#কলই
Explore tagged Tumblr posts
few-favorite-things · 4 years ago
Text
India China Face Off: পাহাড়ের কোলেই শহিদ জওয়ানদের শেষ শ্রদ্ধা সেনার, বাড়ি ফিরছে কফিনবন্দি দেহ৷Indian army paid last tribute to martyrs in Ladakh confrontation in Leh | national
India China Face Off: পাহাড়ের কোলেই শহিদ জওয়ানদের শেষ শ্রদ্ধা সেনার, বাড়ি ফিরছে কফিনবন্দি দেহ৷Indian army paid last tribute to martyrs in Ladakh confrontation in Leh | national
Tumblr media
লেহ-এর সেনা হাসপাতালে শহিদ জওয়ানদের শেষ শ্রদ্ধা৷ PHOTO- ANI সোমবার লাদাখের গালওয়ানে ১৬ বিহার রেজিমেন্টের জওয়ানদের উপরে অতর্কিতে হামলা চালায় চিনের সেনাবাহিনী৷
#লেহ:অতর্কিতে হামলা চালিয়েছিল শত্রুরা৷ কাঁটা লাগানো লাঠি দিয়ে নৃশংস আক্রমণের মুখেও বীরের মতো লড়েছেন ওঁরা৷ রক্তাক্ত অবস্থায় প্রবল ঠান্ডার মধ্যেই দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন ২০ জন বীর…
View On WordPress
0 notes
amarnews · 4 years ago
Text
ডাক্তাররা ছুঁয়েও দেখল না, বাবার কোলেই মৃত্যু
ডাক্তাররা ছুঁয়েও দেখল না, বাবার কোলেই মৃত্যু
[ad_1] লক্ষ্নৌ, ২৯ জুন – হাসপাতালের সামনেই শুয়ে হাউহাউ করে কাঁদছিলেন প্রেমচাঁদ। কোলে নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে ছিল তাঁর এক বছরের সন্তানটি। পাশে বসে তাঁর স্ত্রী আশা দেবীও সমানে কেঁদে যাচ্ছিলেন। রবিবার বিকেলে এমনই এক দৃশ্য দেখা গেল উত্তরপ্রদেশের কনৌজে।
কয়েক দিন ধরে শিশুটির জ্বর। গলাও ফুলে উঠেছিল। ছেলেকে নিয়ে প্রেমচাঁদ ও তাঁর স্ত্রী সোজা ছুটে গিয়েছিলেন কনৌজের সরকারি হাসপাতালে। অভিযোগ, চিকিত্সকরা শিশুটিকে…
View On WordPress
0 notes
udraji · 4 years ago
Text
আড্ডাঃ কালাই রুটির আড্ডা, খিলগাঁও (Kalai Rutir Adda, khilgong, Dhaka) শহরে মজাদার খাবার!
আড্ডাঃ কালাই রুটির আড্ডা, খিলগাঁও (Kalai Rutir Adda, khilgong, Dhaka) শহরে মজাদার খাবার!
অনেক দিন ধরে কালাই রুটির নাম শুনে আসছিলাম, এটা রাজশাহীর নানান অঞ্চলের একটা মজাদার এবং বিখ্যাত খাবার, বিশেষ করে শুনেছি চাঁপাই নবাবগঞ্জের লোকেরা এই মাস কলাইয়ের (নোয়াখালীতে এই ডালকে ‘মাস কলই’ বলে, অন্যান্য জেলাতে নিশ্চয় উচ্চারণ ভিন্ন হবে) রুটি এতই পছন্দ করে যে, এটা নাকি উনারা দিনের তিন বেলাই খেতে পারেন। যাই হোক, এতদিন ধরে শুনে আসলেও কে যায় রাজশাহী কিংবা কে যায় চাঁপাই নবাবগঞ্জ! বিষয়টা কি আর এত সোজা,…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bddorpon-24-com · 4 years ago
Text
ঘোড়াঘাটে বিট পুলিশিং সভায় "আপনার একটি ফোন কলই যথেষ্ট" - ওসি আজিম উদ্দিন
ঘোড়াঘাটে বিট পুলিশিং সভায় “আপনার একটি ফোন কলই যথেষ্ট” – ওসি আজিম উদ্দিন
‘আপনার পুলিশ- আপনার পাশে, তথ্য দিন সেবা নিন, বিট পুলিশিং বাড়ি বাড়ি- নিরাপদ সমাজ গড়ি’ এই সব স্লোগানে ঘোড়াঘাটে বিট পুলিশিং কার্যক্রমে গতিশীলতা বাড়াতে সচেতনতা মূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিনাজপুরের ঘোড়াঘাটে ১৬ মার্চ (মঙ্গলবার) সকাল ১১:০০ ঘটিকায় ৩ নং সিংড়া ইউনিয়নের ইউনিয়ন পরিষদে পুলিশের উদ্যোগে ওই সভার আয়োজন করা হয়। প্রত্যন্ত গ্রামের অপরাধ নির্মূল ও জনগণের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠতে কাজ শুরু করেছে বিট…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
bangladaily · 5 years ago
Text
করোনা: গ্রুপ কলে অংশগ্রহণকারী দ্বিগুণ করেছে রাকুটেন ভাইবার
Tumblr media
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিঃ বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ মহামারী আকার ধারণ করার কারণে অগণিত সংখ্যক মানুষকে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী অনেক প্রতিষ্ঠান তাদের কর্মীদের ঘরে বসে প্রতিদিনের কাজ চালিয়ে যেতে অনুরোধ করেছে। এই উদ্বেগজনক পরিস্থিতি মোকাবিলা ও জনসাধারণকে তাদের প্রিয়জনের সাথে সর্বদা যুক্ত রাখতে মেসেজিং অ্যাপ রাকুটেন ভাইবার সম্প্রতি তাদের গ্রুপ কলে সর্বোচ্চ সংখ্যক অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা দ্বিগুণ করেছে। নতুন এই পদ্ধতি চালু করার মাধ্যমে ২০ জন মানুষ একসাথে গ্রুপ কলে অংশ নিতে পারবে। বড় ধরনের জমায়েতে কোভিড-১৯ সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই, এই সময়ে প্রতিষ্ঠানগুলো সহজেই কোন সমস্যার সমাধানকল্পে ভিডিও কলের মাধ্যমে সেশন করতে পারবে। এই উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে সরাসরি বৈঠকের ঝুঁকি এড়াতে গ্রুপ কলই হচ্ছে সেরা মাধ্যম। বিশ্বজুড়ে কোভিড-১৯’র প্রাদুর্ভাবের সময় সবাইকে একসাথে যুক্ত রাখার লক্ষ্যে গ্রুপ কলে অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা দ্বিগুণ করেছে ভাইবার। এ বিষয়ে ভাইবারের চিফ অপারেটিং অফিসার অফির ইয়াল বলেন, ‘এই প্রতিকূল সময়ে এক জায়গায় সবার সরাসরি উপস্থিত না হওয়াটা উত্তম। তাই, সরাসরি একসাথে না হয়ে সবাইকে গ্রুপের মাধ্যমে একে অন্যের সাথে যুক্ত করতে নতুন উপায় খুঁজে বের করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ। করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে অনেক মানুষ দূরবর্তী নিরাপদ জায়গায় বসে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। মানুষ যেনো সুরক্ষিত স্থান ও নিরাপদ পরিবেশে তাদের আপনজনের সাথে যুক্ত থাকতে পারে ও তাদের প্রতিদিনের কাজকর্ম পরিচালনা করতে পারে তা নিশ্চিত করাই আমার দায়িত্ব।’ ভাইবারের মাধ্যমে খুব সহজেই ফাইল শেয়ার করা যাবে। ফলে, সহকর্মী ও ব্যবসায়িক অংশীদাররা খুব সহজেই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন ও প্রেজেন্টেশন একে অপরকে পাঠাতে পারবে। ২০০ এমবি পর্যন্ত ফাইল সরাসরি এই অ্যাপের মাধ্যমে শেয়ার করা যাবে। বড় আকারের ফাইল শেয়ারের জন্য, ব্যবহারকারীরা ভাইবার চ্যাটের ক্লাউড সার্ভিসে খুব সহজেই লিংক শেয়ার করতে পারবে। ভাইবারের ডেস্কটপ সংস্করণেও চ্যাট ও গ্রুপ কল সংক্রান্ত বিষয়গুলো সমর্থন করবে। এর ফলে, সহকর্মী ও ক্লায়েন্টের সাথে ঘরে বসে সুরক্ষিতভাবে কাজকর্ম পরিচালনা করতে পারবে ব্যবহারকারীরা। এতে রয়েছে কুল স্ক্রিন শেয়ারিং ফিচার। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী কম্পিউটান স্ক্রিনে বসে যা করছেন তা অন্যদের সাথে শেয়ার করতে পারবেন। এটি সত্যিকার অর্থে একটি কার্যকরী ফিচার। বিশেষ করে, যখন কেউ অনেকের সাথে ভিডিওতে যুক্ত হতে চান কিংবা ওয়ার্কিং অ্যাপ নিয়ে কাউকে দ্রুত কোন টিউটোরিয়াল দিতে চায়। উল্লেখ্য, বর্তমানে সবাই আন্তর্জাতিক রুটে ভ্রমণে বেশ সাবধানতা অবলম্বন করছে। এ অবস্থায়, যে কেউ ভাইবার আউটের সাহায্যে এক মাসে ৮.৯৯ মার্কিন ডলারের (আনুমানিক ৭৬২ টাকায়) বিনিময়ে সহজেই মোবাইল ফোন অথবা ল্যান্ডলাইন নম্বরে যোগাযোগ করতে পারবে। রাকুটেন ভাইবার কি? রাকুটেন ভাইবারে আমরা মানুষকে যুক্ত করি। তারা কে বা কোথাকার তা মুখ্য নয়। আমাদের বৈশ্বিক ব্যবহারকারীরা এটা ব্যবহার করার মাধ্যমে বেশ কিছু সুবিধা পেয়ে থাকে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে ওয়ান-অন-অন চ্যাট, ভিডিও কল, গ্রুপ মেসেজিং। এছাড়াও, ব্যবহারকারীরা তাদের প্রিয় ব্র্যান্ড এবং সেলেব্রেটিদের সাথে আলোচনা ও তাদের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে খোঁজ খবর পেতে পারবে এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে। সেই সাথে আমরা ব্যবহারকারীদের নিরাপদ ও সুরক্ষিত পরিবেশ নিশ্চিত করি যেন তাঁরা সংশয় না রেখে তাদের মনের কথাগুলো প্ল্যাটফর্মটিতে শেয়ার করতে পারে। রাকুটেন ভাইবার রাকুতেন ইনকরপোরেটের একটি অংশ। রাকুটেন ইনকরপোরেট বিশ্বের ই-কমার্স এবং আর্থিক সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে। বিশ্বের জনপ্রিয় ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার অফিসিয়াল কমিউনিকেশন চ্যানেল হিসেবে রয়েছে এ প্রতিষ্ঠানটি। পাশাপাশি, রাকুতেন ভাইবার যুক্ত রয়েছে গোল্ডেন স্টেইট ওয়ারিয়রস-এর অফিসিয়াল ইন্সট্যান্ট মেসেজিং এবং কলিং অ্যাপ পার্টনার হিসেবে। তো আর দেরি না করে আজই যুক্ত হোন ভাইবারে। আর উপভোগ করুন বিরামহীন যোগাযোগ। -শিশির Read the full article
0 notes
dailynobobarta · 5 years ago
Text
দেশে নতুন আর কেউ করোনায় আক্রান্ত হননি
New Post has been published on https://is.gd/aNpNcm
দেশে নতুন আর কেউ করোনায় আক্রান্ত হননি
Tumblr media
প্রাণঘাতী করোনোভাইরাসে দেশে নতুন করে কোনো রোগী শনাক্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা। আজ সোমবার (০৯ মার্চ) রাজধানীর মহাখালীর আইইডিসিআর কার্যালয়ে ব্রিফ করে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি। এ সময় স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ উপস্থিত ছিলেন। ড. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, গতকাল বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশে তিনজনের শরীরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। এর পর আরও ৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করেছি, তবে কারোর মধ্যেই করোনাভাইরাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়নি। তার মানে এ পর্যন্ত সর্বমোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা তিনজনই। গতকাল বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত তিনজন রোগী শনাক্তের কথা জানানো হয়। আক্রান্তদের মধ্যে একজন নারী ও দুজন পুরুষ। এর মধ্যে দুজন ইতালিফেরত। তাদের বয়স ২০ থেকে ৩৫ বছরের মধ্যে। এ তিনজন ছাড়া আরও দুজনকে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে। আজ ব্রিফিংয়ে মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, গতকাল যখন জানিয়েছি যে, বাংলাদেশে তিনিজন রোগী শনাক্ত হয়েছে। তারপর থেকে হটলাইনে ৫০০ ফোনকল পেয়েছি। অনেকেই হটলাইনে ঢুকতেও পারছেন না, কারণ বিজি থাকছে। ৫০০ কলের মধ্যে ৪৭৯টি কলই হচ্ছে করোনা সংক্রান্ত। অনেকেই আমাদের বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য