#আধ্যাত্মিক
Explore tagged Tumblr posts
sadipsiddiqueriad · 2 months ago
Text
0 notes
sitadasi12345 · 7 months ago
Text
Tumblr media
0 notes
bijaybhgat · 11 months ago
Text
Tumblr media
0 notes
mukesh1992 · 1 year ago
Text
#2DaysLeft_For_AvataranDiwas
সন্ত ৰামপাল জী ��হাৰাজৰ নেতৃত্বত ভাৰত বিশ্বৰ নেতা হিচাপে প্ৰতিষ্ঠা হ’ব।
- আধ্যাত্মিক গুৰু সন্ত ৰামপাল জী মহাৰাজৰ বিষয়ে "Nostradamus" ৰ ভৱিষ্যদ্বাণী।
পৃথিৱীত অৱতাৰ
Tumblr media
1 note · View note
alkabirislamic · 9 months ago
Text
#AlKabir_Islamic
#SaintRampalJi
পবিত্র কুরআন শরীফ মুসলিম ধর্মের একটি ধর্মীয় গ্রন্থ । রমজান মাসে এটি পাঠ করা আবশ্যক বলা হয়েছে । সতগুরু ছাড়া কি আধ্যাত্মিক জ্ঞান জানা সম্ভব ?
Tumblr media
24 notes · View notes
sanjeev1503kumar · 8 months ago
Text
Tumblr media
एक राम दशरथ घर डोले, एक राम घट घट में बोले ।
एक राम का सकल पसारा, एक राम त्रिभुवन न्यारा ।।
इस "राम नवमी" पर जानिए कौन है वो "आदि राम" जिसने इस संसार की उत्पत्ति की। अवश्य पढ़ें ज्ञान गंगा।
👇📺👇
প্রতিদিন অবশ্যই দেখুন সন্ত রামপালজী মহারাজের মঙ্গল প্রবচন সুপ্রসিদ্ধ
T.V.চ্যানেলের মাধ্যমে
সাধনা(আধ্যাত্মিক সামাজিক
👇👀👇
T.v.চ্যানেল):সন্ধ্যা 7:30 থেকে 8:30
শ্রদ্ধা (MH ONE):দুপুর 2:10 থেকে 3:10
👇🥏👇
https://chat.whatsapp.com/KDPQrcPS01aJHYXwCrWz9W
10 notes · View notes
jagtardass9226 · 1 month ago
Text
🌀🎁☪️📚🆓 ☪️📚🆓☪️📚🆓 ☪️📚#১০০%_🆓☪️📚🎁🌀
ফ্রি বই "জ্ঞান গঙ্গা" পাওয়ার জন্য আপনাকে আমাদের আপনার পুরো ঠিকানা পাঠাতে হবে - 🌀⭐👇👇⭐🌀
◾️আপনার নাম -
◾️পুরো ঠিকানা -
◾️জেলা -
◾️রাজ্য -
◾️পিনকোড -
◾️মোবাইল নম্বর -
◾️বইয়ের ভাষা -
👉📔আপনি বইটি ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন।
🎁🌀⭐🆓📚🆓⭐🌀🎁
🙏🏻এই আধ্যাত্মিক বইটি লক্ষ লক্ষ মানুষ পেয়েছেন। এখন আপনারাও এই বইটি বিনামূল্যে পেতে পারেন। পরম সন্ত রামপাল জী মহারাজের লেখা অমূল্য বই "জ্ঞান গঙ্গা" সাধারণ মানুষ তো পড়েই।
🌺🌹🆓📚🚛🏘️🚛🏘️🆓📚🆓🏘️🚛🏘️🚛🆓📚🌺🌹
সাথে #পুলিশ, #আইএএস_অফিসার, #আইপিএস_অফিসার, #ডাক্তার, #উকিল, #হিরো_হিরোইন, #নেতা, #পুরোহিত, #ব্রাহ্মণও পড়েছেন।
এই বইটি বিদেশেও পড়া হচ্ছে। আপনি যেকোনো জায়গায় বা বিদেশেও থাকলেও এই বইটি ফ্রিতে পাবেন। হোম ডেলিভারি 🚚 ফ্রিও রয়েছে। এটি পেতে কমেন্ট করুন।
🙏ধন্যবাদ 🙏
Tumblr media
2 notes · View notes
fulcharandas · 7 months ago
Text
Tumblr media
কাদের আল্লাহ সর্বদা যথার্থ জ্ঞান দেন। কাল (শয়তান) লুকিয়ে থাকে। লুকিয়ে থেকে অজ্ঞান এবং জ্ঞানের মিশ্রণ করে মানুষকে প্রদান করে যা অসম্পূর্ণ আধ্যাত্মিক জ্ঞান। সমর্থ্য পরমাত্মা সন্ত বা সদগুরু রূপে প্রত্যক্ষ প্রকট হয়ে সত্যিকারের সম্পূর্ণ আধ্যাত্মিক জ্ঞান নিজের মুখ দিয়ে উচ্চারণ করে বলে শোনান। তবে সমস্ত মানুষ একটি ধারণা ধরে রেখেছে যে প্রভু নিরাকার, অথচ সমস্ত ধর্মগ্রন্থে প্রমাণ রয়েছে যে, আল্লাহ মানুষের মতো সাকার।
कादर अल्लाह यथार्थ ज्ञान बताता है। शैतान (काल’) गुप्त रहता है। गुप्त रूप से अज्ञान व ज्ञान का मिश्रण मानव को देता है जो अधूरा अध्यात्म ज्ञान है। समर्थ परमेश्वर संत व सतगुरू के रूप में प्रत्यक्ष प्रकट होकर यथार्थ संपूर्ण अध्यात्म ज्ञान अपने मुख से बोलकर बताता है। परंतु सर्व मानव ने एक बात की रट लगा रखी है कि प्रभु निराकार है जबकि सर्व धर्मों के पवित्र ग्रन्थों में प्रमाण है कि खुदा मानव जैसा साकार है।
3 notes · View notes
kanchandass · 7 months ago
Text
লঙ্কা জয়ে বাধা সৃষ্টিকারী সমুদ্রের কাছে অসহায় দশরথপুত্র রামের থেকে ভিন্ন ঐ আদিরাম/আদিপুরুষ পরমাত্মা। তিনি ত্রেতাযুগে মুনীন্দ্র ঋষি রূপে আসেন এবং যাঁর কৃপায় নল, নীলের হাত দিয়ে সমুদ্রে ফেলা পাথর ভেসেছিল।
এই আধ্যাত্মিক রহস্য জানতে অবশ্যই দেখুন সাধনা চ্যানেলে সন্ধ্যা ৭:৩০ টায়।
लंका फतह करने में बाधा बन रहे समुद्र के आगे असहाय हुए दशरथ पुत्र राम से भिन्न वह आदिराम/आदिपुरुष परमात्मा कौन है, जो त्रेतायुग में मुनींद्र ऋषि के रूप में उपस्थित थे एवं जिनकी कृपा से नल नील के हाथों समुद्र पर रखे गए पत्थर तैर पाए थे।
