#কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হচ্ছেন
Explore tagged Tumblr posts
bdtodays · 4 years ago
Text
New Post on BDTodays.com
কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হচ্ছেন তারেক সোলেমানের সহধর্মিণী
Tumblr media
জে. জাহেদ, চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোট স্থগিত হওয়া ৩১ নম্বর আলকরণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হচ্ছেন তারেক সোলেমান সেলিমের সহধর্মিণী হাসিনা খানম। সোমবার (০১ ফেব্রুয়ারি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাসিনা খানম। তিনি বলেন, আমি মনোনয়ন ফরম নেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ওয়ার্ডবা...
বিস্তারিত এখানেঃ https://bdtodays.net/%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%89%e0%a6%a8%e0%a7%8d%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%a6%e0%a7%87-%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a7%8d%e0%a6%a5%e0%a7%80-%e0%a6%b9/
0 notes
dailycomillanews · 3 years ago
Text
কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হচ্ছেন ২ কাউন্সিলর প্রার্থী
কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হচ্ছেন ২ কাউন্সিলর প্রার্থী
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হতে যাচ্ছেন দুই কাউন্সিলর প্রার্থী। তারা হলেন- ৫নং ওয়ার্ডে সৈয়দ রায়হান আহমেদ ও ১০নং ওয়ার্ডে মঞ্জুর কাদের মনি। দুটি ওয়ার্ডেই একজন করে প্রার্থী মনোনয়ন ফরম দাখিল করেছেন। মঙ্গলবার মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ দিনে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের ২৭টি ওয়ার্ড থেকে ১২০ জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম দাখিল করেন। এছাড়া সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন মনোনয়ন…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
paathok · 3 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/147009
শেষ মুহুর্তের প্রচারণায় উত্তপ্ত নারায়ণগঞ্জের বাতাস
.
নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের (নাসিক) আর মাত্র একদিন বাকি থাকায়, সবার আগ্রহ এখন বাংলাদেশের ড্যান্ডি– নারায়ণগঞ্জের দিকে।
আগামী রবিবার (১৬ জানুয়ারি) তৃতীয়বারের মতো নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। তবে শুক্রবার মধ্যরাতের পর থেকে কোনো নির্বাচনী প্রচারণার অনুমতি দেয়া হবে না।
প্রথম নাসিক নির্বাচনে ২০১১ সালে ড. সেলিনা হায়াৎ আইভি ‘বিদ্রোহী প্রার্থী’ হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়ে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী শামীম ওসমানকে এক লাখেরও বেশি ভোটে পরাজিত করেন। এটাই ছিল নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের দুই দলের মধ্যে চিরস্থায়ী দ্বন্দ্বের সূচনা।
২০১৬ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে আইভি আবার জয়ী হন। এর আগে ২০১৪ সালে শামীম ওসমান সংসদ সদস্য হন। তিনি আইভিকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন থেকে বঞ্চিত করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু দলের কেন্দ্রীয় কমান্ড তার নারায়ণগঞ্জ ইউনিটের সুপারিশকে পাশ কাটিয়ে আবারও আইভিকে মনোনয়ন দেয়।
এবার নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ২৭টি ওয়ার্ডে রাজনীতিবিদ ও তাদের সমর্থকরা প্রচারণা চালাচ্ছেন। নির্বাচনে জয়ের জন্য জোর প্রচারণা চালাতে দেখা যায় কাউন্সিলর প্রার্থীদের।
.
এবারের নাসিক নির্বাচনের মেয়র পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত প্রার্থী আইভির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মাঠে নেমেছেন অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার। তৈমুর একজন প্রবীণ বিএনপি নেতা, যিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন, কারণ বিএনপি বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন বর্জন করছে।
দুই প্রার্থীর সমর্থকরাই নির্বাচনী মাঠে নেমেছেন। দুই প্রধান মেয়র প্রার্থী নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার জন্য একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ করায় নির্বাচনী মাঠ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।
এছাড়া মেয়র পদে ব্যালটে সাতজনের নাম থাকলেও, শামীম ওসমান কী করেন বা কোন দিকে ঝুঁকেছেন, এই প্রশ্নকে ঘিরেও আলোচনার জন্ম হয়েছে। সব মিলিয়ে তাকেও নির্বাচনের ‍হিসেব-নিকেশের বাইরে রাখা যাচ্ছে না।
চলতি সপ্তাহে আইভি অভিযোগ আনেন,তার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থী তৈমুর আসলে শামীম ওসমানের ভাই এবং বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সেলিম ওসমানের প্রার্থী হিসেবে মাঠে নেমেছেন।
তার এই অভিযোগের পর থেকে ��ারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের বেশিরভাগ নেতাকর্মীকে আইভির পক্ষে প্রচারণা চালাতে দেখা গেছে।
সোমবার শামীম বলেন, খেলা হবে এবং আমরা ১৬ জানুয়ারি জিতব।
তবে আইভি ওই দিনই বলেন, তৈমুরের কর্মকাণ্ড থেকে এটা পরিষ্কার হয়ে গেছে, যে তিনি শামীম ওসমানের মনোনীত প্রার্থী।
এই একই দাবি আইভি এর আগেও করেছিলেন, যার ফলে আওয়ামী লীগের হাইকমান্ড থেকে শামীম ওসমানকে নির্বাচনের আগে তার অবস্থান স্পষ্ট করতে বলা হয়।
বৃহস্পতিবার শামীম ওসমানের সমর্থন প্রসঙ্গে আইভী বলেন, আমি বলিনি তার সমর্থন লাগবে না। দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে এবং দলের নেতা-কর্মী ও ভোটাররা আমাকে ভোট দেবেন। দু-একজন ভোট না দিলেও কোনো কিছু হবে না।
অন্যদিকে তৈমুর বলেন, নির্দিষ্ট কিছু লোক আমাকে সমর্থন করছে বলে আমার প্রতিপক্ষ সন্দেহ করছে এবং তারা আমার সুনাম নষ্ট করার চেষ্টা করছে।
তিনি আরও বলেন, এছাড়া আমার সমর্থক ও দলীয় নেতা-কর্মীদের বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে হুমকি দেয়া হচ্ছে।
তৈমুরের সমন্বয়ক ও প্রচারণা ইনচার্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুল ইসলাম রবিকে তার হিরাঝিলের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
হ্যাটট্রিক করতে যাচ্ছেন
ব্যালটে অন্য ছয় প্রার্থীর উপস্থিতি সত্ত্বেও, আইভি যে নাসিক মেয়র হিসাবে ফেভারিট তাতে কোন সন্দেহ নেই। তিনি ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রচারণা চালাচ্ছেন। তিনি যেখানেই যাচ্ছেন তার সমর্থকদের ভালোবাসায় সিক্ত হচ্ছেন।
দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা যখন সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, তখন জনগণের কষ্টার্জিত ভোটে জনপ্রিয়তা ও নীতি উভয় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে একজন সত্যিকারের জনপ্রতিনিধি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন আইভি।
কেবলি একটি নাম শুনলেই তিনি রেগে যান।
বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আমি শামীম ওসমানের বিষয়ে কথা বলতে চাই না। এর মধ্যে তার নাম আসছে কেন? সে নৌকার মানুষ, আর কোথায় যাবে?
