write-out-loud-blog
Mita The Homly Floater
13 posts
A creative writing blog of Mita Biswas
Don't wanna be here? Send us removal request.
write-out-loud-blog · 4 years ago
Text
“you are not an open book they say”
I said “ I am one of those rarest books you would find in some narrow lanes of a dark street in some candle lit bookshop, only the searching soul can notice”
0 notes
write-out-loud-blog · 4 years ago
Text
Roses and bruises
Lying under the canopy of stars beside a small stream she indulged her rare thoughts which she could never express, not to a single living soul. Hedges and bushes of hill glory bower, abelmosk, a few yellow oleander and other common country coppice along the lean stream ,the hide and seek playing moonlight soothing the  still water made the night an ethereal place for her to be. In such a night she thought of her broken beauty ,not out of this world, has nothing to do with fair complexion or eyes of a deer, but she surely knew these things. When her heartbeat became the faces of demons she dreamt night after night there was no one to tie her cascading hairs with a band. Was she alone? Maybe, maybe not, her loneliness was engaged with estranged thoughts and her gatherings were an oeuvre of hidden passages in a slum narrow lane. Her dreams never left her trembling lips as she uttered almost anything ordinary. There was no hyperbolic syntax that made her alien but her countenance betrayed her every time she spoke. She thought of her strings of lovers when discussing mythology, she unscrupulously remembered them at odd times of giving a lecture on existentialism of mortals. Her ambiguous walks on the straight path made her the talk of the century, did she care? Only the dying stars could know that as she had made numerous promises to them as well. Hundreds and thousands of stars know her tale only if she could know better.
2 notes · View notes
write-out-loud-blog · 4 years ago
Text
*কাকেদের মিটিং*
ছাদে চার পাঁচটি কাক এসে মেলা বসিয়েছে। কালো পোশাক কালো পাজামা, একেবারে গ্রাজুয়েশন সেরিমনি। শুনশান রাস্তা। সান্ধ্যকালীন গৃহবন্দী শহরে জমজমাট কোলাহলের পরিবর্তে রয়েছে পাহাড়ের নিস্তব্দতা। কোন এক গ্রামের দুপুরে ভাদ্র মাসের কাঠফাটা ��ৌদ্রে যেমন বাড়ির পাশের পুকুরটা চুপচাপ শুয়ে থাকে, পাতারাও আঁটোসাঁটো শরীরে লেগে থাকে গাছের গায়ে। মায়ে, ঝিয়ে দুপুরের বাসন