#একজনের
Explore tagged Tumblr posts
soniakhatun8358 · 11 months ago
Text
"সাফল্যের মত ব্যর্থতাও এক একজনের কাছে এক এক রকম। কিন্তু ইতিবাচক মনোভাব থাকলে যে কোনও ব্যর্থতা হতে পারে নতুন একটি শিক্ষা। যে শিক্ষা আবার নতুন স্বপ্ন নিয়ে কাজ শুরু করার অনুপ্রেরণা দেয়”–( ক্লিমেন্ট স্টোন)
সকলের উচিত ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে জীবনে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়া।...❤️‍🩹
#Careerdevelopment
#inspiration
#dream
#everyone
#thamblr
4 notes · View notes
myladytara · 11 months ago
Text
একজনের সাথে প্রেমে ছিলাম।
গভীর প্রেম, উথালপাতাল প্রেম। মনে হত তাকে ছাড়া চলবেই না।
তারপর একদিন সে হাত ছেড়ে গেলো। আমার কাকুতি মিনতি কিছুতেই তার বাধ সাধলো না। সে চলেই গেলো৷
আমি দিনের পর দিন, মাসের পর মাস ভাবলাম, কী কমতি ছিলো আমার ? কী ছিলো না যা তাকে আমি দিতে পারতাম না ?
তারপর একদিন, ভোরবেলা উঠে বুঝলাম, আমার প্রেমটাই সব না। সে যদি আমায় চাইতো, আমাকেই চাইতো, যে চায় না, তাকে হাজার কাকুতি মিনতি করে আটকে রাখতে পারব না৷
ঠিক সেদিনই বুঝলাম, ভুল মানুষে ভালোবাসার পাত্র উজাড় করে অন্তঃসারশূন্য হয়ে গেছি। আমার আর কাউকে প্রেম দিতে ইচ্ছে করে না।
আজ এতদিন পর,তাকে ছাড়াও আমি ঠিক বেঁচে আছি, সুন্দরভাবে বেঁচে আছি।
যুক্তি তো সকল জানিই, তাও কখনো খুব ভোরে, গাঢ় সন্ধ্যায়, অঝোর বারিধারায়, মনে হয় একবার দুয়ারে গিয়ে কড়া নেড়ে বলি, কেন ভালোবাসলে না আমায় ? কেন যে প্রেমটুকু পেতাম, তা দিলে না ? কেন কেবল অশ্রুজল দিয়ে গেলে ? সবটা দিলে, জীবনটা অন্যরকম হতে পারত.....
©Amrin Afroz
5 notes · View notes
dhormerbani · 1 year ago
Text
ঈমানদার ভোদা আর সনাতনী বাড়ার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পর্ব ১
লোকালয় থেকে দূরে প্রতন্ত এক গ্রামে সন্ধ্যা ঘনিয়ে এসেছে। সারাদিনের কাজ শেষে তাই সবাই ঘড়ে ফিরছে,আর গ্রামের একমাত্র হিন্দু বাড়িতে নিয়মমাফিক তুলসীগাছের পূজা হচ্ছে, পূজো করছেন জিতেন্দ্র দাশ। সাধারণত এই পূজো বাড়ির স্ত্রীরা করে থাকে কিন্তু ওনার স্ত্রী কয়েকবছর আগে গত হওয়াতে ওনাকেই এখন এটা করতে হয়। স্ত্রী মারা যাওয়াতে এই ছোট্ট মাটির ঘড়ে একমাত্র ছেলেকে নিয়ে থাকেন উনি।
উনি ৫০ বছর বয়সী সনাতনী হিন্দু। জিতেন্দ্র দা কালি দেবির ভক্ত, ঘড়ের এক কোনে কালী দেবীর ছোট্ট একটা মূর্তি রয়েছে। উনি আর ওনার ছেলে গ্রামের বেশিরভাগ মানুষের মতো নিজেদের জমিতে মৌসুম ভিত্তিক চাষাবাদ করেন, আর সারাবছর অনান্য কাজ করেন। তুলসী পূজা শেষ করে ঘড়ে যেতেই জিতেন্দ্র দাশের জরাজীর্ণ পুরোনো মোবাইলটা বেজে ওঠে। উনি ফোন ধরেলেন।
পরের দিনের দুপুর বেলা, রান্নাঘরে রান্না করছে আব্বাস উদ্দিন, তার কপালে একটু চিন্তার ভাজ,কিছু একটা নিয়ে চিন্তিত উনি। হঠাৎ বাড়ির মেইন দর্জার শব্দ ওনার কানে এসে লাগে। উনি তারাতাড়ি গিয়ে দর্জা খুলেলেন বাইরের মানুষকে দেখে আশ্বস্ত হয়ে বললেন” আরে জিতেন্দ্র দা, তোমার মোবাইল বন্ধ ক্যান, আমিতো চিন্তায় পইরা গেচিলাম যে তুমি রাস্তা চিনা আইতে পারব কিনা”।
জিতেন্দ্র দাশ বলল” আরে আর কইয়ো না,পূরান ফোন কহোন কি হয় বুঝি না, তয় আমার কোনো সমস্যা হয়নাই, কাইল সন্দায় আর আজ সকালে তুমিতো কয়েকবার আমারে ঠিকানা কইচো, ভগবানের দয়ায় তাই পথ চিনা চইলা আইচি”। উনি এটা বলে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করলো। এতোবড় বাড়িতে আর কাউকে না দেখে উনি আব্বাস উদ্দিনকে বলল” তুমি তো দেহি অনেক বড় বাড়িতে কাম করো দাদা কিন্তু বাড়িতে তে কুনো মানুষ দেকতাচিনা”।
আব্বাস উদ্দিন বলল” আগে গোসল কইরা খাইয়া নাও তারপর সব কইতাচি”। ওনারা দু’জনে তখন ঘড়ে চেলেন। বিকেল বেলা মসজিদে আযান শুরু হয়, আযানের ধ্বনি সবকিছুকে ছাপিয়ে ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। সেইসময়ে একটি বদ্ধ ঘড়ে একাকী নামাজে দাড়িয়ে যায় এক মুসলিম নারী, নাম তাছফিয়া। মাদ্রাসায় পড়ুয়া আলেমা এবং কুরআনের হাফেজা সে। ধীরস্থির ভাবে নামাজ শেষ করে দোয়া করতে থাকে তাছফিয়া।
বিকেলের চা-নাস্তা করে আব্বাস উদ্দিন জিতেন্দ্র দাশকে নিয়ে বাড়ির ওপর তলাতে যায়। উপরের তলাতে একটা বন্ধ দরজার পাশে গিয়ে আব্বাস মিয়া সালাম অলাইকুম ম্যাডাম বলে একজনকে হাঁক দিলেন। কয়েক মুহূর্ত পর দর্জার ওপাশ থেকে নারীকণ্ঠের একজনের জবাব আসলো। আব্বাস মিয়া তখন বলল” যার কতা কইচিলাম তারে নিয়া আইচি ম্যাডাম”। এটা বলে উনি দাড়িয়ে রইলেন।
Tumblr media
তাছফিয়াও তাতে রাজি হয়েছিলো। আব্বাস উদ্দিন তাই গতকাল সন্ধ্যায় ওনার গ্রামের বন্ধু জিতেন্দ্র দাশকে ফোন করে এখানে আসতে অনুরোধ করে। জিতেন্দ্র দাশও অবসর সময় পার করছিলো বিধায় সে তার ছেলের সাথে আলাপ আলোচনা করে আজ সকালে রওনা হয়ে যায়।যাইহোক, জিতেন্দ্র দাশের কাছে তাছফিয়ার স্বরুপ একদমই অপ্রত্যাশিতো ছিলো। কালো বোরকায় আবৃত তাছফিয়ার হাতেপায়েও ছিলো কালো মোজা পড়া।
আর সবকিছুর ওপর দিয়ে গায়ে জড়ানো ছিলো লম্বা জিলবাব। চোখ দুটোও নিকাবে ঢাকা ছিলো। এমতাবস্থায় তাছফিয়াকে মানুষের আকৃতির এক অন্ধকার অবয়ব মনে হচ্ছিলো। জিতেন্দ্র দাশ এই প্রথম এমনভাবে কোনো নারীকে দেখলো। তবে তাছফিয়ার কাছেও জিতেন্দ্র দাশ অপ্রত্যাশিতো ছিলে । জিতেন্দ্র দাশের পড়নে ধুতি কপালে তিলক আর গলায় তুলসীর মালা দেখে তাছফিয়ার আর বুঝতে বাকি ছিলো না যে জিতেন্দ্র দাশ একজন সনাতনী হিন্দু।
আব্বাস উদ্দিন তাছফিয়াকে বলল” ম্যাডাম, এই আমার গেরামের বন্দু জিতেন্দ্র”। জিতেন্দ্র দাশ তাছফিয়াকে নমস্কার জানায়। আব্বাস উদ্দিন জানে যে তাছফিয়া জিতেন্দ্র দাশকে স্বাভাবিক ভাবে নেবে না, তাই তিনি তখন বললেন” ম্যাডাম জিতেন্দ্র আমার অনেক বিশ্বস্ত বন্ধু আর ধার্মিক। আপনার অনুমতি থাকলে এই কয়দিন আমার পরিবর্তে কাজ করবো”৷
আব্বাস উদ্দিন তাছফিয়ার অনেক বিশ্বস্ত হওয়ায় তাছফিয়া ওনাকে অনুমতি দিয়ে দেয় । তাছফিয়া তারপর জিতেন্দ্র দাশের কাছে ওনার নাম ঠিকানা আর কিছু তথ্য জেনে নেয় তারপর আব্বাস মিয়াকে বলে জিতেন্দ্র দাশকে সবকিছু বুঝিয়ে দিতে। আব্বাস মিয়া জিতেন্দ্র দাশকে সবকিছু বুঝিয়ে দিয়ে পরদিন সকালে তার বাড়ির উদ্দেশ্য বেরিয়ে পড়ে হজে যাওয়ার আগে সবার কাছ থেকে বিদায় নিতে।
পরদিন সকাল বেলা, তাছফিয়া ঘড়ের বেলকনিতে তসবি হাতে দাড়িয়ে দিগন্ত দেখছে আর তসবিহ পড়ছে, সবসময়ের মতো পরিপূর্ণ পর্দা করেই বারান্দায় এসেছে সে। তাছফিয়ার বাবা হচ্ছেন নিজ এলাকার একজন শ্রদ্বেয় আলেম এবং একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিনিধি। এলাকার মানুষই ওনাকে ভালোবেসে কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত করেছে।
ওনার নিজের একটি মহিলা মাদ্রাসা আছে, যেটা উনি তাছফিয়া জন্মের পর প্রতিষ্ঠা করেছেন। তাছফিয়া ঐ মাদ্রসাতেই লেখাপড়া করেই কুরআনের হাফেজা এবং আলেমা হয়েছে। তাছফিয়া আলেমা হলেও ওর স্বামী আকরাম আহমেদ জেনারেল লাইনে পড়ুয়া ছেলে। ৫ মাস হয়েছে বিবাহ হয়েছে ওদের । নাহিদ গ্র্যাজুয়েট করে তাদের পারিবারিক ব্যবসা সামলাচ্ছে।
বাবা-মা শহরের বাড়িতে থাকলেও নাহিদ স্ত্রী তাছফিয়াকে নিয়ে শহরের কোলাহল থেকে দূরে এই এই বাড়িতে থাকে। তাছফিয়ার শ্বশুর শ্বাশুড়ি তাছফিয়ার মতো এমন পরহেজগার ধার্মিক বউমা পেয়ে খুবই খুশি ছিলো। একা বাড়িতে তাছফিয়ার যেন কোনো সমস্যা না হয় সে জন্য ওনারা ��নাদের বিশ্বস্ত আব্বাস উদ্দিনকে এই বাড়িতে কেয়ারটেকার হিসেবে রেখেছেন।
Tumblr media
তাছফিয়ার স্বামী আকরাম আহমেদ দুদিন ধরে বাড়িতে না আসায় জিতেন্দ্র দাশের সাথে এখনও দেখা হয়নি। সেইদিন রাতে আকরাম বাড়িতে আসে আর খাওয়াদাওয়ার পর নিচে কাজের লোকের ঘড়ে গিয়ে জিতেন্দ্র দাশের সাথে সাক্ষাত করে। কয়েকদিনের মধ্যে জিতেন্দ্র দাশ বাড়ির সবকিছু বুঝে নেয়।
কিন্তু একটা কৌতূহল ওনার মধ্যে ক্রমেই বাড়ছিলো, প্রথমদিন থেকেই তাছফিয়াকে ওনার কাছে রহস্যময় লাগছে এবং তাছফিয়ার আচার-আচরণ ওনার কৌতুহল আরও বাড়িয়ে তুলছে। আব্বাস উদ্দিন একদিন জিতেন্দ্র দাশকে ফোন করে, দুজন বিভিন্ন কথা বলার পর এক পর্যায়ে জিতেন্দ্র দাশ বললো” আচ্ছা আব্বাস দা ম্যাডামরে অনেক অহংকারী মনে হয়, ম্যাডাম এমন ক্যান”।
আব্বাস উদ্দিন ফোনে বললো” আরে না অহংকারি না, ম্যাডাম অনেক ভালা মানুষ , তুমি ভুল বুঝতাচো। ম্যাডাম পরপুরুষের সামনে প্রয়োজন ছাড়া আসে না আর পরপুরুষের সাথে কুনো কথা কইলেও কঠিন গলায় কথা কয়। এগুলা ধর্মের হুকুমে উনি মাইনা চলে”। জিতেন্দ্র দাশ বললো ” ওহ আমিতো তাইলে ভুলই ভাবচিলাম”।
এরপর কয়েকদিন কেটে গোলো। একদিন সকালে বেলা তাছফিয়া নিচে নেমে জিতেন্দ্র দাশের ঘড়ের দিকে যায়। তাছফিয়া প্রতিদিন ভোরে জিতেন্দ্র দাশকে বাগানে পানি দিতে দেখলেও আজকে সকালে সে পানি দিতে বাগানে যায়নি, তাই তাছফিয়া ওনার কিছু হয়েছে কিনা সেটা জানার জন্য খোজ নিতে যায়। তাছফিয়ার স্বামী গতকাল গভীর রাতে বাড়ি ফেরায় তখনও ঘুমাচ্ছিলো। তাছফিয���া জিতেন্দ্র দাশের ঘড়ের দর্জাতে টোকা দেয়।