इस आध्यात्मिक रहस्य को जानने के लिए अवश्य देखें साधना चैनल शाम 7:30 बजे।
Tumblr media
2 notes · View notes
anujkumars-posts · 7 months ago
Text
Tumblr media
#किस_किस_को_मिले_भगवान
22 June God Kabir Prakat Diwas
শ্রদ্ধেয় সন্ত গরীবদাস জি মহারাজকে ১৭২৭ সালে, ১০ বছর বয়সে, গ্রাম ছুড়ানীর নলা নামক স্থানে কবীর পরমেশ্বর জিন্দ��� মহাত্মা রূপে প্রাপ্ত হন। তত্ত্বজ্ঞানের পরিচয় করিয়ে সত্যলোক দর্শন করান ও সাক্ষী বানান।
‘অজব নগর মেঁ লে গয়ে,হমকো সতগুরু আন।
ঝিলকে বিম্ব অগাধ গতি, সূতে চাদর তান।
অনন্ত কোটি ব্রহ্মাণ্ড কা এক রতি নহীঁ ভার।
সতগুরু পুরুষ কবীর হৈঁ কুল কে সিরজন হার।।’
आदरणीय संत गरीबदास जी महाराज को सन् 1727 में 10 वर्ष की आयु में गांव छुड़ानी के नला नामक स्थान पर कबीर परमेश्वर जिंदा महात्मा के वेश में मिले। तत्वज्ञान से परिचित कराकर सतलोक दर्शन करवाकर साक्षी बनाया।
अजब नगर में ले गए, हमको सतगुरु आन।
झिलके बिम्ब अगाध गति, सूते चादर तान।।
अनंत कोटि ब्रह्माण्ड का एक रति नहीं भार।
सतगुरु पुरुष कबीर हैं कुल के सिरजन हार।।
👇📺👇
প্রতিদিন অবশ্যই দেখুন সন্ত রামপালজী মহারাজের মঙ্গল প্রবচন সুপ্রসিদ্ধ
T.V.চ্যানেলের মাধ্যমে
সাধনা(আধ্যাত্মিক সামাজিক
👇👀👇
T.v.চ্যানেল):সন্ধ্যা 7:30 থেকে 8:30
শ্রদ্ধা (MH ONE):দুপুর 2:10 থেকে 3:10
👇🥏👇
https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSc4lCalbJOA2oIftgIeMcbTEXfZoHCeuK5Oe6u2S0cocrK6gg/viewform?usp=sf_link
2 notes · View notes
vijaydasposts · 1 year ago
Text
#BookForHinduSaheban_OnDiwali
#KabirisGod                 
#SupremeGod
দীপাবলি উপলক্ষ্যে, "জীবনের পথ" বইটি যা প্রতিটা ঘরে আনন্দ নিয়ে আসে, যা পড়ার পরে ব্যক্তি ভক্তির মার্গে যুক্ত হয় এবং ব্যক্তি সমস্ত দুঃখ থেকে মুক্তি পান।
दीवाली के अवसर पर घर-घर में खुशी लाने वाली बुक “जीने की राह” जिसको पढ़कर वह भक्ति मार्ग में जुड़कर व्यक्ति के सभी दुखों का निवारण हो जाता है।
👇📺👇
প্রতিদিন অবশ্যই দেখুন সন্ত রামপালজী মহারাজের মঙ্গল প্রবচন সুপ্রসিদ্ধ
T.V.চ্যানেলের মাধ্যমে
সাধনা(আধ্যাত্মিক সামাজিক
👇👀👇
T.v.চ্যানেল):সন্ধ্যা 7:30 থেকে 8:30
শ্রদ্ধা (MH ONE):দুপুর 2:10 থেকে 3:10
Tumblr media
4 notes · View notes
partha1984 · 1 year ago
Text
অনেক হয়েছে এখন ভ্রমিত করা বন্ধ করুন
অনিরুদ্ধাচার্য জী বলেন , নাম জপ ছাড়াই সাধকের মোক্ষ হতে পারে।
সন্ত রামপাল জী মহারাজ জী বলেন, পবিত্র যজুর্বেদ অধ্যায় ৪০ মন্ত্র ১৫ তে লেখা আছে, "ওম্ ক্রতো স্মর, ক্লিবে স্মর,কৃতুম্ স্মর।" অর্থাৎ ওম্ নামের জপ কাজ করতে করতে করো, বিশেষ ভক্তি ও আকাঙ্ক্ষা সহকারে করো, মানব জীবনের প্রধান কর্তব্য মনে করে করো। একই প্রমাণ গীতা অধ্যায় ৮ শ্লোক ৫ এবং ৭-তে আছে, যেখানে গীতার জ্ঞানদাতা বলেছেন, হে অর্জুন! তুই যুদ্ধও কর আর আমাকে স্মরণও কর।
बस करो मूर्ख बनाना बस करो
अनिरुद्धाचार्य जी का कहना है कि बिना नाम जाप के ही साधक की मुक्ति हो जाएगी।
संत रामपाल जी महाराज जी बताते हैं कि पवित्र यजुर्वेद अध्याय 40 मंत्र 15 में लिखा है "���म् क्रतो स्मर, क्लिबे स्मर, कृतुम् स्मर।" अर्थात् ओम् नाम का जाप कार्य करते-करते कर, विशेष लगन तड़फ के साथ तथा मानव जीवन का मुख्य कर्तव्य मानकर जाप कर। यहीं प्रमाण गीता अध्याय 8 श्लोक 5 व 7 में भी है जिसमें गीता ज्ञान दाता ने कहा है कि हे अर्जुन! तू युद्ध भी कर, मेरा स्मरण भी कर।👇📺👇
প্রতিদিন অবশ্যই দেখুন সন্ত রামপালজী মহারাজের মঙ্গল প্রবচন সুপ্রসিদ্ধ
T.V.চ্যানেলের মাধ্যমে
সাধনা(আধ্যাত্মিক সামাজিক
👇👀👇
T.v.চ্যানেল):সন্ধ্যা 7:30 থেকে 8:30
শ্রদ্ধা (MH ONE):দুপুর 2:10 থেকে 3:10
Tumblr media
2 notes · View notes
babaidutta · 2 years ago
Text
🌷কবীর সাহেব কে ছিলেন ?🌷
