I am Minhad Husan. I am a Bangladeshi. I live in the UAE. As well as being active, I also work on online blogs and social media.
Don't wanna be here? Send us removal request.
Text
জুলাই ঘোষণাপত্র- July Announcement.
0 notes
Text
আজ ঐতিহাসিক ৫ই আগষ্ট দ্বিতীয় স্বাধীনতা দিবস!বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে দেশের রাজনৈতিক-অরাজনৈতিক আলেম-উলামা সর্ব পেশার মানুষ আন্দোলনে মাঠে নামেন সর্বশেষ সৈরাচার শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়, শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি সকল শহীদের এবং কৃতজ্ঞতা সকল বীর যোদ্ধাদের❤️🇧🇩

0 notes
Text
সিলেটের কানাইঘাটে দুই ব্যক্তিকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দুই সহোদরের মৃত্যুদণ্ড ও অপর সহোদরকে যাবজ্জীবন দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার সিলেটের অতিরিক্ত দায়রা জজ পঞ্চম আদালতের বিচারক ঝলক রায় এই রায় ঘোষণা করেন। আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর নজরুল ইসলাম এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা বাটিবারাপৈত গ্রামের মৃত আবু শহীদের ছেলে বোরহান উদ্দিন (৪৬). তার সহোদর আব্দুন নুর (৫৩)। অপর সহোদর আব্দুস শুকুরকে (৫০) যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে এক বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। হলেন, কানাইঘাটের
অপর আসামি বোরহান উদ্দিনকে ৫ বছরের কারাদণ্ড, ১০ হাজার জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড এবং আব্দুন নুরকে একবছরের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
অপর দুই আসামি মৃত সুলেমানের ছেলে ছাইদুল (৫৮) ও পার্শ্ববর্তী ভাটিপাড়ার মৃত আবু শহীদের ছেলে সুলতানকে (৩৮) দশ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। আসামিদের মধ্যে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা পলাতক এবং অপর ৩ জন জেল হাজতে রয়েছেন।
প্রসঙ্গত, ২০০৭ সালের ২২ জুলাই কানাইঘাট উপজেলার বাটিবারাপৈত গ্রামে বাড়ির সীমানা প্রাচীর নিয়ে বিরোধের জের ধরে হামলার ঘটনা ঘটে। ওই দিন বাদি আব্দুল্লাহর ঘরে ঢুকে স্ত্রী সাজিদা বেগমের ওপর হামলা চালায় আসামিরা। এগ��য়ে এসে রক্ষা করতে গেলে আব্দুল্লাহর বাবা আবু বকর (৭১) ও শ্বশুর মাওলানা মঈন উদ্দিনকে (৬০) কুপিয়ে জখম করে ফেলে যায়। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা আবু বকরকে মৃত ঘোষণা করেন। চারদিন পর সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান শ্বশুর মঈন উদ্দিন।
এই ঘটনায় আবু বকরে ছেলে আব্দুল্লাহ বাদী হয়ে কানাইঘাট থানায় ৬ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত কর্মকর্তা ২০০৭ সালের ১৪ অক্টোবর ৫ সহোদরসহ ৬ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন। পরবর্তীতে মামলাটি বিচারের জন্য আদালতে স্থানান্তর হলে ২০০৮ সালের ৯ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচারকার্য শুরু হয়। দীর্ঘ শুনানি ও ১৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালতের বিচারক এ রায় ঘোষণা করেন।

0 notes
Text
August in history is a symbol of victory for Bangladeshis throughout the ages.
Our achievements, our success
This August! August of victory, August of joy.

