#ক্ষতি
Explore tagged Tumblr posts
Text
#“আল্লাহ যখন কাউকে কবুল করেন#তখন সমুদ্র দুনিয়ার কোন ক্ষতি করতে পারে না: বিশ্বাস ও রক্ষার শক্তি“আল্লাহর_মর্জি বিশ্বাসের_শ
0 notes
Text
আর্থিক সংকট ও ক্ষতি কাটিয়ে উঠতেও সাহায্য করে এই রত্ন
#আর্থিক সংকট ও ক্ষতি কাটিয়ে উঠতেও সাহায্য করে এই রত্ন#CatEyeStone#HealingCrystals#CatEyeBenefits#GemstoneJewelry#MagicalCrystals#SpiritualJourney#CrystalsForHealing#MysticalEnergy#CrystalVibes#NaturalBeauty#CatEyeGem#CrystalHealing#PositiveVibesOnly#GoodEnergy#ManifestingPositivity#BalancingEnergy#MeditationCrystals#InnerBalance#CrystalTherapy#HarnessingEnergy#gemstones#jewelry#ajkerrashifalbangla2022today#gems#jewellery#youtube#astrologerdelowerchishti#gemstone#tajmahalgemsworldrashifal
0 notes
Video
youtube
শাশুড়ির সাথে খারাপ ব্যবহার করলে কি ক্ষতি হয় mohila der waz mohila waz ...
#youtube#শাশুড়ির সাথে খারাপ ব্যবহার করলে কি ক্ষতি হয় নারী বক্তা সকিনা বেগম mohila der waz mohila waz nari bokta waz 2024
0 notes
Text
রেশনে ‘প্লাস্টিক চাল’! খেলে ক্ষতি নেই তো? কীভাবে তৈরি হয় এই ‘ফর্টিফায়েড রাইস’
‘রেশনে দেওয়া হচ্ছে প্লাস্টিক চাল!’, বিধানসভার বৈঠকে আবারও উঠেছে ‘প্লাস্টিক চালে’র প্রসঙ্গ৷ আর সেই প্রসঙ্গ তুলেছেন খোদ বিজেপি বিধায়ক তাপসী মণ্ডল৷ প্রসঙ্গত, দেশজুড়ে রেশনের চাল তো বটেই, এমনকি, মিড ডে মিলে-ও যার ব্যবহার নিয়ে জোড়াল সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি৷ Source link
View On WordPress
#Fortified Rice#Rice#কী ভাবে তৈরি হয় ফর্টিফায়েড রাইস#প্লাস্টিক চাল খেলে লাভ না ক্ষতি#ফর্টিফায়েড রাইস
0 notes
Text
0 notes
Text
কুসুম গরম লেবু–পানি খেয়ে শীতের সকাল শুরু করলে পাবেন এই ৭ উপকারিতা
শীতের সকালে কুসুম গরম লেবু–পানি খাওয়া খুব ভালো। এটি শরীরকে রোগ থেকে রক্ষা করে। এটি হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
বিভিন্ন গবেষণা দেখায়, এটি অনেক উপকারী।
মূল বিষয়সমূহ
কুসুম গরম লেবু–পানি খেয়ে শরীরের উপকারিতা সম্পর্কে জানা যাবে
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে
শরীরের হজম ক্ষমতা উন্নয়নে সাহায্য করে
কুসুম গরম পানির উপকারিতা সম্পর্কে বিভিন্ন গবেষণা রয়েছে
শীতের সকালে কুসুম গরম লেবু–পানি খেয়ে শরীরের উপকারিতা সম্পর্কে জানা যাবে
কুসুম গরম লেবু–পানি খেয়ে শরীরের স্বাস্থ্য ভালো রাখা যায়
শীতের সকালে কুসুম গরম লেবু-পানির ঐতিহ্য
শীতের সকালে কুসুম গরম লেবু–পানি খাওয়া খুব ভালো। এটি আপনার শরীরকে ভালো করে তোলে।
বাঙালি সংস্কৃতিতে গরম পানি খুব গুরুত্বপূর্ণ। শীতকালে এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কুসুম গরম লেবু–পানি অনেক উপকারী।
বাঙালি সংস্কৃতিতে গরম পানির স্থান
বাঙালি সংস্কৃতিতে গরম পানি খুব গুরুত্বপূর্ণ। শীতকালে এটি শরীরকে ভালো করে তোলে।
শীতকালে গরম লেবু-পানির প্রয়োজনীয়তা
কুসুম গরম লেবু-পানি তৈরির সঠিক পদ্ধতি
কুসুম গরম লেবু–পানি তৈরি করতে, কিছু সহজ উপাদান দরকার। এই পানীয় তৈরির জন��য, আপনার প্রয়োজন হবে কুসুম, লেবু, গরম পানি এবং মশলা।
কুসুম গরম লেবু–পানি তৈরি করতে, নিম্নলিখিত ধাপ অনুসরণ করুন:
একটি পাত্রে গরম পানি নিন
কুসুম এবং লেবু যোগ করুন
একটু মশলা যোগ করুন
ভালো করে মিশিয়ে নিন
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে কুসুম গরম লেবু–পানির ভূমিকা
কুসুম গরম লেবু–পানি পান করলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। এটি আপনার হজম ক্ষমতা উন্নত করে। এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ভালো করে তোলে।
ভিটামিন সি এর উৎস
কুসুম গরম লেবু–পানি ভিটামিন সি এর একটি ভালো উৎস। ভিটামিন সি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান
কুসুম গরম লেবু–পানি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার শরীরকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে কার্যকারিতা
কুসুম গরম লেবু–পানি আপনার ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে কাজ করে। এটি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
হজম ক্ষমতা উন্নয়নে কুসুম গরম লেবু-পানির প্রভাব
কুসুম গরম লেবু-পানি পান করলে হজম ক্ষমতা উন্নয়নে সাহায্য করে। এটি শরীরের হজম ক্ষমতা উন্নত করে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
বিভিন্ন গবেষণা কুসুম গরম লেবু-পানির প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেছে। এই গবেষণাগুলি দেখিয়েছে যে এটি হজম ক্ষমতা উন্নয়নে সাহায্য করে।
হজম ক্ষমতা উন্নয়নে সাহায্য করে
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে
শরীরের হজম ক্ষমতা উন্নয়নে সাহায্য করে
কুসুম গরম লেবু-পানি পান করলে হজম ক্ষমতা উন্নয়নে সাহায্য করে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।কুসুম গরম লেবু-পানির প্রভাবহজম ক্ষমতা উন্নয়নে সাহায্যশরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্যকুসুম গরম লেবু-পানি পান করলেহজম ক্ষমতা উন্নয়নে সাহায্য করেশরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে
ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা
ওজন নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কুসুম গরম লেবু–পানি এই ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও, এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
মেটাবলিজম বৃদ্ধির প্রক্রিয়া
কুসুম গরম লেবু–পানি পান করলে শরীরের মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়। এটি ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি শরীরের ক্যালরি বার্ন করার ক্ষমতা বাড়ায়।
ক্যালরি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা
কুসুম গরম লেবু–পানি পান করলে শরীরের ক্যালরি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এটি শরীরের ক্যালরি বার্ন করার ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।
সুতরাং, কুসুম গরম লেবু–পানি পান করা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও, এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কুসুম গরম লেবু-পানির অবদান
কুসুম গরম লেবু–পানি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অপরিসীম সহায়তা করে। এটি ত্বককে আরও সুন্দর করে তোলে।
কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা
কুসুম গরম লেবু–পানি ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনকে উদ্দীপিত করে। এটি ত্বককে আরও সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি
এছাড়াও, কুসুম গরম লেবু–পানি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। এটি ত্বককে আরও উজ্জ্বল ও সুন্দর করে তোলে।
কুসুম গরম লেবু–পানি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি ত্বককে আরও সুন্দর ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে।সুবিধাবিবরণত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিকুসুম গরম লেবু–পানি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেকোলাজেন উৎপাদনে সহায়তাকুসুম গরম লেবু–পানি ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনে সহায়তা করে
শীতকালীন সমস্যা প্রতিরোধে কুসুম গরম লেবু-পানি
শীতকালীন সমস্যা প্রতিরোধে কুসুম গরম লেবু–পানি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শরীরকে শীতকালীন সমস্যা থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও, এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
কুসুম গরম লেবু–পানি পানের সুবিধাগুলি নিম্নরূপ:
শীতকালীন সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে
বিভিন্ন গবেষণা দেখায় কুসুম গরম লেবু–পানির ভূমিকা। এই গবেষণাগুলি বলে যে এটি শরীরের জন্য উপকারী।
অতএব, কুসুম গরম লেবু–পানি একটি উপযোগী পানীয়। এটি শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। এবং শীতকালীন সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।সুবিধাবিবরণশীতকালীন সমস্যা প্রতিরোধশরীরের শীতকালীন সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করেরোগ প্রতিরোধ ক্ষমতারোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়সামগ্রিক স্বাস্থ্যশরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে
কুসুম গরম লেবু-পানি পানের সময় সতর্কতা
কুসুম গরম লেবু–পানি পানের সময় খুব সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার শরীরকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও, এটি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কুসুম গরম লেবু–পানি পানের সময় সতর্কতা সম্পর্কে জানা যাবে। এটি আপনার শরীরকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও, এটি আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কখন খাবেন
কুসুম গরম লেবু–পানি পানের সময় খুব সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার শরীরকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
কাদের খাওয়া উচিত নয়
কুসুম গরম লেবু–পানি পানের সময় খুব সতর্ক থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার শরীরকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
সমাপ্তি
আমরা কুসুম গরম লেবু–পানির সার্বিক প্রভাব নিয়ে আলোচনা করছি। এই প্রাকৃতিক পানি শীতকালে আমাদের শরীরকে পুষ্টি দেয়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
হজম ক্ষমতা উন্নত করে, ওজন নিয়ন্ত্রণ করে এবং ত্বকের সুন্দরতা বৃদ্ধি করে। শীত মৌসুমে এই পান করে আপনার সুস্বাস্থ্য বজায় রাখুন।
FAQ
কুসুম গরম লেবু-পানি খেলে কোন উপকার হয়?