দ্বাপর যুগে কবীর পরমেশ্বরের দয়ায়, পান্ডবদের অশ্বমেঘ যজ্ঞ সম্পন্ন হয়েছিল। পান্ডবদের অশ্বমেঘ যজ্ঞে অনেক ঋষি, মহর্ষি, মন্ডলেশ্বর উপস্থিত ছিলেন, এমনকি ভগবান শ্রীকৃষ্ণ উপস্থিত ছিলেন, তবুও ওনাদের শঙ্খ বাজে নি। কবীর পরমেশ্বর সুপচ সুদর্শন বাল্মিকী রূপে শঙ্খ বাজিয়ে ছিলেন এবং পান্ডবদের যজ্ঞ সম্পন্ন করেছিলেন |
🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌷🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼
https://www.jagatgururampalji.org/gyan_ganga_english.pdf
https://www.jagatgururampalji.org/way-of-living.pdf
🌷कबीर साहेब कौन थे?🌷
द्वापर युग में कबीर परमेश्वर की दया से ही पांडवो का अश्वमेध यज्ञ संपन्न हुआ था। पांडवो के अश्वमेध यज्ञ में अनेक ऋषि महर्षि मंडलेश्वर उपस्थित थे यहां तक कि भगवान कृष्ण भी उपस्थित थे फिर भी उनका शंख नहीं बजा कबीर परमेश्वर ने सुपच सुदर्शन वाल्मीकि के रुप में शंख बजाया और पांडवों का यज्ञ संपन्न किया था।
🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌹🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
🍁প্রতিদিন অবশ্যই দেখুন সন্ত রামপালজী মহারাজের🌹 মঙ্গল প্রবচন সুপ্রসিদ্ধ T.V.চ্যানেলের মাধ্যমে
🌻সাধনা(আধ্যাত্মিক সামাজিক T.v.চ্যানেল):সন্ধ্যা 7:30 থেকে 8:30
🌻শ্রদ্ধা (MH ONE):দুপুর 2:10 থেকে 3:10
3 notes · View notes
quransunnahdawah · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
যেসব আমলে মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়
youtube
youtube
youtube
মানসিক বা রুহানি শক্তি বলতে সাধারণত মানুষের আত্মিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক শক্তিকে বোঝায়, যা একজন ব্যক্তিকে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন, আত্মা পবিত্র করা এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
মানবজীবনে রুহানি শক্তির গুরুত্ব অনেক বেশি। রুহানি শক্তি একজন মানুষকে সঠিক পথে চলতে, পাপ থেকে দূরে থাকতে এবং সৎ কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে। রুহানি শক্তি বা আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষ অনেক অস্বাভাবিক কাজ করতে পারে. যা অন্য সাধারণ ১০ জন মানুষ পারে না।
নিচে কোরআন ও হাদিসের আলোকে মানসিক শক্তি লাভের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি আলোচনা করা হলো—
পাক-পবিত্র থাকা
পবিত্রতা রুহানি উন্নতির মূল। নিয়মিত অজু ও গোসলের মাধ্যমে নিজেকে পবিত্র রাখা। তাহারাত ছাড়া ঈমানের আর যত শাখা-প্রশাখা আছে, যেমন—নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, জিকর, তিলাওয়াত, দান-খয়রাত ইত্যাদি, তা মানুষের আত্মাকে পবিত্র করে। আর তাহারাত দ্বারা পবিত্র হয় মানুষের দেহ।
দেহ ও আত্মার সমষ্টিই হলো মানুষ। তাহ��ে দেখা যাচ্ছে মানুষের অর্ধাংশ পবিত্র হয় তাহারাত দ্বারা, আর বাকি অর্ধেক অন্যান্য ইবাদত দ্বারা। এ জন্য নবীজি (সা.) বলেছেন যে ‘পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক অংশ।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৩)
আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও তাওয়াক্কুল রাখা
সৃষ্টিকর্তার প্রতি সর্বাবস্থায় পূর্ণ বিশ্বাস রাখা।
আল্লাহর ওপর ভরসা মানসিক অস্থিরতা দূর করে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। এ বিষয়টি সহজেই অর্জন হয় না। এর জন্য আল্লাহ তাআলার পরিচয় জানতে হয়। আল্লাহ কত মহান, তিনি কত শক্তিশালী, তাঁর সৃষ্টি কত বিস্তৃত—এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করা। আর তখনই আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভালোবাসা জন্মাবে।
কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।’ (সুরা : তালাক, আয়াত : ৩)
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যদি তোমরা আল্লাহর ওপর যথাযথভাবে তাওয়াক্কুল করো, তবে তিনি তোমা���ের সেইভাবে রিজিক দান করবেন। যেমন—তিনি পাখিদের রিজিক দান করেন।’
(জামে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৪৪)
নির্জনে ইবাদত করা
