#ইসলামী শাসন
Explore tagged Tumblr posts
dorshok24 · 12 days ago
Text
0 notes
rashedrean · 5 months ago
Video
youtube
মাথা ব্যথার কারন।সেভেন সিস্টার্স,বঙ্গোবসাগর,টাকা পাচার,ইসলামী শাসন,জাতীয...
0 notes
adarshanari · 5 months ago
Text
বর্তমান পরিস্থিতিতে মাজার ভাঙ্গা জায়েজ নেই
বর্তমান পরিস্থিতিতে মাজার ভাঙ্গা জায়েজ নেই
মুফতি আফফান বিন শরফুদ্দীন বর্তমান পরিস্থিতিতে গণহারে মাযার ভাঙা নবী সা. এর আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক ও জায়েজ নেই। প্রয়োজনে পাহারা দেয়া আবশ্যক। রাসূলুল্লাহ সা. পূর্ণ ইসলামী শাসন ও নিরংকুশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার আগে সাহাবাদেরকে ঢালাওভাবে মক্কার মূর্তি ভাঙতে উৎসাহিত করেননি। বরং তিনি তার জীবদ্দশায় সাধারণত শুধুমাত্র সেসব অঞ্চলের মূর্তি ও শিরকের আখড়াগুলো ভাঙার নির্দেশ দিয়েছেন যেখানে তিনি বা তার…
0 notes
kalerkothon · 5 months ago
Text
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী: ইতিহাস ও বর্তমান প্রেক্ষাপট
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি রাজনৈতিক দল। এটি বাংলাদেশে একটি ইসলামি আদর্শের দল হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৪১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। দলটি ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে। জামায়াত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যসেবা এবং সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্প পরিচালনা করে। দলটির রাজনৈতিক কার্যক্রম অনেক বিতর্ক সৃষ্টি করেছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় জামায়াতের ভূমিকা বিশেষভাবে বিতর্কিত। দলটির নেতারা যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে বিচারাধীন। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি প্রভাবশালী অবস্থান ধরে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে। দলটি সমর্থকদের মাধ্যমে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। জামায়াত ধর্মীয় শিক্ষা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রচারের ওপর গুরুত্ব দেয়।
Tumblr media
প্র��রম্ভিক দিনগুলি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি রাজনৈতিক সংগঠন। তাদের প্রারম্ভিক দিনগুলি ছিল চ্যালেঞ্জিং ও প্রেরণাদায়ক। এই সময়ে তারা বিভিন্ন কার্যক্রম শুরু করে।
প্রতিষ্ঠা ও লক্ষ্য
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪১ সালে। তাদের মূল লক্ষ্য ছিল ইসলামি আদর্শ প্রতিষ্ঠা করা। মাওলানা আবুল আ'লা মওদুদী ছিলেন এর প্রতিষ্ঠাতা। তিনি বিশ্বাস করতেন, ইসলামি জীবনব্যবস্থা সমাজে শান্তি আনতে পারে।
প্রথম দিকের কার্যক্রম
প্রারম্ভিক সময়ে, জামায়াতে ইসলামী বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় কার্যক্রম শুরু করে। তারা শিক্ষার প্রসারে কাজ করেছিল। তারা বিভিন্ন স্কুল ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করে।
কার্যক্রম
বিবরণ
শিক্ষা
স্কুল ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা
ধর্মীয় শিক্ষা
কুরআন ও হাদিসের প্রচার
সমাজসেবা
অনাথালয় ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা
তারা ধর্মীয় শিক্ষা প্রচারের জন্য কুরআন ও হাদিসের ক্লাস চালু করে। এই কার্যক্রমগুলি সমাজে তাদের প্রভাব বিস্তার করতে সাহায্য করে।
ধর্মীয় শিক্ষা
সমাজসেবা
শিক্ষা প্রসার
তাদের সমাজসেবা কার্যক্রমের মধ্যে অনাথালয় ও হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা উল্লেখযোগ্য। এই কার্যক্রমগুলি মানুষকে সাহায্য করে এবং সংগঠনের প্রভাব বাড়ায়।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক দল। স্বাধীনতার পরে দলটি বিভিন্ন পর্যায়ে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়েছে। রাজনৈতিক উত্থান তাদের কর্মকাণ্ডের একটি উল্লেখযোগ্য অধ্যায়।
স্বাধীনতা পরবর্তী পর্যায়
স্বাধীনতার পর, জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ হয়েছিল। তবে ১৯৭৮ সালে দলটি আবার রাজনীতিতে ফিরে আসে। তারা ধীরে ধীরে দেশের বিভিন্ন অংশে সমর্থন লাভ করে।
১৯৮০-এর দশক দলটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তারা বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় কার্যক্রমের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ১৯৮৬ সালে, তারা প্রথম জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে।
আঞ্চলিক ও জাতীয় নির্বাচন
১৯৯১ সালের নির্বাচনে জামায়াতে ইসলামী উল্লেখযোগ্য সাফল্য পায়। তারা বেশ কয়েকটি আসন জয় করে। এতে তাদের রাজনৈতিক প্রভাব বৃদ্ধি পায়।
২০০১ সালের নির্বাচনে তারা আরও ভালো ফলাফল করে। দলের প্রার্থীরা বিভিন্ন আসনে বিজয়ী হয়। তাদের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়।
বিস্তারিত: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
0 notes
tawhidurrahmandear · 6 months ago
Text
Tumblr media
ছবিটা ইন্টারনেটে পেলাম। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর সংসদের সামনে হতে তোলা। কিছুদিন পর এই স্বাধীনতা আদৌ থাকবে কিনা সন্দেহ। যদি ইসলামী শাসনতন্ত্র কায়েম হয়, টিকটক যেমন থাকবে না, নারী নেত্রী হিসেবে খালেদা জিয়াও থাকবে না, কারণ ইসলামে "নারী নেতৃত্ব হারাম"। গরম কড়াইয়ের থেকে জ্বলন্ত চুলার মধ্যে সবাই পরল নাতো?
আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারের নিকট হতে দাবি আদায় এক, আর পুরো সরকারকে ফেলে দেয়া আরেক। রাষ্ট্র পরিচালিত হতে হলে কিছু নীতি ও আদর্শ প্রয়োজন, যা সাধারণত সংবিধানে উল্লেখ থাকে। বর্তমানে সংবিধানে অস্তিত্ব আছে বলে মনে হয় না। বাংলাদেশের ক্রুটিপূর্ন সংবিধানে অনেক ক্রান্তিকালীন নিয়মাবলী নাই। সাংবিধানিক গ্যাপ পূর্বেই ছিল।
চাকুরীর দাবিতে আন্দোলনে যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাদের আদর্শ কি আমরা জানি না। বি.এন.পি তার নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় ব্যস্ত। আর জামাতে ইসলাম তাই করছে। যদিও বি.এন.পি. আর জামাত একই জোটে, তাদের আদর্শের কোন মিল নাই।
এটা সম্ভবত আরেকটা আরব বসন্ত হবে। যেহেতু কোন আদর্শ নাই। পুরো বিষয়টা আচমকা হয়ে গেছে। মতবিরোধের সুযোগে ইউনুসকে সামনে রেখে মিলিটারি দীর্ঘদিন শাসন করতে পারে।
1 note · View note
badsha912 · 2 years ago
Text
আজ থেকে প্রায় ১৩০০ বছর পুর্বে আব্বাসীয় খিলাফতে ঈদে মিলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়া সাল্লাম পালন হত।
==================================
আজ থেকে প্রায় ১৩০০ বছর পুর্বে আব্বাসীয় খিলাফতে ঈদে মিলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়া সাল্লাম পালন হত।
আব্বাসীয় খিলাফতের খলীফা হারুন অর রশীদের আম্মা আল খায়যুরান(মৃত্যু ১৭২ হিজরি ২য় শতক /৭৮৯ খৃষ্টাব্দ – ৮ম শতক) হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত মুবারকের স্থানে ইবাদত বন্দেগী করার জন্য উন্মুক্ত করে দেন। যেখানে মুসলমানগণ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ঈদে মিলাদে হাবীবি(ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পালন করতেন।
সুত্রঃ
১. Encyclopaedia of Islam, Second Edition. Brill Online Reference Works
২. Mawlid or Mawlud”, Encyclopedia of Islam
The basic earliest accounts for the observance of Mawlid can be found in 8th-century Mecca, when the house in which Muhammad was born was transformed into a place of prayer by Al-Khayzuran (mother of Harun al-Rashid, the fifth and most famous Abbasid caliph)
Source: “Mawlid or Mawlud”., Encyclopedia of Islam, Second Edition. Brill Online Reference Works.
জেনে রাখা দরকার, আব্বাসীয় খিলাফত ইসলামী খিলাফতগুলোর মধ্যে তৃতীয় খিলাফত। আব্বাসীয় খিলাফত হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার চাচা হযরত আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়া আনহু উনার বংশধরদের কর্তৃক ১৩২ হি/৭৫০ খ্রিস্টাব্দে কুফায় প্রতিষ্ঠিত হয় যা ৬৫৬ হি/১২৫৮ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত শাসন ক্ষমতায় থাকেন। ৯২২ হি/ ১৫১৭ সালে ইহা বিলুপ্ত ঘোষনা করা হ��।
এ খিলাফত ইসলাম এবং মুসলমানগন উনাদের জন্য অনেক অবদান রেখেছেন।
এছাড়াও বাদশা হরুনুর রশীদের সময়কার ঘটনা যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, পবিত্র রবিউল আউয়াল শরীফ মাসে পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার সম্মানার্থে পবিত্র মীলাদ শরীফ মাসকে তাযীম করায় এক ব্যক্তি ওলী আল্লাহ হিসাবে আখ্যায়িত হয়েছিলেন,
আল্লামা সাইয়্যিদ আবু বকর মক্কী আদ দিময়াতী আশ শাফেয়ী রহমতুল্লাহি আলাইহি (ওফাত: ১৩০২ হিজরী) উনার বিখ্যাত “ইয়নাতুল ত্বলেবীন” কিতাবে বর্ণনা করেন, বর্ণিত রয়েছে, খলীফা হারুনুর রশীদের যামানায় (১৪৮-১৯৩ হিজরী) বছরা শহরের এক যুবক সে নফসের অনুসরন করে চলতো। শহরের লোকেরা নিন্দনীয় আমলের জন্য তাকে নিন্দার চোখে দেখতো। তবে যখন পবিত্র রবিউল আউয়াল শরীফ মাস আসতো, এই যুবক কাপড় ধৌত করতেন, সুগন্ধি ব্যবহার করতেন ও খারাপ কাজ থেকে বিরত থাকতেন। সেই সাথে ভালো খাবারের ব্যবস্থাও করতেন। এবং পবিত্র মীলাদ শরীফ উনার মাসে এ আমল লম্বা সময়ব্যাপী করতেন। অতপর যখন তিনি ইন্তেকাল করেন তখন শহরবাসীগণ গায়েবী আহ্বান শুনতে পান। সেখানে বলা হচ্ছিলো, হে বসরাবাসী! আপনারা আল্লাহ পাক উনার ওলীদের মধ্যে অর্ন্তভুক্ত একজন ওলীর জানাজায় শরীক হন। নিশ্চয়ই তিনি আমার কাছে খুবই প্রিয়। অতপর শহরবাসী উনার জানাজায় উপস্থিত হলেন এবং দাফন সম্পন্ন করলেন। উনারা (শহরবাসী) স্বপ্নে দেখলেন, উক্ত যুবক কারুকার্যপূর্ণ রেশমী কাপড় পরিহিত অবস্থায় ঘোরাফেরা করছেন। উনাকে জিজ্ঞাসা করা হলো, এ ফযিলত আপনি কি করে লাভ করলেন? তিনি বললেন, পবিত্র মীলাদ শরীফ উনাকে তাযীম করার কারনে।” (ইয়নাতুল ত্বলেবীন ৩য় খন্ড ৬১৩ পৃষ্ঠা ; প্রকাশনা: দারুল হাদীছ , কাহেরা, মিশর)
এখানে কয়েকটি বিষয় উল্লেখযোগ্যঃ
১. যখন আব্বাসীয় খিলাফত শুরু হয় তখন তাবেয়ী উনাদের যুগ। তার মানে তাবেয়ী উনাদের সময়ে ঈদে মিলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালিত হত।
২. খলিফা হারুন অর রশিদের আম্মা যেহেতু পালন করেছেন সেহেতু অন্যরাও পালন করেছেন। যা উপরে উল্লিখিত ঘটনাদ্বারা প্রমাণিত হয়।
৩. ইহা নতুন কোন আমল নয়, ইসলামের শুরু থেকেই পালিত একটি আমল। যা মূলত সুন্নাত মুবারক উনার অন্তর্ভূক্ত।
তথ্যসূত্রওঃ
১. https://goo.gl/IO9bCs
২. আল খায়যুরান – https://goo.gl/b7kpm5
৩. আব্বাসীয় খিলাফত –https://goo.gl/OYoCSl
৪. ইয়নাতুল ত্বলেবীন ৩য় খন্ড ৬১৩ পৃষ্ঠা ; প্রকাশনা: দারুল হাদীছ , কাহেরা, মিশর
sm40.com
sunnat.info
#90DaysMahfil
Tumblr media
0 notes
omarkhattabsblog · 3 years ago
Text
ইসলাম প্রতিষ্ঠাঃ গণতান্ত্রিক ইসলামপন্থীদের ভাবনায় সৃষ্ট ভ্রান্তি নিরসন–ড. ইয়াদ আল কুনাইবি
ﺑِﺴْــــــــــــــــﻢِﷲِﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦِﺍلرَّﺣِﻴﻢ ️█ ১যদি ধরেও নেওয়া হয় যে, পার্লামেন্ট কোনো ইসলামী আইন প্রয়োগে সম্মত হলো। তখন সে এই আইনগুলো থেকে ‘আল্লাহর শাসন’ গুণটি বাদ দিয়ে ‘জনগণের শাসন’ গুণটি যোগ করবে। যাতে এটি সংসদীয় ও সাংবিধানিক হয়।এই বিষয়টিকেই স্পষ্ট করে সংবিধানের তৃতীয় ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে, “ক্ষমতা শুধু জনগণের।” চতুর্থ ধারায় আবার বলা হয়েছে: “সমস্ত আইন প্রণয়ন করে প্রয়োগ করা হবে…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
neon-mine · 3 years ago
Text
আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ পর্বতের পাশের 'ঘোর' এলাকার ঘটনা।হ্যাঁ, ক্ষুধা ও অভাবের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে ৫৪ বছর বয়সী মহিলা রুহসানা সামিমি তাঁর দুই নাতনিকে বিক্রি করে দিতে চান একটি ৬ বছর বয়সী ও অন্যটি ৪ বছর বয়সী পরিবারের অন্যরা রুহসানাকেসমর্থন করেছে।
প্রশ্ন হলো,তালিবানরা তো আফগানিস্তানে পুরোপুরি ইসলামী শাসন কায়েম করেছে।আর সাথে সাথে ক্ষুধাও চলে এলো ! আহা,ইসলামী শাসনের কী মাহাত্ম্য!১০০ শতাংশ পরহেজগার মুসলিম দেশের নাগরিকরা নিশ্চয়ই আড়াই শতাংশ হারে যাকাত প্রদান করেন।তার সাথে ফিতরা প্রদান তো আছেই।যাকাত-ফিতরার অর্থ।দিয়ে ইসলামী সূত্র মেনে ইসলামী দেশ আফগানিস্তান নিজস্ব অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুস্থ- সবল রাখতে পারছে না?কেন কাফের-মুশরিকদের কাছে ভিক্ষা করতে হচ্ছে? মোহাম্মদীয় অর্থনৈতিক সূত্র কি তাহলে ডাহা ফেল করে বসল ?