0 notes
Text
আমাদের সবার অতি প্রিয় শেখ মুজিব পরিবারের নাতনী সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের বড় কন্যা আমরিন খন্দকার সেমন্তী।
যিনি বর্তমানে কেরালা বংশোদ্ভূত এক খ্রিস্টান পরিবারের বধূ। বর্তমান নাম Rain Koduvath (রেইন কদুভাথ)। তার স্বামীর নাম Nikhil George Koduvath (নিখিল জর্জ কদুভাথ)। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী শেখ মুজিবের নাতনী কন্যার (থাতনি?) ক্লিভেজের ট্যাটু দিকে কেউ চোখ দিলে চোখ গেলে দিবো। হাজার হোক বাঙালী সংস্কৃতির একমাত্র ধারক ও বাহক তারা।
মুজিব পরিবারের জন্য আফসোস।। মুজিবের পুরো পরিবারটাই ইসলাম ধর্ম ত্যাগ করল।। কি বুঝলেন।

0 notes
Text
'সন্তান জন্ম নিলেও চাঁদা দিতে হয়'
প্রতিবাদ করায় কৃষক হত্যার অভিযোগ যুবদল নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর ইউনিয়নে।
চান্দা এখন কোথায় গিয়ে পৌছেছে, রাষ্ট্রে শিশু জন্ম নিলেও চাঁদা দিতে হবে, আগে হাসিনা বলতো এই দেশ তাইর বাপের।

0 notes
Text
বাংলাদেশ ব্যাংক এর নীতিমালায় নতুন সংযোজন।

0 notes
Text
৬ দফা দাবিতে আন্দোলনে যাচ্ছে মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবি হলো-
১. নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করতে হবে।
২. আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করতে হবে।
৩. শিক্ষকদের গায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাত তোলা — এই জঘন্য ঘটনার জন্য জনসমক্ষে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে।
৪. নিহত প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
৫. বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরোনো প্লেনগুলো বাতিল করে আধুনিক প্লেন চালু করতে হবে।
৬. বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা চালু করতে হবে।©

0 notes
Text
🔥Iran-Israel War: India's face has been exposed!
Iran and Israel have fought a war, the United States has joined. And India has become an unexpected negative character in the war. The veil of neutrality has been lifted and it has been branded as a traitor to global politics. It has not entered the battlefield, yet the stain of infamy, loss, and distrust has been on Delhi's forehead.
Even before the Iran-Israel war, an unstable environment existed on three sides of India. China in the north, Pakistan in the west, and US influence by sea in the south. Iran was India's only 'free corridor' by sea—through which India could reach Central Asia. But the war and the various incidents that occurred in its wake have closed that corridor, India's credibility in the Middle East has been questioned, and India's presence at the international diplomatic table has practically faded.
What damage has the Iran-Israel war done to India?
✅ Spy scandal:
Many Indian citizens who were spying for Israel's Mossad have been caught. Now, let alone Iran, Saudi Arabia, Qatar, and even Oman are suspicious of India. Now, in the eyes of the Middle East, India means a "fraudulent ally". India wants to show neutrality in diplomacy, but being caught spying on the citizens of the country on behalf of one side has shamed it.
✅ Chabahar is no more, the corridor is closed:
Because of Pakistan and China, there was no direct connection between Asia and India. India gave India that opportunity by using the Chabahar port. India has missed that opportunity by siding with Israel.
India has missed the opportunity to use the Chabahar port.
✅ Silent at the UN too!
On June 22, Russia and China proposed a ceasefire at the UN. India, which claims to be a superpower, has not taken any role. This scene shows that Delhi has not yet achieved the qualifications to become a regional power, let alone a global one. Also, India is the only one in the Shanghai Cooperation Organization that did not agree with the anti-Israel statement of that alliance.
✅Israel also did not pay attention
India said during the war—“We can send our pilots.” At that time, the Israeli Defense Minister said, “We know their capabilities, we don’t need them.” A respectful answer in diplomatic language?
✅The end of the feud with Trump!
Trump, who once called “Howdy Modi,” has now invited and entertained the Pakistani army chief to the White House. And is warning Americans—“India is not safe now.”
This statement is not only a sign of security, but also a sign of doubt.
✅ The biggest black marketer!
India has been caught buying oil cheaply from Russia and selling it on the global black market. India itself was buying oil from Iran, but it was blocking Iran’s oil exports to the world market.
Simply put, everyone knows India’s hypocrisy now.
