এপিটাফ
বৃষ্টি নেমেছে আজ আকাশ ভেঙ্গে
হাঁটছি আমি মেঠো পথে,
মনের ক্যানভাসে ভাসছে তোমার ছবি
বহুদিন তোমায় দেখি না যে।
তোমায় নিয়ে কত স্বপ্ন আজ কোথায় হারায়
পুরোনো গানটার সুর আজ মোরে কাঁদায়।
তুমি তো দিয়েছিলে মোরে কৃষ্ণচূড়া ফুল
আমি তো বসেছিলাম নিয়ে শুধু গানের সুর,
তুমি তো দিয়েছিলে মোরে কৃষ্ণচূড়া ফুল
চলে গেছ কোথায় আমায় ফেলে বহুদূর…….বহুদূর।
সাদা কালো এ জীবনের মাঝে
রঙ্গিন ছিলে তুমি শুধু,
তোমায় নিয়ে লেখা কত…
View On WordPress
0 notes
এপিটাফ
সেই লাল ইঁটের পোড়ো বাড়িটার সামনে আলো আলো বিকেলের মাঝে একরত্তি ছায়া হয়ে দাঁড়িয়ে থেকেছি কতদিন ,তার হিসেব রেখেছিল আমার মা। আমায় বলেনি কখনো ....
কতদিন সেই সাদা মার্বেলের বেনামী সমাধিটার উপরে লালসাদা কাগজফুলের তোড়া নামিয়ে লালচোখ নীল রুমালে মুছতে মুছতে ফিরে এসেছি এক কামরার ভাড়াবাড়িতে তার হিসেব বোধহয় কেউ রাখেনি।
কেবল সদরের ঝুলমাখা কড়িকাঠ দেখেছিল কতবার আমি তড়িঘড়ি ফুলগুলো রেখে ,একই রুমালে ঘাম আর চোখের জল মুছতে মুছতে, এপিটাফটা না পড়েই বাড়ি চলে এসেছি ...
সেই বাড়িতে ,যেখানে আমি ভাড়া থাকি রোজ.. কিন্তু ভালো থাকিনা ,
সেই বাড়ি ,যার ঠিকানা বন্ধুদের দিলেও ,বাড়িটা ওরা আর খুঁজে পায়নি কোনদিন ।।
6 notes
·
View notes
January Book Count.
1. An Illustrated book of Bad Arguments - Ali Almossawi
2. এপিটাফ - হুমায়ূন আহমেদ
3. The Stranger - Albert Camus
4. Kokoro - Natsume Soseki
Cause why not.
1 note
·
View note
বাংলাদেশের ক্রিকেটে লেখা হয়ে গেলো তামিম ইকবালের এপিটাফ।
0 notes
Epitaph kobita Shakti Chattopadhyay এপিটাফ কবিতা শক্তি চট্টোপাধ্যায়
0 notes
কিছু শব্দ থাকে আমাদের সম্মিলিত মানসে। প্রয়োগের সুযোগ পায় না বলে গুমরে উঠতে থাকে। এপিটাফ। এপিটাফ এমনই একটা শব্দ।
1 note
·
View note
তবু এই দেয়ালের শরীরে
যত ছেঁড়া রঙ ধুয়ে যাওয়া মানুষ
পেশাদার প্রতিহিংসা তোমার চেতনার
যত উদ্ভাসিত আলো রঙ
আকাশের মতন অকস্মাৎ নীল
নীলে ডুবে থাকা তোমার প্রিয় কোনো মুখ
তার চোখের কাছাকাছি এসে কেন পথ ভেঙে
দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে
বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ
তবু এইখানে আছে অবলীল হাওয়া
জানালা বদ্ধ ঘরে আসে যায়
দেয়াল ধরে বেড়ে ওঠে মধ্যরাত
তোমার ছায়ায় জমে এসে ভয়
আলোকে চিনে নেয় আমার অবাধ্য সাহস
ভেতরে এখন কি নেই কাপুরুষ অন্ধকার একা?