ইসলামে মানুষ বিক্রি বৈধ।তা বলছিলাম কি, লুটপাট করা মানুষ বিক্রি বৈধ হলেও নিজের সন্তান বা অতি আপনজনকে বিক্রি করা কি বৈধ ?যদি বৈধ হয়,তাহলে কোনও প্রশ্ন নেই।আর যদি অনুমোদন না থাকে,তাহলে ওই মহিলার প্রতি ফতোয়া জারি করা হোক।
কি অদ্ভুত! আমেরিকা ২০ বছর ছিল-খাবারও।ছিল।ইসলাম এলো,খাদ্য চলে গেল।আফগানদের জন্য খোদা খাদ্য বাদ রেখে ইসলামকে পাঠাল খাওয়ার জন্য। খাও,খেতে থাক-পেট ভরে ইসলাম খাও। আর প্রতি বছর সন্তান জন্ম দিয়ে বিক্রি করতে থাকো।
এক কাজ করতে পারে আফগানরা।সন্তান বিক্রি করে ঘোড়া কিনুক।তারপর ইসলামী কেতা মেনে বাহিনী বানিয়ে আশেপাশের দেশগুলোতে ঝাঁপিয়ে পড়ে গণিমত সংগ্রহে মনোনিবেশ করুক।
আমেরিকা সৈন্য সরিয়ে কোথায় আঘাত করেছে,ইসলামী আফগানিস্তান বুঝে উঠতে পারছে তো ! না বোঝার সম্ভাবনাই প্রবল,মাথায় যে শুধুই ইসলাম 'কিলবিল' করছে !
সংগৃহীত ....
0 notes
peacetvarchive · 3 years ago
Video
youtube
তালেবান শাসন কি ইসলামী শাসন? জাকির নায়েক বাংলা লেকচার || Zakir Naik #A...
0 notes
islam-jindabad · 4 years ago
Text
যারা ইসলামী শাসন চান আল্লাহর দ্বীনকে বিজয় দেখতে...
0 notes
amarnews · 4 years ago
Text
‘ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েম হলে ধরে ধরে জবাই করা হবে’ – বক্তা ‘আটক’ - DesheBideshe
‘ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েম হলে ধরে ধরে জবাই করা হবে’ – বক্তা ‘আটক’ – DesheBideshe
ঢাকা, ১১ এপ্রিল – কওমি মাদ্রাসা শিক্ষক ওয়াসেক বিল্লাহ নোমানী এক ওয়াজ মাহফিলে মুসল্ল��দের সহিংসতায় উসকানি দেওয়ার অভিযোগে তাকে আটক করেছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। তবে কখন কোথা থেকে তাকে আটক করা হয়েছে তা জানা যায়নি। নোমানীকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে— এ কথা আনুষ্ঠানিকভাবে কেউ না দিলেও এসবি প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লিখেছেন, ‘নতুন কিছুর ঝাল বেশিই থাকে। তিনি একজন নব্য…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
thetinyworld · 4 years ago
Video
খলিফা হযরত ওমর রাঃ তাঁর ছেলেকে মদ পানের জন্য যে শাস্তি দেন ! ইসলামী শাসন...
0 notes
classynotes · 5 years ago
Text
সাইপ্রাস বিজয়ঃ পাশ্চাত্যের গালে সবচেয়ে বড় চপেটাঘাত
২০ শে জুলাই, ১৯৭৪ সাল!!!
