ক্ষতিপূরণও চাইছে টিভি চ্যানেল!
বিশ্বকাপের মাঝে পাকিস্তানের একটি টিভি চ্যানেলে টক শোতে গিয়েছিলেন স্পিডস্টার শোয়েব আখতার। লাইভ সেই অনুষ্ঠানে উপস্থাপক তাকে রীতমতো অপমান করেন। তাকে অনুষ্ঠান ছেড়ে বেরিয়ে যেতে বলা হয়। চরম বিব্রত হয়ে টক শো ছেড়ে বেড়িয়ে যান শোয়েব। এরপর বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল সাইটে তোলপাড় শুরু হয়। এজন্য সেই উপস্থাপক তো ক্ষমা চান নি, বরং শোয়েবের কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করা হয়েছে! শারজায় নিউজিল্যান্ড-পাকিস্তান ম্যাচের সময়…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 3 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/138759
এ সরকারের আমলে সাগর-রুনিসহ ৪২জন সাংবাদিক খুন হয়েছেন
.
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) বিক্ষোভ সমাবেশে সাংবাদিক নেতারা বলেছেন, মুক্ত পরিবেশ ছাড়া মুক্ত সাংবাদিকতা করা যায় না। দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন নেই বলেই আজ সাংবাদিকরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের কন্ঠরোধ কর‍তেই রুহুল আমিন গাজীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এসরকারের আমলে সাগর-রুনিসহ ৪২জন সাংবাদিক খুন হয়েছেন উল্লেখ করে নেতৃবৃন্দ বলেন, সাংবাদিক হত্যার কোনো বিচার হচ্ছে না। আজ যে অবস্থা দাঁড়িয়েছে শুধু সাংবাদিক নয় গনতন্ত্রকামী সকল মানুষকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার বিকল্প নেই।
আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিএফইউজে’র সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজীর মুক্তির দাবিতে এক সাংবাদিক সমাবেশে নেতৃবৃন্দ এসব বলেন।
ডিইউজের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না, দৈনিক নয়াদিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, ডিইউজের সাবেক সভাপতি কবি আবদুল হাই শিকদার ও এলাহী নেওয়াজ খান সাজু, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, বিএফইউজের সিনিয়র সহ-সভাপতি মোদাব্বের হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক খুরশীদ আলম,ডিইউজে’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক সরদার ফরিদ আহমদ, সাবেক সহ-সভাপতি আমিরুল ইসলাম কাগজী, ডিইউজের সহ-সভাপতি শাহীন হাসনাত, বাছির জামাল, রাশেদুল হক, দিনাজপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. মাহফিজুল ইসলাম রিপন, ডিইউজের কোষাধ্যক্ষ গাজী আনোয়ারুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক দিদারুল আলম, প্রচার সম্পাদক খন্দকার আলমগীর হোসাইন, দফতর সম্পাদক ডি এম আমিরুল ইসলাম অমর, সাব-এডিটর কাউন্সিলের প্রশিক্ষন ও গবেষনা বিষয়ক সম্পাদক নাবিল রহমান, বিএফইউজের সাবেক দফতর সম্পাদক আবু ইউসুফ, সাংবাদিক নেতা আব্দুর রহমান খান, জেসমিন জুঁই,সাখাওয়াত হোসেন মুকুল, আবু হানিফ প্রমুখ।
.
বিএনপির সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব রুহুল কুদ্দুস রিজভী আহমেদ বলেন, দেশে শোষন, নির্যাতন, নিপীড়ন, গুম,খুন ও লুটপাটের রাজত্ব তৈরি হয়েছে। ফলে দেশ মনুষ্য বসবাসে অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ করে রিজভী বলেন, ঐতিহাসিক সত্যের প্রমাণ লাগে না। আপনারা মুক্তিযুদ্ধ করেছেন কিনা? আপনার পরিবার মুক্তিযুদ্ধ করেছেন কিনা সেটাই এখন প্রমাণ সাপেক্ষ্য ব্যাপার। সত্যিকার অর্থে আপনারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিলেন নাকি বৃহত্তর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন সেটাই এখন প্রধান ট্রপিক। তিনি বলেন, যারা সত্যিকার অর্থে মুক্তিযোদ্ধা তাদেরকে অপমান করা হচ্ছে। আর তারা (আওয়ামী লীগ) দুর্নীতি ও লুটপাটের মহোৎসব চালাচ্ছে।
রিজভী বলেন, লুটপাট ও দুর্নীতি আড়াল করতেই সরকার একের পর এক ইস্যু তৈরি করে নানা ধরণের অপপ্রচার চালাচ্ছে। বিরোধী মতের রাজনৈতিক দলগুলো নিষিদ্ধ করারও পায়তারা করা হচ্ছে। যেনো কেউ তাদের লুটপাট ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলতে না পারে সেজন্যই এমনা করছে।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, রুহুল আমিন গাজী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। উনি কারাগারে কেন? তার উপর কেন নির্যাতন করা হচ্ছে? বর্তমানে সত্য প্রকাশ করলেই সাংবাদিকরা হামলা-মামল ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এমনকি সাংবাদিকদের খুন পর্যন্ত করা হচ্ছে। এভাবে চলতে পারে না। অবিলম্বে রুহুল আমিন গাজীকে মুক্তি দিন এবং সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে করা সকল মামলা প্রত্যাহার করুন। বিএনপির এই নেতা আরো বলেন, আজ আন্তর্জাতিক গুম দিবস। বাংলাদেশে এতো গুম হচ্ছে অথচ সরকার কোনো মনোযোগ দিচ্ছে না। কারণ এই গুমের প্রধান হোতাই তো এই সরকার। প্রতিটি গৃহে আজ আতঙ্ক বিরাজ করছে। কখন, কাকে তুলে নিয়ে যাবে সেই শঙ্কা এখন ঘরে ঘরে। গুম হওয়া পরিবারের সদস্যদের আর্তনাত তারা শুনতে পায় না।