কল করছেন। তিনি বলেন, আইইডিসিআরে সরাসরি এসেছেন ১৮ জন। যারা বিদেশ থেকে আসছেন, আক্রান্ত দেশের সংখ্যা এখন অনেক। যারা আক্রান্ত দেশগুলো থেকে আসছেন তারা অবশ্যই ১৪ দিন বাড়িতে অবস্থান করবেন। এ ১৪ দিন বাড়িতে অবস্থানের ক্ষেত্রে তাদের যারা প্রতিবেশী বা বন্ধু-বান্ধব তাদের সহযোগিতা চাইব। যদি বিদেশ থেকে এসে কেউ বাইরে বেরিয়ে আসে তবে তাদের মনে করিয়ে দেন যে, উনাকে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। অনেক সময় হয়তো উনাদের খেয়াল থাকতে নাও পারে। কিন্তু ১৪ দিন তাদের কোয়ারেন্টাইনে থাকতেই হবে। মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, যারা দেশের বাইরে থেকে আসছেন তাদের সঙ্গে আশপাশের প্রতিবেশীরা বা বাড়ির মলিকরা শঙ্কিত হয়ে একটু ভিন্ন আচরণ করছেন। আমরা যদি তাদের সহযোগিতা না করি, তাদের যদি বাসা থেকে গিয়ে হোটেলে বা অন্য কোথাও থাকতে হয় তাহলে কিন্তু এটা আরও ছড়িয়ে পড়তে পারে। আমরা ইতোমধ্যে বারবার বলেছি যে, বিদেশ থেকে আসলেই কিন্তু আক্রান্ত নন। যদি কেউ সংক্রমিত হয়েও থাকেন এবং বাইরে ঘোরেন তা হলে এটা ছড়িয়ে পড়বে। তাই তারা যেন বাড়িতেই থাকেন, সে সহযোগিতা করতে হবে। করোনাভাইরাসের বিশ্ব পরিস্থিতি বিষয়ে তিনি বলেন, এ পর্যন্ত আক্রান্ত দেশের সংখ্যা হচ্ছে ১০২টি। নতুনভাবে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে ৮টি দেশ। সারা বিশ্বে কারোনায় আক্রান্ত নিশ্চিত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৫ হাজার ৫৫৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন রোগী আক্রান্ত হয়েছে ৩ হাজার ৬৫৬ জন। মোট মৃত্যুর সংখ্যা তিন হাজার ৫৮৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃতৃবরণ করেছেন ৯৮ জন। চীনে সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮০ হাজার ৮৫৯ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় চীনে ৪৬ জন্য করোনায় আক্রান্ত হন। চীনে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ৩ হাজার ১০০ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুবরণ করেছেন ২৭ জন। চীনের বাইরে ১০১টি দেশে নিশ্চিত রোগীর সংখ্যা ২৪ হাজার ৭২৭ জন। চীনের বাইর অন্যান্য দেশে সর্বমোট মৃত্যুর সংখ্যা ৪৮৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় চীনের বাইরে ৭১ জন মারা গেছেন।
0 notes
Photo
Tumblr media
#Motivational_Writing✍️✍️✍️👇👇👇#১👉প্রতিদিন ঘুমান গড়ে সর্বোচ্চ ৬ ঘণ্টা। বেশি সময় নয়, ভালভাবে ঘুমানোই বড় কথা। ঘুমানোর সময় অবশ্যই মোবাইল সাইলেন্ট করে আর ল্যাপটপ দূরে রেখে ঘুমাবেন। #২👉মোবাইলের ড্রাফ্টসে কিংবা একটা নোটবুকে আপনার মাথায় বিভিন্ন মুহূর্তে যে ভাল ভাল কথা কিংবা চিন্তাভাবনা আসে, সেগুলি লিখে রাখবেন। সাধারণত খুব সুন্দর চিন্তাগুলি দুইবার আসে না। #৩👉প্রতিদিন ৩০ মিনিট নিয়ম করে কোন একটা মোটিভেশনাল বই পড়ুন কিংবা লেকচার শুনুন। এ সময় নিজের ইগোকে দূরে রাখবেন। #৪👉কোন সময় মন যদি খুব অশান্ত হয়ে যায়, এবং কিছু��েই সেটাকে শান্ত করা না যায়, তবে ১০ মিনিট হাঁটুন আর হাঁটার সময় নিজের পদক্ষেপ গুনুন। আরেকটা কাজ করতে পারেন। সেটি হল, মাথা থেকে সমস্ত চিন্তা বের করে দিয়ে মাথাটাকে সম্পূর্ণ ফাঁকা করে দিয়ে চুপ করে ১০ মিনিট আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা। #৫👉প্রতিদিন সকালে উঠে সেদিন কী কী কাজ করবেন, সেটি একটা কাগজে ১০ মিনিটে লিখে ফেলুন। কাগজটি সাথে রাখুন। আগের দিনের চাইতে অন্তত একটি হলেও বেশি কাজ করার কথা লিখবেন। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মিলিয়ে নিন, সবগুলি করতে পেরেছেন কিনা। #৬👉স্টুপিডদের সঙ্গ এড়িয়ে চলুন কিংবা আপনার আশেপাশের লোকজনকে ভাল কিছু করার উৎসাহ দিন। আপনার আশেপাশের বন্ধুদের কাজ করার ধরণ এবং সফল হওয়ার অভ্যেস আপনাকে প্রভাবিত করতে পারে। আপনার স্বামী যত স্টুপিড হবে, আপনার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্টুপিড হওয়ার সম্ভাবনা তত বেড়ে যাবে। স্টুপিড স্ত্রী অপেক্ষা স্টুপিড স্বামী পরিবারের জন্য বেশি বিপদজনক। আমি ছোটবেলা থেকে বাবাকে দেখেছি, বাবা যতক্ষণই কাজে থাকতেন, ততক্ষণ খুশিমনে থাকতেন। তখন থেকে আমার মধ্যে এই ধারণা হয়ে যায়, কাজের মধ্যে থাকলে খুশি থাকা যায়। আপনার ফ্যামিলি থেক�� যা শিখেছেন, সেটা থেকে বেরিয়ে আসা সহজ নয়। তাই আপনি এমন কিছু আপনার ফ্যামিলিতে করবেন না, যেটা আপনার পরবর্তী প্রজন্মকে ওভাবে করেই ভাবতে শেখাবে। #৭👉যে কাজটা করা দরকার, সে কাজে জেদি হওয়ার চেষ্টা করুন। কাজটার শেষ দেখে তবেই ছাড়ুন। #৮👉যিনি আপনাকে তার জীবনে অপরিহার্য মনে করেন না, তাকে আপনার জীবনে অপরিহার্য মনে করার বাজে অভ্যেস থেকে সরে আসুন। যে মানুষটা আপনাকে ছাড়াই সুস্থভাবে নিঃশ্বাস নিচ্ছেন, তার জন্যে দম আটকে মরে যাওয়ার তো কোন মানে হয় না। আপনি যত বেশি তার জন্য ফিল করবেন, তিনি তত বেশি এক ধরণের অসুস্থ জয়ের আনন্দ উপভোগ করবেন। ভুল মানুষকে ভুলে থাকতে জানাটা মস্ত বড় একটা আর্ট। আপনি কত সময় ধরে তার সাথে ছিলেন, সেটা