কুসুম গরম লেবু-পানি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এটি শরীরের হজম ক্ষমতা উন্নত করে।
শীতের সকালে কুসুম গরম লেবু-পানি খেলে কি উপকার হয়?
শীতের সকালে কুসুম গরম লেবু-পানি খেলে শরীরের উষ্ণতা বজায় থাকে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
কুসুম গরম লেবু-পানি তৈরির সঠিক পদ্ধতি কী?
কুসুম গরম লেবু-পানি তৈরি করতে একটি কাঁচা লেবু ছেদন করুন। তারপর গরম পানিতে ডুবিয়ে রাখুন এবং পান করুন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে কুসুম গরম লেবু-পানির ভূমিকা কী?
কুসুম গরম লেবু-পানি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম��দ্ধ।
হজম ক্ষমতা উন্নয়নে কুসুম গরম লেবু-পানির প্রভাব কী?
কুসুম গরম লেবু-পানি হজম ক্ষমতা উন্নত করে। এটি পেপসিন ও হাইড্রোক্লোরিক এসিড উৎপাদন বাড়ায়।
ওজন নিয়ন্ত্রণে কুসুম গরম লেবু-পানির ভূমিকা কী?
কুসুম গরম লেবু-পানি মেটাবলিজম বৃদ্ধি করে। এটি ক্যালরি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কুসুম গরম লেবু-পানির অবদান কী?
কুসুম গরম লেবু-পানি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। এটি ত্বকে কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
শীতকালীন সমস্যা প্রতিরোধে কুসুম গরম লেবু-পানির ভূমিকা কী?
কুসুম গরম লেবু-পানি শীতকালীন সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
কুসুম গরম লেবু-পানি পানের সময় কোন সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার?
কুসুম গরম লেবু-পানি সকালে খালি পেটে পান করুন। মধ্য দিবস বা সন্ধ্যায় পান না করুন। রোগীদের এবং অ্যাসিডিটির সমস্যার রোগীদের এটি পান না করা উচিত।
#trending#viral#instagram#explorepage#explore#instagood#love#fashion#reels#trend#fyp#follow#like#photography#india#instadaily#tiktok#trendingreels#followforfollowback#foryou#likeforlikes#trendingnow#style#memes#photooftheday#reelsinstagram#viralpost#music#insta#model
2 notes
·
View notes
Text
দেয়াল - হুমায়ূন আহমেদ
হুমায়ূন আহমেদ এর শেষ উপন্যাস। শুনতে এখনো আজব লাগে। সমাপ্তি শুনতেই হয়তো একটু অন্য রকম লাগে। যাইহোক, বইটা বেশ মনোযোগ দিয়ে পড়েছি। বিজিএস বই এর কতোগুলো চেনা নাম এই বইয়ে পেলাম এবং তা আমার আগ্রহ আরো বাড়িয়ে নিলো।
১৯৭৫ পরবর্তী ইতিহাস নিয়ে এটি লেখা। এই বইটি কীভাবে ছাপতে দেয়া হলো তা বুঝিনি তবে মিসকে জিজ্ঞেস করার পর জানলাম এর আসল পাণ্ডুলিপি আসলেই ছাপতে দেয়া হয়নি। আসল পাণ্ডুলিপি এখনো লেখকের স্ত্রীর কাছে পড়ে আছে। বইটি পরিমার্জিত করে বিশেষ কিছু লোকের সন্তুষ্টি অর্জনের পরেই ছাপতে দেয়া হয়েছে। বিশেষ কিছু লোকদের সন্তুষ্টি হয়তো পাঠকদের অসন্তুষ্ট করবে, তাও বইটি পড়ে দেখা উচিৎ। অনেক কিছু জানার আছে।
১৯৭৫ সাল পরবর্তি ইতিহাসে হুমায়ূন আহমেদ এর আজগুবি লেখার ছাপ এক বিস্ময়সূচক কাহিনির জন্ম দেয়। কেন কিছু চরিত্র এখানে আছে বুঝা মুশকিল। তবে বইটি অসমাপ্ত দেখেই এই অবস্থা বুঝা যায়।
এই বই নিয়ে বেশি কিছু বলার নেই। বইটি শেষ করার পর আমার নিজের knowledge নিয়ে একটা নতুন আত্মবিশ্বাস চলে আসলেও কেমন একটা অসম্পূর্ণ অ��ুভূতি নিয়ে বইটা আবার বুকশেলফে ঢুকিয়ে রাখি। নিজের দেশের ইতিহাস মনটা খারাপ করে দেয়। কেমন করে দেশে এত কিছু হয়ে যায়, তবুও সাধারণ মানুষ যেন নিজের জীবন সামলাতে গিয়েই হিমশিম খায়। এই সাধারণ মানুষ আর রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিয়ে জড়িয়ে পড়া মানুষের সমন্বয় করে গড়ে উঠা হুমায়ূন আহমেদ এর 'দেয়াল' মানুষকে ভাবাতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।
আহমদ ছফাকে নিয়ে আমার সম্মান আরেকটু বেড়ে গেল। হুমায়ূন আহমেদ এর পরিবারকে রক্ষীবাহিনীর লোকেরা তাদের ঘর থেকে বের করে দিলে আহমদ ছফা নিজেকে পুড়িয়ে এর প্রতিবাদ করার প্রস্তুতি নেন। তিনি যেভাবে কোনো লাভ-ক্ষতি বিবেচনা না করে লেখকের সাহায্য করতে এগিয়ে আসে তা আমাকে আরো একটি আহমদ ছফার বই কিনতে রেডি করছে। লেখক তাদের বাড়ি ফেরতও পায় শুনে মনে শান্তি পেয়েছিলাম।
বেশি কিছু বলার নেই। বইটি নিজে পড়ে দেখার মতো। অনেক কিছু জানার রয়েছে। সাথে আছে অনেক অনেক রেফারেন্স। আমার মতে, একটি বই পড়ে আরো ১০ টি বই এর সন্ধান পাওয়া একটা ভালো ডিল। ৮/১০
2 notes
·
View notes
Text
এক পলকে একটু দেখা
আরো একটু বেশী হলে ক্ষতি কি
যদি কাটেই প্রহর পাশে বসে
মনের দুটো কথা বলে ক্ষতি কি
#bengali#desi core#desiblr#desi tag#desi tumblr#desi girl#desi#aestheitcs#aesthetic#music#song of the day#songs#song
6 notes
·
View notes
Text
Disaster protection in Bengali
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি বিস্তৃত উদ্ভাবনকে নির্দেশ করে যা প্রতিক্রিয়াকারীদের দুর্যোগের জন্য প্রস্তুত, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারের ক্ষমতা উন্নত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
এখানে দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনার উন্নতির জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে এমন কিছু উপায়ের একটি সংক্ষিপ্ত ওভারভিউ সহ, এটি অনুশীলনে কীভাবে কাজ করে তার একটি উদাহরণ সহ।
প্রারম্ভিক সতর্কতা ব্যবস্থা:
ভূমিকম্প, হারিকেন এবং দাবানলের মতো সম্ভাব্য বিপর্যয়গুলি পর্যবেক্ষণ এবং সনাক্ত করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে, যাতে সম্প্রদায় এবং জরুরী প্রতিক্রিয়াকারীদের প্রাথমিক সতর্কতা প্রদান করা যায়।
উদাহরণ:
প্যাসিফিক ডিজাস্টার সেন্টার, একটি গবেষণা কেন্দ্র যা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বিশেষজ্ঞ, একটি গ্লোবাল হ্যাজার্ড অ্যাটলাস তৈরি করেছে যা হারিকেন, ভূমিকম্প এবং সুনামি সহ বিভিন্ন বিপদের জন্য প্রাথমিক সতর্কতা এবং ঝুঁকি বিশ্লেষণ প্রদান করতে রিয়েল-টাইম ডেটা এবং মডেলিং ব্যবহার করে। .
