#গ্রহের অবস্থান পরিবর্তন
Explore tagged Tumblr posts
banglakhobor · 1 year ago
Text
আর ভয় নেই! অক্টোবর পর্যন্ত রাহুর 'সুনজর', ভাগ্যের চাকা ঘুরে মালামাল হবে ৪ রাশি
জ্যোতিষশাস্ত্রে, বিভিন্ন গ্রহ সময়ে সময়ে রাশিচক্র পরিবর্তন করে থাকে। তার এই পরিবর্তনকে ট্রানজিট বলে। এই ঘটনাটি বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। কারণ এতে শুভ ও অশুভ যোগগুলি তৈরি হয়। Source link
View On WordPress
0 notes
swarupgoswamis-blog · 3 years ago
Text
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
দশমহাবিদ্যার অষ্টম মহাবিদ্যা হল মা বগলামুখী দেবী।বগলামুখী বা বগলা হলেন হিন্দু দশমহাবিদ্যা দেবমণ্ডলীর অন্তর্গত অন্যতম দেবী। তিনি ভক্তের মানসিক ভ্রান্তি নাশের (অথবা শত্রু নাশের) দেবী। তাঁর অস্ত্র মুগুর। উত্তর ভারতে তিনি পীতাম্বরী নামেও পরিচিত।"বগলামুখী" শব্দটি "বগলা" (অর্থাৎ, ধরা) এবং "মুখ" শব্দদুটি থেকে উৎপন্ন। এই ��ব্দটির অর্থ যিনি যাঁর মুখ কোনো কিছুর নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে তুলে নিতে সমর্থ। অন্য একটি অর্থে, যিনি মুখ তুলে ধরেছেন।
বগলামুখীর গায়ের রং সোনালি এবং তাঁর কাপড়ের রং হলুদ। তিনি হলুদ পদ্মের ভরা অমৃতের সমুদ্রের মাঝে একটি হলুদ সিংহাসনে বসে থাকেন। তাঁর মাথায় অর্ধচন্দ্র শোভা পায়। দুটি পৃথক বর্ণনার একটিতে তাঁকে দ্বিভূজা ও অপরটিতে তাঁকে চতুর্ভূজা বলা হয়েছে।
বগলামুখীর দ্বিভূজা মূর্তি পূজার প্রচলনই বেশি। এই মূর্তিটিকে সৌম্য মূর্তি ধরা হয়। এই মূর্তিতে তাঁর ডান হাতে থাকে গদা। এই গদা দিয়ে তিনি শত্রুকে প্রহার করেন। অন্যদিকে বাঁহাতে শত্রুর জিভটি টেনে ধরে থাকেন। এই মূর্তিটিকে অনেক সময় "সম্ভন" (শত্রুকে নিস্তব্ধ করে দিয়ে তাকে শক্তিহীন করা) প্রদর্শন হিসেবে ধরা হয়। এই বর লাভের জন্য ভক্তেরা তাঁর পূজা করে থাকে। অন্যান্য মহাবিদ্যাদেরও এই শক্তি আছে বলে ধরা হয়।
বগলামুখীকে" "পীতাম্বরা দেবী" বা "ব্রহ্মাস্ত্র-রূপিণী"ও বলা হয়। তিনি একটি গুণকে বিপরীত গুণে পরিবর্তন করে পারেন বলে হিন্দুরা বিশ্বাস করেন। যেমন, তিনি বাক্যকে নিঃস্তব্ধতায়, জ্ঞানকে অজ্ঞানে, শক্তিকে শক্তিহীনতায়, পরাজয়কে জয়ে পরিবর্তন করেন।
বগলামুখী দেবী সম্পর্কে একটি গল্প প্রচলিত আছে : একসময় পৃথিবীতে একটি ভয়ংকর ঝড় হয়। এই ঝড়ে যখন সকল সৃষ্টি ধ্বংসের সম্মুখীন হয়, তখন সকল দেবতা সৌরাষ্ট্রঅঞ্চলে একত্রিত হন। সেই সময় দেবী বগলামুখী হরিদ্রা সরোবর থেকে উৎপন্ন হয়ে দেবতাদের স্তবে সন্তুষ্ট হয়ে সেই ঝড় থামিয়ে দেন। ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের দাতিয়া অঞ্চলের পীতাম্বরা পীঠমে হরিদ্রা সরোবরের অনুরূপ একটি হ্রদ রয়েছে।
ভারতের অসম রাজ্যের গুয়াহাটিতে অবস্থিত কামাখ্যা মন্দির তন্ত্রবিদ্যার কেন্দ্রস্থল। এখানে দশমহাবিদ্যার মন্দির আছে। এই মন্দিরের কয়েক মাইল দূরেই বগলামুখী মন্দিরের অবস্থান। উত্তর ভারতের হিমাচল প্রদেশরাজ্যের বাণখণ্ডীতে, মধ্যভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের আগর মালব জেলার নলখেদা ও দাতিয়ার পীতাম্বরা পীঠেএবং দক্ষিণ ভারতের তামিল নাড়ু রাজ্যের তিরুনেলভেলি জেলার পাপানকুলাম জেলার কল্লাইদাইকুরিচিতে এবং পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাতেও বগলামুখীর মন্দির আছে।