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহামুদুর রহমান মান্না বলেন, করোনা মোকাবেলায় এসরকার ব্যর্থ হয়েছে। টিকায় ব্যর্থতার কারণে এতো গুলো লোক মারা গেল।তিনি বলেন, এরা মানুষের জান বাঁচাতে পারবে না, জীবন বাঁচাতে পারবে না। এরা কেবল মানুষের জেলে দিতে পারবে, নির্যাতন করতে পারবে,নির্বিচারে গুম, খুন করতে পারে।
তিনি বলেন, দেশকে বাঁচাতে হলে সবাকে এ জালিম সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। মাঠে নামতে হবে। যে যেরকম করে পারেন, লড়াইটা ছাড়বেন না। সবাই রুখে দাঁড়ান, খুব যে বেশি দিন লাগবে ব্যাপারটা এমন না। পতনের আগে যে রকম কাঁপতে থাকে এই সরকার তেমনি কাঁপছে। ওদের একেক জায়গার দুর্বলতা মানুষের সামনে প্রকাশ পাচ্ছে। পায়ের নিচ থেকে মাটি তাদের চলে যাচ্ছে।
মান্না বলেন, রুহুল আমিন গাজীকে যারা কোনো রকম সত্য কারণ ছাড়াই মিথ্যা অভিযোগে এত দিন ধরে গ্রেফতার করে রাখতে পারে তাদেরও একদিন পতন হবে। আসিফ নজরুল একটা ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়েছে। সে কারো নাম বলেনি। ওদের গায়ে লাগলো কেন? কারণ ওদের অনেক লোক ফাস্ট হোম, সেকেন্�� হোম, থার্ড হোম করে রেখেছে বাইরে। টাকা-পয়সা জমিয়েছে। তাদেরও ওই অবস্থা হবে।
দৈনিক নয়াদিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন বলেন,সাংবাদিকরা এখন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছেন না।বিভিন্ন কালো আইন ও হামলা করে, মামলা দিয়ে সাংবাদিকদের কন্ঠরোধ করা হচ্ছে। রুহুল আমিন গাজী সাহেবকে বেআইনিভাবে দশ মাস আটক করে রাখা হয়েছে। তিনি শুধু একজন সাংবাদিক না, তিনি একজন স্বাধীনচেতা মানুষ। সাংবাদিক ও পেশাজীবিদের দাবি আদায়ের শীর্ষ নেতা।তিনি সর্বদা সত্য কথা বলেন, কাউকে ভয় পান না। যে কারণে আজকে তাকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে ১০ মাস আটক করে রাখা হয়েছে। যে আইনে তাকে আটক করা হয়েছে সেটি একটি গণবিরোধী আইন। এটি মুক্ত সাংবাদিকতা বিরোধী আইন।
সভাপতির বক্তব্যে কাদের গনি চৌধুরী বলেন, যে দেশে গণতন্ত্র থাকে না, সে দেশে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাও থাকে না। আমাদের সংবিধানে বাক স্বাধীনতার কথা উল্লেখ থাকলেও সরকার সেটা মানছে না বরং গণমাধ্যমের উপর নিয়ন্ত্রণ এমন পর্যায়ে এসে ঠেকেছে যেখানে সত্য প্রকাশে প্রতিনিয়ত বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। আজ সাংবাদিকের কলম স্বাধীন নয়, সেটি কাজ করছে ���পর মহলের নির্দেশে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে গণতন্ত্র অত্যন্ত জরুরি উল্লেখ করে সাংবাদিকদের এনেতা বলেন, আওয়ামী লীগ যখনই ক্ষমতায় এসেছে তখনই তারা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে। ৭২-৭৫ সালে ৪টি সংবাদপত্র রেখে সব সংবাদপত্র বন্ধ করে দিয়েছিল। পরেরবার এসে দৈনিক বাংলা, বাংলাদেশ টাইমসসহ অনেক পত্রিকা বন্ধ করে দেয়। কাজেই মুক্ত সাংবাদিকতা চাইলে মিডিয়ার জাতশত্রুদের সরাইতে হবে।
এম আবদুল্লাহ বলেন, আবদুস শহিদের অকাল মৃত্যু আমাদের জন্য খুবই কষ্টদায়ক। তার মৃত্যু আমাদের জন্য এ অপূরণীয় ক্ষতি। সাংবাদিক সমাজ তার অবদানের কথা কোনো দিন ভুলবে না। বাংলাদেশে মুক্ত সাংবাদিকতার বৈরি পরিবেশের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও সম্প্রতি অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টে মামলা এবং মানহানি মামলা একটা ভয়ের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
কবি আবদুল হাই শিকদার বলেন,দেশে বাকস্বাধীনতা নিয়ে আজ চরম সংকটে লেখক-সাংবাদিকরা। এখন কথা বলতেও ভেবেচিন্তে বলতে হচ্ছে। পরিস্থিতির কারণে শুধু গণমাধ্যমই নয়, সাধারণ নাগরিকরাও কিছু বললে বা লিখলে সাত পাঁচ ভেবেই বলে। কোনো কথা সরকারের বিরুদ্ধে যায় কি-না, প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে যায় কি-না, এটি এখন বড় সংশয়ের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
শহিদুল ইসলাম বলেন, সাংবাদিকরা আজ সত্য কথা লিখতে পারছেন না। লিখতে হচ্ছে সরকার ও মালিক পক্ষকে খুশি রেখে।তিনি বলেন, বলেন, দেশের সংবিধানে বাকস্বাধীনতা দেয়া হয়েছে, বিশেষ করে সংবাদপত্রের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। ��রবর্তী সময়ে ডিজিটাল অ্যাক্টসহ যেসব আইন হয়েছে, সেগুলো রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে যে বাকস্বাধীনতা ও গণতন্ত্র অর্জন করেছি, তার সঙ্গে সুস্পষ্টভাবে বিপরীতমুখী ও সাংঘর্ষিক। তিনি রুহুল আমিন গাজীর মুক্তি দাবি করে বলেন, অচিরেই সাংবাদিক সমাজ কঠোর কর্মসূচি দেবে।
0 notes
onnodristy · 4 years ago
Text
সচিব ঈদ বোনাস পান
“সচিব ঈদ বোনাস পান” আবদুল মান্নান ____________________ শিক্ষা সচিব ঈদ বোনাস পান পুরো মাসের সমান। ২৫% শিক্ষকের বোনাস চরম রাষ্ট্ৰীয় অপমান!   শিক্ষা সচিব নেন বাড়ি-ভাড়া ৪৫% পারসেন্ট করে। এক হাজার টাকা বাড়ি-ভাড়া শিক্ষক ধুকে ধুকে মরে!   শিক্ষার তিনি অভিভাবক নাম্বার ওয়ান ব্যক্তিত্ব। শিক্ষকের এই বৈষম্যতে নয় মন তার ব্যথিত!   ২৫% বোনাস সিস্টেম নয় কি ঈদে ধিক্কার! চাইলে তিনি পারতেন দিতে পুরো বোনাসের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
probashtv · 4 years ago
Photo
Tumblr media