তোমাকে ঘিরে পথগুলো সব সরে যায়
রাত্রির এই একা ঘর ঝুলে আছে শূন্যের কাঁটাতারে
দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে
মিশে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ
তবু এই দু'টি কাঁটাতারে, শহরের মতো করে
ভিড়ে ভরে গেছে ঘুম আমার
অচেতন কখন বেওয়ারিশ, মাটির কাছে এসে
সময় কে এপিটাফ ভেবে হাঁটু গেড়ে বসে
তবু এখানে বাতাস আসে দুরত্বের উৎসাহে
শরৎ জমে আছে ঠাণ্ডা ঘাসে
তোমার চোখের মাঝে দূরের একা পথ
এখানে ভাঙে না দু'টো দেশে
মেঘের দূরপথ ভেঙে বুকের গভীর অন্ধকারে
আলোর নির্বাসন স্মৃতির মতন
অবিকল স্বপ্নঘর বাঁধা স্মৃতির অন্ধ নির্জনে
সময় থেমে থাকে অনাগত যুদ্ধের বিপরীতে
এখানে সরণির লেখা নেই নাম, কোনো শহীদ স্মারকে
তোমার জন্য জমা থাকে শুধু স্বপ্নঘর
জানালায় ঝুলে থাকে না শূন্যতার অবচেতন
তোমার ঘরের অন্ধ আলোয় অদেখা
এখানের নির্জন অনিকেত প্রান্তর
তবুও তোমার ভাঙা স্মৃতি, ছেঁড়া স্বপ্ন, দোমড়ানো খেলাঘর
ছেঁড়া আকাশ, ভাঙা কাঁচে
আলো আর অন্ধকার তোমার
তোমার দেয়ালে কত লেখা
মানুষের দেয়ালে দেয়াল
বেড়ে ওঠে কাঁটাতার
এখানে এ মহান মানচিত্রের ভাগাড়
তোমার শূন্যঘরে ভরা স্মৃতি
জড় পাথরে লেখা নাম – শহীদ স্মরণী
জানালার বাইরে ভেসে গেছে দূরের আকাশ
বিঁধে আছি সময়ের কাঁটাতারে
বিঁধে আছো ছেঁড়া আকাশের মত তুমি
তোমার স্বপ্নের দলা পাকানো
বাসি কবিতা, নষ্ট গানে
তোমার জানালার বাইরে শূন্য আকাশ
তবু অনিকেত এই প্রান্তরে
এখানে এখনও শরতের প্রচুর বাতাসে
সবুজের ঘ্রাণে ভরে আছে অন্ধকার এ ঘর তোমার
দেয়ালে এখন শুধু মৃত্যুর মৃত রেখাপাত
তোমাকে কড়া নাড়ে স্মৃতিরা, ভাঙা স্বপ্ন
ঘুমের মত নেশাময় কত
কত শিশু, কত আলোর মশাল নিভে গেছে
নিভে গেছে কত অচেনা ভয়
তোমাকে এখন অপরিণত এক অচেনা স্মৃতি মনে হয়
তোমার জানালার বাইরে শূন্যে
দূরের স্বপ্নঘর, ঝুলে আছি নির্জনতায়
মৃত্যু কি অনিকেত প্রান্তর?