জিতেন্দ্র দাশ দর্জা খুলে তাছফিয়াকে দেখে কিছুটা বিস্মিত হয়।। জিতেন্দ্র দাশ বললো” নমস্কার ম্যাডাম, ভিতরে আসেন ভিতরে আসেন”। তাছফিয়া বাইরে দাড়িয়েই বললো” শরীর খারাপ হয়েছে নাকি, এখনও বের হননি যে”। জিতেন্দ্র দাশ বললো ” হ ম্যাডাম ভোর রাইতে থাইকা একটু খারাপ ��সুস্থ লাগতাছে, উনি তারপর আবার তাছফিয়াকে বললেন, “ম্যাডাম আপনে ভিতরে আসেন বাইরে দাড়ায়া ক্যান”।
তাছফিয়া তখন ঘড়ের ভেতরে ঢুকলো, জিতেন্দ্র দাশ তাড়াহুড়ো করে এলোমেলো জিনিসপত্র ঠিক করতে থাকে। তাছফিয়া তখন একপলকে পুরো ঘড়টা একবার দেখে নেয়, ঘড়ে বিশেষ কিছু না থাকলেও ঘড়ের এককোণে রাখা ছোট কালী দেবীর মূর্তিটা তাছফিয়ার নজরে পড়ে। তাছফিয়া ওনাকে বললেন ” আপনাকে এতো ব্যস্ত হতে হবে না, আপনি এখন বিশ্রাম নিন আর বলুন আপনার কি সমস্যা,আমি ডক্টরকে ফোন করে বলছি”।
জিতেন্দ্র দাশ বিছানাতে উঠে বালিশে ঠেকনা দিয়ে বসে বললো” ডাক্তার দিয়ে হইবো না ম্যাডাম, আমার জ্বর ঠান্ডা জন্ডিস এগুলা কিছু হয় নাই এইটা অন্য এক সমস্যা “, তাছফিয়া বললো ” কি সমস্যা”, জিতেন্দ্র দাশ বললেন” এইডা অনেক গুরুতর সমস্যা ম্যাডাম, আপনে আগে বহেন আমি সবকিছু খুইলা কইতাচি”। তাছফিয়া তখন বিছানার এক কোনায় পা মেলে বসে।
Tumblr media
জিতেন্দ্র দাশ বললো” ম্যাডাম এই বাড়িতে আহোনের পর থাইকা একটা জিনিসের চিন্তা আমার মনে মইদ্যে চাইপা বইসে, সবসময় শুধু সেই চিন্তা মাথায় ঘুরঘুর করে, আইজকা ভোর রাইত হইতে সেইটা আরও বেশি কইরা জাইগা উইঠা আমারে একেবারে দূর্বল কইরা দিচে”। তাছফিয়ার কাছে ব্যাপারটা বেশ অদ্ভুত লাগলো, ও তখন জিতেন্দ্র দাশকে বললো” কিসের চিন্তার কথা বলছেন কি সেটা”।
উনি বললেন ” কইতাচি তয় আপনে কিন্তু কাউরে কইয়েন না”। তাছফিয়া বললো ” না কাইকে বলবো না”। জিতেন্দ্র দাশ তখন একটু উঠে বসে তাছফিয়াকে বললো ” ম্যাডাম আমি বাড়িতে আহোনের পর থাইকা আপনের বুরকা পরা ভুদার চিন্তা আমার মাথায় মইদ্যে চাইপা বইসে, আপনে আমার হিন্দু বাড়াডা আপনের পর্দাকরা মুশলমানি ভুদাতে গাইথা নিয়া আমার এই পেরেশানি দূর কইরা দেন”।
ওনার এই কথা শুনে তাছফিয়ার পুরো হতভম্ব হয়ে গেলো, ও তৎক্ষনাৎ উঠে দাড়িয়ে জিতেন্দ্রকে বললো” ছি কাকা, কি সব বাজে কথা বলছেন আপনি, আপনি যে এতো নোংরা সেটা আমি কল্পনাতেও ভাবতে পারিনি”। জিতেন্দ্র বললো ” বাজে কথা না ম্যাডাম, আমি সত্যি আপনের পবিত্র ভুদার চিন্তায় অসুস্থ হইয়া পরছি, আমার মনের মইদ্যে সবসময় শুধু আপনের গুপ্ত ভুদার কথা ঘুরঘুর করে।
যেমন এইযে আমি এহোন আপনের দিকে তাকাইয়া কথা কইলেও আমি কিন্তু মনে মনে আপনের বুরকার ভিতরের ভুদার অবস্থাটা কল্পনা করতাচি।উনি তারপর আবার তাছফিয়াকে বললেন” আপনে যহোন বিছানায় বইছিলেন তহোন আমি আহ কইরা উঠছিলাম ক্যান জানেন? কারন আমার মনে হইছিলো আপনে বিছানায় বহাতে আপনের পবিত্র ভুদাটা আপনের বুরকার ভিতর থাইকা আমার বিছানায় চাইপা বইসে, এইটা মনে হইতেই আমার বুকের মধ্যে ছ্যাত কইরা উঠছে “।
তাছফিয়া ওনার এতো নোংরা নোংরা কথা শুনে রেগেমেগে বললো ” আমার জায়গায় অন্যকেউ হলে এতক্ষনে আপনার গালে একটা চড় বসিয়ে দিতো। আপনার এই দুঃসাহসের কথা আমি কাউকে বলবো না, আপনি কাল সকালেই চলে যাবেন, আপনাক আর এ বাড়িতে দেখতে চাই না”। এটা বলেই তাছফিয়া ওনার ঘড় থেকে বেড়িয়ে উপরে চলে যায়। উনি উপলব্ধি করলেন যে বেশ বাড়াবাড়ি করে ফেলেছে উনি।
রাতে জিতেন্দ্র সবকিছু গুছিয়ে নেয় সকালে বাড়ি চলে যাবার জন্য। সকাল বেলা তাছফিয়ার স্বামী চলে গেলে জিতেন্দ্র দাশ ব্যাগ নিয়ে ওপরের তলাতে যায় আর তাছফিয়ার দর্জার সামনে ম্যাডাম বলে হাক দেয়। তাছফিয়া দর্জা না খুলে ভিতর থেকে জবাব দেয়। জিতেন্দ্র তখন বন্ধ দর্জার বাইরে থেকে বলল” ম্যাডাম আমি চইলা যাইতেছি, তয় যাওয়ার আগে আপনের কাছে মাফ চাইতে আইচি”।
কয়েকমূহুর্ত পর তাছফিয়া দর্জা খুলে দর্জার সামনে দাড়ায়। জিতেন্দ্র দাশ তখন বললো” ম্যাডাম আপনে আমারে ক্ষমা কইরা দেন, আমার প্রতি কুনো ক্ষোভ রাইখেন না”। জিতেন্দ্র দাশকে এভাবে ব্যাগ নিয়ে দাড়িয়ে মিনতি করতে দেখে তাছফিয়ার মন নরম হয়ে যায়। তাছফিয়া ভাবে বুড়ো মানুষ ভুল করেছে আবার ক্ষমাও তো চাচ্ছে।
তাছফিয়া তখন ওনাকে বললো” আপনাকে যেতে হবে না, আল্লাহ ক্ষমাকারীকে ভালোবাসেন, আমি আপনাকে ক্ষমা করে দিয়েছি”। জিতেন্দ্র দাশ খুশি হয়ে বললো ” ভগবান আপনের ভালা করুক ম্যাডাম, আপনের মতোন মানুষ হয় না। আসলে ম্যাডাম আমি আপনের মতোন এমন পর্দানশীল মুসলিমা নারী আগে কোনোদিন দেহিনাই।
আমি এতোদিন ধইরা এই বাড়িতে থাকলেও আমি এহোনও আপনের মুখ তো দূরের কথা চোখ দুইটাও দেহিনাই, আবার আব্বাস কইলো আপনে আমগো লহে শক্ত কন্ঠে কথা কন এইডাও নাকি আপনের পর্দার অংশ। এতোকিছু দেইখা আমার মনে হইলে যে আপনে যদি আপনের চোখমুখ গলার স্বর এতো কঠিন কইরা আড়ালে রাখেন তাইলে আপনের ভুদাটারে আপনে নাজানি কত্ত গুপনে রাহেন।
এই চিন্তা মনে আইদেই আমার মাথায় ঐ খারাপ চিন্তাটা ভর করছে। জিতেন্দ্র দাশ তখন অনুতাপ কন্ঠে তাছফিয়াকে বললো” আমি কিভাবে আপনের পবিত্র ভুদাতে আমার নাপাক বাড়া ঢুকাইনার কথা চিন্তা করলাম ছিছি। আপনের মন অনেক বড় ম্যাডাম, আপনে আমার এতো বড় অপরাধটা ক্ষমা কইরা দিলেন। ভগবান আপনের ভুদাটারেও আপনের মনের মতো বিশাল বড় করুক”।
তাছফিয়া তখন ওনাকে বললো” এহোন যান, নিজের কাজ করুন গিয়ে “। জিতেন্দ্র দাশ আচ্ছা বলে পরক্ষনেই হঠাৎ বিচলিত হয়ে তাছফিয়াকে বললো” ম্যাডাম আপনের ��ুপায়ের নিচে তেলাপুকা ঢুকতে দেখলাম। তাছফিয়া এ কথা শুনে ঘাবড়ে গিয়ে একটু সরে গেলো আর নিচে তাকিয়ে দেখলো কিছু নেই।
তাছফিয়া তখন বললো ” কই কিছু নেইতো”, জিতেন্দ্র দাশ বললো ” আমি স্পষ্ট দেখছি তেলাপুকা যাইতে, আপনে দাড়ান আমি দেকতাচি, ” এটা বলে উনি তাছফিয়ার পায়ের কাছে গিয়ে বসে পড়লেন আর দু’হাতে তাছফিয়ার মোজা পড়া পা দুটো ধরে তেলাপোকা খুজতে লাগলেন। তাছফিয়া ওনাকে বললো ” পেয়েছেন কি?,” উনি বললেন পাইনি বলে বললেন এই পাইছি”, তাছফিয়া বললো ” কোথায় দেখি”, উনি তখন বললেন ” আরে যাহ তেলাপুকা পা বাইয়া উপরে উইঠা গেচে”।
তাছফিয়া বললো আতংকিত হয়ে বললো” ছিছি কি বলছেন এটা”। জিতেন্দ্র বললো” ভয় পাইয়েন না ম্যাডাম আমি দেকতাচি”, এটা বলেই জিতেন্দ্র দাশ আচমকা তাছফিয়ার বোরকা কিছুটা উচিয়ে বোরকার ভিতরে মাথা গুজে ভিতরে ঢুকে পড়লেন। তাছফিয়া বললো ” কি করছেন আপনি, ভিতরে ঢুকলেন কেন,”। জিতেন্দ্র বললো” ভিতরে না ঢুকলে তেলাপুকা বাহির করমু ক্যামনে, আপনে দাড়ায়া থাকেন আমি দেকতাচি”।
তাছফিয়া আর কিছ��� বললো না। জিতেন্দ্র বোরকার ভিতরে তাছফিয়ার দুপায়ের নিচে বসে পায়জামার ওপর দিয়ে দুই পা হাতাতে হাতাতে হঠাৎ পায়জামাটা হাঁটু পর্যন্ত তুলে ফেললো। তাছফিয়া তখন বললো” এটা কি হলো “। উনি বললেন ” সমস্যা নাই ম্যাডাম বোরকার ভিতরে যে অন্ধাকারে আমি তাতে কিছু দেকমু না, এমনে আমার তেলাপুকা খুজতে সুবিধা হইবো”। উনি তখন তাছফিয়ার খোলা উপর নিচে হাতাহাতি করতে লাগলো।
জিতেন্দ্র দাশ তারপর আগাম কিছু না বলে আচমকা তাছফিয়ার কোমড় থেকে পায়জামা টেনে খুলে নিচে নামিয়ে দিলেন । তাছফিয়া ওনার এমন কান্ডে তাজ্জব হয়ে গিয়ে বললো” আপনি এটা কি করলেন, এখনই বের হন বলছি”। জিতেন্দ্র দাশ বললো ” আপনে ভয় পাইতাচেন ক্যান ম্যাডাম, বোরকার ভিত্রে তো ঘুটঘুটে অন্ধকার”। তাছফিয়া বললো ” আমি কিছু শুনতে চাই না, আপনি বের হন”।
জিতেন্দ্র দাশ তখন বোরকার ভিতরেই দাড়িয়ে গিয়ে বোরকার গলা দিয়ে মাথা বের করে দিলো। একই বোরকার কলার দিয়ে মাথা বের করাতে দুজনের মুখ মুখোমুখি হয়ে ছিলো তবে তাছফিয়ার মুখে নিকাব থাকাতে জিতেন্দ্র কিছু দেখতে পারছিলো না। তাছফিয়া ওনাকে বলল ” আপনাকে বেরিয়ে যেতে আপনি ভিতরে দাড়িয়ে গেলেন কেন”।
উনি তখন ওনার ধূতি খুলে ফেললেন আর ওনার শক্ত আকাটা বাড়া সটান করে তাছফিয়ার দুরানের মাঝের পবিত্র ভোদাতে গিয়ে আঘাত করলো, এই আচমকা ঘটনায় দু’জনে শক খেয়ে যায়। তাছফিয়া তখন রেগেমেগে বললো ” আপনি কি করতে চাইছেন, আমি ভেবেছিলাম আপনি ভালো হয়ে গেছেন “।
জিতেন্দ্র দাশ বললো ” আপনের পর্দাকরা ভুদার খেয়াল রাখা আমার দায়িত্ব ম্যাডাম, আমি নিশ্চিত তেলাপুকা আপনের ওযু করা ভুদাতে ঢুইকা গেচে, এইটারে এহোন আমি বাহির করমু”। এটা বলতে না বলতেই উনি তাছফিয়ার কোমড় ধরে তাছফিয়ার মুশলমানি ভোদাতে ওনার নাপাক বাড়া ঢুকিয়ে দেয়, জিতেন্দ্র দাশ আরামে বলে ওঠে” ওহ ভগবান, আপনের ভুদা কি গরম ম্যাডাম”।
তাছফিয়া বোরকার ভিতরে নড়াচড়া করতে না পেরে কাপতে কাপতে বললো ” আমার এমন সর্বনাষ করবেন না, ছাড়ুন আমাকে”। জিতেন্দ্র দাশ দাড়িয়ে দাড়িয়ে তাছফিয়ার ভোদা ঠাপাতে ঠাপাতে বললেন ” সর্বনা��ের কতা কইতাচেন ক্যান ম্যাডাম, আমি তো উপকারই করতাচি। আপনের ভুদাতে অপবিত্র তেলাপুকা থাকলে আপনের তো নামাজ হইবো না। আমি আপনের পবিত্র ভুদা থাইকা অপবিত্র তেলাপুকাডা বাহির করতাচি”।
তাছফিয়া কি বলে তাকে আটকাবে সেটা বুঝতে পারে না। উনি তখন বললেন ” ম্যাডাম এমনে দাড়ায়া থাকতে আপনের তো কষ্ট হইতাচে মনে হয়, চলেন ঘড়ে যাই”। বলে উনি নিজেই তাছফিয়াকে নিয়ে ঘড়ের ভিতর ঢুকে খাটে শুয়ে পড়ে। তাছফিয়া অসহায়ের মতো পড়ে থাকে আর উনি বোরকার ভিতরে তাছফিয়াকে ঠাপাতে থাকে।