যুবদল নেতা আনিসের কু পরামর্শে বেবী আক্তারের দায়ের করা মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে ইউপি সদস্যের সংবাদ সম্মেলন স্টাফ রিপোর্টার÷ সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার ১২নং যুগিখালী ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব অধ্যাপক কেএম আনিসুর রহমানের গভীর ষড়যন্ত্রে আওয়ামীলীগকে ধ্বংস করার পাঁয়তারা করে যাচ্ছেন। বিএনপি'র নেতা হয়ে কীভাবে আওয়ামীলীগ নেতাদের শেল্টারে থেকে ১৫ই আগস্ট বাঙালী জাতীয় অবিসংবাদিত নেতা জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্য কলারোয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের আয়োজনে আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়ে আওয়ামীলীগের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছে। সেদিন আওয়ামী লীগের অনুষ্ঠানে উপস্থিত নেতৃবৃন্দের সম্মুখে যুবদলের বর্তমান সদস্য সচিব অধ্যাপক কেএম আনিসুর রহমান কিভাবে ��ক্তব্য দিতে পারেন এটা মনে হয় বৈধ কাম্য নয়। বিএনপি'র নেতাকর্মীদের কু পরামর্শে আওয়ামীলীগের জাতীয় শোক দিবসের মতো অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিয়ে আওয়ামীলীগের ভাবমূর্তি নষ্ট করাচ্ছেন কারা। আওয়ামীলীগের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করাসহ নানান ষড়যন্ত্র করে চলেছে অধ্যাপক কেএম আনিসুর রহমান। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল নেতাদের শেল্টারে থেকে একের পর এক অপকর্মের বিতর্কিত কর্মকান্ডে জড়িয়ে নিজেকে হাইব্রীড আওয়ামীলীগ দাবী করলে তা বাস্তবে চিত্র ভিন্ন। এখনি যদি কেএম আনিসুর রহমানের মতো যুবদল নেতাকে আওয়ামীলীগের ছত্র ছায়া থেকে না সরানো হয় তাহলে বর্তমানে আওয়ামী লীগের আরো ভাবমূর্তি নষ্ট হবে। আওয়ামীলীগ নেতাদের শেল্টারে থেকে একের পর এক আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে দিয়ে বা আওয়ামীলীগ নেতাদের নামে বিভিন্নভাবে হেয় প্রতিপন্ন করে বা বিভ্রান্ত ছড়িয়ে নিজ দল বিএনপিকে চাঙ্গা রাখতে চান তিনি। তাই যুবদল নেতা অধ্যাপক কেএম আনিসুর রহমানকে বয়কট করে আওয়ামীলীগের মধ্যে শুদ্ধি অভিযান অব্যাহত রেখে হাইব্রীড আওয়ামীলীগ ছাঁটাতে হবে। যদি তা করতে ব্যার্থ হয় তাহলে আগামীতে আওয়ামীলীগ নেতাদের এর চরম মূল্য দিতে হবে। এরই ধারাবাহিকতায় যুবদল নেতা অধ্যাপক কেএম আনিসুর রহমান কু পরামর্শ দিয়ে জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সামসুদ্দিন আল মাসুদ বাবু ও মেম্বারসহ ৬ জনের নামে একটা নষ্ট মেয়েকে দিয়ে আদালতের ধর্ষণের চেষ্টায় মামলা দায়ের করিয়েছেন। চেয়ারম্যান সামসুদ্দিন আল মাসুদ বাবু ও মেম্বারসহ ৬ জনের নামে মিথ্যা ভিত্তিহীন মামলাটি আগেও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মুনীর উল গীয়াসের নেতৃত্বে চৌকশ পুলিশ বিষয়টি মীমাংসা করে দেন। কিন্তু অধ্যাপক কেএম আনিসুর রহমানের কু পরামর্শে থানার মীমাংসা করা ঘটনাটি না মেনে নিয়ে নষ্ট মেয়েটিকে আদালতে মামলা দায়ের করার জন্য চাপ দিতে থাকেন। সেই মোতাবেক আদালতের একটি মিথ্যা ধর্ষণের চেষ্ট মামলা দায়ের করা হয়। সেই মিথ্যা মামলা দিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান সামছুদ্দিন আল মাসুদ বাবু ও মেম্বারদের বিরুদ্ধে অযাথা হয়রানী করাসহ তাদের সন্মান ক্ষুন্ন করার প্রতিবাদে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে বাদীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী করেন ইউপি সদস্য আমিরুল ইসলাম। গত মঙ্গলবার (২৫ই আগস্ট) দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ১নং জয়নগর ইউনিয়ন পরিষদের ৫নং ওয়ার্ড সদস্য আমিরুল ইসলাম। তিনি উপজেলার মানিকনগর গ্রামের আজিজুর গাজীর ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে ইউপি সদস্য বলেন, সালিশের রায় বিপক্ষে যাওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে এলাকার বির্তকিত নষ্ট নারী বেবী আক্তার (৩৪) ইউপি চেয়ারম্যান বাবু, ওয়ার্ড মেম্বরসহ ৫জনের নামে সাতক্ষীরা আদালতে একটি মিথ্যা ধর্ষনের চেষ্টা মামলা দায়ের করেছেন। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। মামলার পিছনে রাজনৈতিক প্রতি পক্ষের পরোচনা রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত ১৭ই জুন বিকালে উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের মানিকনগর গ্রামের আব্দুর রশিদ গাজী ও প্রতিবেশি আবু তালেবকে ভৎর্সনা করে। এতে আবু তালেব অপমান বোধ করায় আব্দুর রশিদের সাথে মারামারী করেন। বিষয়টি তিনি দুই পক্ষকে ডেকে মীমাংসা করে দেন। এর ২০ মিনিট পর রশিদ গাজী তার স্ত্রী ও মেয়েরা মানিকনগর স্কুলের সামনে তার দোকানের কাছে এসে একই গ্রামের কাদের ও তার ছেলে মোস্তাজুলকে মারপিট করে আহত করেন। এঘটনায় আব্দুর রশিদ গাজীর মেয়ে ফাতেমা খাতুনসহ ৫ জনের নাম উল্লেখ করে কলারোয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। অন্যদিকে আবু তালেব, আব্দুর রশিদ গাজী, তার মেয়ে বেবী আক্তারসহ ৫ জনের নামে থানায় পাল্টা অভিযোগ দেয়া হয়।
0 notes
paathok · 4 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/122614
আইনজীবী লক আপে আটক : বিচারকের অপসারণ চেয়ে বিক্ষোভ
.