প্রযুক্তি উন্নত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে
উদাহরণ: আমেরিকান রেড ক্রস "ইমার্জেন্সি" নামে একটি মোবাইল অ্যাপ তৈরি করেছে যা ব্যবহারকারীর এলাকার দুর্যোগ সম্পর্কে রিয়েল-টাইম সতর্কতা এবং তথ্য প্রদান করে। অ্যাপটিতে জরুরী প্রস্তুতির জন্য সরঞ্জামগুলিও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যেমন চেকলিস্ট এবং প্রাথমিক চিকিৎসা নির্দেশাবলী। দুর্যোগের সময় এবং পরে প্রতিক্রিয়াশীল এবং সম্প্রদায়ের মধ্যে যোগাযোগ এবং সমন্বয়। এর মধ্যে মোবাইল অ্যাপ, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এবং স্যাটেলাইট যোগাযোগ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
ভূ-স্থানিক বিশ্লেষণ:
প্রযুক্তির সাহায্যে দুর্যোগ সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা যেতে পারে, যেমন ক্ষতির মূল্যায়ন এবং সম্পদের প্রয়োজন, যাতে প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টাকে গাইড করতে এবং আরও কার্যকরভাবে সম্পদ বরাদ্দ করা যায়।
উদাহরণ:
ইমার্জেন্সি ম্যাপিং এবং ডেটা সেন্টার, মানবিক বিষয়ক সমন্বয়ের জন্য জাতিসংঘের অফিস এবং ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার মধ্যে একটি অংশীদারিত্ব, দুর্যোগের সময় এবং পরে প্রতিক্রিয়াকারীদের দ্র���ত ক্ষতির মূল্যায়ন এবং অন্যান্য তথ্য সরবরাহ করতে স্যাটেলাইট চিত্র এবং অন্যান্য ভূ-স্থানিক ডেটা ব্যবহার করে।
রোবোটিক্স এবং ড্রোন:
দুর্যোগের সময় এবং পরে পরিস্থিতিগত সচেতনতা এবং হার্ড টু নাগালের এলাকায় অ্যাক্সেস প্রদান করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মধ্যে ড্রোন এবং অন্যান্য মনুষ্যবিহীন এরিয়াল ভেহিকেল (ইউএভি) অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যা দুর্যোগ এলাকাগুলির বাস্তব-সময়ের বায়বীয় দৃশ্য প্রদান করতে পারে।
উদাহরণ:
RedZone Robotics D2 রোবট হল একটি রিমোট-নিয়ন্ত্রিত রোবট যা হারিকেন এবং বন্যার মতো দুর্যোগের পরে জল এবং বর্জ্য জলের পরিকাঠামোর ক্ষতি পরিদর্শন এবং মূল্যায়ন করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। রোবটটি সেন্সর এবং ক্যামেরা দিয়ে সজ্জিত যা প্রতিক্রিয়াকারীদের রিয়েল-টাইম ডেটা সরবরাহ করতে পারে এবং মেরামতের প্রচেষ্টাকে গাইড করতে সহায়তা করতে পারে।
সামগ্রিকভাবে, প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টার গতি এবং কার্যকারিতা উন্নত করতে এবং সম্প্রদায়ের উপর দুর্যোগের প্রভাব কমানোর জন্য দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনা প্রযুক্তি অপরিহার্য। প্রযুক্তির বিকাশ অব্যাহত থাকায়, আমরা আরও বেশি উদ্ভাবনী সমাধান দেখার আশা করতে পারি যা দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনার উন্নতিতে প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগায়।
অবশ্যই, দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তি কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তার আরও কয়েকটি উদাহরণ এখানে রয়েছে:
ভবিষ্যদ্বাণীমূলক বিশ্লেষণ:
প্রযুক্তিটি ঐতিহাসিক এবং রিয়েল-টাইম ডেটা বিশ্লেষণ করার জন্য প্যাটার্ন এবং প্রবণতা সনাক্ত করতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা ভবিষ্যত দুর্যোগের পূর্বাভাস এবং প্রশমিত করতে সহায়তা করতে পারে।
উদাহরণ:
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে রিস্ক রিডাকশন অ্যান্ড রেজিলিয়েন্স সেন্টার "রেজিলিয়েন্স অ্যানালিটিক্স" নামে একটি সিস্টেম তৈরি করেছে যা ভূমিকম্প এবং দাবানলের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা এবং প্রভাবের পূর্বাভাস দিতে মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম ব্যবহার করে।
পরিধানযোগ্য ডিভাইস:
দুর্যোগের সময় এবং পরে প্রতিক্রিয়াশীলদের এবং সম্প্রদায়ের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা নিরীক্ষণ করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে। এর মধ্যে পরিধানযোগ্য ডিভাইসগুলি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যা গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ, বিপজ্জনক পদার্থের এক্সপোজার এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা সূচকগুলি ট্র্যাক করতে পারে।
উদাহরণ:
হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ডিরেক্টরেট ডিপার্টমেন্ট "RESPONSE স্মার্টওয়াচ" নামক একটি পরিধানযোগ্য ডিভাইস তৈরি করেছে যা দুর্যোগের প্রতিক্রিয়ার প্রচেষ্টার সময় প্রতিক্রিয়াকারীদের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণ করতে পারে। ডিভাইসটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ, পরিবেশগত অবস্থা এবং অন্যান্য কারণগুলি ট্র্যাক করতে পারে যা প্রতিক্রিয়াকারীদের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করতে পারে।
ভার্চুয়াল এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি:
প্রযুক্তির সাহায্যে বিপর্যয় মোকাবেলা করার জন্য ��্রতিক্রিয়াশীল এবং সম্প্রদায়ের জন্য নিমজ্জিত প্রশিক্ষণ এবং সিমুলেশন অভিজ্ঞতা প্রদান করা যেতে পারে।
উদাহরণ:
সামগ্রিকভাবে, প্রযুক্তি দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনা প্রচেষ্টার একটি ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার। প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগানোর মাধ্যমে, প্রতিক্রিয়াশীল এবং সম্প্রদায়গুলি দুর্যোগের জন্য আরও ভালভাবে প্রস্তুতি নিতে, প্রতিক্রিয়া জানাতে এবং সেগুলি থেকে পুনরুদ্ধার করতে পারে, শেষ পর্যন্ত মানুষের জীবন এবং অবকাঠামোর উপর প্রভাব হ্রাস করতে পারে।
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় কীভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে তার আরও কয়েকটি উদাহরণ এখানে দেওয়া হল:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা:
প্রযুক্তি বিভিন্ন উত্স থেকে প্রচুর পরিমাণে ডেটা বিশ্লেষণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, যেমন সোশ্যাল মিডিয়া এবং আবহাওয়ার প্রতিবেদন, উত্তরদাতাদের রিয়েল-টাইম পরিস্থিতিগত সচেতনতা এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের সহায়তা প্রদান করতে।
উদাহরণ:
ইউনাইটেড নেশনস অফিস ফর দ্য কোঅর্ডিনেশন অফ হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্স (ওসিএইচএ) "আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ফর ডিজাস্টার রেসপন্স" (এআইডিআর) নামে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে যা বিপর্যয় সম্পর্কিত সামাজিক মিডিয়া বার্তাগুলিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে শ্রেণীবদ্ধ এবং ফিল্টার করার জন্য মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম ব্যবহার করে। সমালোচনামূলক তথ্য সনাক্ত করুন যা প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টায় সহায়তা করতে পারে।
3D প্রিন্টিং:
