#Sri Sri Ravisankar
Explore tagged Tumblr posts
khutbahs · 4 years ago
Link
ইসলামের দাওয়াত পদ্ধতি, কিভাবে দাওয়াত দিতে হবে?
সকল প্রশংসা মহান আল্লাহর জন্য, সালাম ও স্বালাত বর্ষিত হোক নবী হযরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লামের প্রতি।
ইস্লামসের দাওয়াত প্রসঙ্গ, কিভাবে দাওয়াত দিতে হবে?
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন:
“তোমার মাধ্যমে যদি আল্লাহ একজন লোককেও হেদায়েত দেন তবে তা তোমার জন্য একটি লাল উট পাওয়া থেকেও উত্তম।” (বুখারী ১২/৩৭) তিনি আরে বলেন: “যে ব্যক্তি হেদায়েতের পথে আহবান করে সে ঐ পরিমাণ সওয়াবের অধিকারী হয় যে ব্যক্তি তদনুযায়ী আমল করে। কিন্তু এতে আহবানকারীর সওয়াব কমানো হয় না।” এ জন্য আপনার কর্তব্য হল, আপনার পরিচিত অমুসলিমদেরকে ইসলামের প্রতি আহবান জানান এবং দাওয়াতি কাজ শুরু করুন আপনার পিতা-মাতা, সন্তানাদি, ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব ইত্যাদি পরিবার এবং নিকটাত্মীয়দের মাধ্যমে। আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন:
“হে নবী, আপনি আপনার নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক করুন।” (সূরা শু’আরাঃ ১১৪) আপনি তাদেরকে সঠিক দ্বীনের শিক্ষা দিন। দ্বীনের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ানোর চেষ্টা করুন। তাদেরকে এই শুভসংবাদ দিন যে, দ্বীন মেনে চললে দুনিয়ায় মিলবে সুখ, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ এবং মৃত্যুর পরবর্তী জীবনে তাদের জন্য অপেক্ষা করছে জান্নাত এবং এক মহা আনন্দময় জীবন। সেই সাথে তাদেরকে আল্লাহর শাস্তির ভয় দেখান। যেমন, মানবজাতির জন্য আলোর দিশারী এবং জীবন সংবিধান হিসেবে অবতীর্ণ মহা গ্রন্থ আল কুরআনকে কেউ যদি অস্বীকার করে অথবা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অস্বীকার করে যাকে আল্লাহ তা’আলা সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য ��য়া ও কল্যাণের বার্তাবাহী হিসেবে প্রেরণ করেছেন তাহলে তাদের জন্য কত কঠিন পরিণতি অপেক্ষা করছে সে ভয় তাদেরকে প্রদর্শন করুন। বুদ্ধিমত্তা, হেকমত, নরম ভাষা, ভালবাসা, পরম নিষ্ঠা এবং চরম ধৈর্য সহকারে মানুষকে ইসলামের পথে আহবান করুন। তার আগে নিজেকে সবোর্ত্তম আদর্শ হিসেবে পেশ করুন। এমন হওয়ার চেষ্টা করুন, যেন আপনার কথা-বার্তা, চলাফেরা, আচার-আচরণে আদর্শ ব্যক্তিত্ব ফুটে উঠে।
“যে ব্যক্তি হেদায়েতের পথে আহবান করে সে ঐ পরিমাণ সওয়াবের অধিকারী হয় যে ব্যক্তি তদনুযায়ী আমল করে। কিন্তু এতে আহবানকারীর সওয়াব কমানো হয় না।” এ জন্য আপনার কর্তব্য হল, আপনার পরিচিত অমুসলিমদেরকে ইসলামের প্রতি আহবান জানান এবং দাওয়াতি কাজ শুরু করুন আপনার পিতা-মাতা, সন্তানাদি, ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব ইত্যাদি পরিবার এবং নিকটাত্মীয়দের মাধ্যমে। আল্লাহ তায়ালা তার প্রিয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলেন: “হে নবী, আপনি আপনার নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক করুন।” (সূরা শু’আরাঃ ১১৪) আপনি তাদেরকে সঠিক দ্বীনের শিক্ষা দিন। দ্বীনের প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ানোর চেষ্টা করুন। তাদেরকে এই শুভসংবাদ দিন যে, দ্বীন মেনে চললে দুনিয়ায় মিলবে সুখ, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ এবং মৃত্যুর পরবর্তী জীবনে তাদের জন্য অপেক্ষা করছে জান্নাত এবং এক মহা আনন্দময় জীবন। সেই সাথে তাদেরকে আল্লাহর শাস্তির ভয় দেখান। যেমন, মানবজাতির জন্য আলোর দিশারী এবং জীবন সংবিধান হিসেবে অবতীর্ণ মহা গ্রন্থ আল কুরআনকে কেউ যদি অস্বীকার করে অথবা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে অস্বীকার করে যাকে আল্লাহ তা’আলা সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য দয়া ও কল্যাণের বার্তাবাহী হিসেবে প্রেরণ করেছেন তাহলে তাদের জন্য কত কঠিন পরিণতি অপেক্ষা করছে সে ভয় তাদেরকে প্রদর্শন করুন। বুদ্ধিমত্তা, হেকমত, নরম ভাষা, ভালবাসা, পরম নিষ্ঠা এবং চরম ধৈর্য সহকারে মানুষকে ইসলামের পথে আহবান করুন। তার আগে নিজেকে সবোর্ত্তম আদর্শ হিসেবে পেশ করুন। এমন হওয়ার চেষ্টা করুন, যেন আপনার কথা-বার্তা, চলাফেরা, আচার-আচরণে আদর্শ ব্যক্তিত্ব ফুটে উঠে।