✅Backfire in the Balochistan game:
India wanted to separate Balochistan from Pakistan with the help of neighboring Iran. But after the war, it was seen that Iran-Pakistan are now united. The Baloch issue is now an internal matter of Pakistan. India is now cornered.
🔴 So what is the benefit of India?
👉 It has bought some weapons from Israel.
👉 It has also got cheap oil from Russia-Iran.
👉 It has become known as a traitor in international relations
🔻 This two-pronged policy of India—on the one hand, being a friend of Israel, on the other hand, using Iranian ports, getting cheap oil—on the one hand, the American oil lobby, on the other hand, buying oil from Russia at a discount. The mask of India's duplicity has been exposed in the Israel-Iran war.
Result? No one is giving importance to India in international diplomacy now.

1 note
·
View note
Text
সান্ডা! ছোট্ট এই প্রাণীটিকে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন চলছে ব্যাপক আলোচনা। কফিলের ছেলের জন্য সান্ডা খুঁজতে খুঁজতে প্রাণীটিকে রীতিমতো ফেসবুক সেলিব্রিটি বানিয়ে দিয়েছে নেটিজেনরা।
সান্ডা হলো আগামিডে গোত্রের অন্তর্ভুক্ত সরীসৃপ প্রজাতির প্রাণী। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে এদের দেখতে পাওয়া যায়।
তবে ইদানিং সোশ্যাল মিডিয়ায় আরবদের যে প্রাণীটি খাওয়ার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সেগুলো মূলত দব। দবকে অনেকে সান্ডা কিংবা গুইসাপের সাথে গুলিয়ে ফেললেও এটি সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রাণী।
সান্ডা প্রধানত তৃণভোজী তবে কখনো কখনো পোকামাকড় ও অন্যান্য ছোট প্রাণী যেমন টিকটিকিও খায়।
এদের লেজ মোটা ও কাঁটার মতো খাঁজযুক্ত। সান্ডার আকার ছোট হলেও দেখতে হুবুহু গুইসাপের মতো। আরব অঞ্চলে সান্ডা পাওয়া যায় না এবং তারা এটি খায়ও না।
দব আকারে ছোট, এটি সাধারণত ৯০ সেন্টিমিটারের বেশি লম্বা হয়। এর লেজ মসৃণ, দেখতে সাপের লেজের মতো।
এরা মরুভূমিতে বাস করে, পানির ধারেকাছেও যায় না। দব সাধারণত তৃণভোজী, খাদ্য হিসেবে এরা ফড়িং, পঙ্গপাল, পিঁপড়া, তাজা ঘাস ইত্যাদি গ্রহণ করে।
অন্যদিকে গুইসাপ আকারে বেশ বড় এবং লেজ চ্যাপ্টা হয়ে থাকে। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানসহ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে এদের দেখা যায়।
গুইসাপ জলে-স্থলে, ঝোপ-জঙ্গলে ও ডোবায় থাকে। বিষাক্ত কীট-পতঙ্গ, সাপ, বিচ্ছু, গিটগিটি ইত্যাদি শিকার করে খায়।
অর্থাৎ আকৃতি কাছাকাছি হলেও দব, সান্ডা ও গুইসাপ পরস্পর থেকে আলাদা। ইসলামি শরিয়া অনুযায়ী, সান্ডা ও গুইসাপ খাওয়া হারাম হলেও দব খাওয়ার ব্যাপারে ভিন্নমত রয়েছে।
রাসুল সালল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে আরবের সাহাবিগণ দব খেতেন। নবীজি নিজে এটি খাননি, তবে সাহাবিদের খেতে নিষেধও করেননি।
সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম শরীফে এসেছে, তিনি বলেছিলেন, “এটি আমার এলাকায় ছিল না, তাই আমি এর প্রতি আগ্রহ বোধ করি না। কিন্তু তোমরা খেতে পারো, কারণ এটি হারাম করা হয়নি।”
