#চট্টগ্রামে চন্দনাইশ সমিতির
Explore tagged Tumblr posts
Text
চট্টগ্রামে চন্দনাইশ সমিতির নতুন সভাপতি আলহাজ্ব আবু তাহের চৌধুরী
চট্টগ্রামে চন্দনাইশ সমিতির নতুন সভাপতি আলহাজ্ব আবু তাহের চৌধুরী
চট্টগ্রামে চন্দনাইশ সমিতির নতুন সভাপতি আলহাজ্ব আবু তাহের চৌধুরী চট্টগ্রামে চন্দনাইশ সমিতির নতুন কমিটি গঠন হয়েছে। এই নবগঠিত কমিটিতে নবনির্বাচিত সভাপতি হয়েছেন চন্দনাইশের সন্তান আলহাজ্ব আবু তাহের চৌধুরী এবং সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ মাকসুর রহমান। মোহাম্মদ মাকসুদুর রহমান এর আগের কমিটিতেও সাধারন সম্পাদক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেছিলেন। সভায় সাবেক সভাপতি নব নির্বাচিত সভাপতি কে ফুল দিয়ে…
View On WordPress
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/129011
“ডা. শাহাদাত হোসেন রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্রের স্বীকার“
.
কোন প্রকার তদন্ত ছাড়াই মামলা দায়ের হওয়ার সাথে সাথে ডা. শাহাদাত হোসেনকে গ্রেপ্তার করা রহস্যজনক উল্লেখ্য করে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি নেতৃবৃন্দ বলেছেন আমরা আশা করব এই মামলাটির বিশ্বাসযোগ্য, নিরপেক্ষ তদন্ত করলে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে। আমরা মনে করি চট্টগ্রামে সরকার বিরোধী আন্দোলন দমিয়ে রাখতেই তাকে গ্রেফতার করেছে। তিনি রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্রের স্বীকার।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেনসহ ১৭ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার ও কোতোয়ালি থানায় মিথ্যা মামলা দায়েরের প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার (১এপ্রিল) বিকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছে চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
গত ২৯ মার্চ সোমবার বিকালে বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে নগরীর কাজীর দেউড়ি নুর আহম্মদ সড়কে বিক্ষোভ সমাবেশ চলাকালে পুলিশ অতর্কিত হামলা চালিয়ে অর্ধশতাধিক নেতাকর্মীদের আহত করেছে দাবী করে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম.এ আজিজ।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ডা. শাহাদাত হোসেন একজন পরিছন্ন রাজনীতিবিদ হিসেবে সর্বমহলে পরিচিত। তিনি একজন পেশাজীবী চিকিৎসক। যিনি বিগত চসিক নির্বাচনে মে���র পদে নির্বাচন করে জনতার মেয়র হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছেন। যিনি মানুষকে বিনা টাকায় চিকিৎসা করেন, সাহায্য করেন। এমন একজন জনপ্রিয় নেতাকে বিনা-কারনে তার চেম্বার থেকে রোগী দেখার সময় পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে। তার বিরুদ্ধে উপরোক্ত ২টি মামলা ছাড়া ও চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে অভিযোগ আনা হয়েছে তা হাস্যকর, মিথ্যা, কুরুচিপূর্ণ, যা বিশ্বাসযোগ্য নয়। তিনি রাষ্ট্রীয় ষড়যন্ত্রের স্বীকার।
পুলিশ কোন প্রকার তদন্ত ছাড়াই মামলা দায়ের হওয়ার সাথে সাথে গ্রেপ্তার করাও রহস্যজনক। আমরা আশা করব এই মামলাটির বিশ্বাসযোগ্য, নিরপেক্ষ তদন্ত করলে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে। আমরা মনে করি চট্টগ্রামে সরকার বিরোধী আন্দোলন দমিয়ে রাখতেই তাকে গ্রেফতার করেছে। আমরা ডা. শাহাদাত হোসেন ও মনোয়ারা বেগম মনিসহ গ্রেফতারকৃত নেতাকর্মীদের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানাচ্ছি। একই সাথে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহŸায়ক আবু সুফিয়ান, নাজিমুর রহমান, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, শাহ আলমসহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরাকৃত ষড়যন্ত্রমূলক মামলা প্রত্যাহারের জোর দাবি জানান তিনি।
এছাড়াও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ডা. শাহাদাত হোসেনের আইনজীবী এড. কামরুল ইসলাম সাজ্জাদ, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের আহ্বায়ক এড. এ.এস.এম বদরুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এড. এনামুল হক এনাম।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এডভোকেট কামরুল ইসলাম সাজ্জাদ বলেন, ডা. শাহাদাত হোসেনসহ তিনজনকে আসামি করে ডা. লুসি খান মামলা দায়ের করেছেন। মুজাফফর আহমেদ এবং তিন নম্বর আসামি ফাতেমা জহুরা, যিনি মুজাফফরের স্ত্রী। বলা হয়েছে, শাহাদাত হোসেনের নির্দেশে জনৈক ডা. লুসি খানের মহাসচিবকে অপহরণ করা হয়েছে এবং চাঁদা দাবি করা হয়েছে। বাদি লুসি খান বলছেন, গত ২০ মার্চ উনার এনজিওর অফিসে গিয়ে উনার সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ চৌধুরীকে ডেকে নিয়ে মারধর করা হয়েছে এবং চাঁদা দাবি করা হয়েছে। মুজাফফর আহমেদ দীর্ঘদিন ধরে প্রায় ২০ বছর ধরে সৌদি প্রবাসী একজন রেমিটেন্স যোদ্ধা। তাঁর স্ত্রী ২০২০ সালে করোনা শুরুর আগে বাংলাদেশে আসেন এবং ১১ মার্চ ২০২১ সাল থেকে মুজাফ্ফর আহমদ সৌদি আরবে অবস্থান করছেন। চাঁদা দাবি এবং অপহরণের কথা বলা হচ্ছে, যে লোক বাংলাদেশে নেই তার বিরুদ্ধে। রাজনৈতিক হয়রানি এবং একজন শিক্ষিত লোকের চরিত্রহনন বিরোধী দল করলে বাংলাদেশে এখন কতটা সহজ হয়ে গেছে, সেটাই এ মামলায় প্রমাণ।
তিনি বলেন, চকবাজার থানার এজাহার অনুযায়ী লুসি খানের সচিব মহিউদ্দিন আহমেদ এখনও নিখোঁজ। কিন্তু এই মহিউদ্দিনের সাথে লুসি খান প্রতিদিন তার ফিরিঙ্গী বাজারের ঘর থেকে বের হচ্ছেন, গত ২২ মার্চ থেকে সিসি ক্যামেরার ফুটেজে আছে, ছবি ও সিডি আমাদের কাছে আছে। যদি কারো এ সংক্রান্ত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয় তাহলে আমরা দি��ে পারব। এই চাঁদাবাজির নাটকটা কেন করা হলো প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, শাহাদাত হোসেনকে কেন জড়ানো হল? আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, একটা রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি হবে, আর তাঁর আগেই থানায় গিয়ে লুসি খান এজাহার লেখা শুরু করলেন। এজাহার লেখার সময় মামলার আসামিরা কে কোথায় সেটা জানেন না বাদী ? কিন্তু পুলিশ ডা. শাহাদাতকে ট্রিটমেন্ট হাসপাতাল থেকে আটক করেছে, যা মিডিয়ায় প্রচার করা হয়েছে। কিন্তু তাঁকে রাখা হয়েছে মনসুরাবাদ ডিবি অফিসে এবং চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। কোতোয়ালী থানায় যে দুইটা মামলা হয়েছে, সেখানে বলা হল ডা. শাহাদাত পলাতক। তাকে এরেস্ট করল ডিবি, অথচ আদালতে পাঠানো ফরোয়ার্ডিংয়ে বলা হল তিনি পলাতক। কোতোয়ালী থানার দুই মামলার ঘটনাস্থল দেখানো হয়েছে, একটি সার্কিট হাউজের সামনে, আরেকটি নাসিমন ভবনের সামনে। একই লোক একবার সার্কিট হাউজে, আরেকবার নাসিমন ভবনের সামনে উপস্থিতি একই সময়ে দেখাচ্ছে? আবার গ্রেফতার করা হয়েছে একই সময়ে ট্রিটমেন্ট হাসপাতাল থেকে। এটা কিভাবে সম্ভব হয় প্রশ্ন তুলেন এ আইনজীবি ?