এবার নাসিক নির্বাচনে পাঁচ লাখ ১৭ হাজার ৩৫৮ জন ভোটার রয়েছে, যার মধ্যে পুরুষ দুই লাখ ৫৯ হাজার ৮৩৪ জন এবং নারী দুই লাখ ৫৭ হাজার ৫১৯জন। এবারে নতুন ভোটারের সংখ্যা প্রায় ৪২ হাজার ৪১৮ জন।
প্রার্থীদের যোগ্যতা, জনপ্রিয়তা, দলীয় প্রতীক, লিঙ্গ, বয়স এই বছরের ভোটের নির্ধারক হতে পারে। নারী ও তরুণ ভোটাররা এবার অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুরনো অভিযোগসমূহ
প্রচারের সময় তৈমুর বারবার তার নেতা-কর্মীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে দূরত্ব বজায় রাখতে বলেছেন। তিনি বারবার অভিযোগ করে বলছেন, প্রশাসন তাকে এবং তার কর্মীদের অবাধে প্রচারণা চালাতে দিচ্ছে না��� তাদের বাড়িতে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে।
আইভী বলেন, পরিস্থিতি খারাপ হলে তা মোকাবিলায় প্রশাসন আছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে সমস্যা হতে পারে। এর আগেও এখানে নির্বাচন হয়েছে। তখন উত্তেজনা আরও বেশি ছিল। কিন্তু তবু সবাই ভোট দিতে গিয়েছেন।
তৈমুরের কর্মী ও নির্বাচনী এজেন্টদের গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি সারাদিন ব্যস্ত থাকি। আমি কোনো সহিংসতার সঙ্গে জড়িত নই। আমি কখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে বলিনি।
সম্প্রতি আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক নৌকা- ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (ইউপি) বড়সর ধাক্কা খেয়েছে। পঞ্চম ধাপের ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র ‘বিদ্রোহী’ প্রার্থীরা বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করেছে।
বৃহস্পতিবার নির্বাচনী প্রচারের সময় তৈমুর বলেন, পুলিশের তৎপরতায় নির্বাচনের পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। তবে মানুষ ভয় পায় না। হাতি (তার নির্বাচনী প্রতীক) এখন মানুষের প্রতীক। হাতির মাধ্যমেই পরিবর্তন আসবে।
অন্যদিকে শামীম নৌকার পক্ষে কাজ করার ঘোষণা দিলেও তাকে নিয়ে মানুষের সংশয় কাটছে না। আইভি নিজে এখনও তার প্রতিশ্রুতিকে গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছে না। মনে করা হচ্ছে, ওসমান পরিবার যতদিন আইভীর পক্ষে মাঠে থাকবে; ততদিন তার বিজয় সুনিশ্চিত।
কিন্তু এ সপ্তাহে সংবাদ সম্মেলনে শামীম ওসমান অনেককে তার অবস্থান বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছে। অনেকেই ধারণা করছেন, ওসমান পরিবার তৈমুর আলম খন্দকারের পাশে আছে, কারণ তারা কখনোই আইভির পাশে থাকতে পারে না।
ইসির ব্যর্থতা
সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) বলেছে, নির্বাচনের আগে নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রার্থীদের সম্পদের তথ্য প্রকাশ না করে ভোটারদের তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে।
সুজন-এর সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা দেখেছি যে (নির্বাচন) কমিশন ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের (২০২০ সালে অনুষ্ঠিত) প্রার্থীদের সম্পদের বিবরণী প্রকাশ করা বন্ধ করে দিয়েছে। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনেও একই অবস্থা দেখা যাচ্ছে।
তিনি বলেন, প্রার্থীদের সম্পদের প্রকাশ; একজন ভোটারকে সচেতনভাবে প্রার্থী নির্বাচনে সাহায্য করে। কিন্তু ইসি ভোটারদের বঞ্চিত করছে।
সুজন-এর কোষাধ্যক্ষ সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদ বলেন, দেখা গেছে পাঁচ বছর দায়িত্ব পালনের পর জনপ্রতিনিধির সম্পদ বিবরণী চার থেকে পাঁচ গুণ বেড়েছে।
তিনি বলেন, এটা কিভাবে সম্ভব? এই তথ্য ভোটারদের সঠিক প্রার্থী বাছাই করতে সাহায্য করে।
সুজনের মতে, মেয়র পদে সাতজন, কাউন্সিলর পদে ১৪৮ এবং সংরক্ষিত আসনে ৩৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাদের মধ্যে ১২০ জন প্রার্থী হয় এসএসসি পাস করেছে বা স্কুল পাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে। সাত মেয়র প্রার্থীর মধ্যে দুইজন ব্যবসায়ী, একজন আইনজীবী, একজন চিকিৎসক ও দুইজন চাকরিজীবী। একজন প্রার্থী তার পেশা প্রকাশ করেননি।
তিন মেয়র প্রার্থীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা রয়েছে। ৪০জন কাউন্সিলর মামলার মুখোমুখি এবং আটজন হত্যা মামলার অভিযুক্ত।
একজন প্রার্থী এবং নাসিকের বর্তমান মেয়র ডা. আইভির সর্বোচ্চ বার্ষিক আয় – মেয়র পদের মাধ্যমে উপার্জন করেছেন, যার পরিমাণ প্রায় ১৯ লাখ ৩৮ হাজার টাকা। ৫৮ প্রার্থীর সম্পদ পাঁচ লাখ টাকার কম এবং ১৪ প্রার্থীর সম্পদ এক কোটি টাকার বেশি।  সূত্র: ইউএনবি
0 notes
surmapost · 4 years ago
Photo
Tumblr media
ছাতক পৌর নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হচ্ছেন রাশিদা বেগম ন্যান্সি ছাতক প্রতিনিধিঃ ছাতক পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে প্রার্থী হচ্ছেন রাশিদা বেগম ন্যান্সি। তিনি ছাতক উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান। রাজনৈতিক পরিবারে জন্ম নেয়া এ নারীর রয়েছে অনেক কৃতিত্ব। পিতা মরহুম হাবিবুর রহমান (হবি চেয়ারম্যান) নোয়ারাই ইউনিয়নের দীর্ঘদিনের চেয়ারম্যান ছিলেন। তার স্বামী বাগবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা সাবেক কৃতি ফুটবলার রজনু আহমেদ ছাতক সদর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক মেম্বার ছিলেন। পরবর্তীতে পৌরসভা গঠিত হলে ছাতক পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডে টানা ২ বার কমিশনার নির্বাচিত হন। ছাতক পৌরসভার কাউন্সিলর, প্যানেল মেয়র এবং পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র হিসেবেও দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। মেয়র প্রার্থী রাশিদা বেগম ন্যান্সি বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত রয়েছেন। তিনি ১৯৯৩ সালে চন্দ্রনাথ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি, ১৯৯৫ সালে ছাতক ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি ও ১৯৯৭ সালে একই কলেজ থেকে বি.এ পাস করেন। ২০০০ সালে সিলেটের এমসি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম.এ ডিগ্রী অর্জন করেন। ২০০৮ সালে ঢাকা শান্ত মরিয়ম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এড ও বি.সি.ডি.এস'র অধীনে ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার সাইন্স কোর্স সমাপ্ত করেছেন। রাশিদা বেগম ন্যান্সি সিলেট কমিউনিকেটিভ ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন ছাতক'র কার্যকরী কমিটির সহ প্রচার সম্পাদিকা ও প্রয়াস সাংস্কৃতিক সংঘের উপদেষ্টা। ছাতক এসপিপিএম উচ্চ বিদ্যালয়েও ৪ বছর সুনামের সাথে শিক্ষকতা করেছেন তিনি। ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারীতে ছাতক উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়ে তিনি নির্বাচিত হ���েছিলেন। এ নির্বাচনে পদ্মফুল প্রতীকে ৫২ হাজার ৬'শ ১১ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন রাশিদা বেগম ন্যান্সি। ২০১২ সাল��র ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত ছাতক উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান ও বিএনপি ঘরনার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত রাশিদা বেগম ন্যান্সি আসন্ন ছাতক পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দিতা করবেন বলে জানা গেছে। ছাতকবাসীকে একটি আধুনিক পৌরসভা উপহার দিতে আগামী নির্বাচনে মেয়র পদে লড়বেন তিনি। আমাদের প্রতিনিধির সাথে আলাপকালে রাশিদা বেগম ন্যান্সি জানান, বিএনপির প্রার্থী হয়ে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ছাতক পৌরসভায় মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দিতা করতে তিনি আগ্রহী। দলীয় মনোনয়নের ব্যাপারে তিনি জানান, তিনি দলের কাছে মনোনয়ন চাইবেন এবং তিনি আশাবাদী দল তাকে মনোনয়ন দেবে। এই প্রত্যাশা নিয়ে তিনি মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন। ডিসেম্বরে পৌর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে নির্বাচন কমিশনের এমন ঘোষনা রয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছেন। এখনো নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়নি। তবে কমিশনের ঘোষণাকে কেন্দ্র করেই প্রচারণার কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে ছাতক পৌরবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেছেন।
0 notes
dailynobobarta · 5 years ago
Text
উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম নিলেন যারা
New Post has been published on https://is.gd/8e3OdJ
উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম নিলেন যারা
ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনে উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিতরণের শেষ দিনে সর্বমোট মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন ১০ জন। শুরুর দিকে ফরম সংগ্রহে ভাটা থাকলেও দিন যত গড়িয়েছে আলোচনায় এসেছে উপনির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন কে কে? শেষ পর্যন্ত হেভিওয়েট এ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন: ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন, বৃহত্তর ধানমণ্ডি থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল এবং এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি শফিউল আলম মহিউদ্দিন। শুক্রবার বিকেলে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের পর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে বসে তা পূরণ করে জমা দেন সাঈদ খোকন। তার সঙ্গে সাংবাদিকরা কথা বলার চেষ্টা করলে তিনি এড়িয়ে যান। এরপর বিকেলে মনোনয়ন ফরম জমা দেন বৃহত্তর ধানমণ্ডি থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং ২০০৮ সালে ঢাকা-১০ সংসদীয় আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়া কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল। অবশ্য পরে তিনি ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপসের জন্য তার মনোনয়ন ফরম প্রত্যাহার করে নেন। আর বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার কাছ থেকে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন এফবিসিসিআই’র সাবেক সভাপতি শফিউল আলম মহিউদ্দিন। এ আসনে নৌকা প্রতীক চেয়ে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন: মেজর ইয়াদ আলী ফকির, মো: শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, অ্যাডভোকেট ড. বশির আহমেদ, আদম তমিজী হক, ড. আব্দুল ওয়াদুদ, মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিশ, মো: কুদ্দুসুর রহমান, এ এস এম কামরুল আহসান, কাজী মোর্শেদ হোসেন কামাল এবং মোঃ সাঈদ খোকন। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়ার পর ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করেন ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। এরপর এ আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। গত ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ফজলে নূর তাপস মেয়র নির্বাচিত হন। ঢাকা-১০ সংসদীয় আসনে আগামী ২১ মার্চ উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ১৯ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময়, ২৩ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র বাছাই, ২৪ থেকে ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৮ ফেব্রুয়ারি। ২৯ ফেব্রুয়ারি প্রার্থিতা প্রত্যাহার। প্রতীক বরাদ্দ ১ মার্চ। বাগেরহাট-৪ সংসদীয় আসনে উপ-নির্বাচনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মোট ১১জন। তারা হলেন: মিজানুর রহমান জনি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আব্দুর রহিম খান, আমিরুল আলম মিলন, প্রবীর রঞ্জন হালদার, নকিব নাজিব, ইসমত আরা শিরিন চৌধুরী, মোশারফ হোসেন, এস এম রাজু, মো: জামিল হোসাইন, বদিউজ্জামন সোহাগ এবং এস এম মনিরুল ইসলাম। যশোর-৬ আসনে উপনির্বাচনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মোট ১৩ জন। এরা হলেন: শেখ আব্দুর রফিক, শাহীন চাকলাদার, মো: আব্দুল মান্নান, এইচ এম আমির হোসেন, ওয়াহিদ সাদিক, নওরিন সাদিক, তাপস কুমার দাস, হোসাইন মোহাম্মদ ইসলাম, শ্যামল সরকার, শেখ আব্দুল ওহাব, মো. কামরুজ্জামান, তানভীর আহম্মেদ বিপু, জয়দেব নন্দী। গাইবান্ধা-৩ আসনে উপনির্বাচনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মোট ২৫ জন। এরা হলেন: উম্মে কুলসুম স্মৃতি, শাহ মো: ইয়াকুব উল আজাদ, মো. মাহমুদুল হক, এ কে এম মোকছুদ চৌধুরী, মো. মফিজুল হক সরকার, মো.ফজলুল করিম, মো. ওমর ফারুখ, মো. আজিজার রহমান খান বিএসসি, গোপাল চন্দ্র বর্মন, মোছাঃ রেহেনা বেগম, তামান্না শারমিন, তোফাজ্জল হোসেন, এম এস রহমান, আবু বক্কার প্রধান, শাহারিয়া খান, জরিদুল হক, আমিনুল ইসলাম, মো. সাদ্দাম হোসেন, মাজেদার রহমান দুলু, নুরুল ইসলাম প্রধান, দিলারা খন্দকার, শাহাদত রাজা, মতিয়ার রহমান এবং মোঃ সাঈদ রেজা। বগুড়া-১ আসনে উপ-নির্বাচনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মোট ১৯ জন। এরা হলেন: মোজাহিদুল ইসলাম বিল্পব, জাহাঙ্গীর আলম, জিয়াউর রহমান শেখ, ড.সিদ্দিকুর রহমান, ডা. মো: মকবুলুর রহমান, সাহাদারা মান্নান, রেজাউল করিম মন্টু, আব্দুর রাজ্জাক,এস এম খাবীরুজ্জামান, মো:জাকির হোসেন, মো:ছালের উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদ, রেজাউল করিম মন্টু (উপজেলা সদস্য),অ্যাড. মোনতাজুর রহমান মন্টু, শাহজাহান আলী, আলমগীর শাহী (পৌর মেয়র), মোঃ আছালত জামান, আনছার আলী, অ্যাড. ফজলুল হক সবুজ। অন্যদিকে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মোট ২০ জন। এরা হলেন: রেজাউল করিম চৌধুরী, খোরশেদ আলম, মুজিবর রহমান, নুরুল ইসলাম বিএসসি, আ জ ম নাছির, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আব্দুস সালাম, মেজর (অব.) ইমদাদুল ইসলাম, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, মোঃ ইনসান আলী, মোহাম্মাদ ইউনুস, মো. হেলাল উদ্দিন চৌধুরী, সেলিনা খান, মো: মঞ্জুরুল আলম (সাবেক মেয়র), রেখা আলম, এ কে এম বেলায়েত হোসেন, মোঃ মাহাবুবুল আলম, এরশাদুল আমিন, মোঃ মনোয়ার হোসন এবং দীপক কুমার পালিত। এছাড়া মোট ৪১টি ওয়ার্ড এবং ১৪টি সংর���্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন মোট ৪০২ জন।
0 notes
sylhetnews-blog · 6 years ago
Text
সিলেটে জামানত হারালেন যেসব কাউন্সিলর প্রার্থী........