-আর্টসেল
1 note
·
View note
জানালার সামনে গেলেই পাহাড়টা হুমড়ি খেয়ে আসে । অর্ধেকটা মেঘ মেঘ পাহাড় ঝুলে থাকে ঘরের ভেতর! আশেপাশে বাড়ি নেই, বাড়ি পেতে হলে একটু দূরে যেতে হয় কিছু বুনোফুল আর ঘাসদের পাশ কেটে। একটা পাখি রাত গভীর হলে খুব ডাকে, একটানা। রাতে সেদিন ঘরটা ধরে কে যেনো ঝাঁকালো! কে কে করে চিৎকার করলো মৌমি। কেউ উত্তর দিলো না। ঝাঁকুনি একটা মৃদু কম্পন রেখে চলে গেলো।
পাখিটা ডাকছে, আর ঝিঁঝিঁ। মানুষের আধিপত্য এদিকে নেই। অন্ধকার খুব ঘন হয়ে থাকে রাতে। কখনো কখনো বৃষ্টি নামে ঝমঝম। মৌমি এখন নিজেকে মানুষ মনে করে না, মানে ঐ আর কি ভীড় আর চিৎকারে যে মানুষ থাকে সেরকম না। তাই নিজেকে চেনা যায় না আগের মতো।
পাহাড়ের অবিচল নিঃশব্দ শব্দ এগিয়ে আসে।
এভাবে মৌমি একদিন ...
পাহাড়ের সামনে দাঁড়ায়, পাহাড় আস্তে আস্তে তার ভেতর ঢুকে যায়। মধ্যরাতে হাওয়া বয়ে যায় বৃষ্টি রেখে।
মৌমিকে পাওয়া যায় না আর কোথাও , ত্রিমাত্রিক জগৎ ছেড়ে চতুর্মাত্রিক জগতে চলে যায় সে, মৌমির কথা আর শোনা যায় না। মৌমি কথা বলে , চিৎকার করে আরো জোরে, আরো জোরে। প্রবল জোছনায় মৌমি যখন গান ছেড়ে নাচতে যায়, তার বন্ধুরা বলে ওঠে, মৌমির এপিটাফে কি লেখা যায় "জোছনা ভালোবাসতো যে!"
মৌমি অবাক হয় ! এপিটাফ কোত্থেকে এলো! তার অনেক ঘুম পাচ্ছিলো, তার মনে হলো খুব অভিমান করবে করে তার এপিটাফে লিখে রাখবে, I told you , I was sad"
কিন্তু তাতো ঘুমানোর আগের কথা, এখন ঘুম ভেঙেছে জোছনায়, সে আবার ডেকে ওঠে মা কে, কেউই তার কথা শোনে না, দমকা বাতাস এসে মৌমিকে উড়িয়ে নিয়ে যায় বাতাসের রেণুর মতো, সে অবাক হয়ে ভাবে কি হচ্ছে চারপাশে! সে ভেসে চলে কোথাও আগে যেখানে যায়নি সেরকম কোন একদিকে, তার রেণুর মতো শরীর নিয়ে মৌমি ভাসতে থাকে নিরুদ্দেশে।
2 notes
·
View notes
এপিটাফ / সায়ীদ আবুবকর
এপিটাফ / সায়ীদ আবুবকর
দাঁ��াও, পথিকবর, জন্ম যদি বঙ্গে;
দুদণ্ড দাঁড়াও স্থির এ সমাধিস্থ��ে-
যেভাবে দাঁড়ায় বৃক্ষ মৃত্তিকার সঙ্গে;
মানুষ কি বাঁচে, হায়, শূন্যে কিংবা জলে!
যে-আকাশে থাক পাখি, ফিরে আসে নীড়ে;
কিন্তু সেই পাখি শ্রেষ্ঠ, যে-পাখি ছড়ায়
স্বদেশের গান মহা মানুষের ভিড়ে-
সারা দেশ নুয়ে পড়ে তার পদ্মপায়!