বগলামুখী দেবী সিদ্ধবিদ্যা ও পীতাম্বরাবিদ্যা এই নামে প্রসিদ্ধ। বগলামুখী দেবি পীতবস্ত্রা, পীতপুস্পপ্রীয়া, এবং পীতঅলঙ্কারধারিনি।
তিনি শ্ত্রু কে সন্মোহিত করেন, শত্রুর বাক্য স্তম্ভন করেন, তিনি সর্বদুষ্টবিনাশিনী, দুষ্টদের ক্ষোভ বর্ধিত করেন তিনি অন্যদিকে ভক্তের ক্ষোভ দূর করেন। তিনি মহাস্তম্ভনকর্ত্রী।
দেবিকে চতুর্ভূজা বলা হয়।তিনি গম্ভীরা এবং তাঁর সুবর্ঙ্কান্তি। তিনি ত্রিনয়না, এবং কমলাসনে আসিনা।
কুব্জিকাতন্ত্রে প্রথম পটলে বগলা শব্দের অক্ষরগুলির তাৎপর্য এই ভাবে বর্ননা করা হয়েছে-
"বকারে বারুনি দেবি গকারে সিদ্ধিদা স্মৃতা ।
লকারে পৃথিবী চৈব চৈতন্যা মে প্রকীর্তিতা।।"
- বকারে বারুনি অর্থ অসুরদলনে দেবী মদোন্মত্তা। গকারে তিনি মানবের সর্বপ্রকার সিদ্ধি প্রদান করেন। লকারে পৃথিবী - আমাদের মাতৃসমা, সর্বংসহা পৃথিবীর মতো তিনি পালিনীশক্তির আধার এবং সেই সঙ্গে স্বয়ং চৈতন্যরূপিনী। এইসব গুনের আধারস্বরূপিনী দেবীর নাম তাই বগলা।
বগলামুখীর ধ্যান মন্ত্রে আমরা দেখতে পাই দেবি কিভবে বাম হাতে শ্ত্রু্র জ্বিহা টেনে ধরে তাকে দক্ষিন হাতে গদার আঘাত করছেন।
কেন বগলামুখী দেবির আরাধনা করা হয়- এই দেবীর পূজা সাধারনত মানুষ দৈব প্রকোপ শান্তির জন্য এবং আভিচারিক কর্ম সম্পাদনের উদ্দেশ্যে করে থাকে। তাছাড়ও বগলামুখীদেবীর আরাধনা করলে মঙ্গল গ্রহের বৈগুন্য নাশ হয়, রোগ নিরাময়, শত্রু নাশ, মামলায় জয়লা্ভ ইত্যাদি সুফল লাভ হয়ে থাকে।
বগলামুখী ��েবীর মন্ত্রই ব্রম্ভাস্ত্রস্বরূপ । এমনকি এই মন্ত্রশক্তিতে সদাবিচরনশীল বায়ুরও গতিরোধ সম্ভব।
প্রতিদিন ১০৮ বার বগলামুখী বীজ মন্ত্র ও ১১ বার বগলামুখী গয়ত্রী মন্ত্র জপ করলে শত্রু নাশ, মামলায় জয়লাভ, মঙ্গলের কুপ্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
বগলামুখী মন্ত্র- ওঁ হ্লীং বগলামুখি সর্বদুষ্টানাং বাচং মুখং স্তম্ভয় জিহ্বাং কীলয় কীলয় বুদ্ধিং নাশয় হ্লীং ওঁ স্বাহা ।
ব্যাষ্টিরূপে শত্রুনাশের ইচ্ছাযুক্তা এবং সমষ্টিরূপে পরমাত্মার সংহারশক্তিই হলেন বগলা।। পীতাম্বরাবিদ্যা নামে বিখ্যাত বগলামুখীর সাধনা প্রায়শই শত্রুভিয়মুক্তি ও বাকসিদ্ধি লাভের জন্য করা হয়। এর পূজায় হরিদ্রােমালা, পীতপুস্প এবং পীতবস্ত্রের বিধান আছে। মহাবিদ্যাগণের মধ্যে এর স্থান অষ্টম। এর ধ্যানে বলা হয় যে সুধাসমুদ্রের মধ্যে অবস্থিত মনিময় মণ্ডপে রত্নময় সিংহাসনে তিনি বিরাজ করেন। তিনি পীতবর্ণ বস্ত্ৰ, পীত আভুষন এবং হলুদ ফুলের মালা পরিধান করেন। এর এক হাতে শত্রুর জিহ্বা এবং অন্য হাতে মুগুর রয়েছে।ব্যাষ্টিরূপে শত্রুনাশের ইচ্ছাযুক্তা এবং সমষ্টিরূপে পরমাত্মার সংহারশক্তিই হলেন বগলা।। পীতাম্বরাবিদ্যা নামে বিখ্যাত বগলামুখীর সাধনা প্রায়শই শত্রুভিয়মুক্তি ও বাকসিদ্ধি লাভের জন্য করা হয়। এর পূজায় হরিদ্রােমালা, পীতপুস্প এবং পীতবস্ত্রের বিধান আছে। মহাবিদ্যাগণের মধ্যে এর স্থান অষ্টম। এর ধ্যানে বলা হয় যে সুধাসমুদ্রের মধ্যে অবস্থিত মনিময় মণ্ডপে রত্নময় সিংহাসনে তিনি বিরাজ করেন। তিনি পীতবর্ণ বস্ত্ৰ, পীত আভুষন এবং হলুদ ফুলের মালা পরিধান করেন। এর এক হাতে শত্রুর জিহ্বা এবং অন্য হাতে মুগুর রয়েছে।