উনি তাছফিয়াকে বললেন” ম্যাডাম আমি আপনের মুশলমানি ভুদাতে হিন্দু মাল ছাড়মু এতে তেলাপুকা দম বন্ধ হইয়া আপনের ভুদা থাইকা বাহির হইয়া আইবো, আপনে একটু ভোদা দিয়া আমার বাড়াটারে চাইপা চাইপা ধরেন তাহইলে বেশি মাল ঢালতে পারমু”। এটা বলেই জিতেন্দ্র দাশ জোড়ে জোড়ে তাছফিয়ার ঈমাণদার ভোদাতে কাফের বাড়ার ঠাপ দিতে শুরু করে, এতো জোড়ে ঠাপ খেয়ে তাছফিয়া ব্যথায় আহ করে ওঠে।
জিতেন্দ্র দাশ চিতকার দিয়ে বললো ” আহ্ ম্যাডাম একটু সহ্য করেন, আপনের এতো টাইট আর গরম ভুদাতে তেলাপিকাডা কেমনে ঢুইকা রইচে সেইডা তো আমি বুজতাচিনা, উফ কি টাইট ভুদা আপনের”। জিতেন্দ্র দাশ ইতোমধ্যে বোরকার ভিতরে তাছফিয়ার কামিজ বুকের ওপরে তুলে দিয়ে দুই দুধ টেপা শুরু করেছিলো।
আধাঘন্টা টানা চোদাচুদির পর জিতেন্দ্র দাশ একটা বড় ঠাপ মেরে তাছফিয়ার ভোদাতে বাড়া ঠেসে ধরলেন আর ওনার হিন্দু ত্রিশুলটা তাছফিয়ার আলেমা ভোদার ভিতরে কেপে কেপে উঠে একরাশ বীর্জ ঢেলে দিলো। কিছুসময় পর তাছফিয়া বললো ” নিন আপনার ইচ্ছা তো পূরণ হয়েছে এবার যান”। জিতেন্দ্র দাশ বললো” ইচ্ছে কিসের আবার,আমিতো আপনের ভুতা থাইকা পুকা বাইর করার লাইগা যা করার করচি”।
তাছফিয়া বললো ” ঐসব ছলচাতুরীর কথা বলা বাদ দিন, আপনার মনের ইচ্ছা পূরন করেছেন এবার যান”। জিতেন্দ্র দাশ শয়তানি হাসি দিয়ে বললো” একবারে কি ইচ্চা মিটা যায় নাকি, এইবার আপনেরে কোলচুদা দিমু”। তাছফিয়া বললো ” মানে”। জিতেন্দ্র দাশ বললো ” আপনেরে আমার কোলে চড়াইয়া আপনের ভোদার পানি বাহির করমু। কোলচুদায় খুব সুখ হয়, বাঁড়াটা একবারে আপনের নাড়ির মুখে গিয়া ঘা মারবো”।
তাছফিয়া অনুভব করলো ওনার বাড়াটা পুনরায় ওর ভোদাতে মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে, ও তখন বললো ” না না অনেক হয়েছে আর না “। জিতেন্দ্র দাশ তখন বললো ” আচ্ছা ঠিক আছে ঐভাবে পরে করমু এহোন তাইলে ভোদা দিয়া আমার বাড়াটারে কামড়াইয়া ঠান্ডা কইরা দেন”।
তাছফিয়া মূলত চোদাচুদির মাঝে মজা পেয়ে গেলেও লজ্জার কারনে তা প্রকাশ করছিলো না, আর জিতেন্দ্র দাশ তাছফিয়ার বুকের উপরে উপুড় শুয়ে বক বক করে যাচ্ছিলো তাছফিয়ার এই লজ্জাকে কমিয়ে আনার জন্য। জিতেন্দ্র তারপর পুনরায় তাছফিয়াকে ঠাপাতে শুরু করে আর এবার তাছফিয়া রেসপন্স করে।
উনি বোরকার ভিতরে মাথা নিয়ে তাছফিয়ার দুই দুধ চুষতে চুষতে ঠাপাতে থাকে আর তাছফিয়া আরামে ভোতা দিয়ে ওনার বাড়া আকড়ে আকড়ে ধরতে থাকে। দ্বিতীয় দফায় ঘন্টাখানেক চোদার পর উনি ফের তাছফিয়ার ভোদা বীর্জে ভাসিয়ে দিলেন। ঐদি�� থেকে তাছফিয়া ওনার আকাটা বাড়ার মজা পেয়ে যায় আর জিতেন্দ্র প্রতিদি একবার ওপরে গিয়ে তাছফিয়া��ে চুদে আসে।
তবে তাছফিয়া তাকে নিজের চেহারা দেখায় না, সে বোরকার ভিতরে ঢুকে যা করার করে। কয়েকদিন পরের ঘটনা শহরের এক জায়গায় হিন্দুদের জমিতে মসজিদ করার অভিযোগে কট্টর হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের সংঘর্ষ ঘটে, প্রতিদিনের মতো সেদিনও তাছফিয়ার স্বামী যথারীতি নিজের গাড়ি নিয়ে অফিসের উদ্দেশ্য বের হয় কিন্তু দূর্ভাগ্যজনক ভাবে রাস্তায় সে ঐ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার কবলে পড়ে আর গুরুতর ভাবে আক্রান্ত হয়।
তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাছফিয়া শ্বশুরের ফোনে খবর পেয়ে দ্রুত হাসপাতালে পৌছায়, জিতেন্দ্র দাশও সাথে যায়। আকরামকে ওটিতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো। তাছফিয়ার শ্বাশুড়ির সাথে খালা শ্বাশুড়িও এসেছিলো হাসপাতালে। তাছফিয়ার বাবাও কিছু ঘন্টা খানেক পর হাসপাতালে পৌছায়। আকরামকে ওটি থেকে জরুরি পর্যবেক্ষনে রাখা হয়।
#ভোদা #আকাটা #বাড়া #সনাতনী #পরহেজহার #পর্দানশীল #ঈমানদার #নামাজ
2 notes · View notes
bhola24 · 1 year ago
Text
তারিখ, 25/11/2023,ঘটনা, গত সোমবার
শিরোনাম ,সড়কে ২ অটোরিকশা যাত্রী নিহত, বাসে আগুন
ভোলার ইলিশায় ব্যারিস্টারের কাচারি এলাকায় বাসের সঙ্গে সংঘর্ষে অটোরিকশার দুই যাত্রী নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় স্থানীয়রা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। ভাঙচুর করা হয়েছে আরও তিনটি গাড়ি,ভোলা সদর উপজেলায় বাস ও অটোরিকশার সংঘর্ষে ২ অটোরিকশা যাত্রী নিহত হওয়ার পর ক্ষুব্ধ জনতা বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। দুর্ঘটনায় আরও চারজন গুরুতর আহত হয়েছেন। সোমবার, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভোলা-লক্ষ্মীপুর মহাসড়কের ব্যারিস্টারের কাচারি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।ভোলা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আরমান হোসেন জানান, ভোলা বাস মালিক সমিতির একটি ‘ডাইরেক্ট বাস’ চরফ্যাশন থেকে ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে যাচ্ছিল। ইলিশা ব্যারিস্টারের কাচারি এলাকায় এলে বিপরীত দিক থেকে আসা অটোরিকশার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে।ঘটনাস্থলেই সদর উপজেলা চর সিতারাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাজহারুল ইসলাম জসিমসহ দুই জন নিহত হন। নিহত অপর একজনের নাম পরিচয় প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি। অটোরিকশাটিতে আরও চারজন যাত্রী ছিল। তারাও আহত হন। তাদেরকে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করেছে স্থানীয়রা।এদের মধ্যে দুই জনের নাম জানা গেছে। তারা হলেন আবুল কালাম বাচ্চু ও তামান্না। তামান্নার অবস্থা আশঙ্কাজনক। আহত অন্য দুই জনের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। ক্ষুব্ধ জনতা এই ঘটনায় সড়ক অবরোধ করে বাসটিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। ভাঙচুর করা হয় আরও তিনটি বাস। পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে বাসের আগুন নেভায়।
প্রশাসনিক কর্মকর্তা এগিয়ে আসেন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান ও ভোলা সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আরমান হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
মোঃ জুয়েল রানা, জেলা প্রতিনিধি-1 ভোলা মোবাইল, 01760313828 email, ID [email protected]
ঘটনাস্থান,সোমবার, সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভোলা-লক্ষ্মীপুর মহাসড়কের ব্যারিস্টারের কাচারি এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
Tumblr media
2 notes · View notes
quransunnahdawah · 1 day ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
youtube
youtube
youtube
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য 
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘আর সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো এবং বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা মুমিনদের ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকতে বলেছেন। মূলনীতি হলো, প্রত্যেক মুমিনকে নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে প্রাধান্য দিতে হবে। যখন সবার লক্ষ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি, তখন মতপার্থক্য ও বিভেদের অবকাশ থাকবে না।
মতপার্থক্য ও বিভেদের মধ্যে পার্থক্য
মানুষের স্বভাব ও চিন্তাধারা ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় মতপার্থক্য স্বাভাবিক। তবে মতপার্থক্য তখনই গ্রহণযোগ্য, যখন সবার মূলনীতিতে ঐক্য থাকে, কিন্তু শাখাগত বিষয়ে ভিন্ন মত থাকে। যেমন—ফিকহের ক্ষেত্রে ইমামরা বিভিন্ন মত দিয়েছেন, কিন্তু সবার লক্ষ্য ছিল কোরআন-সুন্নাহের অনুসরণ।
অন্যদিকে, বিভেদ বা বিচ্ছিন্নতা তখনই সৃষ্টি হয়, যখন কেউ সত্যকে অস্বীকার করে এবং নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে জিদ ধরে।
দ্বিনের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি ঈমান রাখা অপরিহার্য। আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশকে অস্বীকার করা, আখিরাতকে অস্বীকার করা বা দ্বিনের কোনো মৌলিক বিষয়কে প্রত্যাখ্যান করা—এসবই বিভেদ সৃষ্টি করে, যা কুফরের শামিল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণকে অস্বীকার করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় ও বলে, আমরা কতক (রাসুল)-এর প্রতি তো ঈমান রাখি এবং কতককে অস্বীকার করি, আর (এভাবে) তারা (কুফর ও ঈমানের মাঝখানে) মাঝামাঝি একটি পথ অবলম্বন করতে চায়। এরূপ লোকই সত্যিকারের কাফির।
আর আম��� কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১��০-১৫১)
ঐক্যের মর্মার্থ
ঐক্য মানে এই নয় যে সবাই একই পদ্ধতিতে আমল করবে। বরং ঐক্য হলো, সবাই আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে কেন্দ্রীয় স্থান দেবে। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের যোগ্যতা ও ক্ষমতা অনুযায়ী খালেস মনে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য করবে। যদি কেউ আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে গিয়ে রাসুল (সা.)-এর মর্মার্থ অনুযায়ী সঠিক ব্যাখ্যা করে এবং তা দ্বিনের মৌলিক নীতির বিরোধী না হয়, তবে তার ব্যাখ্যা সঠিক।
তবে এটাও মনে রাখা জরুরি যে একজনের ব্যাখ্যা যেমন হতে পারে, অন্যজন তার চেয়ে উত্তম ব্যাখ্যা দিতে পারে। এটি বিভেদ নয়, বরং এটি এমন একটি পার্থক্য, যা উম্মতের জন্য রহমতস্বরূপ। 
ইসলামের শিক্ষা ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা
ইসলাম মানুষের হৃদয়কে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার নিয়ামতের কথা স্মরণ করো, যখন তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে, তখন আল্লাহ তোমাদের হৃদয়কে এক করে দিলেন এবং তাঁর রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করলেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
ইসলাম আগমনের আগে আরব সমাজে গোত্রীয় দ্বন্দ্ব ও হানাহানি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। কিন্তু ইসলাম তাদেরকে একত্র করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করল। তারা পরস্পর শত্রু থেকে পরস্পর ভাই হয়ে গেল। 
ঐক্যের মাপকাঠি
ঐক্যের মাপকাঠি হলো, সবাই শুধু আল্লাহর আনুগত্য করবে এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে। যখন মানুষ একে অপরের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে না, একে অপরকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা না করে, বরং সবাই শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করে, তখন এটি সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বড় নিদর্শন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং তোমরা সেই সব লোকের (অর্থাৎ ইহুদি ও নাসারার) মতো হয়ো না, যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলি আসার পরও পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এবং আপসে মতভেদ সৃষ্টি করেছিল। এরূপ লোকদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৫)
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গের প্রভাব
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গে মানুষের মনে এই গুণ তৈরি হয় যে সে অন্য মুসলিমকে মুসলিম হিসেবে মেনে নেয় এবং এতটাও নরম হয় না যে কুফরকে কুফর বলতে দ্বিধা করে।
ইসলামের শিক্ষা হলো, ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা। আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করে বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকাই মুমিনের কর্তব্য। প্রত্যেক মুমিনের উচিত নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 1 day ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
youtube
youtube
youtube
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য 
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘আর সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো এবং বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা মুমিনদের ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকতে বলেছেন। মূলনীতি হলো, প্রত্যেক মুমিনকে নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে প্রাধান্য দিতে হবে। যখন সবার লক্ষ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি, তখন মতপার্থক্য ও বিভেদের অবকাশ থাকবে না।
মতপার্থক্য ও বিভেদের মধ্যে পার্থক্য
মানুষের স্বভাব ও চিন্তাধারা ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় মতপার্থক্য স্বাভাবিক। তবে মতপার্থক্য তখনই গ্রহণযোগ্য, যখন সবার মূলনীতিতে ঐক্য থাকে, কিন্তু শাখাগত বিষয়ে ভিন্ন মত থাকে। যেমন—ফিকহের ক্ষেত্রে ইমামরা বিভিন্ন মত দিয়েছেন, কিন্তু সবার লক্ষ্য ছিল কোরআন-সুন্নাহের অনুসরণ।
অন্যদিকে, বিভেদ বা বিচ্ছিন্নতা তখনই সৃষ্টি হয়, যখন কেউ সত্যকে অস্বীকার করে এবং নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে জিদ ধরে।
দ্বিনের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি ঈমান রাখা অপরিহার্য। আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশকে অস্বীকার করা, আখিরাতকে অস্বীকার করা বা দ্বিনের কোনো মৌলিক বিষয়কে প্রত্যাখ্যান করা—এসবই বিভেদ সৃষ্টি করে, যা কুফরের শামিল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণকে অস্বীকার করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় ও বলে, আমরা কতক (রাসুল)-এর প্রতি তো ঈমান রাখি এবং কতককে অস্বীকার করি, আর (এভাবে) তারা (কুফর ও ঈমানের মাঝখানে) মাঝামাঝি একটি পথ অবলম্বন করতে চায়। এরূপ লোকই সত্যিকারের কাফির।
আর আমি কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫০-১৫১)
ঐক্যের মর্মার্থ
ঐক্য মানে এই নয় যে সবাই একই পদ্ধতিতে আমল করবে। বরং ঐক্য হলো, সবাই আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে কেন্দ্রীয় স্থান দেবে। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের যোগ্যতা ও ক্ষমতা অনুযায়ী খালেস মনে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য করবে। যদি কেউ আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে গিয়ে রাসুল (সা.)-এর মর্মার্থ অনুযায়ী সঠিক ব্যাখ্যা করে এবং তা দ্বিনের মৌলিক নীতির বিরোধী না হয়, তবে তার ব্যাখ্যা সঠিক।
তবে এটাও মনে রাখা জরুরি যে একজনের ব্যাখ্যা যেমন হতে পারে, অন্যজন তার চেয়ে উত্তম ব্যাখ্যা দিতে পারে। এটি বিভেদ নয়, বরং এটি এমন একটি পার্থক্য, যা উম্মতের জন্য রহমতস্বরূপ। 
ইসলামের শিক্ষা ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা
ইসলাম মানুষের হৃদয়কে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার নিয়ামতের কথা স্মরণ করো, যখন তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে, তখন আল্লাহ তোমাদের হৃদয়কে এক করে দিলেন এবং তাঁর রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করলেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
ইসলাম আগমনের আগে আরব সমাজে গোত্রীয় দ্বন্দ্ব ও হানাহানি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। কিন্তু ইসলাম তাদেরকে একত্র করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করল। তারা পরস্পর শত্রু থেকে পরস্পর ভাই হয়ে গেল। 
ঐক্যের মাপকাঠি
ঐক্যের মাপকাঠি হলো, সবাই শুধু আল্লাহর আনুগত্য করবে এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে। যখন মানুষ একে অপরের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে না, একে অপরকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা না করে, বরং সবাই শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করে, তখন এটি সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বড় নিদর্শন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং তোমরা সেই সব লোকের (অর্থাৎ ইহুদি ও নাসারার) মতো হয়ো না, যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলি আসার পরও পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এবং আপসে মতভেদ সৃষ্টি করেছিল। এরূপ লোকদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৫)
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গের প্রভাব
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গে মানুষের মনে এই গুণ তৈরি হয় যে সে অন্য মুসলিমকে মুসলিম হিসেবে মেনে নেয় এবং এতটাও নরম হয় না যে কুফরকে কুফর বলতে দ্বিধা করে।
ইসলামের শিক্ষা হলো, ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা। আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করে বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকাই মুমিনের কর্তব্য। প্রত্যেক মুমিনের উচিত নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
0 notes
ilyforallahswt · 1 day ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
youtube
youtube
youtube
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য 
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘আর সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো এবং বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা মুমিনদের ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকতে বলেছেন। মূলনীতি হলো, প্রত্যেক মুমিনকে নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে প্রাধান্য দিতে হবে। যখন সবার লক্ষ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি, তখন মতপার্থক্য ও বিভেদের অবকাশ থাকবে না।
মতপার্থক্য ও বিভেদের মধ্যে পার্থক্য
মানুষের স্বভাব ও চিন্তাধারা ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় মতপার্থক্য স্বাভাবিক। তবে মতপার্থক্য তখনই গ্রহণযোগ্য, যখন সবার মূলনীতিতে ঐক্য থাকে, কিন্তু শাখাগত বিষয়ে ভিন্ন মত থাকে। যেমন—ফিকহের ক্ষেত্রে ইমামরা বিভিন্ন মত দিয়েছেন, কিন্তু সবার লক্ষ্য ছিল কোরআন-সুন্নাহের অনুসরণ।
অন্যদিকে, বিভেদ বা বিচ্ছিন্নতা তখনই সৃষ্টি হয়, যখন কেউ সত্যকে অস্বীকার করে এবং নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে জিদ ধরে।