বড় কথা নয়; বরং সামনের সময়টাতে কত বেশি তাকে জীবন থেকে ডিলিট করে থাকতে পারবেন, সেটাই বড় কথা। #৯👉খুব দ্রুত পড়ার অভ্যাস করুন। পড়ার সময় কীভাবে অপ্রয়োজনীয় অংশগুলিতে চোখ বুলিয়ে যেতে হয়, সেটা শিখুন। প্রয়োজনীয় অংশগুলি দাগিয়ে দাগিয়ে বারবার পড়ুন এবং মাথায় সেগুলির একটা ফটোকপি রেখে দিন। এতে আপনার পড়ার কাজটা করার সময় কমে যাবে। #১০👉আপনার বর্তমান অবস্থার দিকে তাকান। দেখবেন, কিছু কিছু বিষয়ে স্রষ্টার অনুগ্রহে আপনি অনেক বিপদ কিংবা দুর্ভাগ্য থেকে বেঁচে গেছেন এবং ভাল আছেন। প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে শুকরি��়া আদায় না করে ঘুমাবেন না। কৃতজ্ঞতাবোধ সম্মান, মানসিক শক্তি এবং শান্তি এনে দেয়। #১১👉দ্য সিক্রেট, আউটলায়ারস, দ্য সেভেন হ্যাবিটস অব হাইলি এফেক্টিভ পিপল, দ্য পাওয়ার অব নাউ, দ্য মঙ্ক হু সোল্ড হিজ ফেরারি, ইউ ক্যান উইন সহ বিভিন্ন মোটিভেশনাল বইপত্র পড়ুন। বিভিন্ন গ্রেটম্যানদের বায়োগ্রাফি বেশি বেশি পড়ুন। দ্যা প্রফেট ,Enjoy your life, ক্লিওপেট্রো এবং বিভিন্ন ধর্মীয় গ্রন্থ অনুভব করে পড়ুন। এসব বই পড়ার সময় অবশ্যই বিশ্বাস করে পড়তে হবে। যদি আপনি পৃথিবীতে সবকিছুই যুক্তি দিয়ে বিচার করেন, তবে পৃথিবীতে বেঁচে থাকাটা আপনার জন্য কঠিন হতে পারে। তবে বইগুলিতে যা যা আছে, সেগুলির মধ্য থেকে আপনার দরকারি জিনিসগুলিকেই গ্রহণ করুন। #১২👉মাসে অন্তত দুইদিন রোযা রাখুন। রোযা মানসিক শক্তি বাড়ায়, সহনশীল এবং বিনীত হতে শেখায়। #১৩👉ব্যাগে অন্তত একটি ভাল বই রাখুন আর সুযোগ পেলেই পড়ুন। মোবাইলেও পিডিএফ আকারে বই রাখতে পারেন। #১৪👉প্রতিদিন অন্তত একজন ব্যক্তিকে সাহায্য করুন কিংবা ক্ষমা করে দিন। এতে আপনার নিজের প্রতি সম্মানবোধ বাড়বে। নিজেকে সম্মান করুন সবচাইতে বেশি। #১৫👉সপ্তাহে একদিন বাসার বারান্দায় দাঁড়িয়ে ভোর হওয়া দেখুন। এটি আপনার ভাবনাকে সুন্দর করতে সাহায্য করবে। #১৬👉একটা সহজ বুদ্ধি দিই : অন্য মানুষকে সম্মান করে না, এমন লোকের সঙ্গ এড়িয়ে চলুন। উদ্ধত লোকের কাছ থেকে তেমন কিছুই শেখার নেই। #১৭👉নিজের চারিদিকে একটা দেয়াল তৈরি করে রাখুন। সে দেয়ালেঘেরা ঘরে আপনি নিজের মতো করে নিজের কাজগুলি করার জন্য প্রচুর সময় দিন। এতে আপনি অন্যদের চাইতে একই সময়ে বেশি কাজ করতে পারবেন। সবাইকেই সময় দিলে আপনি নিজের কাজগুলি ঠিকমতো করতে পারবেন না। #১৮👉প্রতিদিন একটা ভাল বইয়ের অন্তত ৩০ পৃষ্ঠা না পড়ে ঘুমাতে যাবেন না। ফেসবুকিং করার সময় বাঁচিয়ে বই পড়ুন। বই পড়ে, এমন লোকের সাথে মিশুন। যে ছেলে কিংবা মেয়ে বই পড়ে না, তার সাথে প্রেম করার কিছু নেই। আর যদি ভালবেসেই ফেলেন, তবে তাকে বইপড়া শেখান। #১৯👉আপনার চাইতে কম মেধা আর বুদ্ধিসম্পন্ন লোকজনের সাথে সময় কম কাটান। তবে কখনওই তাদেরকে আঘাত করে কোন কথা বলবেন না। একজন বুদ্ধিমান ব্যক্তির সাথে একবার কথা বলা ২০টা বই পড়ার সমান। ভুল লোকের সাথে সময় কাটানোর চাইতে একা একা থাকা ভাল। #২০👉প্রতিদিন আপনি যতটুকু কাজ করতে পারেন, তার চাইতে কিছু বাড়তি কাজ করুন। বাড়তি কাজটি ঠিকভাবে করতে পারলে নিজেকে কিছু কিছু উপহার কিনে দিন, কিংবা করতে ভাল লাগে, এমন কোন কাজ করুন। #২১👉সপ্তাহে একদিন ঘড়ি এবং মোবাইল ফোন বন্ধ রেখে এক���বারে নিজের মতো করে সময় কাটান। সেদিন বাইরের পুরো দুনিয়া থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলুন এবং যা যা করতে ভাল লাগে কিন্তু ব্যস্ততার কারণে করা হয় না, সেসব কাজ করে ফেলুন। #২২👉মাথায় যদি কোন উল্টাপাল্টা কিংবা নেতিবাচক চিন্তা আসে, তবে সেটিকে বের করে দেয়ার চেষ্টা করবেন না; বরং আপনি নিজে সেটি থেকে বেরিয়ে আসুন। #২৩👉আপনার মোবাইল ফোনটা আপনার জন্য কেনা, অন্যের জন্য নয়। মাঝে মাঝে বেছে বেছে কল রিসিভ করুন। আমাদের বেশিরভাগ কলই গুরুত্বপূর্ণ হয় না, আর সময়ও নষ্ট করে। যে কলটি আপনার মন কিংবা মেজাজ খারাপ করে দেবে বলে আপনি আগে থেকেই জানেন কিংবা বুঝতে পারেন, অপরিহার্য না হলে সেটি রিসিভ করবেন না। #২৪👉আপনি সম্মান করেন কিংবা পছন্দ করেন, এমন কোন ব্যক্তির ১০টি ভাল গুণ কাগজে লিখে ফেলুন। এরপর আপনি বিশ্বাস করুন যে, সে গুণগুলি আপনার মধ্যেও আছে এবং যতই কষ্ট হোক না কেন, সে গুণগুলির চর্চা করতে থাকুন। উনি যেরকম, সেরকম হওয়ার অভিনয় করুন। উনি যেভাবে করে কাজ করেন, একই স্টাইলে কাজ করুন। এ কাজটি ২ সপ্তাহ করে দেখুন, নিজের মধ্যে একটা পরিবর্তন দেখতে পাবেন। #২৫👉মাঝে মাঝে সফট মেলোডির ওরিয়েন্টাল কিংবা ওয়েস্টার্ন ইন্সট্রুমেন্টাল শুনুন; হেডফোনে কিংবা একা রুমে বসে। কিছু ভাল মুভি দেখুন। কিছু মাস্টারপিস পেইন্টিং দেখুন। এবং একটা কাগজে একটা ভাল মিউজিক শুনে কিংবা মুভি আর পেইন্টিং দেখে আপনার কী অনুভূতি হল, লিখে ফেলুন। এটা ফেসবুকে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। #২৬👉অন্যরা করার আগেই নিজেই নিজের বাজে দিকগুলি নিয়ে মাঝে মাঝে প্রকাশ্যে ঠাট্টা করুন। এতে করে আপনার নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ বাড়বে। #২৭👉প্রতিদিনই এমন দুটি কাজ করুন, যেগুলি আপনি করতে পছন্দ করেন না। করার সময় বিরক্ত লাগলেও থেমে যাবেন না। যেমন, এমন একটি বই পড়তে শুরু করুন, যেটি আপনার পড়া উচিত কিন্তু পড়তে ইচ্ছা করে না। কিংবা এমন একজনকে ফোন করুন যাকে ফোন করা দরকার কিন্তু করা হয়ে ওঠে না। কিংবা বাসার কমোডটি পরিষ্কার করে ফেলুন। এতে করে আপনার দ্রুত কাজ করার ক্ষমতা বাড়বে। যে কাজটি করতে গিয়ে অন্যরা ৩০ সেকেন্ডেই বিরক্ত হয়ে ছেড়ে দেয়ার চিন্তা করে, সেটি যদি আপনি অন্তত ২২ মিনিট ঝিম ধরে পারেন, তবে আপনি অন্যদের চাইতে নিশ্চিতভাবে এগিয়ে থাকবেন। #২৮👉আপনি যেমন হতে চান, তেমন লোকের সাথে বেশি বেশি মিশুন। খেতে পছন্দ করে, এমন লোকের সাথে মিশে আপনি ওজন কমাতে পারবেন না। #২৯👉দিনে একবার টানা ৩০ মিনিটের জন্য মৌন থাকুন। ওইসময়ে কারোর সাথেই কোন কথা বলবেন না। খুব ভাল হয় যদি চোখ বন্ধ করে পুরোনো কোন সাফল্যের কিংবা সুখের কোন স্মৃতির রোমন্থন করতে পারেন। এটা মানসিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। #৩০👉প্রায়ই ভাবুন, আপনি এই মুহূর্তেই মারা গেলে আপনার পরিবারের বা��রে আর কে কে আপনার জন্য কাঁদবে। ওরকম লোকের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য কী কী করা যায়, ভাবুন এবং করুন। #৩১👉আপনার হাতে মাত্র দুটো অপশন : হয় রাতে দেরিতে ঘুমাতে যান, অথবা সকালে ভোর হওয়ার আগে উঠুন। যদি রাতে সত্যিই একা থাকতে না পারেন, তবে সেকেন্ড অপশনটাই বেটার, কারণ বেশিরভাগ লোকই রাতে জাগে আর গল্প করে সময় নষ্ট করে। ভোরের আগে উঠতে পারলে, আপনাকে বিরক্ত করার কেউ থাকবে না, তাই আপনি পড়াশোনা করা ছাড়া আর তেমন কোন কাজই পাবেন না। #৩২👉আমরা যা-ই করি না কেন, সেটা যদি খুব উল্লেখযোগ্য কিছু হয়, তবে সেটা নিশ্চয়ই অন্তত ১০ বছরের ১০ হাজার ঘণ্টার পরিশ্রমের ফলাফল। পৃথিবীতে কেউই রাতারাতি কিছু করতে পারে না। #৩৩👉কোন একটা কাজ করতে হুট করেই পরিশ্রম করা শুরু করে দেবেন না। আগে বুঝে নিন, আপনাকে কী করতে হবে, কী করতে হবে না। এরপর পরিশ্রম নয়, সত্যিই কঠোর পরিশ্রম করুন। #৩৪👉পৃথিবীতে কেউই জিরো থেকে হিরো হয় না। আপনাকে ঠিক করতে হবে, আপনি কোন ব্যাপারটাতে হিরো হতে চাচ্ছেন। আপনি যে বিষয়টাতে আগ্রহ বোধ করেন না, কিংবা যেটাতে আপনি গুরুত্ব দেন না, সেটাতে সময় দেয়া মানে, স্রেফ সময় নষ্ট করা। আপনি যেটাতে সময় দিচ্ছেন, সেটাই একদিন আপনাকে অন্যদের থেকে আলাদা করে চেনাবে। #৩৫👉বুদ্ধিমত্তা আর অর্জনের মধ্যে সম্পর্ক খুব ভাল নয়। যার যত বেশি বুদ্ধি, সে তত বেশি এগিয়ে, এরকমটা সবসময় নাও হতে পারে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচাইতে ভাল রেজাল্ট-করা স্টুডেন্টদের শতকরা মাত্র ২০ ভাগ গ্রেটদের তালিকায় নাম লেখাতে পারে। বাকি ৮০ ভাগ আসে তাদের মধ্য থেকে যাদেরকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি। তাই শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে হলেও নিজের সাথে লড়াই করে যান।
0 notes
few-favorite-things · 5 years ago
Text
Samsung এই প্রোডাক্টগুলি কিনলে ১,০০০ টাকার ফায়দা, জলদি করুন কালই শেষ সুযোগ | samsung-pre-booking-offer-last-day-17th-may-get-1000-rupees-voucher-on-tv-fridge-ac | Technology
Samsung এই প্রোডাক্টগুলি কিনলে ১,০০০ টাকার ফায়দা, জলদি করুন কালই শেষ সুযোগ | samsung-pre-booking-offer-last-day-17th-may-get-1000-rupees-voucher-on-tv-fridge-ac | Technology
রয়েছে ১৮ মাসের নো-কস্ট ইএমআই-এর সুবিধাও Bangla Editor | News18 Bangla | May 16, 2020, 4:43 PM IST
1/ 5
Tumblr media Tumblr media
১৭ মে পর্যন্ত চলবে তৃতীয় দফার লকডাউন। তাই এবার গ্রাহকদের কথা মথায় রেখে ‘স্টে হোম স্টে হ্যাপি অফারটি ১৭ মে পর্যন্ত বাড়িয়ে দিল ইলেকট্রনিক হোম অ্যাপলায়েন্স কোম্পানি Samsung।
2/ 5
Tumblr media Tumblr media
স্টে হোম স্টে হ্যাপি অফারের মাধ্যমে গ্রাহকরা বাড়িতে বসে নিজের পছন্দের…
View On WordPress
0 notes
sentoornetwork · 5 years ago
Text
মানুষ দিশেহারা না-হলে হাঁটতে চায় না
New Post has been published on https://sentoornetwork.com/why-people-walk/
মানুষ দিশেহারা না-হলে হাঁটতে চায় না
  কমলেন্দু সরকার
খবর পাওয়া যাচ্ছে, দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বহু শ্রমিক লকডাউনে হেঁটে গ্রামের বাড়ি ফিরতে চাইছেন। খাবার নেই, টাকা নেই, কী করবেন তাঁরা! একেবারে দিশেহারা অবস্থা। আসলে মানুষ দিশেহারা না-হলে হাঁটতে চায় না।
মনে পড়ল আশির দশকের শুরুর দিকের একটি ঘটনা। আমরা চার বন্ধু দুর্গাপুজোর নবমীর দিন নেমেছিলাম পুরুলিয়ার বরাভূম রেলওয়ে স্টেশনে। আমাদের গন্তব্য ছিল অযোধ্যা পাহাড়ের হিলটপ। না, সেদিন আর পৌঁছতে পারলাম না হিলটপে। বাঘমুন্ডিই হল নিশিযাপনের ঠিকানা। স্থানীয় এক ভদ্রলোক আমাদের খুব সাহায্য করলেন। তিনি বাঘমুন্ডি স্কুলের একটা ঘর খুলে দিলেন আমাদের। যে-বেঞ্চিতে পড়াশোনা হয় সেটাই হল আমাদের ঘুমানোর জায়গা। রাতে যাইহোক একটা খাওয়ার ব্যবস্থা হল। তারপর সরু বেঞ্চিতে ঘুম।