নির্জনে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন থাকা। নবীজি (সা.) হেরা গুহায় নির্জনে আল্লাহর জিকির করতেন। এবং ধ্যানে মগ্ন থাকতেন। হাদিসে এসেছে, ‘এরপর নির্জনতা তাঁর কাছে প্রিয় হয়ে উঠল। তিনি হেরা গুহায় চলে যেতেন এবং পরিবার-পরিজনের কাছে আসার আগে সেখানে একনাগাড়ে কয়েক দিন পর্যন্ত বিশেষ নিয়মে ইবাদত করতেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৯৫৩)
ধৈর্য ধারণ করা
ধৈর্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ, যা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি ধৈর্যশীলদের তাদের পুরস্কার পরিপূর্ণভাবে দেব, কোনো হিসাব ছাড়াই।’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ১০)
ধৈর্য ধারণের সুফল উত্তম ও আলোময় হয়ে থাকে। ধৈর্যের মাধ্যমে সব রকম প্রলোভন সত্ত্বেও নিজেকে সংযত রাখা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ধৈর্য হলো আলো।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৩)
আল্লাহর জিকির করা
আল্লাহর স্মরণ মানসিক প্রশান্তি ও শক্তি প্রদান করে। নীরবে-নিভৃতে আল্লাহ মানুষের মানসিক শক্তি জোগাতে সহায়তা করেন। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘এরা সেই সব লোক, যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের অন্তর আল্লাহর জিকিরে প্রশান্তি লাভ করে। স্মরণ রেখো, কেবল আল্লাহর জিকিরেই অন্তরে প্রশান্তি লাভ হয়।’
(সুরা : রাদ, আয়াত : ২৮)
আবু মুসা (রা.) বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার রবের জিকির করে, আর যে ব্যক্তি জিকির করে না, তাদের দুজনের দৃষ্টান্ত হলো জীবিত ও মৃতের মতো।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
কোরআন পাঠ এবং তা ��িয়ে ভাবা
কোরআন পড়া এবং তার অর্থ অনুধাবন মানসিক শক্তি বাড়ায়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এই কোরআনে মুমিনদের জন্য শেফা (আরোগ্য) এবং রহমত নাজিল করেছি।’
(সুরা : আল-ইসরা, আয়াত : ৮২)
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে কোরআন শেখে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫০২৭)
দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা
মানসিক শক্তি লাভের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রায়ই এই দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করি শক্তিশালী ঈমান, সত্যিকারের ধৈর্য ও মনের প্রশান্তি।’ (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৮৫)
যথাসময়ে নামাজ আদায় করা
নামাজ মানসিক অস্থিরতা দূর করে এবং আত্মবিশ্বাস জোগায়। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো।’(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৪৫)
রাসুলুল্লাহ (সা.) কঠিন পরিস্থিতিতে নামাজ পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য চেয়েছেন। বিশেষত রাত জেগে নামাজ আদায় করা। ইরশাদ হয়েছে, ‘অবশ্যই রাত্রিকালের জাগরণ এমন, যা কঠিনভাবে প্রবৃত্তি দলন করে এবং যা কথা বলার পক্ষে উত্তম।’ (সুরা : মুজ্জাম্মিল, আয়াত : ৬)
অর্থাৎ রাতে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়ের অভ্যাস নিজ প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণে সহজ হয়। রাতের শান্ত পরিবেশ, চারদিকে নীরবতার সময়ে তিলাওয়াত ও দোয়া সুন্দর ও সঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং তাতে পূর্ণমাত্রায় মনোযোগও দেওয়া যায়।
দুনিয়ার চিন্তা কমিয়ে আখিরাতের প্রতি মনোযোগ দেওয়া
কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘এই দুনিয়ার জীবন তো কেবল খেলা ও মজা, কিন্তু আখিরাতের আবাসই হলো চিরস্থায়ী।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৪)
আখিরাতের প্রতি মনোযোগ দিলে দুনিয়ার পরীক্ষাগুলোকে সাময়িক মনে হয় এবং এই চিন্তা মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
পাপ থেকে দূরে থাকা
পাপ মানসিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে এবং আত্মাকে দুর্বল করে। আল্লাহ বলেন, যে ব্যক্তি আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার জন্য সংকীর্ণ জীবন নির্ধারিত।’