দ্বিনের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি ঈমান রাখা অপরিহার্য। আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশকে অস্বীকার করা, আখিরাতকে অস্বীকার করা বা দ্বিনের কোনো মৌলিক বিষয়কে প্রত্যাখ্যান করা—এসবই বিভেদ সৃষ্টি করে, যা কুফরের শামিল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণকে অস্বীকার করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় ও বলে, আমরা কতক (রাসুল)-এর প্রতি তো ঈমান রাখি এবং কতককে অস্বীকার করি, আর (এভাবে) তারা (কুফর ও ঈমানের মাঝখানে) মাঝামাঝি একটি পথ অবলম্বন করতে চায়। এরূপ লোকই সত্যিকারের কাফির।
আর আমি কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫০-১৫১)
ঐক্যের মর্মার্থ
ঐক্য মানে এই নয় যে সবাই একই পদ্ধতিতে আমল করবে। বরং ঐক্য হলো, সবাই আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে কেন্দ্রীয় স্থান দেবে। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের যোগ্যতা ও ক্ষমতা অনুযায়ী খালেস মনে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য করবে। যদি কেউ আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে গিয়ে রাসুল (সা.)-এর মর্মার্থ অনুযায়ী সঠিক ব্যাখ্যা করে এবং তা দ্বিনের মৌলিক নীতির বিরোধী না হয়, তবে তার ব্যাখ্যা সঠিক।
তবে এটাও মনে রাখা জরুরি যে একজনের ব্যাখ্যা যেমন হতে পারে, অন্যজন তার চেয়ে উত্তম ব্যাখ্যা দিতে পারে। এটি বিভেদ নয়, বরং এটি এমন একটি পার্থক্য, যা উম্মতের জন্য রহমতস্বরূপ। 
ইসলামের শিক্ষা ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা
ইসলাম মানুষের হৃদয়কে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার নিয়ামতের কথা স্মরণ করো, যখন তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে, তখন আল্লাহ তোমাদের হৃদয়কে এক করে দিলেন এবং তাঁর রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করলেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
ইসলাম আগমনের আগে আরব সমাজে গোত্রীয় দ্বন্দ্ব ও হানাহানি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। কিন্তু ইসলাম তাদেরকে একত্র করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করল। তারা পরস্পর শত্রু থেকে পরস্পর ভাই হয়ে গেল। 
ঐক্যের মাপকাঠি
ঐক্যের মাপকাঠি হলো, সবাই শুধু আল্লাহর আনুগত্য করবে এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে। যখন মানুষ একে অপরের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে না, একে অপরকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা না করে, বরং সবাই শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করে, তখন এটি সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বড় নিদর্শন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং তোমরা সেই সব লোকের (অর্থাৎ ইহুদি ও নাসারার) মতো হয়ো না, যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলি আসার পরও পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এবং আপসে মতভেদ সৃষ্টি করেছিল। এরূপ লোকদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৫)
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গের প্রভাব
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গে মানুষের মনে এই গুণ তৈরি হয় যে সে অন্য মুসলিমকে মুসলিম হিসেবে মেনে নেয় এবং এতটাও নরম হয় না যে কুফরকে কুফর বলতে দ্বিধা করে।
ইসলামের শিক্ষা হলো, ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা। আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করে বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকাই মুমিনের কর্তব্য। প্রত্যেক মুমিনের উচিত নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
0 notes
myreligionislam · 1 day ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
youtube
youtube
youtube
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য 
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘আর সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো এবং বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা মুমিনদের ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকতে বলেছেন। মূলনীতি হলো, প্রত্যেক মুমিনকে নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে প্রাধান্য দিতে হবে। যখন সবার লক্ষ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি, তখন মতপার্থক্য ও বিভেদের অবকাশ থাকবে না।
মতপার্থক্য ও বিভেদের মধ্যে পার্থক্য
মানুষের স্বভাব ও চিন্তাধারা ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় মতপার্থক্য স্বাভাবিক। তবে মতপার্থক্য তখনই গ্রহণযোগ্য, যখন সবার মূলনীতিতে ঐক্য থাকে, কিন্তু শাখাগত বিষয়ে ভিন্ন মত থাকে। যেমন—ফিকহের ক্ষেত্রে ইমামরা বিভিন্ন মত দিয়েছেন, কিন্তু সবার লক্ষ্য ছিল কোরআন-সুন্নাহের অনুসরণ।
অন্যদিকে, বিভেদ বা বিচ্ছিন্নতা তখনই সৃষ্টি হয়, যখন কেউ সত্যকে অস্বীকার করে এবং নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে জিদ ধরে।
দ্বিনের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি ঈমান রাখা অপরিহার্য। আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশকে অস্বীকার করা, আখিরাতকে অস্বীকার করা বা দ্বিনের কোনো মৌলিক বিষয়কে প্রত্যাখ্যান করা—এসবই বিভেদ সৃষ্টি করে, যা কুফরের শামিল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণকে অস্বীকার করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় ও বলে, আমরা কতক (রাসুল)-এর প্রতি তো ঈমান রাখি এবং কতককে অস্বীকার করি, আর (এভাবে) তারা (কুফর ও ঈমানের মাঝখানে) মাঝামাঝি একটি পথ অবলম্বন করতে চায়। এরূপ লোকই সত্যিকারের কাফির।
আর আমি কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫০-১৫১)
ঐক্যের মর্মার্থ
ঐক্য মানে এই নয় যে সবাই একই পদ্ধতিতে আমল করবে। বরং ঐক্য হলো, সবাই আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে কেন্দ্রীয় স্থান দেবে। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের যোগ্যতা ও ক্ষমতা অনুযায়ী খালেস মনে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য করবে। যদি কেউ আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে গিয়ে রাসুল (সা.)-এর মর্মার্থ অনুযায়ী সঠিক ব্যাখ্যা করে এবং তা দ্বিনের মৌলিক নীতির বিরোধী না হয়, তবে তার ব্যাখ্যা সঠিক।
তবে এটাও মনে রাখা জরুরি যে একজনের ব্যাখ্যা যেমন হতে পারে, অন্যজন তার চেয়ে উত্তম ব্যাখ্যা দিতে পারে। এটি বিভেদ নয়, বরং এটি এমন একটি পার্থক্য, যা উম্মতের জন্য রহমতস্বরূপ। 
ইসলামের শিক্ষা ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা
ইসলাম মানুষের হৃদয়কে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার নিয়ামতের কথা স্মরণ করো, যখন তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে, তখন আল্লাহ তোমাদের হৃদয়কে এক করে দিলেন এবং তাঁর রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করলেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
ইসলাম আগমনের আগে আরব সমাজে গোত্রীয় দ্বন্দ্ব ও হানাহানি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। কিন্তু ইসলাম তাদেরকে একত্র করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করল। তারা পরস্পর শত্রু থেকে পরস্পর ভাই হয়ে গেল। 
ঐক্যের মাপকাঠি
ঐক্যের মাপকাঠি হলো, সবাই শুধু আল্লাহর আনুগত্য করবে এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে। যখন মানুষ একে অপরের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে না, একে অপরকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা না করে, বরং সবাই শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করে, তখন এটি সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বড় নিদর্শন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং তোমরা সেই সব লোকের (অর্থাৎ ইহুদি ও নাসারার) মতো হয়ো না, যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলি আসার পরও পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এবং আপসে মতভেদ সৃষ্টি করেছিল। এরূপ লোকদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৫)
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গের প্রভাব
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গে মানুষের মনে এই গুণ তৈরি হয় যে সে অন্য মুসলিমকে মুসলিম হিসেবে মেনে নেয় এবং এতটাও নরম হয় না যে কুফরকে কুফর বলতে দ্বিধা করে।
ইসলামের শিক্ষা হলো, ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা। আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করে বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকাই মুমিনের কর্তব্য। প্রত্যেক মুমিনের উচিত নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
0 notes
