#Li Zhisui
Explore tagged Tumblr posts
jovialbasementbouquetblr · 8 months ago
Text
2024: Looking at Chinese Reviews of Mao's Doc's Book
I first came across the Taiwan Chinese language translation of the banned book by Mao Zedong’s personal physician Li Zhisui on a website when I was working at the U.S. Embassy in Beijing in the late 1990s. I found it on the website of a local government in Anhui Province! I later read the first few chapters in English — much of the focus was on Mao’s sex life so the book was very repetitive, just…
Tumblr media
View On WordPress
0 notes
mariacallous · 3 years ago
Text
"Mao was setting a trap, and...was inviting people to speak out so that he could use what they said as an excuse to victimise them."
Mao: The Unknown Story by Jung Chang and Jon Halliday
Tumblr media
Troublemaker: One Man's Crusade Against China's Cruelty by Harry Wu
Tumblr media Tumblr media
The Private Life of Chairman Mao: The Memoirs of Mao's Personal Physician by Li Zhisui
28 notes · View notes
luiz-henrique · 3 years ago
Text
-:"{ Algumas Obras Literárias Significativas , havendo uma Vastidão de Outras }"-:
A-: De Leonid Ilitch Brezhnev ( Leonid I. Brejnev )-:
1-: " Memórias -: Composta em Três Partes -:
A Terra Pequena .
Renascimento .
Terras Virgens .
Ali o Célebre Leonid I. Brejnev...,
deu Ênfase ao " Grande Cazaquistão ...,"
Solene Aliado Russo ,
como são Cuba ...,
e a Estonia...,
Embora hajam Problemas ,
Causados pelos Estados Unidos da América (...).
2-:" Páginas de uma Vida " .
3-: Dentre Outras Obras .
B-: De Vladimir Ilitch Lénine -:
1-: "Obras Escolhidas"... , em Três Volumes .
Havendo uma Publicação em Português , da Editora Alfa- Ômega .
2-: " Como Lidar com as Multidões ".
3-: Outras .
C-: Sobre o Célebre Fidel Castro 1-: " Biografia Consentida "-:
Tomo Primeiro-: " Do Menino ao Guerrilheiro ."
Tomo Segundo -:
" Do Subversivo ao Estadista ."
escrita por Cláudia Furiati .
2-: Escritos de Fidel Castro , dentre estes -: '" Cuba se Defende ".
3-:" Autocrática ".
4-:" Lá Historia me Absorvera ."
5-: " Lá Revolución Cubana -: 1953-1962 ."
D-: " No Transcurso dos Séculos em Vários Volumes , até em Espanhol -: do Grande Kim Il- Sung .
E-: Do Grande Mao Tse Tung -:
1-: " A Guerra Revolucionária."
2-: " A Guerra de Guerrilhas ."
3-: " Obras Escolhidas "-:
Vários Volumes ,
Havendo uma Publicação da Editora Platina , em Três Volumes , em Espanhol .
F-: " De Ernesto Che Guevara-:
1-:"El Diario del Che na Bolívia."
2-: "Outra Vez " -: Diário da Segunda Viagem pela América Latina -: 1953 - 1956 ."
3-: " Reflexões Sobre a História Cubana ."
4-:" De Moto pela América do Sul -: Diário de Viagem ."
5-: " Obras Escogidas -: 1957 -1967 " , Publicação em Espanhol do-: Editorial de Ciências Sociais , Lá Havana ."
6-: " El Hombre Nuevo. "
7-: " Primeiras Viagens ."
8-: " Guerra de Guerrilhas ."
9-: " Pasajes de la Guerra Revolucionaria ."
10-: " Episódios da Guerra Revolucionária -: Volumes1 e 2".
G-: " O Imperialismo , o Intercionalismo , e o Desespero da Burguesia "-:
De-: Fidel Castro e Leonid Ilitch Brezhnev .
H-: " Ernesto Che Guevara , Também conhecido como Che",
de Paco Ignácio Taibo ll.
I-: Do Grande Stalin -:
1-: " O Marxismo e o Problema Nacional e o Problema Nacional e Colonial ."
2-: " Outras Obras .
J-: " De Kruschev-:
1-:" O Movimento de Libertação Nacional ."
2-:" O Imperialismo , Inimigo dos Povos , Inimigo da Paz ."
3-: " O Movimento Revolucionário Operário e Comunista ."
4-: Outras Obras .
K-: De Leon Trotsky -:
1-: " A História da Revolução Russa "-: em Três Volumes.
2 -:" Minha Vida ."
3-: " Diário de Exílio ."
4-: " Obras Escolhidas -: em Vários Volumes ."
L-: De Mikhail Gorbachev -:
1-: "Perestroika".
2-: "Glasnost" .
N-: De Boris Yeltsin -:
1-:" Biografia Política".
2-: "Minha Luta pela Rússia" .
O-: " O Ano em que vivemos em Lugar Nenhum -: a Missão Secreta de Ernesto Che Guevara"... , de Paco Ignácio Taibo ll .
O-: " Mao -: a História Desconhecida ", de Halliday e Jung Chang .
P-: " A Vida Privada do Camarada Mao ",
de Li Zhisui .
Q- R- S -: Obras Outras . "
1 note · View note
madefornurses · 3 years ago
Text
The Private Life of Chairman Mao
The Private Life of Chairman Mao
“The most revealing book ever published on Mao, perhaps on any dictator in history.”—Professor Andrew J. Nathan, Columbia University From 1954 until Mao Zedong’s death twenty-two years later, Dr. Li Zhisui was the Chinese ruler’s personal physician, which put him in daily—and increasingly intimate—contact with Mao and his inner circle. in The Private Life of Chairman Mao, Dr. Li vividly…
View On WordPress
0 notes
neon-mine · 3 years ago
Text
চীনের চেয়ারম্যান, খুব কাছ থেকে.....
মাও সে তুং বা ইংরেজি নাম মাও জেদং চীনের ইতিহাসে অন্যতম প্রধান চর্চিত ব্যক্তি। বলাই বাহুল্য তাকে নিয়ে এদেশে কম চর্চা হয়নি। ভারত চীন যুদ্ধের সময় তাকে নিজের চেয়ারম্যান বলার মতো অভিযোগও উঠেছে এদেশের কিছু রাজনৈতিক নেতাদের বিরুদ্ধে। কিন্তু যেকোনো বড় বড় ব্যক্তিত্বের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে পরচর্চা করা লোকজন খুবই সযত্নে মাও এর ব্যক্তিগত জীবনের আলোচনা এড়িয়ে গেছে। কারণগুলি একটু খুঁজে নেওয়া যাক।
● মাও এর জীবনে একটি ভালো শখ ছিল, সেটা হলো স্যুইমিং বা সাঁতার কাটা��� কিন্তু তার প্রোপাগান্ডা মন্ত্রকের কথা অনুযায়ী ধরলে, '66 সালে প্রায় 70 বছর বয়সী মাও মাত্র 65 মিনিটের মধ্যে ইয়াংজে নদীতে প্রায় 15 কিমি সাঁতার কেটেছেন, স্পিড 3.87 মিটার বা দশ (ফুটের একটু বেশি) প্রতি সেকেন্ডে, বর্তমান হিসেবে অলিম্পিক গোল্ড মেডেলিস্ট মাইকেল ফেল্পসকে পার করে যায় এই হিসেব। আর চীনা সংবাদ পত্রের কথা সত্য হলে এই অসম্ভবকে সম্ভব করার পরেও মাও নাকি একটুও টায়ার্ড হয়ে যাননি। অবিশ্বাস্য প্রতিভা।
● মাও এর দীর্ঘদিনের ব্যক্তিগত ডাক্তার লি ঝিসুই একটি কথা বলেছেন, সেটি হলো, মাও সমস্ত রকমের মিটিং হয় নিজের বিলাসবহুল বিছানার আরামে অথবা বিশাল স্যুইমিং পুলে জলকেলি করার সময়েই করত এবং তার অফিসে বসে কাজ করার বেশিরভাগ ছবিই সর্বৈব মিথ্যে ও 'স্টেজড' বা সাজানো।
● মাও এর ব্যক্তিগত ফিজিশিয়ান ডক্টর লি বহুদিন ধরেই মাও এ��� কথামতো তাকে বিছানায় ভালো পারফরম্যান্স রাখার মতো দরকারি ওষুধ দিয়ে গেছেন এবং এর সাথেই নানা ধরনের STDs যেমন গনোরিয়া বা HIV এর মত রোগের বিরুদ্ধে কাজ করার মত ওষুধও দিয়েছেন।
● কেমব্রিজের ভিয়েতনাম ও চীনা ইতিহাসের গবেষক জোনাথন মি রস্কির মতে,
"জিয়ান ক্যুইং কে বিয়ে করার পরেও কমবয়সী মহিলাদের ভক্ষণ করার চাহিদা ছিল প্রখর।"
● মাও ডক্টর লি এর কথা অগ্রাহ্য করে অনেকবার অনেক মহিলার সাথে বেড শেয়ার করেছেন যাদেরকে মাও এর 'নার্স' হিসেবে পরিচিতি দেওয়া হয়েছে। এত বড় বড় মানুষদের বড় বড় ব্যাপার হতেই পারে।
● যখন '61 সালের দিকে দুর্ভিক্ষে চীন কাবু, তখনো মাও সপ্তাহে দুইবার করে মহিলা সঙ্গ নিয়ে 'নৃত্যশিল্প' দেখতে ব্যস্ত থাকত। আসলে বেহালা বাজিয়ে সম্রাট নিরোর মন ভালো না হলে রোমের ভালো হবে কীকরে?