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টার সময় প্রয়োজনীয় অংশ এবং সরবরাহগুলি দ্রুত উত্পাদন করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে।
উদাহরণ:
2015 নেপালের ভূমিকম্পের পরে, ফিল্ড রেডি সংস্থা 3D প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে চিকিৎসা সামগ্রী এবং সরঞ্জাম তৈরি করতে যা জরুরিভাবে প্রয়োজন ছিল কিন্তু সরবরাহ কম। সংস্থাটি কৃত্রিম অঙ্গ, ক্রাচ এবং অন্যান্য চিকিৎসা সরবরাহের জন্য স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত উপকরণ এবং 3D প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
স্মার্ট অবকাঠামো:
প্রযুক্তি এমন অবকাঠামো ডিজাইন এবং নির্মাণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে যা দুর্যোগের জন্য আরও স্থিতিস্থাপক, যেমন ভবন যা ভূমিকম্প এবং বন্যা-প্রতিরোধী রাস্তা সহ্য করতে পারে।
উদাহরণ:
সিয়াটলে "রেজিলিয়েন্ট টানেল" প্রকল্পটি শহরের ভূগর্ভস্থ টানেল এবং অবকাঠামোগুলিকে ভূমিকম্প এবং অন্যান্য দুর্যোগের জন্য আরও স্থিতিস্থাপক করে তোলার জন্য বহু বছরের প্রচেষ্টা। সুড়ঙ্গগুলির নিরাপত্তা এবং স্থিতিস্থাপকতা নিরীক্ষণ এবং উন্নত করতে উন্নত সেন্সর এবং অন্যান্য প্রযুক্তির ব্যবহার প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত।
সামগ্রিকভাবে, প্রযুক্তি দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা উন্নত করতে সহায়তা করছে।
প্রযুক্তির বিকাশ অব্যাহত থাকায়, আমরা আরও বেশি উদ্ভাবনী সমাধানের আশা করতে পারি যা মানুষের জীবন এবং অবকাঠামোর উপর দুর্যোগের প্রভাব কমাতে প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগায়।
অবশ্যই, দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তি কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তার আরও কয়েকটি উদাহরণ এখানে রয়েছে:
ড্রোন:
দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টার সময় পরিস্থিতিগত সচেতনতা এবং ম্যাপিং ক্ষমতা প্রদানের জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা যেতে পারে, সেইসাথে কঠিন-থেকে-নাগালের এলাকায় গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ সরবরাহ করতে।
উদাহরণ:
2017 সালে হারিকেন হার্ভির পরে, ড্রোনগুলি ক্ষতির মূল্যায়ন পরিচালনা করতে এবং সাহায্যের প���রয়োজন ছিল এমন এলাকাগুলি সনাক্ত করতে ব্যবহার করা হয়েছিল৷ ড্রোনগুলি দুর্গম এলাকায় বাসিন্দাদের কাছে ওষুধ এবং খাবারের মতো গুরুত্বপূর্ণ সরবরাহ সরবরাহ করতেও ব্যবহৃত হয়েছিল।
ব্লকচেইন:
প্রযুক্তি নিরাপদে এবং স্বচ্ছভাবে দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া প্রচেষ্টার সময় সহায়তা এবং সম্পদ বিতরণ পরিচালনা করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, জালিয়াতি এবং দুর্নীতির ঝুঁকি হ্রাস করে।
উদাহরণ:
ইউনাইটেড নেশনস ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম (WFP) জর্ডানে উদ্বাস্তুদের সাহায্যের বন্টন পরিচালনা করতে "বিল্ডিং ব্লক" নামে একটি ব্লকচেইন-ভিত্তিক সিস্টেম তৈরি করেছে। সিস্টেমটি ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাহায্য লেনদেনের একটি স্বচ্ছ এবং নিরাপদ খাতা প্রদান করে, প্রতারণার ঝুঁকি হ্রাস করে এবং যাদের এটির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হয় তা নিশ্চিত করতে।
সোশ্যাল মিডিয়া:
প্রযুক্তির সাহায্যে উত্তরদাতাদের সাহায্যের প্রয়োজন হয় এমন ক্ষেত্রগুলিকে দ্রুত শনাক্ত করতে এবং প্রভাবিত সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।
উদাহরণ:
মেক্সিকোতে 2017 সালের ভূমিকম্পের পর, মেক্সিকান রেড ক্রস সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে দ্রুত সেই এলাকাগুলি সনাক্ত করতে এবং ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়ের সাথে যোগাযোগ করার জন্য। সংস্থাটি কোথায় সাহায্য পাবে এবং কীভাবে নিরাপদ থাকবে সে সম্পর্কে তথ্য ভাগ করতে টুইটার এবং ফেসবুকের মতো সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি ব্যবহার করেছিল।
সামগ্রিকভাবে, প্রযুক্তি দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং ব্যবস্থাপনায় ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া এবং পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টা উন্নত করতে সহায়তা করছে। প্রযুক্তির বিকাশ অব্যাহত থাকায়, আমরা আরও বেশি উদ্ভাবনী সমাধানের আশা করতে পারি যা মানুষের জীবন এবং অবকাঠামোর উপর দুর্যোগের প্রভাব কমাতে প্রযুক্তির শক্তিকে কাজে লাগায়।
অবশেষে, প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগে যতটা সম্ভব ছোট মানুষকে বাঁচাতে পৃথিবীর মানুষের প্রয়োজনীয় প্রাথমিক পদক্ষেপ নেওয়ার সময় এসেছে। সম্প্রতি তুরস্ক এবং সেরিয়ায় বিপর্যয় আঘাত হানা প্রতিটি দেশের জন্য একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক সংকেত, সতর্ক থাকুন এবং ভবিষ্যতের দুর্যোগ সম্পর্কে কৌতূহলী হোন।
প্রকৌশলী মোঃ সহিদুল ইসলাম।
একটি কারিগরি ইনস্টিটিউটের শিক্ষক।
বাংলাদেশ
7 notes
·
View notes
Text
তরুন জাতীয়তাবাদীদের এ ইতিহাস জানতে হবেই।
১৭ই মেঃ শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন
জিয়ার আন্তরিক স্বদিচ্ছায় উনি দেশে ফিরে আসেন। শুধু আসাই না; জিয়া তাঁকে মানিক মিয়া এভিনিউ এ মিটিং থেকে শুরু করে টুঙ্গীপাড়া, সিলেট সফরের সুব্যাবস্থা করেন।
আজ হয়তো আওয়ামীলীগ ঘটা করে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন করবে কিন্তু যাঁর আন্তরিকতায় তিনি দেশে এলেন তাঁর নামে কটা কুৎসাও করবে।
অনেকে একে জিয়ার জীবনের সবচে বড় ভুল বলে অভিহিত করেন। কিন্তু জিয়া রাজনৈতিক সুবিধার পরোয়া করেননি। তিনি দেশের পিতৃহারা মেয়েকে তাঁর দেশ ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। উল্লেখ্য এর মাত্র ১৩ দিন পর জিয়া নিহত হন।
আওয়ামিলীগ নেত্রীকে দেশে ফিরতে জিয়া বাঁধা দেননি। বরং জিয়া তাঁর পারিবারিক স্থাবর অস্থাবর সম্পদ ফিরিয়ে দিতে উদ্যোগী ছিলেন। ছবি ৪-৮
(ওপরের কিছু অংশ বৈরাম খান ভাইয়ের লেখা থেকে)
আব্দুর রাজ্জাক ও কামাল হোসেনকে দিল্লি পাঠিয়েছিলেন শেখ হাসিনার দেশে ফেরার প্রয়োজনীয়তা ও পরিস্থিতি বুঝাবার জন্য।
সাথে একটু যুক্ত করতে চাইঃ
তবে এও সত্য ইন্ডিয়া বসে আওয়ামীলীগের বাংলাদেশের রাজনীতি করা অসম্ভব হয়ে পরেছিল। ইন্দিরা'জী, দিল্লীতে বসে হাসিনাকে বাংলাদেশের রাজনীতি করার সুযোগ রেখে জিয়া সরকারকে বিরক্ত/চটাতে চাননি। যার প্রধান কারণ ছিল জিয়া সরকারের "মেরুদণ্ড সোজা" পররাস্ট্র নীতি।
ডকুমেন্ট যুক্ত করলাম, (ছবি ২ ও ৩)
যা প্রমান করে ইন্ডিয়া বসে বাংলাদেশের রাজনীতি না করার আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। সংবাদের শিরোনাম ছিলঃ
"মহিলার উভয় সংকট"
৮ এপ্রিল ১৯৮১
দৈনিক ইত্তেফাক
নয়াদিল্লী থেকে প্রকাশিত পাক্ষিক দ্যা ইন্ডিয়া টুডে, ইন্ডিয়া সরকার বাংলাদেশে আওয়ামীলীগের নির্বাচিত সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে ইন্ডিয়া বসে বাংলাদেশের রাজনৈতিক কার্যকলাপ পরিচালনা হতে বিরত থাকতে বলেছিল।
