easygardening

[easygardening]

টবে কুমড়ো চাষ টব.. মিষ্টি কুমড়ো চাষের জন্য বড় সাইজের টব হলে ভাল হয়। এছাড়া অর্দ্ধেক ড্রাম হলে ভাল হয়। প্রত্যেকটি টবে ৪-৫ টি বীজ ফেলুন। এর একটি থেকে গাছ হলে সেটি রাখুন।

মাটি..যে কোনও মাটিতেই মিষ্টি কুমড়ো গাছ জন্মায়।  তবে দোঁয়াশ,এঁটেল ও বেলে মাটিতে মিষ্টি কুমড়ো গাছের ভাল চাষ হয়। আপনি যদি টবে মিষ্টি কুমড়ো চাষ করতে চান তাহলে প্রথমেই যেটি করবেন, পরিমান মতো  দো-আঁশ,এঁটেল   বা বেলে মাটি এর সাথে কম্পোস্ট সার, ইউরিয়া, এমওপি,বোরাক্স সার,জিপসাম মিশিয়ে নিন।  এতে টবের মাটি ভাল থাকবে। এর সঙ্গে কিছুটা পরিমান পাতা পচা সার, গোবর, খৈল  মিশিয়ে মাটি তৈরি করলে ভাল হয়। সার মেশানোর কিছু দিন পর আবার উক্ত মাটিকে খুচিয়ে দিয়ে কয়েক দিন রেখে দিতে হবে। এর পর মাটি ঝুরঝুরা হলে কলম চারাটি এনে টবে বসাতে হবে। মিষ্টি কুমড়ো চারা টবে স্থাপনের পরে অল্প জল দিতে হবে। মিষ্টি কুমড়ো এর জন্য মাটি সব সময় নরম ঝুরঝুরে থাকলে গাছ তাড়াতাড়ি বাড়ে। মাটি হবে জল ধরে রাখার ক্ষমতা সম্পন্ন। সার প্রদান..সার দেবেন চারা বসানোর দেড় মাস বাদে। দরকার হলে ৮ সপ্তাহ পর থেকে তরল সার দেবেন। গাছে স্ত্রী ফুল দেখা না দেওয়া পর্যন্ত বেশী নাইট্রোজেন সার দেওয়ার প্রয়োজন নেই।

কুমড়ো গাছের পোকামাকড় দমনঃ ১) মিষ্টি কুমড়ো গাছে মাছি পোকা দেখা যায়। এরা কচি ফল ও ফুলে ডিম পেড়ে তা নষ্ট করে দেয়। প্রতিকার: আক্রান্ত হলে তা ফেলে দিতে হবে। এছাড়া বিষটোপ ব্যবহার করুন। ২) মিষ্টি কুমড়ো গাছে রেড পামকিন বিটল পোকা দেখা যায়। এরা পাতা, কচি ফল ও ফুল খেয়ে তা নষ্ট করে দেয়। প্রতিকার: আক্রান্ত হলে পোকাগুলি ফ���লে দিতে হবে। এছাড়া নিমবীজের দ্রবণ বা সাবানগোলা জল স্প্রে করলে এ পোকার আক্রমণ অনেকাংশে কমে যায়। ৩) এছাড়া জাব পোকা সংক্রান্ত রোগ দেখা যায়। এর আক্রমণে মিষ্টি কুমড়ার  ডগা ও পাতা হলুদ হয়ে যায়।  এরা মিষ্টি কুমড়ো গাছের পাতার রস চুষে খায়।  ফলে পাতা বিকৃত হয়ে যায়, বৃদ্ধি ব্যাহত হয় । প্রতিকারঃ আক্রান্ত হলে পোকাগুলি ফেলে দিতে হবে। এছাড়া নিমবীজের দ্রবণ বা সাবানগোলা জল স্প্রে করলে এ পোকার আক্রমণ অনেকাংশে কমে যায়। ৪)এছাড়া মিষ্টি কুমড়ো গাছের পাতায় ডাউনি মিলডিউ রোগ দেখা যায়।  এর ফলে আক্রান্ত পাতায় নানা আকারের দাগ পড়ে। প্রতিকারঃ সময় মতো আগাছা পরিষ্কার করুন। এছাড়া গাছে কচি ফল দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে কীটনাশক ব্যবহার করুন। প্রতি লিটার জলে ডিপটেরক্স-৮০, ডিপটেরক্স- ৫০, কিছুটা পরিমান মিশিয়ে সেই কীটনাশক নিয়মিত ভাবে স্প্রে করুন। পরিচর্যা: সার হিসেবে চাপান সার বা জৈব সার দিতে হবে। প্রতিদিন মিষ্টি কুমড়ো গাছে সকাল বিকাল প্রচুর জল প্রয়োজন হয়। তাই নিয়মিত জল দিতে হবে।  মিষ্টি কুমড়ো গাছে জল দেওয়ার সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে গোড়ায় জল না জমে। মাসে একবার/দুবার মাটি খুঁচিয়ে দিতে হবে। যাতে মাটি ঝুরঝুরে থাকে। মিষ্টি কুমড়া গাছে সর্বদা যথেষ্ট সূর্যের আলো ও বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। তাহলে ফলন ভালো হবে। গাছের সঠিক পরিচর্যা নিশ্চিত করতে এর গোড়ায় নিয়মিত ইউরিয়া সহ,  ও নানা ধরণের জৈব সার প্রয়োগ করুন। এক বছর পর টবের কিছুটা মাটি পরিবর্তন করতে হবে। এছাড়াও গাছের গোড়ায় যেন কোন ধরনের আগাছা না হয় দেখতে হবে। নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার করতে হবে। ছাদ বা উঠোনে যেন এর বেয়ে চলা যেন বাধা প্রাপ্ত না হয়, দেখতে হবে। মাসে একবার পাতা ছাঁটা উচিৎ। বেশী বড় হয়ে গেলে আগা কাঁটতে হবে। If you liked this article, feel free to visit "Easy Gardening" for more such articles.