● এছাড়া ডক্টর লি ও অন্যান্য গবেষকরা মনে করেন উশৃঙ্খল জীবনের কারণে মাও জীবনের মধ্যবর্তী দিনের মধ্যেই নপুংসক, বা সন্তান জন্ম দিতে অক্ষম হয়ে যায়।
● '62 সাল নাগাদ যখন মাও এর বয়স 69, তখন তার পরিচারিকা মহলে সর্বকনিষ্ঠ যে পরিচারিকার সাথে ঘনিষ্ঠতা হয়েছিল তাঁর বয়স ছিল মোটে 14 বছর। মহিলাটির নাম ছিল চেন, প্রথম জীবনে চেন মিলিটারি জেনারেলদের আনন্দ দেওয়ার জন্যে বানানো ড্রামা দলে পারফর্ম করতেন ও মাও সেখানেই তাঁকে দেখে মুগ্ধ হয়। যখন তাঁর বাবা জানতে পারেন যে চেনকে রোজ রাতে মাও এর কাছে যেতে হয় মাও এর ব্যক্তিগত চাহিদা পূরণ করার জন্যে, চেনের বাবা মাওকে একটি ক্ষোভ উগড়ে দেওয়া চিঠি লিখতে চেয়েছিলেন, কিন্তু কালচারাল রেভলিউশন বা 'সাংস্কৃতিক বিপ্লব' এর প্রভাব এতটাই ছিল যে নিজের পরিবারের কথা ভেবে তাঁকেও পিছিয়ে আসতে হয়। শেষ অব্দি প্রায় চার পাঁচ বছর পরে নিজের স্ত্রী এর রাগের মুখে পরে মাও চেনকে নিজের জীবন থেকে সরাতে বাধ্য হয়।
● মাও এর লাইফস্টাইল ডিটেলস লেখা প্রতিটা ব্যক্তি একটা কমন দাবী করেছেন যে মাও ব্যক্তিগত ভাবে যথেষ্ট অপরিচ্ছন্ন থাকত। দাঁত মাজতে ভালোবাসত না। মাও এর দাবী ছিল "বনের রাজা বাঘ সিংহ দাঁত না মেজেও এত সুন্দর দাঁতের অধিকারী যদি হতে পারে তাহলে মাও নিজেও এরকম কেন হতে পারবে না?", ফলাফল হিসেবে জীবনের মধ্যভাগের পর থেকেই দাঁতে ভয়ানক সমস্যা দেখা দেয়া শুরু হয়, দাঁত ক্ষয়ে যেতে থাকে ও ইনফেকশন হতে থাকে। ডাক্তারের বারবার জোরাজুরির পরে কালেভদ্রে এক আধদিন দাঁত মাজত মাও।
● মাও যেকোনো রকমের ডেলি রুটিনের বিরুদ্ধে ছিল, তার মনে হতো এরকম রুটিন বানানো হয় মানুষকে বাঁধার জন্যে। বিশুদ্ধ উশৃঙ্খল জীবনযাত্রা মেনে মাও দিনের যেকোনো সময়েই স্নান খাওয়া ঘুম বা যেকোনো রকম কাজ করতে পছন্দ করতো। আর এই জন্যে মাও এর সিকিউরিটি স্টাফদের সারাদিন ঝক্কির শেষ থাকতো না মাও এর সিকিউরিটি ডিটেল নিশ্ছিদ্র করতে গিয়ে।
● স্নান করা মাও এর খুব অপছন্দ ছিল, মাও 'তিনবার স্নান' পছন্দ করতেন, জন্মের পর একবার, বিয়ের আগে একবার এবং ইহলোক ত্যাগ করার পরে 'মাও লোক' পৌঁছনোর আগে একবার।
একইসাথে মাও এর পেট পরিষ্কার করাটা রীতিমত বিভীষিকার ব্যাপার ছিল তার স্টাফদের কাছে। কয়েকদিন পরে পরে যখন মাও নিজের পেট পরিষ্কার করতেন তখন স্টাফরা হাঁফ ছেড়ে বাঁচত। এই ব্যাপারে এর বেশি ভদ্রভাবে ডিটেলস আমার পক্ষে দেওয়া সম্ভব না, নীচে দেওয়া রেফারেন্স সাইটগুলোতে আরো ডিটেলস পেয়ে যাবেন।
● নিজের গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করার জন্যে মাও মহিলাদের সাথে স্নান করা পছন্দ করতেন। প্রায় প্রতিটি ঐতিহাসিকের মতেই এই ব্যাপারটি মাও রীতিমত এনজয় ও সেলিব্রেট করতেন এবং ব্যাপারটিকে 'মহিলাদের দিয়ে নিজের গা ধোওয়া' হিসেবে অভিহিত করতেন।
● একবার এক মহিলা রিপোর্টারকে ইন্টারভিউ দেওয়ার সময় কোনোভাবে শরীরে জোঁক লেগে যাওয়ায় মহান নেতা মাও ভেতরের শুধুমাত্র 'চাড্ডি'তে অব্দি নেমে আসেন জোঁক ছাড়াবে বলে।
● লি ঝিসুই এরকমও বলেছেন যে তিনি মাওকে বারবার বলতেন ওষুধ নিতে যাতে তার সাথে একাধিক মহিলা বিছানা শেয়ার করার জন্যে কোনো মেয়ের কোনোভাবে রোগ না ছড়ায়, কিন্তু এই ব্যাপারে মাও এর কথা ছিল "যা আমাকে বিরক্ত করে না বা ভাবায় না, সেটা নিয়ে কারোর ভাবা উচিত না" এবং যেহেতু মাওকে এটা কোনোদিনই ভাবায়নি তাই কয়েকজন মহিলা নিজেরা আক্রান্ত হলেও কেউ ভাবার সাহস পায়নি আর।
● গ্রামের দিকে ডাক্তারের অভাব মেটানোর জন্যেও মাও এর ছিল কিছু 'easy solution'. ঝিসুই এটাও বলেছেন যে মাও কিছু 'খালি পা ডাক্তার' অর্থাৎ চাষি বেসড ফ্যামিলি থেকে উঠে আসা গ্রামের মানুষকে চার থেকে ছয় মাসের ডাক্তারির 'ক্র্যাশ কোর্স' (অল্প কয়েকদিনের মধ্যে কোনোকিছুর মেন দিকগুলোই কেবলমাত্র বুঝিয়ে দেওয়া) করিয়ে গ্রামে গ্রামে পাঠিয়ে দেন চাষিদের চিকিৎসা করাতে।
● রেলপথে মাও এর যাত্রা ততক্ষণই হতো যতক্ষণ মাও জেগে থাকতো। ঘুমিয়ে গেলে ট্রেনের দুলুনিতে সুপ্রিম লিডার আলাদিনের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটলে দায় নিয়ে প্রাণ দেওয়ার জন্যে কেউ রাজী ছিল না।
● চাষিদের ফসলের ক্ষেতে উপদ্রব করার জন্যে ও রোগ ছড়ানোর অজুহাতে মাও চারটি কীট ও প্রাণীদের নিধনের জন্যে জনসাধারণকে ডাক দেন। এগুলো হলো মশা মাছি ছুঁচো ও চড়াই পাখি। এর মধ্যে চড়াই পাখিকে 'পুঁজিবাদী পাখি' আখ্যা দিয়ে তিনি মতবাদ হিসেবে প্রচার করেছিলেন,
"যতক্ষণ না চড়াইপাখি গুলো আকাশে ঘুরে ঘুরে প্রাণ হারিয়ে মাটিতে না পরছে ততক্ষণ থালা গামলা যা আছে বাজাবেন, ওদের মাটিতে ল্যান্ড করতে দেওয়াই যাবে না"
অর্থাৎ 'থালা বাজিয়ে rogue তাড়ানোর' পাইওনিয়ার এই মাওই।
● '49 সালে মাও যখন স্ট্যালিনের সাথে দেখা করতে সোভিয়েত যায়, তখন ভেবেছিল স্ট্যালিন তাকে রাজকীয় অভ্যর্থনা জানাবে। কিন্তু বাস্তবে ফলাফল হয়েছিল উল্টো, স্ট্যালিন তার সাথে প্রথমে দেখাই করেনি। তাকে একটা বিলাসবহুল হোটেলের ঘরে 'কার্যত বন্দী' করে রাখা হয়। সোভিয়েত স্পাই এজেন্ট ইগোর আতামানেঙ্কোর সোভিয়েত দৈনিক 'কোমোসোমলস্ক্যা প্রভদা'কে দেওয়া ইন্টারভিউ এর মতে হোটেলের সেই ঘরে টয়লেটের নিকাশি ব্যবস্থার সাথে যুক্ত ছিল একটি ল্যাবের কিছু যন্ত্রাংশ যার মাধ্যমে মাও এর বর্জ্য পদার্থ নিয়ে স্ট্যালিন রীতিমতো গবেষণা চালিয়েছিল বন্ধুস্থানীয় মাওকেই ল্যাবের গিনিপিগের মত করে ভেবে। মাওকে প্রচুর খেতে দেওয়া হতো যাতে প্রচুর বর্জ্য পাওয়া যায় এবং এই বর্জ্যে পাওয়া পটাশিয়াম বা এমিনো এসিড বা ট্রিপটোফ্যান কালচার করে (পটাশিয়াম কম থাকলে নার্ভাস বা অস্থির, এমিনো এসিড বেশি থাকলে ধীরস্থির) মাও এর মনস্তত্বের বিভিন্ন দশা বা দোষ সম্বন্ধে কালচার করার রিপোর্ট নিত স্��য়ং স্ট্যালিন এরকমই অভিযোগ ওঠে আসে। শেষ অব্দি দুই দেশের মধ্যে কোনো উন্নয়ন মূলক চুক্তি অব্দি না করে মাওকে সোভিয়েত থেকে বিদায় জানান। প্রভদার রিপোর্ট অনুযায়ী এই ধরনের কাজকর্মের ল্যাবগুলি স্ট্যালিনের উত্তরসূরী নিকিতা ক্রুশ্চেভ বন্ধ করে দেন। (শুনতে অদ্ভুত লাগলেও সাধারণ জনগণের ব্যবহারের জন্যে 1980 সাল থেকেই জাপান এসব প্রজেক্টের ওপরে রীতিমত কাজ করছে। বর্তমানে এর পোশাকি নাম স্মার্ট টয়লেট)
● অতিথি অভ্যর্থনার ব্যাপারেও মাও ছিল হাতির মত স্মৃতিধর। ওই নিকিতা ক্রুশ্চেভই সাঁতার জানতেন না। তিনি যখন পরে আন্তর্জাতিক পলিসির মিটিংয়ে '58 সাল নাগাদ মাও এর সাথে দেখা করতে চীনে আসেন, তখন ছোটখাটো হাইটের ক্রুশ্চেভকে মাও কোনো মিটিং রুমে না ডেকে নিজের স্যুইমিং পুলে দেখা করতে বলেন। স্যুইমিং পুলের যেদিকে বাচ্চারা স্���ান করে সেদিকের কম গভীর জলে ক্রুশ্চেভ নামলে মাও জোরাজুরি করে তাঁকে বড়দের স্নানের গভীর জলের দিকে টেনে আনেন, এই সময়ে ক্রুশ্চেভ রীতিমত অসুবিধেয় পরলে মাও তাঁকে বাচ্চাদের স্যুইমিং পুলে স্নানের জন্যে বরাদ্দ হওয়া ভর্তি বেলুন টাইপের জিনিসগুলো দিয়ে ভেসে থাকার ব্যবস্থা করেন।