স্বতন্ত্রতন্ত্ৰ মতে ভগবতী বগলামুখীর আবির্ভাবের কাহিনীটা এইরকম—
সত্যযুগে সমগ্র বিশ্ব ধ্বংস করার জন্য এক ভীষন ঝড় ওঠে। প্রাণীসমূহের জীবনে আগত সংকট দেখে ভগবান মহাবিষ্ণু চিন্তান্বিত হলেন। তিনি সৌরাষ্ট্র দেশে হরিদ্র সরোবরে গিয়ে ভগবতীকে ��্রসন্ন করার জন্য তপস্যা করতে লাগলেন। শ্ৰীবিদ্যা ওই সরোবরে বগলামুখীরূপে আবির্ভূত হয়ে তাঁকে দর্শন দেন এবং বিশ্বধ্বংসকারী ঝড়কে তৎক্ষণাৎ রোধ করে দিলেন। বগলামুখী মহাবিদ্যা ভগবান বিষ্ণুর তেজের সঙ্গে মিলিত হওয়াতে তিনি বৈষ্ণবী। মঙ্গলবার চতুর্দশীর মধ্যরাত্রে তিনি আবির্ভূত হন। ইহার পূজনের উদ্দেশ্য হল দৈবী প্রকোপ শান্তি, ধনধান্য লাভের জন্য নির্দিষ্ট কর্ম এবং আভিচারিক কর্ম ইত্যাদি | এই সব আপাতপ্রভেদ শুধুমাত্র উদ্দেশ্যের ভিন্নতার জন্য; নতুবা এর পূজা-উপাসনা ভোগ এবং মোক্ষ লাভ উভয়ের জন্যই করা হয়।
যজুর্বেদের কাঠকসংহিতানুসারে দশদিক প্রকাশিনী, সুন্দর স্বরূপধারিনী “বিষ্ণুপত্নী” কে ত্ৰিলোকের ঈশ্বরীরূপে মানা হয়। স্তম্ভনকারিনী শক্তি ব্যক্ত ও অব্যক্ত সমস্ত পদার্থের স্থিতির আধার পৃথিবীরূপে শক্তি। বগলা সেই স্তম্ভনশক্তির অধিষ্ঠাত্রী দেবী। শক্তিরূপিনী বগলার স্তম্ভন শক্তিতে দু্যলোক বৃষ্টি বর্ষন করে। তাঁর দ্বারাই আদিত্যমণ্ডলের অবস্থান এবং তাঁহাতেই স্বৰ্গলোকও স্তম্ভিত রয়েছে। ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ ও গীতায় “বিষ্টভ্যাহমিদং
কৃৎক্সমেকাংশেন স্থিতাে জগৎ’ বলে সেই শক্তির সমর্থন করেছেন। তন্ত্রে সেই স্তম্ভনশক্তিকে বগলামুখী নামে
বলা হয়েছে।
শ্ৰীবগলামুখীকে ব্ৰক্ষাস্ত্ৰ’ নামেও বলা হয়। ঐহিক বা পারলৌকিক, দেশ অথবা সমাজে দুঃখদায়ী অরিষ্টাদিকে দমন এবং শত্রুনাশে বগলামুখীর মত আর কোন মন্ত্র নেই। সাধকেরা চিরকাল এই মহাদেবীর আশ্রয় নিয়ে আসছেন। এর পাঁচটি মন্ত্রপ্রভেদ-বড়বামুখী, জািতবেদমুখী, উল্কামুখী, জ্বালামুখী ও বৃহদভানুমুখী | কুণ্ডিকাতন্ত্রে বগলামুখী জপের বিধানের ওপর বিশেষ আলোকপাত করা হয়েছে। মুণ্ডমালাতন্ত্রে তো এও বলা হয়েছে যে, এর সিদ্ধিলাভের জন্য নক্ষত্ৰাদি বিচার ও কালশোধনেরও প্রয়োজন নেই।
বগলা মহাবিদ্যা উদ্ধােম্নায় অনুসারেই উপাস্য। এই আমায়ে শক্তি কেবল পূজ্য বলে মনে করা হয়, ভোগ্য নয়। শ্ৰীকুলের সমস্ত মহাবিদ্যার উপাসনা সফলতা অর্জন না করা পর্যন্ত সতর্কভাবে গুরুর সান্নিধ্যে থেকে করে যাওয়া উচিত। ব্ৰহ্মচর্য পালন এবং অন্তর ও বাহিরের শুচিতা অতীব আবশ্যক। ব্ৰহ্মাই সর্বপ্রথম বগলা মহাবিদ্যার উপাসনা করেন। ব্ৰহ্মা এই বিদ্যার উপদেশ দেন সনকাদি মুনিদের, সনৎকুমার দেবর্ষি নারদকে এবং নারদ সাংখ্যায়ন নামক পরমহংসকে এই জ্ঞানের উপদেশ দেন, সংখ্যায়ন ছত্রিশ খণ্ডে উপনিবদ্ধ বগলাতন্ত্র রচনা করেন। বগলামুখীর দ্বিতীয় উপাসক ভগবান বিষ্ণু এবং তৃতীয় উপাসক পরশুরাম এবং পরশুরাম এই বিদ্যা আচার্য দ্ৰোণকে উপদেশ করেন।
