siegfriedrice

[siegfriedrice]

[siegfriedrice]

this pic was taken on the night of jan 12, 2024.

it always made me feel a certain way. i often thought about writing it down. the feeling. but it was too surreal.

me and my friend shreyas had gone to chennai to stay the night there on our way to Pondicherry. our friend guha lived there in a flat he shared with his classmates. we went straight to the terrace upon arriving.

And there it was. the river. the night sky. the faint rumble of a tired chennai. and the shuddering gait of an empty train, its lights reflecting on the river. idk why i felt or how i felt at that moment, but thankfully i took a pic of it. thank god i did it.

we ate store bought curry rice there.

later subhranil came over too. we drank, played board games. laughed and jested. then slept. the first time sleeping in a different state by myself.

maybe in the coming days I will be more apt at describing what i felt that day, or how that empty train made me feel.

but i guess i felt assurance among all the other things. that the guy who used to be my roommate, who had vented to me in his most trying times, is living by himself there now. but he'll be okay. and maybe perchance, i will be okay too.

and i get reminded of all the other things that happened that year, after that trip too.

thank you chennai for keeping my brother safe. thank you 2024 for being awesome.

[siegfriedrice]

[siegfriedrice]

100 posts!

was sitting my drafts. idk when i had crossed the 100 mark.

[siegfriedrice]

[siegfriedrice]

Sylvia Plath, from The Unabridged Journals of Sylvia Plath; entry no. 102

[siegfriedrice]

[siegfriedrice]

[siegfriedrice]

a hollow shell of a man

spinning roundabouts

wet sand against plastic

it almost looks like poop

the water and filth

fill the drains of my hometown

deleting her photos; never has gulping

a bitter medicine felt so sweet

the buses full of exhaustion and hate

fill the roads of your city.

am i tall enough for you

to find me inside a sea of people?

-2023

[siegfriedrice]

[siegfriedrice]

[siegfriedrice]

Stagnant water

Germs and worms

A belly full of acid

Immunity to hunger is worse than death

What is it to seize the day?

Glimpses of our potential

Pulsating like a dying sparrow

The gasping for breath

More, more....

Edges and curves,

Patterns to die for.

Infinity.

A choir of our ancestors,

A choir of my possibilities

An ocean

The salt doesn't make your eyes burn

Eyesight.

Clapping of hands.

More, more, more.....

Keep going,

Until the day seizes you.

[siegfriedrice]

sorry, i fell asleep

the night was still oddly young when i fell asleep

i dreamt of germany, countryside.

i dreamt of a mansion

i dreamt of canvas and valleys

i dreamt of colour in tubes

i dreamt of you making pancakes

i dreamt of setting sun and notebooks

i dreamt

i might've been smiling in my dreams

when i woke up, you were sleeping through our messages

i set my phone aside.

i looked at the ceiling

maybe the world has it's way of giving people what they need.

maybe we're too blind of a race to see it.

or maybe, everything, is in its right place.

and we're supposed to be where we are.

[siegfriedrice]

https://youtu.be/Opxhh9Oh3rg?si=ZmSx87hUEpf-4EVa

[siegfriedrice]

@choppedphilosopherharmony

[siegfriedrice]

Do not go gentle into that good night.

Rage, rage against the dying of the light.

[siegfriedrice]

bro is singlehandedly reviving bengali tumblr

"প্রথম কথা বলতে কে শিখিয়েছিল জানি না । কালোর ওপর লাল পাখির নকশা-করা একটা বেডকভার ছিল বাড়িতে । সেটা দেখে প্রথম পাখি চিনতে শিখি । তখন পাখি বলতে পারতাম না । বলতাম ‘কাপি’ ।

প্রথম গান শিখিয়েছিল মাসিমণি । ‘আলো আমার আলো ওগো’ । চান করানোর আগে তেল মাখাতে মাখাতে ।

প্রথম ‘পথের পাঁচালী’ কিনে দিয়েছিল পিসিমণি । পিসিমণির তখনও বিয়ে হয়নি । বাবার সব থেকে ছোট বোন । শ্যামলা রং, মোটা একটা বিনুনি । অপু দুর্গার গল্প পড়ে মনে হয়েছিল, পিসিমণি আমার দিদি হলে বেশ হত !

প্রথম ফাউন্টেন পেনে লিখতে শিখিয়েছিল বাবা । শিখিয়েছিল কেমন করে মহাভারত পড়তে হয় । রাজশেখর বসুর মহাভারত । সন্ধেবেলা হোমওয়ার্ক সেরে আমরা তিনজনে বসতাম । বাবা পড়ত । আমি আর ঠাকুমা শুনতাম । বাবা শিখিয়েছিল কেমন করে জাদুঘর দেখতে হয় । শিখিয়েছিল উত্তর ভারতের মন্দিরের সঙ্গে দক্ষিণ ভারতের মন্দিরের তফাৎ কী । শিখিয়েছিল U ছাড়া শুধু Q দিয়ে ইংরেজি বানান হয় না । শিখিয়েছিল ইংরেজি হরফের আসল নাম রোমান ।

মা গান গাইতে পারত না । তাই সঞ্চয়িতা পড়ে ঘুম পাড়াত আমাকে । সেই আমার রবীন্দ্রনাথে হাতেখড়ি । মা যে আজ ওতে ছবি-আঁকিয়ে, সে-কথা মনেই থাকত না । একদিন সন্ধেবেলা বিছানায় বসে হোমওয়ার্ক করছি , আর সামনে বসে আমারই একটা পুরোনো খাতার পিছনের পাতায় পেনসিল দিয়ে আঁকিবুকি কাটছে মা । ঝুঁকে পড়ে দেখি, মা স্কেচ করছে । বিছানার ওপাশের টেবিল ফ্যানটার স্কেচ । সেই দিনই শিখলাম তিন ডানাওয়ালা ফ্যানটা আসলে একটা তিন পাপড়ি মেলা ফুল ।

ঠাকুমা শিখিয়েছিল কাঁচালঙ্কার রং সবুজ আর শুকনো লঙ্কা নাকি লাল । শিখিয়েছিল প্রথম পাতে তেতো খাওয়ার পর জল খেলে মিষ্টি লাগে । শিখিয়েছিল গরমকালের কুঁজো আর শীতকালের কাঁথা । পঞ্চুপিসি শিখিয়েছিল বেস্পতিবারের আরেক নাম বিষ্যুদবার । আর সন্ধেবেলার পর সাপের নাম লতা । চিঙ্কু -- আমার ভাই -- প্রথম শেখালো বড়ো হয়ে যাওয়া । প্রথম মিথ্যে কথা কে শিখিয়েছিল ��নে নেই । এক এক ছেড়ে চলে গিয়েছে যে মানুষগুলো, তারা শিখিয়ে গিয়েছিল, শুধু আরও কষ্ট পাবো বলে এই বেঁচে থাকাটা কতো সুন্দর !

বাংলা ভাষা নিয়ে অহংকার করতে শিখিয়েছে রবীন্দ্রনাথ, সুকুমার রায়, শিবরাম, মুজতবা আলী । সত্যজিৎ প্রথম শিখিয়েছে ক্যামেরা দিয়ে গল্প বলা যায় । চাইলে কবিতাও ।

মা চলে গিয়ে দুটো জিনিস শিখিয়ে দিয়ে গেল । মা-রা আসলে অমর আর মা ছাড়া বাবারা বড়ো অসহায়...

কথা হচ্ছে, এতো কিছু শিখেও এমন একটা আস্ত অপোগন্ড তৈরি হলাম কী করে ?"

--- ঋতুপর্ণ ঘোষ।