http://www.surmatimes.com/?p=80099 নিজস্ব প্রতিবেদক:: সিলেট সিটি নির্বাচনে ২৭ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ছিলেন ১২৬ জন। এরমধ্যে দুই ওয়ার্ডের দুটি কেন্দ্র স্থগিত হওয়ায় ২৫ জন কাউন্সিলরকে বেসরকারীভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এই ২৫ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে অংশ নেওয়া ১১৯ জন প্রার্থীর মধ্যে ৫৭ জন প্রার্থীরই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী কোন প্রার্থী মোট কাস্ট��ং ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ অর্থাৎ সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট না পেলে তার জামানত হারাবেন। উল্লিখিত সংখ্যক প্রার্থীরা তাদের ওয়ার্ডে সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। সিলেট সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক প্রাপ্ত তথ্য মতে,                                                                                                                    ১নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৫ হাজার ২২৯ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৬৫৩ ভোট। কিন্তু এরচেয়ে কম ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন ৬জন প্রার্থী। তারা হলেন- আনোয়ার হোসেন মানিক, ইকবাল আহমদ রনি, মুবিন আহমদ, এজহারুল হক চৌধুরী, মুফতি কমর উদ্দিন, সলমান আহমদ চৌধুরী। ২নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৩ হাজার ৯৪৭ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৪৯৩ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৩জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ১জন প্রার্থী। তিনি হলেন রাসেল মামুন ইবনে রাজ্জাক। ৩নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৯৫ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৭৬২ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৬জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৪জন প্রার্থী। তারা হলেন- আব্দুল খালিক, রাজিব কুমার দে, শামীম আহমদ চৌধুরী, সালেহ আহমদ। ৪নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৪ হাজার ৬৯৩ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৫৮৬ ভোট। এ ওয়ার্ডেও ৬জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৪জন প্রার্থী। তারা হলেন- জাবের আহমদ চৌধুরী, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, শেখ তোফায়েল আহমদ সেফুল, শাকিল আহমদ। ৫নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৫৪৮ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ৬৮ ভোট। এ ওয়ার্ডেও ৬জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৪জন প্রার্থী। তারা হলেন- আমিনুর রহমান পাপ্পু, কাজী নজমুল আহমদ, রিমাদ আহমদ রুবেল, নিলুফা সুলতানা চৌধুরী লিপি। ৬নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৭ হাজার ৯৬৮ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৯৯৬ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হলেন- শাহীন মিয়া, ইয়ার মো. এনামুল হক। ৭নং ওয়ার্ডে প্রার্থী ছিলেন দুজন। সেখানে ভোট পড়েছে ১০ হাজার ৫৩৩টি। এই পরাজিত প্রার্থী সায়ীদ মো. আব্দুল্লাহর জামানত রক্ষা হয়েছে। ৮নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ১১ হাজার ৪১২ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ৪২৬ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৬জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৪জন প্রার্থী। তারা হলেন- বিদ্যুৎ দাস, শাহাদত খান, শাহেদ আহমদ, ফয়জুল হক। ৯নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৬৪৭ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ৮০ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হলেন- বিধান কপালী, হাফিজুর রহমান। ১০নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৭৪৯ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ৯৩ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৬জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হলেন- মো. সফিকুল ইসলাম ও মো. মুজিবুর রহমান। ১১নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৪৫৭ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ৫৭ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হলেন- মির্জা এম এস হোসেন ও কবীর আহমদ। ১২নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৮ হাজার ১৬৬ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ২১ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৬জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৩জন প্রার্থী। তারা হলেন- রুবেল আহমদ, সালাউদ্দিন মিয়া, আজহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর। ১৩নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৭১২ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৮৩৯ভোট। এ ওয়ার্ডে ৫জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হলেন- এবাদ খান দিনার ও সুমন আহমদ। ১৪নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ১৬৭ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৭৭১ভোট। এ ওয়ার্ডে ৫জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হলেন- সাঈদী আহমদ ও রনজিৎ চৌধুরী। ১৫নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৫১৬ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৮১৪ভোট। এ ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ১জন প্রার্থী। তিনি হলেন মো. আব্দুল গফফার। ১৬নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৪৫৪ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৮০৭ভোট। এ ওয়ার্ডে ৮জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৬জন প্রার্থী। তারা হলেন- একরামুল আজিজ, তামিম আহমদ খাঁন, তমাল রহমান, শাহজাহান আহমদ, মির্জা বেলায়েত আহমদ (লিটন), কুমার গণেশ পাল। ১৭নং ওয়ার্ডে প্রার্থী ছিলেন দুজন। সেখানে ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৪৯৭টি। এই পরাজিত প্রার্থী দিলওয়ার হোসাইন সজিবের জামানত রক্ষা হয়েছে। ১৮নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৭ হাজার ২৩ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৮৭৮ভোট। এ ওয়ার্ডে ৬জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হচ্ছেন- শামসুর রহমান কামাল ও সাজেদ আহমদ চৌধুরী। ১৯নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৬ হাজার ৩২২ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৭৯০ভোট। এ ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হচ্ছেন- জমশেদ সিরাজ ও আফজালুর রহমান। ২০নং ওয়ার্ডে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচ��ত হয়েছেন আজাদুর রহমান আজাদ। সেখানে আর কোন প্রার্থী না থাকায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে ভোট গ্রহণের প্রয়োজন হয়নি। ২১নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৯ হাজার ৮৭ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ১৩৬ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ১জন প্রার্থী। তিনি হেলন মুহিব উস সালাম রিজভী। ২২নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৫ হাজার ৬৯৪ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৭১২ভোট। এ ওয়ার্ডে ৬জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৩জন প্রার্থী। তারা হচ্ছেন- মোহাম্মদ দিদার হোসেন, মোহাম্মদ আবু জাফর ও ইব্রাহীম খাঁন সাদেক। ২৩নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৪ হাজার ৭৫১ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ৫৯৪ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ২জন প্রার্থী। তারা হচ্ছেন- মামুনুর রহমান মামুন, ছাব্বির আহমদ। ২৪নং ওয়ার্ডের একটি কেন্দ্রে ভোট স্থগিত হওয়ায় এই ওয়ার্ডের ফলাফল ঘোষণা হয়নি। তবে এখানে কোন প্রার্থীরই জামানত হারানোর সম্ভাবনা নেই। ২৫নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৮ হাজার ৬৬৯ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ৮৪ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৪জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ১জন প্রার্থী। তিনি হলেন মোফজ্জুল হোসেন তালুকদার। ২৬নং ওয়ার্ডে ভোট পড়েছে ৯ হাজার ৪৬১ টি। জামানত রক্ষার জন্য প্রার্থীদের প্রয়োজন ছিল ১ হাজার ১৮৩ ভোট। এ ওয়ার্ডে ৫জন প্রার্থীর মধ্যে জামানত হারিয়েছেন ৩জন প্রার্থী। তারা হচ্ছেন- রেজাউল করিম, মঈন উদ্দিন ও আব্দুল মন্নান। ২৭নং ওয়ার্ডেও একটি কেন্দ্রে ভোট স্থগিত হওয়ায় এই ওয়ার্ডের ফলাফল ঘোষণা হয়নি।
0 notes
gnews71 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
আড়াইহাজার পৌরসভার কাউন্সিলর প্রার্থী শ্রী উদয়ন চন্দ্র বিশ্বাস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন হারাধন চন্দ্র দে, প্রতিনিধি আড়াইহাজার(নারায়নগঞ্জ):  আড়াইহাজার পৌরসভা সাধারন নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী শ্রী উদয়ন চন্দ্র বিশ্বাস বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক তফসিল অনুযায়ী আড়াইহাজার ও গোপালদী পৌরসভার সাধারন নির্বাচনের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল ৩ জুলাই মঙ্গলবার পর্যন্ত। এ দিন আড়াইহাজার পৌরসভায় ৭জন কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন। আড়াইহাজার পৌরসভার সাধারন নির্বাচনের রিটানিং অফিসার ফয়সাল কাদের জানান, ৪নং ওয়ার্ডে সাধারন কাউন্সিলর পদে শ্রী উদয়ন চন্দ্র বিশ্বাস,মোঃ মনির হোসেন,মোঃ নুরুল হক সিকদার, মোঃ মনির হোসেন ও আবুল হোসেন এ ৫জন মনোনয়নপত্র জমাদেন। বাছাইয়ে তাদের সকলের মনোনয়নপত্রই বৈধ বলে রিটানিং অফিসার ঘোষণা করেন। ৩ জুলাই মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ৫ প্রার্থীর মধ্যে ৪জন কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ মনির হোসেন,মোঃ নুরুল হক সিকদার, মোঃ মনির হোসেন ও আবুল হোসেন তাদের প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন। এতে করে এ ৪নং ওয়ার্ডে সাধারন কাউন্সিলর প্রার্থী শ্রী উদয়ন চন্দ্র বিশ্বাস একমাত্র প্রার্থী হিসেবে রয়ে যান। রিটানিং কর্মকর্তা জানান,এ ৪ নং ওয়ার্ডে সাধারন কাউন্সিলর পদে আর নির্বাচনের প্রয়োজন নেই। এখানে শ্রী উদয়ন চন্দ্র বিশ্বাস একক প্রার্থী হওয়ায় তাকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে। উল্লেখ্য আগামী ২৫ জুলাই বুধবার আড়াইহাজার ও গোপালদী পৌরসভায় সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
0 notes
paathok · 4 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/124737
রেজাউল নাকি শাহাদাত, কে হচ্ছেন নগর পিতা?