তিনি আরো বলেন, লুসি খানের মামলায় ডা. শাহাদাত হোসেনকে জড়ানো হল কেন বা পুলিশ তাকে নিয়ে খেলার সুযোগ পেল কিভাবে ? মুজাফফর এবং ফাতেমা জোহরার স্থায়ী ঠিকানা হচ্ছে চন্দনাইশ উপজেলা। ডা. শাহাদাতের গ্রামের বাড়িও চন্দনাইশে। দু’জনের কাছ থেকে লুসি খান ২০২১ সালের ৯ মার্চ তিন কোটি টাকার একটি জায়গা নিয়েছেন ফাতেমা জোহরার কাছ থেকে। চার আনা পয়সাও ওই মহিলাকে লুসি খান দেননি। রেজিস্ট্রি দলিলের নম্বর ৭৬১/২১। এক টাকাও প্রবাসী এবং তার স্ত্রীকে না দিয়ে ইনিয়ে-বিনিয়ে তার কাছ থেকে জায়গাটা হাতিয়ে নিয়েছেন লুসি খান। এই প্রবাসী দম্পতি প্রাপ্য টাকার জন্য বিভিন্নজনের দ্বারস্থ হয়েছেন। তাদেরকে অনেকে পরামর্শ দিয়েছেন যে আপনারা চন্দনাইশে বাড়ি হিসেবে ডা. শাহাদাতের সহযোগিতা নেন। শাহাদাত হোসেন মানবীয় গুণাবলির অধিকারী এবং জনদরদী মানুষ বিধায় লুসি খানকে বলেন যে, আপনি তাদের পাওনা দিয়ে দেন। মানবতার সেবায় তিনি এ কাজ করেছেন। রোগী দেখা অবস্থায় কাউকে যদি গ্রেফতার হতে হয়, তাহলে সমাজে কেউ কাউকে সহযোগিতার জন্য এগিয়ে আসবে না। তিনি আরো বলেন, ২০ মার্চ থেকে অপহৃত ব্যক্তি প্রতিদিন শহরে স্বাভাবিক জীবন-যাপন করছেন। প্রতিটি মামলা দায়েরের আগে পুলিশ প্রাথমিক তদন্ত করে। কিন্তু কিভাবে বা কাদের ইশারায় কোনো ধরনের তদন্ত ছাড়াই অভিযোগকে মামলা হিসাবে অর্ন্তভুক্ত করা হয়েছে সেটা এখন চট্টগ্রামবাসীর মনে প্রশ্ন জেগেছে। এ থেকে স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছে রাজনৈতিক শত্রু পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে মেয়র নির্বাচনে সৃষ্ট ইমেজ ধ্বংস করার জন্য মামলাটি করেছেন লুসি খান।
সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি�� শ্রম বিষয়ক সম্পাদক এ.এম নাজিম উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব মোস্তাক আহমেদ খান, সদস্য এনামুল হক এনাম, উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য নুরুল আমিন, চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ আজম উদ্দিন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইস্কান্দার মির্জা, আব্দুল মান্নান, বিএনপি নেতা এড. ইফতেখার হোসেন চৌধুরী মহসিন, নূর মোহাম্মদ, সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, ইঞ্জিনিয়ার বেলায়েত হোসেন, এড. মফিজুল হক ভুঁইয়া, মনজুর আলম চৌধুরী মঞ্জু, কামরুল ইসলাম, ইদ্রিস আলী, জেলী চৌধুরী, এড. জায়েদ বি�� রশিদ, এড. তুহিন প্রমুখ।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/128172
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে স্থানে মাহফিল ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানসহ সমাবেশ নিষিদ্ধ
.
করোনার ঝুঁকি মোকাবিলায় এখন থেকে চট্টগ্রামে সকল ক্লাব, কমিউনিটি সেন্টার, কনভেনশন হল, হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলোতে সামাজিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানে ১০০ জনের অধিক অতিথির সমাগম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। একই সঙ্গে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত প্রকাশ্য স্থানে সভা-সমাবেশ ওরশ, মিলাদ মাহফিল, মহোৎসব ও অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান আপাতত বন্ধ থাকবে।
আজ রবিবার (২১ মার্চ) দুপুরে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে অনুষ্ঠিত জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির মাসিক সভায় এ নির্দেশনা দেন চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মমিনুর রহমান।
তিনি বলেছেন, স্বাস্থ্যবিধি না মানার কারণে চট্টগ্রামসহ সারাদেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ আবারও বেড়ে গেছে। সরকারের মন্ত্রী পরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী করোনার ঝুঁকি মোকাবিলায় এখন থেকে ক্লাব, কমিউনিটি সেন্টার, কনভেনশন হল, হোটেল-রেস্টুরেন্টগুলোতে সামাজিক ও রাজনৈতিক অনুষ্ঠানসহ অন্যান্য অনুষ্ঠানে ১০০ জনের অধিক অতিথির সমাগম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সীমিত পরিসরে অনুষ্ঠান চলাকালে সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যবিধি ও কমপক্ষে ৩ ফুট শারীরিক দুরত্ব বজায় রাখতে হবে। এ ব্যাপারে কমিউনিটি সেন্টার ও হোটেল-রেস্টুরেন্ট মালিকদের কাছে চিঠি দেয়া হয়েছে। তবে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত প্রকাশ্য স্থানে সভা-সমাবেশ ওরশ, মিলাদ মাহফিল, মহোৎসব ও অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠান আপাতত বন্ধ থাকবে। এ নির্দেশ অমান্য করলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে মাস্ক পরিধানসহ শতভাগ স্বাস্থ্য নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সমুদ্র সৈকত, পার্ক, বিনোদন কেন্দ্র ও অন্যান্য দর্শনীয় স্থানে জেলার প্রশাসনের মেবাইল কোর্ট অভিযানের পাশাপাশি অভিযান চলাকালে মানুষের মাঝে বিনামূল্যে মাস্ক বিত��ণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। আসন্ন পবিত্র মাহে রমজানকে সামনে রেখে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাজার মনিটরিং জোরদার করা হচ্ছে। যেসব সরকারী কর্মকর্তার অফিস নেই কিংবা জরাজীর্ণ অফিস রয়েছে তাদের কার্যক্রম সুচারুভাবে পরিচালনার জন্য একই বিল্ডিংয়ে অফিস করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানান ডিসি।