পিতা নূর মহম্মদ আর মা আমেনা,
সায়ীদ আবুবকর বঙ্গজের নাম
বক্ষ যার কপোতাক্ষ, যে-নদী থামে না,
ছোটে আর গান জোড়ে: ‘তোমাকে সালাম
জন…
View On WordPress
0 notes
চবি ছাত্রলীগের অবরোধ: ফটকে তালা, বন্ধ শাটল ট্রেন
চবি ছাত্রলীগের অবরোধ: ফটকে তালা, বন্ধ শাটল ট্রেন
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীদের মূল্যায়নের দাবিতে এবার অনির্দিষ্টকালের অবরোধের ডাক দিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের একাংশ।
সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে অবরোধ শুরু করেন তারা।
অবরোধে অংশ নেওয়া শাখা ছাত্রলীগের বগিভিত্তিক ছয়টি উপগ্রুপ হলো- ভার্সিটি এক্সপ্রেস, বাংলার মুখ, রেড সিগনাল, কনকর্ড, এপিটাফ ও…
View On WordPress
0 notes
চবিতে ছাত্রলীগের অবরোধ, শাটল ট্রেন-বাস বন্ধ
চবিতে ছাত্রলীগের অবরোধ, শাটল ট্রেন-বাস বন্ধ
পূর্ণাঙ্গ কমিটিতে পদবঞ্চিত নেতাকর্মীদের মূল্যায়নের দাবিতে এবার অনির্দিষ্টকালের অবরোধের ডাক দিয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের একাংশ।
সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকে তালা দিয়ে অবরোধ শুরু করেন তারা।
অবরোধে অংশ নেওয়া শাখা ছাত্রলীগের বগিভিত্তিক ছয়টি উপগ্রুপ হলো- ভার্সিটি এক্সপ্রেস, বাংলার মুখ, রেড সিগনাল, কনকর্ড, এপিটাফ ও উল্কা।
অবরোধকারীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের…
View On WordPress
0 notes
New Post has been published on https://paathok.news/149152
চবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় পাঁচ সদস্যদের তদন্ত কমিটি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে চবি উপাচার্য দফতরের সিনেট কক্ষে অনুষ্ঠিত এক জরুরি সভায় এ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের প্রফেসর আবুল মনছুরকে আহ্বায়ক করা তদন্ত কমিটিতে অন্য সদস্যরা হলেন, বন ও পরিবেশবিদ্যা ইনস্টিটিউটের পরিচালক ড. জারিন আক্তার, মাস্টারদা সূর্যসেন হলের প্রভোস্ট ড. তড়িৎ কুমার বল, চবি কলেজ পরিদর্শক শ্যামল রঞ্জন চক্রবর্তী ও সহকারী প্রক্টর এসএ এম জিয়াউল ইসলাম। উক্ত তদন্ত কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার, উপ-উপাচার্য প্রফেসর বেনু কুমার দে, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক এসএম মনিরুল হাসান ও প্রক্টর রবিউল হাসান ভূঁইয়া।
এদিকে মাস্টারদা সূর্যসেন হলের অধক্ষ্য তড়িৎ কুমার বল জানিয়েছেন, গতকাল ২৩ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ এবং ভাঙচুরের ঘটনায় প্রায় পাঁচ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
প্রক্টর রবিউল হাসান ভূঁইয়া বলেন, পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে। যেই দোষ করে থাকুক, কেউ ছাড় পাবে না। আমরা তদন্ত কমিটির মাধ্যমে দোষীদের দ্রুত শনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷
এর আগে বেলা ১২টার দিকে সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে বন ও পরিবেশবিদ্যা ইনস্টিটিউটের সামনে এই ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা তিনটি দাবি নিয়ে মানববন্ধন করেন। দাবি তিনটি হলো, যারা মাস্টারদা সূর্যসেন হলে হামলা চালিয়েছে তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনতে হবে, হামলার ভাংচুর করা জিনিসের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে এবং বন ও পরিবেশবিদ্যা ইনস্টিটিউটের সকল শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