ভাল আমলগুলো করার ক্ষেত্রে আপনি থাকবেন সবার আগে। মানুষের উপকার করার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন। এভাবে কথা ও কাজের মাধ্যমে আপনার দাওয়াতকে ছড়িয়ে দিন। তাহলেই আপনার বন্ধুরা আপনার দাওয়াত কবুল করবে। এর মাধ্যমে তারা বুঝতে সক্ষম হবে যে, আপনি যা বলছেন, সেটাই সঠিক। ফলে তারা ইসলামের আদর্শকে মনে-প্রাণে গ্রহণ করবে। এবং হৃদয় দিয়ে ভালবাসবে ইসলামকে এবং সেই সাথে আপনাকেও। অতএব, জানতে হবে মানুষকে ইসলামের পথে আহবান করার সঠিক পদ্ধতি কি? নির্ধারণ করতে হবে কোন উপলক্ষে, কোন পরিস্থিতিতে, কোন কথাটি বলতে হবে। এ জন্য মহান আল্লাহ বলেন: “হেকমত ও উত্তম উপদেশের মাধ্যমে তোমার রবের পথে আহবান কর। আর সর্বোত্তম পন্থায় তাদের সাথে বিতর্ক কর। আপনার রব তো সবচেয়ে বেশি জানেন কে তার পথ থেকে বিচ্যুত এবং তিনিই ভাল জানেন কে হেদায়েত প্রাপ্ত। (সূরা নাহলঃ ১২৫) আরবদের মাঝে একটি নীতি বাক্য আছে তা হল, “পরিস্থিতির আলোকে কথা বল”। পরিস্থিতি অনুযায়ী যথোপযুক্ত কথা বললে তাতে বেশি প্রভাব সৃষ্টি হয়। এ বিষয়টি দাওয়াত দান কারীর মাথায় রাখা জরুরী। আপনি যদি আরবী ভাষা না জানেন তবে আপনাকে পরামর্শ দিব, আরবী ভাষাকে রপ্ত করার চেষ্টা করুন। কারণ, যে ভাষায় আল্লাহ তায়ালা ইসলামকে অবতীর্ণ করেছেন সরাসরি সে ভাষায় ইসলামকে বুঝতে পারবেন এবং পরম আস্থা আর নিশ্চিন্ত মনে ইসলাম সম্পর্কে কথা বলতে পারবেন। কারণ আপনি সরাসরি কুরআনের ভাষায় কথা বলছেন, যে ভাষায় স্বয়ং আল্লাহ তা’আলা কথা বলেছেন। যে ভাষা ছিল নবী মুহাম্মাদুর রাসূূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর। যে ভাষা ছিল যুগে যুগে অসংখ্য মুসলিম মনিষীদের। আপনি যদি আপনার উদ্দিষ্ট ব্যক্তিকে ইসলাম সম্পর্কে বিভিন্ন বই-পুস্তক দিতে পারেন তবে তা ইসলাম প্রচারে আপনার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে আপনাকে দারুণভাবে সাহায্য করবে।
0 notes
donewithcapitalistfrayers · 4 years ago
Quote
Religious distress is at the same time the expression of real distress and the protest against real distress — Karl Marx Globalisation is driving the hunger for material goods and luxurious consumption to extremes. Cheap imitations of costly gadgets and clothes are now widely available. This craze thus engulfs even the poorest sections of society. Status and life's fulfillment is measured by the number of "latest" "branded" gadgets and dresses one owns. Simultaneously, the religious sphere is also thriving. The numbers thronging to temples, churches and mosques greatly increase year-by-year. Poojas, yagnas, prayer meets, urs, pilgrimage—each and every ritual is multiplying. Youth form a large share in all of this. Apparently, all of this stands in contradiction to the galloping greed for material goods. Yet, in its essence, there is a striking similarity. Religion is also being consumed, much like a commodity. The thrust is on the ostentatious. There is less religiousity and more glitter and pomp, the grander the better. Religious ceremonies are now "event managed". Even the private acts of prayer must ber embellished with the latest accomplishments—flashy idols, LED lamps, 3D photos and more. This showiness is prominently seen even among those who lay claim to a superior spirituality; a Sri Sri*, for example. Despite the booming, hedonistic consumption, spiritual and material satisfaction remain out of reach. The more the greed for goods and fervent prayers, the greater