(সুরা : ত্বহা, আয়াত : ১২৪)
সৎ লোকদের সাহচর্য
ভালো সঙ্গ মানসিক শক্তি বাড়ায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মানুষ তার বন্ধুর ধর্মের ওপর চলে, তাই তুমি কাদের সঙ্গে মিশছো তা দেখে নাও।’
(জামে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
রোজা রাখা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের চর্চা
রোজা ধৈর্য শেখায় এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। আল্লাহ বলেন, ‘রোজা তোমাদের জন্য ফরজ করা হয়েছে, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’
(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
যেসব আমলে মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির আমল
Actions That Increase Mental Strength
0 notes
tawhidrisalatakhirah · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
যেসব আমলে মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়
youtube
youtube
youtube
মানসিক বা রুহানি শক্তি বলতে সাধারণত মানুষের আত্মিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক শক্তিকে বোঝায়, যা একজন ব্যক্তিকে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন, আত্মা পবিত্র করা এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
মানবজীবনে রুহানি শক্তির গুরুত্ব অনেক বেশি। রুহানি শক্তি একজন মানুষকে সঠিক পথে চলতে, পাপ থেকে দূরে থাকতে এবং সৎ কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে। রুহানি শক্তি বা আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষ অনেক অস্বাভাবিক কাজ করতে পারে. যা অন্য সাধারণ ১০ জন মানুষ পারে না।
নিচে কোরআন ও হাদিসের আলোকে মানসিক শক্তি লাভের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি আলোচনা করা হলো—
পাক-পবিত্র থাকা
পবিত্রতা রুহানি উন্নতির মূল। নিয়মিত অজু ও গোসলের মাধ্যমে নিজেকে পবিত্র রাখা। তাহারাত ছাড়া ঈমানের আর যত শাখা-প্রশাখা আছে, যেমন—নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, জিকর, তিলাওয়াত, দান-খয়রাত ইত্যাদি, তা মানুষের আত্মাকে পবিত্র করে। আর তাহারাত দ্বারা পবিত্র হয় মানুষের দেহ।
দেহ ও আত্মার সমষ্টিই হলো মানুষ। তাহলে দেখা যাচ্ছে মানুষের অর্ধাংশ পবিত্র হয় তাহারাত দ্বারা, আর বাকি অর্ধেক অন্যান্য ইবাদত দ্বারা। এ জন্য নবীজি (সা.) বলেছেন যে ‘পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক অংশ।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৩)
আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও তাওয়াক্কুল রাখা
সৃষ্টিকর্তার প্রতি সর্বাবস্থায় পূর্ণ বিশ্বাস রাখা।
আল্লাহর ওপর ভরসা মানসিক অস্থিরতা দূর করে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। এ বিষয়টি সহজেই অর্জন হয় না। এর জন্য আল্লাহ তাআলার পরিচয় জানতে হয়। আল্লাহ কত মহান, তিনি কত শক্তিশালী, তাঁর সৃষ্টি কত বিস্তৃত—এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করা। আর তখনই আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভালোবাসা জন্মাবে।
কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।’ (সুরা : তালাক, আয়াত : ৩)
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যদি তোমরা আল্লাহর ওপর যথাযথভাবে তাওয়াক্কুল করো, তবে তিনি তোমাদের সেইভাবে রিজিক দান করবেন। যেমন—তিনি পাখিদের রিজিক দান করেন।’
(জামে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৪৪)
নির্জনে ইবাদত করা
নির্জনে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন থাকা। নবীজি (সা.) হেরা গুহায় নির্জনে আল্লাহর জিকির করতেন। এবং ধ্যানে মগ্ন থাকতেন। হাদিসে এসেছে, ‘এরপর নির্জনতা তাঁর কাছে প্রিয় হয়ে উঠল। তিনি হেরা গুহায় চলে যেতেন এবং পরিবার-পরিজনের কাছে আসার আগে সেখানে একনাগাড়ে কয়েক দিন পর্যন্ত বিশেষ নিয়মে ইবাদত করতেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৯৫৩)