mylordisallah · 1 day ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
youtube
youtube
youtube
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য 
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘আর সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো এবং বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা মুমিনদের ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকতে বলেছেন। মূলনীতি হলো, প্রত্যেক মুমিনকে নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে প্রাধান্য দিতে হবে। যখন সবার লক্ষ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি, তখন মতপার্থক্য ও বিভেদের অবকাশ থাকবে না।
মতপার্থক্য ও বিভেদের মধ্যে পার্থক্য
মানুষের স্বভাব ও চিন্তাধারা ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় মতপার্থক্য স্বাভাবিক। তবে মতপার্থক্য তখনই গ্রহণযোগ্য, যখন সবার মূলনীতিতে ঐক্য থাকে, কিন্তু শাখাগত বিষয়ে ভিন্ন মত থাকে। যেমন—ফিকহের ক্ষেত্রে ইমামরা বিভিন্ন মত দিয়েছেন, কিন্তু সবার লক্ষ্য ছিল কোরআন-সুন্নাহের অনুসরণ।
অন্যদিকে, বিভেদ বা বিচ্ছিন্নতা তখনই সৃষ্টি হয়, যখন কেউ সত্যকে অস্বীকার করে এবং নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে জিদ ধরে।
দ্বিনের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি ঈমান রাখা অপরিহার্য। আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশকে অস্বীকার করা, আখিরাতকে অস্বীকার করা বা দ্বিনের কোনো মৌলিক বিষয়কে প্রত্যাখ্যান করা—এসবই বিভেদ সৃষ্টি করে, যা কুফরের শামিল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণকে অস্বীকার করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় ও বলে, আমরা কতক (রাসুল)-এর প্রতি তো ঈমান রাখি এবং কতককে অস্বীকার করি, আর (এভাবে) তারা (কুফর ও ঈমানের মাঝখানে) মাঝামাঝি একটি পথ অবলম্বন করতে চায়। এরূপ লোকই সত্যিকারের কাফির।
আর আমি কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫০-১৫১)
ঐক্যের মর্মার্থ
ঐক্য মানে এই নয় যে সবাই একই পদ্ধতিতে আমল করবে। বরং ঐক্য হলো, সবাই আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে কেন্দ্রীয় স্থান দেবে। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের যোগ্যতা ও ক্ষমতা অনুযায়ী খালেস মনে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য করবে। যদি কেউ আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে গিয়ে রাসুল (স���.)-এর মর্মার্থ অনুযায়ী সঠিক ব্যাখ্যা করে এবং তা দ্বিনের মৌলিক নীতির বিরোধী না হয়, তবে তার ব্যাখ্যা সঠিক।
তবে এটাও মনে রাখা জরুরি যে একজনের ব্যাখ্যা যেমন হতে পারে, অন্যজন তার চেয়ে উত্তম ব্যাখ্যা দিতে পারে। এটি বিভেদ নয়, বরং এটি এমন একটি পার্থক্য, যা উম্মতের জন্য রহমতস্বরূপ। 
ইসলামের শিক্ষা ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা
ইসলাম মানুষের হৃদয়কে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার নিয়ামতের কথা স্মরণ করো, যখন তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে, তখন আল্লাহ তোমাদের হৃদয়কে এক করে দিলেন এবং তাঁর রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করলেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
ইসলাম আগমনের আগে আরব সমাজে গোত্রীয় দ্বন্দ্ব ও হানাহানি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। কিন্তু ইসলাম তাদেরকে একত্র করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করল। তারা পরস্পর শত্রু থেকে পরস্পর ভাই হয়ে গেল। 
ঐক্যের মাপকাঠি
ঐক্যের মাপকাঠি হলো, সবাই শুধু আল্লাহর আনুগত্য করবে এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে। যখন মানুষ একে অপরের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে না, একে অপরকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা না করে, বরং সবাই শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করে, তখন এটি সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বড় নিদর্শন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং তোমরা সেই সব লোকের (অর্থাৎ ইহুদি ও নাসারার) মতো হয়ো না, যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলি আসার পরও পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এবং আপসে মতভেদ সৃষ্টি করেছিল। এরূপ লোকদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৫)
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গের প্রভাব
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গে মানুষের মনে এই গুণ তৈরি হয় যে সে অন্য মুসলিমকে মুসলিম হিসেবে মেনে নেয় এবং এতটাও নরম হয় না যে কুফরকে কুফর বলতে দ্বিধা করে।
ইসলামের শিক্ষা হলো, ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা। আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করে বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকাই মুমিনের কর্তব্য। প্রত্যেক মুমিনের উচিত নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
0 notes
allahisourrabb · 1 day ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
youtube
youtube
youtube
মুসলিম উম্মাহর ঐক্য 
আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘আর সবাই মিলে আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করো এবং বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
এই আয়াতে আল্লাহ তাআলা মুমিনদের ঐক্যবদ্ধ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এবং বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকতে বলেছেন। মূলনীতি হলো, প্রত্যেক মুমিনকে নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে প্রাধান্য দিতে হবে। যখন সবার লক্ষ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি, তখন মতপার্থক্য ও বিভেদের অবকাশ থাকবে না।
মতপার্থক্য ও বিভেদের মধ্যে পার্থক্য
মানুষের স্বভাব ও চিন্তাধারা ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় মতপার্থক্য স্বাভাবিক। তবে মতপার্থক্য তখনই গ্রহণযোগ্য, যখন সবার মূলনীতিতে ঐক্য থাকে, কিন্তু শাখাগত বিষয়ে ভিন্ন মত থাকে। যেমন—ফিকহের ক্ষেত্রে ইমামরা বিভিন্ন মত দিয়েছেন, কিন্তু সবার লক্ষ্য ছিল কোরআন-সুন্নাহের অনুসরণ।
অন্যদিকে, বিভেদ বা বিচ্ছিন্নতা তখনই সৃষ্টি হয়, যখন কেউ সত্যকে অস্বীকার করে এবং নিজের মতামত চাপিয়ে দিতে জিদ ধরে।
দ্বিনের মৌলিক বিষয়গুলোর প্রতি ঈমান রাখা অপরিহার্য। আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশকে অস্বীকার করা, আখিরাতকে অস্বীকার করা বা দ্বিনের কোনো মৌলিক বিষয়কে প্রত্যাখ্যান করা—এসবই বিভেদ সৃষ্টি করে, যা কুফরের শামিল। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণকে অস্বীকার করে এবং আল্লাহ ও তাঁর রাসুলগণের মধ্যে পার্থক্য করতে চায় ও বলে, আমরা কতক (রাসুল)-এর প্রতি তো ঈমান রাখি এবং কতককে অস্বীকার করি, আর (এভাবে) তারা (কুফর ও ঈমানের মাঝখানে) মাঝামাঝি একটি পথ অবলম্বন করতে চায়। এরূপ লোকই সত্যিকারের কাফির।
আর আমি কাফিরদের জন্য লাঞ্ছনাকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।’ (সুরা : নিসা, আয়াত : ১৫০-১৫১)
ঐক্যের মর্মার্থ
ঐক্য মানে এই নয় যে সবাই একই পদ্ধতিতে আমল করবে। বরং ঐক্য হলো, সবাই আল্লাহর বিধান ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহকে কেন্দ্রীয় স্থান দেবে। প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের যোগ্যতা ও ক্ষমতা অনুযায়ী খালেস মনে আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর আনুগত্য করবে। যদি কেউ আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে গিয়ে রাসুল (সা.)-এর মর্মার্থ অনুযায়ী সঠিক ব্যাখ্যা করে এবং তা দ্বিনের মৌলিক নীতির বিরোধী না হয়, তবে তার ব্যাখ্যা সঠিক।
তবে এটাও মনে রাখা জরুরি যে একজনের ব্যাখ্যা যেমন হতে পারে, অন্যজন তার চেয়ে উত্তম ব্যাখ্যা দিতে পারে। এটি বিভেদ নয়, বরং এটি এমন একটি পার্থক্য, যা উম্মতের জন্য রহমতস্বরূপ। 
ইসলামের শিক্ষা ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা
ইসলাম মানুষের হৃদয়কে ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করেছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার নিয়ামতের কথা স্মরণ করো, যখন তোমরা পরস্পর শত্রু ছিলে, তখন আল্লাহ তোমাদের হৃদয়কে এক করে দিলেন এবং তাঁর রাসুল (সা.)-এর মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন তৈরি করলেন।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৩) 
ইসলাম আগমনের আগে আরব সমাজে গোত্রীয় দ্বন্দ্ব ও হানাহানি ছিল নিত্যদিনের ঘটনা। কিন্তু ইসলাম তাদেরকে একত্র করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করল। তারা পরস্পর শত্রু থেকে পরস্পর ভাই হয়ে গেল। 
ঐক্যের মাপকাঠি