বগলামুখী দেবীর ধ্যান মন্ত্র অনুসারে ইনি সুখ সাগরের মধ্যে মণিময় মণ্ডপে আচ্ছাদিত রত্ন নির্মিত বেদীর ওপর সিংহাসনে উপবিষ্টা, ইনি পীতবর্ণা, পীত বস্ত্র পরিহিতা, সুবর্ণের মালাতে দেবীর সর্ব শরীর বিভূষিত। হস্তে মুদ্গর ও আর এক হস্ত দ্বারা তিনি শত্রুর জিহ্বা ধারন করে আছেন ।
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
বগলামুখী মহাবিদ্যা। ইনি পীতবর্ণা, পীতবস্ত্র আভরণ ভূষিতা। ব- বারুনী দেবী( অসুর দলনে উন্মত্তা), গ- সিদ্ধি দায়িনী( সর্ব প্রকার সিদ্ধি দেন) , ল- পৃথিবী( পৃথিবী যেমন সব সহ্য করেন, মা যেমন ছেলের সব দুষ্টামী সহ্য করে তাকে লালন পালন করে তেমনি মা বগলা তেমন সহ্য করেন) । ইঁহাই এঁনার অসীমা শক্তির কথা জানায়। এই দেবী এক হস্তে মুদ্গর ও অপর হস্তে ইনি অসুরের বা শত্রুর জিহ্বা টানিয়া থাকেন। দশমহাবিদ্যার মধ্যে অষ্টম মহাবিদ্যা হলেন বগলা । এই দেবী সিদ্ধ বিদ্যা ও পীতাম্বরবিদ্যা নামে প্রসিদ্ধা। এই দেবী শব বাহনা, শবের ওপর থাকেন। এই দেবীর পূজো বাংলাতে কম দেখা যায়। এই দেবীর সাথে দুর্গা, জগদ্ধাত্রী অল্প কিছুটা সাদৃশ্য আছে। এই দেবী ভয়ানক রূপ ধারিনী নন। দেবী উগ্র স্বভাবা । মানে অসুর নিধন কালে ইনি ভয়নাক মূর্তিতে আসেন। পরমাত্মার সংহার শক্তি হলেন মা বগলা। সাধক গণ নানা প্রকার সিদ্ধি, বাক সিদ্ধি, শত্রু দমনের জন্য এই দেবীর সাধনা করেন । তন্ত্রসার শাস্ত্রে এই দেবীর মাহাত্ম্য বলা হয়-
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
ব্রহ্মাস্ত্রং সংপ্রবক্ষ্যামি সদ্যঃ প্রত্যয়কারম্ ।
সাধকানাং হিতার্থায় স্তম্ভনায় চ বৈরিনাম্ ।।
যস্যাঃ স্মরণমাত্রেণ পবনোহপি স্থিরায়তে ।
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
এই বগলামুখীর মন্ত্র ব্রহ্মাস্ত্র স্বরূপ। সাধক দের কাছে তা পরম সিদ্ধি, হিতকর। শত্রুকে স্তম্ভন কারী ব্রহ্মাস্ত্র রূপেও ব্যবহৃত হয় । এই বগলা মন্ত্রের প্রভাব এত যে বায়ু কেও রুদ্ধ করা যায়। অগ্নিও শীতল হয়। গর্বিতের গর্ব চূর্ণ হয়। ক্ষিতিপতিও শঙ্কিত হন । মা বগলার ধ্যান মন্ত্রে শত্রু দলনী দেবী দুর্গার স্মরণ করা হয়। মা দুর্গা, দেব শত্রু মহিষ ও তার সেনাবাহিনীকে ধ্বংস করেছিলেন। একটি সংস্কৃত মন্ত্রে মা বগলার একটি ধ্যান মন্ত্র পাওয়া যায়।
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
জিহ্বাগ্রমাদায় করেণ দেবীং
বামেন শত্রুন্ পরিপীড়য়ন্তীম্ ।
গদাভিঘাতেন চ দক্ষিণেন
পীতাম্বরাঢ্যাং দ্বিভুজাং নমামি ।।
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
বাম করে শত্রুর জিহ্বা মা বগলা টেনে উৎপীড়ন করতে করতে তিনি দক্ষিণ হাতে গদার আঘাত করছেন শত্রুকে। সেই দেবীকে সকলে প্রনাম করে।