the alienation. A dull feeling of lack remains and grows. Dissatisfied with this state of affairs, an increasing number of people search for real spiritual solace. Often, this leads them to meditation. Meditation and the spirituality it promises is certainly preferable to the religious commodities being peddled today. At the minimum, it can be a thankful diversion from the crass commercialisation of the spiritual. Even for the non-religious meditation can give peace of mind, mental relaxation. For the religiously minded it offers "godly bliss". Neuroscience gives scientific understanding of the brain activity triggered by meditation and explains its positive income. However, even this peace of mind, spiritual solace or religious bliss, is still problematic. Meditation demands a withdrawal into onself. This is a precondition, even if it's only for the duration of meditation. Obviously. that cannot be usstained by those who lead an active life. The moment they return to that life they will be assailed by all the conflicts, tensions and needs of their ordinary existence. The state of affairs from which solace was sought through meditation awaits them. For argument's sake, let us assume that an individual who has attained meditative bliss will now be able to face up to this impassively. Even then, the material, social reality that gave rise to tensions and stress remains. All that has been achieved is the mental respite of an individual. Forgetting the contradictions of society, evne if everyone where to achieve this state of mind, it would still be the respite of individuals. But the individual can only exist in union and contradiction with society since humans are social beings. Therefore, a sustained spiritual respite, either for an individual or for all, as individuals, separately, is an impossibility. Meditation allows one to attain a state of mind, a feeling of being one with all others, with the world. Neuroscience demonstrates that this emerges from the promotion of activity in a specific region of the brain and the simultaneous muting of activity in another region related to self-reference. However, this state of mind, this sense of communion abruptly ends the moment that person returns to his or her class, caste, gendered existence. To give an example, a capitalist may be in communion with his workers in the meditative state. But he cannot be so in normal conditions, while remaining a capitalist. To achieve such communion in real life, he must cease to be a capitalist. But that too won't be a solution. So long as that society remains capitalist, this individual ceasing will only lead to the closing of his factory. The condition of labour of that group of workers will be eliminated. They and their dependents would be thrown into misery. Rather than joining him in communion, they would be cursing their ex-boss. To sum up, meditation can ease mental stress, grant spiritual bliss and give a sense of communion. But it cannot give a lasting resolution since it avoids addressing the material, social sources of stress and conflict. * Sri is a conventional title of respect in many South Asian languages. Not satisfied with one Sri, this double appleation is used by the Hindu religious preacher Ravisankar (nowadays quite active in the global NGO business of crisis resolution) to crown himself.