পরদিন ভোরবেলা ঘুম ভাঙতেই চা-জলখাবার খেয়ে হিলটপ যাওয়ার তোড়জোড় শুরু। আশির দশকে বাঘমুন্ডি থেকে গাড়ি পাওয়া একেবারেই সহজ ��িল না। অগত্যা পদ���ুগলই ভরসা। পাকদণ্ডী বেয়ে ওপরে উঠতেই অনেকটা সময় গেল। বেলাও হয়েছে। সেইসময় হিলটপে ছিল লুথেরান ওয়র্ল্ড সার্ভিসের চমৎকার এক ক্যান্টিন। খাওয়া যেমন অপূর্ব তেমনই সস্তা! এখনকার তিনটি রাজভোগের সমান একটি রসগোল্লার দাম ছিল মাত্র পঞ্চাশ পয়সা অর্থাৎ আট আনা! খেয়েদেয়ে সামান্য বিশ্রাম নিয়ে অযোধ্যা হিলটপে ঘোরাঘুরি। ওইসময় সেখানে একটি দলের খুব দাপট ছিল। সেই দলের গোটা কয়েক ছেলে আমাদের জেরা করতে শুরু করলেন। তারপর আমাদের পরিচয় পেতেই খুবই সুন্দর ব্যবহার করলেন। এইসব করতে করতেই ঘড়িতে চারটের কাঁটা পেরিয়ে পাঁচটা বাজতে চলেছে। এবার ফেরার পালা। সেদিন বিজয় দশমী বা দশেরা। পাহাড়ে একটা সাইকেলও নেই। স্থানীয় একজন বললেন, “আপনারা সিরকাবাদ দিয়ে নামুন। দেখুন, যদি কিছু মেলে।”
তাঁর কথামতো তাই করলাম। সিরকাবাদ দিয়ে নীচে নামতে নামতেই সন্ধ্যাও নামল আমাদের সঙ্গী হয়ে। আরও একজনের সঙ্গে দেখা হল। তিনি বললেন, “আপনাদের হাঁটা ছাড়া কোনও গতি নেই। কাছের স্টেশন ট্যামনা।” কিন্তু রাস্তা কতটা? “ওই পঁচিশ-তিরিশ মাইল হবে।”
সেই দুপুরে খাওয়ার পর পেটে কিছু পড়েনি। গ্রামের লোকের কাছে পঁচিশ-তিরিশ কিলোমিটার মানে চল্লিশ-পঞ্চাশের কম নয়।
তখন আমাদের দিশেহারা অবস্থা। বেপরোয়া হয়ে উঠলাম। পথ যতটাই হোক হেঁটে পৌঁছতেই হবে ট্যামনা স্টেশন। তারপর সেখান থেকে টাটা। ইতিমধ্যে একটা চায়ের দোকান পেলাম। দোকানের মালিক ঝাঁপে লাঠি দেওয়ার কথা ভাবছিলেন। তাঁর কাছে চা, আর চায়ের সঙ্গে টা বলতে সেউভাজা-বোঁদের মিক্সচার মিলল। সেই খেয়েই হাঁটতে হবে। কিছুক্ষণের মধ্যে নেমে এল ভয়ংকর অন্ধকার। মনে হল, সারা অন্ধকার বুঝি পুরুলিয়ার রাস্তায় ভিড় করেছে। অন্ধকারের একটা আলো থাকে সেই আলো আর জোনাকির আলো সঙ্গে নিয়ে হাঁটা শুরু হল দিশেহারা-বেপরোয়া চার যুবকের। হাঁটতে হাঁটতে বড় রাস্তার ওপর এলাম। দেখলাম এক চৌকিদার তিনি রাস্তা সামলাচ্ছেন। তাঁর পিছনে বাঁশের একটি ঘর। একটা রাত কাটানোর পক্ষে যথেষ্ট। তাঁর কাছে থাকার অনুমতি চাইতেই তিনি বললেন, “থাকতে পারেন। আমি কিন্তু কিছুক্ষণ পর চলে যাব। এখানে কিন্তু চুরি-ডাকাতি হয়। তার দায়িত্ব নেব না। আর সামনে যে গ্রামটি দেখছেন ওটি পেরোনোর সময়ও ডাকাতি হতে পারে। ওরা নাকি পিছন থেকে পাবড়া ছুড়ে মারে।” আমরা ওই বাঁশের ঘরে থাকার চিন্তাভাবনা ��্যাগ করলাম। বেপরোয়া চার যুবক ভাবলাম ডাকাতি হয় হোক ওই গ্রাম পেরিয়েই যাব।
বাংলায় একটা জনপ্রিয় একটি প্রবাদ আছে ভাগ্যবানের বোঝা ভগবানে বয়। তাই হল! দূরে দেখি একদল আদিবাসী আসছেন মাদল বাজিয়ে। গাইছেন সাঁওতালি গান। চৌকিদার বললেন, “ওরা পরবে যাচ্ছে, ওদের সঙ্গে চলে যান।” কাছে আসতেই দেখি সকালে দেখা সেই কয়জন আদিবাসী যুবকও আছেন দলে। আমাদের জিজ্ঞেস করলেন, “কোথায় যাবেন?” বললাম, ট্যামনা। ওরা বললেন, “সে তো বহুদূর। আমাদের আসুন কিছুটা এগিয়ে দিই।” ওঁরা আমাদের ডাকাতি অঞ্চল পেরিয়ে আরও কিছুটা এগিয়ে দিলেন। তারপর বললেন, “এবার যান আর ভয় নেই।”
অন্ধকার আরও চেপে বসেছে, বসছেও ক্রমশ। আশির দশকে বোতলের জল এবং শুকনো খাবার নিয়ে পথ চলার কায়দা তখন অতটা ছিল না। তাই তেষ্টা পেলে রাস্তার কলই ছিল ভরসা। সবটাই যে সোজা রাস্তা ছিল, তা নয়। জঙ্গল অঞ্চলও ছিল। তাই বন্যজন্তুর আক্রমণ হতেই পারত। হাঁটছি তো হাঁটছি পথও শেষ হয় না। একটা সময় এক বন্ধু হামগুড়ি দিয়ে কল থেকে জল খেলো। আমরা সবাই চোখেমুখে দিলামও। আবার হাঁটা শুরু। ঘড়ি আর দেখিনি। ক’টা বাজে! ঘড়ি দেখে লাভও নেই। যেতে যেতে বিশাল এক সাপের গায়ে পা দিয়ে ফেলছিল দলের একজন। জায়গাটা সাপখোপেদের। আমাদের রেয়াত করবে কেন। সেদিন খুব বেঁচে গেছিলাম আমরা। না, কোনও বন্যজন্তুর মুখোমুখি হতে হয়নি সেই রাতে।
হাঁটতে হাঁটতে একসময় মনে হচ্ছিল চাদর বিছিয়ে পথের একধারে শুয়ে পড়ি। কিন্তু হেঁটে পৌঁছতেই হবে গন্তব্যে। আজকে যেমন কত শ্রমিক বাড়ি ফেরার তাড়নায় হাঁটতে শুরু করেছেন। পথেঘাটে কি বিপদআপদ অপেক্ষা করেছে তার তোয়াক্কা না-করেই হাঁটতে শুরু করেছেন। গন্তব্য ওঁদের গ্রামের বাড়ি। আমাদেরও মনোভাব অ��নই ছিল। আমাদেরও গন্তব্য ছিল বাড়ি। কিন্তু আপাতত ট্যামনা রেলওয়ে স্টেশন। ওঁদের কিন্তু লকডাউনের কারণে ট্রেনটা নেই।
যাইহোক, আমরা যখন ট্যামনা স্টেশন পৌঁছলাম রাত দুটো। এখন ঠিক স্মরণে নেই, তবে মনে হচ্ছে ট্রেনের সময় ছিল ভোর চারটে। পেটে কিছু দানাপানি দিয়ে সামান্য হলেও বিশ্রাম জুটবে। আমরাও এমন এক পরিস্থিতিতে পড়েছিলাম বলে মনে পড়ছে ওইসব মানুষগুলোর মুখ। যাঁরা রওনা দিয়েছেন বাড়ির পথে। তবে শোনা যাচ্ছে, সরকার ব্যবস্থা করছে ওঁদের জন্য।
          আরও পড়ুন:করোনার করুণা
0 notes
gnews71 · 7 years ago
Photo
Tumblr media