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এস এম জাকারিয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমন্বয় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী সাব্বির ইকবাল, সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি, অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার (উত্তর) মোঃ মশিউদ্দৌলা রেজা, জেলা আনসার কমান্ড্যান্ট বিকাশ চন্দ্র দাস, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোঃ সাহাবউদ্দিন, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার শহীদুল হক চৌধুরী সৈয়দ, উপজেলা চেয়ারম্যান এ.কে.এম এহছানুল হায়দার চৌধুরী বাবুল (রাউজান), হোসাইন মোঃ আবু তৈয়ব (ফটিকছড়ি),স্বজন কুমার তালুকদার (রাঙ্গুনিয়া), এম এ মোতালেব (সাতকানিয়া), মোঃ রাশেদুল আলম চৌধুরী (হাটহাজারী), গালিব চৌধুরী (বাঁশখালী), ফারুক চৌধুরী (কর্ণফুলী), মোঃ জসীম উদ্দিন (মিরসরাই), উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিল্টন রায় (সীতাকুন্ড), মোহাম্মদ রুহুল আমীন (হাটহাজারী), মোমেনা আক্তার (বাঁশখালী), শাহিনা সুলতানা (কর্ণফুলী), মাসুদুর রহমান (রাঙ্গুনিয়া), মিনহাজুর রহমান (মিরসরাই), সাহেদুল আরেফিন (ফটিকছড়ি), জোনায়েদ কবির সোহাগ (রাউজান), নাজমুন নাহার (বোয়ালখালী), ফয়সাল আহমেদ (পটিয়া), জোবায়ের হোসেন (আনোয়ারা), ইমতিয়াজ হোসেন (চন্দনাইশ), আহসান হাবিব জিতু (লোহাগাড়া), মোঃ আবদুস সালাম চৌধুরী (সাতকানিয়া), সাতকানিয়া পৌর মেয়র মোহাম্মদ জোবায়ের, পটিয়া পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জি এম মোঃ আবু বকর সিদ্দীকি, রাউজান পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জি এম এস এম আবুল কালাম আজাদ, জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল আলম মজুমদার, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক ডা. উ খ্যে উইন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তয়ন কুমার ত্রিপুরা, গণপূর্ত বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী রাহুল গুহ, গণপূর্ত বিভাগ-২ এর নির্বাহী প্রকৌশলী অভিজিৎ চৌধুরী, স্থানীয় সরকার প্রকৌশলের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন তালুকদার, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশলের নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন রায়,সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী মির্জা ফজলুল কাদের, সওজ’র নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা, জেলা মহিলা বিষয়ক উপ-পরিচালক মাধবী বড়ুয়া, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, জেলা কালচারাল অফিসার মোসলেম উদ্দিন সিকদার, জেলা শিশু ব��ষয়ক কর্মকর্তা নূরুল আবছার ভূঁঞা প্রমূখ। সভায় সরকারের বিভিন্নস্তরে কর্মরত কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/111984
চট্টগ্রামে করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা গেলেন সিনিয়র আইনজীবি আবুল কালাম আজাদ
করোনা উপসর্গ নিয়ে মারা গেলেন চট্টগ্রাম জজ কোর্টের আরও একজন আইনজীবি। শুক্রবার (০৪ জুলাই) মধ্য রাতে চট্টগ্রাম জেলারেল হাসপাতালে সিনিয়র আইনজীবি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ এর মৃত্যু হয়। (ইন্না লিল্লাহে ওয়াইন্না ইলাহি রাজিউন)।
মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ছিলেন।
তাঁর শ্যালক ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সহ সম্পাদক মো. খোরশেদুল আলম রাতে পাঠক ডট নিউজকে আবুল কালাম আজাদ এর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন- দুলাভাই আগে থেকে নিউরো রোগে আক্রান্ত ছিলেন। গত ২৩ জুন তাঁকে আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে একদিন পর ২৫ জুন উনাকে জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তখন তিন জ্বরে আক্রান্ত হন এবং অক্সিজেন সিচুয়েশন উঠানামা করলে তাঁকে আইসিইউতে নেয়া হয়। সেখানে আজ রাত পৌনে ১২টায় তিনি মারা যান।
শ্যালক খোরশেদুল আলম আরও জানান, ১০দিন আগে দুলা ভাইয়ের করোনা পরীক্ষার সেম্পল নেয়া হলেও তার রিপোর্ট পাওয়া যায়নি। ফলে উনি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কিনা জানি না। তবে করোনার লক্ষণ ছিল।
দুই ছেলে এক মেয়ের জনক আইনজীবি আবুল কালাম আজাদের গ্রামের বাড়ী চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার জোয়ারা গ্রামে। আজ শনিবার দুপুরে নিজ গ্রামে জানাজা শেষে তাঁকে দাফন করা হবে বলে পারিবারিক সুত্র জানায়।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/82802
পানি বন্দি দক্ষিণ চট্টগ্রামের অন্তত ১০ লক্ষাধিক মানুষ
.