অবশেষে অনুষ্ঠিত হচ্ছে কাঙ্খিত সে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) নির্বাচন। দীর্ঘ প্রায় ১০ স্থগিত থাকার পর আজ বুধবার (২৭ জানুয়ারি) অনুষ্ঠিত হচ্ছে নির্বাচন।
করোনাভাইরাসের মহামারির কারণে স্থগিত হওয়া চসিক নির্বাচন আবার করোনাভাইরাসের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম চৌধুরী (নৌকা প্রতীক) ও বিএনপির শাহাদাত হোসেন (ধানের শীষ) সহ মোট সাত মেয়র প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন।  তবে মূল প্রতিদ্বন্ধিতা রয়েছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীর মধ্যে।
সাধারণ ভোটারদের মনে প্র��্ন এবারের নির্বাচনে কার হাতে যাচ্ছে নগর উন্নয়নের দায়িত্ব। অথ্যাৎ কে হচ্ছেন নগর পিতা..? অতীতের মত ভোট কারচুপি হলে এক রকম হিসেব এবং সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হতে পারলেই ভোটের হিসেব নিকেশ পাল্টে যেতে পারে বলে ধারণা নির্বাচন পর্যবেক্ষকদের।
অন্য পাঁচ মেয়র প্রার্থীরা হলেন- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জান্নাতুল ইসলাম (হাতপাখা), এনপিপির আবদুল মন্জুর (আম), বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের এমএ মতিন (মোমবাতি), ইসলামী ফ্রন্ট বাংলাদেশের মুহাম্মদ ওয়াহেদ মুরাদ (চেয়ার) এবং স্বতন্ত্র প্রতিদ্বন্দ্বী খোকন চৌধুরী ( হাতি)।
এছাড়া ৪১টি সাধারণ ওয়ার্ডে ১৭২ জন কাউন্সিলর প্রার্থী এবং ১৪টি সংরক্ষিত আসনে ৫৭ জন মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
আজ সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত নগরীর প্রায় সাড়ে ১৯ লাখ মানুষ ইভিএমের মাধ্যমে ভোট দিয়ে তাদের নগর পিতা নির্বাচন করবেন। নির্বাচন সম্পন্ন করতে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচনের প্রচারণা মঙ্গলবার (২৬ জানুয়ারি) শেষ হয়েছে।
ভোটের নিরাপত্তায় গত সোমবার থেকেই মাঠে নেমেছেন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। নগর পুলিশের ৭ হাজার ২৫৯ সদস্যসহ আইন-শৃঙ্খলাবাহিনীর প্রায় ৯ হাজার সদস্য আজ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করছে। অতীত সহিংসতার ইতিহাস, প্রার্থীদের অবস্থান এবং বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এবার চসিক নির্বাচনে ৭২৩টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৪১৭টিকে (প্রায় ৫৮ শতাংশ) ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
ভোটের দিন এসব কেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা।
নির্বাচন কমিশন সুত্রে জানাগেছে, চসিক নির্বাচনের ৪১ ওয়ার্ডে ৭৩৫টি ভোট কেন্দ্রে থাকবে ৪ হাজার ৮৮৬টি বুথ। এসব কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন ৭৭৫ প্রিসাইডিং অফিসার, ৪ হাজার ৮৮৬ সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা ও ৯ হাজার ৭৭২ পোলিং অফিসার।
এবার চসিক নির্বাচনে ভোটার ১৯ লাখ ১৭ হাজার ৯৭৮। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৯ লাখ ৯৮ হাজার ৭২৩ ও নারী ভোটার ৯ লাখ ৫২ হাজার ৩২৯ জন।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. আলমগীর চসিক নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন।
তিনি বলেন, “নির্বাচনের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। আমরা আশা করছি, চট্টগ্রামের নির্বাচন সুষ্ঠু, প্রতিযোগিতা ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য যা যা দরকার আমাদের পক্ষ্য থেকে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।”
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) বিশেষ শাখার উপ-কমিশনার মো. আবদুল ওয়ারিশ বলেন, চসিক নির্বাচনে নগর ও হাটহাজারী উপজেলা মিলিয়ে ৭৩৫টি কেন্দ্র আছে। কেন্দ্রগুল���র অতীতের সহিংসতার ইতিহাস, প্রার্থীদের অবস্থান এবং বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্র চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে প্রায় ৮ হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েনসহ বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে। ২৫ প্লাটুন বিজিবি মোবাইল টিমে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসাবে সব কেন্দ্রে কাজ করবে।
তিনি জানান, এসব কেন্দ্রে অস্ত্রধারীসহ ছয়জন করে পুলিশ সদস্য ও ১২ জন করে আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবে। আর এই বাইরে সাধারণ কেন্দ্রে অস্ত্রধারীসহ চার জন পুলিশ ও ১২ জন করে আনসার সদস্য থাকবে।
এছাড়া, কেন্দ্রের বাইরে টহল পুলিশ, সাদা পোশাকের পুলিশ ও নগর গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা তৎপর থাকবে। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে প্রস্তুত থাকবে নগর পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিটের বম্ব ডিসপোজাল ইউনিট, কাউন্টার টেররিজম ও সোয়াট।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান বলেন, নির্বাচনের সার্বিক শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে ৬৯ জন ম্যাজিস্ট্রেট ভোটের দিন মাঠে সক্রিয় থাকবেন। তাদের নির্দেশনায় মাঠে কাজ করবেন বিজিবি সদস্যরা। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ২৫ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।
এবারের চসিক নির্বাচনে ভোটের দিন নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি থাকছে না। তাই এদিন বন্দরনগরীতে যানবাহন চলাচল ও অফিস-আদালত যথারীতি চলবে বলে আগেই জানিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। তবে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার স্বার্থে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) পক্ষ থেকে কার, মাইক্রোবাস, ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ বেশ কয়েক ধরনের যানবাহন চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। সিএমপির জনসংযোগ কর্মকর্তা শাহ মো. আবদুর রউফ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, সিএমপির আওতাধীন এলাকায় ভোটগ্রহণের জন্য মঙ্গলবার মধ্যরাত থেকে ২৭ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত কার, মাইক্রোবাস, জিপ, বেবিট্যাক্সি, অটোরিকশা, ইজিবাইক, ট্রাক, পিকআপ চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। একই সঙ্গে গত সোমবার মধ্যরাত থেকে জারি হওয়া মোটরসাইকেল চলাচলের ওপর নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত। তবে এই নিষেধাজ্ঞা সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং অফিসারের অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে শিথিলযোগ্য।
তাছাড়া, নির্বাচনের সংবাদ সংগ্রহের কাজে নিয়োজিত সাংবাদিক (পরিচয়পত্র থাকতে হবে), নির্বাচনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারী, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, বৈধ পরিদর্শক এবং জরুরি সেবা যেমন অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, বিদ্যুৎ, গ্যাস, ডাক ও টেলিযোগাযোগ ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে না।
তিনি জানান, এর বাইরে জাতীয় মহাসড়ক, বন্দর ও জরুরি পণ্য সরবরাহ সহ অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিষেধাজ্ঞা শিথিলের বিষয়ে প্রয়োজনীয় কার্যকর ব্যবস্��া নিতে পারবে।
এদিকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে বলে আশ্বস্ত করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান। তিনি কেন্দ্রে গিয়ে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
চসিক মেয়র পদে সাতজন এবং ৩৯টি সাধারণ ও ১৪টি সংরক্ষিত আসনের বিপরীতে ২২৫ জন প্রার্থীর মধ্যে বুধবার ভোটের লড়াই হবে বন্দর নগরীতে। এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে সংঘাতে প্রাণ গেছে দুজনের।
কাউন্সিলর প্রার্থীদের নির্বাচনী ক্যাম্প ভাঙচুর, প্রচারণায় হামলাসহ বেশকিছু ঘটনা ঘটেছে। ৭৩৫ টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪১৯টিকে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র বলে জানিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা, যা মোট কেন্দ্রের ৫৬ শতাংশ।
0 notes
rajshahisangbad-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
রাসিক নির্বাচন: দলীয় মনোনয়ন নিলেন লিটন ও বুলবুল রাসিক নির্বাচন: দলীয় মনোনয়ন নিলেন লিটন ও বুলবুল নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে বুধবার দলীয় মনোনয়নপত্র তুলেছেন হাই ভোল্টেজ দুই প্রার্থী। এরা হচ্ছেন- রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন এবং রাজশাহী মহানগর বিএনপির সভাপতি ও বর্তমান মেয়র মোহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। বুধবার বেলা ১১টার দিকে ঢাকায় আওয়ামীলীগের দফতর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপের কাছ থেকে লিটনের পক্ষে দলীয় মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেন রাজশাহী মহনাগর আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার। অপরদিকে ঢাকায় বুলবুলের পক্ষে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেন দলটির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু। দুই দলের দুই মনোনয়ন সংগ্রহক খোদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার বাংলানিউজকে জানান, বুধবার বেলা ১১টায় আওয়ামীলীগের দফতর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপের কাছ থেকে এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের পক্ষে তিনি মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেন। এ সময় মহানগর আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি নওশের আলী, সাম্যবাদী দলের মহানগর সাধারণ সম্পাদক মাসুদ রানা, মহানগর আওয়ামীলীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সমপাদক ওমর শরীফ রাজিব, উপ-প্রচার সম্পদক মীর ইশতিয়াক আহমেদ লিমন ও নির্বাহী সদস্য রবিউল ইসলাম রবি অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। রাজশাহী মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার আরও জানান, তারা দলীয় মনোনয়ন উত্তোলন করলেও দুপুর ১২টার দিকে মেয়র প্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন নিজেই তা জমা দেন। দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে তিনিও বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করেছেন।   