এই দেবীর আবির্ভাব সম্বন্ধে স্বতন্ত্র তন্ত্র নামক এক শাস্ত্রে একটি ঘটনা পাওয়া যায়। সত্য যুগে এক সময় বিশ্ব কে বিনাশের জন্য এক মহা ভয়ানক প্রলয় ঝড় ওঠে। এতে জীব কূলের ধ্বংস হ���ার উপক্রম দেখা গেলো। এই জগ��ের পালন করেন ভগবান বিষ্ণু। তিনি ধরিত্রী কে বাঁচানোর জন্য চিন্তিত হলেন। কিন্তু উপায়? যখন ত্রিদেবের অক্ষমতা দেখা দেয় তখুনি সেই মহাদেবীর আবির্ভাব হয়। ভগবান বিষ্ণু সৌরাষ্ট্রের হরিদ্রা সরোবরে গিয়ে ভগবতীকে প্রসন্ন করার জন্য তপস্যা শুরু করেন। শ্রী বিদ্যা ললিতা ত্রিপুরাসুন্দরী দেবী, ভগবান বিষ্ণুর তপস্যায় প্রীতা হয়ে হরিদ্রা সরোবরে জল ক্রীড়ায় রতা হন। দেবীর তেজ সেই সরোবরে ছড়িয়ে পড়ে। মঙ্গলবার চতুর্দশীর মধ্য রাত্রে ঐ তেজ রাশি থেকে ত্রৈলোক্যস্তম্ভিনী পীত হ্রদ বাসিনী মহাদেবী মা বগলার আবির্ভাব হয় । মা বগলা , ভগবান বিষ্ণুকে দর্শন দিলেন। ভগবান বিষ্ণু মা বগলার কাছে স্তম্ভন বিদ্যা পেয়ে ঐ বিশ্ব ঝড় কে স্তম্ভন করে জগত ও জগতের জীব কূলকে রক্ষা করলেন । এই দেবীর পূজা সাধারণত দৈবী প্রকোপ শান্ত হয়। ইনি ভোগ ও মুক্তি দুটি প্রদান করেন।
সাধারণত শত্রু দমনের জন্য এই বিদ্যা প্রয়োগ করা হয়। কেন কি দেবী শত্রু দমন করেন । কিন্তু দেখা গেছে দুর্মতি তান্ত্রিক রা অর্থের লোভে অনেক সময় অপরের সর্বনাশ করে ফেলেন। মারন, উচাটণ, বশীকরণ, স্তম্ভন এগুলি করে থাকেন। জাগতিক সুখের জন্য মায়ের বিদ্যা প্রয়োগ করেন। মায়ের বিদ্যা কেবল শুভ কাজের জন্যই প্রয়োগ করা উচিৎ। যেমন ভগবান বিষ্ণু বিশ্ব রক্ষার জন্য করেছিলেন। অপরের সর্বনাশ করা ঘোর পাপ। যেসব তান্ত্রিক নিরীহ লোকের সর্বনাশ করেন এই সব মন্ত্র বিদ্যা দিয়ে- তাদের যে মা কি ভয়ানক শাস্তি দেন, তা কল্পনার বাইরে । আর যে সব লোক টাকা পয়সা দিয়ে এই সব তান্ত্রিক দের উৎসাহিত করেন ব্যাক্তিগত আক্রোশ মেটানোর জন্য – জন্ম জন্মান্তরেও তারা মায়ের কোপ থেকে নিস্কৃতি পান না । শত্রু বাইরে থাকেনা, শত্রু আছে নিজের মধ্যেই । মা সারদা বলতেন- দোষ দেখবে নিজের । আমাদের মধ্যে যে ষড় রিপু আছে, যাদের নিষ্পেষণে আমরা নানান পাপাচার করে থাকি এগুলো কিন্তু কোন অসুর বা শত্রুর থেকে কম নয়। এরা আধ্যাত্মিক পথ বন্ধ করে নরকের রাস্তা পরিষ্কার করে।
সংগৃহীত
🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺🌺
0 notes
onugoddo · 8 years ago
Text
মায়া সভ্যতা
Tumblr media
‘মায়া’ পৃথীবির প্রাচীন সভ্যতা তথা ধর্ম সঙ্ককৃতির মধ্যে অন্যতম। যার সূচনাকাল খ্রিষ্টপূর্ব ২০০০ – ২৫০ অব্দ। এরা মেসোআমেরিকান একটি সভ্যতা। ‘মেসো’ গ্রিক শব্দ যার অর্থ মধ্য আর মেসোআমেরিকা বলতে বুঝায় মধ্য আমেরিকা মূলত মেক্সিকো। মেক্সিকান রাষ্ট্রগুলোর দক্ষিনে এবং বর্তমান গুয়াতেমা��া, বেলিজ, এল সালভাডোর এবং পশ্চীমি হন্ডুরাসে এই সভ্যতা বিস্তার লাভ করে। খ্রিষ্টপূর্ব ২৫০ – ৯০০ অব্দ পর্যন্ত অনেক মায়া নগরীগুলো নানাদিক দিয়ে উন্নতি লাভ করে। ৯০০ শতক থেকেই এদের নগর সভ্যতা বিকাশ লাভ করে। উন্নতির শীর্ষে অবস্থানকালে মায়ানদের জনসংখ্যা ছিল প্রায় ২০ লাখ।এই সভ্যতাটি ছিল বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ঘনবসতি এবং সাংস্কৃতিক ভাবে গতিশীল একটি সমাজ।
Tumblr media