শাকিব খানসহ তিন আসামির স্থায়ী ঠিকানা বের করতে পারেনি পুলিশ! তিন মাসেও ‘রাজনীতি’ সিনেমার অভিনেতা শাকিব খান, পরিচালক বুলবুল বিশ্বাস ও প্রযোজক আশফাক আহমেদের স্থায়ী ঠিকানা জানতে পারেনি হবিগঞ্জের গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এই কারণ দেখিয়ে এখনো ওই আসামিদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদ�� দিতে পারেনি তারা। আজ বুধবার দুপুরে হবিগঞ্জের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম সম্পা জাহানের আদালতে মামলাটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানি শেষে বিচারক মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন আগামী ১৫ দিনের ভেতর দিতে জেলা ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন। ‘রাজনীতি’ সিনেমায় মুঠোফোন নম্বর ব্যবহার করে হয়রানির অভিযোগ এনে চিত্রনায়ক শাকিব খানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গত বছরের ২৯ অক্টোবর হবিগঞ্জের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিমের আদালতে মামলা করেছিলেন জেলার বানিয়াচং উপজেলার ইজাজুল মিয়া (২৫)। মামলায় তিনি শাকিব খানসহ তিন আসামির কাছ থেকে ৫০ লাখ টাকার ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। আদালত-সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম সম্পা জাহান সেদিন মামলাটি গ্রহণ করে জেলা ডিবি পুলিশকে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলেছিলেন। এরপর ১৮ ডিসেম্বর ছিল মামলার ধার্য তারিখ। সেদিন তদন্ত প্রতিবেদন জমা না দিয়ে সময় চেয়ে আবেদন করে ডিবি পুলিশ। আদালত তখন দ্রুত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার তাগিদ দেন এবং আজ ৭ ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী দিন ধার্য করেন। আজও ডিবি পুলিশ তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে না পেরে সময়ের আবেদন করে। আদালত আজ ১৫ দিন সময় বেঁধে দেন। তদন্ত প্রতিবেদন জমা না দেওয়ার কারণ জানতে চাইলে জেলা ডিবি পুলিশের ওসি মো. শাহ আলম এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘শাকিব খানসহ তিন আসামির বাড়ি তিন জেলায়। তাঁদের স্থায়ী ঠিকানা বের করতে না পারায় তদন্ত প্রতিবেদন দিতে দেরি হচ্ছে। আশা করছি খুব শিগগির স্থায়ী ঠিকানা বের করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারব।’ মামলার কারণ মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী এম এ মজিদ জানান, গত বছরের ঈদুল ফিতরে মুক্তি পায় ‘রাজনীতি’ চলচ্চিত্র। সেখানে একটি দৃশ্যে নায়ক শাকিব খান নায়িকা অপু বিশ্বাসকে একটি মুঠোফোন নম্বর দেন। ওই নম্বরটির গ্রাহক বাদী ইজাজুল। চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাওয়ার পর শাকিব খানের মুঠোফোন নম্বর মনে করে অসংখ্য নারী-পুরুষ ইজাজুলকে ফোন করতে থাকেন। দেশ-বিদেশ থেকে শাকিবভক্তদের আসা এসব ফোনে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েন বাদী ইজাজুল। আইনজীবী মজিদ আরো জানান, ‘‌‌রাজনীতি’ চলচ্চিত্রে ইজাজুলের নম্বরটি দেওয়া হয়েছে শাকিব খানের নম্বর হিসেবে। পুরো নম্বরটি প্রকাশ হওয়ায় সবাই ইজাজুলকে মুঠোফোনে কল দিচ্ছেন। ফোন রিসিভ করতে করতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন ইজাজুল। বাদী ইজাজুল মিয়া জানান, দেশ-বিদেশ থেকে আসা শাকিবভক্তদের ফোনে তিনি অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। তিনি (ইজাজুল) শাকিব খান কি না, তা যাচাইয়ের জন্য তানিয়া নামের এক তরুণী খুলনা থেকে তাঁর হবিগঞ্জ চলে আসেন। পরে সেই তরুণীকে গাড়িতে তুলে বিদায় দিয়েছেন তিনি। এই খবর শুনে তাঁর (ইজাজুল) স্ত্রী রাগ করেন। ইজাজুল আক্ষেপ প্রকাশ করে জানান, তাঁর স্ত্রীকে কিছুতেই বোঝানো যায়নি। নিজেকে নায়ক শাকিব খান পরিচয় দিয়ে পরনারীদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার অভিযোগ এনে স্ত্রী মিশু আক্তার বাপের বাড়িতে চলে গেছে ১৭ ম���স বয়সী একমাত্র শিশুকন্যা ইমুকে নিয়ে। পরে ‘রাজনীতি’ সিনেমা দেখে স্ত্রী মিশুর ভুল ভাঙে। কিন্তু এখনো বাড়ি ফিরেননি। অন্যদিকে দিনে কয়েকশ ফোন আসার কারণে মোবাইল নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হয় সারা দিন। এ কারণে ব্যবসায়ী বাদল তাঁর সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালকের চাকরি থেকে ইজাজুলকে বাদ দিয়েছেন। অতিষ্ঠ হয়ে গত বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর ইজাজুল বানিয়াচং থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। টাকা না থাকায় প্রথমে মামলা করতে না চাইলেও নিরুপায় হয়ে শেষ পর্যন্ত তিনি গত বছরের ২৯ অক্টোবর শাকিব খান, রাজনীতি সিনেমার পরিচালক বুলবুল বিশ্বাস ও প্রযোজক আশফাক আহমেদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেন। সিনেমার কোথায় ছিল সেই নম্বর ‘রাজনীতি’ ছবিতে ইজাজুলের নম্বরটি ব্যবহার করেন ছবির পরিচালক বুলবুল বিশ্বাস। এর একটি গানের শেষে শাকিব খানকে জড়িয়ে ধরে অপু বিশ্বাস বলেন, ‘এভাবে বারবার আমি আর কোনোদিন আমায় ছেড়ে চলে যেতে দেবো না আমার স্বপ্নের রাজকুমার।’ জবাবে শাকিব খান বলেন, ‘আমিও তোমাকে ছেড়ে যাব না আমার রাজকুমারী।’ তখন অপু ফের বলেন, ‘আমার ফেসবুক আইডি যে রাজকুমারী, তুমি জানলে কী করে?’ শাকিব আবার বলেন, ‘যেভাব�� তুমি জানো আমার মোবাইল নম্বর ০১৭১৫...।’ ছবিটি মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই শাকিব খান মনে করে ইজাজুলকে ফোনের পর ফোন দিতে শুরু করেন শাকিবভক্তরা। এর মধ্যে নারীভক্তদের কলই বেশি। গড়ে প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৬০০ কল আসে বলে দাবি করেছেন ইজাজুল।