মেজে একটু জিরোয়। একমাত্র দিশেহারা কুকুরগুলো গৃহস্থের ফেলা কাঁটা খাবে বলে এলোপাথারি স্বজাতির সাথে কানাকানি করে। দু, এক মুটে বা ফেরীওয়ালা তারস্বরে ডেকে যায়- থালা, বাসন, পুরোনো লোহা। কোনো গৃহস্থ বেরিয়ে এলে এক গ্লাস জল চেয়ে অমৃতের তেষ্টা মেটায়, আর যেতে যেতে বলে ভালো থেকো মা। তেমনি কাকেরা চেয়ে চেয়ে দেখে সন্ধ্যের শহরের নিশ্চুপ কানাঘুষো। এক মা তার বছর চারের মেয়েকে নিয়ে যাচ্ছে দাদুর সাথে দেখা করতে। হয়ত বায়না ধরেছে। অস্থির কিশোর ভিডিওগেম ছেড়ে কাকেদের ছবি তুলতে ব্যস্ত বা হতে পারে মুঠোফোনের ওপারে বান্ধবীর আহ্বানে ছাদে এসেছে লুকিয়ে কথা বলতে, আর পায়চারীর ভান করছে। কাকেরা সবই বুঝেছে আর কাঁ কাঁ রবে কাকপড়শীদের ও সেকথা জানাতে দেরি করেনি।      যে বুড়ো দাদু রোজ তাদেরকে নিম ডালের লাঠি উঁচিয়ে তাড়াতে আসে, সেই দাদুও কেমন চুপ মেরে গেছে। বিকেল হলেই ঘর, বাহির আর রাস্তা। এই ত্রিকোণ ভ্ৰমন এই নিয়ে অন্তত দশবার হল। বারবার তার চোখ চলে যাচ্ছে তিনঘর পর বাঁকা রাস্তার মোড়ে। সেখানে সদ্য কালবৈশাখীতে ডাল ভাঙা আমগাছটার নীচে, সেখানে দাঁড়িয়ে আছে দাদুর ���ন্ধু। চা খাওয়ার সাথী। হাঁপানি আছে বলে ইনহেলার নিয়ে দুই বুড়ো অদৃশ্য ছোয়াছুঁয়ি খেলছে। এইসব কান্ডকারখানা দেখে অবশ্য কাকেদের হেব্বি মজা হচ্ছে। আবার দুঃখও হচ্ছে কারণ হাঁপানি দাদুর নাতিটা যে ওদেরকে 'দূরহটো' ভয় না দেখিয়ে পুষতে চেয়েছিল তাকে আর দেখতে পাচ্ছেনা। মনখারাপ করিসনা, এই বলেই হয়ত একটা কাক আর একটা কাককে গলায় ঠুকরে ঠুকরে আদর করে দিল। সেই দেখে পড়শী কাকেরা, অন্তত ছয়জন মিলে কলকল রবে কিসব আলোচনা করল সেসব ওরাই বুঝল। একটা দুটো কুকুরও গলির মধ্যে ঘোরাফেরা করতে করতে দুই মাস্ক পড়া ছেলের দুচাকা গাড়ির পিছনে ছুটতে লাগল। তাই দেখে আবার দত্তদের বাড়ির পোষা কুকুর 'ইয়েলো' বাইরে খেলতে যাবো বলে গৃহিনীর দু'পায়ে পড়ল। সাদা কুকুরের নাম ইয়েলো কেন তা জানেনা কাকেরা। বাইকের শব্দে, আর স্বজাতির স্বরেই যে তার কুকুরের এমন অকাল ছন্দপতন তা তিনি বুঝতে পারলেন, নাহলে ওনার অমন সোনারধারা কুকুর হঠাৎ করে অমরীশ পুরী হয়ে যায়? বোঝামাত্রই বাইকবাহিনীকে হামানদিস্তায় সুপুরী ছেঁচার মত এসপার ওসপার ছেঁচে বললেন- এদের জন্যই জীবনটা শুকনো সজনে ডাঁটা হয়ে গেল। ঘরে দত্তবাবু একথা শুনে বুঝতে পারলেন না কথাগুলো কাকে বলা হচ্ছে। আর এক কাপ চা হবে কিনা পরে সেই আশঙ্কায় চুপ করে গতকালের কাগজ পড়তে শুরু করলেন অবেলায়। এঘর, ওঘর, এবাড়ি, ওবাড়ির জানালায় উঁকিরত বিষাদ মুখেরা বাতাসের ঠিকানায় কথা বলছে কিসব যেন। ভার্চুয়াল ভাষায় একজন শুধোলেন- খবর কি? রাস্তার অপরদিকে জানালা দিয়ে নৃত্যরত কিশোরী মুখ বাড়িয়ে বলল - খুব বোরিং। দোতলায়, তিনতলায়, বাড়ির সামনে, ছাদে সর্বত্র ভার্চুয়াল কথপোকথন হতে