ভৌগলিক বিবরন: মায়া অঞ্চলকে সাধারনভাবে তিন ভাগে ভাগ করা যায়: ১. দক্ষিন মায়া উচ্চভূমি: গুয়াতেমালা এবং চাপাস দক্ষিন মায়া উচ্চভূমির অন্তর্ভূক্ত, ২. দক্ষিন বা মধ্য মায় নিচুভূমি: মেক্সিকান রাষ্ট্রগুলো কাম্পেছ, কুইন্টানা রোও এবং উত্তর গুয়াতেমালা, বেলিজ এবং এল সালভাডোর দক্ষিন বা মধ্য মায়া নিচুভূমির অন্তর্ভুক্ত, ৩. উত্তর মায়া নিচুভূমি: ইয়ুকাটান উপদ্বীপ এবং পুউক পাহাড়গুলো উত্তর মায়া নিচুভুমির মধ্যে পড়ে। ইতিহাস: খ্রীষ্টপূর্ব ১০ম শতাব্দীর প্রথমদিক থেকে মায়া অঞ্চলে লোক বসবাস শুরু করেছিল। সূচনাটা মূলত গুয়াতেমালাতেই হয়েছিল। তারা শহর ভিত্তিক সাম্রাজ্য গঠন করে এবং বিস্তারও লাভ করেছিল। কৃষির দিক থেকেও এরা তীব্রভাবে বিকশিত ছিল। মায়নরা অন্যান্য মেসোআমেরিকান জাতিদের সাথে বাণিজ্যে অংশগ্রহন করতো। বাণিজ্যের প্রয়োজনে এরা মেক্সিকোর উপসাগরিয় কূল Tainos এর ক্যারিবীয় অঞ্চল পর্যন্তও যেত বলে জানা যায়। মায়ানরা কাকাও, লবণ, সাগর শেল, নানা ধরনের পাথর ও কাচের মত দেখতে কালো রঙের আগ্নেয় শিলার ব্যবসা করত।
Tumblr media
৯ম শতকের দিকে মায়া কেন্দ্রগুলোর দক্ষিনের নিচু ভূমিগুলো বিশেষ করে গুয়েতেমালার মায়া নগরগুলি পরিত্যক্ত হয়ে যায়। এর পেছনের কারণগুলোকে দুইভাগে বিভক্ত করা যায়। ১. প্রাকৃতিক কারন: অত্যাধিক জনসংখ্যা বৃদ্ধি, বিদেশী আক্রমন, কৃষকদের বিদ্রোহ এবং বানিজ্য পথের পরিবর্ন বা ভেঙেপড়া, ২. প্রাকৃতিক কারন: পরিবেশ সংক্রান্ত বিপর্যয়, সংক্রামক রোগ, এবং জলবায়ু পরিবর্তন। ষোড়শ শতকে মায়নরা স্পেনিশদের দ্বারা আক্রন্ত হয়। তার পর থেকে প্রায় ১৭০ বছর নানা লড়াই আর সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে স্পেনিশদেরকে সস্পুর্ন মায়ান অঞ্চল নিয়ন্ত্রনে নিতে হয়েছে। স্থাপত্য: মায়ানদের স্থাপত্যের মধ্যে ছিল ধর্মিয় সৃতিসৌধ, মন্দির, বসতবাড়ী ইত্যাদি। বাড়ীগুলো মূলত শহরের বাইরেই বেশি হতো কারন মায়ানরা ছিল কৃষি নির্ভর। তারা পিরামিডের মতো দেখতে উপাসনাগৃহ ও উৎসবস্থল তৈরি করেছিল। এগুলো ছিল তাদের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক জীবনের কেন্দ্রবিন্দু। মায়াদের ৪টি প্রধান কেন্দ্র ও অনেকগুলো ছোট ছোট কেন্দ্র ছিল। প্রধান কেন্দ্রগুলোর একেকটি থেকে দেশের প্রায় এক চতুর্থাংশ এলাকায় শাসনকার্য চালানো হত।
Tumblr media
শিল্পকর্ম: অনেকে গবেষক মনে করে থাকেন যে প্রাচীন যুগের শিল্প গুলোর মধ্যে মায়ানদের তৈরি শিল্পকর্গুলো সবচেয়ে সুন্দর। মায়ানদের শিল্পকর্মের মধ্যে রয়েছে কারুকাজময় মন্দির, সৃতিসৌধ ও বাড়ীঘড়।কারুকাজের বিষয়বস্তু – গায়ক, নর্তকী, মায়ান মহিলারা, উৎসবে ধর্মযাজকরা, যুদ্ধ, মুখোস, দেবতা ইত্যাদি।
Tumblr media