এক আইনজীবীকে আসামির লক আপে দুই ঘণ্টা আটকে রাখার অভিযোগে ঢাকার একজন অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের অপসারণ চেয়ে বিক্ষোভ করছেন আইনজীবীরা।
বুধবার (২৩ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে একদল বিক্ষুব্ধ আইনজীবী ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের এজলাস কক্ষ থেকে সবাইকে বের করে তালা দিয়ে দেন।
এরপর আইনজীবীরা বিক্ষোভ শুরু করলে পুলিশ সিএমএম আদালতের মূল গেটে তালা লাগিয়ে দেন। সকাল পৌনে ১১টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বিক্ষোভ চলছিল। ওই বিচারকের অপসারণ চেয়ে তারা বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছিলেন। সিএমএম আদালতের বিচারকাজ বন্ধ রয়েছে। আদালতের সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার লক আপে আটকে রাখার অভিযোগে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক বরাবর আবেদন দিয়েছেন ভুক্তভোগী আইনজীবী। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চান তিনি।
ওই আইনজীবীর নাম রুবেল আহমেদ ভুঞা। আবেদনে তিনি বলেন, মঙ্গলবার আমি ওই আদালতে মামলা পরিচালনা করতে যাই। এ সময় সকাল সাড়ে ১০টায় বিচারক এজলাসে উঠবেন বলে জানান। কিন্তু ১১টার দিকেও বিচারক না ওঠায় বিষয়টি পেশকারের কাছে জানতে চাই। পরে আদালতের কার্যক্রম শুরু হলে বিচারক আমার মামলা না শুনে পরে আসতে বলেন। পরে গেলে আমাকে দুই ঘণ্টা লক আপে আটকে রাখেন এবং বলেন, আমার সনদ বাতিল করে দেবেন এবং সব ম্যাজিস্ট্রেটকে বলে দেবেন, আমার মামলা না শোনার জন্য। আমি বিষয়টিতে চরম অপমান বোধ করছি এবং উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করছি।
তবে মঙ্গলবার রাতে অবশ্য ওই আইনজীবীজানিয়েছিলেন, ঢাকা আইনজীবী সমিতির নেতারা ও সিনিয়র আইনজীবীরা মিলে বিষয়টি সমাধান করে দিয়েছেন। ওই বিচারক তার কাজের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন৷
0 notes
onnodristy · 4 years ago
Text
সচিব ঈদ বোনাস পান
“সচিব ঈদ বোনাস পান” আবদুল মান্নান _____________________ শিক্ষা সচিব ঈদ বোনাস পান পুরো মাসের সমান। ২৫% শিক্ষকের বোনাস চরম রাষ্ট্ৰীয় অপমান!   শিক্ষা সচিব নেন বাড়ি-ভাড়া ৪৫% পারসেন্ট করে। এক হাজার টাকা বাড়ি-ভাড়া শিক্ষক ধুকে ধুকে মরে!   শিক্ষার তিনি অভিভাবক নাম্বার ওয়ান ব্যক্তিত্ব। শিক্ষকের এই বৈষম্যতে নয় মন তার ব্যথিত!   ২৫% বোনাস সিস্টেম নয় কি ঈদে ধিক্কার! চাইলে তিনি পারতেন দিতে পুরো বোনাসের…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
dailynobobarta · 5 years ago
Text
মুদ্রার উত্তর দক্ষিণ : সৌমেন দেবনাথ
New Post has been published on https://is.gd/zPH0SB
মুদ্রার উত্তর দক্ষিণ : সৌমেন দেবনাথ
Tumblr media
দূর থেকে যা কিছুই যত সুন্দর হোক না কেন কাছে গেলে তত সুন্দর মনে হয় না। দূরের জিনিসের প্রতি আকর্ষণ সকলের স্বাভাবিক গুণ। আবার কোন সৌন্দর্যটা কার কাছে কত সুন্দর তা বলা দুষ্কর। সর্বাঙ্গ সুন্দরী হলেও সুন্দর হয় না। সুন্দর হতে হলে মনে সুন্দর হতে হয়। দূরে না থাকলে সোহাকে মোশারফের এত মনে পড়ার কারণ ছিলো না। কাছে যখন ছিলো ছুঁয়েও দেখতো না। আর এখন দূরে তাই স্পর্শ পাওয়ার এত আকুলতা। কল দিলে সোহা বিরক্তি প্রকাশ করে। মোশারফ বলে, তোমাকে আমার মোটেও ভালো লাগে না, আবার আমার প্রতি বিরক্ত হলে হবে? যখন কাজ থাকে না বা সময় পেলেই কাউকে মনে পড়ার আগেই সোহাকে মনে পড়ে। স্বভাবতই তার দিকেই কল চলে যায়। সোহা তির্যক বাণে জর্জরিত করে বলে, যখন তখন কল করবে না। ব্যস্ততা থাকে। মোশারফ বললো, মন যখন উতালা হয়ে উঠে তখন সময়-অসময় বিচার জ্ঞান থাকে না। সোহা বললো, তোমার সমস্যাটি কি? এই কথাটি মোশারফ অনেকের কাছ থেকে শুনেছে, কিন্তু কাউকে মনোপুত উত্তর দিতে পারেনি। মোশারফ ভাবলো, আড়ালে গেলেই ভুলে যায়। এমন একটা চরম ঘৃণ্য মানুষের কাছ থেকে প্রতিনিয়ত অপমানিত হওয়া অনুচিত। মামুন মোশারফের বাল্য বন্ধু। সবার এলাকায় একটায় কাজ আর তা হলো বখাটেপনা করে বেড়ানো। মোশারফ বললো, এলাকায় আমাদের বদনাম রটে যাচ্ছে। মামুন বললো, যারা ঘরকুনো তাদের এমন সন্দেহ অস্বাভাবিক নয়। এলাকার ছেলে এলাকায় ঘুরবো, বখাটে হবো কেন? এমন সময় মোশারফ সোহার থেকে মিসডকল পেলো। কল দিয়েই বললো, তোমার থেকে মিসডকল প্রাপ্তি কল পাওয়া অপেক্ষা অনেক বেশি আনন্দের। সুন্দরীদের মিসডকল কজনই পায়? সোহা বললো, বাগ্মী হও, বাচাল হয়ো না। এত উপহাস করো কেন? মনকে বিকশিত করো। মোশারফ বললো, শহরে পড়াশোনা করো, জানছো বেশি, বিকশিত হচ্ছো বেশি। আমাদের তো মনে হবেই নাজানেওলা। সোহা রেগে বললো, খুব বেশি বলো সুযোগ পেলে। কথা সবাই জানে। পরিস্থিতি ভেবে অনেক কথা বলতে হয় না। পরিপক্ব হতে হয়, পক্ব না। পাকলে পঁচবে। যেদিন পাঁকে পড়ে পাক খাবে সেদিন বুঝবে। তুমি অসাড়, হালকা হাওয়ায় উড়ো। তুমি অনুভূতি কি বোঝ না, তুমি অনুভূতির মূল্য বোঝো না, তুমি অনুভূতির মূল্য দিতে পারো না। সোহা কল কেটে দিলো। মামুন বললো, পাত্তা দিবি কম। ব্যক্তিত্ব বুঝতে দিবি না। পা��্তা দিলে, ব্যক্তিত্ব ধরে ফেললেই নেহাত হয়ে পড়বি। বেশি মূল্য দিবি না অমূল্যকে, মূল্যহীন হয়ে যাবি। মোশারফ বললো, আমি শুধুই আমার। আমার একটা নীল আকাশ আছে। সেখানে আমি স্বপ্ন ঘুড়ি উড়াই। এভাবে বেশ কদিন গেলো। মোশারফ সোহাকে ফোন দিলো, স্মরণ করো না কেন? বোঝো না স্মরণে না নিলে স্মরণে থাকো না। সোহা বিস্ময় প্রকাশ করে বললো, দায় পড়েছে তোমাকে স্মরণ করার। আমার যেন স্মরণ করার কেউ নেই। আমাকে ভালোবাসার মানুষের অভাব নেই। কারো জন্য অপেক্ষা করতে হয় না, আমার জন্য অপেক্ষা করার অনেকেই আছে। মোশারফ বললো, যাদের ধারণা অনেকেই তাকে চায়, মূলত তাদের কেউ নেই। সুন্দরীদের লোভ বেশি, কেউ তাদের কাছে যোগ্য না। তাই অন্তঃপুর খালিই থেকে যায়। সোহা রেগে বললো, তোমার মুখে এখন কিছু বাঁধে না। অমূল্য বাণী আমাকে বলতে হবে না, তোমার দৌঁড় আমি কম জানি না। ঠোঁটের ধার কমিয়ে মস্তিষ্কের ধার বাড়াও। সোহা আর কথা না বাড়িয়ে কল কেটে দিলো। বাসাতে ফিরছিলো মোশারফ। পথে রুস্তমের সাথে দেখা। মোশারফকে বললো, কিরে সোহার কি খবর? মোশারফ বললো, যেমনি পারি তেমনে অপমান করি। যত দূরে ঠেলি তত সরে কাছে আসে। কত দেখছে কিন্তু আমাতেই তার সন্তুষ্টি। মেয়েটি খুব ভালোরে। রুস্তম বললো, যে খরাকাল পড়েছে হাত ধরতে সোহাকে ধরে রাখ। এটার থেকে ভালো পেলে দিলি না হয় ছুঁড়ে। মোশারফ বললো, চেতনায় যদি দীনতা থাকে হিতার্থে হৃদয় বিলাবি কেমনে? অপুষ্ট চিন্তা তোর দুর্গতির কারণ হবেরে! এভাবে বেশ কদিন গেলো। বেশ বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টি হলেই মোশারফকে একাকিত্ব পেয়ে বসে। সোহাকে ফোন দিলো, বৃষ্টি হলে কি খুশি হতে তুমি! ছটফট করতে! সোহা আশ্চর্য হয়ে বললো, কই মনে পড়ে না তো! মোশারফ বললো, তা পড়বে না কেন্! রঙিন শহরে আছো, রঙিন চশমা চোখে। চোখে ঠুলি, মনে তালা। সোহা মোশারফকে তেঁতিয়ে দেয়ার জন্য বললো, খুঁজছি একটা। পারফেক্ট কাউকেই মনে হয় না। মোশারফ রেগে উত্তর দিলো, বরপক্ষ এসে এসে দেখে চলে যাবে তখন বুঝবে পারফেক্ট কি! এরা সবাই একসাথে কলেজে পড়তো। সোহা মোশারফ একসাথেই থাকতো। সোহা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেলে দুজনের মধ্যে ব্যবধানটা বেড়ে গেছে। বন্ধুরা তাই দেখলেই সোহার খোঁজ নেয়। মোশাররফ বললো, ওর খোঁজ রাখায় কি আমার কাজ? আমির বললো, অন্তরে মিল থাকলে যত দূরেই যাক বাঁধন ছিঁড়বে না। অযথা কষ্ট পাসনে। মোশারফ বললো, অন্তর কি আর অন্তরে মিল কি বুঝলাম না। সুযোগ সুবিধার জন্য ও আমার সাথে মিশতো। ওর প্রয়োজন শেষ, জীর্ণ বস্ত্রের মতো ছুঁড়ে ফেলে দেছে। আর তাছাড়া ওর তুলনায় আমি উচ্ছিষ্ট, মাছি মশা ছাড়া আমার দিকে কেউ তাকাবে না। আমির বললো, অভিমা��ের কথা রাখ্। সম্পর্কের যত্ন না নিলে মরীচা পড়বে। সম্পর্কের শিকড়ে জল দিতে হয়। গাম্ভীর্যতা নিয়ে থাকলে সম্পর্কের রং নষ্ট হয়। আমির চলে গেলে মোশারফ বেশক্ষণ ভাবলো। তারপর সোহাকে কল দিলো, কি ফোন পেলে অখুশি হও? সোহা বললো, তোমার মত গোমড়া আর ঘরমুখো নাকি? প্রাণোচ্ছ্বল থাকি সব সময়। মোশারফ বললো, আমার সাথে এমন আচরণ করো কেন্? তুমি কি এমন ছিলে? সোহার সহজ উত্তর, সময়, পরিবেশ মানুষকে বদলে দেয়। মোশারফ কথা বাড়ালো না সোহার কথার ধরন বুঝে। সোহা ভাবলো, দিয়েছি আচ্ছামত, দেখি বিক্রিয়া শেষে কি তৈরি হয়! মোশারফদের ক্লাস হয় না ঠিকমত। ক্যাম্পাসে যায় আর আড্ডা দিয়ে চলে আসে। আশা বললো, কিরে মোশারফ, সোহার খবর কি? মোশারফ রেগে উত্তর দিলো, তোদের বান্ধবীর খবর আমার কাছে থাকবে? আশা বললো, ওতো আমাদের সাথে যোগাযোগ রাখে না। মোশারফ বললো, অহংকার আর সাফল্যের ঈর্ষায় আকাশে উঠেছে তো! যে যত উপরে উঠবে পড়লে তার তত বেশি লাগবে। অন্য আর এক দিনের ঘটনা। মনজুরুল বললো, কেমন যেন উদাসীন থাকিস। মনে অস্থিরতা নিয়ে মুখে কি হাসি থাকে? মোশারফ অবাক হয়ে বলে, আমার মনে অস্থিরতা মানে? কি নির্দেশ করছিস? কাকে নির্দেশ করে কথা বলছিস? মনজুরুল বললো, তুই তো শ্যামলা, এতে তো কোনদিন সোহা আপত্তি করেনি। ও একটু শর্ট এতে তোর যেন ঘোর আপত্তি! মোশারফ সত্যতা স্বীকার করে বললো, দাম দেয় না বলেই দাম দিই না৷ দূরে থাকতে চায় বলেই দূরে ঠেলে দিয়েছি। সহ্য করে না বলেই সহ্য করি না। ভুলে যাচ্ছে বলেই ভুলে যাচ্ছি। চোখে নতুন অঞ্জন মাখবে, অধর রাঙিয়ে নতুন হৃদয় হরণের চেষ্টা করছে। মনজুরুল বললো, ওরা সুখের পায়রা। যে বাড়ি খেতে পাবে সেই বাড়ি চলে যাবে। যখন যার সান্নিধ্যে তখন তাকেই হবে। দূরত্বটাই তোদের দূরত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। সব দূরত্ব সব হৃদয়কে আটে না, ঠেলে��� দেয়। দিন যায় দিন আসে। সোহাও খোঁজ নেয় না। মোশারফও কথার তেজে ঝলসে যাওয়ার ভয়ে খোঁজ নিতে ভুলে গেছে। সোহা মামুনকে কল দিলো, বললো, তোরা কেউ আর খোঁজ নিস না। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়েছি, এটাই আমার দোষ? মাসুন বললো, দোষ হবে কেন্? তুই তো আমাদের গর্ব! সোহা বললো, মোশারফ এত বদলে গেছে কেন্? আমায় নাস্তানাবুদ করে ছাড়ে। আর যা ভাষা ব্যবহার করে! সেজন্য আমিও দুর্ব্যবহার করি। ইট মারে পাটকেল খাওয়ায়ে দিই। মামুন বললো, সবাই তো ভালোবাসা এক ভাবে প্রকাশ করে না। ওর ভেতর ভিন্নতা আছে, বিচিত্রতা আছে, বিশিষ্টতা আছে, স্বাতন্ত্র্যতা আছে। সোহা এবার রুস্তমকে ফোন দিলো, বললো, জানি তোরা দলবেঁধে ভালো আছিস। নতুবা আমায় ভুলে যাবি কেন্? রুন্তম বললো, ��র্ষণীয় ফল করলে সকলের ঈর্ষায় পড়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। এ কারণে কত বন্ধু ছুটে যাবে। সোহা বললো, পুরাতন বন্ধুরা কখনো পুরাতন হয় না। জানি আমায় নিয়ে অনেক সমালোচনা করিস, সমালোচনা আমার অনুকূলে আসে না তাও জানি। তোদের সঙ্গ প্রত্যাশা আমার জাগে না বুঝি? এভাবে সব বন্ধুকে এক এক করে কল দিলো। দিলো না শুধু মোশারফকে। সবাই মোশারফকে কল দিতে লাগলো আর বলতে লাগলো, সোহা আজ কথা বলেছে। মোশারফ বললো, সোহা তোদের সাথে কথা বলেছে তা আমাকে বলার অর্থ কি? আমির বললো, সঙ্গীহীন শূন্যজীবন শ্মশান সমান। সোহার মত তুলনাহীন হাজার গুণে রূপে ধন্যা মেয়েকে কষ্ট দেয়া তোর ঠিক হচ্ছে না। তোর রোষানলে পুড়ে অঙ্গার হচ্ছে নিষ্পাপ প্রাণীটি। অসহ্য এক জ্বালায় মোশারফ সোহাকে কল দিলো। সোহা রিসিভ করতেই মোশারফ বললো, তোমার সাথে আমি কোন কালে প্রেম করেছি? তোমাকে ভালো লাগে কোনদিনও তোমাকে বলেছি? বন্ধুরা তোমাকে আমাকে নিয়ে এত মাতামাতি করে কেন্? সোহা নিষ্প্রভ হঠাৎ এমন পরিস্থিতির মুখে পড়ে। বললো, তোমার অযাচিত উক্তিতে আমার যাচিত জীবন যাপনে প্রভাব ফেলে। মৌমাছির পিছে হুল আর তোমার মুখে হুল। তোমার কণ্ঠবিষে আর আমায় নীলাভ করো না। সেদিন মনভার করে বসে আছে মোশারফ। মনজুরুল পাশে এসে বসে বললো, কিছু স্বপ্ন প্রতিনিয়ত কষ্ট দেবে, কিছু স্বপ্ন বাঁচতে শেখাবে, কিছু স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে। আসলে এই স্বপ্নই জীবনের অনুষঙ্গ। তাই বলে স্বপ্ন দেখতে ভুলে গেলে হবে? মোশারফ তেমনটি করে চুপটি বসে। মনজুরুল আবার বললো, ভালোবাসার মানুষকে অতিরিক্ত ভালোবাসা দেখাতে যাওয়া ঠিক না। এতে সে বিরক্তিবোধ করে এবং ধীরে ধীরে অবহেলা ও কষ্ট দিতে দ্বিধা করে না। আবার ভালোবাসার মানুষকে বেশি নজরে, বেশি শাসনে, বেশি অধিকারে রাখতে গেলেও বিরক্তিবোধ করবে, তাতে সম্পর্কের বুনট শক্ত না হয়ে আলগা হয়ে পড়ে। মোশারফ দীর্ঘশ্বাস ফেললো। মনজুরুল থামলো না, বললো, ভালোবাসার কোন রং হয় না। কোন গন্ধ হয় না। এমনকি কোন স্বাদও হয় না। কিন্তু জীবনে ভালো লাগা এবং দুঃখ নামে দুটি অধ্যায় সূচিত ও রচিত হয়। আবার সবাইকে ভালোবাসা যায় না, কিন্তু যাকে ভালোবাসা যায় তার থেকে দূরে থাকা যায় না। মোশারফ হায়-নিঃশ্বাস তুলে বললো, কাউকে ভুলে যাওয়া কঠিন নয়, কিন্তু কাউকে সত্যি করে চিনতে পারা কঠিন। মনজুরুল বললো, খুব কষ্ট লাগে যখন প্রিয় মানুষটি ছোট খাটো ভুলগুলি ক্ষমা না করে উপরন্তু ভুল বোঝে। কিন্তু সবকিছুই সময়ের সাথে পুরাতন হয়, সত্যিকারের ভালোবাসা কখনই পুরাতন হয় না। যতই দিন যায় ততই সেটা নতুন হয়। মোশারফ বললো, সোহা সত্যিই আর আমার নেই। ওর পরিবর্তনটা আমি মানতে পারছি না। বড় প্রতিষ্ঠানে পড়তে গিয়ে ওর মনটা বড় না হয়ে সংকোচ��ত হয়ে গেছে। আমার মাঝে ওর স্বপ্ন আর পড়ে নেই, ওর স্বপ্নকে ওর পরিবেশ বাড়িয়ে দিয়েছে জ্যামিতিক হারে। কলেজ জীবনে সোনায় সোহাগা সম্পর্ক ছিলো ওদের। সে সম্পর্কে মরীচা ধরেছে। নারীর সাফল্য পুরুষের জন্য লজ্জার তা যেন মোশারফ হাড়ে হাড়ে বুঝছে৷ আশাও সব জানে বৈকি। সে বললো, ভালোবাসার মানুষটির চোখের দিকে তাকালে পুরো পৃথিবী দেখা যায়। তাই সেই ভালোবাসার মানুষ চলে গেলে পৃথিবী অাঁধারে ঢেকে যায়। তৎক্ষণাৎ আশা সোহাকে কল দিলো। মোশারফ বিষয়ে কিছু বলতে গেলেই সোহা হাজার কথা শুনিয়ে দিলো। আশা বললো, কেউ অশ্রু ঝরায় সকলের সামনে আর কেউ সকলের সামনে থেকেও গোপনে অশ্রু ঝরায়। চোখের জল সবচেয়ে তরল যেখানে এক ভাগ পানি আর নিরানব্বই ভাগই অনুভূতি। তুই অনুভুতি শূন্য হয়ে গেছিস। তোর আর ওর মাঝে যে শীতল যুদ্ধাবস্থা যাচ্ছে তার অবসান দরকার। সোহা বললো, পশুর চেয়ে যে অধম সে অসুর। সে বন্ধু নয় সে জন্ম শত্রু। আহত ব্যক্তির যন্ত্রণা সারে কিন্তু অপমানিত ব্যক্তি অপমানিত হওয়ার কথা ভোলে না। আমি ওকে অভিশাপ দিচ্ছি ও পুড়ে অঙ্গার হবে। আমি সেই পোড়া ছাই থেকে কাবাবের গন্ধ নেবো। সোহা কল আর ধরে রাখলো না। আশা বুঝতে পারলো, জটিল অবস্থা। বেশ কদিন এভাবে গেলো। এর মধ্যে সোহা সবাইকে বললো, আগামি পনেরো তারিখ আমি তোদের মাঝে আসবো। এ কথা শুনে বন্ধু মহলে সাড়া পড়ে গেলো। সবাই একজোট হলো আর শফথ নিলো, মোশারফ সোহার মধ্যে মিল করিয়ে দেবে। সোহা চলে এলো। এসে ববি, বুশরা আর আশাদের সাথে উঠলো। রাতে ঘুমানোর সময় ববি বললো, একজন প্রকৃত প্রেমিক শত শত মেয়েকে ভালোবাসে না, বরং সে একটি মেয়েকেই শত উপায়ে ভালোবাসে। সোহা রেগে গেলো, মোশারফ তোদের কাকে কত টাকা দিয়েছে উকালতির জন্য বল্? আমি ওকে কোন কালে ভালোবেসেছি সেটাও বল্? ববি বললো, শূন্যতায় ডুবে আছিস, আরো শূন্যতায় ডুবতে চাচ্ছিস, শূন্যতার সম্পূর্ণ স্বাদ গ্রহণ করছিস। সোহা বললো, ইচ্ছে হলেই নিজের স্বপ্নগুলোকে মনের মাধুরী মিশিয়ে কল্পনার রং দিয়ে সাজাই। ইচ্ছে হলেই ঘুরে বেড়াই প্রজাপতির ডানায় চড়ে দশ দিগন্তে। শূন্যতা দেখলি কোথায়? বুশরা বললো, অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন কখনো সুখ দিতে পারে না। আকাশের চাঁদ দেখে বিহ্বলিত হোস, আকাশের চাঁদ রাতের আঁধার দূর করতে পারে, মনের আঁধার দূর করতে পারে না। সোহা বললো, নিঃসঙ্গতায় কেউ হারায় না, ভীড়ের মাঝেই সবাই হারায়। আমি কখনোই আর ওর সান্নিধ্য চায় না। ও মানুষ হওয়ার যোগ্যতায় রাখে না। আশা বললো, তোদের দুজনের মধ্যেই অনেক ইগো, কেউ কাউকে ছাড়া বাঁচিস না, আবার কেউ কাউকে পাত্তা দিস না। ��েউ কাউকে শ্রদ্ধা করিস না। যে-ই খোঁজ নেয় অন্যজন পেয়ে বসে বীরত্ব ফলাস। দুজনই সুখে থাকার অভিনয় করিস, অথচ দুজনই মরিস মনে মনে। তুই ইউনিভার্সিটি পড়িস, ও পড়ে গ্রামের কলেজে। ও ভাবতেই পারে, তুই দেমাগ দেখাস। তোকেই সব বিষয়ে এক পা বেশি এগুতে হবে। তিন বান্ধবী মিলে ওকে সারারাত জ্ঞান দিতে লাগলো। ওদিকে মোশারফ মামুন, রুস্তম, আমির বা মনজুরুল সবাইকেই ফোন দিয়ে জানালো, সোহা এসেছে। তোরা সবাই ওকে সঙ্গ দিবি, সময় দিবি। দেখে দেখে রাখবি। রুস্তম বললো, মানে? তুই থাকবি না? কই যাবি? মোশারফ বললো, আমার কাজ আছে। ফোনও বন্ধ থাকবে। রুস্তম বললো, তোর গলা ধরে আসছে কেন কথা বলতে বলতে? আচ্ছা তুই কি বলতো? কেন সোহাকে একা করে দিয়ে একা থাকিস? কেন তাকে কাদিয়ে নিজেও কাদিস? কেন মন দিয়ে ভালো না বেসে মন নিয়ে খেলা করিস? কেন ভালোবাসার মানুষকে অপমান করিস, কেন নিজেদের সুন্দর স্বপ্নগুলোক ভেঙে চুরমার করছিস? ভেতর থেকে যত ক্ষোভ বের করে দে, দুটি নিষ্প্রাণ প্রাণে আবার প্রাণ ফিরুক। মোশারফ কল কেটে দিয়ে ফোন বন্ধ করে দিলো। সকাল না হতেই সবাই কলেজ ক্যাম্পাসে গেলো। বন্ধুরা এলো, মোশারফ নেই। সবাই ফোন দিলো। মোশারফের ফোন বন্ধ। সবার মন খারাপ হয়ে গেলো। সোহা বললো, চল্ ভালো একটা রেস্টুরেন্টে যাই। সোহার ঠোঁটে হাসি। কিন্তু তার অভিব্যক্তিতে কেমন একটা কষ্ট বোঝা যাচ্ছে। সোহা ভাবলো, বিশুদ্ধ ভালোবাসা আর সন্দেহ কখনো একসাথে থাকতে পারে না। আমি জানি কিভাবে শব্দ ছাড়া কান্না করা যায়। কি করে লাল চোখ আড়াল করা যায় তা জানি। অশ্রুতে ভেজা বালিশ আমি উল্টে নিতে জানি। আমি এখন সুখে থাকার অভিনয় শিখে গেছি। তারপর বন্ধু বান্ধবীদের সাথে হৈ-হট্টগোলে যুক্ত হলো। তবুও মন মানে না, চারিদিকে তাকায়। কেন যে�� চারিদিকে এক প্রিয় মানুষের অস্তিত্বের ঘ্রাণ পাচ্ছে ও। সবাই আছে, শুধু প্রার্থনা জুড়ে থাকে যে সে নেই। মনে মনে অভিধান বহির্ভূত সব গালি শত চেষ্টা করে দিতে গিয়েও দিতে পারলো না।
0 notes
ranichakma · 5 years ago
Photo
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
একটি ধর্মীয় অনুষ্টানে অংশ গ্রহনের নামে দীঘিনালা জোনের সেনাবাহিনীর এমন আচরণ কেন? তাদের এই ধরণের আচরণ চরম ধর্মীয় অবমাননার সামিল। বাংলাদেশ সংবিধানে প্রত্যেক নাগরিকের নিজ নিজ ধর্মীয় রীতি-নীতি ও সংস্কৃতি পালনের বিধান রয়েছে।এবং অন্য ধর্মের লোকদের ও ধর্মীয় রীতিনীতির প্রতি সম্মার্ন করার নিয়ম থাকলেও সেনাবাহিনীর কর্তৃক বৌদ্ধ ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সশস্ত্র অবস্থায় পায়ে জুতা ও মাথায় টুপি দিয়ে যোগদান করা বৌদ্ধ ধর্মকে অপমান ও তুচ্চ করা নয় কি? বিহার পরিচালনা কমিটিকে আমি অনুরোধ করবো ভবিষ্যতে সেনাবাহিনী ও অন্য ধর্মের লোকদেরকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ পত্রের সাথে বৌদ্ধ ধর্মীয়  রীতি-নীতির একটি নোট দেওয়ার ��ন্য।
https://www.facebook.com/dharma.chakma.77 ফেসবুক থেকে
পোস্ট লিঙ্ক: https://www.facebook.com/dharma.chakma.77/posts/1441553832659393
0 notes
mdarifulislamraju · 6 years ago
Photo
Tumblr media
ভাইরে আপনি যে মাসয়ালা গত সমস্যার কারনে অন্য দীনি ভাইকে অপমান করে বকাঝকা করেন,দোষ ভুল ধরে মিডিয়ায় প্রচার করেন, তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেন, কাফের,দাদাল ফতুয়া দেন, বাতিল দল বলেন -এতেই বুঝা যায় আপনি নাম্বার ১ ইবলিসের খপ্পরে পরেছেন। ফিরো আসেন ভাই, আমরা মুসলিম সবাই ভাই ভাই। সুযোগ পেলেই অন্যকে অপমান করি, কিন্তু জানি তো??? একজন আহত ব্যক্তি তার যন্ত্রনা যত সহজে ভুলে যায়, একজন অপমানিত ব্যক্তি তত সহজে অপমান ভোলে না। আমরা ত একি দেহ একি প্রাণ। নবী (সা) বলেছেন দুনিয়ার এক প্রান্তে কোনো মুমিন আঘাত পেলে অন্য প্রান্তের মুমিন ব্যাথা অনুভব করবে। আমরা ত একই, যেমনি আমার হাতে ব্যাথা পেলেও আমি কস্ট পাবো বুকে পেলেও কস্ট পাবো পিঠে পেলেও কস্ট পাবো। তেমনি কোনো মুমিনকে কস্ট দেওয়া মানে আমার নিজেকেই কস্ট দেওয়া। সত্যি কথা বলতে ইদানীং খুব কস্টে আছি,ভিতরটা ছটফট করছে, শান্তি পাচ্ছিনা, কি শুরু হলো আর কত হবে এভাবে কাদা ছোড়াছুড়ি। একে অন্যের প্রতি বিনয় হয়ে এক হয়ে যাওয়ার মন মানসিকতা নিয়ে আলোচনা করলেই আমার মন বলছে কোনো সমস্যা থাকবে না। আমার প্রাণপ্রিয় আলেম ওলামা বিভক্তির চরম পর্যায়ে পৌছে গেছে। আর এই বিভক্তি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে কিছু ভক্তরুপি শয়তান। এরা একে অপরকে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি থেকে শুরু করে জঘন্য জঘন্য কমেন্ট করে, উশকানি মুলক কমেন্ট করে। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক। জানি আমার মত অতি নগন্য মানুষের কথা হয়ত তাদের কাছে পৌছাবে না। তবে আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করি মহান আল্লাহ যেনো এই বিভক্তি থেকে, ভুল থেকে সমাধান দিয়ে এক হয়ে দীন প্রতিষ্ঠার কাজে সফলতা আনতে পারে সেই তৌফিক দান করেন- আমীন। https://www.instagram.com/p/Bvi6_Ntgjx9/?utm_source=ig_tumblr_share&igshid=19qv2ubl15cfz
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/81645
আমার মৃত্যুর জন্য সময় টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ দায়ী
.