পত্রিকার ঐ সংখ্যা "মহিলার উভয় সংকট" শিরনামে শেখ হাসিনার ওপর নিবন্ধে বলা হয়ঃ
"এই উপমহাদেশের একজন মহিলা নেত্রী আর সম্ভবত উঠতে পারবেন না"।
প্রশ্ন হচ্ছে আজীবন আওয়ামীলীগের শুভাকাঙ্ক্ষী, ইন্ডিয়ান কংগ্রেস তাও খোঁদ ইন্দিরা গান্ধীর নেতৃত্বাধীন সরকার থাকা স্বত্তেও কেন এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছিল?
হতে পারেঃ
বাংলাদেশে পট পরিবর্তনে ইন্ডিয়ার রাজনৈতিক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছিল। প্রেক্ষাপট ইন্ডিয়া সরকারের নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে গিয়েছিল। বিধায় তাদের এই পদক্ষেপে ড্যামেজ কন্ট্রোল হয়।
ইন্দিরা গান্ধী, বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামীলীগের ভবিষ্যৎ বিষয়ে সন্দিহান হয়ে পরেছিলেন। শেখ হাসিনার ফিরে আসার মাধ্যমে সাংগঠনিকভাবে আওয়ামীলীগ পুনরায় সংগঠিত হয়। দারুণ ভাবেই হয়।
শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কর্মকান্ডে ইন্ডিয়ান ভূখন্ড ব্যাবহারে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করে বাংলাদেশ সরকারের কোর্টে বল ঠেলে দেওয়া যে তোমাদের রাজনীতিবিদকে তোমরা হ্যান্ডেল কর। অর্থাৎ আওয়ামীলীগের জন্য নতুন করে প্রস্তুত হবার ক্ষেত্র তৈরি করে দেওয়া।
বাংলাদেশ প্রকৃত গণতান্ত্রিক পথে হাঁটতে যাচ্ছে এবং লেবেল প্লেইং ফিল্ড নিশ্চিত হচ্ছে বুঝেই শেখ পরিবারের জোষ্ঠ কন্যাকে ফেরৎ পাঠিয়েছিল।
ঘটনা যায় হোক না কেন শেখ পরিবারের বন্ধু ও শেখ হাসিনার প্রতি স্নেহময়ী ইন্দিরা বাংলাদেশে যে তখন স্থিতিশীল ও গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক পরিবেশ পরি��্থিতি ছিল তা নিশ্চিত না হয়ে অন্তত শেখ হাসিনার প্রবাস রাজনীতির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বাংলাদেশে ফিরে আসার প্রেক্ষাপট তৈরি করতেন না।
দেশে ফেরার পূর্বে দিল্লিতে লীগের সদ্য নির্বাচিত সভানেত্রী শেখ হাসিনার একটি গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকার নেন সাংবাদিক মাহাফুজুল্লাহ। Aminul Huq এর সৌজন্যে ঐ সাক্ষাৎকার লিঙ্কে সংযুক্ত করা হলো।
3 notes
·
View notes
Text
জাদুকরদের সাথে খাজা সাহেবের যুদ্ধের ইতিহাস
আজকে আমরা আলোচনা করবো খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতী (রহঃ) এর সাথে পৃথীরাজের জাদুকরদের যুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে। পুরো ঘটনাটি জানলে অনেক কিছু জানতে পারবেন যা আগে কোনদিন শুনেননি। তাই পুরো ঘটনাটি শুনার অনুরোধ রইলো।
খাজা মুঈনুদ্দীন চিশতী (রহ”) যখন ভারতবর্ষে আগমন করেন তখন ভারতীয় পৌত্তলিক রাজাদের মধ্যে পৃথ্বীরাজই ছিল শক্তিশালী এবং তার রাজধানী ছিল আজমিরে। আর খাজা সাহেব তিনিও দিল্লি হয়ে আজমিরে আনা সাগরের পাড়ে এসে আস্তানা গড়েন তিনি ও তাঁর ৪০ জন সঙ্গী দরবেশ। এরপর রাজা পৃথ্বীরাজের নিকট ইসলামের দাওয়াত পৌঁছান। কিন্তু গরীবে নাওয়াজের দাওয়াত প্রত্যাখান করে তাঁর বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেন। খাজা সাহেবকে এ এলাকা ছেড়ে যেতে বা��্য করার জন্য প্রয়োজনীয় সব অত্যাচার শুরু করেন।
আনা সাগরের পাড় ঘেষে অজস্র মন্দির। আনা সগরের পানি শুধুমাত্র উচ্চ বর্ণের হিন্দু এবং পুরোহিত সম্প্রদায় ছাড়া অন্য কেউ ব্যবহার করতে পারতো না। নিম্ন বর্ণের হিন্দুরা এটা তাদের ধর্মীয় বিধান বলে মনে করত। একদিন আনা সাগরে অজু করতে গেলন হজরত খাজা সাহেবের একজন সাগরেদ। পুরোহিতরা তাকে অপমান করে তাড়িয়ে দিলো। সাগরেদ সমস্ত ঘটনা বর্ণনা করলেন খাজা মইনুদ্দিন চিশতী তখন তিনি হযরত খাজা মোহাম্মদ সাদীকে ‘‘আনা সাগর” থেকে এক বদনা পানি আনার নির্দেশ দিলেন। নির্দেশ মত মোহাম্মদ সাদী ‘আনা সাগর’ থেকে এক ঘটি পানি আনতেই দেখা গেলো এক আশ্চর্য দৃশ্য। কোথায় সাগর? সব পানি তার শুকিয়ে গিয়েছে একেবারে।
এক বদনা পানির নেওয়ার পর আনাসাগর শুধু নয় আজমীর শরীফের আশেপাশে সকল পুকুর, জলাশয়, কুপের পানি, সন্তানের মায়ের দুধ ও শুকিয়ে যায়। এরপর আজমীরের লোকজন খাজা সাহেবের কাছে ক্ষমা চাইলে খাজা সাহেব সেই বদনার পানি আবারো সাগেরে ঢালতে বলেন। সাগরেদ পানি সাগরে ঢাললে আবারো সাগর আগের মত পানিতে পূর্ণ হয়ে যায়।
এটি মূলতঃ খাজা গরীবে নাওয়াজের কারামতের বহিঃপ্রকাশ। এঘটনার পর আজমীর ও তার আশেপাশের এলাকা থেকে দলে দলে লোক এসে ইসলাম কবুল করতে লাগলেন। কিন্তু পৃথ্বীরাজ তার প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতে গরীবে নাওয়াজের বিরুদ্ধে নতুন নতুন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হল। গরীবে নাওয়াজের কারামাতের মোকাবেলায় সে তার জাদুকরদের দিয়ে তার বড় বড় দৈত্য দিয়ে পাহাড়ের উপর থেকে পাথর নিক্ষেপ করা শুরু করলো। কিন্তু খাজা সাহেবের ন্যূনতম ক্ষতি করতে পারলো না। প্রতিটি পাথর গরীবে নাওয়াজের আস্তানায় পড়ার আগেই উল্টো নিক্ষেপকারী দৈত্য-যাদুগরদের আঘাত করত। এর পর হিন্দুস্থানের সেরা যাদুকর পৃথ্বীরাজের ভাই জয়পাল যোগীকে ডাকলো। জয়পাল ছিলো বড় সাধক। লক্ষ লক্ষ মানুষ তাকে অন্ধভাবে অনুসরণ করতো।
জয়পাল যোগী তার সাধনা দ্বারা যে সব অসাধ্য সাধন করতে পারতো, সে - ১। সে তার সাধনার বলে পানির উপর দিয়ে চলতে পারত। ২। তার মুখের ফুঁৎকারে আগুন নিক্ষিপ্ত হয়ে সামনের বাড়ীঘর, গাছপালা সব পুড়ে ছাড়খার হয়ে যেত। ৩। তার আঙ্গুলের ইশারায় পাথর চলতে থাকত। ৪। যে কোন জীবকে যে কোন আকারে পরিবর্তন করতে পারত। ৫। হাওয়ায় ভর করে আকাশে উড়তে পারত। ৬। যাদু দ্বারা বড় বড় সাপ-অজগর তৈরী করে তার দ্বারা যে কোন ব্যক্তিকে আক্রমণ করতে পারত। ৭। সে নিজে যে কোন আকার ধারন করতে পারত, ইত্যাদি।
রাজা পৃথ্বীরাজ জয়পালকে বিস্তারিত বললে জয়পাল দরবেশকে সেখা�� থেকে তাড়ানোর ব্যাপারে রাজাকে আশ্বস্ত করে। সব শুনে জয়পাল যোগী রাজাকে বলল, এ সামান্য একটা ব্যাপারে আপনি এভাবে ভেঙ্গে পড়ছেন। রাজা বলল, ব্যাপারটি সামান্য নয়। আপনার মতো করে আরও একজন আমাকে আশ্বাসবাণী শুনিয়েছিল। কিন্তু সেও তাদের সঙ্গ নিয়েছে। হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হয়ে গেছে। ঐ ফকিরকে দান করে দিয়েছে। ঐ ফকির এখন আর আনা সাগরের পাড়ের জঙ্গলের মধ্যে বসবাস করে না। বরং সে এখন তারাগড় পাহাড়েরই পাদদেশে বিশাল আস্তানা বানিয়ে তার কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। জয়পাল বলল, আপনার সাথে কে এমন বিশ্বাসঘাতকতা করল? রাজা বললেন, আমার পুরোহিতদের মধ্যে সে ছিল সর্বশ্রেষ্ঠ, পুরোহিত গুরু। জয়পাল বলল, আপনি কি শাদিদেবের কথা বলছেন? রাজা বলল, হ্যাঁ, সেজন্যই চিন্তিত হয়ে পড়েছি। জয়পাল বলল, মহারাজ আপনি কিছু চিন্তা করবেন না। আমাকে কেবল আশ্রমটা দেখিয়ে দিন। তার সাথে আসা বেশ কিছু যোগী সাধক যাদুগীরকে ডেকে বলল তোমরা যাও দেখে এস ঐ বিধর্মীর আশ্রমটা এবং সকলকে নজরবন্দী করে আস কেউ যেন পালাতে না পারে। তারপর আমি দেখছি। হযরত খাজাবাবা গরীব নওয়াজ রহমাতুল্লাহি আলাইহি তাঁর পবিত্র কাশফ (অন্তর্দৃষ্টি) দ্বারা সমস্ত ব্যাপারটিই অবলোকন করছিলেন। যখন দেখলেন তারাগড় পাহাড়ে উপর থেকে কিছু যোগী নিচে নামছে তখন তিনি তাঁর খাস খাদেমকে বললেন, আমার আছা অর্থাৎ লাঠীটি নিয়ে এসো। খাদেম পবিত্র লাঠিটি তাঁর পবিত্র হাতে দিলেন। তিনি লাঠিটি হাতে নিয়ে তাঁরা যেখানে বসে ছিলেন সেখানে একটি বৃত্তাকার ‘দায়রা’ অর্থাৎ কুন্ডলী তৈরী করে নিজের আসনে এসে অবস্থান নিলেন। হযরত খাজাবাবার লোকজন তাঁর এ কর্ম দেখে একটু বিস্মিত হলেন বটে কিন্তু মুখে কিছু বললেন না। কিন্তু একটু পরে যখন দেখলেন কিছু হিন্দু যোগী হাতের মধ্যে মাটি নিয়ে তার মধ্যে কিছু মন্ত্র পাঠ করছে এবং মুষ্টি ভরা মাটিগুলো আমাদের দিকে ছুঁড়ে মারছে তখন সকলেই বুঝতে পারলেন যে হযরত খাজাবাবা কেন তার পবিত্র লাঠি দ্বারা দাগ টেনেছেন।