দক্ষিণ চট্টগ্রামে বন্যার পানি ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে। তবে পানি নামার গতি অনেক কম হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে সময় লাগবে বলে ধারণা করছেন স্থানীয়রা।
এদিকে, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চন্দনাইশ উপজেলার দেওয়ানহাট হাসিমপুরের মধ্যবর্তী স্থান পাঠানিপুল এলাকায় তলিয়ে যাওয়া সড়ক থেকে পানি নেমে যাওয়ায় যান চলাচল শুরু হয়েছে।
এ ছাড়া পানি কমেছে চট্টগ্রাম-বান্দরবান সড়কেও। তবে সড়কের ওপরে এখনো পানি থাকায় বন্ধ রয়েছে যান চলাচল।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কিছু প্রভাবশালী মহল পানি নামার উৎসগুলো বন্ধ করে রাখায় পানি নামতে দেরি হচ্ছে।
��েরানীহাট ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক পরিচালক হামিদুল ইসলাম জানান, গতকাল সন্ধ্যা থেকে পানি কমতে শুরু করেছে। তবে অন্য এলাকাগুলোর মধ্যে শুধু সাতকানিয়াতেই কমপক্ষে সাড়ে তিন লাখ মানুষ পানিবন্দি বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনবি) মোবারক হোসেন জানান, আজ সোমবারও সাতকানিয়ার বানভাসি মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত থাকবে। বন্যার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত সাতকানিয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়নগুলোর চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে ৬৫ টন চাল ও শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে আরো বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভীর সহকারী একান্ত সচিব জাহাঙ্গীর আলম জানান, এমপি নদভীর নির্দেশে সাতকানিয়া ও লোহাগাড়ায় সরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ চলছে। এদিকে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী আজ সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে ত্রাণ বিতরণে নামছে আওয়ামী লীগ।
উপজেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করা হবে বলে জানান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কুতুব উদ্দিন চৌধুরী।
সাতকানিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন জানান, সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চালাচ্ছে। তবে ক্ষতির পরিমাণ অনুযায়ী ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম খুবই কম�� ত্রাণ তৎপরতা আরো বাড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানান তিনি।
এদিকে, ভারি বর্ষণ না হওয়ায় দক্ষিণ চট্টগ্রামের লোহাগাড়া, চন্দনাইশ ও আনোয়ারা উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হয়েছে। অনেক উঁচু জায়গা থেকে পানি নেমে যাচ্ছে। তবে এখনো অনেক জায়গায় তলিয়ে যাওয়া রাস্তা ভেসে না ওঠায় অধিকাংশ মানুষ পানিবন্দি রয়েছেন।
গত কয়েক দিনে দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতকানিয়া, চন্দনাইশ, বোয়ালখালী, লোহাগাড়াসহ আশপাশের এলাকায় পানিবন্দি ছিলেন অন্তত ১০ লক্ষাধিক মানুষ। এর মধ্যে শুধু সাতকানিয়ায় পানিবন্দি হয়ে পড়েন অন্তত চার লক্ষাধিক মানুষ।
0 notes
Photo
New Post has been published on https://paathok.news/29355
চট্টগ্রামে বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে শোক দিবস পালিত
.