[easygardening]

''Adenium desert rose flower plant''

এই গাছ বিদেশী হলে কি হবে এখন যে কোনো নার্সারী তে খুব সহজেই পাওয়া যায়।

 বিভিন্ন জায়গায় একে নানান নাম ডাকা হয়ে থাকে যেমন - সাবি ষ্টার ( Sabi star ) কুদু ( Kudu ) মোক আজেলিয়া ( Mock azalea ) ইম্পালা লিলি ( Impala lily ) জাপানিজ ফ্রাঙ্গিপানি ( Japanese frangipani ) ব্যাংকক কালাচুচী ( Bangkok kalachuchi ) এবং ডেসার্ট রোস ( Desert rose )

এই এ্যডেনিয়ামের খুব সুন্দর বনসাই ও তৈরী করা যায়। দারুন লাগে দেখতে। আজ আমি আপনাদের এ্যডেনিয়াম গাছ লাগানো সম্পর্কে নিজের জানা কিছু তথ্য শেয়ার করছি।

প্রথমেই হচ্ছে মাটি তৈরি,,,  ভাগটা ঠিক এইরকম রাখবেন ➽ মাটি --২৫%➽ বালি --২৫%➽ সার --২৫%➽ ইটকুঁচো -২৫%➽ হাড়গুঁড়ো --১০০/১৫০ গ্রাম টব প্রতি(না থাকলে ডিমের খোসা গুঁড়ো দিতে পারেন)

➤ যেকোনো চাষযোগ্য মাটি হলেই হবে➤ বাড়ি বানানোর যে বালি সেই বালি ব্যবহার করবেন ➤ সার ��ে কোনো ব্যবহার করতে পারেন (পাতাসার, গোবরসার, বা কেঁচোসার )➤ ইটকুঁচো না পেলে পুরোনো মাটির টব ভাঙা থাকলে সেটাকে কুঁচো করেও ব্যবহার করা যেতে পারে ➤ হাড়গুঁড়ো সারের দোকানে পেয়ে যাবেন। না পেলে ডিমের খোলা গুঁড়ো করে দিতে পারেন ৪/৫ চামচ এই সবগুলোকে একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। বাস্ মাটি তৈরি এবার গাছ বসানোর ব্যবস্থা। 

এ্যডেনিয়ামের জন্য বেশি মাটি লাগে না তাই একটু ছোট টব ব্যবহার করাই উচিত নতুন গাছের জন্য ৬/৭ ইঞ্চি টব যথেষ্ট প্রথমে টবটিকে নিন , টবের নিচে যে ফুটো আছে তার ওপরে একটি খোলামকুচি রেখে তার ওপর কিছুটা বালি দিয়ে তবেই তৈরী করা মাটি দেবেন। .. এতে কি হয় অত্যাধিক জল সহজেই বেরিয়ে যায় আর আপনার গাছের সুসাস্থ্য বজায় থাকে।এ্যডেনিয়ামে বেশি জল একদমি লাগেনা বরং জল বেশি হলে গাছ মারা যাবার ভয়টাই বেশি থাকে বিশেষ করে বর্ষাকালে,, তাই এতো ব্যবস্থা। এবার চারা গাছ বসিয়ে দিয়ে অল্প মাত্রায় জল দিন। মাটি শুকনো হলে তবেই আবার জল দেবেন।