ইঞ্জিনের শব্দে স্থলের অংকুরকণাও যেন প্রকম্পিত। পরক্ষণেই সাইপ্রাসের নীল আকাশের বুক চিরে শতশত বিমানের আগমণ। সেই সাথে ঈগলের ন্যায় ক্ষিপ্র গতিতে নেমে আসছে হাজার হাজার জানবায তার্কিশ প্যারাট্রুপার। দৃশ্যটি কোন একশন মুভির নয়। দৃশ্যটি সাইপ্রাসে চালিত মুসলিম গণহত্যার বিরুদ্ধে তুরস্ক সেনাবাহিনীর উদ্ধার অভিযান।
কৌশলগতভাবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই দ্বীপটি হযরত উসমান (রা) এর সময় থেকে মুসলমানদের অধীনে ছিল। কিন্তু ১৯ শতাব্দীর শেষের দিকে এই দ্বীপটি ব্রিটিশ বাহিনী উসমানী খলীফাদের কাছ থেকে দখল করে নেয়। এরপর থেকেই সেখানকার মুসলিমদের উপর চলে আসছিল অকথ্য নির্যাতন। পৃথিবীর নিপীড়িত অন্যান্য অঞ্চলের মতোই তাদের পাশে দাড়ানোর সাহসটুকুও করনি কোন দেশ।
ম্যাসাকার মূলত শুরু হয়েছিল ১৯৬৩ সাল থেকে। মুসলিম বিদ্বেষী গ্রীক সরকারের অত্যাচারে নাজেহাল সাইপ্রাসের মুসলিম সমাজ।
ঘটনার শুরু ৭৪ সালের জুলাই মাসে। ১৫ জুলাইতে ক্যু এর মাধ্যমে জাদরেল আর্মি শাসনের অধীনে আসে গ্রীস। এরপরই দ্বীপটিতে মুসলিমদের উপর নেমে আসে চরম মাত্রার নির্যাতন। পূর্বের মতো এবারও তুরস্ক চুপ থাকবে সেরকম একটি বিশ্বাস ছিল সকলের।
কিন্তু ক্ষমতায় তখন তুরস্কের ইসলামী আন্দোলন মিল্লি গুরুশ। ১১% ভোট অর্জন করার কারণে তুরস্কের প্রথমসারির সেক্যুলার দল CHP(৩৩%) এর সাথে কোয়ালিশন করে ক্ষমতার আসনে মিল্লি গুরুশ যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। দুই বিপরীত ��দর্শের দল জোটবদ্ধ ভাবে ক্ষমতায় রাজনীতির ইতিহাসে বিরল এবং একই সাথে যেকোন দেশের রাজনৈতিক ময়দানে তা থেকে শেখার অনেক কিছুই আছে। সকল গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় মিল্লি গুরুশের অধীনে জোটের শর্তানুযায়ী। দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ উপ-প্রধানমন্ত্রীর আসনে মিল্লি গুরুশের প্রতিষ্ঠাতা প্রফেসর এরবাকান।
সংসদকে মানাতে পারছিলেন না সাইপ্রাস অভিযানের ব্যাপারে। দিনকে দিন মুসলিমদের একের পর এক চিঠি আসছিল প্রফেসর এরবাকানের কাছে যে, আমাদের উদ্ধার করুন। কিন্তু সংসদ সায় না দিলে কিছু হচ্ছেও না। দল হিসেবে মিল্লি গুরুশের রাজনৈতিক দল মিল্লি সালামেত পার্টির পক্ষে এককভাবে সম্ভব নয় ডিসিশন নেয়া, কেননা ভোট মাত্র ১১% ও সংসদ সদস্য মাত্র ৪৮ জন।
অবশেষে সুযোগ এল। প্রধানমন্ত্রী বুলেন্ত এজেভিদ তখন ইংল্যান্ড সফরে। পদাধিকার বলে দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতা প্রফেসর এরবাকানের হাতে।
একমুহূর্ত দেরী না করে ১৯ শে জুলাই আদেশ দিলেন সেনাবাহিনীকে পুরোদমে সাইপ্রাসে আক্রমণ করতে। আক্রমণের পূর্বে জানবায ১০০ পাইলটকে ডেকে নিয়ে গেলেন একটি সম্মেলন কক্ষে।
সেখানে তাদেরকে জিহাদের গুরুত্ব এবং মজলুমের পাশে দাড়ানোর মহত্ব সম্পর্কে অনুপ্রাণিত করলেন।
সর্বশেষে প্রফেসর এরবাকান তাদের উদ্দেশ্যে বলেন- “আপনাদের অভিযানের সময় ভূমধ্যসাগরে অবস্থিত আমেরিকান রণতরী থেকে হুমকি আসতে পারে, এমনকি সরাসরি হামলাও হতে পারে। আপনাদের মধ্যে কারা সেই হুমকিকে প্রত্যাখ্যান করে, নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে, নিজের মজলুম ভাইদের জন্য জালিম আমেরিকার রণতরীতে হামলা করার দুঃসাহস দেখাতে পারবেন?? মনে রাখবেন আমরা এখানে সরাসরি আমেরিকার সাথে সঙ্ঘাতে যাচ্ছি। যারা দুঃসাহসী কেবলমাত্র তারাই হাত তুলুন। কেউ না চাইলে আমরা অন্য কাউকে তার জায়গায় রিপ্লেস করব। আমরা কোন বুযদীলকে নিয়ে যুদ্ধে যেতে চাই না।”
কনফারেন্স রুমে অবস্থিত ১০০ জন পাইলটের সকলেই হাত তুললেন। কনফারেন্স রুমের ভেতর অন্যরকম এক আধ্যাত্মিক পরিবেশ বিরাজ করছিল তখন। পাইলটদের কারও চেহারায় দৃঢ় প্রত্যয় কিংবা কারও চোখে আত্মবিশ্বাসের দ্যুতি বিচ্ছুরিত হচ্ছিল নতুবা কারও শরীরের মধ্যে দুঃসাহসের বিজলী খেলে যাচ্ছিল।
২০ শে জুলাই, শত শত প্যারাট্রুপারের কারণে সাইপ্রাসের আকাশের চিত্র হয়ে উঠেছিল অনন্যসাধারণ এক চিত্রকর্ম।
এরই মধ্যে আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনরি কিসিঞ্জার বুলেন্ত এজভিদকে বারংবার ��োন করে অপারেশন থেকে সরে আসার সরাসরি আদেশ দিচ্ছিলেন।
এজেবিদ মন্ত্রীসভার বৈঠক ডাক দিলেন। CHP এর মন্ত্রীদের অধিকাংশই ভয়ে কাবু। তাদের মতে- “স্বয়ং হেনরি কিসিঞ্জার ফোন করেছেন। এবার যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা দিতেই হবে।”
প্রফেসর এরবাকান মন্ত্রিসভার বৈঠকে উঠে দাড়ালেন। সকলকে উদ্দেশ্য করে তিনি বললেন- “ইসরাঈল আজ পর্যন্ত জাতিসংঘের কোন প্রস্তাবকে কী মেনে নিয়েছে? জাতিসংঘ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেই যে আমাদেরকে সেই একই সিদ্ধান্ত নিতে হবে এমন কোন কথা নেই। দেশ ও জাতির অস্ত্বিত্বের প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবকে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করার কোন যৌক্তিকতাই নেই।”
অবশেষে, আল্লাহর অশেষ রহমতে ৫০০ জন তরতাজা সৈনিকের রক্তের বিনিময়ে সাইপ্রাসের মুসলিমদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। এরকম একটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে মাত্র ৫০০ জন তার্কিশ সৈন্যের শাহাদাত প্রমাণ করে তৎকালীন সময়েও তার্কিশ সেনাবাহিনী কতটা যোগ্য ছ��ল। সেই সাথে ৭০০ গ্রীক সৈন্যকেও বন্দী করতে সক্ষম হয় তুরস্ক।
আজ সাইপ্রাসের ৪৬ তম বিজয় বার্ষিকী। বলা হয়ে থাকে, উসমানী খিলাফাতের পতনের পর এই প্রথম তুরস্কের সেনাবাহিনী কোন যুদ্ধে বিজয় লাভ করে।
আমেরিকা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সকল হুমকি এবং তাদের রণতরীকে উপেক্ষা করে সাইপ্রাসে অভিযানের নির্দেশ প্রদানকারী এবং সফলভাবে বিজয় অর্জনকারী ইসলামী আন্দোলনের অসীম সাহসী নেতা নাজমুদ্দিন এরবাকান প্রায় সময়ই বলতেন- ''আমেরিকা!! তো আমার কী? কিসের ইউরোপীয় ইউনিয়ন? আমরা হলাম সুলতান ফাতিহর উত্তরসূরি, আমরা ১০০০ বছর সমগ্র দুনিয়াকে শাসন করেছি। আমরা ইউরোপকে আলো দেখিয়েছি, ওদেরকে শিক্ষিত করেছি। আমরা আজও যদি কোরআনকে বুকে ধারন করে অগ্রসর হই, তাহলে কোন শক্তিই আমাদেরকে পরাভূত করতে পারবে না।''