জয়পাল যোগীর শাগরীদগণ হযরত খাজা গরীব নওয়াজ রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর আস্তানার ওপর ধুলি চালান দিয়ে রাজ প্রাসাদে ফিরে গেল। এদিকে যোগীরাজ জয়পালের আজমীরে আগমন এবং আগমনের উদ্দেশ্যে সংবাদ পার্শ্ববর্তী জেলা সমূহে বিদ্যুতের গতিতে পৌঁছাতে লাগল। যোগীরাজ জয়পাল রাজাকে আশ্বাসের বাণী শুনিয়ে বলল, মহারাজ আপনার এ সামান্য তুচ্ছ কাজের জন্য আমার কোন সময়ই লাগবে না। তবে একটি কাজ করলে খুবই ভাল হয়, আপনি যদি আপনার রাজ্যের সমস্ত প্রজাকে মুসলমানদের এ পরাজয় ও উৎখাতের দৃশ্য দেখাতে পারেন তাহলে ভবিষ্যতে কেউ আর কখনও নিজের ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হতে যাবে না। তার প্রস্তাবটি রাজার নিকট খুবই মন��পুত হল। সে তৎক্ষণাৎ ঘোষক ও সৈন্যদেরকে ডেকে মুসলমানদের উৎখাত ও বিতাড়িত করার দৃশ্যটি দেখার জন্য লোককে আহ্বান জানাতে বলল। এ অভাবনীয় ও অকল্পনীয় দৃশ্য দর্শন করার জন্য শত শত মাইল দূর থেকে লক্ষ লক্ষ মানুষ আসতে লাগল। আজমীর লোকে লোকারণ্য। হযরত খাজা বাবার উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলা হল - “হে মুসলমান ফকিরদের গুরু আপনি আপনারলোকজন নিয়ে যথাশীঘ্র আজমীর ত্যাগ করে চলে যান নতুবা এখনই আমাদের যোগীরাজ জয়পাল আপনাদের ধুলিস্যাত করে ফেলবে। আমরা আপনাদের চলে যাওয়ার জন্য কিছুক্ষণ সময় দিলাম। চলে যান নাহলে জান যাবে।” জয়পাল যোগী রাজার অনুমুতি নিয়ে তার যাদুর কার্যক্রম শুরু করল।
১। প্রথমে সে তারাগড় পাহাড়ের ওপর থেকে বিশাল সব পাথরের খন্ড গুলোকে হযরত খাজাবাবার আস্তানার উপর পরিচালনা করছিল। হযরত খাজা বাবা রহমতুল্লাহি আলাইহি তাঁর পবিত্র হাতের ইশারায় পাথরের চাইগুলোকে সরে যাও বলছিলেন এবং পাথরগুলো তাঁর পবিত্র হাতের ইশারায় সরে যাচ্ছিল। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য যে হযরত খাজাবাবার হাতের আঙ্গুলের ছাপ এখনও তারাগড় পাহাড়ের উপর পশ্চিম দিকের পাথরের গায়ে বিদ্যমান রয়েছে। দ্বিতীয় আঘাত - সে রাজার সামনে বসেই অগ্নিবান নিক্ষেপ করতে লাগল। সে মন্ত্র পাঠ করে হাতের তালুতে ফুঁক দিয়ে হযরত খাজা বাবার আস্তানার দিকে ছুঁড়ে মারল। সাথে সাথে তৈরী হল আগুনের গোলক এবং চলতে লাগল এবং সেই গোলক চলতে লাগল খাজাবাবার আস্তানার দিকে। কিন্তু যেই মাত্র হযরত খাজাবাবা প্রদত্ত কুন্ডলী রেখা স্পর্শ করল ঠিক তখনই আগুনের গোলকটি নিভে মাটিতে মিশে গেল। কিন্তু জয়পাল যোগী নিরাশ না হয়ে একের পর এক অতি দ্রুত অগ্নিবান নিক্ষেপ করতে লাগল। ঐ বানগুলো যখন জয়পাল খাজাবাবার আস্তানার দিকে নিক্ষেপ করছিল তখন আজমীরের সম্পূর্ণ আকাশ আলোকিত হয়ে উঠছিল। দর্শকগণ ভয়ে দূরে সরে যাচ্ছিল। পুরো আজমীর এই বান নিক্ষেপের ফলে ভয়াবহ রূপ ধারন করছিল। কিন্তু আল্লাহ তায়ালার কী অপার মহিমা ঐ সর্ব প্রকার বানই হযরত খাজাবাবার দেয়া দায়রা (কুন্ডলীর) বরাবর এসে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছিল। এখন আর কোন প্রকারের বান জয়পালের ঝোলায় নেই। রাজা পৃথ্বিরাজ নিরাশ, দর্শক জনগনও নিরাশ। হায় ! হায় ! এ কেমন হল, একজন মুসলমান ফকিরের নিকট যোগী সম্রাট জয়পালের পরাজয় তথা হিন্দু ধর্মের পরাজয়। কিন্তু না, হুংকার দিয়ে উঠল যোগীরাজ জয়পাল। ঘোষিত হল, ”আপনারা ঘাবড়াবেন না। আমার বহুবিধ শক্তির মধ্যে আমি মাত্র দুটো শক্তি প্রয়োগ করেছি। এখনও আমার কাছে বহু শক্তি বিদ্যমান রয়েছে। আপনারা এখনি দেখতে পাবেন সেইসব ভগবত শক্তির নিদর্শন। দর্শক ও রাজার মনে আশার আলো জ্বলে উঠল। জমে উঠল ভগবত ও ইলাহী শক্তির জমজমাট লড়াই।
খাজাবাবা চাইলে এক নিমিষেই খোদাই শক্তি দ্বারা সব খেলার যবনিকা টানতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। বরং দর্শকগণকে সত্যধর্ম যাচাই ��রার সুযোগ করে দিচ্ছিলেন।
এবার জয়পাল একটি বাঘের চামড়ায় বসল এবং মানুষের মাথার খুলি হাতে নিলো। মানুষের কংকালের একটি হাতের হাড় নিয়ে মন্ত্র পাঠ করতে লাগল এবং মাথার খুলিতে ফুঁ দিতে লাগল এবং মাথার খুলিটিতে ফুঁ দিতে। মুহূর্তে তৈরী হতে লাগল বিশাল বিশাল বিষধর অজগর সাপ যেগুলোর মুখের এক চোয়াল মাটিতে অপরটি আকাশে। দেখে মনে হয় এক নিমেষেই সব গ্রাস করে ফেলবে। সে মন্ত্র পাঠ করছে আর শত শত অজগর তৈরী হচ্ছে। যাদুই অজগর তৈরী শেষ। এবার চালান দেয়ার পালা। জয়পাল সমস্ত অজগরকে নির্দেশ দিলো অজগরগুলো হযরত খাজাবাবার আস্তানা আক্রমণ করার জন্য। নির্দেশ পাওয়া মাত্র অজগরগুলো একসাথে দ্রুতগতিতে অগ্রসর হতে লাগল হযরত খাজাবাবার আস্তানা আস্তানা আক্রমণ করার জন্য। মুখে বিশাল হা এবং তার মাথা দিয়ে বেরুচ্ছে আগুনের লেলিহান শিখা। সমস্ত দর্শক ঐ বিশাল অজগর দেখে ভয়ে চুপসে গিয়েও নিজেদের জয়কে কল্পনা করে শান্তি পাচ্ছে। রাজা পৃথ্বিরাজ নড়ে চড়ে বসল, মুখে বিজয়ের হাসি। তার অমাত্যব্ররগও অট্টহাসিতে ফেটে পড়ছে। অজগর অগ্রসর হচ্ছে আর দর্শকদের অন্তর দুরুদুরু কাঁপছে। তারা ভাবছে অজগরদের একটা ছোবল মাত্র, তারপরই সব শেষ। কিন্তু না, একি হচ্ছে একি হচ্ছে, সাপের মুখের হা খাজাবাবার দেয়া দায়রা রেখা বরাবর এসে বন্ধ হয়ে গেল এবং মাথা সেজদাবনত হয়ে সব সাপ অদৃশ্য হয়ে হাওয়ায় মিশে গেল।
এ দৃশ্য দেখে রাজা নিজের মাথা ও বুক চাপড়াতে লাগল। রাজার অমাত্যবর্গ নির্বাক হয়ে গেল দর্শকগণ হাউমাউ করে কাঁদতে লাগল। কেউ ভাবতে পারেনি এমন পরাজয়ের কথা। কিন্তু যোগীরাজ জয়পাল ভেঙ্গে পড়েনি, তার হাতে এখনও বহু শক্তি মজুদ আছে।
জয়পাল ভাবল, ঐ ফকির মাটির উপরে কুন্ডলী রেখা টেনেছে। যে রেখা আমার যাদুর শক্তি দ্বারা সৃষ্ট জিনিসগুলো অতিক্রম করতে পারছে না। তাই আমি ভেবেছি আক্রমণ করব এবার আকাশ থেকে। সে বললোআমি এখনই হাওয়ায় ভর করে উপরে যাব এবং সেখান থেকে আমি আমার ভগবত অস্ত্র ব্যবহার করব। এবার আকাশ যুদ্ধের আয়োজনে যোগীরাজ জয়পাল আকাশে গমন করল এবং হাওয়ায় ভাসতে ভাসতে মন্ত্র পাঠ করতে লাগল।
এবার সে অগ্নিচক্রবান নিক্ষেপ করার জন্য প্রস্তুত হল এবং চক্রবান ছুঁড়ে মারল হযরত খাজাবাবার আস্তানার উপর। পুরো আকাশ লেলিহান শিখায় আলোকিত হয়ে উঠল। লোকজন ভয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে লাগল। কিন্তু খুব বেশিক্ষণে ব্যাপার নয়। সাথে সাথে কুন্ডলী পাকানো আগুনের লেলিহান শিখা হযরত খাজা বাবার আস্তানার উপর পতিত হওয়ার জন্য নিচে নামতে লাগল।