উক্ত মানববন্ধনে উপ-উপাচার্য প্রফেসর বেনু কুমার দে সহ ও প্রক্টরিয়াল বডি উপস্থিত হন।
সেখানে উপ-উপাচার্য বলেন, আমরা তদন্ত কমিটি গঠন করবো। এ ঘটনায় দোষীদের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে সনাক্ত করে দ্রুত বিচারের আওতায় আনা হবে। আমরা চাই না বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি হোক।
এতে উপ-উপাচার্য শিক্ষার্থীদের দাবি পূরণের আশ্বাস দিলে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন থেকে সরে আসেন।
উল্লেখ্য, গতকাল বুধবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারদা সূর্যসেন হলে ছাত্রলীগের বগিভিত্তিক উপ-গ্রুপ সিক্সটি নাইন ও এপিটাফ এর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষে জড়ানো গ্রুপ দুটি সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের অনুসারি হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিত। প্রথম বর্ষের এক শিক্ষার্থীকে র্যাগ দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে এ সংঘর্ষ হয়েছে। এতে অন্তত ৫ জন আহত হয়।
0 notes
যেমন মৃত্যু চাই
আজ বৈশাখী ঝড় হবে। উত্তাল সাগরের কূল ঘেঁষে পাহার। এমন সন্ধায় প্যরাসুটে উঠে বেল্ট বেঁধে ফেলবো। সাথে মায়ার পুতুলরেও বেঁধে নেবো পাজর বরাবর। তারপর তামস্বরে ভালবাসার কসমে আকাশ বাতাস ঘুর্ণি, মেঘের কাল�� রঙ প্রকম্পিত করে জাম্প। দ্যা ফাইনাল কাউন্ট ডাউন।
অন্ধ রোষে বহমান বাতাসে পথভ্রষ্ট হতে থাকবে আমাদের প্যরাসুট। ডান বাম উচু নিচু হবার ভড় কেন্দ্র গুলো এলোমেলো হয়ে যাবে। ভয় পেয়ে পেছন পানে আমারে আঁকড়ে ধরতে চাইবে তুমি। দড়ি তোমার হাত ছাড়া হবার সাথে সাথে নিয়ন্ত্রণ শিথিল হবে আরো। আমি পেছন থেকে জাপটে ধরবো তোমায়, পরম মমতায়। আমার হৃদপিণ্ডের উত্থান পতন টের পাবে তুমি। আমার যে পজরের হাড়ে তোমার জন্ম; সেই হাড় মনিহার হয়ে তেরেফুড়ে ভেদ করবে আমার শরীর, বক্ষ রেখা।
বিশ্বাস কর বন্ধু সেই আগলে রাখা মততা হবে নিখুঁত নিখাদ নিষ্পাপ। সদ্যফোটা হাসনাহেনার মত পবিত্র।
বিধ্বস্ত সমুদ্রের সুনীল সাগর জলে সলিলসমাধি হবে তোমার আমার। লোকে বলবে একজোড়া বালিহাঁস উড়তে উড়তে ডুবে যাওয়া সাগর বক্ষ। ধুসর ডলফিনের দল গার্ড অফ অনারে স্যালুট ঠুকবে জোড়া ডেডবডিকে। কর্কশ হাঙ্গর দলের কমান্ডার ইন চিফ ৩ দিনের যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা করবে। আমাদের ডুবে যাবার জলরাশি গুলো'কে আষ্টেপিষ্টে সংরক্ষণ করবে অতল সাগরের অক্টোপাস। সমুদ্র-রাজ নীল তিমির একগুচ্ছ দল ফেনিল জলের নকশা কেটে লিখে দেবে আমাদের এপিটাফ।
এখানে ঘুমিয়ে আছে প্রেমের দেবতা কিউপিড। অগোছালো কিউপিড-রে শক্ত করে আগলে রাখতে জাপ্টে ধরে আছে কুমারী কিউপিড।
মহাকাশের পৌরাণিক কিউপিড তীর ছুঁরে হত্যা করেছে এদের৷ তবুও ভালবাসাকে বিচ্ছিরি বিচ্ছিন্ন করতে ব্যার্থ হয়েছেন পরম দেব।
তুমি যাবে আমার সাথে সলিল সমাধিতে ডুবে মরে, দেবতারে মধ্যমা🖕দেখেতে?