ধৈর্য ধারণ করা
ধৈর্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ, যা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি ধৈর্যশীলদের তাদের পুরস্কার পরিপূর্ণভাবে দেব, কোনো হিসাব ছাড়াই।’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ১০)
ধৈর্য ধারণের সুফল উত্তম ও আলোময় হয়ে থাকে। ধৈর্যের মাধ্যমে সব রকম প্রলোভন সত্ত্বেও নিজেকে সংযত রাখা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ধৈর্য হলো আলো।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৩)
আল্লাহর জিকির করা
আল্লাহর স্মরণ মানসিক প্রশান্তি ও শক্তি প্রদান করে। নীরবে-নিভৃতে আল্লাহ মানুষের মানসিক শক্তি জোগাতে সহায়তা করেন। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘এরা সেই সব লোক, যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের অন্তর আল্লাহর জিকিরে প্রশান্তি লাভ করে। স্মরণ রেখো, কেবল আল্লাহর জিকিরেই অন্তরে প্রশান্তি লাভ হয়।’
(সুরা : রাদ, আয়াত : ২৮)
আবু মুসা (রা.) বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার রবের জিকির করে, আর যে ব্যক্তি জিকির করে না, তাদের দুজনের দৃষ্টান্ত হলো জীবিত ও মৃতের মতো।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
কোরআন পাঠ এবং তা নিয়ে ভাবা
কোরআন পড়া এবং তার অর্থ অনুধাবন মানসিক শক্তি বাড়ায়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এই কোরআনে মুমিনদের জন্য শেফা (আরোগ্য) এবং রহমত নাজিল করেছি।’
(সুরা : আল-ইসরা, আয়াত : ৮২)
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে কোরআন শেখে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫০২৭)
দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা
মানসিক শক্তি লাভের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রায়ই এই দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করি শক্তিশালী ঈমান, সত্যিকারের ধৈর্য ও মনের প্রশান্তি।’ (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৮৫)
যথাসময়ে নামাজ আদায় করা
নামাজ মানসিক অস্থিরতা দূর করে এবং আত্মবিশ্বাস জোগায়। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো।’(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৪৫)
রাসুলুল্লাহ (সা.) কঠিন পরিস্থিতিতে নামাজ পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য চেয়েছেন। বিশেষত রাত জেগে নামাজ আদায় করা। ইরশাদ হয়েছে, ‘অবশ্যই রাত্রিকালের জাগরণ এমন, যা কঠিনভাবে প্রবৃত্তি দলন করে এবং যা কথা বলার পক্ষে উত্তম।’ (সুরা : মুজ্জাম্মিল, আয়াত : ৬)
অর্থাৎ রাতে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়ের অভ্যাস নিজ প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণে সহজ হয়। রাতের শান্ত পরিবেশ, চারদিকে নীরবতার সময়ে তিলাওয়াত ও দোয়া সুন্দর ও সঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং তাতে পূর্ণমাত্রায় মনোযোগও দেওয়া যায়।
দুনিয়ার চিন্তা কমিয়ে আখিরাতের প্রতি মনোযোগ দেওয়া
কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘এই দুনিয়ার জীবন তো কেবল খেলা ও মজা, কিন্তু আখিরাতের আবাসই হলো চিরস্থায়ী।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৪)
আখিরাতের প্রতি মনোযোগ দিলে দুনিয়ার পরীক্ষাগুলোকে সাময়িক মনে হয় এবং এই চিন্তা মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
পাপ থেকে দূরে থাকা
পাপ মানসিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে এবং আত্মাকে দুর্বল করে। আল্লাহ বলেন, যে ব্যক্তি আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার জন্য সংকীর্ণ জীবন নির্ধারিত।’
(সুরা : ত্বহা, আয়াত : ১২৪)
সৎ লোকদের সাহচর্য
ভালো সঙ্গ মানসিক শক্তি বাড়ায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মানুষ তার বন্ধুর ধর্মের ওপর চলে, তাই তুমি কাদের সঙ্গে মিশছো তা দেখে নাও।’