তাই অধিকাংশ ইসলামি স্কলারদের মতে এটি হালাল হলেও হানাফি মাজহাবে এটিকে হারাম বলা হয়েছে।
হানাফি মাজহাবের অনুসারীরা শুধুমাত্র মাছজাতীয় প্রাণীকে হালাল মনে করেন। তাদের মতে, সরীসৃপ বা উভচর প্রাণী খাওয়া জায়েজ নয়।
মালিকি, শাফেয়ি ও হাম্বলি মাজহাবেও উভচর প্রাণী খাওয়া নিষিদ্ধ হলেও দব খাওয়াকে জায়েজ হিসেবে গণ্য করা হয়। তাই আরবের বেদুইনরা দবকে হালাল খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকে।
পানিতে সিদ্ধ করে বিভিন্ন প্রকারের মশলা দিয়ে রান্না করে তারা এটিকে আরবদের জনপ্রিয় খাবার খ্যাপসার সাথে পরিবেশন করে।
সুস্বাদু খাবার ছাড়াও সান্ডার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এর তেল। সান্ডার তেল আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
বলা হয়ে থাকে, এই তেল পুরুষদের যৌন সমস্যা সমাধানে ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে বেশ কার্যকরী। এছাড়া দেহের ব্যথা উপশম করতেও এই তেল মালিশ করা বেশ উপকারী বলে ধারণা করা হয়। কিন্তু এর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি বা প্রমাণ নেই।
তবে মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশে কিন্তু এই মরুভুমির দব পাওয়া যায় না। তাই কফিলের মতো দবের বিরিয়ানি খাওয়ার শখ জাগলে, পোল্ট্রি মুরগির বিরিয়ানি রেঁধে খেয়ে ফেলুন।

0 notes
Text
শাপলা চত্বর গণহত্যা - ৫ই মে ২০১৩
বাংলাদেশের ইতিহাসে ঘটা ভয়ঙ্করতম নারকীয় গনহত্যা!
২০১৩ সালের ৫ই মে, গভীর রাতে মতিঝিল শাপলা চত্বরে হাসিনার নির্দেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা এবং বিজিবি-র্যাব-পুলিশের যৌথ বাহিনী নিরীহ তাওহীদি জনতা, তালিবে ইলম ও নিরস্ত্র আলেম-উলামাদের ওপর ব্যাপক হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছিলো। নৃশংস এ গণহত্যার ১২ বছর পূর্ণ হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে যুগান্তর জানায়, ৫ই মে দুপুর থেকে পরদিন ৬ই মে ভোর পর্যন্ত ৮০ হাজার টিয়ারশেল, ৬০ হাজার রাবার বুলেট, ১৫ হাজার শর্ট গানের গুলি এবং ১৫ হাজার সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করা হয়েছে। এর বাইরে পিস্তল রিভলবারের গুলি ব্যবহৃত হয়েছে সাড়ে ৩শ’ রাউন্ড। এটি ছিল সরকারি হিসেব মতে, কিন্তু এর প্রকৃত সংখ্যা আরো বেশি।
শাপলা চত্বর গণহত্যায় নিহতের সঠিক সংখ্যা কত তার হিসাব এখনো অজানা। তবে নৃশংস-নিষ্ঠুর ওই ঘটনার অনুসন্ধান করতে গিয়ে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, শহীদের সংখ্যা ৩০০এরও বেশি। এরমধ্যে খোদ পুলিশের গোপন রিপোর্টে এ সংখ্যা ১৯১ জন বলে একাধিক সূত্রে বলা হয়েছে।
#Bangladesh #ShaplaMassacre #5May2013 #ShaplaSquareMassacre #5MayBlackNight #HefazatEIslam #KillerHasina #minhadhusan

0 notes
Text
বিদায় দাউদ হায়দার! ভর্তি পরীক্ষায় যাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল 'জন্মই আমার আজন্ম পাপ' কবিতাটি কার লেখা?
১.
১৯৬০-এর দশকের শেষদিকে দাউদ হায়দার নামক এক যুবক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে যান। ভাইভা বোর্ডে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়:
— বল তো, 'জন্মই আমার আজন্ম পাপ' — এটা কার কবিতা?