এদিকে, বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বাংলানিউজকে জানান- দলের সিনিয়র যুগ্ন-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর হাত থেকে বুলবুলের পক্ষে দলীয় মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেছেন তিনি। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২১ জুন) বুলবুলের পক্ষে তিনিই এই মনোনয়নপত্র জমা দিবেন। এর পর আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচন নিয়ে দল যে, সিদ্ধান্ত দিবে তারা সেই অনুযায়ী কাজ করবেন বলেও জানান দুলু। মেয়রের মনোনয়নপত্র উত্তোলনকালে দলের সিনিয়র সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন, সহকারী দফতর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপুসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন বলেও জানান বিএনপি নেতা দুলু। এদিকে, রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক) নির্বাচনে অংশ নিতে ১৯ জুন পর্যন্ত ১৩৪ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র ��ংগ্রহ করেছেন। তবে মঙ্গলবার (২০ জুন) পর্যন্ত নির্বাচনে অংশ নিতে কোনো দলের মেয়র প্রার্থী মনোনয়নপত্র তোলেননি। যারা মনোনয়নপত্র তুলেছেন তারা সবাই সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদের প্রার্থী। গত বৃহস্পতিবার (১৪ জুন) থেকে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে এসব প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।  আগামী ১ ও ২ জুলাই নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ও আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা সৈয়দ আমিরুল ইসলাম মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করবেন। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন আগামী ৯ জুলাই। আর ৩০ জুলাই ভোট গ্রহণ করা হবে। নির্বাচন অনুষ্ঠানে সব প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে বলেও জানান জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান। পৌরসভা থেকে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে রূপ নেওয়ার পর মেয়র পদে প্রথম ভোট হয় ১৯৯৪ সালে। সেবার বিজয় হয়েছিলেন বিএনপি নেতা মিজানুর রহমান মিনু। ২০০২ সালের নির্বাচনেও জয় পান তিনি। দীর্ঘ ১৭ বছর তিনি মেয়রের দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয় পান ১৪ দলের প্রার্থী আওয়ামীলীগ নেতা এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। তবে ২০১৩ সালে মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপির প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল।
0 notes
ctgonlinetv-blog · 7 years ago
Text
মেয়র প্রার্থীদের সঙ্গে পাল্লা-দিয়ে মাঠে সরব কাউন্সিলর প্রার্থীরাও
মেয়র প্রার্থীদের সঙ্গে পাল্লা-দিয়ে মাঠে সরব কাউন্সিলর প্রার্থীরাও
র্দীর্ঘ দেড় যুগ পরে নাজিরহাট পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ নির্বাচনে মেয়র পদে ৭ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ৬৭ জন এবং ৩ টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে মহিলা কাউন্সিলর পদে মোট ১১ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। মেয়র প্রার্থীরা হচ্ছেন- উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি( নৌকা প্রতীক) আলহাজ্ব মুজিবুল হক চৌধুরী, বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান( ধানের শীষ প্রতীক) এসএম সিরাজদৌল্লাহ, বাংলাদেশ ত্বরিকত ফেডারেশন…
View On WordPress
0 notes
thebangladeshtoday · 7 years ago
Photo
Tumblr media
কে হচ্ছেন ঢাকা উত্তরের নতুন মেয়র টিবিটি জাতীয়: কে হচ্ছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) নতুন মেয়র? এ নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে নানা আলাপ-আলোচনা শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারক নেতারা দলীয় প্রার্থিতা নিয়ে নিজেদের মধ্যে প্রাথমিক আলোচনা করছেন। সূত্র জানায়, এ ক্ষেত্রে দলের পছন্দের শীর্ষে রয়েছেন প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের স্ত্রী রুবানা হক। আনিসুল হকের একমাত্র ছেলে নাভিদুল হকের নামও আলোচনায় রয়েছে। বিএনপির নেতারাও এ উপনির্বাচন নিয়ে নিজেদের মধ্যে প্রাথমিক আলাপ-আলোচনা শুরু করেছেন। আগামী সংসদ নির্বাচনের আগে এ নির্বাচনকে চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিয়েছেন দলের শীর্ষ নেতারা।  দলের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল তাদের সম্ভাব্য প্রার্থীদের শীর্ষে রয়েছেন। তিনি গত নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী ছিলেন। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে তিনি। গত নির্বাচনে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচার কার্যক্রম সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করেছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান।  তিনি নিয়েছেন, ডিএনসিসির মেয়র পদে উপনির্বাচনে দলীয় প্রার্থী বাছাই নিয়ে এখনও কোনো আলোচনা হয়নি। তবে কিছুদিনের মধ্যেই এ নিয়ে দলীয় পর্যায়ে আলোচনা শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল রোববার কম্বোডিয়া সফরে গেছেন। তিনি আগামীকাল মঙ্গলবার দেশে ফিরবেন। এর পরই দলীয় প্রার্থী নিয়ে আলোচনা শুরুর সম্ভাবনা রয়েছে বলে দলের কয়েকজন নেতা জানিয়েছেন।  তাদের মতে, আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে এ উপনির্বাচন সবিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। সকলের চোখ থাকবে এ নির্বাচনের দিকে। সে ক্ষেত্রে যোগ্য প্রার্থী দিয়ে নির্বাচনী বৈতরণী পেরোতে হবে আওয়ামী লীগকে। দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত করার আগে ঢাকা-১১ আসনের এমপি একেএম রহমতুল্লাহ, ঢাকা-১২ আসনের এমপি আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা-১৩ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ আসনের এমপি আসলামুল হক আসলাম, ঢাকা-১৫ আসনের এমপি কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ আসনের এমপি ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ ও ঢাকা-১৮ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনের পরামর্শ নেওয়া হবে বলে জানা গেছে।  তাদের নির্বাচনী এলাকা ডিএনসিসি আওতাভুক্ত। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) সভাপতি ও ঢাকা-৯ আসনের এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী, দলের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি একেএম রহমতুল্লাহ, ঢাকা-১৫ আসনের এমপি কামাল আহমেদ মজুমদার, নারায়ণগঞ্জের সাবেক এমপি ও চিত্রনায়িকা সারাহ বেগম কবরী, দলের ঢাকা মহানগর উত্তরের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান ও মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম কৃক। সম্ভাব্য প্রার্থিতা নিয়ে প্রয়াত মেয়র আনিসুল হকের ছেলে নাভিদুল হক এখনই কোনো মন্তব্য করতে চাননি। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কিছুই বলতে চাননি সাবের হোসেন চৌধুরীও। তবে দলের নেতাকর্মীদের মধ্যে তাকে নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। মেয়র পদে নির্বাচনে লড়তে আগ্রহ রয়েছে একেএম রহমতুল্লাহর।  তিনি বলেছেন, 'রাজনীতি করি। আগ্রহ তো থাকবেই। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিদ্ধান্তের ওপরই সবকিছু নির্ভর করছে। প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত।' সারা বেগম কবরী গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। কবরী বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে সাড়া দিয়ে তিনি গত নির্বাচনে প্রার্থী হননি। উপনির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয়ে তার আগ্রহ রয়েছে। অবশ্য এ ক্ষেত্রে তিনি এবারও প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তকেই মেনে নেবেন। সাদেক খান উপনির্বাচনে দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন।  তিনি বলেছেন, তিনি অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনে তিনবার ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও দুইবার ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন। তাই নেতাকর্মীরা তাকেই মেয়র পদে দেখতে চাইছেন। মাহমুদা বেগম কৃক বলেছেন, প্রার্থী হওয়ার জন্য দলের নেতাকর্মীদের একটি অংশ তাকে তাগাদা দিচ্ছে। তবে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর তিনি এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করবেন। তিনি অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনে দু'বার ওয়ার্ড কাউন্সিলর ছিলেন। এদিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আনিসুল হকের মৃত্যুতে শূন্য পদে আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে পদটি শূন্য ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশের পর ইসি নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ করবে বলেও জানান তিনি। অংশ নেবে বিএনপি : মেয়রের আসন শূন্য ঘোষণায় ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন উপনির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি। দলের মনোনীত ধানের শীষের প্রার্��ী কে হবেন- এখনই বলতে নারাজ দলটির নীতিনির্ধারক পর্যায়ের নেতারা। নির্বাচন কমিশন নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করলে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তারা জানান। সূত্র জানায়, রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও অংশ নিয়েছে বিএনপি। ঢাকাসহ আরও যে পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন হবে, তাতেও অংশ নেওয়ার জন্য ভেতরে ভেতরে প্রস্তুতি চলছে। সরকারকে বিনা চ্যালঞ্জে ছেড়ে দেবে না বিএনপি। ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে কাকে মেয়র প্রার্থী করা হবে- সে ব্যাপারে এখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।  এ ব্যাপারে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, ভাইস চেয়ারম্যান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সদস্য ও বিএনপি সমর্থিত বুদ্ধিজীবী-বিশিষ্ট নাগরিকসহ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এবং ২০ দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবেন খালেদা জিয়া। আলোচনার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। তবে উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলের নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল গত নির্বাচনে অংশ নিয়ে নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপি ও ভোট জালিয়াতির অভিযোগ এনে মাঝপথে নির্বাচন বর্জন করেন। এবারও মনোনয়ন চাইলে তাবিথ আউয়াল পাবেন বলে মনে করেন দলের একাধিক নেতা। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলো মস্কো থেকে তাবিথ আউয়াল বলেন, বিগত সিটি নির্বাচনে তিনি বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী ছিলেন। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তিনিই বিজয়ী হতেন বলে দাবি তার। আগামী উপনির্বাচনেও দল মনোনয়ন দিলে তিনি নির্বাচন করবেন। বিগত নির্বাচনে তার অবস্থান মূল্যায়ন করে দলীয় হাইকমান্ড তাকেই মনোনয়ন দেবেন বলে আশা তাবিথ আউয়ালের। এ বিষয়ে আবদুল আউয়াল মিন্টুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে তার ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, আগামী উপনির্বাচনে আবদুল আউয়াল মিন্টু প্রার্থী হবেন না। তিনি ছেলে তাবিথ আউয়ালকেই বিএনপির মেয়র প্রার্থী হিসেবে দেখবেন বলে আশা করছেন। বিগত নির্বাচনে বিকল্পধারার যুগ্ম মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরী মেয়র প্রার্থী হয়েছিলেন। তিনি আশা করেছিলেন, বিএনপি হয়তো তাকে সমর্থন দেবে; কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাকে মনোনয়ন না দিয়ে তাবিথ আউয়ালকে মনোনয়ন দেয় বিএনপি। এবারের নির্বাচনে কাকে প্রার্থী করা হবে এখনও দলের সিদ্ধান্ত হয়নি। সেক্ষেত্রে মাহী বি. চৌধুরী আবার নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি-না বা প্রার্থী হলেও বিএনপির সমর্থন চাইবেন কি-না, তা নিয়েও দলের মধ্যে প্রশ্ন রয়েছে। তবে চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ওপরই সবকিছু নির্ভর করছে বলে নেতারা জানান। সূত্র জানিয়েছে, এবার কোনো কারণে তাবিথ আউয়াল নির্বাচন না করলে বা মনোনয়ন না পেলে ২০ দলীয় জোটের শরিক দল থেকে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থর কথা চিন্তা করতে পারে বিএনপি। আবার ২০ দলীয় জোটের বাইরে জাতীয় ঐক্যের চিন্তা করে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্নার নামও চিন্তায় আনতে পারেন বিএনপি হাইকমান্ড। নতুন চমক হিসেবে নাগরিক সমাজের কোনো জনপ্রিয় প্রতিনিধিকেও চিন্তা করতে পারে বিএনপি হাইকমান্ড। নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, মাত্র মেয়র আনিসুল হক মৃত্যুবরণ করেছেন। এ বিষয়ে তিনি এখনও কোনো চিন্তা করেননি। এ প্র��ঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিএনপি প্রায় সব স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের জন্যও বিএনপি প্রস্তুত। তবে স্থানীয় হোক আর জাতীয় নির্বাচন হোক, সব নির্বাচনই সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ চায় বিএনপি। বিগত ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি অংশ নিয়েছে। যখন দেখা গেছে নির্বাচনে কারচুপি চলছে, তখন নির্বাচন বর্জন করতে বাধ্য হয়েছে। এবার কাকে মনোনয়ন দেওয়া হবে এখনও চূড়ান্ত হয়নি। ২০১৫ সালের ২৮ এপ্রিল ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সমর্থন নিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন আনিসুল হক। ওই দায়িত্ব পালনের মধ্যেই চলতি বছরের জুলাইয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে হাসপাতাল ভর্তি হন সেরিব্রাল ভাস্কুলাইটিসে আক্রান্ত মেয়র। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি গত ৩০ নভেম্বর শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
0 notes
masud-love · 8 years ago
Photo
Tumblr media
বিজয়ীদের হালহকিকত প্রদান সুজনের নাসিকে ২৩ জনের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির নিচে নিউজ নারায়ণগঞ্জ রিপোর্ট : নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সম্পর্কে নানাবিধ তথ্য উপস্থাপন করেছেন সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। বুধবার (৪ জানুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে রির্বাচিতদের তথ্য উপস্থাপন করা হয়। নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবে দুপুরের দিকে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে ‘সুজন’ নির্বাচিতদের আয়, পেশা, মামলা, কর প্রদান, শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ নানা বিষয়ে তথ্য উপস্থাপন করে। এরমধ্যে দেখা গেছে, নির্বাচিত ৩৭ জনের সধ্যে ২৯ জনই এসএসসির গ-ি পাড় হতে পারেনি। এছাড়া পেশাগতভাবে ২৫ জন কাউন্সিলরই ব্যবসায়ী। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নির্বাচিতদের আয়, পেশা, মামলা, কর প্রদান, শিক্ষাগত যোগ্যতাসহ আনুষঙ্গিক তথ্যাদি উপস্থাপন করেছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)। এতে দেখা যায় যে, নবনির্বাচিত ৩৭ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে ২৯ জনের শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসির নিচে এবং ২৬ জন ব্যবসায়ী রয়েছেন। উপস্থিত ছিলেন সুজন কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক দিলিপ কুমার সরকার, সুজন নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি আব্দুর রহমান, সেক্রেটারী ধীমান সাহা জুয়েল। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ‘নির্বাচন কমিশনার চাইলেই যেমন নির্বাচন বাতিল করতে পারে তেমনি নির্বচন কমিশন চাইলেও যদি ক্ষমতাসীন দল না চায় তবে সুষ্ঠু নির্বাচন দূরহ। নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন ছিল অবাধ নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ৩৭ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে ২৬ জনই ব্যবসায়ী যার গড় শতাংশ ৭০.২৭। এর মধ্যে ২৭ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরের মধ্যে ২৫ জনই ব্যবসায়ী। পেশার ঘরে ১১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো জমশের আলী ঝন্টু ‘ভূসম্পত্তির মালিক ও কাউন্সিলর’ এবং ১৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অসিত বরণ বিশ্বাস ‘১৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর’ উল্লেখ করেছেন। ৯ জন সংরক্ষিত (নারী) আসনের কাউন্সিলরের মধ্যে ৭জনই (৭৭.৭৭%) গৃহিণী। ২ নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম ব্যবসায়ী এবং ৬নং সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফসানা আফরোজ সমাজসেবক। নব নির্বাচিত সর্বমোট ��৭ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে ২৬ জনই (৭০.২৭%) ব্যাবসায়ী। বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, মেয়র পদে নির্বাচিত সেলিনা হায়াৎ আইভী একজন চিকিৎসক। সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ৯০.৩৮% (১৫৬ জনের মাঝে ১৪১ জন) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হয়েছেন ৯২.৫৯% (২৭ জনের মাঝে ২৫ জন)। সংরক্ষিত (নারী) আসনের কাউন্সিলর পদে ৭ জনই (৭৭.৭৭%) গৃহিণী। নির্বচনে তিনটি পদে ৮০.০৯% (২০১ জনের মাঝে ১৬১ জন ) ব্যবসায়ী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হয়েছেন ৭০.২৭% (৩৭ জনের মাঝে ২৬ জন)। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের মধ্যে ব্যবসায়ীর প্রাধান্য লক্ষ্য করা গেলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতার তুলনায় নির্বাচিত হওয়ার হার কম। ২৭ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরের মধ্যে ১২ জনের (৪৪.৪৪%) বিরুদ্ধে বর্তমানে, ১৪ জনের (৫১.৮৫%) বিরুদ্ধে অতীতে এবং ৮ জনের (২৯.৬২%) উভয় সময়ে মামলা ছিল বা আছে। ৩০২ ধারায় ৩ জনের (১১.১১%) বিরুদ্ধে বর্তমনে এবং ৪ জনের (১৪.৮১%) বিরুদ্ধে অতীতে এবং ১ জনের (৩.৭০%) বিরুদ্ধে উভয় সময়ে মামরা ছিল বা আছে। ৫ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর গোলাম মো. সাদরিল ও ১২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. শওকত হাসেমের বিরুদ্ধে বর্তমানে, ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. ইকবাল হোসেন, ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আলী হোসেন আলা ও ২৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহমেদের বিরুদ্ধে অতীতে এবং ৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে উভয় সময়ে (অতীত ও বর্তামন) ৩০২ ধারায় মামলা ছিল ও আছে। নবনির্বাচিত ৯ জন সংরক্ষিত (নারী) আসনের কাউন্সিলরের মধ্যে শুদুমাত্র ১ জনের (১১.১১%) বিরুদ্ধে অতীতে মামলা ছিল। নবনির্বচিত সর্বমোট ৩৭ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে ১২ জনের (৩২.৪৩%) বিরুদ্ধে বর্তমনে, ১৫ জনের ( ৪০.৫৪%) বিরুদ্ধে অতীতে এবং ৮ জনের (২১.৬২%) বিরুদ্ধে উভয় সময়ে মামলা আছে বা ছিল। ৩০২ ধারায় ৩ জনের (৮.১০%) বিরুদ্ধে বর্তমানে এবং ৪ জনের বিরুদ্ধে (১০.৮১%) অতীতে এবং ১ জনের (২.৭০%) বিরুদ্ধে উভয় সময়ে মামলা ছিল। বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে যে, প্রতিদ্বন্দ্বিতার তুলনায় মামলা সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদের নির্বচিত হওয়ার হার বেশি। অর্থাৎ মামলা সংশ্লিষ্টদেরই ভোটাররা অধিক হারে বেছে নিয়েছেন। মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভীর বার্ষিক আয় ১১ লাখ ৩৪ হাজার টাকা। ২৭ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরের মধ্যে ১৭ জন (৬২.