পরে ক্রুশ্চেভ এই ব্যাপারে মতামত দেন, "মাও জানতো আমি সাঁতার জানি না, তবু আমাকে একপ্রকার এইভাবে হেনস্থা করা হয় যাতে মিটিংয়ের সময়ে মাও নিজের সুবিধেজনক অবস্থার লাভ ওঠাতে ও আমাকে চাপে রাখতে পারে।"
বস্তুত এই ঘটনার পরপরই সোভিয়েতের সাথে চীনের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে এবং ইতিহাসে এই বিখ্যাত ঘটনা 'স্যুইমিং পুল ডিপ্লোমেসি' নামে বিখ্যাত।
● মাও এর অন্য পুরুষের স্ত্রী এর প্রতি সম্মান প্রদর্শনের একটি উদাহরণ হিসেবে বলা যায়,
এভিতা পেরন নামের আর্জেন্টিনার ফার্স্ট লেডি অর্থাৎ প্রেসিডেন্টের স্ত্রীকে মাও '50 এর দশকের শেষের দিকে গিফ্ট হিসেবে দিয়েছিলেন একটি ভীষণ সূক্ষ্ম কারুকার্য করা 'ড্রেসিং কার্টেন', (অর্থাৎ হলিউড সিনেমায় দেখানোর মতো ঠিক যেরকম পর্দা বা কাঠের ফ্রেমের আড়ালে গিয়ে মহিলারা পোশাক পরিবর্তন করে থাকেন)।
তথ্য সূত্র -
The Private Life of Mao - Li Zhisui, 1994 (বই)
BBC, Smithsonian, India Today, Grunge (সাইট)
King of The Mountain - Arnold Ludwig, 2002 (বই)
Smart Toilet Project - Forbes, CNET (সাইট)
'দ্য প্রাইভেট লাইফ অফ মাও' বই এর লেখক লি ঝিসুই,
চিকিৎসক পরিবারে জন্মানো চৈনিক ডক্টর লি-র দুজন পূর্বসূরি লি এর আগেও চীনের প্রধান শাসকদেরই ব্যক্তিগত ডাক্তার ছিলেন এবং ডক্টর লি মাও এর ব্যক্তিগত ডাক্তার হিসেবে নিযুক্ত হোন নিজের 35 বছর বয়সে। অস্ট্রেলিয়ার একটি জাহাজে ডাক্তার হিসেবে কাজ করার সুবাদে তিনি মাঝে মাঝে মাও কে ইংরেজি বলার মতো টুকটাক শিক্ষাও দিতেন। 1950 থেকে 60 সালের মধ্যে ডক্টর লি প্রায় 30-40টি মত ডায়েরিতে মাও এর জীবনযাত্রা নোট করে রেখেছিলেন, কিন্তু কালচারাল রেভলিউশন এর সময়ে প্রাণের ভয়ে তিনি সেগুলো পুড়িয়ে দেন। এর পরে সত্তরের দশকের দিক থেকে সামগ্রিক অবস্থা কিছুটা পক্ষে হওয়ায় তিনি আবার শেষ কিছু ডায়েরির লেখাগুলো মনে করে লিখতে থাকেন। 1988 সাল নাগাদ চীন থেকে তিনি পালাতে বাধ্য হোন, শিকাগোতে গিয়ে অবশিষ্ট জীবনের দেড় দুই বছর মত তিনি কাটান ও এই বইটি লেখার জন্য তাঁর প্রকাশনা সংস্থা Random House কেও চীনা হামলার মুখে পরতে হয়।
(বইটি ইন্টারনেটে উপলব্ধ, কেউ মাও এর আরো বিস্তারিত ডিটেল চাইলে পড়ে নিতে পারেন।)
© Sandipan Mandal
From the wall of Pinaki Paul.
0 notes
nstaaf-book · 5 years ago
Photo
Tumblr media
8. The Private Life of Chairman Mao - Dr Li Zhisui
0 notes
reseau-actu · 5 years ago
Link
Xi Jinping, un destin chinois (2/6). Le président chinois a grandi au sein de l’élite communiste. Son père fut l’un des tout premiers révolutionnaires. Héros, donc, mais aussi victime : en 1962, il tombe sous l’accusation – fausse – de vouloir causer la perte de Mao.
Tumblr media
A 250 kilomètres à l’est de Pékin, l’atmosphère venteuse de la station balnéaire de Beidaihe est appréciée par les dirigeants communistes quand une chaleur éprouvante écrase la capitale. Après la période des luttes révolutionnaires au fin fond de la Chine du Lœss – cette « terre jaune » où les habitants vivent dans des grottes aménagées –, les villas somptueuses édifiées par de riches marchands ou des diplomates, à partir de la fin du XIXe siècle, dans ce port de pêche du golfe de Bohai font figure de paradis, dans les années 1950, pour les nouveaux maîtres de la Chine et leurs familles.
Parmi ces privilégiés figurent Xi Zhongxun – l’un des premiers à avoir embrassé la cause de la révolution, près de quarante ans auparavant, à l’âge de 13 ans – et sa femme Qi Xin, employée à l’Institut d’études du marxisme-léninisme. Le couple a quatre enfants, deux filles et deux garçons. Le plus jeune des garçons se prénomme Yuanping, il est né en 1956. Son frère aîné s’appelle Jinping, il a vu le jour trois ans plus tôt, et connaîtra un destin national : un demi-siècle plus tard, il accédera aux plus hautes fonctions politiques du pays. Tous sont inscrits dans les meilleures écoles, réservées à l’élite rouge. Xi Jinping fréquente ainsi l’Ecole du 1er-Août, baptisée ainsi en référence à la date de fondation de l’Armée populaire de libération, où l’un de ses camarades de classe est Liu Yuan, le fils du président Liu Shaoqi.
Article réservé à nos abonnés Lire aussi Beidaihe, la retraite de Xi Jinping
Mais à Beidaihe, où l’océan change de couleur au gré des passages de bancs de poissons, c’est le premier des hiérarques chinois, Mao Zedong, qui règne en maître, et rares sont ceux qui peuvent l’approcher. Qu’il pleuve ou qu’il vente, l’homme qui a proclamé la fondation de la République populaire, le 1er octobre 1949, du balcon de la porte de la Paix-Céleste (Tiananmen, en chinois), donnant sur la place du même nom, à Pékin, adore nager dans les eaux du golfe. Rien ne semble l’effrayer, ni les requins – un filet a été aménagé pour les tenir au loin – ni la houle provoquée par les orages d’été. Ses gardes du corps ont ancré au large une petite plate-forme où il peut s’allonger et se reposer si nécessaire.
Un jour où son médecin l’accompagne, le Grand Timonier lui lance, en désignant la mer agitée : « Ne trouvez-vous pas amusant de lutter contre le vent et les vagues ? » « C’est la première fois que je vis une telle expérience », répond le docteur Li Zhisui, qui cache bien son inquiétude et racontera cette anecdote, des années plus tard, dans ses Mémoires publiés à l’étranger (La Vie privée du président Mao, Plon, 1994). « C’est comme chevaucher les grands vents et fendre les vagues puissantes sur une distance de 1 000 kilomètres », s’enthousiasme le Grand Timonier, en pleine lutte contre le courant.