পরিচর্যা ➢এই গাছকে সম্পূর্ণ রোদে রাখবেন,, তবেই এর থেকে ভালো ফুল পাওয়া যায় ।এই গাছে বিশেষ কোনো রোগ হয়না তাই ঔষুধ দেবার ঝামেলা নেই । শুধু বর্ষাকালে একটু খেয়াল রাখলেই অনেক বছর একে বাঁচিয়ে রাখা যায়। খুব বেশি বৃষ্টির সময় টব টিকে গাছসুদ্ধু কাত করেও রেখে দিতে পারেন । আর অন্যান্য গাছের সাথে একেও মাঝে মাঝে খোল পচানো জল দিয়ে দেবেন ।শীতকালে এই গাছের পাতা বেশির ভাগই ঝরে যায় ঠান্ডা কুয়াশা লাগার ফলে । তবে সেটা গাছের কোনো ক্ষতি করে না ঠান্ডা কমে গেলে আবার নতুন পাতা গজিয়ে ওঠে । তবে এটা  থেকে বাঁচার জন্য গাছটিকে কোনো শেড বা পলি হাউসের ভিতর রাখতে পারেন ।

ছাঁটাই ➣বর্ষাকাল আর শীতকাল ছাড়া যে কোনো সময় এর ছাঁটাই করা চলে। ছাঁটাই করার পর সেই জায়গায় যেকোনো ছত্রাকনাশক পাউডার ( যেমন Saaf , Bavistin ইত্যাদি ) লাগিয়ে দেবেন ।

সাবধানতা ➣অ্যাডেনিয়াম একটি বিষাক্ত উদ্ভিদের আওতায় পরে । এর শিকড় এবং কান্ডের মধ্যে একটি স্যাপ উত্পাদন করে যার মধ্যে কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড ( Cardiac glycosides ) রয়েছে ।  এই স্যাপটি আফ্রিকার বেশিরভাগ অংশের শিকারিরা তাদের শিকারের জন্য তীরের বিষ হিসাবে ব্যবহৃত করে ।

[easygardening]

Gardening tips for beginners:

1. Giving plants light: Different plants have different light requirements and one can easily choose the right location for them if we remember a few basic rules. Most of the plants that flower annually need a full day’s sun or, at the very least, 4 to 6 hours of direct sunlight. South-facing balconies receive the maximum light, in terms of duration of time and intensity. Next come east and west-facing balconies. North-facing balconies receive the least light for the most part of the year. If you are growing vegetables, the best option is to grow in them in south, east or west facing balconies.

2. Watering the plants: Many of us simply over water the plants, without knowing how much water the plant requires. For plants that are planted in the ground, water them well so that the soil is completely wet. For container grown plants, water the plants till you see some water draining from the drainage holes provided in the container.

3. Feeding the plants: Many beginners assume that plants only need water to grow and bloom. That is not true. Plants do need water, but they also need about 16 different nutrient elements from the soil. There are different types of plant fertilizers available. The easiest to find is compost. Compost is usually decomposed cow manure. It is organic and eco-friendly. Adding a handful of compost to every pot, once every 15 days, will ensure that your plant stays healthy.

4. Placing the plants: If too many seeds are sown in a container or a pot, they should be reduced to just 1 or 2 based on the size of the container. This process of removing the excess seeds is called ‘thinning.’ Allowing all the plants to grow in a cramped pot will cause deficiencies in the plants and none of them will grow to their full size.

5. Sowing seeds at the right depth: Most vegetables or annual flowering plants are grown using seeds. The thumb rule is, the seeds should be sown twice as deep as they are thick. For example, if the seeds are 5mm thick, sow them 10mm deep. If the seeds are too tiny, simply sprinkle them on the top.

6. Size of container: Inspect the pot every month or so, to see if there are roots showing up on the soil surface or via the drainage holes in the bottom. If you see roots peeping out, then it is time to move the plant to a bigger pot.

7. Letting weeds take over. Removal of weeds has to be done as early as possible. Leaving the weed to grow in the container will result in the nutrients being eaten away by the unwanted plant. Scout around your garden every day morning and look for weeds.

8.  Leaving the plants pests free: Spraying the plants with organic pesticides such as neem oil, will ensure the pests don’t attack the plants in future.

9. Knowing the right season of plants: Planting plants that are out-of-season and expecting flowers/fruits will often result in disappointment. Reading up about the plant before planting it will help set our expectations right.

10. Emotional meltdowns.: Last but not the least, emotional meltdowns. For most of us, gardening is a stress-busting activity and the garden is a place to relax. No matter what, your garden doesn’t fail to bring changes every day and keep us hoping for a bountiful harvest.

If you liked this article, feel free to visit "Easy Gardening" for more such articles or Visit our Facebook page.

facebook: https://www.facebook.com/Easy-Gardening-101169724975454

youtube: https://www.youtube.com/channel/UCF76B3eztHxBfoXkm3jAguQ?view_as=subscriber

instagram: https://www.instagram.com/easygardening.info/?hl=en

[easygardening]

Plants look amazing in rain

Nature Concept Slow Motion Raindrop on Leaf Rain On Window with Thunder Sound Heavy Rain for Sleep, Study and Relaxation plants cinematography rain cinematography slow motion

[easygardening]

Welcome to my blog “Easy Gardening”