৯৬%) বছরে ৫ লাখ টাকার কম আয় করেন। বছরে ৫ লাখ থেকে ২৪ লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করেন অবশিষ্ট ১০ জন (৩৭.০৩%)। ৯ জন সংরক্ষিত (নারী)  আসনের কাউন্সিলরের মধ্যে ৫ জন (৫৫.৫৫%) বছরে ৫ লক্ষ টাকার কম আয় করেন। ৩৭ জন প্রতিনিধির মধ্যে ২২ জনের (৫৯.৪৫%)  বার্ষিক আয় ৫ লাখ টাকার কম এবং ১২ জনের (৩২.৪৩%)  ৫ লক্ষ থেকে ২৫ লাখ টাকা। নবনির্বচিত ২৭ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরের মধ্যে ১৯ জন (৭০.৩৭%) করদাতা। করদাতা ১৯ জন কাউন্সিলরের মধ্যে ৩ জন (১৫.৭৮%) গত অর্থ বছরে লক্ষাধিক টাকা কর প্রদান করেছেন। লক্ষাধিক টাকা করা প্রদানকারীরা হচ্ছেন ৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিল মো. মতিউর রহমান (৩ লক্ষ ৮৭ হাজার ১ শত ৭০ টাকা), ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রুহুল আমিন (১ লক্ষ ৩৯ হাজার ৯ শত ৮২ টাকা) এবং ২০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর গোলাম নবী মুরাদ (১ লক্ষ ২ হাজার ৪ শত টাকা)। নবনির্বচিত ৯ জন সংরক্ষিত (নারী) আসনের কাউন্সিলরদের মধ্যে ৮ জন (৮.৮৮%) করদাতা।  নবনির্বাচিত সর্বমোট ৩৭ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে ২৮ জনই (৭৫.৬৭%)।এই ২৮ জনের মধ্যে ৫ হাজার টাকা বা তার চেয়ে কম কর প্রদান করেন ১২ জন (৪২.৮৫%) এবং লক্ষাধিক কর প্রদান করেন ৩ জন (১০.৭১%)। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২৭ জন সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলরের মধ্যে ১৭ জনের (৬২.৯৬%) শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি’র নীচে। ৪জনের (১৪.৮১%) জনের এইএসসি। ১৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ ¯œাতক ডিগ্রীধারী। ৯ জন সংরক্ষিত (নারী) আসনের কাউন্সিলরের মধ্যে ৫ জনের (৫৫.৫৫%)  শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি’র নীচে এবং ৩ জনের (৩৩.৩৩%) এসএসসি। ৬ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আফসানা আফরোজ ¯œাতক ডিগ্রীধারী। নবনির্বাচিত সর্বমোট ৩৭ জন জনপ্রতিনিধির মধ্যে ২৯ জনেরই (৭৮.৩৮%) শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি’র নীচে। পক্ষান্তরে ¯œাতক ও ¯œাতকোত্তর ডিগ্রীধারী প্রার্থীর সংখ্য�� যথাক্রমে মাত্র ২ (৫.৪০%) ও ১ জন (২.৭০%)। ৩৭ জন নবনির্বাচিত জন প্রতিনিধিদের সিংহভাগই ২২জন বা ৫৯.৪৫% বিদ্যালয়ের গন্ডি অতিক্রম করেননি। একজন প্রার্থী শিক্ষাগত যোগ্যতার ঘর পূরণ করেননি। তিনি সহ হিসাব করলে বিদ্যালয়ের গন্ডি না পেরুনোর হার দাঁড়ায় ৬২.১৬% তথা ২৩ জনে। নির্বাচনে ¯œাতক বা ¯œাতকোত্তর ডিগ্রীধারী ১৪.৯২% (২০১ জনের মাঝে ৩০ জন) প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হয়েছেন ৮.১১% (৩৭ জনের মধ্যে ৩ জন)। অপরদিকে বিদ্যলয়ের গন্ডি না পেরুনো ৬১.৬৯% প্রার্থী (২০১ জনের মঝে ১২৪ জন) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচিত হয়েছেন ৬২.১৬% (৩৭ জনের মধ্যে ২৩ জন)। বিষয়টি বিশ্লেষন করলে দাঁড়ায় যে উচ্চ শিক্ষিত প্রার্থীদের ভোটাররা কিছুটা হলেও বর্জন করেছেন এবং স্বল্প শিক্ষিত প্রার্থীদের অধিক হারে গ্রহণ করেছে।
0 notes
paathok · 5 years ago
Photo
Tumblr media
New Post has been published on https://paathok.news/97142
৭ বছর পর আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে উত্তর জেলা আ. লীগের সম্মেলন
.
দীর্ঘ ৭ বছর পর আজ অনুষ্ঠিত হচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সম্মেলন। এ সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মী কর্মী থেকে শুরু করে তীনমূল পর্যায়ের সমর্থকদের মাঝে আলোচনা সমালোচনা উৎসাহ উদ্দিপনার বিরাজ করছে। অন্য দিকে কারা হচ্ছেন উত্তর জেলার কাণ্ডারি তা নিয়েও উৎকণ্ঠার মধ্যে আছে নেতাকর্মীরা।
এ দিকে সম্মেলনকে ঘিরে উত্তর চট্টগ্রামের ৭ উপজেলাসহ নগরজুড়ে সাজ সাজ রব। পোস্টার, ব্যানারে ছেয়ে গেছে অলিগলি থেকে রাজপথ। সম্মেলনে ১০-১২ হাজার লোকের সমাবেশ হবে বলে আশা করছে নেতারা।
আজ সকাল ১০টায় নগরীর লালদীঘি মাঠে শুরু হবে সম্মেলনের প্রথম অধিবেশন। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সম্মেলন উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন।
বিশেষ অতিথি থাকবেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু, যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, প্রচার সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, পানিসম্পদ উপমন্ত্রী ও সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, কেন্দ্রীয় উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
সভাপতিত্ব করবেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও রেলপথ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী।
সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশন হবে বেলা ২টায় নগরীর কাজীর ��েউড়ির ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে। এ পর্বটি শুধু কাউন্সিলরদের জন্য। ৩৬৬ জন কাউন্সিলর রয়েছেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগে। এখানে কাউন্সিলরা তাদের ভোটে সভাপতি সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করবেন।
এবারের সম্মেলনে সভাপতি পদে নেতাকর্মীদের মধ্যে শক্তিশালী প্রার্থী হিসেবে দুজনের নাম শোনা যাচ্ছে। তারা হলেন– বর্তমান কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্বে থাকা রাউজানের সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ সালাম।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার নগরীর লালদীঘির ময়দানে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের এই সম্মেলনে কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থাকবেন। সম্মেলনে চট্টগ্রাম উত্তর জেলার সাতটি উপজেলা, ৯টি পৌরসভার ৩৬৮ কাউন্সিলরের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয় ২০১২ সালের ২৫ ডিসেম্বর। এতে কাউন্সিলরদের ভোটে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন সভাপতি ও এমএ সালাম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১৩ সালে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নির্বাচিত হলে ওই পদে কমিটির তিন নম্বর সহ-সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য নুরুল আলম চৌধুরীকে মনোনীত করা হয়। গত ২৭ জানুয়ারি নুরুল আলম মারা গেলে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে ২ নম্বর সহ-সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন বলেন, শনিবার উত্তর জেলার সম্মেলনে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগসহ উপজেলা পর্যায়ের নেতা-কর্মীরাও সম্মেলনে যোগ দেবেন। আশা করছি সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবেই এই সম্মেলন শেষ হবে। এতে যোগ্য ও ত্যাগী নেতাই নির্বাচন করবেন কাউন্সিলরা। তবে দলের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেকই সবকিছু বাস্তবায়ন হবে বলে জানান তিনি।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের এক নেতা জানান, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হলেও চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগে তার যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। তিনি কমিটির সভাপতি ছিলেন দীর্ঘদিন। বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক তার আস্থাভাজন হিসেবেই পরিচিত। বর্তমান কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফজলে করিম চৌধুyরীর সঙ্গেও তার সুসম্পর্ক রয়েছে। এক্ষেত্রে কাউন্সিলের দ্বিতীয় অধিবেশনে কেন্দ্রীয় নেতারা দুজনের মধ্যে সমন্বয় করেই নতুন কমিটি ঘোষণা করতে পারেন।
দলীয় একটি সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনায় সভাপতি পদটি সমঝোতার মাধ্যমে নির্ধারণ করা হতে পারে। এক্ষেত্রে ফজলে করিম চৌধুরী সভাপতি হলে এমএ সালামই টানা (২৭ বছর ধরে) পঞ্চমবারের মতো সাধারণ সম্পাদক হতে পারেন। আর এমএ সালাম সভাপতি হলে সাধারণ সম্পাদক পদে নতুন মুখ আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সমীকরণ সামনে রেখে সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য অনেকে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন।
সভাপতি পদের সমীকরণের ওপর নির্ভর করে সাধারণ সম্পাদক প্রত্যাশী হিসেবে যাদের নাম বেশি শোনা যাচ্ছে তারা হলেন– মিরসরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি (সাবেক) শেখ আতাউর রহমান, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক দেবাশীষ পালিত, নির্বাহী সদস্য ও মিরসরাই উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন।
এ প্রসঙ্গে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী বলেন, সবকিছু নেত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ক��ন্দ্রীয় নেতাদের মতামতের ভিত্তিতে নির্ধারণ হবে।
আসন্ন সম্মেলন ও প্রার্থিতা প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ সালাম বলেন, ‘২৭ বছর ধরে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছি। এখানে কোনো কোন্দল নেই। প্রধানমন্ত্রী দলের সব জেলার খবর রাখেন। প্রশাসনিক সব সংস্থার রিপোর্ট প্রধানমন্ত্রীর কাছে আছে। প্রধানমন্ত্রী যা ভালো মনে করেন সেটাই হবে। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এবং কাউন্সিলররা যা ভালো মনে করেন তাই করবেন।’
তিনি জানান, ইতিমধ্যে উত্তর জেলার সব ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পৌরসভা ও উপজেলা কমিটির সম্মেলন শেষ হয়েছে। এখন জেলা কমিটির সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
0 notes
sylhetnews-blog · 7 years ago
Text
" সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ২৭ টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রার্থী হলেন যারা........"