Mao en eaux troubles
Cette fascination pour les éléments déchaînés ressort également dans un de ses poèmes, inspiré d’��uvres anciennes et rédigé à l’été 1954. Il y est question de pluies torrentielles, de vagues montant jusqu’au ciel, de bateaux qu’on ne peut plus voir au loin. Mao y évoque aussi l’empereur du Wei, le terrible Cao Cao, entré dans l’histoire sous le surnom de Messager du chaos, et personnage de l’un des classiques de la littérature chinoise, Les Trois Royaumes… Comment ne pas imaginer que Mao lui-même se voie en nouveau Cao Cao, à la fois homme de lettres et souverain impitoyable ?
Celui qui a mené les communistes chinois à la victoire est de plus en plus considéré comme un dieu vivant. Un tel culte de la personnalité prend toute son ampleur en 1966, au déclenchement de la Révolution culturelle. Le Grand Timonier s’appuie alors sur une jeunesse fanatisée, les gardes rouges, pour se débarrasser de ses opposants au sein du Parti communiste chinois (PCC).
Lire aussi Roman graphique : « La Danseuse de Mao », tragédie chinoise sur la vie intime de Mao Zedong
En 1962 pourtant, ces derniers n’ont pas encore dit leur dernier mot. Cette année-là, Mao est même affaibli par l’échec du Grand Bond en avant, lancé quatre ans auparavant. Grâce à ce mouvement d’industrialisation à grande échelle, il pensait avoir trouvé le moyen de dépasser un jour la Grande-Bretagne et les Etats-Unis, ainsi que cet allié russe dont il se méfie de plus en plus depuis la mort de Staline, en 1953. Il a été choqué par le rapport secret lu par le numéro un soviétique, Nikita Khrouchtchev, dans la nuit du 24 au 25 février 1956, à Moscou, au XXe Congrès du Parti communiste de l’Union soviétique, marquant le début de la déstalinisation. Pour Mao, l’URSS et la Yougoslavie sont sur la voie de la restauration du capitalisme. Et ses adversaires au sein du PCC sont autant de Khrouchtchev en puissance.
« Près de 20 000 personnes vont être victimes de cette affaire de roman et de la “clique antiParti de Xi Zhongxun” » Zhang Zhigong, ancien secrétaire du père de Xi Jinping
Avec le Grand Bond en avant, il était persuadé de propulser la Chine au plus haut, d’effacer le siècle d’humiliations coloniales, coupable d’avoir plongé son pays dans le chaos et la misère. Mais c’est un échec. Dans les campagnes, où les exploitations familiales ont été regroupées dans des communes populaires – une appellation inspirée de la Commune de Paris de 1871 – et les récoltes réquisitionnées pour financer le développement industriel, il a provoqué une famine. Trente-six millions de Chinois sont morts entre 1959 et 1961, estime aujourd’hui le journaliste Yang Jisheng dans son œuvre monumentale, Stèles (Le Seuil, 2012). Des cas de cannibalisme ont même été recensés.
De plus en plus critiqué, Mao le nageur intrépide évolue désormais en eaux troubles. Certains hiérarques du Parti réclament de laisser un peu plus d’oxygène aux paysans, d’abandonner ces cantines collectives imposées dans les communes populaires. Bref, de redonner davantage de marges de manœuvre aux agriculteurs.
Le sujet est évoqué début 1962 dans une grande réunion de cadres locaux à Pékin, surnommée la Conférence des 7 000. Ce rassemblement de milliers de responsables du Parti communiste, venus de toutes les provinces, dure bien plus longtemps que prévu, car tous avaient leur mot à dire en ces temps de confusion. « Qu’ils s’épanchent pendant la journée, qu’ils aillent au théâtre le soir, nous ferons d’une pierre deux coups, tout le monde sera content », prévient Mao, jamais avare de bons mots. Mais le déferlement de critiques le surprend : ce ne sont que complaintes et griefs envers son Grand Bond en avant.
« On te laisse les clés de la maison »
Pour le Grand Timonier, qui attribue l’échec de son plan de développement aux catastrophes naturelles subies par le pays, c’est surtout le signe que le combat n’est jamais achevé. Même au sein du pouvoir, la lutte des classes se poursuit, et il y a urgence à débusquer ceux qui comptent reprendre le chemin du capitalisme. La confrontation est inévitable. Xi Zhongxun sera, bien malgré lui, l’une des premières victimes de la contre-offensive de Mao. Pourtant, rien ne laissait penser au père de Xi Jinping qu’il serait sacrifié, ni qu’il passerait du statut de haut dirigeant choyé à celui, infamant, de « traître » et de meneur d’une « faction antiParti ». N’a-t-il pas lié son destin à celui de Mao depuis que ce dernier lui a sauvé la vie alors qu’il était tout jeune ?
La scène remonte à 1935, pendant la conquête du pouvoir par les communistes. Xi Zhongxun et les principaux dirigeants du soviet du nord du Shaanxi sont ligotés et jetés dans une prison de fortune. Dans les instances locales du Parti, l’époque est alors aux règlements de comptes entre factions. Des éléments « gauchistes » ont mené un putsch et accusé les anciens leaders de « déviationnisme de droite ».
C’est à ce moment-là que Mao, entouré des survivants de l’Armée rouge, débarque dans le soviet, à l’issue de la Longue Marche. Il s’enquiert de ceux dont la réputation de combattants révolutionnaires a dépassé les frontières de la province. Quelle n’est pas sa surprise de les voir emprisonnés, et même sur le point d’être exécutés ! Il ordonne une enquête, qui les lave de tout soupçon. Leurs accusateurs deviennent accusés. Lorsque Mao rencontre le combattant Xi Zhongxun, tout juste sorti de prison, il s’exclame, tant sa surprise est grande : « Qu’il est jeune ! »
Tumblr media Tumblr media
Xi Zhongxun et ses fils Jinping (à gauche) et Yangping. AKG-IMAGES / PICTURES FROM HISTORY
Les années ont passé, et Mao le sauveur se mue en bourreau. En cet été 1962, les années de lutte sont de vieux souvenirs pour Xi Zhongxun, ce vétéran de la révolution transformé en gestionnaire de la Chine nouvelle. Au poste de vice-premier ministre, il est absorbé par sa tâche au sein du PCC et du gouvernement. Si tout le monde est parti se détendre dans la station balnéaire de Beidaihe, lui est resté à Pékin pour présider une réunion consacrée à l’industrie dans les petites villes. Avant de partir, le premier ministre, Zhou Enlai, lui a lancé, sur le ton de la plaisanterie : « Camarade Zhongxun, on te laisse les clés de la maison. »
Une vengeance à l’œuvre
Pourtant, c’est à Beidaihe que va se jouer son destin. Les dirigeants s’y réunissent afin de préparer la réunion plénière de la dixième session du Comité central, programmée un mois après. La teneur des discussions donne une idée des événements à venir. Alors qu’il était prévu de débattre de la production agricole, c’est la lutte des classes, chère à Mao, qui domine les échanges.
Mao lui-même s’inquiète des « trois vents mauvais » qui soufflent, selon lui, depuis la Conférence des 7 000 : la critique généralisée de la politique du Parti – « voir tout en noir », selon ses mots –, la volonté de plusieurs dirigeants, tels Liu Shaoqi et Deng Xiaoping, de revenir sur la création des communes populaires, la remise en cause de certaines « condamnations politiques », autrement dit les limogeages précédents, une allusion au destin de Gao Gang, un dirigeant victime d’une purge, en 1954. C’est d’ailleurs ce dernier point qui va provoquer la chute de Xi Zhongxun.
Article réservé à nos abonnés Lire aussi La banquière chinoise qui exorcise la terreur rouge
Le prétexte est un ouvrage historique intitulé Liu Zhidan, du nom d’un héros du soviet dans lequel ce même Xi Zhongxun a combattu. Ce martyr révolutionnaire est mort au combat en 1936, et le livre en question est l’œuvre de sa belle-sœur, Li Jiantong. Publié par les Editions des ouvriers, il devait s’agir, à l’origine, d’un opus sérieux destiné à l’éducation des prolétaires. Mais les éditeurs ont décidé de le transformer en roman. Pour l’écrire, Li Jiantong s’est rendue sur place et a interrogé de nombreux témoins.
Tumblr media Tumblr media
Le mémorial de Xi Zhongxun, père de Xi Jinping, à Fuping, en 2011. Garrett Schneider
Quand elle soumet son texte à Xi Zhongxun, ce dernier n’est guère convaincu par l’opportunité d’une telle publication. Il se dit qu’il sera sans doute question dans ce livre de l’un de leurs camarades de l’époque, Gao Gang, et que cette simple évocation pourrait déplaire en haut lieu. On lui reprochait alors d’avoir voulu se débarrasser de Deng Xiaoping et de Zhou Enlai et de s’être convaincu tout seul que Mao approuvait cette manœuvre. L’affaire est trop sensible pour qu’on laisse un livre évoquer sa mémoire. Mais l’auteure n’écoute pas Xi Zhongxun. Tout en prenant en compte certaines de ses remarques, elle poursuit son enquête.
Kang Sheng, l’homme chargé des basses œuvres de Mao, entend bien profiter de l’occasion pour se venger de Xi Zhongxun. Il ne faut pas se fier à l’allure de lettré que lui donnent sa petite moustache et ses lunettes rondes : Kang Sheng, passé par Moscou dans les années 1930 pour se former aux méthodes de répression stalinienne, est impitoyable et cruel.