চট্টগ্রামে নানা আয়োজনে বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে দিনভর জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়েছে। ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ ও তাদের অঙ্গ সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মিলাদ দোয়া, রক্তদান কর্মসূচি ও আলোচনা সভার আয়োজন করে।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবলীগঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শেখ ফজলুল হক মনিসহ ১৫ আগস্ট কালো রাত্রিতে ঘাতকদের নির্মম বুলেটের আঘাতে শাহাদাৎ বরণকারীদের ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী তথা জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে ব্যাপক কর্মসূচী পালিত হয়। এই উপলক্ষে আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান শহীদ শেখ ফজলুল হক মনির প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপনের পর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে খতমে কোরআন ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি আ.ম.ম টিপু সুলতান চৌধুরী’র সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক পার্থ সারথী চৌধুরী’র সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ জেলা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক বোরহান উদ্দিন চৌধুরী (মুরাদ), সোলায়মান চৌধুরী, মহিলা সম্পাদিকা জান্নাতুল ফেরদৌস রাজমিন, সহ-দপ্তর সম্পাদক রাজু দাশ হিরো, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এড. কামাল উদ্দিন এডিশনাল পিপি, সদস্য হাসান মাহমুদ, সাইফুল চৌধুরী, আনোয়ারা যুবলীগের সভাপতি আসহাব উদ্দিন, ইঞ্জিনিয়ার অমল রুদ্র, সুলতানা আক্তার নিলু, এড. শাহনেওয়াজ চৌধুরী, আবদুর রহমান ঝুনু, শাহ্ আলম গাজী, আবদুল্লাহ আল বেলাল, পংকজ দাশ, রতন সেন, মাহেদুল ইসলাম শিমুল, সৈয়দ শহিদুল মোস্তফা, পংকজ রুদ্র স্বপন, আলতাফ উদ্দিন, পাভেল কান্তি নাথ, শুভ সেন গুপ্ত, আবদুর রহিম প্রমুখ।
মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ স্বপরিবারের ৪২তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ চট্টগ্রাম মহানগর শাখার উদ্যোগে দিনব্যাপী কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়। কর্মসূচীর মধ্যে জাতীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তোলন, বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, সকাল ৯টায় প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য গাউসিয়া কমিটি চট্টগ্রাম মহানগর সাংগঠনিক সম্পাদক সাদেক হোসেক চৌধুরী পাপ্পুর পরিচালনায় মিলাদ মাহফিল ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক এড. এ.এইচ.এম. জিয়াউদ্দিন সভাপতিত্বে সংগঠনের যুগ্ম আহ্বায়ক সালাউদ্দিন আহমেদের সঞ্চালনায় জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বোর্ড সদস্য ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক কে.বি.এম. শাহজাহান, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সত্যজিৎ চক্রবর্ত্তী সুজন, নুরুল কবির, আনোয়ারুল ইসলাম বাপ্পী, জিয়া আমানত নয়ন, পংকজ চৌধুরী কংকনসহ মহানগর আওতাধীন বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ড সমূহের নেতৃবৃন্দ।
চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগঃ জঙ্গীদানব, মাদক আগ্রাসন, মৌলবাদ আর বৈষ্যমের বিরুদ্ধে সচেতন স���চ্চার থাকার আহ্বানের মধ্য দিয়ে জাতীয় শোক দিবসে দেশে প্রথমবারের ‘নাগরিক শোকযাত্রা হয়েছে চট্টগ্রামে। চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগের ডাকে নন্দনকানন বৌদ্ধ মন্দির, লাগোয়া এনায়েত বাজার মহিল কলেজের সামনে থেকে প্রথমবারের মত এই নাগরিক শোকযাত্রা শুরু হয়। শোকযাত্রায় বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। নাগরিক শোকযাত্রা নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে এনায়েত বাজার মহিলা কলেজ মাঠে ��নুষ্ঠিত সমাবেশে নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চয়তার সস্থানে জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস এবং মানুষ হত্যার রাজনীতির বিরুদ্ধে চৈতন্য জাগার আহ্বান জানানো হয়। সভাপতির বক্তব্যে চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগের আহ্বায়ক সাংবাদিক রিয়াজ হায়দার চৌধুরী বলেন, পঁচাত্তরের ঘাতকেরা এখনো সবল সক্রীয়। তাদের সহযোগিরা নানামাত্রিক রূপ নিয়ে দেশের গণতন্ত্রের টুটি চিপে ধরতে জঙ্গীবাদকে উস্কে দিচ্ছে। বর্ণচোরা, অকৃতজ্ঞ ও দেশবিরোধী শক্তির হুংকার গণতন্ত্র, শান্তি নিরাপত্তা এবং বৈষম্যমুক্তির প্রগতির পথে নতুন করে কাঁটা বুনছে। যে কোন নাশকতা ও অন্যায় শক্তির আস্ফালন ঠেকাতে তাই দেশপ্রেমী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। পরে রিয়াজ হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমন্বয়কারী সাংস্কৃতিক সংগঠক খোরশেদ আলমের সঞ্চাণলায় শোক যাত্রায় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের সাবেক ডীন প্রফেসর ড. জাকির হোসেন, মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর মুহাম্মদ ইদ্রিস আলী, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি প্রফেসর আবু তাহের চৌধুরী, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি অনুপ বিশ্বাস, এনায়েত বাজার মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ, লেখক তহুরীন সবুর ডালিয়া, উপাধ্যক্ষ শাহীন ফেরদৌস, নারী নেত্রী এড. জিন্নাত সোহানা চৌধুরী, সুমন দেবনাথ, মানবাধিকার আবুল বশর, আখতারুজ্জামান রোমেল, এপিপি এড. নজরুল ইসলাম, এড. মহিউল ইসলাম সোহেল, এড, টিপু শীল জয়দেব, মহানগর যুবলীগ নেতা সাখাওয়াত হোসেন সাকু, রবিউল ইসলাম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা আরিফ মঈনুদ্দিন, ওয়ায়েস কাদের, চট্টগ্রাম আইন কলেজের সাবেক ভি.পি আবু ঈসা, বর্তমান জি এস শাহাদাত হোসেন, আইন কলেজ ছাত্রলীগের সহ সভাপতি আবদুল্লাহ আল মাহমুদ প্রমুখ।