0 notes
few-favorite-things · 5 years ago
Text
মর্মান্তিক, করোনার আতঙ্কে চিকিৎসা অমিল, মায়ের কোলেই মারা গেল একরত্তির ক্যান্সার রোগী | Two year old cancer patient died for not getting treatment in coronavirus lockdown
মর্মান্তিক, করোনার আতঙ্কে চিকিৎসা অমিল, মায়ের কোলেই মারা গেল একরত্তির ক্যান্সার রোগী | Two year old cancer patient died for not getting treatment in coronavirus lockdown
Tumblr media
ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু
পাকস্থলীেত ক্যান্সার হয়েছিল ২ বছরের প্রিয়দর্শনীর। গত ডিসেম্বরে কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাকস্থলীকে টিউমার অপারেশন হয় তাঁর। তারপরে একমারই মাত্র কেমো পেয়েছিল শিশুটি। করোনা লকডাউনের কারণে সেসসব বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অবস্থার ��বনতি হতে শুরু করে গত কয়েকদিন ধরে। শিশুটির কেমো থেরাপি ��্রয়োজন বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা।
Tumblr media
চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যু
সন্তানকে বাঁচাতে শহরের…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 5 years ago
Text
মর্মান্তিক, করোনার আতঙ্কে চিকিৎসা অমিল, মায়ের কোলেই মারা গেল একরত্তির ক্যান্সার রোগী | Two year old cancer patient died for not getting treatment in coronavirus lockdown
মর্মান্তিক, করোনার আতঙ্কে চিকিৎসা অমিল, মায়ের কোলেই মারা গেল একরত্তির ক্যান্সার রোগী | Two year old cancer patient died for not getting treatment in coronavirus lockdown
Tumblr media
ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু
পাকস্থলীেত ক্যান্সার হয়েছিল ২ বছরের প্রিয়দর্শনীর। গত ডিসেম্বরে কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাকস্থলীকে টিউমার অপারেশন হয় তাঁর। তারপরে একমারই মাত্র কেমো পেয়েছিল শিশুটি। করোনা লকডাউনের কারণে সেসসব বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে গত কয়েকদিন ধরে। শিশুটির কেমো থেরাপি প্রয়োজন বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা।
Tumblr media
চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যু
সন্তানকে বাঁচাতে শহরের…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 5 years ago
Text
মর্মান্তিক, করোনার আতঙ্কে চিকিৎসা অমিল, মায়ের কোলেই মারা গেল একরত্তির ক্যান্সার রোগী | Two year old cancer patient died for not getting treatment in coronavirus lockdown
মর্মান্তিক, করোনার আতঙ্কে চিকিৎসা অমিল, মায়ের কোলেই মারা গেল একরত্তির ক্যান্সার রোগী | Two year old cancer patient died for not getting treatment in coronavirus lockdown
Tumblr media
ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু
পাকস্থলীেত ক্যান্সার হয়েছিল ২ বছরের প্রিয়দর্শনীর। গত ডিসেম্বরে কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাকস্থলীকে টিউমার অপারেশন হয় তাঁর। তারপরে একমারই মাত্র কেমো পেয়েছিল শিশুটি। করোনা লকডাউনের কারণে সেসসব বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে গত কয়েকদিন ধরে। শিশুটির কেমো থেরাপি প্রয়োজন বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা।
Tumblr media
চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যু
সন্তানকে বাঁচাতে শহরের…
View On WordPress
0 notes
few-favorite-things · 5 years ago
Text
মর্মান্তিক, করোনার আতঙ্কে চিকিৎসা অমিল, মায়ের কোলেই মারা গেল একরত্তির ক্যান্সার রোগী | Two year old cancer patient died for not getting treatment in coronavirus lockdown
মর্মান্তিক, করোনার আতঙ্কে চিকিৎসা অমিল, মায়ের কোলেই মারা গেল একরত্তির ক্যান্সার রোগী | Two year old cancer patient died for not getting treatment in coronavirus lockdown
Tumblr media
ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু
পাকস্থলীেত ক্যান্সার হয়েছিল ২ বছরের প্রিয়দর্শনীর। গত ডিসেম্বরে কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাকস্থলীকে টিউমার অপারেশন হয় তাঁর। তারপরে একমারই মাত্র কেমো পেয়েছিল শিশুটি। করোনা লকডাউনের কারণে সেসসব বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু অবস্থার অবনতি হতে শুরু করে গত কয়েকদিন ধরে। শিশুটির কেমো থেরাপি প্রয়োজন বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা।
Tumblr media
চিকিৎসা না পেয়ে মৃত্যু
সন্তানকে বাঁচাতে শহরের…
View On WordPress
0 notes