থাকল। কেউ বুক বেঁকাল, কেউ হাসল, কেউ কপাল চাপড়াল, কেউ মাসল দেখাল আর কুকুরগুলো ফিরে এসে গা ডলাডলি করে রাস্তায় শুয়ে পড়ল। ভার্চুয়াল কথপকথনে কার মেসেজ কার বাড়ী যাচ্ছে, কে কাকে উদ্দেশ্য করে কি বলছে সেসব কাকেরা বুঝতে না পেরে উড়ে গিয়ে পাশের পাড়ার কদমডালে বসল। সেখানে গিয়েও দেখে একই কান্ড চলছে। চুপ করে তারা গৃহবন্দী মানুষের 'যোগাযোগের' ভাষা পড়ার চেষ্টা করতে লাগল।
#মিতাবিশ্বাস
1 note · View note
write-out-loud-blog · 6 years ago
Text
বৃষ্টি এলে
ঘাম ঝরানো কৃষক এলে পথে,
ওকে না হয় বসতে আসন দিও।
বৃষ্টি বাঁধায় কাঁধের লাঙল টেনে,
ও ঘুমের ভিতর ঘুম দেখে স্বর্গীয়।
কাচরঙা জল মুক্ত জমায় ঘাসে,
কাদার পথে বাউল ফিরে যায়।
পথরচনা করে ধানের আলে,
নবান্নে সে আসবে ফিরে �� গাঁয়ে।
রোজনামচার কলমী সেদ্ধ ভাতে
ভরবে পেট বুড়ো ও শৈশবের।
উঠোন মাঝে সাঁতরে আসা জিওল,
দু’গ্রাস না হয় আজ সে বেশি খাবে।
কাগজীলতার ভাঙা জানলায় বসে,
কেউ বা খোঁজে মনখারাপের শিক।
তার, বৃষ্টি হলেই প্রেমের জ্বর আসে,
এ মেয়ে বাড়ির নাম ডোবাবে ঠিক।
সেই ছেলেটা পরীক্ষাতে বসে,
লেখে শুধু বৃষ্টি, লেখে নদী।
বাপ বলেছে কাটাবে ধান মাঠে,
এবার আবার ফেল করে সে যদি।
অন্যদিন সব কিছু ঠিক থাকে,
গ্রহণ আসে গ্রহণ ডুবে গেলে।
বৃষ্টি এলে মা’ও কেমন যেন,
উদাসী হয় রান্না-বাটি ফেলে।
1 note · View note
write-out-loud-blog · 7 years ago
Text
Silence
The mornings are of half opened peanuts Dragging itself out of order. The sun has long been up. The nine o'clock bell could'nt help The breathing corpses. The ailing events pass by. The sullenness of newspaper letters Maketh a man post-human being. We shout, we rebel, we see in wind But feel. The odour of rotten conscience unused, Unable to make vomit the man(chines). We are silent as dead. Our souls are dead as Death.
#silence #mitabiswas 07/12/2017
0 notes
write-out-loud-blog · 7 years ago
Text
মুহূর্ত- ১
তোকে রোদ ভেবে পুড়তে ইচ্ছে করে।
শীতের রাতে লেপে ছিনিয়ে নিই তোর ওম।
যজ্ঞের আগুনে একশ আটটা বেলপাতা হয়ে
শরীরে মাখি ঘিয়ের প্রলেপ।
তারাবাজির বারুদ হয়ে একটু একটু করে
খসে পড়ি তোর পায়ের নিচে।
1 note · View note
write-out-loud-blog · 7 years ago
Photo
Tumblr media
1K notes · View notes
write-out-loud-blog · 8 years ago
Text
ভালো থেকো
দুদিন আগেও সিঁড়ি দিয়ে নামলে
বললে হাতে খুব ব্যাথা
আজও সেই সিঁড়ি দিয়ে নামলে
বলা ভাল ওরা তোমায় নামাল
বিছানার চাঁদর জড়ানো আজ তুমি
শুয়ে শুয়ে সিঁড়ি ভাঙলে
তোমার দেহ আজ গন্ধফুলে সজ্জিত
অগ্যস্থ যাত্রার পথে রাঙা দুটি পা
এত সাজেও তোমায় আজ সুন্দর দেখায়নি
মৃত্যু কি কখনও সুন্দর হয়?