চুয়েটঃ চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকী ও মহান জাতীয় শোক দিবস উদ্যাপিত হয়েছে। শোক দিবসের বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার উদ্বোধন করেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। দিনব্যাপী অন্যান্য অনুষ্ঠানমালার মধ্যে ছিলো- জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা, শোকের প্রতীক কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণ, চুয়েট কেন্দ্রীয় লাইব্রেরীতে ‘মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা’ শীর্ষক একটি কর্ণারের উদ্বোধন, আলোচনা সভা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত ইত্যাদি।
এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় অডিটরিয়ামে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্র��ান অতিথি ছিলেন মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চুয়েট জাতীয় দিবস উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ও পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ হযরত আলী।
সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. আশুতোষ সাহা, যন্ত্রকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ মাহবুবুল আলম, তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কৌশিক দেব, রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী, ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিভাগীয় প্রধানগণের পক্ষে যন্ত্রকৌশল বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক, প্রভোস্টগণের পক্ষে ড. খুদরত-ই-খুদা হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ আব্দুর রহমান ভূইয়া, কর্মকর্তা সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী সৈয়দ মুহাম্মদ ইকরাম, কর্মচারী সমিতির সভাপতি জনাব মোঃ জামাল উদ্দীন ও সদস্য আবদুল আল হান্নান এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আবিদ হোসেন খান, দেওয়ান মুহাম্মদ নুসরাত অমি ও মনিশী রায় প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মানবিক বিভাগের প্রভাষক নাহিদা সুলতানা ও সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।
চট্টগ্রাম জেলা আইডিইবিঃ জাতীয় শোক দিবস ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকীর আলোচনা সভা ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স চট্টগ্রাম জেলা শাখার উদ্যোগে সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু বাছেতের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ জসীম উদ্দিনের সঞ্চালনায় আমবাগানস্থ আইডিইবি ভবন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন আইডিইবি’র কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিিিটর সহসভাপতি ও চট্টগ্রাম ওয়াসা পরিচালনা পর্ষদ সদস্য জাফর আহমেদ সাদেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন পিডিবির সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী ও আইডিইবির কেন্দ্রীয় সহসভাপতি নিপেশ রঞ্জন হোর, বাংলাদেশ রেলওয়ের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী হরেন্দ্র কুমার নাথ। আলোচনা সভায় জাফর আহমেদ সাদেক বলেন, বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদকে কেন্দ্র করে বঙ্গবন্ধু রাজনীতির নীতি নির্ধারণ করতেন। এ কারণেই তিনি বাঙ্গালীর অভিসংবাদিত নেতা হতে পেরেছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করেছিল যে অপশক্তি তাদের দোষরেরা আজও সক্রিয়। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র হচ্ছে সে ষড়যন্ত্র কেবল মাত্র শেখ হাসিনা বা তাঁর সরকারের বিরুদ্ধে নয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে। আইডিইবির সদস্য প্রকৌশলীগণ সাংগঠনিক সিদ্ধান্তে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন বিধায় সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশকে উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্রে রূপান্তরের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। উল্লেখ্য দিনব্যাপী কর্মসূচীর অংশ হিসেবে শোক দিবসের প্রথম প্রহরে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন এবং কোরআন খতম, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভা শেষে গরীব ও দুস্থদের মাঝে তবারক বিতরণ করা হয়।
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগঃ জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ১৫ আগস্ট সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম শাখার উদ্যোগে আন্দরকিল্লাস্থ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক বক দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এসময় উপস্থিত কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ সম্পাদক ইয়াছিন আরাফাত, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক পারভেজ মোঃ হাবিব, সাধারণ সম্পাদক কাউছার উদ্দি�� সুমন, সহ-সভাপতি দেবাশীষ শর্মা, মনোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল হাসান, সহ-সম্পাদক সবুজ দাশ, পলাশ দত্ত, মোঃ মুছা, প্রচার সম্পাদক জনি বড়ুয়া, ছাত্রনেতা শুভ দে, জিতু কর্মকার, রতন দাশ প্রমুখ।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪২ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের প্রথম প্রহরে আন্দরকিল্লাস্থ দলীয় কার্যালয়ে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি ও সাতকানিয়ার পৌর মেয়র মোহা���্মদ জোবায়ের ও সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব এর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃ্তেিত শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন করেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতৃবৃন্দ। এসময় অনান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পটিয়া উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক এম.এ. হাশেম চেয়ারম্যান, চন্দনাইশ উপজেলা আহ্বায়ক সেলিম হোসেন, সাতকানিয়া উপজেলার সাবেক সভাপতি সোহেল মোহাম্মদ মনজুর, নুরুল আবছার তালুকদার, চন্দনাইশ উপজেলার যুগ্ম আহ্বায়ক মফিজুর রহমান বাহাদুর, আবদুল ওয়াজেদ সিদ্দিকী, ইঞ্জিনিয়ার সনাতন চক্রবর্ত্তী বিজয়, ইমরান খান, উজ্জ্বল ধর, ফয়েজ আহমদ টিপু, ফরমান উল্লাহ খান, নবাব মিয়া রকিব, মোঃ জামাল মিয়া, সেলিম হায়দার প্রমুখ।