Au moment de la réforme agraire, Xi Zhongxun s’était opposé à lui en raison des méthodes draconiennes qu’il avait appliquées dans sa province natale du Shandong, lançant une campagne d’élimination des propriétaires terriens. A la lecture de Liu Zhidan, Kang Sheng se dit qu’il tient là sa revanche. Il persuade Mao que l’ouvrage est une tentative pour réhabiliter Gao Gang, l’exclu de 1954, et de s’en prendre à lui, le Grand Timonier…
L’humiliation publique
Dès lors, le sort de Xi Zhongxun est scellé. Une commission d’enquête est mise en place sous l’égide de Kang Sheng. Le coup est rude. Comment est-ce possible ? Mao peut-il l’abandonner ainsi ? Ne l’avait-il pas convoqué, à l’été 1957, à Zhongnanhai, à l’ouest de la Cité interdite, là où vivent et travaillent les plus hauts dirigeants communistes ? Mao se trouvait alors dans la piscine où il aimait se baigner, Xi Zhongxun à genoux pour discuter avec lui. A son retour, celui-ci en avait parlé à sa famille et à son entourage, il avait dit que le président Mao lui avait prodigué des encouragements et l’avait félicité pour son travail…
Cinq ans après cette entrevue au bord de l’eau, Xi Zhongxun, d’habitude si enjoué, si ouvert aux autres, s’est réfugié dans le silence. Ses enfants s’inquiètent pour lui. En rentrant de l’école, ils le trouvent seul, assis dans une pièce sans lumière. « N’es-tu pas allé à Zhongnanhai ? », lui demandent-ils, évoquant cette rencontre comme un talisman. Leur père ne répond plus. Les Grecs antiques avaient inventé l’ostracisme, le bannissement d’un de leurs citoyens. C’est ce qui attend Xi Zhongxun, dont la mise à l’écart politique se double d’un éloignement géographique du cœur du pouvoir vers une province lointaine, le Henan. A Luoyang, le vice-premier ministre n’est plus que vice-directeur d’une usine de machines-outils pour l’extraction minière. La chute est sévère.
Lire aussi La Chine ne plaisante pas avec Mao
Des dizaines de milliers de cadres des cinq provinces du nord-ouest, là où Xi Zhongxun s’est battu aux premiers temps de la révolution, vont, eux aussi, être victimes de l’enquête ouverte par Kang Sheng. Pis : celle-ci est relancée au début de la Révolution culturelle, en 1966. Xi Zhongxun est alors envoyé manu militari à Xi’an, capitale du Shaanxi, et remis aux gardes rouges, qui le feront parader dans la ville avant de l’humilier lors d’un meeting public. Des photos sont prises pour être envoyées à Pékin. On le voit, tête courbée, le corps cassé en deux, le dos droit, les bras écartés, le tout sous les insultes de la foule.
Certains de ses proches ou de ses connaissances sont également inquiétés. La chasse est ouverte. Et personne ne saurait y échapper, pas même le patron du Grand Restaurant de Xi’an, à Pékin, où Xi Zhongxun avait ses habitudes pour retrouver les goûts de sa province natale. Mao en personne était venu savourer avec lui le paomo, une soupe de mouton dans laquelle on émiette de petits pains cuits à la vapeur. En décembre 1962, après la chute de Xi, le propriétaire de l’établissement est arrêté, accusé d’avoir abrité un « organe d’espionnage de Xi Zhongxun », et envoyé en camp de travail.
Plus rien n’arrête Kang Sheng. Il voit des complots partout, avec des conséquences effroyables. « Près de 20 000 personnes vont être victimes de cette affaire de roman et de la “clique antiParti de Xi Zhongxun”, écrit son ancien secrétaire, Zhang Zhigong, dans un livre de souvenirs publié en 2013 (non traduit en français). Près de 200 ont été tuées, ont sombré dans la folie ou sont devenues gravement handicapées. En fait, nous sommes peut-être loin de la réalité des chiffres pour les victimes. »
La réhabilitation à Canton
Xi Zhongxun ne devra son salut qu’au soutien indéfectible de Zhou Enlai, le premier ministre, qui dépêche un avion à Xi’an pour le ramener à Pékin. Là, il demande aux militaires de le protéger avant de le renvoyer dans la province du Henan. En 1972, c’est encore Zhou qui autorise son épouse, Qi Xin, accompagnée de ses enfants, dont Xi Jinping, à rendre visite à son mari, après une séparation de sept ans.
Il faudra toutefois attendre 1979 pour que Xi Zhongxun soit totalement réhabilité. Alors même que son cas n’a pas été réglé, il est nommé dans le sud de la Chine, à Canton, pour s’occuper de la « porte sud de la Chine ». Dans cette région située en face de Hongkong et de Macao, l’ancien proscrit lance la politique de réforme. Il se sait soutenu, à Pékin, par le nouvel homme fort du pays, Deng Xiaoping.
« Xi Jinping n’a pas été le fils de son père. Il a été élevé par le régime maoïste, par Mao » Michel Bonnin, sinologue
A peine arrivé, il doit affronter un problème urgent : une vague d’émigration illégale vers Hongkong et Macao. Il se rend dans des villages désertés par les jeunes. Au loin, il voit les lumières de Hongkong, si attirantes pour une jeunesse désemparée. Sa conviction est faite : ce n’est qu’en développant la région que les autorités pourront dissuader la population de se jeter à l’eau pour rejoindre la colonie britannique. Réformateur et pragmatique, il pose les bases de la future zone économique spéciale de Shenzhen.
Il s’occupe tout particulièrement de panser les cicatrices de la Révolution culturelle. Lui qui a souffert dans sa chair des règlements de comptes politiques consacre désormais du temps aux dossiers de réhabilitation des personnes injustement mises en cause. Après les avoir fait sortir de prison, il passe ainsi des heures et des heures avec les trois jeunes gens qui avaient fait sensation en affichant, dans une grande rue de Canton, un dazibao (une affiche) sous le nom collectif de Li Yizhe. Ils attaquaient l’absence de démocratie et de respect du droit.
Article réservé à nos abonnés Lire aussi Xi Jinping dans les pas de Mao
De lui, on retient aussi l’image d’un homme bienveillant envers les minorités, en particulier les Tibétains, dont la Chine a annexé le territoire en 1951. « Xi Zhongxun a eu des contacts étroits avec le dalaï-lama dans les années 1950, en particulier en 1954 lorsque le dalaï-lama s’est rendu à Pékin », précise Pierre-Antoine Donnet, journaliste et auteur de Tibet mort ou vif (Gallimard, 1990). Le chef des Tibétains, alors âgé d’une vingtaine d’années, lui a d’ailleurs offert une montre. Dans les années 1980, Xi Zhongxun entretient également de bonnes relations avec le panchen-lama, deuxième plus haute figure du bouddhisme tibétain.
Le fils du régime
Malgré les années de disgrâce, Xi Zhongxun est resté fidèle à Mao. « Xi Zhongxun a donné sa vie entière à Mao – lui et les autres n’étaient rien sans Mao, à l’époque de la République de Chine. Ils lui sont immensément redevables de leur avoir donné le régime – donc même quand ils étaient punis, ils n’en gardaient pas moins la foi, juge Feng Chongyi, chercheur spécialiste du pouvoir chinois établi en Australie. Xi Zhongxun n’a jamais eu les mêmes idées que Hu Yaobang ni Zhao Ziyang [deux dirigeants réformistes]. Ses années à la tête du Guangdong [province du sud], les réformes qu’il y mène, c’est pour améliorer le niveau de vie, car il voyait bien que c’est ce dont avaient besoin les gens, c’est une réponse populiste. »
Depuis l’arrivée de son fils Xi Jinping au pouvoir, fin 2012, la mémoire de Xi Zhongxun est d’autant plus cultivée. Bien que le lieu de sa naissance, Fuping, ville moyenne de la province du Shaanxi, n’ait pas grand charme – rien à voir avec Xi’an et sa fameuse armée de terre cuite, un peu plus au sud, ni même avec Yan’an au nord, terre mythique de l’épopée maoïste –, des dizaines de cars de touristes y affluent chaque jour. Tous se dirigent vers le plus bel endroit de la ville : un parc de plusieurs hectares aux arbres parfaitement entretenus et aux allées revêtues de brique pilée rouge. Un luxe incongru au regard de la modestie de l’environnement.
youtube
Ce parc abrite depuis 2005 un mémorial dédié à Xi Zhongxun. Depuis que son fils est aux plus hautes fonctions, le lieu a été décrété « base nationale de démonstration de culture patriotique ». D’où ces cars de retraités, de membres du Parti ou de groupes scolaires. L’homme, même mort (en 2002), ne se laisse pas approcher facilement. Pour avoir le droit de faire, sans marquer d’arrêt, le tour de sa sculpture de granit blanc, encore faut-il avoir au préalable passé un portique de sécurité, montré ses papiers d’identité, laissé le moindre sac au vestiaire, accepté d’être filmé par les caméras de sécurité et ne pas avoir fait trop mauvaise impression à la dizaine d’hommes en noir dotés d’une oreillette qui l’entourent en permanence.
La magnificence de ce mausolée, tout comme la présence, de l’autre côté de la route, d’un musée en son honneur, ne s’explique que par la carrière du fils. Si le musée expose son ascension auprès de Mao, puis sa proximité avec Deng Xiaoping à partir de 1978, la période de la Révolution culturelle (1966-1976) n’a droit qu’à la portion congrue. Sur les deux étages du musée, ses seize années de purgatoire se résument à trois photos et à un petit texte expliquant combien son séjour auprès des travailleurs était « nécessaire » et enrichissant.
L’absence totale de critique à l’égard de la Révolution culturelle n’est pas l’aspect le moins saisissant de la visite. A Fuping, la réécriture de l’histoire est bien en marche. D’ailleurs, la boutique de souvenirs est presque uniquement consacrée à son fils et à Mao. « Xi Jinping n’a pas été le fils de son père, juge le sinologue Michel Bonnin. Il a été élevé par le régime maoïste, par Mao. » Pour le comprendre, il faut se pencher sur ce qu’a été la vie du jeune Xi, à la campagne, durant la Révolution culturelle.