তিনি হাসিমুখে উত্তর দিয়েছিলেন:
— আমারই লেখা।
বোর্ডের শিক্ষকরা প্রথমে অবাক হয়েছিলেন, কারণ এমন একটি কবিতা এর রকম কোনো যুবক লিখতে পারেন তা তাদের ধারণায় ছিল না। কিন্তু পরে যখন তারা তার আগের কিছু লেখা দেখেন এবং তার প্রতিভা বুঝতে পারেন, তখন দাউদ হায়দারকে মেধার জন্য বিশেষভাবে মূল্যায়ন করেন। নথিপত্র অনুসারে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি জন্ম নেওয়া কবির বয়স তখন ছিল মাত্র ১৭ বছর!
আলোচিত কবিতাটির ক’টি লাইন:
'জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি
সন্ত্রাসের ঝাঁঝালো দিনে বিবর্ণ পত্রের মত হঠাৎ ফুৎকারে উড়ে যাই
পালাই পালাই সুদূরে।
...
আমার জন্যই তোমাদের এত দুঃখ
আহা দুঃখ
দুঃখরে!
আমিই পাপী, বুঝি তাই এ জন্মই আমার আজন্ম পাপ।’
২.
দাউদ হায়দার দেশের প্রথম কবি যাকে কবিতা লেখার জন্য দেশ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। দৈনিক সংবাদ এর সাহিত্য পাতায় 'কালো সূর্যের কালো জ্যোৎসায় কালো বন্যায়' নামে একটি কবিতা লিখেছিলেন। ওই কবিতায় হযরত মোহাম্মদ [স.], যিশুখ্রিস্ট এবং গৌতম বুদ্ধ সম্পর্কিত অবমাননাকর উক্তি রয়েছে বলে অভিযোগ ওঠে। [সংস্ অব ডেস্পায়ার বইতে এই কবিতাটি সঙ্কলিত থাকতে পারে।] প্রতিবাদ-বিক্ষোভ শুরু হয়। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার অভিযোগ এনে ঢাকার এক কলেজ-শিক্ষক আদালতে এই ঘটনায় দাউদ হায়দারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
১৯৭৩ সালে তৎকালীন বঙ্গবন্ধুর সর��ার কবিকে নিরাপত্তামূলক কাস্টডিতে নেয়। ১৯৭৪ এর ২০ মে সন্ধ্যায় তাঁকে জেল থেকে মুক্তি দিয়ে ২১ মে সকালে বাংলাদেশ বিমানের একটা রেগুলার ফ্লাইটে ভারতের কলকাতায় পাঠানো হয়। ওই ফ্লাইটে তিনি ছাড়া আর কোনো যাত্রী ছিল না। তাঁর স্মৃতিচারণ থেকে জানা যায়, তার কাছে সে সময় ছিল মাত্র ৬০ পয়সা এবং কাঁধে ঝোলানো একটা ছোট ব্যাগ (ব্যাগে ছিল কবিতার বই, দু'জোড়া শার্ট, প্যান্ট, স্লিপার আর টুথব্রাশ)। কবির ভাষায়, ‘আমার কোন উপায় ছিল না। মৌলবাদীরা আমাকে মেরেই ফেলত। সরকারও হয়ত আমার মৃত্যু কামনা করছিল।’
কবি দাউদ হায়দারের 'কালো সূর্যের কালো জ্যোৎস্নায় কালো বন্যায়’ কবিতায় ‘কিছু বিতর্কিত বক্তব্য’ থাকলেও অসাধারণ কিছু লাইনও আছে:
‘আদমের সন্তান আমি; আমার পাশে আমি?
আমি আমার জন্ম জানি না। কীভাবে জন্ম? আতুরের ঘরে কথিত
জননী ছাড়া আর কে ছিল? আমায় বলে নি কেউ।
আমার মা শিখালো এই তোর পিতা, আমি তোর মাতা।
আমি তাই শিখেছি। যদি বলতো, মা তোর দাসী, পিতা তোর দাস;
আমি তাই মেনে নিতুম। কিংবা অন্য কিছু বললেও অস্বীকারের
উপায় ছিল না।
আমি আজ মধ্য যৌবনে পিতা মাতার ফারাক বুঝেছি। বুঝেছি সবই মিথ্যা
বুঝেছি কেউ কারও নয়; কেউ নয় বলেই তো বলি
একদিন সবকিছুই যাবে চলে (চলে যাবে)।’
৩.