হযরত খাজা বাবা তাঁর পবিত্র (লাঠী) দ্বারা উর্ধ্বে একটি বৃত্ত টানলেন এবং নেমে আসা অগ্নিগোলকগুলো হযরত খাজাবাবার টানা বৃত্তরেখা স্পর্শ করা মাত্র নিভে যেতে লাগল। এভাবে একটার পর একটা যাদুই অগ্নিগোলক নেমে আসছে এবং বৃত্তরেখায় এসে ধ্বংস হচ্ছে। জয়পাল যোগী যখন দেখতে পেল যে তার কোন শক্তিতেই কাজ হচ্ছে না তখন সে ব্রহ্মাস্ত্র মরণবান নিক্ষেপ করল এবং সমস্ত আকাশ সেই বানের লেলিহান শিখায় উজ্জ্বল হয়ে উঠল। মরণবান ধীরে ধীরে নিচে নামতে লাগল এবং সকলেই অপেক্ষা করতে লাগল পরবর্��ী অগ্নিগোলক পিন্ডের জন্য। কিন্তু না, এটায়ও কোন কাজ হল না। দর্শকগণ এবং রাজা অপেক্ষা করতে লাগল পরবর্তী অগ্নিগোলক পিন্ডের জন্য। কিন্তু না, আর আসছে না। যোগীপালের ভাণ্ডার শূন্য হয়ে গেছে। জয়পাল যোগী যখন বুঝতে পারল যে মুসলমান ফকিরকে কোন প্রকারেই জব্দ করা সম্ভব নয় তখন সে আকাশ পথেই ভাসতে ভাসতে পালাতে লাগল। এ দৃশ্য যখন খাজা বাবার শাগরীদগণ দেখতে পেলেন তখন তারা হযরত খাজাবাবাকে বিষয়টি জানালেন। হযরত খাজাবাবা তাদের কথা শুনে একটু মুচকি হেসে বললেন, তোমরা দেখতেথাকো এবং জয়পাল তোমাদের দৃষ্টির বাইরে চলে গেলে আমাকে বলবে। এদিকে রাজা পৃথ্বিরাজ নিরাশ, দর্শকগণ নিরাশ ও জনগণ নিরাশ।
খাজাবাবা এবার তাঁর পায়ের জুতা বা খড়মকে নির্দেশ দিলেন, “হে পাদুকা, যাও যোগী জয়পালকে নিচে নামিয়ে আনো।”
জুতা বিদ্যুৎ গতিতে জয়পালের কাছে পৌঁছে গেল এবং জয়পালের মাথায় আঘাত করতে করতে তাকে নিচে নামাতে লাগল। যখনই জয়পাল একটু সুযোগ পাচ্ছে তখনই পালাবার চেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু খজাবাবার জুতা তাকে এদিক ওদিক থেকে মেরে সরাসরি নিচে নামাচ্ছে। যখন সে দেখল পালাবার কোন পথ নেই তখন নিচে নেমে আসতে লাগল। রাজা পৃথ্বিরাজ,তার অমাত্যবর্গ, সৈন্য সামন্ত এবং জনগণ এই দৃশ্য দেখতে লাগল। জয়পাল মনে মনে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছে গিয়েছিল যে যার পাদুকায় এত জোর তার নিজের শক্তি কতদূর হবে? সে ভাবতে লাগল, প্রকৃতপক্ষে খাজাবাবার ধর্মই সঠিক ও সত্য ধর্ম এবং তাঁর ঈশ্বরই প্রকৃত ঈশ্বর, অনাদি অনন্ত। হযরত খাজাবাবার জুতা জোড়া জয়পালকে খাজাবাবার কদমে এনে নিজের কাজ সমাপ্ত করল।
যোগীরাজ জয়পাল হযরত খাজা বাবার দুই পা জড়িয়ে ধরে কাঁদছিল এবং বলছিল, বাবা মুঝে মাফ কর দিজিয়ে (বাবা আমাকে ক্ষমা করে দিন)। আমি বুঝতে পারছি আপনার ধর্মই সত্য। আপনার ধর্মই সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত। তা নাহলে আমি আমার জীবনে তিলতিল করে সঞ্চয় করা সাধনার ফসল দ্বারা আপনার চুলের আগাও স্পর্শ করতে পারলাম না কেন? সমাজের লোক আমাকে যোগীরাজ বলে। ভারতের বুকে হাজার হাজার শিষ্য রয়েছে আমার, তারা আমাকে গুরুদেব বলে। আমার ক্ষমতার দাপটে যোগী সাধক ও যাদুগীরগণ এক ঘাটে পানি খেত। আজ বুঝতে পারছি আমার সবই ছিল মেকি ও মিথ্যা। প্রকৃত সত্যের সন্ধান তো আপনার চরণতলে।
হযরত খাজাবাবা বললেন, এবার বলো তুমি কী করতে চাও? ইসলাম গ্রহণ করে মুসলমান হবে না নিজের ধর্মে ফিরে যেতে চাও? জয়পাল যোগী কাঁদতে কাঁদতে বলল সত্যের সন্ধান পেয়ে কেউ কি মিথ্যার মধ্যে ফিরে যায়? বাবা আপনি করুণা করে দয়া পরবশ হয়ে আমাকে আপনার ধর্মে দীক্ষিত করুন। হযরত খাজাসাহেব তাঁকে কালিমা পড়িয়ে মুসলমান বানালেন। জয়পাল যোগী ইসলাম ধর্মগ্রহণ করার পর খাজা বাবা তার নতুন নামকরণ করলেন আবদুল্লাহ। জয়পালের সাথে আসা তার শিষ্যগণ গুরুর সন্ধানে খাজাবাবার আস্তানায় প্রবেশ করে দেখল তাদের গুরু ইসলাম ধর্ম�� দীক্ষা নিচ্ছে। তারাও আর কাল বিলম্ব না করে কালেমা পড়ে মুসলমান হয়ে গেল। এ দৃশ্য রাজা দেখছে এবং সমস্ত দর্শক জনগণ। জনগণ বুঝতে পারল যে জয়পালের মত যোগী সম্রাট যখন বিনাবাক্যে ইসলাম গ্রহণ করেছে তখন ঐ ধর্মই প্রকৃত ও সত্য ধর্ম। জনগণও স্রোতের মত হযরত খাজাবাবার আস্তানায় প্রবেশ করে কালেমা পড়ে ইসলাম গ্রহণ করতে লাগল। রাজার অমাত্যবর্গের মধ্য থেকেও অনেকে এসে খাজাবাবার দরবারে আগমন করে ইসলাম ধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করে চলে গেল। লোকে লোকারণ্য আজমীর। সকলেই কালেমা পড়ে ঘরে চলে যাচ্ছে। রাজা পৃথ্বিরাজ তার সিঙ্গহাসনে বসে মাথা চাপড়াচ্ছে - “হায়! একি হলো!” লক্ষ লক্ষ লোক এদিন ইসলাম গ্রহণ করে আল্লাহ্র পথে প্রবেশ করেছিল।
বিভিন্ন ইতিহাসগ্রন্থ থেকে জানা যায়,খাজা সাহেবের কাছে ৯০ লক্ষ থেকে এক কোটি মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেন। সুবহানাল্লাহ।
0 notes
Text
Health News: চায়ে চুমুক আর সঙ্গে সিগারেট পান করেন, নিজের শরীরের বিশাল ক্ষতি করছেন অজান্তেই
Health News: চায়ে চুমুক আর সঙ্গে সিগারেট পান করেন, নিজের শরীরের বিশাল ক্ষতি করছেন অজান্তেই Source link
0 notes
Video
youtube
স্বামীর কথা না শুনলে কি ক্ষতি হয় জেনে রাখুন নারী বক্তা সকিনা বেগম mohil...
#youtube#স্বামীর কথা না শুনলে কি ক্ষতি হয় জেনে রাখুন নারী বক্তা সকিনা বেগম mohila der waz nari bokta waz2024
0 notes
Text
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি দিলেও ধরে নেয় বয়ফ্রেন্ড! সুনেরার ক্ষোভ।
ফেসবুক পোস্ট নিয়ে যেন অজানা এক ভয়ের মধ্যে থাকেন অভিনেত্রী সুনেরাহ বিনতে কামাল। কারও সঙ্গে ছবি পোস্ট করলেই নানা রকম মন্তব্য শুনতে হয়। ফেসবুকের অনুসারীরা বন্ধুর সঙ্গে ছবি পোস্ট করলেও ধরে নেন সুনেরাহর প্রেমিক। তবে এসব সয়ে গেছে তাঁর। কোনো মন্তব্যকেই গুরুত্ব দিচ্ছেন না এই অভিনেত্রী। তারপরও ফেসবুক নিয়ে বিপদ কাটছেই না।
প্রায়ই সহকর্মী ও পছন্দের মানুষদের জন্মদিন বা বিশেষ দিনে তাঁদের সঙ্গে ছবি পোস্ট করতে হয় সুনেরাহকে। শুভকামনা জানানো সেসব ছবি ঘিরে এসব মন্তব্য। যেমন গতকাল সুনেরাহ তরুণ পরিচালক নুহাশ হুমায়ূনের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান। সেই ছবি নিয়ে অনেকেই নাটক ও সিনেমার বিভিন্ন গ্রুপে পোস্ট করেছেন। সেখানে কেউ কেউ মন্তব্য করতে ছাড়েননি, এই অভিনেত্রী নুহাশের সঙ্গে প্রেম করছেন কি না।এটা নিয়ে সুনেরাহ বিরক্তি নিয়ে বলেন, ‘এগুলো শুনতে শুনতে অভ্যস্ত হয়ে গেছি। এখন নুহাশ আমার মিডিয়ার সহকর্মী বলেই কি আপনারা জিজ্ঞাসা করছেন। কিন্তু মিডিয়ার বাইরের বন্ধুদের সঙ্গে ছবি দিলেও একইভাবে মন্তব্য করে। এখন সোশ্যাল মিডিয়ার কে কী বলছে, এগুলো ঘেঁটে কি লাভ আছে? মানুষ তো কত কিছুই বলে। ফেসবুক মানেই মানুষ যা ইচ্ছা বলতে, লিখতে পারবে। যে কারণে এখন ছবি পোস্ট করতেই বিরক্ত লাগে। বন্ধুদের সঙ্গে ছবি দিলেও ধরে নেয় বয়ফ্রেন্ড। পরে যা ইচ্ছা, তা–ই বলতে থাকে। এখানে স্বাধীনতা বলে কিছু নেই।’
কিছুদিন আগের কথা। এক ব্যক্তি ফেসবুক থেকে সুনেরাহর ছবি ডাউনলোড করে নিজের বলে দাবি করেন। পরে সেই ব্যক্তি সুনেরাহকেই অভিযুক্ত করে ফেসবুকে ক্লেইম করেন। সুনেরাহ বলেন, ‘আমার ছবি সেটা অন্য একজন আমার পোস্ট থেকে কপি করে আমাকে দোষী বানিয়েছে, ফেসবুকের কাছে অভিযোগ করেছে, আমি তাঁর ছবি ব্যবহার করেছি। যা হওয়ার তা–ই! মার্চ পর্যন্ত আমি ফেসবুক পেজ ব্যবহার করতে পাবর না। আমার নিজের ছবি দিয়েই কপিরাইট ক্লেইম দিয়েছে। যে ক্লেইম করেছে, সে আবার আমাকে ব্লক করে রেখেছে। তাকেও ধরতে পারছি না। এখন কী করব, কিছুই করার নেই।’