ঐক্যের মাপকাঠি হলো, সবাই শুধু আল্লাহর আনুগত্য করবে এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হবে। যখন মানুষ একে অপরের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে না, একে অপরকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা না করে, বরং সবাই শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে কাজ করে, তখন এটি সত্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বড় নিদর্শন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং তোমরা সেই সব লোকের (অর্থাৎ ইহুদি ও নাসারার) মতো হয়ো না, যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট নিদর্শনাবলি আসার পরও পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল এবং আপসে মতভেদ সৃষ্টি করেছিল। এরূপ লোকদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১০৫)
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গের প্রভাব
আল্লাহওয়ালাদের সংসর্গে মানুষের মনে এই গুণ তৈরি হয় যে সে অন্য মুসলিমকে মুসলিম হিসেবে মেনে নেয় এবং এতটাও নরম হয় না যে কুফরকে কুফর বলতে দ্বিধা করে।
ইসলামের শিক্ষা হলো, ঐক্য, ভ্রাতৃত্ব ও ভালোবাসা। আল্লাহর রজ্জুকে শক্তভাবে ধারণ করে বিভেদ-বিচ্ছিন্নতা থেকে দূরে থাকাই মুমিনের কর্তব্য। প্রত্যেক মুমিনের উচিত নিজের ব্যক্তিগত মতামত ত্যাগ করে শুধু আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)-এর নির্দেশ অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা।
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
ঐক্য ও বিভেদ নিয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
0 notes
srabonsdiary · 1 day ago
Text
Teleportation এবং মনস্তত্ত্ব
Teleportation শব্দটার সঙ্গে কি তুই পরিচিত?না।Talekinetics শব্দটা শুনছিস?না।Telepathy?হ্যাঁ শুনেছি। যতদূর জানি এর মনে হচ্ছে মানসিকভাবে একজনের সঙ্গে অন্য আরেকজনের যোগাযোগ।দ্বীপ দা কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে বললেন, ঠিকই শুনেছিস। ধারণা করা হয়, যখন মানুষ ভাষা আবিষ্কার করেনি। তখন তারা টেলিপ্যাথির মাধ্যমে যোগাযোগ করতো। মানুষের কাছে ভাষা আসার পর টেলিপ্যাথিক ক্ষমতা নষ্ট হতে শুরু করে।আমি বললাম, তুমি কি…
0 notes
babameyechoti · 14 days ago
Text
মায়ের সাথে গ্রুপ করা চটি গল্প
মায়ের সাথে গ্রুপ করা চটি গল্প
এই গল্পের প্রথম পর্ব মা বাড়া চোষা বন্ধ করে আমার দিকে তাকিয়ে এক বার চোখ টিপ মেরে বললো, আমার কিন্তু একটু শক্ত পছন্দ।
যেই কথা সেই কাজ। আমি মায়ের কোমর শক্ত করে ধরে একটা জোর চাপে নিজের মোটা বড় বাড়াটা মায়ের ভেজা উষন গুদে পুরে দিতেই মা একটা জোরে চিতকার দিল। মায়ের সাথে গ্রুপ করা চটি গল্প
Tumblr media
আমি জোরে জোরে মাকে ঠাপাতে লাগলাম আর ঠাপের তালে মায়ের বিসাল স্তন নাচতে লাগলো। স্তন গুলো ডি বা ডাবল ডি কাপ হবে। রাকিব আর সুশীল এখনও পালা করে মায়ের মুখ চুদছে আর মা নিজের দুই হাত দিয়ে নিজের গোলাপি বোঁটা দুটো টানছে। সে এক অপুর্ব দৃশ্য। এমন সময় রাকিব আর ধরে রাখতে পারলো না। তার বাড়া ফাটিয়ে মায়ের মুখ ভরে পুরুষ বীজ বেরুতে লাগলো। আমার বেষ্যা মা আরো জোরে চুষে সব মাল গিলে ফেললো। এই দৃষ্য দেখে আমিও আর পারলাম না। আমার পুরুষাঙ্গ থেকে কামানের মত বীজ ছুঠতে লাগলো। এত মাল আমার কখনও পড়েছে বলে মনে হলো না। মায়ের গুদ উপচে রস চু্য়ে চুয়ে পড়তে লাগলো।রাকিবের বরাবরই কথা বেশি কাজ কম।সে একটা সোফায় বসে পড়লো। সুশীলের দিকে তাকাতেই আমাকে বললো, ভোদার যা অবস্থা করসিস। কী আর । রাবার লাগাবো। সুশীল মায়ের হাত ধরে নিয়ে গেল একটা সোফার কাছে। নিজে সোফায় শুয়ে একটা কন্ডম এগিয়ে দিল মায়ের দিকে। মায়ের সাথে গ্রুপ করা চটি গল্প মা আগে নিজের আঙুল দিয়ে আমার কিছু মাল নিজের গুদ থেকে বের করে, তারপর একেবারে পেশাদার মাগির মত, সুশীলে বাড়াটা দু একবার চেটে তাতে কন্ডম পরিয়ে দিল। এর পর, সোফার ওপর উঠো নিজের গুদটা গলিয়ে দিল শুশীলের লম্বা বাড়াটার ওপর। কাউগার্ল কায়দায় চিতকার করে মা সুশীলকে চুদতে লাগলো। সুশীল একটু উঁচু হয়ে মায়ের দুধ কামড়াতে শুরু করলো। আমার মনের খিদা এখনও মেটেনি।আমি মায়ের পাছার পেছনে দাড়িয়ে মায়ের নিতম্ব টিপতে লাগলাম। তারপর পাছা ফাক করে একটু থুতু দিয়ে ভেজাতে শুরু করলাম জায়গাটা। এর পর প্রথমে একটা, তার পর দুটো আঙুল পুরে দিলাম মায়ের পষ্চাতে। মা একটু হুংকার করে বললো,এক সাথে দুটো? পারবো না। তোমরা এত বড়। কিন্তু আমার সিধ্যান্ত নেওয়া শেষ। আমি মায়ের পাছা শক্ত করে ধরে নিজের বাড়াটা পুটকিতে ঢুকিয়ে দিলাম একটু জোর করেই। মা, ও রে বাবা, বলে জোরে চিতকার করে উঠতেই আমি আর সুশীল সমানে চুদতে লাগলাম। ঠাপের জরে মায়ের পাছা সহ দেহের বিভিন্ন জায়গা লাল হতে শুরু করেছে। আমি একটু ঝুকে মায়ের ভরাট মাই দুটো নিজের হাত দিয়ে ডলতে লাগলাম। এভাবে চললো প্রায় ৫ মিনিট। একটু পরে সুশীল জোরে হুংকার দিয়ে ঠাপানো বন্ধ করে দিল আস্তে আস্তে। আমি মায়ের গোয়া থেকে বাড়াটা বের করে মা কে উলটিয়ে সুশীলের বুকের ওপর শুইয়ে দিয়ে মায়ের বুকের ওপরে মাল ফেলতে লাগলাম। মায়ের বিরাট স্তন গুলো আমার বীযের থকথকে সাদা রসে ঢেকে গেল। মা নিজের দু হাত দিয়ে সারা গায়ে সেই রস মাখতে লাগলো।আমি হাপাতে হাপাতে জামা কাপড় পরতে লাগলাম। মা সুশীলের কোল থেকে নেমে নিজের কাপড় গুলো তুলে নিতে নিতে হঠাৎ আমার কাছে এসে বললো তামাসার ছলে, আপনারা যে এভাবে আমার মত একটা মহিলাকে লাগাচ্ছেন আপনাদের মারা জানলে কী বলবে? বলে জোরে জোরে হাসতে শুরু করলো।আমি একটু হেসে বললাম, আমার মা নেই। রাকিব মায়ের উরুতে হাত বোলাচ্ছিল। আমার দিকে হেসে ইশারায় আমাদেরকে ডাকলো। সুশীল গিয়ে মায়ের অন্য পাশে বসে, মায়ের কাঁধে একটা হাত রেখে আস্তে আস্তে ডলতে লাগলো। মায়ের পরনে আজকে একটা বিদেশী কালো রঙের গাউন যেটা হাটুর একটু নিচ পর্যন্ত আসে। মায়ের দেহের চাপে গাউনটা ফেটে যাবে মনে হচ্ছিল। বুকের আশপাশটা টান টান হয়ে আছে। সুশীলে হাত একটু একটু করে নিচে নামতে লাগলো, আর রাকিব নিজের ঠোট বসালো মায়ের ঠোটে। আমার খুব লজ্জা লাগা উচিত ছিল জানি, কিন্তু তেমন কিছুই আমি বোধ করলাম না। হঠাৎ মা দাড়িয়ে আমার দিকে পেছন ফিরিয়ে, ওদের দুজনকেউ হাত ধরে দাড় করালো। সুশীল মায়ের পেছনে দাড়িয়ে গাউনের জিপারে মুখ দিয়ে সেটা দাত দিয়ে ধরে নিচে নামাতে শুরু করলো। রাকিব আমাকে বললো, তানভীর এদিকে আয় । একটু ধরে দেখ নাহলে বুঝতে পারবি না কী মিস করছিস। আমি মায়ের সামনে দাড়াতেই নাসরীন জরে হেসে বললো, তোমাকে দেখতে একজনের মত লাগছে। আমার এক নুনুকাটা অপদার্থ এক্স-হাজব্যান্ডের সাথে তোমার চেহারার মিল আছে যদিও তুমি অনেক বেশি হ্যান্ডসাম। আমার প্যান্টের ওপর হাত দিয়ে বললো, তোমার বাড়াটাও অনেক বড় নিশ্চয়। এমনই মা যে নিজের ছেলেকেও চিনতে পারে না। আমার মনের দ্বিধাটা কেটে গেল।আমি মায়ের কাঁধ থেকে আস্তে আস্তে গাউনটা সরিয়ে দিতে লাগলাম। সুশীলের জিপার খোলা শেষ। কাঁধের কাপড়টা সরাতেই মায়ের ফর্সা গাটা সবার চোখের সামনে বের করে গাউনটা কোমরের কাছে জড়ো হলো। বেরিয়ে পড়লো কালো লেসের ব্রাতে কোনো রকমে আটকে থাকা মায়ের ফর্সা বিসাল স্তন গুলো। আমি আর সময় নষ্ট না করে মুখ বসালাম সেখানে আর ব্রার ওপর দিয়ে কামড়াতে লাগলাম। রাকিব হাটু গেড়ে বসে গাউনটা মাজা থেকে টেনে নামাতে শুরু করলো। সুশীল নিজের প্যান্টটা খুলে মায়ের পাছার ফাকে নিজের বাড়াটা ঘসতে লাগলো। একটা মা তার ছেলেকে দিয়ে নিজের দুধ চাটাচ্চে আর সেই ছেলের বন্ধুরা মায়ের পাছাই নুনু ঘসছে।কেন জানি কথাটা চিন্তা করতেই আমার মনে একটা উত্তেজনা সৃষ্টি হলো আর আমার পুরুষাঙ্গ একটু নেচে উঠলো। মায়ের সাথে গ্রুপ করা চটি গল্প
0 notes
soumenmaiti-blog · 21 days ago
Text
বেহালা, যাদবপুরের পর এবার গড়িয়া ঢালাই ব্রিজ, দুর্ঘটনার কবলে একের পর এক অটো ! মর্মান্তিক পরিণতি
কলকাতা : বেহালা, যাদবপুরের পর এবার গড়িয়া ঢালাই ব্রিজ, ফের শহরে পথ দুর্ঘটনা। বেপরোয়া ম্যাটাডোরের ধাক্কায় উল্টে গেল যাত্রীবাহী একটি অটো। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে আরও ৩টি অটো । দুর্ঘটনায় অটো চালক-সহ ছয় জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনার পর ম্যাটাডোরের চালক পলাতক। ঘটনা কী ? ঢালাই ব্রিজ শহরের অন্যতম ব্যস্ততম এলাকা। দিনভর এখান দিয়ে প্রচুর গাড়ি যাতায়াত করে। এদিন সকাল ৯টা নাগাদও একই…
0 notes
dorshok24 · 24 days ago
Text
গরু চুরির অভিযোগে যুবদল নেতাকে বহিষ্কার করল বিএনপি | Dorshok24
গরু চুরির অভিযোগে বিএনপির যুবদল নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। অভিযুক্ত চোরদের একজনের দাবি, তার ফাঁসি হলে সহযোগীদেরও একই শাস্তি দিতে হবে। বিস্তারিত জানতে দেখুন ভিডিও।
0 notes
quransunnahdawah · 12 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
শিরক সবচেয়ে নিকৃষ্ট জঘন্যতম মহাপাপ
youtube
youtube
youtube
শিরক: নিকৃষ্ট জঘন্যতম মহাপাপ
তওবা ছাড়া যা হয়না মাফ
Shirk: The worst heinous sin that is not forgiven without repentance
শিরক কাকে বলে?