(উল্লেখ্য, তুর্কি অধিকৃত সাইপ্রাসের পতাকা প্রফেসর এরবাকান নিজে তৈরী করেন এবং তা ছিল জায়োনিস্টদের প্রতি তার সরাসরি জবাব।)
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
0 notes
rdsyousufkhawaja · 5 years ago
Link
সুওয়াল - মাসিক মদীনা সেপ্টেম্বর/৯৫ইং সংখ্যায় নিম্মবর্ণিত প্রশ্নোত্তর ছাপা হয়- প্রশ্নঃ- ভোটের সংজ্ঞা কি? শরীয়তের দৃষ্টিতে ভোট পাওয়ার উপযুক্ত কে? কোন ফাসেক ব্যক্তিকে ভোট দিলে কি রকম অপরাধ হবে? উত্তরঃ- ভোট অর্থ কোন ব্যক্তি সম্পর্কে তার যোগ্যতা ও বিশ্বস্ততার বিষয় সাক্ষ্য প্রদান করা। জাতির নিতান্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদনকল্পে কোন ব্যক্তিকে ��ির্বাচিত করার কাজটা ভোটের মাধ্যমেই সমাধা করা হয়। সেমতে ভোটরূপ সাক্ষ্যটি বিবেচনার সাথে প্রয়োগ করা অত্যান্ত জরুরী। যদি কেউ জেনেশুনে কোন চরিত্রহীন বা অযোগ্য ব্যক্তিকে ভোট দেয়, তবে সে ব্যক্তি প্রথমতঃ একটি গুরুত্বপূর্ণ আমানতের খেয়ানত করলো, যা শরীয়তের বিচারে কবীরাগুণাহ্। দ্বিতীয়তঃ তার ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি যতগুলো অন্যায় কাজ করবে, সেসব অন্যায়ের ভাগীদার ভোট দাতাকে হতে হবে। এ কারনে দ্বীন ও শরীয়তের পরিপূর্ণ মাত্রায় অনুগত নয়, এরূপ ব্যক্তিকে ভোট দেয়া ইসলামী শরীয়তে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এখন আমার প্রশ্ন হলো- উক্ত উত্তরে ভোটকে আমানত ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ বলে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। আর অযোগ্য ব্যক্তিকে ভোট দেয়া আমানতকে খেয়ানত করা ও কবীরা গুণাহের কারণ বলা হয়েছে। উক্ত উত্তর কতটুকু শুদ্ধ হয়েছে, তা দয়া করে জানাবেন। জাওয়াব - মাসিক মদীনার উক্ত উত্তর সম্পূর্ণই কুফরী হয়েছে। কারণ হারাম কাজে উৎসাহিত করা, তাক্বীদ দেয়া ও হারাম কাজ না করাকে কবীরা গুণাহে আখ্যায়িত করা কুফরীর অন্তর্ভূক্ত। উত্তর তো সম্পূর্ণই কুফরী হয়েছে, আর প্রশ্নকারীর প্রশ্নও শুদ্ধ হয়নি। কারণ-  (১) গণতন্ত্র হচ্ছে- বিধর্মী (ইহুদী-নাসারা)দের প্রবর্তিত পদ্ধতি, যা আল্লাহ্ পাক-এর তরফ থেকে ওহীর দ্বারা নাযিলকৃত নয়। গণতন্ত্রের ইংরেজী হচ্ছে- উবসড়পৎধপু যা এসেছে গ্রীক উবসড়ং এবং কৎধঃড়ং থেকে। ‘ডেমস’ অর্থ জনগণ এবং ‘ক্রেটস’ অর্থ শাসন। আবার বাংলায় ‘গণ’ অর্থ জনগণ এবং ‘তন্ত্র’ অর্থ নিয়মনীতি বা পদ্ধতি। অর্থাৎ গণতন্ত্রে জনগণের নিয়ম-কানুন বা পদ্ধতি অনুযায়ী শাসন ব্যবস্থা বা সরকার পরিচালনা করা হয়।  অথচ আল্লাহ্ পাক তিনি সূরা মায়েদার ৪৯নং আয়াত শরীফে বলেন, “(হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি তাদের পারস্পরিক ব্যাপারে আল্লাহ্ পাক যা নাযিল করেছেন, সে অনুযায়ী ফায়সালা করুন এবং তাদের নফসের অনুসরণ করবেন না এবং তাদের থেকে সতর্ক থাকুন। মহান আল্লাহ্ পাক তিনি আপনার প্রতি যা নাযিল করেছেন, যেন তার কোন নির্দেশ থেকে তারা আপনাকে বিচ্যুত করতে না পারে বা কোন আদেশ সম্পর্কে ফিৎনায় ফেলতে না পারে। অতঃপর যদি তারা ফিরে যায়, তবে জেনে রাখুন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ্ পাক তিনি চেয়েছেন তাদেরকে তাদের কোন গুণাহের শাস্তি দিবেন এবং নিশ্চয়ই মানুষের মধ্যে অধিকাংশই ফাসেকের অন্তর্ভূক্ত।”  মহান আল্লাহ্ পাক তিনি সূরা বাক্বারার ১২০নং আয়াত শরীফে আরো বলেন, “(হে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) আপনি বলুন! নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার হিদায়েতই প্রকৃত হিদায়েত। আপনার কাছে ইল্ম (কুরআন শরীফ নাযিল হওয়ার ও ইসলাম) আসার পর যদি তাদের (বিধর্মীদের) নফ্সের (নিয়ম-��দ্ধতি) অনুসরণ করেন, তবে মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে আপনার জন্য কোন ওলী বা সাহায্যকারী নেই বা পাবেন না।” মহান আল্লাহ্ পাক তিনি সূরা মায়েদার ৪৪, ৪৫ ও ৪৭নং আয়াত শরীফে আরো বলেন, “মহান আল্লাহ্ পাক যা নাযিল করেছেন, সে অনুযায়ী যারা হুকুম বা ফায়সালা করে না, তারাই কাফির, জালেম ও ফাসেক।” উপরোক্ত আয়াত শরীফ দ্বারা এটাই প্রতীয়মান হয় যে, সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহ্ পাক উনার হুকুম মোতাবেক আমল করতে হবে। অন্যথায় মহান আল্লাহ্ পাক উনার তরফ থেকে যেমন সাহায্য ও অভিভাবক পাওয়া যাবেনা, তদ্রুপ ঈমানদার হিসাবেও থাকা যাবেনা।  শরীয়তে অর্থাৎ ইসলামে গণতন্ত্রভিত্তিক আন্দোলন সম্পূর্ণই হারাম। যা মহান আল্লাহ্ পাক তিনি কুরআন শরীফ-এর সূরা ইমরানের ১৯নং আয়াত শরীফে বলেন, “নিশ্চয়ই ইসলামই একমাত্র মহান আল্লাহ্ পাক উনার নিকট মনোনীত দ্বীন।” উক্ত সূরার ৮৫নং আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ্ পাক তিনি আরো বলেন, “যে ব্যক্তি দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্যকোন ধর্ম বা নিয়ম-নীতি তালাশ (অনুসরণ) করে, তার থেকে তা কখনই গ্রহণ করা হবেনা এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভূক্ত হবে।” মহান আল্লাহ্ পাক তিনি আরো বলেন, “তিনিই (আল্লাহ্ পাক) যিনি তার রসূল (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)কে হিদায়েত ও দ্বীনে হক্বসহ পাঠিয়েছেন, যেন সকল দ্বীনের উপর প্রাধান্য দান করেন। অর্থাৎ সকল দ্বীনের উপর প্রাধান্য দেন। আর সাক্ষ্যদাতা হিসেবে মহান আল্লাহ্ পাক তিনিই যথেষ্ট।” আর এ প্রসঙ্গে আহ্মদ ও বায়হাক্বী শরীফে হযরত জাবের রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু হতে বর্ণনা করা হয়েছে- তিনি বলেন, একদিন হযরত ওমর ফারুক আলাইহিস সালাম তিনি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নিকট এসে বললেন, হে আল্লাহ পাক উনার রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমরা ইহুদীদের নিকট থেকে কিছু কথা শুনি, যাতে আর্শ্চয্যবোধ করি, তার