গনিত ও জ্যোর্তিশাত্র: এই দুইটি বিষয়ে মায়ানদের জ্ঞন ছিল অভূতপূর্ব। গণিতে শূন্যের ব্যবহার, পজিশনাল নোটেশন নির্ধারণ করেছিল মায়ারা। তারা ২০ ভিত্তি সংখ্য ও ৫ ভিত্তি সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করতো। তারা বিশাল-বিশাল গাণিতিক হিসাব করতে পারতো। জ্যোর্তিশাস্ত্রে সৌর বৎসরের গননা, চন্দ্র ও শুক্র গ্রহের অবস্থান এমনকী সূর্যগ্রহনও আগেভাবে বলে দিতে পারত তারা! সময়: সময় নিয়ে মায়ানদের ভাবনা চিন্ত ছিল যথেষ্ট নির্ভুল ও নিয়মিত। অতীতের একটি অপরিবর্তনীয় বিন্দু থেকে মায়ার ইতিহাস গণনা করা হতো। যেমন-খ্রীষ্টান ধর্মের খেত্রে যিশুর জন্ম, গ্রিসের খেত্রে প্রথম অলিম্পিক ইত্যাদি। তাদের বর্ষ পঞ্জিকার একটি নির্দিষ্ট তারিখকে (৩১১৪ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের) কেন্দ্র হিসেবে ধরে নিয়ে তারা সময়ের হিসেব করতো। বর্ষপঞ্জিকা: K’in হল মায়া বর্ষপঞ্জিকার একটি সময় যা একটি দিনের অনুরুপ, উইনাল হল মাস যা ২০ দিনে সম্পন্ন হতো আর ১৯ উইনালে হতো ১ হাব বা বছর যা ৩৬০ দিন বুঝায়। এর সাথে যুক্ত করা হয় ওয়েব নামক ৫ দিনের একটি মাস যাকে মায়ানরা খুব অমঙ্গলজনক মনে করতো। মায়ানদের মাসের নাসগুলো হচ্ছে - ১) Pop (মাদুর) ২) Wo (কাল যুক্তাক্ষর) ৩) Sip (লাল যুক্তাক্ষর) ৪) Sotz (বাদুড়) ৫) Sek (?) ৬) Xul (কুকুর) ৭) Yaxk’in (নতুন সূর্য) ৮) Mol (জল) ৯) Ch’en (কাল ঝড়) ১০) Yax (সবুজ ঝড়) ১১) Sak (সাদা ঝড়) ১২) Keh (লাল ঝড়) ১৩) Mak (পরিবেষ্টিত) ১৪) K’ank’in (হলদে সূর্য) ১৫) Muwan (পেঁচা) ১৬) Pax (গাছ লাগানোর সময়) ১৭) K’ayab (কচ্ছপ) ১৮ )Kumk’u (শস্যভান্ডার) ১৯) Wayeb (অমঙ্গলজনক ৫ দিন) তাছাড়া মায়ানদের ধর্মভিত্তিক বর্ষপঞ্জিকাও (Tzalkin) ছিল। এতে ২০ দিনে হতো ১ মাস, ১৩ মাসে হতো ১ বছর, ৫২ বছরে হতো ১ শতাব্দী। প্রতি ৫২ বছর পর পর ধর্মমাসের এবং সাধারন মাসের একই নামের দিনটিতে মায়ানরা বিপুল আয়োজনে উৎসব পালন করতো তখন নরবলির মাত্রও বৃদ্ধি পেতো। লিখনপদ্ধতি: খ্রীষ্টপূর্ব ২০০-৩০০ শতাব্দীতে মায়ানরা লিখতে শুরু করে। তাদের প্রতিটি চিহ্য বা বর্ন এক একটি শব্দ বা অর্থের প্রকাশ করতো। লিখার জন্য ময়ানরা ব্যবহার করতো পশুর চুল বা লোম দ্বারা তৈরি তুলী, পাখির পালক দ্বারা তৈরি ��লম। মায়া সমাজের সবাই লিখতে পারতো না তাই লেখকদের একটা গুরুত্বপূর্ন অবস্থান ছিল। ধর্ম: মায়ারা একটি সময়ের চক্র প্রকৃতিতে বিশ্বাস করতো। মায়া ধর্মযাজকদের কাজ ছিল এই চক্রগুলি ব্যাখ্যা করা এবং তাদের সমস্ত বর্ষপঞ্জিকার সংখ্যার সম্পর্কে একটি দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করা। ধর্মিয় বর্ষপঞ্জিকার শুরু হতো আইমিক্র (Imix) এক দানবের পুজার মাধ্যমে। দেবতাদের মধ্যে ছিল আইক (IK) নামের বায়ু দেবতা, চিচ্ছেন (Chicchans) নামের সর্প দেবতা। এছাড়াও তারা আরো নানা দেব-দেবীতে বিশ্বাস করতো। মায়ানরা বিশ্বাস করতো ১৩ জন দেবদেবীর মধ্যে ৬ জন সূর্যকে উদীত করতো আর ৬ জন সূর্যকে নামিয়ে আনতো, ১ জন কিছু সময়ের জন্য সূর্যকে মধ্য গগনে ধরে রাখতো। পৃথীবির অন্তঃপুরে জিবালবা (Xibalba) নামক স্থানে মৃতরা বসবাস করতো। ৪ স্তরের সেই স্থানটি ছিল খুব কষ্টের যা পাহারা দিতো ৯ জন দেবদেবী। প্রতি রাতেই সূর্য জাগুয়ারের বেশে অন্ধকার সেই জগৎ অতিক্রম করতো আর চার স্তর অতিক্রম করার পর পূর্ব দিগন্তে উদিত হতো। সূর্যোদয়কে মায়ানরা সর্গ দর্শন বলেই মনে করতো। তাই তারা সূর্যেরো আরাধনা করতো। তাদের মন্দিরে ব্যপক আয়োজনের সাথে পূজা পালন করা হতো। নিয়মের মধ্যে ছিল – বাধ্যতামূলক উপবাস, যৌনকর্ম হতে বিরত থাকা, গরম জলে স্নান ইত্যাদি। ধর্মমন্দিরে রাজা্-রানী আপন যৌনাঙ্গ অথবা নাসিকা হতে রক্ত উৎসর্গ করতেন। দেবদেবীর সন্তুষ্টির জন্য নানা প্রকার খাদ্য, পশু ও মানুষের হৃদপিন্ড উৎসর্গ করতো।