http://www.surmatimes.com/?p=78120 নিজস্ব প্রতিবেদক::     সিলেট সিটি কর্পোরেশন গঠিত হয়েছে ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে। আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ওয়ার্ডগুলোতে বইছে তুমুল নির্বাচনী হাওয়া। এই ২৭ টি ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর পদে লড়তে মাঠে নেমেছিলেন ১৬৪ জন। তাদের মধ্যে থেকে এখন পর্যন্ত টিকে আছেন এক নারীসহ ১৩৭ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে এরা মনোনয়ন দাখিল করেছেন। এই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে কারা আছেন প্রতিদ্বন্দ্বিতায় তা দেখে নেওয়া যাক এক নজরে। নগরীর ১ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- নিয়াজ মোহাম্মদ আজিজুল করিম, মুবিন আহমদ, এজহারুল হক চৌধুরী, ইকবাল আহমদ রনি, সৈয়দ তৌফিকুল হাদী, মুফতি কমর উদ্দিন, আনোয়ার হোসেন মানিক, সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত, সলমান আহমদ চৌধুরী। ২ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- রাসেল মামুম ইবনে রাজ্জাক, বিক্রম কর সম্রাট, রাজিক মিয়া। ৩ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- সালেহ আহমদ, এস এম আবজাদ হোসেন, আব্দুল খালিক, রাজিব কুমার দে, শামীম আহমদ চৌধুরী, আবুল কালাম আজাদ লায়েক। ৪ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- জাবের আহমদ চৌধুরী, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, সোহাদ রব চৌধুরী, রেজাউল হাসান লোদী (কয়েস লোদী), শেখ তোফায়েল আহমদ সেফুল, শাকিল আহমদ। ৫ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- কামাল মিয়া, রেজওয়ান আহমদ, আমিনুর রহমান পাপ্পু, কাজী নজমুল আহমদ, রিমাদ আহমদ রুবেল, নিলুফা সুলতানা চৌধুরী লিপি। ৬ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- শাহীন মিয়া, ফরহাদ চৌধুরী, ইমদাদ হোসেন চৌধুরী, ইয়ার মো. এনামুল হক। ৭ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- আফতাব হোসেন খান, মুহিবুর রহমান সাবু, সাঈদ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ। ৮ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- বিদ্যুৎ দাস, জগদীশ চন্দ্র দাশ, ইলিয়াছুর রহমান, শাহাদত খান, ফয়জুল হক, সিরাজ খান। ৯ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- বিধান কপালী, হাফিজুর রহমান, নজরুল ইসলাম, মোখলেছুর রহমান। ১০ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- মোস্তফা কামাল, আব্দুল হাকিম, তারেক উদ্দিন, মুজিবুর রহমান, শফিকুল ইসলাম, সালেহ আহমদ চৌধুরী। ১১ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- মির্জা এম এস হোসেন, রকিবুল ইসলাম ঝলক, আব্দুর রকিব বাবলু, কবীর আহমদ। ১২ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- রুবেল আহমদ, সিকন্দর আলী, আব্দুল কাদির, পিযুষ কান্তি দে, সালাউদ্দিন মিয়া, আজহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর। ১৩ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- বিশ্বজিৎ দাস, গুলজার আহমদ, শান্তনু দত্ত (সনতু), এবাদ খান দিনার, সুমন আহমদ। ১৪ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- রনজিৎ চৌধুরী, হাবিবুর রহমান মজনু, সিরাজুল ইসলাম শামীম, নজরুল ইসলাম মুনিম, সাঈদী আহমদ, মোস্তাফিজুর রহমান। ১৫ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- মুজিবুর রহমান, আব্দুল গফফার, শেখ মফিজুর রহমান, ইফতেখার আহমদ সুহেল, ছয়ফুল আমিন বাকের। ১৬ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- একরামুল আজিজ, তামিম আহমদ খাঁন, তমাল রহমান, শাহজাহান আহমদ, সাব্বির আহমদ চৌধুরী, মির্জা বেলায়েত আহমদ (লিটন), আব্দুল মুহিত জাবেদ, রায়হান হোসেন কামাল, কুমার গণেশ পাল। ১৭ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- দিলওয়ার হোসেইন সজীব, রাশেদ আহমদ। ১�� নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- সালমান চৌধুরী, শামসুর রহমান কামাল, নজমুল ইসলাম এহিয়া, সাজেদ আহমদ চৌধুরী, সাজওয়ান আহমদ চৌধুরী, এবিএম জিল্লুর রহমান উজ্বল। ১৯ নং ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- এস এম শওকত আমিন তৌহিদ, জমশেদ সিরাজ, দিনার খান হাসু, আফজালুর রহমান ২০ নং ওয়ার্ডে সাধারন কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- আব্দুল গফফার, আজাদুর রহমান আজাদ, মিঠু তালুকদার। ২১ নং ওয়ার্ডে সাধারন কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- সাহেদুর রহমান, আব্দুর রকিব তুহিন, গোলাম রহমান চৌধুরী, মুহিব উস সালাম, এনামুল হক। ২২ নং ওয়ার্ডে সাধারন কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন- ফজলে রাব্বী চৌধুরী, ছালেহ আহমদ সেলিম, মোহাম্মদ দিদার হোসেন, মোহাম্মদ আবু জাফর, সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন, ইব্রাহীম খাঁন সাদেক। ২৩ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন-মামুনুর রহমান মামুন, ছাব্বির আহমদ, মোস্তাক আহমদ, ফারুক আহমদ। ২৪ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন-হুমায়ুন কবীর সুহিন, সোহেল আহমদ রিপন, মোহাম্মদ শাহজাহান। ২৫ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন-মোহাম্মদ আফজল উদ্দিন, মোফজ্জুল হোসেন তালুকদার, কফিল উদ্দিন আলমগীর, তাকবির ইসলাম পিন্টু, আশিক আহমদ। ২৬ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন-সেলিম আহমদ রনি, রেজাউল করিম, মঈন উদ্দিন, মোহাম্মদ তৌফিক বক্স, খসরু আহমদ, আব্দুল মন্নান। এবং নগরীর ২৭ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে প্রার্থীরা হচ্ছেন-আজম খাঁন, আব্দুল জলিল নজরুল, শাহ মোহাম্মদ বদরুজ্জামান, চঞ্চল উদ্দিন। সিলেট আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার মো:আলিমুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, সাধারণ কাউন্সিলর পদে মোট ১৩৭ জন প্রার্থী এখন পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় টিকে আছেন।
0 notes
gnews71 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
আড়াইহাজার ও গোপালদী পৌরসভায় আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থী হচ্ছেন যারা অবশেষে সকল জল্পনা কল্পনার অবশান ঘটিয়ে আড়াইহাজার ও গোপালদী পৌরসভার আওয়ামীলীগের দুই জনপ্রিয় নেতা আলহাজ্ব সুন্দর আলী ও এম এ হালিম সিকদারই আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থী হচ্ছেন। উপজেলা আওয়ামীলীগের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানাগেছে,আড়াইহাজার পৌরসভার মেয়র পদে আওয়ামীলীগের সম্ভাব্য প্রার্থী প্রত্যাশিতদের মধ্যে থেকে প্রার্থী নির্বাচনের জন্য ঈদের পর দিন পৌর আওয়ামীলীগ আয়োজিত পৌর আওয়ামীলীগ ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এর বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সম্ভাব্য মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরাও উপস্থিত ছিলেন। পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মেহের আলী মোল্লার সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,নারায়ণগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শাহজালাল মিয়া, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট আব্দুর রশিদ ভুইয়া,যুগ্ম সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ভুইয়া,সাংগঠনিক সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান রোমান সহ উপজেলা আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। সভায় আড়াইহাজার পৌরসভার আওয়ামীলীগের একজন যোগ্য ও জনপ্রিয় নেতাকে আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থী করার জন্য সকলেই জোর দাবী জানান। সকলেই সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু ও উপজেলা আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের উপর প্রার্থী নির্বাচনের দায়িত্ব অর্পন করেন। একইভাবে গোপালদী পৌরসভায়ও পৌর আওয়ামীলীগের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১৯জুন বুধবার সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু ও উপজেলা এবং পৌর আওয়ামীলীগের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সভা অনুষ্ঠিত হয়। ২০ জুন বুধবারও সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত কৃষ্ণপুরায় সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম বাবু মহোদয়ের বাসভবনে প্রায় পুনরায় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভাশেষে আড়াইহাজার ও গোপালদী পৌরসভায় আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থীর নাম চুড়ান্ত করে আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় মনোনয়ন বোর্ডে প্রেরণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়। সভায় একটি সূত্র জানায়,আড়াইহাজার পৌরসভার মেয়র প্রার্থী হিসেবে আওয়ামীলীগের জনপ্রিয় নেতা নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সুন্দর আলীকে আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থী করার জন্য কেন্দ্রকে অনরোধ করা হয় এবং বিকল্প প্রার্থী হিসেবে পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি মেহের আলী মোল্লা ও সাধারন সম্পাদক হারুন অর রশিদের ��াম প্রেরন করা হয়। অন্যদিকে গোপালদী পৌরসভার বর্তমান মেয়র, উপজেলা আওয়ামীলীগের জনপ্রিয় নেতা ও সাংগঠনিক সম্পাদক এম এ হালিম সিকদারকে গোপালদী পৌরসভার আওয়ামীলীগের মেয়র প্রার্থী হিসেবে কেন্দ্রকে অনুরোধ করা হয় এবং বিকল্প প্রার্থী হিসেবে উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি কাজী বেনুজির আহমদ ও সদস্য মনির হোসেন সিকদারের নাম কেন্দ্রে প্রেরন করা হয়েছে। সুন্দর আলী ও এম এ হাল��ম সিকদারকে দুটি পৌরসভার মেয়র প্রার্থী হিসেবে চুরান্ত করে কেন্দ্রে চুড়ান্ত সিদ্ধান্তের জন্য প্রেরণে এ দুটি পৌর আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে আনন্দ উল্লাস ও নিজেদের মধ্যে মিষ্টি বিতরণ করতে দেখা গেছে। সকলেই মনে করছে এবার এ দুই আওয়ামীলীগের জনপ্রিয় নেতাকে দল মনোনয়ন দিতে যাওয়ায় অনায়াসে এ দুটি পৌরসভায় আওয়ামীলীগের প্রার্থীরা মেয়র নির্বাচিত হবেন। উল্লেখ্য বিগত পৌরসভা নির্বাচনে আড়াইহাজার পৌরসভায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হয়ে সুন্দর আলী খুব কম ভোটে পরাজিত হন এবং গোপালদী পৌর সভায় স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী হয়ে এম এ হালিম সিকদার বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছিল।
0 notes