ফেসবুকে সুইসাইট নোট লিখে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন একটি বেসরকারী টেলিভিশনের ঢাকা অফিসের ক্যামেরা পার্সন মোঃ সাইফুর রহমান শাকিল।
রাতে ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাকে সহকর্মীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। তবে চিকিৎসক ও সাংবাদিক সহকর্মীদের প্রচেষ্টায় তার অবস্থা আশঙ্কামুক্ত বলে জানাগেছে।
জানাগেছে সাংবাদিক শাকিলের গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে। স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে তিনি ঢাকায় থাকেন।
আত্মহত্যার চেষ্টার আগে শনিবার (৬ জুলাই) রাত সাড়ে ৮টার দিকে শাকিল ‍‍‌স্বপ্ন চাষী” নামে ফেসবুক পেইজে সুইসাইট নোট লিখেন।
‍‍‌‍‍‍আমার মৃত্যুর জন্য সময় টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ দায়ী” শীর্ষক ফেসবুকে দেয়া স্ট্যাটাসে শাকিল তার আত্মহত্যার কারণ উল্লেখ করেন।
.
এতে তার বন্ধুবান্ধব আত্মীয় স্বজন ও সহকর্মীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। প্রায় ২শজন লোক কমেন্টস করে তাকে আত্মহত্যা থেকে বিরত থাকার আহবান জানান। কিন্তু শাকিল নিজ বাসায় মধ্যরাতে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
সিনিয়র সাংবাদিক সালেহ বিপ্লব পাঠক ডট নিউজকে বলেন, ঘুমের ওষধ খেয়ে শাকিল আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি এখন আশঙ্কামুক্ত আছেন।
যে কারণে শাকিল আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তার সে কারণ তিনি ফেসবুকে তুলে ধরেন। আমরা তা হুবহু তুলে ধরছি।
.
আমার মৃত্যুর জন্য সময় টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ দায়ী”
২০১১ সাল থেকে সময়ের সাথে পথচলা শুরু। আজকের দিনটি পর্যন্ত একাগ্রতা, সততা ও ভালোবাসা দিয়ে কাজ করেছি।কখনো কাজের প্রতি, দায়িত্বের প্রতি অবহেলা করিনি।কখনো বলিনি আমার কর্মঘণ্টা শেষ, এখন আমি আর কাজে যেতে পারবো না। কখনো কাজে গিয়ে বলিনি আমার রিপ্লেস পাঠাতে। তবুও বছর শেষে শূন্য হাত পরপর দুই বার।
যখন সময়ে যোগ দিয়েছিলাম, তার কয়েক মাস পর আরো দুটি চ্যানেলে ভালো বেতনে অফার পেয়েছিলাম। আমাদের ব্যাচের অনেকেই চলে গিয়েছিল সময় ছেড়ে।আমি যায়নি।কারণ সময়ের প্রতি ভালোবাসা।সময়ের শুরুটা আমাদের হাত দিয়ে।নিচতলা থেকে দশ তলা সিড়ি ডিঙ্গিয়ে হেঁটে হেঁটে উঠেছি।প্রতিটি সিঁড়ির সাথে জড়িয়ে আছে গভীরতা, পরম মমতা।
ধরেই নিলাম কাজের কোয়ালিটির বিচারে হয়ত আমার ফলাফলটা খুব বেশি ভালো নয়,কিন্তু বছর শেষে যে শ্রমটুকু দিয়েছি তার মূল্যায়ন তো করতে পারতো সময় টিভির মালিক পক্ষ? কিন্তু পরপর দুই বছর করেনি।এবার আমাদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জো ভাই( আহমেদ জুবায়ের) আশ্বাস দিয়েছিলেন আমাদের দেখবেন।কথা দিয়ে কথা রাখেননি জো ভাই।
এই অপমান কর্মজীবনকে বিষাক্ত করে তোলে।কাজের প্রতি তৈরি হয় অনীহা।আর জীবন হয়ে উঠে গ্লানির। তাই মৃত্যু দিয়ে সময় টিভির মালিক পক্ষের অন্যায় নীতির প্রতিবাদ করে যেতে চাই।
হয়ত অনেকে ভাববেন চাকরীটা ছেড়ে দিলেই তো হয়। হ্যাঁ, হয়। আমার হাত পা আছে, অল্প সল্প মেধা আছে, তা দিয়ে হয়ত জীবন চালাতে ঠেকায় পড়ব না।
আমিও অনেকক্ষণ ধরে কী করবো ভাবছিলাম।চাকরীটা ছেড়ে দিলে সময় টিভির কিচ্ছু যায় আসে না।তাই বেশ কয়েকজন সহকর্মীর সাথে আলাপ করলাম,তারা বললো শ্রম আদালতে যেতে।কিন্তু আদালতের প্রতি বিশ্বাস নেই আমার।
জানি মৃত্যু কোন সমাধান নয়, কিন্তু অপমান বোধ থেকে তো মুক্তি পাওয়া যাবে।গতবারও এমন হয়েছিল, অপমানে সহকর্মীদের সামনে মুখ দেখাতে আর নিজেকে স্বাভাবিক করতে অনেক সময় লেগেছে। এবারও সে ঘটনার পুনরাবৃত্তি। আমিসহ কয়েকজনের প্রতি চরম বৈষম্যমূলক আচরণ করেছে মালিকপক্ষ। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমার মৃত্যু দিয়ে এমন জগণ্য বৈষম্যের প্রতিবাদ করে যাই।হয়ত আমার মৃত্যু দিয়ে রচিত হবে আমার সহকর্মীদের সুদিন।
জানি,আমার মৃত্যুতে সময় টিভি লাভবান হবে।অন্তত মাসে ৩০ হাজার টাকার সাশ্রয় হবে।যেহেতু পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবার সিদ্ধান্ত চুড়ান্ত করেছি সুতরাং চাওয়া পাওয়ার আর কিছু নেই, চাকরী হারানোর ভয়টাও নেই। শুধু মালিকপক্ষের কাছে অনুরোধ আমার মৃত্যুর পর সময় টিভি থেকে আমার সামান্য জমানো অর্থ যা পাবো তা যেন আমার স্ত্রীর হাতে তুলে দেয়।কেননা, আমার দুটি সন্তান।সদ্য জন্ম নেয়া ছেলেটির মুখে যেন দুধটুকু তুলে দিতে পারে।
আমি পারতাম নীরবে বিদায় নিতে। মৃত্যুকে বরণ করতে।কিন্তু আমি চাই আমার মৃত্যুটা সবাইকে জানিয়ে হোক। কারণ, আমাকে তিল তিল করে সময় টিভির মালিক পক্ষ মৃত্যুর দিকে ধাবিত করেছে।তাই আজ রাতটি আমার শেষ দিন। আজ অথবা আগামীকাল সময় টিভির সামনে আমি মৃত্যুকে বরণ করে নিবো।
ভালো থাকবেন সবাই।আমাকে ক্ষমা করবেন। আর যারা আমাকে ভালোবাসেন তাদের কাছে অনুরোধ আমার মৃত্যুর পর একটি বার প্রতিবাদ করবেন সময় টিভির এমন বৈষম্যমূলক আচরণের। আর সরকারের প্রতি অনুরোধ আমরা মিডিয়া কর্মীরা চরম নির্যাতনের শিকার হই বারবার। আমাদের দিকে মানবিক দৃষ্টিটা রাখুন।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ ( সাঃ) …..……………………………………………………………… মোঃ সাইফুর রহমান শাকিল চিত্র সাংবাদিক, সময় টেলিভিশন, নাসির ট্রেড সেন্টার, ঢাকা। ৬ জুলাই ২০১৯ ইং।
0 notes
gnebangla · 3 years ago
Link
via GNE BANGLA| bangla news| Latest Bengali News| Bangla Khobo| বাংলা খবর| west bengal news today in bengali| Ajker Bangla Khabar
0 notes