Critiquing Brahmanism A Collection of Essays, K. Murali (Ajith) pp. 67-69
5 notes · View notes
arun2206-blog · 7 years ago
Link
சமையல் அறையில் நடக்கும் சில சின்னச் சின்னத் தவறுகளைத் தவிர்த்தால், உயிர்ச் சத்துக்களைக் கெடாமல் மீட்டு வியாதிகளைக் குறைக்கலாம்.
1. காய்கறி, கீரைகளைச் சிறிது நேரம் தண்ணீரில் ஊற வைத்துக் கழுவவும். பூச்சிக் கொல்லி மருந்துகளின் விஷம் நீங்கும்.
2. கழுவியபின் நறுக்கவும். நறுக்கியபின் கழுவினால் சத்துக்கள் நீங்கி விடும். நறுக்கும் போது பெரிய துண்டுகளாக நறுக்கவும்.
3. வறுத்தல், பொரித்தல், எண்ணெயில் வேக வைத்தல் முதலிய முறைகள் வேண்டாம். அவை சீரணத்தைக் கெடுக்கும். நாவுக்குச் சுவை. உடல் நலத்திற்க்குக் கேடு.
4. வெண்டைக்காய், கேரட், வெள்ளரிக்காய் முதலியவற்றைச் சமைக்காமல் பச்சையாகவே சாப்பிடலாம்.
5. கீரைகளைச் சிறிது நேரமே வேக வைக்க வேண்டும்.
6. கீரைகளைச் சமைப்பதற்குக் குறைந்த அளவு நீரையே பயன்படுத்த வேண்டும்.
7. பச்சைக் கீரைகளை அதிக நேரம் வதக்க வேண்டாம்.
8. கீரைகள் சமைத்த நீரை கீழே ஊற்றாமல் சாம்பார், ரசம், சூப்பு முதலியவற்றிலும், மாவு பிசையவும் பயன்படுத்தலாம்.
9. கீரைகளை மூடப்பட்ட பாத்திரத்தில் வைத்துச் சமைக்கவும்.
10. பீர்க்கன்காய், செளசெள போன்ற சில காய்களில் தோலை வீணாக்காமல் துவையலுக்குப் பயன்படுத்தலாம்.
http://tmpooja.com/shop/devotional-audios-books-audio-scripture-meditation-prayer-hindu-devotional-music-good-devotional-books/tmpooja-vairagyam-tamil-books-divine-by-sri-sri-ravisankar-the-art-of-living-the-online-mega-pooja-store-shopping/
0 notes
holistichospital · 7 years ago
Photo
Tumblr media
Anand Utsav Happiness programme by the founder Sri Sri Ravisankar
To Registerhttps://www.vvkicrm.org/registration.php?event_id=312389 http://www.srisriholistichospitals.com/anand-utsav-happiness-programme-by-the-founder-sri-sri-ravisankar/ - written by Sri Sri Holistic Hospitals Sri Sri Holistic Hospitals
0 notes