(জামে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
রোজা রাখা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের চর্চা
রোজা ধৈর্য শেখায় এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। আল্লাহ ব��েন, ‘রোজা তোমাদের জন্য ফরজ করা হয়েছে, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’
(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
যেসব আমলে মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির আমল
0 notes
ilyforallahswt · 2 days ago
Text
Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media Tumblr media
যেসব আমলে মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়
youtube
youtube
youtube
মানসিক বা রুহানি শক্তি বলতে সাধারণত মানুষের আত্মিক, মানসিক ও আধ্যাত্মিক শক্তিকে বোঝায়, যা একজন ব্যক্তিকে আল্লাহর নৈকট্য অর্জন, আত্মা পবিত্র করা এবং মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।
মানবজীবনে রুহানি শক্তির গুরুত্ব অনেক বেশি। রুহানি শক্তি একজন মানুষকে সঠিক পথে চলতে, পাপ থেকে দূরে থাকতে এবং সৎ কাজ করার জন্য অনুপ্রাণিত করে। রুহানি শক্তি বা আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে মানুষ অনেক অস্বাভাবিক কাজ করতে পারে. যা অন্য সাধারণ ১০ জন মানুষ পারে না।
নিচে কোরআন ও হাদিসের আলোকে মানসিক শক্তি লাভের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি আলোচনা করা হলো—
পাক-পবিত্র থাকা
পবিত্রতা রুহানি উন্নতির মূল। নিয়মিত অজু ও গোসলের মাধ্যমে নিজেকে পবিত্র রাখা। তাহারাত ছাড়া ঈমানের আর যত শাখা-প্রশাখা আছে, যেমন—নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, জিকর, তিলাওয়াত, দান-খয়রাত ইত্যাদি, তা মানুষের আত্মাকে পবিত্র করে। আর তাহারাত দ্বারা পবিত্র হয় মানুষের দেহ।
দেহ ও আত্মার সমষ্টিই হলো মানুষ। তাহলে দেখা যাচ্ছে মানুষের অর্ধাংশ পবিত্র হয় তাহারাত দ্বারা, আর বাকি অর্ধেক অন্যান্য ইবাদত দ্বারা। এ জন্য নবীজি (সা.) বলেছেন যে ‘পবিত্রতা ঈমানের অর্ধেক অংশ।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৩)
আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও তাওয়াক্কুল রাখা
সৃষ্টিকর্তার প্রতি সর্বাবস্থায় পূর্ণ বিশ্বাস রাখা।
আল্লাহর ওপর ভরসা মানসিক অস্থিরতা দূর করে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। এ বিষয়টি সহজেই অর্জন হয় না। এর জন্য আল্লাহ তাআলার পরিচয় জানতে হয়। আল্লাহ কত মহান, তিনি কত শক্তিশালী, তাঁর সৃষ্টি কত বিস্তৃত—এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করা। আর তখনই আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস ও ভালোবাসা জন্মাবে।
কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর ভরসা করে, তার জন্য তিনিই যথেষ্ট।’ (সুরা : তালাক, আয়াত : ৩)
হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘যদি তোমরা আল্লাহর ওপর যথাযথভাবে তাওয়াক্কুল করো, তবে তিনি তোমাদের সেইভাবে রিজিক দান করবেন। যেমন—তিনি পাখিদের রিজিক দান করেন।’
(জামে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৪৪)
নির্জনে ইবাদত করা
নির্জনে আল্লাহর ধ্যানে মগ্ন থাকা। নবীজি (সা.) হেরা গুহায় নির্জনে আল্লাহর জিকির করতেন। এবং ধ্যানে মগ্ন থাকতেন। হাদিসে এসেছে, ‘এরপর নির্জনতা তাঁর কাছে প্রিয় হয়ে উঠল। তিনি হেরা গুহায় চলে যেতেন এবং পরিবার-পরিজনের কাছে আসার আগে সেখানে একনাগাড়ে কয়েক দিন পর্যন্ত বিশেষ নিয়মে ইবাদত করতেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৪৯৫৩)
ধৈর্য ধারণ করা
ধৈর্য একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ, যা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই আমি ধৈর্যশীলদের তাদের পুরস্কার পরিপূর্ণভাবে দেব, কোনো হিসাব ছাড়াই।’ (সুরা : জুমার, আয়াত : ১০)
ধৈর্য ধারণের সুফল উত্তম ও আলোময় হয়ে থাকে। ধৈর্যের মাধ্যমে সব রকম প্রলোভন সত্ত্বেও নিজেকে সংযত রাখা হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘ধৈর্য হলো আলো।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ২২৩)