যাদি পারো তবে তোমার আচঁলে ক্লান্ত শ্রান্ত শরীর এলিয়ে দেব আমার সব। বুকের মাঝে শক্ত করে জাপ্টে ধরে কথা বলব চন্দ্রিমার ফিনিক ফোঁটা জোছনা-তে।
#Queenie #সলিলসমাধি
#wasimiftekhar
0 notes
Oniket Prantor Lyrics - Artcell
Oniket Prantor Lyrics :- Latest Bangla Song Oniket Prantor from album Oniket Prantor.Song sung by Artcell.Lyrics written by Artcell & music given by Artcell.This song published by G Series.
Oniket Prantor Song Details:-
Song Name: Oniket Prantor Singer(s): Artcell Lyricist(s): Artcell Music(s): Artcell Album: Oniket Prantor Music Label: G Series
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
Oniket Prantor Lyrics
তবু এই দেয়ালের শরীরে
যত ছেঁড়া রঙ ধুয়ে যাওয়া মানুষ
পেশাদার প্রতিহিংসা তোমার চেতনার
যত উদ্ভাসিত আলো রঙ
আকাশের মতন অকস্মাৎ
নীল নীলে ডুবে থাকা তোমার প্রিয় কোনো মুখ
তার চোখের কাছাকাছি এসে
কেন পথ ভেঙে
দুটো মানচিত্র এঁকে, দুটো দেশের মাঝে
বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ ...
তবু এইখানে আছে অবলীল হাওয়া
জানালা বদ্ধ ঘরে আসে যায়,
দেয়াল ধরে বেড়ে ওঠে মধ্যরাত
তোমার ছায়ায় জমে এসে ভয়,
আলোকে চিনে নেয় আমার অবাধ্য সাহস
ভেতরে এখন কি নেই কাপুরুষ অন্ধকার একা?
তোমাকে ঘিরে পথগুলো সব সরে যায়
রাত্রির এই একা ঘর ঝুলে আছে
শূন্যের কাঁটাতারে,
দুটো মানচিত্র এঁকে, দুটো দেশের মাঝে
মিশে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ ...
তবু এই দুটি কাঁটাতারে, শহরের মতো করে
ভিড়ে ভরে গেছে ঘুম আমার,
অচেতন কখন বেওয়ারিশ মাটির কাছে এসে
সময় কে এপিটাফ ভেবে হাঁটু গেড়ে বসে..
তবু এখানে বাতাস আসে দুরত্বের উৎসাহে
শরৎ জমে আছে ঠাণ্ডা ঘাসে,
তোমার চোখের মাঝে দূরের একা পথ
এখানে ভাঙ্গে না দুটো দেশে।
মেঘের দূরপথ ভেঙ্গে বুকের গভীর অন্ধকারে
আলোর নির্বাসন স্মৃতির মতন,
অবিকল স্বপ্ন ঘর বাঁধা স্মৃতির অন্ধ নির্জনে
সময় থেমে থাকে অনাগত,
যুদ্ধের বিপরীতে ...
এখানে সরণির লেখা নেই নাম,
কোনো শহীদ স্মারকে
তোমার জন্য জমা থাকে শুধু স্বপ্নঘর,
জানালায় ঝুলে থাকে না শূন্যতার অবচেতন
তোমার ঘরের অন্ধ আলোয় অদেখা
এখানেই নির্জন অনিকেত প্রান্তর ...
তবু তোমার ভাঙা স্মৃতি,
ছেঁড়া স্বপ্ন, দোমড়ানো খেলাঘর
ছেঁড়া আকাশ, ভাঙা কাঁচে
আলো আর অন্ধকার তোমার।
তোমার দেয়ালে কত লেখা
মানুষের দেয়ালে দেয়াল
বেড়ে ওঠে কাঁটাতার,
এখানে এ মহান
মানচিত্রের ভাগাড় ..