কলকাতা ছিল দাউদ হায়দারের কাছে একদম অচেনা বিদেশ, যেখানে কাউকেই চিনতেন না। এর আগে তিনি বিদেশ যাননি। দমদম এয়ারপোর্টে নেমে প্রথমে একা কাঁদছিলেন। সাংবাদিক-সাহিত্যিক গৌরকিশোর ঘোষ এর কাছে প্রথম আশ্রয় পান। একমাসের মতো ছিলেন। এরপর বিখ্যাত সাহিত্যিক অন্নদাশঙ্কর রায় তাঁকে নিজ বাড়ীতে আশ্রয় দেন। লেখালেখি শুরু করেন দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকায়। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে 'আন্তর্জাতিক তুলনামূলক সাহিত্যে' ভর্তি হন।
৪.
বাংলাদেশের কোনো সরকারই তাঁর প্রতি সহানুভূতি দেখায়নি। নির্বাসিত অবস্থায় ১৯৭৯ সালে তিনি ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে নবায়নের জন্য পাসপোর্ট জমা দিলে তা বাজেয়াপ্ত করা হয়। তখন ছিল জিয়াউর রহমানের শাসনামল। এরপর ভারত সরকারও তাঁকে ভারত ত্যাগের ফাইনাল নোটিশ দেয়- “… য়্যু হ্যাভ নো কেইস ফর গ্রান্ট অব লংটার্ম ষ্টে ফ্যাসিলিটিজ ইন ইন্ডিয়া এন্ড য়্যু আর দেয়ারফর রিকোয়েষ্টেড টু লীভ ইন্ডিয়া ইম্মিডিয়েটলি উইদাউট ফেইল।”
নোবেল লরিয়েট জার্মান সাহিত্যিক গুন্টার গ্রাস ভারত সফরে এলে পুরো ঘটনা শুনেন। তিনি ফিরে গিয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ে কথা বলে নির্বাসিত কবিকে জার্মানিতে রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়ার ব্যবস্থা করেন। ২২ জুলাই ১৯৮৭ থেকে তিনি জার্মানির বার্লিন শহরে অবস্থান করেন। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতায় এলে আটক পাসপোর্ট ফেরত চেয়ে আবেদন করেও বিফল হন। বার্লিন যাত্রায় তিনি পাসপোর্টের পরিবর্তে জাতিসংঘের বিশেষ ট্র্যাভেল পাস ব্যবহার করেন। পরে এই ট্র্যাভেল পাস ব্যবহার করে বহু দেশ ঘুরেছেন। ১৯৮৯ সালে তিনি জার্মানীতে সাংবাদিক হিসেবে চাকুরী নেন।
৫.
দাউদ হায়দার প্রায় ৩০টির মতো বই লিখেছেন জার্মান, হিন্দি, ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, জাপানি ও স্প্যানিশ ভাষায়। দাউদ হায়দারের কবিতায় ব্যক্তিগত বেদনা, নির্বাসনের কষ্ট, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি, স্বাধীনতা-চেতনা, দ্রোহ এবং মানবতাবাদী চেতনা প্রবলভাবে ফুটে ওঠে। তিনি দীর্ঘ সময় বাংলাদেশের পত্র পত্রিকায় সাহসী উচ্চারণে কলাম লিখেও জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।
৬.
