twtsb-blogger

[twtsb-blogger]

Experience Of Jalpaiguri To Darjeeling Travel By Road...🌲 দার্জিলিং শহর হল পাহাড়ের রানী, তার রূপের বর্ণনা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। তাই বাঙালিদের মতো ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের দার্জিলিং ঘুরতে যাওয়ার অভিজ্ঞতা অধিকাংশেরই রয়েছে। আর ভ্রমণের ক্ষেত্রে স্থানগত দিক থেকে পাহাড়, নদী, জঙ্গল ও সমুদ্র সবই বাঙালির অত্যন্ত প্রিয় ও কাছের। তবে পাহাড় সবসময়ই শুধুমাত্র বাঙালি কেন সকলের কাছে ভ্রমণের জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য বলে বিবেচিত হয়। দার্জিলিং শহরটি ছাড়াও আমাদের এই গন্তব্যে পৌঁছানোর যাত্রাপথ অত্যন্ত সুন্দর, পাহাড়ের এক অদ্ভুত আধ্যাত্মিক সৌন্দর্য রয়েছে। শান্ত মনে পাহাড়ের কোন মন্দির কিংবা মঠে দাঁড়িয়ে সুনির্মল আকাশের দিকে চেয়ে থাকলেই এই সৌন্দর্যের উপলব্ধি ঘটে। তাই সম্পূর্ণ ভিডিওটা দেখুন আশা করি ভালো লাগবে।

 ইউটিউব চ্যানেল লিঙ্ক :- 

 https://www.youtube.com/tourwiththesanjibbiswas

[twtsb-blogger]

তিস্তার বুকে বিস্তীর্ণ চর, গজলডোবা জলপাইগুড়ি || Gajoldoba Barrage || গজলডোবায় ভোর যতটা সুন্দর, পড়ন্ত বিকেল ঠিক ততটাই মোহময়ী। মনের ক্যানভাসে  ছবি এঁকে দেয় তিস্তার বুকে সূর্য ডোবার দৃশ্য। বাথান থেকে গাভীর দল নিয়ে ফেরে রাখাল। আকাশ জুড়ে তখন পাখিদের ঘরে ফেরার পালা। ঝুপ করে সন্ধ্যা নামে জঙ্গল-বস্তিতে। তিস্তাকে ছেড়ে যেতে মন চাইবে না। কেউ আপন মনে তার সঙ্গে গল্প করে চলেন। কোনও যুগল আবার এই খরস্রোতাকে সাক্ষী রেখেই সম্পর্কের জাল বুনতে থাকেন। গজলডোবার মতোই স্বপ্ন দেখেন নিজেদের জীবনেও এক নতুন ভোরের। তবে সে পরশ পাথর এবার জেগে উঠেছে। রাজ্যের উদ্যোগে ‘ভোরের আলো’ পড়তেই যেন নতুন রূপে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছে গজলডোবা। আর তারই টানে ছুটে আসছেন পর্যটকরা। তাদের আগ্রহ ধরতে পেরে ভোর পাঁচটাতেই খুলে যাচ্ছে দোকানপাট। কাঠের উনুনের চায়ের দোকানে জমছে ভিড়। শীতে জবুথুবু শরীরটাকে একটু সেঁকে নেওয়ার চেষ্টা। তিরতির করে এঁকে-বেঁকে বয়ে চলেছে তিস্তা। পাশেই বৈকুণ্ঠপুরের জঙ্গল। গহন অরণ্য। চা বাগান। এ পথে হাতির পালের নিত্য যাওয়া-আসার চিহ্ন স্পষ্ট। মাঝেমধ্যে তাদের সঙ্গে মোলাকাতও হতে পারে। তিস্তার চরে ছোট ছোট গ্রাম। মন জুড়িয়ে দেওয়ার উপকরণের অভাব নেই 

 ইউটিউব চ্যানেল লিঙ্ক :- 

 https://www.youtube.com/tourwiththesanjibbiswas

[twtsb-blogger]

Bhramari Devi Mondir || ৫১ সতীপীঠের শেষ সতীপীঠ ভ্রামরী দেবী মন্দির || ভ্রামরী দেবী মন্দির ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ি ব্লকের তিস্তা নদীর তীরে পুরনো শালবাড়িতে অবস্থিত । মন্দিরটি নদীর তিন স্রোতের মাঝে অবস্থান করছে বলে একে ত্রিস্রোতা বলা হয়। এই শক্তিপীঠ খুবই জাগ্রত। তবে মন্দিরটির অবস্থান সম্পর্কে অনেক গল্প প্রচলিত আছে। অনেকের মতে এই শক্তিপীঠটি জলপাইগুড়ি জেলার বোদাগঞ্জ অথবা সাতকুড়া অঞ্চলে অবস্থিত।

ইউটিউব চ্যানেল লিঙ্ক :-

https://www.youtube.com/tourwiththesanjibbiswas

[twtsb-blogger]

🛕 *মহানদ কালিবাড়ি, পোলবা হুগলী* 🛕

https://tourwiththesanjibbiswas.blogspot.com/2021/12/mohanad-kalibari-hooghly-myvlog.html

[twtsb-blogger]

Check out this post… "Best Weekend Place Near Kolkata 🛕Udang Kalimata Ashram 🛕 Fatepur Kalimata Ashram || Amta, Howrah ||".

[twtsb-blogger]

Check out this post… "Best Weekend Place Near Kolkata 🛕Udang Kalimata Ashram 🛕 Fatepur Kalimata Ashram || Amta, Howrah ||".

[twtsb-blogger]

🌸 অম্বিকা কালনা সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির 🌸

চোখে মুখে শীতের হিমেল হাওয়া, মনে নতুন জায়গা দেখার উদ্বেগ আর হৃদয়ে মুক্তির আস্বাদ। আজ ১লা জানুয়ারি ২০২১।

২০২০ শেষ হওয়ার অপেক্ষায় গোটা বিশ্ব। অভিশপ্ত ২০২০-র শেষ আজ, সব গ্লানি ভুলে এবার নতুনকে বরণ করে নেওয়ার পালা।

পুরোনো সব কষ্ট, করে ফেলো নষ্ট! সবাইকে জানাই নববর্ষের অনেক শুভেচ্ছা। হ্যাপি নিউ ইয়ার ২০২১।

কালনা শহরকে ‘কালী-ময়’ বললে অত্যুক্তি হবে না এতটুকু। এই শহর যে এক সময় তন্ত্রসাধনার কেন্দ্র ছিল তারও প্রমাণ মেলে। এ ছাড়াও কালনা শহরে রয়েছে সাধক কমলাকান্তের জন্মভিটে, ভবাপাগলার আশ্রম। কালী থেকেই শহরের নামকরণ কালনা কি না, তা নিয়ে চর্চা চলে আজও। শহরের নাম কালনা হলেও রেল স্টেশনের নাম অম্বিকা কালনা। শহরের আরাধ্য দেবী সিদ্ধেশ্বরী যা প্রাচীন জৈন দেবী অম্বিকারই পরিবর্তিত রূপ বলে মনে করা হয়। সেই দেবী অম্বিকার সঙ্গে সাযুজ্য রেখেই স্টেশনের নামকরণ অম্বিকা কালনা কি না, সেই মতবিরোধ রয়েছে।

|| কালনার সিদ্ধেশ্বরী কালী ||

সিদ্ধেশ্বরী কালী কালনা শহরের আরাধ্যা দেবী। সিদ্ধেশ্বরী কালীর মন্দির ও মূর্তি শহরের অন্যতম প্রাচীন নিদর্শন। আনুমানিক ১৭৪০ খ্রিষ্টাব্দে বর্ধমানের জমিদার চিত্রসেনের আমলে মন্দিরটি তৈরি হয়। প্রাচীন তন্ত্র সাধনার পীঠস্থান হিসাবে অম্বিকা অঞ্চলের উল্লেখ আছে চৈতন্য জীবনী কাব্যগুলোতেও।

কালনার সিদ্ধেশ্বরী কালী

দেবী মূর্তিরও বিশেষ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। দেবী মূর্তি নির্মিত নিমকাঠ দিয়ে। দেবী এখানে বামাকালী মূর্তি।

শিব এখানে শবরূপী। দেবী মূর্তির সঙ্গে শিবমূর্তির সামঞ্জস্যও নেই। দেবী মূর্তি কাঠের হলেও শিবের মূর্তি কাঠের নয়। যা থেকে অনুমান করা হয় শিবের মূর্তি পরে স্থাপন করা হয়েছে। সারা বছর দেবীকে দর্শন করা গেলেও শুধুমাত্র কোজাগরী পূর্ণিমার পরের কৃষ্ণা পঞ্চমী থেকে কৃষ্ণা ত্রয়োদশী পর্যন্ত দেবী দিগম্বরী থাকেন বলে ওই সময়ে মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে। এই সময় পুজো, ভোগ--- সব কিছুই হয় মন্দিরের বাইরে। বছরভর দেবীর পুজো হলেও কার্তিক অমাবস্যায় সিদ্ধেশ্বরীর পুজো ঘিরে মেতে ওঠেন শহরের বাসিন্দারা।

মন্দিরের কাছেই ছিল অম্বিকা পু��ুর। আগে মন্দিরের নানা কাজে ওই পুকুরের জলই ব্যবহার করা হত। ওই পুকুরেই ছাগ স্নান করিয়ে মন্দিরে নিয়ে আসা হত বলির জন্য। পুকুরের জলের মধ্যে রাখা থাকত প্রচুর বাসনপত্র। গরিব মানুষ সেই বাসনপত্র বিয়ে বা অন্য কোনও সামাজিক অনুষ্ঠানে ব্যবহার করে, ফের জলের মধ্যে রেখে যেতেন।