আল্লাহর জিকির করা
আল্লাহর স্মরণ মানসিক প্রশান্তি ও শক্তি প্রদান করে। নীরবে-নিভৃতে আল্লাহ মানুষের মানসিক শক্তি জোগাতে সহায়তা করেন। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘এরা সেই সব লোক, যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের অন্তর আল্লাহর জিকিরে প্রশান্তি লাভ করে। স্মরণ রেখো, কেবল আল্লাহর জিকিরেই অন্তরে প্রশান্তি লাভ হয়।’
(সুরা : রাদ, আয়াত : ২৮)
আবু মুসা (রা.) বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি তার রবের জিকির ক���ে, আর যে ব্যক্তি জিকির করে না, তাদের দুজনের দৃষ্টান্ত হলো জীবিত ও মৃতের মতো।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৪০৭)
কোরআন পাঠ এবং তা নিয়ে ভাবা
কোরআন পড়া এবং তার অর্থ অনুধাবন মানসিক শক্তি বাড়ায়। আল্লাহ বলেন, ‘আমি এই কোরআনে মুমিনদের জন্য শেফা (আরোগ্য) এবং রহমত নাজিল করেছি।’
(সুরা : আল-ইসরা, আয়াত : ৮২)
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে কোরআন শেখে এবং অন্যকে শিক্ষা দেয়।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫০২৭)
দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা
মানসিক শক্তি লাভের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। রাসুলুল্লাহ (সা.) প্রায়ই এই দোয়া করতেন, ‘হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে প্রার্থনা করি শক্তিশালী ঈমান, সত্যিকারের ধৈর্য ও মনের প্রশান্তি।’ (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৮৫)
যথাসময়ে নামাজ আদায় করা
নামাজ মানসিক অস্থিরতা দূর করে এবং আত্মবিশ্বাস জোগায়। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো।’(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৪৫)
রাসুলুল্লাহ (সা.) কঠিন পরিস্থিতিতে নামাজ পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্য চেয়েছেন। বিশেষত রাত জেগে নামাজ আদায় করা। ইরশাদ হয়েছে, ‘অবশ্যই রাত্রিকালের জাগরণ এমন, যা কঠিনভাবে প্রবৃত্তি দলন করে এবং যা কথা বলার পক্ষে উত্তম।’ (সুরা : মুজ্জাম্মিল, আয়াত : ৬)
অর্থাৎ রাতে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায়ের অভ্যাস নিজ প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণে সহজ হয়। রাতের শান্ত পরিবেশ, চারদিকে নীরবতার সময়ে তিলাওয়াত ও দোয়া সুন্দর ও সঠিকভাবে সম্পন্ন করা যায় এবং তাতে পূর্ণমাত্রায় মনোযোগও দেওয়া যায়।
দুনিয়ার চিন্তা কমিয়ে আখিরাতের প্রতি মনোযোগ দেওয়া
কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘এই দুনিয়ার জীবন তো কেবল খেলা ও মজা, কিন্তু আখিরাতের আবাসই হলো চিরস্থায়ী।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৬৪)
আখিরাতের প্রতি মনোযোগ দিলে দুনিয়ার পরীক্ষাগুলোকে সাময়িক মনে হয় এবং এই চিন্তা মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
পাপ থেকে দূরে থাকা
পাপ মানসিক অস্থিরতা সৃষ্টি করে এবং আত্মাকে দুর্বল করে। আল্লাহ বলেন, যে ব্যক্তি আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার জন্য সংকীর্ণ জীবন নির্ধারিত।’
(সুরা : ত্বহা, আয়াত : ১২৪)
সৎ লোকদের সাহচর্য
ভালো সঙ্গ মানসিক শক্তি বাড়ায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘মানুষ তার বন্ধুর ধর্মের ওপর চলে, তাই তুমি কাদের সঙ্গে মিশছো তা দেখে নাও।’
(জামে তিরমিজি, হাদিস : ২৩৭৮)
রোজা রাখা ও আত্মনিয়ন্ত্রণের চর্চা
রোজা ধৈর্য শেখায় এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ বাড়ায়। আল্লাহ বলেন, ‘রোজা তোমাদের জন্য ফরজ করা হয়েছে, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’
(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৮৩)
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
youtube
যেসব আমলে মানসিক শক্তি বৃদ্ধি পায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির আমল
0 notes