থেকে কিছু কি আমরা লিখে রাখবো? তখন হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বললেন, “হে ছাহাবা-ই-কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম! আপনারা কি ইহুদী-নাসারাদের মত (ইসলাম সম্পর্কে) দ্বিধাগ্রস্থ রয়েছে? নিশ্চয়ই আমি তোমাদের জন্য পরিপূর্ণ, উজ্জ্বল দ্বীন নিয়ে এসেছি। এমনকি ইহুদীদের নবী হযরত মুসা আলাইহিস সালামও যদি জীবিত থাকতেন, তবে উনার উপরও আমার দ্বীন মানা ওয়াজিব হতো।” উপরোক্ত আয়াত শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এর দ্বারা এ কথাই স্পষ্ট হয়ে উঠে যে, মহান আল্লাহ্ পাক উনার  নিকট একমাত্র ইসলামই গ্রহণযোগ্য, অন্যকোন ধর্ম বা নিয়ম-নীতি, পদ্ধতি গ্রহণযোগ্য নয়। আর ইসলাম ব্যতীত অন্যকোন নিয়ম-নীতি গ্রহণ করার অর্থই হচ্ছে- ইসলাম সম্বন্ধে দ্বিধাগ্রস্থ হওয়া। আর মহান আল্লাহ পাক উনার রসূল হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যামানায় অন্য কোন নবী-রসূল আলাইহিস সালামগণও যদি হায়াতে থাকতেন, তাহলে উনাদের উপর মহান আল্লাহ্ পাক উনার তরফ থেকে নাযিলকৃত কিতাব অনুযায়ী আমল না করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নির্দেশ মোতাবেক আমল করাই ওয়াজিব হতো। তাহলে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যারা সাধারণ উম্মত, তাদের পক্ষে এটা কি করে সম্ভব বা জায়েয হবে যে, তারা হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপর নাযিলকৃত দ্বীন ইসলামকে ত্যাগ করে ইহুদী-নাসারা, হিন্দু-বৌদ্ধ, মজুসী-মুশরিক তথা বিধর্মীদের মনগড়া প্রবর্তিত পদ্ধতি যেমন- গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র ইত্যাদি তন্ত্র-মন্ত্র ও মতবাদের অনুসরণ ও আমল করে এবং অন্যান্যগণকেও অনুসরণ ও আমল করার জন্য তাক্বীদ ও উৎসাহ প্রদান করে এবং এটাও বলে যে, তা (গণতন্ত্র ইত্যাদি) না করা কবীরা গুণাহের কারণ। একইভাবে ভোট প্রসঙ্গে বলা হয়েছে যে, “এটা আমানত- যা খেয়ানত করা কবীরা গুণাহের অন্তর্ভূক্ত।”   অথচ কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ, ইজমা ও ক্বিয়াস যা আহ্লে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের দলীল। তার যেকোন একটা দিয়েও কোন ব্যক্তির পক্ষে ক্বিয়ামত পর্যন্ত এটা প্রমাণ করা সম্ভব হবেনা যে, গণতন্ত্রে প্রচলিত নির্বাচনে দেয় ভোট শরীয়তের দৃষ্টিতে আমানত। এটা বলা সম্পূর্ণ কুফরী হয়েছে। আরো বলা হয়েছে, ভোট সাক্ষ্যস্বরূপ। অথচ এটাও শরীয়তের দৃষ্টিতে সাক্ষ্যের অন্তর্ভূক্ত হয়না। তথাপিও যদি আমরা মাসিক মদীনার কথা মোতাবেক সাক্ষ্য হিসেবে ধরে নেই, তাতেও কুফরী হয়ে যায়। কেননা নির্বাচনে পুরুষ ও মহিলার ভোটের মান সমান বলে সাব্যস্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ গণতন্ত্রে মহিলার সাক্ষ্য, পুরুষের সাক্ষ্যের সমান বলে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। অথচ মহান আল্লাহ্ পাক তিনি সূরা বাক্বারার ২৮২নং আয়াত শরীফে বলেন, “তোমরা পুরুষদের মধ্য হতে দু’জন সাক্ষী দাঁড় করাও। যদি দু’জন পুরুষ না পাওয়া যায়, তবে একজন পুরুষ ও দু’জন মহিলার সাক্ষ্য গ্রহণ কর। অর্থাৎ ইসলামে দু’জন মহিলার সাক্ষ্য একজন পুরুষের সাক্ষ্যের সমান। কিন্তু গণতন্ত্রে একজন মহিলার সাক্ষ্য একজন পুরুষের সমান। যা সম্পূর্ণ কুরআন শরীফের আয়াত শরীফের খিলাফ। গণতন্ত্রই যেখানে হারাম, সেখানে কি করে কোন মুসলমানের পক্ষে কুরআন শরীফের আয়াত শরীফের খিলাফ আমল করার জন্য অন্যান্য মুসলমানদেরকে তাক্বীদ দেয়া ও উৎসাহিত করা যেতে পারে? উল্লেখ্য, ইসলামে গণতন্ত্র হারাম হওয়া সম্পর্কে আমরা কিছুদিন পূর্বে একটা হ্যান্ডবিল ছাপিয়েছিলাম, যা আল বাইয়্যিনাতের ২৬তম সংখ্যার সুওয়াল-জাওয়াব বিভাগে হুবহু ছাপানো হয়েছে, তা সংগ্রহ করে পড়ুন। আরো বিস্তারিত জানতে হলে অপেক্ষায় থাকুন অতি শীঘ্রই আমরা মাসিক আল বাইয়্যিনাতের ফতওয়া বিভাগে বিস্তারিত ফতওয়া প্রদান করবো ইন্শাআল্লাহ্। আবা-২৮ গণতন্ত্র করা হারাম ফতোয়া ।   লিংক- ১ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post.html ২ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_2.html ৩ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_36.html ৪ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_83.html ৫ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_85.html ৬ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_8.html ৭ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_1.html ৮ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_87.html ৯ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_14.html ১০ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_4.html ১১ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_98.html ১২ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_52.html ১৩ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_42.html ১৪ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_18.html ১৫ .   https://khawajarazi.blogspot.com/2020/03/blog-post_45.html
0 notes
omarkhattabsblog · 3 years ago
Text
রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলাম সরিয়ে দেয়া হলে ইসলামবিদ্বেষীরা জিতে যাবে। তখন মুসলিমরা দাড়ি রাখতে পারবে না। টুপি পরতে পারবে না। বোরকাকে তাচ্ছিল্য করে জীবন্ত তাবু বলা হবে। নবীর (সাল্লাল্লাহু আলাহি ওয়া সাল্লাম) অবমাননাকারীদের জন্য শোক পালন হবে। তাদের 'শহীদ' আখ্যা দেয়া হবে, রাষ্ট্র জনগণের দেয়া ট্যাক্সের টাকা খরচ করে নিরাপত্তা দেয়া হবে অবমাননাকারীদের। রথযাত্রার প্রস্তুতিতে বিঘ্ন ঘটলে তারাবীর সময় মসজিদের মাইক বন্ধ করে দেয়া হবে। সঙ্গীতানুষ্ঠানে বিঘ্ন ঘটলে জুমার সময় মাইক বন্ধ করার দাবি উঠবে। কিন্তু এখন রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকার কারনে এগুলো হচ্ছে না।
.