« Xi Jinping, un destin chinois », une série en 6 épisodes
Le nouveau timonier
Au nom du père et du Parti
Rendez-vous au Monde Festival 2019 sur le thème « Imagine » !
La rédaction du Monde vous propose, du 4 au 6 octobre à Paris, une sélection de débats, spectacles et rencontres avec une centaine de personnalités, dont l’auteure féministe des Monologues du Vagin Eve Ensler, l’écrivain Russell Banks, l’essayiste Belinda Cannone , l’économiste Laurence Boone, l’humoriste Fary... Avec une trentaine de débats en lien avec l’actualité (« Poutine l’ingérent », « Indignés de tous pays ! » ...) ou sur des sujets de société : « Demain, quelle viande mangerons-nous ? » ou « Drag, voguing, le queer sur le devant de la scène »...
Sans oublier la « Nuit de l’imaginaire », la séance de danse participative à l’Opéra Bastille, le « faux procès » présidé par Renaud Van Ruymbeke, et la séance de méditation collective animée par le philosophe Fabrice Midal et la violoniste Anna Göckel .
Réservez vos places
Frédéric Lemaître Fuping, Chine, envoyé spécial
François Bougon
0 notes
moonchronicles-blog · 8 years ago
Text
Prabhakaran’s Eelam
Although I know this is boring as hell, at least for the likes of me, I feel it needs to be given a reality check once and for all. I hope I end the dangerous infatuation many people, especially youngsters, have with this man. Let this also give us an insight into this man based on the factual evidence we have at our disposal.
Tumblr media
First things first, please remember Prabhakaran was a blood red communist and atheist (see here). He firmly believed till the end that there was no god and frowned upon believers of all stripes. His ethnic cleansing of Muslims and Saiva Vellalars from North & East Sri Lanka stands testimony to this statement of mine. For more on that, please read my earlier post here.
By communists, I exclude our Indian communists like CPI, CPI(M), CPI(ML), etc, who, by the way, are truly admirable for standing firmly by Indian women on all issues, be it their entry into Lord Shani’s shrine at Shingnapur (see here), the Haji Ali Dargah (see here), Triple Talaq (see here), etc, and so much more. In their place, I’d include BJP which has in the recent past implemented crude Stalinist/Maoist policies like limiting the cash we take out of our own accounts (now removed), charging us for each ATM transaction, taxing us heavily to apparently “Make in India” and Innovate (read the full thread here) but failing to do so (more here), etc. Not to mention actually supplying arms to Maoists in the Red Corridor (see here) headquartered in Chhattisgarh & Jharkhand (both ruled by BJP for over a decade, see here and here).
I’m getting way off track now, so now let’s get back to Prabhakaran’s Eelam, or what Eelam would’ve been had LTTE won the Eelam war. Just to give an insight to our misguided youth. Please bear in mind Prabhakaran is of the same ilk as Mao Zedong, Ho Chi Minh, Pol Pot, Josef Stalin, etc, and would’ve done nothing better than them if he had actually ruled Eelam. Let me take you on a journey through history.
This isn’t to deride India’s long time friend Russia or its predecessor USSR, but the real nature of communism and communists must be known to all. To know more about Marxism, please read this brilliant book by Ludwig von Mises (from the Austrian School of Economics) “Marxism Unmasked” here.
1. Let me start with Josef Stalin, the Premier of the Soviet Union from 1941 to 1953 and the General Secretary of the Central Committee of the Communist Party of the Soviet Union from 1922 to 1952.
Tumblr media
He replaced Vladimir Lenin’s "New Economic Policy” with his own policies like a centralized command economy, industrialization and collectivization. What were the consequences of his ruthless policies?
Interjection: If you do not have the stomach to digest crude imagery, I’d suggest you stop reading immediately, or you can scroll quickly to the bottom of this post. Thanks!
The first Soviet famine of 1932-33, of which Holodomor was a part, was the first outcome of Stalin’s policies. Here are some images.
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
These are just a handful of photos. The innumerable blood-curdling horrors that happened during the great Soviet famine of 1932-33 that took the lives of 7 million people are out there for all to see. The worst affected areas included Ukraine, Northern Caucasus, Volga Region and Kazakhstan, the South Urals, and West Siberia.
Then between 1934 and 1939, Stalin organized the "Great Purge” against his enemies whom he dubbed as “enemies of the working class”, including senior political and military figures, were interned in Gulag-run prisons, exiled or executed, often without due process. During 1937-38, NKVD (Soviet Secret Police) headed by Nikolai Yezhov, exterminated between 600,000 and 3 million people.
Tumblr media
Here’s an image of the “Great Purge”.
Tumblr media
These people were “enemies of the people” apparently. Most of them were killed with no trial.
Note that this was BEFORE the Second World War. AFTER the Second World War, Josef Stalin organized the Great Plan for the Transformation of Nature in response to another major famine from 1946 to 1947.
Tumblr media
One might argue: USSR just came out of the war, so there was food shortage. But then so did the USA, the UK, France, and others! There was no report of such major famines there! But to some extent, this can be excused.
Here are records of the official number of deaths under Josef Stalin: http://www.tandfonline.com/doi/abs/10.1080/09668139999056 https://www.theguardian.com/education/2002/sep/12/highereducation.historyandhistoryofart http://necrometrics.com/20c5m.htm#Stalin
2. Next I move on to Mao Zedong (Mao Tse-tung), the first Chairman of the Central Committee of the Communist Party of China and the first Chairman of the People’s Republic of China.
Tumblr media
A brief history of this fellow: He was losing out to Chiang Kai-shek and had the United States intervene and save his ass each time. More on the treason of George Catlett Marshall here: http://sourcebooks.fordham.edu/halsall/mod/1951mccarthy-marshall.html
Indeed, this speech was delivered by Joseph McCarthy before the Senate on 06/14/1951.
After capturing China from Chiang Kai-shek (who later fled to Taiwan), what did Mao Tse-tung do?
During 1948-50, he committed a “classicide” against landowners/landlords in order to redistribute their lands to the peasant class. An estimated 4.5 million people perished during this purge. There was also this “struggle session” wherein landlords were publicly shamed, humiliated, tortured and executed, not by some secret police as in the neighboring USSR, but by radicalized peasants themselves!
Here’s an example of what classicide was like: 
Tumblr media
And mind you, not one, but 4.5 million landlords were publicly humiliated, tortured and exterminated thus.
Then from March 1950, Mao initiated a campaign to suppress counterrevolutionaries known as Zhenfan. In other words, those who didn’t agree with him were purged and put to death. This occurred till August 1952. Here’s an image of one such incident:
Tumblr media
Due to this purge, the number of people killed would’ve ranged from 712,000 (Yang Kuisong) to 2 million (Li Changyu). Most of those killed were former Kuomintang officials, businessmen, former employees of Western companies and intellectuals whose loyalty was suspect. If added to those who perished during the classicide and also being sent to “reform through labor” camps, the total deaths could go well above 6 million.
Around the same time, the Three-Anti campaign was started in Manchuria towards the end of 1951. The aim was to rid China of corruption and enemies. The three antis were: corruption, waste and bureaucracy. If they were found guilty of any of these charges, they were publicly humiliated, executed, sent to labor camps (Laogai) across China or made to commit voluntary suicide.
Tumblr media
On January 1952, Mao began the Five-Anti campaign. The five antis were bribery, theft of state property, tax evasion, cheating on government contracts and stealing state economic information. The estimated death toll of voluntary suicides in both these campaigns stands between 200,000 to 300,000.
The Sufan movement launched in 1955 and ended in 1956 took the lives of an estimated 770,000 people, although real numbers are hard to come by. While previous campaigns targeted the remnants of the Kuo Min Tang (KMT) movement, this one mainly targeted the communist party members whose loyalty was suspect. 
Mao himself admitted killing 800,000 people in the classicide (see here) and 712,000 people in the suppression of counterrevolutionaries (see here).
This doesn’t end here. The REAL genocides are yet to begin.
In 1957, Mao announced “The Great Leap Forward” to transform China from an agrarian economy to an industrialized socialist one. This lasted from 1958 to 1962. Mao prohibited private farming and collectivized all farms by 1958. People’s communes were established with 5,000 households per commune. A total of 25,000 communes were established. These communes included not just farmlands, but also light industries and construction projects. Mao’s main focus was on industrialization. China invested heavily in state enterprises to boost steel production. 1,587, 1,361 and 1,815 medium large scale state projects were started in 1958, 1959 and 1960 respectively, more each year than the First Five Year Plan.
In 1958, 21 million Chinese people were added to the non-agricultural state payrolls. This number rose to its peak at 50.44 million in 1960. The urban population swelled by 31.24 million people. Due to this, China’s food rationing system came under immense stress and the demand for rural food production reached unsustainable levels. During this expansion, coordination suffered and material shortages spiked, leading to increased wages for laborers with no significant rise in manufactured goods. Facing this massive deficit, the government cut financing for industries from 38.9 billion to 7.1 billion.