পুস্পস্তবক অর্পনকালে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মোহাম্মদ জোবায়ের বলেন, প্রতিটি ক্ষেত্রে জাতির পিতার আদর্শ বাস্তবায়ন করে শোককে শক্তিতে পরিণত করতে হবে। যে কোন মূল্যে সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ রুখে দিয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে কাজ করে যাবে স্বেচ্ছাসেবক লীগ। এ সময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী মোহাম্মদ গালিব তার বক্তব্যে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে আরো শক্তিশালী করে দেশকে এগিয়ে নেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগঃ জাতীয় শোক দিবসের মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সোমবার বিকেলে আয়োজিত আলোচনা সভায় দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক এমপি চেমন আরা তৈয়ব এ কথা বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনিদের জাতি চিরদিন ঘৃণা করে যাবেন। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে এদেশ স্বাধীনও হতো না। যাঁর ডাকে সাড়া দিয়ে’ ৭১ সালে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়েছিলেন তরুণ-যুবকরা। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ করে পাক বাহিনীর কাছ থেকে দেশকে মুক্ত করে। ওই সময় মা-বোনের ইজ্জতহানি ও কয়েক লাখ মুক্তিযোদ্ধা ��হীদ হয়েছেন। বিশ্বজুড়ে এই ঘটনা ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে। কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়। খুনিরদের মধ্যে অনেকে বিদেশে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এসব খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমূখী করতে হবে। জাতি খুনিদের চিরদিন ঘৃণা করে যাবে।
পটিয়া উপজেল আওয়ামী লীগ সভাপতি রাশেদ মনোয়ারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত এতে বক্তব্য রাখেন, জেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি লায়ন এম, শামসুল হক, দক্ষিণ জেলা আ’লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক এম,এ জাফর, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক একেএম আবদুল মতিন চৌধুরী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোহাম্মদ নাসির, সাবেক নৌবাহিনীর কমোডর জোবাইর আহমদ, জেলা আ’লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট আবদুর রশিদ, মুক্তিযোদ্ধা কাজী আবু তৈয়ব, জেলা আ’লীগের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মুজিবুল হক, সদস্য সেলিম নবী, যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক বদিউল আলম, আ’লীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সাবেক সম্পাদক দিদারুল আলম প্রমুখ।
দারুল উলুম মাদরাসাঃ মহানগর আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী বলেছেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শুধু বাংলাদেশের নয় বিশ্বের জন্য একটি মডেল। বিশ্বে তিনিই একমাত্র স্বাধীনতার একক স্থপতি। দেশের জন্য ও দেশের মানুষের জন্য যা কিছু করতে হয় সবাই তিনি করে গেছেন। স্বাধীনতার বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশে পরিনত করার জন্য তিনি পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে তখনই তাকে নির্মম ভাবে হত্যা করেছে। তিনি বলেন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেও তারা দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা রুখে দিতে পারেনি। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদেশের মানুষের কল্যাণে দেশের উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখার জন্য মাদরাসার শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দারুল উলুম কামিল মাদরাসার উদ্যোগে সোমবার সকাল ১১টায় মাদরাসা প্রাঙ্গণে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। দারুল উলুম কামিল মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা মাহবুবুল আলম ছিদ্দিকীর সভাপতিত্বে ও অধ্যাপক শওকত ওসমান চৌধুরী ও মুহাদ্দিস মাওলানা আনোয়ার হোসাইনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রধান মহাদ্দিস মাওলানা আহমদুর রহমান নদভী, অধ্যাপক লিয়াকত আখতার ছিদ্দিকী, প্রভাষক রশিদ মুহাম্মদ ইকবাল, মাওলানা মুনির উদ্দিন, মাষ্টার জমিল উদ্দিন আহমদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক প্রমুখ। সভাপতির বক্তব্যে অধ্যক্ষ মাওলানা মাহবুবুল আলম ছিদ্দিকী বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের জন্য মডেল। তিনি না হলে দেশ স্বাধীন হতো না, আমরা এখনো পরাধীন হয়ে গোলামী করতাম। স্বাধীনতার মহান জনক শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে হত্যার মধ্যদিয়ে দেশের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ করতে চেয়েছিল। তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের পরিবারের জন্য মাগফেরাত কামনা করেন এবং জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের সবাইকে একতাবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান।
0 notes