তখন পাঞ্জাবি কিংবা হিজাব পড়ে আসলে ভার্সিটিতে ঢুকতে দেয়া হবে না। টাকনুর ওপর কাপড় থাকলে, ফোন ধরে হ্যালো না বলে সালাম দিলে উগ্রবাদী বলা হবে। পহেলা বৈশাখ, ভালোবাসা দিবস কিংবা গণতন্রের বিরুদ্ধে কথা বললে সেটাকে চরমপন্থা হয়ে যাবে। ইসলামী শাসন কিংবা খিলাফাহ চাইলে জঙ্গি ট্যাগ দেয়া হবে। বালেগ হবার পর কিন্তু ১৮ বছর হবার আগে বিয়ে দিলে সেটাকে হারাম বলা হবে। কিন্তু এখন এই এক লাইন থাকার কারণে আমরা এগুলো থেকে বাঁচতে পারছি।
.
এই লাইন বাদ গেলে মসজিদ-মাদ্রাসা ভেঙ্গে দেয়া হবে। কুরআন-হাদিসকে 'জঙ্গি বই' বলা হবে। ইসলামের আলোচনাকে উগ্রবাদী আলোচনা বলা হবে। কিন্তু এখন এই একটা লাইন থাকার কারণে আমরা এই ভয়াবহতা থেকে বাঁচতে পারছি। এই এক লাইন না থাকলে সব শেষ হয়ে যাবে।
.
উসমানীদের শাসন থেকে কামাল আতাতুর্কের শাসনে যাওয়া যেমন ভয়ঙ্কর ছিল, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকা আর না থাকার পার্থক্য তেমনই ভয়ঙ্কর। (অবশ্য আতাতুর্ক একেবারে খারাপ লোক ছিল না। ইসলামী রেনেসার মহান কবি, হাফ-মুজাদ্দিদ কাজী নজরুল ইসলাম তাকে নিয়ে কবিতা লিখেছে। কাজেই তার বিষয়টা ব্যাখ্যাসাপেক্ষ)।
.
তাই ইসলামবিদ্বেষীদের এই ঘৃণ্য প্রচেষ্টাকে রুখে দেয়া গেলে সেটা হবে এক অর্থে মুসলিম ও ইসলামের একটি বিজয়। লম্বা যুদ্ধের মধ্যে একটা ছোট লড়াই জেতার মতো।
.
আমি বিশ্বাস করি ইসলামবিদ্বেষীদের প্রচেষ্টা ভন্ডুল করে দিয়ে জননেত্রী এবং 'মহামান্য আদালত' দ্বীন ইসলামকে নুসরত করবেন এবং ইসলামের এই বিজয়ে ভূমিকা রাখবেন।
লেখক-শাইখ আসিফ আদনান হাফিঃ
-Follow: @ummahnosihot
0 notes
neon-mine · 3 years ago
Text
পশ্চিমা বিশ্ব কেন আফগানিস্তানে তালেবানদের ক্ষমতায় দেখতে চায়
==================================
গোটা পৃথিবীর মানব সভ্যতা এমন এক সুতোয় গেথে গেছে যে , সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ ছাড়া তার দুনিয়াতে টিকে থাকা অসম্ভব। যেমন বর্তমানে দুনিয়ায় প্রায় ৮০০ কোটি মানুষ, পৃথিবী এত ভার বইতে অক্ষম। অতিরিক্ত জনসাধারণের জন্যে যে বন জঙ্গল সাফ করা হয় এবং একই সাথে যে পরিমান কল কারখানা যান বাহনের জন্যে জ্বালানী পোড়ানো হয় তাতে যে কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হয় , তা অবশেষে বিশ্ব উষ্ণায়ন ঘটায় যা বর্তমানে সমগ্র বিশ্বে দৃশ্যমান। এই বিশ্ব উষ্ণায়নই বস্তুত: এখন গোটা বিশ্বের সামনে সবচাইতে বড় চ্যালেঞ্জ টিকে থাকার জন্যে। এর সমাধান কি ?
সমাধান হলো প্রথমে জন্মহার কমানো , দ্বিতীয়ত: কার্বন ডাই অক্সাইডের নি:সরণ কমানো। দ্বিতীয়টা করার জন্যে বিজ্ঞানের কল্যানে ইতোমধ্যেই বহু ধরণের বিকল্প জ্বালানী আবিস্কার করা হয়েছে। কিন্তু প্রথমটা কমানো অনেকটাই দু:সাধ্য। এর একটা বড় কারণ মানুষের ধর্মান্ধতা। ধর্মান্ধ মানুষ কোনভাবেই জন্ম নিয়ন্ত্রন গ্রহণ করতে রাজী নয়। দুনিয়ার মানুষদের মধ্যে সব চাইতে ধর্মান্ধতা বেশী মুসলিমদের মধ্যে। খৃষ্টান , হিন্দু বা বৌদ্ধরা তাদের ধর্মকে অতটা আকড়ে ধরে থাকে না , তাদেরকে বুঝালে তারা বোঝে এবং বাস্তবতার নিরিখে সেটা গ্রহণও করে, সেটা যদি তাদের ধর্ম বিরুদ্ধও হয়। কিন্তু মুসলমানদের ক্ষেত্রে সেটা খাটে না। তাদের এক কথা , সব কিছুই মানি , কিন্তু তাদের ধর্মের বাইরে কিছু হলে সেটা তারা মানবে না। ফলাফল, দুনিয়াতে মুসলমানদের মধ্যে জন্মহার সর্বাধিক। কারণ ইসলাম জন্ম নিয়ন্ত্রন অনুমোদন করে না। অল্প কিছু শিক্ষিত মানুষ ছাড়া বাকী মুসলমানরা কেউই জন্ম নিয়ন্ত্রন মানে না। দুনিয়ায় মুসলিমদের সংখ্যা কমপক্ষে ১৭০ থেকে ১৮০ কোটি আর তাদেরকে এমন ধর্মান্ধ রেখে মানবজাতির সামনে এগিয়ে যাওয়ার কোনই ��ুযোগ নেই। এমতাবস্থায় দুনিয়া কি তাহলে অতিরিক্ত জনসংখ্যার ভারে ধ্বসে পড়বে ? ধ্বংস হয়ে যাবে দুনিয়া থেকে মানব সভ্যতা ?