Tumblr media
কৃষি: শুরু থেকেই মায়ানরা ছিল কৃষি প্রধান। নিজেরাই নিজেদের খাদ্যের যোগান দিতো এবং প্রয়���জনে বিনিময় প্রথারো আশ্যয় নিতো। তারা ভুট্রা, সূর্যমুখী বীজ, তুলা ও অন্যান্য ফসল চাস করতো। বর্তমানে মায়ানরা: স্পেনিস আক্রমনের পর থেকেই মায়ানরা ধিরে ধিরে খ্রীষ্ট ধর্মে দিক্ষিত হতে থাকে। মায়ারা আজও আছে। দক্ষিণ মেক্সিাকোয়, গুয়েতেমালায় ও বেলিজে।
Tumblr media Tumblr media
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
বদলাচ্ছে গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান! কোন কোন রাশির উপরে নেমে আসছে ঘোর বিপদ? জেনে নিন
কালের নিয়মে স্থান পরিবর্তন করছে গ্রহ, নক্ষত্র। গ্রহদের রাশি পরিবর্তন যেকোনও মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলে। পূর্ণিয়ার পণ্ডিত ও জ্যোতিষী দয়ানাথ মিশ্র বলেন, মাত্র কয়েকদিন আগে গ্রহের পরিবর্তনের কারণে রাশিফল বদলে গিয়েছে। এর ফলে কোনও কোনও রাশির জাতক-জাতিকারা লাভবান হবেন, আবার কোনও রাশির জাতক-জাতিকা ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। তবে কিছু প্রতিকারে ঝামেলা এড়ানো সম্ভব। Source link
View On WordPress
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
Jupiter Retrograde 2023: কয়েক দিন পরই গুরু বক্রী যোগ, দু'হাতে অর্থপ্রাপ্তি এই রাশিদের
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: বৈদিক জ্যোতিষ মতে, প্রতি মাসে কিছু গ্রহের অবস্থান পরিবর্তন হয়। সব রাশির জাতক জাতিকাদের জীবনে এর প্রভাব দেখা যায়। বৃহস্পতি গ্রহের গতিবিধির বিশেষ গুরুত্বও জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা হয়েছে। দেবগুরু বৃহস্পতি ৪ সেপ্টেম্বর সোমবারে মেষ রাশিতে বিপরীতমুখী হবেন। বৃহস্পতির বিপরীতমুখী হওয়ার কারণে অনেক রাশির জাতক জাতিকারা শুভ ফল পাবেন। বিকাল ৪.৫৮ মিনিটে বৃহস্পতি বিপরীতমুখী হয়ে সরাসরি ৩১…
View On WordPress
0 notes
banglakhobor · 1 year ago
Text
শুক্রের কৃপায় এবার এই ৩ রাশির ভাগ্যোদয়! হাতে আসবে টাকা, জানুন কারা রয়েছে তালিকায়
বৈদিক জ্যোতিষশাস্ত্রে প্রতিটি গ্রহের অবস্থান পরিবর্তন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। যখন একটি গ্রহ কোনও একটি রাশিতে প্রবেশ করে, তখন সেই গ্রহের প্রভাব রাশিচক্রের ১২টি রাশিতেই অনুভূত হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে শুক্রকে সুখের কারক গ্রহ বলে বিবেচনা করা হয়। আগামী ১৫ অগাস্ট শুক্র কর্কট রাশিতে পশ্চাদপসরণ করতে চলেছেন। শুক্র প্রায় ৫৭ দিন কর্কট রাশিতে পশ্চাদপসরণ করবেন। কর্কট রাশিতে শুক্রের…
View On WordPress
0 notes