বাংলার কুটির দেউল শিল্পের অন্যতম নিদর্শন এই মন্দির। এক ঝলকে মন্দির দেখলে মনে হবে দু’টি খড়ের চালা একসঙ্গে জোড়া দিয়ে রাখা হয়েছে। সমতলের থেকে কিছুটা উঁচুতেই অবস্থিত মন্দির। কাছাকাছি বয়ে যাওয়া ভাগীরথীর বন্যা থেকে রক্ষা পেতেই এমনটা করা হয়েছে বলে মনে করা হয়। মন্দিরের গায়ে রয়েছে পোড়ামাটির কাজে নগর সংকীর্তনের ছবি। যা বৈষ্ণব ও শাক্ত ধর্মের মিলনের ছবি তুলে ধরেছে বলে মনে করা হয়। ইতিহাসের অনেক কথাই বুকে ধরে রয়েছে সিদ্ধেশ্বরী কালীর মূর্তি ও মন্দির।

প্রাচীন এই পুজো ঘিরে রয়েছে নানা কাহিনি। আজও নিষ্ঠা ভরে মানা হয় পুজোর সমস্ত রীতি রেওয়াজ।

৪০০ বছর আগে হোগলা পাতার ছাউনি দেওয়া মাটির মন্দিরে শুরু হয়েছিল পুজো। ওই সময়ে এলাকায় ছিল ঘন বন। আনাগোনা ছিল বাঘেরও। বাঘের আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অমাবস্যার রাতে দু’টি মশাল জ্বালিয়ে রাখা হত পুজোর সময়। সেই রীতি মেনে আজও পুজোর সময় দু’টি মশাল জ্বালিয়ে রাখা হয়। রথের দিন সিঁদুর দান ও পাটা পুজোর পর শুরু হয়ে যায় প্রতিমা নির্মাণের কাজ। রীতি মেনে পুজোর সময় দু’জোড়া ঢাক বাজে মন্দিরে। পুজোর পুরোহিতের দায়িত্ব পালন করেন পরিবারের পুরুষ সদস্যরাই। ১০৮টি প্রদীপ জ্বালিয়ে শুরু হয় পুজো।

দেবীর পুজোর ভোগেও রয়েছে বৈচিত্র। চিংড়ি সিদ্ধ করে বেসন দিয়ে ভেজে তা ভোগ হিসাবে নিবেদন করা হয়। দেবীর স্বপ্নাদেশেই এমন বিশেষ ভোগের রেওয়াজ। এ ছাড়াও ভোগে খিচুড়ি, ফ্রায়েড রাইস, ৯ রকমের

ভাজা, দু’রকমের তরকারি, মাছ নিবেদন করা হয়।

কিভাবে যাবেন!

হাওড়া – কাটওয়া শাখার ট্রেন ধরে সরাসরি নামতে পারেন কালনা স্টেশনে। নেমে রিকশা করে মায়ের মন্দিরে পৌঁছাতে পারবেন।

#TourWithTheSanjibBiswas

#AmbikaKalnaSiddheswariMondir

#Ambika Kalna Siddheswari Kali Mayer Mondir

#অম্বিকা কালনা সিদ্ধেশ্বরী মন্দির

#অম্বিকা কালনা সিদ্ধেশ্বরী কালী মায়ের মন্দির

#কালনা ভ্রমন

#Kalna Tour

#Kalna Siddheswari Mondir

#কালনা সিদ্ধেশ্বরী মন্দির

#Weekend Tour From Kolkata

#Weekend Trip From Kolkata

#Offbeat Destination of West Bengal

#Oneday Trip From Kolkata

#Ambika Kalna Trip

#অম্বিকা কালনা টুর

#কালনা ট��রিপ

#Kalna Trip

ইউটিউব চ্যানেল লিংক :- https://www.youtube.com/channel/UCHto6c1F_ueDt9N6tans1Vg

[twtsb-blogger]

Watch "Fullora Sotipith ⚜️ *ফুল্লোরা* ⚜️ মহা সতীপীঠের গল্পো" on YouTube

[twtsb-blogger]

🛕 দীঘায় অবস্থিত জগন্নাথ মন্দির 🛕

https://youtu.be/Wn2bTCidkWA?sub_confirmation=1

[twtsb-blogger]

https://youtu.be/NwV8hW8bBuE?sub_confirmation=1 (at Annamalai, Tamil Nadu, India) https://www.instagram.com/p/CH7cycvDpko/?igshid=1lbqqota12tuo

[twtsb-blogger]

https://youtu.be/wMVSalFMY1M?sub_confirmation=1 (at Bally, Howrah) https://www.instagram.com/p/CHvJA79HnRs/?igshid=18pehx6lrppkp

[twtsb-blogger]

https://youtu.be/wMVSalFMY1M?sub_confirmation=1 https://www.instagram.com/p/CHvE0aznfLb/?igshid=aae89w9os3i2

[twtsb-blogger]

https://youtu.be/wMVSalFMY1M?sub_confirmation=1 (at Bally, Howrah) https://www.instagram.com/p/CHu_K7tnOLt/?igshid=o4cxqoug8fw5