বিরক্ত ��য়ে ফেসবুকে মন্তব্য দেখা বন্ধ করেছেন এই অভিনেত্রী। তাঁর মতে, এখনো অনেক ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছেন, যাঁদের নিয়মিত কাজ মানুষকে বিপদে ফেলা। কেউ কেউ নিয়মিত অভিনয়শিল্পীদের অনুসরণ করে ওত পেতে থাকেন ক্ষতি করার জন্য। সুনেরাহ বলেন, ‘আমি নুহাশের “মশারি” স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমায় অভিনয় করেছি। সেটি বেশ কিছু উৎসব থেকে পুরস্কৃত হয়েছে। গতকাল ছিল নুহাশের জন্মদিন। তাঁর সঙ্গে ছবিসহ ফেসবুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালে ক্ষতি কী? এখানে কার সঙ্গে কী বন্ধুত্ব, চেনাজানা হতে পারে না!’ গত ডিসেম্বরে ওটিটি টফিতে মুক্তি পেয়েছে সুনেরাহ অভিনীত ‘অন্তর্জাল’। মুক্তির পর ভক্তদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাচ্ছেন বলে জানান এই অভিনেত্রী। সিনেমায় আরও অভিনয় করেছেন সিয়াম আহমেদ, বিদ্যা সিনহা মিম প্রমুখ। সুনেরাহ নতুন বছরে পরিকল্পনা করেই কাজ করতে চান। ইতিমধ্যে ওটিটির কাজে চুক্তি হয়েছে। এখনই এগুলো নিয়ে কিছু বলতে চান না সুনেরাহ।
#news #instagram #india #viral #trending #breakingnews #media #newsupdate #love #music #politics #follow #covid #like #instagood #noticias #berita #fashion #tv #update #football #usa #entertainment #sports #beritaterkini #newspaper #new #info #explore #business
0 notes
Text
ব্লাক ম্যাজিক থেকে বাঁচার ৪টি আমল
জাদুর একটি ধরন হলো শয়তান ও জাদুকরের মধ্যে একধরনের চুক্তি। এই চুক্তির শর্ত থাকে যে জাদুকর কিছু হারাম বা শিরকী কাজে লিপ্ত হবে, আর এর বিনিময়ে শয়তান তাকে সহযোগিতা করবে এবং তার কথামতো চলবে। শয়তানের নৈকট্য লাভের জন্য জাদুকররা নানা ধরনের ঘৃণ্য পদ্ধতি অবলম্বন করে। যেমন: কুরআনের আয়াত উল্টো করে লেখা, কুরআনকে পায়ের নিচে দলিত করা, টয়লেটে নিয়ে যাওয়া বা অপবিত্র কিছু দিয়ে কুরআনের আয়াত লেখা, সর্বদা অপবিত্র থাকা, বিনা অযুতে নামাজ পড়া, শয়তানের উদ্দেশ্যে পশু জবাই করে সেই মাংস নির্ধারিত স্থানে অর্পণ করা ইত্যাদি। এই ধরনের কুফরি কাজের মাধ্যমে জাদুকররা শয়তান জিনদের খুশি করে এবং তাদের সহযোগিতায় অন্যদের ওপর জাদু প্রয়োগ করে। এ ধরনের জাদু আধুনিক ভাষায় ব্ল্যাক ম্যাজিক নামে পরিচিত।
আমাদের আশেপাশে অনেকেই আছেন, যারা ব্ল্যাক ম্যাজিকের শিকার হয়ে ভয়াবহ পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছেন। এই ধরনের জাদুর ক্ষতিকর প্রভাব কতটা ভয়ংকর হতে পারে, তা যারা ভুক্তভোগী, তাদের না দেখলে বোঝা মুশকিল। তাই আমরা যেন এমন বিপদের সম্মুখীন না হই, সেজন্য আগে থেকেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। জাদুটোনা থেকে বাঁচতে নিচে চারটি কার্যকর পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো:
১. ইসলামের বিধি-বিধান মেনে চলা
শরীয়তের সমস্ত নির্দেশনা মেনে চলুন এবং হারাম ও নিষিদ্ধ কাজগুলো সম্পূর্ণভাবে বর্জন করুন। অতীতের সমস্ত পাপ ও অন্যায়ের জন্য তাওবা করুন এবং নিয়মিত ইস্তিগফার পাঠ করুন। পাপ থেকে যতটা দূরে থাকবেন, শয়তান ততই আপনার কাছ থেকে দূরে থাকবে। অন্যদিকে নেক আমল যত বেশি করবেন, ফেরেশতারা তত বেশি আপনার সঙ্গে থাকবে। অনেক সময় গোপন পাপের কারণেও মানুষ জাদুর শিকার হয়। তাই পাপ থেকে দূরে থাকুন এবং নিয়মিত নেক কাজের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
২. নিয়মিত কুরআন তিলাওয়াত করুন
প্রতিদিন কুরআন তিলাওয়াতের জন্য একটি রুটিন তৈরি করুন এবং তা মেনে চলুন। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) তার বিখ্যাত গ্রন্থ মাদারিজুস সালিকীন-এ বলেছেন, "আল্লাহ তাআলা কুরআনে আত্মিক ও দৈহিক—উভয় প্রকার শিফা রেখেছেন।" তাই কুরআনের বরকত পেতে প্রতিদিন অন্তত ১ পৃষ্ঠা করে তিলাওয়াত করুন। কুরআনের তিলাওয়াত আপনাকে জাদুর প্রভাব থেকে রক্ষা করবে এবং আপনার জীবন বরকতময় করবে।
৩. কুরআন-সুন্নাহর দোয়া ও যিকিরের আমল
কুরআন ও সুন্নাহতে বর্ণিত বিভিন্ন দোয়া, নিরাপত্তার আয়াত, এবং যিকিরের ওপর গুরুত্ব দিন। হিসনুল মুসলিম বইটি থেকে এইসব দোয়া ও যিকির শিখতে পারেন। প্রতিদিন বই দেখে পড়ার অভ্যাস করলে একসময় এই দোয়াগুলো মুখস্থ হয়ে যাবে এবং তা নিয়মিত আমল করা সহজ হবে।
৪. খালি পেটে ৭টি আজওয়া খেজুর খাওয়া
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ৭টি আজওয়া খেজুর খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। সাআদ ইবনু আবি ওয়াক্কাস (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে যে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: “যে ব্যক্তি সকালে সাতটি আজওয়া খেজুর খাবে, সেদিন কোনো বিষ বা জাদু তাকে ক্ষতি করতে পারবে না।” (সহীহ বুখারি, হাদিস: ৫৭৭৯)। বাজারে আজওয়া খেজুরের বিভিন্ন ক্যাটাগরি পাওয়া যায়। ��দি প্রিমিয়াম কোয়ালিটির খেজুর সাধ্যের বাইরে হয়, তবে সাধারণ মানের আজওয়া খেজুর সংগ্রহ করে তা নিয়মিত খেতে পারেন।
এভাবে ইসলামের সঠিক নির্দেশনা মেনে চলা এবং সুরক্ষামূলক আমলগুলোকে জীবনের অংশ করে নিলে ইনশাআল্লাহ জাদুটোনার ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
0 notes
Text
রেল ভ্রমণ উপন্যাস
#প্রেম, #ক্ষতি, এবং স্থিতিস্থাপকতার একটি #গল্পজীবনের গল্পগুলিকে একত্রিত করার একটি উপায় রয়েছে যা অনুপ্রাণিত করে, #হৃদয় ভেঙে দেয় এবং মানুষের আত্মার #স্থিতিস্থাপকতা #প্রদর্শন করে। এটি এমনই একটি গল্প।একজন সাহসী #পুলিশ #অফিসার, তার সম্প্রদায়ের ��েবা এবং সুরক্ষার জন্য নিবেদিত, একজন সহানুভূতিশীল #মহিলা ডাক্তারের সাথে পথ পাড়ি দেন, যার নিরাময় স্পর্শ অভাবীদের জন্য সান্ত্বনা নিয়ে আসে। একটি সুযোগ #সাক্ষাত হিসাবে যা শুরু হয় তা যুগ #যুগ ধরে প্রেমের গল্পে পরিণত হয়। তাদের ভাগ করা মূল্যবোধ, দয়া এবং #সাহস একটি বন্ধনের ভিত্তি তৈরি করে যাতে তারা একসাথে জীবনের মধ্য দিয়ে #যাত্রা করার #সিদ্ধান্ত নেয়।#বিবাহ #আনন্দ নিয়ে আসে এবং শীঘ্রই তাদের #সুখ দ্বিগুণ হয়ে যায় যখন তারা তাদের জীবনে দুটি সুন্দর সন্তানকে স্বাগত জানায়। একসাথে, তারা হাসি, #ভালবাসা এবং আশায় ভরা একটি বাড়ি তৈরি করে।কিন্তু #জীবন #অপ্রত্যাশিত। ভাগ্যের একটি #মর্মান্তিক মোড়কে, একটি #দুর্ঘটনা দম্পতিকে নিয়ে যায়, তাদের ছোট বাচ্চাদের অনাথ রেখে যায় এবং বিশ্ব দুটি অবিশ্বাস্য আত্মার ক্ষতির জন্য শোক করে।তবুও, #হৃদয় ভাঙার ছায়ায়, এক ঘনিষ্ঠ পারিবারিক বন্ধু এগিয়ে যায়। একজন মহিলা যিনি তাদের কাছে পরিবারের মতো ছিলেন তাদের সন্তানদের কাছে #মা হয়ে ওঠেন। তিনি তার বন্ধুদের স্মৃতিকে সম্মান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে সন্তানদের লালন-পালন করার মাধ্যমে একই ভালবাসা এবং মূল্যবোধের সাথে তাদের প্রিয় ছিল।এই গল্পটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে জীবন যখন ভঙ্গুর, প্রেম এবং দয়া সহ্য করার ক্ষমতা রাখে। আমরা যে বন্ধনগুলি তৈরি করি এবং যে উত্তরাধিকারগুলি রেখে যাই তাতেই আমাদের গল্পগুলি সত্যই বেঁচে থাকে।
0 notes