তোমার শূন্য ঘরে ভরা স্মৃতি
জড় পাথরে লেখা নাম, শহীদ স্মরণী
জানালার বাইরে ভেসে গেছে দূরের আকাশ
বিঁধে আছি সময়ের কাঁটাতারে..
বিঁধে আছো ছেঁড়া আকাশের মত তুমি।
তোমার স্বপ্নের দলা পাকানো
বাসি কবিতা, নষ্ট গানে
তোমার জানালার বাইরে শূন্য আকাশ
তবু অনিকেত এই প্রান্তরে..
এখানে এখনও শরতের প্রচুর বাতাসে
সবুজের ঘ্রাণে ভরে আছে অন্ধকার এ ঘর তোমার
দেয়ালে এখন শুধু মৃত্যুর মৃত রেখাপাত ...
তোমাকে কড়া নাড়ে স্মৃতিরা, ভাঙা স্বপ্ন
ঘুমের মত নেশাময় কত,
কত শিশু, কত আলোর মশাল নিভে গেছে
নিভে গেছে কত অচেনা ভয়
তোমাকে এখন অপরিণত এক অচেনা
স্মৃতি মনে হয়
তোমার জানালার বাইরে শূন্যে
দূরের স্বপ্ন ঘর ঝুলে আছি
নির্জনতায় মৃত্যু কি অনিকেত প্রান্তর ?
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
Oniket Prantor Lyrics In English
Tobu ei deyaler shorire
Joto chera rong dhuye jawa manush
Peshadar protihingsha tomar chetonar
Joto udbhashito aalo rong
Akasher moton akoshmat nil
nile dube thaka tomar prio kono mukh
Tar chokher kachakachi eshe
Keno poth venge
Duto manchitro eke duto desher majhe
Bidhe ache onubhutigulor bebochhed
Tobu ekhane ache obolil hawa
Janala boddho ghore ase jaay
Deyal dhore bere othe moddho raat
Tomar chayay jome ese bhoy
Aloke chine ney amar obaddho sahosh
Bhetore ekhon ki nei
kapurush ondhokar eka?
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
Oniket Prantor Music Video
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});
from Blogger https://ift.tt/2JKRJB6
via IFTTT
0 notes
গোলাম কবিরের কবিতা- ভালোবাসার এপিটাপ ভালবাসার এপিটাফ গোলাম কবির কোনো এক শ্রাবণ সন্ধ্যায় আকাশ অন্ধ করা মেঘের ডাকে ছুটে গেলাম তোমার পানে,
0 notes
গতকাল এই পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষ মারা গেছে। পৃথিবীর কোন কিছুই থেমে থাকেনি। কারো জীবন এতে থমকে যায়নি। একদিন আপনিও মারা যাবেন, পৃথিবীর কিচ্ছু আসে যাবে না। আপনার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটাও কষ্ট পাবে হয়তো, কিন্তু ঠিকই জীবনটা গুছিয়ে নেবে, এগিয়ে যাবে। অথচ এই পৃথিবী ঘিরে আমাদের কত স্বপ্ন, কত পরিকল্পনা আর পাওয়া না পাওয়ার হিসেব! একদিন মৃত্যু এসে মনে করিয়ে দেবে এই পৃথিবী আসলে আমাদের নয়। আমাদের গন্তব্যস্থল আর চূড়া��্ত আবাস অন্য কোথাও। দিনশেষে শুধু পৃথিবীতে থেকে যাবে আমাদের ফেলে যাওয়া কিছু কর্ম, হঠাৎ হঠাৎ প্রিয়জনদের মজলিসে দু'লাইন আবেগঘন স্মৃতিচারণ, কিংবা কবরের পাশে একটি ধুলোমাখা “এপিটাফ”! বই: এপিটাফ (উস্তাদ মুহাম্মাদ হুবলসের লেকচার অবলম্বনে) লেখক: সাজিদ ইসলাম https://www.instagram.com/p/CCdJ6axDPm5/?igshid=w3zl1gawscuw
0 notes