মানব সভ্যতাকে রক্ষা করার জন্যে তাই পশ্চিমারা একটা কৌশল বের করে। তারা দেখেছে মুসলমানদেরকে যতই কোরান হাদিস থেকে দেখানো হোক না কেন , যে এই ধর্ম আধুনিক যুগের জন্যে অচল , এই ধর্মকে আকড়ে ধরে থাকলে কোনভাবেই মানবজাতি সামনের দিকে এগোতে পারবে না , কিন্তু একটা মুসলমানও সেটা স্বীকার করে না , করবেও না । আর বাস্তব অবস্থা হলো , দুনিয়ার কোন মুসলমান দেশেই সত্যিকার ইসলাম কায়েম নাই তথা ইসলামী শাসন কায়েম নাই। সেই কারণে মুলমানদেরকে দেখানোও অসম্ভব যে সত্যিকার ইসলাম বা ইসলামী শাসন মোটেও যুগপযোগী নয়। অথচ আবার প্রতিটা মুসলমানই বিশ্বাস করে ইসলামই হলো সর্বযুগের জন্যে সর্বশ্রেষ্ঠ বিধান। সেই কারণে বাস্তবে যাতে মুসলমানরা সহিহ ইসলাম বা ইসলামী শাসন দেখতে পারে , সেই জন্যে নানা কায়দা করে ইরাক ও সিরিয়াতে পশ্চিমা দেশগুলো একটা ইসলামী খিলাফত প্রতিষ্ঠার সুযোগ করে দেয় নানা কৌশলে আবু বকর বাগদাদীর মাধ্যমে। সারা দুনিয়ার মুসলমানরাই তখন সেই ইসলামী শাসনকে বর্বর ও অসভ্য শাসন বলেছে।
কিন্তু দু:খের বিষয় হলো রাশিয়ার অযাচিত হস্তক্ষেপের কারণে সেটা ভেস্তে গেছে, সিরিয়াকে ইসলামী খিলাফত থেকে রক্ষার জন্যে তারা সামরিক শক্তি নিয়ে এগিয়ে আসে , অত:পর পশ্চিমা দেশগুলোও নিজেদের স্বার্থে সেই ইসলামী খিলাফতের ওপর আক্রমন চালিয়ে তাদেরকে ধ্বংস করে দেয়। এর ফলে বাকী মুসলমানরা সুযোগ পেয়ে যায় , সেই ইসলামী খিলাফত ছিল ইহুদি নাসারাদের ষড়যন্ত্র, যদিও দেখা গেছে , সিরিয়ায় আই এস (IS) এমন একটা কাজও করে নাই যা ইসলাম বিরোধী। কিন্তু তারপরেও খোদ মুসলমানরাই সেটার ভয়াবহতা দেখে সেটাকে ইহুদি নাসারাদের ষড়যন্ত্র বলে পাশ কাটিয়ে গেছে , স্বীকার করে নি যে সেটাই আসল ইসলাম।
এরপর পশ্চিমারা নতুন ফন্দি আটে। তারা পরিকল্পনা করে দুনিয়া ব্যাপী এমন একটা ইসলামী দলকে বেছে নিতে হবে , যাদের বিরুদ্ধে সাধারণ মুসলমানরা কোন অভিযোগ করে বলে না যে সেটা ইসলাম বিরোধী বা তারা ইহুদি নাসারাদের তৈরী। অন্য কথায় দুনিয়ার সকল মুসলমানদের কাছেই যারা সহিহ মুসলমান ও তাদের দল সহিহ মুমিন দল হিসাবে পরিচিত। একই সাথে এমন একটা দেশ বেছে নিতে হবে যেখানে সহিহ ইসলামী শাসন কায়েম হলে অন্য কোন দেশের তেমন ক্ষতি হবে না। ব্যস , সেটাই হলো আফগানিস্তান ও তার দল তালেবান।
আমেরিকা তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে সেখান থেকে সরে যাবে , কারণ তারা ভালোমতই জানে , আফগানিস্তানের সামান্য কিছু মানুষ ছাড়া বাকী সবাই তালেবান আদর্শে বিশ্বাসী ও কট্টর মুসলমান কারণ সে দেশে শিক্ষার হার খুবই কম। অধিকাংশ মানুষই এখনও মধ্য যুগীয় পরিবেশে বাস করে। সুতরাং তারা জানে যে সেখানে থেকে তারা সরে গেলে খুব দ্রুতই তালেবানরা ক্ষমতায় চলে যাবে এবং খাটি ইসলামী শাসন কায়েম করবে। সেটার লক্ষনও দেখা গেছে ইতোমধ্যেই। বহু যায়গাই তালেবানরা দখল করে নিয়েছে এবং সেসব অঞ্চলে শরিয়া প্রতিষ্ঠা শুরু হয়ে গেছে। তারা নারীদেরকে বাইরে কাজ করার উপর নিষেধাজ্ঞা জারী করছে , সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড বন্দ করে দিয়েছে। বস্তুত: পশ্চিমা দেশগুলো দুনিয়ার মুসলমানদের কাছে খাটি ইসলাম কি জিনিস , শরিয়া বিধান কি জিনিস , সেটা প্রকাশ করার জন্যেই আফগানিস্তান থেকে আমেরিকানরা তাদের সৈন্য সরিয়ে নিয়েছে।
আফগানিস্তানে তালেবানরা ক্ষমতায় গেলে পশ্চিমারা তাদের সাথে প্রায় সকল ধরণের ব্যবসা বানিজ্য বন্দ করে দেবে ,তাদেরকে সব রকম অর্থনৈতিক সহায়তা বন্দ করে দেবে , ফলাফল হাতে নাতে। দুনিয়ার সকল মুসলমানদেরকে কাছে সহিহ ইসলামী দল হিসাবে পরিচিত তালেবানদের প্রতিষ্ঠিত শরিয়া শাসন দেখতে পাবে মুসলমানরা হাতে নাতে। এর ফলেই যদি মুসলমানদের ইসলাম সম্পর্কে মোহ মুক্তি ঘটে। এটাই পশ্চিমাদের সর্বশেষ প্রজেক্ট আমার কাছে মনে হয়। যদি এতেও কাজ না হয় , তাহলে আগামী কয়েক বছরের মধ্যে গোটা মুসলিম দুনিয়ায় এমন কিছু ভয়াবহ ঘটনা ঘটবে যা কল্পনা করতেই শিউরে উঠতে হবে, এটা নিশ্চিত।
✍ Lalu Ostad
0 notes