শিরক শব্দের অর্থ-অংশীদারিত্ব,অংশিবাদ,মিলানো, সমকক্ষ করা, সমান করা, শরিক করা, ভাগাভাগি করা। ইংরেজীতে Polytheism (একাধিক উপাস্যে বিশ্বাস), Associate,partner. বিশ্বাসগতভাবে,আমলগতভাবে আল্লাহর সাথে ইবাদতের ক্ষেত্রে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে আল্লাহর অংশিদার/সমতুল্য বা সমান বানানোকে/করাকে শিরক বলে।
'শির্ক' আরবি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ শরিক করা, অংশীদার মনে করা, সমকক্ষ মনে করা ইত্যাদি।
'শির্ক' এর সংঙ্গাঃ-
ইসলামী পরিভাষায় আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে আল্লাহর কোনো বিষয়ে আল্লাহর সমকক্ষ মনে করা বা আল্লাহর প্রাপ্য কোনো ইবাদত আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য পালন করা বা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ডাকাকে শিরক বলা হয়। এক কথায় আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট কোনো বিষয় অন্য কাউকে অংশীদার বানানোই শিরক ।'
শিরক: (আল্লাহ ব্যতীত অন্যদের প্রতি আল্লাহ নির্দেশিত শ্রদ্ধা)। শিরকঃ ক. আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ব্যতীত কোন ব্যক্তি বা অন্য কিছুর ইবাদত করা। খ. আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ব্যতীত কোন ব্যক্তি বা জীবের নামে কুরবানী করা বা কোন মানত করা।
ইসলামে শিরক শব্দটি মূর্তিপূজা বা বহুদেবতাকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যার অর্থ দেবতা, বা দেবতা, দেবতা বা আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর উপাসনা। শিরকবাদের বিপরীতে, ইসলাম তাওহীদে (আল্লাহর একত্ব) অন্তর্ভুক্ত কঠোর একেশ্বরবাদ প্রচার করে, অর্থাৎ, আল্লাহ অবিভাজ্য এক, অদ্বিতীয় এবং পরম।
ইসলামে শিরক সবচেয়ে জঘন্য পাপ। শিরক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছে সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজ। কারণ এটি একজনের (আল্লাহর প্রতি) ভালবাসাকে হ্রাস করে এবং যাকে সে তার (আল্লাহর) সাথে শরীক করে তার কাছে তা স্থানান্তরিত করে... এবং নিঃসন্দেহে এটি একজন প্রেমিক তার প্রিয়জনের প্রতি সবচেয়ে বড় অপরাধ করতে পারে।
শিরক কয় ধরনের ও কি কি
প্রকারভেদ
আল্লাহ্‌র সত্তার সাথে শিরক করা (আত-তাওহিদুর রুবুবিয়াহ্‌র বিপরীত)। যেমন: আল্লাহ্‌র স্ত্রী, পুত্র, কন্যা আছে বলে বিশ্বাস করা।
আল্লাহ্‌র ইবাদতে শিরক করা (আত-তাওহিদুল উলুহিয়্যাহ্‌র বিপরীত)।
আল্লাহ্‌র গুণাবলিতে শিরক করা (তাওহিদুল আসমা ওয়াস-সিফাতের বিপরীত)।
youtube
youtube
শিরক কাকে বলে?
শিরক শব্দের অর্থ-অংশীদারিত্ব,অংশিবাদ,মিলানো, সমকক্ষ করা, সমান করা, শরিক করা, ভাগাভাগি করা। ইংরেজীতে Polytheism (একাধিক উপাস্যে বিশ্বাস), Associate,partner. বিশ্বাসগতভাবে,আমলগতভাবে আল্লাহর সাথে ইবাদতের ক্ষেত্রে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে আল্লাহর অংশিদার/সমতুল্য বা সমান বানানোকে/করাকে শিরক বলে।
শিরক কাকে বলে?
শিরক (আরবি: شرك) বলতে ইসলাম ধর্মে, পৌত্তলিকতা বা বহুঈশ্বরবাদ চর্চা করার পাপকে বুঝায়। অর্থাৎ শিরক হলো আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে উপাস্য হিসেবে নির্ধারিত করা বা তার উপাসনা করা। শাব্দিকভাবে এর দ্বারা এক বা একাধিক কোন কিছুকে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ও কর্তৃত্বের অংশীদার সাব্যস্ত করাকে বুঝায়। এটি তাওহিদের পরিপন্থী একটি বিষয়।
শিরক গুনাহ কি কি
শিরক (আরবি: شرك) বলতে ইসলাম ধর্মে, পৌত্তলিকতা বা বহুঈশ্বরবাদ চর্চা করার পাপকে বুঝায়। অর্থাৎ শিরক হলো আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে উপাস্য হি���েবে নির্ধারিত করা বা তার উপাসনা করা। শাব্দিকভাবে এর দ্বারা এক বা একাধিক কোন কিছুকে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ও কর্তৃত্বের অংশীদার সাব্যস্ত করাকে বুঝায়।
শিরক তিন প্রকার কি কি?
শিরকের রূপ শিরক দুটি শ্রেণীতে বিভক্ত: শিরক আল আকবর ( আরবি : شِرْك ٱلْأَكْبَر ,: শিরক আল-আকবর ; । ' বৃহত্তর শিরক ' ): প্রকাশ্য এবং প্রকাশ্য শিরক আল-আসগর বা আল-শিরক আল-খাফি ( আরবি : شِرْك ٱلْأَصْغَر ,: শিরক আল-আসাগর 
youtube
youtube
youtube
শিরক কাকে বলে
শিরক নিকৃষ্ট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জঘন্যতম মহাপাপ
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 12 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
শিরক সবচেয়ে নিকৃষ্ট জঘন্যতম মহাপাপ
youtube
youtube
youtube
শিরক: নিকৃষ্ট জঘন্যতম মহাপাপ
তওবা ছাড়া যা হয়না মাফ
Shirk: The worst heinous sin that is not forgiven without repentance
শিরক কাকে বলে?
শিরক শব্দের অর্থ-অংশীদারিত্ব,অংশিবাদ,মিলানো, সমকক্ষ করা, সমান করা, শরিক করা, ভাগাভাগি করা। ইংরেজীতে Polytheism (একাধিক উপাস্যে বিশ্বাস), Associate,partner. বিশ্বাসগতভাবে,আমলগতভাবে আল্লাহর সাথে ইবাদতের ক্ষেত্রে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে আল্লাহর অংশিদার/সমতুল্য বা সমান বানানোকে/করাকে শিরক বলে।
'শির্ক' আরবি শব্দ যার আভিধানিক অর্থ শরিক করা, অংশীদার মনে করা, সমকক্ষ মনে করা ইত্যাদি।
'শির্ক' এর সংঙ্গাঃ-
ইসলামী পরিভাষায় আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে আল্লাহর কোনো বিষয়ে আল্লাহর সমকক্ষ মনে করা বা আল্লাহর প্রাপ্য কোনো ইবাদত আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জন্য পালন করা বা আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ডাকাকে শিরক বলা হয়। এক কথায় আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট কোনো বিষয় অন্য কাউকে অংশীদার বানানোই শিরক ।'
শিরক: (আল্লাহ ব্যতীত অন্যদের প্রতি আল্লাহ নির্দেশিত শ্রদ্ধা)। শিরকঃ ক. আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ব্যতীত কোন ব্যক্তি বা অন্য কিছুর ইবাদত করা। খ. আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ব্যতীত কোন ব্যক্তি বা জীবের নামে কুরবানী করা বা কোন মানত করা।
ইসলামে শিরক শব্দটি মূর্তিপূজা বা বহুদেবতাকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যার অর্থ দেবতা, বা দেবতা, দেবতা বা আল্লাহ ছাড়া অন্য কিছুর উপাসনা। শিরকবাদের বিপরীতে, ইসলাম তাওহীদে (আল্লাহর একত্ব) অন্তর্ভুক্ত কঠোর একেশ্বরবাদ প্রচার করে, অর্থাৎ, আল্লাহ অবিভাজ্য এক, অদ্বিতীয় এবং পরম।
ইসলামে শিরক সবচেয়ে জঘন্য পাপ। শিরক আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার কাছে সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজ। কারণ এটি একজনের (আল্লাহর প্রতি) ভালবাসাকে হ্রাস করে এবং যাকে সে তার (আল্লাহর) সাথে শরীক করে তার কাছে তা স্থানান্তরিত করে... এবং নিঃসন্দেহে এটি একজন প্রেমিক তার প্রিয়জনের প্রতি সবচেয়ে বড় অপরাধ করতে পারে।
শিরক কয় ধরনের ও কি কি
প্রকারভেদ
আল্লাহ্‌র সত্তার সাথে শিরক করা (আত-তাওহিদুর রুবুবিয়াহ্‌র বিপরীত)। যেমন: আল্লাহ্‌র স্ত্রী, পুত্র, কন্যা আছে বলে বিশ্বাস করা।
আল্লাহ্‌র ইবাদতে শিরক করা (আত-তাওহিদুল উলুহিয়্যাহ্‌র বিপরীত)।
আল্লাহ্‌র গুণাবলিতে শিরক করা (তাওহিদুল আসমা ওয়াস-সিফাতের বিপরীত)।
youtube
youtube
শিরক কাকে বলে?
শিরক শব্দের অর্থ-অংশীদারিত্ব,অংশিবাদ,মিলানো, সমকক্ষ করা, সমান করা, শরিক করা, ভাগাভাগি করা। ইংরেজীতে Polytheism (একাধিক উপাস্যে বিশ্বাস), Associate,partner. বিশ্বাসগতভাবে,আমলগতভাবে আল্লাহর সাথে ইবাদতের ক্ষেত্রে অন্য কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে আল্লাহর অংশিদার/সমতুল্য বা সমান বানানোকে/করাকে শিরক বলে।
শিরক কাকে বলে?
শিরক (আরবি: شرك) বলতে ইসলাম ধর্মে, পৌত্তলিকতা বা বহুঈশ্বরবাদ চর্চা করার পাপকে বুঝায়। অর্থাৎ শিরক হলো আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে উপাস্য হিসেবে নির্ধারিত করা বা তার উপাসনা করা। শাব্দিকভাবে এর দ্বারা এক বা একাধিক কোন কিছুকে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ও কর্তৃত্বের অংশীদার সাব্যস্ত করাকে বুঝায়। এটি তাওহিদের পরিপন্থী একটি বিষয়।
শিরক গুনাহ কি কি
শিরক (আরবি: شرك) বলতে ইসলাম ধর্মে, পৌত্তলিকতা বা বহুঈশ্বরবাদ চর্চা করার পাপকে বুঝায়। অর্থাৎ শিরক হলো আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে উপাস্য হিসেবে নির্ধারিত করা বা তার উপাসনা করা। শাব্দিকভাবে এর দ্বারা এক বা একাধিক কোন কিছুকে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব ও কর্তৃত্বের অংশীদার সাব্যস্ত করাকে বুঝায়।
শিরক তিন প্রকার কি কি?
শিরকের রূপ শিরক দুটি শ্রেণীতে বিভক্ত: শিরক আল আকবর ( আরবি : شِرْك ٱلْأَكْبَر ,: শিরক আল-আকবর ; । ' বৃহত্তর শিরক ' ): প্রকাশ্য এবং প্রকাশ্য শিরক আল-আসগর বা আল-শিরক আল-খাফি ( আরবি : شِرْك ٱلْأَصْغَر ,: শিরক আল-আসাগর 
youtube
youtube
youtube
শিরক কাকে বলে
শিরক নিকৃষ্ট সবচেয়ে নিকৃষ্ট জঘন্যতম মহাপাপ
0 notes