তোমার শেষযাত্রাও হয়নি সিনেমার মত ফটোজেনিক
আসেনি সবাই সাদা কাপড় আর রোদ চশমায়
ছিন্ন বিচ্ছিন্ন  শোকে তখন তুমি
স্বর্গরথের রাজপুত্র
ভাল থেকো ছাইমাখা শরীরে
আজ শুধু প্রকৃতিই তোমায়
‘বডি’ বলে ডাকবে না
0 notes
write-out-loud-blog · 8 years ago
Text
ক্ষুদ্র তবু তুচ্ছ নয়
মাঝে মাঝে ছোট ছোট ঘটনা মনকে নাড়া দিয়ে যায়। ছোট ছোট আশীর্বাদ, দু একটা ভাল কথা শুনতে খারাপ লাগে না। ঘুম ভাঙা থেকে ঘুম আসা পর্যন্ত এই নেই, সেই নেই, এটা হয়নি, ওটার কি হবে এইসব ঝামেলার মধ্যে একটু ভালো করে বাঁচার রসদ খুজে পেতে ক��্ট হয়। তারই মাঝে দু একটা ঘটনা মুহূর্তের জন্য মনের নরম সত্ত্বার উপলব্দি করে দিয়ে যায়।
আপাতপক্ষে হয়ত ব্যাপারটা কিছুই না। আতস কাঁচ দিয়ে খুজলে বা কিছু পাওয়া গেলেও যেতে পারে।     ওইটুকুই। বাজারে সব্জির দোকানী ভালোবেসে দুটো পটল বেশি দিলে, বা মাছের বাজারে ভাল মাছটা বেছে আমাকে দিলে ক্ষনিকের জন্যেও মনটা ভরে ওঠে। মনে হয় কত ভাল ছড়িয়ে চারিদিকে। একটু দরকার হাত বাড়ানোর।
ঘরে ঠাণ্ডা জল থাকে না আমার। মায়ের কড়া নিষেধ। খেলেই নাকি ঠাণ্ডা লেগে মরব ( আরও কয়েকজনের ও তাই মত)। তাই সেদিন যখন রিকশাওয়ালা বাড়ির সামনে এসে বলল, ‘দিদি একটু ঠাণ্ডা জল খাওয়ান’। মনটা খারাপ হয়ে গেল। ঘরে তো ঠাণ্ডা জল নেই। আমার উনপঞ্চাশ কেজি ওজন বয়ে এনে লোকটা ঘেমে হাঁসফাঁস করছে। সৌভাগ্য আমার পাশেই মুদির দোকান। একটা ঠাণ্ডা জলের বোতল কিনে দিলাম। “আপনি আবার আমার জন্য জল কিনতে গেলেন? ভগবান আপনার মঙ্গল করুক”। বলতে পারলাম না যে তোমার জন্য না নিজের জন্যই কিনেছি। দিতেই পারতাম ঘর থেকে জল। কিন্তু সে তো আর ঠাণ্ডা হতো না। তোমার তেষ্টা শুধু নিবারণ করিনি, নিজেকেও খারাপ লাগা থেকে বাঁচিয়েছি।
ভগবান আমার ভাল করবে কিন�� জানিনা। তবে আমি নিজের ভাল বুঝলাম। রিকশাওয়ালার মুখের তৃপ্তি সেকথা ভাল করে বুঝিয়ে দিল। আর মনটা ভাল হয়ে গেল হঠাৎ।
তাই কষ্ট করে এত লেখা। নাহলে এটুকু ব্যাপারে আর কি লেখার আছে?
0 notes
write-out-loud-blog · 8 years ago
Text
ডেইলি রুটিন
ভোর নামে রাজপথে
দুপুর গড়ায় আলুপোস্তয়
সন্ধ্যের মেট্রোয় ঘামেভেজা শার্ট
আলতো চুমুক ঢালে নতুন কফিমাগে
নিত্যের বোঝা বওয়া চোখে শুধু
মাঝে মাঝে কুয়াশা নেমে আসে
0 notes
write-out-loud-blog · 8 years ago
Quote
You never get over it. But you get to where it doesn’t bother you so much.
Jeffrey Eugenides, The Virgin Suicides (via wordsnquotes)
4K notes · View notes
write-out-loud-blog · 8 years ago
Text
The Pragmatic Utopia
I have seen them in the evening With red riot in their hands Hunting house to house In search of their heavenly muse Sad is the night , it's biased dim light Glowing the bread thieves, while Hiding the invisible monster In its airy skin Its time I wake up Its time you hold my hands Let's take a memorable walk Together , forever.
1 note · View note
write-out-loud-blog · 8 years ago
Link
movie review #Parched
0 notes