Mao (who had no knowledge of metallurgy) encouraged setting up backyard steel furnaces in every commune and neighborhood after seeing an experimental backyard furnace in Hefei, Anhui shown to him by Zeng Xisheng that was claimed to be manufacturing high quality steel. So Mao forced peasants to manufacture steel. Peasants moved away from farming and manufactured steel from everything they got, like scrap metal, pots, pans and other metal artifacts. To fuel the furnaces, environments were denuded of trees and the woods taken from the doors and furniture from the houses of the peasants. The outcome was low quality pig iron which was of no use. His private doctor Li Zhisui commented that after visiting Manchuria in January 1959, Mao realized high quality steel could only be produced in large-scale factories powered by coal, but let the “mass mobilization of peasants” continue so as not to disturb their “revolutionary enthusiasm”.
Irrigation works were often built without inputs from trained engineers. Mao proposed moving 600 million cubic meters for each water conservancy project. Mao criticized the excess use of corvée (unpaid unfree labor), but mass mobilization of peasants continued, and several hundreds of thousands were killed in this process.
Close cropping and deep plowing were encouraged on the false assumption that this would increase agricultural output, but it actually went down.
The villagers suffered acutely during this entire episode. They were forced to work for intolerable hours through day and night, in most cases, without food. Communes were mostly occupied by officials who forced village peasants to work. Those who disobeyed or couldn’t work were humiliated, tortured, sent to labor camps or executed.
To increase agricultural output, Mao initiated the Four Pests campaign wherein he targeted rats, flies, mosquitoes and sparrows. Sparrows which ate some of the grains, were shot at, their nests destroyed, their eggs broken and chicks killed. This reduced their population by a huge percentage. But the outcome of this disastrous campaign was that insects, locusts and bugs started to multiply in number and ate up all the grains, resulting in further shortage. Locusts started to swarm the entire nation and caused further ecological imbalance in addition to the Great Leap Forward due to widespread deforestation and the misuse of poisons and pesticides. Ecological imbalance further exacerbated the Great Chinese Famine, which killed an estimated 23 million (Peng Xizhe, 1987) to 55 million (Yu Xiguang, 2005) people. Some images below:
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
Here’s an article from the New York Times on the same: http://www.nytimes.com/1997/02/05/books/horror-of-a-hidden-chinese-famine.html
In 1966, Mao initiated the “Cultural Revolution” to remove capitalist and bourgeois elements within the Communist Party of China through violent class struggle. This came at the backdrop of Mao being sidelined. He targeted Liu Shaoqi and Deng Xiaoping. Chinese youth formed Red Guards throughout the country. The movement spread into the military, urban workers and within the communist party itself. It led to widespread factional struggles in all walks of life. Millions of people suffered a wide range of abuses like public humiliation, arbitrary imprisonment, torture, hard labor, sustained harassment, seizure of property, and in some cases, execution. A large segment of the population were displaced, especially urban youth moving to the rural areas. Historical relics & artifacts were destroyed and cultural & religious sites were ransacked.
Although Mao declared the Cultural Revolution over in 1969, it actively continued till the death of military leader Lin Biao in 1971. Mao died of multiple heart attacks on 09/09/1976. His Gang of Four (Jiang Qing, Zhang Chunqiao, Yao Wenyuan, and Wang Hongwen) were arrested the same year and reformists led by Deng Xiaoping dismantled Maoist policies and laid the stones for modern capitalist China in 1979. In 1981, the Party declared that the Cultural Revolution was "responsible for the most severe setback and the heaviest losses suffered by the Party, the country, and the people since the founding of the People's Republic". The estimated death toll due to the Cultural Revolution ranges from 400,000 (see here) to 10 million (see here).
3. Now I move on to Hồ Chí Minh of Viet Nam.
Tumblr media
This man’s ragtag group of communist thugs was trained by Mao’s Red Chinese Army and armed by China and USSR.
He formed the Indochinese Communist Party in 1930 in Hong Kong with the aid of Phan Boi Chau and returned to Viet Nam in 1941 to overthrow the French. Phan Boi Chau was popular among all Vietnamese people as a nationalist. Ho, afraid that he would be sidelined by Chau, aided the French police in arresting Chau and took over his place. Communist followers of Chau were accepted while others were betrayed to the French police for a sum of money. Thus Phan Boi Chau’s movement was completely destroyed and subsumed by Ho Chi Minh.
There was a much darker side to Ho than his deceit and treachery however.
In 1930 and 1931, his Indochinese Communist Party conducted an assassination program against competitors, landowners and officials, that was so sweeping it prompted a rebuke from the Comintern (for whom he worked as a spy). Through the 1930s & 40s, as ICP grew in size, thousands of Vietnamese people were killed, betrayed to the French for money or forced to flee to Japan & China. When it suited Ho Chi Minh’s purpose, some would serve in his government; when it no longer did, they would die or flee the country.
After the French left, Ho Chi Minh took control of North Viet Nam and completely eliminated all competition from nationalists, liberals and communists alike. Communists were subsumed into his movement while others were eliminated. Moderates like Bui Quang Chieu were exterminated as a matter of fact to “purify” the Vietnamese people. Even Ho’s personal friend Ta Thu Thau was assassinated for which he replied: “Anyone who does not follow the line determined by me will be smashed.”
The last to go were the nationalist Viet Nam Quoc Dan Dang, eliminated through military action against the areas they controlled as well as arrests of the leadership and confiscation of their assets. By the end of 1946 there was no one left to contest Ho Chi Minh for leadership of North Viet Nam.
In the name of “land reforms”, just like Mao & Stalin, from 1953 to 1956, Ho Chi Minh pitted peasants against the middle class and the wealthy and even against each other. This resulted in approximately 500,000 deaths. It was so brutal that peasants revolted. Ho Chi Minh called in an entire division of the People’s Army of Viet Nam and slaughtered peasants indiscriminately till the revolt was put down. If you’re interested, you can read more on that here: https://www.amazon.com/Bloodbath-Hypothesis-Pattern-Vietnams-Radical/dp/B001J4NQT8
Members of the National People’s Party were also killed en masse. If these numbers are added to the land reform numbers, it would go up to nearly a million.
Viet Nam was demarcated after the First Indochina War into North and South in 1954. The North was allied to USSR & China, while the South was allied to the USA. The Viet Nam War episode also involved the communist Viet Cong (VC) which was active in South Viet Nam and the communist rebels in Cambodia and Laos. Getting into this episode would take me a full 2 days, so I leave this at that.
Fast forward to 1976. When the USA pulled out of South Viet Nam, the Viet Cong (VC) and the People’s Army of Viet Nam (PAVN) captured Saigon (renamed to Ho Chi Minh City) and reunified Viet Nam. In the reunification process, Ho Chi Minh’s followers (Ho Chi Minh died on 09/02/1969) killed an estimated 840,000 to 2.4 million political prisoners and people who were opposed to communism in South Viet Nam. 
To gauge the severity of Ho Chi Minh’s cruelty, I’d suggest reading this article from November 1968: http://www.paulbogdanor.com/left/vietnam/hochiminh.html
To summarize, Ho Chi Minh is responsible for the deaths of minimum 1.7 million Cambodians, 230,000 Laotians (people in Laos) and 2 million Vietnamese people, due to his ruthless communist policies and warmongering.
4. Now I move on to the next communist, Pol Pot who ruled Democratic Kampuchea, now known as Cambodia.
Tumblr media
For his higher education, Pol Pot went to France, where he got radicalized into a Marxist and quit his education.
Pol Pot headed the Khmer Rouge (the Khmers are the largest ethnic group in Cambodia) and captured power in 1975. He renamed the country to Democratic Kampuchea.
He immediately forced the closing of all national banks, schools, hospitals, etc, and started collectivizing farms under his government’s control. He forced all his people to work for long hours in farms, under the guns of his armed forces. People who complained of sickness were frowned upon and forced to go back into the farms. People who opposed him were killed, as was also the case with Ho Chi Minh, Mao Tse-tung and Josef Stalin. 
What’s the worst part is that he targeted educated people! Anybody who was educated, or even looked educated, was killed! This horrible purge was dubbed by the Khmer Rouge as the “Purification of the Cambodian People”!
An estimated 1-3 million people, around 25% of the country’s total population, was exterminated as a result of Pol Pot’s ruthless policies.
It took the Vietnamese Army to invade Kampuchea in 1979 and liberate their people to end the madness of Pol Pot! 
Here are images of Pol Pot’s torture.
Tumblr media Tumblr media Tumblr media
A memorial for the victims.
Tumblr media
5. And last but not the least, Nelson Mandela.
Tumblr media
Yeah, this quote of his is so famous, but how many people know about his dark side?
Note: I’m not a racist, nor support racism or discrimination of any form! But reality has to be brought to light! I oppose Apartheid, but Nelson Mandela’s brand of communism isn’t any better, if not much worse!
Now on to Mandela. How many blacks has Mandela killed for not agreeing to his communist philosophy? I’d say thousands. 
How many of you Prabhakaran/LTTE lovers know about “necklacing”? No, I’m not talking about gold, silver or diamond necklaces that our women wear at home, I’m talking about car tires being used as necklaces, to be doused with kerosene/gasoline and set alight! 
Warning! If you do not have a hard heart, skip this video immediately!
https://www.liveleak.com/view?i=e94_1317489390
This was how he acted against blacks whom he felt were conspiring with the Apartheid government. Those who disagreed with his communist leanings were brought to justice thus.
As to why Mandela did this? He’s from the Xhosa tribe in South Africa. Mandela’s tribe believed that inhaling toxic smoke disconnects one from their ancestors, so before death, disconnect the target from his/her ancestors.
Tumblr media Tumblr media
Before his election as the First President of post Apartheid South Africa in 1994, the Shell House massacre took place. Read more on that here. 
The less I talk about his legacy, the better. Long story short, South Africa today is #1 in AIDS, rape, murders, unemployment, unsanitary water and lawlessness. Read more about his party African National Congress' torture camps from a survivor here.