দাউদ হায়দার ছিলেন এক রত্নগর্ভা মায়ের সন্তান। তাঁর সব ভাই-ই বিখ্যাত, লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত। বড় ভাই জিয়া হায়দার নাটকের লোক। রশীদ হায়দার কথাসাহিত্যিক, গবেষক। বাংলা একাডেমিতে কর্মরত অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক অসাধারণসব বই প্রকাশ করেছেন। আমার ব্যক্তিগত কিছু স্মৃতিও আছে উনার সঙ্গে। মাকিদ হায়দার কবি। খুবই সজ্জন লোক ছিলেন। তাঁরা সবাই প্রয়াত। আছেন কবি জাহিদ ও আরিফ। কনিষ্ঠ আরিফ হায়দার Arif Haider আমাদের সিনিয়র বন্ধু। নাটকের মানুষ। ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাটকের উপর পড়াশুনা করেছেন। ঢাকায় শংকর সাওজালের কারক নাট্যসম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলার অধ্যাপক। আমাদের ইউনিভার্সেল থিয়েটারের নাট্যগুরু মাজহারুল হক পিন্টুর Mazhar Pintu ঘনিষ্ঠ বন্ধু। সেই সূত্রে আমাদেরও ঘনিষ্ঠতা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে অসংখ্য দিন রাত আমাদের কেটেছে আড্ডায়। মাঝে মধ্যে দেখা হয়। কিন্তু বিখ্যাত হায়দার পরিবারের একেকজন তারকা নক্ষত্রের খসে পড়ার সংবাদ এলে তাকে ফোন দেই। বেদনাকে শেয়ার করি। সংস্কৃতি বিট কভার করার কারণে বাড়তি তথ্য সংগ্রহের জন্যও নির্দয়ভাবে নানা প্রশ্ন করতে হয়।
আজ ঘুম ভাঙতেই শুনলাম। দাউদ হায়দার আর নেই। শনিবার (২৭ এপ্রিল ২০২৫) রাতে জার্মানির রাজধানী বার্লিনের একটি বয়স্ক নিরাময় কেন্দ্রে মারা গেছেন। হাসপাতালে দীর্ঘদিন কোমায় ছিলেন। লাইভসাপোর্ট তুলে নিলে তিনি অনন্তের পথে যাত্রা করেন। চিরমুক্তি ঘটে নির্বাসিত জীবনের।
ইসলাম ধর্মের বিশ্বাস অনুসারে, শেষ বিচারের মালিক আল্লাহ। তিনিই তাঁর বান্দার ভাগ্য নির্ধারণ করবেন।
এবার আর আরিফ ভাইকে ফোন দিতে ইচ্ছে করেনি। জানতাম তিনি কলকাতায়। তারপরও ফেসবুকে সমবেদনা জানাই। কিছুক্ষণ আগে দেখলাম আরিফ ভাই লিখেছেন, ‘খোকন ভাই (নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার) আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে...।’ এরপর ভাইয়ের সঙ্গে কিছু ছবি শেয়ার দিয়েছেন, যেগুলো ২০২৩ সালের, কলকতার।
৭.
দেশে ফেরার প্রবল আকুতি ছিল দাউদ হায়দারের। অপেক্ষার প্রহর গুণেছেন, স্বপ্ন দেখেছেন একদিন সময় হবে পদ্মা ইচ্ছামতি গাঙ্গ শালিকের দেশে ফেরার। সময় কি আর হবে? হলেও তো মাতৃভূমিতে শায়িত হওয়ার বাসনা তার পূরণ হবে না।
১৯৮৩ সালে কলকাতায় অবস্থানকালে কবি দেশান্তরী হওয়ার গভীর বেদনার কথা লিখেছেন ‘তোমার কথা’ কবিতায়।
'মাঝে মাঝে মনে হয়
অসীম শূন্যের ভিতরে উড়ে যাই।
মেঘের মতন ভেসে ভেসে, একবার
বাংলাদেশ ঘুরে আসি।
মনে হয়, মনুমেন্টের চুড়োয় উঠে
চিৎকার করে
আকাশ ফাটিয়ে বলি:
দ্যাখো, সীমান্তের ওইপারে আমার ঘর
এইখানে আমি একা, ভিনদেশী। '
আসলেই মানুষ সব সময়ই একা।
বিদায় কবি দাউদ হায়দার।
- আজিজুল পারভেজ

0 notes
Text







0 notes
Text







0 notes
Text

সুযোগ পেলেই আমরা ড. ইউনুসকে শূলে চড়াই, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে প্রশ্নবানে জর্জরিত করি ।যেটা না সেটাও বলি। কিন্তু বিগত ৭মাসে ২০০'র অধিক আন্দোলন আর হঠাৎ করে সকল ক্ষেত্রে তীব্র বৈষম্য অনুভূত হওয়া জাতিকে নিয়ে তিনি যে কাজগুলো করছেন সেগুলোর জন্য তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোটাও জরুরী।
- এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সর্বশেষ ৬ মাসে দেশী বিদেশী ঋণ পরিশোধ করেছে ৬২ হাজার কোটি টাকা।
- দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়ে ১৮.৪৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। যা গতবছরের এই সময়ের তুলনায় ৪ বিলিয়ন বেশি।
- দেশের রিজার্ভ বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ১৪০ কোটি ডলার।
- রমজানে খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ার আশংকাকে আশ্চর্যজনকভাবে হ্যান্ডেল করেছে ইন্টেরিম।
- হাসিনা ও তার পরিবারের একাউন্ট থেকেই উদ্ধার করেছে ৬৩৫ কোটি টাকা।
- দেশের খাদ্যপণ্যে ভর্তুকি বেড়েছে প্রায় ১২ শতাংশ।
- গত ২২ মাসের তুলনায় সর্বনিম্ন মুদ্রাস্ফীতি হয়েছে এই ফেব্রুয়ারিতে।
- ধর্ষণের তদন্ত ১৫ দিন এবং বিচার ৯০ দিনের মধ্যে করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
- আওয়ামী আমলে অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারির কারণে বাফুফের উপর ফিফা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিলো৷ বাফুফের উপর সে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে ফিফা।
- সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ থেকে ৩২ করা হয়েছে।
- স্কুলের বইগুলোতে হাসিনার উল্টাপাল্টা সিলেবাস আর পারিবারিক তোষামোদির গল্প বাদ দিয়ে সাজানো গোছানো সিলেবাস দেওয়া হচ্ছে।
-এখন থেকে প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকেরা পাবেন দ্বিতীয় শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তার মর্যাদা।
- সর্বশেষ জাতিসংঘের মহাসচিব ৪ দিনের জন্য বাংলাদেশ সফরে এসেছে। গুতেরেসের সফর এই সরকারের ওয়ার্ল্ডওয়াইড রিকগনিশন বাড়াবে৷ তাছাড়া জাতিসংঘ মহাসচিব বলেছেন আগামী বছর মায়ানমারে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিয়ে সেখানে তাদের সাথে ইফতার করতে চান ! ভাবতে পারেন?
অনেক কিছু বলা সহজ। গাইলানো সহজ৷ নির্বাচন দ্রুত চাওয়াও সহজ৷ বিএনপি সবসময় নির্বাচন চাইতেছে জাস্ট একটু চাপে রাখার জন্য এবং পলিটিক্যাল এক্টিভিজম হিসেবে৷ বিএনপির হাই-কমান্ড জানে যে, হাসিনার রেখে যাওয়া ধ্বজভঙ্গ অর্থনীতিকে বিএনপি আইসা সোজা করতে ঘাম ছুইটা যাবে। উপরন্তু, অর্থনীতি, দ্রব্যমূল্য, মুদ্রাস্ফীতি ঠিক রাখতে না পারলে বিএনপির ক্ষমতায় আসলেও যে টিকতে মুশকিল হবে, এটা ভালো করেই জানে।
ইউনুস সাহেব হয়তো হিমশিম খাচ্ছে অনেক কিছু করতে। ধ্বজভঙ্গ একটা দেশ আর ব্যক্তি স্বার্থকেন্দ্রিক একটা জাতিকে ঠিক করতে। তারপরও অনেক কিছু করছে এবং করবে।
প্রফেসর ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে আপনি যদি সম্মত না হতেন তাহলে দ্বিতীয় অন্য কোন ব্যক্তিকে আমরা সেই জায়গায় তখন চিন্তা করতে পারিনি।
আপনার সাথে তুলনা তো নয়ই।
বাংলাদেশ অবশ্যই আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবে।
মিনহাদ হোসেন
0 notes