Another victim of necklacing.
Tumblr media
A Norwegian article on necklacing: http://www.vg.no/nyheter/utenriks/soer-afrika/frykter-nye-hat-angrep-mot-utlendinger-etter-fotball-vm/a/10007092/
I had to expose Nelson Mandela, because his crimes against fellow blacks were legion & gruesome and the country he inherited has become what one can now dub “Hell on Earth”.
This ends our journey through history. There are other prominent communist personalities such as Cuba’s Fidel Castro, Nicaragua’s Daniel Ortega, Venezuela’s Hugo Chavez, etc, who weren’t brutal to the scale of the above 5. They were really terrible at economic management, but apart from that, their legacies aren’t tainted with as much blood and gore as those of Josef Stalin, Mao Tse-tung, Ho Chi Minh, Pol Pot or Nelson Mandela. 
Now on to Prabhakaran and LTTE. Dear Naam Tamilar, PMK and MDMK fans, now that our brief journey through the history of communism is over, I ask you to read diligently my previous post on Eelam here. https://moonchronicles.tumblr.com/post/162077082669/the-eelam-story
And tell me, if you can, whether Prabhakaran would’ve been any different. You be the judge!
I do believe that Prabhakaran, like all of the aforementioned people, had good intentions in the beginning, but ultimately, they all went haywire and ended up destroying themselves and their people more than their purported enemies! This is why your ideology is very important! But that’s a long topic which would need a separate session!
That’s the end of a long journey, even by my standards!
Thank you all for reading! Have a good day!
0 notes
cabiba · 8 years ago
Link
Stefan |
Chiang Kai-shek |
Four Modernizations |
Hong Ying |
Maoism |
The Cultural Revolution |
The Great Leap Forward
Both supporters and opponents saw China under Mao as an egalitarian society without hierarchy but this was an illusion.
The image of Maoist China conveyed in the poster art and other propaganda of the regime was that of a regimented and spartan but egalitarian society, without hierarchical class distinctions. Curiously enough, anti-Maoist propaganda conveyed a very similar image: several authors, for instance, dehumanized the Chinese under Mao as “blue ants.” In accordance with its egalitarian image, Maoism is commonly classified as a leftwing – indeed, “extreme left” or “ultra-left” – ideology. The blatant inequalities of post-Mao China have served only to enhance the image in retrospect.
And yet the image was always an illusion, a meticulously maintained lie. The rich memoir literature that has become available since the “thaw” of 1978 begins to dispel the illusions and portray the realities of Maoist China. And one of those realities turns out to be a class structure that differs in detail but not in broad outline from that of the “old China.”
The class geography of Chongqing
In her autobiographical Daughter of the River, Hong Ying gives us a moving account of growing up in the 1960s and 1970s in a working class family in the provincial city of Chongqing. She maps the local landscape into three sharply divided domains.
First, the hilly slum district on the south bank of the Yangtze River, where the author used to live –“the city’s garbage dump,” its “rotting appendix,” crowded with ramshackle wooden sheds and with hardly any sewers. The residents are mostly “coolies” – unskilled labourers; it is very rare for a youngster to pass the college entrance exams. So it was before “liberation”; so it was in her time; so, judging by the photos in the book, it remains today.
Second, on the north bank, the city proper. “The centre of the city,” she observes with bitter irony, “might as well be in another world, with red flags everywhere you look and rousing political songs filling the air [and] youngsters reading revolutionary books to prepare themselves for the life of a revolutionary cadre” – like the cadres (officials) who ridicule and humiliate her when she tries to get her father the pension to which as a disabled sailor he is entitled.
And third, though she has never set eye on them, “the summer houses of the rich and powerful, hidden amid the lush green hillsides surrounding the city.” Here, it must be admitted, a minor change has occurred: “Once occupied by Chiang Kai-shek’s closest aides and his US advisers [Chongqing was the Kuomintang capital in 1937-45], they now accommodated high-ranking Communist Party officials.”
Decoding the official “class struggle”
So China under Mao was, like China before Mao and China after Mao, a class-divided society. And, as in any other class-divided society, class struggle existed in various forms. However, the real class struggle between the real classes that made up the society was obscured by unrelenting official propaganda about an illusory “class struggle” (“Never forget class struggle!”) that was actually something else entirely.
In Maoist China the authorities assigned every citizen an official “class” label or political “hat.” A great deal depended on this hat, from political influence and social respect to work assignments and access to medical care – not to mention the chance of ending up in a labour camp or on an execution ground. Most labels referred not to current social position but to the alleged former status of the person or of his or her parents and grandparents in the old society. Thus, “poor and lower middle peasants” (“red” categories), “upper middle peasants” (an intermediate category), and “rich peasants” and “landlords” (“black” categories) were currently all collective farmers. The harshest treatment (justified as “class struggle”) and most unpleasant jobs were reserved for “landlords,” who became a hereditary caste of pariahs like the Indian untouchables.
The real function of the labels was to measure the presumed degree of loyalty to the regime. Party leaders in good standing, irrespective of family background, belonged to the “red” category of “revolutionary cadre.” Both prime minister Zhou Enlai and secret police chief Kang Sheng were sons of big landlords and Mao’s own father was a small landlord, but that did not count against them. Conversely, worker or poor peasant origin provided very limited protection to those who challenged party policy: a “class” label could be arbitrarily changed or the malcontent could be dumped in the catch-all category of “bad element.”
So we must decode the official “class struggle” as a continuing campaign to crush all actual and potential dissent. In official discourse “proletariat” (working class) was a codeword for the regime (or whichever faction controlled the regime at any given time). When workers went on strike in 1966-67, they were accused of falling under the influence of class enemies wielding the weapon of “economism.” In other words, they were tools of the capitalist class striking against themselves!
The Cultural Revolution: a campaign against bureaucracy?
Many Maoist sympathizers acknowledge that China under Mao was a highly unequal society, but put the blame on Mao’s opponents within the leadership – the notorious “capitalist roaders” supposedly headed by Liu Shaoqi. Mao himself and those who helped him launch the Cultural Revolution were, we are asked to believe, fighting against the party bureaucracy for a classless society.
This “anti-bureaucratic” interpretation of the so-called Cultural Revolution is at variance with the official definition of its purpose. It was basically a brutal witch-hunt, assisted and supervised by the secret police, against anyone suspected of disloyalty to the “Emperor.” So intended targets did include many specific bureaucrats suspected of opposing Mao’s policies, but not the bureaucracy as a whole. True, in some places control over the movement was lost for a time, and Red Guards started deciding for themselves whom to attack. One organization even denounced the “butcher” Kang Sheng, who acted promptly to isolate and arrest its activists. In Hunan a Red Guard alliance called Sheng-wu-lien published a manifesto redefining the enemy more broadly as “the new bureaucratic bourgeoisie.” Denounced as a “counter-revolutionary” by Mao himself, Yang Xiguang, author of the manifesto, was jailed for ten years and narrowly escaped execution. (For more on Sheng-wu-lien, see http://www.marxists.de/china/hore/03-cultrev.htm. On Yang Xiguang, who died in Australia in 2004, see http://www.csaa.org.au/news11.04.html#Vale and his book Captive Spirits: Prisoners of the Cultural Revolution.)
At least since 1949, all top party leaders have lived and worked under extremely privileged conditions and in virtually total isolation from ordinary people. In Beijing they cloister themselves (and their servants) inside the Zhongnanhai complex, while in summer they vacation together at the seaside resort of Beidaihe. We get a sense of the unhealthy, claustrophobic and paranoid atmosphere of this environment from the memoirs of Mao’s personal physician, Dr. Li Zhisui (The Private Life of Chairman Mao). Jiang Qing, Kang Sheng, and other members of Mao’s faction were certainly no less privileged, corrupt or cynical than his opponents. It is absurd to cast them as champions of the people.
The Red Guards appeared to be attacking privilege, but appearances were deceptive. First, they only attacked the privileges of those who had already been identified as “class enemies” on other grounds. Second, the net result of their rampage was merely the redistribution of privilege and property within the elite. Some individuals temporarily or permanently lost positions of power, while others – favoured Red Guard leaders and assorted opportunists – were elevated into the nomenklatura. The numerous antiques that Red Guards confiscated from well-to-do homes ended up not in public museums and art galleries but in storerooms where army generals and their wives took their pick -- as did Kang Sheng, himself a keen collector (John Byron and Robert Pack, The Claws of the Dragon).
Styles of capital accumulation
What then were the real policy differences between Mao and the “capitalist roaders”?
Any state capitalist regime must pursue the long-term goal of capital accumulation within the context of great-power competition. In this respect there is no difference between Mao’s “Great Leap Forward” (1958-61) and the “Four Modernizations” of the post-Mao period. But there is an important difference in strategy and style of management. Mao, a romantic with a pre-scientific mentality, relied on unrealistically ambitious and consequently disastrous campaigns. Aiming to overtake Britain in steel production, he forced the peasants to neglect agriculture and build small “backyard” furnaces that produced junk, plunging the country into history’s greatest famine. The “capitalist roaders” wanted a more rational, steady and sustained strategy for the accumulation of national capital. Mao’s idiosyncratic impulses kept on messing things up for them.
What did Maoism mean for ordinary people? Some of Mao’s policies may have been of benefit – for example, the (now defunct) “barefoot doctor” program that attempted to make basic medical care available to the rural population. On balance, however, the modest positive impact of such policies was surely outweighed by all the suffering, repression, waste and disruption for which Mao was responsible.
STEFAN
0 notes